এমন একটি পবিত্র সম্মেলনে প্রতি বছর হানাহানি, মৃত্যু কোনমতেই গ্রহনযোগ্গ নয়। দূই পক্ষ ভাই ভাই হয়ে সম্মেলন করতে না পারলে আপাততঃ সম্মেলন স্হগিত রাখার কথা ভাবা যায়। একটি জীবন অনেক মুল্যবান।
ইসলামে বিভাজন করতে নিষেধ করা হয়েছে আর প্রতি বছরেই এখানে ২টা গ্রুপে বিভাজিত হয়ে মারামারি করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করে। আর আপনি বলছে এটা পবিত্র। এটা মনে রাখবেন আল্লাহ অথবা আমাদের প্রিয় নবী ইসতেমা সম্পর্কে বলে যায়নি। এটা আমাদের নিজেদের বানানো। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দিক।
আল্লাহ তায়ালা নিজ রোপিত বৃক্ষ নিজ কৃপায় রক্ষা করেন। যেহেতু এ ইজতেমা আল্লাহ তায়ালার রোপিত নয় তাই এ বিশৃঙ্খলা। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে হেদায়েত ও সত্য অনুসন্ধান করে জ্যোতির সন্ধান করবেন আমিন।
সৌন্দর্য একহাত দাঁড়ি মাথায় টুপি আর পা পর্যন্ত পাঞ্জাবি। যেখানে যাবে সেখানকার অন্য ধর্মের মানুষদের প্রতি জিহাদি করা । বা কি সৌন্দর্য 😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅
আমার দুইজন ভাইকে ওরা মারার পর এখন সাদপন্থীরা বলতেছে আসেন এক হই, আমরা তো এক হওয়ার প্রশ্ন ২০১৭ এর উঠেছিলাম,,কিন্তু উগ্রোরা ১৮ সালে আমাদের সাথী ভাইদের উপর হামলা নিহত এবং শতাধিককে আহত করেছিল, আর এখন বলতেছে আসেন এক হই ঐক্য হই হাসি আসে ।
Br. Muas noor explain nice, as a observer of this program, his advice is solidarity brotherly advice. Hope tablig brothers come together. Hasnat and Sargis done well. They done the job as a great Mumin and they love Islam more. Tabligi brothers show patience.
ইজতেমা বন্ধ করার পক্ষে মত দেয়ার আগে দয়া করে চিন্তা করবেন আপনি কি বন্ধ করতে চাচ্ছেন। সাদ, জুবায়ের সাহেবগণ চিরস্থায়ী নন। তাবলীগের যে মেহনত বন্ধ করার মানে কি আমরা বুঝতে পারছি??? এযেন হাতের ফোড়া অপসারণ না করে হাত কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত!!!
এ ধরনের অনুষ্ঠানে একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া উচিত লাইন করে। বরিশাল সদর উপজেলায় এরকম একটা অনুষ্ঠান হতো বহুৎ বছরের। কক্সবাজার চলে আসা কিন্তু প্রত্যেকবারই মারামারি হতো বা লুটতরাজ হতো এজন্য অনুষ্ঠানটা একেবারে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
তোরা আরো বেশি উগ্র।তোরা এর আগে হামলা করলি কেন?গাড়ি ভাংলি কেন?ইট মারলে তো পাটকেল খেতে হবে।যখনি তাবলিগে এই হেফাজতিরা ঢুকেছে তখনি তাবলীগ এর সুনাম টা পুরো নষ্ট হয়ে গেছে।
সাদ অনুসারীদের হাতে যদি কেও শহীদ হয়ে থাকেন তারা আল্লাহর কাছে অনেক নেয়ামত লাভ করবেন। ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ যেন আমাদেরও হক এর উপর শহীদ হওয়ার সুযোগ দান করেন। আমিন।
আমরা সবাই মুসলমান আমাদের ধর্ম এক আমাদের আকিদা আমাদের আচার আচরণ এক তাহলে এটা নিয়ে কেনো এতো বাড়াবাড়ি আমরা অনুরোধ করবো এই বিশ্ব ইজতেমা কোনো দলের বা মতের না এখানে জারা লিডারি বা বিশৃঙ্খলা ঘটাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ করছি
এ ধরনের অনুষ্ঠান একবারে উচিত সরকার বন্ধ করে দেয়া। অথবা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় স্থানান্তর করা যেখানে চর আছে। ঢাকার মতো জনাকীর্ণ শিল্পাঞ্চলে এই সমস্ত অনুষ্ঠান করতে দেয় একেবারেই উচিত নয়।
আমার মতে দুই পক্ষের দল নেতাদের একত্র করে বলতে হবে যে.ভাগা ভাগি ছলবেনা.একসাথে করতে হবে।না মানলে আবার ও দলনেতা বানাতে হবে।এভাবেই যতক্ষন পর্যন্ত এক না হয় .দলনেতা বদলাতে হবে।
কোন দল বাতিল হওয়ার লক্ষন হল তাদের কোন বিশ্বাস বা কাজের বেপারে সংশোধনের চেচেষ্টা করা হলে তা উপেক্ষা করে চলে। এক্ষেত্রে আল্লাহর দানসমুহের প্রতি তার অমনোযোগীতার প্রমান পাওয়া যায়।
সাদ নামে এক ব্যাক্তি নিজেকে আমির দাবি করেন ও তাবলীগে পীর প্রথার ন্যায় প্রচলন করার চেষ্টা করেন। এই সাদ রশি ধরিয়ে বাইয়াত প্রদান করেন। অন্য পক্ষ আলেমদের নেতৃত্বে সাদের এরুপ আচরণকে অস্বীকার করেন এবং বলেন নেতৃত্ব একক সাদ এর কাছে থাকবে না বরং তাবলীগের রীতি অনুযায়ী শুরা বা প্রতিনিধি সভার মাধ্যমে ফয়সালা আসবে।
সাগর ভাই আপনার মাধ্যমে এই কওমি যারা তাবলীগ পন্থী আছে সাউথ গ্রুপ জুবায়ের গ্রুপ তাদের কাছে জনগণের প্রশ্ন ওরা এখন এই মুহূর্তে যা করতেছে এগুলো ইসলামের কোন দাঁড়ার মধ্যে আছে এ সমস্ত যারা সাত পনতি জুবায়ের পন্থীদেরকে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে এ সমস্ত নেতাদেরকে আমরা ধিক্কার জানাই প্রাণভরে ঘৃণা করি এদেরকে এদের কারণে ইসলাম ধ্বংস হচ্ছে এদের কারণে সমাজ নষ্ট হচ্ছে ওদের এই বিভেদের কারণে
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আসলে কি বলবো দুঃখের কথা আমরা মুসলমান জাতি যদি নিজেদের ধর্মীয় ব্যাপার নিয়ে এভাবে দ্বিমত করি । তাইলে অন্যান্য ধর্ম গুলা ঠিক থাকবে কিভাবে সেটা বলেন এটা খুবই দুঃখজনক।
দারুল উলুম দেওবন্দের একজন সম্মানিত শিক্ষক বলেছিলেন দাওরা পাশ করে তাবলিগ জামাতে এক বসর সময় চিল্লা দিয়ে পুরা জাহেল হয়ে ফিরে আসে,তার একটা চাক্ষশ প্রমান আজকে দেখলাম
Vai egulo bad die BDR comisioner dike nojor den.egulo Raw er natok dristi onno dike ghuranor jonne.druto BDR comision properly proper person die shomponno korun na hole deri hoe jabe .issue ghurie felbe protho alo asif najrul gong.
সমন্বয়কদেরকে মানুষের চোখে খারাপ বানানোর চেষ্টা হচ্ছে। তোমরা সাবধান থাকবে।
দুর মিয়া
এমন একটি পবিত্র সম্মেলনে প্রতি বছর হানাহানি, মৃত্যু কোনমতেই গ্রহনযোগ্গ নয়। দূই পক্ষ ভাই ভাই হয়ে সম্মেলন করতে না পারলে আপাততঃ সম্মেলন স্হগিত রাখার কথা ভাবা যায়। একটি জীবন অনেক মুল্যবান।
@@shamsuzzaman3122 সহোমত
ইসলামে বিভাজন করতে নিষেধ করা হয়েছে আর প্রতি বছরেই এখানে ২টা গ্রুপে বিভাজিত হয়ে মারামারি করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করে। আর আপনি বলছে এটা পবিত্র। এটা মনে রাখবেন আল্লাহ অথবা আমাদের প্রিয় নবী ইসতেমা সম্পর্কে বলে যায়নি। এটা আমাদের নিজেদের বানানো। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দিক।
এই সমস্ত ইজতেমা বন্ধ করা ভালো হবে।
এই ইস্তেমা বন্ধ করা জরুরী প্রয়োজন। বর্তমান দেশের পরিস্থিতিতে।
হাসনাত ভাই আপনাদের জন্য দোয়া করি ,আল্লাহ আপনাদেরকে ভালো রাখুন। ❤❤❤
আমি কোনদিন ইজতেমায় যাব না
তাতে আমার কোনো পাপ হবে না।
কেন
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই দুজন মানুষের প্রাণ অনেক দামি এই এস্তেমা ইসলামের কোন কাজে লাগে
আল্লাহ তায়ালা নিজ রোপিত বৃক্ষ নিজ কৃপায় রক্ষা করেন। যেহেতু এ ইজতেমা আল্লাহ তায়ালার রোপিত নয় তাই এ বিশৃঙ্খলা। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে হেদায়েত ও সত্য অনুসন্ধান করে জ্যোতির সন্ধান করবেন আমিন।
ধন্যবাদ ভাই, আপনারা আলেমদের উপর সিদ্ধান্ত ছেড়ে দেওয়ার জন্য
উভয় পক্ষের প্রতি আবেদন একে অপরের প্রতি সহনশীল হবেন। এবং ইসলামের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করুন।
সৌন্দর্য একহাত দাঁড়ি মাথায় টুপি আর পা পর্যন্ত পাঞ্জাবি। যেখানে যাবে সেখানকার অন্য ধর্মের মানুষদের প্রতি জিহাদি করা । বা কি সৌন্দর্য 😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅
মুয়াজ আলেম নয় আলেম নামে জালেম আলেম হলে এত মিথ্যা কথা বলতে পারে না আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম
এসতেমা ফরজ বা ওয়াজিব নয় তাই এটা বন্ধ করা হোক।
দুর মিয়া
আওয়ামী লীগ যে-রকম বিএনপি কে ভাগ করেছে, হেফাজত কে ভাগ করেছে,একি সিষ্টেমে তাবলীগ কে ভাগ করেছে জামায়াতে ইসলামী থেকে এবি পার্টি করেছে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
বন্ধ রাখা হোক ইস্তেমা এই সব হুজুরদের শিক্ষা হওয়া উচিত আছে
শুধু শুধু উদ্দেশ্যমূলকভাবে ইসকনকে সন্ত্রাসী বলা হয় অার এখন কারা সন্ত্রাসী কাযক্রম চালায় বিশ্ববাসী দেখলো এবং হাসলো 😁😁😁😁😎🤭🙄🫣🥰
দেশ কে যার অস্থির করবে, তাদের কে আইনের আওতায় আনা হবে।
আমার দুইজন ভাইকে ওরা মারার পর এখন সাদপন্থীরা বলতেছে আসেন এক হই, আমরা তো এক হওয়ার প্রশ্ন ২০১৭ এর উঠেছিলাম,,কিন্তু উগ্রোরা ১৮ সালে আমাদের সাথী ভাইদের উপর হামলা নিহত এবং শতাধিককে আহত করেছিল, আর এখন বলতেছে আসেন এক হই ঐক্য হই হাসি আসে
।
Hasnat Abdullah ❤
ভাই আমরা আলেম সমাজের কাছ থেকে এমন কিছু আশা করিনি 😢😢😢😢
সাদপন্থীরা তো আলেম না। এরা উগ্র
Ki korche apnare vi
আলেম সমাজকে হতাহত করা হয়েছে। যেমন 2018 তে করা হয়েছিল। আলিম সমাজ কোন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেনি
*Alem shomaj shei kobe theke mathe,gotokal sadiyani ra giye to holo* ..
@@MdBasirSamoভাই এটা কোন ফরজ ইবাদাত নয় আর এটা নিয়ে বিশৃঙ্খলা করা উচিৎ নয়।
যারা হক্কানি আলেমদের কে সম্মান জানাতে পারেনা,,তাদের দিয়ে আর যাই হোক দ্বীনের মেহনত সম্ভব নয়।
যারা কোরআন হাদিস মানেনা, তারা কোনোভাবে হক্কানি আলেম হতে পারেনা।
আল্লাহ তাআলা হেফাজত করুন আমিন
দুই পক্ষ প্রধানকে আনা উচিত ছিল। ধন্যবাদ।
দুই পক্ষকে নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা ও সরাষ্ট্র উপদেষ্টা বসে একটি সুন্দর সমাধান করা উচিৎ
ইজতেমা বন্ধ করে দেওয়া হোক।
ওয়াজ-মাহফিল বন্ধ করে দেওয়া হোক
সহমত।
Br. Muas noor explain nice, as a observer of this program, his advice is solidarity brotherly advice. Hope tablig brothers come together.
Hasnat and Sargis done well. They done the job as a great Mumin and they love Islam more.
Tabligi brothers show patience.
আমার পরামর্শ,দুই গ্রুপ যদি এক হতে না পারে তবে সরকারের উচিত হবে এই ইজতেমা বন্ধ করা । হুজুর রা একহতে পারে না তার প্রমাণ এই।
সম্পূর্ণ সহমত
সহমত এটা হওয়া উচিত
আপনার মত শাহবাগীর এই কথাই বলবে কেন তার আলাদা আলাদা করলে সমস্যা কি
যা জানো না তা বলবা না
ইজতেমা বন্ধ করার পক্ষে মত দেয়ার আগে দয়া করে চিন্তা করবেন আপনি কি বন্ধ করতে চাচ্ছেন। সাদ, জুবায়ের সাহেবগণ চিরস্থায়ী নন। তাবলীগের যে মেহনত বন্ধ করার মানে কি আমরা বুঝতে পারছি??? এযেন হাতের ফোড়া অপসারণ না করে হাত কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত!!!
এরকম একটি প্লাটফর্ম থাকা উচিৎ যারা রাজনৈতিক দল অথবা ধর্মীয় দলগুলোর মধ্যে কোন সমস্যা হলে তাদের মধ্যস্তায় একটি দল নিউটলি সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করবে।
ধর্মের নামে মানুষকে কষ্ট দেয়া এটা কোন কোরআনেও নাই হাদিসেও নাই।
এ ধরনের অনুষ্ঠানে একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া উচিত লাইন করে। বরিশাল সদর উপজেলায় এরকম একটা অনুষ্ঠান হতো বহুৎ বছরের। কক্সবাজার চলে আসা কিন্তু প্রত্যেকবারই মারামারি হতো বা লুটতরাজ হতো এজন্য অনুষ্ঠানটা একেবারে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
উগ্র সাদ পন্থীরা এর আগেও নিরীহ মাদ্রাসার ছাত্রদের উপর হামলা করেছিল এখনো তা-ই করছে এদের বিরুদ্ধে একটা ব্যাবস্থা নেয়ার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ করছি
তোমারা আরো বেশি উগ্ৰ
@@sahabuddinsk7581শূরায়ী সাথীরা কোথায় উগ্রতা দেখিছেন???
@@sahabuddinsk7581তোমরা তার চেয়েও বেশি উগ্র!
তোরা আরো বেশি উগ্র।তোরা এর আগে হামলা করলি কেন?গাড়ি ভাংলি কেন?ইট মারলে তো পাটকেল খেতে হবে।যখনি তাবলিগে এই হেফাজতিরা ঢুকেছে তখনি তাবলীগ এর সুনাম টা পুরো নষ্ট হয়ে গেছে।
উগ্র কে বা কারা বিগত দিন বাংলাদেশের লোক দেখেছে
মোয়াজ এখন কথা উল্টাচ্ছে। নো আজকে প্রশ্ন করা হচ্ছে একটা সে উত্তর দেয় আরেকটা। বেরিয়ে যাচ্ছে
সকল ধর্মেই সহনশীলতাকে খুবই গুরুত্ব দেয়া হয়ে, অথচ উল্টো দেখা যাচ্ছে একই ধর্মে ভিন্ন মতাবলম্বীদের মধ্যেও সংঘর্ষ হচ্ছে।
আমরা প্রবাসীরা বলতে চাই যদি দুই গ্রুপ একসাথে না হইতে পারে তাহলে সরকার টোটালি বন্ধ করে দেওয়া হোক এস্তেমা
এদেশের আলেমেরা যদি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় তাহলে কোথায় যাব।এটার সুষ্ট তদন্তের দাবি জানায় আমরা সাধারণ জনগণ।
এটা সুন্দর হয়, একটা দল করবে টেকনাফে অন্যটি তেতুলিয়ায়, অথবা একটি হতে অন্যটি হবে কমপক্ষে একমাস পরে।
আসলে এই কাজটির প্রতি আল্লাহ তালাহ বে মেহের। তাই বার বার সংর্ঘষ
সাদ অনুসারীদের হাতে যদি কেও শহীদ হয়ে থাকেন তারা আল্লাহর কাছে অনেক নেয়ামত লাভ করবেন। ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ যেন আমাদেরও হক এর উপর শহীদ হওয়ার সুযোগ দান করেন। আমিন।
যদি দুই পক্ষ এক না হয় তাহলে সম্পূর্ণ এস্তেমা বন্ধ করে দেওয়া হোক
এটা আলেম ওলামা চায়
কোন পক্ষই থাকা উচিত না আগের মতো ঐক্যবদ্ধ ভাবে সকলে মিলে ইজতেমা আয়োজন করবে ইনশাআল্লাহ।
যদি এক হইতে না পারে তা হলে এইগুলো বন্ধ করে দেওয়া হোক। বিগত বছরগুলোতেও দেখেছি এরা এই বিষয় নিয়ে ক্রমাগত মারামারি করে আসছে।
প্রভু তোমার খামার, তোমার ছাগল /তোমার কসাই, তোমার তরবারি! / ছাড়লে প্রভু তোমায় / আমি স্ব-রাজ পেতে পারি ।
বয়কট সাদ-জুবায়ের।
ভারতীয় প্রোডাক্টস যে বাংলাদেশে হজম হবে না, এটা তার প্রমান।এই দুজনের থেকে বাংলাদেশে অনেক বড় বড় আলেম আছে।
Abdullah al Masud mature person, he has the power of listening
আমরা সবাই মুসলমান আমাদের ধর্ম এক আমাদের আকিদা আমাদের আচার আচরণ এক তাহলে এটা নিয়ে কেনো এতো বাড়াবাড়ি আমরা অনুরোধ করবো এই বিশ্ব ইজতেমা কোনো দলের বা মতের না এখানে জারা লিডারি বা বিশৃঙ্খলা ঘটাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ করছি
এ ধরনের অনুষ্ঠান একবারে উচিত সরকার বন্ধ করে দেয়া। অথবা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলায় স্থানান্তর করা যেখানে চর আছে। ঢাকার মতো জনাকীর্ণ শিল্পাঞ্চলে এই সমস্ত অনুষ্ঠান করতে দেয় একেবারেই উচিত নয়।
আমার মতে দুই পক্ষের দল নেতাদের একত্র করে বলতে হবে যে.ভাগা ভাগি ছলবেনা.একসাথে করতে হবে।না মানলে আবার ও দলনেতা বানাতে হবে।এভাবেই যতক্ষন পর্যন্ত এক না হয় .দলনেতা বদলাতে হবে।
তৃতীয় কোন শক্তির হাত উড়িয়ে দেওয়া যায় না
এই সকল আচরণ কোনো প্রকৃত দেশপ্রেমিক মুসলমানের হতে পারে না। এই সকল দ্বন্দ্ব নিরসন করেন আর না হয় বাংলাদেশে এই বিভক্তির ইজতেমা নিষিদ্ধ করা হোক।
আলেমদের মধ্যে এমন অবিশ্বাস চলতে থাকলে মানুষ ভুল বুঝবে।
*Sadiyani der Onnek mitha clear korar jonno hasnat ke salute* ..
কোন দল বাতিল হওয়ার লক্ষন হল তাদের কোন বিশ্বাস বা কাজের বেপারে সংশোধনের চেচেষ্টা করা হলে তা উপেক্ষা করে চলে। এক্ষেত্রে আল্লাহর দানসমুহের প্রতি তার অমনোযোগীতার প্রমান পাওয়া যায়।
ভাই আপনারা সবাই একটা জায়গায় যতক্ষন পর্যন্ত না আসতে পারবেন প্লিজ ততক্ষন পর্যন্ত ইস্তেমা বন্ধ রাখেন।
মুয়াজকে রিমান্ড দেওয়া হক
আল্লাহর বিধানের বাইরে হিংসা নিয়েযেকোন কাজ করলে ভালো কিছু আশা করা যায় না।
কি সমস্যার কারনে দুই গ্রুপ হল সেটা আগে বের করা দরকার তার পর সমস্যা সমাধান করতে হবে
*Bektipuja saad k amir mante hobe*
সাদ নামে এক ব্যাক্তি নিজেকে আমির দাবি করেন ও তাবলীগে পীর প্রথার ন্যায় প্রচলন করার চেষ্টা করেন। এই সাদ রশি ধরিয়ে বাইয়াত প্রদান করেন। অন্য পক্ষ আলেমদের নেতৃত্বে সাদের এরুপ আচরণকে অস্বীকার করেন এবং বলেন নেতৃত্ব একক সাদ এর কাছে থাকবে না বরং তাবলীগের রীতি অনুযায়ী শুরা বা প্রতিনিধি সভার মাধ্যমে ফয়সালা আসবে।
সাগর ভাই আমার প্রশ্ন দুই পক্ষ এক হইতে পারে না কেন? তাদেরকে একটু জিজ্ঞেসা করেন।
ভোটের মাধ্যমে তৃতীয় ব্যক্তিকে নেতা নির্বাচন করতে হবে
এই ত ঠিক বলেছেন
সাগর ভাই আপনার মাধ্যমে এই কওমি যারা তাবলীগ পন্থী আছে সাউথ গ্রুপ জুবায়ের গ্রুপ তাদের কাছে জনগণের প্রশ্ন ওরা এখন এই মুহূর্তে যা করতেছে এগুলো ইসলামের কোন দাঁড়ার মধ্যে আছে এ সমস্ত যারা সাত পনতি জুবায়ের পন্থীদেরকে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে এ সমস্ত নেতাদেরকে আমরা ধিক্কার জানাই প্রাণভরে ঘৃণা করি এদেরকে এদের কারণে ইসলাম ধ্বংস হচ্ছে এদের কারণে সমাজ নষ্ট হচ্ছে ওদের এই বিভেদের কারণে
একটা বিতর্কিত মন্তব্য থেকে আজ এত সংঘর্ষ। আমরা সাধারণ মানুষরা চাই বিশ্ব এজতেমা বন্ধ হয়ে যাক।
এই সব মিত্যাবাদী আলেমদের উপড় আল্লাহর লানত আসুক।
দুই গুরুপ হওয়ার কারণ হলো সাদ সাহেব আল্লাহ এবং রাসূল নিয়ে বিভ্রান্তকর মন্তব্য করেছেন
কি বলেছে।
অনেক কিছু @Angryboy-w7r
@Angryboy-w7rমূসা নবী যাকারিয়া নবী আমাদের নবী (সাঃ) দেরকে কতুক্তি করাসহ আরো অনেক কিছু ভ্রান্তিমূলক কথা বলেছে!!!
এরা মানুষ কে কি মেসেজ দিবে যারা নিজেদের মধ্যেই ফাসাদ লাগিয়ে রাখে
এদের কাছে জাতী কি সিকবে এদে দুই দল কে নিষিদ্ধ করা হোক
বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে করার জন্য এরকম হচ্ছে চাই দরকার ছিল 2 গ্রুপের কোন জটিলতা না রাখার জন্য দুই গ্রুপের সুযোগ দেওয়া এমত অবস্থায় উচিত ছিল
সাগর ভাই সালাম রইল
লিংক দেন।
Shop aporader dai daitto nur ke nite hobe
দুটি পক্ষ আলেমদের কে বলব আপনারা আলেম কি ভাবে নায়েবে রুসুল হবেন জনগণকে ব্যাখা চায়।
যুবায়ের পন্থী বলে কিছু নেই।
😂
অস্ত্রগুলো মুয়াজ বিন নূর এর মিজের মালিকানাধীন
ধর্ম এর নামে কোন পনথি যারা করে আসলে তারা সত্যি কার অর্থ এ ধারমিক নয়।।
ইস্তিমা ভারতে করা উচিৎ।আর পাকিস্তানে করা উচিৎ।বাংলাদেশে করার দরকার নাই।
সাগর ভাই এইবার ধরছে উচিত জবাব দিতে হবে মুয়াজ বিন নুরের
জয় বাংলা জয় বংগবন্ধু বাংলাদেশ চির জিবি হোক।
এখানে এই শ্লোগান তোলা কি ঠিক আছে ভাই নাকি এছাড়া আর কোন কথা বলতে পারেন না?
❤
Somoynok right ase
টঙ্গি ইজতেমা নিয়ে উভয়পক্ষকে অত্যন্ত চমৎকার বার্তা দিয়েছেন সমন্বয়ক সার্জিস আলম। ইসলামকে হাসির খোরাকে পরিণত না করে এর একটা স্থায়ী সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
সাদপন্থী লোক খুব স্মার্ট, কথা জানে ।
এদের বিচার করতে হবে
ভিডিও ফুটেজ দেখে দোষীদের উপযুক্ত বিচার করা হোক।
পাহারদারদের হাতে লাঠি থাকেই।
আমরা আগের মতো তাবলীগ জামায়াত এর মতো ইসতেমা❤❤❤❤
ইজতেমা বন্ধ করে দাও এটাই একটা গ্রুপ চায়।
হেফাজত মুক্ত তাবলিগ চাই
তাবলীগ পূরাটাই পৈত্রিক সম্পত্তি পেয়েছেন, তাই না???
TORE MUKTO BANGLADESH HOUK TUI FETNABAJ.AWAMI + VAROTER PONTHI .USKANI DADA TOU BOLE PROTIYUMAN HOY .
ইজতেমা বন্ধ করে দিক।
Indian shad Saheb is trying to create a massive situation.
খুবই ধূর্ত এই সাদ পন্থী মূয়াজ বিন নূর
আসলে এখানে ছাত্রদের যাওয়ার কি দরকার?
সমঝোতায় আসতে না পারলে সরকারের পক্ষ থেকে স্থগিত করা হোক।
হজ্জ এর সাথে তুলনা করা উচিত নয়।
Chatro der jawar jonno bolche bolei gese
এখানে আবার হজের সাথে কে তুলনা করেছে পাগল নাকি।সারা বিশ্ব থেকে এখানে মানুষ আছে তাদের কথা ও তো চিন্তা করতে হবে।
বাংলাদেশে ইজতেমা বন্ধ করে দেওয়া হোক আমরা আর আরজাগতা দেখতে চাই না
আলেমদের সন্মান করি,, আমরা আম মানুষ,, দু: খের সাথে বলতে হচ্ছে,,, সাদ সাহেবের জোরের সময়,,
জুবায়ের সাহেবর লোকজন এখন মাঠে কেনো,,।
RAW এর ষড়যন্ত্র
অবশ্যই
স্যার যারা জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি করছে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিন। চৌদ্দগ্রাম থানার অন্তর্ভুক্ত
সাদিয়া নিলা যদি এত এত বিয়ে করা হয় তাহলে কেন আল্লাহর জন্য ধৈর্য ধরতে পারে না
ছাত্ররা দল করার কারণে দেশে সব কিছুর দায় বাঁশ থেকে কনচি বড়ো হয়ে যাচ্ছে।
জারা নিজেরা নিজেদের মোধ্যে বিসাদ ছরায় তারা কি করে ইসলামের দাও্য়াত দেবে। আগে উভয় পক্ষ নিজেদের সুধরান তার পর নিজেদের আলেম বলেন ।
ইসলামিক ব্যাপারে যদি ইসলামিক কোন লেকচারাল রাখতেন অনেকে খুশি হতাম,,,, যেমন হতে পারে আবুতহা আদনান,,মিজানুর রহমান,,আব্বাসি হুজুর ইত্যাদির মধ্যে কেউ।
😮
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আসলে কি বলবো দুঃখের কথা আমরা মুসলমান জাতি যদি নিজেদের ধর্মীয় ব্যাপার নিয়ে এভাবে দ্বিমত করি । তাইলে অন্যান্য ধর্ম গুলা ঠিক থাকবে কিভাবে সেটা বলেন এটা খুবই দুঃখজনক।
বিচার না হওয়ার কারণে এমন হচ্ছে, সাদ পন্থিদের ধরা হ
এসতেমা নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক
দারুল উলুম দেওবন্দের একজন সম্মানিত শিক্ষক বলেছিলেন দাওরা পাশ করে তাবলিগ জামাতে এক বসর সময় চিল্লা দিয়ে পুরা জাহেল হয়ে ফিরে আসে,তার একটা চাক্ষশ প্রমান আজকে দেখলাম
এই সেই লোক কোথায় কোথায় মিথ্যা কথা বলে একে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় না হোক
Vai egulo bad die BDR comisioner dike nojor den.egulo Raw er natok dristi onno dike ghuranor jonne.druto BDR comision properly proper person die shomponno korun na hole deri hoe jabe .issue ghurie felbe protho alo asif najrul gong.
এই ইজতেমা বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
Estama bondo koira dan❤