আলহামদুলিল্লাহ। স্যার, ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) এর সমসাময়িক সময়ে তার চেয়ে ইসলাম সম্পর্কে বেশী জানে বলে আমি মনে করি না। আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন। আমীন
হে আল্লাহ---আব্দুল্লাহ স্যারকে জান্নাত নসীব করুন। আমি জীবনে কোনদিন তাঁকে দেখেনি।কিন্তু না দেখেও তাঁকে যতটা ভালোবেসেছি ততটা ভালোবাসিনি কোন দেখা মানুষকেও।
আমার দেখা একজন আলেম ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক এই দোয়া চায়। সত্যি ওনার বক্তব্য শুনলে জাহান জুড়িয়ে যায়।
স্যার আপনিও বললেন কোরআনের একটি আয়াতে নবী মোহাম্মদ (সাঃ) কে নূর বলা হয়েছে, তাইলে কি আপনি এই আয়াতটিকে অসীকার করলেন না আর অন্য আয়াতগুলার কথা বললেন ঐখানেত নবীজিকে কোথাও মাটির তৈরি বলা হয় নাই বলা হয়েছে মানুষ,,আমি কোরআনকে বিশাস করি, যেহতু কোরআনে সরাসরি নবীকে নূর বলে উল্লেখ আছে তাই আমি মনে প্রানে মনে করি নবীজি নুর হবার সম্ভাবনাটাই বেশী,, কোরানে নবীজে অনেক বার মানুষ বলছে সেটা আমিও জানি কিন্তু সরাসরি কোরান বা হাদিসে কোথাও মাটির তৈরি বলে উল্লেখ নাই, আমরা মানুষরা মাটির তৈরি বলেই, নবী মোহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি হবে এই যুক্তিটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় না, বাকিটা আল্লাহই ভাল জানেন,,,
আল্লাহ যেহেতু উনাকে প্রেরন করেছেন তাহলে বুঝা যায় নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দুনিয়া সৃষ্টির আরো অনেক অনেক আগে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ আপনাকে আমাকে প্রেরন করেননি। নবী মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) কে প্রেরণ করেছেন। অতএব ফিতনা ফাসাদ সৃষ্টি করে মানুষ কে বিভ্রান্তি করবেন না
Alamin Joy রাহে বেলায়েত, কোরআন সুন্নার আলোকে পোশাক পর্দা ও দেহ সজ্জা, হাদিসের নামে জালিয়াতি৷ আরো বেশ কিছু বই রয়েছে স্যারের৷ আল্লাহ্ ওনাকে জান্নাত দান করুন৷ আমীন৷
আল্লাহ তায়ালা সূরা ফাতাহ- এর মধ্যে ইরশাদ করেন: "ইন্না অারসালনাকা শাহিদাও ওয়া মোবাশশিরাও ওয়া নাজিরা, লেতু'মেনু বিল্লাহি ওয়া রাসূলিহি ওয়া তুয়াজ্জিরুহু ওয়া তুওয়াককিরুহু ওয়াতুসাব্বিহুহু বোকরাতাউ ওয়া আছিলা। " "ইন্নাল্লাজিনা ইউবায়েউনাকা ইন্নামা ইউবায়েউনাল্লাহা ইয়াদুল্লাহি ফাওকা আইদীহিম ফামান নাকাসা ফাইন্নামা ইয়ান কুছু আলা নাফসিহী ওমান আওফা বিমা আহাদা আলাই হুল্লাহা ফাসাইউ'তিহী আজরান আজীমা।" -হে নবী,গায়েবের সংবাদদাতা নিশ্চয়ই আমি আপমাকে সমগ্র মানব জাতি ও জিন জাতির প্রতি তাদের সমস্ত কাজের উপর হাজের ও নাজের হিসাবে রাসূল রুপে প্রেরণ করেছি এবং তাদের মধ্যে যারা আপনার ইসলামের দাওয়াত গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছে তাদের প্রতি আমার বেহেস্তের সুসংবাদ দাতা হিসাবে এবং যারা ইসলামের দাওয়াত গ্রহণ করেনি তাদের প্রতি জাহান্নামের ভীতি প্রদর্শক হিসাবে... উপরোক্ত আয়াত দুটি ওতপ্রোতভাবে জরিত এবং ধারাবাহিকভাবে বর্ণিত। প্রথম আয়াতে বর্ণিত হল শানে রাসূল (দঃ) তিনি সৃষ্টির আদি হতে নবী ও রাসূল এবংশাহেদ হাজের ও নাজের।তিনি নবী- উল-আম্বিয়া। হযরত আদম(আঃ) হতে হযরত ঈসা রুহুল্লাহ ( আঃ) পযর্ন্ত সকল নবী ও রাসূলগণ তারই নবুয়ত ও রেসালাত পৌছিয়েছেন। উপরোক্ত আয়াতে 'শাহেদ' শব্দ প্রমান করে দিচ্ছে যে, রাসূলুল্লাহ (দঃ) হায়াতুন্নবী। তিনি দুনিয়া হতে বিদায় নেয়ার পর হতে এমন ভাবেই জিন্দা আছেন যেমনটি ছিলেন দুনিয়ায়। তিনি হাককী সুরতে হাজের-নাজের,মালাকী সুরতেও হাজের-নাজের এবং বাশারী সুরতেও হাজের-নাজের। তিনি একই সময়ে 'আলমে মুলক' ও 'আলমে মালাকুতে' সশরীরে বিদেহীভাবে সর্বত্র হাজের ও নাজের থাকতে পারেন এবং থাকেনও। কিরামান-কাতিবীন সবসময় আমাদের কাছে হাজের ও নাজের আছেন; কিন্তু আমরা দেখতে পাই না। অনুরুপভাবে তিনিও আমাদের কাছে হাজের ও নাজের আছেন; কিন্তু আমরা দেখতে পাই না। এখন কেউ প্রশ্ন করতে পারেন যে, আল্লাহ পাকও হাজের-নাজের এবং রাসূল (দঃ)ও হাজের-নাজের এটা কিভাবে সম্ভব? তাহলে তো শেরেক হয়ে যাবে।এর উওর হল-যদি আল্লাহ্র সাথে কোন কিছুকেই সমপর্যায়ে আনা হয় তাহলে শেরেক হবে; কিন্তু এখানে রাসূল (দঃ) হাজের-নাজের হলেন সশরীরে ও রুহের সাথে, আর আল্লাহ্ পাক হাজের-নাজের এ দুনিয়ার মাঝে এলেম ও কুদরতের ধারা।কেননা,আল্লাহ্ শরীর ও স্থান হতে পবিত্র । এর উপর সকল মাযহাবের ইমামগন একমত। হাকিকতে আল্লাহ্ আছেন 'আলমে উজুবে' যা 'আলমে আমরের' উপর। আর রাসূলুল্লাহ (দঃ)হলেন-'আলমে আমরে'। আলমে আমরের অধের্ক হল আরশে আজীমের নীচে, যেখানে কোন প্রানী বাস করে না। আল্লাহ্ যদি আলমে আমরে আসেন তাহলে সকল মাখলুক জলে ছাই হয়ে যাবে। বিশেষ করে আল্লাহ্ হলেন খালেক আর আমরা সকলে হলাম মাখলুক। খালেকের জন্য 'আলমে উজুব' আর মাখলুকের জন্য 'আলমে আমর'।সুতরাং খালেক কোন দিন মাখলুকের জায়গায় আসতে পারে না।যদি আসে তাহলে খালেক আর খালেকের পর্যায়ে থাকবে না, মাখলুকে পরিণত হয়ে যাবে (নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক)। তাই রাসূল (দঃ) হাজের-নাজের এবং আল্লাহ্ হাজের-নাজেরর মধ্যে আকাশ পাতাল ব্যবধান। সুতরাং শেরেকের কোন কথাই আসতে পারে না। আল্লাহ্ তাকে বা'য়াত গ্রহনের অধিকার দান করবেন বিধায় তাকে হায়াতুন্নবী করেছেন। যদি তিনি মৃত হতেন তবে কখনও তাকে আল্লাহ্ বা'য়াত গ্রহনের ক্ষমতা দান করতেন না।তিনি হায়াতুন্নবী তাই বা'য়াত গ্রহনের অধিকারও তারই। আয়াতের প্রথমেই আল্লাহ্ তায়ালা তার হাবীবের শানে 'শাহেদ' শব্দটি উল্লেখ করেছেন।'শাহেদ' অর্থ সাক্ষী, হাজের ও নাজের। যে ঘটনা স্থলে উপস্থিত থাকে ও সচক্ষে ঘটনা দেখে সেই হয় সাক্ষী। আল্লাহ্ পাক তার হাবীব (দঃ) কে নিজ কুদরতে ও নূরের সৃষ্টি হিসাবে এমন ক্ষমতা দিয়ে রেখেছেন । আল্লাহ্ তায়ালা ঐ সূরা ফাতাহ আরো ইরশাদ করেন: "লাকাদ রাদিআল্লাহু আনিল মু'মেনিনা ইজ ইউবায়েউনাকা তাহতাশ শাজারাহ।" "নিশ্চয়ই (হে নবী) আল্লাহ্ ঈমানদারগনের প্রতি সন্তস্ট হয়েছেন যখন তারা বৃক্ষের নীচে আপনার নিকট বা'য়াত সূত্রে আবব্দ হয়েছে।"
আমরা অনেক সময় জ্ঞানি লোকের বলে থাকি জ্ঞানের জাহাজ, তাহলে তিনি কি সত্যি জাহাজ???বা অনেক সময় কোন খেলোয়াড় কে বলি বাঘ, অর্থাৎ বাংলার বাঘ,তার মানে তিনি কি সত্যি বাঘ??নবি করিম সঃআঃ কে নুর বলা হয়েছে ঠিক এ ভাবে মানুষের হেদায়েতের আলো কে বোঝানো হয়েছে।
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين সূরা মায়েদার ১৫ নম্বর দিয়ে বিদাতিরা যে দলিল দে, তারা অন্য আয়াত আর খুঁজে দেখে না।। 5:46 *وَ اٰتَیۡنٰہُ الۡاِنۡجِیۡلَ فِیۡہِ ہُدًی وَّ نُوۡرٌ ۙ وَّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡہِ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ وَ ہُدًی وَّ مَوۡعِظَۃً لِّلۡمُتَّقِیۡنَ ﴿ؕ۴۶﴾ *মারইয়াম পুত্র ‘ঈসাকে ইঞ্জিল দিয়েছিলাম, যাতে ছিল সত্য পথের দিশা ও আলো, এবং ইহা পূর্ববর্তী কিতাব তাওরাতকে সত্যায়নকারী এবং মুত্তাকীদের জন্য সঠিক পথের দিশা ও নাসীহাত। 5:44 اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا التَّوۡرٰىۃَ فِیۡہَا ہُدًی وَّ نُوۡرٌ ۚ یَحۡکُمُ بِہَا النَّبِیُّوۡنَ الَّذِیۡنَ اَسۡلَمُوۡا لِلَّذِیۡنَ ہَادُوۡا আমি তাওরাত অবতীর্ণ করেছিলাম, তাতে ছিল সঠিক পথের দিশা ও আলো। অনুগত নাবীগণ এর দ্বারা ইয়াহূদীদেরকে ফায়সালা দিত। দরবেশ ও আলিমরাও (তাই করত) কারণ তাদেরকে আল্লাহর কিতাবের রক্ষক করা হয়েছিল আর তারা ছিল এর সাক্ষী। কাজেই মানুষকে ভয় করো না, আমাকেই ভয় কর, আর আমার আয়াতকে নগণ্য মূল্যে বিক্রয় করো না। আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই কাফির। 5:15 قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰہِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۙ۱۵﴾ হে কিতাবধারীগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল এসে গেছে, সে তোমাদেরকে অনেক বিষয় বর্ণনা করে কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে আর অনেক বিষয় উপেক্ষা করে। তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ হতে জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে। قُلۡ مَنۡ اَنۡزَلَ الۡکِتٰبَ الَّذِیۡ جَآءَ بِہٖ مُوۡسٰی نُوۡرًا وَّ ہُدًی لِّلنَّاس বল, তাহলে ঐ কিতাব কে অবতীর্ণ করেছিলেন যা নিয়ে এসেছিলেন মূসা, যা ছিল মানুষের জন্য আলোকবর্তিকা ও সঠিক পথের দিকদিশারী! এই আয়াতগুলিতে আল্লাহ তায়ালা আসমানি কিতাব কে নুর বলেছেন।
আমি কোনো দলীল দেবো না আমার আকীদা ও ঈ মান হল আমার প্রিয় রাসুল নূরনবী। স! রাব্বুলআলামীনআল্লাপাক কোরআনে ঘোষণা করে দিয়েছে হে বিশ্বের ঈমান দারগন যদি তোমরা আমাকে ভালো বাসো তাহলে আমার নবীকে ভালো বসো নবীকে অনুসরন করো। নবীকেভাল বাসা মানেই আমি আল্লা আমাকে ভালো বাসা। মূখ্য আলেম রা যতটানাটানী আমার নবীজী কে নিয়ে করে আল্লা এইমূখ্য আলেমদেরসরলপথ চলারওনবী স! কেভালোবাসার তৌফিক দান করুন আমীন
দ্বীনের মূল বিষয় -যেগুলোকে নবীজী গুরুত্ব দিয়েছেন, সাহাবায়ে কেরাম গুরুত্ব দিয়েছেন সেগুলোকেই আমাদেরকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, -এ কথা বললে যাদের গা জ্বালা করে, এরাই আসল শয়তান। আল্লাহ তা’আলা হযরতকে জান্নাতবাসী করুন।
নবী করিম (সঃ) যে নুরের তৈরি তার দলিল কোরআন শরীফের আলোকেঃ আল্লাহ তায়া’লা ইরশাদ করেন- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين- অর্থঃ নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে একটা নূর এবং স্পষ্ট কিতাব এসেছে।। (সূরা মায়িদা আয়াত- ১৫) আলোচ্য আয়াতে নূর দ্বারা নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বুঝানো হয়েছে। নিম্নে আরো কয়েকটি প্রসিন্ধ তাফসীরের আলোকে দলিল উপস্থাপন করা হলঃ- দলিল নং ১ বিশ্ব বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন হযরত ইবনে আববাস (রাঃ) এর বিশ্ব বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে আববাস এর মধ্যে আছে- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني محمدا صلي الله عليه ؤسلم- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন। (তাফসীরে ইবনে আববাস পৃষ্ঠা ৭২)। দলিল নং ২ ইমাম আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর আত্-তবারী (রা) তাঁর বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে জারীর এর মধ্যে বলেন- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني باالنؤر محمدا صلي الله عليه ؤسلم الذي انار الله به الحق واظهربه الاسلام ومحق به الشرك- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন, যে নূর দ্বারা আল্লাহ সত্যকে উজ্জ্বল ও ইসলামকে প্রকাশ করেছেন এবং শিরিককে নিশ্চিহ্ন করেছেন। ( তাফসীরে ইবনে জারীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৬, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫)। দলিল নং ৩
Faheem Faheem জনাব এখানে কোথায় বলা হয়েছে নুরের তৈরী বরং বলা হয়েছে তোমাদের নিকট এসেছে অাল্লাহর কাছ থেকে নুর বা অালো।অার রাসুল (দ:) অালোই ছিলেন। সারা দুনিয়াকে অালোকিত করেছেন।
Allha bol6a sisty jogota manus hoccha sara thahola bolta parto farastara sara farastara to nurar toyri tomra jodi bolo nobi nurar toyri tahola manus ar kacha nobi choto hoya jaba naojubilla allha sobay k sotik janar tofik aday koro😓
আমার নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন নূরের তৈরী এই দেক প্রমাণ:عن جابر بن عبد الله الأنصاري رضي الله عنهما قال : قلت: يا رسول الله بأبي أنت وأمي أخبرني عن أوّل شيء خلقه الله قبل الأشياء ؟ قال : (( يا جابر إن الله خلق قبل الأشياء نور نبيك محمد صلى الله عليه وسلم من نوره فجعل ذلك النور يدور بالقدرة حيث شاء الله ، ولم يكن في ذلك الوقت لوح ولا قلم ولا جنة ولا نار ولا ملك ولا سماء ولا أرض ولا شمس ولا قمر ولا إنس ولا جن، فلما أراد الله تعالى أن يخلق الخلق قسم ذلك النور أربعة أجزاء : فخلق من الجزء الأوّل القلم ، ومن الثاني اللوح ، ومن الثالث العرش ، ثم قسم الجزء الرابع أربعة أجزاء : فخلق من الأول حملة العرش ، ومن الثاني الكرسي ، ومن الثالث باقي الملائكة ثم قسم الرابع أربعة أجزاء : فخلق من الأول نور أبصار المؤمنين ، ومن الثاني نور قلوبهم وهي المعرفة بالله ومن الثالث نور أنسهم وهو التوحيد لا إله إلا الله محمد رسول الله صلى الله عليه وسلم )
ভাই তোমার কথার সাথে রেফারেন্স এর সাথে কোনো মিল নাই সুতারং এই দরনের রেপারেন্স দিয়া জাতি কে বিভ্রান্তি তে ফেলবেন না ডঃ আব্দুল্লাহ জাহান্গির স্যার হক কথা বলেছেন
নুরের দেহ মোবারকঃ ১০টি দলীল =================== এবার আমরা নূরের দেহের পক্ষের কিছু রেওয়ায়াত পেশ করে প্রমাণ করবো- নবী করিম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকও নূরের তৈরী ছিল। যথাঃ- (১) যারকানী শরীফ ৪র্থ খন্ড ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছেঃ لَمْ يَكُنْ لَهٗ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ظِلُّ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا অর্থ- “সূর্য চন্দ্রের আলোতে নবী করিম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তোনা। কেননা, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (যারকানী) (২) ইমাম কাযী আয়ায (رحمة الله عليه) শিফা শরীফের ১ম খন্ড ২৪২ পৃষ্ঠায় লিখেনঃ وَمَا ذُكِرَمِنْ اَنَّهٗ كَنَ لاَ ظِلَّ لِشَخْصِهٖ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا অর্থ- নূরের দলীল হিসেবে ছায়াহীন দেহের যে রেওয়ায়াত পেশ করা হয়, তা হচ্ছে- “দিনের সূর্যের আলো কিংবা রাতের চাঁদের আলো- কোনটিতেই হুযুরের [ﷺ] দেহ মোবারকের ছায়া পড়তোনা। কারণ তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (শিফা শরীফ) (৩) আশ্রাফ আলী থানবী সাহেব তার شُكْرُ النِّعْمَةِ بِذِكْرِرَحْمَةِ الرَّحْمَة গ্রন্থের ৩৯ পৃষ্ঠায় স্বীকার করেছেন:- يه بات مشهور هے كه همارے حضور صلى الله عليه وسلم كے جسم كا سايه نهين تها (اس لۓكے) همارے حضور صلى الله عليه وسلم سرتاپا نور هى نور تہے অর্থ- “একথা সর্বজন স্বীকৃত ও প্রসিদ্ধ যে, আমাদের হুযুর [ﷺ]-এঁর দেহের ছায়া ছিল না। কেননা আমাদের হুযুর [ﷺ] মাথা মোবারক হতে পা মোবারক পর্যন্ত শুধু নূর আর নূর ছিলেন।” (শোক্রে নে’মত) (৪) ইমাম ইবনে হাজর হায়তামী (رحمة الله عليه) আন-নে’মাতুল কোবরা গ্রন্থের ৪১ পৃষ্ঠায় হাদীস লিখেনঃ عن عائشة رضي الله عنها انها قالت كنت اخيط في السحر ثوبا لرسول الله صلى الله عليه وسلم فانطفا المصباح وسقطت الابرة من يدي فدخل على رسول الله صلى الله عليه وسلم فأضاء البيت من نور وجهه فوجدت الابرة. অর্থ-“ হযরত আয়েশা (رضي الله عنها) হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, আমি রাত্রে বাতির আলোতে বসে নবী করিম [ﷺ]-এঁর কাপড় মোবারক সেলাই করছিলাম। এমন সময় প্রদীপটি (কোন কারণে) নিভে গেল এবং আমি সুঁচটি হারিয়ে ফেললাম। এর পরপরই নবী করিম [ﷺ] অন্ধকারে আমার ঘরে প্রবেশ করলেন। তাঁর চেহারা মোবারকের নূরের জ্যোতিতে আমার অন্ধকার ঘর আলোময় হয়ে গেল এবং আমি (ঐ আলোতেই) আমার হারানো সুঁইটি খুঁজে পেলাম।” সোবাহানাল্লাহ! মা আয়েশা (رضي الله عنها) বলেন নূরের চেহারা- আর তারা বলে মাটির চেহারা। নাউযুবিল্লাহ! (৫) মাওলানা আবদুল আউয়াল জৌনপুরী সাহেব তাঁর عُمْدَةُ النُّقُوْل গ্রন্থে লিখেছেনঃ- والذي يدل على أنه كان نورا في بطن أمه ايضا ما روى زكريا يحى ابن عائذ أنه بقي في بطن أمه تسعة أشهر فلا تشكو وجعا ولا مغضا ولا ريحا. অর্থ- “নবী করিম [ﷺ] মায়ের গর্ভেই যে নূর ছিলেন- এর দলীল হচ্ছে যাকারিয়ার বর্ণিত হাদীস”- নবী করিম [ﷺ] নয় মাস মাতৃগর্ভে ছিলেন, এ সময়ে বিবি আমেনা (رضي الله عنها) কোন ব্যাথা বেদনা অনুভব করেননি বা বায়ু আক্রান্ত হননি এবং গর্ভবতী অন্যান্য মহিলাদের মত কোন আলামতও তাঁর ছিলনা। হুযুর [ﷺ]-এঁর দেহ যে মাতৃগর্ভে নূর ছিল, এটাই তার প্রমান। (৬) মিশকাত শরীফের হাদিসে নবী করিম [ﷺ] এরশাদ করছেনঃ- وَاَنَا رُؤْيَا اُمِّي اَلَّتِيْ رَاْتُ اَنَّه خَرَجَ نُوْرٌمِّنْ بَطْنِهَا وَاَضَائَتْ لَهَا قُصُوْرُ الشَّام অর্থ-“আমার জন্মের প্রাক্কালে তন্দ্রাবস্থায় আম্মাজান দেখেছিলেন- একটি নূর তাঁর গর্ভ হতে বের হয়ে সিরিয়ার প্রসাদসমূহ পর্যন্ত আলোকিত করেছে। আমি আমার মায়ের দেখা সেই নূর।” (মিশকাত শরীফ) (৭) ইমামে আহ্লে সুন্নাত শাহ আহমাদ রেযা খান বেরলভী (رحمة الله عليه) হাদায়েকে বখ্শিশ গ্রন্থের ২য় খন্ড ৭ পৃষ্ঠায় ছন্দে লিখেনঃ سايه كا سايه نه هوتا هے نه سايه نوركا توهے سايه نور كا هر عضو ٹکڈا نوركا অর্থ-“হে প্রিয় রাসুল! আপনিতো আল্লাহর নূরের প্রতিচ্ছবি বা ছায়া। আপনার প্রতিটি অঙ্গই এক একটি নূরের টুক্রা। নূরের যেমন ছায়া হয়না, তদ্রূপ ছায়ারও প্রতিচ্ছায়া হয়না। কাজেই আপনারও প্রতিচ্ছায়া নেই, কেননা আপনি নূর এবং আল্লাহর নূরের ছায়া।” (৮) মকতুবাতে ইমামে রাব্বানী ৩য় জিলদ মকতুব নং ১০০ তে হযরত মোজাদ্দেদে আলফেসানী (رحمة الله عليه) লিখেছেন- (অনুবাদ) “হযরত রাসুলে করিম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি কোন মানুষের মত নয়। বরং নশ্বর জগতের কোন বস্তুই হযরত নবী করিম [ﷺ]-এঁর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কারণ, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে স্বীয় নূর দ্বারা সৃষ্টি করছেন।” (৯) আশ্রাফ আলী থানবী তার নশরুতত্বীব গ্রন্থের ৫ম পৃষ্টায় হাদীস লিখেছেন- “হে জাবের! আল্লাহ তায়ালা আপন নূরের ফয়েয বা জ্যোতি হতে তোমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” (নশরুতত্বীব ৫ পৃষ্ঠা) (১০) তাফসীরে সাভী ছুরায়ে মায়েদার قَدْ جَائَكُمْ مِّنَ اللهِ نُوْرٌ এই আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখেছেনঃ- “আল্লাহপাক তাঁকে নূর বলে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে- তিনি সকল দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান নূর সমূহের মূল উৎস।” এছাড়াও দেহ মোবারকের প্রতিটি অঙ্গ নূর হওয়ার বহু দলীল কিতাব উল্লেখ আছে। সুতরাং সৃষ্টির আদিতেও তিনি নূর, মায়ের গর্ভেও নূর এবং দুনিয়াতেও দেহধারী নূর- এতে কোন সন্দেহ নেই। সে নূরকে বশরী সুরতে ও কভারে আবৃত করে রাখা হয়েছে মাত্র। যেমন তাঁরের কভারে বিদ্যুতকে আবৃত করে রাখা হয়। এতসব প্রমাণ সত্ত্বেও যারা নবী করিম [ﷺ]-কে মাটির সৃষ্টি বলার কোনই অবকাশ নেই। এরকম ধারণা পোষণের কারণে ঈমান ও আক্বীদা গোমরাহ হবার উপাদান নিহিত রয়েছে। আর সঠিক ঈমান ও আক্বীদা আমলের পূর্ব শর্ত।
স্যারের মুখটা দেখলেই প্রান ভরে দোয়া আসে। আল্লাহ স্যারকে জান্নাত দান করুন (আমিন)
তর স্যর অল রেডিজাহান্নমী
@@MdHabib-st6br নাউজুবিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। স্যার, ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) এর সমসাময়িক সময়ে তার চেয়ে ইসলাম সম্পর্কে বেশী জানে বলে আমি মনে করি না। আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন। আমীন
আল্লাহ পাক তুমি ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাংগির হুজুর কে তোমার জান্নাতের মেহমান বানাইয়া নিও আমিন
হে আল্লাহ---আব্দুল্লাহ স্যারকে জান্নাত নসীব করুন। আমি জীবনে কোনদিন তাঁকে দেখেনি।কিন্তু না দেখেও তাঁকে যতটা ভালোবেসেছি ততটা ভালোবাসিনি কোন দেখা মানুষকেও।
জাযাকাল্লাহ ভাই আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন আপনি চিরস্বরনিও হএ থাকবেন বাংলার বুকে
ভাই উনি মারা যাবার আগেই কি জান্নাতুল ফেরদৌসে যাবেন?
এটাই সত্য কথা! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
সত্য কথা বলেছেন হুজুর সাহেব।আপনাকে ধন্যবাদ।
আমার দেখা একজন আলেম ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক এই দোয়া চায়। সত্যি ওনার বক্তব্য শুনলে জাহান জুড়িয়ে যায়।
নবী হলেন মানুষ, এবং মাটির তৈরি তার সটিক প্রমান পাইলাম। আল্লাহ জেনো আমাদের সটিক জানা ও বুঝার পথ দেখিয়ে দেন আমিন।
কত সুন্দর ভাবে বুঝানোর পরও অনেকেই তাকে গালি দিচ্ছেন। কি সব ব্যক্তিত্ব (personality) আমাদের??? কবে বুঝবো আমরা??? আল্লাহ উনাকে জান্নতের মেহমান করুন- আমিন.........
Md. Moynul Islam Rumi সত্যই বলেছেন ভাই।
Md. Moynul Islam Rumi bhai uni mara gacen...
Md. Moynul Islam Rumi kisu korar nai vai... abdullah jahangir ke allah jeno jannat den... amin
Hello rumi bro. My homeland Bangladesh so bro Bangladeshi Muslim and Bangladeshi public is mostly crazy
Md. Moynul Islam Rumi bvgyujbcxzz
মাশা'আল্লাহ্ খুব সুন্দর কথা
অক্ষমের শেষ অস্ত্র গালাগালি।
আমরা এখানে কিছু অক্ষম মানুষ দেখতে পাচ্ছি।
আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুক।
অসাধারণ জ্ঞানী ব্যক্তি,যুক্তি দেখলে মন শীতল হয়ে যায়।
জাযাকাল্লাহ অসাধারণ আলোচনা মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহুআকবার
আল্লাহ হযরতকে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন।আমীন।
জাযাকাল্লাহ ভাই আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন ( আমিন)
Mashallah apnar kotha gula ami valo kora bujta parlam☺☺
স্যার আপনিও বললেন কোরআনের একটি আয়াতে নবী মোহাম্মদ (সাঃ) কে নূর বলা হয়েছে, তাইলে কি আপনি এই আয়াতটিকে অসীকার করলেন না আর অন্য আয়াতগুলার কথা বললেন ঐখানেত নবীজিকে কোথাও মাটির তৈরি বলা হয় নাই বলা হয়েছে মানুষ,,আমি কোরআনকে বিশাস করি, যেহতু কোরআনে সরাসরি নবীকে নূর বলে উল্লেখ আছে তাই আমি মনে প্রানে মনে করি নবীজি নুর হবার সম্ভাবনাটাই বেশী,, কোরানে নবীজে অনেক বার মানুষ বলছে সেটা আমিও জানি কিন্তু সরাসরি কোরান বা হাদিসে কোথাও মাটির তৈরি বলে উল্লেখ নাই, আমরা মানুষরা মাটির তৈরি বলেই, নবী মোহাম্মদ (সাঃ) মাটির তৈরি হবে এই যুক্তিটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় না, বাকিটা আল্লাহই ভাল জানেন,,,
খুব সুন্দর উওর। আল্লাহ আপনাকে জান্নাত বাসি করুক। আমিন
আমিন
With honor he is a Islamic amanofletters of Bangladesh. Allah must be bless him
আসসালামু আলাইকুম,
সবাইকে ইসলামের দাওয়াত,
জাযাক আল্লাহ খায়ের
আমার নবী হায়াতুন নবী নুরের নবী জিন্দা নবী
গায়েব জানানো ওয়ালা নবী নুরে মোজাচ্ছাম নবী নুরে আনোয়ার নবী
আলহামদুলিল্লাহ কত সুন্দর করে বুঝানো হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন।আমিন।
নাবিকে যেনুরবলে, মানেনা তারা হল বেইমান। অহাবি নাসারা দেওবনদি নাবির সামনে যেয়ে মুখ দেখাবি কেমনে। মুখ ঢাকার জন্য একটা কাপুর নিবেন।
@@shawrahaman6585 দলীল দিন!
আল্লাহ তাহাদের কে পতমে হেদায়েত নছীব কর পরে কলিমার সাথে মউত দান কর। আমিন কাজী ইকবাল বিশ্বনাথ সিলেট
ওহাবী ...।
কে ?
আল্লাহ যেহেতু উনাকে প্রেরন করেছেন তাহলে বুঝা যায় নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দুনিয়া সৃষ্টির আরো অনেক অনেক আগে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ আপনাকে আমাকে প্রেরন করেননি। নবী মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) কে প্রেরণ করেছেন। অতএব ফিতনা ফাসাদ সৃষ্টি করে মানুষ কে বিভ্রান্তি করবেন না
আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দান করুক, আমিন
উনার লিখা বই গুলো পডুন, উনার জন্য দোয়া করুন pls
Vbhjjh Cghhh kico boke re nam bolben plz
Alamin Joy রাহে বেলায়েত, কোরআন সুন্নার আলোকে পোশাক পর্দা ও দেহ সজ্জা, হাদিসের নামে জালিয়াতি৷ আরো বেশ কিছু বই রয়েছে স্যারের৷ আল্লাহ্ ওনাকে জান্নাত দান করুন৷ আমীন৷
কি সুন্দর করে বুঝিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ।
boi gula akhon koi pawa jabe?
net e pawa jabe?
আল্লাহ্ আপনাকে জান্নাত দান করুন
Md.Zahurul Haque Jibon জান্নাত কি এতই সহজ
Md. Zahurul Haque
+Rasel Sarker জান্নাতের কাজ করলে অবস্যই সহজ জনাব।
Amin
আল্লাহ তায়ালা সূরা ফাতাহ- এর মধ্যে ইরশাদ করেন: "ইন্না অারসালনাকা শাহিদাও ওয়া মোবাশশিরাও ওয়া নাজিরা, লেতু'মেনু বিল্লাহি ওয়া রাসূলিহি ওয়া তুয়াজ্জিরুহু ওয়া তুওয়াককিরুহু ওয়াতুসাব্বিহুহু বোকরাতাউ ওয়া আছিলা। "
"ইন্নাল্লাজিনা ইউবায়েউনাকা ইন্নামা ইউবায়েউনাল্লাহা ইয়াদুল্লাহি ফাওকা আইদীহিম
ফামান নাকাসা ফাইন্নামা ইয়ান কুছু আলা নাফসিহী ওমান আওফা বিমা আহাদা আলাই হুল্লাহা ফাসাইউ'তিহী আজরান আজীমা।"
-হে নবী,গায়েবের সংবাদদাতা নিশ্চয়ই আমি আপমাকে সমগ্র মানব জাতি ও জিন জাতির প্রতি তাদের সমস্ত কাজের উপর হাজের ও নাজের হিসাবে রাসূল রুপে প্রেরণ করেছি এবং তাদের মধ্যে যারা আপনার ইসলামের দাওয়াত গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছে তাদের প্রতি আমার বেহেস্তের সুসংবাদ দাতা হিসাবে এবং যারা ইসলামের দাওয়াত গ্রহণ করেনি তাদের প্রতি জাহান্নামের ভীতি প্রদর্শক হিসাবে...
উপরোক্ত আয়াত দুটি ওতপ্রোতভাবে জরিত এবং ধারাবাহিকভাবে বর্ণিত। প্রথম আয়াতে বর্ণিত হল শানে রাসূল (দঃ) তিনি সৃষ্টির আদি হতে নবী ও রাসূল এবংশাহেদ হাজের ও নাজের।তিনি নবী- উল-আম্বিয়া। হযরত আদম(আঃ) হতে হযরত ঈসা রুহুল্লাহ ( আঃ) পযর্ন্ত সকল নবী ও রাসূলগণ তারই নবুয়ত ও রেসালাত পৌছিয়েছেন।
উপরোক্ত আয়াতে 'শাহেদ' শব্দ প্রমান করে দিচ্ছে যে, রাসূলুল্লাহ (দঃ) হায়াতুন্নবী। তিনি দুনিয়া হতে বিদায় নেয়ার পর হতে এমন ভাবেই জিন্দা আছেন যেমনটি ছিলেন দুনিয়ায়। তিনি হাককী সুরতে হাজের-নাজের,মালাকী সুরতেও হাজের-নাজের এবং বাশারী সুরতেও হাজের-নাজের। তিনি একই সময়ে 'আলমে মুলক' ও 'আলমে মালাকুতে' সশরীরে বিদেহীভাবে সর্বত্র হাজের ও নাজের থাকতে পারেন এবং থাকেনও। কিরামান-কাতিবীন সবসময় আমাদের কাছে হাজের ও নাজের আছেন; কিন্তু আমরা দেখতে পাই না। অনুরুপভাবে তিনিও আমাদের কাছে হাজের ও নাজের আছেন;
কিন্তু আমরা দেখতে পাই না। এখন কেউ প্রশ্ন করতে পারেন যে, আল্লাহ পাকও হাজের-নাজের এবং রাসূল (দঃ)ও হাজের-নাজের এটা কিভাবে সম্ভব? তাহলে তো শেরেক হয়ে যাবে।এর উওর হল-যদি আল্লাহ্র সাথে কোন কিছুকেই সমপর্যায়ে আনা হয় তাহলে শেরেক হবে; কিন্তু এখানে রাসূল (দঃ) হাজের-নাজের হলেন সশরীরে ও রুহের সাথে, আর আল্লাহ্ পাক হাজের-নাজের এ দুনিয়ার মাঝে এলেম ও কুদরতের ধারা।কেননা,আল্লাহ্ শরীর ও স্থান হতে পবিত্র । এর উপর সকল মাযহাবের ইমামগন একমত। হাকিকতে আল্লাহ্ আছেন 'আলমে উজুবে' যা 'আলমে আমরের' উপর। আর রাসূলুল্লাহ (দঃ)হলেন-'আলমে আমরে'। আলমে আমরের অধের্ক হল আরশে আজীমের নীচে, যেখানে কোন প্রানী বাস করে না। আল্লাহ্ যদি আলমে আমরে আসেন তাহলে সকল মাখলুক জলে ছাই হয়ে যাবে। বিশেষ করে আল্লাহ্ হলেন খালেক আর আমরা সকলে হলাম মাখলুক। খালেকের জন্য 'আলমে উজুব' আর মাখলুকের জন্য 'আলমে আমর'।সুতরাং খালেক কোন দিন মাখলুকের জায়গায় আসতে পারে না।যদি আসে তাহলে খালেক আর খালেকের পর্যায়ে থাকবে না, মাখলুকে পরিণত হয়ে যাবে (নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক)। তাই রাসূল (দঃ) হাজের-নাজের এবং আল্লাহ্ হাজের-নাজেরর মধ্যে আকাশ পাতাল ব্যবধান। সুতরাং শেরেকের কোন কথাই আসতে পারে না।
আল্লাহ্ তাকে বা'য়াত গ্রহনের অধিকার দান করবেন বিধায় তাকে হায়াতুন্নবী করেছেন। যদি তিনি মৃত হতেন তবে কখনও তাকে আল্লাহ্ বা'য়াত গ্রহনের ক্ষমতা দান করতেন না।তিনি হায়াতুন্নবী তাই বা'য়াত গ্রহনের অধিকারও তারই। আয়াতের প্রথমেই আল্লাহ্ তায়ালা তার হাবীবের শানে 'শাহেদ' শব্দটি উল্লেখ করেছেন।'শাহেদ' অর্থ সাক্ষী, হাজের ও নাজের। যে ঘটনা স্থলে উপস্থিত থাকে ও সচক্ষে ঘটনা দেখে সেই হয় সাক্ষী। আল্লাহ্ পাক তার হাবীব (দঃ) কে নিজ কুদরতে ও নূরের সৃষ্টি হিসাবে এমন ক্ষমতা দিয়ে রেখেছেন ।
আল্লাহ্ তায়ালা ঐ সূরা ফাতাহ আরো ইরশাদ করেন:
"লাকাদ রাদিআল্লাহু আনিল মু'মেনিনা ইজ ইউবায়েউনাকা তাহতাশ শাজারাহ।"
"নিশ্চয়ই (হে নবী) আল্লাহ্ ঈমানদারগনের প্রতি সন্তস্ট হয়েছেন যখন তারা বৃক্ষের নীচে আপনার নিকট বা'য়াত সূত্রে আবব্দ হয়েছে।"
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
খন্দকার ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) স্যার এর 97টি অডিও ডাউনলোড করুন নিচের লিনক থেকে।
sotterdikeahobban.com/2018/02/18/10873/
ماشاءالله
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহতালা উনাকে জান্নাত নসিব করুন
আলাহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দরভাবে বুঝতে পারলাম রাসুলকে সৃষ্টি কিভাবে হয়৷
onr moto high educated person amader society te onk dorkar..............allah onake jannat dan korok......
মাস আল্লাহ আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক কেরকম প্রশ্ন ও জবাব দেয়ার জন্য
আমরা অনেক সময় জ্ঞানি লোকের বলে থাকি জ্ঞানের জাহাজ, তাহলে তিনি কি সত্যি জাহাজ???বা অনেক সময় কোন খেলোয়াড় কে বলি বাঘ, অর্থাৎ বাংলার বাঘ,তার মানে তিনি কি সত্যি বাঘ??নবি করিম সঃআঃ কে নুর বলা হয়েছে ঠিক এ ভাবে মানুষের হেদায়েতের আলো কে বোঝানো হয়েছে।
আহ্! কতইনা উত্তম আলোচনা
GREAT lecturer
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين সূরা মায়েদার ১৫ নম্বর দিয়ে বিদাতিরা যে দলিল দে, তারা অন্য আয়াত আর খুঁজে দেখে না।।
5:46
*وَ اٰتَیۡنٰہُ الۡاِنۡجِیۡلَ فِیۡہِ ہُدًی وَّ نُوۡرٌ ۙ وَّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَیۡنَ یَدَیۡہِ مِنَ التَّوۡرٰىۃِ وَ ہُدًی وَّ مَوۡعِظَۃً لِّلۡمُتَّقِیۡنَ ﴿ؕ۴۶﴾
*মারইয়াম পুত্র ‘ঈসাকে ইঞ্জিল দিয়েছিলাম, যাতে ছিল সত্য পথের দিশা ও আলো, এবং ইহা পূর্ববর্তী কিতাব তাওরাতকে সত্যায়নকারী এবং মুত্তাকীদের জন্য সঠিক পথের দিশা ও নাসীহাত।
5:44
اِنَّاۤ اَنۡزَلۡنَا التَّوۡرٰىۃَ فِیۡہَا ہُدًی وَّ نُوۡرٌ ۚ
یَحۡکُمُ بِہَا النَّبِیُّوۡنَ الَّذِیۡنَ اَسۡلَمُوۡا لِلَّذِیۡنَ ہَادُوۡا
আমি তাওরাত অবতীর্ণ করেছিলাম, তাতে ছিল সঠিক পথের দিশা ও আলো। অনুগত নাবীগণ এর দ্বারা ইয়াহূদীদেরকে ফায়সালা দিত। দরবেশ ও আলিমরাও (তাই করত) কারণ তাদেরকে আল্লাহর কিতাবের রক্ষক করা হয়েছিল আর তারা ছিল এর সাক্ষী। কাজেই মানুষকে ভয় করো না, আমাকেই ভয় কর, আর আমার আয়াতকে নগণ্য মূল্যে বিক্রয় করো না। আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই কাফির।
5:15
قَدۡ جَآءَکُمۡ مِّنَ اللّٰہِ نُوۡرٌ وَّ کِتٰبٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۙ۱۵﴾
হে কিতাবধারীগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল এসে গেছে, সে তোমাদেরকে অনেক বিষয় বর্ণনা করে কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে আর অনেক বিষয় উপেক্ষা করে। তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ হতে জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে।
قُلۡ مَنۡ اَنۡزَلَ الۡکِتٰبَ الَّذِیۡ جَآءَ بِہٖ مُوۡسٰی نُوۡرًا وَّ ہُدًی لِّلنَّاس
বল, তাহলে ঐ কিতাব কে অবতীর্ণ করেছিলেন যা নিয়ে এসেছিলেন মূসা, যা ছিল মানুষের জন্য আলোকবর্তিকা ও সঠিক পথের দিকদিশারী!
এই আয়াতগুলিতে আল্লাহ তায়ালা আসমানি কিতাব কে নুর বলেছেন।
তুই জাহেল সালারপুত নুর দ্বারা কিতাব আর নবী দুইটাকেই বুঝিয়েছেন বেটা ওহাবী
@@tad1010 নূরের তৈরী কি আমি বলেছি নাকি?এই গন্ডমূর্খ
আল্লাহ পাক আপনাকে জান্নাত নসিব করূন
রাইট সার
masha-allah
আল্লাহ স্যারকে জান্নাতের উচ্ছ মাকাম দান করুন।
আমি কোনো দলীল দেবো না আমার আকীদা ও ঈ মান হল আমার প্রিয় রাসুল নূরনবী। স! রাব্বুলআলামীনআল্লাপাক কোরআনে
ঘোষণা করে দিয়েছে হে বিশ্বের ঈমান দারগন যদি তোমরা আমাকে ভালো বাসো তাহলে আমার নবীকে ভালো বসো নবীকে অনুসরন করো। নবীকেভাল বাসা মানেই আমি আল্লা আমাকে ভালো বাসা। মূখ্য আলেম রা যতটানাটানী আমার নবীজী কে নিয়ে করে আল্লা এইমূখ্য আলেমদেরসরলপথ চলারওনবী স! কেভালোবাসার তৌফিক দান করুন আমীন
Thanks Sir for the lecture ..............................From Bahrain.................................
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব বাংলাদেশের একজন জিনিয়াস, সহীহ তরিকার আলেম। তিনি উচ্চ শিক্ষিত ও ইসলামিক স্কলার।
আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দান করুক .... আমিন
Right
ঠিক কথা
সঠিক সমাদান দিলেন আমিন
True. Beautiful. Regards.
হুজুরেরবয়ান।আমারকাচে।সটিক।আমিন।
কাজাআকুমমিনললাহিনূর যাহার সহজ কথা হলো কোরআন ও হাদিসের আলো ( নূর)
দারুণ।
Khubi sundor boktobbo Sir....
Thanks sir
انااحب نبي صلى الله عليه وسلم ولا تنازعو فتفشلو وتذهب ريحكم
واصبرو
right.......apni onk valo..Allah apnake jannat nosib koruk...amin
Amar posonder hujur
দ্বীনের মূল বিষয় -যেগুলোকে নবীজী গুরুত্ব দিয়েছেন, সাহাবায়ে কেরাম গুরুত্ব দিয়েছেন সেগুলোকেই আমাদেরকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, -এ কথা বললে যাদের গা জ্বালা করে, এরাই আসল শয়তান।
আল্লাহ তা’আলা হযরতকে জান্নাতবাসী করুন।
Thanks u
subhanllah
মাশাল্লাহ
নবী করিম (সঃ) যে নুরের তৈরি তার দলিল কোরআন শরীফের আলোকেঃ আল্লাহ তায়া’লা ইরশাদ করেন- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين- অর্থঃ নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে একটা নূর এবং স্পষ্ট কিতাব এসেছে।। (সূরা মায়িদা আয়াত- ১৫) আলোচ্য আয়াতে নূর দ্বারা নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বুঝানো হয়েছে। নিম্নে আরো কয়েকটি প্রসিন্ধ তাফসীরের আলোকে দলিল উপস্থাপন করা হলঃ- দলিল নং ১ বিশ্ব বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন হযরত ইবনে আববাস (রাঃ) এর বিশ্ব বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে আববাস এর মধ্যে আছে- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني محمدا صلي الله عليه ؤسلم- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন। (তাফসীরে ইবনে আববাস পৃষ্ঠা ৭২)। দলিল নং ২ ইমাম আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর আত্-তবারী (রা) তাঁর বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ ইবনে জারীর এর মধ্যে বলেন- قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين يعني باالنؤر محمدا صلي الله عليه ؤسلم الذي انار الله به الحق واظهربه الاسلام ومحق به الشرك- অর্থঃ নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট হতে তোমাদের কাছে নূর অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসেছেন, যে নূর দ্বারা আল্লাহ সত্যকে উজ্জ্বল ও ইসলামকে প্রকাশ করেছেন এবং শিরিককে নিশ্চিহ্ন করেছেন। ( তাফসীরে ইবনে জারীর ৬ষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৮৬, সূরা মায়িদা আয়াত ১৫)। দলিল নং ৩
Faheem Faheem afsos!
Faheem Faheem এখানে কোথায়ও তো নেই রাসূল সাঃ নূরের তৈরি বরং বলা হয়েছে নূর।আর তিনি নূর আমরাও বিশ্বাষ করি তবে তিনি নূরের দ্বারা সৃষ্ট নয়।তিনি বাশার।
আপনে আবাল না গাঞ্জাখোর?
তৈরি শব্দের আরবি কি? বলদ।
Faheem Faheem
জনাব
এখানে কোথায় বলা হয়েছে নুরের তৈরী বরং বলা হয়েছে তোমাদের নিকট এসেছে অাল্লাহর কাছ থেকে নুর বা অালো।অার রাসুল (দ:) অালোই ছিলেন। সারা দুনিয়াকে অালোকিত করেছেন।
হাম্বা...
Allha bol6a sisty jogota manus hoccha sara thahola bolta parto farastara sara farastara to nurar toyri tomra jodi bolo nobi nurar toyri tahola manus ar kacha nobi choto hoya jaba naojubilla allha sobay k sotik janar tofik aday koro😓
ameen really good
Unar lekha boigulu porun. Onek jante parben
হক কথা।
নবী নুর ১০০%
Allah unake jannatul ferdows dan korun...tar jiboner shokol gunah Allah khoma kore din.... amin
কত সনদর ব।বে বুজিয়ে দিলেন ম।জ।র ও পির পুজ।রি বুজলোন।
স্যারের নিকট জানার জন্য একটি প্রশ্ন।আল্লাহ্ রাব্বুল আল আমীন কখন এবংকোথায় জানতে চাইবেন যে রাসুলে পাক (সা:) এর শরীর বা রুহুল মোবারক কিসেরতৈরী?
শরীর মাটির তৈরী রুহ নূরে তৈরি
যে আশরাফ আলী থানভী কথা বলছেন সেই আশরাফ আলী নিজের বইতে লিখেছে আল্লাহর নবী নূরের তৈরি
স্যার কে এত দিন,গুরুত্ব দিতাম না,এত দিন পরে হলেও মানিক চিনলাম।
আলহামদুলিললাহ
Mashalla
আমরা বাংগালী কি দিয়া তইরি।বুজায় বলবেন।বিনপি নাকি আওয়ামিলিগ মাটি কোন টা?
আমিন
excelent
Apnar shomosha ache bujlam
নবী সাঃ নূরের নবী
nice lecture
nice answare
আমার নবী নুরের তৈরি এতে কোনো সন্দেহ নেই,আল্লাহ্ সবাইকেই বোঝার তৌফীক দান করুন
আমিন
Nur ortho holo alo ...assa Vai bolen to ekta balb ki dei..balb to nur dei..tahole balb ki nurer toiri.matha katai kaj koren
rubel belka perestara to nurer toiri taile peresta ki balb bekkol
ki likcen vai..valo kore liken jate buja jai
ভাই মাটির তৈরী আদম কে নূরের তৈরি ফেরেশতা সিজদাহ করতে হয়েছে।তাহলে বুঝে নেন কোনটা বেশী সম্মানের।
ঠিক ভাই
নবি সঃ ছায়া ছিলোনা
নুর মানি আলো
বেশি শিক্ষিত হলে, মাতার তার টিক থাকে না।।আল্লাহ হেদায়াত করুন
ei rokom manush khub besi paya jaina ডঃআব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)
allaha dr kndkaer jahangir k behast dan koron
Executive lecture
উপস্থাপক আর বক্তা ২ জনের ভিতর এই ভেজাল।
@sakil_ahmed vai gali diyen na.unake unar motho bujthe din.gali diye nije gunahr vagidar keno hoben
রাসূল সাঃ নূরের তৈরি এটা ১০০% সত্য। রাসূল সাঃ নিজেই হযরত জাবের রাঃ কে বলেছেন আল্লাহ সর্বপ্রথম উনার নূর থেকে আমার নূর সৃষ্টি করেছেন।
এটা টা জার হাদিস. কুরআনে কি আছে দেখ ? মাটির ভিতরে আছে 10 টি উপাদান আর নুরে আছে দুইটি উপাদান. অতএব বুজতে হবে এখানে ?
amin
আমার নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন নূরের তৈরী এই দেক প্রমাণ:عن جابر بن عبد الله الأنصاري رضي الله عنهما قال : قلت: يا رسول الله بأبي أنت وأمي أخبرني عن أوّل شيء خلقه الله قبل الأشياء ؟ قال : (( يا جابر إن الله خلق قبل الأشياء نور نبيك محمد صلى الله عليه وسلم من نوره فجعل ذلك النور يدور بالقدرة حيث شاء الله ، ولم يكن في ذلك الوقت لوح ولا قلم ولا جنة ولا نار ولا ملك ولا سماء ولا أرض ولا شمس ولا قمر ولا إنس ولا جن، فلما أراد الله تعالى أن يخلق الخلق قسم ذلك النور أربعة أجزاء : فخلق من الجزء الأوّل القلم ، ومن الثاني اللوح ، ومن الثالث العرش ، ثم قسم الجزء الرابع أربعة أجزاء : فخلق من الأول حملة العرش ، ومن الثاني الكرسي ، ومن الثالث باقي الملائكة ثم قسم الرابع أربعة أجزاء : فخلق من الأول نور أبصار المؤمنين ، ومن الثاني نور قلوبهم وهي المعرفة بالله ومن الثالث نور أنسهم وهو التوحيد لا إله إلا الله محمد رسول الله صلى الله عليه وسلم )
ঠিক
ohabir bacca ra ta lafas na vlo kora melai dak
*★★★★★★★★★★★★★★★*
"আমার দয়াল নবি ইলমে গায়েব
জানেন"
ভাই তোমার কথার সাথে রেফারেন্স এর সাথে কোনো মিল নাই সুতারং এই দরনের রেপারেন্স দিয়া জাতি কে বিভ্রান্তি তে ফেলবেন না ডঃ আব্দুল্লাহ জাহান্গির স্যার হক কথা বলেছেন
কুরআন হাদিসের কোন কথা নাই আপনি কুরআন হাদিস মত কথা বলেন
thanks
সুরা মায়েদা দেখো কি বলেছে,আয়াত ১৫ নং
নুরের দেহ মোবারকঃ ১০টি দলীল
===================
এবার আমরা নূরের দেহের পক্ষের কিছু রেওয়ায়াত পেশ করে প্রমাণ করবো- নবী করিম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকও নূরের তৈরী ছিল। যথাঃ-
(১) যারকানী শরীফ ৪র্থ খন্ড ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছেঃ
لَمْ يَكُنْ لَهٗ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ظِلُّ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا
অর্থ- “সূর্য চন্দ্রের আলোতে নবী করিম [ﷺ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তোনা। কেননা, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (যারকানী)
(২) ইমাম কাযী আয়ায (رحمة الله عليه) শিফা শরীফের ১ম খন্ড ২৪২ পৃষ্ঠায় লিখেনঃ
وَمَا ذُكِرَمِنْ اَنَّهٗ كَنَ لاَ ظِلَّ لِشَخْصِهٖ فِى شَمْسٍ وَلاَ قَمَرٍ لِاَنَّهٗ كَانَ نُوْرًا
অর্থ- নূরের দলীল হিসেবে ছায়াহীন দেহের যে রেওয়ায়াত পেশ করা হয়, তা হচ্ছে- “দিনের সূর্যের আলো কিংবা রাতের চাঁদের আলো- কোনটিতেই হুযুরের [ﷺ] দেহ মোবারকের ছায়া পড়তোনা। কারণ তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (শিফা শরীফ)
(৩) আশ্রাফ আলী থানবী সাহেব তার شُكْرُ النِّعْمَةِ بِذِكْرِرَحْمَةِ الرَّحْمَة গ্রন্থের ৩৯ পৃষ্ঠায় স্বীকার করেছেন:-
يه بات مشهور هے كه همارے حضور صلى الله عليه وسلم كے جسم كا سايه نهين تها (اس لۓكے) همارے حضور صلى الله عليه وسلم سرتاپا نور هى نور تہے
অর্থ- “একথা সর্বজন স্বীকৃত ও প্রসিদ্ধ যে, আমাদের হুযুর [ﷺ]-এঁর দেহের ছায়া ছিল না। কেননা আমাদের হুযুর [ﷺ] মাথা মোবারক হতে পা মোবারক পর্যন্ত শুধু নূর আর নূর ছিলেন।” (শোক্রে নে’মত)
(৪) ইমাম ইবনে হাজর হায়তামী (رحمة الله عليه) আন-নে’মাতুল কোবরা গ্রন্থের ৪১ পৃষ্ঠায় হাদীস লিখেনঃ
عن عائشة رضي الله عنها انها قالت كنت اخيط في السحر ثوبا لرسول الله صلى الله عليه وسلم فانطفا المصباح وسقطت الابرة من يدي فدخل على رسول الله صلى الله عليه وسلم فأضاء البيت من نور وجهه فوجدت الابرة.
অর্থ-“ হযরত আয়েশা (رضي الله عنها) হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, আমি রাত্রে বাতির আলোতে বসে নবী করিম [ﷺ]-এঁর কাপড় মোবারক সেলাই করছিলাম। এমন সময় প্রদীপটি (কোন কারণে) নিভে গেল এবং আমি সুঁচটি হারিয়ে ফেললাম। এর পরপরই নবী করিম [ﷺ] অন্ধকারে আমার ঘরে প্রবেশ করলেন। তাঁর চেহারা মোবারকের নূরের জ্যোতিতে আমার অন্ধকার ঘর আলোময় হয়ে গেল এবং আমি (ঐ আলোতেই) আমার হারানো সুঁইটি খুঁজে পেলাম।” সোবাহানাল্লাহ! মা আয়েশা (رضي الله عنها) বলেন নূরের চেহারা- আর তারা বলে মাটির চেহারা। নাউযুবিল্লাহ!
(৫) মাওলানা আবদুল আউয়াল জৌনপুরী সাহেব তাঁর عُمْدَةُ النُّقُوْل গ্রন্থে লিখেছেনঃ-
والذي يدل على أنه كان نورا في بطن أمه ايضا ما روى زكريا يحى ابن عائذ أنه بقي في بطن أمه تسعة أشهر فلا تشكو وجعا ولا مغضا ولا ريحا.
অর্থ- “নবী করিম [ﷺ] মায়ের গর্ভেই যে নূর ছিলেন- এর দলীল হচ্ছে যাকারিয়ার বর্ণিত হাদীস”- নবী করিম [ﷺ] নয় মাস মাতৃগর্ভে ছিলেন, এ সময়ে বিবি আমেনা (رضي الله عنها) কোন ব্যাথা বেদনা অনুভব করেননি বা বায়ু আক্রান্ত হননি এবং গর্ভবতী অন্যান্য মহিলাদের মত কোন আলামতও তাঁর ছিলনা। হুযুর [ﷺ]-এঁর দেহ যে মাতৃগর্ভে নূর ছিল, এটাই তার প্রমান।
(৬) মিশকাত শরীফের হাদিসে নবী করিম [ﷺ] এরশাদ করছেনঃ-
وَاَنَا رُؤْيَا اُمِّي اَلَّتِيْ رَاْتُ اَنَّه خَرَجَ نُوْرٌمِّنْ بَطْنِهَا وَاَضَائَتْ لَهَا قُصُوْرُ الشَّام
অর্থ-“আমার জন্মের প্রাক্কালে তন্দ্রাবস্থায় আম্মাজান দেখেছিলেন- একটি নূর তাঁর গর্ভ হতে বের হয়ে সিরিয়ার প্রসাদসমূহ পর্যন্ত আলোকিত করেছে। আমি আমার মায়ের দেখা সেই নূর।” (মিশকাত শরীফ)
(৭) ইমামে আহ্লে সুন্নাত শাহ আহমাদ রেযা খান বেরলভী (رحمة الله عليه) হাদায়েকে বখ্শিশ গ্রন্থের ২য় খন্ড ৭ পৃষ্ঠায় ছন্দে লিখেনঃ
سايه كا سايه نه هوتا هے نه سايه نوركا توهے سايه نور كا هر عضو ٹکڈا نوركا
অর্থ-“হে প্রিয় রাসুল! আপনিতো আল্লাহর নূরের প্রতিচ্ছবি বা ছায়া। আপনার প্রতিটি অঙ্গই এক একটি নূরের টুক্রা। নূরের যেমন ছায়া হয়না, তদ্রূপ ছায়ারও প্রতিচ্ছায়া হয়না। কাজেই আপনারও প্রতিচ্ছায়া নেই, কেননা আপনি নূর এবং আল্লাহর নূরের ছায়া।”
(৮) মকতুবাতে ইমামে রাব্বানী ৩য় জিলদ মকতুব নং ১০০ তে হযরত মোজাদ্দেদে আলফেসানী (رحمة الله عليه) লিখেছেন- (অনুবাদ) “হযরত রাসুলে করিম [ﷺ]-এঁর সৃষ্টি কোন মানুষের মত নয়। বরং নশ্বর জগতের কোন বস্তুই হযরত নবী করিম [ﷺ]-এঁর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কারণ, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে স্বীয় নূর দ্বারা সৃষ্টি করছেন।”
(৯) আশ্রাফ আলী থানবী তার নশরুতত্বীব গ্রন্থের ৫ম পৃষ্টায় হাদীস লিখেছেন- “হে জাবের! আল্লাহ তায়ালা আপন নূরের ফয়েয বা জ্যোতি হতে তোমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” (নশরুতত্বীব ৫ পৃষ্ঠা)
(১০) তাফসীরে সাভী ছুরায়ে মায়েদার قَدْ جَائَكُمْ مِّنَ اللهِ نُوْرٌ এই আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখেছেনঃ- “আল্লাহপাক তাঁকে নূর বলে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে- তিনি সকল দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান নূর সমূহের মূল উৎস।”
এছাড়াও দেহ মোবারকের প্রতিটি অঙ্গ নূর হওয়ার বহু দলীল কিতাব উল্লেখ আছে। সুতরাং সৃষ্টির আদিতেও তিনি নূর, মায়ের গর্ভেও নূর এবং দুনিয়াতেও দেহধারী নূর- এতে কোন সন্দেহ নেই। সে নূরকে বশরী সুরতে ও কভারে আবৃত করে রাখা হয়েছে মাত্র। যেমন তাঁরের কভারে বিদ্যুতকে আবৃত করে রাখা হয়। এতসব প্রমাণ সত্ত্বেও যারা নবী করিম [ﷺ]-কে মাটির সৃষ্টি বলার কোনই অবকাশ নেই। এরকম ধারণা পোষণের কারণে ঈমান ও আক্বীদা গোমরাহ হবার উপাদান নিহিত রয়েছে। আর সঠিক ঈমান ও আক্বীদা আমলের পূর্ব শর্ত।
mizan uddin afsos!
mizan uddin - তোর প্রমান তোর পকেটে রাখ ! এখানে তোর বাপের জিবন বৃত্তান্ত বলা হচ্ছেনা । এখানে বলা কথায় কোন ভুল থাকলে সেটা বল ।
একটাও নির্ভরযোগ্য দলিল না।
ভাই ভুল কথা
হাদিস গুলে ভুল
onek sudar sar