হিন্দু ধর্মে সাধারণ ডির্ভোসের আইনই নেই,, আর আমাদের ইসলাম ধর্মে আল্লাহ তায়া’লা পবিত্র কুরআনে ত্বালাক বা ডিভোর্স নামে একটি আস্ত সূরাই নাজিল করেছেন,, আলহামদুলিল্লাহ,, ❤❤
আরবে ইসলামের আগে থেকেই ডিভোর্স চালু ছিল। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে বিবাহ ও তালাক আইন এখন ধর্মীয় রীতি বা আইন দ্বারা শাসিত নয় । আইন সভার পাসকৃত আইন দ্বারা শাসিত। ভারতে তাদের স্বাধীনতার পর পরই বিবাহ রেজিষ্ট্রি ও ডিভোর্স আইন চালু হয়েছে। এখন সেখানে মন্দিরে না গিয়েও রেজিস্ট্রির মাধ্যমে আইনসঙ্গত বিবাহ করা যায়া। ধর্ম পরিবির্তন না করে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের মানুষও বিবাহ করতে পারে। তবে আ্পনি বলতে পারেন বাংলাদেশে হিন্দুদের মধ্যে ডির্ভোর্স আইন নাই। সরকার সংস্কার না করলে কী করার আছে।
ম্যাডাম, আপনারা দুজনেই অনেক সাহসী মানুষ। আমি যেহেতু মুসলিম তাই এই বিষয়ে কথা বললে কেউ কেউ হয়তো মন:ক্ষুন্ন হতে পারেন, তাই আপনাদের ভাই হিসেবেই কথাটা বলছি---বিষয়টা আপনাদের ধর্মগুরুদের এবং আপনাদের ধর্মের সমাজপতিদের বলুন, একই সাথে এই বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করুন। আপনারা দুজনেই এবং প্রথমোক্ত আপার মেয়ে অত্যন্ত ভালো থাকুন।
হিন্দু ধর্মের লোকেরাই এখন নিজেদের ধর্মের নিয়মের পরিবর্তন চায়😂 আগে বহুবিবাহ, বিধবা-বিবাহ, ডিভোর্স এসব নিয়ে ইসলামকে কটাক্ষ করতো এই হিন্দুরা। এখন ইসলামের নিয়ম চাচ্ছে দিনে দিনে।
ইসলামের শিক্ষা যদি কেউ ব্যাক্তিগত জীবনে বাস্তবায়ন করে তাহলে নারী পুরুষ সবাই নিরাপদ থাকবে ইনশাআল্লাহ, কিন্তু অনেক মুসলিম হয়েও ইসলামের আদেশ উপদেশ গুলো মেনে চলেনা ভাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এদেশের সবাই আমাদের বাংলাদেশের নাগরিক, হোক সে হিন্দু ধর্মের, বোনদের প্রতি দোওয়া রইলো আল্লাহ যেন তাদেরকে হেফাজত করেন এবং হেদায়েত দান করেন আমিন
বিবাহ আইন মানেইতো ধর্মীয় আইন, যা ঈশ্বরের বিধান। ঈশ্বরের বিধান কি মানব কর্তৃক পরিবর্তন করা সম্ভব? যদি সম্ভব হয় তবে তা কখনো ঈশ্বরের বিধান বা ধর্ম হতে পারে না। ঈশ্বরের বিধান কখনো মানবের কল্যান ছাড়া অকল্যান করে না। অথচ হিন্দু ধর্মের বিধান অনুযায়ী হিন্দু নারী ও নিচু জাতের লোকেরা প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এই ধর্মটার আমূল পরিবর্তন অপরিহার্য।
@@ইনকিলাব_জিন্দাবাদ যে যার ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে ভালো থাকুন, কে কী করলো সেটা বিষয় নয় আপনি কী করেছেন সেটাই হবে আপনার মূল বিষয়। কারন সৃষ্টিকর্তার কাছে হিসাব আপনাকেই দিতে হবে।
নবী বলেছেন, নারী নেতৃত্ব হারাম। [বুখারী (ইফা:)৬৬১৮,তিরমিজী২২৬২] নবী আরোও বলেছেন, পুরুষ অভিভাবক ছাড়া যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [ইবনে মাজহ১৮৮২]
এসব আইন সংশোধন হওয়া খুব জরুরি, সব নারীর অধিকার থাকা উচিৎ, ডিভোর্সের পর যেন তারা আবার নতুন জীবন শুরু করতে পারে, আইনি বাঁধা না থাকে, সামাজিক সম্মান ও স্বীকৃতি রক্ষা হয়।
একটি মেয়ে তিলে তিলে মরবে তার পরও কেন তার সুখের জন্য ঐ পুরুষ কে ছাড়তে পারবেনা এটা কতটা ভয়াবহ অমানবিক নিষ্ঠুর জুলুম তা বলার ভাষা নেই। সবাই শান্তিতে বসবাস করুক-এটাই আমাদের কামনা। মেয়েদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থহয়েছেন সরকার।
@@muktidas538: Dear Sister, please pray to Almighty Allah for guidance guidance, mercy and for the right path of both you, your husband and your babies??? Every time pray deeply but not to idols?? Because Almighty Allah is our creator and guardian for everyone.
দোষ সরকারের। সরকার বহুবার মুসলিম পারিবারিক আইন সংস্কার করেছে, কিন্তু হিন্দু পারিবারিক আইন সংস্কার করে নাই। অথচ হিন্দু পারিবারিক আইন সংস্কার খব সোজা। কারন এটি প্রথাগত আইন কোনো ঐশ্বরিক আইন নহে।
@@spkspkspk195540 biye Jara Tara korte parben na .4 bow k Jodi soman vabe voron poson Soho sokol odhikar jar0a korte parben Tara e 4 ta biye korbe...hindur bacca DER Hindu Hindu vabi.😅😅😅😅
আমরা মুসলমান ইসলামের অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলি না কিন্তু ইসলামে আইন নিয়ম কানুন এত সুন্দর এই বিশ্ব মন্ডলে আর দ্বিতীয় নেই। মানুষ হিসেবে এই পৃথিবীতে বসবাস করতে যা যা দরকার সবই একমাত্র ইসলামের মাঝে আছে। মানুষের তৈরি যত আইন নিয়ম-কানুন আছে সবই পরিবর্তনশীল ইসলামের একটি আইন পরিবর্তন হবে না মানব জাতির কোন ক্ষতির কারণ হবে না।
@@ব্রাদারআল্লামাআহমাদআধুনিক জুগেও উপোযোগি। কিন্তু আমার মতে বহু বিবাহ এখন দরকার নাই । কারণ আগে পুরুষরা যুদ্ধ এবং সমুদ্র পথে মারা যেতো। তাই নারী বেশি থাকতো। তাই তখন সবাই ৩-৪ টা বিয়ে করতো। কিন্তু যদি আবার কোনো যুদ্ধ হয়, তখন বহু বিবাহ করা উচিত। কারণ যুদ্ধে অনেক পুরুষ মরে। আর যদি নারী বিধবা কিংবা অসহায় হয়, তাহলে বহু বিবাহ করা ভালো।
আমি গর্বিত কারণ আমি মুসলিম। আর ইসলামের সকল বিধানই যৌক্তিক প্রমাণিত। কিছু মানুষ নিজেও বুঝে যে সে ভুল পথে আছে কিন্তু বাস্তবতার কারণে সে কিছু করতে পারে না।
ধর্মের দিক প্রশ্ন ছুঁড়েছেন সেটা আপনার অধিকার ; যেটা আপনি/আপনারা কেবল হিন্দু হিসেবেই পারছেন। কিন্তু, চাতুর্য কেন বলুন ত? আপনি প্রথম বক্তা খু-উ-ব স্পষ্ট করে শুরতেই স্বীকার করেছেন গোড়া থেকেই আপনার সামান্য শিক্ষক স্বামীকে আপনার পছন্দই ছিল না। আর, সমস্যার শুরু ওখানেই। সেই সমস্যাটা আপনাকে আজ এই মন্চে এনেছে। একটু ভেবে বলুন ত, দিদিমণি, আপনি কি ওই লোকটির জীবন নষ্টের জন্য দায়ী নন? অপছন্দের মানুষটিকে বিয়ে করার কি প্রয়োজন ছিল? সম্প্রতি দেশের ৩ জন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার প্রেম-বিয়ে-পরকীয়ার যে কাহিনী আমরা দেখেছি, সেটিও কিন্তু আপনারই মত একটা বিষয়। মহিলা পুলিশ কর্মকর্তা, তাঁর পরকীয়া প্রেমিক বা স্বামী কেউই হিন্দু ছিল না। মূলে সেই অপছন্দের পাত্র। যদি জোর করে আপনার বাবা-মা আপনার বিয়ে দিয়ে থাকেন, তবে দায়ী ওনারা। ধর্ম নয়, দাম্পত্য সম্পর্কে সুখী হতে চাই সদ্দিচ্ছা, বোঝার ইচছা, সততা আর পারস্পরিক কমিটমেন্ট। এর সাথে কোন ধর্মবিশ্বাসের সম্পর্ক নেই। কোটি কোটি দম্পতি অসুখী পৃথিবীতে -- তারা সবাই কিন্তু হিন্দু নয়। আর, হিন্দুরা বাংলাদেশে সেপারেশন নিতে পারে। আপনি হয়ত সেটার খোঁজ নেননি। আমার জানামতে চট্টগ্রামে বিবাহ বিচ্ছেদও হয়েছে (কাগজে পড়েছিলাম)। তবে, হ্যা, আপনার দূঃখভারাক্রান্ত মুখটা দেখে খারাপ লাগছে।
আপনাদের কষ্টের বর্ণনা গুলো শুনে খুবই কষ্ট লাগলো চোখে পানি চলে এসছে। কষ্ট নিবেন না ম্যাডাম আপনাদের হিন্দু ধর্ম খুবই কঠিন। আমাদের মুসলিম ধর্মে নারীদের যথেষ্ট সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে। আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইল আপনারা আপনাদের দাবি আদায়ের লড়াইতে জয়ী হন।
@@cookinghousebyjannatনবী বলেছেন, নারী নেতৃত্ব হারাম। [বুখারী (ইফা:)৬৬১৮,তিরমিজী২২৬২] নবী আরোও বলেছেন, পুরুষ অভিভাবক ছাড়া যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [ইবনে মাজহ১৮৮২]
প্রকৃত মুসলমান অনেক সুখী Really? Except a very few, most Muslim countries are full of corruption. people are poor and their literacy level is also very average. In Bangladesh every food items , and even medical treatment, are run by syndicates. Poor people are struggling to survive.
আল্লাহর আইনের কিছু সুন্দর নমুনা ইসলামে নারীদের "উত্তম ভোগ্যবস্তুর" বলা হয়েছে। নারীদেরকে বলা হয়েছে "শস্যক্ষেত স্বরুপ" যাতে পুরুষেরা যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভোগ করতে পারে + কালো বস্তায় বন্ধি থাকা তো মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক 😅 সেই সাথে নারীদের দেয়া হয় নি তালাক দেয়ার অধিকার, উলটো পুরুষকে দেয়া হয়েছে চার বিয়ে আর তালাকের অধিকার। সম্পত্তিতে ভাগ কমিয়ে দিয়েছে, পুরুষদের অধীনস্থ গোলাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এ ছাড়াও জান্নাতে পুরুষের জন্য ৭২ হুর থাকলেও নারীদের জন্য এসবের কিছুই নেই। এ ছাড়াও ইসলামেই রয়েছে নারীদের জন্য অবমাননাকর হিল্লে বিয়ের বিধান! আসলেই ইসলাম নারীদের এত সম্মান দিয়েছে, যা বলে শেষ করাই কঠিন 😂😂
হিন্দু আইনে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও সম্পত্তিতে সমান অধিকার দেওয়া উচিত আইন মন্ত্রীর কাছে হিন্দু আইনে নারীদের এই সমস্যা জর্জরিত আইনটি বাদ দিয়ে নতুন আইন সংশোধন করে তাদের সম্পত্তিতে মুসলিম আইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাদের অধিকার দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি আইন মন্ত্রী ও বাংলাদেশ সরকার কে
হিন্দু ধর্মে divorce আইন না থাকার কারণেই একটা দম্পতি একে অপরকে Dominate করার সুযোগ পাই যদি ও একটা সম্পর্ক Compromise, adjustment compulsory কিন্তু ভুল জায়গায় compromise ,adjustment করলে কখনো সুফল বয়ে আনে না।
বিয়ের পরে স্বামী যেটা বলবে সেটাই আপনাকে মানতে হবে। সে আপনাকে পড়াশোনা করতে চাকরি করতে না করেছে। আপনি বরাবর তার কথায় কান না দিয়ে নিজের বাপের কথা শুনেছেন। এখানে এসে আপনাকে রাখবেই বা কেন যখন আপনি তার কথাই শুনেন না। আসছেন স্বামীর দোষ দিতে। এতই যখন স্বাধীনতা চান, পড়তে চান চাকরি করতে চান। কি দরকার ছিল বিয়ে করার ?
কে বলেছে তোকে পুরুষের কথা শুনতে হবে। পুরুষেরা পাপ করে , নারীদের উন্নতিতে হিংসা করে পুরুষেরা নিজের পশুত্ব ও স্বার্থ নারীদের উপর চালিয়ে যাচ্ছে । পুরুষেরা মুর্খ এই সব কারণে পুরুষেরা কখনো কতৃত্ব চালাতে পারে না । নারীরা অনেক মমতা শীল , ক্ষমতাবান নারীদের ভেতরে সমস্ত মানব জাতির উৎস নারীরা জীবন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে একটি সন্তান জন্ম দেয় তাই নারীরা অনেক খমতাবান নারীরা সব কিছু করতে পারে তাই নারীর কতৃত্ব করা উচিত সংসারে হোক আর যে কোন স্থানে । নারীরা অনেক কঠিন পরিস্থিতির শিকার হন নির্যাতনের শিকার হন তাই নারীরা অনেক খমতাবান। নারীদের কথা পুরুষের শুনে চলা উচিত।
আজকের বিশ্বে যেখানেই মুসলমান, সেখানেই সমাজে অশিক্ষা, দারিদ্র্য ও কন্দল দৃষ্ট। মুসলমান সমাজ যেন অশিক্ষা, মানসদীনতা ও কন্দলের নামান্তর । আকাঙ্ক্ষাহীন বন্ধ্যা জীবনের পরিণাম এই হয়।। ডক্টর আহমেদ শরীফ
সৃষ্টিকর্তার নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্মকে যে ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করবে, কখনো তা সৃষ্টিকর্তা গ্রহণ করবে না। এবং সে মৃত্যু পরবর্তী জীবনে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আল কুরআন। সূরা আলে ইমরান ৮৫ আয়াত।
এইযে,,সম্মানের নমুনা ইসলামে নারীদের "উত্তম ভোগ্যবস্তুর" বলা হয়েছে। নারীদেরকে বলা হয়েছে "শস্যক্ষেত স্বরুপ" যাতে পুরুষেরা যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভোগ করতে পারে + কালো বস্তায় বন্ধি থাকা তো মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক 😅 সেই সাথে নারীদের দেয়া হয় নি তালাক দেয়ার অধিকার, উলটো পুরুষকে দেয়া হয়েছে চার বিয়ে আর তালাকের অধিকার। সম্পত্তিতে ভাগ কমিয়ে দিয়েছে, পুরুষদের অধীনস্থ গোলাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এ ছাড়াও জান্নাতে পুরুষের জন্য ৭২ হুর থাকলেও নারীদের জন্য এসবের কিছুই নেই। এ ছাড়াও ইসলামেই রয়েছে নারীদের জন্য অবমাননাকর হিল্লে বিয়ের বিধান! আসলেই ইসলাম নারীদের এত সম্মান দিয়েছে, যা বলে শেষ করাই কঠিন 😂😂
নবী বলেছেন, নারী নেতৃত্ব হারাম। [বুখারী (ইফা:)৬৬১৮,তিরমিজী২২৬২] নবী আরোও বলেছেন, পুরুষ অভিভাবক ছাড়া যে নারী স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে যেনাকারিণী। [ইবনে মাজহ১৮৮২]
তোমাদের যদি হিন্দু ধর্ম ভালো না লাগে তাহলে হিন্দু ধর্ম ছেড়ে অন্য ধর্ম গ্রহণ করো ।। কারন তোমাদের মতো ভাল নারীদের এই ধরনের থাকার কোন দরকার নেই ।। এরা একে সন্তুষ্ট নয়।।
আলহামদুলিল্লাহ ইসলাম পেয়ে গর্বীত ইসলামে বোর গায়ে হাত তোলা নিশেদ আলহামদুলিল্লাহ ইসলামই নারী আমার স্ত্রী আমার মা বোনদের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ইসলামে নারীদের "উত্তম ভোগ্যবস্তুর" বলা হয়েছে। নারীদেরকে বলা হয়েছে "শস্যক্ষেত স্বরুপ" যাতে পুরুষেরা যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভোগ করতে পারে + কালো বস্তায় বন্ধি থাকা তো মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক 😅 সেই সাথে নারীদের দেয়া হয় নি তালাক দেয়ার অধিকার, উলটো পুরুষকে দেয়া হয়েছে চার বিয়ে আর তালাকের অধিকার। সম্পত্তিতে ভাগ কমিয়ে দিয়েছে, পুরুষদের অধীনস্থ গোলাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এ ছাড়াও জান্নাতে পুরুষের জন্য ৭২ হুর থাকলেও নারীদের জন্য এসবের কিছুই নেই। আসলে ইসলাম নারীদের এত সম্মান দিয়েছে, যা বলে শেষ করাই কঠিন 😂😂
কথা গুলো শুনে চোখে জল চলে এলো পুরুষ হিসেবে আমরা সব সুবিধা ভোগ করবো আর নারী হিসেবে বোনেরা বোক ফাটা কষ্টের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করতে হবে এইটা সুবিচার না,আর আমি যদি আইন মন্ত্রী হতাম সবার প্রথম বাংলাদেশে এই সমস্যার সুরাহা করতাম এতে আমার মন্ত্রীত্ত চলে গেলেও জীবনকে ধন্য মনে করতাম
বাংলাদেশে যেমন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পারিবারিক আইন পরিবর্তন হচ্ছে না, ঠিক একই ভাবে ভারতে মুসলিম পারিবারিক আইনের সংস্কার হচ্ছে না। উভয় ক্ষেত্রেই বলির পাঠা হচ্ছে সাধারন মানুষ। ন্যায় বিচার লংঘিত হচ্ছে।
I congratulate both the brave ladies who spoke their respective painful experiences and how they are suffering by the Hindu marriage laws for women. It's very sad/cruel that the Hindu laws do not support the women especially the married woman. The matter to be looked into by the proper authorities without any delay so that we could provide them dignity, justice and their rights.
সবার জন্য এই কথাগুলি মনে হয় জরুরি। মন, দেহ, রুচি, অভ্যেস, রসবোধ, চিন্তার গভীরতা, পারিবারিক স্বভাবের সমতা, এইসব মিলিয়ে প্রেম, বিবাহ বা বিকল্পে live togather করতে হয়। কিন্তু গুরুজনের দল বাহ্যিক শিক্ষার ডিগ্রি, স্থুল চাহিদার রুচি, পারিবারিক স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের সমতা, এইসব দেখে বিবাহের সম্পর্ক করে দেন। এটাই হয় দুই নারী পুরুষের পারস্পরিক গোপন জ্বালার কারণ। আবার সেই গুরুজনেরা চাপ দিয়ে আদর করে বলে --- আরে, মানিয়ে নিয়ে থাকতে হয়। এটাই তো দাম্পত্য। এই যে " মানিয়ে নেওয়া " শব্দ দুটি, এটি দুটি মন ও দেহের বিরুদ্ধে গুরুজনদের গোপন অত্যাচার। এগুলি আমরা ভাবি না। নারী তার মত স্বাধীন শিক্ষা নিয়ে, নিজের মর্জি মত বাঁচুক। তার দেহ তার, তার মন তার, এই মানব জন্মে রাষ্ট্রিয় আইনের চাপ, বা ধর্মের চাপ কেন? সঠিক শিক্ষিতা, চিন্তাশীলা নারীরা নিজেদের বুদ্ধিতে নিজেরা ভাবুক তাদের মতো। বিবাহ যেন পুরুষের অধীনে নারীর কৃতদাস বৃত্তি। এইগুলি নারীদের শিক্ষিত হয়ে, একত্র হয়ে, সিদ্ধান্ত নিয়ে, সাহস নিয়ে নিজেদের জীবনকে নতুন অভ্যেসে অভ্যস্ত করাতে হবে। আসলে নিজেদের মত নারী ও পুরুষ যখন প্রেম করেও বিয়ে করে বা live togather করে, তখনও তারা গুরুজনদের থেকে পাওয়া অভ্যেস দ্বারা জীবন সাথি নির্বাচন করে। মানে, টাকা, ডিগ্রি, চাকরি বা বিকল্প কোনো পথ, স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির সমতায় বিবাহ করে। কিন্তু, রুচি, চিন্তা কথাবার্তার গভীরতা, রসবোধ, পারিবারিক অভ্যেসের সমতা, পারস্পরিক স্বাধীন চিন্তাকে মেনে নেবার ক্ষমতা, এইগুলি দেখে বিবাহ করেন না। তারা বংশানুক্রমিক চলে আসা ভুল ভাবনার দ্বারা আবেগ তাড়িত বা পরিমাপ করে বিবাহ করেন। এটাই হয় জ্বালার কারণ। গুরুজন, পাড়ার লোক, সমাজের লোক, এরা আবার কী করবেন। এরাও তো একই অন্ধকারময় মানুষের দল। যদি এই ধরনের সুক্ষ্ম বিচারের পুরুষ না পাওয়া যায়, তাহলে নারীরা তার মত কোনো পুরুষের সাথে স্থায়ী হয়ে না থেকে, আমন্ত্রন করে কোনো পুরুষকে ডেকে সন্তান নিয়ে সেই পুরুষকে দূরে সরিয়ে দিক। নিজেদের মত বাঁচুক। যন্ত্রণা দায়ক সঙ্গকে নিয়ে বাঁচতে চাওয়া একটা মানসিক রোগ। বাপের বাড়িতে বিচিত্র কৌশলের আধিপত্য, স্বামীর বাড়িতে বিচিত্র কৌশলের আধিপত্য ও চাপ, এগুলিকে চিরন্তন সামাজিক সত্য বা চিরন্তন ধর্মীয় সত্য বলে চাপিয়ে দিয়ে নারীর ভিতর মানবিক স্বাধীনতায় বেড়ে ওঠা ও নিজের অধিকারে বাঁচবার ক্ষমতা ও সাহসকে থিতিয়ে দেওয়া হয়। আসলে, বাইরে আমাদের ডিগ্রি শিক্ষা যাই থাক, চিন্তা, রুচি ও স্বভাবে পড়ে আছি মধ্যযুগে। এসেছি তো আমরা মহাজাগতিক রহস্য থেকে , সেখানে নারীর উপর এত রকম পরাধীনতার চাপ কেন? আমি নারী বা পুরুষ কাউকে ভালো বা খারাপ বলছি না। কিন্তু, নারীর প্রতি পুরুষের কতৃত্ব, এগুলি মানতে পারি না। আবার, লোভী বা কূটিল স্বভাবের নারী যখন পুরুষকে জ্বালায়, সেটাও মর্মান্তিক। মানে, এই মানব দেহের ভিতর অনুভুতির মুক্তি ও জ্ঞানের সরল নিয়মকে চাপিয়ে রাখা হয়। এইগুলি বদলাতে হবে নিজেদের অনুভব ও মানসিক গঠনের পরিবর্তন এনে। সেই সাথে কিছু সৎ সাহসী সমাজ সংস্কারের মঞ্চ দরকার অবস্যই। নাইলে নারীদের আক্রমনের শিকার হতে হবে। আবার বিপরীতে লোভী নারী দ্বারা পুরুষকেও আক্রমনের শিকার হতে হবে। সারা দুনিয়া কত বিপদ আর বিপন্নতায় দিশেহারা হচ্ছে, মানুষ সহ জীব ও প্রকৃতি জগত দিশেহারা, কদিন পরে এই বিশ্ব থাকবে কিনা কে জানে, সেইসব নিয়ে কোনো দায়িত্ব, ভাবনা নেই, কেবল নারীর উপর ক্ষমতা দেখিয়ে আধিপত্য করার নেশায় পুরুষ ব্যাস্ত ও এই কাজকে সমর্থন দিয়ে আসে রাষ্ট্রিয় আইন, সামাজিক ব্যাবস্থা ও ধর্মীয় বিশ্বাস বা ধর্মীয় চাপ। মানুষ একটা দূর্লভ মানব জীবন পেয়ে এইসব স্থুল চিন্তা ও বিশ্বাস নিয়ে কাটিয়ে দিচ্ছে। এই জাতীয় শিক্ষার জন গোষ্টিরা, এরা শিক্ষিত বা অশিক্ষিত কী! উচ্চ পদ বা নিম্ন পদ কী! উচ্চ বংশ বা নিম্ন বংশ কী! আসুন, যারা পারি তারা এইসব নিয়ে চিন্তা করি, নিজেদের নতুন নিয়মে গড়ে তুলি। নইলে অন্য কোনো পথ শান্তি দিতে পারে না। সুস্থতা দিতে পারে না। কী সব গোপন বর্বরতাগুলিকে পুষে রাখি আমরা মনের ভিতর! দুনিয়া কী করে টিকবে, রাষ্ট্রনীতির বিচিত্র অমানবিক কৌশল থেকে কী করে রেহাই পাবো সেটা নিয়ে চিন্তা নেই, পরিবারে কার কূটিলতা আমাদের চুপিচুপি অনেক ক্ষতি করছে সেই দিকে গভীর চোখ নেই, কেবল নারী আর পুরুষ একে অপরের দু পায়ের মধ্যিখানে একটা অঙ্গকে নিয়ে আইন বানাচ্ছে, রাষ্ট্রিয় চালাকি বানাচ্ছে, ধর্মের রীতিনীতি বানাচ্ছে। কিভাবে জীবনের সঠিক বিস্তৃত স্বাদকে কোটি-কোটি মানুষ নষ্ট করছে। আসুন, সুক্ষ্ম বিচার বুদ্ধির নিয়মে আমরা জীবনকে গড়ে তুলি সব ভুল জ্ঞান ও ভুল স্বভাবের গঠন বদলে।
@@eyewink0.1 ১০০ ভাগ করে। যে কোন নারী চাইলে তালাক দিতে পারেন এমন কি বাবা-মা যদি কোন মেয়ের উপযুক্ত বয়স হওয়ার আগে মেয়ের অমতে বিবাহ দেন, উপযুক্ত বয়স হওয়ার পর সে মেয়ে ঐ বিবাহ না মানলে বিবাহ বাতিল হয়ে যায়। নারী যদি বিবাহ
ইসলামে স্ত্রীর সম্পদের উপর স্বামীর কোন অধিকার নেই কিন্তু স্বামীর সম্পদের উপর স্ত্রীর নির্দিষ্ট অংশের মালিকানা আছে। পরিবারের সকল ভরনপোষণের খরচ বহন করবে স্বামী, স্ত্রী রোজগার করলেও তার উপর দাবি নেই যদি সে স্বেচ্ছায় সংসারে কনট্রিবিউট করে সেটির তার ইচ্ছা, না করলে কপয়ামতের দিন তাকে এর জন্য জবাব দিতে হবে না কিন্তু পুরুষ যদি সংসারের দায়ীত্ব, স্ত্রী-সন্তানদের দায়ীত্ব যথাযথভাবে না পালন করে তাহলে তাকে কেয়ামতের দিন ও দেশের আইনে জবাবদিহি করতে হয়। হাদিসে আছে বিয়ের সময় স্ত্রীকে স্বামী যেসব উপহার বা আসবাবপত্র দেন বিবাহ বিচ্ছেদের সময় স্ত্রীর কাছ থেকে সেসব ফেরৎ চাওয়া ঠিক নয়। যৌতুকতো ইসলামে নিষিদ্ধ বরং নারীকেই তার উপযুক্ত মর্যাদার অংশ হিসেবে নির্ধারন করা হয়েছে মোহরানা, এতে নারী সন্মানিত হয়।
@@eyewink0.1 জ্বী, পাত্র ও পাত্রীর সম্মতি ছাড়া বিয়ে বিয়ে বৈধ হয় না। একবার এর নারী রাসূল স. এর কাছে এসে বললেন তার অমতে তার পিতা তাকে বিয়ে দিয়েছেন। রাসুলুল্লাহ স. তখন বললেন এই বিয়ে হয়নি। ইসলাম জানতে হলে মুসলমানদের না দেখে কুরআন হাদিস থেকে দেখতে হবে। বর্তমানের বেশিরভাগ মুসলিমই মুনাফিক।
এই মহিলার হিন্দু রীতি অনুযায়ী শঙ্খ, সিঁদুর পরিধান করার কথা কিন্তু উনি কেন সেটা করলেন না?? আসলে উনি তসলিমা আপার জেলার লোক তাই নিজের রুচি সম্প্রদায়ের উপর চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
আরে ভাই, হিন্দুধর্মে পরকিয়া প্রেম আর অবৈধ সম্পর্ক গড়ার শিক্ষাতো তাদের দেবদেবীরাই দেয়। যাকে তারা ঈশ্বর বলে পুজা করে সেই ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণইতো তার মামী রাধার সাথে দিনে-রাতে, বৃন্দাবনে কুঞ্জবনে, নদীর কুলে কদম তলে, অবাধে চুটিয়ে আকাম কুকাম পরকিয়া সবি করে বেড়াতো। এই আকামকে আবার হিন্দুরা কৃষ্ণলীলা বলে পরম শ্রদ্ধা ভরে কীর্তনও গায়। এছাড়াও ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণের ছিল ষোড়শ সহস্রের অধিক (১৬০০০+) পত্নী। তার উপর ছিল আবার ষোড়শ শতকের অধিক (১৬০০+) গোপিনী অর্থাৎ রক্ষিতা। যখন যাকে মন চাইতো তাকেই লাগাইতো। আবার এই ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণই কিন্তু সুন্দরী দেবী তুলশীর রুপে মোহিত হয়ে মাথায় মাল উঠে গেলে তুলশীর স্বামী শংচুড়ের রুপ ধারন করে তার অনুপস্থিতিতে রাতে ঘরে ঢুকে তুলশী দেবীকে ধর্ষনও করেছিলো। কাম সাড়ার পর পরই শংখচুড়ের হাতে ধরা পড়ে গেলে তীব্র ক্রোধে শংখচুড় বেচারা ঈশ্বরকে মানে শ্রীকৃষ্ণ দেবকে মাটিতে ফেলে বেদম একটা মাইরও দিয়েছিলো। তাহলে এবার বলেন, স্বয়ং ঈশ্বর যেখানে আকাম করতে পারে তাহলে তার পুজারি মানব যদি করে তবে তাতে দোষের কি? তাইতো মাঝেমধ্যে ভাবি, কিছুদিনের জন্য আমিও হিন্দু হয়ে যাই। 🤣🤣🤣
৭২% হিন্দু অধ্যুষিত বর্তমানে হিন্দুত্ববাদ শাসিত ভারতেও হিন্দু নারীরা ডিভোর্স নিতে পারেন, সেপারেশনে থাকতে পারেন এবং আরও অনেক সংস্কার হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশে এটা সম্ভব হয়নি। কারণ এখানে এটা হলে মুসলিম শাসনকে দায়ি করবে একটি মহল।
মুসলিম পারিবারিক আইন কত সুন্দর। আলহামদুলিল্লাহ। অথচ হিন্দু ধর্মে স্বামী ১০০০ বিবাহ করলেও নাকি স্ত্রী চাইলে ও তার থেকে আলাদা হতে পারবে না। স্বামী খারাপ হলেও তার থেক স্ত্রীর মুক্তি পাওয়ার কোনও উপায় নেই।
@@sajibkundujoy8236 দাদা তর্কের খাতিরে নয় ভেবে দেখার বিষয়। কাউকে কোন বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া যায় কিন্তু তাকে সেটা মানতে বাধ্য করা যায় না। কোনকিছু গ্রহন করা না করা তার একান্ত ই ব্যাক্তিগত ব্যাপার। সমাজের সব শ্রেণীর মানুষ তার যার যার অবস্থানে ভালো থাকুক।
@@eyewink0.1যাহারা আল্লাহ্ সম্বন্ধে মিথ্যা রচনা করে তাহাদের অপেক্ষা অধিক জালিম আর কে? উহাদেরকে উপস্থিত করা হইবে উহাদের প্রতিপালকের সম্মুখে এবং সাক্ষিগণ বলিবে, ইহারাই ইহাদের প্রতিপালকের বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করিয়াছিল।' সাবধান ! আল্লাহ্র লানত জালিমদের উপর, সূরা নম্বরঃ ১১, আয়াত নম্বরঃ ১৮
বাংলাদেশ হিন্দু আইনের পরিবর্তন করা অতি জরুরী!যেমন বাবার সম্পতির ভাগ পাবে।ডিভোর্স নারীদের বিয়ের ব্যবস্থা করা।বংশ ভেদাভেদ সংশোধন করা,যেনো সবাই-সবাইকে বিয়ের অর্থাৎ এক বংশের অপর বংশের সাথে বিয়ের কার্য সম্পূর্ণ হয় সেই ব্যবস্থা করা 👍👍👍
ধর্মীয় বিধান মানুষ পরিবর্তন করতে পারে না। ঈশ্বর তার মনোনীত ব্যক্তির মাধ্যমে ধর্ম ও তার বিধান পাঠিয়ে দেন। হিন্দু ধর্ম ঐশ্বরিক কিনা তা যারা বিধান পরিবর্তন চাচ্ছেন তারা ভালো জানেন।
আপু মেডিক্যাল এ দূরে থেকে যতবার দেখেছি কত সুখী ভেবেছি, কত সুন্দর সেই আপু... এত বছর পরে শুধু মুগ্ধ হয়ে আপনার কথা গুলো শুনে গেলাম.... অনেক শুভকামনা, ভালো বাসা রইল...
আগের যে সব প্রথা ছিলো সেগুলো বন্ধ হয়েছে। বিধবা বিবাহ প্রচলন, সতীদাহ প্রথা বাতিল হয়েছে তো। তালাক আসলেই জরুরি বিষয়, আমি যদি দেখি আমার স্ত্রী ড্রাগ এডিক্টেড তাহলে আমি তাকে সে পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে না পারলে অবশ্যই তালাক দেবো, একই ভাবে খারাপ পুরুষের সাথেও কোনো মেয়ে সারাজীবন থাকতে পারবে না, মানষিক-শারীরিক অত্যাচার ভোগ করতে হবে সারাজীবন।
হিন্দু বিবাহ আইনে কি আছে আমি জানিনা, কিন্তু আমি একটা ডিভোর্সের প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে ছিলাম, সেখানে একটা অংকের টাকার মাধ্যমে ডিভোর্সটা হয়, যদি ডিভোর্স নাই হয় তাহলে সেটা কি ছিল? আর একটা বিষয় হচ্ছে আমাদের হিন্দু সমাজ হিন্দু ধর্ম আইন মেনে চলে না, একটা সংসার চলে পরস্পরের ভালোবাসার মধ্য দিয়ে, সমঝোতার মধ্য দিয়ে, যেখানে স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই মানিয়ে চলতে হয়, আমার এক পিসি আছে যাদের কোন সন্তান হয়নি, তাদের দুজনের যেকোনো একজনের হয়তো সমস্যা, যে কারণে সন্তান হয়নি, তবুও তারা সারাজীবন একসঙ্গে কাটিয়ে দিচ্ছে, এরকম অসংখ্য উদাহরণ খুঁজলে পাওয়া যাবে, বাংলাদেশে হিন্দু সমাজে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় সংসারে অশান্তি থাকলেও সংসার সহজে ভেঙে যায় না, আমার মনে হয় ওনারা সেই জিনিসটাকেই সহজ লভ্য করতে চাইছেন, ডিভোর্স টাকে সহজলভ্য করতে চাইছেন, ওনাদের শ্বশুর বাড়ির কাছে শুনলে ওনাদেরও হাজারটা দোষ বেরিয়ে যাব, ওনাদের কথার মধ্যে অনেক অসংগতি আছে, উনারা নিজেরাই সংসার ছেড়ে চলে গেছেন ডিভোর্স নেননি, নিলে নিতে পারতেন এবং অনেকেই নিচ্ছে, আমি মনে করি আমাদের হিন্দু সমাজ এখনো অনেক ভালো আছে, যদি ডিভোর্স টাকে সহজলভ্য করা হয় তাহলে সমস্যা আরো বাড়বে, ছেলে-মেয়ে উভয়ই বেপরোয়া হবে।
ঠিকই আছে সমাজে বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিন, আপনি যতটুকু সুখি আছেন যাতে অন্যরা আপনার মত সুখে থাকতে পারে, নারীর স্বাধীনতা,নারীর অধিকার ভোগকারী খুব কম সংখ্যক নারী সংসার জীবনে সুখী হতে পারে,
মুসলিম ই হচ্ছে একমাত্র শান্তির পথ যেখানে সবাই সম অধিকার পায়। একটা পুরুষ এক হাজার বিয়ে করবে কোন আইন নাই এমন ধর্ম এখনই পরিত্যাগ করা উচিত। ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। ইসলামের পথে আসুন কত শান্তি নিজেই বুঝতে পারবেন।
আপু ইসলাম অনেক অধিকার দিয়েছে ইসলামটা অনেক সুন্দর ইসলামের ছায়াতলের যত মা-বোন সবাই কিন্তু পরিপূর্ণ ইসলাম তাদেরকে তাদের হক বুঝিয়ে দেওয়ার অধিকার দিয়েছে ইসলাম এত সুন্দর
ইসলামেও স্ত্রীদের তালাক দেওয়ার নিয়ম নাই, স্বামীকে তালাকের জন্য চাপ দিতে পারে, তাও সেটা তার ইচ্ছা। সম্পত্তি পায় ভাইদের অর্ধেক, কারণ তাদের নাকি বুঝ বুদ্ধি কম। আর বাংলাদেশে তো ভাইরা পুরোটাই মেরে দেয়। একই ধরণের অসভ্যতা, এসব কিন্তু সবাই জানে। নিজেদের লুঙ্গি নিজেরাই খুলে দিচ্ছেন কেন এভাবে?
@@anonymoussoul3343আরে গরু।তুই ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার বলতে কি বুঝিস।তোরা তো এটা বুঝিশ শুধু কিভাবে নারীকে উলঙ্গ করা যায়।এই অসভ্যতামীই তোদের নারী অধিকার। ইসলামের মত কোন ধর্মে নারীকে এমন মর্যাদা দেওয়া হয়েছে?? আমাদের ধর্মে নারী ভাইয়ের অর্ধেক সম্পত্তি পায়।আবার স্বামীর কাছ থেকে কাবিনের টাকা পায় আবার স্ত্রী হিসাবেও সম্পত্তির ভাগ পায় আবার স্বামীর ভরণ পোষণের টাকা পায়।তাহলে কোনো দিক থেকে নারী ঠকলো??? ধরুন ২ ভাই বোনের ১০লাখ টাকার সম্পদ আছে।তাহলে নারী পাবে ৩ লাখ ৩৩ হাজার।কাবিন করল ধরুন ১ লাখ ৫০ হাজার আবার স্বামীর সম্পত্তির ভাগ পেল ৫০ হাজার টাকার।আর সারাজীবন স্বামীর ভরনপোষণের খরচ পেল।।এখন বলুন কে ঠকলো আর কে জিতলো?? যদি মানুষের পয়দা হোন তাহলে বুঝতে পারবেন।গরুর পয়দা হলে স সক্ষমতা নেই🤪🥱
হিন্দু ধর্মে সাধারণ ডির্ভোসের আইনই নেই,,
আর আমাদের ইসলাম ধর্মে আল্লাহ তায়া’লা পবিত্র কুরআনে ত্বালাক বা ডিভোর্স নামে একটি আস্ত সূরাই নাজিল করেছেন,, আলহামদুলিল্লাহ,, ❤❤
আরবে ইসলামের আগে থেকেই ডিভোর্স চালু ছিল। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে বিবাহ ও তালাক আইন এখন ধর্মীয় রীতি বা আইন দ্বারা শাসিত নয় । আইন সভার পাসকৃত আইন দ্বারা শাসিত। ভারতে তাদের স্বাধীনতার পর পরই বিবাহ রেজিষ্ট্রি ও ডিভোর্স আইন চালু হয়েছে। এখন সেখানে মন্দিরে না গিয়েও রেজিস্ট্রির মাধ্যমে আইনসঙ্গত বিবাহ করা যায়া। ধর্ম পরিবির্তন না করে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের মানুষও বিবাহ করতে পারে।
তবে আ্পনি বলতে পারেন বাংলাদেশে হিন্দুদের মধ্যে ডির্ভোর্স আইন নাই। সরকার সংস্কার না করলে কী করার আছে।
কোন সুরা টা ভাই?
@@mamunmiah7644 সূরা তালাক, পারা ২৮
এই জন্যই একটা কইরা ছাড়ছ আর একটা কইরা ধরছ😆😆😆
এই জন্য ই তো ১৪ বার বিয়ে হয়
একমাত্র ইসলাম ই নারীর পূর্ণ অধিকার রক্ষা করেছে।
আমি গর্বিত আমি মুসলিম!
সবচেয়ে নিকৃষ্ট মতবাদ ইসলাম
@@srirathin.iitbhu কিন্তু একটা উদাহরণ দিতে পারবেন না
@@ইনকিলাব_জিন্দাবাদতুমি ও তো কোনো উদাহরণ দিতে পারো নায় ভাই।
'গর্বিত' নয় বলুন 'সৌভাগ্যবান'।
নবীর লুচ্চামি র কাহিনি১৩ বিবাহের আলামত শত নারী দাস দাসী দেখে কেমনে বলেন ইসলাম ভালো
বোরকা বন্দি নারীর আবার অধিকার সারাদিন সহবত করে সে আবার অধিকার দিবে
ম্যাডাম, আপনারা দুজনেই অনেক সাহসী মানুষ। আমি যেহেতু মুসলিম তাই এই বিষয়ে কথা বললে কেউ কেউ হয়তো মন:ক্ষুন্ন হতে পারেন, তাই আপনাদের ভাই হিসেবেই কথাটা বলছি---বিষয়টা আপনাদের ধর্মগুরুদের এবং আপনাদের ধর্মের সমাজপতিদের বলুন, একই সাথে এই বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করুন। আপনারা দুজনেই এবং প্রথমোক্ত আপার মেয়ে অত্যন্ত ভালো থাকুন।
Maybe this right Way.
Lav nai
হিন্দু ধর্মের লোকেরাই এখন নিজেদের ধর্মের নিয়মের পরিবর্তন চায়😂 আগে বহুবিবাহ, বিধবা-বিবাহ, ডিভোর্স এসব নিয়ে ইসলামকে কটাক্ষ করতো এই হিন্দুরা। এখন ইসলামের নিয়ম চাচ্ছে দিনে দিনে।
এই সব ঘটনা গুলি ঘটে পরিবার এবং ঐ ব্যাক্তির মন মানষীক অবস্থার উপর। এখানে ধর্ম আনা ঠিক নয়।
ইসলামের শিক্ষা যদি কেউ ব্যাক্তিগত জীবনে বাস্তবায়ন করে তাহলে নারী পুরুষ সবাই নিরাপদ থাকবে ইনশাআল্লাহ, কিন্তু অনেক মুসলিম হয়েও ইসলামের আদেশ উপদেশ গুলো মেনে চলেনা ভাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এদেশের সবাই আমাদের বাংলাদেশের নাগরিক, হোক সে হিন্দু ধর্মের, বোনদের প্রতি দোওয়া রইলো আল্লাহ যেন তাদেরকে হেফাজত করেন এবং হেদায়েত দান করেন আমিন
অবশ্যই হিন্দু বিবাহ আইনে ডিভোর্সের বিধানটি রাখা জরুরী। আমিও ভুক্তভোগী
যে ধর্মে সংস্কার করা লাগে সেটা কি ঈশ্বরের ধর্ম হয়?
Ami o vuktovogi.divorce act obossoi joruri.
@@ইনকিলাব_জিন্দাবাদতাহলে একটা মানুষ তিলে তিলে মরবে নাকি। তোমাদের তো সতীদাহ প্রথা ছিল। সেটাও তো সংস্কার হয়েছে।
বিবাহ আইন মানেইতো ধর্মীয় আইন, যা ঈশ্বরের বিধান। ঈশ্বরের বিধান কি মানব কর্তৃক পরিবর্তন করা সম্ভব? যদি সম্ভব হয় তবে তা কখনো ঈশ্বরের বিধান বা ধর্ম হতে পারে না। ঈশ্বরের বিধান কখনো মানবের কল্যান ছাড়া অকল্যান করে না। অথচ হিন্দু ধর্মের বিধান অনুযায়ী হিন্দু নারী ও নিচু জাতের লোকেরা প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এই ধর্মটার আমূল পরিবর্তন অপরিহার্য।
@@ইনকিলাব_জিন্দাবাদ যে যার ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে ভালো থাকুন, কে কী করলো সেটা বিষয় নয় আপনি কী করেছেন সেটাই হবে আপনার মূল বিষয়। কারন সৃষ্টিকর্তার কাছে হিসাব আপনাকেই দিতে হবে।
আসলেই ইসলামে মেয়েদের অনেক সম্মান দিয়েছে,, আলহামদুলিল্লাহ
নবী বলেছেন, নারী নেতৃত্ব হারাম।
[বুখারী (ইফা:)৬৬১৮,তিরমিজী২২৬২]
নবী আরোও বলেছেন,
পুরুষ অভিভাবক ছাড়া যে নারী
স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে
যেনাকারিণী।
[ইবনে মাজহ১৮৮২]
ইসলাম কত সুন্দর ধর্ম যেখানে মেয়েরা বাবা থেকে স্বামী থেকে সন্তান থেকে ওয়ারিশ পেয়ে থাকে❤
ভাইবোনের ওয়ারিশান না থাকলে তাদের থেকে ও সম্পতি পাবে,
সেই লোভেই তো তোদের ধর্মের মেয়েরা জামাইয়ের ধার ধারে না। ডিভোর্স হয়ে চৌদ্দ হাঙ্গা হয়। সম্পৎ নিয়ে ভাই বোনের মধ্যে মারামারি
সবাই ঢোল পিটাও
সবচেয়ে নিকৃষ্ট মতবাদ ইসলাম
@@srirathin.iitbhuIslam j utkristo ta ai bonder kothatei sposto. Ta ki bujte paren nai.
এসব আইন সংশোধন হওয়া খুব জরুরি, সব নারীর অধিকার থাকা উচিৎ, ডিভোর্সের পর যেন তারা আবার নতুন জীবন শুরু করতে পারে, আইনি বাঁধা না থাকে, সামাজিক সম্মান ও স্বীকৃতি রক্ষা হয়।
একটি মেয়ে তিলে তিলে মরবে তার পরও কেন তার সুখের জন্য ঐ পুরুষ কে ছাড়তে পারবেনা এটা কতটা ভয়াবহ অমানবিক নিষ্ঠুর জুলুম তা বলার ভাষা নেই। সবাই শান্তিতে বসবাস করুক-এটাই আমাদের কামনা। মেয়েদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থহয়েছেন সরকার।
আমি ও হিন্দু আমার হাসবেন্ড অনেক অত্যাচার করেছেন। তারপর ও ছাড়িনি, কিন্তু ড
Chartey parbey na ke bolche ??? Amar porichito te e ekjon er bonibona hoyni tai charachari hoye geche…. Ei mohila rajnitir shikar….
@@muktidas538 কিন্তু কি বোন?
@@muktidas538: Dear Sister, please pray to Almighty Allah for guidance guidance, mercy and for the right path of both you, your husband and your babies??? Every time pray deeply but not to idols?? Because Almighty Allah is our creator and guardian for everyone.
আমরা মেয়েরা অসহায়
আল্লাহ আমাদের মুসলমান ঘরে পঠিয়েছে।তার জন্য আল্লাহর দরবারে লাখ শুকরিয়া।
যে আইন মানুষকে সুখি হতে বাধা দেয়, সে আইন সাধারণ মানুষের জন্য নয়, এটা সুধুই সমাজপতিদের জন্য।
right
দোষ সরকারের। সরকার বহুবার মুসলিম পারিবারিক আইন সংস্কার করেছে, কিন্তু হিন্দু পারিবারিক আইন সংস্কার করে নাই। অথচ হিন্দু পারিবারিক আইন সংস্কার খব সোজা। কারন এটি প্রথাগত আইন কোনো ঐশ্বরিক আইন নহে।
আমি একজন হিন্দু,তার পরেও বলছি,নারিদের সম্মান দেবার ক্ষেত্রে মুসলিমরা অনেক আগানো।
তোর বো/নকে হালালা বিয়েতে বসা কারো সাথে তোর মাকে আরো চারটা বিয়ে করার সুযোগ করে দে তাহলে।
ধন্যবাদ ভাই, আপনার সৎসাহস আছে।
ধন্যবাদ আপনাকে, নিরপেক্ষ সুন্দর মত প্রকাশের জন্য।
জাযাকাল্লাহ খাইর
তাই নাক
শস্যক্ষেত্র ভাবে নারীদের তারা
ইসলাম ই একমাত্র সত্য ধর্ম ও একমাত্র জীবন বিধান
ইসলামের সবকিছুই সৌন্দর্য মন্ডিত ❤
@@blacksmith8180😂😂😂❤👍🏻
@@blacksmith8180 it is request you to try to learn about Islam. Then comment my bro
@@blacksmith8180 haha thik😄😄😄
@@DailyQuranOneAyahনা পড়লে আরও যে কি কইতা,,মুহাম্মদ নিজেই তো ভালো মানুষ ছিল না,নারীবাজ ছিল
@@blacksmith8180 mind your language
একমাত্র ইসলামই মানবতার ধর্ম, মানুষের মানবিক অধিকারের প্রতি সম্মান দেয়ার ধর্ম। আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলিম।
ইসলামেও স্ত্রীদের তালাক দেওয়ার নিয়ম নাই, আর সম্পত্তি পায় ভাইদের অর্ধেক, বাংলাদেশে তো ভাইরা পুরোটাই মেরে দেয়। এসব কিন্তু সবাই জানে। নিজেদের লুঙ্গি নিজেরাই খুলে দিচ্ছেন কেন?
ইসলাম সম্পর্কে জানলে আর এসব গাঞ্জাখুরী কথা বলতেন না 😅😅
কষ্ট লাগলো 😢
যুলুমের থেকে মুক্তির জন্য হিন্দুদের জন্য আইন গুলোর সংস্কার প্রয়োজন ❤
এটা হিন্দুরাই ভাববে। অন্য কেও নয়
ইসলাম এ নারীদের সম্মান, সবার উপরে। বাবা, ছেলে, ভাই, স্বামী, সবাই তাকে প্রটেক্ট করে।
Onno dhorme ki bilaya dei?
তবে একখান কথা আসেন চার বিয়ে করে সুন্নত লাভ করি😅😅😅😅
এটা হাস্যকর কথা😂😂😂😂
সেই জন্য বস্তাবন্দি করে রেখেছো নারীদের এবং গনীমতের মাল হিসাবে ব্যবহার করিস।
@@spkspkspk195540 biye Jara Tara korte parben na .4 bow k Jodi soman vabe voron poson Soho sokol odhikar jar0a korte parben Tara e 4 ta biye korbe...hindur bacca DER Hindu Hindu vabi.😅😅😅😅
আমরা মুসলমান ইসলামের অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলি না কিন্তু ইসলামে আইন নিয়ম কানুন এত সুন্দর এই বিশ্ব মন্ডলে আর দ্বিতীয় নেই। মানুষ হিসেবে এই পৃথিবীতে বসবাস করতে যা যা দরকার সবই একমাত্র ইসলামের মাঝে আছে। মানুষের তৈরি যত আইন নিয়ম-কানুন আছে সবই পরিবর্তনশীল ইসলামের একটি আইন পরিবর্তন হবে না মানব জাতির কোন ক্ষতির কারণ হবে না।
😂😂😂😂
শুধু হিন্দু না ক্রিশটান ধরমেও ডিভোর্স করা যায় না
@@truthspeaker12 খ্রিষ্টান ধর্মে সবচেয়ে বেশী ডিভোর্স হয়!!
Right.
@@europeantraveler7654 বাইবেলে নিষেধ আছে
ইসলাম মানেই হলো সুন্দর পরিপূর্ণ একটি জীবন ব্যাবস্থা আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ।
এটি মধ্য যুগের জন্য অতি উপযুক্ত।আধুনিক যুগের অনুপযোগী।
@@ব্রাদারআল্লামাআহমাদআধুনিক জুগেও উপোযোগি।
কিন্তু আমার মতে বহু বিবাহ এখন দরকার নাই । কারণ আগে পুরুষরা যুদ্ধ এবং সমুদ্র পথে মারা যেতো। তাই নারী বেশি থাকতো। তাই তখন সবাই ৩-৪ টা বিয়ে করতো।
কিন্তু যদি আবার কোনো যুদ্ধ হয়, তখন বহু বিবাহ করা উচিত। কারণ যুদ্ধে অনেক পুরুষ মরে।
আর যদি নারী বিধবা কিংবা অসহায় হয়, তাহলে বহু বিবাহ করা ভালো।
অবশ্যই এই আইন পরিবর্তন প্রয়োজন।
হিন্দু ধর্মে কোনো আইন চোদে না আপনাদের মতো।
আইন নয় শুধু, বলুন পুরা হিন্দু ধর্মটাই আমূল পরিবর্তন করা জরুরী।
Islam tao update kora dorkar jogni der jonno pura world tai bipode
@@shahidulanwar911
@@shahidulanwar911 সবচেয়ে নিকৃষ্ট মতবাদ ইসলাম
@@shahidulanwar911তা শুধু হিন্দু ধর্ম কেন মুসলমান ধর্ম বদলানো উচিত কারণ হিন্দু মুসলমান ভাই ভাই।
আমি গর্বিত কারণ আমি মুসলিম। আর ইসলামের সকল বিধানই যৌক্তিক প্রমাণিত। কিছু মানুষ নিজেও বুঝে যে সে ভুল পথে আছে কিন্তু বাস্তবতার কারণে সে কিছু করতে পারে না।
Nobi asli hindi channel a janদেখুন সেই ভিডিও দেখে মানুষ ইসলাম ত্যাগ করছে
ধর্মের দিক প্রশ্ন ছুঁড়েছেন সেটা আপনার অধিকার ; যেটা আপনি/আপনারা কেবল হিন্দু হিসেবেই পারছেন। কিন্তু, চাতুর্য কেন বলুন ত? আপনি প্রথম বক্তা খু-উ-ব স্পষ্ট করে শুরতেই স্বীকার করেছেন গোড়া থেকেই আপনার সামান্য শিক্ষক স্বামীকে আপনার পছন্দই ছিল না। আর, সমস্যার শুরু ওখানেই। সেই সমস্যাটা আপনাকে আজ এই মন্চে এনেছে। একটু ভেবে বলুন ত, দিদিমণি, আপনি কি ওই লোকটির জীবন নষ্টের জন্য দায়ী নন? অপছন্দের মানুষটিকে বিয়ে করার কি প্রয়োজন ছিল? সম্প্রতি দেশের ৩ জন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার প্রেম-বিয়ে-পরকীয়ার যে কাহিনী আমরা দেখেছি, সেটিও কিন্তু আপনারই মত একটা বিষয়। মহিলা পুলিশ কর্মকর্তা, তাঁর পরকীয়া প্রেমিক বা স্বামী কেউই হিন্দু ছিল না। মূলে সেই অপছন্দের পাত্র। যদি জোর করে আপনার বাবা-মা আপনার বিয়ে দিয়ে থাকেন, তবে দায়ী ওনারা। ধর্ম নয়, দাম্পত্য সম্পর্কে সুখী হতে চাই সদ্দিচ্ছা, বোঝার ইচছা, সততা আর পারস্পরিক কমিটমেন্ট। এর সাথে কোন ধর্মবিশ্বাসের সম্পর্ক নেই। কোটি কোটি দম্পতি অসুখী পৃথিবীতে -- তারা সবাই কিন্তু হিন্দু নয়। আর, হিন্দুরা বাংলাদেশে সেপারেশন নিতে পারে। আপনি হয়ত সেটার খোঁজ নেননি। আমার জানামতে চট্টগ্রামে বিবাহ বিচ্ছেদও হয়েছে (কাগজে পড়েছিলাম)। তবে, হ্যা, আপনার দূঃখভারাক্রান্ত মুখটা দেখে খারাপ লাগছে।
আলহামদুলিল্লাহ ইসলাম ধর্ম পেয়ে ছি। ❤❤❤❤❤❤❤
আপনাদের কষ্টের বর্ণনা গুলো শুনে খুবই কষ্ট লাগলো চোখে পানি চলে এসছে। কষ্ট নিবেন না ম্যাডাম আপনাদের হিন্দু ধর্ম খুবই কঠিন। আমাদের মুসলিম ধর্মে নারীদের যথেষ্ট সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে। আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইল আপনারা আপনাদের দাবি আদায়ের লড়াইতে জয়ী হন।
ঠিক বলেছেন আপু❤❤
@@cookinghousebyjannatনবী বলেছেন, নারী নেতৃত্ব হারাম।
[বুখারী (ইফা:)৬৬১৮,তিরমিজী২২৬২]
নবী আরোও বলেছেন,
পুরুষ অভিভাবক ছাড়া যে নারী
স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে
যেনাকারিণী।
[ইবনে মাজহ১৮৮২]
আমরা মুসলমান। প্রকৃত মুসলমান অনেক সুখী
এতিম সন্তান জন্ম দিয়া রাস্তায় রাস্তায় ছেড়ে দিয়ে নিজেদেরকে সুখী মনে করো লজ্জা করে না!
প্রকৃত মুসলমান অনেক সুখী Really? Except a very few, most Muslim countries are full of corruption. people are poor and their literacy level is also very average. In Bangladesh every food items , and even medical treatment, are run by syndicates. Poor people are struggling to survive.
নারীর অধিকার যদি পুরোপুরি বা তার চেয়েও বেশি কেউ দিয়ে থাকে তা ইসলাম। ইসলামের থেকে নারীর অধিকার অন্য কোন আইন বেশি দিতে পারেনি পারবে না।
অবশ্যই এই আইনের পরিবর্তন প্রয়োজন।সাহসী পদক্ষেপের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤
আল্লাহর আইন দেখে আনন্দে আল্লাহকে ধন্যবাদ দিতে হয়।আল্লাহর আইনে কাওকে ঠকানোর সুযোগ নেই
আল্লাহর আইন বলতে কিছু নেই, সব মানুষের তৈরি।।
পৃথিবীর কোন ধর্মে সবচাইতে কম পড়াশুনা করে আর ভিন্ন ধর্মের জ্ঞানীদেরকে জাহেল ও ইবলিশ বলে ?
যখন আপনার মেয়ের প্রাপ্য সম্পত্তি সারা জীবন কোন খোজ খবর না নেওয়া ভাতিজাকে দিয়ে দিতে হবে তখন বোঝা যায় ঠকানো কি জিনিস।
আল্লাহর আইনের কিছু সুন্দর নমুনা
ইসলামে নারীদের "উত্তম ভোগ্যবস্তুর" বলা হয়েছে। নারীদেরকে বলা হয়েছে "শস্যক্ষেত স্বরুপ" যাতে পুরুষেরা যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভোগ করতে পারে + কালো বস্তায় বন্ধি থাকা তো মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক 😅
সেই সাথে নারীদের দেয়া হয় নি তালাক দেয়ার অধিকার, উলটো পুরুষকে দেয়া হয়েছে চার বিয়ে আর তালাকের অধিকার। সম্পত্তিতে ভাগ কমিয়ে দিয়েছে, পুরুষদের অধীনস্থ গোলাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এ ছাড়াও জান্নাতে পুরুষের জন্য ৭২ হুর থাকলেও নারীদের জন্য এসবের কিছুই নেই। এ ছাড়াও ইসলামেই রয়েছে নারীদের জন্য অবমাননাকর হিল্লে বিয়ের বিধান!
আসলেই ইসলাম নারীদের এত সম্মান দিয়েছে, যা বলে শেষ করাই কঠিন 😂😂
কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ো জীবন পরিবর্তন হয়েযাবে।
অবশ্যই হিন্দু আইনের ডিভোর্সের আইন পাস করা হোক সব বিষয়ে অধিকার আছে এটা হলো একটি নারীদের অধিকার।
এখন ইসলাম ধর্ম নিয়ে কথা বলা বিশেষ ধর্মের লোক গুলো কই 😊
আপনি মালুদের খোজছেন, সব জায়গাই এরা ডুকেযায় ধর্ম বিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে! খুব খারাপ লাগে তখন বিষয়টি নিয়ে, ধন্যবাদ
@@mukammelhoque7935 আপনি আসল বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন
tahole jamati wahabi nastik munafek fetna fasad kari zena k ligal kora era kara?@@mukammelhoque7935
@@mukammelhoque7935 দুনিয়াতে ধর্ম গুলো বিদ্বেষ ছাড়া আর কি বা দিয়েছে??
Apni akhon maluder khuje paben na
হিন্দু আইনে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও সম্পত্তিতে সমান অধিকার দেওয়া উচিত আইন মন্ত্রীর কাছে হিন্দু আইনে নারীদের এই সমস্যা জর্জরিত আইনটি বাদ দিয়ে নতুন আইন সংশোধন করে তাদের সম্পত্তিতে মুসলিম আইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাদের অধিকার দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি আইন মন্ত্রী ও বাংলাদেশ সরকার কে
ভাই আইন কি? আর সম্পত্তির বিষয়ে আইন কি সেটা আগে জানেন। নারী পুরুষের সম্পত্তির বিষয়টি যারযার ধর্ম থেকে নির্ধারিত।
Muslim law ar sathe mil thakbe ki janno,,,,,tor dhormo tui man,,,,,,adik Tor matha na ghamele o hbe,,,
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম, আমি আপুদের কে বলবো আপনারা মুসলিম হয়ে যান জীবন বদলে যাবে,
Muslim very big problem. Hindo is very nice. Original Muslim no.jongi Muslim tomuch.
জঙ্গির ধর্মে কি করতে যাবে ?
ভাই মানুষের বানানো ধর্ম পালন করো তোমরা।এটা ঠিক না,ভাল ভাবে খবর নিয়ে দেখ তোমাদের ধর্মটা ১৪০০ বছর আগে কিভাবে খ্রিষ্টান ধর্ম থেকে তৈরি
@@RRRRR-z7b8fশুকরের মাংস অনেক টেস্ট অনেক মুসলমান খায়,তুমি খেয়ে দেখো একবার?
এটা কোন ধর্ম প্রচারের জায়গা না আমি ও মুসলিম সুধু সুধু এসোব বোলছেন ক্যানো আর কথা সুনছেন ক্যান?
হিন্দু ধর্মে divorce আইন না থাকার কারণেই একটা দম্পতি একে অপরকে Dominate করার সুযোগ পাই যদি ও একটা সম্পর্ক Compromise, adjustment compulsory কিন্তু ভুল জায়গায় compromise ,adjustment করলে
কখনো সুফল বয়ে আনে না।
অথচ আমাদের মহান ধর্ম ইসলাম নারীকে কতই না সম্মান দিয়েছেন ।
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম ❤❤
বিয়ের পরে স্বামী যেটা বলবে সেটাই আপনাকে মানতে হবে। সে আপনাকে পড়াশোনা করতে চাকরি করতে না করেছে।
আপনি বরাবর তার কথায় কান না দিয়ে নিজের বাপের কথা শুনেছেন।
এখানে এসে আপনাকে রাখবেই বা কেন যখন আপনি তার কথাই শুনেন না।
আসছেন স্বামীর দোষ দিতে।
এতই যখন স্বাধীনতা চান, পড়তে চান চাকরি করতে চান।
কি দরকার ছিল বিয়ে করার ?
হুম সহমত প্রকাশ করচি ❤😢
exactly
ভাই এরা নারী জাতির কলঙ্ক
বেটা তোরে ঘর জামাই বানানো দরকার
কে বলেছে তোকে পুরুষের কথা শুনতে হবে। পুরুষেরা পাপ করে , নারীদের উন্নতিতে হিংসা করে পুরুষেরা নিজের পশুত্ব ও স্বার্থ নারীদের উপর চালিয়ে যাচ্ছে । পুরুষেরা মুর্খ এই সব কারণে পুরুষেরা কখনো কতৃত্ব চালাতে পারে না । নারীরা অনেক মমতা শীল , ক্ষমতাবান নারীদের ভেতরে সমস্ত মানব জাতির উৎস নারীরা জীবন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে একটি সন্তান জন্ম দেয় তাই নারীরা অনেক খমতাবান নারীরা সব কিছু করতে পারে তাই নারীর কতৃত্ব করা উচিত সংসারে হোক আর যে কোন স্থানে । নারীরা অনেক কঠিন পরিস্থিতির শিকার হন নির্যাতনের শিকার হন তাই নারীরা অনেক খমতাবান। নারীদের কথা পুরুষের শুনে চলা উচিত।
এই মহিলা সম্পুর্ণ ভাবে ভুল কথা বলেছে,হিন্দু বিবাহ আইনে একজন পুরুষ এবং মহিলা উভয় ডিভোর্স এর মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ করতে পারেন।
ইসলাম পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম এবং পরিপূর্ণ ধর্ম। আলহামদুলিল্লাহ ইসলাম নিয়ে লেখাপড়া করলেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ❤
কোথায় মাদ্রাসায়😂
আজকের বিশ্বে যেখানেই মুসলমান, সেখানেই সমাজে অশিক্ষা, দারিদ্র্য ও কন্দল দৃষ্ট। মুসলমান সমাজ যেন অশিক্ষা, মানসদীনতা ও কন্দলের নামান্তর । আকাঙ্ক্ষাহীন বন্ধ্যা জীবনের পরিণাম এই হয়।। ডক্টর আহমেদ শরীফ
@@sabujsen9498না ইস্কনে।
Hmm sob oi bujhci akhn sondeho hocce ektu itihas Janis nijer dhormer ja Kono vitti nai akjon ja mone hoice bolce tai mana suru korce sobai,,,,,
সৃষ্টিকর্তার নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্মকে যে ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করবে, কখনো তা সৃষ্টিকর্তা গ্রহণ করবে না। এবং সে মৃত্যু পরবর্তী জীবনে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আল কুরআন। সূরা আলে ইমরান ৮৫ আয়াত।
Allah ache ki na toray dekis nai abar tar pochondo😝😝😝😝😝🖕🖕🖕
যার ১৪ টা বিয়া দাসি রাখার অনুমতি আছে এটা হচ্ছে মনোনীত
দুর্ভাগ্য জাতির
পাগল কি না বলে ছাগলে কি না কাই,
যে বলেছে এই কথা তিনি নিজেই একটা বদমাস
@@atulchandravlogs2272like you
ইসলাম ধর্ম সবার সের ধর্ম, আমি গর্বিত কারন আমি একজন মুসলমান
'গর্বিত' শব্দটি পরিত্যাগ করুন। বলুন, 'মুসলমান হয়ে আমি ধন্য/সৌভাগ্যবান, আল্লাহকে ধন্যবাদ!'।
@@momomomo8497go Nobi asli hindi channel.সেই ভিডিও দেখে মানুষ ইসলাম ত্যাগ করছে❤
সুন্দর লাগলো ম্যাম❤
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের নারীদের কত অধিকার দিয়েছেন।
হিন্দু ধর্মে নারীর অধিকার হচ্ছে, সতীদাহ প্রথা!
এরা নিজেরাই ধর্ম বানায়! এই ধর্ম কিসের ধর্ম??
আমি বলবো ,আপনি শান্তির ধর্ম ( ইসলাম ধর্মে)আসেন ইসলামে নারীকে অনেক সম্মান দিয়েছে
সে সমাধান চাইছে ধর্মের দাওয়াত না!
এইযে,,সম্মানের নমুনা
ইসলামে নারীদের "উত্তম ভোগ্যবস্তুর" বলা হয়েছে। নারীদেরকে বলা হয়েছে "শস্যক্ষেত স্বরুপ" যাতে পুরুষেরা যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভোগ করতে পারে + কালো বস্তায় বন্ধি থাকা তো মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক 😅
সেই সাথে নারীদের দেয়া হয় নি তালাক দেয়ার অধিকার, উলটো পুরুষকে দেয়া হয়েছে চার বিয়ে আর তালাকের অধিকার। সম্পত্তিতে ভাগ কমিয়ে দিয়েছে, পুরুষদের অধীনস্থ গোলাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এ ছাড়াও জান্নাতে পুরুষের জন্য ৭২ হুর থাকলেও নারীদের জন্য এসবের কিছুই নেই। এ ছাড়াও ইসলামেই রয়েছে নারীদের জন্য অবমাননাকর হিল্লে বিয়ের বিধান!
আসলেই ইসলাম নারীদের এত সম্মান দিয়েছে, যা বলে শেষ করাই কঠিন 😂😂
নবী বলেছেন, নারী নেতৃত্ব হারাম।
[বুখারী (ইফা:)৬৬১৮,তিরমিজী২২৬২]
নবী আরোও বলেছেন,
পুরুষ অভিভাবক ছাড়া যে নারী
স্বউদ্যোগে বিবাহ করে সে
যেনাকারিণী।
[ইবনে মাজহ১৮৮২]
তোমাদের যদি হিন্দু ধর্ম ভালো না লাগে তাহলে হিন্দু ধর্ম ছেড়ে অন্য ধর্ম গ্রহণ করো ।। কারন তোমাদের মতো ভাল নারীদের এই ধরনের থাকার কোন দরকার নেই ।। এরা একে সন্তুষ্ট নয়।।
মানুষের ন্যায্য অধিকার না দিতে পারলে তা কিসের আইন কিসের ধর্ম !! 😢😢😢😢
Yes thanks so much for your valuable speech and it's very very correct and true and again thanks from Kolkata
আলহামদুলিল্লাহ ইসলাম পেয়ে গর্বীত ইসলামে বোর গায়ে হাত তোলা নিশেদ আলহামদুলিল্লাহ ইসলামই নারী আমার স্ত্রী আমার মা বোনদের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সে জন্যই তো জবাই করতে সময় লাগে না
আর কত মিথ্যা কথা বলে মানুষকে বোকা বানাবেন।
@@hhgfjffchjgfjhfgনা জেনে আবলামি করবেন না
ইসলামে নারীদের "উত্তম ভোগ্যবস্তুর" বলা হয়েছে। নারীদেরকে বলা হয়েছে "শস্যক্ষেত স্বরুপ" যাতে পুরুষেরা যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভোগ করতে পারে + কালো বস্তায় বন্ধি থাকা তো মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক 😅
সেই সাথে নারীদের দেয়া হয় নি তালাক দেয়ার অধিকার, উলটো পুরুষকে দেয়া হয়েছে চার বিয়ে আর তালাকের অধিকার। সম্পত্তিতে ভাগ কমিয়ে দিয়েছে, পুরুষদের অধীনস্থ গোলাম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। এ ছাড়াও জান্নাতে পুরুষের জন্য ৭২ হুর থাকলেও নারীদের জন্য এসবের কিছুই নেই।
আসলে ইসলাম নারীদের এত সম্মান দিয়েছে, যা বলে শেষ করাই কঠিন 😂😂
Halai koy ki bou khun korte didha korena jara tara abar ei sob bole
মুসলমান ধর্ম ই একমাত্র নারী পুরুষের মধ্যে সুন্দর সুসম্পর্ক আইন রেখেছে। আলহামদুলিল্লাহ।
বাঙ্গু নারিবাদিরা কই।
আলহামদুলিল্লাহ, আমি একজন মুসলিম, আর মুসলিম হিসেবে আমি গর্বিত এবং সৌভাগ্যবান।
কথা গুলো শুনে চোখে জল চলে এলো পুরুষ হিসেবে আমরা সব সুবিধা ভোগ করবো আর নারী হিসেবে বোনেরা বোক ফাটা কষ্টের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করতে হবে এইটা সুবিচার না,আর আমি যদি আইন মন্ত্রী হতাম সবার প্রথম বাংলাদেশে এই সমস্যার সুরাহা করতাম এতে আমার মন্ত্রীত্ত চলে গেলেও জীবনকে ধন্য মনে করতাম
বাংলাদেশে যেমন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পারিবারিক আইন পরিবর্তন হচ্ছে না, ঠিক একই ভাবে ভারতে মুসলিম পারিবারিক আইনের সংস্কার হচ্ছে না। উভয় ক্ষেত্রেই বলির পাঠা হচ্ছে সাধারন মানুষ। ন্যায় বিচার লংঘিত হচ্ছে।
এই দুই মহিলা আদৌ হিন্দু কিনা তা যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।
কেন না তারা যদি বিবাহিত হয় তাহলে তাদের সিথীর সিদুর নাই কেন?
তোমরা মুসলমান হয়ে যাও, সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ!
ইসলামই একমাত্র শান্তির ধর্ম!!
ভাই মানুষের বানানো ধর্ম পালন করো তোমরা।এটা ঠিক না,ভাল ভাবে খবর নিয়ে দেখ তোমাদের ধর্মটা ১৪০০ বছর আগে কিভাবে খ্রিষ্টান ধর্ম থেকে তৈরি
এই দেশে শান্তি, অাপনারা নিজ ধর্মের নারীদের আগে নিরাপত্তা দেন,আপনাদের অনেক ডিভোর্সী নারী নিজেই সংগ্রাম করে সংসার চালাচ্ছে
@@ভালবাসারপ্রহর-ঘ৪দভাই আপনি ভুলের মধ্যে আছেন ইসলাম সম্পর্কে আপনার কিছুই জানা নেই
শালা মুহাম্মদ সারাজীবন যুদ্ধ করলো আর শান্তি মারাও।ইসলাম মানে যুদ্ধবাজ ধর্ম
@@ranarsblog6680তোদের মুহাম্মদকে তো আল্লাহ বলে যে অন্যের বউকে বিয়ে কর,এটা কি মানুষ বুজে না
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাদের দূজনকে
আইন সংস্কার জরুরী। সবারই আইনী অধিকার সমান থাকা উচিত।
এটা কেমন করে হয় বিবাহ বিচ্ছেদ নাই? দুইটা মানুষে মিল নাও হতে পারে তাই বলে তাকে সারা জীবন এইভাবে কাটাতে হবে।
I congratulate both the brave ladies who spoke their respective painful experiences and how they are suffering by the Hindu marriage laws for women. It's very sad/cruel that the Hindu laws do not support the women especially the married woman. The matter to be looked into by the proper authorities without any delay so that we could provide them dignity, justice and their rights.
সবার জন্য এই কথাগুলি মনে হয় জরুরি। মন, দেহ, রুচি, অভ্যেস, রসবোধ, চিন্তার গভীরতা, পারিবারিক স্বভাবের সমতা, এইসব মিলিয়ে প্রেম, বিবাহ বা বিকল্পে live togather করতে হয়। কিন্তু গুরুজনের দল বাহ্যিক শিক্ষার ডিগ্রি, স্থুল চাহিদার রুচি, পারিবারিক স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের সমতা, এইসব দেখে বিবাহের সম্পর্ক করে দেন। এটাই হয় দুই নারী পুরুষের পারস্পরিক গোপন জ্বালার কারণ। আবার সেই গুরুজনেরা চাপ দিয়ে আদর করে বলে --- আরে, মানিয়ে নিয়ে থাকতে হয়। এটাই তো দাম্পত্য।
এই যে " মানিয়ে নেওয়া " শব্দ দুটি, এটি দুটি মন ও দেহের বিরুদ্ধে গুরুজনদের গোপন অত্যাচার। এগুলি আমরা ভাবি না। নারী তার মত স্বাধীন শিক্ষা নিয়ে, নিজের মর্জি মত বাঁচুক। তার দেহ তার, তার মন তার, এই মানব জন্মে রাষ্ট্রিয় আইনের চাপ, বা ধর্মের চাপ কেন? সঠিক শিক্ষিতা, চিন্তাশীলা নারীরা নিজেদের বুদ্ধিতে নিজেরা ভাবুক তাদের মতো। বিবাহ যেন পুরুষের অধীনে নারীর কৃতদাস বৃত্তি। এইগুলি নারীদের শিক্ষিত হয়ে, একত্র হয়ে, সিদ্ধান্ত নিয়ে, সাহস নিয়ে নিজেদের জীবনকে নতুন অভ্যেসে অভ্যস্ত করাতে হবে। আসলে নিজেদের মত নারী ও পুরুষ যখন প্রেম করেও বিয়ে করে বা live togather করে, তখনও তারা গুরুজনদের থেকে পাওয়া অভ্যেস দ্বারা জীবন সাথি নির্বাচন করে। মানে, টাকা, ডিগ্রি, চাকরি বা বিকল্প কোনো পথ, স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির সমতায় বিবাহ করে। কিন্তু, রুচি, চিন্তা কথাবার্তার গভীরতা, রসবোধ, পারিবারিক অভ্যেসের সমতা, পারস্পরিক স্বাধীন চিন্তাকে মেনে নেবার ক্ষমতা, এইগুলি দেখে বিবাহ করেন না। তারা বংশানুক্রমিক চলে আসা ভুল ভাবনার দ্বারা আবেগ তাড়িত বা পরিমাপ করে বিবাহ করেন। এটাই হয় জ্বালার কারণ। গুরুজন, পাড়ার লোক, সমাজের লোক, এরা আবার কী করবেন। এরাও তো একই অন্ধকারময় মানুষের দল। যদি এই ধরনের সুক্ষ্ম বিচারের পুরুষ না পাওয়া যায়, তাহলে নারীরা তার মত কোনো পুরুষের সাথে স্থায়ী হয়ে না থেকে, আমন্ত্রন করে কোনো পুরুষকে ডেকে সন্তান নিয়ে সেই পুরুষকে দূরে সরিয়ে দিক। নিজেদের মত বাঁচুক। যন্ত্রণা দায়ক সঙ্গকে নিয়ে বাঁচতে চাওয়া একটা মানসিক রোগ। বাপের বাড়িতে বিচিত্র কৌশলের আধিপত্য, স্বামীর বাড়িতে বিচিত্র কৌশলের আধিপত্য ও চাপ, এগুলিকে চিরন্তন সামাজিক সত্য বা চিরন্তন ধর্মীয় সত্য বলে চাপিয়ে দিয়ে নারীর ভিতর মানবিক স্বাধীনতায় বেড়ে ওঠা ও নিজের অধিকারে বাঁচবার ক্ষমতা ও সাহসকে থিতিয়ে দেওয়া হয়। আসলে, বাইরে আমাদের ডিগ্রি শিক্ষা যাই থাক, চিন্তা, রুচি ও স্বভাবে পড়ে আছি মধ্যযুগে। এসেছি তো আমরা মহাজাগতিক রহস্য থেকে , সেখানে নারীর উপর এত রকম পরাধীনতার চাপ কেন? আমি নারী বা পুরুষ কাউকে ভালো বা খারাপ বলছি না। কিন্তু, নারীর প্রতি পুরুষের কতৃত্ব, এগুলি মানতে পারি না। আবার, লোভী বা কূটিল স্বভাবের নারী যখন পুরুষকে জ্বালায়, সেটাও মর্মান্তিক। মানে, এই মানব দেহের ভিতর অনুভুতির মুক্তি ও জ্ঞানের সরল নিয়মকে চাপিয়ে রাখা হয়। এইগুলি বদলাতে হবে নিজেদের অনুভব ও মানসিক গঠনের পরিবর্তন এনে। সেই সাথে কিছু সৎ সাহসী সমাজ সংস্কারের মঞ্চ দরকার অবস্যই। নাইলে নারীদের আক্রমনের শিকার হতে হবে। আবার বিপরীতে লোভী নারী দ্বারা পুরুষকেও আক্রমনের শিকার হতে হবে। সারা দুনিয়া কত বিপদ আর বিপন্নতায় দিশেহারা হচ্ছে, মানুষ সহ জীব ও প্রকৃতি জগত দিশেহারা, কদিন পরে এই বিশ্ব থাকবে কিনা কে জানে, সেইসব নিয়ে কোনো দায়িত্ব, ভাবনা নেই, কেবল নারীর উপর ক্ষমতা দেখিয়ে আধিপত্য করার নেশায় পুরুষ ব্যাস্ত ও এই কাজকে সমর্থন দিয়ে আসে রাষ্ট্রিয় আইন, সামাজিক ব্যাবস্থা ও ধর্মীয় বিশ্বাস বা ধর্মীয় চাপ। মানুষ একটা দূর্লভ মানব জীবন পেয়ে এইসব স্থুল চিন্তা ও বিশ্বাস নিয়ে কাটিয়ে দিচ্ছে। এই জাতীয় শিক্ষার জন গোষ্টিরা, এরা শিক্ষিত বা অশিক্ষিত কী! উচ্চ পদ বা নিম্ন পদ কী! উচ্চ বংশ বা নিম্ন বংশ কী! আসুন, যারা পারি তারা এইসব নিয়ে চিন্তা করি, নিজেদের নতুন নিয়মে গড়ে তুলি। নইলে অন্য কোনো পথ শান্তি দিতে পারে না। সুস্থতা দিতে পারে না। কী সব গোপন বর্বরতাগুলিকে পুষে রাখি আমরা মনের ভিতর! দুনিয়া কী করে টিকবে, রাষ্ট্রনীতির বিচিত্র অমানবিক কৌশল থেকে কী করে রেহাই পাবো সেটা নিয়ে চিন্তা নেই, পরিবারে কার কূটিলতা আমাদের চুপিচুপি অনেক ক্ষতি করছে সেই দিকে গভীর চোখ নেই, কেবল নারী আর পুরুষ একে অপরের দু পায়ের মধ্যিখানে একটা অঙ্গকে নিয়ে আইন বানাচ্ছে, রাষ্ট্রিয় চালাকি বানাচ্ছে, ধর্মের রীতিনীতি বানাচ্ছে। কিভাবে জীবনের সঠিক বিস্তৃত স্বাদকে কোটি-কোটি মানুষ নষ্ট করছে। আসুন, সুক্ষ্ম বিচার বুদ্ধির নিয়মে আমরা জীবনকে গড়ে তুলি সব ভুল জ্ঞান ও ভুল স্বভাবের গঠন বদলে।
ফিরে আসুন ইসলামের ছায়াতলে, মর্যাদা, সম্পদের মালিকানা, উত্তরাধিকার, বিচ্ছেদ ও বিবাহের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা।
বিচ্ছেদ ও বিবাহের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা কি সত্যিই ইসলাম সমর্থন করে??
যাদের বিয়ের কোন শেষ নাই আবার ছায়াতল হাশিপায় ভাই
@@eyewink0.1 ১০০ ভাগ করে। যে কোন নারী চাইলে তালাক দিতে পারেন এমন কি বাবা-মা যদি কোন মেয়ের উপযুক্ত বয়স হওয়ার আগে মেয়ের অমতে বিবাহ দেন, উপযুক্ত বয়স হওয়ার পর সে মেয়ে ঐ বিবাহ না মানলে বিবাহ বাতিল হয়ে যায়। নারী যদি বিবাহ
ইসলামে স্ত্রীর সম্পদের উপর স্বামীর কোন অধিকার নেই কিন্তু স্বামীর সম্পদের উপর স্ত্রীর নির্দিষ্ট অংশের মালিকানা আছে। পরিবারের সকল ভরনপোষণের খরচ বহন করবে স্বামী, স্ত্রী রোজগার করলেও তার উপর দাবি নেই যদি সে স্বেচ্ছায় সংসারে কনট্রিবিউট করে সেটির তার ইচ্ছা, না করলে কপয়ামতের দিন তাকে এর জন্য জবাব দিতে হবে না কিন্তু পুরুষ যদি সংসারের দায়ীত্ব, স্ত্রী-সন্তানদের দায়ীত্ব যথাযথভাবে না পালন করে তাহলে তাকে কেয়ামতের দিন ও দেশের আইনে জবাবদিহি করতে হয়। হাদিসে আছে বিয়ের সময় স্ত্রীকে স্বামী যেসব উপহার বা আসবাবপত্র দেন বিবাহ বিচ্ছেদের সময় স্ত্রীর কাছ থেকে সেসব ফেরৎ চাওয়া ঠিক নয়। যৌতুকতো ইসলামে নিষিদ্ধ বরং নারীকেই তার উপযুক্ত মর্যাদার অংশ হিসেবে নির্ধারন করা হয়েছে মোহরানা, এতে নারী সন্মানিত হয়।
@@eyewink0.1 জ্বী, পাত্র ও পাত্রীর সম্মতি ছাড়া বিয়ে বিয়ে বৈধ হয় না।
একবার এর নারী রাসূল স. এর কাছে এসে বললেন তার অমতে তার পিতা তাকে বিয়ে দিয়েছেন। রাসুলুল্লাহ স. তখন বললেন এই বিয়ে হয়নি।
ইসলাম জানতে হলে মুসলমানদের না দেখে কুরআন হাদিস থেকে দেখতে হবে। বর্তমানের বেশিরভাগ মুসলিমই মুনাফিক।
এই মহিলার হিন্দু রীতি অনুযায়ী শঙ্খ, সিঁদুর পরিধান করার কথা কিন্তু উনি কেন সেটা করলেন না?? আসলে উনি তসলিমা আপার জেলার লোক তাই নিজের রুচি সম্প্রদায়ের উপর চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
এখন দেখ আমাদের ইসলাম ধর্ম কত সুন্দর ❤❤❤
তোদের ইসলাম জঘন্য 💩
Apni onek valo thaken etai chai❤
Alhamdulillah, I am a Muslim
halala ka products
তো কি হয়েছে?
@@HumanitieRg বেঁচে গিয়েছে
@@SAC7882 একটু ও বাঁচে নাই, মুসলিম ধর্মৈ নারী দের একজন চাকর মনে করা হয়। খালি স্বামীর সেবা কর,তার চাহিদা পূরণ কর। এটাকে কি বাঁচা বলে?
@@HumanitieRgশুকরিয়া আদায় করছে আলহামদুলিল্লাহ্
Thanks sister tomar kotha vison clear
তার দাবী ন্যায্য।
উনি খুব ভালো কথা বলেছে এর একটা ব্যবস্থা হওয়া উচিত
হিন্দু ধর্মে তালাক নাই কিন্তুু পরকীয়া করতে পারে /অবোধ সম্পর্ক করতে
পারবে তার কোন সমস্যা নাই /
Manus ke kosto dia kotha bolben na.please
@malarehman9400 in every society, there are various devil's like kulangar...!!
হিন্দুদের লাজ সরম কম
আরে ভাই, হিন্দুধর্মে পরকিয়া প্রেম আর অবৈধ সম্পর্ক গড়ার শিক্ষাতো তাদের দেবদেবীরাই দেয়। যাকে তারা ঈশ্বর বলে পুজা করে সেই ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণইতো তার মামী রাধার সাথে দিনে-রাতে, বৃন্দাবনে কুঞ্জবনে, নদীর কুলে কদম তলে, অবাধে চুটিয়ে আকাম কুকাম পরকিয়া সবি করে বেড়াতো। এই আকামকে আবার হিন্দুরা কৃষ্ণলীলা বলে পরম শ্রদ্ধা ভরে কীর্তনও গায়। এছাড়াও ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণের ছিল ষোড়শ সহস্রের অধিক (১৬০০০+) পত্নী। তার উপর ছিল আবার ষোড়শ শতকের অধিক (১৬০০+) গোপিনী অর্থাৎ রক্ষিতা। যখন যাকে মন চাইতো তাকেই লাগাইতো। আবার এই ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণই কিন্তু সুন্দরী দেবী তুলশীর রুপে মোহিত হয়ে মাথায় মাল উঠে গেলে তুলশীর স্বামী শংচুড়ের রুপ ধারন করে তার অনুপস্থিতিতে রাতে ঘরে ঢুকে তুলশী দেবীকে ধর্ষনও করেছিলো। কাম সাড়ার পর পরই শংখচুড়ের হাতে ধরা পড়ে গেলে তীব্র ক্রোধে শংখচুড় বেচারা ঈশ্বরকে মানে শ্রীকৃষ্ণ দেবকে মাটিতে ফেলে বেদম একটা মাইরও দিয়েছিলো। তাহলে এবার বলেন, স্বয়ং ঈশ্বর যেখানে আকাম করতে পারে তাহলে তার পুজারি মানব যদি করে তবে তাতে দোষের কি? তাইতো মাঝেমধ্যে ভাবি, কিছুদিনের জন্য আমিও হিন্দু হয়ে যাই। 🤣🤣🤣
মুসলমান রাই এগুলা বেশিই করে
৭২% হিন্দু অধ্যুষিত বর্তমানে হিন্দুত্ববাদ শাসিত ভারতেও হিন্দু নারীরা ডিভোর্স নিতে পারেন, সেপারেশনে থাকতে পারেন এবং আরও অনেক সংস্কার হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশে এটা সম্ভব হয়নি। কারণ এখানে এটা হলে মুসলিম শাসনকে দায়ি করবে একটি মহল।
মুসলিম পারিবারিক আইন কত সুন্দর। আলহামদুলিল্লাহ।
অথচ হিন্দু ধর্মে স্বামী ১০০০ বিবাহ করলেও নাকি স্ত্রী চাইলে ও তার থেকে আলাদা হতে পারবে না।
স্বামী খারাপ হলেও তার থেক স্ত্রীর মুক্তি পাওয়ার কোনও উপায় নেই।
bokachoda.... kono kichu na janei comment kore dilen....
dhakar garments guloi jan,,, jeye deken sob divorce muslim mohila...
মানুষ এক বিয়ে করে পারতেছে আর আপনি 1000 বিয়ে নিয়ে পড়ে আছেন
@@sajibkundujoy8236 দাদা তর্কের খাতিরে নয় ভেবে দেখার বিষয়। কাউকে কোন বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া যায় কিন্তু তাকে সেটা মানতে বাধ্য করা যায় না। কোনকিছু গ্রহন করা না করা তার একান্ত ই ব্যাক্তিগত ব্যাপার। সমাজের সব শ্রেণীর মানুষ তার যার যার অবস্থানে ভালো থাকুক।
একমাত্র ধর্ম ইসলাম যেখানে নারীকে পরিপূর্ণ অধিকার দেওয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে মুসলিম করে দুনিয়ায় পাঠিয়েছে
মানব সৃষ্ট কোন ধর্মের বিধান সুন্দর এবং পরিপূর্ণ আশা করা যায়??
প্রত্যেকটি ধর্মই মানব সৃষ্ট। স্রষ্টাও মানুষের সৃষ্টি।
@@eyewink0.1যাহারা আল্লাহ্ সম্বন্ধে মিথ্যা রচনা করে তাহাদের অপেক্ষা অধিক জালিম আর কে? উহাদেরকে উপস্থিত করা হইবে উহাদের প্রতিপালকের সম্মুখে এবং সাক্ষিগণ বলিবে, ইহারাই ইহাদের প্রতিপালকের বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করিয়াছিল।' সাবধান ! আল্লাহ্র লানত জালিমদের উপর,
সূরা নম্বরঃ ১১, আয়াত নম্বরঃ ১৮
এই যে আরে জন আসছেন দুই লাইন বেশি বুঝেন
ভাই আমি একটা নতুন ধর্মের বার্তাবাহক। আমার ধর্মে আসেন, আমরা সরাসরি স্রষ্টার লগে দেখা করি। নাম, ছিনবুরু।
এখানে সব টাউটের মেলা দেখা যায়
উপযুক্ত কারন থাকলে হিন্দু মেয়েদের ও স্বামী কে ডিভোর্স দেওয়ার আইন থাকা খুবই প্রয়োজন।যেকোনো মানুষের ব্যাক্তি স্বাধীনতার অধিকার থাকা উচিত।
আপনি ডিভোর্স দিয়ে দেন পারিবারিক ভাবে
আপা,আপনি, অনেক সুন্দর কথা বলেছেন
আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হল ইসলাম।(আল-কোরআন)
বাংলাদেশ হিন্দু আইনের পরিবর্তন করা অতি জরুরী!যেমন বাবার সম্পতির ভাগ পাবে।ডিভোর্স নারীদের বিয়ের ব্যবস্থা করা।বংশ ভেদাভেদ সংশোধন করা,যেনো সবাই-সবাইকে বিয়ের অর্থাৎ এক বংশের অপর বংশের সাথে বিয়ের কার্য সম্পূর্ণ হয় সেই ব্যবস্থা করা 👍👍👍
Ate Tor matha na ghamale o cholbe😡
ওনার বক্তব্যের মধ্যে সুক্ষভাবে এবং ঠান্ডা মাথায় বাংলাদেশী ছেলেদের কে ছোট করেছেন এটা পুরুষ বিদ্বেষী মনোভাব
খারাপ মানুষ সব ধর্মেই আছে, তবে ধর্মীয় আইন গুলো সংস্কার করা খুব কঠিন।
এক্ষেত্রে সবার বড় মন নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।
❤❤অনেক ভালো পরামর্শ ❤❤
ধর্মীয় বিধান মানুষ পরিবর্তন করতে পারে না। ঈশ্বর তার মনোনীত ব্যক্তির মাধ্যমে ধর্ম ও তার বিধান পাঠিয়ে দেন। হিন্দু ধর্ম ঐশ্বরিক কিনা তা যারা বিধান পরিবর্তন চাচ্ছেন তারা ভালো জানেন।
আপু মেডিক্যাল এ দূরে থেকে যতবার দেখেছি কত সুখী ভেবেছি, কত সুন্দর সেই আপু... এত বছর পরে শুধু মুগ্ধ হয়ে আপনার কথা গুলো শুনে গেলাম.... অনেক শুভকামনা, ভালো বাসা রইল...
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলমান হিসেবে গর্বিত। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম।মানবতার বন্ধু মুহাম্মদ (সাঃ) ও ইসলাম নরীর পূর্নমর্জদা দিয়েছেন।
ইসলামই একমাত্র নারী অধিকার দিয়েছে
দিদি আপনার তো বিয়ের পরপরই বোনিবনা হত না। তাহলে তো আইনের দরকার কি। হাজারো মেয়ে তো বিয়ে করছে তাদের তো সমস্যা হয় না, আপনি ও করেন
Ai mohila matok baji kortece r nijer Kotha bolte Kew likhe ane nki sob niche dakhe dakhe boltece,,,,,
সত্য কোন দিন চাপা থাকে না বোন।
সিভিল কোড আইনের ধর্মীয় বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়, ধর্মীয় বিষয়ে ধর্মীয় ভাবে সমাধান করা উচিৎ 🙄🙄🙄
আমি একজন মুসলিম। আর আমিও আপনার সাথে একমত পোষন করছি।
আগের যে সব প্রথা ছিলো সেগুলো বন্ধ হয়েছে। বিধবা বিবাহ প্রচলন, সতীদাহ প্রথা বাতিল হয়েছে তো। তালাক আসলেই জরুরি বিষয়, আমি যদি দেখি আমার স্ত্রী ড্রাগ এডিক্টেড তাহলে আমি তাকে সে পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে না পারলে অবশ্যই তালাক দেবো, একই ভাবে খারাপ পুরুষের সাথেও কোনো মেয়ে সারাজীবন থাকতে পারবে না, মানষিক-শারীরিক অত্যাচার ভোগ করতে হবে সারাজীবন।
অবশ্যই হিন্দু আইনে ডিভোর্স থাকা দরকার। কারণ সব স্বামী ভালো হয় এমনটা নয়।
ইসলামি বিধানই যার যার পাওনা বুজিয়ে দেয়।
সম্পত্তিতে আনন্দ নাই রে- প্রকৃত শিক্ষাই আনন্দ।
না খেয়ে থেকে শিক্ষার আনন্দ মাথায় নিয়ে ঘুরবে এই নারীরা?
সুশিক্ষার মাধ্যমে সুন্দর জগত সৃষ্টি করা যায়।@@fatemaakter8827
হিন্দু বিবাহ আইনে কি আছে আমি জানিনা, কিন্তু আমি একটা ডিভোর্সের প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে ছিলাম, সেখানে একটা অংকের টাকার মাধ্যমে ডিভোর্সটা হয়, যদি ডিভোর্স নাই হয় তাহলে সেটা কি ছিল? আর একটা বিষয় হচ্ছে আমাদের হিন্দু সমাজ হিন্দু ধর্ম আইন মেনে চলে না, একটা সংসার চলে পরস্পরের ভালোবাসার মধ্য দিয়ে, সমঝোতার মধ্য দিয়ে, যেখানে স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই মানিয়ে চলতে হয়, আমার এক পিসি আছে যাদের কোন সন্তান হয়নি, তাদের দুজনের যেকোনো একজনের হয়তো সমস্যা, যে কারণে সন্তান হয়নি, তবুও তারা সারাজীবন একসঙ্গে কাটিয়ে দিচ্ছে, এরকম অসংখ্য উদাহরণ খুঁজলে পাওয়া যাবে, বাংলাদেশে হিন্দু সমাজে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় সংসারে অশান্তি থাকলেও সংসার সহজে ভেঙে যায় না, আমার মনে হয় ওনারা সেই জিনিসটাকেই সহজ লভ্য করতে চাইছেন, ডিভোর্স টাকে সহজলভ্য করতে চাইছেন, ওনাদের শ্বশুর বাড়ির কাছে শুনলে ওনাদেরও হাজারটা দোষ বেরিয়ে যাব, ওনাদের কথার মধ্যে অনেক অসংগতি আছে, উনারা নিজেরাই সংসার ছেড়ে চলে গেছেন ডিভোর্স নেননি, নিলে নিতে পারতেন এবং অনেকেই নিচ্ছে, আমি মনে করি আমাদের হিন্দু সমাজ এখনো অনেক ভালো আছে, যদি ডিভোর্স টাকে সহজলভ্য করা হয় তাহলে সমস্যা আরো বাড়বে, ছেলে-মেয়ে উভয়ই বেপরোয়া হবে।
ঠিকই আছে সমাজে বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিন,
আপনি যতটুকু সুখি আছেন যাতে অন্যরা আপনার মত সুখে থাকতে পারে,
নারীর স্বাধীনতা,নারীর অধিকার ভোগকারী খুব কম সংখ্যক নারী সংসার জীবনে সুখী হতে পারে,
মুখবুজে সকল অত্যাচার সহ্য কারি নারীরাই খুব সুখে আছে তাই না?আর বেশি দিন নাই সমাজ পরিবর্তনের সময় এসেছে।
আপনাদের বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া দরকার একমাত্র ইসলাম ধর্ম সত্যি ও মানবিক
ডা:বোনের ঘটনা শুনে খুবই দূ:খ লাগলো। নারীর প্রতি নিবর্তনমুলক আইনের পরিবর্তন করা উচিৎ।
মুসলিম ই হচ্ছে একমাত্র শান্তির পথ যেখানে সবাই সম অধিকার পায়। একটা পুরুষ এক হাজার বিয়ে করবে কোন আইন নাই এমন ধর্ম এখনই পরিত্যাগ করা উচিত। ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। ইসলামের পথে আসুন কত শান্তি নিজেই বুঝতে পারবেন।
চমৎকার
বাংলাদেশে হিন্দু আইন সংশোধন অতি জরুরী,না হলে ভবিষ্যতে আরো অনেক বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে
ভারতের পার্লামেন্টে ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হউয়া লাগবে, কারণ দাদাদের অখন্ড ভারত তো তাই। ধন্যবাদ
@@mukammelhoque7935ভারতের সঙ্গে যুক্ত করা হলে আর কোন সমস্যা হবে না।।
আপু ইসলাম অনেক অধিকার দিয়েছে ইসলামটা অনেক সুন্দর ইসলামের ছায়াতলের যত মা-বোন সবাই কিন্তু পরিপূর্ণ ইসলাম তাদেরকে তাদের হক বুঝিয়ে দেওয়ার অধিকার দিয়েছে ইসলাম এত সুন্দর
ইসলাম হচ্ছে সব থকে সুন্দর এবং সবার জন্য ন্যায়ভিত্তিক একটা জীবন ব্যবস্থা।
ইসলাম শান্তির ধর্ম ইসলাম সবচেয়ে নারীর অধিকার দিয়েছে।
ইসলামেও স্ত্রীদের তালাক দেওয়ার নিয়ম নাই, স্বামীকে তালাকের জন্য চাপ দিতে পারে, তাও সেটা তার ইচ্ছা। সম্পত্তি পায় ভাইদের অর্ধেক, কারণ তাদের নাকি বুঝ বুদ্ধি কম। আর বাংলাদেশে তো ভাইরা পুরোটাই মেরে দেয়। একই ধরণের অসভ্যতা, এসব কিন্তু সবাই জানে। নিজেদের লুঙ্গি নিজেরাই খুলে দিচ্ছেন কেন এভাবে?
@@anonymoussoul3343আরে গরু।তুই ইসলাম ধর্মে নারীর অধিকার বলতে কি বুঝিস।তোরা তো এটা বুঝিশ শুধু কিভাবে নারীকে উলঙ্গ করা যায়।এই অসভ্যতামীই তোদের নারী অধিকার। ইসলামের মত কোন ধর্মে নারীকে এমন মর্যাদা দেওয়া হয়েছে??
আমাদের ধর্মে নারী ভাইয়ের অর্ধেক সম্পত্তি পায়।আবার স্বামীর কাছ থেকে কাবিনের টাকা পায় আবার স্ত্রী হিসাবেও সম্পত্তির ভাগ পায় আবার স্বামীর ভরণ পোষণের টাকা পায়।তাহলে কোনো দিক থেকে নারী ঠকলো???
ধরুন ২ ভাই বোনের ১০লাখ টাকার সম্পদ আছে।তাহলে নারী পাবে ৩ লাখ ৩৩ হাজার।কাবিন করল ধরুন ১ লাখ ৫০ হাজার আবার স্বামীর সম্পত্তির ভাগ পেল ৫০ হাজার টাকার।আর সারাজীবন স্বামীর ভরনপোষণের খরচ পেল।।এখন বলুন কে ঠকলো আর কে জিতলো??
যদি মানুষের পয়দা হোন তাহলে বুঝতে পারবেন।গরুর পয়দা হলে স সক্ষমতা নেই🤪🥱
আইন পরিবর্তন সময়ের দাবি। দ্রুত আইনের পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।
আপুটার জন্য গব্ হয়।কিন্তু আবার দূঃখ ও হয়।দোয়া করি আপু আপনি ভালো থাকেন।❤❤❤❤❤❤❤
একজন নারী সে যেই ধর্মের হউক না কেন তার স্বাধীনতা থাকা দরকার
সুন্দর আইন। মেয়েদের শিক্ষা গ্রহণ বেরে যাবে। সুন্দর আইন।❤❤❤
হিন্দু সম্প্রদায়ের ডিভোর্সের দরকার নেই।
তাহলে অন্য ধর্মের মতো ঘরে ঘরে ডিভোর্স শুরু হয়ে যাবে।
শান্তির মধ্যে অশান্তি ঢুকে যাবে। হরে কৃষ্ণ ❤❤
ডিভোর্সের দরকার নাই পরকীয়ার দরকার আছে
@@Fahimkhan-zg8hb ইসলামও তো পরকীয়া ঠেকাতে পারে না।
দোয়া করি আপনার মেয়ে বোন যেন এই পরিস্থিতিতে পড়ে, তখন আপনার অবস্থা বোঝা যাবে
@@salmanajamy8626
Yes bro . I'm agree with you..
আল্লাহ আপনাদের সব কষ্ট দূর করুক আপনারা ইসলাম কবুল করেন অন্য ধর্ম গুলো প্রকৃত অর্থে ধর্ম নয়