যেমন খুশি তেমন সাজো | ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৩
HTML-код
- Опубликовано: 13 сен 2024
- ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে এখানে বিভিন্ন শিক্ষার্থী তা তাদের প্রতিভা প্রকাশের মাধ্যমে অনুষ্ঠান কে আরো সাফল্যমন্ডিত করে তুলেছে।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ২০২৩
ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।
বিদ্যালয় সম্পর্কে
বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথা থেকে ২০০ গজ দক্ষিণে সূত্রাপুরে অবস্থিত ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু ১৯২৯ সালে মক্তব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী জনাব মৌলভী মোঃ ইয়াকুব আলী নারী শিক্ষার উন্নয়নে নিজস্ব জমিতে এ মাদ্রাসার কার্যক্রম শুরু করেন। ১৯৩৪ সালে মক্তব থেকে এটি ইয়াকুবিয়া জুনিয়র মাদ্রাসা এবং পরে ইয়াকুবিয়া হাই মাদ্রাসা হিসেবে উন্নীত হয়। ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি সাধারণ শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। সেই থেকে নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে প্রতিষ্ঠানটি স্বমহিমায় বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে সমুজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে আসছে।
কঠোর নিয়ম-শৃঙ্খলা, দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং সুযোগ্য শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত বিদ্যালয়টি উত্তরোত্তর কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করছে। যার ফলশ্রুতিতে ২০১৪ সালে এসএসসি পরীক্ষায় গত তিন বছরের গড় ফলাফলের ভিত্তিতে বিদ্যালয়টি বগুড়া সদর উপজেলায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা ও পুরস্কার অর্জন করে। উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালেও বিদ্যালয়টি বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা ও পুরস্কার অর্জন করেছিল। পিইসি ও জ়েএসসি’র ফলাফলও প্রশংসনীয়। শিক্ষকমন্ডলী শ্রেণি পাঠদান ছাড়াও দুর্বল ও পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে আন্তরিকতা ও যত্নের সাথে পাঠদানে নিবেদিত। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সরকারি প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অব্যাহত আছে ইনহাউজ প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা।
বিদ্যালয়ের বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের গতিশীল নেতৃত্ব ও সুযোগ্য ব্যবস্থাপনার ফলে নানাবিধ উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়িত হয়েছে এবং কিছু বাস্তবায়নের পথে আছে। ২০১৮ অর্থবছরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের উদ্যোগে অত্র বিদ্যালয়ে ‘শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব’ স্থাপন করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের স্ব-অর্থায়নে ২০১৯ সালে বিদ্যালয়ের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ, অফিসকক্ষ, গেট তথা পুরো ক্যাম্পাস সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। সীমিত জায়গার উপর অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীর স্থান সংকুলানের জন্য ইতোমধ্যে বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে বহুতল ভবন নির্মিত হয়েছে এবং পশ্চিম পাশেও বহুতল ভবন নির্মাণাধীন। চাহিদার কথা বিবেচনা করে বিদ্যালয়টিতে ২০১১ সাল থেকে ডাবল শিফ্ট এবং ২০১৩ সাল থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি চালু করা হয়েছে। সঠিক ব্যবস্থাপনা, নিয়ম-শৃঙ্খলা ও শিক্ষার মানোন্নয়নের স্বার্থে ২০১৭ সাল থেকে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত প্রভাতি শাখা এবং ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত দিবা শাখা বিভক্ত করা হয়েছে।
শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে আবদ্ধ থাকলে একজন শিক্ষার্থীর পরিপূর্ণ সৃজনশীল বিকাশ ঘটে না। তাই শিক্ষাক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল বিকাশের জন্য সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম হিসেবে অব্যাহত আছে নানাবিধ সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড। বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা, আবৃত্তি, চিত্রাংকন, নাচ, গান অভিনয়, খেলাধুলা ইত্যাদি বিষয়ে নিয়মিত অভ্যন্তরিন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অগ্রগতির জন্য শিক্ষকদের পাশাপাশি নিয়োজিত আছেন দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন প্রশিক্ষক। জ়েলা, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে চলেছে এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের মনন চর্চার জন্য মাঝে মাঝে ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশের উৎকৃষ্ট মাধ্যম বিদ্যালয় ম্যাগাজিন। যেখানে শিক্ষার্থীরা নিজেদের লেখা, গল্প, প্রবন্ধ, ভ্রমণ কাহিনী, কবিতা, গান, নাটিকা, রম্যরচনা, কৌতুক, ধাঁধাঁ ইত্যাদি প্রকাশ করে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়।
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক দ্বারা গঠন করা হয়েছে বিজ্ঞান ক্লাব। এ ক্লাবের উদ্যোগে প্রত্যেক বছর নিয়মিতভাবে বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীরা এ ক্লাবে যোগ দিয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক বই পড়ার মাধ্যমে নিজেদেরকে কুসংস্কারমুক্ত ও বিজ্ঞানমঙ্ক জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।
কম্পিউটার ল্যাব, লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া ক্লাস এবং বিজ্ঞানাগারের আধুনিকায়নের কার্যক্রম অব্যাহত আছে। পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক-কর্মচারীর আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং অভিভাবকমন্ডলীর সার্বিক সহায়তায় বিদ্যালয়টি আগামী দিনেও নারী শিক্ষা প্রসারে আদর্শ বিদ্যাপীঠ হিসেরে সাফল্য অর্জন অব্যাহত রাখবে, এটাই অত্র বিদ্যালয়ের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। ।
#রফি নেওয়াজ খান রবিন
Follow Me on Facebook / robinkhan.1949
Facebok Profile
/ robin.khan.bogura
খুব সুন্দর লাগে তোমার বাড়ি কথা
অনেক সুন্দর হয়েছে
অনেক সুন্দর হয়েছে🥰🥰🥰
Mesa khota
Onek sundor laglo
আমি আজ শেখ হাসিনা সাজব🤗
ভাল লাগিছে।
Nice video go Ahead
অসাধারণ একটি ভিডিও দিলেন এককথায় মন ভরে গেলো এইরকম অনেকে অনেক ভিডিও দেবেন পাশে আছি
জি অবশ্যই, ধন্যবাদ
আমার নাম এই প্রথম দেখলাম
ইয়াকুব থেকে ইয়াকুবি নামও আছে ভালো
2008 ei biddaloye cilam,,, valobasar school
Amar jonmer o age
সুন্দর
আরো মজা হবে কবরে
Nicely video
অসাধারণ হয়েছে আমিও
আপনি ও কি
Congestion Dhaka
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের সবাইকে বিদায়াত দান করুন
হিদায়াত লেখতে যেয়ে বিদায়াত লেখলে কি ই বা পাবেন
জয় বাংলা সব শেষ করে দিয়েছে
আমিও অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা সেজে ছিলাম
কি হয়েছেন
তাই নাকি
আমার কিছু কথা বলার আছে তোমাকে
দলীয় স্লোগান
ফলাফল টা দিবেন প্লিজ
Ami o 2019 sale sekha sena seje silam purus kar peye selam
তোদের আর কি লেখবো তবে আল্লাহ তোদের হেদায়েত করুক
এটা কি বগুড়ায় ?
জি
আমি এই স্কুলের ছাত্রী ছিলাম
কেন এখন কি করেন
ভাই তেলের দাম কি কমছে??? না আগের থেইকা বাড়ছে?
এই স্কুল টা কোন জায়গায়
বগুড়া
সাপোর্ট চাই সাবার
আমি এই স্কুলেরই ছাত্রী ছিলাম
এতা কি বগুড়া জলেসসরিতলায়?
এখন কি বিয়ে করে ফেলছো নাকি 🥰
@@readgreen.agro.bd.ltd.3979 Na korle ki apni unare korben?😆😆
@@mrskhadizaakter6878 আমি তোমারে বিয়ে করবো।তুমি রাজি নাকি বলো 😜😂🤣
Jy donbndu
Tel baj protisthan
তেলবাজ প্রতিষ্ঠান
গোলামে