আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়। পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়। পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়। পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়। পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
পদ্মাসেতু নির্মাণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বের পরিচয় বহন করেছে। ❤🎉
আমি একটা জিনিস কিছুতেই বুঝতে পারছিনা যে নিজের অর্থায়নে পদ্দা সেতু তৈরী হলে কেন আবার ঋণ পরিশোধ করতে হবে আমাকে কেউ একটু বুঝিয়ে দিবেন
Seta janar jonno tho kaleda Jia k at list ssc pass korathe hobye...
আপনারমাথা মোটা নয়তো বয়রা আপনি বক্তব্যগুলো বোঝেননি আর নয়তো শুনেননি ভালো করে বক্তব্যটা শুনে নিয়েন তাহলে বুঝে যাবেন
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
এতোদিন শুনলাম নিজের টাকায় নিজের সেতু। এখন তাহলে কেন ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে?
এই প্রশ্নটি আমারও ।
স্বল্প সুদের
বিশ্ব ব্যাংকের ঋন ফেরত দিয়েছে --- ভালো কথা ।
কিন্তু কাকে কিসের ঋন ফেরত দিলো ?
এবং কতো সুদের হারে --- জানা দরকার ।
প্রকৃতপক্ষে বাঁশ টা খাইলো কে --- জাতি জানতে চায় ।
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
I'm ত hagol hoye gelam
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর টাকায় পদদা সেতু। তাহলে আমরা কি করলাম
নিজের টাকায় সেতু।তাহলে ঋণের টাকাগুলো কোথায় ।
ভাই নিজের টাকা মানে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নিয়ে করা হয়েছে
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
koto ki j aro sunar baki ache😂😂😂
কাকু মনে হয় রাডিং বলতে পারে না,,তাই এতো দেরি করে পড়ে বলে😊😊
কাউয়া কাদের কা কা কা😡😡😁
শুধু দূর্নীতি
নিজের টাকায় তৈরী করা পদ্মা সেতু
ঋনের কিস্তি কাকে দিব ভাই?
নাকি ভন্ডামী ?
আগে বৈদেশিক ঋণ আর অভ্যন্তরীণ ঋণের মধ্যে পার্থক্য বুঝেন, নিজেরদের টাকায় হইলে যে ঋণ দিতে হয় না এটা আবার কে বলসে আপনাকে? রিটার্ন অফ ইনভেস্ট বলে কথা আছে যা বাজেটে শুধুমাত্র ভর্তুকি ব্যাতিত এডিপি তে বিনিয়োগ রিটার্নের হিসাবেই করে থাকে। আমরা নিজেরাই বার বার বলি যে প্রকল্পে রিটার্ন নেই সেসব প্রকল্প নেয়া উচিত না। শ্রীলংকা যেকারনে দেউলিয়া হয়েছে তার অন্যতম কারন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প হাতে নেয়া। পদ্মা সেতুতে বিদেশ থেকে ঋন নেয়া হয়নি। তবে ঋন নেয়া হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন উৎস থেকে। সেতু বিভাগ থেকে যে পরিমান ঋন নেয়া হয়েছে তা ১% সুদ সমেত ৩৫ বছরে শোধ করতে হবে। যেটার কিস্তি ২০২২-২৩ এ শুরু হবার কথা। সেতু থেকে প্রাপ্ত অর্থ অভ্যন্তরীণ এসব ঋন শোধ বাদেও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করার উদ্দেশ্যে ধার্য করা হয়।
পদ্মা সেতুটি নির্মাণের ব্যয় সেতু বিভাগকে ধার দিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। আগামী ৩৫ বছরে অর্থাৎ ২০৫৭ সাল পর্যন্ত এক শতাংশ সুদসহ ১৪০টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ঋণের এই টাকা সরকারকে পরিশোধ করবে সেতু বিভাগ।
🦧🦧🦧🦧🦧🦧🦧🦧🦧🦧🦧🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐🧐কা কা কা
😂😂😂😂😂😂😂😂
Tumi bolod....tomar kotha shonle ga jole
ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka ka
Kaowa....😂😅😊
😂😂😂😂😂
First view
your bad luck already been started:
it's all about kaawwa...