ওয়ালাইকুমুস্ সালাম... #প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা? উত্তরঃ যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না। হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২} হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭) হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২} #প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি? ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) । সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম ) :সংগৃহীত__
Mohammed Faijul islam . Did you get your NID? Have you studied in any educational institution? Did you get any identification card from that institution? Did you get a passport to travel outside the country? If you’ve got your picture taken, to do all the above, then I guess according to your interpretation of religious teachings, you will end up in hell. Wake up man. Playing with a doll does not mean a child will end up being an idol or statue worshipper. If a child is not shown pictures of animals, how will he/she know which is dangerous (like snakes, tigers, leopards etc) and should be avoided? If you want to do everything as in the time of the prophet and his sahabis, you should only travel by camel or on horseback. You should never get on a car or bus or aeroplane ;and also when you or your country is attacked you should only use sword,spear,or bow&arrow. Never use a rifle or tank or aircraft to defend yourself or your country, as in the the times of the prophet and his sahabis these were not used.
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এসব হাট যে এখনো বেঁচে আছে....দেখে মন ভরে গেল। এতো সুন্দরভাবে বাংলাদেশর বিভিন্ন ঐতিহ্য যেভাবে তুলে ধরছেন আপনাকে ধন্যবাদ দিলেও কম হবে ভাই।
@@SalahuddinSumon ভাই আপনি যদি আমাদের নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর ও কলমাকান্দার বিজয়পুর, লেংগুরা, পাচগাও,সুনামগঞ্জের টেকেরঘাট ও নীলাদ্রি লেক ও এখানকার স্থানীয় ঐতিহ্য নিয়ে একটি ভিডিও করতেন। তাহলে আমরা অনেক খুশি হতাম। এবং আমাদের এলাকার ঐতিহ্যবাহী জায়গাগুলি অনেকে দেখতে পারত। আশা করি ভাই আপনি আসবেন। 💖💖💖
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম... #প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা? উত্তরঃ যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না। হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২} হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭) হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২} #প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি? ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) । সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম ) :সংগৃহীত__
পুরো প্রোগ্রামটা দেখলাম, কিছু কিছু জায়গায় আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম। চোখ দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে পানি ঝড়ের আমার। মনেহলো যেন নিজেরই কৈশরের আর ছেলেবেলার ভিডিও দেখলাম। গ্রামের এমন হাট, ঘাট, মাঠ, গাছ আর মানুষজন সব আমর পরিচিত। সুমন ভাই আপনাকে কোটি কোটি মিলিয়ন বিলিয়ন বার ধন্যবাদ। আপনার ভিডিওটা দেখে দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়া আমার বাবা চাচা জেঠা ওনাদের কথাও মনে পড়ে গেলো। গ্রাম আমার শিড়ায় উপশিরায়, আজ আমি সেই গ্রাম থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে, কিন্তু আপনার গ্রাম বাংলার ভিডিওগুলো আমাকে আবার সেই গ্রামেই ফিরিয়ে নিয়ে যায়। সুমন ভাই আপনাকে আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সাবধানে থাকবেন।
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম... #প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা? উত্তরঃ যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না। হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২} হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭) হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২} #প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি? ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) । সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম ) :সংগৃহীত__
অসামান্য প্রয়াস এবং উপস্থাপনা ... চেনা পৃথিবীর, চেনা- অচেনা নানা মানুষের কাছে আমাদের প্রিয় বাংলার নানা স্থান সর্বসমক্ষে তুলে ধরার এমন প্রচেষ্টা সর্বার্থে সার্থক হোক👍👍
আহা! কি সুন্দর এই হাট। অনেক দিন পর দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। কি নেই এই হাটে? মন চায় একবার যেয়ে ঘুরে আসি। ধন্যবাদ ভাই এই রকম চমকপ্রদ ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য।
অসাধারণ।প্রাণ জুড়িয়ে গেল।ইচ্ছা করছে এক ছুটে দুই বাংলার সীমানা ছিন্ন করে এক হয়ে যাই।আমি অনেক ব্লগ দেখি।কিন্তু আপনার ব্লগ অনবদ্য।আর ব্যাক গ্রাউন্ডের সংগীত বিষয় বস্তুর একদম ভিতরে ঢুকিয়ে দেয়।ভাল থাকুন।
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম... #প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা? উত্তরঃ যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না। হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২} হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭) হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২} #প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি? ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) । সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম ) :সংগৃহীত__
@@mohammedfaijulislam3843 shudu allah ebong allah. pritivte ar kichur kunu muillo nei. otoicho amora pritibir shob kichu die jibon japon kori. manush poshu gach nodi nala. oishob na takle jibon berto. jibon kubi shundon. too good. eshob chere jete koshto ashe, tai amora nijike shanti dite gie porkal abishkar kori. and create stupid dangerous religions. create hate, because my religion is better than yours. then we die and just turn into dust. only after life is when plants absorbs our nutrient.
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম... #প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা? উত্তরঃ যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না। হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২} হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭) হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২} #প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি? ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) । সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম ) :সংগৃহীত__
ভাই দেশটাকে খুব মিস করি, আপনার ভিডিওর কারনে নিজেন দেশেটা আজ দেখতে পারলাম কতটুকু ভালো লাগলো বলে বুঝাতে পারবো না , ভালবাসা অভিরাম ভাই এভাবে দেশেকে পুরো বিশ্বের কাছে তুলবেন এই আশাই রইল ভাই
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম... #প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা? উত্তরঃ যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না। হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২} হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫} হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭) হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২} #প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি? ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং ) রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) । সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম ) :সংগৃহীত__
ভাইজানের দেখানো সবগুলো বাস্তবতার মাঝে দিয়েই বড় হওয়া। এরকম প্রত্যেকটা অবস্থানে ছিলাম। এখন অনেক মিস করি এগুলো সময় কে...! ধন্যবাদ সুমন ভাই এত সুন্দর উপস্থাপনা করার জন্য
দাদা অসাধারণ অনুভূতি। মাটির মানুষ পথঘাট জনজীবন নদী নালা। যেনো সেই শৈশব এর সময় টা চোখের সামনে দেখতে পাই আপনার ভিডিও এর মাধ্যমে। ভৌগলিকভাবে আমি আপনার প্রতিবেশী। আমার গ্রামের বাড়ি, আপনি আপনার ভিডিও তে রাজশাহীর অপর পাড়ে মুর্শিদাবাদ এর যে গ্রাম গুলো দেখান সেখান থেকে খুব বেশি দূর এ নয়। এই রকম মিষ্টি মেঠো গ্রাম এ বড় হয়েছি। এখন দিল্লি তে তথাকথিত 'বড় ' চাকুরিজীবী। কিন্তু সেই ছোট বেলার গ্রামীণ জীবন খুব মিস করি। সেই জন্য সময় পেলেই আপনার ভিডিও গুলো দেখি। আত্মার মিল পাই। একটা ব্যাপার, আমাদের পশ্চিম বঙ্গে এই রকম মেঠো গ্রাম আর প্রায় নেই। বড়ো নদী গুলো বাদ দিলে, সব নদী নালা বিল শুকিয়ে গেছে। জাল, মাছ ধরা এসব এখন অতীত। কোনো গ্রামেই আর মাটির ধুলোময় রাস্তা, মাটির বাড়ি নেই। খেয়া ঘাট নৌকা প্রায় নেই। সব গ্রামেই ৪G network Amazon Flipkart online shopping young generation sob online game e moshgul আম বাগান একটাও নেই । ধানের গোলা মাটির উনুন এ রান্না এসব ও নেই। গরম এর দিনে গাছের তলায় বিছানা করে শুয়ে থাকা আর ভাবাই যায় না। এক দিক দিয়ে ভালই , উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু কোথায় গেলো সেই গ্রাম, শৈশব , জীবন। বাংলাদেশ এ প্রতন্ত গ্রাম এ তবুও এখনও এসব আছে যা আপনার ভিডিও এর মাধ্যমে দেখে ভালো লাগছে। Sorry for long post
@@mdjisan88 ভাই গাজীপুরেও কিন্তু হাট বসে, বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা সফিপুর বাজারে আর শুক্রবার ভোর থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত কালিয়াকৈর বাজারের পাশে।
জন্ম শহরে, বেড়ে ওঠা ও শহরে । অনেক বেশি আকৃষ্ট করে এরকম গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজার তাদের চলাফেরা জীবন-জীবিকা অসম্ভব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্যই হয়তো এত সুন্দর অনুভূতিগুলো অনুভব করতে পারলাম ❤️❤️❤️❤️।
আমার বাড়ি আএাই, আমি ছোট বেলায় বাবার সাথে অনেক বার এই হাটে গিয়েছি। গত ৮ বছর আমি সিঙ্গাপুর থাকি, ভিডিও টা দেখে মনটা ভরে গেল। পুরনো সব সৃতি মনে পরে গেল, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে হাটটি নিয়ে ভিডিও বানানোর জন্য। আপনার কথা বলার ধরন ও ভিডিও আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। মন থেকে দোয়া ও শুভকামনা রইল।
গ্রামের মানুষ অনেক সহজ সরল, এই রাজনৈতিক প্রতি হিংসা আর হানাহানি যুদ্ধ-বিগ্রহর সময়ে এরকম একটি গ্রাম্য হাটের প্রতিবেদন খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ সুমন ভাই। রাজশাহীর সারদা থেকে।
নিজের এলাকা, নিজের এলাকার হাট দেখে কেমন অনূভুতি হচ্ছে তা বোঝাতে পারবো না। মনে হচ্ছে কতদিন পর দেখলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার করা সিরাজউদ্দৌলার ভিডিওগুলো থেকেই প্রায় সব ভিডিও দেখা হয়েছে। তবে আজকের ভিডিওটা দেখে সত্যিই এত ভালো লাগল কি বলবো!! " হামাকে হাটোত য্যায়্যা ঘুর্যা আসলিন, দেক্যা হেবি ভালো ল্যাগল। ক্যাঙ্কা যে ল্যাগিচ্চে কবার পারমু না। " 😃😃😃
সাত বছর পর নিজের আহসানগঞ্জ হাট দেখলাম সেই ছোট 5 বছর বয়স থেকে দাদুর হাত দরে যেতাম অনেক মিস করছি ধন্যবাদ সুমন ভাই আপনাকে অনেক কিছু মনে করে দিলেন ভাইয়া কখনো ভাবিনি যে এত বছর পর হাট টা দেখতে পাবো অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাইয়া আপনাকে। ,,,, লাভ ইউ ভাইয়া আপনাকে ,,,,,
ভাই ধন্যবাদ আমি আপনার ভিডিওর জন্য অপেক্ষা করে থাকি না দেখে ভালো বলে দিলাম লাইক করে দিয়েছি কমেন্ট করে দিলাম খানপুর চরের ভিডিওটা চার পাঁচ দিন থেকে কুড়ি বার দেখলাম আরো মন চাইছে দেখতে।
আপনি বিদাত করলেন? যারা লাইক দিলেন তারাও না জেনে বিদাত করল। আপনার সাথে কাবা শরীফের কি রিলেসন? কেন লাইক দিতে হবে? অন্যের ভিডিওতে এসে আজাইরা কাম করার কি দরকার? নাকি আপনি বিজেপি, যার উদ্দেশ্য মুসলমানদের ক্ষতি করা ?
বাবার হাত ধরে ছোটোবেলায় আমাদের এই হাটে অনেক বার গিয়েছি, অনেক বছর হলো যাই নাই, ভিডিও দেখে আবার ছোটোবেলায় ফিরে গেছিলাম, অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আমাদের এই জনপ্রিয় হাট কে এতো সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য।।
আধুনিকতার নামে যে সুপার মার্কেট/শপিংমল তৈরি হচ্ছে সেই সকল ভবন দেখেও এতোটা আনন্দ পাবো না এই হাট দেখে যতোটা খুশি হলাম 🥰 আশা করি এই ঐতিহ্য গুলো থেকে যাবে আজীবন 🙂
আপনি সত্যি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের কাছে গ্রাম্য হাট এর ভিডিওটি পরিবেশন করেছেন। এমন ভাবে আপনি ভিডিওটি পরিবেশন করেছেন , যাতে মনে হচ্ছে না যে আমরা ভিডিওটি দেখছি। মনে হচ্ছে যে আমরা স্বয়ং হাটে গিয়ে হাট্টি কে দেখেছি এবং উপভোগ করেছি। আপনার কাছে অনেক কিছু শিখলাম। আপনার এই পরিবেশনের জন্য অন্তহীন অভিনন্দন রইল।
Mashallah, vai Sumon you've got the magic of "how to make a video". May Almighty Allah bless you with all his blessings for making such wonderful videos. Thanks a lot, vai. Stay safe.
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমার বাড়িও আত্রাই থানা আমি প্রবাসে থাকি দীর্ঘ 12 বছর ধরে আপনার মাধ্যমে আমার এলাকার অনেক মানুষকে দেখতে পেলাম খুবই ভালো লাগলো ভাই অনুভূতিটা আপনাকে বুঝাতে পারব না আবারো আপনাকে ধন্যবাদ 💖💖
Bhai this for the first time i found a you tuber like u..u are amazing in terms of video selection and presentation.. it reflects your thought process.. reflects Gram Bangla culture which is missing now a days and i also miss those days as i am from a Village.. Thanks and good wishes
Salaudin Bhai I fulfil my desire of seeing Bangladesh by looking at your Videos. From my father's side we belong to Barisal gram Jhalokathi and from my mother's side Dacca Narayangang. If I ever get the opportunity to visit Bangladesh I will just breathe the beautiful air that my parents and relatives talked about. Love bangla and all that is bangali.
ইউটিউব ঘাটতে ঘাটতে ভালো কিছু দেখার অপেক্ষায় ছিলাম, অপেক্ষা করতে করতে খুব সুন্দর একটা ভিডিও পেয়ে গেলাম ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
ভাইয়ের মতো এমন তথ্য বিত্তিক ভিডিও গুলা বেশি ভাল লাগে।
আপনার মতো আমি ও
ধন্যবাদ ভাই
আহসানগঞ্জের হাট😍 আরও ৪০/৫০ বছর পর ও এরকম থাকুক, আধুনিকতার ছোয়ার দরকার নেই!
অসাধারণ বলেছেন । লেবানন থেকে আজিম ।
Right Amar chokhe Pani cole asche ei video dekhe
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম...
#প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা?
উত্তরঃ
যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না।
হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২}
হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭)
হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২}
#প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি?
ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং )
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) ।
সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম )
:সংগৃহীত__
হুম--
Mohammed Faijul islam . Did you get your NID? Have you studied in any educational institution? Did you get any identification card from that institution? Did you get a passport to travel outside the country? If you’ve got your picture taken, to do all the above, then I guess according to your interpretation of religious teachings, you will end up in hell. Wake up man. Playing with a doll does not mean a child will end up being an idol or statue worshipper. If a child is not shown pictures of animals, how will he/she know which is dangerous (like snakes, tigers, leopards etc) and should be avoided? If you want to do everything as in the time of the prophet and his sahabis, you should only travel by camel or on horseback. You should never get on a car or bus or aeroplane ;and also when you or your country is attacked you should only use sword,spear,or bow&arrow. Never use a rifle or tank or aircraft to defend yourself or your country, as in the the times of the prophet and his sahabis these were not used.
দাদা আমি ভারতে থাকি, আমি এমন হাট কখনো দেখি নি। দারূন লাগলো।
অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো বাংলাদেশি ভাই বোনদের জন্য।
ধন্যবাদ দাদা বাংলাদেশ থেকে।
দাদু তোমাকে এই হাটে গরম গরম পাঁপড় ভাজা , ডাল পুরী আর জিলাপির নিমন্ত্রন ও আমন্ত্রন রইল ।
❤️❤️
Tnq vaiyaa from Bangladesh...
💖💖💖💖
আধুনিকতা বাংলার ঐতিহ্য কে শেষ করে দিয়েছে
আমার মনে হচ্ছে এখুনি ছুটে যাই গ্রামের এই হাটে।আহা কি শান্তি !!!
আমাদের আত্রাই ঘুরে দেখার দাওয়াত রইল🥰
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এসব হাট যে এখনো বেঁচে আছে....দেখে মন ভরে গেল। এতো সুন্দরভাবে বাংলাদেশর বিভিন্ন ঐতিহ্য যেভাবে তুলে ধরছেন আপনাকে ধন্যবাদ দিলেও কম হবে ভাই।
Thx 💕
@@SalahuddinSumon ভাই আপনি যদি আমাদের নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর ও কলমাকান্দার বিজয়পুর, লেংগুরা, পাচগাও,সুনামগঞ্জের টেকেরঘাট ও নীলাদ্রি লেক ও এখানকার স্থানীয় ঐতিহ্য নিয়ে একটি ভিডিও করতেন। তাহলে আমরা অনেক খুশি হতাম। এবং আমাদের এলাকার ঐতিহ্যবাহী জায়গাগুলি অনেকে দেখতে পারত। আশা করি ভাই আপনি আসবেন। 💖💖💖
ruclips.net/video/Tbcigg415oU/видео.html
মনে পড়ে গেলো পুরোনো দিন গুলো,, আমার বাড়ি এই হাটের পাশে আমি বাহিরে আছি! ছয় বছর হলো হাটে য়াওয়া হইনি😍😍অনেক অনেক ধন্যাবাদ আপনাকে সুমন ভাই 👍
আমার বাড়ীও নখোপাড়া প্রায় ১০ বছ হলো যাওয়া হয়নি। ছোট বেলার অনেক স্মৃতি এই হাটে আহ খুব মনে পরে 🥴🥴🥴🥴
Pannalal BHATTACHARJI
ruclips.net/video/Tbcigg415oU/видео.html
দেখেই মন ভরে গেল। মনে হলো এই সব কিছু ছেড়ে ছুটে চলে যায়। এই সব জায়গায় ঘুরতে। আমি ভারতের কোলকাতা থেকে আপনার ভিডিও টি দেখছি আলহামদুলিল্লাহ।
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম...
#প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা?
উত্তরঃ
যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না।
হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২}
হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭)
হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২}
#প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি?
ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং )
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) ।
সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম )
:সংগৃহীত__
সুমন ভাই আপনার মনো মুগ্ধ করা ভিডিও দেখবো না দর্শকদের ভালোবাসার কমেন্ট পড়বো দুইটার একটারও লোভ সামলাতে পারিনি সব মিলিয়ে অসাধারণ, আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
আমি ভারত থেকে,,, খুব সুন্দর ভিডিও,, সঙ্গে background music টা চমৎকার,,, একদম মন জুড়ে গেলে। অনেক অনেক ভালোবাসা ভারতের এপার বাংলা থেকে 🇮🇳❤
এসো ভাই তোমার সাথে বুকে বুক মিলিয়ে সালাম জানায় ।
💖💖💖💖
ইউটিউবে সুন্দর কিছু ভিডিও দেখতে দেখতে এরকম একটা সুন্দর হাট দেখে মনটা পুরো মুগ্ধ হয়ে গেলো.. অসাধারণ উপস্হাপনা..কলকাতা থেকে ভালোবাসা রইলো🇮🇳❤️🇧🇩
বেরাতে আসেন বাংলাদেশ
Hindu Muslim vai vai..First amra sobai banglali
💖💖💖
এখনো আমি মাঝে মাঝে এই হাটে যায় খুব ভালো লাগে,এই হাটে গেলে সেই বাপ দাদার পুরনো সৃতি মনে পরে যায়।
আপনার পোস্টে বাংলাদেশের মাটির সোঁদা গন্ধ পাওয়া যায় ,,,অসাধারন। খুব ভালো লাগে
আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগে দেখা জিনিসগুলো যেন নতুন করে দেখলাম।
উত্তরবঙ্গের মানুষ অনেক ভালো, কোন অহংকার নেই। সাদামাটা জিবন জাপন ❤️
আমি নওগাঁর প্রতিবেশী জেলা জয়পুরহাট নর্থ বেঙ্গল থেকে ❤️❤️❤️❤️
Hmm.
ruclips.net/video/Tbcigg415oU/видео.html
পুরো প্রোগ্রামটা দেখলাম, কিছু কিছু জায়গায় আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম। চোখ দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে পানি ঝড়ের আমার। মনেহলো যেন নিজেরই কৈশরের আর ছেলেবেলার ভিডিও দেখলাম। গ্রামের এমন হাট, ঘাট, মাঠ, গাছ আর মানুষজন সব আমর পরিচিত। সুমন ভাই আপনাকে কোটি কোটি মিলিয়ন বিলিয়ন বার ধন্যবাদ। আপনার ভিডিওটা দেখে দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়া আমার বাবা চাচা জেঠা ওনাদের কথাও মনে পড়ে গেলো। গ্রাম আমার শিড়ায় উপশিরায়, আজ আমি সেই গ্রাম থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে, কিন্তু আপনার গ্রাম বাংলার ভিডিওগুলো আমাকে আবার সেই গ্রামেই ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
সুমন ভাই আপনাকে আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সাবধানে থাকবেন।
🌳🏡বেশি বেশি গ্রাম বাংলার ভিডিও চাই🏝🌴
🎅👉কে কে সহমত লাইক দিন👇
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম...
#প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা?
উত্তরঃ
যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না।
হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২}
হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭)
হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২}
#প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি?
ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং )
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) ।
সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম )
:সংগৃহীত__
ruclips.net/video/Tbcigg415oU/видео.html
হাট দেখে গ্রামের স্মৃতি মনে পরে গেলো! অসাধারণ হইছে
ভাই খুব ভালো লাগলো আমার মালয়েসিয়া থেকে
অসামান্য প্রয়াস এবং উপস্থাপনা ...
চেনা পৃথিবীর, চেনা- অচেনা নানা মানুষের কাছে আমাদের প্রিয় বাংলার নানা স্থান সর্বসমক্ষে তুলে ধরার এমন প্রচেষ্টা সর্বার্থে সার্থক হোক👍👍
Thx, take care
বিদেশে ডিউটিতে মধ্যেরাতে একা একা বসে আপনার গ্রামীণ বৈচিত্র্যময় ভিডিও দেখে মনটা ভরে গেল ,,,,,,আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা ভাইজান!!!
আমি আপনার মতো
কোথায় আছেন
@@দাদাভাই-চ১ত ওমান
@@mahenal865 কত বছর হলো আছেন
@@দাদাভাই-চ১ত ১১ বছর ভাই
একটু বেশিই ভালো লাগলো সবমিলিয়ে🖤
ছোট বেলার কথা মনে পরে গেল ভাই
সত্যিই তোমার কোনো জবাব নেই
সুমন ভাই from india
আহা! কি সুন্দর এই হাট। অনেক দিন পর দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। কি নেই এই হাটে? মন চায় একবার যেয়ে ঘুরে আসি। ধন্যবাদ ভাই এই রকম চমকপ্রদ ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য।
অসাধারণ।প্রাণ জুড়িয়ে গেল।ইচ্ছা করছে এক ছুটে দুই বাংলার সীমানা ছিন্ন করে এক হয়ে যাই।আমি অনেক ব্লগ দেখি।কিন্তু আপনার ব্লগ অনবদ্য।আর ব্যাক গ্রাউন্ডের সংগীত বিষয় বস্তুর একদম ভিতরে ঢুকিয়ে দেয়।ভাল থাকুন।
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম...
#প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা?
উত্তরঃ
যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না।
হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২}
হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭)
হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২}
#প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি?
ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং )
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) ।
সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম )
:সংগৃহীত__
@@mohammedfaijulislam3843
shudu allah ebong allah. pritivte ar kichur kunu muillo nei. otoicho amora pritibir shob kichu die jibon japon kori. manush poshu gach nodi nala. oishob na takle jibon berto.
jibon kubi shundon. too good. eshob chere jete koshto ashe, tai amora nijike shanti dite gie porkal abishkar kori.
and create stupid dangerous religions. create hate, because my religion is better than yours. then we die and just turn into dust.
only after life is when plants absorbs our nutrient.
একদিন দুই বাংলা একাকার হয়ে যাবে তখন হয়তো আমরা দুনিয়াতে থাকবনা ।
❤️❤️❤️❤️
ছেলেবেলার স্মৃতি আরেকবার চোখের সামনে ভেসে উঠল । অনেক ধন্যবাদ ।
এই ভিডিও টা অনেক বার দেখছি। অসাধারণ সালাউদ্দিন ভাই!!
সুমন ভাই আপনি সত্যিই অসাধারন । আপনার প্রতিটা ভিডিও দেশ, মাটি,মানুষের কথা বলে।
Very nc video
thik
ভাই আমি ভারতে থাকি কিন্তু তোমার সব ভিডিও আমি ও আমার মেয়ে খুব মনোযোগ দিয়া দেখি,তোমায় ধন্যবাদ ভালো থেকো,সুস্থ থেকো
Thx 💕
কিন্তু আমার আদি বাড়ি ঢাকার বিক্রমপুরে বাবা মার দেশ বাড়ি
@@manotoshdey389 amar bari o bikrampur .amar poribarer pokkho theke apnar abong apnar meyer proti roilo ovinondon o valobasha.
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম...
#প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা?
উত্তরঃ
যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না।
হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২}
হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭)
হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২}
#প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি?
ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং )
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) ।
সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম )
:সংগৃহীত__
@@SalahuddinSumon প্লিজ সুমন ভাইয়া হোয়াটস আপে কল দিয়েন। 7602618934
আপনি একজন অসাধারণ ব্যক্তি। ❤
বাংলাদেশের প্রকৃতি, গ্রাম জীবন, মানুষ প্রাণপ্রাচুর্যে পূর্ণ। আমার পূর্বপুরুষের দেশ।
পূর্ব পুরুষ মানে তোমারও এই বাংলাদেশ এসো দাদু তোমাকে আমন্ত্রণ নিমন্ত্রণ রইলো ❤️🇧🇩
ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ে গেল। অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন গ্রামের একটি হাটকে।
আমাদের নওগাঁ জেলা বৈচিত্র্যময় জেলা। প্রাণের শহর। 😍😍
right
বাংলাদেশের আবার প্রান আছে ন আকি?? ওটা তো একটা মৃত দেশ এখন ।
@@altrnatvthinker কেন? এদেশের গ্রামের মত আর কোথায় এরকম গ্রাম আছে?
❤️
অন্তর থেকে দোয়া রইলো ভাই আপনার জন্য। এভাবেই গ্রামীণ জনপদের জীবনধারা, সমাজের চিত্র তুলে ধরতে থাকুন।
আপনার উপস্থাপনা এতটাই অসাধারণ যে খুব সিম্পল জিনিস অপরুপ মনে হয়...
8
R8
কি বলবো সুমন ভাই মনটা জুড়িয়ে গেলো,,
ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটা জায়গায় গিয়ে ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্যে।
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভিডিওর জন্য।
ধন্যবাদ, আপনাকে পুরোনো দিনের সৃতি মনে করে দেওয়ার জন্য,খুব ভালো লাগলো
চমৎকার লাগলো..!!! ছোট বেলায় পলাশ,নরসিংদীতে নানার সাথে হাটে যেতাম, সেই স্মৃতিগুলি মনে পরে গেলো..!! অসাধারন ..😱👏👍👌
ভাই দেশটাকে খুব মিস করি, আপনার ভিডিওর কারনে নিজেন দেশেটা আজ দেখতে পারলাম কতটুকু ভালো লাগলো বলে বুঝাতে পারবো না , ভালবাসা অভিরাম ভাই এভাবে দেশেকে পুরো বিশ্বের কাছে তুলবেন এই আশাই রইল ভাই
ruclips.net/video/Tbcigg415oU/видео.html
আলহামদুলিল্লাহ্ ভাই হাট দেখতে খুব ভালো নদীর পাড়ে হাট দেখতে যেন মন ভরে গেল ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য সাপ্তাহিক হাট।অসাধারণভাবে আমাদের কাছে তুলে ধরায় সুমন ভাইকে ধন্যবাদ।
✌ভাইয়ের ভিডিও বেস্ট💗💗
😘বাংলাদেশের সেরা ব্লগ ভিডিও করেন
🙌👉কে কে সহমত লাইক দিন👇
ওয়ালাইকুমুস্ সালাম...
#প্রশ্নঃ ছোট বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের ব্যাটারী চালিত হাঁস, মুরগী, মনূষ্য আকৃতির পুতুল ইত্যাদি খেলনা দেয়া জায়েজ হবে কিনা?
উত্তরঃ
যে সকল বস্তুর প্রাণ আছে, এমন প্রাণীর চোখ,কান, মুখ থাকা অবস্থায় উক্ত প্রাণীর ছবি আঁকা, তা ব্যবহার করা, তার ঘরে রাখা এবং তা দিয়ে খেলাধুলা করা কোনটিই জায়েজ নয়। তাই বাচ্চাদের জন্য প্রাণীর পুতুল দিয়ে খেলা জায়েজ হবে না। চোখ-মুখ না থাকলে তথা প্রাণির অবস্থান পরিস্ফুটিত না হলে ব্যবহার করার সুযোগ আছে। যেমন হযরত আয়শা সিদ্দিকা রাঃ কাপড়ের পুতুল দিয়ে খেলেছিলেন। এসবের চোখ-কান তথা মুখের অবয়ব ছিল না।
হযরত আবু তালহা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ ঐ ঘরে ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে কুকুর বা প্রাণীর ছবি থাকে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৯৪৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২১৭৭২}
হযরত আয়শা রাঃ বর্ণনা করেন। আমাদের একটা পর্দা ছিল। এতে পাখির ছবি ছিল। যখন কেউ ভিতরে আসত তখন এ ছবি তার সামনে পড়ত। রাসূল সাঃ আমাকে বললেনঃ এটি উল্টিয়ে দাও, কেননা, যখনই আমি ভিতরে আসি, আর এটা দেখি, দুনিয়ার কথা মনে পড়ে। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৩}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি আমার দরজায় ডানাযুক্ত ঘোড়ার ছবি সম্বলিত একটি রেশমি পর্দা টানিয়ে রেখেছিলাম। রাসূল সাঃ আমাকে নির্দেশ দিলেন, এবং আমি তা সরিয়ে ফেললাম। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৪৫}
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ একদিন আমার কাছে আসলেন। আমি তখন ছবিযুক্ত একটি পর্দা টানাতে ব্যস্ত ছিলাম। তা দেখে তাঁর চেহারার রঙ পরিবর্তন হয়ে গেল। অতঃপর পর্দাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেনঃ কিয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য তৈরী করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং৫৬৪৭)
হযরত সাঈদ বিন আবুল হাসান বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ এর কাছে এসে বলল, আমি চিত্রকর। এবং চিত্র অংকন করি। এতএব এ সম্পর্কে আমাকে শরীয়তের বিধান বলে দিন। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, আমার কাছে আস। সেৎ ব্যক্তি তাঁর কাছে গেল। তিনি পুনরায় বললেন, আমার কাছে আস। সে ব্যক্তি তার এত কাছে গেল যে, ইবনে আব্বাস রা তাঁর হাত ঐ ব্যক্তির মাথার উপর রাখলেন, এবং বললেন, আমি তোমাকে এ সম্পর্কে এমন একটি হাদীস শুনাচ্ছি, যা আমি রাসূল সাঃ এর কাছে শুনেছি। আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, “সকল চিত্রকরই দোযখে যাবে। আর প্রত্যেক চিত্রের পরিবর্তে জীবিত এক ব্যক্তিকে বানানো হবে, যা দোযখে তাকে শাস্তি দেবে”। ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, যদি তোমাকে এরূপ করতেই হয়, তাহলে গাছ-পালা বা এমন বস্তুর ছবি তৈরী কর যা প্রাণী নয়। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৫৬৬২}
#প্রাণীর ছবি ও মূর্তি কেবল সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য ঘরে স্থাপন করা বৈধ কি?
ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে ও রাস্তার মোড়ে স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আঃ) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী। সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল, “ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম ৯৬৯ নং )
রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি ৫৯৫০, মুসলিম ২১০৯) ।
সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (বুখারি ও মুসলিম )
:সংগৃহীত__
ভাইজানের দেখানো সবগুলো বাস্তবতার মাঝে দিয়েই বড় হওয়া। এরকম প্রত্যেকটা অবস্থানে ছিলাম। এখন অনেক মিস করি এগুলো সময় কে...!
ধন্যবাদ সুমন ভাই এত সুন্দর উপস্থাপনা করার জন্য
I am from India. Excellent vedio. Refresh my mind
দাদা অসাধারণ অনুভূতি। মাটির মানুষ পথঘাট জনজীবন নদী নালা। যেনো সেই শৈশব এর সময় টা চোখের সামনে দেখতে পাই আপনার ভিডিও এর মাধ্যমে। ভৌগলিকভাবে আমি আপনার প্রতিবেশী। আমার গ্রামের বাড়ি, আপনি আপনার ভিডিও তে রাজশাহীর অপর পাড়ে মুর্শিদাবাদ এর যে গ্রাম গুলো দেখান সেখান থেকে খুব বেশি দূর এ নয়। এই রকম মিষ্টি মেঠো গ্রাম এ বড় হয়েছি। এখন দিল্লি তে তথাকথিত 'বড় ' চাকুরিজীবী। কিন্তু সেই ছোট বেলার গ্রামীণ জীবন খুব মিস করি। সেই জন্য সময় পেলেই আপনার ভিডিও গুলো দেখি। আত্মার মিল পাই।
একটা ব্যাপার, আমাদের পশ্চিম বঙ্গে এই রকম মেঠো গ্রাম আর প্রায় নেই। বড়ো নদী গুলো বাদ দিলে, সব নদী নালা বিল শুকিয়ে গেছে। জাল, মাছ ধরা এসব এখন অতীত। কোনো গ্রামেই আর মাটির ধুলোময় রাস্তা, মাটির বাড়ি নেই। খেয়া ঘাট নৌকা প্রায় নেই। সব গ্রামেই ৪G network Amazon Flipkart online shopping young generation sob online game e moshgul আম বাগান একটাও নেই । ধানের গোলা মাটির উনুন এ রান্না এসব ও নেই। গরম এর দিনে গাছের তলায় বিছানা করে শুয়ে থাকা আর ভাবাই যায় না।
এক দিক দিয়ে ভালই , উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু কোথায় গেলো সেই গ্রাম, শৈশব , জীবন। বাংলাদেশ এ প্রতন্ত গ্রাম এ তবুও এখনও এসব আছে যা আপনার ভিডিও এর মাধ্যমে দেখে ভালো লাগছে।
Sorry for long post
সুমন ভাই আপনার উপস্তাপনা এতয় সুন্দর যে মুখে বলার ভাষা নেই ধন্যবাদ এগিয়ে যান আমরা আছি আপনার পাসে
সুমন ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের হাট আমাদের এলাকার ঐতিহ্য ও জীবনযাত্রা তুলে ধরার জন্য চিরজীবী হউক আহসানগঞ্জের হাট
ভাই কি বার দিন হাট বসে বলবেন প্লিজ, গাজিপুর থেকে বেড়াতে আসবো।
@@mdjisan88 ভাই গাজীপুরেও কিন্তু হাট বসে, বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা সফিপুর বাজারে আর শুক্রবার ভোর থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত কালিয়াকৈর বাজারের পাশে।
সিরাজগঞ্জ বেড়াতে গিয়ে এমন হাট দেখেছি। মানুষজন নৌপথে দূরদূরান্ত থেকে হাটে আসে। দৃশ্যেগুলো এখনো চোখে ভাঁসে।
Kon hat vai
@@mdtohidulislamshahed5231 এনায়েতপুর
জন্ম শহরে, বেড়ে ওঠা ও শহরে । অনেক বেশি আকৃষ্ট করে এরকম গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজার তাদের চলাফেরা জীবন-জীবিকা অসম্ভব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্যই হয়তো এত সুন্দর অনুভূতিগুলো অনুভব করতে পারলাম ❤️❤️❤️❤️।
ধন্যবাদ
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই গ্রামের হাটের ভিডিও করার জন্য খুব সুন্দর
অসাধারন ভাই।
খুব সুন্দর হয়েছে ভাইয়া আমাদের হাটে
@@mdkouserali6182 হাট কি বারে ভাই
@@mdkouserali6182 alfewlsllaallss
আমার বাড়ি আএাই, আমি ছোট বেলায় বাবার সাথে অনেক বার এই হাটে গিয়েছি। গত ৮ বছর আমি সিঙ্গাপুর থাকি, ভিডিও টা দেখে মনটা ভরে গেল। পুরনো সব সৃতি মনে পরে গেল, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে হাটটি নিয়ে ভিডিও বানানোর জন্য। আপনার কথা বলার ধরন ও ভিডিও আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
মন থেকে দোয়া ও শুভকামনা রইল।
প্রায় ৩ বছর পর নিজের এলাকা দেখলাম অনেক মিস করি নিজের দেশ নিজের দেশের মাটি ও মানুষ😭😭
kothay thaken vaia?
আপনার বাসা কোথায় ভাইয়া
@@md.muminulislammunna4833 middle east
আমি ও
তাই নাকি-আপনার নিজের এলাকা নাকি--
অসাধারণ কন্টেন অসাধারণ ভিডিও। দেখে ভালো লাগল।
গ্রামের মানুষ অনেক সহজ সরল, এই রাজনৈতিক প্রতি হিংসা আর হানাহানি যুদ্ধ-বিগ্রহর সময়ে এরকম একটি গ্রাম্য হাটের প্রতিবেদন খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ সুমন ভাই। রাজশাহীর সারদা থেকে।
এককালে যখন শহর ছির না । তখন এ্ই রকম গ্রামের হাটগুলো ছির মানুষের সকল কিছু চাহিদা পূরণ করার জায়গা। মিস করি এই রকম সময়টা।
নিজের এলাকা, নিজের এলাকার হাট দেখে কেমন অনূভুতি হচ্ছে তা বোঝাতে পারবো না।
মনে হচ্ছে কতদিন পর দেখলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার করা সিরাজউদ্দৌলার ভিডিওগুলো থেকেই প্রায় সব ভিডিও দেখা হয়েছে। তবে আজকের ভিডিওটা দেখে সত্যিই এত ভালো লাগল কি বলবো!!
" হামাকে হাটোত য্যায়্যা ঘুর্যা আসলিন, দেক্যা হেবি ভালো ল্যাগল। ক্যাঙ্কা যে ল্যাগিচ্চে কবার পারমু না। " 😃😃😃
ঠিক কচেন ভ্যাই
ভাই আপনার উপস্থাপনা অসাধারণ,,,,
আর আপনার বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া আমাদের দেশের প্রতি ভালোবাসার অনুভূতি জাগায়
গ্রামীন পরিবেশের বাস্তব চিত্র, বেশ ভাল লাগলো। এমন ভিডিও আরো দেখতে চাই। ধন্যবাদ।
অবিরাম ভালোবাসা সালাউদ্দিন সুমন ভাই
সাত বছর পর নিজের আহসানগঞ্জ হাট দেখলাম সেই ছোট 5 বছর বয়স থেকে দাদুর হাত দরে যেতাম অনেক মিস করছি
ধন্যবাদ সুমন ভাই আপনাকে
অনেক কিছু মনে করে দিলেন ভাইয়া
কখনো ভাবিনি যে এত বছর পর হাট টা দেখতে পাবো অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাইয়া আপনাকে। ,,,,
লাভ ইউ ভাইয়া আপনাকে ,,,,,
ভাই ধন্যবাদ আমি আপনার ভিডিওর জন্য অপেক্ষা করে থাকি না দেখে ভালো বলে দিলাম লাইক করে দিয়েছি কমেন্ট করে দিলাম খানপুর চরের ভিডিওটা চার পাঁচ দিন থেকে কুড়ি বার দেখলাম আরো মন চাইছে দেখতে।
Thx bhai ❤️
জি আমি ও সুমন ভাইয়ের ভিডিও গুলা দেখি, ভাইয়ের ভিডিও গুলা অনেক ভাল লাগে, অনেক কিছু জানা যায়।
*যারা কাবা শরীফ একবার হলে ও চুমু দিতে চান তারা লাইক 👍দিন👍👍👍👇👇👇👇👇👇👇,,,,,,,,,,,,*
আপনি বিদাত করলেন? যারা লাইক দিলেন তারাও না জেনে বিদাত করল। আপনার সাথে কাবা শরীফের কি রিলেসন? কেন লাইক দিতে হবে? অন্যের ভিডিওতে এসে আজাইরা কাম করার কি দরকার? নাকি আপনি বিজেপি, যার উদ্দেশ্য মুসলমানদের ক্ষতি করা ?
আমি কাবা ঘরে যাবো নিয়ে যাবেন আমাকে বলেন।
আমি যাবো কাবা ঘরে নিয়ে যাবেন কবে বলেন
খুব সুন্দর একটা গ্রামের হাট।অনেক ভালো লাগলো ভাই। ধোন্যবাদ আপনাকে।
খুব সুন্দর মনোমুগ্ধকর ভিডিও এক কথায় অসাধারণ ধন্যবাদ সুমন ভাই আমাদের গ্রামীন ঐতিহ্য গুলোকে এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য
ধন্যবাদ সুমন ভাই আমাদের আহসানগঞ্জ হাটের এতো সুন্দর তথ্য চিত্র তুলে ধরার জন্য।কতো দিন হলো নিজের জন্ম ভূমির মুখ দেখিনা।খুব মিস করি নিজ জন্মভূমি কে।
Vai ki bare hat lage bolte parben plz
@@srtanveer6220 বৃহস্পতিবারে হাট লাগে সপ্তাহে এক দিন।
আপনার ভিডিও দেখার জন্য সব সময় অতি আগ্রহ নিয়ে থাকি
Thx bhai
আমি ও
আমি মুর্শিদাবাদের বহরমপুর থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন ভাই।
❤️
অনেক ভালো লাগলো ভাই অতীত মনে করিয়ে দিল ধন্যবাদ এমন গ্রামিন ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য
All in one place. Mind blowing. Fantastic
কতযে ভালো লাগল বলে বোঝাতে পারবনা।ভীষন ভালো লাগল।শুধু গল্পই শুনেছি।কোলকাতা বসে আমরা কিছুই দেখতে পাইনা।মনটা ভরে গেল 💖
বাবার হাত ধরে ছোটোবেলায় আমাদের এই হাটে অনেক বার গিয়েছি, অনেক বছর হলো যাই নাই, ভিডিও দেখে আবার ছোটোবেলায় ফিরে গেছিলাম, অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আমাদের এই জনপ্রিয় হাট কে এতো সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য।।
ভাই ভিডিওটি সিঙ্গাপুর থেকে দেখছি আর চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না 😥 আমার গ্রাম আমার মাতৃভূমি খুব মিস করি .....আই লাভ মাই বাংলাদেশ.....
ছোট বেলায় দাদার হাতধরে বাজারে যাওয়ার কথা মনে পড়ে গেলো,ধন্যবাদ সুমন ভাই এরকম গ্রামের পরিবেশ,আর বাজার তুলে ধরার জন্য
গ্রামগঞ্জে হাট বাজার সত্যিই অসাধারণ
*যারা এই গ্রামের সুন্দর হাটের ভিডিওতে Dislike দিয়েছে তাদের চোখে সমস্যা আছে*
Right vai
ওরা মানুষ না,,,।
অজ্ঞতার কারণে অনেকে Dislike দিয়ে থাকে
Tara Like r Dislike boje na !
ভাই আমার বাড়ি চট্টগ্রাম। খুব ইচ্ছে করে আপনার সাথে ভ্রমণ করতে দেশের উত্তর অঞ্চলে ঘুরতে।
এত সুন্দর,গ্রামের হাট বাজার।মন জুড়িয়ে গেলো ভাই।
ধন্যবাদ ফটোগ্রাফার কে, ভিডিও দারুন খুব সুন্দর হয়েছে মিউজিকটা মন কেরেছে,
সুমন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন। একটি গ্ৰামের হাট দেখানোর জন্য
আধুনিকতার নামে যে সুপার মার্কেট/শপিংমল তৈরি হচ্ছে সেই সকল ভবন দেখেও এতোটা আনন্দ পাবো না এই হাট দেখে যতোটা খুশি হলাম 🥰
আশা করি এই ঐতিহ্য গুলো থেকে যাবে আজীবন 🙂
❤️
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি সকল দেশের সেরা আমার জন্মভূমি।কতো ভালো লাগছে ভাই প্রকাশ করতে পারবো না,গ্রাম বাংলার মাতৃগর্ভে হারিয়ে গেছি।
প্রিয় সুমন ভাই কেমন আছেন আপনি অনুষ্ঠান গুলো খুব সুন্দর
খুব খুব ভালো লাগলো, ধন্যবাদ
আপনি সত্যি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের কাছে গ্রাম্য হাট এর ভিডিওটি পরিবেশন করেছেন। এমন ভাবে আপনি ভিডিওটি পরিবেশন করেছেন , যাতে মনে হচ্ছে না যে আমরা ভিডিওটি দেখছি। মনে হচ্ছে যে আমরা স্বয়ং হাটে গিয়ে হাট্টি কে দেখেছি এবং উপভোগ করেছি। আপনার কাছে অনেক কিছু শিখলাম। আপনার এই পরিবেশনের জন্য অন্তহীন অভিনন্দন রইল।
I love you bhaiya
আমি আপনার ভিডিওগুলো সব সময় দেখি
এতে আমার প্রাচীন মনি পূর্বের কালের অনেক তথ্য জানতে পারি আমরা থ্যাংক ইউ ভাইয়া
সুমন ভাইকে ধন্যবাদ
আমাদের প্রাণের নওগাঁ জেলা!❤️❤️
Mashallah, vai Sumon you've got the magic of "how to make a video". May Almighty Allah bless you with all his blessings for making such wonderful videos. Thanks a lot, vai. Stay safe.
Thx 💕💕
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার গ্রামের হাট দেখানোর জন্য। সুমন ভাই।
হাটের ভিডিও দেখে আমার হাটে যেতে ইচ্ছা করছে।।।। সত্যিই অসাধারণ উপস্থাপনা, ভিডিও ধারন ও গ্রামের হাট।।।।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমার বাড়িও আত্রাই থানা আমি প্রবাসে থাকি দীর্ঘ 12 বছর ধরে আপনার মাধ্যমে আমার এলাকার অনেক মানুষকে দেখতে পেলাম খুবই ভালো লাগলো ভাই অনুভূতিটা আপনাকে বুঝাতে পারব না আবারো আপনাকে ধন্যবাদ 💖💖
Your presentation was brilliant and so sweet.
বাংলা দেশে যত ইউটিউবার আছে সবার থেকে আমার চোখে আপনি সেরা
খুব ভাল লাগে হাট
পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। খুব সুন্দর একটি ভিডিও দেখে অনেক খুশি হলাম
Bhai this for the first time i found a you tuber like u..u are amazing in terms of video selection and presentation.. it reflects your thought process.. reflects Gram Bangla culture which is missing now a days and i also miss those days as i am from a Village.. Thanks and good wishes
London e bosa thaka o jano ame choto belar memories returned in me. I am lost back 18 years ago.
Thank you so much bhai for your little documentary.
Salaudin Bhai I fulfil my desire of seeing Bangladesh by looking at your Videos. From my father's side we belong to Barisal gram Jhalokathi and from my mother's side Dacca Narayangang. If I ever get the opportunity to visit Bangladesh I will just breathe the beautiful air that my parents and relatives talked about. Love bangla and all that is bangali.
Lots of love from Bangladesh 💖💖💖🇧🇩🇧🇩
ruclips.net/video/Tbcigg415oU/видео.html
আমার এলাকায়... খুব ভালো লাগলো
ছোট বেলায় দাদুর সাথে কতই না যেতাম এই হাটে,,,খুব মনে পরে গেলো 😥..ধন্যবাদ সুমন ভাই
সুমন ভাই আপনার ভিডিও আপনার কথা মন ছুঁয়ে যায় গ্রামের প্রতি ভালোবাসা মানুষের প্রতি ভালোবাসা কৃষকের প্রতি ভালোবাসা অবিরাম ❤
sarail bari koi?