এমন কনস্টিটিউশন হওয়া উচিত যেখানে। রাজনৈতিক দলের কিছু দিকনির্দেশনা উল্লেখ থাকবে। যেটা পলিটিক্যাল পার্টি মানতে বাধ্য। যার মাধ্যমে পলিটিক্যাল পার্টির মধ্য থেকেও দুর্নীতিবাজদের দূরে রাখা যায়।
দ্রব্য মুল্য বেশী হচ্ছে, কারণ, খাদক বেশী তার সাথে দ্রব্য সামগ্রীর সরবরাহ কম। সরকার কি করবেন ? দ্রব্য সামগ্রীর সরবরাহ যথেষ্ট করার চেষ্টা করবেন। লোক সংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করা উচিত। বেশী বৃদ্ধি অনুযায়ী সবার চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।
এদেশে আওয়ামীলীগ, বিএনপি ছাড়াও আরও অনেক মানুষ থাকে, তাদেরও ইচ্ছা-অনিচ্ছা আছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ নির্বাচন নাকি পূর্ণাঙ্গ সংস্কার চায়, সেই বিষয়ে গণভোট করতে হবে। সেই সাথে আওয়ামীলীগ এই দেশে রাজনীতি করতে পারবে কিনা, সেটারও গণভোট করতে হবে। কিন্তু দেশের এরকম জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে, এই সরকারের কিছুমাত্র গুটি কয়েক লোক, বিএনপির কথামতো সিদ্ধান্ত নিচ্ছে! ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত লাশের উপর দাঁড়িয়ে থাকা এই সরকারের এত সাহস হলো কিভাবে, যেখানে দেশের বেশিরভাগ মানুষ পূর্ণাঙ্গ সংস্কারসহ আনুপাতিক হারে নির্বাচন পদ্ধতি চায়? গত ১৫ বছর ধরে বিএনপি আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুদ্ধে অসংখ্যবার আন্দোলনের ডাক দিয়েছিল, কিন্তু সাধারণ জনগণ কখনো কর্ণপাত করে নি। কিন্তু ছাত্ররা যখন ডাক দিয়েছে, তখনই সাধারণ জনতা রাস্তায় নেমে এসেছে। এখন যদি বিএনপির কথামতো দেশ চলে, আর সেই পুরনো পদ্ধতিতেই নির্বাচন ও সংবিধান বহাল থাকে, তাহলে এতগুলো মানুষ কেন জীবন দিল, তারা কী বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য জীবন দিয়েছিল? তাই, আজ এই অথর্ব সরকারের কর্মকাণ্ড দেখে নিজেকেই ধিক্কার দিতে ইচ্ছে করছে, যেহেতু জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ১৬০০ মানুষের মৃত্যু ও অসংখ্য মানুষের পঙ্গুত্বের জন্য আমিও দায়ী। আমিও ছাত্রদের ডাকে এক নতুন বাংলাদেশর স্বপ্নে লড়াই ও সমর্থন জুগিয়েছি। চেয়েছিলাম দেশটাতে যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হোক। বিএনপি ১০ বছর ক্ষমতায় ছিল। কেউ কি বলতে পারবে যে, বিএনপির কোনো একটা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কথা যেখানে সমগ্র দেশ উপকৃত হয়েছিলো? বরং, বিএনপির সময়ে, বাংলাদেশ ছিলো সারা পৃথিবীর মধ্যে অপরাধ ও দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন! সেই সময়ে একটা গৃহযুদ্ধপীড়িত দেশেও এতটা দুর্নীতি ছিলো না। এদের অপকর্মের কথা লিখে শেষ করা যাবে না। এমনকি, খুনী শেখ হাসিনার মতো, ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া নিজেও ভূয়া নির্বাচন করে ৩ মাসের জন্য ভূয়া প্রধানমন্ত্রী হয়েছিল। এরপর, আবার, ২০০৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে নিজেদের লোক বসিয়ে আরেকটা ভূয়া নির্বাচন করার পরিকল্পনা করেছিল। এছাড়াও, সবসময় ভারত বিরোধী বক্তব্য দেয়া এই খালেদা জিয়া আওয়ামীলীগের কাছে ক্ষমতা হারিয়ে, ২০১৫ সালে ভারতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদীর পা ধরেছিল যাতে তাকে ক্ষমতায় বসায়। এই হচ্ছে এদের চরিত্র! আর খাম্বা তারেকের কীর্তির কথা নাই বা বললাম। আফসোস! আজকে তাদের কথা অনুসারে দেশ চলছে। বিএনপি নিজেই একটা স্বৈরাচারের দল। সুতরাং, তারা যে আনুপাতিকহারে নির্বাচন পদ্ধতি মানবে না এবং আরেক স্বৈরাচার আওয়ামীলীগকে সমর্থন করবে, এটাই স্বাভাবিক। লিখে রাখুন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্রলীগের উপর থেকে সব ধরণের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। এরা মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। তাই, এখন যদি ইউনুস সরকারকে চাপ দিয়ে সংবিধানের পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না করা যায়, তাহলে এই ভুলের খেসারত আমাদেরকে আবারও ভবিষ্যতে জীবন দিয়ে মেটাতে হবে। তবে আমি এখনও সাধারণ জনতাকে নিয়ে আশাবাদী। সম্প্রতি চুয়াডাঙ্গা জেলাতে, বিএনপি তার তথাকথিত মহাসম্মেলনের উদ্দেশ্যে প্রায় ১০০০ এর উপরে চেয়ার এনেছিল, কিন্তু সেখানে ২০০ লোকও হয় নি। ধন্যবাদ চুয়াডাঙ্গাবাসীকে। এক প্লেট বিরিয়ানির বিনিময়ে আর দেশের স্বার্থকে বিকিয়ে দেওয়া যাবে না। সাধারণ জনগণ এখন বুঝে গেছে যে, এক বেলার খিচুড়ি-বিরিয়ানি লোভ করলে, সারা বছর কচু-ঘেঁচু ছাড়া আর কপালে কিছু জুটবে না। ছাত্র ও নাগরিক সমাজের উচিত, দ্রুত একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে সময়পোযোগী ইশতেহার নিয়ে জনসম্মুখে আসা। জনগণ মুখিয়ে আছে দেশে নতুন ও তৃতীয় বৃহৎ এক রাজনৈতিক শক্তি দেখার আশায়। আর, এখানেই বিএনপির ভয়। তাই, তড়িঘড়ি নির্বাচন চায়।
নিবার্চন কমিশনার নিয়োগ করা ঠিক হয়নি , নিবার্চন সংস্কার কমিশনের সংস্কারের প্রস্তাব উত্তাপিত হলো না,অতচ কমিশনার নিয়োগ হলো পুরাতন আইনে ,-জাতীর কাছে এটা প্রতারনা মুলক আচরণ মাত্র ।
আমরা চাই আগে সংস্কার যতদিন লাগে লাগুক জনগণ সংস্কার আগে চায়
এমন কনস্টিটিউশন হওয়া উচিত যেখানে। রাজনৈতিক দলের কিছু দিকনির্দেশনা উল্লেখ থাকবে। যেটা পলিটিক্যাল পার্টি মানতে বাধ্য। যার মাধ্যমে পলিটিক্যাল পার্টির মধ্য থেকেও দুর্নীতিবাজদের দূরে রাখা যায়।
এই কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করবে রাজনৈতিক দল কি রকম হওয়া উচিত।
আগে সংস্কার পরে নির্বাচন
দ্রব্য মুল্য বেশী হচ্ছে, কারণ, খাদক বেশী তার সাথে দ্রব্য সামগ্রীর সরবরাহ কম। সরকার কি করবেন ? দ্রব্য সামগ্রীর সরবরাহ যথেষ্ট করার চেষ্টা করবেন।
লোক সংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করা উচিত। বেশী বৃদ্ধি অনুযায়ী সবার চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।
এদেশে আওয়ামীলীগ, বিএনপি ছাড়াও আরও অনেক মানুষ থাকে, তাদেরও ইচ্ছা-অনিচ্ছা আছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ নির্বাচন নাকি পূর্ণাঙ্গ সংস্কার চায়, সেই বিষয়ে গণভোট করতে হবে। সেই সাথে আওয়ামীলীগ এই দেশে রাজনীতি করতে পারবে কিনা, সেটারও গণভোট করতে হবে। কিন্তু দেশের এরকম জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে, এই সরকারের কিছুমাত্র গুটি কয়েক লোক, বিএনপির কথামতো সিদ্ধান্ত নিচ্ছে! ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত লাশের উপর দাঁড়িয়ে থাকা এই সরকারের এত সাহস হলো কিভাবে, যেখানে দেশের বেশিরভাগ মানুষ পূর্ণাঙ্গ সংস্কারসহ আনুপাতিক হারে নির্বাচন পদ্ধতি চায়?
গত ১৫ বছর ধরে বিএনপি আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুদ্ধে অসংখ্যবার আন্দোলনের ডাক দিয়েছিল, কিন্তু সাধারণ জনগণ কখনো কর্ণপাত করে নি। কিন্তু ছাত্ররা যখন ডাক দিয়েছে, তখনই সাধারণ জনতা রাস্তায় নেমে এসেছে। এখন যদি বিএনপির কথামতো দেশ চলে, আর সেই পুরনো পদ্ধতিতেই নির্বাচন ও সংবিধান বহাল থাকে, তাহলে এতগুলো মানুষ কেন জীবন দিল, তারা কী বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য জীবন দিয়েছিল?
তাই, আজ এই অথর্ব সরকারের কর্মকাণ্ড দেখে নিজেকেই ধিক্কার দিতে ইচ্ছে করছে, যেহেতু জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ১৬০০ মানুষের মৃত্যু ও অসংখ্য মানুষের পঙ্গুত্বের জন্য আমিও দায়ী। আমিও ছাত্রদের ডাকে এক নতুন বাংলাদেশর স্বপ্নে লড়াই ও সমর্থন জুগিয়েছি। চেয়েছিলাম দেশটাতে যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হোক। বিএনপি ১০ বছর ক্ষমতায় ছিল। কেউ কি বলতে পারবে যে, বিএনপির কোনো একটা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কথা যেখানে সমগ্র দেশ উপকৃত হয়েছিলো? বরং, বিএনপির সময়ে, বাংলাদেশ ছিলো সারা পৃথিবীর মধ্যে অপরাধ ও দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন! সেই সময়ে একটা গৃহযুদ্ধপীড়িত দেশেও এতটা দুর্নীতি ছিলো না। এদের অপকর্মের কথা লিখে শেষ করা যাবে না। এমনকি, খুনী শেখ হাসিনার মতো, ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া নিজেও ভূয়া নির্বাচন করে ৩ মাসের জন্য ভূয়া প্রধানমন্ত্রী হয়েছিল। এরপর, আবার, ২০০৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে নিজেদের লোক বসিয়ে আরেকটা ভূয়া নির্বাচন করার পরিকল্পনা করেছিল। এছাড়াও, সবসময় ভারত বিরোধী বক্তব্য দেয়া এই খালেদা জিয়া আওয়ামীলীগের কাছে ক্ষমতা হারিয়ে, ২০১৫ সালে ভারতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদীর পা ধরেছিল যাতে তাকে ক্ষমতায় বসায়। এই হচ্ছে এদের চরিত্র! আর খাম্বা তারেকের কীর্তির কথা নাই বা বললাম। আফসোস! আজকে তাদের কথা অনুসারে দেশ চলছে।
বিএনপি নিজেই একটা স্বৈরাচারের দল। সুতরাং, তারা যে আনুপাতিকহারে নির্বাচন পদ্ধতি মানবে না এবং আরেক স্বৈরাচার আওয়ামীলীগকে সমর্থন করবে, এটাই স্বাভাবিক। লিখে রাখুন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্রলীগের উপর থেকে সব ধরণের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। এরা মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।
তাই, এখন যদি ইউনুস সরকারকে চাপ দিয়ে সংবিধানের পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না করা যায়, তাহলে এই ভুলের খেসারত আমাদেরকে আবারও ভবিষ্যতে জীবন দিয়ে মেটাতে হবে।
তবে আমি এখনও সাধারণ জনতাকে নিয়ে আশাবাদী। সম্প্রতি চুয়াডাঙ্গা জেলাতে, বিএনপি তার তথাকথিত মহাসম্মেলনের উদ্দেশ্যে প্রায় ১০০০ এর উপরে চেয়ার এনেছিল, কিন্তু সেখানে ২০০ লোকও হয় নি। ধন্যবাদ চুয়াডাঙ্গাবাসীকে। এক প্লেট বিরিয়ানির বিনিময়ে আর দেশের স্বার্থকে বিকিয়ে দেওয়া যাবে না। সাধারণ জনগণ এখন বুঝে গেছে যে, এক বেলার খিচুড়ি-বিরিয়ানি লোভ করলে, সারা বছর কচু-ঘেঁচু ছাড়া আর কপালে কিছু জুটবে না।
ছাত্র ও নাগরিক সমাজের উচিত, দ্রুত একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে সময়পোযোগী ইশতেহার নিয়ে জনসম্মুখে আসা। জনগণ মুখিয়ে আছে দেশে নতুন ও তৃতীয় বৃহৎ এক রাজনৈতিক শক্তি দেখার আশায়। আর, এখানেই বিএনপির ভয়। তাই, তড়িঘড়ি নির্বাচন চায়।
Shundor lekhesen vai ,
Apnake Zazakallah
Nice discussion
Politics is the concreted expression of economics Politics is the comander economics the Comanded
Press secretary is a smart person
নির্বাচনের বিকল্প কিছু নেই
নিবার্চন কমিশনার নিয়োগ করা ঠিক হয়নি ,
নিবার্চন সংস্কার কমিশনের সংস্কারের প্রস্তাব
উত্তাপিত হলো না,অতচ কমিশনার নিয়োগ হলো পুরাতন আইনে ,-জাতীর কাছে এটা প্রতারনা মুলক আচরণ মাত্র ।
দেখতে হবে -মাইনরিটি বিষয়টি অনেকটা নারী নির্যাতন মামলার মতো হয়ে যাচ্ছে কি না।
He he he 98%???
Bhai hasina o bolto tar pokkhe 100% support korto. 😅😅
Please I like to say Government the people of Bangladesh want food they’re
Will be happy very tink will normal please pls.
Voice of America.r polling diya desh cholbe?!?! MOCHOTKAR 👋 MOCHOTKAR 👋
Why you are not forming army comission?
Apnara chada bagi bazar nionton kota bartha
এই গে টা কেন উপস্থাপনা করে, আর কেও নাই নাকি?
Somokami uposthapok😂
একটা ডিমে যদি ৫-৬ টাকা পাইকার ব্যবসায় করে। এই দোষও কি ড.ইউনুসের..??
আগে সংস্কার পরে নির্বাচন