দুই লাইন শোনে আমি আর সামনে এগোতে পারলাম না। সৃষ্টি ব্যাপারটা যে অর্থে সংজ্ঞায়িত সেই অর্থে পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি ব্যতীত আর কোন সৃষ্টি হয়না বা মানুষের পক্ষে কখনোই সম্ভব না। মানুষ এখানে যে ভ্রমের মধ্য দিয়ে যায় সেটা হল ইলিউশান। একটু বলি কেন, আপনি বললেন গানের সুর সৃষ্টির ব্যপারে, বাস্তবতা হল, সকল সুর সারগামের মধ্যে নিয়ে আসা যায়, এমন কোন সুর নেই যেটা আগে থেকে সারগামের মধ্যে নেই। সেই একি কারণে যে কোন গান যে কোন বাদ্যযন্ত্র দিয়ে গেয়ে ফেলানো যায় সারগামের মধ্য দিয়ে। এটা একটা বিষয়। আরেকটা বিষয় বললেন শিল্প নিয়ে। দেখুন শিল্পের ইংরেজি নাম হল Art। আর্ট মানে হল নকল, artificial বললে সন্দেহটা কেটে যায়, artificial শব্দের গোড়া art অর্থাৎ কোন কিছুর আদলে আরেকটা বিষয়কে তৈরি করার নামই হল শিল্প। যা কিছু শিল্প হয়ে উঠে তার কোন না কোন অস্তিত্ব বিশ্বের কোথাও বিদ্যমান, মানুষ তার কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করে যেটার সাথে সম্পর্ক রয়েছে প্লেটোর রিয়েলিজম থিওরির, সেই সাথে গণিতের লিমিট ধারনার সমার্থক হল শিল্প। এসব বিষয় ব্যাখ্যা করতে হলে একদিন ও যথেষ্ট নয়। তবে আমি আপনাকে বলব ওয়াল্টার বেঞ্জামিন পড়েন, সেই সাথে লাকার ইমাজিনারি, রিয়েল এবং সিম্বলিকের ধারণা নিয়ে পড়েন। এ বিষয়গুলো পড়লে আমার পরিপূর্ণ বিশ্বাস সৃষ্টি নিয়ে আপনার নেরেটিভ পালটে যাবে।
ভাইয়া, মনযোগ দিয়ে শুনুন, চিন্তা করুন, তারপর সিদ্ধান্ত নিন। হ্যাঁ, আমাদেরও প্রথম প্রথম খারাপ লাগতো, কিন্তু আস্তে আস্তে যখন প্রশ্ন করতে শুরু করলাম, তখন প্রশ্ন আসছে; সিদ্ধান্ত আপনার নিজস্ব। শুধু বিবেক দিয়ে চিন্তা করবেন। এতোটুকুই
ছাগুরা নিজের মতাদর্শের এগেইন্সটে কোন বক্তব্য শুনে তখন জ্বালাপোড়া লাগা স্বাভাবিক। আপনি যে ছাগু সেটার প্রমাণ দিলেন। গাছ থেকে চেয়ার হচ্ছে এইটাকে কি সৃষ্টি বলে নাকি রূপান্তর? পুরো কমেন্টে সৃষ্টি সৃষ্টি করে ভরে ফেলেছেন। কিন্তু এই দুনিয়াতে তো এমন কিছু নাই যেইটা সৃষ্টি বা উইথআউট প্রি-এক্সিস্টিং ম্যাটেরিয়ালস থেকে এসেছে। সবকিছুই পূর্বে থাকা কোন সামথিং থেকে এসেছে। তাহলে ধর্ম প্রচারকরা দাবী করে আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করেছে আর তাই তিনি স্রষ্টা। এই দাবীই তো ভুল এবং একইসাথে স্রষ্টা নাই তাহলে।
ঈশ্বর নেই।
Asif bhai, please rest him. He is knowledge blind.
ময়নুলহারামজাদাজারযসন্তান।এরমাবেশ্যা।
দুই লাইন শোনে আমি আর সামনে এগোতে পারলাম না। সৃষ্টি ব্যাপারটা যে অর্থে সংজ্ঞায়িত সেই অর্থে পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি ব্যতীত আর কোন সৃষ্টি হয়না বা মানুষের পক্ষে কখনোই সম্ভব না। মানুষ এখানে যে ভ্রমের মধ্য দিয়ে যায় সেটা হল ইলিউশান। একটু বলি কেন, আপনি বললেন গানের সুর সৃষ্টির ব্যপারে, বাস্তবতা হল, সকল সুর সারগামের মধ্যে নিয়ে আসা যায়, এমন কোন সুর নেই যেটা আগে থেকে সারগামের মধ্যে নেই। সেই একি কারণে যে কোন গান যে কোন বাদ্যযন্ত্র দিয়ে গেয়ে ফেলানো যায় সারগামের মধ্য দিয়ে। এটা একটা বিষয়। আরেকটা বিষয় বললেন শিল্প নিয়ে। দেখুন শিল্পের ইংরেজি নাম হল Art। আর্ট মানে হল নকল, artificial বললে সন্দেহটা কেটে যায়, artificial শব্দের গোড়া art অর্থাৎ কোন কিছুর আদলে আরেকটা বিষয়কে তৈরি করার নামই হল শিল্প। যা কিছু শিল্প হয়ে উঠে তার কোন না কোন অস্তিত্ব বিশ্বের কোথাও বিদ্যমান, মানুষ তার কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করে যেটার সাথে সম্পর্ক রয়েছে প্লেটোর রিয়েলিজম থিওরির, সেই সাথে গণিতের লিমিট ধারনার সমার্থক হল শিল্প। এসব বিষয় ব্যাখ্যা করতে হলে একদিন ও যথেষ্ট নয়। তবে আমি আপনাকে বলব ওয়াল্টার বেঞ্জামিন পড়েন, সেই সাথে লাকার ইমাজিনারি, রিয়েল এবং সিম্বলিকের ধারণা নিয়ে পড়েন। এ বিষয়গুলো পড়লে আমার পরিপূর্ণ বিশ্বাস সৃষ্টি নিয়ে আপনার নেরেটিভ পালটে যাবে।
তাহলে আপনি সংজ্ঞা দেন “সৃষ্টি ও তৈরি “ কাকে বলে?
ভাইয়া, মনযোগ দিয়ে শুনুন, চিন্তা করুন, তারপর সিদ্ধান্ত নিন। হ্যাঁ, আমাদেরও প্রথম প্রথম খারাপ লাগতো, কিন্তু আস্তে আস্তে যখন প্রশ্ন করতে শুরু করলাম, তখন প্রশ্ন আসছে; সিদ্ধান্ত আপনার নিজস্ব। শুধু বিবেক দিয়ে চিন্তা করবেন। এতোটুকুই
পুরোই অপ্রাসঙ্গিক।
ছাগুরা নিজের মতাদর্শের এগেইন্সটে কোন বক্তব্য শুনে তখন জ্বালাপোড়া লাগা স্বাভাবিক। আপনি যে ছাগু সেটার প্রমাণ দিলেন। গাছ থেকে চেয়ার হচ্ছে এইটাকে কি সৃষ্টি বলে নাকি রূপান্তর? পুরো কমেন্টে সৃষ্টি সৃষ্টি করে ভরে ফেলেছেন। কিন্তু এই দুনিয়াতে তো এমন কিছু নাই যেইটা সৃষ্টি বা উইথআউট প্রি-এক্সিস্টিং ম্যাটেরিয়ালস থেকে এসেছে। সবকিছুই পূর্বে থাকা কোন সামথিং থেকে এসেছে। তাহলে ধর্ম প্রচারকরা দাবী করে আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করেছে আর তাই তিনি স্রষ্টা। এই দাবীই তো ভুল এবং একইসাথে স্রষ্টা নাই তাহলে।
Tui koy jon mnus k dhokay felbj?
কস কি?
😬😬😬😬😬🤒😬😬😮💨🤕😬🤯😬🤒🤕🤯🥳🤮🤠🥳🤧🤕😮💨🤕😵💫😮😵💫🤠😮😮🤯😟🤯😟😵💫🤒
এটা ব্রেইন ওয়াশ করা মাল