عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে [হালাল পদ্ধতিতে] মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে [হালাল পদ্ধতিতে] মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
অনেক অভিভাবক আছেন যারা লোভ করে শুধুমাত্র দুনিয়াবি স্বার্থে কোনো ছেলে বা মেয়ের কাছে বিয়ে দিতে চান, ঠিক তখনই যদি ঐ ছেলো বা মেয়েটির নিজের জানা শুণা একটা ভালো মানুষকে বিয়ে করা সঠিক ও বিচক্ষণ একটা সিদ্ধান্ত। ইমামগণ অনেক রিসার্চ করে ফাতাওয়া দিয়েছেন। শায়েখের আলোচনা অনেক ভালো লাগে।আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন।
আসসালামুয়ালাইকুম। অত্যন্ত নিখুত বিশ্লেষণ আমি এর আগেও অনেক এ বিষয় নিয়ে অনেক বক্তব্য শুনেছি। এরমধ্যে আপনার এই বক্তব্যটি অত্যন্ত সুন্দর এবং মার্জিত। ইসলাম যে সত্যিই এত সহজ এবং সুন্দর আমাদের কেউ বুঝতে চেষ্টা করি না। জাযাকাল্লাহ খাইরান
অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী আমার এক বন্ধুর সকালে মেডিটেশনে দিন শুরু হয় । মেডিটেশন করে সুরা ফাতিহা দিয়ে । মজার ব্যাপার হচ্ছে সে কিন্তু মুসলিম না, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী । আর যে তাকে এটা শিখিয়েছে সে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী । আমার কৌতুহল বেড়ে গেল । নেট ঘেটে দেখলাম Anxiety আর Stress release এর জন্য এই সুরা মহৌষধ । আফসোস এত দিনে জানলাম । কলেজ লাইফে ঢাকার কোন ওপেন এয়ার কনসার্ট বাদ যায়নি । সেই ১৯৯২ থেকে ব্যান্ড ভক্ত ছিলাম । টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে পয়ত্রিশ টাকা দিয়ে ফিতার ক্যাসেট কিনতাম । ক্যাসেটের দুই পাশে মিলিয়ে বার বা চৌদ্দটা গান । ভার্সিটির হল লাইফে কত রাত কেটেছিল বাচ্চু, হাসান, জেমস আর পার্থকে নিয়ে । আফসোস !!! পাকিস্তানের এক সময়ের বিখ্যাত ব্যান্ড সিঙ্গার জুনায়েদ জামশেদ এর বদলে যাওয়ার ঘটনা । মজসিদে অনেক লোকের মাঝে দারস দিচ্ছিলেন মাওলানা তারিক জামিল । তিনি খেয়াল করলেন চাদরে মুখ ঢাকা এক যুবক দূরে দাঁড়িয়ে ইতস্তত চোখে তাকিয়ে আছে । কিছু যেন বলতে এসেছে । কি কর তুমি ? মিউজিকের সাথে আছি । গান গাঁও নাকি বাজনা বাজাও ? আমিই ভোকাল - গান গাই ? আমি তোমার জন্য কি করতে পারি ? আমার অনেক খ্যাতি । একটা যুবক যা স্বপ্ন দেখে আমি তার সবই পেয়েছি- সবই আমার বাস্তব । সব পেয়েছি শুধু এ জায়গাটা ফাঁকা (বুকের দিকে ইশারা করে )। মাওলানা তারিক জামিল নিজেই বললেন এ ঘটনা এই তো সেদিন । জুনায়েদ জামশেদ আর নেই । সেই সময়ের কোটি তরুনের প্রিয় গায়ক মিউজিক ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর পথে মানুষকে ডাকতে ডাকতে চলে গেলেন রবের সান্নিধ্যে । ভারতের নায়ক শাহরুখ খান এক সাক্ষাৎকারে বলেছিল, তার একাকিত্বটা সে শূন্যতা দিয়ে পালন করে। তার মনে হয় কি যেন নেই। আবার জনপ্রিয় কৌতুক অনুষ্ঠান মিরাক্কেল আক্কেল প্রোগ্রামের এন্টারটেনমেন্ট দেনেওয়ালা মীর, সেও ঘুমের ওষুধ খেয়েছিলো ক'মাস আগে হতাশা আর শূন্যতা থেকে বাচঁতে। অথচ মানুষ স্ট্রেস দূর করতে একটু হাসতে টিভিতে তার প্রোগ্রাম দেখে । বিখ্যাত ইংলিশ গায়িকা এডেল এক সাক্ষাতকারে বলেছিল " পপুলারিটি আমার কাছে বিষাক্ত লাগে। আমি ভেতরকার শুন্যতা কেউ দেখে না। প্রচন্ড একা আমি দিন শেষে ।" জেনিফার লরেন্স হাঙ্গার গেমস এর জনক । এত নাম এত টাকা থাকা সত্ত্বেও প্রতি মাসে দুইবার ডাক্তারের কাছে যান বুকের শুন্যতা দূর করার জন্য । পৃথিবী হাসানো কমেডি অভিনেতা রবিন উইলিয়ামস। সারা জীবন মানুষ কে হাসিয়ে গেছেন। কেউ জানত না ভেতরে ভেতরে রবিন খুব একা। সেই রবিন উইলিয়ামস আত্নহত্যা করলো বেল্টের সাথে ঝুলে । গুড উইল হান্টিং এর প্রফেসর কে ডিপ্রেশন থেকে বের করার কোন প্রফেসার তার পাশে ছিলনা। মনের অশান্তির চেয়ে বড় কোন রোগ নাই । মানুষ মনের শান্তির জন্য পেরেশান । আর সে শান্তি হাতের নাগালেই । নামাজের চেয়ে বড় কোন মেডিটেশন নাই । বুকের শূন্যতা পূরণে কোরআনের চেয়ে বড় কোন ঔষধ নাই । কোরানের চেয়ে শ্রুতিমধুর ছন্দময় হ্রদয় কেড়ে নেয়া সঙ্গীত আর কিছু নাই । দুই জগতে বিচরণ করা মানুষগুলো এই সত্যটা টের পাবে-যদি সে সত্যের সন্ধান পায় । একটা গান যতই প্রিয় হোক, শুনতে শুনতে তেতো হয়ে যায় । নামাজে মজা পাওয়া মানুষগুলোই জানে প্রতিদিন বার বার সুরা ফাতিহা পড়ে কত মজা ! কোন নির্জন রাতে কানে হেড ফোন লাগিয়ে ক্বারী আব্দুল বাসিতের সুরে আদ দোহা । বসির দুরাকোর সুরে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত । অথবা ইমাম ফয়সালের সুরে সুরা মুলক । কতজনের নাম বলবো ! আর এর অনুভুতি কিভাবে বলে বুঝাবো ? ফিলিস্তিনের ইমাম ঘাসসান শোরবাজির কন্ঠে সুরা হাশরের ১৮-২৪ আয়াত । ইউটিউবে ছেড়ে দিবেন বাংলা ডাবিং সহ । হানি আর রিফাই এর সুরে সুরা ফজর । হিশাম আল আরাবীর সুরে ইনসান ।সুমধুর সুরে বড় দরদ দিয়ে তেলাওয়াত করতে করতে কান্নায় ভেঙে পড়া ...। আপনি যত পাষাণ হোন আর যে ধর্মেরই হোন । আপনার মনে যত অশান্তিই থাকুক , একটু শুনে আসবেন । কান্নায় যে কত মজা ! কিছু মানুষ ইচ্ছে করে কাঁদতে বসে । কাঁদতে না পারলে বড় কষ্ট লাগে। মহান আল্লাহ পাক আমাদের হেদায়েত দান করুন।
সুন্দর কথা বলেছেন। পবিত্র কোরআন যত শুনি কোন ক্লান্তি বা বিরক্তি আসেনা বা তেতো হয় না। আর যে রবের সান্নিধ্যের মজা পেয়েছে আর বাকী ধ্বংসশীল সব তার নিকট তুচ্ছ হয়েছে। বিশ্বজগতের রবের সাথে সম্পর্ক না থাকা মানে তার জীবন গোল্লায় যাওয়া। সেজন্য নন বিলিভার সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা ও হার বেশী। মুলে না গেলে যেমন ফুল হয় না। মুলের সাথে সম্পকর্হীন পাতা চুলায় যেতে হয়। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের তাঁর জাতের এক্কিন ও মুহাব্বত দান করুন। আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন।
এই আলোচনায় বিবাক কি অভিবাবক ছাড়া করা যাবে কি যাবে না সেই ডিসকাস হয় নাই। লাভ ম্যারেজের নামে বাবা মায়ের অবাধ্যতা এবং নানা সামাজিক বিপত্তির কথা আমরা সবাই জানি। এই আলোচনায় শুধু (পূর্বের ধারণার ভিত্তিতে) পুরাতন বিবাহ ভাঙ্গতে হবে কি না বা পূনরায় করতে হবে কিনা সে বিষয়ে আলোকপাত হয়েছে।
@@moniramonira2316 পুরুষ আর মহিলার নামাজ পড়ার নিয়ম এক।কেননা মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেন, 'তোমরা ঠিক সেভাবে সলাত আদায় করো যেভাবে আমাকে সলাত আদায় করতে দেখেছ।' মহানবী মেয়েদের জন্য আলাদা কোনো নিয়ম বলেন নি।এটা পরবর্তী কালে বিভিন্ন আলিম নিজেরা বানিয়েছেন।
@@moniramonira2316 onek video ache ba onek Alem proshno uttore bole diyechen. Dr. Kazi Ibrahim er proshno uttor video gulo dekhte paren. ar aktu chinta ba Hadis sm. gulo dekhlei nijei uttor peye jaben.
কিছু কিছু আলেম এই সম্পূর্ণ হাদিসটির ১ম অংশ বলে আর পরের অংশ বলে না তাই এমন ঝামেলা হয় । সম্পূর্ণ হাদিসটি হলো এই--- عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, দেশের শাসক/বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯} এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের শেষাংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর শব্দ। যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে বাতিল বলতে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়।
আরেকটি বিষয় হলো, নারীদের অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই ৷
একজন মহিলা যখন রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে নিজেকে রাসুল (সাঃ) কে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করল তখন রাসুল (সাঃ) বললেন: আমার কোন প্রয়োজন নেই। তখন একজন সাহাবী উঠে বললেন: আপনার প্রয়োজন না থাকলে তাকে আমার সাথে বিবাহ দিয়ে দেন। রাসুল (সাঃ) তখন ঐ সাহাবির সাথে ঐ নারীর বিবাহ দিয়ে দিলেন কিন্তু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন না যে, তার ওলী আছে কিনা
রাসুল (সাঃ), উম্মে সালমা (রাঃ) এর বাড়ীতে গিয়ে তাকে বিবাহের জন্য প্রস্তাব দিলেন। তিনি বললেন: ইয়া রাসুলাল্লাহ (সাঃ) আমার ওলীদের কেউ বাড়ীতে নেই। তিনি বললেন: যারা উপস্থিত আছে এবং যারা উপস্থিত নেই তারা কেউ দ্বিমত করবে না। অতঃপর রাসুল (সাঃ) তাকে বিবাহ করলেন। ওলীর প্রয়োজন হলে রাসুল (সাঃ) ওলি আসা পর্যন্ত দেরী করতেন।
সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল ﷺ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল ﷺ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল ﷺ মেয়েটিকে বললেন--- "এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও" (সুনানে সাঈদ বিন মানসূর ৫৬৮, মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ১৫৯৫৩, দিরায়া ফী তাখরীজি আহাদিসীল হিদায়া ৫৪১)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যেখানে স্পষ্ট কথা যে বিয়ে বাতিল অলি ছাড়া বিয়ে বাতিল সেইখানে আবু হানিফা রাহিমাহুল্লাহ উনার কথা কেন আমরা আনতে যাবো কোরআনে তো বলা আছে যদি কোন একটা বিষয় নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয় তখন কোরআন এবং হাদিসের দিকে দেখতে বলেছে তো এখন যেখানে হাদিসে স্পষ্টভাবে আছে সেখানে আপনারা এরকম কথা কেন বলছেন বলতে হবে যে বিয়ে বাতিল যা রাসূল বলেছেন আবু হানিফা রাহিমাহুল্লাহ এর কাছে হয়তো এই হাদিসটা আসে নাই অনেক কিয়াস করে একটা মতামত হয়তো দিয়েছেন
সাক্ষী ছাড়া যদি মেয়ে ছেলে নিজেরা দোয়া পড়ে কবুল বলে বিয়ে করে তবে কি বিয়ে হয় অথবা দোয়া পড়লো না কিন্তুু আল্লাহ কে সাক্ষী রেখে বিয়ে করে তবে কি বিয়ে হয় নাকি না??
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে [হালাল পদ্ধতিতে] মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
জানার জন্য পোস্টঃ আমরা ১০ম শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রী ছিলাম। সালটা মেবি ২০১০। আমরা কয়েকজন ছেলে মেয়ে প্রাইভেট পড়তাম।তো একদিন এক বন্ধু এক মেয়েকে দুষ্টুমি করে বলছিলো যে তাকে সে বিয়ে করবে।মেয়ে দুষ্টুমি করে বলছিলো সে ও রাজি।এমনকি কবুল ও বলে ফেলছিলো দুষ্টুমি করে। #ইসলামিক দৃষ্টিতে এর ব্যাখা কি?আর মেয়েটা এখন বিবাহিত।
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ الْمُبَارَكِ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم و عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَا قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا نِكَاحَ إِلَّا بِوَلِيٍّ وَفِي حَدِيثِ عَائِشَةَ وَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ আয়িশাহ (রাঃ) ও ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তারা বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অভিভাবক ছাড়া বিবাহ হয় না। আয়িশাহ (রাঃ) বর্ণিত হাদীসে আরও আছেঃ যার অভিভাবক নাই, শাসক তার অভিভাবক”। [১৮৮০] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আমার বয়স ২৫+ , আমি ভালো একটা জব করি, আমি বিয়া করতে চাই , এটা শুনার পর থেকে আমার সাথে বড় ভাইয়ারা খুবই খারাপ ব্যবহার করা শুরু করছে। বাবা মা ও তাদের সাথে একমত বিয়ে না করার জন্য। আমি বারবার তাদের কে বুঝানো চেষ্টা করছি , আমার ধারা কোন খারাপ কাজ হতে পারে, তাই খারাপ কাজ থেকে বাঁচতে বিয়ে করা আমার জন্য জরুরি। (আল্লাহর রহমতে আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি ও আমার বাবা-মা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে) এই অবস্থায় আমি কি করতে পারি??
Biyer koraa na porjonto akta poramorsho dissi jeta Allah r rasul diyesen jara biye korte parsilo na. Seta hocce: "Beshi beshi SIAM palon korben. ata apnake kharap kaj theke duree rakhbe in sha Allah." R apni apnar guardian der ke bujhate thaken. In sha Allah ak din raji hoye jabe.
মেয়ের অভিভাবক সারা নাকি বিয়ে বৈধ হয়না ।sele আর মেয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে। ছেলের বাবা মা রাজি কিন্তু মেয়ের কোনো অভিভাবক না থাকা সত্ত্বেও, ছেলে মেয়ের উভয় এরই বিয়ের বয়স হয়নি অর্থাৎ মেয়ের ১৪ আর ছেলের ১৬-১৭ এর মধ্যেই হবে।ayinotu কেও প্রাপ্ত বয়স্ক নয়। ta সত্ত্বেও উকিল বয়স বাড়িয়ে বিয়ে অভিডেভিত করেছিল। পরে মেয়ের বাবা এই বিয়ের যাতে কোনো অস্তিত্ব না থাকে সেই চিন্তা করে ছেলেকে case মামলা আর পুলিশ প্রশাসনের ভয় দেখিয়ে জুর করে divorce পেপারে সাক্ষর করে। তাহলে বিয়েই kotudur হইসে divorce ও কি হইসে? এর পর যদি বাবা মার সম্মতিতে যদি দুই জনের আবার বিয়ে দেওয়া হয় তাহলে কি বিয়ে জায়েজ হবে? দুই জন কি একসাথে সংসার করতে পারবে? আবার সবার সম্মতিক্রমে যদি বিয়ে করে? আসা করি উত্তর টা দিবেন প্লিজ হুজুর। এটা নিয়ে খুব টেনশনে aci
ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বাম পা ব্যবহার করা সুননাত কিন্তু আমি শুনেছি তালিমে অথবা নেক কাজের জন্য বাহিরে গেলে ডান পা ব্যবহার করা সুননাত আমার প্রশ্ন হলো ঘর থেকে বের হওয়ার সময় কি ডান পা ব্যবহার করা যাবে?
অধিকতর ভালো যায়গায় যেতে ডান পা আর যেখানে আছেন তার তুলনায় অধিকতর খারাপ যায়গায় গেলে বাম পা দিয়ে শুরু করতে হয়। সেক্ষেত্রে তালিমের জায়গায় ঢুকতে ডান পা দিবেন আর ঘর থেকে বের হতে বাম আ দিবেন। কারণ বাহির থেকে ঘর উত্তম, তাই ঘরে যেতে ডান পা বের হলে বাম পা।আবার টয়লেট থেকে বাহির উত্তম তাই ওখান থেকে বের হতে ডান পা।
তিন জন ইমামের মতকে ওপেক্ষা করে, একজন ইমামের মত গ্রহন করলাম, কারন এটা আমার জন্য সুবিধাজনক হয়েছে, তাহলে যারা তিনজনকে অনুসরণ করছেন। তারা কি ভুল? একসাথে দুইজন সঠিক হয় কিভাবে।
আমার মনে হয় বোনের প্রশ্নটি ইজতেহাদ বিষয়ক নয় বরং অভিভাবক ছাডা বিবাহ করা সামাজিকভাবে দোষনীয়।কিন্ত অবশ্যই করলে জায়েজ হয়ে যাবে। তবে সাধারণত যেহেতু অভিভাবক ছাডা বিয়ে সম্প্রদান করা হয় না এ জন্যই তার কাছে ব্যাপারটা খটকা লাগছে।
amar family hanafi but amar akta prosno sheikher kace je jekhane sorasori rasuler shohi hadis asece je ovibabok chara biye batil,batil,batil tarporo keno imam abu hanifar duhay diye rasuler hadiske bad deya hobe???imam abu hanifa ki nobi??imam abu hanifar kotha dolilvittik na hole ta bad dite bolcen imam abu hanifa.emono tho hote pare imam abu hanifar kace ai hadis pouchai ni.Allah amader hok bujar o hok kotha bolar toufik dik.
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ الْعَتَكِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَرْوَانَ الْعُقَيْلِيُّ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ الْمَرْأَةَ وَلَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ نَفْسَهَا فَإِنَّ الزَّانِيَةَ هِيَ الَّتِي تُزَوِّجُ نَفْسَهَا আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২] তাহকীক আলবানীঃ যিনার বাক্য ব্যতীত সহীহ। ফুটনোটঃ [১৮৮২] হাদিসটি ইমাম ইবনু মাজাহ এককভাবে বর্ণনা করেছেন। ইরওয়াহ ১৮৪১। যইফ আল জামি' ৬২১৪, তাহকীক আলবানীঃ যেনার বাক্য ব্যতীত সহীহ। উক্ত হাদিসের রাবী ১. জামীল ইবনুল হাসান আল-আতাকী সম্পর্কে আবু আহমাদ বিন আদী আল জুরজানী বলেন, আমি আশা করি তার মাঝে কোন সমস্যা নেই। আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, আমরা তার সাক্ষাৎ পেয়েছিলাম কিন্তু তার থেকে কোন হাদিস গ্রহন করিনি। ইবনু হাজার আল-আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। মাসলামাহ ইবনু কাসিম বলেন, তিনি সিকাহ। তাহরীরু তাকরীবুত তাহযীব এর লেখক বলেন, তিনি দুর্বল। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৯৬৮, ৫/১২৮ নং পৃষ্ঠা) ২. মুহাম্মাদ বিন মারওয়ান আল-উকায়লী সম্পর্কে আবু জা'ফার আল উকায়লী বলেন, তার হাদিসের অনুসরণ করা যাবে না। আবু হাতিম বিন হিব্বান তার সিকাহ গ্রন্থে তার নাম উল্লেখ করেছেন। আবু দাউদ আস-সাজিসতানী বলেন, তিনি সত্যবাদী। ইবনু হাজার আল-আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় সন্দেহ করেন। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৫৫৯৫, ২৬/৩৮৭ নং পৃষ্ঠা) সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আমার প্রশ্ন কার যানা থাকলে উত্তর দিবেন। কেউ প্রবাসে থাকে ফেসবুকের মাধ্যমে কোন নারীর সাথে পরিচয় হয়েছে এখন তার সাথে কথা বলা পাপের কাজ কি ভাবে বিবাহ করতে পারে এবং পাপ কাজ হতে বিরত থাকতে পারে।
mohiboul Khandokar কথা বলা বন্ধ করুন,আর যদি দুজন দুজনকে পছন্দ করে থাকেন তাহলে মেয়ের বাড়িতে প্রস্তাব দিন ,এরপর বিয়ে করুন,তবে মেয়ে পছন্দ করার ক্ষেত্রে রাসুল (স) যে ধরনের মেয়েকে বিয়ে করার কথা বলেছেন তা দেখে নিন,
আমি বিয়ে করতে চাই কিন্তু বাবা মা চায় আমি আরো অনেক পরে বিয়ে করি। আমি একটা মেয়েকে পছন্দ করি তার আগে একটা বিয়ে হয়েছিলো। আমি তাকে বিয়ে করতে চাই কিন্তু বাবা মা রাজী না। আমি বিয়ে করলে বাবা মা কষ্ট পাবে এখন আমি কি করবো?
Priyo Shaikh ekta bishoi janar chilo please uttor ta diben..ghoroya vabe ki jonmo din palon kora jabe? Cake kete ba tar caiteo samanno othoba masjid e musolli der kichu kana dile ki gunah hobe?
حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ الْعَتَكِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَرْوَانَ الْعُقَيْلِيُّ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ الْمَرْأَةَ وَلَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ نَفْسَهَا فَإِنَّ الزَّانِيَةَ هِيَ الَّتِي تُزَوِّجُ نَفْسَهَا আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন--- عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯} এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের পরের অংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর (مَهْرُ) শব্দ । যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়। আরেকটি বিষয় হলো উক্ত হাদীস দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ ও বৈধ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই
আসসালামু আলাইকুম আমার একটি প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে, পরদা করে ফ্যামলি বল্ক করা কতটুকু জায়েয । আর সেই টাকা কতটুকু হালাল ?? আসাকরি প্রশ্নের উওর দিবেন ।। ইনশাআল্লাহ ॥
মেয়ের বাবা দ্বীনদারি না দেখে তাঁর মেয়েকে জোরপূর্বক বিবাহ দিচ্ছেন টাকার লোভী হয়ে সেই ছেলের সঙ্গে,,, এমনকি সেই ছেলের ভিতরে একটুও দ্বীনদারি নেই,,,, এমনকি তার পরে তার পিতা বলছে ওই ছেলের সঙ্গে বিবাহ না করলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে,,,, সেটাও জোর পূর্বক,,,এই পরিস্থিতিতে কি করনীয় সেই মেয়ের...??? জানাবেন কিন্তু মুহাতারাম
আমার ইসতিরি আমার ভাত খাবেনা বলেছে গ্যামে মিটিং করে রেসট্রি অফিসে তালাক হয়েছে আমি মুখে এক বার বলেছি খোলা তালাক দিলাম সে বলেছে খোলা তালাক কবুল করলাম ডিভোর্স কগছে সই করে চলে এলাম এখন ফিরে আসতে চাইছে বোর মা বাপ রাজি নাই কিন্তু আমর ইসতিরি ফিরে আসবে এই তালাক পর আমি ফিরিয়ে নিতে পারবো কি
قال روسل الله صلى الله عليه وسلم: ايما إمرأة نكحت بغير وليها فنكاحها باطل باطل باطل রাসূল (সা.) বলেছেন: যদি কোন নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ করে তবে সেই বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল” যেখানে রাসূল (স.) স্পষ্ট ভাষায় বলে দিলেন িএই বিবাহ বাতিল ৩বার করে বললেন সেই বিবাহকে ফিকহী মাসয়ালার ভিত্তিতে বৈধতা দেওয়া কতটুকু যৌক্তিক? রাসূল (স) এর কথার বিপরীতে কোন ইমাম, মুজতাহিদদের কথা চলে গেলে অবশ্যই মুজতাহিদদের কথা বাতিল বলে গন্য করতে হবে। তবে যাদের বিয়ে হয়ে গেছে জাহালাত বা অজ্ঞতার কারণে তাদের বিবাহ নতুন করে দেওয়ার দরকার নেই, তাওবা করলেই ইনশাআল্লাহ সংশোধন হয়ে যাবে। আমার মনে হয় বিষয়টা আরেকটু গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল যাতে নতুনভাবে কেউ এ ধরনের বিবাহের কথা চিন্তা না করে। জাযাকাল্লাহ খাইরান।
@@nazirakhatun1843 বোন, আপনার কথা একদিক থেকে ঠিক আছে.. কিন্তু ইসলামি শারী'আহ অনুযায়ী, বিবাহের অভিভাবকের ক্ষেত্রে ২ টা বিষয় রয়েছে... (০১) মেয়ের অভিভাবক কোন মহিলা হতে পারবে না। সর্বদা পুরুষই অভিভাবক হবেন। (০২) জন্মদাতা পিতা বেঁচে থাকতে অন্য কেউ মেয়ের অভিভাবক হতে পারবে না এবং নিকটবর্তী অভিভাবক বেঁচে থাকতে দূরের কেউ অভিভাবক হিসাবে গণ্য হবে না। তো বাবা বেঁচে না থাকলে তার আপন ভাই, আপন চাচা...এভাবে অভিভাবক হবে...আর যদি পুরুষ আত্মীয় কেউ না থাকেন, তাহলে অভিভাবক হবে ইসালামি রাস্ট্রপ্রধান...আর আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ঐ মেয়ের গ্রামের ইমাম হতে পারে বা যে কোন ভালো আলেমও অভিভাবক হতে পারেন। মক্কা মদিনার জগৎ বিখ্যাত উলামায়ে কেরামগণ এভাবেই উক্ত বিষয়ে ফাতওয়া দিয়েছেন।
@@nazirakhatun1843 বোন, গুরুত্বপূর্ণ ১ টি বিষয় শুনুন... প্রথমত রক্তের সম্পর্কের পুরুষ অভিভাবক হিসাবে গণ্য হয়....কিন্তু যদি রক্তের সম্পর্কের কেউ না থাকেন বা তারা খোঁজ খবর না নেন, তখন দূরসম্পর্কের পুরুষ আত্মীয় যেমনটা আপনি বললেন ঐ মেয়ের দূরসম্পর্কের মামা.....তার বিয়েতে অভিভাবক হওয়াতে কোন সমস্যা নেই।
@@nazirakhatun1843 حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ الْعَتَكِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَرْوَانَ الْعُقَيْلِيُّ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ الْمَرْأَةَ وَلَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ نَفْسَهَا فَإِنَّ الزَّانِيَةَ هِيَ الَّتِي تُزَوِّجُ نَفْسَهَا আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২] সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@nazirakhatun1843 বোন, আপনাকে ২ টা বিষয় বলি.... (০১) আমাদের দেশে বিয়েতে " উকিল বাবা" বলে যে গায়রে-মাহরাম পুরুষকে দিয়ে মেয়ের অনুমতি নেওয়ার জন্য মেয়ের কাছে পাঠানো হয়, এটা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হারাম। ইসলামি আইন হলো মেয়ের অভিভাবক হলো তার জন্মদাতা বাবা ( বা বাবা না থাকলে উপরে আলোচনা অনুযায়ী অভিভাক) মেয়ের অনুমতি গ্রহণ করবেন। তো " উকিল বাবা" বলে কুরআন হাদিসে কিছুই নাই, আলহামদুলিল্লাহ, এখনো পর্যন্ত আরব বিশ্বেও এর কোন অস্তিত্ব নাই । সুতরাং উকিল বাবা কখনোই অভিভাবক হিসাবে গণ্য হবে না। (০২) উপরে উল্লেখিত হাদিস অনুযায়ী মক্কা মদিনার জগৎ বিখ্যাত বিশেষজ্ঞ উলামায়ে কেরাম বলেছেন যে কোন মেয়ে অভিভাবকের অনুমতি ব্যাতিত নিজেই বিয়ে করলে, সে বিবাহ বাতিল, আর এই অবস্থায় যতকিছুই হবে সব কিছুই যিনা ব্যভিচার হিসাবে গণ্য হবে।
Jonab Ahmadullah shaheb, Ijtehad er vitti ki? Imam Abu Hanifa rh. ki kono Masalar boi likhe giyechilen? amar janamote Imam Abu Hanifa Rh. onar kono kotha lipibodhho korteo nishedh korechilen. tahole Imam Abu Hanifa Rh. er masala ke kototuku gurutto deya jay. jekhane Hadis sm. e biye batil batl batil bole hoyeche shekhane ki koroniyo? akhono kintu court marriage hochhe ovibabok er onumoti chara abar kazi office e o biye hochhe nokol ukil bap baniye. tahole ki ai biyegulo hoye jawar pore shuddho hoye jabe????
যে যে দ্বিনী ভাই বোনেরা এই হাদিস জানেন যে রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন যে আভিবাবকের সম্মতি ছাড়া বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল এদের জন্য কি একি ফাতাওয়া?অনেকে হাদিস জেনেও তখন শুধু মাযহাবে আছে বলে করে নেন এরা ত নিজের নফস এর ফাতওয়া নিলেন!?
মাযহাব কে জোর করে হাদিসের বিরুদ্ধে টেনে লাগাবেন না। আপনি এই একটা হাদিস জানেন, অন্য কোন হাদিস আছে কি না সেটা কি জানেন? আমি জানি না। আলিমদেরকে ইলমের জন্য অনুসরণ করি।
@@abrarfaiyazkhan420 মাযহাব কে হাদিসের সাথে কে বিরুদ্ধে লাগাচ্ছে?আমাকে একটা কোন সাহাবীর ঘটনা বলেন যারা ওলী ছাড়া বর্তমান ফেৎনার মত পালিয়ে বিয়ে করেছে আর কেউ সেই বিয়ের বৈধতা দিয়ে ফতুয়া দিয়েছিলেন?একটা উদাহরণ দেন। উলটা হযরত উমর এর সময় এক মহিলা ওলীর অনুমতি ছাড়া বিয়ে করে এক দল কাফেলার সাথে চলে যাওয়ার সময় উমর রাঃ এর সামনে পড়ায় সেই মহিলাকে ওলির কাছে ফেরত পাঠান।
@@redwanahmed9185 তিনি বিয়ে দেন নি বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন (ইমাম বাইহ্বাকি)এছাড়া তার ভাই যখম শাম দেশ থেকে ফিরে ঘটনা জানেন তিনি রাগ্বানিত হন কিন্ত মেনে নেন।এখন আপনার কাছে প্রশ্ন যদি ওলী বিয়ে না মানেন?হযরত আলী রাঃ কিন্ত কেউ ওলী ছাড়া বিবাহ করলে প্রহার করতেন।
মাজমুয়ায়ে ফাতাওয়া লি বিন বাজ এর ২০ খন্ড, ৪১১ পৃষ্ঠায় বিয়ে অধ্যায়ে এক প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি শায়েখ আব্দুল আজিজ বিন বাজ রহ. (১৯৯৩-১৯৯৯) বলেন-- "ওয়ালী ছাড়া কেও যদি কোন মেয়েকে বিয়ে দেয় তাহলে উলামাদের দুই মতের প্রণিধানযোগ্য মত অনুযায়ী এই বিয়ে শুদ্ধ হবে না । ফাসেদ হয়ে যাবে । আর উলামাদের অন্য অংশের মতে বিয়ে শুদ্ধ হয়ে যাবে ।" সৌদি আরবের এই বিখ্যাত সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী, দুটি মতই শুদ্ধ । সুতরাং যে অঞ্চলে যে মতের প্রচলন, সেখানে সে মোতাবেক আমল করাই বাঞ্ছনীয়।
Uttorti clear na.karon amra jani meye der khetre ovibabok lage.akhon cele meye jodi akaki bie kore tahole celer thik.but meyer bie ta kivabe thik?tahole to bd te odikangso palie bia kora thik hocce.ai ans re jubok jubotira aro sujog pailo
@@nazminislam6507 jodi husband prothom bou er hok adae na kore ba voronposon na kore se ketre se bou talak chaite pare, eta chaoa jaej bole ami jani. Apni kono mufti theke masale nie cholen valo hobe
hadith thakle sekhne fiqah kivbe priority pay..........onanno alemder theke sunlm tara bolechen marriage without consultation of girl's guardian is not valid...............hoito imam abu hanifar hate tokhno hadith ese pouchiye cilo na jkhn tini e bpre kiyas dyecilen.
প্রিয় শায়েখ বিষয়টি বুঝলাম কিন্তু ক্লিয়ার হতে পারলামনা কারণ যারা এই সব বিয়ে করে থাকে তাদের কয়জনইবা হানাফি মাজহাব সম্পর্কে জ্ঞান রাখে! যারা অন্যের বউ ভাগিয়ে নিয়ে ইদ্দত পালন না করেই বিয়ে করে তাদের বিয়ে কি বৈধ?
হরাম রিলেশন থেকে বাঁচার জন্য বিয়ে করতে চাইলে। মেয়ের বাবা রাজি হচ্ছে না কিন্তু মা নানি চাচি অনেকে রাজি হচ্ছে তাহলে বাবা কে ছাড়া মা নানি চাচা এদেরকে নিয়ে বিয়ে করলে মেয়ের বিয়ে কি বৈধ হবে?
সুন্দর কথা। ডাঃআব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেবের প্রতিচ্ছবি আহমদুল্লাহ সাহেব।🌹🌹🌹
আমিও পছন্দ করি আবদুল্ল্াহ জাহাঙ্গীর কে
Allah take hifazat Korun. aameen.
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে [হালাল পদ্ধতিতে] মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
আপনি নিরপেক্ষ। এটাই আপনার সবচেয়ে বড় গুন। আল্লাহ আপনাকে উচ্চ মর্যাদা দান করুন।
জ্বি ভাই।
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে [হালাল পদ্ধতিতে] মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
কেন?
অনেক অভিভাবক আছেন যারা লোভ করে শুধুমাত্র দুনিয়াবি স্বার্থে কোনো ছেলে বা মেয়ের কাছে বিয়ে দিতে চান, ঠিক তখনই যদি ঐ ছেলো বা মেয়েটির নিজের জানা শুণা একটা ভালো মানুষকে বিয়ে করা সঠিক ও বিচক্ষণ একটা সিদ্ধান্ত। ইমামগণ অনেক রিসার্চ করে ফাতাওয়া দিয়েছেন।
শায়েখের আলোচনা অনেক ভালো লাগে।আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন।
আসসালামুয়ালাইকুম। অত্যন্ত নিখুত বিশ্লেষণ আমি এর আগেও অনেক এ বিষয় নিয়ে অনেক বক্তব্য শুনেছি। এরমধ্যে আপনার এই বক্তব্যটি অত্যন্ত সুন্দর এবং মার্জিত। ইসলাম যে সত্যিই এত সহজ এবং সুন্দর আমাদের কেউ বুঝতে চেষ্টা করি না। জাযাকাল্লাহ খাইরান
অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী আমার এক বন্ধুর সকালে মেডিটেশনে দিন শুরু হয় । মেডিটেশন করে সুরা ফাতিহা দিয়ে । মজার ব্যাপার হচ্ছে সে কিন্তু মুসলিম না, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী । আর যে তাকে এটা শিখিয়েছে সে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী ।
আমার কৌতুহল বেড়ে গেল । নেট ঘেটে দেখলাম Anxiety আর Stress release এর জন্য এই সুরা মহৌষধ । আফসোস এত দিনে জানলাম ।
কলেজ লাইফে ঢাকার কোন ওপেন এয়ার কনসার্ট বাদ যায়নি । সেই ১৯৯২ থেকে ব্যান্ড ভক্ত ছিলাম । টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে পয়ত্রিশ টাকা দিয়ে ফিতার ক্যাসেট কিনতাম । ক্যাসেটের দুই পাশে মিলিয়ে বার বা চৌদ্দটা গান । ভার্সিটির হল লাইফে কত রাত কেটেছিল বাচ্চু, হাসান, জেমস আর পার্থকে নিয়ে ।
আফসোস !!!
পাকিস্তানের এক সময়ের বিখ্যাত ব্যান্ড সিঙ্গার জুনায়েদ জামশেদ এর বদলে যাওয়ার ঘটনা ।
মজসিদে অনেক লোকের মাঝে দারস দিচ্ছিলেন মাওলানা তারিক জামিল । তিনি খেয়াল করলেন চাদরে মুখ ঢাকা এক যুবক দূরে দাঁড়িয়ে ইতস্তত চোখে তাকিয়ে আছে । কিছু যেন বলতে এসেছে ।
কি কর তুমি ?
মিউজিকের সাথে আছি ।
গান গাঁও নাকি বাজনা বাজাও ?
আমিই ভোকাল - গান গাই ?
আমি তোমার জন্য কি করতে পারি ?
আমার অনেক খ্যাতি । একটা যুবক যা স্বপ্ন দেখে আমি তার সবই পেয়েছি- সবই আমার বাস্তব । সব পেয়েছি শুধু এ জায়গাটা ফাঁকা (বুকের দিকে ইশারা করে )।
মাওলানা তারিক জামিল নিজেই বললেন এ ঘটনা এই তো সেদিন । জুনায়েদ জামশেদ আর নেই । সেই সময়ের কোটি তরুনের প্রিয় গায়ক মিউজিক ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর পথে মানুষকে ডাকতে ডাকতে চলে গেলেন রবের সান্নিধ্যে ।
ভারতের নায়ক শাহরুখ খান এক সাক্ষাৎকারে বলেছিল, তার একাকিত্বটা সে শূন্যতা দিয়ে পালন করে। তার মনে হয় কি যেন নেই।
আবার জনপ্রিয় কৌতুক অনুষ্ঠান মিরাক্কেল আক্কেল প্রোগ্রামের এন্টারটেনমেন্ট দেনেওয়ালা মীর, সেও ঘুমের ওষুধ খেয়েছিলো ক'মাস আগে হতাশা আর শূন্যতা থেকে বাচঁতে। অথচ মানুষ স্ট্রেস দূর করতে একটু হাসতে টিভিতে তার প্রোগ্রাম দেখে ।
বিখ্যাত ইংলিশ গায়িকা এডেল এক সাক্ষাতকারে বলেছিল " পপুলারিটি আমার কাছে বিষাক্ত লাগে। আমি ভেতরকার শুন্যতা কেউ দেখে না। প্রচন্ড একা আমি দিন শেষে ।"
জেনিফার লরেন্স হাঙ্গার গেমস এর জনক । এত নাম এত টাকা থাকা সত্ত্বেও প্রতি মাসে দুইবার ডাক্তারের কাছে যান বুকের শুন্যতা দূর করার জন্য ।
পৃথিবী হাসানো কমেডি অভিনেতা রবিন উইলিয়ামস। সারা জীবন মানুষ কে হাসিয়ে গেছেন। কেউ জানত না ভেতরে ভেতরে রবিন খুব একা। সেই রবিন উইলিয়ামস আত্নহত্যা করলো বেল্টের সাথে ঝুলে ।
গুড উইল হান্টিং এর প্রফেসর কে ডিপ্রেশন থেকে বের করার কোন প্রফেসার তার পাশে ছিলনা।
মনের অশান্তির চেয়ে বড় কোন রোগ নাই ।
মানুষ মনের শান্তির জন্য পেরেশান । আর সে শান্তি হাতের নাগালেই । নামাজের চেয়ে বড় কোন মেডিটেশন নাই । বুকের শূন্যতা পূরণে কোরআনের চেয়ে বড় কোন ঔষধ নাই ।
কোরানের চেয়ে শ্রুতিমধুর ছন্দময় হ্রদয় কেড়ে নেয়া সঙ্গীত আর কিছু নাই । দুই জগতে বিচরণ করা মানুষগুলো এই সত্যটা টের পাবে-যদি সে সত্যের সন্ধান পায় ।
একটা গান যতই প্রিয় হোক, শুনতে শুনতে তেতো হয়ে যায় । নামাজে মজা পাওয়া মানুষগুলোই জানে প্রতিদিন বার বার সুরা ফাতিহা পড়ে কত মজা !
কোন নির্জন রাতে কানে হেড ফোন লাগিয়ে ক্বারী আব্দুল বাসিতের সুরে আদ দোহা । বসির দুরাকোর সুরে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত । অথবা ইমাম ফয়সালের সুরে সুরা মুলক । কতজনের নাম বলবো ! আর এর অনুভুতি কিভাবে বলে বুঝাবো ?
ফিলিস্তিনের ইমাম ঘাসসান শোরবাজির কন্ঠে সুরা হাশরের ১৮-২৪ আয়াত । ইউটিউবে ছেড়ে দিবেন বাংলা ডাবিং সহ । হানি আর রিফাই এর সুরে সুরা ফজর । হিশাম আল আরাবীর সুরে ইনসান ।সুমধুর সুরে বড় দরদ দিয়ে তেলাওয়াত করতে করতে কান্নায় ভেঙে পড়া ...।
আপনি যত পাষাণ হোন আর যে ধর্মেরই হোন । আপনার মনে যত অশান্তিই থাকুক , একটু শুনে আসবেন ।
কান্নায় যে কত মজা ! কিছু মানুষ ইচ্ছে করে কাঁদতে বসে । কাঁদতে না পারলে বড় কষ্ট লাগে।
মহান আল্লাহ পাক আমাদের হেদায়েত দান করুন।
আমীন
জাজাকাল্লাহ,,,,,,
সুন্দর কথা বলেছেন। পবিত্র কোরআন যত শুনি কোন ক্লান্তি বা বিরক্তি আসেনা বা তেতো হয় না। আর যে রবের সান্নিধ্যের মজা পেয়েছে আর বাকী ধ্বংসশীল সব তার নিকট তুচ্ছ হয়েছে। বিশ্বজগতের রবের সাথে সম্পর্ক না থাকা মানে তার জীবন গোল্লায় যাওয়া। সেজন্য নন বিলিভার সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা ও হার বেশী। মুলে না গেলে যেমন ফুল হয় না। মুলের সাথে সম্পকর্হীন পাতা চুলায় যেতে হয়। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের তাঁর জাতের এক্কিন ও মুহাব্বত দান করুন। আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন।
Awesome article brother
True speech all......♥♥♥
জাজাকাল্লাহ খাইরান শায়েখ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করেন আমীন
summa ameen
এই আলোচনায় বিবাক কি অভিবাবক ছাড়া করা যাবে কি যাবে না সেই ডিসকাস হয় নাই। লাভ ম্যারেজের নামে বাবা মায়ের অবাধ্যতা এবং নানা সামাজিক বিপত্তির কথা আমরা সবাই জানি। এই আলোচনায় শুধু (পূর্বের ধারণার ভিত্তিতে) পুরাতন বিবাহ ভাঙ্গতে হবে কি না বা পূনরায় করতে হবে কিনা সে বিষয়ে আলোকপাত হয়েছে।
Bhai onek Alem ta bole thake purush ar mohilader namaj porar niyom ak . ai bishoye akta video banale onek upokrito hotam .
@@moniramonira2316 পুরুষ আর মহিলার নামাজ পড়ার নিয়ম এক।কেননা মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেন, 'তোমরা ঠিক সেভাবে সলাত আদায় করো যেভাবে আমাকে সলাত আদায় করতে দেখেছ।' মহানবী মেয়েদের জন্য আলাদা কোনো নিয়ম বলেন নি।এটা পরবর্তী কালে বিভিন্ন আলিম নিজেরা বানিয়েছেন।
@@moniramonira2316 onek video ache ba onek Alem proshno uttore bole diyechen. Dr. Kazi Ibrahim er proshno uttor video gulo dekhte paren. ar aktu chinta ba Hadis sm. gulo dekhlei nijei uttor peye jaben.
ভাই, শায়খ এর কথা ভাল করে শুনুন। উনি কি বিষয়ে উত্তর দিয়েছেন আর আপনারা কি বলছেন??!!
Mishary Rashid ar Quran suni every day
আলহামদুলিল্লাহ। হুজুরকে আল্লাহ দীর্ঘ জীবন দান করুন,আমীন।
আওয়াজ একটু বড় করে বলবেন অনেক সময় শোনা যায় না।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। মাশাআল্লাহ আপনার কথাগুলো অনেক সুন্দর।
আপনার ফোনে হয়তো সমস্যা। এই চ্যানেলের ভিডিও গুলা সব HD কোয়ালিটির আর শায়খ অনেক সুন্দর কইরা কথা বলে উনি আমার অনেক পছন্দের ❤
কিছু কিছু আলেম এই সম্পূর্ণ হাদিসটির ১ম অংশ বলে আর পরের অংশ বলে না তাই এমন ঝামেলা হয় । সম্পূর্ণ হাদিসটি হলো এই---
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, দেশের শাসক/বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের শেষাংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর শব্দ। যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে বাতিল বলতে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়।
আরেকটি বিষয় হলো, নারীদের অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই ৷
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে নারীকে তার অভিভাবক বিবাহ দেয়নি তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল।
ফুটনোটঃ
[১৮৭৯] তিরমিযী ১১০২, আবূ দাউদ ২০৮৩, আহমাদ ২৩৮৫১, ২৪৭৯৮, দারেমী ২১৮৪, ইরওয়াহ ১৮৪০, মিশকাত ১৩৩১, সহীহ আবী দাউদ ১৮১৭। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৭৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
নিজ মামা বেচে আছেন।মেয়েকে জমি দিয়েছেন কিছুটা অভিভাবকত্ত পালন করেছেন রক্তের মামা, এখন এই মামা কে ছেড়ে উকিল বাপ দিয়ে কি বিয়ে জায়েজ?
নিজ মামা, মানে নিজের মা এর ভাই
Hadis ti ro ase.....porata poron
অনেক ধন্যবাদ। আপনার কথা গুলো শুনে শান্তি পেলাম।খুবই দুশ্চিন্তায় ছিলাম। কেননা আমিও একই ভুল করেছি।
আমিও সেম😢😢
আমার ভালবাসার একজন মানুষ।আল্লাহ পাক আপনাকে দীর্ঘ আয়ূ দান করুন
একজন মহিলা যখন রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে নিজেকে রাসুল (সাঃ) কে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করল তখন রাসুল (সাঃ) বললেন: আমার কোন প্রয়োজন নেই। তখন একজন সাহাবী উঠে বললেন: আপনার প্রয়োজন না থাকলে তাকে আমার সাথে বিবাহ দিয়ে দেন। রাসুল (সাঃ) তখন ঐ সাহাবির সাথে ঐ নারীর বিবাহ দিয়ে দিলেন কিন্তু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন না যে, তার ওলী আছে কিনা
রাসুল (সাঃ), উম্মে সালমা (রাঃ) এর বাড়ীতে গিয়ে তাকে বিবাহের জন্য প্রস্তাব দিলেন। তিনি বললেন: ইয়া রাসুলাল্লাহ (সাঃ) আমার ওলীদের কেউ বাড়ীতে নেই। তিনি বললেন: যারা উপস্থিত আছে এবং যারা উপস্থিত নেই তারা কেউ দ্বিমত করবে না। অতঃপর রাসুল (সাঃ) তাকে বিবাহ করলেন। ওলীর প্রয়োজন হলে রাসুল (সাঃ) ওলি আসা পর্যন্ত দেরী করতেন।
রেফারেন্স?
সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল ﷺ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল ﷺ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল ﷺ মেয়েটিকে বললেন---
"এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও"
(সুনানে সাঈদ বিন মানসূর ৫৬৮, মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ১৫৯৫৩, দিরায়া ফী তাখরীজি আহাদিসীল হিদায়া ৫৪১)
আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্ল-হ।
আচ্ছা শায়খ মেয়ে বাড়ী থেকে গিয়ে কোটের মাধ্যমে বিবাহ সংগঠিত হয়। তাহলে কি বিবাহ শুদ্ধ হবে?
এখানে প্রশ্ন করবো কিভাবে..??
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যেখানে স্পষ্ট কথা যে বিয়ে বাতিল অলি ছাড়া বিয়ে বাতিল
সেইখানে আবু হানিফা রাহিমাহুল্লাহ উনার কথা কেন আমরা আনতে যাবো
কোরআনে তো বলা আছে যদি কোন একটা বিষয় নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয় তখন কোরআন এবং হাদিসের দিকে দেখতে বলেছে
তো এখন যেখানে হাদিসে স্পষ্টভাবে আছে সেখানে আপনারা এরকম কথা কেন বলছেন
বলতে হবে যে বিয়ে বাতিল যা রাসূল বলেছেন আবু হানিফা রাহিমাহুল্লাহ এর কাছে হয়তো এই হাদিসটা আসে নাই অনেক কিয়াস করে একটা মতামত হয়তো দিয়েছেন
আলহামদুলিল্লাহ,খুব সুন্দর ভাবে বুঝতে পারলাম।
নও মুসলিম মেয়েদের বিয়ের ক্ষেত্রে,ইমাম আবু হানিফার ফিকহ টা বেশি কার্যকর
Apni sure?
Apner sathe ami sohomot
জাঝাকা ল্লাহ খাইর
সাক্ষী ছাড়া যদি মেয়ে ছেলে নিজেরা দোয়া পড়ে কবুল বলে বিয়ে করে তবে কি বিয়ে হয় অথবা দোয়া পড়লো না কিন্তুু আল্লাহ কে সাক্ষী রেখে বিয়ে করে তবে কি বিয়ে হয় নাকি না??
Alhamdulillah mohan allah amader ke souhi buj dan koren aamiin thanks for your
ধন্যবাদ হুজুর। আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুক।
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে [হালাল পদ্ধতিতে] মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
আলহামদুলিল্লাহ্।
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন।
জানার জন্য পোস্টঃ
আমরা ১০ম শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রী ছিলাম।
সালটা মেবি ২০১০। আমরা কয়েকজন ছেলে মেয়ে প্রাইভেট পড়তাম।তো একদিন এক বন্ধু এক মেয়েকে দুষ্টুমি করে বলছিলো যে তাকে সে বিয়ে করবে।মেয়ে দুষ্টুমি করে বলছিলো সে ও রাজি।এমনকি কবুল ও বলে ফেলছিলো দুষ্টুমি করে।
#ইসলামিক দৃষ্টিতে এর ব্যাখা কি?আর মেয়েটা এখন বিবাহিত।
না,,, তবে ইসলাম হাসি ঠাট্টার কোনো বিষয় না তাই এমন না করা উচিত
khubi proyojoniyo alochona, mashallah
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ الْمُبَارَكِ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم و عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَا قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا نِكَاحَ إِلَّا بِوَلِيٍّ وَفِي حَدِيثِ عَائِشَةَ وَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ
আয়িশাহ (রাঃ) ও ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তারা বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অভিভাবক ছাড়া বিবাহ হয় না। আয়িশাহ (রাঃ) বর্ণিত হাদীসে আরও আছেঃ যার অভিভাবক নাই, শাসক তার অভিভাবক”। [১৮৮০]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আমার বয়স ২৫+ , আমি ভালো একটা জব করি, আমি বিয়া করতে চাই , এটা শুনার পর থেকে আমার সাথে বড় ভাইয়ারা খুবই খারাপ ব্যবহার করা শুরু করছে। বাবা মা ও তাদের সাথে একমত বিয়ে না করার জন্য।
আমি বারবার তাদের কে বুঝানো চেষ্টা করছি , আমার ধারা কোন খারাপ কাজ হতে পারে, তাই খারাপ কাজ থেকে বাঁচতে বিয়ে করা আমার জন্য জরুরি। (আল্লাহর রহমতে আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি ও আমার বাবা-মা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে) এই অবস্থায় আমি কি করতে পারি??
Taka kaman, ageee.....Tahole shobai chup hoya jabe
Biyer koraa na porjonto akta poramorsho dissi jeta Allah r rasul diyesen jara biye korte parsilo na. Seta hocce: "Beshi beshi SIAM palon korben. ata apnake kharap kaj theke duree rakhbe in sha Allah." R apni apnar guardian der ke bujhate thaken. In sha Allah ak din raji hoye jabe.
Eka eka beya koray felan Bhai
Baba mar shathee kotha bolben na tader theke alada hoia jan othoba tader bolen jee apnar biye na dilee tader shathee ar kotha bolben na.
@@rabbi619 সহমত
জনাব আপনাকে আমি ভালবাসি,আল্লাহর জন্য.
মেয়ের অভিভাবক সারা নাকি বিয়ে বৈধ হয়না ।sele আর মেয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে। ছেলের বাবা মা রাজি কিন্তু মেয়ের কোনো অভিভাবক না থাকা সত্ত্বেও, ছেলে মেয়ের উভয় এরই বিয়ের বয়স হয়নি অর্থাৎ মেয়ের ১৪ আর ছেলের ১৬-১৭ এর মধ্যেই হবে।ayinotu কেও প্রাপ্ত বয়স্ক নয়। ta সত্ত্বেও উকিল বয়স বাড়িয়ে বিয়ে অভিডেভিত করেছিল। পরে মেয়ের বাবা এই বিয়ের যাতে কোনো অস্তিত্ব না থাকে সেই চিন্তা করে ছেলেকে case মামলা আর পুলিশ প্রশাসনের ভয় দেখিয়ে জুর করে divorce পেপারে সাক্ষর করে। তাহলে বিয়েই kotudur হইসে divorce ও কি হইসে? এর পর যদি বাবা মার সম্মতিতে যদি দুই জনের আবার বিয়ে দেওয়া হয় তাহলে কি বিয়ে জায়েজ হবে? দুই জন কি একসাথে সংসার করতে পারবে? আবার সবার সম্মতিক্রমে যদি বিয়ে করে? আসা করি উত্তর টা দিবেন প্লিজ হুজুর। এটা নিয়ে খুব টেনশনে aci
ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বাম পা ব্যবহার করা সুননাত
কিন্তু আমি শুনেছি তালিমে অথবা নেক কাজের জন্য বাহিরে গেলে ডান পা ব্যবহার করা সুননাত
আমার প্রশ্ন হলো ঘর থেকে বের হওয়ার সময় কি ডান পা ব্যবহার করা যাবে?
অধিকতর ভালো যায়গায় যেতে ডান পা আর যেখানে আছেন তার তুলনায় অধিকতর খারাপ যায়গায় গেলে বাম পা দিয়ে শুরু করতে হয়। সেক্ষেত্রে তালিমের জায়গায় ঢুকতে ডান পা দিবেন আর ঘর থেকে বের হতে বাম আ দিবেন। কারণ বাহির থেকে ঘর উত্তম, তাই ঘরে যেতে ডান পা বের হলে বাম পা।আবার টয়লেট থেকে বাহির উত্তম তাই ওখান থেকে বের হতে ডান পা।
আমার জানামতে বাহিরের দুনিয়া ঘর থেকে খারাপ তাই সেখানে যেতে আমাদের বাম পা দিয়ে যেতে হবে।
ঘর থেকে বের হলেই বাম পা দিয়ে বের হওয়া সুন্নত।
Assalamualykum. Bitir namaj porar niyom bole din pls.
তিন জন ইমামের মতকে ওপেক্ষা করে, একজন ইমামের মত গ্রহন করলাম, কারন এটা আমার জন্য সুবিধাজনক হয়েছে, তাহলে যারা তিনজনকে অনুসরণ করছেন। তারা কি ভুল? একসাথে দুইজন সঠিক হয় কিভাবে।
হুজুর আপনার সাথে আমি একটু কথা বলতে চাই আমি অনেক বড় বিপদে আছি আমাকে একটু সাহায্য করেন।।।
Assalamoalaikom.. Hujor ami akta boro vul koreci manosik chape abek probon abong poristhitir sikar hoye ghor chere babar onumoti chara sudho cheler barir lok uposthit chilo ar amar mone onek didha o cilo tobo kobol bolecilam akhon baba mene nice tahole ki akhon abar biye porate hobe plzz bolben ki korle amar biyeta sohi suddho hobe.... Kobol korbe Allah tala... 😥😥😥😥
MashaAllah. ALLAH APNAKE VALO RAKHAOK AMIN
alocuna ta khub valo laglo,, masallah
আমার মনে হয় বোনের প্রশ্নটি ইজতেহাদ বিষয়ক নয় বরং অভিভাবক ছাডা বিবাহ করা সামাজিকভাবে দোষনীয়।কিন্ত অবশ্যই করলে জায়েজ হয়ে যাবে। তবে সাধারণত যেহেতু অভিভাবক ছাডা বিয়ে সম্প্রদান করা হয় না এ জন্যই তার কাছে ব্যাপারটা খটকা লাগছে।
ইমাম বুখরী রহঃ আর ইমাম জাওযী রহঃ এর মতামত কি অভিভাবক ছাড়া বিবাহ করা সম্পর্কে একটু জানাবেন। জাজাকাল্লহ্
কিন্তু রাসুলের যে হাদিস আমরা জানছি য ওলি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করলে তা বাতিল। এবং এটি জানার পর ও কেউ এমন করলে সেক্ষেত্রে কি তাদের বিয়ে বাতিল হবে?
Eitar ottor ki peyechen
আমার একটা প্রশ্ন যদি বিয়ের পর হাজবেন্ডকে ডিবরস ছাড়া অন্য কোথাও বিয়ে হয় তাহলে সেখেতরে কি তার পুরবের সামির সাথে সারাছাড়ি হয়ে যাবে।
Hmmm...mohila onnotro biyee korle ager biyee Vangbe na...tobe uni bebichari hoben...r kunu mohila aki somoy 2 jon husband rakte parben na.
মাশা-আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
জাহাঙ্গীর স্যারের পর আপনি আমার প্রিয়!
Punorai abr biye korle ki kono problem hobe?????? Kew jodi jene thaken please janaben???
খুব সুন্দর বলেছেন মাশাল্লাহ
ভাই শটকরে বলেন ওলী ছাড়া কি বিয়ে শুদ্ধ হবে কিনা
جزاكم الله احسن الجزاء
Assalamualikum,amer akte question chili women der jono ki freelancig work Kore jabe.please ikto bolben.
amar family hanafi but amar akta prosno sheikher kace je jekhane sorasori rasuler shohi hadis asece je ovibabok chara biye batil,batil,batil tarporo keno imam abu hanifar duhay diye rasuler hadiske bad deya hobe???imam abu hanifa ki nobi??imam abu hanifar kotha dolilvittik na hole ta bad dite bolcen imam abu hanifa.emono tho hote pare imam abu hanifar kace ai hadis pouchai ni.Allah amader hok bujar o hok kotha bolar toufik dik.
Amar proshno chilo apnar kache kivabe apnak Jiggasha korbo
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ الْعَتَكِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَرْوَانَ الْعُقَيْلِيُّ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ الْمَرْأَةَ وَلَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ نَفْسَهَا فَإِنَّ الزَّانِيَةَ هِيَ الَّتِي تُزَوِّجُ نَفْسَهَا
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২]
তাহকীক আলবানীঃ যিনার বাক্য ব্যতীত সহীহ।
ফুটনোটঃ
[১৮৮২] হাদিসটি ইমাম ইবনু মাজাহ এককভাবে বর্ণনা করেছেন। ইরওয়াহ ১৮৪১। যইফ আল জামি' ৬২১৪, তাহকীক আলবানীঃ যেনার বাক্য ব্যতীত সহীহ। উক্ত হাদিসের রাবী ১. জামীল ইবনুল হাসান আল-আতাকী সম্পর্কে আবু আহমাদ বিন আদী আল জুরজানী বলেন, আমি আশা করি তার মাঝে কোন সমস্যা নেই। আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, আমরা তার সাক্ষাৎ পেয়েছিলাম কিন্তু তার থেকে কোন হাদিস গ্রহন করিনি। ইবনু হাজার আল-আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। মাসলামাহ ইবনু কাসিম বলেন, তিনি সিকাহ। তাহরীরু তাকরীবুত তাহযীব এর লেখক বলেন, তিনি দুর্বল। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৯৬৮, ৫/১২৮ নং পৃষ্ঠা) ২. মুহাম্মাদ বিন মারওয়ান আল-উকায়লী সম্পর্কে আবু জা'ফার আল উকায়লী বলেন, তার হাদিসের অনুসরণ করা যাবে না। আবু হাতিম বিন হিব্বান তার সিকাহ গ্রন্থে তার নাম উল্লেখ করেছেন। আবু দাউদ আস-সাজিসতানী বলেন, তিনি সত্যবাদী। ইবনু হাজার আল-আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় সন্দেহ করেন। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৫৫৯৫, ২৬/৩৮৭ নং পৃষ্ঠা)
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
EDA JAL hadish
আমার প্রশ্ন কার যানা থাকলে উত্তর দিবেন। কেউ প্রবাসে থাকে ফেসবুকের মাধ্যমে কোন নারীর সাথে পরিচয় হয়েছে এখন তার সাথে কথা বলা পাপের কাজ কি ভাবে বিবাহ করতে পারে এবং পাপ কাজ হতে বিরত থাকতে পারে।
mohiboul Khandokar কথা বলা বন্ধ করুন,আর যদি দুজন দুজনকে পছন্দ করে থাকেন তাহলে মেয়ের বাড়িতে প্রস্তাব দিন ,এরপর বিয়ে করুন,তবে মেয়ে পছন্দ করার ক্ষেত্রে রাসুল (স) যে ধরনের মেয়েকে বিয়ে করার কথা বলেছেন তা দেখে নিন,
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ حَدَّثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَيُّمَا امْرَأَةٍ لَمْ يُنْكِحْهَا الْوَلِيُّ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ أَصَابَهَا فَلَهَا مَهْرُهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا فَإِنْ اشْتَجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে নারীকে তার অভিভাবক বিবাহ দেয়নি তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল।
ফুটনোটঃ
[১৮৭৯] তিরমিযী ১১০২, আবূ দাউদ ২০৮৩, আহমাদ ২৩৮৫১, ২৪৭৯৮, দারেমী ২১৮৪, ইরওয়াহ ১৮৪০, মিশকাত ১৩৩১, সহীহ আবী দাউদ ১৮১৭। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৭৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
এই হাদিসের শেষ ২ লাইন কই ভাই?? হাদিস তো শেষ হয়নি
বাড়ির মালিক ফজরের নামাজের জন্য গেইট খুলে দেন না।এখন কিভাবে নামাজ আদায় করব।
Plz ano Basi Vara thakban.
বুঝাবার চেষ্টা করেও যদি না বুঝে বা সুযোগ না দে তাহলে,অন্য বাসা খুজেন । আল্লাহকে আপনাক ফজরের নামাজ জামাতে পড়ার সুযোগ করে দেন আমিন জাজাকাল্লাহ।
Poribar raji kintu husband bides akhon phone biye hoyle ki biye hbe
Keep going brother. Thanks for this information. You 🤗🤗🤗🤗🤗🤗
আমি বিয়ে করতে চাই কিন্তু বাবা মা চায় আমি আরো অনেক পরে বিয়ে করি।
আমি একটা মেয়েকে পছন্দ করি তার আগে একটা বিয়ে হয়েছিলো।
আমি তাকে বিয়ে করতে চাই কিন্তু বাবা মা রাজী না।
আমি বিয়ে করলে বাবা মা কষ্ট পাবে এখন আমি কি করবো?
Apnar biyer jonno obhibhabok lagbena.
Ovhivhabok Chara ki biye Kora jay ki na aita Nia clear akta video koren plz.
Priyo Shaikh ekta bishoi janar chilo please uttor ta diben..ghoroya vabe ki jonmo din palon kora jabe? Cake kete ba tar caiteo samanno othoba masjid e musolli der kichu kana dile ki gunah hobe?
حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ الْعَتَكِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَرْوَانَ الْعُقَيْلِيُّ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ الْمَرْأَةَ وَلَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ نَفْسَهَا فَإِنَّ الزَّانِيَةَ هِيَ الَّتِي تُزَوِّجُ نَفْسَهَا
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন---
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
“যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের পরের অংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর (مَهْرُ) শব্দ । যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়।
আরেকটি বিষয় হলো উক্ত হাদীস দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ ও বৈধ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই
আসসালামু আলাইকুম আমার একটি প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে, পরদা করে ফ্যামলি বল্ক করা কতটুকু জায়েয । আর সেই টাকা কতটুকু হালাল ?? আসাকরি প্রশ্নের উওর দিবেন ।। ইনশাআল্লাহ ॥
মেয়ের বাবা দ্বীনদারি না দেখে তাঁর মেয়েকে জোরপূর্বক বিবাহ দিচ্ছেন টাকার লোভী হয়ে সেই ছেলের সঙ্গে,,, এমনকি সেই ছেলের ভিতরে একটুও দ্বীনদারি নেই,,,, এমনকি তার পরে তার পিতা বলছে ওই ছেলের সঙ্গে বিবাহ না করলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে,,,, সেটাও জোর পূর্বক,,,এই পরিস্থিতিতে কি করনীয় সেই মেয়ের...???
জানাবেন কিন্তু মুহাতারাম
অন্য কাউকে অলি বানিয়ে ভালো দ্বীনদার ছেলে দেখে বিয়ে করতে পাবে
আমার ইসতিরি আমার ভাত খাবেনা বলেছে গ্যামে মিটিং করে রেসট্রি অফিসে তালাক হয়েছে আমি মুখে এক বার বলেছি খোলা তালাক দিলাম সে বলেছে খোলা তালাক কবুল করলাম ডিভোর্স কগছে সই করে চলে এলাম
এখন ফিরে আসতে চাইছে বোর মা বাপ রাজি নাই কিন্তু আমর ইসতিরি ফিরে আসবে
এই তালাক পর আমি ফিরিয়ে নিতে পারবো কি
Alhamdulillah jaza kallah khair ...
قال روسل الله صلى الله عليه وسلم: ايما إمرأة نكحت بغير وليها فنكاحها باطل باطل باطل রাসূল (সা.) বলেছেন: যদি কোন নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ করে তবে সেই বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল” যেখানে রাসূল (স.) স্পষ্ট ভাষায় বলে দিলেন িএই বিবাহ বাতিল ৩বার করে বললেন সেই বিবাহকে ফিকহী মাসয়ালার ভিত্তিতে বৈধতা দেওয়া কতটুকু যৌক্তিক? রাসূল (স) এর কথার বিপরীতে কোন ইমাম, মুজতাহিদদের কথা চলে গেলে অবশ্যই মুজতাহিদদের কথা বাতিল বলে গন্য করতে হবে। তবে যাদের বিয়ে হয়ে গেছে জাহালাত বা অজ্ঞতার কারণে তাদের বিবাহ নতুন করে দেওয়ার দরকার নেই, তাওবা করলেই ইনশাআল্লাহ সংশোধন হয়ে যাবে। আমার মনে হয় বিষয়টা আরেকটু গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল যাতে নতুনভাবে কেউ এ ধরনের বিবাহের কথা চিন্তা না করে। জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আপনার কথার যুক্তি আছে ❤
সহমত
একটি হাদীস দিয়ে কখনো মাসয়ালা দেয়া হয় না।
@@mohammadmintu9493 jaal hadish
Ovhivhabik Chara biye Kora jabe ki na?
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খায়রান।
ফিকহে হানাফী অনুযায়ী,মেয়ের যেহেতু অভিভাবক লাগে,তাই একা বিয়ে করলে তাকে নূন্যতম দ্বীনদার ও সঠিক বুঝদার হওয়ার মতন বয়স হওয়া প্রয়োজন
As-salamu alaikum vai bishoy ta aktu details blben. Amr ak attiyo ai bishoy e onk didha dondhe acha
@@kurshiakterniti9632 clip ta valo vabe dekhun
এ বিষয়ে হাদিস গ্রন্থ পড়ে দেখার অনুরোধ করছি। উওর পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ্।
Vaiya tablig nia kichu bolun
Bortoman jei tablig hoi aita haram
if anyone is pregnant and marry someone his/her marriage will become invalid . so never commit zina
Nice tropic
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার একটা প্রশ্ন খাবারের মধ্যে পিপড়া আছে আর সেই খাবার পিপড়া সহ খেয়ে ফেললে পিপড়া খাওয়া কি জায়েজ
আয়িশাহ (রাঃ) ও ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তারা বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ অভিভাবক ছাড়া বিবাহ হয় না। আয়িশাহ (রাঃ) বর্ণিত হাদীসে আরও আছেঃ যার অভিভাবক নাই, শাসক তার অভিভাবক”। [১৮৮০]
ফুটনোটঃ
[১৮৮০] তিরমিযী ১১০২, ১১০৩, আবূ দাউদ ২০৮৩, আহমাদ ২২৬০, ২৩৬৮৫, ২৩৮৫১, ২৪৭৯৮, ২৫৭০৩, দারেমী ২১৮৪, ইরওয়াহ ৬/২৩৮, ২৪৭। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@nazirakhatun1843
বোন, আপনার কথা একদিক থেকে ঠিক আছে.. কিন্তু ইসলামি শারী'আহ অনুযায়ী, বিবাহের অভিভাবকের ক্ষেত্রে ২ টা বিষয় রয়েছে...
(০১) মেয়ের অভিভাবক কোন মহিলা হতে পারবে না। সর্বদা পুরুষই অভিভাবক হবেন।
(০২) জন্মদাতা পিতা বেঁচে থাকতে অন্য কেউ মেয়ের অভিভাবক হতে পারবে না এবং নিকটবর্তী অভিভাবক বেঁচে থাকতে দূরের কেউ অভিভাবক হিসাবে গণ্য হবে না। তো বাবা বেঁচে না থাকলে তার আপন ভাই, আপন চাচা...এভাবে অভিভাবক হবে...আর যদি পুরুষ আত্মীয় কেউ না থাকেন, তাহলে অভিভাবক হবে ইসালামি রাস্ট্রপ্রধান...আর আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ঐ মেয়ের গ্রামের ইমাম হতে পারে বা যে কোন ভালো আলেমও অভিভাবক হতে পারেন।
মক্কা মদিনার জগৎ বিখ্যাত উলামায়ে কেরামগণ এভাবেই উক্ত বিষয়ে ফাতওয়া দিয়েছেন।
@@nazirakhatun1843
বোন, গুরুত্বপূর্ণ ১ টি বিষয় শুনুন...
প্রথমত রক্তের সম্পর্কের পুরুষ অভিভাবক হিসাবে গণ্য হয়....কিন্তু যদি রক্তের সম্পর্কের কেউ না থাকেন বা তারা খোঁজ খবর না নেন, তখন দূরসম্পর্কের পুরুষ আত্মীয় যেমনটা আপনি বললেন ঐ মেয়ের দূরসম্পর্কের মামা.....তার বিয়েতে অভিভাবক হওয়াতে কোন সমস্যা নেই।
@@nazirakhatun1843
حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ الْعَتَكِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَرْوَانَ الْعُقَيْلِيُّ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ الْمَرْأَةَ وَلَا تُزَوِّجُ الْمَرْأَةُ نَفْسَهَا فَإِنَّ الزَّانِيَةَ هِيَ الَّتِي تُزَوِّجُ نَفْسَهَا
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন মহিলা অপর কোন মহিলাকে বিবাহ দিবে না এবং কোন মহিলা নিজেকেও বিবাহ দিবে না। কেননা যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [১৮৮২]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৮২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@nazirakhatun1843
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ حَدَّثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَيُّمَا امْرَأَةٍ لَمْ يُنْكِحْهَا الْوَلِيُّ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ أَصَابَهَا فَلَهَا مَهْرُهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا فَإِنْ اشْتَجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে নারীকে তার অভিভাবক বিবাহ দেয়নি তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল।
ফুটনোটঃ
[১৮৭৯] তিরমিযী ১১০২, আবূ দাউদ ২০৮৩, আহমাদ ২৩৮৫১, ২৪৭৯৮, দারেমী ২১৮৪, ইরওয়াহ ১৮৪০, মিশকাত ১৩৩১, সহীহ আবী দাউদ ১৮১৭। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৮৭৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@nazirakhatun1843
বোন, আপনাকে ২ টা বিষয় বলি....
(০১) আমাদের দেশে বিয়েতে " উকিল বাবা" বলে যে গায়রে-মাহরাম পুরুষকে দিয়ে মেয়ের অনুমতি নেওয়ার জন্য মেয়ের কাছে পাঠানো হয়, এটা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হারাম। ইসলামি আইন হলো মেয়ের অভিভাবক হলো তার জন্মদাতা বাবা ( বা বাবা না থাকলে উপরে আলোচনা অনুযায়ী অভিভাক) মেয়ের অনুমতি গ্রহণ করবেন। তো " উকিল বাবা" বলে কুরআন হাদিসে কিছুই নাই, আলহামদুলিল্লাহ, এখনো পর্যন্ত আরব বিশ্বেও এর কোন অস্তিত্ব নাই । সুতরাং উকিল বাবা কখনোই অভিভাবক হিসাবে গণ্য হবে না।
(০২) উপরে উল্লেখিত হাদিস অনুযায়ী মক্কা মদিনার জগৎ বিখ্যাত বিশেষজ্ঞ উলামায়ে কেরাম বলেছেন যে কোন মেয়ে অভিভাবকের অনুমতি ব্যাতিত নিজেই বিয়ে করলে, সে বিবাহ বাতিল, আর এই অবস্থায় যতকিছুই হবে সব কিছুই যিনা ব্যভিচার হিসাবে গণ্য হবে।
Jonab Ahmadullah shaheb, Ijtehad er vitti ki? Imam Abu Hanifa rh. ki kono Masalar boi likhe giyechilen? amar janamote Imam Abu Hanifa Rh. onar kono kotha lipibodhho korteo nishedh korechilen. tahole Imam Abu Hanifa Rh. er masala ke kototuku gurutto deya jay. jekhane Hadis sm. e biye batil batl batil bole hoyeche shekhane ki koroniyo? akhono kintu court marriage hochhe ovibabok er onumoti chara abar kazi office e o biye hochhe nokol ukil bap baniye. tahole ki ai biyegulo hoye jawar pore shuddho hoye jabe????
Meyer baba joddi fasek hoi takee joddi biyee na dei tahole courtmarriage hobe.
যে যে দ্বিনী ভাই বোনেরা এই হাদিস জানেন যে রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন যে আভিবাবকের সম্মতি ছাড়া বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল এদের জন্য কি একি ফাতাওয়া?অনেকে হাদিস জেনেও তখন শুধু মাযহাবে আছে বলে করে নেন এরা ত নিজের নফস এর ফাতওয়া নিলেন!?
মাযহাব কে জোর করে হাদিসের বিরুদ্ধে টেনে লাগাবেন না।
আপনি এই একটা হাদিস জানেন, অন্য কোন হাদিস আছে কি না সেটা কি জানেন?
আমি জানি না। আলিমদেরকে ইলমের জন্য অনুসরণ করি।
@@abrarfaiyazkhan420 মাযহাব কে হাদিসের সাথে কে বিরুদ্ধে লাগাচ্ছে?আমাকে একটা কোন সাহাবীর ঘটনা বলেন যারা ওলী ছাড়া বর্তমান ফেৎনার মত পালিয়ে বিয়ে করেছে আর কেউ সেই বিয়ের বৈধতা দিয়ে ফতুয়া দিয়েছিলেন?একটা উদাহরণ দেন।
উলটা হযরত উমর এর সময় এক মহিলা ওলীর অনুমতি ছাড়া বিয়ে করে এক দল কাফেলার সাথে চলে যাওয়ার সময় উমর রাঃ এর সামনে পড়ায় সেই মহিলাকে ওলির কাছে ফেরত পাঠান।
@@falconeye4309 মা আয়েশা নিজেই তার ভাইয়ের মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে, এটা কি জানেন?? ভালো মুফতি এর সহবতে যান এই বিষয়ে clear হন
@@redwanahmed9185 তিনি বিয়ে দেন নি বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন (ইমাম বাইহ্বাকি)এছাড়া তার ভাই যখম শাম দেশ থেকে ফিরে ঘটনা জানেন তিনি রাগ্বানিত হন কিন্ত মেনে নেন।এখন আপনার কাছে প্রশ্ন যদি ওলী বিয়ে না মানেন?হযরত আলী রাঃ কিন্ত কেউ ওলী ছাড়া বিবাহ করলে প্রহার করতেন।
@@falconeye4309 আচ্ছা ভাই বিয়ের বেসিক শর্ত কি??
মাজমুয়ায়ে ফাতাওয়া লি বিন বাজ এর ২০ খন্ড, ৪১১ পৃষ্ঠায় বিয়ে অধ্যায়ে এক প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি শায়েখ আব্দুল আজিজ বিন বাজ রহ. (১৯৯৩-১৯৯৯) বলেন--
"ওয়ালী ছাড়া কেও যদি কোন মেয়েকে বিয়ে দেয় তাহলে উলামাদের দুই মতের প্রণিধানযোগ্য মত অনুযায়ী এই বিয়ে শুদ্ধ হবে না । ফাসেদ হয়ে যাবে । আর উলামাদের অন্য অংশের মতে বিয়ে শুদ্ধ হয়ে যাবে ।"
সৌদি আরবের এই বিখ্যাত সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী, দুটি মতই শুদ্ধ । সুতরাং যে অঞ্চলে যে মতের প্রচলন, সেখানে সে মোতাবেক আমল করাই বাঞ্ছনীয়।
Uttorti clear na.karon amra jani meye der khetre ovibabok lage.akhon cele meye jodi akaki bie kore tahole celer thik.but meyer bie ta kivabe thik?tahole to bd te odikangso palie bia kora thik hocce.ai ans re jubok jubotira aro sujog pailo
Jajakalla
Jajakallah hu khir onak sundor kotha Ar valo vabe bujanur jonno
Zazakallahu khairan ❤️
1ta, questions. Husband Jodi 1sth wife onomoti Sara beya Kora ai baper islma ki right asa.
২য় বিয়ে করতে গেলে ১ম বউ এর অনুমতি লাগে না। শারিরিক & আরথিক সামরথ ই যথেস্ট। তবে সম অধিকার দিতে হবে। এটাই আলেমদের মত।
Jodi...Mayra . Husband beya korla tar shata na thakta na chai tila ki islma ki prb....asa.ki na.or guna hba ki na.plz bolban
@@nazminislam6507 jodi husband prothom bou er hok adae na kore ba voronposon na kore se ketre se bou talak chaite pare, eta chaoa jaej bole ami jani. Apni kono mufti theke masale nie cholen valo hobe
@@nazminislam6507 Ai deshe shamir arek biye korte hole prothom bowr onumoti lagbe aita desher ain onujai kintu islamic ain onujai lagbena.
যারা অবৈধ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন কোডের মাধ্যমে তারা কোন ইমামের ফতোয়ার ধার ধারে না ।
Masha Allah
কোরআন ও হাদিস কি বলে?
hadith thakle sekhne fiqah kivbe priority pay..........onanno alemder theke sunlm tara bolechen marriage without consultation of girl's guardian is not valid...............hoito imam abu hanifar hate tokhno hadith ese pouchiye cilo na jkhn tini e bpre kiyas dyecilen.
hadith ২ দিকেই আছে ভাই
আপনার কথা অনুযায়ী ইমাম আবু হানিফের হাদিস সংগ্রহ তে সীমাবদ্ধতা ছিলো??
Dear sheikh..
মাশাআল্লাহ্!
Ab Jahangir sir r reke jawya kaj ta allah tahala, saik ahamadullah ke dara kore nisse
good
প্রিয় শায়েখ বিষয়টি বুঝলাম কিন্তু ক্লিয়ার হতে পারলামনা কারণ যারা এই সব বিয়ে করে থাকে তাদের কয়জনইবা হানাফি মাজহাব সম্পর্কে জ্ঞান রাখে!
যারা অন্যের বউ ভাগিয়ে নিয়ে ইদ্দত পালন না করেই বিয়ে করে তাদের বিয়ে কি বৈধ?
হরাম রিলেশন থেকে বাঁচার জন্য বিয়ে করতে চাইলে। মেয়ের বাবা রাজি হচ্ছে না কিন্তু মা নানি চাচি অনেকে রাজি হচ্ছে তাহলে বাবা কে ছাড়া মা নানি চাচা এদেরকে নিয়ে বিয়ে করলে মেয়ের বিয়ে কি বৈধ হবে?
ইনশাআল্লাহ বৈধ হবে
Alhamdulillah
ওলি কি ওয়ালী হবে
جزاك الله
আলহামদুলিল্লাহ
স্যার আপনার মোবাইল নাম্বারটি খুব প্রয়োজন ছিল ।