তাবলীগ সম্ভন্ধে আপনার মতামত সত্যি হক।মানুষ এত খারাপ মন্টালিটির যে তাবলীগের মতো একটা হক জামাত সম্পর্কে বাঁকা দৃষ্টি রাখে।আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহীসমঝ দান করুন।
ইলিয়াসি তাবলীগ বিদায়াত। দেখতে শুনতে যতই ভালো হোক না কেনো তাবলীগের যে অংশ বা কাজ কোরআন হাদীসের সাথে মিশবেনা তা কিছুতেই করা বা মানা যাবেনা কারন তা হবে বিদায়াত।
Janab, age nije Quran-Sahih Hadith porun,tarpor fazael series boigulo poren. Tahole bujhben,koto dhane koto chal. Arekjoner mukhe jhal na kheye nije taste kore dekhun.
মাহফিলেও শিখেন নাই এইটা বলার কোন প্রয়োজন এইখানে নাই! মাহফিলে আপনি হয়তোবা ঠিক মত শরিক হোন নাই! না হয় এমন কথা বলতেন না! আমি ৩ চিল্লা দিয়েছি অনেক আলহামদুলিল্লাহ শিখেছি আর মাহফিলের থেকেও অনেক কিছু শিখেছি আমি! উলামাদের মাজলিসেও অনেক কিছু শিখেছি যা তাবলীগেও শিখায় না বা সেগুলা শিখানোর উছুল তাবলীগে নাই! আর তাবলীগে বলা আছে মাছলা মাছায়েল নিয়া আলোচনা না করতে কারণ মাছলা মাছায়েল এর অনেক দিক থাকে এগুলা বিজ্ঞ আলেমদের কাজ সাধারণ লোকদের কাজ নয় সেটা! আমাদের তাবলীগের মুরুব্বিগণ যেভাবে কাজ করতে বলেন তার মধ্যে একটা এইটাও আছে যে উলামাদের মাজলিসে আসা যাওয়া করা, কেন বলেছেন এইটা? কেন? অবশ্যই বহু কিছু আছে শিখার যা আমরা তাবলীগে গিয়ে ইচ্ছা থাওলেও তা পাড়বো না কারণ জামাতের সাথিদের মাঝে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই সব আলোচনা সেখানে আনলে বা করলে! এইজন্য বুঝতে হবে সব মেহনত এর দরকার ও সব্বাইকে দিয়ে সব কাজও হয় না! আর এক জামাত বা একজন আলেম সব কাজ করবেন এই আশাও করা উচিত না। এক আল্লাহর পরিচয় দেওয়ার জন্য কমবেশি সোয়া লাখ নবী রাসুল এসেছেন! তাহলে? একা একজন সব কাজ করতে পাড়েন আল্লাহ ব্যাতিত আর কেহ নয়!
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
@@lionbeasts6578সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
তাবলীগ করে আমি ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি,,আর তাবলিগে গিয়ে মানুষকে ইসলামের পথে আহব্বান করা হয় এটা কি খারাপ কাজ,এটা কেন বিদাত হবে।আমি আপছোস এর সাথে বলে আমি যখন তাবলিগ করা বাদ দিয়ে দিছি তখন থেকে আমি নামাজ পড়ি না,এটা আমার ঈমানেন দুর্বলতা।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
তাবলীগে আসলে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করা যায়। তাবলীগ নবীর সুন্নাহ এই দিন পরিবর্তন করার জন্য নবী অনেক রক্তাক্ত হয়ে গেছে। এই নবীওয়ালা কাজগুলো সারা পৃথিবীর উম্মতের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন নবীজি। আল্লাহপাক সকল মানুষকে তাবলীগ পছন্দ করার তৌফিক দান করো।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
জ্বি ষায়েখ, আপনাদের বেলায় সবকিছু বিভিন্ন যুক্তিতে জায়েজ। শুধু ঈদে মিলাদুন্নবীর ক্ষেত্রে এই সকল যুক্তি কর্যকরি হয়না..!! আপনাদের জন্যই দেশের মুসলিমরা আজ বিভক্ত, সংঘাতে লিপ্ত।
তাবলীগ জামাতে প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ মানুষ নামাজ কালাম শিখতাছি দয়া করে সেগুলো ভুল না ধরে নিজের সংশোধন হন অন্যকে নামাজ কালাম পড়ার জন্য উৎসাহিত করুন আল্লাহ আপনাকে বুঝ দান করুন
ভাই আপনি যে ইবাদত ই করেন তা রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তরিকা অনুসারেই হতে হবে । আপনি লাখ লাখ কোটি কোটি ইবাদত করলেও তা সম্পূর্ণ বাতিল যদি সেগুলো রাসুল( সাঃ)এর তরিকা অনুযায়ী না হয় । আপনি আবেগ আর যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে গেলেই বিভ্রান্ত হবেন । উলামার যা বলেছেন তা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী । আপনার বৃথা আবেগের কোনো স্থান নেই ভাই ।আর তাবলীগ জামাত অবশ্যই একটি বিদআতী দল ।
আপনার কথা গুলা অনেক শিক্ষণীয় এবং পরিষ্কার সমাধান এর পর ও যারা এটা বুঝে না উল্টা পাল্টা কমেন্ট করে তাদের বুঝ জীবনেও হবে না এরা শয়তানের মত যুক্তিবাদী আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুন।
দয়া করে ভবিষ্যৎ বাণী করা বন্ধ করুন। কার কি হবে আর কি হবে না সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহ চাইলে কাফেরকে ও মুমিন বানিয়ে দিতে পারেন। আমাদের এমন কথা বলার কোনো অধিকার নেই। তাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আলহামদুলিল্লাহ। শায়খ আপনার কথা আমার অনেক ভাল লাগে। তবে একটা বিষয় না বললেই নয়। তা হল তাবলীগ জামায়াত আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে যেভাবে ভ্রান্ত আকীদা ও বিদায়াতি আমাল প্রচার করত তাদের বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করছে তা সত্যিই অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনার বিষয় এবং এ নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতঃ সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে আপনার মত এমন একজন চমৎকার এবং অনুসরণীয় আলেমের কাছে এটা আরও বেশি কাংখিত। যেমন আমি নিজে আমাদের পরিচিত তাবলীগের ভাইদের মধ্যে দেখেছি যে তারা কুরআন ও সহিহ হাদিসের চেয়ে ফাজায়েলে আমল বই পড়া ও তার উপর আমল করাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর মাসজিদে মাসজিদে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে এই বইয়ের উপর তালিম করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এইযে তারা কুরআন মাজীদ পড়া বা তা নিয়ে আলোচনা করা পছন্দ করেন না। আরেকটি বিষয় হল শুদ্ধভাবে কুরআন পড়তে জানে না এমন ব্যক্তিও মাসজিদের মিম্বরে বসে তালিম দিচেছ। এতে ইসলামের বরং ক্ষতি বেশি বৈ কম হচেছ না। তাই আপনি যদি বিষয়টি আরেকটু পরিস্কার করতেন তাহলে ভাল হত। কেননা এরা কোনভাবেই কোন বুঝ গ্রহণ করতে চায় না। এরা অত্যন্ত গোড়া ও গুমরাহ প্রকৃতির। আমাকে ভুল বঝবেন না। আমি এমনটাই দেখে আসছি আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠদের নিকট থেকে।
আপনার জ্ঞান যতটুকু ততটুকু বুঝেছেন। শিক্ষিত মূর্খ বাংলাদেশের বহুৎ আছে। কোরআন হাদিসের সাথে ফাজায়েলে আমল মিলানো ঠিক না। ফাজায়েল আমল হলো কোরআন হাদিস ও বড় বড় আল্লাহ ওয়ালা বুজুর্গ দের আমল থেকে নেওয়া একটি কিতাব। যেন সরল-সোজা মানুষ সহজেই বুঝতে পারে।
ভাইজান আমি বুঝলাম না। আপনি কি কুরআন হাদিসের বাইরে যেকোন আমল করে তা ফাজায়েলের নাম দিয়ে চালাতে চান। আমি না হয় শিক্ষিত মূর্খ। এদেশে অনেক বিজ্ঞ আলেম রয়েছেন এবং পূর্ববর্তী অনেক বিজ্ঞ আলেমগণ রয়েছেন যারা ফাজায়েলে আমলের ক্ষেত্রে শর্তারোপ করেছেন। অন্তত সেগুলোতো মেনে চলার চেষ্টা করুন। আর বুজুর্গদের কথা বলছেন? আপনি কি সুনিশ্চিত তারা সফলকাম হয়েছেন। আমারতো মনে হয় একথা কেবল রাসুলগণ, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণ ব্যতীত এমন ধারণা পোষণ করা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। আর সর্বোপরি আমার মন্তব্য কাউকে আঘাত করার জন্য ছিল না।
@@md.monjurali5854 নবী ও সাহাবীদের ছাড়া কেউ কি আলোকিক কিছু করতে পারেনা এটা আপনার ভুল ধারণা। কারণ বিবি মরিয়ম তো নবী এবং সাহাবী ছিলেন না। স্বয়ং কোরআনে আছে তার কাছে জান্নাতি খাবার আসতো। আলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা হলো মধ্যমপন্থী। মানুষের ভালো দিক গুলো গ্রহন করা প্রত্যেকটা ভালো কাজের কিছু কিছু ভুল থাকবে । আর ফাজায়েলে আমলের খারাপ দিক কোনটা আমাকে একটু বুঝিয়ে বলেন ।
ধন্যবাদ ভাইজান। আমার মনে হয় আমি বিষয়টি clear করতে পারিনি। যে কেউ আলোকিত কিছু করতেই পারে। এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নাই। আপনি মারিয়াম (আঃ) এর কথা বললেন। এটাতো কুরআন দ্বারা প্রমাণিত। এখন একটু খেয়াল করুন। ধরুন আজ একজন মারা গেল যার সম্পর্কে আমরা সুধারনা পোষণ করি। আপনি কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন সে চুড়ান্তভাবে সফলকাম হয়েছে? আমি মূলতঃ এই কথাই বলতে চেয়েছি। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। তাই এধরনের ব্যক্তির যেকোন আমল অনুসরণ করতে গেলে দলিল দ্বারা সাব্যস্ত হতে হবে। আর বললেন ফাজায়েলে আমলের কোন বিষয়টি খারাপ? এক্ষেত্রে আমি মূলতঃ বলতে চেয়েছি যে তাবলীগের ভাইয়েরা যে ফাজায়েলে আমল বইয়ের তালিম করে বা তার দাওয়াত দেয় সেই বইয়ে এমন কিছু আছে যেগুলোর পর্যালোচনা করতঃ শুদ্ধ অশুদ্ধ যাচাই করা প্রয়োজন। যেমন একটা simple উদাহরণ হিসেবে ফাজায়েলে আমল বইয়ে বর্ণিত একটা ঘটনা উল্লেখ করছি। সেখানে বলা আছে একজন কাশফওয়ালা যুবক জান্নাত জাহান্নাম দেখতে পায়, আরেকজন বুজুর্গ কালিমা বখশিয়ে দিলে জাহান্নামি ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি পায়। এরকম কিছু কিচছা পর্যালোচনার দাবি রাখে বলে মনে করি। আমি মূলতঃ এ বিষয়টি খোলাসা করতে চেয়েছি। কেননা এ দ্বারা আমাদের মত সাধারণ মুসলিমদের মারাত্মক ক্ষতির আশংকা রয়েছে। আশা করি বিষয়টি clear করতে পেরেছি।
@@md.monjurali5854 আপনি যেটা বললেন এরকম কথা ফাজায়েলে আমলে নেই। কিন্তু এটা সত্যি যে ফাযালে আমল কিছু দুর্বল হাদীস আছে। তাছাড়া তাদের অনেক ভালো কাজ আছে। যেমন মানুষকে ভাল কাজে উপদেশ দেওয়া খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখা খারাপ কর্ম কাছ থেকে দূরে রাখা। মাজার পূজার মতো মারাত্মক শিরক কাজ তো করে না
Apni joto khusi Allahor rastay khoros koren, Allah Feresta Niog kore rakhsen neki lekhar jonno, Allah chaile er protidan aroo kouek gooon bariye diben.
আমার নাম মোঃ মেহেদী হাসান প্রিয় শায়খের কাছে আমার একটি প্রশ্ন ছিল, যদি কোন ব্যাক্তি যানবাহন দুর্ঘটনায় আহত অথবা নিহত হয় তাদেরকে যদি মালিকপক্ষ অথবা সরকারের কাছ থেকে আর্থিক অনুদান বা ক্ষতিপূরন দেওয়া হয় সেটা নেওয়া জায়েজ হবে কিনা?
আপনি একজন আলেম হয়েও অতীতে শিয়া সুন্নি বিভেদ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। মুসলমানদের সবচাইতে বড় দুর্দিনে আপনি মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। এর চাইতে লজ্জা ও দুঃখজনক আর কি হতে পারে। আপনারা কেয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে কি জবাব দেবেন? আপনি কি কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে মাথা উঁচু করে বলবেন, "হে আল্লাহ (স) আমি শিয়া সুন্নির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করেছি?"
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
কিছু মানুষ আছে না বুঝে,, চিলে কান নিয়ে গেলো দৌড় চিলের পিছনে কান মাথায় আছে না নাই দেখেনা, না বুঝে না শুনে হুদায় আবেগে বিবেগ হারিয়ে কমেন্ট করে ফেলে,,,, আর উনি যথেষ্ট জ্ঞানি এবং আমার জানা মতে উনি ভালো একটা আলেম।।।।।
আসসালামু আলাইকুম। আমি তাবলীগ এর সাথে সম্পৃক্ত এবং তাবলীগ সম্পর্কে আপনার বক্তব্য পুরোপুরি সঠিক। অনেক ধন্যবাদ ব্যাপারগুলো পরিস্কার করে দেয়ার জন্য।
কোটি কোটি ধন্যবাদ হুজুরকে তাবলীগ একটি হক জামাত
তুমি জানো তুমি সঠিক তবুও তর্কে যেওনা!'🖤
- হযরত মুহাম্মদ (সা:)🌸
Right 👍
রেফারেন্স প্লিজ।
কোন হাদীস এটা??
🤔🤔
এই দেখুন মেয়ে নিয়ে ধরা খেলো মন্দিরের ছাপ ইসকন ঠাকুর।
ruclips.net/video/st2ic0ztnNY/видео.html....
জয় ছিরা রাম।উলু উলুউলুউলু চুলু।😁😁।
হুজুর আপনি সঠিক কথাগুলা তুলে ধরেছেন আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
শায়েখ আহমাদুল্লহ হুজুরের বক্তব্য আমার কাছে ভালো লাগে। ❤❤
তাবলীগ নিয়ে সুন্দর আলোচনা করলেন ❤
❤❤
তাবলীগ দ্বীন শিক্ষার একটি বড় মাধ্যম। আল্লাহ এই দ্বীন শিক্ষার মাধ্যম কে কেয়ামত পর্যন্ত জারি রাখুন আমিন।
😂
আমীন
Amin.
@@muhaimsk8546😂
😂😂
আসলে আমরা মূর্খ,,,নিজে কি করি তা দেখিনা,,, অন্যের দোষ খুজে বেড়ায়,,,অন্যের সমালোচনা না করে বরং আমরা নিজেকে সুন্দর ভাবে চালানোর চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ।।
তাবলীগ সম্ভন্ধে আপনার মতামত সত্যি হক।মানুষ এত খারাপ মন্টালিটির যে তাবলীগের মতো একটা হক জামাত সম্পর্কে বাঁকা দৃষ্টি রাখে।আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহীসমঝ দান করুন।
তাবলিগ ও কুরআন হাদিস নিয়ে পড়াশুনা করুন তখন আপনি নিজই বুঝে নিবেন ।সত্যজানতে হলে আপনাকে পড়তেই হবে এর বিকল্প নেই ধন্যবাদ ।
Every Muslim should follow Quran and hadith. You should not follow tablig system created by an Indian man . It’s shirk. It’s bidha.
ইলিয়াসি তাবলীগ বিদায়াত। দেখতে শুনতে যতই ভালো হোক না কেনো তাবলীগের যে অংশ বা কাজ কোরআন হাদীসের সাথে মিশবেনা তা কিছুতেই করা বা মানা যাবেনা কারন তা হবে বিদায়াত।
Janab, age nije Quran-Sahih Hadith porun,tarpor fazael series boigulo poren. Tahole bujhben,koto dhane koto chal. Arekjoner mukhe jhal na kheye nije taste kore dekhun.
@@MrEbadur yes, atakei amra islsm buji ar Qu'an Haditr kotha bolle mone kore agolo shob miththa
মাসাহাল্লাহ,,,,, হুজুর সত্যি অাপনি অনেক ভাল একজন মানুষ,,, অাপনার প্রত্যেকটা কথাই খুবই মুল্যবান
আমি তিন দিনের জন্য গিয়েছি..তিন দিনে যেটা শিখেছি আপনাদের ওয়াজ মাহফিল সারাজীবন শুনলেও হয়তো-বা শিখতে পারতাম না..
@@rahmanmdhabibur5814 Awesome
মাহফিলেও শিখেন নাই এইটা বলার কোন প্রয়োজন এইখানে নাই! মাহফিলে আপনি হয়তোবা ঠিক মত শরিক হোন নাই! না হয় এমন কথা বলতেন না! আমি ৩ চিল্লা দিয়েছি অনেক আলহামদুলিল্লাহ শিখেছি আর মাহফিলের থেকেও অনেক কিছু শিখেছি আমি! উলামাদের মাজলিসেও অনেক কিছু শিখেছি যা তাবলীগেও শিখায় না বা সেগুলা শিখানোর উছুল তাবলীগে নাই! আর তাবলীগে বলা আছে মাছলা মাছায়েল নিয়া আলোচনা না করতে কারণ মাছলা মাছায়েল এর অনেক দিক থাকে এগুলা বিজ্ঞ আলেমদের কাজ সাধারণ লোকদের কাজ নয় সেটা! আমাদের তাবলীগের মুরুব্বিগণ যেভাবে কাজ করতে বলেন তার মধ্যে একটা এইটাও আছে যে উলামাদের মাজলিসে আসা যাওয়া করা, কেন বলেছেন এইটা? কেন? অবশ্যই বহু কিছু আছে শিখার যা আমরা তাবলীগে গিয়ে ইচ্ছা থাওলেও তা পাড়বো না কারণ জামাতের সাথিদের মাঝে মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেই সব আলোচনা সেখানে আনলে বা করলে! এইজন্য বুঝতে হবে সব মেহনত এর দরকার ও সব্বাইকে দিয়ে সব কাজও হয় না! আর এক জামাত বা একজন আলেম সব কাজ করবেন এই আশাও করা উচিত না। এক আল্লাহর পরিচয় দেওয়ার জন্য কমবেশি সোয়া লাখ নবী রাসুল এসেছেন! তাহলে? একা একজন সব কাজ করতে পাড়েন আল্লাহ ব্যাতিত আর কেহ নয়!
তারচেয়ে তুমি রমজানে ১০ দিন ইতিকাফ কর,ঘুমের মাঝে তোমার যদি মসজিদের সাথে আদব রক্ষা করতে পারবে তার কোন গ্যারান্টি নাই।
allah amakay 1bar sojug decan
ভাই একটু ভেবে কথা বলেন আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না ।
আল্লাহ আমাদের সমস্ত মুসলমানদের সঠিক দিন বোঝার তৌফিক দান করুন। আমিন 🥰🥰
তাবলিগে গেলে নিজেকে শোধরানো যায়,নতুন অনেক কিছু শিখা যায়!
Bhai Giyechi Onek Manush Er Aqidah o Manhaj Ke Dhongsho kore dey
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
@@lionbeasts6578সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
In Sha Allah
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করেন আমিন
তাবলীগ বেদআত মনের কষ্টে বিস্তারিত বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ,,,,,,এভাবে লেখা ঠিক হয়নি ,,,তাবলিগ,,,কোনটা বেদয়াত ,,কোনটা বেদয়াত না...বিস্তারিত বুঝিয়ে বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ইএভাবে লেখা উচিতছিল
Right
R8
সহমত
R8
Right
সুন্দর আলোচনা। কথা কাজের আমল থাকা উচিৎ।
মাশাআল্লাহ সুন্দর বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ
আপনি সঠিক বলেছেন।
আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম জাজাহ দান করুন।
তাবলীগে ৩ দিনের জন্য গিয়ে যা শিখেছি আমার ৩৫ বছরের জিন্দেগীতেও তা শিখি নাই।।
তাবলীগ করে আমি ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি,,আর তাবলিগে গিয়ে মানুষকে ইসলামের পথে আহব্বান করা হয় এটা কি খারাপ কাজ,এটা কেন বিদাত হবে।আমি আপছোস এর সাথে বলে আমি যখন তাবলিগ করা বাদ দিয়ে দিছি তখন থেকে আমি নামাজ পড়ি না,এটা আমার ঈমানেন দুর্বলতা।
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
❤❤
তাবলীগে আসলে নিজেকে অনেক পরিবর্তন করা যায়। তাবলীগ নবীর সুন্নাহ এই দিন পরিবর্তন করার জন্য নবী অনেক রক্তাক্ত হয়ে গেছে। এই নবীওয়ালা কাজগুলো সারা পৃথিবীর উম্মতের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন নবীজি। আল্লাহপাক সকল মানুষকে তাবলীগ পছন্দ করার তৌফিক দান করো।
নবীর নাম উচ্চারণের সময় সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দয়াকরে লিখবেন।জাযাকাল্লাহ।
Tablig sunnah?? 😵😵
অ্যাই 😂 নবীর সুন্নাহ তাবলীগ কোন্ হাদীছে আছে ভাই একটু দেখান তো
Tara Nobir onek Sunnah ke osshikar kore
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে শুধু ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
Excellent আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন
তাবলীগে যাওয়ার মূল কারণ নিজেকে শুধরানো ❤️
তুমি জানো তুমি সঠিক তবুও তর্কে যেওনা!'
- হযরত মুহাম্মদ (সা:)
আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন 😶❤️❤️
মাসাললাহ হুজুর জাজাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ আমাদের নেক বোজ দান করো আমিন
সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন
জাযাকাল্লাহু খাইর
ঈমান যেমন ফরযে আইন, ঈমানী মেহনত তথা তাবলীগের মেহনত তেমন ফরযে আইন। পরিষ্কার কথা বলি। রিফারেন্স দেখেন, কোরআন দেখেন, হাদীস দেখেন। সূরা আলি ইমরানের ১১০-১১৪ নং আয়াতের তরজমা দেখেন । ..............................
খুব ভালো আলোচনা। ধন্যবাদ হুজুর
আপনি অত্যন্ত ভালো বয়ান করেন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
I like you very much for your valuable lecture ❤️
আসুন আমরা সবাই পীরের ছহবত গ্রহন করি
জ্বি ষায়েখ, আপনাদের বেলায় সবকিছু বিভিন্ন যুক্তিতে জায়েজ।
শুধু ঈদে মিলাদুন্নবীর ক্ষেত্রে এই সকল যুক্তি কর্যকরি হয়না..!!
আপনাদের জন্যই দেশের মুসলিমরা আজ বিভক্ত, সংঘাতে লিপ্ত।
ঈদে মিলাদুননবী জায়েজ হলে মুসলমানের কোন উপকার হবেনা। জিলাপী আর খিছুড়ী লীগ ঈদে মিলাদুননবী পালন করে মুসলিম উম্মাহর কি লাভ হয়?
আল্লাহ মুসলিম উম্মাহকে এক কালিমার নিচে নিয়ে আসুন আমিন।
তাবলীগ জামাতে প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ মানুষ নামাজ কালাম শিখতাছি দয়া করে সেগুলো ভুল না ধরে নিজের সংশোধন হন অন্যকে নামাজ কালাম পড়ার জন্য উৎসাহিত করুন আল্লাহ আপনাকে বুঝ দান করুন
Unar kotha valo kore bujhe tarpor comment koren😊
আরে ভাই ওনি বিদাত বলেনি কি বলছেন তা ভালো করে বার বার শুনতে হবে তারপর বুঝতে হবে।
Amin
কথা কথিত ইলিয়াসি তাবলিগ বেদয়াত।।। শুধু আল্লাহর তাবলীগ জায়েজ।।।
ভাই আপনি যে ইবাদত ই করেন তা রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তরিকা অনুসারেই হতে হবে । আপনি লাখ লাখ কোটি কোটি ইবাদত করলেও তা সম্পূর্ণ বাতিল যদি সেগুলো রাসুল( সাঃ)এর তরিকা অনুযায়ী না হয় । আপনি আবেগ আর যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে গেলেই বিভ্রান্ত হবেন । উলামার যা বলেছেন তা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী । আপনার বৃথা আবেগের কোনো স্থান নেই ভাই ।আর তাবলীগ জামাত অবশ্যই একটি বিদআতী দল ।
যাজাকাল্লাহু খইরন হুজুর
অসাধারণ একটা আলোচনা।
Mash-Allah, Apnake Allahor Jonno Valobasi
Jazkallah your nice discussion. In our society no people like you who can explain well . Nice 👍
আল্লাহ তায়ালা সবাই কে সঠিক বুঝ নসিব দান করুন
জাজাকাললাহ খাইরান🎉
তাবলীগকে বিদায়া'দ বলার কোন সুযোগ নেই। তাবলিগ যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কালেমার দাওয়াত দেওয়া। ❤
আমি তাবলীগ থেকে অনেক কিছু শিখছি,এটি থেকে অনেক কিছু শেখা যায়।এটি ভালোর দিকে ধাবিত করে। মানুষকে সুশৃংখল, নম্র, ভদ্র করে তোলে
আলহামদুলিল্লাহ
আপনার কথা গুলা অনেক শিক্ষণীয় এবং পরিষ্কার সমাধান এর পর ও যারা এটা বুঝে না উল্টা পাল্টা কমেন্ট করে তাদের বুঝ জীবনেও হবে না এরা শয়তানের মত যুক্তিবাদী আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুন।
দয়া করে ভবিষ্যৎ বাণী করা বন্ধ করুন। কার কি হবে আর কি হবে না সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহ চাইলে কাফেরকে ও মুমিন বানিয়ে দিতে পারেন। আমাদের এমন কথা বলার কোনো অধিকার নেই।
তাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান
I like very much thanks hujur mash Allah
ধন্যবাদ প্রিয় শাইখ
১০০%হক আলোছনা।
তাবলীগে গেলে বে নামাজী নামাজ পড়ে টুপি পড়ে দাঁড়ি রাখে পানজাবী পড়ে নবীর সুন্নত আসে সকল কে ধন্যবাদ রিপোটার কে ধন্যবাদ 🎉🎉🎉
অসাধারণ একটা আলোচনা
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন
আল্লাহ আপনি শাইখ কে সুস্থ রাখুন ।আমিন
তাবলিক নিয়ে না চিন্তা করে নিজের কথা চিন্তা করুন।
Tablig not tablik
Tablig mein jao aur waqt lagao fir judge karna
কেন বলবে না তা ব্যাখ্যা দিবেন প্লিজ
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাতে এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
ধন্যবাদ আহমদুল লাহ ভাই কে
Excellent...ato sundur kore explain 🤔 kora.....ata akjon talent and kub Allah walar poche somvob.
Apnake thanks hojor ai bishoita Nia alochona korar jonno soo thanks.. ❤️❤️❤️🤲🤲🤲
পীর সাহেব পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ,নিয়ামত
ধন্যবাদ আপনাকে।
Right 👍👍👍👍 kotha
জাজাকাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
আমি তাবলিগ করি কিন্তু এটাই পূর্ণাঙ্গ নয় দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করা লাগবে
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
Alhamdulillah amio like
চলুন সবাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি
আমিন
জাজাকাল্লাহ,
Tab league খুবিই ভাল কাজ, ইসলাম কে ভাল ভাবে জানা যায় । ❤❤❤❤
Hujur apnar kotha 100 % sure
Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah
সব হুজুরের সব কথা মানা যাবেনা কারণ আল্লাহতালা আপনাকে বোঝার জন্য জ্ঞান দান করছেন কোনটা ভালো কোনটা খারাপ আপনি বাছাই করুন তার উপরে আমল করুন
Apnar kotha oneak sundor.
ঠিকই বলছেন ।
তাবলীগ নিয়ে সমালোচনা এটা থাকবেই
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আল্লাহ সবাই কে সহি বুঝ দান করেন
হক কথা শায়েখ
জাজাকাল্লাহ খায়ের।
আলহামদুলিল্লাহ। শায়খ আপনার কথা আমার অনেক ভাল লাগে। তবে একটা বিষয় না বললেই নয়। তা হল তাবলীগ জামায়াত আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে যেভাবে ভ্রান্ত আকীদা ও বিদায়াতি আমাল প্রচার করত তাদের বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করছে তা সত্যিই অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনার বিষয় এবং এ নিয়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতঃ সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে আপনার মত এমন একজন চমৎকার এবং অনুসরণীয় আলেমের কাছে এটা আরও বেশি কাংখিত। যেমন আমি নিজে আমাদের পরিচিত তাবলীগের ভাইদের মধ্যে দেখেছি যে তারা কুরআন ও সহিহ হাদিসের চেয়ে ফাজায়েলে আমল বই পড়া ও তার উপর আমল করাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর মাসজিদে মাসজিদে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে এই বইয়ের উপর তালিম করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এইযে তারা কুরআন মাজীদ পড়া বা তা নিয়ে আলোচনা করা পছন্দ করেন না। আরেকটি বিষয় হল শুদ্ধভাবে কুরআন পড়তে জানে না এমন ব্যক্তিও মাসজিদের মিম্বরে বসে তালিম দিচেছ। এতে ইসলামের বরং ক্ষতি বেশি বৈ কম হচেছ না। তাই আপনি যদি বিষয়টি আরেকটু পরিস্কার করতেন তাহলে ভাল হত। কেননা এরা কোনভাবেই কোন বুঝ গ্রহণ করতে চায় না। এরা অত্যন্ত গোড়া ও গুমরাহ প্রকৃতির। আমাকে ভুল বঝবেন না। আমি এমনটাই দেখে আসছি আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠদের নিকট থেকে।
আপনার জ্ঞান যতটুকু ততটুকু বুঝেছেন। শিক্ষিত মূর্খ বাংলাদেশের বহুৎ আছে। কোরআন হাদিসের সাথে ফাজায়েলে আমল মিলানো ঠিক না। ফাজায়েল আমল হলো কোরআন হাদিস ও বড় বড় আল্লাহ ওয়ালা বুজুর্গ দের আমল থেকে নেওয়া একটি কিতাব। যেন সরল-সোজা মানুষ সহজেই বুঝতে পারে।
ভাইজান আমি বুঝলাম না। আপনি কি কুরআন হাদিসের বাইরে যেকোন আমল করে তা ফাজায়েলের নাম দিয়ে চালাতে চান। আমি না হয় শিক্ষিত মূর্খ। এদেশে অনেক বিজ্ঞ আলেম রয়েছেন এবং পূর্ববর্তী অনেক বিজ্ঞ আলেমগণ রয়েছেন যারা ফাজায়েলে আমলের ক্ষেত্রে শর্তারোপ করেছেন। অন্তত সেগুলোতো মেনে চলার চেষ্টা করুন। আর বুজুর্গদের কথা বলছেন? আপনি কি সুনিশ্চিত তারা সফলকাম হয়েছেন। আমারতো মনে হয় একথা কেবল রাসুলগণ, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণ ব্যতীত এমন ধারণা পোষণ করা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। আর সর্বোপরি আমার মন্তব্য কাউকে আঘাত করার জন্য ছিল না।
@@md.monjurali5854 নবী ও সাহাবীদের ছাড়া কেউ কি আলোকিক কিছু করতে পারেনা এটা আপনার ভুল ধারণা। কারণ বিবি মরিয়ম তো নবী এবং সাহাবী ছিলেন না। স্বয়ং কোরআনে আছে তার কাছে জান্নাতি খাবার আসতো। আলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা হলো মধ্যমপন্থী। মানুষের ভালো দিক গুলো গ্রহন করা প্রত্যেকটা ভালো কাজের কিছু কিছু ভুল থাকবে । আর ফাজায়েলে আমলের খারাপ দিক কোনটা আমাকে একটু বুঝিয়ে বলেন ।
ধন্যবাদ ভাইজান। আমার মনে হয় আমি বিষয়টি clear করতে পারিনি। যে কেউ আলোকিত কিছু করতেই পারে। এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নাই। আপনি মারিয়াম (আঃ) এর কথা বললেন। এটাতো কুরআন দ্বারা প্রমাণিত। এখন একটু খেয়াল করুন। ধরুন আজ একজন মারা গেল যার সম্পর্কে আমরা সুধারনা পোষণ করি। আপনি কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন সে চুড়ান্তভাবে সফলকাম হয়েছে? আমি মূলতঃ এই কথাই বলতে চেয়েছি। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। তাই এধরনের ব্যক্তির যেকোন আমল অনুসরণ করতে গেলে দলিল দ্বারা সাব্যস্ত হতে হবে। আর বললেন ফাজায়েলে আমলের কোন বিষয়টি খারাপ? এক্ষেত্রে আমি মূলতঃ বলতে চেয়েছি যে তাবলীগের ভাইয়েরা যে ফাজায়েলে আমল বইয়ের তালিম করে বা তার দাওয়াত দেয় সেই বইয়ে এমন কিছু আছে যেগুলোর পর্যালোচনা করতঃ শুদ্ধ অশুদ্ধ যাচাই করা প্রয়োজন। যেমন একটা simple উদাহরণ হিসেবে ফাজায়েলে আমল বইয়ে বর্ণিত একটা ঘটনা উল্লেখ করছি। সেখানে বলা আছে একজন কাশফওয়ালা যুবক জান্নাত জাহান্নাম দেখতে পায়, আরেকজন বুজুর্গ কালিমা বখশিয়ে দিলে জাহান্নামি ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে মুক্তি পায়। এরকম কিছু কিচছা পর্যালোচনার দাবি রাখে বলে মনে করি। আমি মূলতঃ এ বিষয়টি খোলাসা করতে চেয়েছি। কেননা এ দ্বারা আমাদের মত সাধারণ মুসলিমদের মারাত্মক ক্ষতির আশংকা রয়েছে। আশা করি বিষয়টি clear করতে পেরেছি।
@@md.monjurali5854 আপনি যেটা বললেন এরকম কথা ফাজায়েলে আমলে নেই। কিন্তু এটা সত্যি যে ফাযালে আমল কিছু দুর্বল হাদীস আছে। তাছাড়া তাদের অনেক ভালো কাজ আছে। যেমন মানুষকে ভাল কাজে উপদেশ দেওয়া খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখা খারাপ কর্ম কাছ থেকে দূরে রাখা। মাজার পূজার মতো মারাত্মক শিরক কাজ তো করে না
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah ami hujurer onek alochona sunsi. Kintu kothao tablig jamatke bidat bolte suni nai
জনগণ স্বাদসাবকে নিয়েও এরকম কাট সাট বয়ান মানুষের সামনে তুলে ধরে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে
ঠিক
Very good!!!! Answer
মাশা-আল্লাহ সুন্দর আলোচনা। আমি কয়েকবার তাবলীগ জামাতে গেছি। সেখানে বলছে তাবলিগে থাকা অবস্থায় ১ টাকা খরচ করলে ৪৯ কোটি টাকা খরচ করার সওয়াব পাবে।
আপনি আল্লাহর পথে খরচ করলে নেকি পাবেন। কিন্তু ১ টাকাখরচ করলে ৪৯ কোটি টাকার সাওয়াব পাবেন এইটা বিদায়াত।
@@belalahamed28761 ইবনে মাজাহ ১৯৮ পৃষ্ঠার দলিল অনুজাই সাত লক্ষ টাকা সদকা করার সাওয়াব পাওয়া যাবে ۔۔۔
সাত লক্ষ টাকা সদকার সাওয়াব পাবেন۔۔ ۔ইবনে মাজাহ ১৯৮ পৃষ্ঠা۔۔
@@kazisarif9692 eita ki sohi hadis?
Apni joto khusi Allahor rastay khoros koren, Allah Feresta Niog kore rakhsen neki lekhar jonno, Allah chaile er protidan aroo kouek gooon bariye diben.
যারা তাবলিগে গেছে তারাই শুধু যানে তাবলিগ কি জিনিস। আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় গেলে যে কি শান্তি।
মিলাদ মাহফিল তো এমনই একটা
মা শা আল্লহ
❤❤❤❤
আল্লাহ মানুষের মনে এমন শয়তানি বুদ্ধি আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও
তাবলিগ সঠিক।
তবলা লীগ ও মালাউন লীগ একই গাছের ফল।
good discussion
ALLAH apnake valo rakhok amin
মাশাআল্লাহ
আমার নাম মোঃ মেহেদী হাসান প্রিয় শায়খের কাছে আমার একটি প্রশ্ন ছিল, যদি কোন ব্যাক্তি যানবাহন দুর্ঘটনায় আহত অথবা নিহত হয় তাদেরকে যদি মালিকপক্ষ অথবা সরকারের কাছ থেকে আর্থিক অনুদান বা ক্ষতিপূরন দেওয়া হয় সেটা নেওয়া জায়েজ হবে কিনা?
হবে
এক দম ঠিক
সাদ সাহেবের ব্যাপারে এমনই হয়েছিল
May Allah bless save cure protect all
Allah has passed away from corona virus inna lillahi.....
আপনি একজন আলেম হয়েও অতীতে শিয়া সুন্নি বিভেদ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। মুসলমানদের সবচাইতে বড় দুর্দিনে আপনি মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। এর চাইতে লজ্জা ও দুঃখজনক আর কি হতে পারে। আপনারা কেয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে কি জবাব দেবেন? আপনি কি কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে মাথা উঁচু করে বলবেন, "হে আল্লাহ (স) আমি শিয়া সুন্নির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করেছি?"
তাবলিগ সঠিক
সারাজীবন পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করল সুফি সম্প্রদায়ের লোকেরা ভারতবর্ষ তথা আফ্রিকা হয়ে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত। সুফি সাধক ওলীআল্লাহগণ ছিলেন সঠিক ইসলাম প্রচারের মূল কারিগর যা তাজ কিরাতুল আউলিয়া পড়লে জানা যায়। কালের বিবর্তনে যখন সবকিছু হয়ে গেল তখন তাবলীগ জামাত এসেছে ইসলাম প্রচারের জন্য। রুহানি কুয়াত হাসিল করবে তো দূরের কথা নিজেকে ইসলাহ করতেই সব সময় চলে যায় চিল্লার পেছনে। আরো ভয়াবহ হচ্ছে যখন মনে করে নবীজী মাটির মানুষ, নবী-রাসূলগণ গুনা খাতা যুক্ত মানুষ, গুনাহ করতে পারেন, নবী-রাসুলদের ব্যক্তিগত জিন্দেগি আছে, অধিকাংশ সাহাবায়ে কেরাম গণ ছিলেন মূর্খ ইত্যাদি ইত্যাদি। আকিদাগত ব্যাপারে সুফি সাধকগণের আকিদা বাদ দিয়ে ইবনে তাইমিয়ার আকিদা গ্রহণ করতে ব্যস্ত।আকিদা যদি শুদ্ধ না হয় সারা জীবন চিল্লা বা তাবলীগ করেও কোন কাজ হবে। বরং পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। সারা জীবন মিলাদুন্নবী পালন করলেন আশেকে রাসূল গণ। সেটাকে হিংসা বা টক্কর দেওয়ার জন্য সিরাতুন্নবী আবিষ্কার করা হলো। সে সিরাতুন্নবীতেও বলা হয় নবীজি হচ্ছেন মাটির মানুষ। এই সমস্ত গন্ডমূর্খ বালহুম আদাল্লু আলেমদের আকিদা গ্রহণ করে তাবলীগ জামাতের উম্মতেরা যে কোন জাহান্নামে যাবে আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। সময় এসেছে এ সকল ভ্রান্ত আকিদা বাদ দিয়ে সঠিক ইসলামী নুরানি আক্বীদায় প্রবেশ করা, তা নাহলে নিশ্চিত ক্ষতি অনিবার্য ইহকালীন এবং পরকালীন সমস্ত জায়গায়।
আপনি বলেছেন । আপনার যৌবনের গুরুত্ব বয়ানে
হাঁ, হুজুর ঠিক আছেন, বাহাস গুলো হওয়া উচিত নিজেদের মধ্যে, on air এ নয়।।
May Allah bless save cure protect all ameen
কিছু মানুষ আছে না বুঝে,, চিলে কান নিয়ে গেলো দৌড় চিলের পিছনে কান মাথায় আছে না নাই দেখেনা, না বুঝে না শুনে হুদায় আবেগে বিবেগ হারিয়ে কমেন্ট করে ফেলে,,,, আর উনি যথেষ্ট জ্ঞানি এবং আমার জানা মতে উনি ভালো একটা আলেম।।।।।