অনেক কিছু আমাদের অজানা ছিলো, কিন্ত দীনকৃষ্ণ ঠাকুর বলছে, ব্যাখ্যা করছে এবং কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা তা যাচাই করার জন্য উনি বিভিন্ন গ্রন্থের দ্রষ্টব্যঃ ও পেজ নম্বর বলে দিচ্ছে এটাই আমাদের কাছে অনেক বড়ো এবং দীনকৃষ্ণ ঠাকুরকে অনেক ধ্যনবাদ
দিনকৃষ্ণ মানে রাজধানী। আগুনের গোলা একটা। যার প্রতিটা কথায় আগুনের ফুলকি ঝরে। কথা গুলো তিরের মত সোজা মনে ঢুকে যায়। যারা বিশ্বাষ করো লাইক দাও। বিশ্বজিৎ 🙏।
দিনোকূষনো ঠাকুর বাস্তব সত্য কথা বলেন রাম পালজি এরকম ভাবে বুঝালে কেউ বুঝতে পারবে না দিনোকূষনো ঠাকুর যে পরিস্কার করে পরিস্কার ভাবে বুঝায় এই ভাবে বুঝাতে হবে তবেই তো মানুষ বুঝবে । খালি গল্প কবিতার মতো বললে কেউ বুঝতে পারবে না
সনাতন ধর্মের ভিতরে বেশিরভাগ মানুষ ধর্ম আচরণ করেন না তাই অভক্ত দিনো কৃষ্ণ কে সম্মান জানানো হয় কিন্তু শাস্ত্রে আছে যারা ধর্মের আচরণ নীতি সুচিতা রাখে না তাদের কথা সোনা যায় না ভালো থাকুন হরে কৃষ্ণ
যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
বাংলায় কোন সাধু সন্ত বোঝাতে পারে না তো কোথাকার সাধু সন্ত বোঝাতে পারবে দাদা?বোঝানোর মত জায়গা রেখেছেন কি?সবতো আবেগ আর হুজুকে ভর্তি করে রেখেছেন।আসলে কি হচ্ছে জানেনতো দাদা দীন কৃষ্ণ ঠাকুর এখন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে তাতে অনেকের চোখে সর্ষে ফুল দেখতে শুরু করেছে এই আর কি ।
আমাদের হিন্দু ধর্মের কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল সেটাই মানুষ এখনো বুঝতে পারল না তাই মানুষ আজও ভুল করছে কোন ধর্মই হচ্ছে না কেবলমাত্র অধর্ম হচ্ছে
Dina krishna thakur skti dhap baj. Ok sudhu balun kirtan korte ase taka nichhe keno Amader sastra anujayi dharmiya alochana korle taka naoya jabena. Jahar Lal das
Tora sab dhandha baj. Visnu or Kabir bepar ak.aasol ke.sab pracharak. Sad guru pave bhed batabe gayan kare updes koyla ka moyala jabe Agni kare parwes.❤
Rampal maharaj to valo vabe bangla kotha bolte parena to,, uni ki r bolbe suni ? Onar sathe amader dinokrishna thakurer comparer kivabe kore ,, era kara 😂😂😂😂
যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
ভালো ফলাফল করতে হলে একাধিক বই ফলো করতে হবে। দাদামণি কটা গ্রন্থ পড়েছেন? গীতা Press এর প্রথম সকন ৩ তম অধ্যায় ভাগবত পড়ে নেবেন। বাদর অন্যকে না ভেবে নিজেকে ভাবুন। ধন্যবাদ।
অনেক কিছু আমাদের অজানা ছিলো, কিন্ত দীনকৃষ্ণ ঠাকুর বলছে, ব্যাখ্যা করছে এবং কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা তা যাচাই করার জন্য উনি বিভিন্ন গ্রন্থের দ্রষ্টব্যঃ ও পেজ নম্বর বলে দিচ্ছে এটাই আমাদের কাছে অনেক বড়ো এবং দীনকৃষ্ণ ঠাকুরকে অনেক ধ্যনবাদ
দিনকৃষ্ণ মানে রাজধানী। আগুনের গোলা একটা। যার প্রতিটা কথায় আগুনের ফুলকি ঝরে। কথা গুলো তিরের মত সোজা মনে ঢুকে যায়।
যারা বিশ্বাষ করো লাইক দাও।
বিশ্বজিৎ 🙏।
খুব সুন্দর লাগছে তোমার কথা গুলো
ছয় দিনে কৃষ্ণ ঠাকুরের জয়
জয় দিন ঠাকুররের জয় হোক
জয় নিতাই
ধর্ম গন্থ লিখেছে গঞ্জিকা শেবী রা৷ দীন কৃষ্ণ ঠকুর ঠিক বলেছে ' . | .
জয় দীনকৃষন।
দিন কৃষ্ণ ঠাকুর যুক্তি ছাড়া কথা বলেন না
রামপাল মহাশয় আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনো রাজনৈতিক নেতা
Right
আসল ভগবান মা বাবা বাকি সব কাল্পনিক ভগবান
দাদা মাবাবা ভগবান অবশ্যই কিন্তু আপনি আমি কোথা থেকে এসেছি , সেটা জানতে হবে : আমরা সনাতনী মানে সত্যের পুজারী তাই সত্যকে জানা আমাদের বিশেষ প্রয়োজন
জয় হরিবোল
দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর একজন সৎ ব্যক্তি সত্য কথা বলে
জয় দীনোকৃষ্ণ ঠাকুরের
দিনোকূষনো ঠাকুর বাস্তব সত্য কথা বলেন
রাম পালজি এরকম ভাবে বুঝালে
কেউ বুঝতে পারবে না
দিনোকূষনো ঠাকুর যে পরিস্কার করে পরিস্কার ভাবে বুঝায়
এই ভাবে বুঝাতে হবে
তবেই তো মানুষ বুঝবে
। খালি গল্প কবিতার মতো বললে কেউ বুঝতে পারবে না
একদম ঠিক বলছেন ভাই দিনো কৃষ্ণ ঠাকুরের মত গুছিয়ে কেউ বলতে পারে না
সনাতন ধর্মের ভিতরে বেশিরভাগ মানুষ ধর্ম আচরণ করেন না তাই অভক্ত দিনো কৃষ্ণ কে সম্মান জানানো হয় কিন্তু শাস্ত্রে আছে যারা ধর্মের আচরণ নীতি সুচিতা রাখে না তাদের কথা সোনা যায় না ভালো থাকুন হরে কৃষ্ণ
অম তৎ সৎ মানে অম মানে শান্তি বা শিব তৎ মানে গোপন সৎ মানে আত্মা তাহলে ধর্ম অতি গোপন আত্মা
Joy deno krishna Thakur
ধর্ম গ্ৰন্থ সব ভুলে ভরা এর দ্বারা মানুষের কোনো মঙ্গল হয়না।
আপনি যে রামপাল মহারাজ ক টা রাজ্যের রাজা যে মহারাজ হয়েছেন যে আপনি মহারাজ
শুধু লেখা থাকলেই হবে না ধর্ম গ্রন্থে, তার সঙ্গে যুক্তি ও বাস্তাবতার মিল থাকতে হবে। ধর্ম গ্রন্থ লেখা হয়েছে অনেকটা ভাব ,আবেগ ও গাঁজাখুরি কল্পনার সাথে ।
যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
দাদা কোনটা ধর্ম , চারবেদ আর ছয় শাস্ত্র ও আরও একটি বেদ সুক্ষসম বেদ - এই নিয়েই সনাতন ধর্ম ! বাকী সব গোলমাল
বাংলায় কোন সাধু সন্ত বোঝাতে পারে না তো কোথাকার সাধু সন্ত বোঝাতে পারবে দাদা?বোঝানোর মত জায়গা রেখেছেন কি?সবতো আবেগ আর হুজুকে ভর্তি করে রেখেছেন।আসলে কি হচ্ছে জানেনতো দাদা দীন কৃষ্ণ ঠাকুর এখন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে তাতে অনেকের চোখে সর্ষে ফুল দেখতে শুরু করেছে এই আর কি ।
দিন ঠাকুরের সাথে বশুন
দিন র সাথে এ নারl বস বে কেন,, এনl দের সাথে দিন ব শুক্. ।
জে দেহো ধরে সেই বভবান সুধু কবির না
সবাই হিন্দু/সনাতন হওন।
বাংলায় অনুবাদ করে রামপাল জী মহারাজের কথা না শুনিয়ে হিন্দিতে শোনান উচিত,, তবে সঠিক হবে,,, ধন্যবাদ,, সত সাহেব, বন্দী ছোড় কি জয় হো,,,
আমাদের হিন্দু ধর্মের কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল সেটাই মানুষ এখনো বুঝতে পারল না তাই মানুষ আজও ভুল করছে কোন ধর্মই হচ্ছে না কেবলমাত্র অধর্ম হচ্ছে
তা হলে, এত দেব দেবি নিয়ে নাচা নাচি কেন ? এতো দেব দেবি এলো কোথা থেকে ?
আবার না মার খেলে এটা শুধরাবে না
রাম পালের কথা গুলো ছাগলের মত লাগছে। জয় দীন কৃষ্ণ ঠাকুর।
Ho re. Chand. Takuar. Abodan. Rakiacr. Patakare. Kobir. Dash. Jivi. Hore. Chand. Takur. Abotar. Vogoban. Mata. Pita. Sachay. Satai. Sab. Apna. Motlobki
Rampal to nijekei vhagwan Mone kare Ami mone akdam vhul ami mone kari akta bhando ami rampal ke chini ba unar programe o giye chi
Dinokrishna 24 avatar but Krishna avatari Mane anuvab karo
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Online 🧠was🥲
দিনো কৃষন গান গায় না চিটিং বাজ করে টাকা নেয়
Manushe bujhe
দিনু মিয়া দিনু মিয়া কোথায় গেলি মামি শাশুড়ী লিয়া
APNI NOTUN KORE DHARMA GRANTHA LIKHUN PURANO DHARMA GRANTHA GULOKE ATO BHOOL BRANTI NA DHARE
Dina krishna thakur skti dhap baj.
Ok sudhu balun kirtan korte ase taka nichhe keno
Amader sastra anujayi dharmiya alochana korle taka naoya jabena.
Jahar Lal das
Tora sab dhandha baj. Visnu or Kabir bepar ak.aasol ke.sab pracharak. Sad guru pave bhed batabe gayan kare updes koyla ka moyala jabe Agni kare parwes.❤
Rampal maharaj to valo vabe bangla kotha bolte parena to,, uni ki r bolbe suni ? Onar sathe amader dinokrishna thakurer comparer kivabe kore ,, era kara 😂😂😂😂
এই বাঁদর দিনকৃষ্ণ কে বলছি ভাগবতের কোন স্কন্ধের কত অধায়ে এই চব্বিশটি ভগবানের কথা লেখা আছে এই কমেন্টে উত্তর আশা করি দিবে
আমি ভাগত পরেছি কিন্তু ২৪ টা ভগবান পড়ি নাই , আসলে বাংলার কীৰ্তনীয়া অজ্ঞানী
Joy dino Krishna
যাদের কোনো কালে দেখা যাবে না ঠাকুর দেবতা ব্রহ্ম পরব্রহ্ম আত্মা পরমাত্মা আরও বহু কিছু নিয়ে মানুষ কে কিযে করা হচ্ছে বলা মুশকিল।
যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার।
প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী?
অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে?
অথবা ইশ্বর কাকে বলে?
অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ?
অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী
অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী?
উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷
সূরা ইখলাস বাংলায়।
উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ।
অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ।
শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
ভালো ফলাফল করতে হলে একাধিক বই ফলো করতে হবে। দাদামণি কটা গ্রন্থ পড়েছেন? গীতা Press এর প্রথম সকন ৩ তম অধ্যায় ভাগবত পড়ে নেবেন। বাদর অন্যকে না ভেবে নিজেকে ভাবুন। ধন্যবাদ।
বরমম তিনজন হয় েকমন করে৷ কি বুজালে
ভগবান মানে নবগ্রহ এর কর্তা সূর্য মানে ভগবান সৃষ্টির কর্তা সূর্য ইসলাম মানে চাঁদ মানে মা আমাদের সৃষ্টির কর্তা
চশমাটি পড়ে নিয়ে পেলাপেলি বলবেন না সত্যি সত্যি বলবেন
দুই টাই নাস্তিক