ওনার বোনের মুখে শোনা গেল বিজয়ের দেড় মাস পর অর্থাত্ ৩০ জানুয়ারী ১৯৭২ জহির রায়হানকে ডেকে নিয়ে গেলেন দুই ব্যক্তি ।এদের একজন ওনাদের সম্পর্কে আত্মীয় হন যাকে বাংলাদেশের সবাই চিনে।ঐদিনের পর থেকে আজ পর্যন্ত জহির রায়হানের খোঁজ মেলেনি। ওনার বোনের বক্তব্যের চাইতে অন্য কারো বক্তব্য সত্য বলে ধরে নিতে পারি না ।এ ব্যাপারে আশ্চর্য হই যে একটা দেশ স্বাধীন হওয়ার দেড় মাস পর নিখোঁজ হওয়ার মানুষের কবরটা অন্তত চিন্হিত করা যেত।তার সাথে সাথে অন্যান্যদেরও যাদেরকে কাছাকাছি সময়ে হত্যা করা হয়েছে ।সে চেষ্টাটা করলে পরিবারগুলো অন্তত লাশ দেখে মনকে বুঝাতে পারতো কিভাবে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে।
খুব সুন্দর ভিডিওটা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ❤❤❤❤❤
এই ভিডিওটা থাকায় আমার খুব উপকার হয়েছে
অনেক সুন্দর হয়ছে লেখাটা❤❤❤❤
১৯৭১সালের ৩০ ডিসেম্বর নয় ১৯৭২ সালের ৩০ ডিসেম্বর।
আসছে ফাগুন আমরা হবো দিগুন। হাসিনার দেওয়া মোবাইল হাতে না পেলে জানতাম ই জহির রায়হান কে 😂
Awesome man.
❤❤❤❤❤
nice
Valo
Tnx❤❤❤
Tnx ❤
Welcome. Stay with us.
@@KnowledgeLibrary hum
❤
Nice👌👌
Thanks.
১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি হবে।
ওনার বোনের মুখে শোনা গেল বিজয়ের দেড় মাস পর অর্থাত্ ৩০ জানুয়ারী ১৯৭২ জহির রায়হানকে ডেকে নিয়ে গেলেন দুই ব্যক্তি ।এদের একজন ওনাদের সম্পর্কে আত্মীয় হন যাকে বাংলাদেশের সবাই চিনে।ঐদিনের পর থেকে আজ পর্যন্ত জহির রায়হানের খোঁজ মেলেনি। ওনার বোনের বক্তব্যের চাইতে অন্য কারো বক্তব্য সত্য বলে ধরে নিতে পারি না ।এ ব্যাপারে আশ্চর্য হই যে একটা দেশ স্বাধীন হওয়ার দেড় মাস পর নিখোঁজ হওয়ার মানুষের কবরটা অন্তত চিন্হিত করা যেত।তার সাথে সাথে অন্যান্যদেরও যাদেরকে কাছাকাছি সময়ে হত্যা করা হয়েছে ।সে চেষ্টাটা করলে পরিবারগুলো অন্তত লাশ দেখে মনকে বুঝাতে পারতো কিভাবে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে।
Tnx
Kolkata alia madrasha abar dhaka alia madrasha
❤
❤