মিলাদ,কিয়াম বিদআত,চল্লিশা,খতমে কুরআন,খতমে জালালী ইত্যাদি সবই বিদ'য়াত☝️☝️ আর নামাজ পড়ার বিধানে বিস্তারিত এসব বর্ণনা করা আছে✅✅ এর জন্য কিয়ামকে ফরজ বানানো টা বিদ'য়াতীদেরই নমুনা😅😅 নামাজ তো দাড়িয়েই পড়তে হবে আর দাড়াতে না পড়লে বসে পড়বে আর বসে পড়তে না পড়লে শুয়ে ডান কাত হয়ে পড়বে নাহয় বাম কাত হয়ে পড়বে আর না হয় চিত হয়ে শুয়ে চোখের ইশারায় প্রবে⁉️⁉️ আর দরূদ সর্বদা সর্বাবস্থায়ই পড়া যাবে ইনশাআল্লাহ ☝️☝️ এতো মুনাফিকির তো দরকার নাই🚫🚫
আল্লাহ বলেছেন নবীকে সালাম দেও সালামের মতো,আমরা কি করবো,নামাজে আল্লাহর হুকুম যে ভাবে আমরা সে ভাবে করি,নামাজে দারানো ফরজ, নবীর সম্মানে দারানো মোস্তাহাব, উত্তম।
@@md.hasibulhasanhasib619হাহাহহা। ভাই আমার নবিকে সব সাহাবিরা দাড়িয়ে তাজিম করতেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া খন্ড ৫ পৃষ্ঠা ৯৯) , সুনানুল কুবরা লিল বাইহাকি হাদিস নং ৬৯৫২
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
হুজুর আমরা যখন জানাজার নামাজ পড়ি তখনও কিন্তু সেই জানাজার নামাজে দুরুদ পড়ি এবং দাঁড়ানো অবস্থায় নামাজ শেষে আল্লাহর রাসূলকে সালাম দেই। কাজেই আল্লাহর রাসূলকে দুরুদ এবং সালাম বইসাও দেওয়া যাবে দাঁড়াইয়া ও দেওয়া যাবে সোয়া অবস্থায়ও দেওয়া যাবে, কাজেই এটা নিয়ে আমরা ফিতনা না করি।
মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে: হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’ (তিরমিযী:২৮৪৬)
আয়িশাহ্ (রা:) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) (কবি) হাসসানের জন্য মসজিদে একটা মিম্বার রেখে দিতেন। তিনি তাতে দাঁড়িয়ে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর গৌরবগাঁথা আবৃত্তি করতেন অথবা তিনি (‘আয়িশাহ্) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর পক্ষ থেকে (কাফিরদের কটূক্তির) জবাব দিতেন। আর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেন : আল্লাহ তা‘আলা রূহুল কুদুস জিবরীল এর মাধ্যমে হাস্সানকে সহযোগিতা করেন যতক্ষণ তিনি গৌরবগাঁথা আবৃত্তি করেন অথবা রাসূলের পক্ষ থেকে (কাফিরদের তিরস্কারের) জবাব দেন। হাসান : সহীহাহ্ (১৬৫৭) জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৮৪৬ হাদিসের মান: হাসান হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com 6:55
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
Suto Kato netha der jonno darate paren kintu jar Dara duniya sristi holo tan shan o darale Otto osubida ki..kotay ase na je takte chay se hajar ta karon kujbe takar jonno r je sore jete chay se hajar ta karon kujbe Sore jawar jonno
নবীজির সম্মানে দাঁড়িয়ে দুরুদ পড়া যায়,কিন্তু বিদআত নয়। আমরা কি কোরআন হাদিস অনুযায়ী জীবন পরিচালনা কতটুকু করি,একটু কি ভেবে দেখেছেন! আর নবীর শানেমানে দাঁড়ালে বিদআত।। দাড়িয়ে কেউ মন্দ কিছু বলে না।। আল্লাহ এবং নবীজি কে ভালবেসে যা করবেন,তাই সঠিক।। আমিন।।।
আল্লাহ ও রাসূলকে ভালোবাসার নাম করে তথাকথিত সুফি ভণ্ডরা গাজা খায়,মাজার পূজারীরা গান বাজনা করে।তাইলে কি এগুলাও ঠিক? আন্দাজে কথা বলা ছেড়ে ইসলামকে জানুন ও বুঝুন।তাইলে অন্তত কিছুটাও হইলে উপকার হবে।
সম্মানিত ভাই, দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়েও দুরুদ পড়া যায় কিন্তু আপনে যদি শুধু দাঁড়িয়ে পড়তে হবে এমন চিন্তা করেন এবং সকলে দাঁড়িয়ে পড়লে অতিরিক্ত সাওয়াব পাওয়া যাবে তবে সেইটা বেদাত হবে।
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
আমরা মিলাদ শেষের দিকে দাঁড়াইয়া ক্যাম শরীফ পড়ি অর্থাৎ ইয়া নবী সালামু আলাইকা ইয়া রাসুল সালামুআলাইকুম মাহফিল শেষেও আমরা দাঁড়াইয়া নবী পাকের রওজা মোবারকের সালাম পাঠ করি এটা আমরা মনে করি ১০০% জায়েজ এবং অসংখ্য শোভা
ভাই আমার.. নবিয়ে পাক (সা.) .. তিনি এমন কোনো তরিকা দেন নাই... দাড়ানো সম্মানজনক এইটা তো মানুষরা বানিয়ে ফেলল.. কোরআন এবং হাদীস শরীফ এ এর কোনো শিক্ষা দেয়া হয় নাই... আপনি জানেন অনেকে নবিদের সম্মান দিতে দিতে খোদার সন্তানের মর্যাদা দিয়ে দিসে আর তারাই এখনই সেই পথভ্রষটতার শিকার হয়ে খৃস্টান হয়ে গেছে... নবীজি আমাদের কে শিক্ষা দিয়েছেন কিভাবে তাকে সম্মান করতে হবে.. এর বাইরে মাতব্বরি করে সম্মান করা বোকামি... আল্লাহ যদি আদেশ করতেন দরুদ পড়ার সময়ে দাড়িয়ে যেতে হবে.... তাহলে আজকে আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে দরুদ পড়ার সময় দাড়িয়ে যেতাম.. আল্লাহ্ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক আমীন...
এই হুজুর নিজেকে বেশি জ্ঞানী মনে করে। মনগড়া কথা বলে। যেমনটা বলেছে রাসুল (সা:) এর নবুয়ত নিয়ে। আমি মনে করি ওনার ওয়াজ শুনা মানে নিজের ইমানকে বাতিল করা। আমার সবচেয়ে প্রিয় হুজুর মুফতি নজরুল ইসলাম কাশেমী❤
ভাই আপনাকে বিনয়ের সাথে বলি যানিনা ধর্মীয় পড়াশোনা করেছেন কিনা যদি না করে থাকেন তবে একটু পড়াশোনা করে নিবেন।হুজুরের কথায় কান দিতে যাবেন কেন?আর হুজুরের সমালোচনা ই বা করবেন কেন?এতে আপনার ই আমলনামা ভারি হবে।
উনি মুহাম্মদ (স) ওর নবুয়ত নিয়ে ভুল কিছুই বলেন নাই। আপনি কুরআন পড়ে দেখেন, আল্লাহ নিজেই কয়েকবার কুরআনে বলেছেন, মুসলিম মানে ইব্রাহিম (আ) এর ধর্মের অনুসারী, এই ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হলেন হযরত মুহাম্মদ (স)৷ তাহলে উনি তো নবুয়তের পূর্বে ইব্রাহীম (আ) এর ধর্মই পালন করতেন, তাই না? খুবই কমন সেন্স এর একটা কথা। আর উনি এই বয়ানেও কোন ভুল কথা বলেন নাই। রাসুল(স) জীবিত থাকতেই উনি কাউকে উনার জন্য দাঁড়াতে নিষেধ করতেন। আপনি হাদিস পড়লে জানতে পারবেন।
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী আমাদেরকে এটা শিক্ষা দিয়েছেন যে আমরা সুন্নি না শিয়া । আপনি একজন মুসলিম, এটাই আপনার সবচেয়ে বড় পরিচয় হওয়া উচিত । কারণ হাশরের ময়দানে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করবে না যে আপনি সুন্নি ছিলেন না শিয়া ছিলেন। বরং এটা জিজ্ঞেস করবে যে আপনি মুসলিম ছিলেন কিনা । তাই মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা বন্ধ করুন। কারণ প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ কর্মফল ভোগ করবে । যারা মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে তাদেরকে আল্লাহতালা কখনো ক্ষমা করবে না ❤❤❤☪️☪️☪️☪️☪️🕌🕌🕌🕌🕌🕌🕌🕌
বিনা দলিলে আমি আমার কলিজ্বার টুকরা দূ জাহানের বাদশা নবি সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহে ওয়াসাল্লাম কে দারিয়ে প্রান ভরে সালাম দিব।এটা আমার ঈমান।আর মনে রাখতে হবে তাজিমে নবিজ্বি ঈমান।আর যার মধ্যে নবিজ্বির তাজিম বা সন্মান নাই, ঐই ব্যাক্তির ঈমান নাই।
Hujur ami 8 maser gorboboto . 2ta bachcha Hobe ami koak din ag porjonto dadia namaj portam. Kichu din jabot Bose Bose namaj pori. Amar Jonno Dua korben.
আপনার ফতোয়াবাজ, আপনার ভক্তদের পকেটে রাখতে বলুন, সত্যিকারের আল্লাহ প্রেমিকগ, রাসুল প্রেমিক গান, আউলিয়া আল্লাহ প্রেমিকগণ, সত্য ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে, বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রের ন্যায়, বাংলাদেশে ঈদে মিলাদুন্নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, পালন করার আইন হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আমিন আহমাদুল্লাহ হুজুরের সাথে একমত যেমন কোন একটা নতুন দোকান যদি উদ্বোধন করে তখন মিলাদ পড়াতে হয় সেই জায়গায় বসে পড়েনা সবাই দেখি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে
আখেরি নবী ও শ্রেষ্ঠ রাসূল হযরত মুহাম্মদ সা. এর প্রতি ভালবাসা ও গভীর মহব্বত রাখা ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও বটে। তবে উক্ত ইবাদত অবশ্যই সে পদ্ধতিতে করতে হবে, যে পদ্ধতি স্বয়ং নবীজী সা., সাহাবায়ে কেরামকে শিক্ষা দিয়েছেন। তারপর সাহাবায়ে কেরাম রা. তাবেঈনদের শিক্ষা দিয়েছেন এবং তাবেঈনগণ পরবর্তীদের শিখিয়ে গেছেন। মনগড়া বা ভিত্তিহীন কোনো তরীকায় করলে তা ইবাদত বলে গণ্য হবে না। এ জন্যই রাসূল সা. এর জীবনাদর্শ আহকামে দীন ও শরীয়ী বিধি-বিধান সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। সুতরাং রাসূল সা.-এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করা সওয়াব ও বরকতের বিষয় এবং মহান দীনী কাজ হলেও দেশের শরীয়তের নিয়ম-নীতি সম্পর্কে কোনো কোনো শ্রেণীর লোকেরা ‘মীলাদ শরিফ’ নামে সম্মিলিত সুরে গদভাধা কিছু পাঠের অনুষ্ঠান এবং কিয়ামের যে রীতি চালু করেছে, তার কোনো ভিত্তি কুরআন-হাদীসে, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন ও তাবে তাবেঈনের সোনালী যুগে পাওয়া যায় না। অথচ সর্বস্বীকৃত সত্য হলো, তারাই ছিলেন প্রকৃত নবীপ্রেমী খাঁটি আশেকে রাসূল এবং নবীজী সা. এর আদর্শের পরিপূর্ণ অনুসারি ও বাস্তব নমুনা। প্রচলিত এই মিলাদ ও কিয়ামের উদ্ভব ঘটে ৬০৪ হিজরি সনে। ইরাকের মাসূল শহরের বাদশা আবু সাঈদ মুজাফ্ফর কাকরী এবং তার দরবারি আলেম আবু খাত্তাব উমর ইবনে দিহইয়া এদু’জন মিলে এর প্রচলন ঘটায়। এরা উভয়ে দীনের ব্যাপারে খুবই উদাসীন এবং ফাসিক প্রকৃতির লোক ছিল। পরবর্তীতে অজ্ঞতা, মূর্খতা ও জাহালতের অন্ধকারে নিমজ্জিত শ্রেণীর লোকদের মাধ্যমে আরো অনেক কুসংস্কার, শরীয়ত বিরোধী বিশ্বাস ও কার্যাবলী এতে সংযোজিত হতে থাকে। যার সবকিছুই কুরআন-হাদিস, ইজমা-কিয়াস তথা শরীয়তের মূল প্রমাণ পরিপন্থী। তা ছাড়া মিলাদের মধ্যে রাসূলুল্লাহ সা.কে হাজির-নাজির মনে করে কিয়াম করা তো রীতিমতো শিরক। হাজির-নাজির মনে না করলেও শরীয়তে এর ভিত্তি নেই। এ সকল কারণে প্রচলিত মিলাদ, কিয়াম না জায়েজ ও বিদআতের অন্তর্ভুক্ত বলেই সকল হক্কানী ওলামায়ে কেরাম একবাক্যে ফতওয়া দিয়ে থাকেন। আর ইয়া নাবী সালাম আলাইকা বলে দরূদ শরীফ রাসূলে পাক সা. কে হাজির-নাজির মানে করে পাঠ করলে তো শিরক হবে। আনাস(রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, সাহাবাদের(রাঃ) নিকট রাসূল(সাঃ) অপেক্ষা প্রিয় কেউ ছিল না। তদুপরি হৃদয়ে এত মহব্বত পোষণ করা সত্বেও যখন তাঁরা প্রিয় রাসূল(সাঃ) কে দেখতেন তখন সাহাবায়ে কেরাম(রাঃ) দন্ডায়মান হতেন না। কেননা, তাঁরা একথা ভালভাবেই জানতেন যে, রাসূল(সাঃ) কে দেখে আমরা ‘দন্ডায়মান’ হই এটি তিনি পছন্দ করতেন না.(তিরমিযী শরীফ ২/১০০ : মিশকাত শরীফ ২/৪০৩ : মুসনাদে আহমদ ৩/১৫১) আবু উমামা(রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলাল্লাহ(সাঃ) লাঠিতে ভর করে ঘর থেকে বাইরে তাশরীফ নিয়ে আসেন, আমরা উপস্থিত সকলে তাঁর সম্মানে দন্ডায়মান হই। তখন তিনি এরশাদ করেন, তোমরা আজমী(অনারব) লোকদের ন্যায় কখনো দাঁড়াবে না। আজমীগণ এমনি দাঁড়িয়ে এসে অন্যকে সম্মান প্রদর্শন করে থাকে। (মিশকাত শরীফ : ৮৮,৮৯,৯০) মু’আবিয়া(রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ(সাঃ) এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এতে আনন্দ বোধ করে যে, লোকজন তার সম্মানে মূর্তির ন্যয় দাঁড়িয়ে থাকুক, তার জন্য উচিৎ যে, সে জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্দিষ্ট করে নেয়। (আবু দাউদ, তিরমিযী) বিশ্ববরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ কোরআন ও হাদিসের অন্যতগ গবেষক সৌদি আরবের ‘গবেষনা-ইফতা-দাওয়াত ও ইরশাদ বিভাগ’ এর প্রধান শায়খ আবদুল আজীজ বিন আবদুল্লাহ বিন বায তাঁর গ্রন্থে লেখেন, আমার জেনে খুবই দুঃখ হয় যে এরুপ বিদ’আতী(মিলাদ) অনুষ্ঠান এমন সব মুসলিম দ্বারা সংঘঠিত হচ্ছে যারা তাদের রাসূল(সাঃ) এর মহব্বতের ব্যাপারে খুবই দৃঢ়তা রাখেন। মিলাদের প্রবক্তাকে বলছি যদি আপনি সুন্নি হন ও মুহাম্মাদ(সাঃ) এর অনুসারী হওয়ার দাবি রাখেন তাহলে বলুন তিনি নিজে বা তাঁর কোন সাহাবী(রাঃ) বা তাঁদের সঠিক অনুসারী কোন তাবেঈ কি এ কাজটি করেছেন, না এটা ইয়াহুদি ও খৃষ্টান বা তাদের মত অন্যান্য আল্লাহর শত্রুদের অন্ধ অনুকরণ ? এ ধরণের মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রাসুলুল্লাহ(সাঃ) এর প্রতি ভালবাসা প্রতিফলিত হয় না। যা করলে তাঁর ভালবাসা প্রতিফলিত হয় তা হল তাঁর নির্দেশের আনুগত্য করা, যা কিছু তিনি বলেছেন তা বিশ্বাস করা এবং যা কিছু তিনি নিষেধ করেছেন তা বর্জন করা। আল্লাহ যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন কেবল সেভাবেই তাঁর উপাসনা করা। 😢
👉কিয়াম (দাঁড়ানো) ও সম্মেলিত ভাবে কাশিদা (প্রশংসা মূলক কবিতা) পাঠের দলিলঃ (১) মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে: হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’ (তিরমিযী:২৮৪৬) এছাড়াও কারো সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হাদিস রয়েছে, যেমনঃ [সহিহ বুখারি-৫৮২৮ (ই/ফা) ; ৬২৬২ (আন্তর্জাতিক)],(সুনানে আবু দাউদ-৪৭৭৫),(সহীহ বুখারী-৩৭৮৫),আবু দাউদ-৫১৪৫) --------------- (২) সাহাবীগণ পাথর তুলতে তুলতে ছন্দোবদ্ধ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন। আর নবী (সাঃ)-ও তাঁদের সাথে ছিলেন। তিনি তখন বলছিলেনঃ اللَّهُمَّ لاَ خَيْرَ إِلاَّ خَيْرُ الآخِرَهْ فَاغْفِرْ لِلأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ হে আল্লাহ! আখিরাতের কল্যাণ ছাড়া (প্রকৃতপক্ষে) আর কোন কল্যাণ নেই। আপনি আনসার ও মুহাজিরগণকে ক্ষমা করে দিন। [বুখারি-৪১৬(ই/ফা), ৪২৮ (আন্তর্জাতিক)]
মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে: হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’ (তিরমিযী:২৮৪৬)
ইবনে উমর (রা:)সম্পর্কে বর্নিত যে,তিনি যখন সফর থেকে আসতেন তখন নবী করীম (সাঃ)ওনার রওযা মুবারক বা কবরের পাশে এসে উপস্থিত হতেন এবং দাড়িয়ে বলতেন,আস-সালামু আলাইক ইয়া রাসূলাল্লাহ,আস-সালামু আলাইক ইয়া আবু বক্কর(রা:),আস-সালামু আলাইক ইয়া উমর (রা:)এবং দাড়ানো অবস্থায় দুরুদপাঠ করতেন এবং সবশেষে দুআ করতেন. দলিল- হিজরি ৪০ সালের বিখ্যাত হাদিস গ্রন্থ ইলাউস সূনান- ৬ষ্ঠ খন্ড-ইসঃ ফাঃ ৩০৫৯ হাদিস
Apnara jeta Koren stake somman bolen Ami to er bhitor kono somman pai na Gola fatiye gan gawar Moto kore banano EKTA durud path kora kon somman ETA bojha dai
আস্সালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ জি হুজুর দাড়ানোর হুকুম থাকলে ত এই টা ফরজ হতো তবে মনে রাখবেন এইটা হলো মুস্তাহাব তবে দাড়ানোর যেহেতু নিষেদ নেই বা বসেও যেহেতু নিষেদ নেই দাড়ানো টাই আদব আমাদের কে অলি আওলিয়ারা আদব শিক্ষা দিয়েছেন প্রিয় ভাই ইলমে শরিয়ত ইলমে তরিক ইলমে মারেফাত এর দলিল ভিত্তিক কোনো না বাবে কিয়ামে দাড়ানো জায়েজ তার পরেও যদি মনে করেন বেদাত প্রিয় ভাই বেদাত ছাড়া কিছু নেই
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০) হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
হুজুরে এটা ঠিক কথা বলছেন আমি জতো বার বিপদে পড়েছি এস্তেগফার আর দুরুদের উছিলাই আল্লাহ আমাকে অনেক বার হেফাজত করেছেন আলহামদুলিল্লাহ ❤
আমরাও নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম কে সালাম দিয়ে দরুদ পড়ে অসংখ্য বিপদ আপদ থেকে আল্লাহ হেফাজত করেছেন
জীবন চলে যাবে তবুও
নবীর মিলাদ কিয়াম এর বিরুদ্ধে যাব না
ইনশাল্লাহ ❤
❤❤❤
Amin
আপনার সাথে কেউ ভেজালে যাবে না আসা করি তবে কোরআন হাদীস পড়ার চেষ্টা করবেন মানুষে কোথায় নাচবেন না
ইন শা আল্লাহ ভাই। ❤😊
Milad Ortho ki bojhen
Mustafa jane rahmate lakho salam labbaik ya RASULULLAH S A W
প্রিয় শাইখ আপনার প্রতি ভালোবাসা অভিরাম ❤️❤️❤️
যারা জ্ঞানী যারা বিবেকবান,ও চিন্তাশীল তারাই শাইখের এই আলোচনাকে মূল্যায়ন করছেন।
মিলাদ,কিয়াম বিদআত,চল্লিশা,খতমে কুরআন,খতমে জালালী ইত্যাদি সবই বিদ'য়াত☝️☝️
আর নামাজ পড়ার বিধানে বিস্তারিত এসব বর্ণনা করা আছে✅✅
এর জন্য কিয়ামকে ফরজ বানানো টা বিদ'য়াতীদেরই নমুনা😅😅
নামাজ তো দাড়িয়েই পড়তে হবে আর দাড়াতে না পড়লে বসে পড়বে আর বসে পড়তে না পড়লে শুয়ে ডান কাত হয়ে পড়বে নাহয় বাম কাত হয়ে পড়বে আর না হয় চিত হয়ে শুয়ে চোখের ইশারায় প্রবে⁉️⁉️
আর দরূদ সর্বদা সর্বাবস্থায়ই পড়া যাবে ইনশাআল্লাহ ☝️☝️
এতো মুনাফিকির তো দরকার নাই🚫🚫
যাক আরো একজন পাওয়া গেলো মিলাদ কিয়াম পড়া জায়েয।
boka pura kotha suno
আপনার এই ফতোয়া আমি এক বাক্যে মেনে নিলাম। এই ফতোয়া আমার নিকট বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। আপনাকে আল্লাহ ইসলামের জন্য আরও খেদমত করার সুযোগ দিন আমিন
মিলাদ কিয়াম করবো আল্লাহ যতদিন বাঁচায় রাখবে ইনশাআল্লাহ ইন্ডিয়া থেকে দেখছি 🌹 🇮🇳🌹
এক এক জন এক এক মতামত দেয়। আল্লাহই ভালো জানেন।❤
না ভাই এটাই ঠিক, মিলাদের মধ্যে দারানো যাবেনা।
@@RejulShiek আপনি কোয় থেকে পেয়েছেন দলিল দেন।
মাশাআল্লাহ্,,,,,আপনার কথার মাঝে সৌন্দর্যতা আছে।তাই আল্লাহ্'র জন্য আপনাকে ও সকল ভদ্র আলেম ওলামাদের ভালোবাসি।
আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন
হুজুর সাহেব।
মিলাদ শরীফে আমরা নবী( সা:) কে সালাম দেওয়ার উদ্দেশ্যে দাড়িয়ে যাই।
😂😂😂😂
আল্লাহ বলেছেন নবীকে সালাম দেও সালামের মতো,আমরা কি করবো,নামাজে আল্লাহর হুকুম যে ভাবে আমরা সে ভাবে করি,নামাজে দারানো ফরজ, নবীর সম্মানে দারানো মোস্তাহাব, উত্তম।
Salam ki dariye dite Hoy ETA koi pailen mongora kotha bolben na
@@md.hasibulhasanhasib619হাহাহহা। ভাই আমার নবিকে সব সাহাবিরা দাড়িয়ে তাজিম করতেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া খন্ড ৫ পৃষ্ঠা ৯৯) , সুনানুল কুবরা লিল বাইহাকি হাদিস নং ৬৯৫২
taholay namazer modde ki vavay tashahud porar shomoy boshay boahay poren ?
daranna keno. ??? tokhon boshay boshay ki vavay dorud abong salam poren ?
apni tik kotha bolesen. milad kiam kora HARAM. 100% badat. egolo pothvrosto vranto vondo dol golor motobad torika
জানাজার নামাজের সময় দরুদ শরীফ দাড়িয়ে পড়েন কেন বসে পড়তে পারেন না। ভাই শুনেন ওটা নামাজের জন্য খাচ। এটা আপনাকে বুঝতে হবে।
মাশাআল্লাহ সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ইসলামের পথে সঠিক ভাবে চলার তৌফিক দান করুন আমিন 🤲🤲❤️❤️❤️❤️❤️🇮🇳🇮🇳
আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর কথা ❤❤❤❤
🎉আল্লাহ তায়ালা আমাদের দাঁড়িয়ে কিয়াম করার তৌফিক দেক🎉
😅😂😃 kiam shobder ortho eto darano. 😅😂😃😁🤔😄
manay daraia daranor toufiq din ? 😅😂😃😁🤔😄😆😁😃😂😅
hy re pothvrosto bedati miladi
@@aworan833 আল্লাহ আমাদের সকলকে রসুলুল্লাহ সাঃ কে দাঁড়িয়ে সালাতু সালাম দেওয়ার তৌফিক দেক ।। আমিন
@@aworan833 আল্লাহর রসুলের এশক মহব্বত আল্লাহ যেনো আমাদের অন্তরে পয়দা করে ।। আমিন
"eshk" shobdo ti prem oethay Hindi/Urdu te use hoy je khanay physical relation involve thakay.
mohobbot ba valovasha use kora ochit
আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ❔❤️
আদব বজায় রেখে নবীকে সালাম দিতে হবে আল্লাহ যেন সবাইকে সেই বুঝ দান করে আমিন
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০)
হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
আমরা দরুদ পড়বো মিলাদ পড়বো না। দুরুদ পড়তে আলাদা কোন বিধান আছে যে সবাই একলগে হুজুরের তালে তাল মিলিয়ে পড়তে হবে?
Odhik adob chorer hoy bujhcen
Jahiler Moto kaj korle durude kaj hobe na
❤❤❤❤@@stickmangeme8022
Alhamdulillah,,
হুজুর আমরা যখন জানাজার নামাজ পড়ি তখনও কিন্তু সেই জানাজার নামাজে দুরুদ পড়ি এবং দাঁড়ানো অবস্থায় নামাজ শেষে আল্লাহর রাসূলকে সালাম দেই। কাজেই আল্লাহর রাসূলকে দুরুদ এবং সালাম বইসাও দেওয়া যাবে দাঁড়াইয়া ও দেওয়া যাবে সোয়া অবস্থায়ও দেওয়া যাবে, কাজেই এটা নিয়ে আমরা ফিতনা না করি।
বেয়াদব তোর বাড়ি কোথায়। আমার সাথে দেখা করিস। চাঁদপুরে।স্কুলে স্যারকে বসে সালাম দিস বেয়াদব
Fitna to ebhabei Hoy jokhon Tara bole dariyei dite hobe ar bananotai dite hobe rasuler sekhnota deya haram
ভাই ফিতনা তখনই স্রিস্টি হয়,যখন আপনি কোন কিছু নিয়ে সিমা অতিক্রম করবেন,
ভাই আমার গভীরভাবে বুঝেন আগে
ইয়া আল্লাহ ভাইটির নেক হায়াত বাড়াইয়া দিন।
মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে:
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’
(তিরমিযী:২৮৪৬)
আয়িশাহ্ (রা:) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) (কবি) হাসসানের জন্য মসজিদে একটা মিম্বার রেখে দিতেন। তিনি তাতে দাঁড়িয়ে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর গৌরবগাঁথা আবৃত্তি করতেন অথবা তিনি (‘আয়িশাহ্) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর পক্ষ থেকে (কাফিরদের কটূক্তির) জবাব দিতেন। আর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলতেন : আল্লাহ তা‘আলা রূহুল কুদুস জিবরীল এর মাধ্যমে হাস্সানকে সহযোগিতা করেন যতক্ষণ তিনি গৌরবগাঁথা আবৃত্তি করেন অথবা রাসূলের পক্ষ থেকে (কাফিরদের তিরস্কারের) জবাব দেন।
হাসান : সহীহাহ্ (১৬৫৭)
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৮৪৬
হাদিসের মান: হাসান হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com 6:55
ঠিক আছে ভাই আপনার কথা বুঝলাম কিন্তু এখানে তো বলা নাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম দুরুদ পড়তে পড়তে সাহাবীদের নিয়ে দাঁড়িয়ে পড়তেন
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০)
হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
আহলে হাদিস মানেই এজিদের বন্দু নবী রাসুলে দুশমন
এই বলদটা কি হাদিস বোঝে নাকি বোঝেনা এই হাদিস দ্বারা কি কি সাবেত হলো???
মাশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলার আমাদের সবাইকে কোরআন হাদিস ভিত্তিক আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন।
janajar namaz ki amara darai pori naki Bose Bose pori
আল্লাহ তোমাদের হেদায়েত দান করুক আমীন
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০)
হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
Allah tomake uttom hedayah Dan korun amin
১০০% সঠিক উত্তর পেয়েছি।
Bhai Kun kitab a ase Bose salam porben sahabara tho sob somoy Nobiji ke dariye salam diten hadise ase
O akjon gumrah badmajhob
Suto Kato netha der jonno darate paren kintu jar Dara duniya sristi holo tan shan o darale Otto osubida ki..kotay ase na je takte chay se hajar ta karon kujbe takar jonno r je sore jete chay se hajar ta karon kujbe Sore jawar jonno
@md.chতুই হলি মহা আবুল ufianahmedattari4373
@@md.sufianahmedattari4373তুই হলি মহা মদন আবুল
Subhanallah
❤❤❤,ইউ । শায়েখ আহমাদুল্লাহ। আমি মনে করি এই যুগের শ্রেষ্ঠ ১ জন আলেম।
@@মোঃসাইদবাদশা এই যুগের শ্রেষ্ঠ যাহেল
@@Al-aminHussain-n9vTui to jahel protibondhi😂😂
++উপহার++
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
মক্কা ছেড়ে মদিনায় আইলো
নবীজী
খুশিতে মাতোয়ারা
মদিনাবাসী
পূর্ণিমা চাঁদ এল মদিনার আকাশে
লক্ষ ফুলের ঘ্রাণ ছড়ালো মদীনার বাতাসে
ঘরবাড়ি ছেড়ে সবাই বাহিরে আসিয়া
দেখিল নবীজীরে প্রাণো ভরিয়া
ইয়া রাসূলাল্লাহ
ইয়া হাবীবাল্লাহ
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
পূর্ণিমা চাঁদ উদিত হলো আজ
মদীনার আকাশে
জ্বলবে প্রতিদিন দিনে ও রাতে
মুসলিম যতদিন থাকবে দুনিয়ায়
ভুলে যাবে না তারা কখনো তোমায়
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
সালাম তোমায় হাবীব সালাম
তোমায়
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সকল সৃষ্টির স্রষ্টা যিনি
আমাদের কাছে তোমা পাঠালেন তিনি
নিয়ে এসেছ তুমি তারই বাণী
তুমি এসেছ তাই
সম্মানিত মোরা সারা দুনিয়ায়
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
আকাশের ঐ তারার মাঝে
সবার সেরা তারা তুমি
ফুটন্ত সব ফুলের মাঝে
সবার প্রিয় ফুল তুমি
তোমার ঘ্রাণে মুখরিত সুবাসিত প্লাবিত আনন্দিত ধরণী
আনন্দিত ধরণী
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
সালাম তোমায় হাবীব সালাম
তোমায়
আল্লার প্রিয় হাবীব তুমি
পূর্ণ চাঁদের আলো
দেখলে তোমায় মন ভরে যায়
মন হয়ে যায় ভালো
তোমার মিষ্টি কথায় ভুলি সকল ব্যাথা
তোমার লাগি বিশ্ববাসী হইলো দিওয়ানা
তোমার অনুসারী হয়ে যেন মরি আমরা সবাই
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
আমরা ছিলাম মর্যাদাহীন অবহেলায়
আমরা ছিলাম পথহারা
বড়ো অসোহায়
তুমি এসে ছড়াই দিলে আল কুরআনের আলো
তুমি এসে পথ দেখালে তাড়ালে অন্যায়
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
সৃষ্টির সেরা তুমি
ভালোবাসা তুমি
হৃদয়ে আছো তুমি
তুমি
রহমাতাল্লিল আলামীন
শাফিউল মুঝনাবিন
সাইয়িদুল কাওনাইন
ইমামাল মুরসালিন
খতামুন্নাবিইয়িন
খিতামার রাসূল
তোমারি প্রেমে সবাই ব্যাকুল
হে রাসূল
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
সালাম তোমায় হাবীব সালাম
তোমায়
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
হে বিপ্লবী সংগ্রামী
সর্বশ্রেষ্ঠ মাটির সন্তান
দীন ইসলামের জন্য তুমি করিয়াছ সংগ্রাম
তোমার স্মৃতি চিরদিন রয়ে যাবে অম্লান
সকল সৃষ্টির সাথে আল্লাহ মহান
তোমার জন্য পড়ে দরুদ ও সালাম
তোমার কথা মেনে চলতে নাহি পারি
হয়ে যায় শত ভুল
আমাদের দোষ এুটি ক্ষমা করে দিও
যতটুকু পারো
ভুলে যেও না কখনো
তোমার স্মৃতি পড়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে
ভেঙ্গে যায় সকল হৃদয়
ভালোবাসার ফুল ফুটে তায়
সইতে পারি না হায়
সালাম তোমায় রাসূল সালাম তোমায়
শুকরিয়া জানাই আমরা শুকরিয়া জানাই
মিলাদ কিয়াম ছিল এবং থাকবে ইনশাআল্লাহ
হিন্দু খ্রিস্টান বৌদ্ধ এবং মুসলমানের মধ্যে মুশরিক বেদাতি মাওলানা ছিল এবং থাকবে
bedati pothvrosto der jonno. ASTAGFERULLAH
অবশ্যই❤
এটা রাসুলের জুগে চিলনা
@@nurulislamjuber5987 Right ▶️
Thank you
আল্লাহু আকবার
Allah huakbar
নামাজ আর মিলাদ তো এক না- দুটোই ভিন্ন।
Masallah ❤❤❤❤❤❤❤
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর ও যুক্তি সংযত আলোচনা
নবীকে আমরা দাঁড়িয়ে সালাম দেই সারা জীবন দিব সুন্দর করে এ কথাটা বলে দিয়েন
সুন্দর বিশ্লেষন
Mashallah
নবীজির সম্মানে দাঁড়িয়ে দুরুদ পড়া যায়,কিন্তু বিদআত নয়। আমরা কি কোরআন হাদিস অনুযায়ী জীবন পরিচালনা কতটুকু করি,একটু কি ভেবে দেখেছেন! আর নবীর শানেমানে দাঁড়ালে বিদআত।। দাড়িয়ে কেউ মন্দ কিছু বলে না।। আল্লাহ এবং নবীজি কে ভালবেসে যা করবেন,তাই সঠিক।। আমিন।।।
আল্লাহ ও রাসূলকে ভালোবাসার নাম করে তথাকথিত সুফি ভণ্ডরা গাজা খায়,মাজার পূজারীরা গান বাজনা করে।তাইলে কি এগুলাও ঠিক?
আন্দাজে কথা বলা ছেড়ে ইসলামকে জানুন ও বুঝুন।তাইলে অন্তত কিছুটাও হইলে উপকার হবে।
Ammen
Right❤
সম্মানিত ভাই, দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়েও দুরুদ পড়া যায় কিন্তু আপনে যদি শুধু দাঁড়িয়ে পড়তে হবে এমন চিন্তা করেন এবং সকলে দাঁড়িয়ে পড়লে অতিরিক্ত সাওয়াব পাওয়া যাবে তবে সেইটা বেদাত হবে।
তাহলে আপনি সুরা ফাতিহা বসে করেন কেনো???😂 আল্লাহকে সম্মান করলেন বইসা আর নবিজীর সময় দারায়া??? 😅
❤❤❤আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
Allah erokom Hojur ke sotik bujar toufik den....
Ammen
Alhamdolillah.
Allah
দাঁড়িয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর শানে কেয়াম করা খুবই ভালো কাজ।
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০)
হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
Pagol
মাশাআল্লাহ
😅😅😅😅😅😅
আমি একমত আপনার কথাতেই ।বসে দরূদ পড়ার নিয়ম সঠিক।
চমৎকার জবাব মাশা আল্লাহ
ভাই এগুলো করে এক শ্রেণীর পেট পূজারীরা এরা বিভিন্ন নিয়ম কানুন চালু করতে পারলে জনগনের পকেট কাটা অনেক সুবিধা হয়
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০)
হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
হুজুরের বয়ান ওনেক সুন্দর
আমরা মিলাদ শেষের দিকে দাঁড়াইয়া ক্যাম শরীফ পড়ি অর্থাৎ ইয়া নবী সালামু আলাইকা ইয়া রাসুল সালামুআলাইকুম মাহফিল শেষেও আমরা দাঁড়াইয়া নবী পাকের রওজা মোবারকের সালাম পাঠ করি এটা আমরা মনে করি ১০০% জায়েজ এবং অসংখ্য শোভা
😂
ভাই আমার.. নবিয়ে পাক (সা.) .. তিনি এমন কোনো তরিকা দেন নাই... দাড়ানো সম্মানজনক এইটা তো মানুষরা বানিয়ে ফেলল.. কোরআন এবং হাদীস শরীফ এ এর কোনো শিক্ষা দেয়া হয় নাই...
আপনি জানেন অনেকে নবিদের সম্মান দিতে দিতে খোদার সন্তানের মর্যাদা দিয়ে দিসে আর তারাই এখনই সেই পথভ্রষটতার শিকার হয়ে খৃস্টান হয়ে গেছে...
নবীজি আমাদের কে শিক্ষা দিয়েছেন কিভাবে তাকে সম্মান করতে হবে.. এর বাইরে মাতব্বরি করে সম্মান করা বোকামি...
আল্লাহ যদি আদেশ করতেন দরুদ পড়ার সময়ে দাড়িয়ে যেতে হবে.... তাহলে আজকে আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে দরুদ পড়ার সময় দাড়িয়ে যেতাম..
আল্লাহ্ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক আমীন...
ক্যাম কিরে ভাই??
ইয়ানবি এর মানে কি
@@hasibsheikh5904 হে নবী
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
আমিন
সুন্দর কথা
Mashallah ♥️
আল্লাহ আমাদের দিন শিক্ষা করার তৌফিক দান করুক আমিন❤❤❤
মাশাআল্লাহ
A grade scholar
এই হুজুর নিজেকে বেশি জ্ঞানী মনে করে। মনগড়া কথা বলে। যেমনটা বলেছে রাসুল (সা:) এর নবুয়ত নিয়ে। আমি মনে করি ওনার ওয়াজ শুনা মানে নিজের ইমানকে বাতিল করা। আমার সবচেয়ে প্রিয় হুজুর মুফতি নজরুল ইসলাম কাশেমী❤
OunffsbfyBs
ভাই আপনাকে বিনয়ের সাথে বলি যানিনা ধর্মীয় পড়াশোনা করেছেন কিনা যদি না করে থাকেন তবে একটু পড়াশোনা করে নিবেন।হুজুরের কথায় কান দিতে যাবেন কেন?আর হুজুরের সমালোচনা ই বা করবেন কেন?এতে আপনার ই আমলনামা ভারি হবে।
উনি মুহাম্মদ (স) ওর নবুয়ত নিয়ে ভুল কিছুই বলেন নাই। আপনি কুরআন পড়ে দেখেন, আল্লাহ নিজেই কয়েকবার কুরআনে বলেছেন, মুসলিম মানে ইব্রাহিম (আ) এর ধর্মের অনুসারী, এই ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হলেন হযরত মুহাম্মদ (স)৷ তাহলে উনি তো নবুয়তের পূর্বে ইব্রাহীম (আ) এর ধর্মই পালন করতেন, তাই না? খুবই কমন সেন্স এর একটা কথা।
আর উনি এই বয়ানেও কোন ভুল কথা বলেন নাই। রাসুল(স) জীবিত থাকতেই উনি কাউকে উনার জন্য দাঁড়াতে নিষেধ করতেন। আপনি হাদিস পড়লে জানতে পারবেন।
তুই হলি জালেম
আল্লাহর কসম করে বলছি আপনি সঠিক মন্তব্য করেছেন ।আল্লাহ নিজেই বলেছেন ধর্মের ব্যপারে ফেৎনা, মানুষ হত্যার চাইতে বড় পাপ ।
الحمدللہ I'm sunni
ALHAMDULILLAH I'm Muslim.
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী আমাদেরকে এটা শিক্ষা দিয়েছেন যে আমরা সুন্নি না শিয়া । আপনি একজন মুসলিম, এটাই আপনার সবচেয়ে বড় পরিচয় হওয়া উচিত । কারণ হাশরের ময়দানে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করবে না যে আপনি সুন্নি ছিলেন না শিয়া ছিলেন। বরং এটা জিজ্ঞেস করবে যে আপনি মুসলিম ছিলেন কিনা । তাই মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা বন্ধ করুন। কারণ প্রত্যেকেই তাদের নিজ নিজ কর্মফল ভোগ করবে । যারা মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে তাদেরকে আল্লাহতালা কখনো ক্ষমা করবে না ❤❤❤☪️☪️☪️☪️☪️🕌🕌🕌🕌🕌🕌🕌🕌
সঠিক কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
মাশাল্লাহ ✅ঠিক
সুন্দর আলোচনা বোঝানোর জন্য ঠিক
الحمد لله 🥰🥰
😢 সুবাহানাল্লাহ আল্লাহ পাক আমাদের বোজার তৌফিক দান করুন আমীন
নবী জীর সম্মানে দাড়ানো হয় এতে তুমি নিষেধ দেরি কে৵0 8:01
8:01
বিনা দলিলে আমি আমার কলিজ্বার টুকরা দূ জাহানের বাদশা নবি সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহে ওয়াসাল্লাম কে দারিয়ে প্রান ভরে সালাম দিব।এটা আমার ঈমান।আর মনে রাখতে হবে তাজিমে নবিজ্বি ঈমান।আর যার মধ্যে নবিজ্বির তাজিম বা সন্মান নাই, ঐই ব্যাক্তির ঈমান নাই।
ভাই,
আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না!
আলেমের পরামর্শ গ্রহণ করলে ভালো হবে ভাই🎉
@@MdMijan-n6i7bনবিজ্বির সন্মানের বিরুদ্ধে যে আলেম দলিল দে আমি তাকে আমার জুতার ময়লার মত জানি।মিলাদ কিয়াম জায়েয চন্দ্র সূর্যের মত ইসপষ্ট দলিল রয়েছে।
তোর বিনা দলিলের ইমান নিয়ে তুই থাক
@@adil-molla ইনশাআল্লাহ থাকবো,,কিয়ামত পর্যন্ত জমিনে মিলাদ কিয়াম চলবে,,আর বাতিল মুনাফেক্বরা জলবে।
রাইট ❤❤❤
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর এবং যৌক্তিক আলোচনা।
Ak dom right 👍👍👍👍👍
শুবহানআল্লা
Hujur ami 8 maser gorboboto . 2ta bachcha Hobe ami koak din ag porjonto dadia namaj portam. Kichu din jabot Bose Bose namaj pori. Amar Jonno Dua korben.
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।
মাশাআল্লাহ,, আমাদের আইডেল স্কলার!!!
নামাজের মধ্যে বসে বসে দোয়ায়াই সিস্টেম নামাজের বাহিরে সাহাবীরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নবীকে সালাম দিছে এটাই আদব
দলিল দেন?
আরে বোকা!যখন নবীজি উপস্থিত হন তখন তার সন্মানার্থে দাঁড়িয়ে সালাম দেওয়া এটি হলো আদব ।আর এখন নবী উপস্থিত হন না তাই এটা আদবের খেলাপ।
আলাউদ্দিন জেহাদীর বয়ান শুনেন @@nasimaaktar7343
মিলাদ কিয়াম বিদাত কারন এর কোন দলিল নাই তাই এটি বিদাত
অতি ভক্তি করলে,, ব্যয়াদব হতে হয়।।
নবীজি সাঃ বসে শুনে সালাম দুরুদ পড়া যাবে আর নবীজি সাঃ সম্মানে দাঁড়িয়ে সালাম জানানো এটা আদব।
রাসুলের সম্মানের দাঁড়িয়ে দুরুদ পড়া আদব তার নামাজে যে আপনি বসে পড়লেন তাহলে তো সেটা বেয়াদবি বলো
আপনার ফতোয়াবাজ, আপনার ভক্তদের পকেটে রাখতে বলুন, সত্যিকারের আল্লাহ প্রেমিকগ, রাসুল প্রেমিক গান, আউলিয়া আল্লাহ প্রেমিকগণ, সত্য ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে, বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রের ন্যায়, বাংলাদেশে ঈদে মিলাদুন্নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, পালন করার আইন হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ
রেওজা পাকে গিয়ে আমরা কিভাবে নবী মুহাম্মদ (সা) কে সালাম দেই একটু বলবেন দয়া করে
ঐ খানে বসার কি ব্যবস্থা আছে কি????
নবী সাঃ শানে কিয়াম করব
আপনাকে যদি আমি কাচে পাই তবে অবশ্যই দাড়ায়ে সম্মান জানাব। আল্লাহর নবিকে যদি কেহ অনুভবে পায় তবে কি সে বসে থাকবে?
অনুভবে নবী আসবে না।
রাইট@@shojolahmedvlogs3649
আবাল সাহেব কই কি
R8
মাশাআল্লাহ অসাধারণ জবাব
আল্লাহতালা আমাদেরকে দাঁড়িয়ে কিয়াম করার বেদাত থেকে রক্ষা করুন
Subhanallah mashalla 🇸🇦🇸🇦🕋🕋🌹🌹🌹🤲🤲❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আমিন আহমাদুল্লাহ হুজুরের সাথে একমত যেমন কোন একটা নতুন দোকান যদি উদ্বোধন করে তখন মিলাদ পড়াতে হয় সেই জায়গায় বসে পড়েনা সবাই দেখি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে
❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ প্রিয় হুজুর!
বন্ড হুজুর
Jajhakallah khairan
মাসআল্লহ
আখেরি নবী ও শ্রেষ্ঠ রাসূল হযরত মুহাম্মদ সা. এর প্রতি ভালবাসা ও গভীর মহব্বত রাখা ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও বটে। তবে উক্ত ইবাদত অবশ্যই সে পদ্ধতিতে করতে হবে, যে পদ্ধতি স্বয়ং নবীজী সা., সাহাবায়ে কেরামকে শিক্ষা দিয়েছেন। তারপর সাহাবায়ে কেরাম রা. তাবেঈনদের শিক্ষা দিয়েছেন এবং তাবেঈনগণ পরবর্তীদের শিখিয়ে গেছেন। মনগড়া বা ভিত্তিহীন কোনো তরীকায় করলে তা ইবাদত বলে গণ্য হবে না। এ জন্যই রাসূল সা. এর জীবনাদর্শ আহকামে দীন ও শরীয়ী বিধি-বিধান সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ।
সুতরাং রাসূল সা.-এর জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনা করা সওয়াব ও বরকতের বিষয় এবং মহান দীনী কাজ হলেও দেশের শরীয়তের নিয়ম-নীতি সম্পর্কে কোনো কোনো শ্রেণীর লোকেরা ‘মীলাদ শরিফ’ নামে সম্মিলিত সুরে গদভাধা কিছু পাঠের অনুষ্ঠান এবং কিয়ামের যে রীতি চালু করেছে, তার কোনো ভিত্তি কুরআন-হাদীসে, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন ও তাবে তাবেঈনের সোনালী যুগে পাওয়া যায় না। অথচ সর্বস্বীকৃত সত্য হলো, তারাই ছিলেন প্রকৃত নবীপ্রেমী খাঁটি আশেকে রাসূল এবং নবীজী সা. এর আদর্শের পরিপূর্ণ অনুসারি ও বাস্তব নমুনা।
প্রচলিত এই মিলাদ ও কিয়ামের উদ্ভব ঘটে ৬০৪ হিজরি সনে। ইরাকের মাসূল শহরের বাদশা আবু সাঈদ মুজাফ্ফর কাকরী এবং তার দরবারি আলেম আবু খাত্তাব উমর ইবনে দিহইয়া এদু’জন মিলে এর প্রচলন ঘটায়। এরা উভয়ে দীনের ব্যাপারে খুবই উদাসীন এবং ফাসিক প্রকৃতির লোক ছিল। পরবর্তীতে অজ্ঞতা, মূর্খতা ও জাহালতের অন্ধকারে নিমজ্জিত শ্রেণীর লোকদের মাধ্যমে আরো অনেক কুসংস্কার, শরীয়ত বিরোধী বিশ্বাস ও কার্যাবলী এতে সংযোজিত হতে থাকে। যার সবকিছুই কুরআন-হাদিস, ইজমা-কিয়াস তথা শরীয়তের মূল প্রমাণ পরিপন্থী। তা ছাড়া মিলাদের মধ্যে রাসূলুল্লাহ সা.কে হাজির-নাজির মনে করে কিয়াম করা তো রীতিমতো শিরক। হাজির-নাজির মনে না করলেও শরীয়তে এর ভিত্তি নেই।
এ সকল কারণে প্রচলিত মিলাদ, কিয়াম না জায়েজ ও বিদআতের অন্তর্ভুক্ত বলেই সকল হক্কানী ওলামায়ে কেরাম একবাক্যে ফতওয়া দিয়ে থাকেন। আর ইয়া নাবী সালাম আলাইকা বলে দরূদ শরীফ রাসূলে পাক সা. কে হাজির-নাজির মানে করে পাঠ করলে তো শিরক হবে।
আনাস(রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, সাহাবাদের(রাঃ) নিকট রাসূল(সাঃ) অপেক্ষা প্রিয় কেউ ছিল না। তদুপরি হৃদয়ে এত মহব্বত পোষণ করা সত্বেও যখন তাঁরা প্রিয় রাসূল(সাঃ) কে দেখতেন তখন সাহাবায়ে কেরাম(রাঃ) দন্ডায়মান হতেন না। কেননা, তাঁরা একথা ভালভাবেই জানতেন যে, রাসূল(সাঃ) কে দেখে আমরা ‘দন্ডায়মান’ হই এটি তিনি পছন্দ করতেন না.(তিরমিযী শরীফ ২/১০০ : মিশকাত শরীফ ২/৪০৩ : মুসনাদে আহমদ ৩/১৫১)
আবু উমামা(রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলাল্লাহ(সাঃ) লাঠিতে ভর করে ঘর থেকে বাইরে তাশরীফ নিয়ে আসেন, আমরা উপস্থিত সকলে তাঁর সম্মানে দন্ডায়মান হই। তখন তিনি এরশাদ করেন, তোমরা আজমী(অনারব) লোকদের ন্যায় কখনো দাঁড়াবে না। আজমীগণ এমনি দাঁড়িয়ে এসে অন্যকে সম্মান প্রদর্শন করে থাকে।
(মিশকাত শরীফ : ৮৮,৮৯,৯০)
মু’আবিয়া(রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ(সাঃ) এরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এতে আনন্দ বোধ করে যে, লোকজন তার সম্মানে মূর্তির ন্যয় দাঁড়িয়ে থাকুক, তার জন্য উচিৎ যে, সে জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্দিষ্ট করে নেয়।
(আবু দাউদ, তিরমিযী)
বিশ্ববরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ কোরআন ও হাদিসের অন্যতগ গবেষক সৌদি আরবের ‘গবেষনা-ইফতা-দাওয়াত ও ইরশাদ বিভাগ’ এর প্রধান শায়খ আবদুল আজীজ বিন আবদুল্লাহ বিন বায তাঁর গ্রন্থে লেখেন, আমার জেনে খুবই দুঃখ হয় যে এরুপ বিদ’আতী(মিলাদ) অনুষ্ঠান এমন সব মুসলিম দ্বারা সংঘঠিত হচ্ছে যারা তাদের রাসূল(সাঃ) এর মহব্বতের ব্যাপারে খুবই দৃঢ়তা রাখেন। মিলাদের প্রবক্তাকে বলছি যদি আপনি সুন্নি হন ও মুহাম্মাদ(সাঃ) এর অনুসারী হওয়ার দাবি রাখেন তাহলে বলুন তিনি নিজে বা তাঁর কোন সাহাবী(রাঃ) বা তাঁদের সঠিক অনুসারী কোন তাবেঈ কি এ কাজটি করেছেন, না এটা ইয়াহুদি ও খৃষ্টান বা তাদের মত অন্যান্য আল্লাহর শত্রুদের অন্ধ অনুকরণ ? এ ধরণের মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রাসুলুল্লাহ(সাঃ) এর প্রতি ভালবাসা প্রতিফলিত হয় না। যা করলে তাঁর ভালবাসা প্রতিফলিত হয় তা হল তাঁর নির্দেশের আনুগত্য করা, যা কিছু তিনি বলেছেন তা বিশ্বাস করা এবং যা কিছু তিনি নিষেধ করেছেন তা বর্জন করা। আল্লাহ যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন কেবল সেভাবেই তাঁর উপাসনা করা।
😢
👉কিয়াম (দাঁড়ানো) ও সম্মেলিত ভাবে কাশিদা (প্রশংসা মূলক কবিতা) পাঠের দলিলঃ
(১) মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে:
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’
(তিরমিযী:২৮৪৬)
এছাড়াও কারো সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হাদিস রয়েছে, যেমনঃ [সহিহ বুখারি-৫৮২৮ (ই/ফা) ; ৬২৬২ (আন্তর্জাতিক)],(সুনানে আবু দাউদ-৪৭৭৫),(সহীহ বুখারী-৩৭৮৫),আবু দাউদ-৫১৪৫)
---------------
(২) সাহাবীগণ পাথর তুলতে তুলতে ছন্দোবদ্ধ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন। আর নবী (সাঃ)-ও তাঁদের সাথে ছিলেন। তিনি তখন বলছিলেনঃ
اللَّهُمَّ لاَ خَيْرَ إِلاَّ خَيْرُ الآخِرَهْ فَاغْفِرْ لِلأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ
হে আল্লাহ! আখিরাতের কল্যাণ ছাড়া (প্রকৃতপক্ষে) আর কোন কল্যাণ নেই। আপনি আনসার ও মুহাজিরগণকে ক্ষমা করে দিন।
[বুখারি-৪১৬(ই/ফা), ৪২৮ (আন্তর্জাতিক)]
মিশকাত শরীফের ৪১০ পৃষ্ঠায় লিখিত আছে:
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসসান (রাঃ) এর জন্য মসজিদে নববীতে একটি মিম্বর স্থাপন করলেন। তিনি উহার উপর দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাবিবের পদমর্যাদা (গুণাবলী ও গৌরবময় জীবনী) সজোরে বয়ান করতেন। আল্লাহর হাবিব (তা শ্রবণ করে সন্তুষ্টচিত্তে) বলতেন, নিশ্চয়ই হাসসান যতক্ষণ হুজুরের গুণরাজী বয়ান করতে থাকেন ততক্ষণ আল্লাহ তা’য়ালা হযরত জিব্রাঈল (আঃ) দ্বারা তাঁর সহায়তা করতে থাকেন।’
(তিরমিযী:২৮৪৬)
ইবনে উমর (রা:)সম্পর্কে বর্নিত যে,তিনি যখন সফর থেকে আসতেন তখন নবী করীম (সাঃ)ওনার রওযা মুবারক বা কবরের পাশে এসে উপস্থিত হতেন এবং দাড়িয়ে বলতেন,আস-সালামু আলাইক ইয়া রাসূলাল্লাহ,আস-সালামু আলাইক ইয়া আবু বক্কর(রা:),আস-সালামু আলাইক ইয়া উমর (রা:)এবং দাড়ানো অবস্থায় দুরুদপাঠ করতেন এবং সবশেষে দুআ করতেন.
দলিল- হিজরি ৪০ সালের বিখ্যাত হাদিস গ্রন্থ ইলাউস সূনান- ৬ষ্ঠ খন্ড-ইসঃ ফাঃ ৩০৫৯ হাদিস
বলদের গুষ্টি যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না। কুরআনে কি বলে সেটা দেখ কানার দল।
নামাজে দরুদ পড়া আখেরী বৈঠক করা আর নামাজ ব্যতীত দরুদ এর নিয়ত করা নবীজির সম্মানের খাতিরে দাঁড়িয়ে পড়াটা ভালো
মাশাল্লাহ হুজুর সুন্দর পরামর্শ দিয়েছে
❤❤❤
সুন্দর কথা মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤
আহমাদুল্লাহ হুজূর. ❤❤❤
পবিত্র মি্লাদ ও কেয়াম ছিল আছে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
Sob petyr dhanda😂
Kiyam sudhu namaz e foroj, oaz ta sompurno sunun
😂😂দলিল দেন
সুন্দর করে বুঝিয়েছেন
আল্লাহ বলছেন সুরা আহ্জাবে ইয়া আয়ুহাললাজিনা আমানু সললু আলাইহি ওসাললিমু তাসলিমা তোমরা য়ারা ঈমানদার আছো নবী স কে সন্মানে সাথে সালাম দেও
Somman er sathe salam deo . Kichukkhn boisa somman deo trpr hut kre daraiya somman deo emn ta to bola nai nki
Apnara jeta Koren stake somman bolen Ami to er bhitor kono somman pai na Gola fatiye gan gawar Moto kore banano EKTA durud path kora kon somman ETA bojha dai
মাশাল্লাহ সুন্দর ভাবে বুঝানোর জন্য
আস্সালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ জি হুজুর দাড়ানোর হুকুম থাকলে ত এই টা ফরজ হতো তবে মনে রাখবেন এইটা হলো মুস্তাহাব তবে দাড়ানোর যেহেতু নিষেদ নেই বা বসেও যেহেতু নিষেদ নেই দাড়ানো টাই আদব আমাদের কে অলি আওলিয়ারা আদব শিক্ষা দিয়েছেন প্রিয় ভাই ইলমে শরিয়ত ইলমে তরিক ইলমে মারেফাত এর দলিল ভিত্তিক কোনো না বাবে কিয়ামে দাড়ানো জায়েজ তার পরেও যদি মনে করেন বেদাত প্রিয় ভাই বেদাত ছাড়া কিছু নেই
তুমি ফোতয়া না বুঝে উত্তর দেও কেন,,, আর যেটা আল্লাহ তায়ালা করতে বলেন নাই রসুল বলেন নাই,,, সেটা করাই বিদাত
মাশাল্লাহ হুজুর সঠিক বলেছেন আপনি
কিয়াম জায়েজ।
হজরত আবু উমামা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) লাঠি হাতে নিয়ে আমাদের দিকে অগ্রসর হলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলাম, তখন তিনি ইরশাদ করলেন, তোমরা অনারবিদের মতো পরস্পরকে সম্মান দিতে দাঁড়িয়ে যেয়ো না। (আবু দাউদ : হাদিস ৫২৩০)
হজরত আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, সাহাবায়ে কেরামের কাছে রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে অধিক প্রিয় আর কেউ ছিল না। তা সত্ত্বেও তাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখে দাঁড়াতেন না, কেননা তাঁরা জানতেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অপছন্দ করতেন। (তিরমিজি : হাদিস ২৭৫৪, শরহু মুশকিলিল আসার : হাদিস ১১২৬),
আহমদুললাহ হুজুর অহংকার মুক্ত