আহমদুল্লা কোথাও বলে নাই রাসুলের প্রথম ৪০ বছর অনুসরনীয় না বা অনুকরণীয় নয়। রাসুলের পুরো জীবনই অনুকরণীয় ও অনুসরনীয়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেতনা থেকে হেফাজত করুন।
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ফেতনা হলো ইছা (আঃ) কে আকাশে জীবিত রাখা । একবারও কি ভেবেছেন আপনারা। কুরআনের একটি অক্ষর পরিবর্তন হবেনা । সেখানে সেই নবী ফিরে আসলে কিকরে বানবেন । কুরআন আ জীবন বলবে তিনি আকাশেই আছেন আপনারা বলবেন জমিনে কুরআন বলবে আকাশে আপনারা বলবেন জমিনে । আপনাদের কথা মেনে নিলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে নাউযুবিল্লা । মুসলমান হয়ে কিকরে মেনে নিবেন কুরআন মিথ্যা ।
আসলে ঠিক বল ছেন ভাই একানে আহাম্মদুল্লাহ হুজুর কমা চাই বার কি আচে ওনিত আর বুল করেনাই বুল না করে জদিও কমা চাই তকন মানুষ মনে করবে ওনি বুল করেচে ঠিক না হলে কামা চাইল কেন সেই টা আলবেল আব্বাচি হুজুর একানে এক জনক কেও চাপুট করেনাই কতা হিসাবে জা বুজ লাম আরকি😂
আব্বাসী সাহেবের একটা জিনিস খুব ভালো লাগে ।। উনি যখন বাংলাদেশে বয়ান করেন তখন বাংলাদেশীদের মতো বাংলা বলেন আবার পশ্চিমবঙ্গে বয়ান করলে ওদের মতো বাংলা বলেন আবার নিজ খানেকায় কথা বলেন তখন নারায়ণগঞ্জের মতো বাংলা বলেন ।। কি চমত্কার
যে কারণে আল্লার কাছে তাহিরী কে তওবা করতে হবে কাফের হয়ে গেছে।জাতির কাছেও তওবা করতে হবে। ১/আহমুদুল্লাহ হুজুর বলেছেন নবীজি 40 বছরে নবুওয়াত পেয়েছেন সে হাদিসকে অস্বীকার করে তিনি কুফরি করেছে। ২নবীজিকে নূরের তৈরি বলেন। অতচ আল্লাহ বলেছেন নবীজি মাটির তৈরি। নবাতুন নূরের নূরের তৈরি বলে। ৩/নবীজিকে হাজির নাজির বলে অথচ এটা বেদাত। ৪/তাহিরী বলে নবীজি নাকি গায়েব জানে। অথচ আল্লাহ বলেছেন আমি ছাড়া আর কেউ গায়েব জানে না। আমি নবীজি কে যা জানি যে তাই বলতে পারে। ৫/তাহিরী বলেছেন আল্লাহর ধন রাসূলকে দিয়ে আল্লাহ গেছেন গায়েব হয়ে।রাসূলের ধন খাজায় পেয়ে। শুয়ে আছে আজ মিরে।এ গজল গেয়ে তিনি শিরিক করেছেন। ৬/তাহেরি নবীজির নামে ঈদ মানে এটা নাকি ঈদে মিলাদুন্নবী কুরআনেও নেই হাদিসে নেই এটা বেদাত। ৭/তাহিরী পায়ে ধরে সালাম করাকে জায়েজ মনে করে এটা বেদাত ৮/তাহেরি জিকিরের নামে খাজা বাবা কেল্লা বাবা উহ আহ শব্দ করে আল্লাহ জিকির কে ঠাট্টা করে। ৯তাহেরি বৃষ্টির জন্য নামাজ নিয়ে ঠাট্টা করে। এটা হাদিসে আছে ১০/ওয়াজের ময়দানে আলেমদের গীবত ছাড়া আর তিনি কোন কথা বলে না। ১১/তাহিরী কবরকে সিজদা করে। তাহেরি এরকম শত শত শেরেকি কথা বলেছে যা গুনে শেষ করা যাবে না। এজন্য আল্লাহর কাছে তোবা করতে হবে। জাতির কাছে তওবা করতে হবে। তাকে ২৪ ঘন্টা সময় দেওয়া হল। তা না হলে তার নামে মামলা করতে হবে
আলেম সমাজ হইলো ফেতনা কারী আর তাদের ফেতনা তাদের দিকেই ফিরে আসে । আর আপনারা সেই বনি ইসরাইল জাতির নবী ইছা (আঃ) আকাশে জীবিত রেখেছেন সে আবার এই জমিনে আসবে । তাহলে নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করুন তিনি জমিনে আসলে । আপনারা বলবেন জমিনে আর কুরআন বলবে আকাশে । আপনারা বলবেন জমিনে কুরআন বলবে আকাশে । তাহলে কার কথা মানা উচিত আপনাদের নাকি কুরআনের । তাই কুরআন যতদিন জমিনে আছে তোতদিন সেই ইছা নবীর আসার সুযোগ নাই ।
আমার আফসোস লাগে কোরআন থেকে এই সব আলেম উদ্ধৃতি দিতে পারে না কেন ? অথচ কোরআনে উল্লেখ আছে যে বাল্য কাল থেকে দুই জন নবী এক ঈসা ( আঃ) দুই ইয়াহিয়া (আঃ) এবং কোরআনে উল্লেখ আছে যে বাল্য কালে নবী (সাঃ) জানতেন না কোরআন কি, ঈমান কি , চল্লিশ বছর পর নবীকে নবুয়তের মাধ্যমে জানিয়েছেন, আর একটা বিষয় হলো কোন মুসলমান, মুসলমানের মধ্যে দ্বীনের মতভেদ বা ফেৎনা তৈরি হলে সর্ব প্রথম কোরআনের দিকে প্রত্যাবর্তন করুন, বাংলাদেশের আলেমদের মধ্যে প্রতিহিংসার আগুন ধাও ধাও করে জ্বলছে তাঁরই ধারাবাহিকতায় জনাব এনায়েত উল্লাহ আব্বাসির কথার বচন ভঙ্গিমায় উম্মোচন হয়েছে , হে আল্লাহ বাংলাদেশের আলেমদের আগে হেদায়েত দান করুন আমীন ।
ভাই হাদীস মানে তো মারামারি কাটাকাটি । কারণ হাদীস একটা বিষয়ে হ্যাঁ ও আবার না ও বলা থাকে । এখন আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কোনটা চান । কোনটা আপনার ব্যবসায় প্রয়োজন ?? কোরআন ও তো এ বিষয়ে বলা আছে । তবে কোনো এটা নয় এত বিতর্ক ? আসলে আমাদের ধর্মের দজ্জাদারি রা এইসব অপ্রয়োজীয় বিষয়ে মারামারি তে ব্যস্ত আর ওই খানে ইসরাইল ফিলিস্তিন দখল করছে।
শয়তান আলেমসমাজকে স্পর্শ করেছে,শয়তান সফল হয়েছে এবং দলে-দলে বিভক্তি করতে পেরেছে। জাল- হাদিস দ্বারা আলেমসমাজ প্রভাবিত এবং কুরআনকে নিজের সুবিধামত ব্যাখ্যার ফসল।
কোরআন তাদেরকেই হেদায়ত দেয় যারা গায়েবের উপর বিশ্বাসি এবং মুত্তাকী। আফসোস আপনার জন্য কারণ নবী পাক গায়েব অবস্থা থেকেই নবী একথার উপর আপনি ঈমান আনতে পারেননি। পবিত্র কোরআনেই বলা হয়েছে কোরআন পড়ে কেউ হেদায়তপ্রাপ্ত হবে আর কেউ হবে গোমরাহ, পথভ্রষ্ট। আপনি দ্বিতীয় দল থেকে প্রথম দলে যেতে হলে আগে ঈমান ঠিক করুন, তারপর কোরআন তেলাওয়াত করুন।
@@ShahAlam-ch4sseikhane bhul ki bolse???….Allah adom er o age nobi hobe tar bhaggo lekha chilo….jemon amader kichu hoile amra boli bhagge lekha thakle pabo…are 40 bochor a uni nobuwat pabe eita uni tokhon jante pare ar Allah hate kolome take nobuwat dan korse…er age nobi janten na tini nobuwat paben…toh eita bhul kon jygay?
আব্বাসী সাহেব কি আহম্মদ উল্লা সাহেবের পুরো বক্তব্য শুনেছেন। না কি- না শুনেই প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বলতেছেন। আপনাদের এই সব কথা ডিজে বক্তা তাহিরীকে উৎসাহীত করে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পক্ষ থেকে আব্বাসী হুজুর কে এত সুন্দর ভাবে সুস্পষ্ট কোন হুজুরে বলে নাই সঠিক বুঝতে পারলাম সব হুজুররা ইনডাইরেক্ট ভাবে বলার কারণে আজকে সাধারণ মুসলিমরা বিভ্রান্ত
আব্বাসী সাহেব খুব ডিপ্লোমেটিক ভাবে ভন্ড তাহেরির পক্ষেই কথা বলেছেন। আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো। আসুন আমরা কুরআন থেকে উত্তর খুজি। সুরা শুরা এর ৫২ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন- "এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ" রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "? সুরা ইউনুস আয়াত ১৬ তে আল্লাহ বলেছেন "বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না" নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"? সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন "ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"। নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন " বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ) কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন? কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে। হাদিস রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবদ্দশায়ে লেখা হয়নি। যে বিষয়ে কুরআনের সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে সেখানে সহীহ জয়ীফ জাল কোন হাদিস টানার সুযোগ নেই। আহমাদুল্লাহ সাহেব যেটা বলেছেন সেখানে কুরআনের আয়াতের সাথে সামঞ্জস্য রয়েছে। রাসুলুল্লাহ সাঃ এর প্রতি শিরকি আকিদা পোষণের জন্য তাহেরি এবং তার সমর্থক বাবর আজম আজহারী(!), আলাউদ্দিন জিহাদী(!) সহ ভন্ডপীর, মাজারি কথিত আলেমদেরই ক্ষমা চাওয়া উচিত, প্রকাশ্যে তওবা করা উচিৎ।
ভাই, আমি যদি দেখি ৪০ বছরের আগে রাসুল (সা) নবী ছিলেন না; এবিষয়ে যারা বিশ্বাস করেন, তাদের সাথে কাদের আমল মিলে যায়, তাদেরকে খুঁজে দেখি, তাহলে আমরা দ্বিধায় পড়বো না। ইনশাআল্লাহ।
মুহতারাম মেহেরবানী করে সূরা সূরার ৫২ নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করবেন সবার জন্য। সৃষ্টির ব্যাপারে মহান রাব্বুল 4:55 হামিম সাজদার ৯-১২নম্বর আয়াতে পরিষ্কার করেছেন। কুরআন থেকে মেহেরবানি করে একটি দলিল পেশ করুন যেখানে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন আমার প্রিয় হাবিব কে লক্ষ কোটি বছর আগে সবার আগে সৃষ্টি করেছি।
وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ رُوۡحًا مِّنۡ اَمۡرِنَا ؕ مَا کُنۡتَ تَدۡرِیۡ مَا الۡکِتٰبُ وَ لَا الۡاِیۡمَانُ وَ لٰکِنۡ جَعَلۡنٰہُ نُوۡرًا نَّہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَا ؕ وَ اِنَّکَ لَتَہۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿ۙ۵۲﴾ এভাবে আমি নিজ নির্দেশে তোমার প্রতি অহী (প্রত্যাদেশ) করেছি আত্মা।[১] তুমি তো জানতে না গ্রন্থ কি, ঈমান (বিশ্বাস) কি।[২] পক্ষান্তরে আমি একে করেছি এমন আলো, যার দ্বারা আমি আমার দাসদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা পথ-নির্দেশ করি।[৩] আর নিশ্চয়ই তুমি সরল পথ প্রদর্শন কর-- [১] رُوْحٌ (রূহ বা আত্মা)এর অর্থ এখানে কুরআন। অর্থাৎ, যেভাবে আমি তোমার পূর্বে অন্যান্য নবীদের প্রতি অহী প্রেরণ করেছি, অনুরূপ আমি তোমার প্রতি কুরআন অহী করেছি। কুরআনকে روح (আত্মা) বলে এই জন্য আখ্যায়িত করা হয়েছে যে, কুরআন দ্বারা অন্তঃকরণের জীবন লাভ হয়। যেমন, আত্মার মধ্যে মানুষের জীবন রহস্য লুক্কায়িত। [২] 'গ্রন্থ' বা 'কিতাব' বলতে কুরআন। অর্থাৎ, নবুঅতের পূর্বে কুরআনের কোন জ্ঞান তোমার ছিল না। অনুরূপ ঈমানের বিস্তারিত জ্ঞানও তোমার ছিল না, যা শরীয়তে বাঞ্ছিত। [৩] অর্থাৎ, কুরআনকে নূর (জ্যোতি) বানিয়েছি। এর দ্বারা আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে চাই হিদায়াত দানে ধন্য করি। অর্থাৎ, কুরআন দ্বারা হিদায়াত কেবল তারাই পায়, যাদের মধ্যে ঈমানের খোঁজ ও তার প্রতি তীব্র আগ্রহ থাকে। তারা এটাকে হিদায়াত লাভের নিয়তে পড়ে, শোনে এবং চিন্তা-গবেষণা করে। তাই আল্লাহ এদের সাহায্য করেন এবং এদের জন্য হিদায়াতের পথ সুগম করে দেন। এই পথের উপরেই এরা চলতে থাকে। কিন্তু যারা নিজের চোখ বন্ধ করে নেয় ও কানে ছিপি লাগিয়ে নেয় এবং জ্ঞান-বুদ্ধিকে কাজে লাগায় না, তারা হিদায়াত কিভাবে পেতে পারে? যেমন মহান আল্লাহ বলেন,{ قُلْ هُوَ لِلَّذِيْنَ آمَنُوا هُدىً وَّشِفَاءٌ وَالَّذِيْنَ لاَيُؤْمِنُوْنَ فِي آذَانِهِمْ وَقْرٌ وَّهُوَ عَلَيْهِمْ عَمىً اُولَئِكَ يُنَادُوْنَ مِن مَّكَانٍ بَعِيْدٍ} অর্থাৎ, বল, বিশ্বাসীদের জন্য এ পথনির্দেশক ও ব্যাধির প্রতিকার। কিন্তু যারা অবিশ্বাসী তাদের কর্ণে রয়েছে বধিরতা এবং কুরআন হবে এদের জন্য অন্ধকারস্বরূপ। এরা এমন যে, যেন এদের বহু দূর হতে আহবান করা হয়। (সূরা হামীম সাজদাহ ৩২:৪৪ আয়াত)
নবী রাসূল কে নিয়ে এত বাড়াবাড়ি না করে তাদের দেয়া শিক্ষা মেনে চলুন। কার নুর কবে বানানো হয়েছে সেটা যখন আল্লাহ ই উল্লেখ করেন নাই কেনো এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে হবে? নবীর শিক্ষা মেনে চলা জরুরি
আব্বাসী সাহেব আমাদের মুসলমান এক উজ্জল আলো এ জন্য তিনি সকল মুসলমানদের তাজ। আহমাদুল্লাহ সাহেব কে যে প্রশ্ন করা হইয়া তার উওরে তিনি কি জবাব দিয়াছেন সেটা ভাল ভাবে শুনা ভাল মনে করি। ভন্ড তাহেরির কথার ফয়সালা দেয়া সঠিক মনে করি না। মহান আল্লাহ সকল কে বুঝার তৌফিক দান করুন।
Ahmodullah quran and sohih hadis birudi kotha bolce and nobijir saane beyadobi korce, ter touba kora ochit or se kafer hoye geche, karon nobir saane chor poriman beyadobi korle kafer hoye jai
ভাই, আমি বিভাগীয় এক আহ্বায়ক দলের নাম না বলি নাস্তিক, সেই এই কথাগুলো আমাকে বলছে । আহম্মক উল্লা র সাথে তার পুরাই মিল। ইনশাআল্লাহ আমি নাদান উপযুক্ত জবাব দিয়েছি।
হুজুর আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো। সুরা শুরা এর ৫২ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন- "এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ" রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "? সুরা ইউনুস আয়াত ১৬ তে আল্লাহ বলেছেন "বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না" নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"? সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন "ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"। নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন " বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ) কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন? কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে। হাদিস রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবদ্দশায়ে লেখা হয়নি। যে বিষয়ে কুরআনের সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে সেখানে সহীহ জয়ীফ জাল কোন হাদিস টানার সুযোগ নেই। আহমাদুল্লাহ সাহেব যেটা বলেছেন সেখানে কুরআনের আয়াতের সাথে সামঞ্জস্য রয়েছে। রাসুলুল্লাহ সাঃ এর প্রতি শিরকি আকিদা পোষণের জন্য তাহেরি এবং তার সমর্থক বাবর আজম আজহারী(!), আলাউদ্দিন জিহাদী(!) সহ ভন্ডপীর, মাজারি কথিত আলেমদেরই ক্ষমা চাওয়া উচিত, প্রকাশ্যে তওবা করা উচিৎ।
কলমকে যখন বলা হলো লেখ, তখন কলম বললো কি লিখবো? আল্লাহ পাক বললেন অতীতে যাহা কিছু আছে এবং ভবিষ্যৎ যাহা কিছু হবে। অতীতে এমন কি ছিলো যাহা লিখতে বলা হলো? কলম আগে মারাও? কলম কি? আমরা লেখার জন্য যেরকম কলম ব্যবহার কি? এই রকম কলম? সূরাঃ আশ-শূরা [42:52] وَكَذَٰلِكَ أَوْحَيْنَآ إِلَيْكَ رُوحًا مِّنْ أَمْرِنَا مَا كُنتَ تَدْرِى مَا ٱلْكِتَٰبُ وَلَا ٱلْإِيمَٰنُ وَلَٰكِن جَعَلْنَٰهُ نُورًا نَّهْدِى بِهِۦ مَن نَّشَآءُ مِنْ عِبَادِنَا وَإِنَّكَ لَتَهْدِىٓ إِلَىٰ صِرَٰطٍ مُّسْتَقِيمٍ ওয়া কাযা-লিকা আওহাইনাইলাইকা রূহাম মিন আমরিনা- মা-কুনতা তাদরী মাল কিতা-বুওয়ালাল ঈমা-নুওয়ালা-কিন জা‘আলনা-হু নূরান নাহদী বিহী মান নাশাউ মিন ‘ইবা-দিনা- ওয়া ইন্নাকা লা তাহদীইলা সিরা-তিম মুছতাকীম। এমনিভাবে আমি আপনার কাছে এক ফেরেশতা প্রেরণ করেছি আমার আদেশক্রমে। আপনি জানতেন না, কিতাব কি এবং ঈমান কি? কিন্তু আমি একে করেছি নূর, যাদ্দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করি। নিশ্চয় আপনি সরল পথ প্রদর্শন করেন- And thus have We, by Our Command, sent inspiration to thee: thou knewest not (before) what was Revelation, and what was Faith; but We have made the (Qur´an) a Light, wherewith We guide such of Our servants as We will; and verily thou dost guide (men) to the Straight Way,- আরে পাগল, নবী জানতে দেখেই আল্লাহ পাক জিজ্ঞেস করেছেন, আপনি জানতে না? কিতাব কি? ঈমান কি? এক আমি নূরময় করে দিয়েছি। এরকম জীবন চলার পথেও ঘটে। তুমি কি জানতে না? সে কি? তারপরও তাকে চাকুরী দিলাম। যাহাকে বলা হলো তিনি জানতেন। যাকে চাকুরী দিলো সে কি ছিলো। এটা উদাহরণ।
@@shamimkhan7073 আপনার উদাহরণে কি দুটো আছে। আল্লাহ বললেননি "তুমি কি জানতে না ইমান কি, কিতাব কি?" আল্লাহ বলেছেন "তুমি জানতে না ইমান কি, কিতাব কি"। দুইটার অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন। জিজ্ঞাসা চিহ্ন কোথায় পেয়েছেন? এটা আপনারা পীর পুজারীরা এভাবে অপব্যাখ্যা করতে ব্যবহার করেন।
নবীজি (সাঃ) ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত প্রাপ্ত হন। এর পূর্বে তিনি নবী ছিলেন কি না ? (৪২নঃসুরাঃশূরাঃ-আয়াতঃ৫২)। (২৮নঃসূরাঃ কাসাসঃ-আয়াতঃ-৮৬ ) (১০নঃসুরাঃ ইউনুসঃ- আয়াতঃ- ১৬ )।
আদম সৃষ্টির আগে নবীজি নবুয়ত প্রাপ্ত হবে তা আল্লাহ পছন্দ করে রেখেছে। কিন্তু আদম সৃষ্টির আগে বা নবীর জন্মের আগে নবীজির অস্তিত্ব কোথায় ছিল? হাদিসের সংজ্ঞা ভালোমতো না বুঝেই একেক জন একেক ভাবে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। আমার সাধারণ জ্ঞানে যা মনে হয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 40 বছরে নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছে, এবং তার আগে তিনি আল্লাহর দিন মেনে জীবন অতিবাহিত করেছে।
আববাসী আগেও আববাসী ছিলেন। কিনতু তিনি জানতেন না এবং আমরাও জানতাম না। রাসূল (দ) জেনেছেন ৪০ বছর বয়সে।অতএব এই সময় থেকেই তিনি অনুকরণীয় এবং অনুসরণীয়। তার আগে তিনি কাউকে তাঁর নবুয়তের দিকে আহবান করেননি।
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর পবিত্র কোরআনে কি আছে কোরআন আগে না হাদিস আগে বিষয়টা ক্লিয়ার করবেন। আপনার মত একজন বক্তা এবং আলেম হাদিস দ্বারা মনগড়া কথা না বলার জন্য অনুরোধ করা হলো। পবিত্র কুরআনের সূরা র আলোকে ব্যাখ্যা দিন ধন্যবাদ। হাদিস তো জাল এবং জৈব হতে পারে। লেখার মধ্যে বানানের ত্রুটি থাকতে পারে মাফ করবেন। দোয়া চাই আমিন।
দুঃখজনক বিষয় হলো যেখানে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই বলেছেন আমি আদম আঃ এর অস্তিত্ব যখন ছিলো না তখন থেকেই নবী এতে আর কোন ইমানদার ব্যক্তির সন্দেহ থাকার কথা না এই বিষয়ে ।। আহম্মদ উল্লাহ সাহেব একজন ভালো আলেম ঐটা আমি মানি তবে মানুষ হিসেবে ওনার ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক ওনি চাইলে এই বিষয়টি স্পষ্ট করে বুঝিয়ে বলতে পারতেন অথচ এই নিয়ে ওনার কোন কথাই নেই আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেতনা ফাসাদ থেকে রক্ষা করুক
সুরা আল-ইমরান আয়াত -৮১ দ্বারা ভুল বুঝানো হচ্ছে,সকল নবীকে কোথায় একত্রিত করা হয়েছিল? এই অঙ্গীকার তো রাসুল(সা:) কাছ থেকে ও নিয়েছেন। --- শুধু কি নবীদের কাছ থেকেই অঙ্গীকার বা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ছিলেন, নাকি অনুসারী দের কাছ থেকে ও নিয়েছেন?
কারো কোন কথার ব্যাপারে যদি দ্বিমত পোষণ করতে হয় বা ভুল অন্য কিছু বলার আগে আমার মনে হয় তার ওই কথাগুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা শুনে তারপরে যে কোন মতামত দেওয়া উচিত
নবুয়তের জন্য আসমানি কিতাব নাযিল হওয়া শর্ত নয়। কিতাব নাযিল হয়েছে মাত্র কয়েকজন মুরসাল নবীর উপর, আর যাদের উপর কিতাব নাযিল হয়েছে তাদেরকে মুরসাল নবী বলা হয়। তাদের বাইরে আরো লক্ষাধিক নবী রয়েছেন যাদের উপর কোন কিতাব নাযিল হয় নাই। আল্লাহ পাক সকল নবীগণকে নবুয়ত প্রদান করেছেন রুহের জগতে যার প্রমাণ পবিত্র কোরআনের আয়াতে মীছাক। তবে দুনিয়াতে একেকজন নবীর নবুয়ত একেক বয়সে প্রকাশিত হয়েছে। তার মানে এই নয় তিনি ওই বয়সে নবী হয়েছেন। সকল নবীগণ দুনিয়াতে আসার আগে থেকে রুহের জগতে থাকা অবস্থাতে, মায়ের রেহেম শরীফে থাকা অবস্থাতেও নবীই থাকেন। যেমন ঈসা আলাইহিস সালাম ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর বনি ইসরাইলিদের প্রশ্নের জবাবে নিজেই বলেছিলেন আমি আল্লাহর নবী। যা পবিত্র কোরআনে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর নিকট আসমানি কিতাব ইনজিল শরীফ নাযিল হয়েছে আরো অনেক বছর পর। অনুরুপভাবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লামের উপর সর্বশেষ আসমানি কিতাব পবিত্র কোরআন মাজীদ নাযিল হয়েছে চল্লিশ বছর বয়সে। তার মানে এই নয় যে চল্লিশ বয়সে তিনি নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছেন। বরং তিনি রুহের জগতেও নবী ছিলেন যার প্রমাণ পবিত্র কোরআনের আয়াতে মীছাক। কেবল নবী ছিলেন তা নয়, বরং তাঁর উপর ঈমান আনয়ন ও তাঁর সহযোগিতার অঙ্গীকার করা অন্যান্য সকল নবীগণের সেই রুহের জগতে নবুয়ত লাভের আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রদত্ত শর্ত ছিল তারও প্রমাণ আয়াতে মীছাক। রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুয়তের বিভিন্ন মুজিযা ও প্রমাণ তিনি মা আমিনা রা. এর রেহেম শরীফে থাকা অবস্থা থেকেই প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। যা অসংখ্য সহী বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এবং কোরআনেও এর ইঙ্গিত রয়েছে।
তোমরা গোমড়া পড়ে আছো বিদায় হজের ভাষন শুনো না কেনো এই সব পির মাজার মুল্লা কি করতে পারবে। আল্লাহ এদের কে হাসরের ময়দানে এক পাশে আলাদা করবেন এদের মুরিদ গন এদের কে জিজ্ঞেস করবেন কিন্তু তারা জবাব দিতে পারবে না এরা ইসলাম বিভক্ত কারি
হুজুরের কাছে আমার প্রশ্ন যদি রাসুলুল্লাহ (স) কে আগেই নবী করে রেখেছিলেন এব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু আমার প্রশ্ন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে ৪০বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ করা লাগলো কেন। তিনি তো আগে থেকেই নবী
আমাদের শায়খ মুফতি মোহাম্মদ নোমান অনেক সুন্দর ভাবে বিষয়টা বুঝিয়ে দিয়েছেন। আব্বাসী হুজুর আহমাদুল্লাহ হুজুরের আলোচনাটা পরিপূর্ণ শুনেন নাই তাই সমাধান দিতে পারছেন না
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনার বক্তব্য এবং ওয়াজ আমার খুব ভালো লাগে আপনার এই বিশ্লেষণ টা আমার ভালো লেগেছে কিন্তু আপনি কি বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানীর যে কারামত গুলো আমরা সবাই জানি আপনি কি বিশ্বাস করেন একটা ভিডিও বানাবেন । দয়া করে সমস্ত কিছু প্রমান দিয়ে সুন্দর করে একটা ভিডিও দিবেন ।
আল্লাহ পাক যদি রুহ সৃষ্টির আগে তাদের ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে থাকেন। তাহলে সেই আল্লাহ পাক সকাল সৃষ্টি তথা মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানুষকে নির্বাচন করে রাখবেন না, এটা আবার কি করে হয়। তাহলে প্রত্যেক নবীগনের সময় তারা নবী এবং তাদের সময়ের মানুষেরা তাদের উম্মত হিসেবে গন্য ছিল। তার মানে নবী কারীম সাঃ যদি তখন থেকে নবী হতেন। তাহলে তখন থেকে এখন পর্যন্ত সকল মানুষ তথা সকল নবী রাসুল গনও নবীজি সঃ এর উম্মত। এছাড়া নবীজি সঃ কেন ৪০ বছরের আগে কেন তাওহিদ, নবুয়ত ও রিসালাতের দাওয়াত দিলেন না। তহলে বিষয় গুলো কেমন জানি গোলমাল লাগছে না।
প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টির শুরু থেকে নবী ছিলেন না চল্লিশ বছর পরে নবী হয়েছেন এইটা আপনার ঈমান আকিদা বিশ্বাসের বিষয়, এইটা মাওলানা তাহেরী, শায়েখ আহমাদুল্লার বিষয় না,মহান আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুক
আব্বাছি হুজুরকে অনুরোধ করছি আহমাদুল্লা হুজুরের ঐ আলোচনাটা পুরোটা শোনার জন্য।
না শুনে কথা বলছে না,,,
😅😅😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😅😊😊😊@@MdSakib-y8o9d
Ami nijew shunechi ,,,ahommmok ulllla k taman......A bokta hy kmne bujhi na
@@akasrahman9057 Apne ke bhai? Makkah naki Madinar imam apni?
তুমি শায়েখ মুজারি হয়ে গেয়ে তার পক্ষে ছাপায় গাচ্ছ। ভাই আপনার সায়েখ কী ভুলের উদ্ধে। ভুল করেছেন জ্ঞানের অজ্ঞাতার কারণে স্বীকার করলে দোষ কী??
আহমদুল্লা কোথাও বলে নাই রাসুলের প্রথম ৪০ বছর অনুসরনীয় না বা অনুকরণীয় নয়। রাসুলের পুরো জীবনই অনুকরণীয় ও অনুসরনীয়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেতনা থেকে হেফাজত করুন।
❤❤
আল্লাহ তায়া’লা বলেছেন রাসূলের জীবনে রয়েছে তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ,,রাসূলের জীবন বলতে তো রাসূল হওয়ার পরের জীবনকেই বুঝায়,,,
আদম যখন মাটি পানি মোর নবী খোদার রসুল, যাহার উপর পড়েন দুরুদ আল্লাহ ও ফেরেস্তা কুল
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ফেতনা হলো ইছা (আঃ) কে আকাশে জীবিত রাখা । একবারও কি ভেবেছেন আপনারা। কুরআনের একটি অক্ষর পরিবর্তন হবেনা । সেখানে সেই নবী ফিরে আসলে কিকরে বানবেন । কুরআন আ জীবন বলবে তিনি আকাশেই আছেন আপনারা বলবেন জমিনে কুরআন বলবে আকাশে আপনারা বলবেন জমিনে । আপনাদের কথা মেনে নিলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে নাউযুবিল্লা । মুসলমান হয়ে কিকরে মেনে নিবেন কুরআন মিথ্যা ।
কিন্ত বললো জে ৪০বছরের আগে নবীই ছিলো না
আমাদের নবী সমস্ত সৃষ্টি জগতের নবীদের নবী রহমাতুল্লিল আলামিন🙏🇧🇩🙏🇧🇩🙏🇧🇩
গোমরাহি মতবাদে বিস্সাশী
হুজুরের উচিত ছিলো পুরো বয়ান শুনে বক্তব্য পেশ করা
আসলে ঠিক বল ছেন ভাই একানে আহাম্মদুল্লাহ হুজুর কমা চাই বার কি আচে ওনিত আর বুল করেনাই বুল না করে জদিও কমা চাই তকন মানুষ মনে করবে ওনি বুল করেচে ঠিক না হলে কামা চাইল কেন সেই টা আলবেল আব্বাচি হুজুর একানে এক জনক কেও চাপুট করেনাই কতা হিসাবে জা বুজ লাম আরকি😂
গাবগাছি সুন্নী দাবি করা পির মাজার ব্যবসা করেন এদের একটা টিম আছে বাংলাদেশে আওমীলীগ পক্ষে এরা ফতুয়া দেই নিজের মতো ইয়াজিদের মতো
ভাই,আহমদউললা ভুল শিকার করেছে
নিজের ভুল না দরে onner vul dary tarae sytan
আপনি আগে ভালো করে শুনেন তারপর মন্তব্য করেন
আব্বাসী সাহেবের একটা জিনিস খুব ভালো লাগে ।। উনি যখন বাংলাদেশে বয়ান করেন তখন বাংলাদেশীদের মতো বাংলা বলেন আবার পশ্চিমবঙ্গে বয়ান করলে ওদের মতো বাংলা বলেন আবার নিজ খানেকায় কথা বলেন তখন নারায়ণগঞ্জের মতো বাংলা বলেন ।। কি চমত্কার
ভারতের বাংলা কিভাবে বলেন, খুব শোনার ইচ্ছা ছিল।
@@sharifchowdhury4102 vai aigula boost kora post ,
যে কারণে আল্লার কাছে তাহিরী কে তওবা করতে হবে কাফের হয়ে গেছে।জাতির কাছেও তওবা করতে হবে। ১/আহমুদুল্লাহ হুজুর বলেছেন নবীজি 40 বছরে নবুওয়াত পেয়েছেন সে হাদিসকে অস্বীকার করে তিনি কুফরি করেছে। ২নবীজিকে নূরের তৈরি বলেন। অতচ আল্লাহ বলেছেন নবীজি মাটির তৈরি। নবাতুন নূরের নূরের তৈরি বলে। ৩/নবীজিকে হাজির নাজির বলে অথচ এটা বেদাত। ৪/তাহিরী বলে নবীজি নাকি গায়েব জানে। অথচ আল্লাহ বলেছেন আমি ছাড়া আর কেউ গায়েব জানে না। আমি নবীজি কে যা জানি যে তাই বলতে পারে। ৫/তাহিরী বলেছেন আল্লাহর ধন রাসূলকে দিয়ে আল্লাহ গেছেন গায়েব হয়ে।রাসূলের ধন খাজায় পেয়ে। শুয়ে আছে আজ মিরে।এ গজল গেয়ে তিনি শিরিক করেছেন। ৬/তাহেরি নবীজির নামে ঈদ মানে এটা নাকি ঈদে মিলাদুন্নবী কুরআনেও নেই হাদিসে নেই এটা বেদাত। ৭/তাহিরী পায়ে ধরে সালাম করাকে জায়েজ মনে করে এটা বেদাত ৮/তাহেরি জিকিরের নামে খাজা বাবা কেল্লা বাবা উহ আহ শব্দ করে আল্লাহ জিকির কে ঠাট্টা করে। ৯তাহেরি বৃষ্টির জন্য নামাজ নিয়ে ঠাট্টা করে। এটা হাদিসে আছে ১০/ওয়াজের ময়দানে আলেমদের গীবত ছাড়া আর তিনি কোন কথা বলে না। ১১/তাহিরী কবরকে সিজদা করে। তাহেরি এরকম শত শত শেরেকি কথা বলেছে যা গুনে শেষ করা যাবে না। এজন্য আল্লাহর কাছে তোবা করতে হবে। জাতির কাছে তওবা করতে হবে। তাকে ২৪ ঘন্টা সময় দেওয়া হল। তা না হলে তার নামে মামলা করতে হবে
আলেম সমাজ হইলো ফেতনা কারী আর তাদের ফেতনা তাদের দিকেই ফিরে আসে । আর আপনারা সেই বনি ইসরাইল জাতির নবী ইছা (আঃ) আকাশে জীবিত রেখেছেন সে আবার এই জমিনে আসবে । তাহলে নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করুন তিনি জমিনে আসলে । আপনারা বলবেন জমিনে আর কুরআন বলবে আকাশে । আপনারা বলবেন জমিনে কুরআন বলবে আকাশে । তাহলে কার কথা মানা উচিত আপনাদের নাকি কুরআনের । তাই কুরআন যতদিন জমিনে আছে তোতদিন সেই ইছা নবীর আসার সুযোগ নাই ।
আমার আফসোস লাগে কোরআন থেকে এই সব আলেম উদ্ধৃতি দিতে পারে না কেন ? অথচ কোরআনে উল্লেখ আছে যে বাল্য কাল থেকে দুই জন নবী এক ঈসা ( আঃ) দুই ইয়াহিয়া (আঃ) এবং কোরআনে উল্লেখ আছে যে বাল্য কালে নবী (সাঃ) জানতেন না কোরআন কি, ঈমান কি , চল্লিশ বছর পর নবীকে নবুয়তের মাধ্যমে জানিয়েছেন, আর একটা বিষয় হলো কোন মুসলমান, মুসলমানের মধ্যে দ্বীনের মতভেদ বা ফেৎনা তৈরি হলে সর্ব প্রথম কোরআনের দিকে প্রত্যাবর্তন করুন, বাংলাদেশের আলেমদের মধ্যে প্রতিহিংসার আগুন ধাও ধাও করে জ্বলছে তাঁরই ধারাবাহিকতায় জনাব এনায়েত উল্লাহ আব্বাসির কথার বচন ভঙ্গিমায় উম্মোচন হয়েছে , হে আল্লাহ বাংলাদেশের আলেমদের আগে হেদায়েত দান করুন আমীন ।
ভাই হাদীস মানে তো মারামারি কাটাকাটি । কারণ হাদীস একটা বিষয়ে হ্যাঁ ও আবার না ও বলা থাকে । এখন আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কোনটা চান । কোনটা আপনার ব্যবসায় প্রয়োজন ?? কোরআন ও তো এ বিষয়ে বলা আছে । তবে কোনো এটা নয় এত বিতর্ক ? আসলে আমাদের ধর্মের দজ্জাদারি রা এইসব অপ্রয়োজীয় বিষয়ে মারামারি তে ব্যস্ত আর ওই খানে ইসরাইল ফিলিস্তিন দখল করছে।
আব্বাসী সাহেব এই পর্যন্ত কতো মানুষের বৌ তালাক এবং কাফেরের ফতোয়া দিয়েছেন এগুলো হিসেব দিতে দিতেই তিনি কাত হয়ে পড়বেন...😅😅😅
শয়তান আলেমসমাজকে স্পর্শ করেছে,শয়তান সফল হয়েছে এবং দলে-দলে বিভক্তি করতে পেরেছে। জাল- হাদিস দ্বারা আলেমসমাজ প্রভাবিত এবং কুরআনকে নিজের সুবিধামত ব্যাখ্যার ফসল।
কোরআন তাদেরকেই হেদায়ত দেয় যারা গায়েবের উপর বিশ্বাসি এবং মুত্তাকী। আফসোস আপনার জন্য কারণ নবী পাক গায়েব অবস্থা থেকেই নবী একথার উপর আপনি ঈমান আনতে পারেননি। পবিত্র কোরআনেই বলা হয়েছে কোরআন পড়ে কেউ হেদায়তপ্রাপ্ত হবে আর কেউ হবে গোমরাহ, পথভ্রষ্ট। আপনি দ্বিতীয় দল থেকে প্রথম দলে যেতে হলে আগে ঈমান ঠিক করুন, তারপর কোরআন তেলাওয়াত করুন।
এ সমস্ত আলেমদের জ্ঞান কোরআন বোঝার মত হয়নি?
আব্বাসীর উচিৎ ছিল, আহমাদুল্লাহ হুজুরের পুরো বক্তব্য শুনে, তারপর মতামত দেওয়া।
@@GaffarAhmed-ht1nkunr boktobbe ki ache????Apni nobir nobuwat osikar kari????
এ আরেক সুবিধা বাদী
পুরো বক্তব্য শোনা দরকার নাই। ৪০ বছরের আগে নবীই ছিলেন না বলে পরিস্কার মতামত দিয়েছেন।
@@ShahAlam-ch4sseikhane bhul ki bolse???….Allah adom er o age nobi hobe tar bhaggo lekha chilo….jemon amader kichu hoile amra boli bhagge lekha thakle pabo…are 40 bochor a uni nobuwat pabe eita uni tokhon jante pare ar Allah hate kolome take nobuwat dan korse…er age nobi janten na tini nobuwat paben…toh eita bhul kon jygay?
আব্বাসী সাহেব কি আহম্মদ উল্লা সাহেবের পুরো বক্তব্য শুনেছেন। না কি- না শুনেই প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বলতেছেন। আপনাদের এই সব কথা ডিজে বক্তা তাহিরীকে উৎসাহীত করে।
উনি মাজার পির পূজারীর পক্ষে
It's true
উৎসাহি হওয়াই সাবাবিক কারন চোরে চোরে খালাতো ভাই।
পীরতন্ত্র এবং মাজার পূজারীদের কনসেপ্ট সবার একই রকম।
ভাই এদের কি পুরা ওয়াজ শোনার সময় আছে এরা মনে করে এরা যায় বলে তাহাই চির সত্য এরা সব আহাম্মক
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পক্ষ থেকে আব্বাসী হুজুর কে এত সুন্দর ভাবে সুস্পষ্ট কোন হুজুরে বলে নাই সঠিক বুঝতে পারলাম সব হুজুররা ইনডাইরেক্ট ভাবে বলার কারণে আজকে সাধারণ মুসলিমরা বিভ্রান্ত
পবিত্র কুরআন থেকে রেফারেন্স দিলে বিষয়টি আরো পরিষ্কার হতো।
Sura al imran,ayat 81 pore dekhon taholei bujte parben nobiji adam sristir agai nobi celen
সুরা ইমরান, আয়াত ৮১ তে কী আছে? আপনি কী বুঝলেন?
@@user-xq8sz2xo3l apne tafsir pore dekhon sura al imran ayat-81 ki ache!
হুজুর আপনার সিদ্ধান্তই একদম সঠিক। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আসলে আমরা মুসলমানেরা কিছু আলেমদের কারণে বিভ্রান্তিতে পরি।তাই আলেমদের বলবো সঠিক ভাবে বুঝে কথা বলবেন।এই হুজুর খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
যে আলেমের কথা কুরআনের বিরুদ্ধে যায় তাকে বর্জন করুন। রাসুলুল্লাহ সাঃ এর যুগেও মুনাফেক ছিলো।
R ahmadullah hujur ki sothik vabe bujaini ?
আব্বাসী সাহেব খুব ডিপ্লোমেটিক ভাবে ভন্ড তাহেরির পক্ষেই কথা বলেছেন।
আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো।
আসুন আমরা কুরআন থেকে উত্তর খুজি।
সুরা শুরা এর ৫২ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন-
"এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ"
রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "?
সুরা ইউনুস আয়াত ১৬ তে আল্লাহ বলেছেন
"বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না"
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"?
সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন
"ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"।
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন
" বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ)
কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন?
কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে।
হাদিস রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবদ্দশায়ে লেখা হয়নি। যে বিষয়ে কুরআনের সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে সেখানে সহীহ জয়ীফ জাল কোন হাদিস টানার সুযোগ নেই।
আহমাদুল্লাহ সাহেব যেটা বলেছেন সেখানে কুরআনের আয়াতের সাথে সামঞ্জস্য রয়েছে।
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর প্রতি শিরকি আকিদা পোষণের জন্য তাহেরি এবং তার সমর্থক বাবর আজম আজহারী(!), আলাউদ্দিন জিহাদী(!) সহ ভন্ডপীর, মাজারি কথিত আলেমদেরই ক্ষমা চাওয়া উচিত, প্রকাশ্যে তওবা করা উচিৎ।
Jajakllaha
শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেব অস্বীকার করেন নাই উনি তো ওটাই বলেছেন 40 বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেছেন সেটাই বলেছেন ভুল কি বলেছেন
দালালী করিয়েননা
ভাই, আমি যদি দেখি ৪০ বছরের আগে রাসুল (সা) নবী ছিলেন না; এবিষয়ে যারা বিশ্বাস করেন, তাদের সাথে কাদের আমল মিলে যায়, তাদেরকে খুঁজে দেখি, তাহলে আমরা দ্বিধায় পড়বো না। ইনশাআল্লাহ।
ওনি পিরের দাবীদার তাই যত গুলি কথা পির এর রেফারেন্স দিয়েছে কোরআন থেকে একটি ও দেয় নাই
তুমি লেখছ দালালী করীয়না। ভাই বড় দলাল তুমি। ভাই ইসলাম সমনদে আগে বুজ তার পর কথা বল
আপনার চোখ ও কানে সমস্যা@@md.habiburrahman2401
আব্বাসী সাহেব উনি কোন তর্ক করে নাই তর্ক করছে আপনার তাহেরি
মুহতারাম মেহেরবানী করে সূরা সূরার ৫২ নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করবেন সবার জন্য। সৃষ্টির ব্যাপারে মহান রাব্বুল 4:55 হামিম সাজদার ৯-১২নম্বর আয়াতে পরিষ্কার করেছেন। কুরআন থেকে মেহেরবানি করে একটি দলিল পেশ করুন যেখানে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন আমার প্রিয় হাবিব কে লক্ষ কোটি বছর আগে সবার আগে সৃষ্টি করেছি।
وَ کَذٰلِکَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلَیۡکَ رُوۡحًا مِّنۡ اَمۡرِنَا ؕ مَا کُنۡتَ تَدۡرِیۡ مَا الۡکِتٰبُ وَ لَا الۡاِیۡمَانُ وَ لٰکِنۡ جَعَلۡنٰہُ نُوۡرًا نَّہۡدِیۡ بِہٖ مَنۡ نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَا ؕ وَ اِنَّکَ لَتَہۡدِیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿ۙ۵۲﴾
এভাবে আমি নিজ নির্দেশে তোমার প্রতি অহী (প্রত্যাদেশ) করেছি আত্মা।[১] তুমি তো জানতে না গ্রন্থ কি, ঈমান (বিশ্বাস) কি।[২] পক্ষান্তরে আমি একে করেছি এমন আলো, যার দ্বারা আমি আমার দাসদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা পথ-নির্দেশ করি।[৩] আর নিশ্চয়ই তুমি সরল পথ প্রদর্শন কর-- [১] رُوْحٌ (রূহ বা আত্মা)এর অর্থ এখানে কুরআন। অর্থাৎ, যেভাবে আমি তোমার পূর্বে অন্যান্য নবীদের প্রতি অহী প্রেরণ করেছি, অনুরূপ আমি তোমার প্রতি কুরআন অহী করেছি। কুরআনকে روح (আত্মা) বলে এই জন্য আখ্যায়িত করা হয়েছে যে, কুরআন দ্বারা অন্তঃকরণের জীবন লাভ হয়। যেমন, আত্মার মধ্যে মানুষের জীবন রহস্য লুক্কায়িত। [২] 'গ্রন্থ' বা 'কিতাব' বলতে কুরআন। অর্থাৎ, নবুঅতের পূর্বে কুরআনের কোন জ্ঞান তোমার ছিল না। অনুরূপ ঈমানের বিস্তারিত জ্ঞানও তোমার ছিল না, যা শরীয়তে বাঞ্ছিত। [৩] অর্থাৎ, কুরআনকে নূর (জ্যোতি) বানিয়েছি। এর দ্বারা আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে চাই হিদায়াত দানে ধন্য করি। অর্থাৎ, কুরআন দ্বারা হিদায়াত কেবল তারাই পায়, যাদের মধ্যে ঈমানের খোঁজ ও তার প্রতি তীব্র আগ্রহ থাকে। তারা এটাকে হিদায়াত লাভের নিয়তে পড়ে, শোনে এবং চিন্তা-গবেষণা করে। তাই আল্লাহ এদের সাহায্য করেন এবং এদের জন্য হিদায়াতের পথ সুগম করে দেন। এই পথের উপরেই এরা চলতে থাকে। কিন্তু যারা নিজের চোখ বন্ধ করে নেয় ও কানে ছিপি লাগিয়ে নেয় এবং জ্ঞান-বুদ্ধিকে কাজে লাগায় না, তারা হিদায়াত কিভাবে পেতে পারে? যেমন মহান আল্লাহ বলেন,{ قُلْ هُوَ لِلَّذِيْنَ آمَنُوا هُدىً وَّشِفَاءٌ وَالَّذِيْنَ لاَيُؤْمِنُوْنَ فِي آذَانِهِمْ وَقْرٌ وَّهُوَ عَلَيْهِمْ عَمىً اُولَئِكَ يُنَادُوْنَ مِن مَّكَانٍ بَعِيْدٍ} অর্থাৎ, বল, বিশ্বাসীদের জন্য এ পথনির্দেশক ও ব্যাধির প্রতিকার। কিন্তু যারা অবিশ্বাসী তাদের কর্ণে রয়েছে বধিরতা এবং কুরআন হবে এদের জন্য অন্ধকারস্বরূপ। এরা এমন যে, যেন এদের বহু দূর হতে আহবান করা হয়। (সূরা হামীম সাজদাহ ৩২:৪৪ আয়াত)
ভাই কোরআন দিয়ে মানুষ হেদায়েত প্রাপ্ত হয় আর এই কোরআন দিয়ে অপব্যাখ্যা করে মানুষ ধ্বংস হয় 😢
আমার মনে হয় আব্বাসী হুজুর আহমদ উল্লাহ হুজুরের বক্তব্য টা পুরোপুরি শুনে নাই।অতএব আহমদুল্লাহ হুজুরের পুরো বক্তব্য টা শুনে তারপর উনার মন্তব্য করা উচিত।
আপনি হলেন আহমাদুল্লার অন্ধ ভক্ত। সঠিক কথাটা আপনাদের কানে পৌছবেনা।
নবী রাসূল কে নিয়ে এত বাড়াবাড়ি না করে তাদের দেয়া শিক্ষা মেনে চলুন। কার নুর কবে বানানো হয়েছে সেটা যখন আল্লাহ ই উল্লেখ করেন নাই কেনো এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে হবে? নবীর শিক্ষা মেনে চলা জরুরি
ঈমান দরকার নাই আমল কইরা দেখ জান্নাতে যাইতে পারস কিনা তোরা!
আব্বাসী সাহেব আমাদের মুসলমান এক উজ্জল আলো এ জন্য তিনি সকল মুসলমানদের তাজ। আহমাদুল্লাহ সাহেব কে যে প্রশ্ন করা হইয়া তার উওরে তিনি কি জবাব দিয়াছেন সেটা ভাল ভাবে শুনা ভাল মনে করি। ভন্ড তাহেরির কথার ফয়সালা দেয়া সঠিক মনে করি না। মহান আল্লাহ সকল কে বুঝার তৌফিক দান করুন।
মনে করেছিলাম আব্বাছি সাহেব সঠিক পথে ফিরে এসেছেন। কিন্তুু এখন দেখছি না...
মনে নেই আাব্বাছি সাহেব ডক্টর জাকির নায়েককে বাংলা বলা বক্তা বলেছিলেন!!!
শায়খ আহমাদউল্লাহ সঠিক কথা ই বলেছেন,, আলী হাসান উসামা হুজুর সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন,,
একদম
আলহামদুলিল্লাহ বুজতে পেরেছি 😊🤲👍ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর
কি বুঝতে পেরেছেন
@@user-ge3cu3kc2e kicchu na aigula boost kora post ,
শায়খ আহমাদুল্লাহ কোন ভুল করেননি,,,,।
Ahmodullah quran and sohih hadis birudi kotha bolce and nobijir saane beyadobi korce, ter touba kora ochit or se kafer hoye geche, karon nobir saane chor poriman beyadobi korle kafer hoye jai
জি
হুজুর আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। নাস্তীকরা সুজুগ পেয়ে যায়বে এটা১০০% ঠিক কথা বলেছেন।
ভাই, আমি বিভাগীয় এক আহ্বায়ক দলের নাম না বলি নাস্তিক, সেই এই কথাগুলো আমাকে বলছে । আহম্মক উল্লা র সাথে তার পুরাই মিল। ইনশাআল্লাহ আমি নাদান উপযুক্ত জবাব দিয়েছি।
❤❤❤অনেক অনেক ধন্যবাদ কথাগুলো বোঝানোর জন্য জাতির কাছে
উনিও শায়খ আহমাদুল্লাহ বক্তব্য না শুনে মন্তব্য করছেন
হুজুর
আল্লাহ সৃষ্টির শুরুতে কলম সৃষ্টি করে যখন কলমকে লিখতে বলেছেন তখন থেকেই মুহাম্মদ সাঃ এর নবুয়ত নির্ধারিত হয়েছে। অর্থাৎ উনার তকদীর লেখা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তা প্রকাশিত হয়েছে ৪০ বছর বয়সে অথবা জীবনের একটা সময় পার করার পর। তকদীর লেখা হয়েছে বলেই যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও প্র্যাকটিক্যালি মানে জাহেরিভাবে নবী ছিলেন সেটা কিভাবে গ্রহণযোগ্য কথা হয়? উনি নবুয়তের জন্য মনোনীত ছিলেন। আর একারণেই আল্লাহ উনাকে বিশেষ সম্মানের সাথে গড়ে তুলেছেন। সেজন্য উনাকে গাছ পালা মেঘ ছায়া দিতো, পাথর সালাম দিতো, তাওরাতের আলেমরা চিনতে পারতেন, প্রাণীরা সম্মান করতো।
সুরা শুরা এর ৫২ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন-
"এভাবে আমার নির্দেশের মূল শিক্ষাকে তোমার কাছে আমি ওয়াহী যোগে প্রেরণ করেছি। তুমি জানতে না কিতাব কী, ঈমান কী, কিন্তু আমি একে (অর্থাৎ ওয়াহী যোগে প্রেরিত কুরআনকে) করেছি আলো, যার সাহায্যে আমার বান্দাহদের মধ্য হতে যাকে ইচ্ছে আমি সঠিক পথে পরিচালিত করি। তুমি নিশ্চিতই (মানুষদেরকে) সঠিক পথের দিকে নির্দেশ করছ"
রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবুয়তের আগে থেকে নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলেছেন "আপনি জানতেন না কিতাব কি, ঈমান কি "?
সুরা ইউনুস আয়াত ১৬ তে আল্লাহ বলেছেন
"বল, ‘যদি আল্লাহ চাইতেন, আমি তোমাদের উপর তা পাঠ করতাম না। আর তিনি তোমাদেরকে এ সম্পর্কে অবহিত করতেন না। কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি। তবে কি তোমরা বুঝ না"
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগেও উনি নবী থাকলে আল্লাহ কেন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে বলতে বলেছেন "কেননা, ইতঃপূর্বে আমি তোমাদের মধ্যে দীর্ঘ জীবন অতিবাহিত করেছি (অর্থাৎ এর আগে তো ইসলামের দাওয়াত দেইনি)"?
সুরা বাকারাহ আয়াত ১৩৫ তে আল্লাহ বলেছেন
"ওরা বলে, ‘তোমরা ইয়াহূদী বা নাসারা হয়ে যাও তাহলে সঠিক পথ পাবে’। বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"।
নবুয়ত প্রকাশিত হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ যদি নবী থাকতেন তাহলে আল্লাহ কেন বলতে বললেন
" বল, ‘বরং একনিষ্ঠ হয়ে ইবরাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর আর তিনি মুশরিকদের অন্তর্গত ছিলেন না’"? উল্টো বলতে হতো "তোমার আমার অনুসরণ করো, কারণ ইব্রাহীমও আমার অনুসরণ করেছেন" (নাঊজুবিল্লাহ)
কুরআনের উপর কোন হাদিসের যুক্তি চলে সেটা যে হাদিসেই থাকুক না কেন?
কুরআনের একটা শব্দের সাথে কোন হাদিস সাংঘর্ষিক হলে সেটা আকড়ে ধরতে গিয়ে কুরআন বাদ দিলে কাফের হয়ে যাওয়া লাগবে।
হাদিস রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবদ্দশায়ে লেখা হয়নি। যে বিষয়ে কুরআনের সুস্পষ্ট আয়াত রয়েছে সেখানে সহীহ জয়ীফ জাল কোন হাদিস টানার সুযোগ নেই।
আহমাদুল্লাহ সাহেব যেটা বলেছেন সেখানে কুরআনের আয়াতের সাথে সামঞ্জস্য রয়েছে।
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর প্রতি শিরকি আকিদা পোষণের জন্য তাহেরি এবং তার সমর্থক বাবর আজম আজহারী(!), আলাউদ্দিন জিহাদী(!) সহ ভন্ডপীর, মাজারি কথিত আলেমদেরই ক্ষমা চাওয়া উচিত, প্রকাশ্যে তওবা করা উচিৎ।
❤জাজাকাল্লাহ্
ভাই যুক্তিসম্মত কথাগুলো বলেছেন আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু দান করুক আমিন
কলমকে যখন বলা হলো লেখ, তখন কলম বললো কি লিখবো? আল্লাহ পাক বললেন অতীতে যাহা কিছু আছে এবং ভবিষ্যৎ যাহা কিছু হবে। অতীতে এমন কি ছিলো যাহা লিখতে বলা হলো? কলম আগে মারাও? কলম কি? আমরা লেখার জন্য যেরকম কলম ব্যবহার কি? এই রকম কলম?
সূরাঃ আশ-শূরা [42:52]
وَكَذَٰلِكَ أَوْحَيْنَآ إِلَيْكَ رُوحًا مِّنْ أَمْرِنَا مَا كُنتَ تَدْرِى مَا ٱلْكِتَٰبُ وَلَا ٱلْإِيمَٰنُ وَلَٰكِن جَعَلْنَٰهُ نُورًا نَّهْدِى بِهِۦ مَن نَّشَآءُ مِنْ عِبَادِنَا وَإِنَّكَ لَتَهْدِىٓ إِلَىٰ صِرَٰطٍ مُّسْتَقِيمٍ
ওয়া কাযা-লিকা আওহাইনাইলাইকা রূহাম মিন আমরিনা- মা-কুনতা তাদরী মাল কিতা-বুওয়ালাল ঈমা-নুওয়ালা-কিন জা‘আলনা-হু নূরান নাহদী বিহী মান নাশাউ মিন ‘ইবা-দিনা- ওয়া ইন্নাকা লা তাহদীইলা সিরা-তিম মুছতাকীম।
এমনিভাবে আমি আপনার কাছে এক ফেরেশতা প্রেরণ করেছি আমার আদেশক্রমে। আপনি জানতেন না, কিতাব কি এবং ঈমান কি? কিন্তু আমি একে করেছি নূর, যাদ্দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করি। নিশ্চয় আপনি সরল পথ প্রদর্শন করেন-
And thus have We, by Our Command, sent inspiration to thee: thou knewest not (before) what was Revelation, and what was Faith; but We have made the (Qur´an) a Light, wherewith We guide such of Our servants as We will; and verily thou dost guide (men) to the Straight Way,-
আরে পাগল, নবী জানতে দেখেই আল্লাহ পাক জিজ্ঞেস করেছেন, আপনি জানতে না? কিতাব কি? ঈমান কি? এক আমি নূরময় করে দিয়েছি।
এরকম জীবন চলার পথেও ঘটে। তুমি কি জানতে না? সে কি? তারপরও তাকে চাকুরী দিলাম। যাহাকে বলা হলো তিনি জানতেন। যাকে চাকুরী দিলো সে কি ছিলো। এটা উদাহরণ।
@@shamimkhan7073
আপনার উদাহরণে কি দুটো আছে। আল্লাহ বললেননি "তুমি কি জানতে না ইমান কি, কিতাব কি?" আল্লাহ বলেছেন "তুমি জানতে না ইমান কি, কিতাব কি"। দুইটার অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন।
জিজ্ঞাসা চিহ্ন কোথায় পেয়েছেন? এটা আপনারা পীর পুজারীরা এভাবে অপব্যাখ্যা করতে ব্যবহার করেন।
@@shamimkhan7073 প্রশ্নবোধক শব্দ কোথায় পেলেন? এভাবেই আপনারা মাজার পুজারীরা কুরআনের অনুবাদ বিকৃত করছেন।
নবীজি (সাঃ) ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত প্রাপ্ত হন। এর পূর্বে তিনি নবী ছিলেন কি না ? (৪২নঃসুরাঃশূরাঃ-আয়াতঃ৫২)। (২৮নঃসূরাঃ কাসাসঃ-আয়াতঃ-৮৬ ) (১০নঃসুরাঃ ইউনুসঃ- আয়াতঃ- ১৬ )।
আপনি কি পুরো কথাটা শুনেছেন
Onader na bole maloan otobar der bolen j ba jara boyan kete charse
পাগল আব্বাস
আদম সৃষ্টির আগে নবীজি নবুয়ত প্রাপ্ত হবে তা আল্লাহ পছন্দ করে রেখেছে।
কিন্তু আদম সৃষ্টির আগে বা নবীর জন্মের আগে নবীজির অস্তিত্ব কোথায় ছিল?
হাদিসের সংজ্ঞা ভালোমতো না বুঝেই একেক জন একেক ভাবে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে।
আমার সাধারণ জ্ঞানে যা মনে হয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 40 বছরে নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছে, এবং তার আগে তিনি আল্লাহর দিন মেনে জীবন অতিবাহিত করেছে।
আববাসী আগেও আববাসী ছিলেন। কিনতু তিনি জানতেন না এবং আমরাও জানতাম না। রাসূল (দ) জেনেছেন ৪০ বছর বয়সে।অতএব এই সময় থেকেই
তিনি অনুকরণীয় এবং অনুসরণীয়। তার আগে তিনি কাউকে তাঁর নবুয়তের দিকে আহবান করেননি।
আসলে আববাসী হুজুর আহমাদুল্লাহ হুজুরের পুরা ওয়াজ না শুনেই বারাবারি করতেছে
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর পবিত্র কোরআনে কি আছে কোরআন আগে না হাদিস আগে বিষয়টা ক্লিয়ার করবেন। আপনার মত একজন বক্তা এবং আলেম হাদিস দ্বারা মনগড়া কথা না বলার জন্য অনুরোধ করা হলো। পবিত্র কুরআনের সূরা র আলোকে ব্যাখ্যা দিন ধন্যবাদ। হাদিস তো জাল এবং জৈব হতে পারে। লেখার মধ্যে বানানের ত্রুটি থাকতে পারে মাফ করবেন। দোয়া চাই আমিন।
বর্তমান সময়ের বড় আলেম হলেন আব্বাসী হুজুর
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি হুজুর কে ধন্যবাদ
হেরে কি ধন্যবাদ দেন, ওনি তো পুরো ভিডিও না দেখেই কথা বলতে আসছে, ওনার যোগ্য নাই শায়েখ এর সমতুল্য
দুঃখজনক বিষয় হলো যেখানে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই বলেছেন আমি আদম আঃ এর অস্তিত্ব যখন ছিলো না তখন থেকেই নবী এতে আর কোন ইমানদার ব্যক্তির সন্দেহ থাকার কথা না এই বিষয়ে ।।
আহম্মদ উল্লাহ সাহেব একজন ভালো আলেম ঐটা আমি মানি তবে মানুষ হিসেবে ওনার ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক ওনি চাইলে এই বিষয়টি স্পষ্ট করে বুঝিয়ে বলতে পারতেন অথচ এই নিয়ে ওনার কোন কথাই নেই আল্লাহ আমাদের সবাইকে ফেতনা ফাসাদ থেকে রক্ষা করুক
কেউ শায়েখ আহমদুল্লাহ সাহেবের ভিডিও লিং টি দেন।
আমি পুরা ভিডিও দেখিনি।
আপনি তিনার বক্তব্য পুরাটা শুনে নিবেন।
হুজুরের কথা গুলো অনেক ভালো লাগে
বার বার আল্লাহ্ কথা বলা হলো অথচ কোরানের একটা রেফারেন্স দিলেন না
রেফারেন্স শুধু কোরআন নয়, , অতীতে যত আসমানী কিতাব ছিলো, ,প্রতিটিতেই নূরে মুহাম্মাদির কথা লেখা আছে
Reference, sura al imran, ayat-81
সুরা আল-ইমরান আয়াত -৮১ দ্বারা ভুল বুঝানো হচ্ছে,সকল নবীকে কোথায় একত্রিত করা হয়েছিল? এই অঙ্গীকার তো রাসুল(সা:) কাছ থেকে ও নিয়েছেন। --- শুধু কি নবীদের কাছ থেকেই অঙ্গীকার বা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ছিলেন, নাকি অনুসারী দের কাছ থেকে ও নিয়েছেন?
কারো কোন কথার ব্যাপারে যদি দ্বিমত পোষণ করতে হয় বা ভুল অন্য কিছু বলার আগে আমার মনে হয় তার ওই কথাগুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা শুনে তারপরে যে কোন মতামত দেওয়া উচিত
আহমদুল্লাহ সাহেব ক্ষমা চাইলেই সমস্যাটা মিটে যায়। কিন্তু এই সমস্ত আহমদুল্লাহ শায়েখরা তাদের আমিত্ব্যের অহংকারে ক্ষমা চাইবে কেমনে?
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবী তা কত বছর বয়স থেকে প্রকাশ পেয়েছে।
40 বয়সে
আব্বাসী হুজুরকে অনুরোধ করছি আপনি পুরো ওয়াজটি শুনে এরপরে মন্তব্য করুন। আপনাকে এই সবে মানায় না।
রাজা ঘোষণা করেন তার কোনো ছেলে হলে সেই ছেলের ৪০ বছর বয়সে তাকে রাজা বানাবেন।এবার আপনারা উত্তর দেন তিনি কি ৪০ বছর বয়স থেকে রাজা নাকি জন্মের পূর্ব থেকে।
আব্বাসী হুজুর! আপনি তো মনে হয় কোরআন তেলাওয়াত করেন না বুঝে। আপনি সূরা শুরা পাঠ করবেন।
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ মারহাবা হুজুরের জন্য শুভকামনা ও অভিনন্দন সুন্দর আলোচনা করার জন্য।
হুজুর সুরা শুরা অনুস্বরন করেন।
আগে সৃষ্টি করছেন কলম, আপনি বলেন নুর
হযরত বিনয়ের সাথে বলতেছি, তাহলে কি অন্য অন্য নবীরা আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর অনুসারী ছিলেন?
ভাই আপনি হাদিস এর reference দিলেন কিন্তু কোরান এর কোন আয়াত এর reference দিলেন না েকন,,,,
Tik to vai
কারণ ধর্ম ব্যবসা শুধুমাত্র হাদীসের উপর এ টিকে আছে।
কারণ ধর্ম ব্যবসা শুধুমাত্র হাদীসের উপর এ টিকে আছে।
এক কথয় শেষ।
আদম (আ) এর যখন অস্তিত্ব ও আসে নাই
তখন থেকে আল্লাহ বলেছেন -মুহাম্মদ (স) আখেরি জামানার শেষ নবি🙋♂️❤️🩹
৪0 বছরের আগে সবাই তো শুধুই মোহাম্মদ বলতো
আদম যখন মাটি পানি, মোর নবী খোদার /আল্লাহর রসুল, যাহার উপর পড়েন দুরুদ আল্লাহ ও ফেরেস্তা কুল।
নবুয়তের জন্য আসমানি কিতাব নাযিল হওয়া শর্ত নয়। কিতাব নাযিল হয়েছে মাত্র কয়েকজন মুরসাল নবীর উপর, আর যাদের উপর কিতাব নাযিল হয়েছে তাদেরকে মুরসাল নবী বলা হয়। তাদের বাইরে আরো লক্ষাধিক নবী রয়েছেন যাদের উপর কোন কিতাব নাযিল হয় নাই। আল্লাহ পাক সকল নবীগণকে নবুয়ত প্রদান করেছেন রুহের জগতে যার প্রমাণ পবিত্র কোরআনের আয়াতে মীছাক। তবে দুনিয়াতে একেকজন নবীর নবুয়ত একেক বয়সে প্রকাশিত হয়েছে। তার মানে এই নয় তিনি ওই বয়সে নবী হয়েছেন। সকল নবীগণ দুনিয়াতে আসার আগে থেকে রুহের জগতে থাকা অবস্থাতে, মায়ের রেহেম শরীফে থাকা অবস্থাতেও নবীই থাকেন। যেমন ঈসা আলাইহিস সালাম ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর বনি ইসরাইলিদের প্রশ্নের জবাবে নিজেই বলেছিলেন আমি আল্লাহর নবী। যা পবিত্র কোরআনে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর নিকট আসমানি কিতাব ইনজিল শরীফ নাযিল হয়েছে আরো অনেক বছর পর। অনুরুপভাবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লামের উপর সর্বশেষ আসমানি কিতাব পবিত্র কোরআন মাজীদ নাযিল হয়েছে চল্লিশ বছর বয়সে। তার মানে এই নয় যে চল্লিশ বয়সে তিনি নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছেন। বরং তিনি রুহের জগতেও নবী ছিলেন যার প্রমাণ পবিত্র কোরআনের আয়াতে মীছাক। কেবল নবী ছিলেন তা নয়, বরং তাঁর উপর ঈমান আনয়ন ও তাঁর সহযোগিতার অঙ্গীকার করা অন্যান্য সকল নবীগণের সেই রুহের জগতে নবুয়ত লাভের আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রদত্ত শর্ত ছিল তারও প্রমাণ আয়াতে মীছাক। রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুয়তের বিভিন্ন মুজিযা ও প্রমাণ তিনি মা আমিনা রা. এর রেহেম শরীফে থাকা অবস্থা থেকেই প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। যা অসংখ্য সহী বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এবং কোরআনেও এর ইঙ্গিত রয়েছে।
উনি তো সঠিক বলছে তো তারপরে আবার ভুল কিসের
হুজুরের কথা সঠিক
আব্বাসী হুজুর সঠিক কথা বলেছেন
আমি হুজুর সাথে একমত আমাদের প্রিয় নবী সব সময় নবী।
তোমরা গোমড়া পড়ে আছো বিদায় হজের ভাষন শুনো না কেনো এই সব পির মাজার মুল্লা কি করতে পারবে। আল্লাহ এদের কে হাসরের ময়দানে এক পাশে আলাদা করবেন এদের মুরিদ গন এদের কে জিজ্ঞেস করবেন কিন্তু তারা জবাব দিতে পারবে না এরা ইসলাম বিভক্ত কারি
Dolil kothaie...
নবী ছিলেন তাহরীর মত মুখে যা আসে তাই বলত।
আহমাদুল্লাহ সাহেব যা বলছে সঠিক বলছে দরবারী আলেমরাই ভুল মনে করে
আহমদ্দুল্লা সাহেবের বক্তব্য সঠিক ছিল। তার বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে।
❤❤❤সুবহানআল্লাহ ❤❤❤
আব্বাসী হুজুরের কথা গুলো অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
ইনিও লোক সুবিধার না। কথায় কথায় যাকে তাকে কাফের বানাইয়া ফেলে
Right
Sheikh , Ahmadullah , Kono Vul Kotha Boleyn, nai. Apni tikk habey video ta dekhun.
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন। ধন্যবাদ। ❤
Then who is the 1st Prophet?
গাবগাছি শায়েখ আহম্মদুল্লাহ বক্তব্য & প্রশ্নকারীর প্রশ্ন না শুনে আন্দাজি আলোচনা করলো।
ধন্যবাদ আব্বাসী হুজুরকে সুন্দর করে বুজিয়ে বলার জন্য
হুজুরের কাছে আমার প্রশ্ন যদি রাসুলুল্লাহ (স) কে আগেই নবী করে রেখেছিলেন এব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু আমার প্রশ্ন রাসুলুল্লাহ সাঃ কে ৪০বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ করা লাগলো কেন। তিনি তো আগে থেকেই নবী
আপনি যে ব্যাপারে কথা বলতেছেন ব্যাপারটা আগে ভালো করে জানেন
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর জবাব!
আলহামদুলিল্লাহ বুজতে পেরেছি ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর
Masha Allah very nice discussion. Jajak Allah khairan
রাইট বলেছেন এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুর ভুল সমাধান হয়ে যাবে সবার ইনশাআল্লাহ
কোনআন থেকে বলেননি।অনেক আলেম কোনআন থেকে বলেছে।
মাশাল্লা মারহাবা।হুজুরকে সঠিক জবাব দেয়ার জন্য।
সবই ঠিক আছে আব্বাসী হুজুর আল্লাহর নবীকে নূরনবী একজন সাহাবী বলেছে হাদিসটা দলিল দিয়ে বললে খুশি হব
তাহেরী হুজুরের এবং আববাসী হুজুরের কথাগুলো একদম সঠিক।
আববাসী সাহেব আপনি আলোচনাটি আগে ভালভাবে শুনে নিন।তার পর্ মিডিয়ার সাথে কথা বললে ভাল হত।
শায়েখ আহমদুল্লাহ সাহের কথা সঠিক ,এবং এনাতুল্লাহ আব্বাসী কথা ও সঠিক ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
যদি বলিস আহমদুল্লাহ সঠিক তাহলে তর জন্ম বেঠিক।
১০০%সত্যি কথা
expired date gaza khaisennaki ?
সেশ নবিকে নি কোন বিতরক হোক আমরা আম জনতা হুজুরদের বিতর্ক দেখতে চাইনা
khub shundor alocona korecen hujur❤
বুঝে শুনে কথা বলেন,,,,মানুষের মদ্যে ফেতনা সৃষ্টি কইরেন না
আব্বাসি হুজুর জিন্দাবাদ।সঠিক আলোচনা করেছেন হুজুর
আমাদের শায়খ মুফতি মোহাম্মদ নোমান অনেক সুন্দর ভাবে বিষয়টা বুঝিয়ে দিয়েছেন। আব্বাসী হুজুর আহমাদুল্লাহ হুজুরের আলোচনাটা পরিপূর্ণ শুনেন নাই তাই সমাধান দিতে পারছেন না
আব্বাসী হুজুর মনেহয় পুরো বক্তব্য শুনেন নাই।
apni agee ahmadullah full waj dekhen tar por boilen
পীর অর্থ জাহেল 😢😢😢😢😢
সত্য মাসালা জানতে গেলে দেলোয়ার হোসেন সাব আকবর মসজিদ কমপ্লেক্স হুজুর সমাধান খুব ভালোভাবে দিবেন
Abbasi hujur, Sheikh Ahmadulla,r Kotha gulo tikk mato suney nai.
ধন্যবাদ আপনাকে নবুয়তের বেপারটাা ক্লিয়ার করার জন্য ❤❤❤❤❤❤❤
হে আল্লাহ, তাহেরিকে হেদায়েত দাও।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤❤❤
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনার বক্তব্য এবং ওয়াজ আমার খুব ভালো লাগে আপনার এই বিশ্লেষণ টা আমার ভালো লেগেছে কিন্তু আপনি কি বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানীর যে কারামত গুলো আমরা সবাই জানি আপনি কি বিশ্বাস করেন একটা ভিডিও বানাবেন । দয়া করে সমস্ত কিছু প্রমান দিয়ে সুন্দর করে একটা ভিডিও দিবেন ।
আল্লাহ পাক যদি রুহ সৃষ্টির আগে তাদের ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে থাকেন। তাহলে সেই আল্লাহ পাক সকাল সৃষ্টি তথা মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানুষকে নির্বাচন করে রাখবেন না, এটা আবার কি করে হয়। তাহলে প্রত্যেক নবীগনের সময় তারা নবী এবং তাদের সময়ের মানুষেরা তাদের উম্মত হিসেবে গন্য ছিল। তার মানে নবী কারীম সাঃ যদি তখন থেকে নবী হতেন। তাহলে তখন থেকে এখন পর্যন্ত সকল মানুষ তথা সকল নবী রাসুল গনও নবীজি সঃ এর উম্মত।
এছাড়া নবীজি সঃ কেন ৪০ বছরের আগে কেন তাওহিদ, নবুয়ত ও রিসালাতের দাওয়াত দিলেন না।
তহলে বিষয় গুলো কেমন জানি গোলমাল লাগছে না।
আব্বাসী হুজুরের বক্তব্য সঠিক সমাধান।
ইনশাআল্লাহ হুজুর আপনাকে ধন্যবাদ। বাতেলদের কঠিন জবাব দেওয়ার জন্য।
প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টির শুরু থেকে নবী ছিলেন না চল্লিশ বছর পরে নবী হয়েছেন এইটা আপনার ঈমান আকিদা বিশ্বাসের বিষয়, এইটা মাওলানা তাহেরী, শায়েখ আহমাদুল্লার বিষয় না,মহান আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুক
শাইখ আহমদ উল্লাহর ওই বক্তব্য শুনেছি উনি বলেছেন ডায়রেক ৪০ বছরের আগে উনি তো নবী ছিলেন না এভাবেই বলেছেন শায়খ আহমদুল্লাহ এভাবেই বলেছেন আপনি বারবার দেখেন সমস্যা নাই যারা কমেন্টে বলতেছেন