ইসরায়েল বিমান হামলা চালিয়ে ইরানের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা গুটিয়ে দিতে পারবে,কিন্তু পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ,ক্ষমতা ইসরায়েলের আছে? ইসরায়েলের ছোট্ট ভূখণ্ডে মিসাইল বৃষ্টি হলে তা ঠেকানোর সামর্থ্য কিংবা উপায় আছে? হামাস,হিজবল্লাহ,সিরিয়ান এবং ইরাকি মিলিশিয়ারা বসে থাকবে?
ইরানে হামলার সক্ষমতা ইসরাইলের নেই।কারণ ইরানের নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বাভর-৩৭৩ যথেষ্ঠ শক্তিশালী। তার পর যে মিসাইল সিটি প্রস্তুত আছে সেটাও তো সামলাতে হবে ইসরাইল কে।
@@shibprasadsarkar2019 .ছিড়ছি তো 1946 সালে পৃথিবীতে ইহুদি সংখ্যা ছিলো বেশি HITLER নিজেই 75 লাখ ইহুদি মেরে সাফ করে গেছে এখন 2 কোটি ইহুদি হবে পুরো পৃথিবীতে ।ইহুদি রা ইউরোপ এর রাস্তায় ঘুমাতে এখন আমেরিকার সাহায্য নিয়ে টিকে থাকতে হবে যতদিন না বড় যুদ্ধ এ অস্তিত্ব বিলীন হয়।
ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমাদের মুসলিমরা আল্লাহর উপর ভরসা করি,যারা আল্লাহর রাস্তায় চলে আল্লাহ তাদের সাহায্য করে,হে আল্লাহ তুমি জালিম দের, সাথে মোকাবেলা করার জন্য আমাদের সকল মুসলমান নর নারী সবাইকে ঈমানী শক্তিকে বলিয়ান করে দাও
ইরানের উচিত Su 57 বিমান ও S 400 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনা।। আর ইরানের মিসাইল এর কথা সারা পৃথিবী জানে।। ইরানের উচিত পৃথিবীর বুক থেকে ইজরায়েল নিশ্চিন্ন করে দেওয়া।।
@@koushikkundu5192 এই বিজ্ঞানের যুগে এত কুসংস্কার,,,,, হিন্দুদের মাথাই গুবর ছাড়া আর কিছু নাই . .........যোনি পূজা.......... আসামের গুয়াহাটি শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত তন্ত্র মন্ত্রের তীর্থস্থান কামরূপ কামাখ্যা। হিন্দু পুরাণে রয়েছে যে, তাণ্ডব রত মহাদেবের কাঁধে আত্ম ঘাতী সতীর দেহ ৫১ টুকরোতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যায় সতীর দেহলতা। আজকের আসামের নীলাচল পাহাড়ের উপরে কামদেব খুঁজে পায় সতীর গর্ভ ও যোনি।‘কামাখ্যা’ | প্রতি বছর ২২ থেকে ২৬ শে জুন হয় এই অম্বুবাচী মেলা। তান্ত্রিকরা কামদেবের সাধন ভোজনে কাম কলার তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত হন ও আশীর্বাদ প্রাপ্ত হন। এই সময় এরা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে মন্দিরে অবস্থান করেন। ভক্ত নারী ও পুরুষ তাঁদের নিজ হাতে আহার করিয়ে থাকেন। তখন তাঁদের জীবন্ত লিঙ্গেরও পূজা হয়ে থাকে। তাঁদের ঘিরে কীর্তন হয় ও মন্ত্র পাঠ হয়। তান্ত্রিকরা দিগম্বর অবস্থাতেই সমস্ত উৎসব কাল মন্দিরের বাইরের সমস্ত জায়গায় ঘুরে ফিরেন। বিভিন্ন বাসনা নিয়ে আসা কিছু নারী তাঁদের কৃপা ও আশীর্বাদ লাভের আশায় এই সকল তান্ত্রিকদের সাথে সহবাসে লিপ্ত হন। পুরুষ তান্ত্রিকদের পাশাপাশি অনেক নারী তান্ত্রিকদেরও দেখা যায়। পুরুষদের ন্যায় তাদেরও অবাধ নগ্ন বিচরণ। পুরুষ ভক্তরা ঐ সকল দিব্যতা অর্জনকারী নারীদের যৌন সুখে তৃপ্ত করতে পারলে তাঁরা সেই সকল পুরুষ ভক্তদের তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুলতেন। তবে এখন আর আগের মত তাঁদের প্রকাশ্য জনসম্মুখে দেখা যায় না। উৎসবের প্রধান আকর্ষণ যোনী পূজা। পূজাটি সম্পূর্ণ করেন একজন পুরোহিত। এই সময়ে একজন নারীকে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় দেবীর শক্তি পিঠের উপর দুই পাশে দুই পা দিয়ে শক্তি পিঠের যোনী মূল নারীটির যোনী বরাবর স্থির রেখে দুই হাত হাঁটুর উপর রেখে বসানো হয়। এই সময় পুরোহিত পবিত্র জলে নারীর বিভিন্ন অঙ্গ মন্ত্র পাঠে ধৌত করে দেন। পুরোহিত তাঁর ডান হাতে বৃদ্ধা ও কনিষ্ঠা আঙ্গুলী ভাজ করে পরবর্তী তিন আঙ্গুল দণ্ডায়মান রেখে নারীর যৌনাঙ্গ মন্ত্র পাঠে মৈথুন করেন যতক্ষণ না নারীর কাম রস বের হয়ে আসে। কাম রস শক্তি পিঠে পতিত হলে নারী দেহ নিস্তেজ হয় ও দেহ পবিত্রতা লাভ করে। নারী মা কামাখ্যাকে মনে মনে আবাহন করেন। নারীর পবিত্র দেহে তখন মা কামাখ্যা আবর্তিত হন। পুরোহিত তখন পরম ভক্তিতে মন্ত্র পাঠে নারীর যোনী পবিত্র পানিতে ধৌত করে দেন। নারীর যোনী বরাবর একটি প্রদীপ জালানো হয়। এই সময় মন্দিরে উপস্থিত বিভিন্ন বয়সের প্রাপ্ত বয়স্ক সাধারণ নারী ও পুরুষ ভক্তরা তাকে পূজা অর্চনা দিয়ে থাকেন। পূজা ও মন্ত্র পাঠ চলে দীর্ঘক্ষণ ধরে।একজন একজন করে ভক্তরা ফুল চন্দনে প্রণাম করে যায়। উক্ত নারীটি তখন স্বয়ং কামাখ্যা মা। তাঁর উপর তখন বিশেষ শক্তির আবির্ভাব ঘটে। তিনি ভক্তদের আশীর্বাদ করেন। এর পর কামাখ্যা মার মুল বেদীতে একটি কন্যা শিশুকে বলি দেয়া হতো। এতে নাকি কামাখ্যা মা সন্তুষ্টি লাভ করেন বলে সনাতন হিন্দুত্ববাদীরা। পূজা রত নারীটির উপর তান্ত্রিক শক্তি তথা কাম ও কলা শক্তি, বশীকরণ শক্তি, বান শক্তি, সৌন্দর্য ও মায়া শক্তি, জাদু শক্তি, মোহিত করণ শক্তি, ধ্বংস শক্তি প্রাপ্ত হয়। যাই হোক, বলি দেয়া কন্যা শিশুটির রক্ত সোনা, রুপা ও তামার মিশ্রণে এক ধরণের বাটিতে করে পূজারী নারীটির মাথায় ঢালা হয় এবং সেই রক্ত দিয়ে তাঁর কপালে তিলক ফোঁটা দেয়া হয়। পূজা শেষে নারীটি যে কোন একজন নারী অথবা পুরুষ সৌভাগ্যবান ভক্তকে বেছে নেন এবং মন্দিরের অন্য একটি কক্ষে তাঁর সাথে কাম লিলায় মত্ত হন। এই কাম লীলা দুই ধরণের হয়ে থাকে। এক সমকাম ও দুই বিপরীত লিঙ্গ কাম। নারীটি যখন অন্য সৌভাগ্যবান নারীকে কাম লিলায় আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় সমকাম। আর যখন ভিন্ন লিঙ্গের সৌভাগ্যবান পুরুষকে আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় বিপরীত লিঙ্গ কাম।(সংকলিত) ...............থুথু দেন সবাই মালুদের............. .............থুথু দেন সবাই মালুদের............
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহতালা ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। ইরান ইজরাইলকে ঢিল দেন কিন্তু সুযোগ দেন না। ইরানের উচিত হবে রাশিয়া থেকে আধুনিক এস-ফোর হান্ড্রেড ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি সরকারের ক্রয় করা। অবশ্যই রাশিয়া-ইরানকে তা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।
Russia should sell s 400 or Iran needs to upgrade s 300. Iran engineers and technicians should improve air defense systems quickly otherwise the attack will be eminent.
I love this channel, good information, really good, but there is perciality, it's cheating. Islam is the best, for sure. Information pls not ur opinion. Isn't it.
এই বিজ্ঞানের যুগে এত কুসংস্কার,,,,, হিন্দুদের মাথাই গুবর ছাড়া আর কিছু নাই . .........যোনি পূজা.......... আসামের গুয়াহাটি শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত তন্ত্র মন্ত্রের তীর্থস্থান কামরূপ কামাখ্যা। হিন্দু পুরাণে রয়েছে যে, তাণ্ডব রত মহাদেবের কাঁধে আত্ম ঘাতী সতীর দেহ ৫১ টুকরোতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যায় সতীর দেহলতা। আজকের আসামের নীলাচল পাহাড়ের উপরে কামদেব খুঁজে পায় সতীর গর্ভ ও যোনি।‘কামাখ্যা’ | প্রতি বছর ২২ থেকে ২৬ শে জুন হয় এই অম্বুবাচী মেলা। তান্ত্রিকরা কামদেবের সাধন ভোজনে কাম কলার তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত হন ও আশীর্বাদ প্রাপ্ত হন। এই সময় এরা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে মন্দিরে অবস্থান করেন। ভক্ত নারী ও পুরুষ তাঁদের নিজ হাতে আহার করিয়ে থাকেন। তখন তাঁদের জীবন্ত লিঙ্গেরও পূজা হয়ে থাকে। তাঁদের ঘিরে কীর্তন হয় ও মন্ত্র পাঠ হয়। তান্ত্রিকরা দিগম্বর অবস্থাতেই সমস্ত উৎসব কাল মন্দিরের বাইরের সমস্ত জায়গায় ঘুরে ফিরেন। বিভিন্ন বাসনা নিয়ে আসা কিছু নারী তাঁদের কৃপা ও আশীর্বাদ লাভের আশায় এই সকল তান্ত্রিকদের সাথে সহবাসে লিপ্ত হন। পুরুষ তান্ত্রিকদের পাশাপাশি অনেক নারী তান্ত্রিকদেরও দেখা যায়। পুরুষদের ন্যায় তাদেরও অবাধ নগ্ন বিচরণ। পুরুষ ভক্তরা ঐ সকল দিব্যতা অর্জনকারী নারীদের যৌন সুখে তৃপ্ত করতে পারলে তাঁরা সেই সকল পুরুষ ভক্তদের তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুলতেন। তবে এখন আর আগের মত তাঁদের প্রকাশ্য জনসম্মুখে দেখা যায় না। উৎসবের প্রধান আকর্ষণ যোনী পূজা। পূজাটি সম্পূর্ণ করেন একজন পুরোহিত। এই সময়ে একজন নারীকে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় দেবীর শক্তি পিঠের উপর দুই পাশে দুই পা দিয়ে শক্তি পিঠের যোনী মূল নারীটির যোনী বরাবর স্থির রেখে দুই হাত হাঁটুর উপর রেখে বসানো হয়। এই সময় পুরোহিত পবিত্র জলে নারীর বিভিন্ন অঙ্গ মন্ত্র পাঠে ধৌত করে দেন। পুরোহিত তাঁর ডান হাতে বৃদ্ধা ও কনিষ্ঠা আঙ্গুলী ভাজ করে পরবর্তী তিন আঙ্গুল দণ্ডায়মান রেখে নারীর যৌনাঙ্গ মন্ত্র পাঠে মৈথুন করেন যতক্ষণ না নারীর কাম রস বের হয়ে আসে। কাম রস শক্তি পিঠে পতিত হলে নারী দেহ নিস্তেজ হয় ও দেহ পবিত্রতা লাভ করে। নারী মা কামাখ্যাকে মনে মনে আবাহন করেন। নারীর পবিত্র দেহে তখন মা কামাখ্যা আবর্তিত হন। পুরোহিত তখন পরম ভক্তিতে মন্ত্র পাঠে নারীর যোনী পবিত্র পানিতে ধৌত করে দেন। নারীর যোনী বরাবর একটি প্রদীপ জালানো হয়। এই সময় মন্দিরে উপস্থিত বিভিন্ন বয়সের প্রাপ্ত বয়স্ক সাধারণ নারী ও পুরুষ ভক্তরা তাকে পূজা অর্চনা দিয়ে থাকেন। পূজা ও মন্ত্র পাঠ চলে দীর্ঘক্ষণ ধরে।একজন একজন করে ভক্তরা ফুল চন্দনে প্রণাম করে যায়। উক্ত নারীটি তখন স্বয়ং কামাখ্যা মা। তাঁর উপর তখন বিশেষ শক্তির আবির্ভাব ঘটে। তিনি ভক্তদের আশীর্বাদ করেন। এর পর কামাখ্যা মার মুল বেদীতে একটি কন্যা শিশুকে বলি দেয়া হতো। এতে নাকি কামাখ্যা মা সন্তুষ্টি লাভ করেন বলে সনাতন হিন্দুত্ববাদীরা। পূজা রত নারীটির উপর তান্ত্রিক শক্তি তথা কাম ও কলা শক্তি, বশীকরণ শক্তি, বান শক্তি, সৌন্দর্য ও মায়া শক্তি, জাদু শক্তি, মোহিত করণ শক্তি, ধ্বংস শক্তি প্রাপ্ত হয়। যাই হোক, বলি দেয়া কন্যা শিশুটির রক্ত সোনা, রুপা ও তামার মিশ্রণে এক ধরণের বাটিতে করে পূজারী নারীটির মাথায় ঢালা হয় এবং সেই রক্ত দিয়ে তাঁর কপালে তিলক ফোঁটা দেয়া হয়। পূজা শেষে নারীটি যে কোন একজন নারী অথবা পুরুষ সৌভাগ্যবান ভক্তকে বেছে নেন এবং মন্দিরের অন্য একটি কক্ষে তাঁর সাথে কাম লিলায় মত্ত হন। এই কাম লীলা দুই ধরণের হয়ে থাকে। এক সমকাম ও দুই বিপরীত লিঙ্গ কাম। নারীটি যখন অন্য সৌভাগ্যবান নারীকে কাম লিলায় আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় সমকাম। আর যখন ভিন্ন লিঙ্গের সৌভাগ্যবান পুরুষকে আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় বিপরীত লিঙ্গ কাম।(সংকলিত) ...............থুথু দেন সবাই মালুদের............. .............থুথু দেন সবাই মালুদের............
ইসরায়েল বিমান হামলা চালিয়ে ইরানের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা গুটিয়ে দিতে পারবে,কিন্তু পরবর্তী পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ,ক্ষমতা ইসরায়েলের আছে? ইসরায়েলের ছোট্ট ভূখণ্ডে মিসাইল বৃষ্টি হলে তা ঠেকানোর সামর্থ্য কিংবা উপায় আছে? হামাস,হিজবল্লাহ,সিরিয়ান এবং ইরাকি মিলিশিয়ারা বসে থাকবে?
ইরানে হামলার সক্ষমতা ইসরাইলের নেই।কারণ ইরানের নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বাভর-৩৭৩ যথেষ্ঠ শক্তিশালী। তার পর যে মিসাইল সিটি প্রস্তুত আছে সেটাও তো সামলাতে হবে ইসরাইল কে।
😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊
ইহুদি খ্রিষ্ঠানদের সকলপ্রকার ষড়যন্ত্র মধ্যপ্রচ্য কে হেফাজত করো আমীন।
Amin.
... আর করেছে ... 😁
😁😁😁😁 বাল ছিঁড়বি
@@shibprasadsarkar2019 .ছিড়ছি তো 1946 সালে পৃথিবীতে ইহুদি সংখ্যা ছিলো বেশি HITLER নিজেই 75 লাখ ইহুদি মেরে সাফ করে গেছে এখন 2 কোটি ইহুদি হবে পুরো পৃথিবীতে ।ইহুদি রা ইউরোপ এর রাস্তায় ঘুমাতে এখন আমেরিকার সাহায্য নিয়ে টিকে থাকতে হবে যতদিন না বড় যুদ্ধ এ অস্তিত্ব বিলীন হয়।
@@arkangel3610 Tui aga uighur samla kanglu
ইরানকে তার বিমান বাহিনী শক্তিশালী করতে হবে।
Hmm right
Has
@@mdrubelhasan2164 p
তত
ইরান এত বোকা নয়,ইজরাইল বিমান বাহিনীতে কি আছে আর তারা কি করতে পারবে, এর জন্য ইরানকে কি প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে তা ইরান খুব ভালো করেই জানে।
ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমাদের মুসলিমরা আল্লাহর উপর ভরসা করি,যারা আল্লাহর রাস্তায় চলে আল্লাহ তাদের সাহায্য করে,হে আল্লাহ তুমি জালিম দের, সাথে মোকাবেলা করার জন্য আমাদের সকল মুসলমান নর নারী সবাইকে ঈমানী শক্তিকে বলিয়ান করে দাও
ইরান জিন্দাবাদ সামনে এগিয়ে যাও দোয়া কামনা করি।আমিন❤️❤️🇮🇷🇮🇷❤️❤️
Amin
8:57 8:
গ58 8:58 ৷ 🙃ুগন
ইরানের উচিত Su 57 বিমান ও S 400 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনা।। আর ইরানের মিসাইল এর কথা সারা পৃথিবী জানে।। ইরানের উচিত পৃথিবীর বুক থেকে ইজরায়েল নিশ্চিন্ন করে দেওয়া।।
Bolchi jege sopno dekhben na khub bipod, ghumie dekhun valo lagbe...lol...🤣🤣🤣🤣🤣
না ভাই su-57 ও s 400 না কিনে নিজেরা তৈরি করলে ভালো হয়।
@@koushikkundu5192 এই বিজ্ঞানের যুগে এত কুসংস্কার,,,,, হিন্দুদের মাথাই গুবর ছাড়া আর কিছু নাই
. .........যোনি পূজা..........
আসামের গুয়াহাটি শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত তন্ত্র মন্ত্রের তীর্থস্থান কামরূপ কামাখ্যা। হিন্দু পুরাণে রয়েছে যে, তাণ্ডব রত মহাদেবের কাঁধে আত্ম ঘাতী সতীর দেহ ৫১ টুকরোতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যায় সতীর দেহলতা। আজকের আসামের নীলাচল পাহাড়ের উপরে কামদেব খুঁজে পায় সতীর গর্ভ ও যোনি।‘কামাখ্যা’ |
প্রতি বছর ২২ থেকে ২৬ শে জুন হয় এই অম্বুবাচী মেলা।
তান্ত্রিকরা কামদেবের সাধন ভোজনে কাম কলার তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত হন ও আশীর্বাদ প্রাপ্ত হন। এই সময় এরা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে মন্দিরে অবস্থান করেন। ভক্ত নারী ও পুরুষ তাঁদের নিজ হাতে আহার করিয়ে থাকেন। তখন তাঁদের জীবন্ত লিঙ্গেরও পূজা হয়ে থাকে। তাঁদের ঘিরে কীর্তন হয় ও মন্ত্র পাঠ হয়। তান্ত্রিকরা দিগম্বর অবস্থাতেই সমস্ত উৎসব কাল মন্দিরের বাইরের সমস্ত জায়গায় ঘুরে ফিরেন। বিভিন্ন বাসনা নিয়ে আসা কিছু নারী তাঁদের কৃপা ও আশীর্বাদ লাভের আশায় এই সকল তান্ত্রিকদের সাথে সহবাসে লিপ্ত হন। পুরুষ তান্ত্রিকদের পাশাপাশি অনেক নারী তান্ত্রিকদেরও দেখা যায়। পুরুষদের ন্যায় তাদেরও অবাধ নগ্ন বিচরণ। পুরুষ ভক্তরা ঐ সকল দিব্যতা অর্জনকারী নারীদের যৌন সুখে তৃপ্ত করতে পারলে তাঁরা সেই সকল পুরুষ ভক্তদের তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুলতেন। তবে এখন আর আগের মত তাঁদের প্রকাশ্য জনসম্মুখে দেখা যায় না।
উৎসবের প্রধান আকর্ষণ যোনী পূজা। পূজাটি সম্পূর্ণ করেন একজন পুরোহিত। এই সময়ে একজন নারীকে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় দেবীর শক্তি পিঠের উপর দুই পাশে দুই পা দিয়ে শক্তি পিঠের যোনী মূল নারীটির যোনী বরাবর স্থির রেখে দুই হাত হাঁটুর উপর রেখে বসানো হয়। এই সময় পুরোহিত পবিত্র জলে নারীর বিভিন্ন অঙ্গ মন্ত্র পাঠে ধৌত করে দেন। পুরোহিত তাঁর ডান হাতে বৃদ্ধা ও কনিষ্ঠা আঙ্গুলী ভাজ করে পরবর্তী তিন আঙ্গুল দণ্ডায়মান রেখে নারীর যৌনাঙ্গ মন্ত্র পাঠে মৈথুন করেন যতক্ষণ না নারীর কাম রস বের হয়ে আসে। কাম রস শক্তি পিঠে পতিত হলে নারী দেহ নিস্তেজ হয় ও দেহ পবিত্রতা লাভ করে। নারী মা কামাখ্যাকে মনে মনে আবাহন করেন। নারীর পবিত্র দেহে তখন মা কামাখ্যা আবর্তিত হন। পুরোহিত তখন পরম ভক্তিতে মন্ত্র পাঠে নারীর যোনী পবিত্র পানিতে ধৌত করে দেন। নারীর যোনী বরাবর একটি প্রদীপ জালানো হয়। এই সময় মন্দিরে উপস্থিত বিভিন্ন বয়সের প্রাপ্ত বয়স্ক সাধারণ নারী ও পুরুষ ভক্তরা তাকে পূজা অর্চনা দিয়ে থাকেন। পূজা ও মন্ত্র পাঠ চলে দীর্ঘক্ষণ ধরে।একজন একজন করে ভক্তরা ফুল চন্দনে প্রণাম করে যায়। উক্ত নারীটি তখন স্বয়ং কামাখ্যা মা। তাঁর উপর তখন বিশেষ শক্তির আবির্ভাব ঘটে। তিনি ভক্তদের আশীর্বাদ করেন। এর পর কামাখ্যা মার মুল বেদীতে একটি কন্যা শিশুকে বলি দেয়া হতো। এতে নাকি কামাখ্যা মা সন্তুষ্টি লাভ করেন বলে সনাতন হিন্দুত্ববাদীরা। পূজা রত নারীটির উপর তান্ত্রিক শক্তি তথা কাম ও কলা শক্তি, বশীকরণ শক্তি, বান শক্তি, সৌন্দর্য ও মায়া শক্তি, জাদু শক্তি, মোহিত করণ শক্তি, ধ্বংস শক্তি প্রাপ্ত হয়।
যাই হোক, বলি দেয়া কন্যা শিশুটির রক্ত সোনা, রুপা ও তামার মিশ্রণে এক ধরণের বাটিতে করে পূজারী নারীটির মাথায় ঢালা হয় এবং সেই রক্ত দিয়ে তাঁর কপালে তিলক ফোঁটা দেয়া হয়। পূজা শেষে নারীটি যে কোন একজন নারী অথবা পুরুষ সৌভাগ্যবান ভক্তকে বেছে নেন এবং মন্দিরের অন্য একটি কক্ষে তাঁর সাথে কাম লিলায় মত্ত হন। এই কাম লীলা দুই ধরণের হয়ে থাকে। এক সমকাম ও দুই বিপরীত লিঙ্গ কাম। নারীটি যখন অন্য সৌভাগ্যবান নারীকে কাম লিলায় আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় সমকাম। আর যখন ভিন্ন লিঙ্গের সৌভাগ্যবান পুরুষকে আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় বিপরীত লিঙ্গ কাম।(সংকলিত)
...............থুথু দেন সবাই মালুদের.............
.............থুথু দেন সবাই মালুদের............
@@ViewRebelPolitics Right
Amader Allah opor vorosa ashy insaallah Muslim der emaner sokti ashy ehoder jonno hindor ato tan Kano birody porly Muslim der help chai
ইরানের এখন উচিত হবে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করে যত দ্রুত সম্ভব এস-ফোর হান্ড্রেড ক্রয় করা।।
:
@@kukkuk7394 qqqq
U/
ইরানের উচিত, রাশিয়া,চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, চীন এর সাথে গভীর বন্ধুত্ব পূর্ন সম্পর্ক গড়ে তোলা,,,,,,, আল্লাহ মুসলিমদের পাশে থাকুন,,,
Kicu din ageto chiner sate 25 bocor 400 bilion cukty holo
@@masudbhuiyamasudbhuiya4569and no
এইটা ফিলিস্তিনি নয়,এইটা ইরান। ইজরাইল এইটা ভালো করেই বুঝে। ইজরাইল ইরানে আক্রমন করলে, তা অনেক আগেই করতো।
অল দ্যা বেস্ট ইরান। ইনশাআল্লাহ।
ইরানের বিমান বাহিনীর শক্তি সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি করবেন।
সাবাস দারুন বিশ্লেষন
ভাই অসাধারণ ♥️♥️
আমরা মুসলিমরা যোদ্ধের জন্য
পস্তুত আছি
ইনশা আল্লাহ
বর্তমানে একমাত্র এস-৪০০ই এফ-৩৫ থেকে ইরানকে বাঁচাতে পারে।
F 35 বিমান দিয়ে হামলার মোকাবিলা করার জন্য কি কি প্রস্তিতি নিয়েছে ইরান??
এ বিষয়ে ভিডিও আশা করি।
ইরানের উচিত এস-৪০০ কিনা রাশিয়া থেকে..।সাথে সাথে ইরানের এয়ার পাওয়ার খুব দ্রুত বাড়ানো।
যত শক্তিশালী বিমান করুক না কেন ইসরাইল ইরানের কাছে কিছু না
সেটা অনেক আগেই মিসরের মতো শক্তিশালী দেশ বুঝে গেছে ইসরাইল কী জিনিস
@@himanbiswasju-it8258 😁😁
তাহলে ইসরাইল এর history হয় তো তোমার জানা নেই একটু জেনে নিও 😆😆
@@swapnoroy9409 ইসরাইল ধ্বংস হবেই হবেই হবেই
অতিরিক্ত আত্নবিশ্বাসের বাড়াবাড়ির কারনে ইরাক নিজেদের ধ্বংস করেছে। ইরানও সেই পথে।
Allah Muslim Der hefajot korun Amin
এখন ইরানের উচিত রাশিয়ার S400 মিসাইল সিস্টেম ক্রয় করে মোতায়েন করা।
RASIA , america , Israel , era sobai vai vai.
ইসরায়েলের হামলার বিপরীতে ইরানের প্রস্তুতি কি জানাবেন
হ্যাঁ উচিৎ
ইরানের প্রস্তুতি ২০০০০ বর্গ মাইলের অবৈধ্য ইজরাইলকে বিশ্ব মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা।
@@ramzan6949 s 400 সমমানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম এর নাম বললে ভালো হয়।
Yess right question..
@@ramzan6949 tajoily সিরিয়া বোমবিং করে সময় ইরানের s300 কাজ করে না বা বাধা দেয় না কেন???
ইরান এগিয়ে যাও ❤️❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনি ইরান কে শক্তি দাও
Best foreign information of my daily life 💯💗💯
মাশাআল্লাহ ইরান কে নিয়ে মুসলিম বিশ্ব গর্ব করে
ইরান পারমানবিক বোমা বানাবে।ইনসাল্লাহ
ইরানে হামলা করলে ইসরাইল ইরানের প্রতিক্রিয়ায় কি হবে সে বিষয়ে উল্লেখ করেন নাই বিষয়টা স্পষ্ট করা দরকার ছিল
P
BD Viws awesome news
কখনো পারবে না,আল্লাহ রহমত করবে ইনশাআল্লাহ
যুদ্ধ আরেকটা লাগতে পারে!
Akdom thik korecho isreal
ইরানের সায়াদ ৩ ক্ষেপণাস্ত্র যে কোন স্টীলথ বিমান ভূপাতিত করতে পারবে।ইরান বসে বসে আঙুল চোষবে।
Ee
insaallah alhamdulillah ilove you Iran
এ যুদ্ধে ইসরাইল এর জয় হবে আশা রাখছি
Great iran
Insaallah
ধন্যবাদ আপনার চ্যানেল
প্রায় ১ বছর করোনা ভাইরাসের পরেও যারা সুস্থ আছি
তারা একবার মনটা উজাড় করে বলি
আলহামদুলিল্লাহ..
I love you israel ❤️❤️
ইরানের উচিৎ এস 400 কেনার
শান্তি কামনা করো
ইসরায়েলের সময় ঘনিয়ে আসছে
ইরান জিন্দাবাদ ইরান অনেক শক্তিশালী ইনশাআল্লাহ মুসলিম দেশ
তুরস্ক এবং ইজরায়েল নিয়ে এরকম কিছু তথ্য দিবেন। আমার খুব জানার ইচ্ছা আছে
Allh tala hafajt koron muslimke shake
আল্লাহর সরাসরি সাহায্য ছাড়া এই কাফের অর্থাৎ ইহুদিবাদি দেশকে ধ্বংস করা যাবে না। ১০০% সুনিশ্চিত ভাই।
ইরানের উচিত এখনই রাশিয়ার S-400 ক্রয়ের দিকে নজর দেয়া।
Apnar voich awsome
Walaikum Salam sister
ইরান জিন্দাবাদ ইজরায়েল মুর্দাবাদ
Prio apu @Sabrina kazi nishita
Allh tala hafajt koron muslimke
Very good News Thanks may Allah bless you
Balo bashar arek name iraq🇮🇶 turkey🇹🇷 Pakistan Qatar🇶🇦
ইসরায়েলের উপর মহান আল্লাহর গজব পরুক আমিন সৌদি থেকে
আলহামদুলিল্লাহ।
মহান আল্লাহতালা ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না।
ইরান ইজরাইলকে ঢিল দেন কিন্তু সুযোগ দেন না।
ইরানের উচিত হবে রাশিয়া থেকে আধুনিক এস-ফোর হান্ড্রেড ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি সরকারের ক্রয় করা। অবশ্যই রাশিয়া-ইরানকে তা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।
Khub balo laglo.
I love you israel ❤️💙🙏😌
🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷
Allahu Akbar ☝️ ✊💛🇨🇳🇷🇺🇮🇷🇹🇷🇵🇰🇦🇿🇧🇩🇦🇫🇵🇼🇲🇾🇲🇨🇵🇸🇶🇦🇰🇼🇹🇳💚✊
Very reasonable analytical news, we hope to get more such analytical news from you, thank you
খুব দ্রুত ইরানের উচিত এস-৪০০ প্রতিরক্ষা সিস্টেম কেনা। এর জন্য রাশিয়াকে কিছু সুবিধা দেওয়া হলেও সমস্যা নেই।
Inshallah jiba iran e.
alaukum are salam bon
ইজরায়েলের খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি
🤣🤣🤣 মজা পাইলাম ইসরায়েল ইরানে হামলা চালাবে আর ইরান ললিপপ খাবে।😆😆😆
হা হা হা হা হা হা হা
আললাহ জেনো
সেই খমতা ইজরায়েল
কে আললাহ নাদেয়
আমিন
এরকম একটা ভিডিও বানাবেন ইজরায়েল ও তুরস্ক নিয়ে
এই মুহূর্তে ইরানের অতি জরুরি দরকার।রাশিয়ার সাথে কৌশলি চুক্তি করা। এবং বিমান বাহিনীকে শক্তিশালী করা।
Russia should sell s 400 or Iran needs to upgrade s 300. Iran engineers and technicians should improve air defense systems quickly otherwise the attack will be eminent.
মোঃকবিরহােসেন
Iran, don't be afraid, God is with the Muslim
ইজরাইলকে দায়ী করলে তার একটা লোমও নষ্ট হবেনা।
Iran may Allah bless you Allah 100 vag defend do allah insaallah
Iran is very good
ইরান ধন্যবাদ
GOOD
ইরানের একটি পসোম বেকা করতে পারবেনা ইনসআল্লাহ
,, আমার কাছে মনে হল ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত 😅😅😅😅😅😅
Sabrina madam Suravi diba maadam,fahmita mitu mam,both aresweet newsers
Alhamdulillah.
আল্লাহ ভালো জানেন কখন কি হয়।
Wallaikum salam
বিভিন্ন দেশ নিয়ে এরকম তথ্য বানাবেন
ইরানে হামলার সামর্থ্য ইজরায়েলের নেই।
ইরানকে হারানো অসম্ভব
I love this channel, good information, really good, but there is perciality, it's cheating. Islam is the best, for sure. Information pls not ur opinion. Isn't it.
এরকম তথ্য দিয়েন বিভিন্ন দেশ নিয়ে
OMC, Organisation of Muslim countries required.
Allah ho amin iran
Muslims don't. Sleep
Please
We are Muslim
যদি এমনটা ইজরায়েল করে তবে এটা সত্য ইরান কখনোই ছেড়ে দিবে না এবং এর পরিনতি ভয়াবহ হবে এবং তা ইরান ভোগ করতে হবে
Good news go ahead god belles YOU Allah help Iran
love you vhaiya
ইসরাইল শুধু আমেরিকার জন্য পার পেয়ে যায় / ইরান ও ছাড় দিবে না/ ইরান জিন্দাবাদ
ইরানকে ছোট বাচ্চা মনে করেছে ইসরায়ল
Bangladesh is very important talarigam country non islamic world
এই বিজ্ঞানের যুগে এত কুসংস্কার,,,,, হিন্দুদের মাথাই গুবর ছাড়া আর কিছু নাই
. .........যোনি পূজা..........
আসামের গুয়াহাটি শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত তন্ত্র মন্ত্রের তীর্থস্থান কামরূপ কামাখ্যা। হিন্দু পুরাণে রয়েছে যে, তাণ্ডব রত মহাদেবের কাঁধে আত্ম ঘাতী সতীর দেহ ৫১ টুকরোতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যায় সতীর দেহলতা। আজকের আসামের নীলাচল পাহাড়ের উপরে কামদেব খুঁজে পায় সতীর গর্ভ ও যোনি।‘কামাখ্যা’ |
প্রতি বছর ২২ থেকে ২৬ শে জুন হয় এই অম্বুবাচী মেলা।
তান্ত্রিকরা কামদেবের সাধন ভোজনে কাম কলার তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত হন ও আশীর্বাদ প্রাপ্ত হন। এই সময় এরা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে মন্দিরে অবস্থান করেন। ভক্ত নারী ও পুরুষ তাঁদের নিজ হাতে আহার করিয়ে থাকেন। তখন তাঁদের জীবন্ত লিঙ্গেরও পূজা হয়ে থাকে। তাঁদের ঘিরে কীর্তন হয় ও মন্ত্র পাঠ হয়। তান্ত্রিকরা দিগম্বর অবস্থাতেই সমস্ত উৎসব কাল মন্দিরের বাইরের সমস্ত জায়গায় ঘুরে ফিরেন। বিভিন্ন বাসনা নিয়ে আসা কিছু নারী তাঁদের কৃপা ও আশীর্বাদ লাভের আশায় এই সকল তান্ত্রিকদের সাথে সহবাসে লিপ্ত হন। পুরুষ তান্ত্রিকদের পাশাপাশি অনেক নারী তান্ত্রিকদেরও দেখা যায়। পুরুষদের ন্যায় তাদেরও অবাধ নগ্ন বিচরণ। পুরুষ ভক্তরা ঐ সকল দিব্যতা অর্জনকারী নারীদের যৌন সুখে তৃপ্ত করতে পারলে তাঁরা সেই সকল পুরুষ ভক্তদের তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুলতেন। তবে এখন আর আগের মত তাঁদের প্রকাশ্য জনসম্মুখে দেখা যায় না।
উৎসবের প্রধান আকর্ষণ যোনী পূজা। পূজাটি সম্পূর্ণ করেন একজন পুরোহিত। এই সময়ে একজন নারীকে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় দেবীর শক্তি পিঠের উপর দুই পাশে দুই পা দিয়ে শক্তি পিঠের যোনী মূল নারীটির যোনী বরাবর স্থির রেখে দুই হাত হাঁটুর উপর রেখে বসানো হয়। এই সময় পুরোহিত পবিত্র জলে নারীর বিভিন্ন অঙ্গ মন্ত্র পাঠে ধৌত করে দেন। পুরোহিত তাঁর ডান হাতে বৃদ্ধা ও কনিষ্ঠা আঙ্গুলী ভাজ করে পরবর্তী তিন আঙ্গুল দণ্ডায়মান রেখে নারীর যৌনাঙ্গ মন্ত্র পাঠে মৈথুন করেন যতক্ষণ না নারীর কাম রস বের হয়ে আসে। কাম রস শক্তি পিঠে পতিত হলে নারী দেহ নিস্তেজ হয় ও দেহ পবিত্রতা লাভ করে। নারী মা কামাখ্যাকে মনে মনে আবাহন করেন। নারীর পবিত্র দেহে তখন মা কামাখ্যা আবর্তিত হন। পুরোহিত তখন পরম ভক্তিতে মন্ত্র পাঠে নারীর যোনী পবিত্র পানিতে ধৌত করে দেন। নারীর যোনী বরাবর একটি প্রদীপ জালানো হয়। এই সময় মন্দিরে উপস্থিত বিভিন্ন বয়সের প্রাপ্ত বয়স্ক সাধারণ নারী ও পুরুষ ভক্তরা তাকে পূজা অর্চনা দিয়ে থাকেন। পূজা ও মন্ত্র পাঠ চলে দীর্ঘক্ষণ ধরে।একজন একজন করে ভক্তরা ফুল চন্দনে প্রণাম করে যায়। উক্ত নারীটি তখন স্বয়ং কামাখ্যা মা। তাঁর উপর তখন বিশেষ শক্তির আবির্ভাব ঘটে। তিনি ভক্তদের আশীর্বাদ করেন। এর পর কামাখ্যা মার মুল বেদীতে একটি কন্যা শিশুকে বলি দেয়া হতো। এতে নাকি কামাখ্যা মা সন্তুষ্টি লাভ করেন বলে সনাতন হিন্দুত্ববাদীরা। পূজা রত নারীটির উপর তান্ত্রিক শক্তি তথা কাম ও কলা শক্তি, বশীকরণ শক্তি, বান শক্তি, সৌন্দর্য ও মায়া শক্তি, জাদু শক্তি, মোহিত করণ শক্তি, ধ্বংস শক্তি প্রাপ্ত হয়।
যাই হোক, বলি দেয়া কন্যা শিশুটির রক্ত সোনা, রুপা ও তামার মিশ্রণে এক ধরণের বাটিতে করে পূজারী নারীটির মাথায় ঢালা হয় এবং সেই রক্ত দিয়ে তাঁর কপালে তিলক ফোঁটা দেয়া হয়। পূজা শেষে নারীটি যে কোন একজন নারী অথবা পুরুষ সৌভাগ্যবান ভক্তকে বেছে নেন এবং মন্দিরের অন্য একটি কক্ষে তাঁর সাথে কাম লিলায় মত্ত হন। এই কাম লীলা দুই ধরণের হয়ে থাকে। এক সমকাম ও দুই বিপরীত লিঙ্গ কাম। নারীটি যখন অন্য সৌভাগ্যবান নারীকে কাম লিলায় আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় সমকাম। আর যখন ভিন্ন লিঙ্গের সৌভাগ্যবান পুরুষকে আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় বিপরীত লিঙ্গ কাম।(সংকলিত)
...............থুথু দেন সবাই মালুদের.............
.............থুথু দেন সবাই মালুদের............
ইরান কি বসে আছে নাকি? ইরান ভালো করেই জানে তাদের শত্রুর শক্তির সম্পর্কে
দুনিয়ার সব থেকে আধুনিক air defence system ইসরাইল ar kaca এটা জানা দরকার ছিল
Khela hla dekha jabe.... Kot kot koeis nah vai
Sei din o Israel er modhe koto gula rocket hamla korse koi kono defense system to thakai te parlo nah
Apple use korle jmn smart howa jaynah..do akta latest thaklei joy howa jay nah..
এফ ৩৫ ফাইভ বিমান ধ্বংস করতে পারবে নাকি ইরান এই বিষয়ে একটা প্রতিবেদন চাই,,,,
ধন্যবাদ আপনাদের,,,,
Israil jalim dar sopno kokhono sopol hobe Allahu akber in sha allah allahu akber amin amin amin amin