হুমায়ুন স্যর আসলে উদাহ্ররন আমাদের তথাকথিত বুদ্ধিজীবিদের জন্য। উনি আসলে তফাত দেখায়ে দেন যে আমদের বুদ্ধিজীবিদের বুদ্ধিবৃত্তি কোন স্তরের। উনি আসলে অনেক জানেন। সত্যিকারের মানুষ।
যিনি ইন্টারভিউ নিয়েছেন ওনার কথা বলার স্টাইল অনেক ভাল লেগেছে। বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের সাহিত্য সম্পর্কে ওনার জ্ঞান পাশাপাশি ওনার বিনয় দেখে আমি মুগ্ধ। আর হুমায়ূন আহমেদের ইন্টারভিউ দেখলে ওনার বইয়ের লেখার সাথে ওনাকে মিলাতে পারি না। ওনার বই পড়লে ওনাকে খুব অহংকারী মনে হয় কিন্তু ইন্টারভিউ দেখলে ওনাকে অনেক বেশি বিনয়ী মনে হয় মনে হয় একেবারে সাধারণ একজন মানুষ। দোয়া করি ওপারে যাতে আল্লাহ ভাল রাখে।
Humayun Ahmed (Professor, Researcher, Chemist, Science Fictionist, Writer, Film maker, Playwright, Artist, Poet) is a strong personality. He does not like hypocrisy. So transparent. Salute, Emeritus Human.
ভাই আপনার এত আন্তরিক ভাবে হুমায়ন স্যার সঙ্গে কথ বলা আমাকে অনেক মুগ্ধ করেছে! হুমায়ন স্যার ছিলেন আমাদের বাংলাদেশের সাহিত্যের প্রান পুরুষ, আমাদের সকল প্রজন্মই তাঁকে মনে রাখবে।।।
সাক্ষাৎকারগ্রহীতাকে আমার কাছে ভালো লেগেছে সমানতালে। কতটা সাবলীলভাবে বিনয়ের সাথে এমন একজন গুণী মানুষের কাছে থেকে প্রশ্ন করে গল্পের করে অনেক বিষয়ের উত্তর বের করে এনেছেন। হুমায়ুন আহমেদের শেষ কথাটাও বলে দেয় সাক্ষাৎকার গ্রহীতার বিনয় তাকে দেখা করার আগ্রহ তৈরি করেছে। সব মিলিয়ে সাক্ষাৎকারটা প্রাণবন্ত লেগেছে। ভালো লাগলো।
আমার মনে হয় এটাকে ঠিক Formal "স্বাক্ষাৎকার" হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না। ব্যাপারটা অনেকটা অনুরাগী পাঠকদের পক্ষ থেকে বাক্য-বিনিময় করার মতো। পেশাদার সাংবাদিক না হয়েও উনি যে গুছিয়ে কিছু কথা জিজ্ঞেস করতে পেরেছেন সেজন্যই Thumbs up !
poschim bonge theke humayun sir er lekha bises porar sujog pai na,jetuku porechi tate mone hoeche goto ponchas bochore onar moto lekhok amra bangla bhasate r pai ni,onek dhanyabad interview tir janna jodio interviewer ekdom professional non.poschim bonge lekhok ra ekhon lekha bad dea sob kichu korchen.
I DON'T SEE ANYTHING WRONG ! YOU SEE WRONG BECAUSE OF YOUR PREJUDICE! THE INTERVIEWER IS RESPECTFUL AND RELATING TWO BENGALI NATIONS ; WEST BENGAL IS ALSO A PART OF BENGAL AND THIS WRITER IS NOT A MUSLILM BANGLADESHI WRITER BUT HE IS A BENGALI WRITER ,PERIOD!! DON'T BRING YOUR MUSLIM FACTOR BECAUSE RELIGION HAS NOTHING TO DO WITH TALENT. AFTER 27 YRS PAKISTANI KLICKS , I AM SURE YOU DO UNDERSTAND THAT! MR. AHMED DIED AND WE WISH HIS SOUL REST IN PEACE
হালা বেশী কথা কয়, interviewer.. lol. To be honest though I like interviews with meticulous and detailed questioned. He just needed more time to take a comprehensive interview like he must have wanted to to conduct.
Bhai eta ami milate pari nai🙂.. Manush ki Karone unake nastik bole🙂.... R ami prai sob natok a dekesi tar natok salam, tasbi, nmz, eisob tulia dora oise
হুমায়ূন আহমেদের বিপুল জনপ্রিয়তার সঙ্গে সাহিত্যের সম্পর্ক কী? ............................................................. হুমায়ূন আহমেদ যেসব গল্প-উপন্যাস লিখেছেন, সেসবের মধ্যে রাজনৈতিক বা আর্থ-সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টি বা উপাদান খুঁজতে যাওয়া সম্ভবত অর্থহীন হবে। কারণ এই লেখকের তেমন কোনো দৃষ্টি ছিল না। সত্তর দশকের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক ঝঞ্ঝার কথা বাদ দিলাম, হুমায়ূন উত্থান যে সময়ে (১৯৮০ সাল পর্যন্ত হমায়ূনের লেখা পড়েছেন খুবই কম সংখ্যক মানুষ, ১৯৮১ সালে যখন তিনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান, তখন তার বইয়ের সংখ্যা সাকল্যে চার), সেই পুরো আশির দশকের কথাই ভেবে দেখুন! কী একটা সময় গেছে! ১৯৮২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশের ওপর চড়াও হলের জবরদস্ত সেনাশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। কিন্তু তঁার জবরদসি্ত, প্রায় শুরু থেকেই প্রবল বাধার মুখোমুখি হলো। কেউ তঁাকে মেনে নিল না। কঠোর সামরিক শাসন চলল কয়েক মাস, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ নিষদ্ধি। কিন্তু ওই নিষেধাজ্ঞাও মানুষ মানেনি, বিশেষ করে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রতিদিন ভঙ্গ করেছে সামরিক শাসনের বিধান। হাজার হাজার ছেলেকে কারাগারে নিক্ষেপ করেছেন এরশাদ। এক বছরের মাথায়, ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি মার্চ থেকে শুরু হয়ে গেল সামরিক স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলন। তার পরের কয়েকটি বছর, একদম নব্বই সাল পর্যন্ত যারা বাংলাদেশে বাস করেছে, চোখ-কান-মাথা আছে, তারা জানে, কী সময় আমরা পার করে এসেছি। এই সময়টাই, ১৯৮১ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত হুমায়ূন আহমেদ পরিণত হয়েছেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখকে। কিন্তু তাঁর সমস্ত লিখনকর্ম ঘেঁটে দেখলে কোথাও এই বাংলাদেশকে আপনি পাবেন না। যে মধ্যবিত্তের গল্প তিনি লিখেছেন, সেই মধ্যবিত্ত কোন দেশের, কোন সময়ের মধ্যবিত্ত, নির্ণয় করা যায় না। এই মধ্যবিত্ত যেন স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামের সম্পূর্ণ বাইরে ছিল। এটা সত্য নয় যে ওই মধ্যবিত্ত জীবনে সেই সময়ের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক অবস্থার অভিঘাত একটুও পড়েনি। মোটেও তা নয়। প্রত্যেকটা জেলা শহর, এমনকি থানা পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল রাজনৈতিক আন্দোলনের ঢেউ। হুমায়ূন আহমেদ সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বাস করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তখন রাজনৈতিক উত্তাপে টগবগ করে ফুটছে। কিন্তু হুমায়ুন আহমেদ সেই সময় কী গল্প লিখছেন, কী কাহিনী রচনা করছেন? মনে হতে পারে, হুমায়ূন আহমেদকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে এসব কথা বলা হচ্ছে। না, তা নয়। হুমায়ূন আহমেদকে সেভাবে দেখি না। দেখি যে, তাঁর কোনো রাজনৈতিক বোধ ছিল না, তাঁর মন ছিল অ্যা-পলিটিক্যাল। এ কারণে, শেষের দিকে তিনি কিছু ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে যেসব উপন্যাস লেখার চেষ্টা করেছেন, সেগুলো ব্যর্থ হয়েছে। পলিটিক্যাল সেনসিবিলটি ছাড়া ঐতিহাসিক উপন্যাস লেখা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা কোনো অপরাধ নয়, এ জন্য কাউকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায় না। কিন্তু কোনো জাতির মধ্যে কোনো যুগে এমন কোনো বড় শিল্পীর দেখা মেলে না, যিনি তাঁর সময়ে তাঁর জাতির সামনে উপস্থিত সবচেয়ে জ্বলন্ত সমস্যাগুলোর প্রতি দৃকপাত করেন না। হুমায়ুন বাস্তববাদী কাহিনীকারও নন, তাঁর কাহিনিতে যে সমাজের দেখা মেলে, সেই সমাজ বাস্তবে বাংলাদেশে কখনো ছিল না, এখনও নেই। সেই সমাজ বাঙালি মধ্যবিত্তের কল্পনার সমাজ। হিমু, মিসির আলী, ইত্যাদি চরিত্র বাস্তবে পাওয়া যাবে না, পাওয়া যাবে মধ্যবিত্তের কল্পনায় । এগুলো মধ্যবিত্তের ইচ্ছাপূরণকারী চরিত্র। আমাদের মধ্যবিত্ত বাস্তবে যে জীবন যাপন করে, হুমায়ূন যদি সেই ছবিই তাঁর পাঠকের সামনে বাস্তবরূপে হাজির করতেন, তাহলে পাঠক তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিত, কারণ সেই ছবি সুন্দর নয়। হুমায়ূন জনপ্রিয় হয়েছেন তার উল্টো কাজটি করেছেন বলে।
কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের এই বিপুল জনপ্রিয়তার সঙ্গে সাহিত্যের সম্পর্ক কী? এই যুগের লেখাপড়া জানা বাঙালি মধ্যবিত্ত যে ভাষায় কথা বলে, প্রায় সেরকম ভাষায় হুমায়ূন কাহিনী লিখে ছাপার অক্ষরে বাজারে ছেড়ে দেখতে পেয়েছেন, লোকে দারুণ পছন্দ করছে। যে কোনোদিন গল্প-উপন্যাসের বই হাতেও নেয় না, সেও পড়ে দারুণ আনন্দ পাচ্ছে (হাসি-কান্নাসহ, মোট প্রাপ্তি)। ব্যাস, হুমায়ূনকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। যাকে বলে দুই হাতে লেখা, তিনি লিখে গেছেন টানা তিরিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে। যে বাংলাদেশে কোনও লেখকের বই এক বছরেও এক হাজার কপি বিক্রি হতো না, সেখানে হুমায়ূনের একটা নতুন বই বের হওয়ার তিন মাসের মধ্যেই বিক্রি হয়ে যায় তিরিশ হাজার কপি। বিপুল সংখ্যক "পাঠক" গড়ে উঠল শুধু হুমায়ূন আহমেদের কারণে। কিন্তু এ এমন পাঠক, যার সামনে বাংলা সাহিত্যের সেনা মণিরত্নগুলো হাজির করলে সে মুখব্যাদান করে। এ পাঠক জানে না ভাষার সেৌন্দর্য কী। এ পাঠকের কাছে বঙ্কিম, রবীন্দ্রনাথ, বিভূতিভূষণ, মানিক, ওয়ালিউল্লাহ, অমিয়ভূষণ, হাসান আজিজুল হক, সৈয়দ শামসুল হক, মাহমুদুল হক, বা শহীদুল জহির দুষ্পাচ্য দূরের লেখক। এ পাঠক জীবন-জগৎ নিয়ে গভীর ভাবনার খোরাক চায় না, মানুষের সঙ্গে সমাজের ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক নিয়ে চিন্তা করার উস্কানি তার পছন্দ নয়। কোনো দেশে কোনো কালে "সাহিত্যে"র পাঠক কি এরকম হয়? না। হুমায়ূন আহমেদ সারাজীবন যে জনপ্রিয় পণ্য উৎপাদন করে গেছেন, তার ১৪ আনাই সাহিত্য নয়। ইংরাজি ভাষায় একে বলা হয় pulp fiction. কিন্তু এটাকে নেতিবাচকভাবে দেখা মোটেও উচিত নয়। পৃথিবীর সব দেশেই এরকম লেখালেখি আছে; সবচেয়ে সভ্য, সংস্কৃতিবান সমাজগুলোতে আছে সবচেয়ে বেশি। অনুচিত হবে হুমায়ূন আহমেদ যা লেখেননি, তাঁর কাছ থেকে তা প্রত্যশা করে হতাশ হওয়া। তাঁর মধ্যে থেকে একজন চেখভের আবির্ভাব ঘটবে বলে আহমদ ছফা যে প্রত্যাশা করেছিলেন, সেটা ছিল অমূলক। হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন সহজাত ক্ষমতাসম্পন্ন একজন tale-teller , এভাবে দেখলেই তাঁর প্রতি সুবিচার করা হয়। - Mashiul Alam facebook.com/notes/392937571733208/
poschim bonge theke humayun sir er lekha bises porar sujog pai na,jetuku porechi tate mone hoeche goto ponchas bochore onar moto lekhok amra bangla bhasate r pai ni,onek dhanyabad interview tir janna jodio interviewer ekdom professional non.poschim bonge lekhok ra ekhon lekha bad dea sob kichu korchen
হুমায়ূন স্যার পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ লেখকদের মধ্যে একজন।
হুমায়ুন সার আসলে হাজার বছরের একজন নক্ষত্র পুরুষ। হাজার বছর তিনি বেচে থাকবেন বিশ্ব পাঠকের অন্তরে জনম জনম।।
চমৎকার একটা ইন্টারভিউ!
স্যারের অমায়িক ভঙ্গি এবং উপস্থাপকের বিনয়!
কী নির্মল!
কিংবদন্তী হুমায়ুন স্যারের জীবন্ত স্মৃতি।
হুমায়ুন স্যর আসলে উদাহ্ররন আমাদের তথাকথিত বুদ্ধিজীবিদের জন্য। উনি আসলে তফাত দেখায়ে দেন যে আমদের বুদ্ধিজীবিদের বুদ্ধিবৃত্তি কোন স্তরের। উনি আসলে অনেক জানেন। সত্যিকারের মানুষ।
ভাই আপনে কে
স্যারতো অতুলনীয়! উপস্থাপকও ভীষণ বিনয়ী!
খুব ভালো লাগলো ❤️
কি অমায়িক কথাবার্তার ভঙ্গি! একেবারে খাঁটি মানুষ ছিলেন... আল্লাহ জান্নাতুল ফিরদউস নসিব করুন।
আমিন
আমিন
Amin
আমিন।
আমীন।
যিনি ইন্টারভিউ নিয়েছেন ওনার কথা বলার স্টাইল অনেক ভাল লেগেছে। বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের সাহিত্য সম্পর্কে ওনার জ্ঞান পাশাপাশি ওনার বিনয় দেখে আমি মুগ্ধ। আর হুমায়ূন আহমেদের ইন্টারভিউ দেখলে ওনার বইয়ের লেখার সাথে ওনাকে মিলাতে পারি না। ওনার বই পড়লে ওনাকে খুব অহংকারী মনে হয় কিন্তু ইন্টারভিউ দেখলে ওনাকে অনেক বেশি বিনয়ী মনে হয় মনে হয় একেবারে সাধারণ একজন মানুষ। দোয়া করি ওপারে যাতে আল্লাহ ভাল রাখে।
হ্যা ঠিক বলেছেন। আর এর কারন উনি যে সে লোক নয়। উনি ও একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক
Humayun Ahmed (Professor, Researcher, Chemist, Science Fictionist, Writer, Film maker, Playwright, Artist, Poet) is a strong personality. He does not like hypocrisy. So transparent. Salute, Emeritus Human.
Lyricist, painter, magician ❤
ভাই আপনার এত আন্তরিক ভাবে হুমায়ন স্যার সঙ্গে কথ বলা আমাকে অনেক মুগ্ধ করেছে! হুমায়ন স্যার ছিলেন আমাদের বাংলাদেশের সাহিত্যের প্রান পুরুষ, আমাদের সকল প্রজন্মই তাঁকে মনে রাখবে।।।
সাক্ষাৎকারগ্রহীতাকে আমার কাছে ভালো লেগেছে সমানতালে। কতটা সাবলীলভাবে বিনয়ের সাথে এমন একজন গুণী মানুষের কাছে থেকে প্রশ্ন করে গল্পের করে অনেক বিষয়ের উত্তর বের করে এনেছেন। হুমায়ুন আহমেদের শেষ কথাটাও বলে দেয় সাক্ষাৎকার গ্রহীতার বিনয় তাকে দেখা করার আগ্রহ তৈরি করেছে। সব মিলিয়ে সাক্ষাৎকারটা প্রাণবন্ত লেগেছে। ভালো লাগলো।
Humayun Ahmed was everything, but his main attraction was simplicity.
সুন্দর উপাস্থপনা,সুন্দর মানুষের সাথে। মিস করি আপনাকে স্যার।
অনন্ত ভালবাসা স্যারের জন্য😍😍😍😍
পরের বিস্তারিত সাক্ষাৎকার কই দাদা?????
অনেক দিন পর একজন ভাল সাক্ষাৎকার
গ্রহণ কারী পেলাম । আলোচনা টা দারুন
উপভোগ্য হল। ধন্যবাদ ।
Ato simple ar natural,daklei respect dite iccha kore..☺️☺️..afosos,akhon ar kono notun lekha pai na😞,ar kono din pabo na..
খুব ভালো মানের বাংলা শুনলাম অনেক দিন পরে। ধন্যবাদ সাক্ষাতকার গ্রহীতা!!!
খুব খুব খুব ভালো লাগল সাক্ষাতকারটা। সৌম্য দাশগুপ্তর কথাবার্তা খুবই সুন্দর, মার্জিত। তাকে ধন্যবাদ।
Great legend in our bengali literature
গত ১৭/১১/২০২১ইং হুমায়ুন আহমেদ স্যারের সমাধি দেখে আসলাম।।
নুহাশপল্লী, গাজীপুর,ঢাকা, বাংলাদেশ।
ওপারে ভালো থাকবেন প্রিয় স্যার❤️❤️
Humayun sir asolei Bangladesh er legend 🇧🇩
আমার মনে হয় এটাকে ঠিক Formal "স্বাক্ষাৎকার" হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না। ব্যাপারটা অনেকটা অনুরাগী পাঠকদের পক্ষ থেকে বাক্য-বিনিময় করার মতো। পেশাদার সাংবাদিক না হয়েও উনি যে গুছিয়ে কিছু কথা জিজ্ঞেস করতে পেরেছেন সেজন্যই Thumbs up !
Tonmoy Rahman
তবে ওনি একটু বেশীই বলেফেলেছে😇
হুমায়ূন আহমেদ স্যার আমার সবসময় সবচেয়ে পছন্দের ❤️❤️❤️❤️যদি উনি থাকতে😥😥😥❣️❣️❣️❣️
thanks H. Ahmed ,you are great,you are greatly true man...
such a great person
মিসির আলী,হিমু আর রূপা চরিত্রের মানুষগুলো পারবে কি স্যারের শেষ ইচ্ছা পূরন করতে।
হুমায়ুন স্যারের সব কিছুই অমূল্য এর বিনিময় কোন কিয়ে দিতে পারবে না বাঙ্গালী জাতি যুগ যুগ বেছে থাকবে অগণিত রুচিশীল মানুষের কাছে স্যারের সৃষ্টি ❤❤❤
উপস্থাপকের পড়াশোনা অনেক। ভালো লাগলো উনার জন্য ভালোবাসা।
Dekhlei valo lage Sir!!!
এমন একটা নক্ষত্রের দেখা এই গ্যালাক্সি আর পাবে না।
Ashadaron bolecen,salute
ধন্যবাদ সৌম্য দা
একজন ভালোবাসার মানুষ💚💙🧡💜
He even took interest in the interviewer's life. What a man!
Amar sir ki innocent tar hashi..!!
ছার আপনার জন্য দোয়া রইলো আল্লাহ জাণ্মাত দান করেন
আহারে এভাবে আমাদের কাছে বেঁচে থাকবেন আজীবন
বেচে থাকবেন বিশ্ব পাঠকের অন্তরে জনম জনম।
প্রিয় একজন লেখক♥।
Sonchalok ER golar swar ebong kotha bolar vongi khub e sundor
Everybody knows him as a great writer, but I treat him as a great philosopher...
আমাদের একজন হুমায়ুন আহমেদ ছিলেন 🖤
🥰
Allah homyon sir k jannat dan koruk
একটি প্রানবন্ত কথপোকথন। যদিও অনেকেই উপস্থাপককে দোষারোপ করছেন। তবে আমি উপভোগ করেছি।
খুব ভালোবাসি হুমায়ুন আহমেদ স্যার ♥️
আবারও জানলাম বিদ্যা ও সুশিক্ষা বিনয় দান করে। হুমায়ূন আহমেদ করেছেন বিদ্যা দান। এবং নিঃসন্দেহে একজন কালজয়ী সাহিত্যিক।
খুব ভালো লাগলো!
Shoumya Dasgupta apnar bangla bhasa ebong bakpotuta sune mugdho holam....bhalo thakun
Legend.. kub miss kri sir😥
খুব ভালো লাগলো সৌম্যদা...
মাতাল হাওয়া ❤️📚
বাকের ভাই এর স্রষ্টা
হুমায়ূন আহমেদ এর আরো ইন্টারভিউ দেখতে চাই
উত্তরের চেয়ে প্রশ্ন বড়🤦♀️😇
miss u sir..
poschim bonge theke humayun sir er lekha bises porar sujog pai na,jetuku porechi
tate mone hoeche goto ponchas bochore onar moto lekhok amra bangla bhasate r pai ni,onek dhanyabad interview tir janna jodio interviewer ekdom professional non.poschim bonge lekhok ra ekhon lekha bad dea sob kichu korchen.
আমার প্রিয় এক জন মানুষ
সুন্দর
boss ar boss type kotha !!
Sir..❤️
আফসোস প্রিয় লেখককে কখনো দেখতে পারলাম না।।।
I DON'T SEE ANYTHING WRONG !
YOU SEE WRONG BECAUSE OF YOUR PREJUDICE!
THE INTERVIEWER IS RESPECTFUL AND RELATING TWO BENGALI NATIONS ; WEST BENGAL IS ALSO A PART OF BENGAL AND THIS WRITER IS NOT A MUSLILM BANGLADESHI WRITER BUT HE IS A BENGALI WRITER ,PERIOD!!
DON'T BRING YOUR MUSLIM FACTOR BECAUSE RELIGION HAS NOTHING TO DO WITH TALENT. AFTER 27 YRS PAKISTANI KLICKS , I AM SURE YOU DO UNDERSTAND THAT! MR. AHMED DIED AND WE WISH HIS SOUL REST IN PEACE
বাহ! অসাধারণ
কত্ত সরল♥️
Aha Humayun Ahmed
Porer interview ta kothay???????????
বাঙ্গালীর গর্ব নিভে গেল ...
Nemo sunk my Nautilus আবাল শালা তুমি!
ভিডিওর ডান সাইটে এগুলা কি??
he talks to much that makes me real sick.
But it is praiseworthy that he brings humayum ahmed in front of camera.
এইখানে কে কার সাক্ষাতকার নিচ্ছে?! একি করচেন দাদা, সব ফুটেজ তো আপনি খেয়ে নিলেন দাদা !! মাইরি বলচি দাদা, দেখতে বসলুম হুময়ূন আহমেদ এর ছাক্ষাতকার জেনে নিলুম আপনার পুরো বায়োডাটা। পুরোটাই কেচে দিলেন দাদা। কি আর বলবো বলুন, এই আধখানা মিস্টি নিয়ে নিন দাদা, পুরোটাই কিন্তু খেতে হবে, দিব্বি দিচ্ছি দাদা। চললুম, সিভিতে নতুন কিছু এড হলে আরেকজন সেলিব্রিটির ছাক্ষাতকার নিয়ে নেবেন কিন্তু দাদা, আপনার ক্যারিয়ার আপডট টা জেনে নিতে পারতুম।
Dada😃😃
well done
652 no like
thanks and i am your new friend
উপস্থাপক সাহেবও অনেক জানা-শোনা লোক...!
Humayun Ahmed has never been a good talker. Always shy away from media.
It's nice though seeing him continuing for about 10 minutes.
@MahbubBD No Shaon is not a child, she is around 30 lol
হালা বেশী কথা কয়, interviewer.. lol.
To be honest though I like interviews with meticulous and detailed questioned. He just needed more time to take a comprehensive interview like he must have wanted to to conduct.
ক্ষণজন্মা বিরল প্রতিভা
Kotha bolar seshe khoda hafez bollen .a karonei amra ta k nastik boli😭😭akjon imam ar thekeo humayun sir amar kase dharmik 🙏🏼🙏🏼
Bhai eta ami milate pari nai🙂..
Manush ki Karone unake nastik bole🙂.... R ami prai sob natok a dekesi tar natok salam, tasbi, nmz, eisob tulia dora oise
fell kor c tomai
এই সুযোগে উপস্থাপক নিজেকে প্রমোট করে দিলো!!!
Pagla, eta tor interview noi,H. Ahemed er.
হুমায়ূন আহমেদের বিপুল জনপ্রিয়তার সঙ্গে সাহিত্যের সম্পর্ক কী?
.............................................................
হুমায়ূন আহমেদ যেসব গল্প-উপন্যাস লিখেছেন, সেসবের মধ্যে রাজনৈতিক বা আর্থ-সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টি বা উপাদান খুঁজতে যাওয়া সম্ভবত অর্থহীন হবে। কারণ এই লেখকের তেমন কোনো দৃষ্টি ছিল না। সত্তর দশকের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক ঝঞ্ঝার কথা বাদ দিলাম, হুমায়ূন উত্থান যে সময়ে (১৯৮০ সাল পর্যন্ত হমায়ূনের লেখা পড়েছেন খুবই কম সংখ্যক মানুষ, ১৯৮১ সালে যখন তিনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার পান, তখন তার বইয়ের সংখ্যা সাকল্যে চার), সেই পুরো আশির দশকের কথাই ভেবে দেখুন! কী একটা সময় গেছে! ১৯৮২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশের ওপর চড়াও হলের জবরদস্ত সেনাশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। কিন্তু তঁার জবরদসি্ত, প্রায় শুরু থেকেই প্রবল বাধার মুখোমুখি হলো। কেউ তঁাকে মেনে নিল না। কঠোর সামরিক শাসন চলল কয়েক মাস, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ নিষদ্ধি। কিন্তু ওই নিষেধাজ্ঞাও মানুষ মানেনি, বিশেষ করে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রতিদিন ভঙ্গ করেছে সামরিক শাসনের বিধান। হাজার হাজার ছেলেকে কারাগারে নিক্ষেপ করেছেন এরশাদ। এক বছরের মাথায়, ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি মার্চ থেকে শুরু হয়ে গেল সামরিক স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলন। তার পরের কয়েকটি বছর, একদম নব্বই সাল পর্যন্ত যারা বাংলাদেশে বাস করেছে, চোখ-কান-মাথা আছে, তারা জানে, কী সময় আমরা পার করে এসেছি। এই সময়টাই, ১৯৮১ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত হুমায়ূন আহমেদ পরিণত হয়েছেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখকে। কিন্তু তাঁর সমস্ত লিখনকর্ম ঘেঁটে দেখলে কোথাও এই বাংলাদেশকে আপনি পাবেন না। যে মধ্যবিত্তের গল্প তিনি লিখেছেন, সেই মধ্যবিত্ত কোন দেশের, কোন সময়ের মধ্যবিত্ত, নির্ণয় করা যায় না। এই মধ্যবিত্ত যেন স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামের সম্পূর্ণ বাইরে ছিল। এটা সত্য নয় যে ওই মধ্যবিত্ত জীবনে সেই সময়ের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক অবস্থার অভিঘাত একটুও পড়েনি। মোটেও তা নয়। প্রত্যেকটা জেলা শহর, এমনকি থানা পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল রাজনৈতিক আন্দোলনের ঢেউ। হুমায়ূন আহমেদ সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বাস করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তখন রাজনৈতিক উত্তাপে টগবগ করে ফুটছে। কিন্তু হুমায়ুন আহমেদ সেই সময় কী গল্প লিখছেন, কী কাহিনী রচনা করছেন?
মনে হতে পারে, হুমায়ূন আহমেদকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে এসব কথা বলা হচ্ছে। না, তা নয়। হুমায়ূন আহমেদকে সেভাবে দেখি না। দেখি যে, তাঁর কোনো রাজনৈতিক বোধ ছিল না, তাঁর মন ছিল অ্যা-পলিটিক্যাল। এ কারণে, শেষের দিকে তিনি কিছু ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে যেসব উপন্যাস লেখার চেষ্টা করেছেন, সেগুলো ব্যর্থ হয়েছে। পলিটিক্যাল সেনসিবিলটি ছাড়া ঐতিহাসিক উপন্যাস লেখা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা কোনো অপরাধ নয়, এ জন্য কাউকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায় না।
কিন্তু কোনো জাতির মধ্যে কোনো যুগে এমন কোনো বড় শিল্পীর দেখা মেলে না, যিনি তাঁর সময়ে তাঁর জাতির সামনে উপস্থিত সবচেয়ে জ্বলন্ত সমস্যাগুলোর প্রতি দৃকপাত করেন না।
হুমায়ুন বাস্তববাদী কাহিনীকারও নন, তাঁর কাহিনিতে যে সমাজের দেখা মেলে, সেই সমাজ বাস্তবে বাংলাদেশে কখনো ছিল না, এখনও নেই। সেই সমাজ বাঙালি মধ্যবিত্তের কল্পনার সমাজ। হিমু, মিসির আলী, ইত্যাদি চরিত্র বাস্তবে পাওয়া যাবে না, পাওয়া যাবে মধ্যবিত্তের কল্পনায় । এগুলো মধ্যবিত্তের ইচ্ছাপূরণকারী চরিত্র। আমাদের মধ্যবিত্ত বাস্তবে যে জীবন যাপন করে, হুমায়ূন যদি সেই ছবিই তাঁর পাঠকের সামনে বাস্তবরূপে হাজির করতেন, তাহলে পাঠক তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিত, কারণ সেই ছবি সুন্দর নয়। হুমায়ূন জনপ্রিয় হয়েছেন তার উল্টো কাজটি করেছেন বলে।
কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের এই বিপুল জনপ্রিয়তার সঙ্গে সাহিত্যের সম্পর্ক কী? এই যুগের লেখাপড়া জানা বাঙালি মধ্যবিত্ত যে ভাষায় কথা বলে, প্রায় সেরকম ভাষায় হুমায়ূন কাহিনী লিখে ছাপার অক্ষরে বাজারে ছেড়ে দেখতে পেয়েছেন, লোকে দারুণ পছন্দ করছে। যে কোনোদিন গল্প-উপন্যাসের বই হাতেও নেয় না, সেও পড়ে দারুণ আনন্দ পাচ্ছে (হাসি-কান্নাসহ, মোট প্রাপ্তি)। ব্যাস, হুমায়ূনকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। যাকে বলে দুই হাতে লেখা, তিনি লিখে গেছেন টানা তিরিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে। যে বাংলাদেশে কোনও লেখকের বই এক বছরেও এক হাজার কপি বিক্রি হতো না, সেখানে হুমায়ূনের একটা নতুন বই বের হওয়ার তিন মাসের মধ্যেই বিক্রি হয়ে যায় তিরিশ হাজার কপি। বিপুল সংখ্যক "পাঠক" গড়ে উঠল শুধু হুমায়ূন আহমেদের কারণে। কিন্তু এ এমন পাঠক, যার সামনে বাংলা সাহিত্যের সেনা মণিরত্নগুলো হাজির করলে সে মুখব্যাদান করে। এ পাঠক জানে না ভাষার সেৌন্দর্য কী। এ পাঠকের কাছে বঙ্কিম, রবীন্দ্রনাথ, বিভূতিভূষণ, মানিক, ওয়ালিউল্লাহ, অমিয়ভূষণ, হাসান আজিজুল হক, সৈয়দ শামসুল হক, মাহমুদুল হক, বা শহীদুল জহির দুষ্পাচ্য দূরের লেখক। এ পাঠক জীবন-জগৎ নিয়ে গভীর ভাবনার খোরাক চায় না, মানুষের সঙ্গে সমাজের ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক নিয়ে চিন্তা করার উস্কানি তার পছন্দ নয়।
কোনো দেশে কোনো কালে "সাহিত্যে"র পাঠক কি এরকম হয়?
না। হুমায়ূন আহমেদ সারাজীবন যে জনপ্রিয় পণ্য উৎপাদন করে গেছেন, তার ১৪ আনাই সাহিত্য নয়। ইংরাজি ভাষায় একে বলা হয় pulp fiction.
কিন্তু এটাকে নেতিবাচকভাবে দেখা মোটেও উচিত নয়। পৃথিবীর সব দেশেই এরকম লেখালেখি আছে; সবচেয়ে সভ্য, সংস্কৃতিবান সমাজগুলোতে আছে সবচেয়ে বেশি। অনুচিত হবে হুমায়ূন আহমেদ যা লেখেননি, তাঁর কাছ থেকে তা প্রত্যশা করে হতাশ হওয়া। তাঁর মধ্যে থেকে একজন চেখভের আবির্ভাব ঘটবে বলে আহমদ ছফা যে প্রত্যাশা করেছিলেন, সেটা ছিল অমূলক। হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন সহজাত ক্ষমতাসম্পন্ন একজন tale-teller , এভাবে দেখলেই তাঁর প্রতি সুবিচার করা হয়।
- Mashiul Alam
facebook.com/notes/392937571733208/
worst interview ever...
fobana is a bad organisation
৭.৪১ এ চোখ দেইখাই দপকাইসে হালায়😂😂😂
মিসির আলী,হিমু আর রূপা চরিত্রের মানুষগুলো পারবে কি স্যারের শেষ ইচ্ছা পূরন করতে।
poschim bonge theke humayun sir er lekha bises porar sujog pai na,jetuku porechi
tate mone hoeche goto ponchas bochore onar moto lekhok amra bangla bhasate r pai ni,onek dhanyabad interview tir janna jodio interviewer ekdom professional non.poschim bonge lekhok ra ekhon lekha bad dea sob kichu korchen
♡