আর আমি স্বজল রোশন ভাই এর বয়ান শুনি আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগে। আপনার আর ওনার বয়ান এক পথের,,, সঠিক বয়ান,, ৪০ বছর বয়স হজুর দের বয়ান শুনে চলেছি, সালাত পড়েছি কিন্তু কিছু ই পাইনাই,, সালাতে শুধু মাত্র কোরআন মুখস্ত পরেছি অন্ধের মত কি পাঠ করলাম কিছু ই বুঝি নাই। এখন সালাত মানে কি আপনার আর ওনার বয়ানে বুঝেছি। আলহামদুলিল্লাহ। আর কোরআনের আদেশ নিশেধ মতে চলার চেষ্টা করছি। আপনাদের নেক হায়াত আল্লাহ দান করুক আমিন।
36*21নঃ আয়াতে اتَّبِعُوۡا مَنۡ لَّا یَسۡـَٔلُکُمۡ اَجۡرًا وَّ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿۲۱﴾ ইত্তাবি‘ঊ মাল্লা-ইয়াছআলুকুম আজরাওঁ ওয়া হুম মুহতাদূন। অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায়না এবং তারা সৎ পথপ্রাপ্ত। Obey those who ask no wages of you (for themselves), and who are rightly guided.
আল্লাহ তায়ালা মুমিনদের জান মাল ক্রয় করে নিয়েছেন, নেতাকে দেওয়া জন্য নয় তা কাদের জন্য তাও কুরআনে বর্ণিত আছে। নেতাকে টাকা দিতে হবে এই মর্মে যদি কোনো আয়াত থেকে থাকে তা দিবেন, উপকৃত হবো। ধন্যবাদ।
আমি এই বিষয়টা সম্পর্কে জানতামই না। গত দুমাস আগে আমি এইসব বিষয়ে জানতে পারছি, তার আগে আমি জানতাম আমি ভাবতাম আমি মানতাম আহলে হাদিস বলে যারা নিজেদেরকে পরিচয় দেয় তারাই সঠিক পথে আছে এবং তারাই জান্নাতে যাবে মনে হয় । আপনার কাছে আমার অনুরোধ আমি জানতে চাই তাহলে কি আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বো না ??
৭৪ নং সুরা মুদাসসির। আয়াত ৪৩। যারা নামাজ আদায় করবে না এবং অসহায়দের খাবার দিবে না তাদের নিক্ষেপ করা সাকারে। ৫ নম্বর সূরা মায়েদা। আয়াত ৬। নামাজে দাঁড়ানোর পূর্বে ওযু করতে হবে।
আপনার দেখানো আয়াতে তে তো বলা হচ্ছে দারানোর পর অযু করতে, বলা হচ্ছে যখন তোমরা দারাবে সলাতের ( এখানে সলাত অর্থ পরম আনুগত্য করা)জন্য তখন তোমরা মুখমণ্ডল ধুয়ে নাও তাহলে নামাজে দারিয়ে কিভাবে অযু করা সম্ভব সম্ভব?
اتَّبِعُوۡا مَنۡ لَّا یَسۡـَٔلُکُمۡ اَجۡرًا وَّ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿۲۱﴾ ইত্তাবি‘ঊ মাল্লা-ইয়াছআলুকুম আজরাওঁ ওয়া হুম মুহতাদূন। অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায়না এবং তারা সৎ পথপ্রাপ্ত। Obey those who ask no wages of you (for themselves), and who are rightly guided.
Ai murad re ami chini 2010 theke chini... O amar boro vai er bia o poraichilo ... But o j ato boro harami hobe jantam na. Amar ustad chilo ...Allah maf koruk amare.. r ai murad er kopale jodi hedayet na thake Allah jeno ore dhongsho kore dey.. o ki asholei muslim kina k jane...cz o chilo tabligi ,tar pore hoilo ahle hadith , pore nije alada group then hoilo ahle quran ...o j ki....quran er ulta bekkha korlo ...nobi -rasul der morjada te parthokkho ache ..sura baqarah tei ache
ভাই, আপনি কিছু মনে করবেন না। এক সময় আমিও এদের কাফের মনে করতাম। কিন্তু কুরআনের আয়াত দিয়ে এদের বিরোধিতা করতে গিয়ে দেখেছি , নিজেই ভুলের মধ্যে আছি। আপনাকে শুধু অনুরোধ করব, আপনি নিজে শুধু কুরআনের বাংলা অনুবাদ অন্তত ১০ বার পড়বেন। প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা পড়লে ৩-৪ মাস সময় লাগবে ১০ বার পড়তে। আপনি নিজের পছন্দমতো যেকোনো এক লেখকের অনুবাদই পড়বেন। বিশ্বাস করেন ভাই, আপনি নিজেই চমকে যাবেন ৩-৪ মাস পর। আমরা দুনিয়াতে যেহেতু এখনো বেঁচে আছি, নিজেই নিজের ত্রুটি খুঁজে বের করি। বিশ্বাস করেন, যে হুজুরকেই আমরা অনুসরণ করি না কেন, আমরা যদি তাদের সব কথা বিশ্বাস না করে অন্তত ১০ বার কুরআনের বাংলা অনুবাদটা পড়তে পারি, তবে দেখবেন যেকোনো কিছুতেই আপনি সত্য-মিথ্যার পার্থক্য বের করতে পারবেন। আপনি যদি খাঁটি মনে আল্লাহতায়ালার কিতাব নিজে বুঝতে চান, আল্লাহ আপনাকে কখনোই নিরাশ করবেন না ইন শা আল্লাহ।
5:41 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম সূরা ফাতিহা পড়তেন। এহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকিম ---আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও। তারমানে নবীকরীম সাল্লাল্লাহু সালাম আগে সরল সঠিক পথে ছিলেন না। আস্তাগফিরুল্লাহ। ইবলিশের ভাই, আবু জেহেলের ভাই সজল বাবু, মরাদ বাবু রব্যাখ্যা শুনে ওটাই মনে পড়ল। মন মত ব্যাখ্যা করলে, এমনই হয়, সরল সোজা মুসলিমদেরকে কুফরের দিকে নিয়ে যেও না। আর তোমার জন্য হেদায়েতের দোয়া
আর আমি স্বজল রোশন ভাই এর বয়ান শুনি আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগে। আপনার আর ওনার বয়ান এক পথের,,, সঠিক বয়ান,, ৪০ বছর বয়স হজুর দের বয়ান শুনে চলেছি, সালাত পড়েছি কিন্তু কিছু ই পাইনাই,, সালাতে শুধু মাত্র কোরআন মুখস্ত পরেছি অন্ধের মত কি পাঠ করলাম কিছু ই বুঝি নাই। এখন সালাত মানে কি আপনার আর ওনার বয়ানে বুঝেছি। আলহামদুলিল্লাহ। আর কোরআনের আদেশ নিশেধ মতে চলার চেষ্টা করছি। আপনাদের নেক হায়াত আল্লাহ দান করুক আমিন।
Amio Bhai. Apmar Sathe jujajog kibhabe korbo.
❤❤
@@raihanmiah6581❤❤
পাগলা বুঝ না নিয়ে কুরআন বুজুন -
আল্লাহ কুরআন এ কি বলেন -
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
মুরাদ, মামা জিন্দাবাদ।🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🌺🌺🌺🌹🌹🌹🐧😅😅😅🦜🦜🦜🐦⬛🐦⬛🐦⬛🍓🍓🍓❤️❤️❤️❤️🍓🍓🍓🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
হজুর আপনার বয়ান মোটামুটি ভাবে শুনছি মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ,, অনেক ভালো লাগে। এভাবে চলতে চেষ্টা করছি। এবং আমার পরিজনদের কে এমতে চলার কথা বলছি।
ঈমান টা নষ্ট করবেন না প্লিজ - কুরআন কি বলে এদের অনুসরণ করতে?
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
Congratulations. Thanks
Salam Walekum Murshidabad India theke bolchi
সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তৈয়্যইবা
সালামুন আলাইকুম মিরপুর ১৪ নম্বর থেকে
সালামুন আলাইকুম মিরপুর ঢাকা থেকে রেজাউল করিম।
Salamun alikum
36:19 নয় 36:21 আয়াত মিসটেক করছেন
Allahor ayat manuske dan kora hcce sadaka
36*21নঃ আয়াতে اتَّبِعُوۡا مَنۡ لَّا یَسۡـَٔلُکُمۡ اَجۡرًا وَّ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿۲۱﴾
ইত্তাবি‘ঊ মাল্লা-ইয়াছআলুকুম আজরাওঁ ওয়া হুম মুহতাদূন।
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায়না এবং তারা সৎ পথপ্রাপ্ত।
Obey those who ask no wages of you (for themselves), and who are rightly guided.
সাইদি হুজুর এক ওয়াজে বলতে শুনেছি তিনি বলেন নামাজ হল ইসলামে প্রবেশের দরজা। এমন একজন হুজুর এমন কথা বল্লে আমরা সাধারণ মানুষ কোন দিকে যাবো, বলেন তো ?
কোরআন এর দিকে যাবেন। আল্লাহ র দিকে যাবেন।
Sir assalamualikum,k mon asen.
Qurqn die qital ba jihad korte hobe. Surah furkan
আল্লাহ তায়ালা মুমিনদের জান মাল ক্রয় করে নিয়েছেন, নেতাকে দেওয়া জন্য নয় তা কাদের জন্য তাও কুরআনে বর্ণিত আছে।
নেতাকে টাকা দিতে হবে এই মর্মে যদি কোনো আয়াত থেকে থাকে তা দিবেন, উপকৃত হবো। ধন্যবাদ।
আল্লাহর মনোনীত নেতারা নিজেদের খাওয়ার জন্য নয় তাদের কাছে দিতে হবে এ জন্য তাদের মাধ্যমে বন্টন করে দেওয়া হবে
you r absolutely right
৩নং সুরা ৮৪তে আছে।
আমি এই বিষয়টা সম্পর্কে জানতামই না। গত দুমাস আগে আমি এইসব বিষয়ে জানতে পারছি, তার আগে আমি জানতাম আমি ভাবতাম আমি মানতাম আহলে হাদিস বলে যারা নিজেদেরকে পরিচয় দেয় তারাই সঠিক পথে আছে এবং তারাই জান্নাতে যাবে মনে হয় । আপনার কাছে আমার অনুরোধ আমি জানতে চাই তাহলে কি আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বো না ??
তারছিড়া এর কথা শুনবেন না -
কুরআন কি বলে
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
কুরআনের কোস আয়াতে বলা আছে নেতাকে টাকা দিতে হবে।
নেতাকে টাকা দেয়ার ব্যাপারে আয়াত নাম্বারটি দিলে ভালো হতো।
৭৪ নং সুরা মুদাসসির। আয়াত ৪৩।
যারা নামাজ আদায় করবে না এবং অসহায়দের খাবার দিবে না তাদের নিক্ষেপ করা সাকারে।
৫ নম্বর সূরা মায়েদা। আয়াত ৬।
নামাজে দাঁড়ানোর পূর্বে ওযু করতে হবে।
আপনার দেখানো আয়াতে তে তো বলা হচ্ছে দারানোর পর অযু করতে, বলা হচ্ছে যখন তোমরা দারাবে সলাতের ( এখানে সলাত অর্থ পরম আনুগত্য করা)জন্য তখন তোমরা মুখমণ্ডল ধুয়ে নাও তাহলে নামাজে দারিয়ে কিভাবে অযু করা সম্ভব সম্ভব?
Fagcilu bolte mukh hat pa omatha die songgothito gunahke porihar korte bola hoece
Qital ba jihad korte hobe quran die,surah furkan.
ভাই আপনার লেখার মধ্যে উত্তর আছে
ভাই মুরাদ বিন আমজাদ দেখে বুঝে হিসাব করে কথা বলে
গীবত ছড়াচ্ছে।
اتَّبِعُوۡا مَنۡ لَّا یَسۡـَٔلُکُمۡ اَجۡرًا وَّ ہُمۡ مُّہۡتَدُوۡنَ ﴿۲۱﴾
ইত্তাবি‘ঊ মাল্লা-ইয়াছআলুকুম আজরাওঁ ওয়া হুম মুহতাদূন।
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায়না এবং তারা সৎ পথপ্রাপ্ত।
Obey those who ask no wages of you (for themselves), and who are rightly guided.
আপনি কি নেতা হতে চাচ্ছেন।
এই পাগলার তো বৌ ছেলে মেয়ে ভোট দেবে না, ওরে ঘর এর নেতা ও মানবে না কেউ
Ai murad re ami chini 2010 theke chini... O amar boro vai er bia o poraichilo ... But o j ato boro harami hobe jantam na. Amar ustad chilo ...Allah maf koruk amare.. r ai murad er kopale jodi hedayet na thake Allah jeno ore dhongsho kore dey.. o ki asholei muslim kina k jane...cz o chilo tabligi ,tar pore hoilo ahle hadith , pore nije alada group then hoilo ahle quran ...o j ki....quran er ulta bekkha korlo ...nobi -rasul der morjada te parthokkho ache ..sura baqarah tei ache
ভাই, আপনি কিছু মনে করবেন না। এক সময় আমিও এদের কাফের মনে করতাম। কিন্তু কুরআনের আয়াত দিয়ে এদের বিরোধিতা করতে গিয়ে দেখেছি , নিজেই ভুলের মধ্যে আছি। আপনাকে শুধু অনুরোধ করব, আপনি নিজে শুধু কুরআনের বাংলা অনুবাদ অন্তত ১০ বার পড়বেন। প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা পড়লে ৩-৪ মাস সময় লাগবে ১০ বার পড়তে। আপনি নিজের পছন্দমতো যেকোনো এক লেখকের অনুবাদই পড়বেন। বিশ্বাস করেন ভাই, আপনি নিজেই চমকে যাবেন ৩-৪ মাস পর। আমরা দুনিয়াতে যেহেতু এখনো বেঁচে আছি, নিজেই নিজের ত্রুটি খুঁজে বের করি। বিশ্বাস করেন, যে হুজুরকেই আমরা অনুসরণ করি না কেন, আমরা যদি তাদের সব কথা বিশ্বাস না করে অন্তত ১০ বার কুরআনের বাংলা অনুবাদটা পড়তে পারি, তবে দেখবেন যেকোনো কিছুতেই আপনি সত্য-মিথ্যার পার্থক্য বের করতে পারবেন। আপনি যদি খাঁটি মনে আল্লাহতায়ালার কিতাব নিজে বুঝতে চান, আল্লাহ আপনাকে কখনোই নিরাশ করবেন না ইন শা আল্লাহ।
5:41 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম সূরা ফাতিহা পড়তেন। এহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকিম ---আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও। তারমানে নবীকরীম সাল্লাল্লাহু সালাম আগে সরল সঠিক পথে ছিলেন না। আস্তাগফিরুল্লাহ। ইবলিশের ভাই, আবু জেহেলের ভাই সজল বাবু, মরাদ বাবু রব্যাখ্যা শুনে ওটাই মনে পড়ল। মন মত ব্যাখ্যা করলে, এমনই হয়, সরল সোজা মুসলিমদেরকে কুফরের দিকে নিয়ে যেও না। আর তোমার জন্য হেদায়েতের দোয়া
আপনি নিজে হিদায়তের পথে আছেন কি?
ভাই সূরা নং-৯৩ পড়ে দেখেন
ভাই মুরাদ বিন আমজাদের আলোচনা বুঝতে হলে আপনাকে শুধু কুরআন নিজের ভাষায় বুঝে বুঝে পড়তে হবে। লাহ্ওয়াল হাদিস পড়ে নয়
মন মতো ব্যখ্যা এবং অনুবাদ মোল্লারা করে
মুসলিম মরেছে কোরআন না বুঝার কারণে। আরো মরবে। মরা শুরু হয়ে গেছে।