আমি নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা থেকে বলছি আমি ৫ বিঘা জমিতে ধান লাগাতে চাচ্ছি 2বিঘা জমি আমার নিচু আর ৩ বিঘা জমি মাঝারি উচু কোন জাতের ধান লাগাতে পারি দোয়া করে জানাবেন।ধন্যবাদ
ভাই আমি নীলফামারী থেকে বলছি আমার ৭ একর জমিতে (মাঝারি উচু) এবার বায়ার এর Az 7006 ধান টি রোপন করতে চাচ্ছি।। ধান টা নিয়ে আপনার সঠিক মতামত টা দিবেন প্লিজ! ধান টা কেমন হবে?
আমি ১৫ বিঘা জমিতে আমন / বীনা জাতের ধান লাগাতে চাচ্ছি । এর পর সরিষার আবাদ করতে চাচ্ছি । please advise me which one is the best and where I get the best seeds , when I cultivate Seedbed and total procedure, if you have any print manual I can send my WhatsApp number so that you can send me the total procedure. Need your help
সরিষা লাগালে ,নামঃবিনাধান-১৭ লাগাতে পারেনজাতের বৈশিষ্ট্যঃ বিনাধান-১৭ খরা সহিষ্ণু (৩০% পানি কম প্রয়োজন), স্বল্পমেয়াদী (জীবনকাল ১১২-১১৮ দিন) ও অধিক ফলনশীল। সার কম লাগে, আলোক অসংবেদনশীল ও উন্নত গুনাগুন সম্পন্ন আমন ধানের জাত । জমি ও মাটিঃলবণাক্ত এলাকা ছাড়া দেশের সকল রোপা আমন অঞ্চল বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের বৃহত্তর রংপুর, দিনাজপুর, বগুরা, পাবনা, রাজশাহীসহ ঢাকা, কুমিল্লা, যশোর, কুষ্টিয়া ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে জাতটির অধিক ফলন পাওয়া যায়।জমি তৈরীঃজাতটির চাষাবাদ পদ্ধতি অন্যান্য উফশী রোপা আমন জাতের মতই।বপণের সময়ঃজুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ হতে জুলাই মাসের ২য় সপ্তাহের (১-৩০ আষাঢ়) মধ্যে বীজ তলায় বীজ বপনের উপযুক্ত সময়।বীজ হার ঃপ্রতি হেক্টর জমি চাষের জন্য ২৫-৩০ কেজি বা এক একর জমির জন্য ১০-১২ কেজি বীজ প্রয়োজন হয়।বীজ শোধনঃউপযুক্ত ফলন নিশ্চিত করতে হলে পুষ্ট ও রোগবালাই মুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। প্রতি ১০ কেজি বীজ শোধনের জন্য ২৫ গ্রাম ভিটাভ্যাক্স-২০০ ব্যবহার করলে ভাল হয়।সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ প্রতি হেক্টরেঃ বীজতলারজন্য উর্বর ও স্বল্প উর্বর জমিতে বীজতলা তৈরী করলে কোন রূপ সার প্রয়োজন হয়না। অনুর্বর ও স্বল্প উর্বর জমিতে কেবল দুই কেজি পঁচা গোবর বা আবর্জনা সার প্রয়োগ করলেই চলে। চারা গজানোর পর গাছ হলুদ হয়ে গেলে দু’সপ্তাহ পর প্রতিবর্গ মিটারে ৭ গ্রাম ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগের পর জমি থেকে পানি নিষ্কাশণ করা যাবেনা। ইউরিয়াঃ ১২০-১৫০ কেজি, টিএসপিঃ ৮০-১০০ কেজি, এমওপিঃ ৩০-৩৫ কেজি, জিপসামঃ ২৫-৩৫ কেজি ও দস্তা ১.০-৪.০ কেজি। প্রয়োগের নিয়মঃ রোপার জন্য জমি তৈরীর শেষ চাষের আগে সম্পূর্ণ টিএসপিএবং এমওপি জমিতে সমভাবে ছিটিয়ে চাষের মাধ্যমে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া সারের অর্ধেক পরিমাণ চারা রোপনের ৭-৮ দিন পর, এবং বাকি অর্ধেক ২০-২৫ দিন পর জমির উর্বরতার উপর নির্ভর করে প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার প্রয়োগের ২/১ দিন আগে জমির অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে হবে এবং প্রয়োজন হলে আগাছা দমন করতে হবে। জমির উর্বরতা ও ফসলের অবস্থার উপর নির্ভর করে ইউরিয়া সার প্রয়োগমাত্রার তারতম্য করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে টিএসপি ও দস্তা সার একই সাথে প্রয়োগ করা যাবেনা। তাই এক্ষেত্রে এক চাষ পূর্বে টিএসপি প্রয়োগ করতে হবে এবং শেষ চাষের সময় ইউরিয়া ছাড়া অন্যান্য সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করা অবশ্যক। সেচ ও নিষ্কাশনঃসেচের খুব একটা প্রয়োজন হয়না তবে প্রয়োজন হলে সেচ দিতে হবে। ধান পাকার ১০-১২ দিন আগে জমির পানি শুকিয়ে ফেলা ভাল।আগাছা দমন ও মালচিংঃচারা রোপনের পর আগাছা দেখা দিলে নিড়ানী বা হাতের সাহায্যে আগাছা পরিষ্কার এবং মাটি নরম করতে হবে ।বালাই ব্যবস্থাপনাঃ এ জাতগুলোর রোগ বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হয়। তবে প্রয়োজনে বালাইনাশক প্রয়োগ করা উচিত। এ জাতটি মাজরা পোকার প্রতি মধ্যম প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন। মাজরা পোকার আক্রমন হলে দানাদার কীটনাশক (মার্শাল ৬ জি/কুরটার ৫ জি) জমিতে সেপ্র করা যেতে পারে । খোল ঝলসানো বা সিথব্লাইট রোগ দেখা গেলে ফলিকুর (টেবুকোনাজল) বা স্কোর (ডাইফেনোকোনাজল) একর প্রতি ২০০ মিলি হারে ২০০ লিটার পানিতে মিশিয়ে থোর আসার সময় বা তার পরপরই স্প্রে করা যেতে পারে। এছাড়া বষ্ট রোগ দমনের জন্য ট্রুপার একর প্রতি ১৫০ মিলি হারে ২০০ লিটার পানিতে সেপ্র করা যেতে পারে। পোকামাকড় দমনের জন্য আইপিএম পদ্ধতিই সবচেয়ে ভাল । হেক্টর প্রতি ফলনঃগড় ফলন ৬.৮ টন/হেক্টর এবং সর্বোচ্চ ফলন ৮.০ টন/হেক্টর ।
Go ahead brother
ধন্যবাদ
পাব কোথায়
নাইচ
ধন্যবাদ
আমি নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা থেকে বলছি আমি ৫ বিঘা জমিতে ধান লাগাতে চাচ্ছি 2বিঘা জমি আমার নিচু আর ৩ বিঘা জমি মাঝারি উচু কোন জাতের ধান লাগাতে পারি দোয়া করে জানাবেন।ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে উচু জমিতে ধান উঠিয়ে সরিষা লাগানোর জন্য আগাম জাত --বিনা১৯,ব্রি ধান -৭৫,৮৭লাগাতে পারেন
নিচু গুলো ধান বিক্রি করতে চাইলে হাইব্রিড লাগাতে পারেন
আমন মৌসুমের জন্য ব্রিধান ৮৭ নাকি বিনা-১৭ ধানের ফলন ভালো হয়
দুটি জাতেরই প্রায় সমান ফলন
তবে বিনা ১৭ জীবন কাল কম-১১২-১১৮দিন
ব্রি ধান ৮৭ ফলন-৬.৫মেঃটন জীবন কাল-১২৫-১২৭দিন
আমার কাছে ৮৭ ভালো লাগছে
আমন মৌসুমে ব্রি ধান ৮৭, বিনা ১৭,
উইন ২০৭ কোন ভালো হবে দয়া করে জানাবেন
ব্রি ধান ৮৭
এমিস্টার টপ কি কাজ করে
ছত্রাক জনিত রোগ রোগের জন্য এমিস্টার টপ দিবেন
ভাই আমি নীলফামারী থেকে বলছি আমার ৭ একর জমিতে (মাঝারি উচু) এবার বায়ার এর Az 7006 ধান টি রোপন করতে চাচ্ছি।। ধান টা নিয়ে আপনার সঠিক মতামত টা দিবেন প্লিজ!
ধান টা কেমন হবে?
ভাই ফাতেমা নামের একটি ধানের জাত শোনা যাচ্ছে এটা কী লাগানো জাবে
ধন্যবাদ এটা দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমোদিত নয়, তবে কিছু কিছু জায়গায় রেজাল্ট অনেক ভালো দেখলাম,অল্প জায়গায় প্রাথমিক অবস্থায় করে দেখতে পারেন
নওগাঁতে কি বিজ পাওয়া যায়
আমি ১৫ বিঘা জমিতে আমন / বীনা জাতের ধান লাগাতে চাচ্ছি । এর পর সরিষার আবাদ করতে চাচ্ছি । please advise me which one is the best and where I get the best seeds , when I cultivate Seedbed and total procedure, if you have any print manual I can send my WhatsApp number so that you can send me the total procedure. Need your help
সরিষা লাগালে ,নামঃবিনাধান-১৭ লাগাতে পারেনজাতের বৈশিষ্ট্যঃ
বিনাধান-১৭ খরা সহিষ্ণু (৩০% পানি কম প্রয়োজন), স্বল্পমেয়াদী (জীবনকাল ১১২-১১৮ দিন) ও অধিক ফলনশীল।
সার কম লাগে, আলোক অসংবেদনশীল ও উন্নত গুনাগুন সম্পন্ন আমন ধানের জাত ।
জমি ও মাটিঃলবণাক্ত এলাকা ছাড়া দেশের সকল রোপা আমন অঞ্চল বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের বৃহত্তর রংপুর, দিনাজপুর, বগুরা, পাবনা, রাজশাহীসহ ঢাকা, কুমিল্লা, যশোর, কুষ্টিয়া ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে জাতটির অধিক ফলন পাওয়া যায়।জমি তৈরীঃজাতটির চাষাবাদ পদ্ধতি অন্যান্য উফশী রোপা আমন জাতের মতই।বপণের সময়ঃজুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ হতে জুলাই মাসের ২য় সপ্তাহের (১-৩০ আষাঢ়) মধ্যে বীজ তলায় বীজ বপনের উপযুক্ত সময়।বীজ হার ঃপ্রতি হেক্টর জমি চাষের জন্য ২৫-৩০ কেজি বা এক একর জমির জন্য ১০-১২ কেজি বীজ প্রয়োজন হয়।বীজ শোধনঃউপযুক্ত ফলন নিশ্চিত করতে হলে পুষ্ট ও রোগবালাই মুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। প্রতি ১০ কেজি বীজ শোধনের জন্য ২৫ গ্রাম ভিটাভ্যাক্স-২০০ ব্যবহার করলে ভাল হয়।সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
প্রতি হেক্টরেঃ
বীজতলারজন্য
উর্বর ও স্বল্প উর্বর জমিতে বীজতলা তৈরী করলে কোন রূপ সার প্রয়োজন হয়না। অনুর্বর ও স্বল্প উর্বর জমিতে কেবল দুই কেজি পঁচা গোবর বা আবর্জনা সার প্রয়োগ করলেই চলে। চারা গজানোর পর গাছ হলুদ হয়ে গেলে দু’সপ্তাহ পর প্রতিবর্গ মিটারে ৭ গ্রাম ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগের পর জমি থেকে পানি নিষ্কাশণ করা যাবেনা।
ইউরিয়াঃ ১২০-১৫০ কেজি, টিএসপিঃ ৮০-১০০ কেজি, এমওপিঃ ৩০-৩৫ কেজি, জিপসামঃ ২৫-৩৫ কেজি ও দস্তা ১.০-৪.০ কেজি।
প্রয়োগের নিয়মঃ
রোপার জন্য জমি তৈরীর শেষ চাষের আগে সম্পূর্ণ টিএসপিএবং এমওপি জমিতে সমভাবে ছিটিয়ে চাষের মাধ্যমে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া সারের অর্ধেক পরিমাণ চারা রোপনের ৭-৮ দিন পর, এবং বাকি অর্ধেক ২০-২৫ দিন পর জমির উর্বরতার উপর নির্ভর করে প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার প্রয়োগের ২/১ দিন আগে জমির অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে হবে এবং প্রয়োজন হলে আগাছা দমন করতে হবে। জমির উর্বরতা ও ফসলের অবস্থার উপর নির্ভর করে ইউরিয়া সার প্রয়োগমাত্রার তারতম্য করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে টিএসপি ও দস্তা সার একই সাথে প্রয়োগ করা যাবেনা। তাই এক্ষেত্রে এক চাষ পূর্বে টিএসপি প্রয়োগ করতে হবে এবং শেষ চাষের সময় ইউরিয়া ছাড়া অন্যান্য সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করা অবশ্যক।
সেচ ও নিষ্কাশনঃসেচের খুব একটা প্রয়োজন হয়না তবে প্রয়োজন হলে সেচ দিতে হবে। ধান পাকার ১০-১২ দিন আগে জমির পানি শুকিয়ে ফেলা ভাল।আগাছা দমন ও মালচিংঃচারা রোপনের পর আগাছা দেখা দিলে নিড়ানী বা হাতের সাহায্যে আগাছা পরিষ্কার এবং মাটি নরম করতে হবে ।বালাই ব্যবস্থাপনাঃ
এ জাতগুলোর রোগ বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ কম হয়। তবে প্রয়োজনে বালাইনাশক প্রয়োগ করা উচিত। এ জাতটি মাজরা পোকার প্রতি মধ্যম প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন। মাজরা পোকার আক্রমন হলে দানাদার কীটনাশক (মার্শাল ৬ জি/কুরটার ৫ জি) জমিতে সেপ্র করা যেতে পারে । খোল ঝলসানো বা সিথব্লাইট রোগ দেখা গেলে ফলিকুর (টেবুকোনাজল) বা স্কোর (ডাইফেনোকোনাজল) একর প্রতি ২০০ মিলি হারে ২০০ লিটার পানিতে মিশিয়ে থোর আসার সময় বা তার পরপরই স্প্রে করা যেতে পারে। এছাড়া বষ্ট রোগ দমনের জন্য ট্রুপার একর প্রতি ১৫০ মিলি হারে ২০০ লিটার পানিতে সেপ্র করা যেতে পারে। পোকামাকড় দমনের জন্য আইপিএম পদ্ধতিই সবচেয়ে ভাল ।
হেক্টর প্রতি ফলনঃগড় ফলন ৬.৮ টন/হেক্টর এবং সর্বোচ্চ ফলন ৮.০ টন/হেক্টর ।
এছাড়া ব্রি ধান ৮৭,৭৫,লাগাতে পারেন
@@MitrikaTV অনেক ধন্যবাদ , আপনার মূল্যবান Guideline এর জন্য আমি এই চাষ বগুড়া জিলার গাবতলী থানায় করবো |
@@ronyctg111 ধন্যবাদ আপনাকে ও