হাদিস লিপিবদ্ধের আগে তারা কিভাবে হাদিস মানতো? তাহলে তারা কি ? তারা কি হাদিস অমান্যকারী? ঈমাম বুখারী বুখারী শরিফ লিখেছেন কিন্তু তার বাবা বা দাদুরা কোন বুখারী শরীফ থেকে হাদিস মানতো? নাকি তারা বুখারী শরিফ মানতোনা। যদি না মানতো তাহলে তাদের অবস্থান কি ছিলো?
সালামুন আলাইকুম সজল ভাই আল্লাহ আপনার উপর শান্তি বর্ষিত করুন আল্লাহ হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কোরআন য়ের নবী রাসুল দের আদর্শ শিক্ষা দিয়েছেন আর আমাদের কে গল্পের শিক্ষা দেয়া হচ্ছে আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথের সন্ধান দিন আমিন
শায়ক আহমাদুল্লাহ গ্রুপের ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাবে তাই মন গড়া যুক্তি। নবীজী স: ওফাতের ২ শ বছর পরে বুখারী ও অন্যান্নদের হাদিস লেখার অনুমতি বা দায়িত্ব কে দিয়েছে? ৪ খলিফার কোন দায়িত্ব ছিল না?
সত্যি জানেন একমাত্র সর্বজ্ঞ আল্লাহ্। আমাদের অভিজ্ঞতা এবং বুদ্ধি - বিবেচনা অনুযায়ী ভাই সজল রোশন ইসলামের সঠিক পথের সন্ধানে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁকে যুগের মোজাদ্দেদ বলা যেতেই পারে। আল্লাহ্ তাঁকে ও আমাদেরকে হেফাজত করুন। আমীন।🤲🤲🤲
সজল সাহেবকে বুঝতে হলে তার সব ভিডিও শুনতে হবে। তার সব কথার মুল উদ্দেশ্য বুঝতে হবে। পুরা কোরান বুঝতে হবে। কোরানের প্রত্যেকটি কথির মুল উদ্দেশ্য বুঝতে হবে। তারপর উভয়ের মধ্যে ফারাক আছে কিনা বুঝতে হবে। ইমানের কমতি থাকলে বা ইখলাসের কমতি থাকলে কোরান প ড়েও আপনি ইসলামের পথ হারিয়ে ফেলতে পারেন। একজন অমুসলিম কোরান প ড়শেই কি সে কোরান বিশ্বাষ করা শুরু করবে? সে সম্ভাবনা খুব কম। কোরানের কোন বানীর সাথে একমত না হলে নি:সন্দেহে কাফের হয়ে যাব। আমরা কি বলি বা শুনি সে ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। সজলরা সুন্নাতকে স্বীকার করেন না। শুধু একাকী কোরান প ড়েই ইসলামকে পালন করতে চান। যা স্ব আবিস্কৃত ইসলাম। মোহাম্মদকে বাদ দিলে কোরান হয় না। কেননা কোরান তার অন্তরে এসেছে। ইহুদী খৃষ্টানরা তাদের নবীরা কি বলেছেন তা লিখে রাখে নাই। তার আচার পদ্ধতি লিখে রাখে নাই। থাই মুল ইন্জীল ও তৌরাত হারিয়ে গেছে। পরে রোমান শাষকদের সমর্থকরা যারা ঈসা আ এর বিরোধী ছিল তাদের প্রভাব অনুসরন করে তা বিকৃত করে ফেলেছে। অথছ কোরান আল্লার বানী
শায়খ আহমাদুললাহ হুজুরের বয়ান ভালো লাগল। উনার বয়ানের মাধ্যমে বুঝতে পারলাম সজল ভাই সঠিক পথে আছে ।কারন সজল ভাই হাদিস মানেন জাল হাদিস মানেন না এবং আললাহর আনুগত্য ও রাসুলের আনুগত্য মানেন।
জাহাঙ্গীর সাহেব আব্দুল্লাহ হুজুররা যতই আমাদেরকে বোঝাবার চেষ্টা করুক না কেন।। আমরা একমাত্র কুরআন মানি এবং অর্থ বুঝে। জীবন গড়ার চেষ্টা করি।। কোন মানব রচিত আইন বিধান আমরা কখনোই মানবো না। দয়া করে আপনারা হাদিসের থেকে বের হয়ে আসেন।। সজল সাহেব সম্পূর্ণ সঠিক কথা বলেছেন।।
Mittha. Mane sahaba ,tabeen, awlia akram jara PRETHIBITE Islam prochar koresen tader thakeo moha gaani. Iblish er mul kaj gorbo. Abu jehel ae sojol. Iblish
কে মানছে না?কোরানেই রাসুলকে মানতে বলেছেন। আর রাসুল কার আনুগত্য করেছেন? অতএব আমরা কোরান মোতাবেক রাসুল কে মানি। কোরানই সত্য। কোরানে অর্থ যদি ভুল হয় সেইটা দেখেন। ভাল লাগবে।
সমস্যা হচ্ছে খোলাফায়ে রাশেদার সময় আল্ কোরআনকে পরিপূর্ণ ভাবে সংকলন করা হয়েছে। কিন্তু হাদীস সংকলন করেননি। কারণ কি? তাঁরা কি হাদীসের প্রয়োজীয়তা অনুভব করেননি?
কোরান ই এক মাত্র কিতাব অবশ্যই নবী রাসুল দের অনুসরন করতে বলেছেন কোরানে হুজুর রা কোরান এবং সব হাদিস কে এক করে শিরক করছে কোরান এবং হাদিস যদি একই হতো অবশ্যই নবী তা লিপিবদ্ধ করে যেতো হাদিস অবশ্যই মানবো যাহা কোরানের সাথে সহমত পোষন করে
আল্লাহর কিতাব তো অবশ্যই ভালবাসবেন। আল্লাহ যেমন কিতাব পাঠিয়েছেন, তেমনি এই কিতাবকে প্রাক্টিকাল শেখানোর জন্য রাসুল পাঠিয়েছেন। সুতরাং আপনার এই দুইকেই ভালবাসতে হবে। নবীর সুন্নাহগুলো অহীয়ে গাইরে মাতলু, এগুলো পালন করা ফরজ না হলেও জরুরি ও ফজিলত পূর্ণ। বুঝে এসেছে ভাই?
আহমদ উল্লাহ সাহেব আপনার কথাই ধরে নিলাম কোরআন পাইকারি।এই প্রধান চার খলিফাদের কে বাদ দিয়ে তিন শত বছর পরে ইমাম বুখারী কে আপনার ভাষায় এই খুচরা হাদীস লিপিবদ্ধ করার অনুমতি কে দিয়েছেন আল্লাহ। না কি অন্য কেউ। জানাবেন
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে শরিয়া আইন চালু না হয়
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে শরিয়া আইন চালু না হয়
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে শরিয়া আইন চালু না হয়
রাসূল প্রাক্টিক্যাল কর্ম চলাফেরা আমল ইবাদত করছেন সেই ভাবেই করাই রাসূলের আনুগত্য করা, নিজের মতো বুঝে সাজিয়ে ইসলাম অনুসরন করা শয়তানের ইবাদত করা রাসূল কি ভাবে ইবাদত করেছেন জানতে হলে হাদিস প্রয়োজন ইবলিস নিজেকে আদমের চেয়ে বড় জ্ঞানী দামী দাবি করে বিতাড়িত কাফের হয়েছে
Mr Sajal is 100% right Problem with our culture, we listen to the so called Moulana / so called Islamic leaders If we can stop these people’s lectures/ speeches/ meetings then we our religion would be popular The holy Quran is our only guide for our religion and life
জনাব কোরআন পাঠের পূর্বে আল্লাহ পাক বলেন হে নবি তুমি বলো রাব্বি আউজুবিকা মিন হামাজাতিস সায়াতিন ওয়া আউজুবিকা রাব্বি আইয়্যাহদুরুন আর পাইলেন কই আউজুবিল্লাহ,,,, স্বীকার করেন কোরআন অনুসরন করলে সকল ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।
আহমদ উল্লাহ হুজুর রাসুলের বাড়ির পাশে থাকে মনে হয়, তাই তিনি রাসুলকে দেখে দেখে তার আনুগত্য করে চলেছেন। আমরা কিভাবে করব? আমাদের দেশেও রাসুল নাই, আমরা রাসুলকে দেখতেও পাইনা। হুজুরের সাথে মনে হয় রাসুলের দেখা সাক্ষাৎ হয়। তাই রাসুলকে দেখে দেখে আনুগত্য করে চলেছেন। হুজুর তাহলে আপনার আনুগত্য ঠিক আছে।
আল্লাহ সজল রওশন ভাই কে দীর্ঘ হায়াত দান করুন। এত সুন্দর ভাবে কোরআনের ব্যাখ্যা করেন ----- আমি অভিভূত। শায়ক আহমাদুল্লাহ সাহেব আপনি বিভিন্ন আজেবাজে প্রশ্নের উত্তর দেন --- আপনার লজ্জা হয়না!
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো এতদিন যারা শুধু হাদিস বলতো আল্লাহর রহমতে এখন কোরআন সেই সমস্ত মানুষের মুখ থেকে আসছে প্রশ্ন হাদিস যদি কুরআনের ব্যাখ্যা হয় আড়াই পার্সেন্ট যাকাতের আয়াত কই আকিকার এর আয়াত কই
আল্লাহ তায়ালা কোরআনের বিধিনিষেধ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সহজ করে দিয়েছেন।কোরআনের অনেক আয়াতেই বলেছেন। আর হুজুরা হাদিস দিয়ে আল্লাহর চেয়ে কোরআন আরো সহজ করে দিয়েছেন। বুঝিনা আমি যে সাধারণ জন।
আহমদ উল্লাহ যা ইচ্ছা তাই বলতেছেন, ভাই আপনি কোরআন আরো ভালো করে পড়েন। আল্লাহ আপনাকে আরো ভালো করে কোরআন বোঝার তৌফিক দান করুন এবং যে বিভ্রান্তির পথে আছেন তার থেকে আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন।
কোনোও ধর্মের বাণী বা ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে আমার কোনো বিরুপ মনোভাব নেই। কিন্তু যারা তাদের ধর্ম বা যেকোনো মতামত বা সিদ্ধান্ত জোড় করে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেয় বা দিতে চায়, তাদের এই আচরণকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করি।
হুযুর, রাসুলের মৃত্যুর তিনশত বছর পর হাদিস কালেকশন শুরু হোয়েছে, এবং এই হাদিস কতটা নির্ভর যোগ্য সেই টা হোলো আসল কথা, কোরানে সাথে যেটা সামনজস্য সেটাই মানবো, ব্যাস।
পাইকারী বলতে উনি পবিত্র কোরআন শরীফে সংক্ষিপ্তভাবে দেয়া আছে তা বুঝিয়েছেন। বুখারী শরীফকে বহুকাল আগে এ ধরনের খারাপভাবে বর্ণনা দেয়া হয়েছিল। এখন সেই ধরণের লোকেরা আবার হক জিনিষের বিরুদ্ধে লেগে গিয়েছে অথবা মাও. আহমদউল্লার কথায় বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছেন এটাই সঠিক। পবিত্র কোরআন এবং হাদিস দুটিই আমাদের মানতে হবে।
আহম্মদ সাহেবকে বলছি আপনি দুনিয়ার সামান্য ভোগ বিলাসের জন্য আল্লার বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন? কোরআনের বাইরে যে কিচু লিখাযাবেনা সেটা কি ২/৭৯ নং আয়াত থেকে পুরিস্কার নয়?
শায়খ আহমাদুল্লাহ ও ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব দ্বয় এর নিকট প্রশ্ন, ৪ খলিফা গণ হাদিস সংকলন করেন নাই কেন? আর একটা প্রশ্ন - ১৫ বছর বয়সে আপনারা কি কি বলেছেন তা কি আপনাদের মনে আছে? আমার মনে হয়, আপনাদের মনে নেই। ২২৩বছর পর বুখারী সাহেবের কাছে যারা যা কিছু বলেছে তা কি সঠিক হবে?
ওহী দুই প্রকার একটি হচ্ছে আল্লাহর ওহী কোরআন থেকে আরেকটি হচ্ছে শয়তানের ওহী কোরআনের বাহির থেকে কোরআন ও হাদিস গুলো দুটোই যদি ওহী হয়(1) তাহলে রাসুলের যুগে হাদিস গুলো কেন সংরক্ষিত হলোনা(2) অথবা রাসুল কেন নিজ দায়িত্বে তা সংরক্ষন করলেন না(3) অথবা লিপিবদ্ধ করলেন না(4) এবং রাসূল এবং সাহাবীদের পরে কেন হাদিস গুলো লিপিবদ্ধ হলো(5) এবং অনেকগুলো সহি হাদিস গুলোর মধ্যে সাংঘর্ষিক কথা (6)ও নোংরা কথা আছে(7) হাদীসগুলো যদি কোরআনের ব্যাখ্যা হয় তাহলে রাসুল কেন নিজ দায়িত্বে তা সংরক্ষন করলেন না(8) এবং আমরা দেখতে পাই কোরআনের অনেকগুলো আয়াতের ব্যাখ্যা হাদীসে পাওয়া যায় না(9) কিন্তু তা পাই আমরা পর্যায়ক্রমে বিজ্ঞানের মাধ্যমে যেমন আঙ্গুলির অগ্রভাগ তার সমাধান বিজ্ঞান দিয়েছে কিন্তু হাদিস দিতে পারে নাই এরকম অসংখ্য উদাহরণ আছে তাহলে কি আমরা একটু চিন্তা করব না নিশ্চয় আমাদের বিবেক আল্লাহর সামনে জিজ্ঞাসিত হবে তাহলে আমরা বুঝলাম ওহী দুই প্রকার একটি আল্লাহর ওহী আরেকটি শয়তানের ওহী(10) কোরআনে আছে একটি আল্লাহর ওহী আরেকটি শয়তানের ওহী আপনারা কোরআনে খুঁজুন ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন এখন আপনাদের ইচ্ছা আপনারা কোনটা মানবেন সোজা সরল পথ নাকি শয়তানের চাকচিক্যময় মরীচিকা কঠিন পথ ধন্যবাদ
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে মুসলমানরা শরিয়া আইন চালু করতে না পারে
@@Allargolam-bh4nqআপনি কথাটা কাকে মিন করে বলছেন আশাকরি স্পষ্ট করবেন আমি ধারণা করি আপনি জ্ঞানী লোক আশা করব জেনেবুঝে কথা বলবেন আমিও জেনে বুঝে কথা বলার চেষ্টা করি নিশ্চয়ই ক্লিয়ার করবেন ধন্যবাদ
পবিত্র কুরআন থিওরিক্যাল আর নবীজির সুন্নাহ প্র্যাকটিক্যাল এই দুইয়ের সমন্বয়ে ইসলাম একটি আরেকটির সঙ্গে কোন মতেই সাংঘর্ষিক নয় সমস্যা আলেম ওলামাদের মধ্যে থাকতে পারে কিন্তু পবিত্র কুরআন ও হাদিসের মধ্যে কোন সমস্যা নাই
রাসূলের আনুগত্য কিভাবে করবেন? আল্লাহ নিজেই এ কথার উত্তর দিয়েছেন। (৪:৬৪) রাসূল এই উদ্দেশ্যেই প্রেরণ করিয়াছি যে, আল্লাহ্র নির্দেশ অনুসারে তাহার আনুগত্য করা হইবে। যখন তাহারা নিজেদের প্রতি জুলুম করে তখন তাহারা তোমার নিকট আসিলে ও আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থনা করিলে এবং রাসূলও তাহাদের জন্য ক্ষমা চাহিলে তাহারা অবশ্যই আল্লাহ্কে পরম ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালুরূপে পাইবে। وَمَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ رَّسُوْلٍ اِلَّا لِـيُـطَاعَ بِاِذْنِ اللّٰهِ ؕ وَلَوْ اَنَّهُمْ اِذْ ظَّلَمُوْۤا اَنْفُسَهُمْ جَآءُوْكَ فَاسْتَغْفَرُوا اللّٰهَ وَاسْتَغْفَرَ لَـهُمُ الرَّسُوْلُ لَوَجَدُوا اللّٰهَ تَوَّابًا رَّحِيْمًا আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে তাহার তথা রাসূলের আনুগত্য করার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর নির্দেশ কুরআনে খোঁজ করবেন, নাকি হাদিসের গ্রন্থ সমূহের মাঝে?
শায়খ আহমাদ্দুল্লাহ হুজুর, আপনার সব কথাই বুঝতে পারছি কিন্তু আপনি কি একবারও কোথাও দেখতে পারলেন যে, হাদীস মানতে বলেছেন আল্লাহ তায়ালা? আর হাদিস যদি এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তবে রাসুলের জীবন দশায় কেন রাসুল সাহাবিদের হাদিস লিখতে বললেন না কেন? শায়খ হাদিস মানতে সমস্যা হচ্ছে না, তবে যে হাদিস কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক, সেই হাদিস কীভাবে মানতে বলেছেন?
হুজুর , দড়াটানা মাদ্রাসায় নিশ্চয়ই এরকম আরও অনেক গল্প শিখেছেন। আপনি যেভাবে হাদিছের পক্ষে আদাজল খেয়ে লেগেছেন এবং কুরআনের উপর আয়াতগুলি ভুল ভাল ব্যাখ্যা করে যুক্তি দেখান তাতে মনে হয় আপনার কাছে কুরআনের চেয়ে হাদীছ বেশি প্রিয়। আপনি সুরাহ আহযাব এর ৪০ নং আয়াতে এর ,
সালাত সম্পর্কিত যত হাদীস আছে তার সবগুলো মেনে এক ওয়াক্ত সালাত কায়েম করে দেখাতে পারবেন মৌলভী সাহেব? (২)সুরা বাকারা, আয়াত ৪১,৭৯ এবং ১৭৪ অমান্য করার জন্য অবশ্যই হাদীস দরকার।
আরে ভাই। কোন কিছু লিখে না রাখলে এগুলো সংরক্ষণ করা বড়ই মুশকিল। আজ বোখারীর মতো লোক এগুলো রাইট আপ করেছিল বলে অনেক কিছু পেয়েছি। কোরান যদি লিপিবদ্ধ না থাকত তাহলে সঠিক অবস্থায় পাওয়া কঠিন ছিল। এজন্য আল্লাহ মানুষকে দিয়ে তা লেখানোর ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং সাহাবায়ে কেরামরা বিশেষ করে আবু বকর রা: এর জমানায় সমস্ত লিখিত কোরানকে এক জায়গায় জমা করে সংকলন করেছিলেন। আগে জানুন কেন হাদিস সংরক্ষণের দরকার হয়েছিল।
ভাই,এরা শিখছে হাদিস, তাইবলে হাদিস,কুরআন কে করেছে পরিত্যক্ত। যাক আমরা তাদেরকে কি বুঝাব। আল্লাহর আয়াতই (কথা)এরা মানে না।আমার আপনার কথা তাদের কানে যাবে কি করে।। তারা বোখারী, মুসলিম কে রাসুল মনে করে। এই কথাগুলি যে রাসুলের তার প্রমাণ কি ❓ তাও তারা জানে না। আমরা তাদের কে ভয় করি না। আমরা রাসুলের মত আল্লাহ কে ভয় করি। কারন,আমরা রাসুলের অনুসরণ করি।
নবীর হাদিস কোনটি সেই গ্রন্থটির নাম বলবেন নাকি বাপ-দাদার চৌদ্দগুষ্টি যা লিখে গেছে সবই নবীর হাদিস না কোরআন বাদ দিয়ে নবীকে হাদিসে খুঁজে এই হাদিস তো আপনারাই মানেন না যে নবীর জীবনী শুধুমাত্র কোরআন মা আয়েশা রা হতে বর্ণিত
![Religious Mindset Summary: Dark and Sunny side of Religion [কুরআনের সরল পথ বনাম হাদিসের চোরাবালি]](http://i.ytimg.com/vi/URKgyn52LrE/mqdefault.jpg)
হাদিস লিপিবদ্ধের আগে তারা কিভাবে হাদিস মানতো?
তাহলে তারা কি ?
তারা কি হাদিস অমান্যকারী?
ঈমাম বুখারী বুখারী শরিফ লিখেছেন
কিন্তু তার বাবা বা দাদুরা কোন বুখারী শরীফ থেকে হাদিস মানতো?
নাকি তারা বুখারী শরিফ মানতোনা।
যদি না মানতো তাহলে তাদের অবস্থান কি ছিলো?
একমাত্র সমাধান আল্লাহর কুরআন আমি আপনার পক্ষে একমত
Hmm
Hadees is a helper to understand Quran. But this guy is saying creating doubt in religious practices
@@abdulmatin6989Al Koran is complete , ditail and full of wisdom.
কোরআন হল পথ পরিদর্শনকারী। এটা পড়তে হবে, বুঝতে হবে এবং বাস্তবে প্রয়োগ করতে হবে। আমরা তো শুধু সুর করে তেলাওয়াত করছি।
কথা ঠিক।
This guy is creating difference between Quran and hadees.. This is very dangeraous.. The next genourous will be confused
সুন্দর বলেছেন ।
কোরানের বাণী গুলো মানুষের কাছে প্রচার করা ফরজ ।
সালামুন আলাইকুম সজল ভাই আল্লাহ আপনার উপর শান্তি বর্ষিত করুন আল্লাহ হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কোরআন য়ের নবী রাসুল দের আদর্শ শিক্ষা দিয়েছেন আর আমাদের কে গল্পের শিক্ষা দেয়া হচ্ছে আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথের সন্ধান দিন আমিন
এত সুন্দর বিশ্লেষণ অবাক হতে হয়,আল্লাহ পাক সজল রোশন ভাই কে আরো প্রজ্ঞা দান করুন, আমীন।
শায়ক আহমাদুল্লাহ গ্রুপের ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাবে তাই মন গড়া যুক্তি। নবীজী স: ওফাতের ২ শ বছর পরে বুখারী ও অন্যান্নদের হাদিস লেখার অনুমতি বা দায়িত্ব কে দিয়েছে? ৪ খলিফার কোন দায়িত্ব ছিল না?
হুম। যৌক্তিক।
সজল রোশন ভাইয়ের কথাগুলো অনেক মাধুর্য পূর্ণ।
Hmm, Onek Chotokdar
জনাব সজল রোশনের উপস্থাপনা ও যৌক্তিক বক্তব্য খুব সুন্দর।
দুঃখিত, আহমাদুল্লা সাহেব কোরানকে পাইকারি গ্রন্থ বললেন। এই কথাটি উনাকে কুফরকারি বানালেন না?
এই লোক ইমান হারা অথচ বিশাল এক মসজিদের খতিব।
সত্যি জানেন একমাত্র সর্বজ্ঞ আল্লাহ্। আমাদের অভিজ্ঞতা এবং বুদ্ধি - বিবেচনা অনুযায়ী
ভাই সজল রোশন
ইসলামের সঠিক পথের সন্ধানে
আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
তাঁকে যুগের মোজাদ্দেদ বলা যেতেই পারে। আল্লাহ্ তাঁকে ও আমাদেরকে হেফাজত করুন।
আমীন।🤲🤲🤲
সে ভুল
@@salmalaizoo919
আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ!
@@salmalaizoo919কেন ভুল
@@salmalaizoo919apnara murkho, molla chara apnara chokhe dekhen na.
আল্লাহতায়ালা সজল সাহেবকে দীর্ঘায়ু দান করুণ ।
👍
সজল সাহেবকে বুঝতে হলে তার সব ভিডিও শুনতে হবে। তার সব কথার মুল উদ্দেশ্য বুঝতে হবে। পুরা কোরান বুঝতে হবে। কোরানের প্রত্যেকটি কথির মুল উদ্দেশ্য বুঝতে হবে। তারপর উভয়ের মধ্যে ফারাক আছে কিনা বুঝতে হবে। ইমানের কমতি থাকলে বা ইখলাসের কমতি থাকলে কোরান প ড়েও আপনি ইসলামের পথ হারিয়ে ফেলতে পারেন। একজন অমুসলিম কোরান প ড়শেই কি সে কোরান বিশ্বাষ করা শুরু করবে? সে সম্ভাবনা খুব কম। কোরানের কোন বানীর সাথে একমত না হলে নি:সন্দেহে কাফের হয়ে যাব। আমরা কি বলি বা শুনি সে ব্যাপারে সাবধান হতে হবে।
সজলরা সুন্নাতকে স্বীকার করেন না। শুধু একাকী কোরান প ড়েই ইসলামকে পালন করতে চান। যা স্ব আবিস্কৃত ইসলাম। মোহাম্মদকে বাদ দিলে কোরান হয় না। কেননা কোরান তার অন্তরে এসেছে। ইহুদী খৃষ্টানরা তাদের নবীরা কি বলেছেন তা লিখে রাখে নাই। তার আচার পদ্ধতি লিখে রাখে নাই। থাই মুল ইন্জীল ও তৌরাত হারিয়ে গেছে। পরে রোমান শাষকদের সমর্থকরা যারা ঈসা আ এর বিরোধী ছিল তাদের প্রভাব অনুসরন করে তা বিকৃত করে ফেলেছে।
অথছ কোরান আল্লার বানী
Haramjada joto taratari morbe toto lok beche jabe.
Right
শায়খ আহমাদুললাহ হুজুরের বয়ান ভালো লাগল। উনার বয়ানের মাধ্যমে বুঝতে পারলাম সজল ভাই সঠিক পথে আছে ।কারন সজল ভাই হাদিস মানেন জাল হাদিস মানেন না এবং আললাহর আনুগত্য ও রাসুলের আনুগত্য মানেন।
Shajol Roshan does not believe in 5 times prayer, the way pray now. He does not prayer
জাহাঙ্গীর সাহেব আব্দুল্লাহ হুজুররা যতই আমাদেরকে বোঝাবার চেষ্টা করুক না কেন।। আমরা একমাত্র কুরআন মানি এবং অর্থ বুঝে। জীবন গড়ার চেষ্টা করি।। কোন মানব রচিত আইন বিধান আমরা কখনোই মানবো না। দয়া করে আপনারা হাদিসের থেকে বের হয়ে আসেন।। সজল সাহেব সম্পূর্ণ সঠিক কথা বলেছেন।।
সজল ক্ষতি করলো কিভাবে, সজল তো কুরআনের কথা বলছে। যাদের ব্যবসা বন্ধ হবে তারা মনে হয় সজল কে মেনে নিতে পারছেন না।এই জন্যই চুলকানি ধরেছে।
সজল রওশন ভাই,,, আল্লাহর দেখানো সঠিক পথে আছেন
Mittha. Mane sahaba ,tabeen, awlia akram jara PRETHIBITE Islam prochar koresen tader thakeo moha gaani. Iblish er mul kaj gorbo.
Abu jehel ae sojol. Iblish
আহম্মদ উল্লাহ সাহেবের কথা গুলো অযৌক্তিক।
সজল রোশন সাহেব সঠিক পথে আছেন।
কে মানছে না?কোরানেই রাসুলকে মানতে বলেছেন। আর রাসুল কার আনুগত্য করেছেন? অতএব আমরা কোরান মোতাবেক রাসুল কে মানি। কোরানই সত্য। কোরানে অর্থ যদি ভুল হয় সেইটা দেখেন। ভাল লাগবে।
কোরআন পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান কমপ্লিট গ্রন্থ এর বাইরে কোন কিছু মানার দরকার নাই
কিন্তু বাংলাদেশী লিল্লাহখোর পরখেকো মুল্লারা এটা মানবে না।
সমস্যা হচ্ছে খোলাফায়ে রাশেদার সময় আল্ কোরআনকে পরিপূর্ণ ভাবে সংকলন করা হয়েছে। কিন্তু হাদীস সংকলন করেননি। কারণ কি? তাঁরা কি হাদীসের প্রয়োজীয়তা অনুভব করেননি?
অন্তর থেকে আমি আপনার জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে নিরাপদ হেফাজতে রাখেন এবং বেশি বেশি ধন মান ইজ্জত বাড়িয়ে দেন
🤔
রাসুল কুরআন ই অনুসরণ করেছেন, কুরআন ই মেনেছেন এবং আমাদের কে কুরআন দ্বারাই উপদেশ দিয়েছেন।
কোরান ই এক মাত্র কিতাব
অবশ্যই নবী রাসুল দের অনুসরন করতে বলেছেন কোরানে
হুজুর রা কোরান এবং সব হাদিস কে এক করে শিরক করছে
কোরান এবং হাদিস যদি একই হতো অবশ্যই নবী তা লিপিবদ্ধ করে যেতো
হাদিস অবশ্যই মানবো যাহা কোরানের সাথে সহমত পোষন করে
কোরআনের কথা হাদিসে পড়ার দরকার কি? কোরআনেই পড়বো।
সজল বায়ের সাথে একমতে কথা বলছি বিদায় আমাকে একজন কাফের বলছে, আমার কি দোষ আমার ভালো লাগে আল্লাহর কিতাব,
আল্লাহর কিতাব তো অবশ্যই ভালবাসবেন। আল্লাহ যেমন কিতাব পাঠিয়েছেন, তেমনি এই কিতাবকে প্রাক্টিকাল শেখানোর জন্য রাসুল পাঠিয়েছেন। সুতরাং আপনার এই দুইকেই ভালবাসতে হবে। নবীর সুন্নাহগুলো অহীয়ে গাইরে মাতলু, এগুলো পালন করা ফরজ না হলেও জরুরি ও ফজিলত পূর্ণ। বুঝে এসেছে ভাই?
@@Infozonebnrasool er kotha barta jodi etoi dorkari hoito … tahole rasool shobaike tar kothao lipiboddo korte bolto… rasool nijei mana korche … ekhon bhuje asche
সজল ভাইকে আল্লা দীর্ঘয়ু দান করুন।
আহমদ উল্লাহ সাহেব আপনার কথাই ধরে নিলাম কোরআন পাইকারি।এই প্রধান চার খলিফাদের কে বাদ দিয়ে তিন শত বছর পরে ইমাম বুখারী কে আপনার ভাষায় এই খুচরা হাদীস লিপিবদ্ধ করার অনুমতি কে দিয়েছেন আল্লাহ। না কি অন্য কেউ। জানাবেন
তখন বলবে তখন বলবে এরা লিখে রাখলে নাকি মিশ্রণের সম্ভাবনা থাকে। লিখে রাখলে আবার সংমিশ্রম হয় কিভাবে আমি বুঝি না।
মানুষকে কোরআনের পথে আসতে বাধা দেওয়ার জন্যই হাদিসের সৃষ্টি । মসলিমদের ধবংস সংগে নিজে ধর্ম ব্যবসার জন্যই হাদিস চর্চা।
সত্য উন্মোচনে উজ্জ্বল এক নক্ষত্রের নাম সজল রোশন।
আপনাকে মুবারক বাদ। মনোযোগ সহকারে আপনার বক্তব্য শুনলাম।
☘️
শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেব কে বলছি হাদিস কি নবীজি লিখেছেন। সাহাবিরা লিখেছেন। কে লিখেছেন।
এরা জেনেও তাকিয়াবাজি মিথ্যাচার করে। ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে এই ভয়ে।
আল্লাহ বলেছেন *কোরান তোমাদের জন্য সম্মানের বস্তু এবং কোরান সমন্বয়ে তোমাদের জিজ্ঞাসা করা হবে *
অতএব কোরান ব্যতীত অন্য কোনো কেতাব মানা যাবে না ।
এখানে কিতাব বলতে রাসুলের হাদিসের কিতাবকে বুঝানো হয়নি । এখানে অন্য আসমানী কিতাবকে বুঝিয়েছে। অপব্যাখ্যা করে বিভ্রান্ত হবেন না।
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে শরিয়া আইন চালু না হয়
সজল রোশান কে বদ জিন আসর করেছে তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য হাদিস নিয়ে তর্ক-বিতর্ক
আসমানী কিতাব একটাই।এটি সমস্ত নবীদের আল্লাহ প্রদান করেছেন।
@@mdanwar8660 😆😆😆😆🤣🤣🤣
এভাবেই কোরান, হাদিস নিয়ে বিতর্ক শেষ হবে না, এভাবে কেয়ামত চলে আসবে
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের ভার্ষমতেবুজতে পারলাম পবিত্র কোরআন অস্পষ্ট৷ হুজুর পবিত্র কোরআনের আয়াত সমপুর্ন অপব্যাখ্যা করেছেন আল্লাহ হুজুর কে হেদায়েত দান করুক। হুজুর হাদিস কে প্রাধান্য দিয়ে পবিত্র কোরআন কে অবহেলা করেছেন।
Vul bujhben na
ভাইকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি
রাইট বলছেন সজল রোশন
জন্ম গত ভাবে ই আমি সজল ভাইয়ের সাথে একমত
😵💫😵💫😵💫
সজল রোশান সাহেবের কথার জবাব হয়নি সজল সাহেব তো নবীর (সা:)আনুগত্য অসিকার করেনি হুজুর সম্ভবত সজল সাহেবের কথা বুজতে পারেনি
হয়তো বা তা-ই
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে শরিয়া আইন চালু না হয়
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে শরিয়া আইন চালু না হয়
সজল রোশান কে বদ জিন আসর করেছে তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য হাদিস নিয়ে তর্ক-বিতর্ক সৃষ্টি করেছে
রাসূল প্রাক্টিক্যাল কর্ম চলাফেরা আমল ইবাদত করছেন সেই ভাবেই করাই রাসূলের আনুগত্য করা, নিজের মতো বুঝে সাজিয়ে ইসলাম অনুসরন করা শয়তানের ইবাদত করা রাসূল কি ভাবে ইবাদত করেছেন জানতে হলে হাদিস প্রয়োজন ইবলিস নিজেকে আদমের চেয়ে বড় জ্ঞানী দামী দাবি করে বিতাড়িত কাফের হয়েছে
খুবই সুন্দর গঠনমূলক আলোচনা।
Mr Sajal is 100% right
Problem with our culture, we listen to the so called Moulana / so called Islamic leaders
If we can stop these people’s lectures/ speeches/ meetings then we our religion would be popular
The holy Quran is our only guide for our religion and life
সুন্দর আলোচনা ,
ধন্যবাদ সজল ভাই ।
সম্মানিত উন্নত মানুষ হতে চাইলে কোরান অনুসরণের কোন বিকল্প নেই
এক সময় সমস্ত মানুষের শিক্ষক ছিল এই মুসলিমরা কারন তাহারা আল্লাহর কিতাব মেনে চলত।
তাহলে তো আর চিন্তা নেই আমরা আপনাদেরকে পাচ্ছি সমস্ত মানুষের শিক্ষক হিসেবে যেহেতু আপনারা কোরান মেনে চলছেন।
হায়রে মূর্খ!
সমস্ত মানুষের শিক্ষক হচ্ছে নবীগন তাদের কে অনুসরণ করতে হবে
এত জ্ঞান তথ্য উপাত্ত কোথায় পেলি? কোরান পাদিস কি আর কেউ পড়ে না?
@@aryanalif.8288ভদ্রতা মানুষ অমানুষের মধ্যে পৃথক করে ।
বুড়ো আহমাদুললাহ, আল্লামা, আপনার কথায় বোঝা যায় কুরআনের বাহিরে হাদিস মানলে পথভ্রষ্ট। মানুষ এখন কুরআন পড়তে শিখেছে।
জনাব আহমাদুল্লা বারবার কোরানের কথাকে পাইকারী কথা কথা বলেছেন। এই শব্দ দ্বারা নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হতে পারে । সুতরাং সঠিক শব্দ ব্যবহার করুন।
🤔
পন্ডিত সাহেব সারা জিবনে একবার কোরআন মাজিদ পড়েছেন??
তুই পড়েছিস?
তুই যদি বুঝে পড়তে তাইলে এরকম বলতেই পারতে না। আহমদুল্লাহ মিথ্যাচার করে, তাকিয়াবাজ মিথ্যুক।
আপনি বার বার রং কথা বলছেন কুরআন পাইকারি কথা।
তৎকালীন কাফেররা ও আহমদউল্লাহ সাহেবের মতই প্রশ্ন করত!রাসুলের আনুগত্য করা মানেই আল্লাহর আনুগত্য করা।
জনাব কোরআন পাঠের পূর্বে আল্লাহ পাক বলেন হে নবি তুমি বলো রাব্বি আউজুবিকা মিন হামাজাতিস সায়াতিন ওয়া আউজুবিকা রাব্বি আইয়্যাহদুরুন আর পাইলেন কই আউজুবিল্লাহ,,,, স্বীকার করেন কোরআন অনুসরন করলে সকল ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।
সরা মুনাফেকুন পড়লে আপনি আর সহজে বুজতে পারবেন।
তারা কারা।
হাদিস ছাড়া এই হুজুরদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে, তাই যে ভাবেই হউক হাদিস মানতে বাধ্য কবরে
😵💫😵💫😵💫
আহমদ উল্লাহ হুজুর রাসুলের বাড়ির পাশে থাকে মনে হয়, তাই তিনি রাসুলকে দেখে দেখে তার আনুগত্য করে চলেছেন। আমরা কিভাবে করব? আমাদের দেশেও রাসুল নাই, আমরা রাসুলকে দেখতেও পাইনা। হুজুরের সাথে মনে হয় রাসুলের দেখা সাক্ষাৎ হয়। তাই রাসুলকে দেখে দেখে আনুগত্য করে চলেছেন। হুজুর তাহলে আপনার আনুগত্য ঠিক আছে।
ভাই,, আপনি আহমদুল্লাহ ভাইয়ের পিছে লেগেছেন কেন?? আপনার মূল উদ্দেশ্যটা কি? একটু বলবেন?
আপনি একজন শয়তানেৰ অনুসৰি।
আল্লাহ সজল রওশন ভাই কে দীর্ঘ হায়াত দান করুন। এত সুন্দর ভাবে কোরআনের ব্যাখ্যা করেন ----- আমি অভিভূত। শায়ক আহমাদুল্লাহ সাহেব আপনি বিভিন্ন আজেবাজে প্রশ্নের উত্তর দেন --- আপনার লজ্জা হয়না!
Mr Sajal Roshan Assalamu Alaikum I like you very much
ড আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর বাংলার শ্রেষ্ঠ আলেম।
সজল ভাই এর আলোচনা শুনেচি অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো তাকবেন সুস্ত তাকবেন গুড বাই।
সজল,100000%সঠিক।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো এতদিন যারা শুধু হাদিস বলতো আল্লাহর রহমতে এখন কোরআন সেই সমস্ত মানুষের মুখ থেকে আসছে প্রশ্ন হাদিস যদি কুরআনের ব্যাখ্যা হয় আড়াই পার্সেন্ট যাকাতের আয়াত কই আকিকার এর আয়াত কই
এভাবেই এরা হাজার বছর মানুষকে ভুল বুঝিয়েছে,
😰
আল্লাহ তায়ালা কোরআনের বিধিনিষেধ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সহজ করে দিয়েছেন।কোরআনের অনেক আয়াতেই
বলেছেন।
আর হুজুরা হাদিস দিয়ে আল্লাহর চেয়ে কোরআন আরো সহজ করে দিয়েছেন।
বুঝিনা আমি যে সাধারণ জন।
কোরআন ও হাদিস সমানতরাল এই বক্তব্য পাপের উত্স। আসতাগ ফিরুললা।
সজল ভাই আপনি যতই বুঝান কাজ হবে না শেষ মেষ তাল গাছ আমার। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বোঝার তৌফিক দিন।সজল ভাই আপনি চালিয়ে যান।সত্য সার্বজনিন।
আহমাদুললাহ ভাই আপনাকে বলতেছি, আপনি শুধু একাই বোঝেন না। সব মানুষই বুঝতে শিখেছে। এদের কথা শোনাও পাপ।
আল্লাহ তাআলা আমাদের মাফ,করে, দেশপ্রেমিক নয়, কুরআনের প্রেম করার সময় দান করুক আমীন আমীন আমীন ধ্বনিত
মহান আল্লাহ রসুলকে কোরআন এর বাহিরে কথা না বলার জন্য সতর্ক করেছেন? মৌলনা এ সম্পর্কে বলুন?
Kothay kivabe bolechen Amader share korun! Dekhi Apni kivabe ki bujhechen!
To Sajal Rosan Sir. You are the blessing of Islam and no more persons in the world currently Islami scholar like you. Everyday I lessen your lectures
Who is He? New Mojadded Allama Sajal Roshan?
এক একটা হুজুর এক একটা সাক্ষাৎ শয়তান
সালামুন আলা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ কুরআনের বাইরে কিছুই বলেন নাই, বলতে পারেন না। কারন আল্লাহ তাঁকে সীমারেখা দিয়ে দিছেন।
আমি আগামী নির্বাচনে শায়েখ আহামাদুললাসহেব সারকেধরম মন্ত্রী হিসেবে আন্ত রিকভাবে দেশের জন্য নির্বাচন করুন আল্লাহ। আমিন।
আহমদ উল্লাহ হুজুর এত চিল্লাচ্ছেন রাসুলের আনুগত্য করতে। ১০০ বার করব। রাসুলকে এনে দিতে পারবেন? কত গোজামিল দিবেন? আমরা আপনার অযৌক্তিক বকবকানি মানিনা।
এতো দেখি বিশাল স্বীকারোক্তি,,,,
আহমদ উল্লাহ যা ইচ্ছা তাই বলতেছেন, ভাই আপনি কোরআন আরো ভালো করে পড়েন। আল্লাহ আপনাকে আরো ভালো করে কোরআন বোঝার তৌফিক দান করুন এবং যে বিভ্রান্তির পথে আছেন তার থেকে আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন।
কোনোও ধর্মের বাণী বা ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে আমার কোনো বিরুপ মনোভাব নেই। কিন্তু যারা তাদের ধর্ম বা যেকোনো মতামত বা সিদ্ধান্ত জোড় করে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেয় বা দিতে চায়, তাদের এই আচরণকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করি।
Hmm
সজল স্যার সঠিক পথে আছেন আল কুরআনের পথে প্রমাণ :সূরা নামল আয়াত নং ৬ দেখুন
😱
Fajal Rosanne is highly appreciated .
শায়েক আহমদ উল্লা আপনি যাহা বলেছেন সব সজল রৌশন স্যারের কথা, অথচ জাল হাদিস নিয়ে কিছুই
বলেন নাই ।
আমি আহমদুল্লাহ হুজুর কর্তৃক বর্নিত হাদিস পড়তে চাই। তবে শর্ত হলো খলিফাদের লিখা হাদিস হতে হবে, বিশেষ করে আবু বক্কার সিদ্দিক (রঃ) এর লিখা।
হুযুর,
রাসুলের মৃত্যুর তিনশত বছর পর হাদিস কালেকশন শুরু হোয়েছে, এবং এই হাদিস কতটা নির্ভর যোগ্য সেই টা হোলো আসল কথা, কোরানে সাথে যেটা সামনজস্য সেটাই মানবো, ব্যাস।
আহমাদুললাহ আল্লামা আল্লাহর কিতাব কে পাইকারি গ্রন্থ বলেছেন। উনারা বললে কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক এগূলো হবেন না
Many many thanks sajol Bhai.
👍
আল্লাহ হর অনুগত্য কি ভাবে করবো। রাসুল দেখিয়ে দিলেন। সুতরাং আল্লাহর ও রাসুলের অনুগত হয়ে গেল
'কোরানে পাইকারী কথা লিখা
আছে' কথাটা৷ কোরানের সাথে যায়না। আমরা আরো প্রজ্ঞাময় শব্দ আশা করি।
কুরআন পড়লেই মানুষ হেদায়েত পাবেন আল্লাহ বলেছেন, রাসুল বলেছেন।
আহমাদুললাহ র বক্তব্য ই প্রমাণ করে সজল সাহেব 100000000%সঠিক।
পাইকারী বলতে উনি পবিত্র কোরআন শরীফে সংক্ষিপ্তভাবে দেয়া আছে তা বুঝিয়েছেন। বুখারী শরীফকে বহুকাল আগে এ ধরনের খারাপভাবে বর্ণনা দেয়া হয়েছিল। এখন সেই ধরণের লোকেরা আবার হক জিনিষের বিরুদ্ধে লেগে গিয়েছে অথবা মাও. আহমদউল্লার কথায় বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছেন এটাই সঠিক। পবিত্র কোরআন এবং হাদিস দুটিই আমাদের মানতে হবে।
এসব আহলে হাদিসরা কিংবা এসব আলেমরা সুস্পষ্ট কিতাবকে অস্পষ্ট করতে চায়।
সুন্দর বলেছেন কোরআন কে অস্পষ্ট করতে চায় এসব গতানুগতিক আলেম গন এবং হাদীস কে কোরআনের উপরে রাখতে চান??
আহম্মদ সাহেবকে বলছি আপনি দুনিয়ার সামান্য ভোগ বিলাসের জন্য আল্লার বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন? কোরআনের বাইরে যে কিচু লিখাযাবেনা সেটা কি ২/৭৯ নং আয়াত থেকে পুরিস্কার নয়?
সজল সঠিক পথে আছে
তুমি কি অসাধারণ শিক্ষা শিখেছ।
এই দুই মৌলভী সজল সাহেবের সাথে পারবে না হিকমা দিয়ে
Hmm
শায়খ আহমাদুল্লাহ ও ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব দ্বয় এর নিকট প্রশ্ন, ৪ খলিফা গণ হাদিস সংকলন করেন নাই কেন? আর একটা প্রশ্ন - ১৫ বছর বয়সে আপনারা কি কি বলেছেন তা কি আপনাদের মনে আছে? আমার মনে হয়, আপনাদের মনে নেই। ২২৩বছর পর বুখারী সাহেবের কাছে যারা যা কিছু বলেছে তা কি সঠিক হবে?
ওহী দুই প্রকার একটি হচ্ছে আল্লাহর ওহী কোরআন থেকে আরেকটি হচ্ছে শয়তানের ওহী কোরআনের বাহির থেকে কোরআন ও হাদিস গুলো দুটোই যদি ওহী হয়(1) তাহলে রাসুলের যুগে হাদিস গুলো কেন সংরক্ষিত হলোনা(2) অথবা রাসুল কেন নিজ দায়িত্বে তা সংরক্ষন করলেন না(3) অথবা লিপিবদ্ধ করলেন না(4) এবং রাসূল এবং সাহাবীদের পরে কেন হাদিস গুলো লিপিবদ্ধ হলো(5) এবং অনেকগুলো সহি হাদিস গুলোর মধ্যে সাংঘর্ষিক কথা (6)ও নোংরা কথা আছে(7) হাদীসগুলো যদি কোরআনের ব্যাখ্যা হয় তাহলে রাসুল কেন নিজ দায়িত্বে তা সংরক্ষন করলেন না(8) এবং আমরা দেখতে পাই কোরআনের অনেকগুলো আয়াতের ব্যাখ্যা হাদীসে পাওয়া যায় না(9) কিন্তু তা পাই আমরা পর্যায়ক্রমে বিজ্ঞানের মাধ্যমে যেমন আঙ্গুলির অগ্রভাগ তার সমাধান বিজ্ঞান দিয়েছে কিন্তু হাদিস দিতে পারে নাই এরকম অসংখ্য উদাহরণ আছে তাহলে কি আমরা একটু চিন্তা করব না নিশ্চয় আমাদের বিবেক আল্লাহর সামনে জিজ্ঞাসিত হবে তাহলে আমরা বুঝলাম ওহী দুই প্রকার একটি আল্লাহর ওহী আরেকটি শয়তানের ওহী(10) কোরআনে আছে একটি আল্লাহর ওহী আরেকটি শয়তানের ওহী আপনারা কোরআনে খুঁজুন ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন এখন আপনাদের ইচ্ছা আপনারা কোনটা মানবেন সোজা সরল পথ নাকি শয়তানের চাকচিক্যময় মরীচিকা কঠিন পথ ধন্যবাদ
আপনি সঠিক বলেছেন
প্রকৃত মুসলিমের লক্ষ টার্গেট উদ্দেশ্য থাকতে হবে সমাজে দেশে রাষ্ট্রীয় কোরআনের আইন চালু হওয়ার জন্য জিহাদ করা দাওয়াত দেয়া তাগুদের আইন বর্জন করা উচিত মোমিনদের সব নবী রাসূল আল্লাহর আইন চালু করা জন্য জিহাদ করেছেন যুদ্ধ করেছেন আমাদের আলেমরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে মাসলা মাসায়েল নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করে দলে দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে কেউ হাদিস মানে কেউ হাদিস মানে না ফালতু ফালতু বিষয় নিয়ে ঝগড়া আল্লাহর আইন চালু করা জন্য তর্ক বিতর্ক হয় না তাগুদের আইন টিকিয়ে রাখার জন্য তর্ক বিতর্ক হয় এটাই শয়তানের চক্রান্ত যাতে মুসলমানরা শরিয়া আইন চালু করতে না পারে
যে কোন কিতাব বই কাজ জানতে হলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষকের প্রয়োজন হয় স্কুল কলেজে যেতে হয় শিখতে হয় টিচারের কাছ থেকে একা একা শিখা যায় না
@@Allargolam-bh4nqআপনি কথাটা কাকে মিন করে বলছেন আশাকরি স্পষ্ট করবেন আমি ধারণা করি আপনি জ্ঞানী লোক আশা করব জেনেবুঝে কথা বলবেন আমিও জেনে বুঝে কথা বলার চেষ্টা করি নিশ্চয়ই ক্লিয়ার করবেন ধন্যবাদ
👏👏👏👏
পবিত্র কুরআন থিওরিক্যাল আর নবীজির সুন্নাহ প্র্যাকটিক্যাল এই দুইয়ের সমন্বয়ে ইসলাম একটি আরেকটির সঙ্গে কোন মতেই সাংঘর্ষিক নয় সমস্যা আলেম ওলামাদের মধ্যে থাকতে পারে কিন্তু পবিত্র কুরআন ও হাদিসের মধ্যে কোন সমস্যা নাই
আহমদুল্লাহ হুজুর বল্লেন শুধু কুরআন পড়লে অনেকে বিভ্রান্ত হতে পারে, নাউজুবিল্লাহ। হুজুরকে আল্লাহ হেফাজত করুন।
হাদিসের সাফাই করতে গিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে কতো কথাই না বল্লেন। হাদিস না থাকলে উনি তাবিজ বিক্রি করবেন কিভাবে?
হুজুর গোঁজামিল দিয়ে কোরান বুঝাচ্ছেন।
তাহলে আপনি তো পারেন স্পষ্ট ভাষায় বুঝিয়ে দেয়ার জন্য,,,,,
হায়রে আমি বদমাইশ ইডিয়েট তাহলে কেন? বদমাইশ ইডিয়েট এর পিছনে লাগা কেন? লজ্জা করে না????
রাসূলের আনুগত্য কিভাবে করবেন? আল্লাহ নিজেই এ কথার উত্তর দিয়েছেন।
(৪:৬৪) রাসূল এই উদ্দেশ্যেই প্রেরণ করিয়াছি যে, আল্লাহ্র নির্দেশ অনুসারে তাহার আনুগত্য করা হইবে। যখন তাহারা নিজেদের প্রতি জুলুম করে তখন তাহারা তোমার নিকট আসিলে ও আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থনা করিলে এবং রাসূলও তাহাদের জন্য ক্ষমা চাহিলে তাহারা অবশ্যই আল্লাহ্কে পরম ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালুরূপে পাইবে।
وَمَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ رَّسُوْلٍ اِلَّا لِـيُـطَاعَ بِاِذْنِ اللّٰهِ ؕ وَلَوْ اَنَّهُمْ اِذْ ظَّلَمُوْۤا اَنْفُسَهُمْ جَآءُوْكَ فَاسْتَغْفَرُوا اللّٰهَ وَاسْتَغْفَرَ لَـهُمُ الرَّسُوْلُ لَوَجَدُوا اللّٰهَ تَوَّابًا رَّحِيْمًا
আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে তাহার তথা রাসূলের আনুগত্য করার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহর নির্দেশ কুরআনে খোঁজ করবেন, নাকি হাদিসের গ্রন্থ সমূহের মাঝে?
শায়খ আহমাদ্দুল্লাহ হুজুর, আপনার সব কথাই বুঝতে পারছি কিন্তু আপনি কি একবারও কোথাও দেখতে পারলেন যে, হাদীস মানতে বলেছেন আল্লাহ তায়ালা?
আর হাদিস যদি এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে তবে রাসুলের জীবন দশায় কেন রাসুল সাহাবিদের হাদিস লিখতে বললেন না কেন?
শায়খ হাদিস মানতে সমস্যা হচ্ছে না, তবে যে হাদিস কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক, সেই হাদিস কীভাবে মানতে বলেছেন?
হুজুর ,
দড়াটানা মাদ্রাসায় নিশ্চয়ই এরকম আরও অনেক গল্প শিখেছেন।
আপনি যেভাবে হাদিছের পক্ষে আদাজল খেয়ে লেগেছেন এবং কুরআনের উপর আয়াতগুলি ভুল ভাল ব্যাখ্যা করে যুক্তি দেখান তাতে মনে হয় আপনার কাছে কুরআনের চেয়ে হাদীছ বেশি প্রিয়।
আপনি সুরাহ আহযাব এর ৪০ নং আয়াতে এর ,
সালাত সম্পর্কিত যত হাদীস আছে তার সবগুলো মেনে এক ওয়াক্ত সালাত কায়েম করে দেখাতে পারবেন মৌলভী সাহেব? (২)সুরা বাকারা, আয়াত ৪১,৭৯ এবং ১৭৪ অমান্য করার জন্য অবশ্যই হাদীস দরকার।
এই সব নামধারী মওলানারা আল্লাহর কোরআন কে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাই।
🤔🤔🤔
আল্লাহ কে যে প্রশ্নবিদ্ব করে তারা কে। তার পরিচয় আল্লাহ তার কুরআনে দিয়েছে।
আদ্দুও মুবিন।
শায়খ আপনি তো পবিত্র কোরআনকে অবজ্ঞা করলেন যেমন আপনি কোরআন কে পাইকারি লেখা আছে বলেছেন
উনি আসলে বুঝাতে চেয়েছেন কোরানে বিষয়গুলো সংখেপে বর্ণনা করা হয়েছে।
হাদীছ সংগ্রহ - সংরক্ষণের জন্য এমন পরিশ্রম করতে কে বলেছিল, আহমদুল্লাহ হুযুর ?
আরে ভাই। কোন কিছু লিখে না রাখলে এগুলো সংরক্ষণ করা বড়ই মুশকিল। আজ বোখারীর মতো লোক এগুলো রাইট আপ করেছিল বলে অনেক কিছু পেয়েছি। কোরান যদি লিপিবদ্ধ না থাকত তাহলে সঠিক অবস্থায় পাওয়া কঠিন ছিল। এজন্য আল্লাহ মানুষকে দিয়ে তা লেখানোর ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং সাহাবায়ে কেরামরা বিশেষ করে আবু বকর রা: এর জমানায় সমস্ত লিখিত কোরানকে এক জায়গায় জমা করে সংকলন করেছিলেন। আগে জানুন কেন হাদিস সংরক্ষণের দরকার হয়েছিল।
ভাই,এরা শিখছে হাদিস, তাইবলে হাদিস,কুরআন কে করেছে পরিত্যক্ত। যাক আমরা তাদেরকে কি বুঝাব। আল্লাহর আয়াতই (কথা)এরা মানে না।আমার আপনার কথা তাদের কানে যাবে কি করে।।
তারা বোখারী, মুসলিম কে রাসুল মনে করে।
এই কথাগুলি যে রাসুলের তার প্রমাণ কি ❓
তাও তারা জানে না।
আমরা তাদের কে ভয় করি না।
আমরা রাসুলের মত আল্লাহ কে ভয় করি।
কারন,আমরা রাসুলের অনুসরণ করি।
মহাম্মদ এর মৃত্যুর কয় শত বছর পর হাদিসের প্রয়োজন পড়লো এবং উজবেক ব্যাক্তি আরবী ভাষাই জানত না হাদিসের প্রত্যেকটা ইমাম আরবী ভাষাভাষী ছিল না।
@@Infozonebnmollader bebsha shesh.
দুই মৌলভী এক হতে পারেন না কেন?
দুই গবেষক যেভাবে এক হতে পারে না!
আহমুদুল্লা অহেতু কথা বল্লেন,একটি আয়াতের উক্তি ও দেন নাই।
সজল সাহেবের কাছ থেকে ধর্মা জ্ঞান নিতে হয় এটা হয়তো আমাদের পাপের কারণে,,,,,
আল্লাহ বলেন হাতে কিতাব লিখে বলে আল্লাহর বানি,আদো তা আল্লাহর কিতাব নয়.
Allah sojoj bhai k nak haiyat dan kuroon ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জনাব শায়েখের কাছে জানতে চাই 6000 কুরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা কত লক্ষ হাদিস হতে পারে ?
নবীর হাদিস কোনটি সেই গ্রন্থটির নাম বলবেন নাকি বাপ-দাদার চৌদ্দগুষ্টি যা লিখে গেছে সবই নবীর হাদিস না কোরআন বাদ দিয়ে নবীকে হাদিসে খুঁজে এই হাদিস তো আপনারাই মানেন না যে নবীর জীবনী শুধুমাত্র কোরআন মা আয়েশা রা হতে বর্ণিত