ভাই , আমি ২০২২ এর ৩১ ডিসেম্বর গিয়েছিলাম আর ০৯ জানুয়ারি ২০২৩ ফিরেছিলাম । আমার কাছে সবচেয়ে আশ্চর্য লেগেছিল মসজিদের ভিতরের অযু খানায় অজু করতে গিয়ে । প্রচন্ড শীতে গরম পানি ছাড়া কোন কাজই যেখানে সম্পাদন করতে পারছিলাম না , সেখানে অযু করার সময় ট্যাপের পানি গীজার ছাড়াই গরম পেয়েছিলাম এবং অযু খানার মেঝেও অন্যান্য মেঝের চেয়ে তুলনামূলক গরম মনে হয়েছিল । কাশ্মীরের মত জায়গায় আর্শ্চান্বিত হওয়ার জন্য যথেষ্ট ।
খুব ভালো লাগল,,
আল্লাহ্ চাইলে যাবো কোনোদিন
আপনার জন্য দোয়া করছি।
ভাই খুব মজার হালুয়া পরটা।আমার জন্য আনবেন!!!
❤❤❤
ভাই , আমি ২০২২ এর ৩১ ডিসেম্বর গিয়েছিলাম আর ০৯ জানুয়ারি ২০২৩ ফিরেছিলাম । আমার কাছে সবচেয়ে আশ্চর্য লেগেছিল মসজিদের ভিতরের অযু খানায় অজু করতে গিয়ে । প্রচন্ড শীতে গরম পানি ছাড়া কোন কাজই যেখানে সম্পাদন করতে পারছিলাম না , সেখানে অযু করার সময় ট্যাপের পানি গীজার ছাড়াই গরম পেয়েছিলাম এবং অযু খানার মেঝেও অন্যান্য মেঝের চেয়ে তুলনামূলক গরম মনে হয়েছিল । কাশ্মীরের মত জায়গায় আর্শ্চান্বিত হওয়ার জন্য যথেষ্ট ।
Thanks
দরগা মসজিদ এর পাশে আছে কলেজ সেই কলেজে আমরা কাম করে আসছি