যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমার ফরজ সালাতের আগে সময় সাপেক্ষে কখনো দুই রাকাত আবার কখনো ততোধিক রাকাত সালাত পড়তে বলেছেন মর্মে সহীহ হাদীস পাওয়া গেলো, সেহেতু নাবিক কিংবা সাহাবীদের দুই এক দিনের চার রাকাতকে কেন্দ্র করে কাবলাল জুমা চার রাকাত নির্দিষ্ট করার এখতিয়ার কারও নেই।
অবশ্যই বিজ্ঞ আলেমগণ সঠিক কথা বলেছেন, এতদিন আমরা আসলে ভুল আমল করে আসছি। সঠিকভাবে আমরা জানতে পারিনি, গতানুগতিক ভাবে যেভাবে দেখেছি সবাইকে সেভাবে পড়ে আসছি । ইনশাআল্লাহ সামনের জুম্মা থেকে সব ঠিক করে নিবো।
আমরা সাধারণ মুসলিম, আলেম নই। অনলাইনে এক আলেম অন্য আলেমদের বিরুদ্ধে বিষেধাগার করা সঠিক বলে আমি মনে করিনা। পবিত্র কোরান চরম সত্য এবং মহান আল্লাহ্ সুবহানাল্লাহ্ স্বয়ং এই কোরানের হেফাজতকারী, এই কোরান এ পর্যন্ত অবিকৃত। আমরা অধিকাংশ মুসলমান কোরানের সকল নির্দেশই সঠিকভাবে পালন করিনা। তাই হাদিস নিয়ে বিতর্ক না করে আমাদের প্রথম কাজ কোরানের নির্দেশাবলী যথাযথভাবে পালন করা। ছোটবেলা থেকেই হুজুরের শিখানোমতে চার রাকাত করে কাবলাল জুম্মা ও বাদাল জুম্মা পড়ে আসছি। এটা পড়লেতো কোন পাপ হবে বলে আমার মনে হয়না, তবে মহান আল্লাহ্ তাআলাই ভালো জানেন। সকল হুজুরদের প্রতি আমার অনুরোধ যেকোন বিষয়ে মতামত দেন, তবে একে অন্যের বিরুদ্ধে কোন 14:59 কথা বলবেন না। এতে অমুসলিমরা সুযোগ নেয়। আর যে বিষয় কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক নহে, সেগুলোকে অকাট্য প্রমাণ ছাড়া বেদাত না বলাই ভালো। ১৪০০ বছর পূর্বে হযরত মোহাম্মদ (সা:) কোন সুন্নত বা নামাজ কীভাবে পড়েছেন এ বিষয়ে সকল আলেম কর্তৃক গ্রহণযোগ্য হাদিস ব্যতীত অন্য হাদিসসমূহ নিয়ে আসুন আমরা অনলাইনে এতো তর্ক-বিতর্ক না করি। সর্বপ্রথম আমরা পবিত্র কোরানের সকল নির্দেশাবলী আগে অনুসরণ করি।
আমি কামালউদ্দিন জাফরীও নই আর আজহারীও নই। আমি সাধারন একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম। সবার বয়ান শুনলাম। ভাল লাগলো। কিন্তু একটা বিষয়ে কেউ ব্যাখ্যা করেন নাই। তাদের উচিত ছিল এটা করা। সেটা হচ্ছে 'কাবলাল' ও 'বা'দাল' এর সংজ্ঞা প্রদান করা। এর অর্থ হচ্ছে পূর্বে ও পরে। অর্থাৎ জুমুআর পূর্বে ও জুমুআর পরে। জুমুআর পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করার হাদিস রয়েছে। কিন্তু 'কাবলাল জুমুআ' বা বা'দাল জুমুআ' বলে কোনো সালাতের নিয়ত নাই। 'কাবলাল জুমুআ' বা জুমুআর পূর্বে দুই রাকাত 'তাহিয়্যাতুল মাসজিদ' সালাতকেও কাবলাল জুমুআ বলা হয়। তাহিয়্যাত হচ্ছে অভিবাদন বা সন্মান। অর্থাৎ মাসজিদে ঢুকে দুই রাকাত সালাত আদায়ের মাধ্যমে মাসজিদকে অভিবাদন জানানো। এটা সুন্নত। এরপর ইমাম মিম্বারে দাঁড়ানোর আগ পর্যন্ত যে যত খুশী সালাত আদায় করতে পারে। এটা নফল ইবাদতের পর্যায়ে পড়ে। বা'দাল জুমুআর হাদিসতো আছেই। এটা মাসজিদে ৪ রাকাত। বাড়ীতে পড়লে ২ রাকাত। তবে বা'দাল জুমুআ হিসেবে নিয়ত করার কোনো বিধান নাই। শুধুমাত্র সুন্নত হিসেবে নিয়ত করতে হবে। কোথাও কোনো ভুল হলে শুধরিয়ে দিবেন।
কামাল উদ্দিন জাফরিকে একদিন রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসায়ে দিন না দেখি কতক্ষন টিকতে পারে কুরআন -সুন্নাহ দলিল দিয়ে। রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসলে সারাজীবনের শিক্ষা হয়ে যাবে।আর কোনো দিনও সুন্নাহ নিয়ে তামাশা করবে না।
মহান আল্লাহতা'আলা পবিত্র কোরআনে অজুর নিয়ম বলেছেন আর পাঁচ ওয়াক্তের বিবরণ দিয়ে দুই রাকয়াত সলাহ্ আদায়ের নিয়ম দেখিয়েছেন তা যুদ্ধকালীন বা স্বাভাবিক সময় যাই হোক না কেন। আর তিলাওয়াতে কালামে পাক করতে বলেছেন না বেশি জোরে না বেশি আস্তে। অথচ আমরা কোরআনের উপর দিয়ে হাদিস এনে ২, ৪, ৪, ৩, ৪ বানালাম। তিলাওয়াতে ২ রাকাআত জোরে, ২ রাকাআত চুপে চুপে কিরাআত কোরলাম। আল্লাহর রাসুল সাঃ আল্লাহর বিধানের বাহিরে যাওয়ার কোন ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন বলে কোরআন মোতাবেক মনে হয় না। এখন রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ওফাতের ২ শত বছর পর হতে আজ পর্যন্ত হুজুরে হুজুরে মোবাহেসা মোবাহেলা করতে করতে কি এগুলো বানালো কিনা তা আল্লাহ মালুম। কোরআনমজিদের বহু আদেশ হুজুররা অমান্য করে থাকেন সহিহ্ হাদিস বলে বলে! আল্লাহ যা বলেছেন রাসুলুল্লাহ সাঃ তা ই মেনেছেন। বিধানদাতা শুধুমাত্র মহান আল্লাহতা'আলা আর রাসুলুল্লাহ সাঃ তার বাস্তবায়কারী। ইহুদিদের প্যাকনামির কারণে তাঁদের উপর আল্লাহ তাঁর বিধানকে জটিল থেকে জটিলতম করে দিয়েছিলেন। আমাদের অতি পাকনা হুজুররা কোরআনের উপর দিয়ে ইহুদিদের জটিল বিধান আমদানি করেছে তা দিয়ে প্যাকনা করার কোন সুযোগ নাই। কোরআনি আলেম না হলে খবর আছে!!!
এতদিন যে আমল করছেন এবং কোন আলেম এর বিরুদ্ধে কোন কথা বলেন নাই। এমন বিষয়ে যারা কথা বলেন তারা কোন সঠিক আলেম নন। তাদের অনেক কিতাব পড়া দরকার। নামকরা লোক হলেই হবে না।
সাধারন মানুষ সারা জীবন কাবলাল জুম্মা চার রাকাত পড়েছি।এখন বিশিষ্ট ওলাময় কেরামদের মতামত কোন টি 14:59 সঠিক।নবী করিম সঃ কত রাকাত আদায় করেছেন তার সঠিক তথ্য কোনটা।
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْمَدِينِيِّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ قَالَ كُنَّا نَعُدُّ سُهَيْلَ بْنَ أَبِي صَالِحٍ ثَبْتًا فِي الْحَدِيثِ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ . وَرُوِيَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي قَبْلَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا وَبَعْدَهَا أَرْبَعًا . وَقَدْ رُوِيَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ رضى الله عنه أَنَّهُ أَمَرَ أَنْ يُصَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ أَرْبَعًا . وَذَهَبَ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ وَابْنُ الْمُبَارَكِ إِلَى قَوْلِ ابْنِ مَسْعُودٍ . وَقَالَ إِسْحَاقُ إِنْ صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ صَلَّى أَرْبَعًا وَإِنْ صَلَّى فِي بَيْتِهِ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ . وَاحْتَجَّ بِأَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَحَدِيثِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى وَابْنُ عُمَرَ هُوَ الَّذِي رَوَى عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَابْنُ عُمَرَ بَعْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ وَصَلَّى بَعْدَ الرَّكْعَتَيْنِ أَرْبَعًا . حَدَّثَنَا بِذَلِكَ ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، قَالَ رَأَيْتُ ابْنَ عُمَرَ صَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ صَلَّى بَعْدَ ذَلِكَ أَرْبَعًا . حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمَخْزُومِيُّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ قَالَ مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَنَصَّ لِلْحَدِيثِ مِنَ الزُّهْرِيِّ وَمَا رَأَيْتُ أَحَدًا الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ أَهْوَنُ عَلَيْهِ مِنْهُ إِنْ كَانَتِ الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ عِنْدَهُ بِمَنْزِلَةِ الْبَعْرِ . قَالَ أَبُو عِيسَى سَمِعْت ابْنَ أَبِي عُمَرَ قَال سَمِعْتُ سُفْيَانَ بْنَ عُيَيْنَةَ يَقُولُ كَانَ عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ أَسَنَّ مِنْ الزُّهْرِيِّ আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর নামাযের পর নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে। -সহীহ্। ইবনু মাজাহ- (১১৩২)। ফুটনোট: আবূ ‘ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান। সুফিয়ান ইবনু উয়াইনা বলেন, সুহাইল ইবনু আবূ সালিহ হাদীসশাস্ত্রে একজন নির্ভরযোগ্য রাবী। একদল ‘আলিম এ হাদীস অনুযায়ী আমল করেন। ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) জুমু‘আর (ফরযের) পূর্বে চার রাক‘আত এবং পরে চার রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করতেন। ‘আলী (রাঃ) প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তিনি জুমু‘আর পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত আদায় করার হুকুম দিয়েছেন। সুফিয়ান সাওরী ও ইবনুল মুবারাক (রহঃ) ইবনু মাসঊদের মত গ্রহণ করেছেন। ইসহাক বলেছেন, জুমু‘আর দিন যদি মসজিদে (সুন্নাত) নামায আদায় করা হয় তবে চার রাক‘আত আদায় করবে, আর যদি ঘরে আদায় করে তবে দুই রাক‘আত আদায় করবে। তিনি দলীল হিসাবে এ হাদীস উল্লেখ করেছেন, “রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জুমু‘আর পর বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করেছেন।” তিনি আরো বলেছেনঃ “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর (ফরযের) পরে নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে।” আবূ ‘ঈসা বলেনঃ ইবনু উমার (রাঃ) যিনি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে বর্ণনা করেছেন, “জুমু‘আর পর তিনি বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত আদায় করতেন।” তিনিও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরে জুমু‘আর নামাযের পর মসজিদেই দুই রাক‘আত নামায আদায় করেছেন, তারপর চার রাক‘আত আদায় করেছেন। আতা (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ইবনু ‘উমার (রাঃ) -কে জুমু‘আর (ফরয নামাযের) পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত নামায আদায় করতে দেখেছি। -সহীহ্। আবূ দাঊদ (১০৩৫, ১০৩৮) ‘আমর ইবনু দীনার বলেন, যুহরীর চাইতে ভালভাবে হাদীস বর্ণনা করতে আমি আর কাউকে দেখতে পাইনি এবং তাঁর মত আর কাউকে ধন-দৌলতকে তুচ্ছ ভাবিতে দেখিনি। তাঁর দৃষ্টিতে ধন-দৌলত উটের মলতুল্য তুচ্ছ জিনিস। ‘আমর ইবনু দীনার যুহরীর চাইতে বেশি বয়সী ছিলেন। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৫২৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
হাদিস নিয়ে যারা বেশি বেশি কথা বলে তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা, যখন কুরআনের বাণী গুলো সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলেন তখন থেকে তো হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি ভাবেন নাই, হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি এতো দীর্ঘ দিন পরে ইতিহাসে স্থান পায় যা এখন একটা তর্ক বির্তক শুরু হয়ে গেছে এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার বিষয়টি আমাদের জন্য কঠিন হয়ে গেছে ।
কাবলাল জুমা চার রাকাত নামাজ নাই এ কথা এখন বা ইদানিং যারা বলছেন এরা এত দিন কোথায় ছিলেন? যদি এতদিন পড়াটা ভুল হয়ে থাকে না বলার কারনে এর দায় কি ওনাদের উপর বর্তাবে না?
জুমার দুই রাকাত ফরজ সালাতের আগে দুই দুই করে যা পড়া হবে সবই কাবলাল জুমা'আ । (কাবলাল অথ' আগে) তবে নিদিষ্ট' চার রাকাত কাবলাল জুমা আছে বলে জানা নেই । আল্লাহ সবাইকে বুঝার তোউফিক দান করুন ।
আসলামুআলাইকুম সম্মানিত আলেম গন। সবাই সঠিক বলেছেন দূই একজন ছাড়া। আমরা শুধু হুজুরদের কথা শুনিনা অন্য দেশের আলেমদের কথা শুনি এবং দেখেছি ফরজ সালাতের আগে মাসজিদে ধুকেই দূই রাকাত পড়া তারপর বসা ফরজ দূই পড়ে বের হওয়া বাসায় গিয়ে যার যতো পড়ার পড়বে। সহি হাদিস শুধু বাংলাদেশ নয় সারা দূনিয়ায়ই আছে মানে তবে বাংলাদেশ একটু আলাদা কারন এখানে সবাই নামকরা আলেম মুফতি ভরপুর। ধুকেই ২ বসার পর ২ = মোট ৪ রাকাত ১০০% সঠিক
আমি ২০ বছর বাহরাইন সৌদি ইমামের পিছনে নামাজ পড়েছি কিছুদিন সৌদি আরব ও ছিলাম কিন্তু বাংলাদেশের আলীমের মত তারা কোন দিন তর্কাতর্কি করেন নি বা গর্ব করে কথা বলতে শুনিনি।৫ জন আলীমে বিভিন্নভাবে ফতোয়া দিলে আমরা সাধারণ জনগন কাহাকে অনুসরন করব? প্রকৃত জ্ঞানী কোন দিন নিজেকে জ্ঞানী বলে দাবী করে না। যার আমল যত বেশি তার কথা বার্তা ও তত বেশি নম্র ও ভদ্র। রাছুলের জীবনীতে উগ্র মেজাজের কোন একটি কথা ও পাইনি।কাফিরদের গালি ও নির্যাতন সহ্য করে ও বুজাবার চেষ্টা করেছেন।আমরা ও যেন সেই নীতির উপর অটল থাকতে পারি।
জাফরি সাহেবের সমালোচনা করার যোগ্যতা সম্পন্ন আলেমের সংখ্যা বাংলাদেশে একগন্ডাও হবে না। তিনি ইসলাম বুঝেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশে এমন অনেক আলেম আছে যাদের ইসলাম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা নেই।
যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমার ফরজ সালাতের আগে সময় সাপেক্ষে কখনো দুই রাকাত আবার কখনো ততোধিক রাকাত সালাত পড়তে বলেছেন মর্মে সহীহ হাদীস পাওয়া গেলো, সেহেতু নাবিক কিংবা সাহাবীদের দুই এক দিনের চার রাকাতকে কেন্দ্র করে কাবলাল জুমা চার রাকাত নির্দিষ্ট করার এখতিয়ার কারও নেই।
সহিহ হাদিসে থাকলেও কি চার রাকাত প্রমান করা যাবে না, বলদের দল।
সহমত
একমত
জুম্মার খুতবা বন্ধ করে কাবলা জুম্মা পড়া হয় সেটার দলিল জুম্মার খুতবা বন্ধ করে সেটা দলিল দিয়ে বলেন আব্রাহা
হুজুরদের চুলকানি হয়েছে।যারা নামাজ পরে না তাদের মসজিদে যায় না তাদের। নামাজে না এনে এগুলো কি করছে।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি। সুবহানাল্লাহিল আজিম।
অবশ্যই বিজ্ঞ আলেমগণ সঠিক কথা বলেছেন, এতদিন আমরা আসলে ভুল আমল করে আসছি। সঠিকভাবে আমরা জানতে পারিনি, গতানুগতিক ভাবে যেভাবে দেখেছি সবাইকে সেভাবে পড়ে আসছি । ইনশাআল্লাহ সামনের জুম্মা থেকে সব ঠিক করে নিবো।
Akhon shathik amol koro 72 hur.niye masti koro, monu,
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।❤❤❤
কামাল উদ্দিন জাফরি কে আল্লার জন্য ভালবাসি। উনি সঠিক বলেছে।
আমরা সাধারণ মুসলিম, আলেম নই। অনলাইনে এক আলেম অন্য আলেমদের বিরুদ্ধে বিষেধাগার করা সঠিক বলে আমি মনে করিনা। পবিত্র কোরান চরম সত্য এবং মহান আল্লাহ্ সুবহানাল্লাহ্ স্বয়ং এই কোরানের হেফাজতকারী, এই কোরান এ পর্যন্ত অবিকৃত। আমরা অধিকাংশ মুসলমান কোরানের সকল নির্দেশই সঠিকভাবে পালন করিনা। তাই হাদিস নিয়ে বিতর্ক না করে আমাদের প্রথম কাজ কোরানের নির্দেশাবলী যথাযথভাবে পালন করা। ছোটবেলা থেকেই হুজুরের শিখানোমতে চার রাকাত করে কাবলাল জুম্মা ও বাদাল জুম্মা পড়ে আসছি। এটা পড়লেতো কোন পাপ হবে বলে আমার মনে হয়না, তবে মহান আল্লাহ্ তাআলাই ভালো জানেন। সকল হুজুরদের প্রতি আমার অনুরোধ যেকোন বিষয়ে মতামত দেন, তবে একে অন্যের বিরুদ্ধে কোন 14:59 কথা বলবেন না। এতে অমুসলিমরা সুযোগ নেয়। আর যে বিষয় কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক নহে, সেগুলোকে অকাট্য প্রমাণ ছাড়া বেদাত না বলাই ভালো। ১৪০০ বছর পূর্বে হযরত মোহাম্মদ (সা:) কোন সুন্নত বা নামাজ কীভাবে পড়েছেন এ বিষয়ে সকল আলেম কর্তৃক গ্রহণযোগ্য হাদিস ব্যতীত অন্য হাদিসসমূহ নিয়ে আসুন আমরা অনলাইনে এতো তর্ক-বিতর্ক না করি। সর্বপ্রথম আমরা পবিত্র কোরানের সকল নির্দেশাবলী আগে অনুসরণ করি।
কামাল উদদীন জাফরি সাহেব সঠিক কথা বলে ছেন।
কামাল উদ্দিন জাফরি সাহেব ঠিক বলেছেন
@@mukulahmed5829 আমরা এটা জানি, ইবলিশ সবচাইতে বেশি জ্ঞানী
কি বলবো বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি, আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ইসলামের সঠিক বুজ দান করুন আমিন 😊
আমিন
২ রাকত সহিহ।
তবে ওনারা কেউ বলেন নি ২ এর কম।
তাই ২ , ২ রাকত করে পড়া সহিহ।
মহান আল্লাহ পাক সবাই কে আসেকে রাসুল বানান আমিন
Amin
আমি কামালউদ্দিন জাফরীও নই আর আজহারীও নই। আমি সাধারন একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম। সবার বয়ান শুনলাম। ভাল লাগলো। কিন্তু একটা বিষয়ে কেউ ব্যাখ্যা করেন নাই। তাদের উচিত ছিল এটা করা। সেটা হচ্ছে 'কাবলাল' ও 'বা'দাল' এর সংজ্ঞা প্রদান করা। এর অর্থ হচ্ছে পূর্বে ও পরে। অর্থাৎ জুমুআর পূর্বে ও জুমুআর পরে। জুমুআর পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করার হাদিস রয়েছে। কিন্তু 'কাবলাল জুমুআ' বা বা'দাল জুমুআ' বলে কোনো সালাতের নিয়ত নাই। 'কাবলাল জুমুআ' বা জুমুআর পূর্বে দুই রাকাত 'তাহিয়্যাতুল মাসজিদ' সালাতকেও কাবলাল জুমুআ বলা হয়। তাহিয়্যাত হচ্ছে অভিবাদন বা সন্মান। অর্থাৎ মাসজিদে ঢুকে দুই রাকাত সালাত আদায়ের মাধ্যমে মাসজিদকে অভিবাদন জানানো। এটা সুন্নত। এরপর ইমাম মিম্বারে দাঁড়ানোর আগ পর্যন্ত যে যত খুশী সালাত আদায় করতে পারে। এটা নফল ইবাদতের পর্যায়ে পড়ে। বা'দাল জুমুআর হাদিসতো আছেই। এটা মাসজিদে ৪ রাকাত। বাড়ীতে পড়লে ২ রাকাত। তবে বা'দাল জুমুআ হিসেবে নিয়ত করার কোনো বিধান নাই। শুধুমাত্র সুন্নত হিসেবে নিয়ত করতে হবে। কোথাও কোনো ভুল হলে শুধরিয়ে দিবেন।
Right
ঠিক বলেছেন ভাই। আমি একমত।
সহমত
ভাই সবার বয়ান শুনলাম কিছুই বুঝলাম না।
বুঝলাম শুধু একজনকে একদিনে খোঁচা মারা।
আপনার কমান্ডটা শুনে মনে হয় কিছু একটা বুঝতে পারছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
@@aqtedarasiddiqui u r right.. .. 2+2+4 = 8 is perfect..
আল্লাহ পাক আমাদের সবাই কে সঠিক আমল করার তৌফিক দান করুন কবুল করুন আমিন আমিন স্মুমা আমিন
Summa amin
মিজানুর রহমান সুন্দর সামাধান দিলেন
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব বয়সে কম কিন্তু এলেম অসাধারণ ❤
আমি ১৫ বছর ধরে প্রবাসী। এখানে আরব রা জুমার আগে ২ রাকাআত পড়তে দেখেছি।
খুবই দুঃখের বিষয় যে একজন আলেম অন্য আরেকজন আলেমকে কটাক্ষ করে কথা বলে।
আমরা সৌদি আরবে দেখছি তারা মসজিদে ডুকে দুই রাকাত নামজ আদায় করেন জুমার দিন
মাশা-আল্লাহ
সেটা তো দুখলুল মসজিদ সুন্নত নামাজ।
@@akhter-u8g
Yes.
জাফরী হুজুরের কথাই ঠিক । তিনি অনেক বড় আলেম।
আলেম নয় জালেম
আলেম না
জ্ঞান পাপী
সবচেয়ে বড় আলেম তো ছিল ইবলিশ।
@@mrelias5692সবচেয়ে বড় জ্ঞানী তো ইবলিশ,
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন ।
প্রসিদ্ধ আলেম ও স্কলার সবার মতই এক।
আর সুনা পুটি গ্যান পাপী দুই একজনের মত এক।
আমরা বাংলা,ভারত পাকিস্তানের মুসল্লিরা বড়ই দুঃখে আছি। হুজুররা আমাদের ধন্দে ফেলে দিয়েছেন।
এই তিন দেশের ইসলাম সম্পূর্ণটাই একটা বেদাত এবং শিরকে লিপ্ত
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি।
আসসালামু আলাইকুম ভালো বাসি আল্লাহর জন্য ভালো বাসি আমাদের একটা সমস্যা বারাবাড়ি । এজন্য সবাই মারখাই
আমার কাছে মুফতি রেজাউল করিম হুজুরের কথা এবং দলিল সঠিক মনে হয়েছে
❤️❤️❤️🖤🤲
কোন হাদিসে কতো নম্বর দলিল
মুলত নামাজ থেকেই দূরে রাখা। তাদের কাজ
এই খাডাসে কয় কি!আমরাত জুমার ফরজ নামজ চার রাকাত পড়ি বেশি সওয়াবের জন্য কেমন হইছে।যত নামাজ তত সওয়াব।
এই খাডাসে কয় কি!আমরাত জুমার ফরজ নামজ চার রাকাত পড়ি বেশি সওয়াবের জন্য কেমন হইছে।যত নামাজ তত সওয়াব।
এই খাডাসে কয় কি!আমরাত জুমার ফরজ নামজ চার রাকাত পড়ি বেশি সওয়াবের জন্য কেমন হইছে।যত নামাজ তত সওয়াব।
কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুর সঠিক কথা বলেছেন।
❤️❤️🤲
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন আমীন
কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুর সঠিক বলেছেন। আমি সাতাইস বৎসর কুয়েতে। দুই রাকাত না পড়ে বসা যায়না। সময় থাকলে খুদবার আগপযন্ত ছুন্নত যত মন চায় পরা যায়।
জ্বি ভাই ❤️🖤🤲
কুয়েত কি দলিল হিসেবে দেখাচ্ছেন
@@labbaikmedia2395 আপনার দলিল দেন
আরবের লোকেরা বাড়িতে সুন্নাতের নামাজ পড়েন বেশি। মসজিদে ফরজ নামাজ পড়েন।
@@labbaikmedia2395ঐ বেটা সাতাইশ বছর ধইরা কুয়েতে জিবালার ড্রামের জিবালা গাড়িতে রাখে মাগার ফতুয়া দিয়া ফালাইছে কুয়েত 😡
রেজাউল করিম সাহেব খুব সুন্দর বক্তব্য দিয়েছেন তার কথা সঠিক
তিনি চাপাবাজ
আরে ভাই এত ফালতু আওয়াজ না তুলে কোন হাদিসে আছে নাম সহ হাদিস নাম্বার দেন।
ঠিক বলেছেন ভাই
@@Masum.1996 দলিল তো দিয়েছে তুমি পুরোপুরি দেখ
Kamal uddin apnake shagotam
❤️❤️❤️🤲
সাইয়েদ কামাল উদ্দিন জাফরী হুজুর যা বলছেন সেটাই সঠিক।
কুয়াতে সবাই সুন্নাত নামাজ আদায় করে ফরজ ঈমামের পিছনে পড়ে, সুন্নাত বাসায় পড়ে রাসুলুল্লাহ সাঃ তিনি তার হুজরা খানায় সুন্নাত আদায় করে যেতেন,,কেয়ামতের পূর্বের আলেম আমল কাটাকাটি নিয়ে ব্যাস্ত। 😊
যে কোন সমস্যা সমাধান দেওয়ার জন্য
আকাবিরে দিনের প্রতি আমরা যত্নবান হব।
কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুর ঠিক বলছেন,
সত্যিকারের আলেম এখন আর নেই ।।
কমেন্ট পড়তে এসে বুঝলাম সবাই এক একটা বিজ্ঞ আলেম
এটাই ত আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা,, কাউকেই মানতে চাই না,,নিজেকেই বড় পন্ডিত মনে করি,,, আল্লাহ সবাইকে ইসলামের সহিহ্ বুঝ দেন। আমিন
মুফতি কাজী ইব্রাহীম সঠিক বলেছেন আমি ও হাদীসে পেয়েছি
জুমার আগে শুধু দুই রাকাত নামাজ। এটা সঠিক।
Mijanur Rahman ajhari sob teke sundor hoyeche i am from India assam
Mashallah
হুজুরদের মধ্যে এতো বিতর্ক হলে আমরা কোনটা নিবো,,,, আমি মসজিদে যাইয়া দুই রাকাআত তারপর চার রাকাআত পড়ে নিয় যদি ভুল করি আল্লাহ মাফ করবেন।
❤️🤲
Mufti Rezaul Karim Abrar is one of the best Mufti and scholar in Bangladesh.
And kamal Uddin Jafari is one of The best mufti and scholar in world..
That's a bige difference
কামাল উদ্দিন জাফরিকে একদিন রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসায়ে দিন না দেখি কতক্ষন টিকতে পারে কুরআন -সুন্নাহ দলিল দিয়ে। রেজাউল করিম আবরারের সাথে বসলে সারাজীবনের শিক্ষা হয়ে যাবে।আর কোনো দিনও সুন্নাহ নিয়ে তামাশা করবে না।
আল্লামা আলাউদ্দিন জিহাদী সঠিক বলেছেন
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব সুন্দর ও গোছালোভাবে সুন্নত সাব্যস্ত করেছেন
@@mohammadjobaer1033 কিউট বয় আবরার???
মহান আল্লাহতা'আলা পবিত্র কোরআনে অজুর নিয়ম বলেছেন আর পাঁচ ওয়াক্তের বিবরণ দিয়ে দুই রাকয়াত সলাহ্ আদায়ের নিয়ম দেখিয়েছেন তা যুদ্ধকালীন বা স্বাভাবিক সময় যাই হোক না কেন। আর তিলাওয়াতে কালামে পাক করতে বলেছেন না বেশি জোরে না বেশি আস্তে। অথচ আমরা কোরআনের উপর দিয়ে হাদিস এনে ২, ৪, ৪, ৩, ৪ বানালাম। তিলাওয়াতে ২ রাকাআত জোরে, ২ রাকাআত চুপে চুপে কিরাআত কোরলাম। আল্লাহর রাসুল সাঃ আল্লাহর বিধানের বাহিরে যাওয়ার কোন ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন বলে কোরআন মোতাবেক মনে হয় না। এখন রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ওফাতের ২ শত বছর পর হতে আজ পর্যন্ত হুজুরে হুজুরে মোবাহেসা মোবাহেলা করতে করতে কি এগুলো বানালো কিনা তা আল্লাহ মালুম। কোরআনমজিদের বহু আদেশ হুজুররা অমান্য করে থাকেন সহিহ্ হাদিস বলে বলে! আল্লাহ যা বলেছেন রাসুলুল্লাহ সাঃ তা ই মেনেছেন। বিধানদাতা শুধুমাত্র মহান আল্লাহতা'আলা আর রাসুলুল্লাহ সাঃ তার বাস্তবায়কারী। ইহুদিদের প্যাকনামির কারণে তাঁদের উপর আল্লাহ তাঁর বিধানকে জটিল থেকে জটিলতম করে দিয়েছিলেন। আমাদের অতি পাকনা হুজুররা কোরআনের উপর দিয়ে ইহুদিদের জটিল বিধান আমদানি করেছে তা দিয়ে প্যাকনা করার কোন সুযোগ নাই। কোরআনি আলেম না হলে খবর আছে!!!
🤲🤲🖤🖤
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ উনি ৪ রাকায়াত কাবলাল জুমুয়া আদায় করেছেন চহি হাদিসে পাওয়া যায়
@huseinustaj3210 কোন হাদিস? কোন দলীল? হাদিসে আমপারা? সহী হাদিস এর কিতাব কয়টি আদৌ ধারণা আছে আপনার? পারলে দলীল দেন যে কাবলাল জুমা পড়েছেন।
ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুরের কথা সঠিক
আল্লাহ পাক হজরত রেজাউল করিম আবরার সাহেব কে নেক হায়াত দান করেন আমিন
আমীন
আবরার নাম রাখা নবী নিষেধ করেছেন
ওরা জানেনা
[৯৪:৭] আল ইনশিরাহ
فَإِذا فَرَغتَ فَانصَب
বায়ান ফাউন্ডেশন:
অতএব যখনই তুমি অবসর পাবে, তখনই কঠোর ইবাদাতে রত হও।
[৯৪:৮] আল ইনশিরাহ
وَإِلى رَبِّكَ فَارغَب
বায়ান ফাউন্ডেশন:
আর তোমার রবের প্রতি আকৃষ্ট হও।
প্রশ্ন হচ্ছে, জাফরি সাহেব তো অনেক বছর ধরেই ওয়াজ করছেন। তাহলে "কাবলাল জুমা নেই " এই বক্তব্য এত দেরিতে কেন?
নাপিত কম্পানি হতে জাতি কে হেফাযতে রাখুন মহান আল্লাহ পাক।
নামাজ ভূয়া নয়, কামাল উদ্দিন জাফরী ভূয়া, আলেম যতই বড় হোক, পরিপূর্ণ বিদাত মুক্ত না হলে ফতোয়া গ্রহণযোগ্য নয়,
Doctor jakir abdul karim naik ঠিক বলেছেন
এই সমস্ত আহলে হাদিসরা মানুষদেরকে ইবাদত থেকে দূরে সরানোর আক্রান্ত করতেছে আল্লাহ সবাইকে এ সমস্ত আহলে হাদিসদের থেকে হেফাজতে রাখ
❤️❤️
সৌদিআরব ৫ বৎসর ছিলাম কখনো দেখলামনা ৪ রাকাত কাবলাল জুমা পড়তে
ইবাদত করার জন্য কি সৌদি আরব দলিল? সৌদিরা তো সারারাত বাজিবুঝি করে আর দিনে ঘুমায় এখন বলেন আপনে এইডা করেন কিনা@@RubelKhan-vf6xc
সৌদি আরব আমাদের দলিল না আমাদের দলিল হচ্ছে কুরআন ও হাদিস।
@@MdhasanMdsumon তাহলে কোরআন হাদীস থেকে দলিল দেন যে একসাথে ৪ রাকাত পড়েছেন
কামান উদ্দিন জাফরি হুজুর অনেক উচু মানের আলেম কোন সন্দেহ নাই ❤
জি
ধন্যবাদ
❤️❤️
তুমি মানো বা না মানো দুই রাকাআত সহীহ...
১০০% ঠিক বলেছেন ভাই
জাফরি হুজুরের কথা সঠিক
এতদিন যে আমল করছেন এবং কোন আলেম এর বিরুদ্ধে কোন কথা বলেন নাই। এমন বিষয়ে যারা কথা বলেন তারা কোন সঠিক আলেম নন। তাদের অনেক কিতাব পড়া দরকার। নামকরা লোক হলেই হবে না।
আলেমদের ভিতরে সবাই শান্তিপূর্ণ ভাবে কথা বলা উচিত ধৈর্যের সাথে
সাধারন মানুষ সারা জীবন কাবলাল জুম্মা চার রাকাত পড়েছি।এখন বিশিষ্ট ওলাময় কেরামদের মতামত কোন টি 14:59 সঠিক।নবী করিম সঃ কত রাকাত আদায় করেছেন তার সঠিক তথ্য কোনটা।
حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْمَدِينِيِّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ قَالَ كُنَّا نَعُدُّ سُهَيْلَ بْنَ أَبِي صَالِحٍ ثَبْتًا فِي الْحَدِيثِ . وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ . وَرُوِيَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي قَبْلَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا وَبَعْدَهَا أَرْبَعًا . وَقَدْ رُوِيَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ رضى الله عنه أَنَّهُ أَمَرَ أَنْ يُصَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ أَرْبَعًا . وَذَهَبَ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ وَابْنُ الْمُبَارَكِ إِلَى قَوْلِ ابْنِ مَسْعُودٍ . وَقَالَ إِسْحَاقُ إِنْ صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ صَلَّى أَرْبَعًا وَإِنْ صَلَّى فِي بَيْتِهِ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ . وَاحْتَجَّ بِأَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَحَدِيثِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " مَنْ كَانَ مِنْكُمْ مُصَلِّيًا بَعْدَ الْجُمُعَةِ فَلْيُصَلِّ أَرْبَعًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى وَابْنُ عُمَرَ هُوَ الَّذِي رَوَى عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَابْنُ عُمَرَ بَعْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى فِي الْمَسْجِدِ بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ وَصَلَّى بَعْدَ الرَّكْعَتَيْنِ أَرْبَعًا .
حَدَّثَنَا بِذَلِكَ ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، قَالَ رَأَيْتُ ابْنَ عُمَرَ صَلَّى بَعْدَ الْجُمُعَةِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ صَلَّى بَعْدَ ذَلِكَ أَرْبَعًا . حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمَخْزُومِيُّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ قَالَ مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَنَصَّ لِلْحَدِيثِ مِنَ الزُّهْرِيِّ وَمَا رَأَيْتُ أَحَدًا الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ أَهْوَنُ عَلَيْهِ مِنْهُ إِنْ كَانَتِ الدَّنَانِيرُ وَالدَّرَاهِمُ عِنْدَهُ بِمَنْزِلَةِ الْبَعْرِ . قَالَ أَبُو عِيسَى سَمِعْت ابْنَ أَبِي عُمَرَ قَال سَمِعْتُ سُفْيَانَ بْنَ عُيَيْنَةَ يَقُولُ كَانَ عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ أَسَنَّ مِنْ الزُّهْرِيِّ
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর নামাযের পর নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে।
-সহীহ্। ইবনু মাজাহ- (১১৩২)।
ফুটনোট: আবূ ‘ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি হাসান।
সুফিয়ান ইবনু উয়াইনা বলেন, সুহাইল ইবনু আবূ সালিহ হাদীসশাস্ত্রে একজন নির্ভরযোগ্য রাবী। একদল ‘আলিম এ হাদীস অনুযায়ী আমল করেন। ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) জুমু‘আর (ফরযের) পূর্বে চার রাক‘আত এবং পরে চার রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করতেন। ‘আলী (রাঃ) প্রসঙ্গে বর্ণিত আছে যে, তিনি জুমু‘আর পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত আদায় করার হুকুম দিয়েছেন। সুফিয়ান সাওরী ও ইবনুল মুবারাক (রহঃ) ইবনু মাসঊদের মত গ্রহণ করেছেন। ইসহাক বলেছেন, জুমু‘আর দিন যদি মসজিদে (সুন্নাত) নামায আদায় করা হয় তবে চার রাক‘আত আদায় করবে, আর যদি ঘরে আদায় করে তবে দুই রাক‘আত আদায় করবে। তিনি দলীল হিসাবে এ হাদীস উল্লেখ করেছেন,
“রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জুমু‘আর পর বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত (সুন্নাত) নামায আদায় করেছেন।”
তিনি আরো বলেছেনঃ “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমু‘আর (ফরযের) পরে নামায আদায় করতে চায় সে যেন চার রাক‘আত আদায় করে।”
আবূ ‘ঈসা বলেনঃ ইবনু উমার (রাঃ) যিনি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে বর্ণনা করেছেন, “জুমু‘আর পর তিনি বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত আদায় করতেন।” তিনিও রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরে জুমু‘আর নামাযের পর মসজিদেই দুই রাক‘আত নামায আদায় করেছেন, তারপর চার রাক‘আত আদায় করেছেন।
আতা (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ইবনু ‘উমার (রাঃ) -কে জুমু‘আর (ফরয নামাযের) পর দুই রাক‘আত তারপর চার রাক‘আত নামায আদায় করতে দেখেছি।
-সহীহ্। আবূ দাঊদ (১০৩৫, ১০৩৮)
‘আমর ইবনু দীনার বলেন, যুহরীর চাইতে ভালভাবে হাদীস বর্ণনা করতে আমি আর কাউকে দেখতে পাইনি এবং তাঁর মত আর কাউকে ধন-দৌলতকে তুচ্ছ ভাবিতে দেখিনি। তাঁর দৃষ্টিতে ধন-দৌলত উটের মলতুল্য তুচ্ছ জিনিস। ‘আমর ইবনু দীনার যুহরীর চাইতে বেশি বয়সী ছিলেন।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৫২৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
রেজাউল সাহেব আপনার জানার ঘাটতি আছে।
Rejaul murkho alem vul fotoa dey
Bhai. Razaul. Karim. A. Hojer. 1000℅.right
রেজাউল করীম আবরার সম্পর্কে আপনাদের কোনো ধারণাই নেই।
হাদীসে আছে ভাই চার রাকাত নামাজের কথা
@@saifulislam8552 তুমি হাদীসের কতটুকু বুঝো?
ও রে জাহিল!কার ব্যাপারে কথা বলতেছ@@saifulislam8552
হাদিস নিয়ে যারা বেশি বেশি কথা বলে তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা, যখন কুরআনের বাণী গুলো সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলেন তখন থেকে তো হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি ভাবেন নাই, হাদিস সংরক্ষণের বিষয়টি এতো দীর্ঘ দিন পরে ইতিহাসে স্থান পায় যা এখন একটা তর্ক বির্তক শুরু হয়ে গেছে এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার বিষয়টি আমাদের জন্য কঠিন হয়ে গেছে ।
সালামুন আলাইকুম বাইয়া /কুরআনের বাইরে তাগু ও লাহুয়াল হাদিস মানা সেরেক
আল্লাহ্ ঔ সকল আলেমের ফেতনা থেকে আমাদেরকে পরিপূর্ণ হেফাজত কর যারা অহংকার বশত নিজেদের জানা না থাকলেই ঐ হাদিসটিকে জাল জয়িফ বলে বিভ্রান্তি ছড়ায় ।
আমরা এখন যাবো কোথায় ? কাকে আলেম বা কাকে যালেম বলবো । আল্লাহ আমাদের এই ফেতনা থেকে রক্ষা করুন
এখন কাওকে কিছু বলার দরকার নেই আগে আপনি জানার চেষ্টা করুন, এগুলো সুন্নাত পর্যায়ের আমল
কাবলাল জুমা চার রাকাত নামাজ নাই এ কথা এখন বা ইদানিং যারা বলছেন এরা এত দিন কোথায় ছিলেন? যদি এতদিন পড়াটা ভুল হয়ে থাকে না বলার কারনে এর দায় কি ওনাদের উপর বর্তাবে না?
জাফরি হুজুর ভালো একজন বক্তা জাফরি হুজুর কে স্লামালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু জাফরি হুজুর ভালো জাফরী হুজুরকে রং ব্যবহার করা টিক হয়নি
মুফতি রেজাউল করিম আববার জিন্দাবাদ
রেজাউল করিম আবরার সঠিক বলেছেন ১০০%%
❤️🤲
নাজিমউদ্দীন ভাই আপনি ঠিক বলেছেন
❤️❤️
জাফরের দালাল
আলেমদের ভিতরে সবাই শান্তিপূর্ণ ভাবে কথা বলা উচিত
❤️🤲
মুফতী রেজাউল করীম সত্যিই একজন বিজ্ঞ আলেম
learner
জাফরী হুজুর হাফিজাহুল্লা সঠিক কথা বলেছে
জুমার দুই রাকাত ফরজ সালাতের আগে দুই দুই করে যা পড়া হবে সবই কাবলাল জুমা'আ । (কাবলাল অথ' আগে) তবে নিদিষ্ট' চার রাকাত কাবলাল জুমা আছে বলে জানা নেই । আল্লাহ সবাইকে বুঝার তোউফিক দান করুন ।
জাফরি সাব অতিরিক্ত কিতাব পড়েছেন বিদায় তিনি অতি জ্ঞানী হয়ে গেলেন ভাবার কোন কারণ নেই। জ্ঞান পাপীও হতে পারেন।
সহমত
আপনার জ্ঞান জাহির করুন প্রমান দিয়ে
রেজাউল করিম আবরার হুজুর সুন্দর বলেছেন। তবে উনার গুলো বুঝতে গেলে একটু জ্ঞানের প্রয়োজন হবে
আরব দেশের মানুষেরা জুমার নামাজের আগে দুই রাকাত নামাজ পড়ে আমাদের মতো চার রাকাত পড়েনা
জুম্মার নামাজের আগে দুই রাকাত নামায পড়তে হয় বুজলাম কিন্তু কি নিয়তে পড়বো সুন্নাহ্ নাকি নফল কোনটা একটু জানাবেন কেউ
আসলামুআলাইকুম সম্মানিত আলেম গন। সবাই সঠিক বলেছেন দূই একজন ছাড়া। আমরা শুধু হুজুরদের কথা শুনিনা অন্য দেশের আলেমদের কথা শুনি এবং দেখেছি ফরজ সালাতের আগে মাসজিদে ধুকেই দূই রাকাত পড়া তারপর বসা ফরজ দূই পড়ে বের হওয়া বাসায় গিয়ে যার যতো পড়ার পড়বে। সহি হাদিস শুধু বাংলাদেশ নয় সারা দূনিয়ায়ই আছে মানে তবে বাংলাদেশ একটু আলাদা কারন এখানে সবাই নামকরা আলেম মুফতি ভরপুর। ধুকেই ২ বসার পর ২ = মোট ৪ রাকাত ১০০% সঠিক
❤️❤️❤️
বড় আলেম হলেই তিনি সব জানতা এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
তাহলে কে জানে
হুজুররা সাধারণ মানুষ কে গুমরা করতেছে।সাধারণ মানুষ কার কথা মানবে।। হে আল্লাহ আপনি সনাইকে হেদায়েত দান করিও।
আমি কুয়েতে ৬ বছর ছিলাম কুয়েতে অনেক মসজিদে নামাজ পড়েছি সেকানে ৪ রাকাত কাবলা জুম্মা বা বাদল জুম্মা নামাজ পড়ে না তারা মসজিদে ডুকে ২ রাকাআ নামাজ পড়েন
❤️❤️❤️
মিজানুর রহমান আজহারি যা বলেছন সেটা সঠিক ♥️♥️
জাফরি হুজুরের টা রাইট
❤️❤️❤️
আঃ মালিক সাহেব জাফরি থেকে অনেক অনেক বিজ্ঞ হাদীস সম্পর্কে ।
🖤🖤❤️🤲
জাফরি সাহেব ঠিক বলেছেন,
আল্লাহর বান্দাদেরকে নামাজে দাঁড় করানো দরকার আর এই সমস্ত আলেমরা মানুষদেরকে
❤️❤️🖤
আমি সৌদি আরবে কোন সৌদিকে দেখিনি আজ পর্যন্ত চার রাকাত নামাজ পড়তে আমি দেখেছি তারা মসজিদের ভিতরে ঢুকলে দুই রাকাত নামাজ আদায় করতো
@@ক্ষণিকেরমুসাফির-ব৭ছআধীকাংশ সৌদি ওহাবী আর জাফরী হুজুর ও ওহাবী সে জন্য মিল আছে।
@mohammadshafiqulislam6663 ওহাবী কি
আপনাকে জনসাধারণ অনুরুদ কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুরের সাথে ওপেন ডিভাইড করেন।
হালাল সুদের প্রবক্তা আল্লামা কামাল উদ্দিন জাফরী সাহেব
আমাদের দেশে যে নামাজ চালু আছে সেটা কারা চালু করেছেন?
মুফতি রেজাউল করিম আবরার সাহেব জিন্দাবাদ।
আমি ২০ বছর বাহরাইন সৌদি ইমামের পিছনে নামাজ পড়েছি কিছুদিন সৌদি আরব ও ছিলাম কিন্তু বাংলাদেশের আলীমের মত তারা কোন দিন তর্কাতর্কি করেন নি বা গর্ব করে কথা বলতে শুনিনি।৫ জন আলীমে বিভিন্নভাবে ফতোয়া দিলে আমরা সাধারণ জনগন কাহাকে অনুসরন করব? প্রকৃত জ্ঞানী কোন দিন নিজেকে জ্ঞানী বলে দাবী করে না। যার আমল যত বেশি তার কথা বার্তা ও তত বেশি নম্র ও ভদ্র। রাছুলের জীবনীতে উগ্র মেজাজের কোন একটি কথা ও পাইনি।কাফিরদের গালি ও নির্যাতন সহ্য করে ও বুজাবার চেষ্টা করেছেন।আমরা ও যেন সেই নীতির উপর অটল থাকতে পারি।
অনেক সুন্দর কথা বলছেন ভাই
জাফরী সাহেব বড় আলেম সন্দেহ নাই কিন্তু উনার সব বক্তব্য সঠিক হবে এমন ধরনের মন্তব্য করার কোন সুযোগ নেই।
কিন্তু এই বক্তব্যটা উনি সঠিক বলেছেন
আপনার কথা মানলাম, কিন্তু ওনার মত মুন্সি মূর্খতা বলাতো বেয়াদবী ।
এবার লাইনে এসেছেন। জাফরী সাহেব মানুষ হওয়ার কারণে তার সব কথা যদি সঠিক না হয় তবে আপনি কি মনে করেন ইমাম আবুহানিফা মানুষ ছিলেন না, তার কোনো ভুল হয়নি?
Kamal Uddin jafor right
❤️🤲🖤🖤
ছেলেটা মনে হয় পিতা মাতার অভিশপ্ত সন্তান হয়ে যাচ্ছে।
Apnara moulivera ja aromvo korechen Allah mone hoy apnader diai dojok udbodon korben.
জাফরি সাহেবের সমালোচনা করার যোগ্যতা সম্পন্ন আলেমের সংখ্যা বাংলাদেশে একগন্ডাও হবে না। তিনি ইসলাম বুঝেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশে এমন অনেক আলেম আছে যাদের ইসলাম সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা নেই।
❤️🤲