সারা পৃথিবীর যত বড় বড় আলেম বড় বড় মুহাদ্দিস বড় বড় জ্ঞানী। সবাইকে এক পাল্লায় রেখে আর ইমামে আজম আবু হানিফাকে এক পাল্লায় রাখলে। ইমামে আজমের একটা পশমের কাছে যেতে পারবেনা।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
আসসালামুআলাইকুম হুজুর নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহতালাকে কতবার দেখেছেন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর উপরে তো আবু হানিফা রাহমাতুল্লাহ আলাই তো না তাহলে 100 বার কিভাবে স্বপ্নে দেখলো আমাদের একটু বুঝাইয়া বলেন কোরআন মাজীদ খতম করতে কত ঘন্টা সময় লাগে এতবার কোরআন খতম করল সে কি কখনো ঘুমাই নাই তাহলে কি কথাটা কি সত্য হলো
@@mdabduljabbar4755 ভাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা হাদিস আছে তিনি তিন দিনের কম সময় কোরআন খতম করতে নিষেধ করেছেন তাহলে ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ কিভাবে ৬০ খতম দেন।তিনি তো অনেক বড় একজন আলেম তিনি কি হাদিস অমান্য কারতে পারেন।আমরা কখনো কখনো কারো সম্মান বাড়াতে গিয়ে বরং কমিয়ে দি।
ভাই এক পারা আল কোরআন তেলাওয়াত করতে ৩০ মিনিট সময় লাগে, আর ২ খতম আল কোরআন তেলাওয়াত করতে ৩০ ঘন্টা সময় লাগে। ভাগ্যিস আবু হানিফা (র) বেচে নেই, বেচে থাকলে আব্বাসী হুজুর কে ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিতেন
😂নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন আললকে দেখেছেন এমন কিছু কোরআন ও হাদিসের পাওয়া যায় না তা হলে ইমাম আবু হানিফা রহ 100 বার কি করে দেখলেন ।মিততা বলে নিজেকে বড় মনে করবেন না
ইমাম আবু হানিফা নিঃসন্দেহে খাটি ও ফরহেজগার ছিলেন। হুজুরের নিকঠ আমার বিশেয প্রশ্ন? এিশ পাড়া কোরআন পড়তে কত ঘন্টা সময় লাগে। এর ভিতরে ফরয নামাজ আদায় ক্বাজা হয়ে গেল কি না ? উনিকি নবীজি এবং সাহাবীদের চেয়ে বেশী আমল করতেন ?
@@shanakhatun3998 ভাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা হাদিস আছে তিনি তিন দিনের কম সময় কোরআন খতম করতে নিষেধ করেছেন তাহলে ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ কিভাবে ৬০ খতম দেন।তিনি তো অনেক বড় একজন আলেম তিনি কি হাদিস অমান্য কারতে পারেন।আমরা কখনো কখনো কারো সম্মান বাড়াতে গিয়ে বরং কমিয়ে দি।
@@k.m.sabbirahmedshanto74ভাই এক পারা আল কোরআন তেলাওয়াত করতে নিম্ন ৩০ মিনিট লাগে তাহলে ২ খতম আল কোরআন খতম করতে লাগবে ৩০ ঘন্টা। নূন্যতম বুদ্ধি থাকলেও মানুষ এটা বুঝবে। আর ওনি কাবার মধ্যে দুই রাকাত নামাজে একটা খতম শেষ করছেন। এক খতম শেষ করতে ১৫ ঘন্টা লাগার কথা যদি দ্রুতও পড়ে, তাহলে ফরয নামাজ কি ওনার মত একজন আলেম বাদ দিয়ে দিছেন? যেখানে মুসা আঃ একজন রাসুল হয়েও আল্লাহ কে দেখার জন্য অনেক বার বলেছেন তারপরও দেখতে পারেন নাই সেখানে আবু হানিফা একজন সাহাবীও না নবী রাসুল তো পরের কথা। এগুলো একটু চিন্তা করলেই সব মানুষ বুঝবে। আব্বাসী হুজুর এর মতো একজন আলেম এরকম ওয়াজ কিভাবে করেন আমার মাথায় ঢুকলো না
ইমাম আবু হানিফা (রঃ) আল্লাহ তায়ালাকে ১০০ বার স্বপ্নে দেখেছেন কোরান মাজিদ ও হাদিস এর কোথায় আছে? যে ব্যক্তি কোরান মাজিদ ও হাদিস এর বাহিরে কথা বলে সে ব্যক্তি পরিত্যজ্য।
আরে বলদ আল্লাহর রাসুলের অনেক যুগ পরের মানুষ তারা চার ইমাম আর ইমাম না মানলে তো কিছু ই হবে না ইমাম মানতেই হবে ওনারা যদি আল্লাহর রাসুলের যুগের পরে আসে তাহলে কিভাবে কোরআনের বা হাদিসের মধ্যে থাকবে আল্লাহ হেদায়েত দিন আমিন
পবিত্র কোরান মাজিদ নাজিল হওয়ার অনেক পরে ও সম্মানিত ছাহাবীগনের ইন্তেকালের পরে ইমাম আবু হানিফার জন্ম হয়। তাই তিনি মহান আল্লাহ তায়ালাকে দেখার মত অবাস্তব বিষয়টি পবিত্র কোরান মাজিদ ও হাদিস এর বাহিরের কোন কিতাব থেকে সংগ্রহ করেন। পবিত্র কোরান মাজিদ ও হাদিস এর বাহিরের কোন তথ্য ইমানদার ব্যক্তির কাছে গ্রহনযোগ্য নহে।
যেখানে রসুল(স:) একবারও আল্লাহকে স্বপ্নে দেখলেন না।সেখানে আবু হানিফা ১০০ বার আল্লাহকে স্বপ্নে দেখলেন।হা;হা:হা:। গাবগাচী চালিয়ে যাও।ইসলাম শেষ তোমরাই করবা।
যেখানে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ কে কখনো দেখেন নি , সাহাবি রাঃ রা দেখেন নি সেখানে আবু হানিফা রঃ কি করে দেখেন ? এটা মিথ্যা কথা । যেই এটা লিখে থাকুক মিথ্যা লিখেছেন । আর আপনি এত বড় আলেম হয়ে এটা বিশ্বাস করছেন আবার মানুষকেও বলছেন । এটা কি করছেন আপনি । আকিদা ঠিক করেন ।
আরে ভাই ওইটা হল শেষ জামানায় মানুষ ওই সময় শিরিক করবে আর শিরিক করলে কি ঈমান থাকে ওই সময় ফেতনা বেড়ে যাবে মানুষের প্রতি মানুষের দয়ামায়া বিলকুল থাকবে না
যে আল্লাহ নিরাকার তাকে কিভাবে স্বপ্নে দেখে আর দুই রাকাত নামাজ দিয়ে কোরআন খতম এর তো কোন চান্সই আসে না আমাদের যুগের আলেমরা তাড়াতাড়ি পড়ে তারপরও তারা কোরআন দুই রাকাত নামাজ দিয়ে খতম দেওয়া সম্ভব না এই আলেমের অতি ভক্তে চোরের লক্ষণ হয়ে গেছে আব্বাসী হুজুর শিক্ষিত নামের মূর্খ আল্লাহ উনাকে হেদায়েত দেক
কুরআন এবং হাদিস উনি দুনিয়াতে আসার আগে লিপিবদ্ধ হয়ে গেছে। যদি পরে আসতো তাহলে পেতেন। আপনার নামের আগে md লিখা এটা আপনি কোরআন অথবা হাদিসের কোন জায়গায় পেয়েছেন ?
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤
সারা পৃথিবীর যত বড় বড় আলেম বড় বড় মুহাদ্দিস বড় বড় জ্ঞানী। সবাইকে এক পাল্লায় রেখে আর ইমামে আজম আবু হানিফাকে এক পাল্লায় রাখলে। ইমামে আজমের একটা পশমের কাছে যেতে পারবেনা।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল।
কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন?
কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো।
যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা।
একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
আব্বাসী হুজুর কে আল্লাহ কবুল করুন সাথে আমাদের ও। আমীন
❤❤❤❤❤❤
Massallah. Zuger Shahoshi Islami Bokhta Enaethullh Huzur .Ami Salam Janai .
এতো বড় জ্ঞানী একজন আলেম এই বাড়াবাড়ি কথা বলার কারণে আমার খুব কষ্ট লাগে । এই আলেমকে আল্লাহ তায়ালা সহীহ্ বুঝ দান করুন এবং ক্ষমা করুন ।
বিদ্রুপাত্মক কথায় ওস্তাদ।অহঃকারে সোগা ভরা।
ان الله معنا অর্থ হলো আল্লাহ পাক আমাদের সন্গে আছেন আমার সন্গে নয় ।
আলহামদুলিল্লাহ ❤
Mashallah
From India.
আমাদের নবীজি সাঃ আল্লাহকে দেখেন নাই। আয়েশা রা: হতে বর্ণিত আছে,সহিহ মুসলিমে। উদাহরণ মূসা আ: যখন আল্লাহকে দেখতে গেলেন, আল্লাহ বললেন তাকাও তুর পাহাড়ের দিকে,তখন আল্লাহর নূরে তুর পাহাড় ছায় হয়ে গেল। আর হুজুর বলে আবু হানীফা রাহ ১০০বার আল্লাহকে দেখেছেন। এটি ডাহা মিথ্যে কথা। সম্মান দেওয়ার মালিক আল্লাহ।
জনাবের ওয়াজ শুনে তফাজ্জল হোসেন ভৈরবী সাহেবের কথা মনে পড়ে গেল....কি ওয়াজ রে ওয়াজ
❤❤❤
আবাসি হুজুরের কথায় সামনে বসে যারা হাসা হাসি করছেন তাদের বলি একটু যাচাই বাচাই করে হা হা হা করেন
Nobiji s.a.koto bar Allah k dekhechen
আসসালামুআলাইকুম হুজুর নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহতালাকে কতবার দেখেছেন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর উপরে তো আবু হানিফা রাহমাতুল্লাহ আলাই তো না তাহলে 100 বার কিভাবে স্বপ্নে দেখলো আমাদের একটু বুঝাইয়া বলেন কোরআন মাজীদ খতম করতে কত ঘন্টা সময় লাগে এতবার কোরআন খতম করল সে কি কখনো ঘুমাই নাই তাহলে কি কথাটা কি সত্য হলো
বেশী যুক্তি দেওয়া শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করা।
@@mdabduljabbar4755 ভাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা হাদিস আছে তিনি তিন দিনের কম সময় কোরআন খতম করতে নিষেধ করেছেন তাহলে ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ কিভাবে ৬০ খতম দেন।তিনি তো অনেক বড় একজন আলেম তিনি কি হাদিস অমান্য কারতে পারেন।আমরা কখনো কখনো কারো সম্মান বাড়াতে গিয়ে বরং কমিয়ে দি।
ভাই এক পারা আল কোরআন তেলাওয়াত করতে ৩০ মিনিট সময় লাগে, আর ২ খতম আল কোরআন তেলাওয়াত করতে ৩০ ঘন্টা সময় লাগে। ভাগ্যিস আবু হানিফা (র) বেচে নেই, বেচে থাকলে আব্বাসী হুজুর কে ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিতেন
এই লোকটা বড় পাগল এই লোকটা মানুষের কথা মানে রাসুল বাদ দিয়ে @@k.m.sabbirahmedshanto74
আসুন সবাই একটু হিসেব মিলিয়ে দেখি:
আমার নরমালি ৪ রাকাত সালাত আদায় করতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট ,
অৰ্থাৎ প্রতি ১ রাকাত = ২.৫ মিনিট
ইমাম আবু হানিফ (রাঃ ) এর নামাজ এর হিসাব করা যাক
তাহলে ৫০০ রাকাত =২.৫x ৫০০ মিনিট
=১২৫০ মিনিট
অতএব ,
৬০ মিনিট =১ ঘন্টা
১২৫০ মিনিট = ২১ ঘন্টা (প্রায় )
অতএব উত্তর :
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী = মিথ্যাবাদী বদমাশ বেয়াদব বেহায়া।
তুমি শুধু সব বোঝো
তোমার ই মুফতি হওয়া উচিত ছিলো
তাই না
আল্লাহ হেদায়েত দাও
তুই বন্ড
Ò
তুমি কতবড় পন্ডিত মশাই,,,,মনে রাখতে হবে শয়তান আমাদের থেকে বেশী জ্ঞানী হয়েও অভিশপ্ত শয়তান হয়েগেছে তাই সাবধান হয়ে কথা বলাটাই কল্যাণময় হবে।
আপনি সত্যি বলেছেন
Subhanallah India
আমরা কি এক পায়ে দাড়িয়ে নামাজ পড়বো? নবী কয় পায়ে দাড়িয়ে নামাজ পড়তেন? এক পায়ে দাড়ালে ভালো কোরআম বোঝা যায়!
আল্লাহ কে এই পৃথিবীতে দেখা সম্ভব না
😂নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন আললকে দেখেছেন এমন কিছু কোরআন ও হাদিসের পাওয়া যায় না তা হলে ইমাম আবু হানিফা রহ 100 বার কি করে দেখলেন ।মিততা বলে নিজেকে বড় মনে করবেন না
পৃথিবীর কোন মানুষ স্বপ্নে আল্লাহকে দেখতে পারবে না। এটা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।
দারুন তো স্বপ্নে দেখেছেন। তাহলে তো বিরাট বিরাট কথা, নাইচ??????
ইমাম আবু হানিফা নিঃসন্দেহে খাটি ও ফরহেজগার ছিলেন। হুজুরের নিকঠ আমার বিশেয প্রশ্ন? এিশ পাড়া কোরআন পড়তে কত ঘন্টা সময় লাগে।
এর ভিতরে ফরয নামাজ আদায় ক্বাজা হয়ে গেল কি না ?
উনিকি নবীজি এবং সাহাবীদের চেয়ে বেশী আমল করতেন ?
Actagfirulla hayre funafik hujur
আল্লাহ সপ্নে দেখেছেন এটা ভূয়া কথা বলে মনে হচ্ছে ,, আল্লাহ আমাকে আমাকে করুন
খুব সুন্দর একটা আলোচনা
abbasi right
@@shanakhatun3998 ভাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা হাদিস আছে তিনি তিন দিনের কম সময় কোরআন খতম করতে নিষেধ করেছেন তাহলে ইমাম আবু হানিফা রাহেমাহুল্লাহ কিভাবে ৬০ খতম দেন।তিনি তো অনেক বড় একজন আলেম তিনি কি হাদিস অমান্য কারতে পারেন।আমরা কখনো কখনো কারো সম্মান বাড়াতে গিয়ে বরং কমিয়ে দি।
@@k.m.sabbirahmedshanto74ভাই এক পারা আল কোরআন তেলাওয়াত করতে নিম্ন ৩০ মিনিট লাগে তাহলে ২ খতম আল কোরআন খতম করতে লাগবে ৩০ ঘন্টা। নূন্যতম বুদ্ধি থাকলেও মানুষ এটা বুঝবে। আর ওনি কাবার মধ্যে দুই রাকাত নামাজে একটা খতম শেষ করছেন। এক খতম শেষ করতে ১৫ ঘন্টা লাগার কথা যদি দ্রুতও পড়ে, তাহলে ফরয নামাজ কি ওনার মত একজন আলেম বাদ দিয়ে দিছেন? যেখানে মুসা আঃ একজন রাসুল হয়েও আল্লাহ কে দেখার জন্য অনেক বার বলেছেন তারপরও দেখতে পারেন নাই সেখানে আবু হানিফা একজন সাহাবীও না নবী রাসুল তো পরের কথা। এগুলো একটু চিন্তা করলেই সব মানুষ বুঝবে। আব্বাসী হুজুর এর মতো একজন আলেম এরকম ওয়াজ কিভাবে করেন আমার মাথায় ঢুকলো না
ইমাম আবু হানিফা (রঃ) আল্লাহ তায়ালাকে ১০০ বার স্বপ্নে দেখেছেন কোরান মাজিদ ও হাদিস এর কোথায় আছে? যে ব্যক্তি কোরান মাজিদ ও হাদিস এর বাহিরে কথা বলে সে ব্যক্তি পরিত্যজ্য।
আরে বলদ
আল্লাহর রাসুলের অনেক যুগ পরের
মানুষ তারা
চার ইমাম
আর ইমাম
না মানলে তো কিছু ই হবে না
ইমাম মানতেই হবে
ওনারা যদি আল্লাহর রাসুলের যুগের
পরে আসে তাহলে কিভাবে কোরআনের বা হাদিসের মধ্যে থাকবে
আল্লাহ হেদায়েত দিন
আমিন
আপনি কেমন করে বুঝবেন ভাই ভালো করে দেখুন শুনুন বুঝুন নিজে কতটা জানেন সেটাও চিন্তা করুন পেয়ে যাবেন।।
পবিত্র কোরান মাজিদ নাজিল হওয়ার অনেক পরে ও সম্মানিত ছাহাবীগনের ইন্তেকালের পরে ইমাম আবু হানিফার জন্ম হয়। তাই তিনি মহান আল্লাহ তায়ালাকে দেখার মত অবাস্তব বিষয়টি পবিত্র কোরান মাজিদ ও হাদিস এর বাহিরের কোন কিতাব থেকে সংগ্রহ করেন। পবিত্র কোরান মাজিদ ও হাদিস এর বাহিরের কোন তথ্য ইমানদার ব্যক্তির কাছে গ্রহনযোগ্য নহে।
বর্তমান সময়ের বাতিলের আতঙ্ক ডক্টর এনায়েত আব্বাসী হুজুর কে চেনা তোমার কোরান হাদীসের এলেম লাগবে
you are right, heading is not right we are misguided by them sometimes , though they are contributing to Islam
Apnar kichu ganer avab ache apni niomito bukhari sarif dekhun
আব্বাসীর ভন্ডামী কত দিন চলবে
ইমামে আযম আবু হানিফা রঃ নিজের সম্পর্কে কোথাও এসব বলেন নাই , অথচয় আমরা অতিরঞ্জিত প্রশংসা করতে গিয়ে ভূল করছি । আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন ।
যেখানে রসুল(স:) একবারও আল্লাহকে স্বপ্নে দেখলেন না।সেখানে আবু হানিফা ১০০ বার আল্লাহকে স্বপ্নে দেখলেন।হা;হা:হা:। গাবগাচী চালিয়ে যাও।ইসলাম শেষ তোমরাই করবা।
যেখানে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ কে কখনো দেখেন নি , সাহাবি রাঃ রা দেখেন নি সেখানে আবু হানিফা রঃ কি করে দেখেন ? এটা মিথ্যা কথা । যেই এটা লিখে থাকুক মিথ্যা লিখেছেন । আর আপনি এত বড় আলেম হয়ে এটা বিশ্বাস করছেন আবার মানুষকেও বলছেন । এটা কি করছেন আপনি । আকিদা ঠিক করেন ।
হিজরতের রাত্রিতে নবী (স:) গাড়ে হেরাতে যান নি, গাড়ে ছওরে গিয়েছিলেন । সঠিকভাবে জেনে lecture দিবেন, না হলে মানুষ বিভ্রান্ত হবে ।
কুরআন। শরীফ পাইলেন কোথায় ? কুরআন মাজিদ আল্লাহ বলেছেন।
আল্লার কাছে কোন আলেম ফিও।যারা দিন কায়েম করে। পমান সুরা নং 42 আশ৷ শূরা আয়েত 13
Kafer bolen tader apnar kaz Holo kafer bola apnar mittah weaz
Hozor ka nia kichu bolle zibba kete dibo
ঈমান যদি বাড়ে না, কমে না, তবে ঈমানের নুর বাড়ে কমে।
তাহলে সকাল বেলায় একটি লোক মুমিন থাকবে, বিকাল বেলা সে কাফের হয়ে যাবে এই হাদিসের কি হবে?
আরে ভাই ওইটা হল শেষ জামানায়
মানুষ ওই সময় শিরিক করবে
আর শিরিক করলে কি ঈমান থাকে
ওই সময় ফেতনা বেড়ে যাবে
মানুষের প্রতি মানুষের দয়ামায়া বিলকুল থাকবে না
১০০% সঠিক ।
@@saeedurrahman6548 gaddar
এক ফারা কোরআন শরীফ পড়তে মিনিমাম ৩০ মিনিট সময় লাগে তাহলে তো দুই রাকাত নফল নামাজ পড়তে মিনিমাম ১৫ ঘণ্টা সময় লেগেছিল। তাহলে ফরজ নামাজ কখন পড়লো?
ডেট ফেল গাঁজা গেলে এমনি হয়।
যে আল্লাহ নিরাকার তাকে কিভাবে স্বপ্নে দেখে আর দুই রাকাত নামাজ দিয়ে কোরআন খতম এর তো কোন চান্সই আসে না আমাদের যুগের আলেমরা তাড়াতাড়ি পড়ে তারপরও তারা কোরআন দুই রাকাত নামাজ দিয়ে খতম দেওয়া সম্ভব না এই আলেমের অতি ভক্তে চোরের লক্ষণ হয়ে গেছে আব্বাসী হুজুর শিক্ষিত নামের মূর্খ আল্লাহ উনাকে হেদায়েত দেক
আব্বাসী সাহেব আপনি আবু হানিফাকে নিয়ে এত বারা বারি করেন।আমাদের নবী সাঃ কে বেশি পাদান্ন দিতে হবে।
Hajrat Imam Abu Hanifa Rah: Er Jiboni Apnar Nikot Jante Chai Meher Bani Kore Bornona Den.
আকার নাইএকশ বারকি দেখল
Abbashia you read the hadis.
Daha misa kotha.
যেখানে নবী মুছা আলাইসসাল্লাম আল্লাহুকে দেখতে চেয়ে দেখা পেলেন না
সেখানে ইমাম হানাফি রহিম উল্লার নামে মিথ্যা তথ্য প্রচার ১০০ বার সপ্নের কথা কি বুজাই???
অতিরঞ্জিত।
কুরআন এবং হাদিস উনি দুনিয়াতে আসার আগে লিপিবদ্ধ হয়ে গেছে। যদি পরে আসতো তাহলে পেতেন।
আপনার নামের আগে md লিখা এটা আপনি কোরআন অথবা হাদিসের কোন জায়গায় পেয়েছেন ?
Ati ki somvob?
Ganzakhuri golpobaz Abbasi. Imam Abu hanifa rh. shomporke ai ganzakhorer kono dharona e nai.
পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়
ভন্ডামি চেড়েদাও ভাই
পরকালকে ভয়কর।
পার্থিব জীবনে আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয়।
তাহলে নবী রাসুলরাই আগে দেখত।
Kajjab khajuria is main causes..
আপনি তো কোনো কোরআনের কথা বলেন না।
False statement. Resembles with Hindu spiritual"sadak.".
False........idea. see the Allah...
জ্ঞান পাপী ।
Ata vul kotha
Tumi kon ball falaiba Bewquf
হিসেব করে বক্তব্য দেন । সত্য অসত্য সহ গল্প ।
😂
Pagol
শয়তানের সন্তান