ঠাকুমার থেকে শুনেছি আমি তখন ২ বছরের ।তাই নিজস্ব অভিজ্ঞতা কিছুই মনে নেই। তবে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্যটা ছিলো আমারই। বন্যার জন্য রোগের প্রকোপে জন্ডিসে আমার জন্মদাত্রী মা আমাকে দুধের শিশু হিসাবে আমার ঠাকুমার কাছে রেখে চিরকালের জন্য চলে যান। ঠাকুমার কাছে বড় হলাম। তিনিও বছর পাঁচেক আগে পরলোকে চলে গেছেন। আমার বয়স এখন ৪৭ বছর।একটাই প্রার্থনা মা ও ঠাকুমার আত্মা যেন শান্তি পায়। হতভাগ্য শুভেন্দু বেরা, সিহড়, নলবুনি, বাঁকুড়া ।
আমারও বয়স 8 বৎসর ছিল তখন,আছে আছে খালি পাতলা পায়খানা হচ্ছিল,কোনো খাবার পায়নি তিনদিন,যে টুকু পাওয়া গিয়েছিল মা না খেয়ে আমাদের চার ভাই কে দিত । এই টুকু মনে আছে । খুব কষ্ট করে আমাদের মানুষ করেছে ,মা এখনও আছেন । এই টা শুনে মনটা ভারাকান্ত হয়ে গেলো ।
১৯৭৮ এর বন্যার ভয়াবহ স্মৃতি চোখের সামনে আজ ও ভাসে। আমি হাওড়া জেলার বাসিন্দা ছিলাম। সে বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা(১৯৭৮) দিয়েছি। যতদূর মনে পড়ে তখন মার্চ-এপ্রিলে পরীক্ষা হতো। পরীক্ষার পর অফুরন্ত সময়। গল্পের বই পড়ে আর কবিতা লিখে সময় কাটত। আপনার প্রতিবেদন শুনে পুরানো/ভুলে যাওয়া অনেক কিছু আবার মনে পড়ে গেল। তখন আমাদের কবিতা লেখার একটা চর্চা ছিল। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থ "আনন্দধারা বহিছে ভুবনে..." বইতে "বন্যা" কবিতা টা ১৯৭৮ এর ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে লেখা। আজ ৬২ বছর বয়স। অবসর জীবন উপভোগ করছি। ভুলে যাওয়া স্মৃতি যেন আবার উন্মোচিত হল। তাই এই স্মৃতিচারণা। সত্যি, সে এক আজব অভিজ্ঞতা। আমরা ত্রান নিয়ে মেদিনীপুরের খিরাই পর্যন্ত কোনমতে পৌঁছেছিলাম। প্রায় রেল লাইন ছুঁই ছুঁই জল! যেন "জল সমুদ্র"... উঃ কী সেই দৃশ্য ! আজও গা শিউরে উঠে। আপনার প্রতিবেদন টা শুনে খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন। শ্যামল কুমার সরকার
আমি মাধ্যমিকের ছাত্র ছিলাম। দশম শ্রেণীতে পড়তাম। আমাদের স্কুলের রাস্তা বন্যার জলে ডুবে গিয়েছিল। ভাগীরথীর অনতি দূরে আমাদের স্কুল।গবাদি পশু ও মানব দেহের লাশের পাহাড় আমাদের স্কুলের পাশে জলাভূমিতে ভেসে বেড়াচ্ছিল।সেনা বাহিনী উদ্ধার কাজে হাত লাগায়। ব্যাপক খাদ্য সংকট এবং রোগের প্রকোপ মানুষকে আরো বিপদে ফেলেছিল। আপনার প্রতিবেদনে সেই ভয়ঙ্কর স্মৃতি আবার সামনে এলো।(রতন ঘোষ পূর্বস্থলী ২ নং ব্লক বর্ধমান)
তখন আমার বয়স ছয় বছর আমার খুব ভালো মনে আছে বন্যার জল একটু একটু করে বাড়ছে আমি তখন ঝাটার নারিকেল কাঠি ভেঙে ভেঙে জল মাফছিলাম আর মাকে জল মেপে বলছিলাম কতটা জল বেরেছে,আমি জলে নামতে পারছিলাম না তাঁর কারন বন্যার কিছু দিন আগে বিশ্বকর্মা পূজা হয়েছিল সেই সময় ঘুড়ির সুতোয় আমার ডান পায়ের বেশ খানিকটা অংশ কেটে গিয়েছিল সেই ক্ষত চিহ্ন এখনো আছে, আমার আরও মনে আছে বন্যার সময় আমার বাবা জাল দিয়ে মাছ ধরছিল এক কেজি দু কেজি ওজনের রুই কাতলা মাছ প্রায় সাট সত্তরের মতো হবে, আর একটি রুই মাছ ধরছিল যার ওজন ছিল সারে তিন কেজি সেই মাছটি একটি সিলভার হাঁড়িতে রাখা হয়েছিল, মাছটি এতজোর লাফালাফি করছিল যে হাঁড়ির একটা অংশ ফেশে গিয়েছিল, জানি কথা গুলো শুনতে অবাস্তব লাগছে কিন্তু ঘটনা সত্যি। তারপর জল আমাদের ঘরের ভিতরে ঢুকে যাওয়ায় পরের দিন আমি আমার জ্যেটতুতো জামাই বাবুর কাঁধে চেপে শম্ভুর যাই সেখানে লড়ি এলে তাতে করে আমরা কানাইলাল স্কুলে যাই। সেখানে আমরা বেশকিছু দিন কাটিয়ে ছিলাম সেখানকার ইতিহাস আর লিখলাম না। জানতে চাইলে অবশ্যই জানাবো
মনে আছে ভয়াবহ ঘটনা টি। আমার বাবা জলে ভিজতে ভিজতে বাড়ি এসে জানান দামোদর শেষ করে দিচ্ছে সব। সেদিন 28শে সেপ্টেম্বর 1978.দুর্গাপুরে থাকতাম আমরা। দুর্গাপুর ব্যারেজ উপচে জল বয়েছিল। আমি তখন 7 বছরের। আজ ঐ ঘটনা নিয়ে একটা লেখা লিখলাম। মানুষ কত কষ্ট পেয়েছে। খুব ভালো ভিডিও। ধন্যবাদ আপনাকে। 🙏 নিউ দিল্লি
ভাবতে পারিনি এত যুগ পরে কোনো বন্ধু এই বন্যার স্মৃতিচারণ করবেন। আমি তখন ৩৩ বছর বয়সী কল্যাণীর বাসীন্দা। দেখেছি মাঝের এর মানুষদের দুর্গতি। পূজার মুখে প্রায় সবটুকু বিসর্জন দিয়ে এসে উঠেছিলেন কয়েকটি বিদালয় ভবনে। আমি সেই অক্টোবরে বম্বেতে নতুন কাজে যোগদান করতে যাব। আমার স্ত্রীর বিশেষ সংবেদনশীলতায় অনেক কিশোর কিশোরীদের জন্য সাধ্যমত কিছু পোষাক কিনে দিয়েছিলাম আমরা। দক্ষিণ পূর্ব রেল ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হওয়ায় আমার যাত্রা প্রায় দুই সপ্তাহ পিছিয়ে যায়। অজস্র ধন্যবাদ। অতুলনীয় প্রতিবেদন।।
আমার বয়স তখন ১৮, আনন্দ মার্গ আশ্রমে ছিলাম। খুব গরীব, চাষী পরিবারের সন্তান। ঐ আশ্রমে আমাকে দান করে দিয়েছিলেন। ওখান থেকে ঘটালে গিয়েছিলাম, খিচুড়ি নিয়ে। আবছা মনে আছে। আবার তাজা করলেন। 🙏
বন্যার পর পরই দুর্গাপুর থেকে বাসে বোলপুর মামা বাড়ি যাচ্ছিলাম। ইলামবাজার ঢোকার মুখে রাস্তার ধারে টেলিফোন তারের উপরে গাছের ডাল, পাতা, ঘাস ইত্যাদি তখনো ঝুলছিল পিচের রাস্তা থেকে প্রায় দশ ফুট উপরে। গ্রামের লোক জনের অবস্থা সহজেই অনুমান করা যায়। আমি তখন ২৬ বছরের যুবক। ব্যারেজ ভাঙ্গার ভয়ে বাকুড়ার দিকে রাস্তা কেটে দেওয়া হয়েছিল। তেমনি সিউড়ির পাশে তিলপাড়া ব্যারেজ। আর ই কলেজের এক তলা কোয়ার্টার জলের তলায় দামোদরের জলে। টানা তিন দিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টি।
আমার বেশ মনে আছে 1978 সালের সেই ভয়াবহ বন্যার কথা। আমার বয়স তখন 30 বছর।এক কথাই আামি তখন পরিপূর্ণ এক বলিষ্ঠ জোয়ান।গায়ে যেমন জোর ছিল তেমনি ছিল মনের জোর। তাই গাছের ডালে বসে থাকা বহু মানুষ কে উদ্ধার করতে পেরেছিলাম। এবং এইটাই আমার দূর্বিসহ স্মৃতি হিসাবে আজ 44 বছর ধরে মনে রেখে চলেছি। এমন দূর্যোগ যেন আর কখনও না আসে এই প্রার্থনা করি ঈশ্বরের কাছে ।
নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছিল হাওড়া জেলার বাগনান থানার আনতর গত কাজী বেড়িয়া। না হলে সারদা তাজ পুর। আমার বয়স তখন সতের বছর। এখন আমার বয়স হচ্ছে তেষট্টি বছর। এক তলা বাড়ী ডুবে গিয়ে ছাদে পানী। মানুষ এর খুব কষ্ট হয়েছিল। আমি তা নিজে চোখে দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। আমার তখন নতুন বিয়ে হয়ে শশুর বাড়ি এসে গেছি। আমি তখন নতুন বলে কাঁদতে পারছিলাম না আর কাউকে কিছু বলতে ও পারছিলাম না। আমার মা বাবা ভাই বোন দাদা ভাবি দের জন্য খুবই খারাপ কিংবা খুব কষ্ট হচ্ছে দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে না পেরে সবার কাছ থেকে সরে গিয়ে এক ধারে গিয়ে চুপ চাপ বসে বসে চোখের জল আপনা থেকেই বের হয়ে যেতো। মুহুর্তের মধ্যে হারিয়ে গেল পাড়া গ্রাম রাষতার আকৃতি পরিবর্তন হয়ে গেছে। মানুষ গাছের ডালে বসে আছে তার কাছে একটা বিষধর সাপের মুখ। সাপ আর মানুষ দুই জনের মুখ এক হয়ে আছে। কেউ কাউকে কিছু বলছে না বা বলতে চাইছেন না বা পারছে না সৃষ্টি কর্তার কি মহিমা। আমি নিজে চোখে দেখেছিলাম। আমার শশুর মশাই নামি দামি লোক ছিলেন। একটা তিন তলা বাড়ির মালিক আমাদের সবাইকে নিয়ে ঐ তিন তলার উপর রেখে ছিল। আমি কোনো কষ্ট পাইনি। খোদার কাছে হাজার হাজার সুকরিয়া।
আমার বয়স 14 বছর। 😊আমি নারায়ণ গড় থেকে ত্রাণ নিয়ে দলের সাথে দুর্গত এলাকায় গিয়ে ছিলাম। সেই ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা আজও মনে পড়ে। আপনারা স্মরণ করিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ।
আমার বয়স তখন ১৫/১৬.থাকতাম ভেদিয়া বর্ধমান।১০আশ্বিন(১৯৭৮) অজয় নদের ভয়াবহ রূপ আজও মনের গভীরে দগদগে হয়ে ওঠে।।তারপর 2000 সাল,বর্তমান ঠিকানা বীরভূম।বীরভূম,দুমকা জেলার ইতিহাসে হাজার বছরেরও সেই ভাদ্র মাসের ২৮/২৯/৩০ তারিখেরবৃষ্টি জলোচ্ছ্বাস প্লাবন আর হবেনা।মৃত্যুর মিছিল,ধ্বংসলীলা ভুলতে পারবো না।
আমি তখন কুড়ি বছর বয়সের যুবক। আমাদের অঞ্চলের বহু মানুষ ক্ষতিগ্ৰস্থ হয়েছিল। আমরা অনেক মানুষ কে উদ্ধার করে অঞ্চলের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত করে পৌরসভার মাধ্যমে কিছু শুকনো খাবার সরবরাহ কোরতে সক্ষম হয়ে ছিলাম। বড় মর্মান্তিক স্মৃতি।।
তখন আমার ৯ বছর বয়স । রাতে মামারা এসে আমাদেরকে মামাবাড়ি নিয়ে গেলো । মামাবাড়ি উঁচু জায়গায় ছিলো । সেখানে জল ওঠে নি । পরদিন বাবা বাড়ির সমস্ত মালপত্র ও পোষ্যদের নিয়ে মামাবাড়িতে উঠে এলো । দাদু বলছিলো " এবার চালের দাম বাড়বে , পাঁচ টাকা কিলো হবে " । তারপর জল কমে এলে বাবার সাথে নৌকায় নিজেদের বাড়ি ঘুরে এলাম । মাঠ , রাস্তা তখনো জলের তলায় । নৌকা চললো মাঠঘাট রাস্তার উপর দিয়ে । সেই সময় আরামবাগ ও ঘাটালে ভয়াবহ পরিস্থিতি হয়েছিলো । আজ আর সব মনে নেই । ভদ্রেশ্বর , হুগলি জেলায় থাকি ।
Thnks for remembering those days. I live in sealdah . Those horrifiening scenario still in my memory. Fully bowbazar central avenue water logged . Koley market and all bazaars r dead locked. All gold showrooms and shops under water .
আমার বয়স তখন ৬/৭ বছর হবে বর্ধমান গুষ্করা রেল কোয়ার্টার e থাকতাম আবছা মনে পড়ে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় জল ঢোকা শুরু আর প্রবল স্রোতে বহু মানুষ ভেসে আসছে। আমরা কাছে এক বাড়ি দোতলা তে চলে গিয়েছিলাম একদিন কোনো খাবার পাই নি তারপর ত্রাণ এলো খিচুড়ি অমৃত সমান। আজও রাত্রে বৃষ্টি হলে আমার সেই আতঙ্ক ফিরে আসে।
আমি তখন ক্লাস নাইনের ছাত্র ,আমার বাড়ি মুর্শিদাবাদের ভরতপুর থানাতে।আমাদের গ্রামে রাত্রি দেড় টা নাগাদ জল ঢোকে,ময়ূরাক্ষী ও কুয়ে নদীর জলে মুর্শিদাবাদ জেলার পুরো কান্দি মহকুমা এলাকা প্লাবিত হয়েছিল।আমাদের গ্রামে আমাদের পাড়াতে তিন চারটি পাকা বাড়ি ছিল,তার মধ্যে আমাদের বাড়িটি ছিল দোতলা।আমার ঠাকুরদা ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী ,গ্রামে ও আশেপাশে গ্রামে যথেষ্ট সম্মানীয় ব্যক্তি।আমাদের বাড়িতে দশ বারোটি পরিবার আশ্রয় নিয়েছিল ,তিনদিন ধরে একসঙ্গে তোলা উনুনে রান্না,খিচুড়ি আর কাঁচা কুমড়োর ঘ্যান্ট একসঙ্গে সাল পাতায় বসে খাওয়া।পরদিন সকাল দশটা এগারোটার মধ্যে গ্রামের অধিকাংশ মাটির কোঠা বাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বসে পড়ে,সে এক ভয়ানক দৃশ্য,হঠাৎ করে মানুষের বসত বাড়ি,গোয়াল ঘর সব ফাঁকা,একটা ভয় ভয় পরিবেশ।অবর্ণনীয় কষ্ট,আমাদের গোয়াল ঘর ভেঙে পরে।
I was coming to Howrah Stn by Bombay Exp-somehow our Train reached near Dankuni-Rly line submerged-Train was precariously upside-down almost-we were praying to God for our safe passage to Howrah Stn. The xperience was awesome.
I do still remember that terrific flood. At Lake Town, the water level was at my neck. Overall situation was totally out of control. All the under construction Durga Puja pandals got destroyed
আমার বয়স তখন ১০ বছর,সেই বন্যা দেখার আনন্দ,আট দিন বৃষ্টি তার পর ছেড়ে গেলো, এইবার চারি দিকে এগিয়ে আসছে জলের ধারা, রাস্তায় এক কোমর জল খেলার মাঠে সবাই মাছ ধরছে বড় বড় মাছ ১ টাকা করে কেনার লোক নেই,মাছ রান্না করবে কীকরে তেল নুন পাওয়া যাচ্ছে না।সব দোকান বন্ধ। তখন বন্যা হলে কীখতি হবে জানতাম না।
1978 flood in Bengal: I was posted in Panagarh Military Base. I together with my room mate (he is also my colleague) wake up in the morning and found water locked. Water water everywhere. Water was in our room, below our cots. Daily essential were flotting. Rain was continuing at least for next 3 days without rest.We were without cooked food for 3 days. Markets were closed, Offices declared holidays because of lack of transport. We were fishing sitting on our cots. Snakes were swiming below our cots. To face the nature's call, it was almost impossible. We survived only with dry food. Now, I'm 70. At that time I was 22. So, recalling is very difficult. So, error of omission expected.
We were almost without food for 4 days..only water & muri ...i was involved in relief works as a young boy began to distribute food to the destitute people..but my family members suffered a lot..at that time i was in howrah..a snake bit me under the water...no medicine was available but somehow survived..still i can't believe it ... I'm 68 now..thanks a lot for sharing your experience
আমার তখন 25 বছর বয়স।চাকরী করি।26 তারিখ আমাদের প্রথম কেনা TV delivery দিয়েছিল।আমরা গড়িয়াহাটে থাকতাম।মনে আছে রাসবিহারী এভিনিউ দিয়ে ভারত সেবাশ্রম সংঘের নৌকা চলেছিল।
১৯৭৮সালের অতি বৃষ্টির স্মৃতি এখনো মনে জেগে আছে। তখন আমার বয়স ১১ হবে। আমরা থাকতাম তৎকালীন তিলজলা থানার রাই চরণ ঘোষ লেনে। চারদিকে জলে জল। কিন্তু আমাদের জায়গায় সেরকম জল নেই বললেই চলে। EM BYE PASS -এর উপর লোক আশ্রয় নিয়েছে। সেই বারই দেখে'ছিলাম প্রকৃতির কাছে বড়লোক গরীবলোক সবাই সমান। কারন ভারত সেবা আশ্রমের খিচুরি নেওয়ার লাইনে দুজনেই দাঁড়িয়ে। সেইবার দুর্গাপূজায় আমার স্বর্গীয় বাবা (রাজ্য সরকারের হেলথে ) ত্রাণের কাজে তমলুকে যেতে হয়েছিল। প্রায় মাসখানেক সেখানে ছিলেন। সেবারে আবার হঠাৎ আমাদের পাড়ার ক্লাবে (তিলজলা যুব সমিতি) পঞ্চদুর্গা পূজা হয়েছিল। দুর্গাপূজার অষ্টমীতে রবিবারে দূরদর্শনে উত্তমকুমার অভিনীত আনন্দ আশ্রম সিনেমা দেখিয়ে ছিল। আমাদের স্কুলে বানভাসী লোকেরা আশ্রয় নিয়েছিল। ছোটো থাকাতেও আমরা দৌড়ে তাদের সাহায্যের জন্য বন্ধুরা এগিয়ে গিয়েছিলাম। কোলকাতার শহরের জল নামলে তিলজলা অঞ্চলের জল বাড়তো। সেই কারনে তিলজলা থেকে জল নামতে সময় বেশী লেগেছিল।
1978 সালের বন্যা আমার পরিষ্কার মনে আছে তখন আমার বয়স সাত থেকে আট বছর হবে আমার বাড়ির দুয়ার অব্দি জল উঠেছিল এবং বাজারে প্রচুর পরিমাণে রুটি আর গুড় শুকনো চিরে বাচ্চাদের বেবি ফুড লরি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হুগলির খানাকুল অঞ্চলে তাই সেই পুরনো দিনের স্মৃতি তোমার এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আবার জেগে উঠল খুব সুন্দর প্রতিবেদন হয়েছে
আমার বাড়ী পূর্ব মেদিনীপুর। তখন আমার বয়স ছিল 16 বছর। মাটির বাড়ী, খড়ের ছাউনি। সব কিছু ভেসে গেছিল ঐ বন্যায়। প্রকান্ড এক তেঁতুল গাছে আশ্রয় নিয়ে আমরা বেঁচেছিলাম 3 দিন না খেয়ে।
আমার তখন পাঁচ বছর বয়স কিন্তু সেদিনের স্মৃতি আজও মনে আছে । কলকাতার মধ্যে চারিদিকে জল থৈথৈ অবস্থা,চারিদিকে জলে জলাকার । আমাদের পাড়াটা একটু উঁচু ছিল তাই তুলনা মূলক জল একটু কম হয়েছিল । তাই অনেক আত্মীয়স্বজন আমাদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন । আমার বাবা একজন দরিদ্র মিষ্টি ব্যবসায়ী ছিলেন তা সত্ত্বেও সেই সময় আমাদের পরিবারের আট-দশজন সদস্য ছাড়াও জনা পনের মানুষের দেখভালের দায়িত্ব কদিনের জন্য নিয়েছিলেন । ওদিকে দোকানপাট বন্ধ হাতে নগদ টাকার অভাব , মাত্র তিনটে ঘরে এতজন মানুষ তার ওপর কয়েক মাস বাদেই দিদির বিয়ে ভয়ানক পরিস্থিতি । আমাদের গৃহদেবী মা আদ্যা-ই মনেহয় পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন ।
21 সালের বন্যাও ভীষণ ভয়ঙ্কর ছিলো খানাকুল রাজঁহাটি বন্দর ধন্যঘড়ি কাগনান এইসব এলাকাতে আমি গিয়েছিলাম দেখেছি ১ তালার ওপর সমান জল উঠেছে আর্মি হেলিকাপ্টার এ মানুষ জন কে উদ্ধার করতে হয়েছিল
তখন আমি ইসিএল'এ পোস্টিং সাকতোড়িয়া দিশেরগড়ে। সপ্তাহভর বৃষ্টির পর শনিবার দুর্গাপুরে বাড়ি আসার জন্য রানিগঞ্জ পর্যন্ত বাসে এসেছি, তারপর 20 কিমি জিটি রোডে পায়ে হেঁটে রাতে বাড়ি ফিরতে পেরেছিলাম। বর্তমানে 71 বছর বয়সে এখনও সেই স্মৃতি মনে ভেসে ওঠে।
Thank you for sharing this painful past.....I was born on 1st September, 1978 in Kolkata, heard the horrible experiences from my parents & others. Today, after walking this many decades, understand what they feel & did to protect me. With Love from Cape Town, South Africa.
It was possible only because of Left Govt other wise if this Govt were in power at that point of point what happened u can feel easily like what did this Govt in the last pandemic...?
1978সালের বন্না খুব কাছের থেকে দেখেছি ।সে এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।পাড়াগ্রামে তখন পাকাবাড়ি ছিল না বল্লেই হয়।কাঁচা মাটির বাড়িঘর সমস্তই প্রায় ভেজ্ঞে পড়েছিল।তবে পঃবঙ্গ সরকার মানুষের পাশে ছিল।এর ঠিক পরের বছর আবারও প্রত্যক্ষ করেছি ভয়ংকর খরা পরিস্থিতি ।এই দুটো বছর মানুষ কে প্রকৃতির সাথে ভীষণ ভাবে লড়াই করতে হয়েছে ।
আমার খুব মনে পড়ে অবিরাম বৃষ্টির কথা। আমাদের এলাকায় বন্যা নহলেও মাঠ ঘাট জলে ভরে গিয়েছিল,। আমরা রামপুর থেকে কালানাগিন বা কালীবাড়ি হাটে জেতে পারতাম না প্রায় এক সপ্তাহ।
আমার মনে আছে আমি তখন রামকৃষ্ণ মিশনে হোষ্টেলে থেকে ক্লাস এইটে পড়ি। বৃষ্টির তোর বাড়তেই হোষ্টেল খালি হতে শুরু করল। গঙ্গার তীরেই আমাদের হোষ্টল, আমরা যারা তখন ছিলাম এক রাতে দেখি গঙ্গার মাঝে বাজ পড়ার মুহুর্তে গঙ্গার পাড়ে দেওয়া লোহার গোটা ফেন্স বজ্রাঘাতে জলে পড়ে যায়। আমাদের ব্যবহৃত মশারিকে জাল বানিয়ে ফুঁসে উঠে ঢোকা গংগার জলেভরা বাগান থেকে মাছ ধরেছি। ঝড়ে পড়া অসংখ আম কুড়েয়েছি।বেশ কয়েকটা বড় বড় গাছে পড়ে গেছিল। কয়েক দিন পরে বাড়ি ফিরে যাই।সেই লোডশেডিং হওয়া মিশনের দিন কটার বিশেষ স্মৃতি আজও মনে আছে।তবে ভালই লেগেছিল
আমার বয়স তখন 8 বছর ভালোভাবে মনে আছে মহালয়ার দিন থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল 77 সালে বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় এসেছিল 78 সালে ভয়াবহ বন্যা গ্রামবাংলা তখন এত উন্নতি হয়নি আজকের গ্রামবাংলা তখনকার গ্রামবাংলার আকাশ-পাতাল তফাৎ না I রাস্তাঘাট উন্নত ,না ছিল গ্রামের ঘরবাড়ি উন্নত I সব মাটির বাড়ি তৈরি, !তখনকার গ্রামবাংলার মানুষের দুবেলা খাওয়া হতো না! আজও ভুলতে পারিনি সেসব দিনের কথা
কৃষ্ণনগর ডুবু ডুবু ' কোন নগর ভেষে যায় রে। এই কথা বার বার মনে পরে আটাত্তর সালের সেই ভয়াবহ দুর্যোগ । জনৈক সাংবাদিক আনন্দ বাজার পত্রিকায় প্রথম পাতায় প্রকাশিত হয়েছিল " কৃষ্ণ নগর ডুবু ডুবু কোন নগর ভেসে যায় রে"
আমি তখন ক্লাস twelve এ পড়ি।সে এক ভয়াবহ অবস্থা দূর্ধস্ব দামোদর পার হয়ে স্কুলে যেতে হতো। আমি সাঁতার জানতাম না। কিছুদিন স্কুল বন্ধ থাকার পর আবার শুরু হয়। দুটো খালি ও দামোদর পেড়িয়ে দু মাইল হেঁটে স্কুলে যেতে হতো। কিন্তু শত প্রতিকূল পরিস্থিতি আমাকে স্কুল যাওয়া থেকে বিরত করতে পারে নি। এখন আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ধন্যবাদ।
I can remember that time . I and my relative ware coming from shiliguri and our destination was Kolkata . I could reach Kolkata somehow through an alternate longer route . That was an experience ,that I must not forget .
আমি তখন ১৭বছরের। বড়দির বিয়ে ছিল। কোলকাতার রাস্তা এক কোমড় জল। শিয়ালদহ থেকে পারক সার্কাস দিদির বাড়িতে গেছিলাম। দুই ঘণ্টা সময় নিয়ে ছিল ওই কোমড় জল ভেঙে পায়ে হেটে। ওই রকম বিপদ কখনো দেখিনি।
১৯৭৮বন্যা আমার বয়স তখন ১৪ আমি গ্রামে থাকি এখনো,, আমরা বাড়িথেকে চলে গিয়েছিলাম শ্যামপুর ভিডিও অফিসে বাহিরের দাবাতে পলিথিন ঘিরে ছিলাম,, গরু ছিল আমাদের ৫টা ওদের খোলা আকাশের নিচে রেখেছিলাম,, আমার বাবা মা দাদু দিদি বোন মিলে আমরা ৮জন ছিলাম ওখানে আমরা ২১ছিলাম পরে জল কমতে বাড়ি চলে এসেছিলাম,, তখন ধান চাষ ছিল আমার এলাকায় বেশিরভাগ,, সব ধানচাষ বন্যার জলে নষ্ট হয়েগেছিল সেদিনের কথা মনে হলে সারা শরীর ভয়ে শিউরে ওঠে,, আর কি লিখবো মনের কথা এটুকুই জানালাম।।
1978 সালে আমার কোলে এক বছরের প্রথম পুত্র সন্তান।৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৭ এ ওর জন্ম। শহর কলকাতার বেহালা ঠাকুর পুকুরে আমাদের একতলা বাড়িতে প্রায় জল ছুঁই ছুঁই অবস্থা। গৃহ বন্দি বেশ কয়েকটা দিন যে আমাদের কিভাবে কেটেছে সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতন নয়। চতুর্দিকে শুধু জল আর জল। যেন সমুদ্রের মধ্যে আমরা একটা দ্বীপে বাস করছি। সেই ভয়াবহ স্মৃতি কোনদিন ভোলার নয়। স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
আমার বাড়ী হাবড়া। মনে পড়ে সেই ভয়াবহ বন্যার বিভীষিকা। রেডিওতে খবর শুনে আতঙ্কিত সবাই। আমি তখন ঠাকুর নগরের আনন্দ পাড়া হাই স্কুলে শিক্ষকতা করি। বয়স ২৬ বছর। হাবড়া থেকে ট্রেনে যাই। স্টেশনে বানভাসি মানুষের ভীড়। সেডের নীচে, টিকিট কাউনটারের সামনেছোট ছোট এরিয়া নিয়ে সংসার। দেখে বুক টা কেঁপে উঠলো। পকেটে যা ছিল , ভাগ করে দিলাম। বাড়ি ফিরে মা কে বললাম। মা বললেন, যা পারিস কর। বন্ধু দের ডাকলাম। মায়ের একখানা থান কাপড় চারকোনা ধরে ভিক্ষা য় বেরোলাম।যাবার সময় মা বললেন, একটু দাঁড়া। মা তাঁর যে কখানা তোলা কাপড় ছিল , এনে আমাদের ভিক্ষা পাত্রে দিয়ে আমার হাতে গুঁজে দিলেন ২৫ টি একটাকার কয়েন। বললেন, আরতো নেই। থাকলে আরো দিতাম। কী আনন্দ যে পেয়েছিলাম, বোঝাতে পারবো না।হাবড়া স্টেশনে বানভাসির ভীর। যাকে যা পারলাম দিলাম।এদিকে ট্রেন লাইনে জল উঠেছে। গাড়ি চলাচল বন্ধ। যশোর রোডের পাশে একটু উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে বানভাসি মানুষেরা। সবার ঘরে জমে থাকা পুরোনো জামা কাপড় দিতে লাগলাম। কী ভয়ঙ্কর স্মৃতি আজও চোখে জল আনে।
৪৬ বছর আগের কথা.... তখন আমার বয়স মাত্র ১৫। পুরোটা মনে না থাকলেও, কিছুটা মনে আসে মাঝে মাঝে...., স্কুল থেকে এন,সি, সি ক্যাম্প এ যাওয়ার কথা ছিল কল্যাণী তে। বেরোতেই পারিনি। উত্তর কলকাতার দোতলার ঘরের জানলা থেকে বসে বসে শুধু দেখেছি জল বেড়েই চলেছে আর চোখের জল ফেলেছি। তারপরেও দেখেছি ১৯৮৪ আর ২০০৭ এও। আজ আমি ৬১.... অনেক কিছুই মনে আসে পুরোনো কথা.....
কলকাতার ইতিহাসে সবচেয়ে লোকের মৃত্য হয়েছিল ১৯৩৭ সালে, বন্যার প্রকোপে। আমরা ছিলাম লেক টাউনে, ভাড়া বাড়ির একতলায়। সেখানে ঘরে ১ ফুটের উপর জল দাড়িয়ে গিয়েছিল। অনেক জিনিস নষ্ঠ হয়েছিল, টেবিলের উপর রান্না করতে হয়েছিল। সেই জল নামতে ৭ দিন সময় নিয়েছিল। বাড়ির ছোটদের অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
আমার বয়স তখন ১২ কিম্বা ১৩ আমি ক্লাস সেভেন এ পড়ি। তখন আমি বর্ধমান জেলায় অজয় নদীর তীরে একটি গ্রামে থাকতাম। অজয়ের অপর পাড়ে জয়দেব কেন্দুলি। অজয় নদীর ঘোলা পলিমাটি মিশ্রিত জলের ঢেউ প্রায় এক তাল গাছের মত উচুঁ হয়ে আছড়ে পড়তে লাগল আমাদের গ্রামে। চোখের সামনে গ্রামের কাচা বাড়ি গুলি জলের তোড়ে ভেঙে ভেসে গেল। কেউ কেউ ঘরের চালে উঠে ছিল তারা জলে ভেসে গেল। কেউ কেউ গাছের উপর উঠল প্রাণ বাঁচাতে কিন্তু প্রচণ্ড বৃষ্টি্তে অনেকেই গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। জল গ্রামে ঢোকার সাথে সাথে আমার বাবা মা আমাকে নিয়ে পাশের গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উঠেছিল। তাই সে যাত্রায় ঈশ্বর আমাদের রক্ষা করেছিলেন। আমাদের গ্রামে ৭২ জন মানুষ মারা গিয়েছিল। আপনার ভিডিও দেখে আমার সেই দিনের কথা মনে পড়ে গেল। বর্তমানে নদিয়া জেলায় থাকি।
এত ভয়ঙ্কর বন্যা পশ্চিমবঙ্গে কখনো দেখিনি। তবে খুবই দ্রুত স্বাভাবিক হয়েছিল। তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকারের যুগ্ম তৎপরতায় এটা সম্ভব হয়েছিল।
আমাদের আশপাশের বেশকিছু গ্রামগুলোতে 95 বছর বন্যা হয়নি। তবে ওই বছর পিডব্লিউ বাদে, সমস্ত রাস্তায় কোমর সমান জল, 30 শতাংশ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বন্যা আতঙ্কে , ওই বুঝি কংসাবতী বাঁধ ভাঙছে, সারাদিন অধীর আগ্রহে রেডিও স্থানীয় সংবাদ শুনতাম।
আমি howrah, uluberia থেকে বলছি, আমি আমার ঠাকুমার, বাবার মুখে শুনেছি এই ভওবহ বন্যার কথা, মা এর মুখে ও শুনেছি, মা এর baap বাড়ি ছিল amta, সেখানে ও খুব খারাপ অবস্থা ছিল এই 78 সাল এর বন্যা😢😢😢যারা neje চোখে দেখে চে সেই ভয়ঙ্কর বন্যা পরিস্থিতি, তারা স্মৃতি থেকে কোনোদিন ও মুছে ফেলতে পারবে না সেই কষ্টের দিন গুলো 😢😢😢
আমি এই বানের সময় কলকাতায় আটকে পড়েছিলাম। বন্যার জলে রেললাইন ভেঙে গেছিল ১০ কিমি। কাটোয়া থেকে রেললাইন ধরে ১৮ কিমি সালার পৌঁছেছি। হাওড়া থেকে প্রথম গাড়ী বরধমান, সেখান থেকে ছোটো লাইন ট্রেন ধরে কাটোয়া তারপরে হাটা।
আমি 12 class pass করে ভাবতে পারিনাই সামনে আসবে ঘন অন্ধকার দিন বহু আত্মীয় স্বজন হারানোর বেদনা ভুলতে পারেননি যেমন 20 21 সালে covid এ লোক মারা গেছে আমার স্বামী 21 সালে 8th May মারা গেছেন । এখন আমি Retir'd Headmistress ।
Ami class 6 e portam, Durgapur ispat nogori te thaktam. Kichu ghatona ajo mone ache. Sedin dupur2 pm theke ajhor brishti shuru hoy school e chilam , baari phirechilam hatu soman jal bhenge bondhu der songe bujhte pari ni ki bhoyonk ghatona ghote choleche. Sei brishti tana 3 din cholechilo ek nagare. Steel township er nichu diker Nachon gram lagoya quater e komor soman jal dukhechilo. Aamar baba ispat karkhanar kormi sedin night duty giyechilen porer din baari aste paren ni , Steel plant o township sanjogkari Link Road o GT road er modhey Tamla bridge Tamla nalar joler torey puro bhese giyechilo. Army sahajjo niye ek din pore asthayi bridge toyri hoy tarpor plant staff der baari asha jawa shuru hoy. Durgapur er tokhonkar ek matro somshan ghat DCL(durgapur chemicals) plant lagoya Damodar nodir pare sompurno dube jaway mrito deho satkar DCL colony te kora hoto boroder kache sunechilam. Bonyar ditio din sondha kale 24 pargana jelar kichu sthane ( sombhaboto Gaighata anchale ) bidhonsi Tornedo hoy, Akashbaani kolkatar takhonkar raat 10 tar bangla songbad er por procharito Sangbad Bichitra anushthane sthaniyo lokjon er mukher kotha, ekti aguner gola kichukhon dhongsolila chalay sunechilam aajao mone ache. Newspaper asha puro bondho thakay khobor asto ekmatro Akashvani kolkatar bangla khobor theke. Mone ache sobtheke beshi je sob jayga o nodir naam shona jeto, Arambag, Khanakool, Harinkhola, Goghat, Aamta, Udaynarayanpur, Kolaghat, Raina Khondoghos, Ilambazar r Damodar,Darokeshar, Mundeshari, Shilaboti, Mayurakshi nodir naam. Abhi babu aapni ekti prosongo baad diyechen ,Durgapujo . Mone ache se bochor bangalir shresto utsaav durgapujo banglar bistirno gramonchale palito hoyni. Shahoranchale je sob durga bedi o mancha jale bhese jay ni sekhane ghatpujo kore sei bochorer pujo samapto hoy r pujor chanda bonyar traney daan korechilo. Pujor somaye Jugantor newspaper er prothom page bodhon theke bijoya 5 din sob opore likhto " Bonnya bidhosto banglay aaj Maayer bodhon, Maha ashtami, nabomi o bijoya doshomi ey sob headlines ekdom sob upore tar niche patrikar naam o maadurgar chobi ey dhoroner 1st page composition oysomay chara r kokhono dekhini. Sesh korchi ekti nijedekha drisso diye. Lakshmi pujo r kaali pujor majhamajhi somay babar songey train e kore Srirampur giyechilam , Burdwan peronor pore Bandel porjonto liner dui dhare sabuj dhan khet puro mota kada o balir astaron e dube ache tar moddhe bashir bhag mrito gobadi poshu goru mosh chagol o kukurer pocha deho atke ache , prochur sokun se guli khabar jonno sei sob ghire boshe ache. Ey sob dekhe khub bicholito hoyechilam ajo sei sob drishya amar sriti tey amolin hoye ache. Aapni 1978 e kothay thakten / boyosh koto chilo jante khub iccha korche.
ঠাকুমার থেকে শুনেছি আমি তখন ২ বছরের ।তাই নিজস্ব অভিজ্ঞতা কিছুই মনে নেই। তবে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্যটা ছিলো আমারই। বন্যার জন্য রোগের প্রকোপে জন্ডিসে আমার জন্মদাত্রী মা আমাকে দুধের শিশু হিসাবে আমার ঠাকুমার কাছে রেখে চিরকালের জন্য চলে যান। ঠাকুমার কাছে বড় হলাম। তিনিও বছর পাঁচেক আগে পরলোকে চলে গেছেন। আমার বয়স এখন ৪৭ বছর।একটাই প্রার্থনা মা ও ঠাকুমার আত্মা যেন শান্তি পায়।
হতভাগ্য
শুভেন্দু বেরা, সিহড়, নলবুনি, বাঁকুড়া ।
খুবই কষ্ট কর ভালো থাকবেন
@@sultanaparvin2057 আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
😢
আমারও বয়স 8 বৎসর ছিল তখন,আছে আছে খালি পাতলা পায়খানা হচ্ছিল,কোনো খাবার পায়নি তিনদিন,যে টুকু পাওয়া গিয়েছিল মা না খেয়ে আমাদের চার ভাই কে দিত । এই টুকু মনে আছে । খুব কষ্ট করে আমাদের মানুষ করেছে ,মা এখনও আছেন । এই টা শুনে মনটা ভারাকান্ত হয়ে গেলো ।
আপনার বাড়ি কোথায়??? @@sankarmondal75
১৯৭৮ এর বন্যার ভয়াবহ স্মৃতি চোখের সামনে আজ ও ভাসে। আমি হাওড়া জেলার বাসিন্দা ছিলাম।
সে বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা(১৯৭৮) দিয়েছি। যতদূর মনে পড়ে তখন মার্চ-এপ্রিলে পরীক্ষা হতো। পরীক্ষার পর অফুরন্ত সময়। গল্পের বই পড়ে আর কবিতা লিখে সময় কাটত।
আপনার প্রতিবেদন শুনে পুরানো/ভুলে যাওয়া অনেক কিছু আবার মনে পড়ে গেল।
তখন আমাদের কবিতা লেখার একটা চর্চা ছিল।
আমার লেখা কাব্যগ্রন্থ "আনন্দধারা বহিছে ভুবনে..." বইতে "বন্যা" কবিতা টা ১৯৭৮ এর ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে লেখা। আজ ৬২ বছর বয়স। অবসর জীবন উপভোগ করছি। ভুলে যাওয়া স্মৃতি যেন আবার উন্মোচিত হল। তাই এই স্মৃতিচারণা।
সত্যি, সে এক আজব অভিজ্ঞতা। আমরা ত্রান নিয়ে মেদিনীপুরের খিরাই পর্যন্ত কোনমতে পৌঁছেছিলাম। প্রায় রেল লাইন ছুঁই ছুঁই জল! যেন "জল সমুদ্র"... উঃ কী সেই দৃশ্য ! আজও গা শিউরে উঠে।
আপনার প্রতিবেদন টা শুনে খুব ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন।
শ্যামল কুমার সরকার
Welcome.
Channel er annyo video o dekhun
4th April 1978 madhyamik parikha started
Iam also in balipur khanakul Hooghly then iam in class nine
Madhyamic in April month
1978 sal bistri kon months hoechilo
ধন্যবাদ আপনাকে, আজও সেদিনের যন্ত্রণা ভুলতে পারিনি, তারপর সেই ২০০০ সালের বন্যা !
Ha thik bolechen eta bhola jayna
আমি মাধ্যমিকের ছাত্র ছিলাম। দশম শ্রেণীতে পড়তাম। আমাদের স্কুলের রাস্তা বন্যার জলে ডুবে গিয়েছিল। ভাগীরথীর অনতি দূরে আমাদের স্কুল।গবাদি পশু ও
মানব দেহের লাশের পাহাড় আমাদের স্কুলের পাশে জলাভূমিতে ভেসে বেড়াচ্ছিল।সেনা বাহিনী উদ্ধার কাজে হাত লাগায়। ব্যাপক খাদ্য সংকট এবং রোগের প্রকোপ মানুষকে আরো বিপদে ফেলেছিল। আপনার প্রতিবেদনে সেই ভয়ঙ্কর স্মৃতি আবার সামনে এলো।(রতন ঘোষ পূর্বস্থলী ২ নং ব্লক বর্ধমান)
Thanks
Right I am then class nine from khanakul Hooghly
তখন আমার বয়স ছয় বছর আমার খুব ভালো মনে আছে বন্যার জল একটু একটু করে বাড়ছে আমি তখন ঝাটার নারিকেল কাঠি ভেঙে ভেঙে জল মাফছিলাম আর মাকে জল মেপে বলছিলাম কতটা জল বেরেছে,আমি জলে নামতে পারছিলাম না তাঁর কারন বন্যার কিছু দিন আগে বিশ্বকর্মা পূজা হয়েছিল সেই সময় ঘুড়ির সুতোয় আমার ডান পায়ের বেশ খানিকটা অংশ কেটে গিয়েছিল সেই ক্ষত চিহ্ন এখনো আছে, আমার আরও মনে আছে বন্যার সময় আমার বাবা জাল দিয়ে মাছ ধরছিল এক কেজি দু কেজি ওজনের রুই কাতলা মাছ প্রায় সাট সত্তরের মতো হবে, আর একটি রুই মাছ ধরছিল যার ওজন ছিল সারে তিন কেজি সেই মাছটি একটি সিলভার হাঁড়িতে রাখা হয়েছিল, মাছটি এতজোর লাফালাফি করছিল যে হাঁড়ির একটা অংশ ফেশে গিয়েছিল, জানি কথা গুলো শুনতে অবাস্তব লাগছে কিন্তু ঘটনা সত্যি। তারপর জল আমাদের ঘরের ভিতরে ঢুকে যাওয়ায় পরের দিন আমি আমার জ্যেটতুতো জামাই বাবুর কাঁধে চেপে শম্ভুর যাই সেখানে লড়ি এলে তাতে করে আমরা কানাইলাল স্কুলে যাই। সেখানে আমরা বেশকিছু দিন কাটিয়ে ছিলাম সেখানকার ইতিহাস আর লিখলাম না। জানতে চাইলে অবশ্যই জানাবো
Thanks for ur memories
ইতিহাস টা বলুন
বলুন।
বলুন
Kon month
মনে আছে ভয়াবহ ঘটনা টি। আমার বাবা জলে ভিজতে ভিজতে বাড়ি এসে জানান দামোদর শেষ করে দিচ্ছে সব। সেদিন 28শে সেপ্টেম্বর 1978.দুর্গাপুরে থাকতাম আমরা। দুর্গাপুর ব্যারেজ উপচে জল বয়েছিল। আমি তখন 7 বছরের।
আজ ঐ ঘটনা নিয়ে একটা লেখা লিখলাম। মানুষ কত কষ্ট পেয়েছে।
খুব ভালো ভিডিও।
ধন্যবাদ আপনাকে।
🙏 নিউ দিল্লি
Amar channel er songe thakun
নিশ্চয়ই আছি।
ভাবতে পারিনি এত যুগ পরে কোনো বন্ধু এই বন্যার স্মৃতিচারণ করবেন। আমি তখন ৩৩ বছর বয়সী কল্যাণীর বাসীন্দা। দেখেছি মাঝের এর মানুষদের দুর্গতি। পূজার মুখে প্রায় সবটুকু বিসর্জন দিয়ে এসে উঠেছিলেন কয়েকটি বিদালয় ভবনে। আমি সেই অক্টোবরে বম্বেতে নতুন কাজে যোগদান করতে যাব। আমার স্ত্রীর বিশেষ সংবেদনশীলতায় অনেক কিশোর কিশোরীদের জন্য সাধ্যমত কিছু পোষাক কিনে দিয়েছিলাম আমরা। দক্ষিণ পূর্ব রেল ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হওয়ায় আমার যাত্রা প্রায় দুই সপ্তাহ পিছিয়ে যায়। অজস্র ধন্যবাদ। অতুলনীয় প্রতিবেদন।।
ধন্যবাদ।
সঙ্গে থাকুন
Ami Ichapur thaktam
Amar ege 14 onek durbhog dekhechi manuser 😢
আমার বয়স তখন ১৮, আনন্দ মার্গ আশ্রমে ছিলাম। খুব গরীব, চাষী পরিবারের সন্তান। ঐ আশ্রমে আমাকে দান করে দিয়েছিলেন। ওখান থেকে ঘটালে গিয়েছিলাম, খিচুড়ি নিয়ে। আবছা মনে আছে। আবার তাজা করলেন। 🙏
Right I also in khanakul Hooghly
বন্যার পর পরই দুর্গাপুর থেকে বাসে বোলপুর মামা বাড়ি যাচ্ছিলাম। ইলামবাজার ঢোকার মুখে রাস্তার ধারে টেলিফোন তারের উপরে গাছের ডাল, পাতা, ঘাস ইত্যাদি তখনো ঝুলছিল পিচের রাস্তা থেকে প্রায় দশ ফুট উপরে। গ্রামের লোক জনের অবস্থা সহজেই অনুমান করা যায়। আমি তখন ২৬ বছরের যুবক। ব্যারেজ ভাঙ্গার ভয়ে বাকুড়ার দিকে রাস্তা কেটে দেওয়া হয়েছিল। তেমনি সিউড়ির পাশে তিলপাড়া ব্যারেজ।
আর ই কলেজের এক তলা কোয়ার্টার জলের তলায় দামোদরের জলে। টানা তিন দিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টি।
Bhayanak bonnya
দামোদর নদের জল নয়, ময়ূরাক্ষী নদীর জল।
আমার বেশ মনে আছে 1978 সালের
সেই ভয়াবহ বন্যার কথা। আমার বয়স
তখন 30 বছর।এক কথাই আামি তখন
পরিপূর্ণ এক বলিষ্ঠ জোয়ান।গায়ে যেমন
জোর ছিল তেমনি ছিল মনের জোর।
তাই গাছের ডালে বসে থাকা বহু মানুষ কে
উদ্ধার করতে পেরেছিলাম। এবং এইটাই
আমার দূর্বিসহ স্মৃতি হিসাবে আজ 44 বছর ধরে মনে রেখে চলেছি। এমন
দূর্যোগ যেন আর কখনও না আসে এই
প্রার্থনা করি ঈশ্বরের কাছে ।
Right may allah bless you for a long long term I am from tarakeswar Hooghly
নদীর বাঁধ ভেঙে গিয়েছিল হাওড়া জেলার বাগনান থানার আনতর গত কাজী বেড়িয়া। না হলে সারদা তাজ পুর। আমার বয়স তখন সতের বছর। এখন আমার বয়স হচ্ছে তেষট্টি বছর। এক তলা বাড়ী ডুবে গিয়ে ছাদে পানী। মানুষ এর খুব কষ্ট হয়েছিল। আমি তা নিজে চোখে দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। আমার তখন নতুন বিয়ে হয়ে শশুর বাড়ি এসে গেছি। আমি তখন নতুন বলে কাঁদতে পারছিলাম না আর কাউকে কিছু বলতে ও পারছিলাম না। আমার মা বাবা ভাই বোন দাদা ভাবি দের জন্য খুবই খারাপ কিংবা খুব কষ্ট হচ্ছে দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে না পেরে সবার কাছ থেকে সরে গিয়ে এক ধারে গিয়ে চুপ চাপ বসে বসে চোখের জল আপনা থেকেই বের হয়ে যেতো। মুহুর্তের মধ্যে হারিয়ে গেল পাড়া গ্রাম রাষতার আকৃতি পরিবর্তন হয়ে গেছে। মানুষ গাছের ডালে বসে আছে তার কাছে একটা বিষধর সাপের মুখ। সাপ আর মানুষ দুই জনের মুখ এক হয়ে আছে। কেউ কাউকে কিছু বলছে না বা বলতে চাইছেন না বা পারছে না সৃষ্টি কর্তার কি মহিমা। আমি নিজে চোখে দেখেছিলাম। আমার শশুর মশাই নামি দামি লোক ছিলেন। একটা তিন তলা বাড়ির মালিক আমাদের সবাইকে নিয়ে ঐ তিন তলার উপর রেখে ছিল। আমি কোনো কষ্ট পাইনি। খোদার কাছে হাজার হাজার সুকরিয়া।
Achha
Right I am from khanakul Hooghly then I am in class nine the flood destroy all west Bengal
খুবই মর্মান্তিক ও হৃদয় বিদারক স্মৃতি।
আমার বয়স 14 বছর। 😊আমি নারায়ণ গড় থেকে ত্রাণ নিয়ে দলের সাথে দুর্গত এলাকায় গিয়ে ছিলাম। সেই ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা আজও মনে পড়ে। আপনারা স্মরণ করিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ।
Thank you dada .khub sundor bolechen
👌👌👌👍👍👍
Songe thakun
Ok.
অসাধারণ বিশ্লেষণ ভাই মনটা ছুয়ে গেল
Thanks
Songe thakun
@Shilpa sound ha thik bolechen
আমার বয়স তখন ১৫/১৬.থাকতাম ভেদিয়া বর্ধমান।১০আশ্বিন(১৯৭৮) অজয় নদের ভয়াবহ রূপ আজও মনের গভীরে দগদগে হয়ে ওঠে।।তারপর 2000 সাল,বর্তমান ঠিকানা বীরভূম।বীরভূম,দুমকা জেলার ইতিহাসে হাজার বছরেরও সেই ভাদ্র মাসের ২৮/২৯/৩০ তারিখেরবৃষ্টি জলোচ্ছ্বাস প্লাবন আর হবেনা।মৃত্যুর মিছিল,ধ্বংসলীলা ভুলতে পারবো না।
আচ্ছা
1978 sal bistri kon months দরে hoechilo
Bangla kon months sal
আমার মতো সমস্ত বামপন্থী কর্মীরা ঐ বন্যায় ঝাপিয়ে পড়েছিল। প্রত্যক্ষভাবে অভিজ্ঞতা যেটা এখনও ভাবলে ভয় হয় আতকে উঠি।
১৯৭১ এ ও বন্যা হয়েছিল ।
বাম আর নেই 34 বছরে দূটি কাজ করেছে লাখ কলকারখানা বন্ধ করে খেয়েছিল দূই লাখ মানুষ মেরেছিল।শতশত গনহত্যা করেছে সিপিএম মাকুরা
রআজ্য কোঅর্ডিনেশন কমিটির নেতৃত্ব আমরা দিনরাত কঠোর লড়াই করেছিলাম বন্যআ মোকাবিলায়।
Politics chara vabte paren na.
আমাদের এখানে আরম্ভ হয়েছিল বুধ বার। আমি তখন মেদিনীপুরের খুড়শী গ্রামে চাকর ছিলাম এক জনের ঘরে। আমার খুব মনে আছে আজোও।
আমি তখন কুড়ি বছর বয়সের যুবক।
আমাদের অঞ্চলের বহু মানুষ ক্ষতিগ্ৰস্থ হয়েছিল। আমরা অনেক মানুষ কে উদ্ধার করে অঞ্চলের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত করে
পৌরসভার মাধ্যমে কিছু শুকনো খাবার সরবরাহ কোরতে সক্ষম হয়ে ছিলাম।
বড় মর্মান্তিক স্মৃতি।।
Thik bolechen
Darun ektu video dada mon vore gelo chok duto Jole vore gelo👍
Thanks
সেদিনের ছবি আর একবার দেখলাম। ধন্যবাদ।
Kemon laglo
তখন আমার ৯ বছর বয়স । রাতে মামারা এসে আমাদেরকে মামাবাড়ি নিয়ে গেলো । মামাবাড়ি উঁচু জায়গায় ছিলো । সেখানে জল ওঠে নি । পরদিন বাবা বাড়ির সমস্ত মালপত্র ও পোষ্যদের নিয়ে মামাবাড়িতে উঠে এলো । দাদু বলছিলো " এবার চালের দাম বাড়বে , পাঁচ টাকা কিলো হবে " । তারপর জল কমে এলে বাবার সাথে নৌকায় নিজেদের বাড়ি ঘুরে এলাম । মাঠ , রাস্তা তখনো জলের তলায় । নৌকা চললো মাঠঘাট রাস্তার উপর দিয়ে । সেই সময় আরামবাগ ও ঘাটালে ভয়াবহ পরিস্থিতি হয়েছিলো । আজ আর সব মনে নেই । ভদ্রেশ্বর , হুগলি জেলায় থাকি ।
AKHON TRINOMOOL CONGRESS ER AMOL A RASTA GHAT KAMON BOLLEN NA KANO ????
আপনার তো লজ্জা নেই ভিডিও র ঘটনা টা কি আর আপনি কী বলছেন এখন তো পশ্চিম বঙ্গ উন্নত সবাই জানে।
@@Johnban এখানে রাজনীতি এলো কোথা থেকে !
উনি বেশি পাকা সব ভিডিও তে রাজনৈতিক কমেন্ট করে বাজার গরম করেন
@@amiavijitbolchi 😂😂🤣🤣👍👍🙏🙏
Anek kichu jante parlam. Apnader Dhannabad janai.
Thnks for remembering those days. I live in sealdah . Those horrifiening scenario still in my memory. Fully bowbazar central avenue water logged . Koley market and all bazaars r dead locked. All gold showrooms and shops under water .
আমার বয়স তখন ৬/৭ বছর হবে
বর্ধমান গুষ্করা রেল কোয়ার্টার e থাকতাম
আবছা মনে পড়ে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় জল ঢোকা শুরু আর প্রবল স্রোতে বহু মানুষ ভেসে আসছে। আমরা কাছে এক বাড়ি দোতলা তে চলে গিয়েছিলাম একদিন কোনো খাবার পাই নি তারপর ত্রাণ এলো খিচুড়ি অমৃত সমান। আজও রাত্রে বৃষ্টি হলে আমার সেই আতঙ্ক ফিরে আসে।
Bhison bhayanak
Jara dekheche tader smriti
@@samitbanerjee9933 Amaro bhishon bhoy Lage aajo ratre musholdhar brishti porle..
আমাদের পরিবারের পাঁচ সদস্যের মৃত্যু হয়েছিল। তার দশদিন পর আমার জন্ম।
দুঃখজনক
আমি তখন ক্লাস নাইনের ছাত্র ,আমার বাড়ি মুর্শিদাবাদের ভরতপুর থানাতে।আমাদের গ্রামে রাত্রি দেড় টা নাগাদ জল ঢোকে,ময়ূরাক্ষী ও কুয়ে নদীর জলে মুর্শিদাবাদ জেলার পুরো কান্দি মহকুমা এলাকা প্লাবিত হয়েছিল।আমাদের গ্রামে আমাদের পাড়াতে তিন চারটি পাকা বাড়ি ছিল,তার মধ্যে আমাদের বাড়িটি ছিল দোতলা।আমার ঠাকুরদা ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী ,গ্রামে ও আশেপাশে গ্রামে যথেষ্ট সম্মানীয় ব্যক্তি।আমাদের বাড়িতে দশ বারোটি পরিবার আশ্রয় নিয়েছিল ,তিনদিন ধরে একসঙ্গে তোলা উনুনে রান্না,খিচুড়ি আর কাঁচা কুমড়োর ঘ্যান্ট একসঙ্গে সাল পাতায় বসে খাওয়া।পরদিন সকাল দশটা এগারোটার মধ্যে গ্রামের অধিকাংশ মাটির কোঠা বাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বসে পড়ে,সে এক ভয়ানক দৃশ্য,হঠাৎ করে মানুষের বসত বাড়ি,গোয়াল ঘর সব ফাঁকা,একটা ভয় ভয় পরিবেশ।অবর্ণনীয় কষ্ট,আমাদের গোয়াল ঘর ভেঙে পরে।
আচ্ছা
I was coming to Howrah Stn by Bombay Exp-somehow our Train reached near Dankuni-Rly line submerged-Train was precariously upside-down almost-we were praying to God for our safe passage to Howrah Stn. The xperience was awesome.
Thanks for ur remind.
I do still remember that terrific flood. At Lake Town, the water level was at my neck. Overall situation was totally out of control. All the under construction Durga Puja pandals got destroyed
কি মর্মান্তিক বন্যা অত্যন্ত ভয়ংকর।
আমার বয়স তখন ১০
বছর,সেই বন্যা দেখার আনন্দ,আট দিন বৃষ্টি তার পর ছেড়ে গেলো, এইবার চারি দিকে এগিয়ে আসছে জলের ধারা, রাস্তায় এক কোমর জল খেলার মাঠে সবাই মাছ ধরছে বড় বড় মাছ ১
টাকা করে কেনার লোক নেই,মাছ রান্না করবে কীকরে তেল নুন পাওয়া যাচ্ছে না।সব দোকান বন্ধ। তখন বন্যা হলে কীখতি হবে জানতাম না।
Achha
1978 flood in Bengal: I was posted in Panagarh Military Base.
I together with my room mate (he is also my colleague) wake up in the morning and found water locked. Water water everywhere. Water was in our room, below our cots. Daily essential were flotting. Rain was continuing at least for next 3 days without rest.We were without cooked food for 3 days. Markets were closed, Offices declared holidays because of lack of transport. We were fishing sitting on our cots. Snakes were swiming below our cots. To face the nature's call, it was almost impossible.
We survived only with dry food.
Now, I'm 70. At that time I was 22.
So, recalling is very difficult.
So, error of omission expected.
Thanks for ur valuable comment
We were almost without food for 4 days..only water & muri ...i was involved in relief works as a young boy began to distribute food to the destitute people..but my family members suffered a lot..at that time i was in howrah..a snake bit me under the water...no medicine was available but somehow survived..still i can't believe it ... I'm 68 now..thanks a lot for sharing your experience
আমার তখন 25 বছর বয়স।চাকরী করি।26 তারিখ আমাদের প্রথম কেনা TV delivery দিয়েছিল।আমরা গড়িয়াহাটে থাকতাম।মনে আছে রাসবিহারী এভিনিউ দিয়ে ভারত সেবাশ্রম সংঘের নৌকা চলেছিল।
Achha.
Channel er songe thakun
ami Birbhum theke bolchi koi monthas cholchilo bistri
আমার বয়স তখন মাত্র এগার।। সেই ভয়াবহ স্মৃতি মনে পড়লে আজও গা শিউরে উঠে।।
১৯৭৮সালের অতি বৃষ্টির স্মৃতি এখনো মনে জেগে আছে। তখন আমার বয়স ১১ হবে। আমরা থাকতাম তৎকালীন তিলজলা থানার রাই চরণ ঘোষ লেনে। চারদিকে জলে জল। কিন্তু আমাদের জায়গায় সেরকম জল নেই বললেই চলে। EM BYE PASS -এর উপর লোক আশ্রয় নিয়েছে। সেই বারই দেখে'ছিলাম প্রকৃতির কাছে বড়লোক গরীবলোক সবাই সমান। কারন ভারত সেবা আশ্রমের খিচুরি নেওয়ার লাইনে দুজনেই দাঁড়িয়ে। সেইবার দুর্গাপূজায় আমার স্বর্গীয় বাবা (রাজ্য সরকারের হেলথে ) ত্রাণের কাজে তমলুকে যেতে হয়েছিল। প্রায় মাসখানেক সেখানে ছিলেন। সেবারে আবার হঠাৎ আমাদের পাড়ার ক্লাবে (তিলজলা যুব সমিতি) পঞ্চদুর্গা পূজা হয়েছিল। দুর্গাপূজার অষ্টমীতে রবিবারে দূরদর্শনে উত্তমকুমার অভিনীত আনন্দ আশ্রম সিনেমা দেখিয়ে ছিল। আমাদের স্কুলে বানভাসী লোকেরা আশ্রয় নিয়েছিল। ছোটো থাকাতেও আমরা দৌড়ে তাদের সাহায্যের জন্য বন্ধুরা এগিয়ে গিয়েছিলাম। কোলকাতার শহরের জল নামলে তিলজলা অঞ্চলের জল বাড়তো। সেই কারনে তিলজলা থেকে জল নামতে সময় বেশী লেগেছিল।
1978 সালের বন্যা আমার পরিষ্কার মনে আছে তখন আমার বয়স সাত থেকে আট বছর হবে আমার বাড়ির দুয়ার অব্দি জল উঠেছিল এবং বাজারে প্রচুর পরিমাণে রুটি আর গুড় শুকনো চিরে বাচ্চাদের বেবি ফুড লরি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হুগলির খানাকুল অঞ্চলে তাই সেই পুরনো দিনের স্মৃতি তোমার এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আবার জেগে উঠল খুব সুন্দর প্রতিবেদন হয়েছে
Thanks.
Kemon buk kepe uthlo na
Video ta sune
Very essential & informative fact it is alive to my eyes till date.
নদীয়া জেলায় 1978 অপেক্ষা 2000 সালের বন্যা আরও ভয়াবহ ছিল।
Na 1978 toi boro I am then in class nine from tarakeswar Hooghly
খুব ডেঞ্জার ঘটনা। শুনে অবাক হয়ে গেলাম।
আমার বয়স তখন ১১। সব মনে আছে। রেডিওতে খবর শুনতাম আর ভয়ে কান্না পেয়ে যেত। আরও অনেক কথা মনে আছে।
প্রতিবেদন টি খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
Songe thakun
আমার বাড়ী পূর্ব মেদিনীপুর। তখন আমার বয়স ছিল 16 বছর।
মাটির বাড়ী, খড়ের ছাউনি।
সব কিছু ভেসে গেছিল ঐ বন্যায়। প্রকান্ড এক তেঁতুল গাছে আশ্রয় নিয়ে আমরা বেঁচেছিলাম 3 দিন না খেয়ে।
Achha
আমি তখন ছিলাম না কিন্তু আমি জন্মানোর পর মায়ের মুখে শুনেছিলাম। ভীষণ ভয়াবহ অবস্থা ছিল।
Achha
আমার বয়স তখন 16 বছর।মাধ্যমিক পাশ করি সে বছর।
ধন্যবাদ দাদা 🙏
আমার তখন পাঁচ বছর বয়স কিন্তু সেদিনের স্মৃতি আজও মনে আছে । কলকাতার মধ্যে চারিদিকে জল থৈথৈ অবস্থা,চারিদিকে জলে জলাকার । আমাদের পাড়াটা একটু উঁচু ছিল তাই তুলনা মূলক জল একটু কম হয়েছিল । তাই অনেক আত্মীয়স্বজন আমাদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন । আমার বাবা একজন দরিদ্র মিষ্টি ব্যবসায়ী ছিলেন তা সত্ত্বেও সেই সময় আমাদের পরিবারের আট-দশজন সদস্য ছাড়াও জনা পনের মানুষের দেখভালের দায়িত্ব কদিনের জন্য নিয়েছিলেন । ওদিকে দোকানপাট বন্ধ হাতে নগদ টাকার অভাব , মাত্র তিনটে ঘরে এতজন মানুষ তার ওপর কয়েক মাস বাদেই দিদির বিয়ে ভয়ানক পরিস্থিতি । আমাদের গৃহদেবী মা আদ্যা-ই মনেহয় পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন ।
আচ্ছা
আমি হুগলি জেলার খানাকুল থানার নন্দনপুর গ্রাম এর বাসিন্দা নিজের চোখে দেখেছি এই করুন ঘটনা।
Amar bari natibpur a ... Ei mormantik ghotona ta Maa babar kache sunechi
21 সালের বন্যাও ভীষণ ভয়ঙ্কর ছিলো খানাকুল রাজঁহাটি বন্দর ধন্যঘড়ি কাগনান এইসব এলাকাতে আমি গিয়েছিলাম দেখেছি ১ তালার ওপর সমান জল উঠেছে আর্মি হেলিকাপ্টার এ মানুষ জন কে উদ্ধার করতে হয়েছিল
আমি জগতপুর,, গড়ের ঘাটের মানুষ
অসাধারণ!
Many.many.thanks.for.remambar.that.fload.that.time.l.hadbeen.10years
Welcome
Khub sundor kore bornona korlen
Bhayanak bonnya
খুব মনে পড়ে সেই ভয়াবহ বন্যার কথা।
আমার বয়স তখন 14 বছর ।চাপা ডা ঙা তে থাকি ।দামুদর এর বন্যা দেখছি ।
আমি তখন ১২ বছরের আবছা মনে আছে মেদিনীপুর কাঁসাই নদীতে বন্যা দেখতে গিয়েছিলাম ৷
Achha
তখন আমি ইসিএল'এ পোস্টিং সাকতোড়িয়া দিশেরগড়ে। সপ্তাহভর বৃষ্টির পর শনিবার দুর্গাপুরে বাড়ি আসার জন্য রানিগঞ্জ পর্যন্ত বাসে এসেছি, তারপর 20 কিমি জিটি রোডে পায়ে হেঁটে রাতে বাড়ি ফিরতে পেরেছিলাম।
বর্তমানে 71 বছর বয়সে এখনও সেই স্মৃতি মনে ভেসে ওঠে।
Thanks.
Thank you for sharing this painful past.....I was born on 1st September, 1978 in Kolkata, heard the horrible experiences from my parents & others. Today, after walking this many decades, understand what they feel & did to protect me. With Love from Cape Town, South Africa.
Thank you so much
Please amar channel er songe thakun
Annyo video dekhkar request roilo.
@@amiavijitbolchi Aboshoy Aachi....Khub bhalo laglo apnar video. Egiye jaan
Thanks
Sathe thakun
It was possible only because of Left Govt other wise if this Govt were in power at that point of point what happened u can feel easily like what did this Govt in the last pandemic...?
1978সালের বন্না খুব কাছের থেকে দেখেছি ।সে এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।পাড়াগ্রামে তখন পাকাবাড়ি ছিল না বল্লেই হয়।কাঁচা মাটির বাড়িঘর সমস্তই প্রায় ভেজ্ঞে পড়েছিল।তবে পঃবঙ্গ সরকার মানুষের পাশে ছিল।এর ঠিক পরের বছর আবারও প্রত্যক্ষ করেছি ভয়ংকর খরা পরিস্থিতি ।এই দুটো বছর মানুষ কে প্রকৃতির সাথে ভীষণ ভাবে লড়াই করতে হয়েছে ।
ঠিক বলেছেন
আমার খুব মনে পড়ে অবিরাম বৃষ্টির কথা। আমাদের এলাকায় বন্যা নহলেও মাঠ ঘাট জলে ভরে গিয়েছিল,। আমরা রামপুর থেকে কালানাগিন বা কালীবাড়ি হাটে জেতে পারতাম না প্রায় এক সপ্তাহ।
আমার মনে আছে আমি তখন রামকৃষ্ণ মিশনে হোষ্টেলে থেকে ক্লাস এইটে পড়ি। বৃষ্টির তোর বাড়তেই হোষ্টেল খালি হতে শুরু করল। গঙ্গার তীরেই আমাদের হোষ্টল, আমরা যারা তখন ছিলাম এক রাতে দেখি গঙ্গার মাঝে বাজ পড়ার মুহুর্তে গঙ্গার পাড়ে দেওয়া লোহার গোটা ফেন্স বজ্রাঘাতে জলে পড়ে যায়। আমাদের ব্যবহৃত মশারিকে জাল বানিয়ে ফুঁসে উঠে ঢোকা গংগার জলেভরা বাগান থেকে মাছ ধরেছি। ঝড়ে পড়া অসংখ আম কুড়েয়েছি।বেশ কয়েকটা বড় বড় গাছে পড়ে গেছিল। কয়েক দিন পরে বাড়ি ফিরে যাই।সেই লোডশেডিং হওয়া মিশনের দিন কটার বিশেষ স্মৃতি আজও মনে আছে।তবে ভালই লেগেছিল
আশিন মাসে আম
@@ujjwallaha7155ঠিক বলেছেন, আমিও ভাবছিলাম ঐসময়ে আম কোথ্বেকে আসবে?
Ami ei flood er Sakshi
Amar jamaibabu kolaghat e sat din atke chilo .
Kolaghat station e na kheye atke chilo
Achha
Koi months hoechechilo flood
1978 saler plabon amar jiboner prothom plabon , je ti nijer chokhe dekha . Sob kichu mone ache . Plaboner por ami amar baper bari te kalipujor pore giyechilam . Train e jete jete dekhlam , birat boro Talgacher matha te tokhono , khorer chal atke ache . Khub sohoje anuman kora gelo , plabone , joler uchhota , tal gacher soman hoyechilo . Apnar ei video ti bohu purono smriti abar mone koriye dilo . Se somoye Bharot sebasrom songher sebar abodan chiro kal mone thakbe . Apni bhalo thakben . 🙏
Thanks
আমার বয়স তখন 8 বছর ভালোভাবে মনে আছে মহালয়ার দিন থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল 77 সালে বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় এসেছিল 78 সালে ভয়াবহ বন্যা গ্রামবাংলা তখন এত উন্নতি হয়নি আজকের গ্রামবাংলা তখনকার গ্রামবাংলার আকাশ-পাতাল তফাৎ না I রাস্তাঘাট উন্নত ,না ছিল গ্রামের ঘরবাড়ি উন্নত I সব মাটির বাড়ি তৈরি, !তখনকার গ্রামবাংলার মানুষের দুবেলা খাওয়া হতো না! আজও ভুলতে পারিনি সেসব দিনের কথা
হা ঠিক বলেছেন
কৃষ্ণনগর ডুবু ডুবু ' কোন নগর ভেষে যায় রে। এই কথা বার বার মনে পরে আটাত্তর সালের সেই ভয়াবহ দুর্যোগ । জনৈক সাংবাদিক আনন্দ বাজার পত্রিকায় প্রথম পাতায় প্রকাশিত হয়েছিল " কৃষ্ণ নগর ডুবু ডুবু কোন নগর ভেসে যায় রে"
Thanks for ur valuable comment
আমার তখন ১০ বছর মনে পরে কি সাংঘাতিক বৃষ্টি আর ভয়াবহ বন্যার কথা।
আচ্ছা
আমি তখন ক্লাস twelve এ পড়ি।সে এক ভয়াবহ অবস্থা দূর্ধস্ব দামোদর পার হয়ে স্কুলে যেতে হতো। আমি সাঁতার জানতাম না। কিছুদিন স্কুল বন্ধ থাকার পর আবার শুরু হয়। দুটো খালি ও দামোদর পেড়িয়ে দু মাইল হেঁটে স্কুলে যেতে হতো। কিন্তু শত প্রতিকূল পরিস্থিতি আমাকে স্কুল যাওয়া থেকে বিরত করতে পারে নি। এখন আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
I can remember that time . I and my relative ware coming from shiliguri and our destination was Kolkata . I could reach Kolkata somehow through an alternate longer route . That was an experience ,that I must not forget .
Thanks
৭৮এর বন্যা কী ভয়ঙ্কর!আমার বয়স তখন ১৯।বন্যা কবলিত হুগলি জেলার ভয়াবহ রূপ দেখেছিলাম।
Achha
আচ্ছা এটাই কি ৮৫সালের বন্যা বলে
প্রতাক্ষ অভিঘাত আমি ভুক্ত ভুগী
উলুবেরিসায় রিলিফ নিয়ে গিয়ে
ছিলাম ট্রেন লাইন পুরো ডুবে গিয়েছিল
বড় ভয়ানক সেই শৈশব স্মৃতি
একদমই তাই
মনে আছে মা হাঁটুর উপর জলে দাড়িয়ে ডাল ভাত রান্না করতো। কারেন্ট ছিল না। এর আগে কোন দিনও বাড়ীর মধ্যে জল দেখিনি। আমি হাওড়া ময়দান এলাকায় তখন থাকতাম।
Achha.
Ami 1978 sei din dekhine..maa thaku maa kache sunichi...sunlee soottii gaa siuwree oothe..
আমি তখন ১৭বছরের। বড়দির বিয়ে ছিল। কোলকাতার রাস্তা এক কোমড় জল। শিয়ালদহ থেকে পারক সার্কাস দিদির বাড়িতে গেছিলাম। দুই ঘণ্টা সময় নিয়ে ছিল ওই কোমড় জল ভেঙে পায়ে হেটে। ওই রকম বিপদ কখনো দেখিনি।
১৯৭৮বন্যা আমার বয়স তখন ১৪ আমি গ্রামে থাকি এখনো,, আমরা বাড়িথেকে চলে গিয়েছিলাম শ্যামপুর ভিডিও অফিসে বাহিরের দাবাতে পলিথিন ঘিরে ছিলাম,, গরু ছিল আমাদের ৫টা ওদের খোলা আকাশের নিচে রেখেছিলাম,, আমার বাবা মা দাদু দিদি বোন মিলে আমরা ৮জন ছিলাম ওখানে আমরা ২১ছিলাম পরে জল কমতে বাড়ি চলে এসেছিলাম,, তখন ধান চাষ ছিল আমার এলাকায় বেশিরভাগ,, সব ধানচাষ বন্যার জলে নষ্ট হয়েগেছিল সেদিনের কথা মনে হলে সারা শরীর ভয়ে শিউরে ওঠে,, আর কি লিখবো মনের কথা এটুকুই জানালাম।।
ধন্যবাদ।
1978 সালে আমার কোলে এক বছরের প্রথম পুত্র সন্তান।৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৭ এ ওর জন্ম। শহর কলকাতার বেহালা ঠাকুর পুকুরে আমাদের একতলা বাড়িতে প্রায় জল ছুঁই ছুঁই অবস্থা। গৃহ বন্দি বেশ কয়েকটা দিন যে আমাদের কিভাবে কেটেছে সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতন নয়। চতুর্দিকে শুধু জল আর জল। যেন সমুদ্রের মধ্যে আমরা একটা দ্বীপে বাস করছি। সেই ভয়াবহ স্মৃতি কোনদিন ভোলার নয়। স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
Achha
Anandabera.ghatal.midnapur.
Ami dekhechi go sei banna madhhomik pass kore11classe porchi ..amar laketowne patipukure bari ..okhanei baro hoechi ..khubi dohsamoe nijer chokhe dekhechi ..amader ghare jal dhukechilo ..chire diechilo amra kheyechi guro diechilo.
Achha..
আমার বয়স 9 বছর তখন আমার বেশ মনে আছে দুইদিন কাকার নোকায় ছিলাম বাড়ি ভেঙে গিয়েছিল
আমার বাড়ী হাবড়া। মনে পড়ে সেই ভয়াবহ বন্যার বিভীষিকা। রেডিওতে খবর শুনে আতঙ্কিত সবাই। আমি তখন ঠাকুর নগরের আনন্দ পাড়া হাই স্কুলে শিক্ষকতা করি। বয়স ২৬ বছর। হাবড়া থেকে ট্রেনে যাই। স্টেশনে বানভাসি মানুষের ভীড়। সেডের নীচে, টিকিট কাউনটারের সামনেছোট ছোট এরিয়া নিয়ে সংসার। দেখে বুক টা কেঁপে উঠলো। পকেটে যা ছিল , ভাগ করে দিলাম। বাড়ি ফিরে মা কে বললাম। মা বললেন, যা পারিস কর। বন্ধু দের ডাকলাম। মায়ের একখানা থান কাপড় চারকোনা ধরে ভিক্ষা য় বেরোলাম।যাবার সময় মা বললেন, একটু দাঁড়া। মা তাঁর যে কখানা তোলা কাপড় ছিল , এনে আমাদের ভিক্ষা পাত্রে দিয়ে আমার হাতে গুঁজে দিলেন ২৫ টি একটাকার কয়েন। বললেন, আরতো নেই। থাকলে আরো দিতাম। কী আনন্দ যে পেয়েছিলাম, বোঝাতে পারবো না।হাবড়া স্টেশনে বানভাসির ভীর। যাকে যা পারলাম দিলাম।এদিকে ট্রেন লাইনে জল উঠেছে। গাড়ি চলাচল বন্ধ। যশোর রোডের পাশে একটু উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে বানভাসি মানুষেরা। সবার ঘরে জমে থাকা পুরোনো জামা কাপড় দিতে লাগলাম। কী ভয়ঙ্কর স্মৃতি আজও চোখে জল আনে।
Achha
৪৬ বছর আগের কথা.... তখন আমার বয়স মাত্র ১৫। পুরোটা মনে না থাকলেও, কিছুটা মনে আসে মাঝে মাঝে...., স্কুল থেকে এন,সি, সি ক্যাম্প এ যাওয়ার কথা ছিল কল্যাণী তে। বেরোতেই পারিনি। উত্তর কলকাতার দোতলার ঘরের জানলা থেকে বসে বসে শুধু দেখেছি জল বেড়েই চলেছে আর চোখের জল ফেলেছি।
তারপরেও দেখেছি ১৯৮৪ আর ২০০৭ এও।
আজ আমি ৬১....
অনেক কিছুই মনে আসে পুরোনো কথা.....
কেমন লাগলো ভয়ঙ্কর সেই আটাত্তর এর দিনযাপন এক প্রতিচ্ছবি
@@amiavijitbolchi... মনে পড়লো অনেক কথা।
Excellent video
Channel visit kore amar annyo video gulo dekhar request roilo
কলকাতার ইতিহাসে সবচেয়ে লোকের মৃত্য হয়েছিল ১৯৩৭ সালে, বন্যার প্রকোপে। আমরা ছিলাম লেক টাউনে, ভাড়া বাড়ির একতলায়। সেখানে ঘরে ১ ফুটের উপর জল দাড়িয়ে গিয়েছিল। অনেক জিনিস নষ্ঠ হয়েছিল, টেবিলের উপর রান্না করতে হয়েছিল। সেই জল নামতে ৭ দিন সময় নিয়েছিল। বাড়ির ছোটদের অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
আচ্ছা
আমার বয়স তখন ১২ কিম্বা ১৩ আমি ক্লাস সেভেন এ পড়ি। তখন আমি বর্ধমান জেলায় অজয় নদীর তীরে একটি গ্রামে থাকতাম। অজয়ের অপর পাড়ে জয়দেব কেন্দুলি। অজয় নদীর ঘোলা পলিমাটি মিশ্রিত জলের ঢেউ প্রায় এক তাল গাছের মত উচুঁ হয়ে আছড়ে পড়তে লাগল আমাদের গ্রামে। চোখের সামনে গ্রামের কাচা বাড়ি গুলি জলের তোড়ে ভেঙে ভেসে গেল। কেউ কেউ ঘরের চালে উঠে ছিল তারা জলে ভেসে গেল। কেউ কেউ গাছের উপর উঠল প্রাণ বাঁচাতে কিন্তু প্রচণ্ড বৃষ্টি্তে অনেকেই গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। জল গ্রামে ঢোকার সাথে সাথে আমার বাবা মা আমাকে নিয়ে পাশের গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উঠেছিল। তাই সে যাত্রায় ঈশ্বর আমাদের রক্ষা করেছিলেন। আমাদের গ্রামে ৭২ জন মানুষ মারা গিয়েছিল। আপনার ভিডিও দেখে আমার সেই দিনের কথা মনে পড়ে গেল। বর্তমানে নদিয়া জেলায় থাকি।
কোন সালে ভয়াবহতা বেশি ছিল ?
১৯৩৭ না ১৯৭৮ ?
এত ভয়ঙ্কর বন্যা পশ্চিমবঙ্গে কখনো দেখিনি। তবে খুবই দ্রুত স্বাভাবিক হয়েছিল। তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকারের যুগ্ম তৎপরতায় এটা সম্ভব হয়েছিল।
আচ্ছা
আমাদের আশপাশের বেশকিছু গ্রামগুলোতে 95 বছর বন্যা হয়নি। তবে ওই বছর পিডব্লিউ বাদে, সমস্ত রাস্তায় কোমর সমান জল, 30 শতাংশ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বন্যা আতঙ্কে , ওই বুঝি কংসাবতী বাঁধ ভাঙছে, সারাদিন অধীর আগ্রহে রেডিও স্থানীয় সংবাদ শুনতাম।
আমি গুরুজনদের কাছ থেকে শুনেছিলাম সি পি এম সরকার সেই সময় মানুষ কে খুবি সাহায্য করেছিলো।
ধন্যবাদ।
Murshidabad, amar Dadur sob chole gechilo oe bonnai
I saw my village n other villages nthe river Damodar s dangerous flowing of water
আমি howrah, uluberia থেকে বলছি, আমি আমার ঠাকুমার, বাবার মুখে শুনেছি এই ভওবহ বন্যার কথা, মা এর মুখে ও শুনেছি, মা এর baap বাড়ি ছিল amta, সেখানে ও খুব খারাপ অবস্থা ছিল এই 78 সাল এর বন্যা😢😢😢যারা neje চোখে দেখে চে সেই ভয়ঙ্কর বন্যা পরিস্থিতি, তারা স্মৃতি থেকে কোনোদিন ও মুছে ফেলতে পারবে না সেই কষ্টের দিন গুলো 😢😢😢
Ha
আমি এই বানের সময় কলকাতায় আটকে পড়েছিলাম। বন্যার জলে রেললাইন ভেঙে গেছিল ১০ কিমি। কাটোয়া থেকে রেললাইন ধরে ১৮ কিমি সালার পৌঁছেছি। হাওড়া থেকে প্রথম গাড়ী বরধমান, সেখান থেকে ছোটো লাইন ট্রেন ধরে কাটোয়া তারপরে হাটা।
achha
আমি 12 class pass করে ভাবতে পারিনাই সামনে আসবে ঘন অন্ধকার দিন বহু আত্মীয় স্বজন হারানোর বেদনা ভুলতে পারেননি যেমন 20 21 সালে covid এ লোক মারা গেছে আমার স্বামী 21 সালে 8th May মারা গেছেন । এখন আমি Retir'd Headmistress ।
আমাদের তিনটি কাঁচা মাটির বাড়ি ভেঙে পড়েছিল।
Achha
Ami Nowadar dhal station er kachhe chhilam .Shibda village theke Gushkara rail line hanging abosthai chhilo.
তখন আমার বয়স ১২ বছর অনেক সম্পুর্ণ মনে আছে।
দাদা ভিডিও টা 😭😭👌🏼👌🏼👌🏼
I was stranded in Rampurhat due to devastating flood. I could get back to Kolkata after couple of weeks.
Very bad situation
আমি তখন ১৬ বৎসর। বামফ্রন্টের রাজত্বকালে কালো অধ্যায়।
কালো বলতে কি বোঝালে?একটা জিনিষ মনে রেখো বামফ্রন্টের সকল কর্মীরা ঝাঁপিয়ে না পড়লে ক্ষতির পরিমাণ হাজার গুণ বেড়ে যেত।
Amar bare murshidabad,Ata chilo ak voankar din
Ami class 6 e portam, Durgapur ispat nogori te thaktam. Kichu ghatona ajo mone ache. Sedin dupur2 pm theke ajhor brishti shuru hoy school e chilam , baari phirechilam hatu soman jal bhenge bondhu der songe bujhte pari ni ki bhoyonk ghatona ghote choleche. Sei brishti tana 3 din cholechilo ek nagare. Steel township er nichu diker Nachon gram lagoya quater e komor soman jal dukhechilo. Aamar baba ispat karkhanar kormi sedin night duty giyechilen porer din baari aste paren ni , Steel plant o township sanjogkari Link Road o GT road er modhey Tamla bridge Tamla nalar joler torey puro bhese giyechilo. Army sahajjo niye ek din pore asthayi bridge toyri hoy tarpor plant staff der baari asha jawa shuru hoy. Durgapur er tokhonkar ek matro somshan ghat DCL(durgapur chemicals) plant lagoya Damodar nodir pare sompurno dube jaway mrito deho satkar DCL colony te kora hoto boroder kache sunechilam. Bonyar ditio din sondha kale 24 pargana jelar kichu sthane ( sombhaboto Gaighata anchale ) bidhonsi Tornedo hoy, Akashbaani kolkatar takhonkar raat 10 tar bangla songbad er por procharito Sangbad Bichitra anushthane sthaniyo lokjon er mukher kotha, ekti aguner gola kichukhon dhongsolila chalay sunechilam aajao mone ache. Newspaper asha puro bondho thakay khobor asto ekmatro Akashvani kolkatar bangla khobor theke. Mone ache sobtheke beshi je sob jayga o nodir naam shona jeto, Arambag, Khanakool, Harinkhola, Goghat, Aamta, Udaynarayanpur, Kolaghat, Raina Khondoghos, Ilambazar r Damodar,Darokeshar, Mundeshari, Shilaboti, Mayurakshi nodir naam. Abhi babu aapni ekti prosongo baad diyechen ,Durgapujo . Mone ache se bochor bangalir shresto utsaav durgapujo banglar bistirno gramonchale palito hoyni. Shahoranchale je sob durga bedi o mancha jale bhese jay ni sekhane ghatpujo kore sei bochorer pujo samapto hoy r pujor chanda bonyar traney daan korechilo. Pujor somaye Jugantor newspaper er prothom page bodhon theke bijoya 5 din sob opore likhto " Bonnya bidhosto banglay aaj Maayer bodhon, Maha ashtami, nabomi o bijoya doshomi ey sob headlines ekdom sob upore tar niche patrikar naam o maadurgar chobi ey dhoroner 1st page composition oysomay chara r kokhono dekhini. Sesh korchi ekti nijedekha drisso diye. Lakshmi pujo r kaali pujor majhamajhi somay babar songey train e kore Srirampur giyechilam , Burdwan peronor pore Bandel porjonto liner dui dhare sabuj dhan khet puro mota kada o balir astaron e dube ache tar moddhe bashir bhag mrito gobadi poshu goru mosh chagol o kukurer pocha deho atke ache , prochur sokun se guli khabar jonno sei sob ghire boshe ache. Ey sob dekhe khub bicholito hoyechilam ajo sei sob drishya amar sriti tey amolin hoye ache.
Aapni 1978 e kothay thakten / boyosh koto chilo jante khub iccha korche.
Thanks
বৃষ্টির কারণ বঙ্গোপসাগরের অতি গভীর নিম্নচাপ।আর বৃষ্টি টা উত্তর পশ্চিম বা পশ্চিম দিকের মেঘে হয়েছিল।নাহলে এতো বৃষ্টি হবে না।
Thik ache
Ami ai banyar bhayongkar rup dekhechi.ma tarar ashirbad a beche gechilam.ami takhan kolaghat ar baishnabchak a chilam
Achha
Kebalmatra kolkatar kathai chalchhe...Medinipur district je kon abathar madhye chhila seta ke bolbe....
Apni kichu bolun tar bapare