8:07 বিকাশ ডান দিকে চলে গেল--। ভুল কথা। 1986 সালে বিকাশ ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলার ছিলেন।মোহনবাগানের ডান দিকে তখন বাবু মানি,উত্তম মুখার্জি এমনকি কখনো কখনো মানস ভট্টাচার্য খেলেছেন(ফেডারেশন কাপ ফাইনাল)। কোচ হিসেবে1986 র মরসুম অমল দত্ত সেরা সাফল্য লাভ করেন। সেবছর 4টে টুর্নামেন্ট চ্যাম্পিয়ন এবং দুটি তে রানার্স হন।
@@shirsarkobanerjee4760 1986 সালে বিদেশ বসুর বয়স ছিল 33 । মোহনবাগান এ শেষ খেলেন 85 র মরসুমে তার পর কোন ছোট টিমে খেলেছেন কিনা জানা নেই সম্ভবত ওই বছরেই অবসর নেন।
মানস বিদেশ একসাথে মোহনবাগান দলে ছিল ৭৭-৮০, কিন্তু ৭৭,৭৮ দুবছর দলের এক নম্বর রাইট উইং ছিল সুভাষ ভৌমিক,তাই ৭৯,৮০ সালেই মাবি জুটি সবচেয়ে ভালো খেলে। আরো একটা ব্যাপার যে ৭৯-৮০ তে ওদের পেছনে দুই উইং ব্যাক কম্পটন শ্যামল ছিল ভারতসেরা। এরকম দুজন থাকার ফলে মাবি অনেক মুক্তমনে খেলতে পারত।
মানস ভট্টাচার্য1977 সালে মোহনবাগানে যোগ দেন এবং ধীরে ধীরে দলে জায়গা করে নেন।77 সালে মোহনবাগান ত্রিমুকুট জেতে ।শীল্ড,রোভার্স, ডুরান্ড সব টুর্নামেন্টে পি কে ব্যানার্জী র প্রথম পছন্দ ছিলেন মানস। রোভার্স সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে শ্যাম থাপার করা 2 গোলে মোহনবাগান ম্যাচ জেতে দুটি ক্ষেত্রেই গোলের বল বাড়িয়ে ছিলেন মানস। 1978 সালে কলকাতা লীগে মানস অনেক ম্যাচ খেলেছেন সেখানে তিনি এবং সুভাষ ভৌমিক প্রায় সম সংখক গোল করেছেন। IFA শীল্ড ফাইনালে আরারাতের বিরুদ্ধে এক সময় পিছিয়ে থাকা মোহনবাগান কে গোল করে এগিয়ে দিয়েছিলেন মানস।
মানস ভট্টাচার্য 1977 সালে মোহনবাগানে যোগ দেন এবং ধীরে ধীরে দলে জায়গা করে নেন। '77 এর মরসুমে মোহনবাগান ত্রিমুকুট জেতে। IFAশীল্ড,রোভার্স, ডুরান্ড প্রতিটা টুর্নামেন্টে কোচের প্রথম পছন্দ ছিলেন মানস।রোভার্স সেমিফাইনালে মোহনবাগান শ্যাম থাপার করা 2গোলে ইস্টবেঙ্গল কে হারায় দুটি ক্ষেত্রেই গোলের বল বাড়িয়ে ছিলেন মানস। 1978 সালে কলকাতা লিগে অনেক ম্যাচ খেলেছেন ।তিনি এবং সুভাষ ভৌমিক প্রায় সম সংখ্যক গোল করেছেন। IFA শীল্ড ফাইনালে আরারাতের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থাকা মোহনবাগান কে গোল করে এগিয়ে দেন মানস।
Liston ,Manveer ei muhurte deser Sera dui Winger.
ইনি এখন একনিষ্ঠ ইষ্ট বেঙ্গল সমর্থক ও ভক্ত।
ছোট্ট একটা প্রশ্ন করার আগে এত বড়ো ভূমিকা দেখে প্রশান্তবাবুর reaction be like:
Question kya tha pata nahi.
সুব্রত, সুভাষ, সুধীর, আলোক, মনোরঞ্জন, বিকাশ, প্রশান্ত, পিন্টু, কৃষাণু, সুরজিৎ, মানস, বিদেশ, প্রশান্ত, গৌতম, শ্যাম, প্রসূন, হাবিব, শিশির দের সময় ভারত ফিফা র্যাঙ্কিং এ কত নম্বরে ছিল ?????
Joy maa mohan Bagan jeetbo championhobo ❤😂🎉
8:07 বিকাশ ডান দিকে চলে গেল--। ভুল কথা।
1986 সালে বিকাশ ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলার ছিলেন।মোহনবাগানের ডান দিকে তখন বাবু মানি,উত্তম মুখার্জি এমনকি কখনো কখনো মানস ভট্টাচার্য খেলেছেন(ফেডারেশন কাপ ফাইনাল)।
কোচ হিসেবে1986 র মরসুম অমল দত্ত সেরা সাফল্য লাভ করেন। সেবছর 4টে টুর্নামেন্ট চ্যাম্পিয়ন এবং দুটি তে রানার্স হন।
Dada pls ektu bolben oi 1986 te bidesh bose kon position a khelten, ar debasish mishra,, ar debasish Roy kon position a khelten
1986 সালে বিদেশ বসু মোহনবাগান দলে ছিলেন না। দেবাশীষ মিশ্র মাঝমাঠে এবং দেবাশীষ রায় স্ট্রাইকার /উইং এ খেলতেন।
@@siddheswarchakraborty2173 Bidesh bose kon team a chilen pls bolben sir
@@shirsarkobanerjee4760 1986 সালে বিদেশ বসুর বয়স ছিল 33 । মোহনবাগান এ শেষ খেলেন 85 র মরসুমে তার পর কোন ছোট টিমে খেলেছেন কিনা জানা নেই সম্ভবত ওই বছরেই অবসর নেন।
1986 te bidesh bose kon team a chilen pls bolben
মানস বিদেশ একসাথে মোহনবাগান দলে ছিল ৭৭-৮০, কিন্তু ৭৭,৭৮ দুবছর দলের এক নম্বর রাইট উইং ছিল সুভাষ ভৌমিক,তাই ৭৯,৮০ সালেই মাবি জুটি সবচেয়ে ভালো খেলে।
আরো একটা ব্যাপার যে ৭৯-৮০ তে ওদের পেছনে দুই উইং ব্যাক কম্পটন শ্যামল ছিল ভারতসেরা। এরকম দুজন থাকার ফলে মাবি অনেক মুক্তমনে খেলতে পারত।
মানস ভট্টাচার্য1977 সালে মোহনবাগানে যোগ দেন এবং ধীরে ধীরে দলে জায়গা করে নেন।77 সালে মোহনবাগান ত্রিমুকুট জেতে ।শীল্ড,রোভার্স, ডুরান্ড সব টুর্নামেন্টে পি কে ব্যানার্জী র প্রথম পছন্দ ছিলেন মানস। রোভার্স সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে শ্যাম থাপার করা 2 গোলে মোহনবাগান ম্যাচ জেতে দুটি ক্ষেত্রেই গোলের বল বাড়িয়ে ছিলেন মানস।
1978 সালে কলকাতা লীগে মানস অনেক ম্যাচ খেলেছেন সেখানে তিনি এবং সুভাষ ভৌমিক প্রায় সম সংখক গোল করেছেন। IFA শীল্ড ফাইনালে আরারাতের বিরুদ্ধে এক সময় পিছিয়ে থাকা মোহনবাগান কে গোল করে এগিয়ে দিয়েছিলেন মানস।
মানস ভট্টাচার্য 1977 সালে মোহনবাগানে যোগ দেন এবং ধীরে ধীরে দলে জায়গা করে নেন। '77 এর মরসুমে মোহনবাগান ত্রিমুকুট জেতে। IFAশীল্ড,রোভার্স, ডুরান্ড প্রতিটা টুর্নামেন্টে কোচের প্রথম পছন্দ ছিলেন মানস।রোভার্স সেমিফাইনালে মোহনবাগান শ্যাম থাপার করা 2গোলে ইস্টবেঙ্গল কে হারায় দুটি ক্ষেত্রেই গোলের বল বাড়িয়ে ছিলেন মানস।
1978 সালে কলকাতা লিগে অনেক ম্যাচ খেলেছেন ।তিনি এবং সুভাষ ভৌমিক প্রায় সম সংখ্যক গোল করেছেন। IFA শীল্ড ফাইনালে আরারাতের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থাকা মোহনবাগান কে গোল করে এগিয়ে দেন মানস।
Dada ektu 1986 er bapare kichu bolun ,tokhon ke kon position a khelto @@siddheswarchakraborty2173
Absolutely right ❤
উনি মোহনবাগানের খেলা বেশি দেখেন না মনে হয়, লিস্টন মানবীর গত চার মরশুমের মধ্যেই সবথেকে সফল দেশের মধ্যে উনি বলছেন এই বছরের কথা😂।।।।
Chup koro vai tumi jano ki prasanto banerjee koto boro player
Kat Bangal Prosanto r kach theke Mohunbaganer kono analysis sunte chai na ?
Aami dekhechhi Bidesh dar, manash dar khela.
আগেকার দিনের খেলার ধরণ,আর এখনকার সঙ্গে মেলে না। এখন তো গোলকিপার ছাড়া সবাই সব পজিশনে খেলে। সেজন্য তুলনা করা না হলে ভালো।
আপনারা কতজন বিদেশির বিরুদ্ধে খেলেছেন ????
খারাপ তো কিছু বলেনি
Faltu past e pore ache,ei speed e tokhon khela hoto naa,eta bastob.Mante shikhun praktonra.
Bidesh,Manas ISL e chance peto na!
Bolte din na prasanta daa k, apni ke no foron katen? Bidesh _Manash dar songe tulona korben naa. Ora Legend s
Exactly
Manash -Bidesh mohunbagan er player chilo !! Liston- Monvir ATK /SG r player
মানবীর ও লিস্টন মোহনবাগানের খেলোয়াড় একথা মানতে আপনার অসুবিধা কোথায়!
Karon uni 13 no place e thaka ekta dol er supporter uni 1 no dol nia kotha bolte aasen kon lojjay
এরকম বোকা বোকা কথা বলেন কেন ? যা হোক একটা কিছু কি বলতেই হবে ?
Oder support ra ekdam frustrated hoye gache, ignore korun.
আসলে জ্বলন টা অন্য জায়গায়, সাত সাতটা ম্যাচে হেরে তলানিতে থাকলে.... @@somnathbanerjee7332