জীবনে কত আলেম ও মাওলানা এবং শায়েকদের ওয়াজ লেকচার শুনেছি কিন্ত কুরআন থেকে এত চমতকার লেকচার কোন হুজুর করেন না। হুজুরের তাফসির থেকে ইসলামের প্রকৃত ইতিহাস জানা যায়। মনে খুবিই তৃপ্তি লাগে। আল্লাহ হুজুরকে সুস্থতা ও দীর্ঘ হায়াত দান করুন।
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। (2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়। (3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের। (4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়। (5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)। (6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে); (7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান। (8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে। (9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে। (10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল। (11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে। From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] (12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions) (13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে। @@
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
কিছু এক রোখা কথিত আলেমগণ উনাকে সমর্থন করতে চান না অজ্ঞতার কারণে, অথচ তাঁর সুস্পষ্টতা আল কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে আলোচনা শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ। আল্লাহ তাঁকে উত্তম প্রতিদান দান করুন আমীন 🌹।
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
মাশাআল্লাহ হুজুর সত্য কথা বলছেন। 50 ওয়াক্ত নামাজ যদি মূসা আলাইহিস সাল্লাম উনার কথায় পাঁচ ওয়াক্ত হয়। তাহলে আমাদের নবীকে খাটো করা হলো। এজন্য আমাদের বুঝে শুনে হাদীস গ্রহণ করতে হবে।
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
আল্লাহর নাযিলকূত কিতাব এর বাইরে যারা কোন বিধান দেয় তাঁরাই কাফের সুরা মায়েদা আয়াত চুয়াল্লিশ সে অনুযায়ী যারা কোরআন এর বাইরে কিছু হাদীস বা ফতুয়া দেন, তাদের ঠিকানা কোথায়?
কুরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার পরও কোনো কোনো মানুষের কথা আল্লাহর কাছে এত প্রিয় হয়েছে যে,আল্লাহ তা কুর আনে উল্লেখ করেছেন।এই যখন অবস্থা,তখন মূসা আঃ-র মাধ্যমে ওয়াক্ত পরিবর্তন হতে পারবে না এটা কিরকম কথা।
এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
I agreed with the speech that 50 times salat in a day is impossible for the Muslims. Because as human beings how he or she perform his or her other activities. On the other hand, Allah's decision didn't depends on another rasul's advice. I think it is indecent and disobedience to go to Allah time and again - which cannot be done by Muhammad (s). Otherwise, we know all previous and future activities of Allah written in lowhim mahfuz. So this hadis irrelevant and unbelievable. This hadis prepared by peoples (musa (a) ummat) whose are opposite to Islam from the very beginning.
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। (2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়। (3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের। (4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়। (5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)। (6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে); (7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান। (8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে। (9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে। (10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল। (11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে। From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] (12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions) (13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে। @@@@ !!
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সকল নবিগন শুধু আরবে আসলেন আর প্রিথিবিকি আল্লাহ চিন্তেননা । অতবা প্রিথিবির অন্য স্থানের মানুসের যে ধরম ছিল তা কি আল্লাহর অনুমুদিত ছিল ? কি কারন ছিল জানা থাকলে জানাবেন ।
It is clear from the verse 17:60 that it was a ‘roya’(vision/dream). Read verse 17:1 and 17:60. Speed of electricity or speed of light can’t travel the Universe within a night. You can’t imagine how many billions of years it can take. Ask a scientist about that. But it’s only possible by dream which is reflected by Ayesha’s(R) narration. But you are right on the point that salah was not decreed on that occasion. Salah and other rituals of Islam were existed long before Muhammad (pbuh). See the verses 21:71-73. Allah knows best.
Allah knows the best. The way the scholar is translating from the Quran, which indicates Prophet was being taken in an active ways .. which indicates it was active process. The explanation of speed of light can not be explained for travelling of Mehraj may be.If our prophet travelled physically, then an exceptional event happened. Our Sholars could explain and research on the basis of dreams, active travelling with the Quran which would be so bebeficial and would get rewards from the Almoghty. Allah is the great.
@@abilasker4318 Brother, mention the verse of the Glorious Quran that it indicates it was a physical journey. Don’t always follow the scholars. They are human being. They may make mistake. Allah is infallible. So find out what the Quran says (17:36, 8:22 etc.).
Amon Hadish va waz sunechi..j Allah rasul (sm) meraz ar rojonite,jannat jahannam dekanu hoyche,,tini tar onek umotke jahannam a dekechen..tahoyle Amar posono hoylo j kiyamot ba bichar dibosh akon hoylo na tahoyle ki bave dekolen,,aye Hadish va waz gulu koto ta gohon jugo hujur bollven aponi .
নামাজ শব্দটা কি আরবি ??? আমরা সলাত না বলে নামাজ বলি কেনো ??? 50 ওয়াক্ত সলাতের আদেশ আল্লাহ করতে-ই পারেন না ।আর নবী মুসার আঃ কথায় পরিবর্তন করেছন এটা বিশ্বাস্য নয়। আর এটা নিয়ে তর্কের ও কোনো কারন নেই। আমাদের কে সলাত আদায় করতে হবে এটাই সত্য ।
আমি দাবি করলাম নামাজ দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত না, বরং সপ্তাহে ১ ওয়াক্ত। কারণ পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত পড়ে না। তাহলে কী বলবেন আল্লাহ ৫ ওয়াক্ত নামাজ দিতেই পারে না!!! তাফসীর আকল দিয়ে হয় না। তাফসীরের মূলনীতি আছে সে অনুযায়ী করতে হয়...
@@shahriarzaman4715 আরবি শব্দ সালাত। আর সম্ভবত ফার্সিতে নামাজ। আমরা বাংলায় নামাজ বলি। মিশর আরবিতে মাসরি আর ইংরেজিতে ইজিপ্ট। নামাজ বললে হারাম হয়ে যাবে শব্দটি মনে হয় ঠিক নয়। আরবি মাক্কা, মাদিনা, মাসাজিদ-> বাংলায়- মক্কা, মদিনা, মসজিদ বলি।
ইহুদির কাছে আমার ইসলাম শিখতে হবে না। ইহুদির দালালেরা শেখায়- নামাজ বলা হারাম, আর মহিলাদের মুখমন্ডল ঢাকা বিরোধী । সুরা ২১/নুর- আয়াত-৩১ এর বিকৃত ব্যাখ্যা দেন। ইহুদিরা চায় মুসলমান মহিলাদের মুখমন্ডল খুলা থাকবে। বুরকা নিষেধ, আর হিজাব হবে মুসলমান মহিলার ধরমিও পোশাক। @#৳@৳%৳
কোরান পুর্নাঙ্গ জীবন বিধান তাই কোরানেই সব থাকার কথা,যদি সব কিছু না থাকে তবে পুর্নাঙ্গ জীবন বিধান হয় কি করে? হাদিস সমুহ মানব কর্তৃক রচিত,মানব রচিত জীবন ব্যবস্থা কি মুসলিমদের মানা উচিৎ?
ইস নামাজ এর মতো একটা ব্যাপার সেটাও হাদিস থেকে জানতে হবে। কিন্তু যে নামাজ ফরজ, সেটার সুরা পড়তে হবে কোরআন থেকে। আর নিয়ম হাদিস থেকে। তো কোন হাদিসে আছে নামাজ কিভাবে পড়তে হবে? আল্লাহ স্পট কোরআনে বলতে পারতেন, কিভাবে পড়তে হবে? কত ওয়াক্ত? কোন সময়? কিন্তু সেটার বিবরন নাই। কত কিছুর বর্ননা কত বার বলা হয়েছে, মেয়েদের মাসিকের ব্যাপারেও আল্লাহ বলেছেন কিন্তু নামাজ / সালাত এর বিবরন দিলেন না। ২৬০ বছর পর বুখারি হাদিস থেকে নামাজ জানতে হবে!!! কিন্তু সেটাও সেখানে বিবরন নাই!!
হুজুর কোরান এর সাথে হাদীস না মিললে নেয়া যাবে না। এটা ঠিক আছে। তাহলে যে পাচ ওয়াকত সালাত মিরাজে আল্লাহ দিয়েছেন তা কোরানের কোন আয়াতে আছে? আর জিবরিল আমিন যে নামাজ শিখিয়েছেন তা কোথায় পেলেন?
এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর , কোরআন শরীফে আল্লাহ শতাধিক আয়াত নাজিল করেছেন ক্বালব সম্বন্ধে । এইসব আয়াতে ক্বালবে জিকির জারী করার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। জিকির জারী না থাকলে মানুষ হতে পারে না। বলা হয়েছে এরা পশু বরং পশুর চেয়ে ও অধম। মানুষ হওয়ার ভিত্তি তাহলে ক্বালবে জিকির জারী করা। এবিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে সকল কে আলোকিত করবেন দয়া করে। আর কে সেই শিক্ষক যিনি আমাদের কালবে জিকির জারী করার যোগ্যতা রাখেন ? শিক্ষক ছাড়া তো কিছু ই শেখা যায় না । ধন্যবাদ।
উনি এই জামানার কোরআনের শ্রেষ্ট্য জ্ঞানী এতে কোনো সন্দেহ নাই। তবে উনি যদি মাওলানা রুমির মত আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী হতেন।তাহলে পুরাপুরি কোরআন বুঝতে সহজ হতো।
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
হুজুর সিদরাতুল মুনতাহার পরে আরশ শুরু সেখানে ফেরেস্তা যেতে পারেনা কেমন কথা !? আরশ বহন কারি ফেরেসতা ও তার আশপাশের অগনীত ফেরেসতা গন আল্লার ইবাদত করছে সারিবদ্ধ ভাবে যার বিবরন কোরআনে আছে , কোনটা সত্য ?
'আরশ বহনকারী ফিরিস্তা ' কথাটির মাঝেই আপনার প্রশ্নের উত্তর আছে। আপনি যখন কিছু বহন করেন তখন আপনি তার মধ্যে/ভিতরে অবস্থান করেন না, বাইরে থাকেন। সুতরাং, চিন্তা করুন।
রসুল সঃ এর মৃত্যুর ২৩৩ বছর পর বুখারী লেখা হয়েছে। তাহলে সে দীর্ঘ কাল মানুষ যদি বুুখারী ছাড়ায় চলতে পারে তাহলে এখন নয় কেন? তাছাড়া হুজুর সব সময় বলে থাকেন যে সমস্যার সমাধান কুরআন থেকে পাওয়া যাবে, সেক্ষেত্রে আর হাদিসকে প্রাধান্য না দেয়ায় উত্তম, এরচেয়ে যুক্তিপুর্ন কথা আর কি হতে পারে। কুরআন আল্লাহর কাছ থেকে পাঠানো কিতাব, আল্লাহর ঘোষনা, এ কিতাব নির্ভুল এবং সন্দেহের উর্ধ্বে।
মসজিদুল আকসার চারপাশে বরকতময় বা বরধিঞ্চু কি আছে দয়া করে জানাবেন। ইয়াহুদী ও ফিলিস্তিন দের মারামারি ছাড়া যদি কিছু থাকে তাহলে তা বলুন।যদিও আগে বিভিন্ন নবি রাসুল এর পদচারণা হয়েছিল। কিন্তু এখন বরকত কোথায়?
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। (2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়। (3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের। (4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়। (5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)। (6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে); (7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান। (8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে। (9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে। (10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল। (11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে। From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] (12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions) (13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে। @
=> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2/Sura Baqara-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে Aulia (“Aulia”=Helper, Savior, Protector, guardian was used, বাংলা শব্দ আউলিয়া গ্রহন করবেন না// not used “Khalil”=friend) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। [5/সুরা Ma’idah-51] মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কোন কাফেরকে Aulia রূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। [3/sura Ale Imran-:28] অতঃপর ঈসা (আঃ) যখন বণী ইসরায়ীলের কুফরী সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারলেন, তখন বললেন, কারা আছে আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? সঙ্গী-সাথীরা বললো, আমরা রয়েছি আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, আমরা হুকুম কবুল করে নিয়েছি। [৩-৫২] -3(72)আর আহলে-কিতাবগণের একদল বললো, মুসলমানগণের উপর যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তাকে দিনের প্রথম ভাগে মেনে নাও, আর দিনের শেষ ভাগে অস্বীকার ক র, হয়তো তারা মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। [Sura-৩/আলে ইমরান-72] (এক দল ইহুদি শেষ নবীর সময়, মদিনাতে পরিকল্পনা করেছিল সকালে ইসলাম গ্রহন করবে ও বিকালে ইসলাম ত্যাগ করবে- যাতে সরলমনা মুসলমান বিভ্রান্ত হতে পারে ) সুরা-5/Maidah-20-26/ (২০) যখন মূসা স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে পয়গম্বর সৃষ্টি করেছেন, তোমাদেরকে রাজ্যাধিপতি করেছেন এবং তোমাদেরকে এমন জিনিস দিয়েছেন, যা বিশ্বজগতের কাউকে দেননি। (21) হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন এবং পেছন দিকে প্রত্যাবর্তন করো না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে। (22) তারা বললঃ হে মূসা, সেখানে একটি প্রবল পরাক্রান্ত জাতি রয়েছে। আমরা কখনও সেখানে যাব না, যে পর্যন্ত না তারা সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তারা যদি সেখান থেকে বের হয়ে যায় তবে নিশ্চিতই আমরা প্রবেশ করব।’ (23) খোদাভীরুদের মধ্য থেকে দু’ব্যক্তি বলল, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছিলেনঃ তোমরা তাদের উপর আক্রমণ করে দরজায় প্রবেশ কর। অতঃপর তোমরা যখন তাতে পবেশ করবে, তখন তোমরাই জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও। (24) তারা বললঃ হে মূসা, আমরা জীবনেও কখনো সেখানে যাব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকবে। অতএব, আপনি ও আপনার পালনকর্তাই যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করে নিন। আমরা তো এখানেই বসলাম। (25 )মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি। অতএব, আপনি আমাদের মধ্যে ও এ অবাধ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করুন। (26) বললেনঃ এ দেশ চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের জন্যে হারাম করা হল। তারা ভুপৃষ্ঠে উদভ্রান্ত হয়ে ফিরবে। অতএব, আপনি অবাধ্য সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না। 68/Qalam-(2) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন। 10-Yunus-(80) তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। (81)অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মূসা বলল, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না। !#৳#৳৳
আল্লাহ তার চার পাশে বরকত দান করছেন অর্থ হল অগনিত নবী রাসুল এখানে আসছে ,মুসলিম দের প্রথম কিবলা ছিল, এখানে যিয়ারতে গিয়ে নামাজ পরলে ২৫ হাজার রাকাতের চওয়াব।
=> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2/Sura Baqara-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে Aulia (“Aulia”=Helper, Savior, Protector, guardian was used, বাংলা শব্দ আউলিয়া গ্রহন করবেন না// not used “Khalil”=friend) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। [5/সুরা Ma’idah-51] মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কোন কাফেরকে Aulia রূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। [3/sura Ale Imran-:28] অতঃপর ঈসা (আঃ) যখন বণী ইসরায়ীলের কুফরী সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারলেন, তখন বললেন, কারা আছে আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? সঙ্গী-সাথীরা বললো, আমরা রয়েছি আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, আমরা হুকুম কবুল করে নিয়েছি। [৩-৫২] -3(72)আর আহলে-কিতাবগণের একদল বললো, মুসলমানগণের উপর যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তাকে দিনের প্রথম ভাগে মেনে নাও, আর দিনের শেষ ভাগে অস্বীকার ক র, হয়তো তারা মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। [Sura-৩/আলে ইমরান-72] (এক দল ইহুদি শেষ নবীর সময়, মদিনাতে পরিকল্পনা করেছিল সকালে ইসলাম গ্রহন করবে ও বিকালে ইসলাম ত্যাগ করবে- যাতে সরলমনা মুসলমান বিভ্রান্ত হতে পারে ) সুরা-5/Maidah-20-26/ (২০) যখন মূসা স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে পয়গম্বর সৃষ্টি করেছেন, তোমাদেরকে রাজ্যাধিপতি করেছেন এবং তোমাদেরকে এমন জিনিস দিয়েছেন, যা বিশ্বজগতের কাউকে দেননি। (21) হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন এবং পেছন দিকে প্রত্যাবর্তন করো না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে। (22) তারা বললঃ হে মূসা, সেখানে একটি প্রবল পরাক্রান্ত জাতি রয়েছে। আমরা কখনও সেখানে যাব না, যে পর্যন্ত না তারা সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তারা যদি সেখান থেকে বের হয়ে যায় তবে নিশ্চিতই আমরা প্রবেশ করব।’ (23) খোদাভীরুদের মধ্য থেকে দু’ব্যক্তি বলল, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছিলেনঃ তোমরা তাদের উপর আক্রমণ করে দরজায় প্রবেশ কর। অতঃপর তোমরা যখন তাতে পবেশ করবে, তখন তোমরাই জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও। (24) তারা বললঃ হে মূসা, আমরা জীবনেও কখনো সেখানে যাব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকবে। অতএব, আপনি ও আপনার পালনকর্তাই যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করে নিন। আমরা তো এখানেই বসলাম। (25 )মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি। অতএব, আপনি আমাদের মধ্যে ও এ অবাধ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করুন। (26) বললেনঃ এ দেশ চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের জন্যে হারাম করা হল। তারা ভুপৃষ্ঠে উদভ্রান্ত হয়ে ফিরবে। অতএব, আপনি অবাধ্য সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না। 68/Qalam-(2) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন। 10-Yunus-(80) তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। (81)অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মূসা বলল, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না। !#৳#৳৳
@@imran95 Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। (2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়। (3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের। (4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়। (5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)। (6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে); (7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান। (8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে। (9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে। (10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল। (11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে। From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] (12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions) (13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে। @
Where is the contradiction! You must keep the knowledge about effectiveness of ruling and the history behind setting a rule. Probably, he is confused. Moreover, Confusion may be raised from arrogance or ignorance. May ALLAH SWT save all.
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। (2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়। (3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের। (4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়। (5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)। (6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে); (7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান। (8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে। (9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে। (10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল। (11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে। From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] (12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions) (13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে। @@@@ !
=> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2/Sura Baqara-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে Aulia (“Aulia”=Helper, Savior, Protector, guardian was used, বাংলা শব্দ আউলিয়া গ্রহন করবেন না// not used “Khalil”=friend) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। [5/সুরা Ma’idah-51] মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কোন কাফেরকে Aulia রূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। [3/sura Ale Imran-:28] অতঃপর ঈসা (আঃ) যখন বণী ইসরায়ীলের কুফরী সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারলেন, তখন বললেন, কারা আছে আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? সঙ্গী-সাথীরা বললো, আমরা রয়েছি আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, আমরা হুকুম কবুল করে নিয়েছি। [৩-৫২] -3(72)আর আহলে-কিতাবগণের একদল বললো, মুসলমানগণের উপর যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তাকে দিনের প্রথম ভাগে মেনে নাও, আর দিনের শেষ ভাগে অস্বীকার ক র, হয়তো তারা মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। [Sura-৩/আলে ইমরান-72] (এক দল ইহুদি শেষ নবীর সময়, মদিনাতে পরিকল্পনা করেছিল সকালে ইসলাম গ্রহন করবে ও বিকালে ইসলাম ত্যাগ করবে- যাতে সরলমনা মুসলমান বিভ্রান্ত হতে পারে ) সুরা-5/Maidah-20-26/ (২০) যখন মূসা স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে পয়গম্বর সৃষ্টি করেছেন, তোমাদেরকে রাজ্যাধিপতি করেছেন এবং তোমাদেরকে এমন জিনিস দিয়েছেন, যা বিশ্বজগতের কাউকে দেননি। (21) হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন এবং পেছন দিকে প্রত্যাবর্তন করো না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে। (22) তারা বললঃ হে মূসা, সেখানে একটি প্রবল পরাক্রান্ত জাতি রয়েছে। আমরা কখনও সেখানে যাব না, যে পর্যন্ত না তারা সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তারা যদি সেখান থেকে বের হয়ে যায় তবে নিশ্চিতই আমরা প্রবেশ করব।’ (23) খোদাভীরুদের মধ্য থেকে দু’ব্যক্তি বলল, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছিলেনঃ তোমরা তাদের উপর আক্রমণ করে দরজায় প্রবেশ কর। অতঃপর তোমরা যখন তাতে পবেশ করবে, তখন তোমরাই জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও। (24) তারা বললঃ হে মূসা, আমরা জীবনেও কখনো সেখানে যাব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকবে। অতএব, আপনি ও আপনার পালনকর্তাই যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করে নিন। আমরা তো এখানেই বসলাম। (25 )মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি। অতএব, আপনি আমাদের মধ্যে ও এ অবাধ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করুন। (26) বললেনঃ এ দেশ চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের জন্যে হারাম করা হল। তারা ভুপৃষ্ঠে উদভ্রান্ত হয়ে ফিরবে। অতএব, আপনি অবাধ্য সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না। 68/Qalam-(2) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন। 10-Yunus-(80) তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। (81)অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মূসা বলল, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না। !#৳#৳
এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
বাইতুল মোকাদ্দাসে আল্লাহর রাসুল দু-রাকাত নামাজ পড়েছেন, সেই নামাজে জিবরাইল আমিন আকামাত দিয়েছেন, চার রাকাত ও তিন রাকাত নবী রাসুলগণ সেই নামাজে মুক্তাদি ছিলেন, তারপর তিনি উর্ধআকাশে গমন করলেন, প্রথম আসমানে আদম আঃ এই ভাবে প্রত্যেক আসমানে একেকজন নবী ও রাসুল গণের সাথে তাঁর দেখা হয় ইত্যাদি গল্প আপনি কোখায় পেয়েছেন। এমনটা মনে হচ্ছে যে সেই সফরে আপনিও রাসুল সাঃ এর সঙ্গে ছিলেন। কোরআন আমাদেরকে যতটুকু জানিয়েছে, তার বেশি কিছু জানা আমাদের কি প্রয়োজন? কেন এসব জানতে হবে? এগুলো জানা তো ঈমানের অংশ নয়। শুধু এতটুকু বিশ্বাস করতে হবে যে, যতটুকু আল্লাহ কুরআনে আমাদেরকে জানিয়েছেন, এর বেশিকিছু জানানোর প্রয়োজন তিনি মনে করেন নি। এগুলো কথা ইয়াহুদীতের সাথে নিজেদের নবী রাসুলদের মধ্যে কে বড় তার প্রতিযোগিতা থেকে সৃষ্ট কল্প কাহিনি একে অপরের রচনা করেছে, নিজেদের নবীকে মর্যদার আসনে বসাতে এবং প্রত্যেকেই নিজেদের ধর্মকে বড় করতেই এসব গল্প বানিয়েছিল। আমরা সেইসব গল্প কাহিনি দিয়ে তাফসির সাজিয়েছি। অসংখ্য হাদিস বানিয়েছি, তারাও অনেক হাদিস বানিয়ে কৌশলে আমাদের হাদিস গ্রন্থে ঠুকিয়ে দিয়েছে। যে হাদিসগুলি স্পষ্টই আল্লাহ, কুরআন ও রাসুল সাঃ কে অমর্যদা, এমনকি আল্লাহকেও অবিবেক, জ্ঞানহীন, বানিয়েছে। আল্লাহ এই সমস্ত লোকদের জন্য কাল বিচার দিবসে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবেন এবং তাদের রচিত কল্পকাহিনীর ব্যপারে জানতে চাইবেন। সূরা নিসা--১৫০--১৫১ = ★ যারা রাসুল গণের মধ্যে পার্থক্য করে---- ★ ওরাই প্রকৃত অবিশ্বাসী এবং আমি অবিশ্বাসীদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। ★ এবং যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাঁর রাসুলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করেনা--আল্লাহ শীঘ্রই তাদের প্রতিদান প্রদান করবেন এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়। আল্লাহ আমাদের সকলকে কুরআন বুঝে পড়ে সেই অনুযায়ী চলার তৌফিক দিন আমিন।
এই প্রসিদ্ধ হাদিসটি সহীহ বুখারীর ৩৮৮৭ নং হাদিস। যা উম্মতের পূর্ববর্তী কোনো মুহাদ্দিস অস্বীকার করে নি। কোরআনে কোথাও পাঁচ ওয়াক্ত নামজের কথা সরাসরি নেই। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে না। তারা যদি দাবি করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া বড়ই কষ্টকর, তাদের জন্য সাধ্যাতিত। তাহলে কি আমরা বলবো মেরাজে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত না, বরং সপ্তাহে কেবল ১ ওয়াক্ত (জুম্মার নামাজ) ফরজ হয়েছে?!! কোরআনের ব্যাখ্যা করছে নিজের আকল দিয়ে🤣🤣 এর আকলও যেমন ফালতু-ব্যাখ্যাও এমনই ফালতু...
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। (2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়। (3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের। (4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়। (5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)। (6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে); (7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান। (8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে। (9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে। (10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল। (11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে। From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত) -আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82 -(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61] The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30] পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1] (12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions) (13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে। @@@@ !!! @@#৳
বুখারী কি ??? বুখারীকে আপনি কি কোরআন মনে করেন নাকি ?? আপনি নিচের কোন হাদিস মানবেন,,, কোনটা অস্বীকার করবেন,,?? নাকি সবগুলোই মানবেন,,,?? বুখারী শরীফ, সুলায়মান আঃ এর স্ত্রীর সংখ্যাঃ- ২৮১৯ নং হাদিসে ১০০ জন/ ৯৯ জন ।। ৩৪২৪ নং হাদিসে ৭০ জন ।। ৬৬৩৯ নং হাদিসে ৯০ জন ।। ৭৪৬৯ নং হাদিসে ৬০ জন ।। রাসূল সাঃ সুলায়মান আঃ এর কতজন স্ত্রীর কথা বলেছিলেন। আর ৬০ থেকে ১০০ জন স্ত্রীর সঙ্গে একরাতে মিলিত হওয়া সম্ভব কি ?? সুলায়মান আঃ একজন নবী ছিলেন, তার সম্পর্কে রাসূল সাঃ এইরকম মন্তব্য করতে পারেন কি ?? নবীজী সাঃ বিদায় হজ্জের ভাষণে দুইটি জিনিসের কথা বলেছেন,, নাকি, একটা জিনিস, অাল্লাহর কিতাব অাকঁড়ে ধরার কথা বলেছেন ??? দুইটি জিনিস অাকঁড়ে ধরার হাদীসটি অাছে, মুয়াত্তা মালিক হাদীস গ্রন্থে,, অার একটি জিনিস অাকঁড়ে ধরার হাদীস এসেছে, সহীহ মুসলিম শরীফ এবং অাবু দাউদ শরীফে,, কোন হাদীসটি সঠিক ??? নবীজী সাঃ বলেছেন, যে অামার নামে একটা মিথ্যা বলবে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে ।।
কুরআন ও রাসুল সা. এর জীবনীকে হুজুর প্রাধান্য দিয়ে গবেষণা মূলক বক্তব্য জাতির সামনে তুলে ধরছেন। আর কুরআনের সাথে যে হাদিসগুলো মিলেনা হুজুর সেই হাদিসগুলো নিয়ে আপত্তি করেন কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে “হুজুর সমগ্র হাদিসের বিপক্ষে”। তাই হুজুরের প্রতি ভ্রান্ত ধারণা না করে তাঁর গবেষণাধর্মী তাফসীরগুলো শুনতে থাকুন।
Hafiz সাহেব, আপনি যদি কোরআন বিরোধী লোক হন, তাহলে আপনি মুসলিম নন। এবং কোরআন বিরোধী, সংগৃহীত যে কোন হাদীসই যঈফ। সংগৃহীত হাদীস দিয়ে, কোরআনকে চ্যালেঞ্জ / অবিশ্বাস করলে সে কাফের হবে।
যুক্তিসঙ্গত বয়ান,,
মাশাআল্লাহ
মোজাম্মেল হুজুরের ওয়াজ সেরা।
জীবনে কত আলেম ও মাওলানা এবং শায়েকদের ওয়াজ লেকচার শুনেছি কিন্ত কুরআন থেকে এত চমতকার লেকচার কোন হুজুর করেন না। হুজুরের তাফসির থেকে ইসলামের প্রকৃত ইতিহাস জানা যায়। মনে খুবিই তৃপ্তি লাগে। আল্লাহ হুজুরকে সুস্থতা ও দীর্ঘ হায়াত দান করুন।
একদম ঠিক
১০০%ঠিক✌️
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আপনি আমার মনের কথা টা বলেছেন।
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
(2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়।
(3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের।
(4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়।
(5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)।
(6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে);
(7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান।
(8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
(9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে।
(10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল।
(11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে।
From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
(12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions)
(13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে।
@@
একদম ঠিক বলেছেন
সকল আলেম থেকে হুজুরের আলোচনা ব্যতিক্রম,, মনে তৃপ্তি চলে আসে, সকল চিন্তা ও সংশয় দুর হয়ে যায়।। আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ।এইরকম।তাপসীর।কারক। সারা পৃথিবীতে দরকার। এইরকম কোরআনের তাফসির। আর কোন আলেমের মুখে। শুনিনি
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
আলহামদুলিল্লাহ।জাযাকাল্লাহ খাইরান।এত সুন্দর তাফসির।মাশাল্লাহ সবকিছুর মধ্যেই গোছানো এই তাফসির।
Alhamdulillah 👍👍👍 Alhamdulillah ♥️♥️♥️ 🤲🤲🤲 Jazakallahu khoiron .
কিছু এক রোখা কথিত আলেমগণ উনাকে সমর্থন করতে চান না অজ্ঞতার কারণে, অথচ তাঁর সুস্পষ্টতা আল কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে আলোচনা শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ। আল্লাহ তাঁকে উত্তম প্রতিদান দান করুন আমীন 🌹।
মাশাআল্লাহ !!এইরকম কোরআনের তাফসির। আর কোন আলেমের মুখে শুনিনি |
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
এটা তাফসির না এটা অনুবাদ মাহফিল। উনি আহলে কোরআন। সহি হাদিস অস্বীকারকারী।
@@shahmdmustafizurrahman2424তাফশিরের দরকার আছে কি ? পানির মত পরিস্কার অনুবাদ । জগাখিচুরি করে ব্যাখা করা হয়নি ।
মাশাআল্লাহ সত্য কথা।
Shukriya shukriya
কোরআন এর পবিত্র গ্রন্থ থাকার পরও
ইসলাম ধর্ম নিয়ে এখনও বিভিন্ন ধরনের মতামত....
😢😢😢....!
আলহামদুলিল্লাহ
আমাকে যেন রাতে দাফন করা হয়।কারন,আমি চাইনা দিনের আলোতে কেউ আমার শরিরের দৈর্ঘ প্রস্থ দেখুক।(ফাতিমা রাঃ)
@@tagorechandmeah425 : বাতিজা এবার তুমি ইসলামি গ্রহণ করবা, যেভাবে ইসলাম নিয়ে ঘাটাঘাটি করতাছ।
দিনের আলোর কারনে না ভাই মা ফাতেমা খুন হয়েছিল কারন আরো গভীরে ভাই
Thanks a lot for your Right voice of the AL QURAN
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
❤❤❤❤❤❤❤ you from Singapore
Thanks for your old lecture
জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤️ 🇮🇹
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
মাশাআল্লাহ হুজুর সত্য কথা বলছেন। 50 ওয়াক্ত নামাজ যদি মূসা আলাইহিস সাল্লাম উনার কথায় পাঁচ ওয়াক্ত হয়। তাহলে আমাদের নবীকে খাটো করা হলো। এজন্য আমাদের বুঝে শুনে হাদীস গ্রহণ করতে হবে।
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,,,
পবিত্র কোরআন মজিদ আমল ও তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,, ,,
হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন আমিন,,,,,
সালামুন আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা সকলে সাবধান! প্রচলিত মোল্লারাই ইবলিশের দাস, এরাই ইমান হননকারী দাজজাল। মহান আল্লাহ বলেন, যারা আল্লাহর নাযিল করা সত্য অনুসরণ করে, একমাএ তারাই বিশ্বাসী আর বাকি সবাই কাফের, আল-কুরআন ছাড়া যারা ইবলিশের কিতাব, হাদীস এর কিতাব সমুহ রাসুলের নামে বলে অনুসরণ করে, ইত্যাদি কিতাব সমুহ, কুরআনের তাফসির, প্রচলিত মোল্লাদের মতবাদ অনুসরন করে এরাই শিরিক কারী, এরাই পাককা মুশরিক। সুরা# ৪৭(মুহামমদ) আয়াত # ২,৩। অতএব, এ দল ওদল নয় মুলত তোমরা সবাই মুশরিক। মাযহাব পনথী এরা জাহাননামী, সুরা#২৩(মুমিনুন) আয়াত#৫১,৫৩। প্রচলিত ধর্মটাই শিরিকের মাধ্যমে পরিচালিত........ ধর্মের নামে যা কিছু করা হচ্ছে সবই অধর্ম, কারন এ সবের কোন অনুমোদন আল্লাহ দেননি। কুরআনে মিলিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কি অ-ধর্ম পালন করছি যার কোন অনুমোদন নাই । সুরা#৪২(কাসাস) আয়াত#২১ : তাদের কি এমন কতোগুলো শরিক আছে, যাঁরা তাদের ধর্মে এমন বিধান দিয়েছে যার অনুমোদন আল্লাহ দেননি........সত্য মিথ্যা মিশ্রন হাদীস এর কিতাব সমুহ ইবলিশের কিতাব। সুরা#৬(আনাম) আয়াত#১১১,১১২। আল-কুরআন তাফসীরসহ নাযিলকৃত এব; সত্য মিথ্যা ফায়সালাকারী কিতাব। সুরা#২৫(ফোরকান) আয়াত#১ আর ৩৩। আল-কুরআন ও তার তরজমা ছাড়া অন্য সব কিতাব সমুহ হাদীস, মানুষের করা তাফসীর ইত্যাদি হারাম। সুরা#২(বাকারা) আয়াত#৭৮,৭৯। আল-কুরআনের অর্থ বুঝে পড়ুন সে অনুযায়ী আমল করুন, শিরিক মুক্ত থাকুন। সম্বানিত প্রতিবন্ধি, ধর্ম অন্ধ প্রচলিত মোল্লাদের প্ররোচিত শিরক থেকে দুরে থাকুন (ভন্ড মোল্লা থেকে)।
Alhamdulillah
খুব। সুন্দর আলোচনা
আল্লাহ্ কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া। হুজুরের কাজ থেকে সুন্দর ভাবে তফসির শোনার তৈফিক দান করেছেন।কোরআনের অর্থ পড়ে প্রথমে কিছু বঝতে পারিনি।
মাশাআল্লাহ 💞
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
This imam is knowledgeable MashAllah he used logical facts and he followed koran not fake hadis
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সুবহানাল্লাহ!
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
June 21 , 2021 ● Assalam .
16:40 16:41 16:42
আগের নবীদের আমলেও নামাজ ছিলো। নবীজি সঃ কি মিরাজের আগে, নামাজ পড়েন নাই? পড়লে সে নামাজ কত ওয়াক্ত ছিলো?
আমি কুরআন তিলোয়াতের ভিডিও বানাই,আপনাদের সাপোর্টের মোহতাজ।
আল্লাহর নাযিলকূত কিতাব এর বাইরে যারা কোন বিধান দেয় তাঁরাই কাফের সুরা মায়েদা আয়াত চুয়াল্লিশ সে অনুযায়ী যারা কোরআন এর বাইরে কিছু হাদীস বা ফতুয়া দেন, তাদের ঠিকানা কোথায়?
Ame aponar waz gulu sune,peche key gechi..jani na amar bujar bul na ki,,na ki aponar bujanir bul Kichu bujote parchi..onek waz sunechi aponar Amar maje onek dida dondo sisti hoyche,,Jodi aponar fon nombar ta kewo amak dito tahoyle aponar sate Kota bolle sov dida dondo dur oilone Amar..
কুরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার পরও কোনো কোনো মানুষের কথা আল্লাহর কাছে এত প্রিয় হয়েছে যে,আল্লাহ তা কুর আনে উল্লেখ করেছেন।এই যখন অবস্থা,তখন মূসা আঃ-র মাধ্যমে ওয়াক্ত পরিবর্তন হতে পারবে না এটা কিরকম কথা।
এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
I agreed with the speech that 50 times salat in a day is impossible for the Muslims. Because as human beings how he or she perform his or her other activities. On the other hand, Allah's decision didn't depends on another rasul's advice. I think it is indecent and disobedience to go to Allah time and again - which cannot be done by Muhammad (s). Otherwise, we know all previous and future activities of Allah written in lowhim mahfuz. So this hadis irrelevant and unbelievable. This hadis prepared by peoples (musa (a) ummat) whose are opposite to Islam from the very beginning.
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
(2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়।
(3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের।
(4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়।
(5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)।
(6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে);
(7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান।
(8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
(9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে।
(10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল।
(11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে।
From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
(12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions)
(13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে।
@@@@ !!
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
সাউন্ড সিস্টেম ঠিক নাই।।।এতো গুরত্বপূর্ণ কথা গুলো। আওয়াজ এমন হলে কিভাবে হয়।।।
সকল নবিগন শুধু আরবে আসলেন আর প্রিথিবিকি আল্লাহ চিন্তেননা । অতবা প্রিথিবির অন্য স্থানের মানুসের যে ধরম ছিল তা কি আল্লাহর অনুমুদিত ছিল ? কি কারন ছিল জানা থাকলে জানাবেন
।
It is clear from the verse 17:60 that it was a ‘roya’(vision/dream). Read verse 17:1 and 17:60. Speed of electricity or speed of light can’t travel the Universe within a night. You can’t imagine how many billions of years it can take. Ask a scientist about that. But it’s only possible by dream which is reflected by Ayesha’s(R) narration. But you are right on the point that salah was not decreed on that occasion. Salah and other rituals of Islam were existed long before Muhammad (pbuh). See the verses 21:71-73.
Allah knows best.
Allah knows the best. The way the scholar is translating from the Quran, which indicates Prophet was being taken in an active ways .. which indicates it was active process. The explanation of speed of light can not be explained for travelling of Mehraj may be.If our prophet travelled physically, then an exceptional event happened. Our Sholars could explain and research on the basis of dreams, active travelling with the Quran which would be so bebeficial and would get rewards from the Almoghty.
Allah is the great.
@@abilasker4318 Brother, mention the verse of the Glorious Quran that it indicates it was a physical journey. Don’t always follow the scholars. They are human being. They may make mistake. Allah is infallible. So find out what the Quran says (17:36, 8:22 etc.).
বুখারী শরীফের হাদীস
Amon Hadish va waz sunechi..j Allah rasul (sm) meraz ar rojonite,jannat jahannam dekanu hoyche,,tini tar onek umotke jahannam a dekechen..tahoyle Amar posono hoylo j kiyamot ba bichar dibosh akon hoylo na tahoyle ki bave dekolen,,aye Hadish va waz gulu koto ta gohon jugo hujur bollven aponi .
মুসা (আ:)এর সাথে আল্লাহ্ র কথা হয়েছিল স্বশরিরে নাকি সপ্নে?
আওয়াজ আসতো , মুসা আঃ জেগে থাকা অবস্তায় উপর হতে কথা আসতো
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ, কোন নামাজের নিয়ত অন্তরে সহ মুখে প্রকাশ করলে কি পাপ হবে, দয়া করে জানাবেন।
অন্তরে নিয়ত করলে হয়।সুন্নত। মুখে বলা লাগে না।শুধু হ্বজের নিয়ত মুখে বলা সুন্নাত।যে কোন স্কলারের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন।
আঙ্কেল এত সুন্দর বয়ানের মধ্যে এ্যাডের গান কেন,,,,,? হাদিসের আলোকে জানতে চাই
আপনাদের চ্যনেল এ অনেক add আসে। অ্যাড বন্দ করেন plz
হুজুর কে একটা পর্বে গাদীরে খুমের আলোচনা করতে বলবেন।
বিতর্কিত ব্যাপারে আলোচনার কি আছে...
সুন্দর কিন্তু ওনি ওনার সুবিধা মতো আলোচনা করে একবার মানবরচিত হাদিস থেকে একবার কিছু করেন কুরআন থেকে।
আপনি বল্লেন সিদরাতুলমুনতাহার পারে কোনো ফেরেস্তা যেতে পারে না তাহলে আল্লাহর আরোস বহনকারী গনওতো ফেরেস্তা।
দোজখের ফেরেস্তা সৃষ্টি যেমন উপযুক্ত করে,তেমনি আরশ বহনকারী উপযুক্ত করে।
নামাজ শব্দটা কি আরবি ??? আমরা সলাত না বলে নামাজ বলি কেনো ??? 50 ওয়াক্ত সলাতের আদেশ আল্লাহ করতে-ই পারেন না ।আর নবী মুসার আঃ কথায় পরিবর্তন করেছন এটা বিশ্বাস্য নয়। আর এটা নিয়ে তর্কের ও কোনো কারন নেই। আমাদের কে সলাত আদায় করতে হবে এটাই সত্য ।
আমি দাবি করলাম নামাজ দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত না, বরং সপ্তাহে ১ ওয়াক্ত। কারণ পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত পড়ে না। তাহলে কী বলবেন আল্লাহ ৫ ওয়াক্ত নামাজ দিতেই পারে না!!!
তাফসীর আকল দিয়ে হয় না। তাফসীরের মূলনীতি আছে সে অনুযায়ী করতে হয়...
@@shahriarzaman4715 আরবি শব্দ সালাত। আর সম্ভবত ফার্সিতে নামাজ। আমরা বাংলায় নামাজ বলি। মিশর আরবিতে মাসরি আর ইংরেজিতে ইজিপ্ট। নামাজ বললে হারাম হয়ে যাবে শব্দটি মনে হয় ঠিক নয়। আরবি মাক্কা, মাদিনা, মাসাজিদ-> বাংলায়- মক্কা, মদিনা, মসজিদ বলি।
বুখারি শরীফের হাদীস
হাদিস অসিকার কারি কাফের
ইহুদির কাছে আমার ইসলাম শিখতে হবে না। ইহুদির দালালেরা শেখায়- নামাজ বলা হারাম, আর মহিলাদের মুখমন্ডল ঢাকা বিরোধী । সুরা ২১/নুর- আয়াত-৩১ এর বিকৃত ব্যাখ্যা দেন। ইহুদিরা চায় মুসলমান মহিলাদের মুখমন্ডল খুলা থাকবে। বুরকা নিষেধ, আর হিজাব হবে মুসলমান মহিলার ধরমিও পোশাক।
@#৳@৳%৳
কোরানে না থাকলে হাদিস মানা যাবেনা তাহলে দিনে পাচবার নামাজের সমযা আর নামাজ পড়ার ধরন আমরা কোথায় পাব
কোরান পুর্নাঙ্গ জীবন বিধান তাই কোরানেই সব থাকার কথা,যদি সব কিছু না থাকে তবে পুর্নাঙ্গ জীবন বিধান হয় কি করে? হাদিস সমুহ মানব কর্তৃক রচিত,মানব রচিত জীবন ব্যবস্থা কি মুসলিমদের মানা উচিৎ?
বোখারী / মুসলিম লেখার আগে মানুষ কিভাবে নামাজ পড়েছে ?
ইস নামাজ এর মতো একটা ব্যাপার সেটাও হাদিস থেকে জানতে হবে। কিন্তু যে নামাজ ফরজ, সেটার সুরা পড়তে হবে কোরআন থেকে। আর নিয়ম হাদিস থেকে। তো কোন হাদিসে আছে নামাজ কিভাবে পড়তে হবে? আল্লাহ স্পট
কোরআনে বলতে পারতেন, কিভাবে পড়তে হবে? কত ওয়াক্ত? কোন সময়? কিন্তু সেটার বিবরন নাই। কত কিছুর বর্ননা কত বার বলা হয়েছে, মেয়েদের মাসিকের ব্যাপারেও আল্লাহ বলেছেন কিন্তু নামাজ / সালাত এর বিবরন দিলেন না। ২৬০ বছর পর বুখারি হাদিস থেকে নামাজ জানতে হবে!!! কিন্তু সেটাও সেখানে বিবরন নাই!!
মিরাজের রাতে তিনি কোথায় ছিলেন? নামাজ ফরজ হওয়ার আগে যারা মারা গেছে তাদের বিচার কেমন হবে?
এটা রুপক আয়াত সুতরাং এ বিষয়ে আলোচনা না করাই ভালো।
কারণ সালাত পূর্বের যুগেও ছিলো।
আল্লাহর সুন্নত এর কোন পরিবর্তন নাই।
সটিক তাফসির হুজুরের
হুজুর কোরান এর সাথে হাদীস না মিললে নেয়া যাবে না। এটা ঠিক আছে। তাহলে যে পাচ ওয়াকত সালাত মিরাজে আল্লাহ দিয়েছেন তা কোরানের কোন আয়াতে আছে? আর জিবরিল আমিন যে নামাজ শিখিয়েছেন তা কোথায় পেলেন?
সবার জন্য সব কাজ নয়।
এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা যুক্তি দিয়ে বিশ্লেষণ করা যায় না। এটা আশেক মাসুকের বিষয়... এখানে যুক্তি অকার্যকর।
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর , কোরআন শরীফে আল্লাহ শতাধিক আয়াত নাজিল করেছেন ক্বালব সম্বন্ধে । এইসব আয়াতে ক্বালবে জিকির জারী করার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। জিকির জারী না থাকলে মানুষ হতে পারে না। বলা হয়েছে এরা পশু বরং পশুর চেয়ে ও অধম।
মানুষ হওয়ার ভিত্তি তাহলে ক্বালবে জিকির জারী করা। এবিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে সকল কে আলোকিত করবেন দয়া করে। আর কে সেই শিক্ষক যিনি আমাদের কালবে জিকির জারী করার
যোগ্যতা রাখেন ? শিক্ষক ছাড়া তো কিছু ই শেখা যায় না । ধন্যবাদ।
উনি এই জামানার কোরআনের শ্রেষ্ট্য জ্ঞানী এতে কোনো সন্দেহ নাই। তবে উনি যদি মাওলানা রুমির মত আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী হতেন।তাহলে পুরাপুরি কোরআন বুঝতে সহজ হতো।
১০০%। এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
কোরআনে কি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা আছে?
জী আছে
না, সামারিয়আ ধরমও থেকএ কপি,তাদএর নামাজ দেখলে বুজআ যায় l
হুজুর সিদরাতুল মুনতাহার পরে আরশ শুরু সেখানে ফেরেস্তা যেতে পারেনা কেমন কথা !? আরশ বহন কারি ফেরেসতা ও তার আশপাশের অগনীত ফেরেসতা গন আল্লার ইবাদত করছে সারিবদ্ধ ভাবে যার বিবরন কোরআনে আছে , কোনটা সত্য ?
সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত জিব্রাইল আমিনের সীমানা। তার পরের সীমানা আরশ বহনকারী ফেরেশতাগণের
'আরশ বহনকারী ফিরিস্তা ' কথাটির মাঝেই আপনার প্রশ্নের উত্তর আছে। আপনি যখন কিছু বহন করেন তখন আপনি তার মধ্যে/ভিতরে অবস্থান করেন না, বাইরে থাকেন। সুতরাং, চিন্তা করুন।
আরও সততও জানার দরকার. আর কতকাল এসব চলবে!
হুজুর, যদি সহীহ হাদুস না মানা হয়, তাহলেতো আরো বেশি বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে। কারণ তখন অন্যরা বলবে সহীহ হোক আমি এই হাদিস মানিনা
কুরআনের আয়াতের যে হাদিস সাংঘর্ষিক।
রসুল সঃ এর মৃত্যুর ২৩৩ বছর পর বুখারী লেখা হয়েছে। তাহলে সে দীর্ঘ কাল মানুষ যদি বুুখারী ছাড়ায় চলতে পারে তাহলে এখন নয় কেন? তাছাড়া হুজুর সব সময় বলে থাকেন যে সমস্যার সমাধান কুরআন থেকে পাওয়া যাবে, সেক্ষেত্রে আর হাদিসকে প্রাধান্য না দেয়ায় উত্তম, এরচেয়ে যুক্তিপুর্ন কথা আর কি হতে পারে। কুরআন আল্লাহর কাছ থেকে পাঠানো কিতাব, আল্লাহর ঘোষনা, এ কিতাব নির্ভুল এবং সন্দেহের উর্ধ্বে।
হাদিস মানাই উচিত না। হাদিসের জন্য আমি ইসলাম বিদ্বেষী এবং সংশয়বাদী ছিলাম। আল্লাহর রহমতে কুরআনের আলোকে আমি আবার ইসলাম গ্রহণ করেছি এবং শুধু কুরআন মানি।
অন্য দের তাফসির শুনি শব্দ চিন চিন করে না, আপনাদের আওয়াজ টা মেলডি না।
000
মসজিদুল আকসার চারপাশে বরকতময় বা বরধিঞ্চু কি আছে দয়া করে জানাবেন। ইয়াহুদী ও ফিলিস্তিন দের মারামারি ছাড়া যদি কিছু থাকে তাহলে তা বলুন।যদিও আগে বিভিন্ন নবি রাসুল এর পদচারণা হয়েছিল। কিন্তু এখন বরকত কোথায়?
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
(2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়।
(3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের।
(4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়।
(5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)।
(6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে);
(7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান।
(8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
(9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে।
(10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল।
(11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে।
From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
(12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions)
(13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে।
@
=> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2/Sura Baqara-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে Aulia (“Aulia”=Helper, Savior, Protector, guardian was used, বাংলা শব্দ আউলিয়া গ্রহন করবেন না// not used “Khalil”=friend) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। [5/সুরা Ma’idah-51]
মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কোন কাফেরকে Aulia রূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। [3/sura Ale Imran-:28]
অতঃপর ঈসা (আঃ) যখন বণী ইসরায়ীলের কুফরী সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারলেন, তখন বললেন, কারা আছে আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? সঙ্গী-সাথীরা বললো, আমরা রয়েছি আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, আমরা হুকুম কবুল করে নিয়েছি। [৩-৫২]
-3(72)আর আহলে-কিতাবগণের একদল বললো, মুসলমানগণের উপর যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তাকে দিনের প্রথম ভাগে মেনে নাও, আর দিনের শেষ ভাগে অস্বীকার ক র, হয়তো তারা মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। [Sura-৩/আলে ইমরান-72] (এক দল ইহুদি শেষ নবীর সময়, মদিনাতে পরিকল্পনা করেছিল সকালে ইসলাম গ্রহন করবে ও বিকালে ইসলাম ত্যাগ করবে- যাতে সরলমনা মুসলমান বিভ্রান্ত হতে পারে )
সুরা-5/Maidah-20-26/
(২০) যখন মূসা স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে পয়গম্বর সৃষ্টি করেছেন, তোমাদেরকে রাজ্যাধিপতি করেছেন এবং তোমাদেরকে এমন জিনিস দিয়েছেন, যা বিশ্বজগতের কাউকে দেননি।
(21) হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন এবং পেছন দিকে প্রত্যাবর্তন করো না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে।
(22) তারা বললঃ হে মূসা, সেখানে একটি প্রবল পরাক্রান্ত জাতি রয়েছে। আমরা কখনও সেখানে যাব না, যে পর্যন্ত না তারা সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তারা যদি সেখান থেকে বের হয়ে যায় তবে নিশ্চিতই আমরা প্রবেশ করব।’
(23) খোদাভীরুদের মধ্য থেকে দু’ব্যক্তি বলল, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছিলেনঃ তোমরা তাদের উপর আক্রমণ করে দরজায় প্রবেশ কর। অতঃপর তোমরা যখন তাতে পবেশ করবে, তখন তোমরাই জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।
(24) তারা বললঃ হে মূসা, আমরা জীবনেও কখনো সেখানে যাব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকবে। অতএব, আপনি ও আপনার পালনকর্তাই যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করে নিন। আমরা তো এখানেই বসলাম।
(25 )মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি। অতএব, আপনি আমাদের মধ্যে ও এ অবাধ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করুন।
(26) বললেনঃ এ দেশ চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের জন্যে হারাম করা হল। তারা ভুপৃষ্ঠে উদভ্রান্ত হয়ে ফিরবে। অতএব, আপনি অবাধ্য সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না।
68/Qalam-(2) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন।
10-Yunus-(80) তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। (81)অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মূসা বলল, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না।
!#৳#৳৳
আল্লাহ তার চার পাশে বরকত দান করছেন অর্থ হল অগনিত নবী রাসুল এখানে আসছে ,মুসলিম দের প্রথম কিবলা ছিল, এখানে যিয়ারতে গিয়ে নামাজ পরলে ২৫ হাজার রাকাতের চওয়াব।
ইসলাম, খ্রিস্টান, ইহুদি- ৩ ধর্মের পবিত্র স্থান- জেরুজালেম, আর ইসলামে ৩য় পবিত্র মসজিদ -আল-আকসা মসজিদ, জেরুজালেম। (১ম-মক্কা মুকাররামা, ২য়- মদিনা মুনাওয়ারা)
আপনাদের রেকর্ড চিন চিন করে কেনো? কতবার যে বলেছি
=> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2/Sura Baqara-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে Aulia (“Aulia”=Helper, Savior, Protector, guardian was used, বাংলা শব্দ আউলিয়া গ্রহন করবেন না// not used “Khalil”=friend) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। [5/সুরা Ma’idah-51]
মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কোন কাফেরকে Aulia রূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। [3/sura Ale Imran-:28]
অতঃপর ঈসা (আঃ) যখন বণী ইসরায়ীলের কুফরী সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারলেন, তখন বললেন, কারা আছে আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? সঙ্গী-সাথীরা বললো, আমরা রয়েছি আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, আমরা হুকুম কবুল করে নিয়েছি। [৩-৫২]
-3(72)আর আহলে-কিতাবগণের একদল বললো, মুসলমানগণের উপর যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তাকে দিনের প্রথম ভাগে মেনে নাও, আর দিনের শেষ ভাগে অস্বীকার ক র, হয়তো তারা মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। [Sura-৩/আলে ইমরান-72] (এক দল ইহুদি শেষ নবীর সময়, মদিনাতে পরিকল্পনা করেছিল সকালে ইসলাম গ্রহন করবে ও বিকালে ইসলাম ত্যাগ করবে- যাতে সরলমনা মুসলমান বিভ্রান্ত হতে পারে )
সুরা-5/Maidah-20-26/
(২০) যখন মূসা স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে পয়গম্বর সৃষ্টি করেছেন, তোমাদেরকে রাজ্যাধিপতি করেছেন এবং তোমাদেরকে এমন জিনিস দিয়েছেন, যা বিশ্বজগতের কাউকে দেননি।
(21) হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন এবং পেছন দিকে প্রত্যাবর্তন করো না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে।
(22) তারা বললঃ হে মূসা, সেখানে একটি প্রবল পরাক্রান্ত জাতি রয়েছে। আমরা কখনও সেখানে যাব না, যে পর্যন্ত না তারা সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তারা যদি সেখান থেকে বের হয়ে যায় তবে নিশ্চিতই আমরা প্রবেশ করব।’
(23) খোদাভীরুদের মধ্য থেকে দু’ব্যক্তি বলল, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছিলেনঃ তোমরা তাদের উপর আক্রমণ করে দরজায় প্রবেশ কর। অতঃপর তোমরা যখন তাতে পবেশ করবে, তখন তোমরাই জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।
(24) তারা বললঃ হে মূসা, আমরা জীবনেও কখনো সেখানে যাব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকবে। অতএব, আপনি ও আপনার পালনকর্তাই যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করে নিন। আমরা তো এখানেই বসলাম।
(25 )মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি। অতএব, আপনি আমাদের মধ্যে ও এ অবাধ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করুন।
(26) বললেনঃ এ দেশ চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের জন্যে হারাম করা হল। তারা ভুপৃষ্ঠে উদভ্রান্ত হয়ে ফিরবে। অতএব, আপনি অবাধ্য সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না।
68/Qalam-(2) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন।
10-Yunus-(80) তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। (81)অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মূসা বলল, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না।
!#৳#৳৳
এটা আপনি কি দিলেন?
@@imran95 Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
(2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়।
(3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের।
(4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়।
(5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)।
(6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে);
(7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান।
(8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
(9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে।
(10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল।
(11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে।
From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
(12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions)
(13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে।
@
"নিয়ে গেলেন" কথাটি আপনার উপলব্ধির বাইরেও হতে পারে।
Where is the contradiction! You must keep the knowledge about effectiveness of ruling and the history behind setting a rule. Probably, he is confused. Moreover, Confusion may be raised from arrogance or ignorance. May ALLAH SWT save all.
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর হার্ড বা রিত্পিন্ড পানি দাড়া ধৌতকরণ এর কারণ কি?সেখানে কি ছিলো জানাবেন। আ হা হা হা আ হা হা হা
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
(2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়।
(3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের।
(4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়।
(5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)।
(6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে);
(7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান।
(8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
(9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে।
(10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল।
(11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে।
From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
(12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions)
(13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে।
@@@@ !
=> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2/Sura Baqara-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে Aulia (“Aulia”=Helper, Savior, Protector, guardian was used, বাংলা শব্দ আউলিয়া গ্রহন করবেন না// not used “Khalil”=friend) হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের আউলিয়া। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। [5/সুরা Ma’idah-51]
মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কোন কাফেরকে Aulia রূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। [3/sura Ale Imran-:28]
অতঃপর ঈসা (আঃ) যখন বণী ইসরায়ীলের কুফরী সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারলেন, তখন বললেন, কারা আছে আল্লাহর পথে আমাকে সাহায্য করবে? সঙ্গী-সাথীরা বললো, আমরা রয়েছি আল্লাহর পথে সাহায্যকারী। আমরা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি। আর তুমি সাক্ষী থাক যে, আমরা হুকুম কবুল করে নিয়েছি। [৩-৫২]
-3(72)আর আহলে-কিতাবগণের একদল বললো, মুসলমানগণের উপর যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তাকে দিনের প্রথম ভাগে মেনে নাও, আর দিনের শেষ ভাগে অস্বীকার ক র, হয়তো তারা মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। [Sura-৩/আলে ইমরান-72] (এক দল ইহুদি শেষ নবীর সময়, মদিনাতে পরিকল্পনা করেছিল সকালে ইসলাম গ্রহন করবে ও বিকালে ইসলাম ত্যাগ করবে- যাতে সরলমনা মুসলমান বিভ্রান্ত হতে পারে )
সুরা-5/Maidah-20-26/
(২০) যখন মূসা স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ হে আমার সম্প্রদায়, তোমাদের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত স্মরণ কর, যখন তিনি তোমাদের মধ্যে পয়গম্বর সৃষ্টি করেছেন, তোমাদেরকে রাজ্যাধিপতি করেছেন এবং তোমাদেরকে এমন জিনিস দিয়েছেন, যা বিশ্বজগতের কাউকে দেননি।
(21) হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন এবং পেছন দিকে প্রত্যাবর্তন করো না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে।
(22) তারা বললঃ হে মূসা, সেখানে একটি প্রবল পরাক্রান্ত জাতি রয়েছে। আমরা কখনও সেখানে যাব না, যে পর্যন্ত না তারা সেখান থেকে বের হয়ে যায়। তারা যদি সেখান থেকে বের হয়ে যায় তবে নিশ্চিতই আমরা প্রবেশ করব।’
(23) খোদাভীরুদের মধ্য থেকে দু’ব্যক্তি বলল, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছিলেনঃ তোমরা তাদের উপর আক্রমণ করে দরজায় প্রবেশ কর। অতঃপর তোমরা যখন তাতে পবেশ করবে, তখন তোমরাই জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।
(24) তারা বললঃ হে মূসা, আমরা জীবনেও কখনো সেখানে যাব না, যতক্ষণ তারা সেখানে থাকবে। অতএব, আপনি ও আপনার পালনকর্তাই যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করে নিন। আমরা তো এখানেই বসলাম।
(25 )মূসা বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আমি শুধু নিজের উপর ও নিজের ভাইয়ের উপর ক্ষমতা রাখি। অতএব, আপনি আমাদের মধ্যে ও এ অবাধ্য সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্কচ্ছেদ করুন।
(26) বললেনঃ এ দেশ চল্লিশ বছর পর্যন্ত তাদের জন্যে হারাম করা হল। তারা ভুপৃষ্ঠে উদভ্রান্ত হয়ে ফিরবে। অতএব, আপনি অবাধ্য সম্প্রদায়ের জন্যে দুঃখ করবেন না।
68/Qalam-(2) আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন।
10-Yunus-(80) তারপর যখন যাদুকররা এল, মূসা তাদেরকে বলল, নিক্ষেপ কর, তোমরা যা কিছু নিক্ষেপ করে থাক। (81)অতঃপর যখন তারা নিক্ষেপ করল, মূসা বলল, যা কিছু তোমরা এনেছ তা সবই যাদু-এবার আল্লাহ এসব ভন্ডুল করে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দুস্কর্মীদের কর্মকে সুষ্ঠুতা দান করেন না।
!#৳#৳
ফালতু কথা নিয়ে আলোচনা না করাই উত্তম-----
উল্টা পাল্টা তাফসীর! মেরাজ শ্বশরীরে হয়েছে এই মৌ লভী চ্যালেঞ্জ করলাম,
স্বশরীরেই তো হয়েছে ভাই, হুজুর সেটাই বলেছেন। আপনি পূর্ণ বক্তব্যটি মনযোগসহ শুনুন, তাহলেই সব পরিষ্কার হবে
@@TahjibCenter উনার এই কথা তো ক্লিয়ার করে নি একটি হাদিস দিয়ে কথা আধুরা করে রেখেছে এগুলো আপনারা কোন তাফসীর আপডেট করছেন?
@@rashedbinrafi2406 হুজুর যা বলেছেন, তা আপনি কুরআন হাদিসের সাথে মিলিয়ে দেখুন।
তাফসিরকারকের কিসের ভিত্তিতে এতসব কথা লিখে গেল?????
৫০ ওয়াও সালাত এই বিষয় টি সত্য না হলে ৫ ওয়াও সালাতের সময় কোথায় পাবেন। সালাতের সময় সুরা বনীইসরাইল আয়াত ৭৭/৭৮ এবং সুরা হুদ আয়াত ১১৪। তে আছে।
এদেশের গরু-ছাগল মোল্লার রয়েছে সুনির্দিষ্ট ইতিহাস। নবী কান্নাকাটি করলেও এ ইতিহাস মুছে যাবার নয়। এদের কবরে শুয়ে থাকা ওস্তাদরা তাদের শিখিয়েছে, "কোরআন বোঝা এত সহজ নাকি ? কোরআন কঠিন। আমরা নবীর চেয়ে বেশি বুঝবো নাকি ? হাদিসে সব আছে। হাদিস পড়লেই হবে। আমাদের কাছে চলে আসবেন। আমাদের দোকান খোলা আছে।" (আমাদের পেট চালাইতে হবে।)
এখন দেখছি পালতু কথা বেশী হচ্ছে
বাইতুল মোকাদ্দাসে আল্লাহর রাসুল দু-রাকাত নামাজ পড়েছেন, সেই নামাজে জিবরাইল আমিন আকামাত দিয়েছেন, চার রাকাত ও তিন রাকাত নবী রাসুলগণ সেই নামাজে মুক্তাদি ছিলেন, তারপর তিনি উর্ধআকাশে গমন করলেন, প্রথম আসমানে আদম আঃ এই ভাবে প্রত্যেক আসমানে একেকজন নবী ও রাসুল গণের সাথে তাঁর দেখা হয় ইত্যাদি গল্প আপনি কোখায় পেয়েছেন। এমনটা মনে হচ্ছে যে সেই সফরে আপনিও রাসুল সাঃ এর সঙ্গে ছিলেন।
কোরআন আমাদেরকে যতটুকু জানিয়েছে, তার বেশি কিছু জানা আমাদের কি প্রয়োজন? কেন এসব জানতে হবে? এগুলো জানা তো ঈমানের অংশ নয়। শুধু এতটুকু বিশ্বাস করতে হবে যে, যতটুকু আল্লাহ কুরআনে আমাদেরকে জানিয়েছেন, এর বেশিকিছু জানানোর প্রয়োজন তিনি মনে করেন নি। এগুলো কথা ইয়াহুদীতের সাথে নিজেদের নবী রাসুলদের মধ্যে কে বড় তার প্রতিযোগিতা থেকে সৃষ্ট কল্প কাহিনি একে অপরের রচনা করেছে, নিজেদের নবীকে মর্যদার আসনে বসাতে এবং প্রত্যেকেই নিজেদের ধর্মকে বড় করতেই এসব গল্প বানিয়েছিল। আমরা সেইসব গল্প কাহিনি দিয়ে তাফসির সাজিয়েছি। অসংখ্য হাদিস বানিয়েছি, তারাও অনেক হাদিস বানিয়ে কৌশলে আমাদের হাদিস গ্রন্থে ঠুকিয়ে দিয়েছে। যে হাদিসগুলি স্পষ্টই আল্লাহ, কুরআন ও রাসুল সাঃ কে অমর্যদা, এমনকি আল্লাহকেও অবিবেক, জ্ঞানহীন, বানিয়েছে।
আল্লাহ এই সমস্ত লোকদের জন্য কাল বিচার দিবসে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবেন এবং তাদের রচিত কল্পকাহিনীর ব্যপারে জানতে চাইবেন।
সূরা নিসা--১৫০--১৫১ =
★ যারা রাসুল গণের মধ্যে পার্থক্য করে----
★ ওরাই প্রকৃত অবিশ্বাসী এবং আমি অবিশ্বাসীদের জন্য অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
★ এবং যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাঁর রাসুলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করেনা--আল্লাহ শীঘ্রই তাদের প্রতিদান প্রদান করবেন এবং আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।
আল্লাহ আমাদের সকলকে কুরআন বুঝে পড়ে সেই অনুযায়ী চলার তৌফিক দিন আমিন।
৫০ওয়াক্ত নামাজের বেপারে হাদিস আছে কিনা জদি জানতে চান তাহলে মুসলিম সরিফের ১৪৫ নম্বর হাদিসটা দেখে নেন।অজথা বিভ্রান্তি সৃস্টি করবেননা
হাদিস কে লেখেছে। তুই জানিসনা
হাদিস লেখার ইতিহাস পড়
উনি ভুল তাফসীর করেন
@@rashedbinrafi2406 তাহলে আপনি সঠিকটা আমাদের জানিয়ে দিন প্লিজ
হুজুর কি হাদিস নাই বলেছেন? বলছেন হাদিস টি কোরানের বিপক্ষে।
Apni onek vul banti tafsir koner
এই প্রসিদ্ধ হাদিসটি সহীহ বুখারীর ৩৮৮৭ নং হাদিস। যা উম্মতের পূর্ববর্তী কোনো মুহাদ্দিস অস্বীকার করে নি।
কোরআনে কোথাও পাঁচ ওয়াক্ত নামজের কথা সরাসরি নেই। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে না। তারা যদি দাবি করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া বড়ই কষ্টকর, তাদের জন্য সাধ্যাতিত। তাহলে কি আমরা বলবো মেরাজে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত না, বরং সপ্তাহে কেবল ১ ওয়াক্ত (জুম্মার নামাজ) ফরজ হয়েছে?!!
কোরআনের ব্যাখ্যা করছে নিজের আকল দিয়ে🤣🤣 এর আকলও যেমন ফালতু-ব্যাখ্যাও এমনই ফালতু...
Strong গুপনগ্রুপ তাদের plan কে Prediction হিসেবে প্রচারের পরে ঘটনা ঘটায়। তারা যাদু/শিহর করে, শয়তান (দুষ্ট জীন) এর উপাসনা করে, তার সাহায্যে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
(2)ইহুদীরা ফরাসী বিপ্লব/ক্যু ঘটায়।
(3)1917 সালে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কারীদের (karl Marxএর দাদা ইহুদী,বাবা খৃষ্টান/ Leninএর দাদা ইহুদিথেকে 1824 সালে খৃষ্টান,লেনিন এর নানা ইহুদী/ ত্রতস্কি সহ),More than 80% from ইহুদী বংশের।
(4)USA তে নারীবাদী আন্দলনের ২য়(1960-80)ফেজে প্রচুর ইহুদী Lady নেতৃত্ব দেন, ফলে আজ Army, Navy, Air Force, পুলিশ, প্রশাসন-Politics-এ প্রচুর Women Offier/নেত্রি দেখা যায়।
(5)Britain থেকে স্বাধীনতা লাভকারী জর্জ ওয়াশিংটনের নেত্রিত্বে USA এর সরকার প্রথম থেকেই ইহুদীর ছায়া, ইহুদী প্রভাবিত, ইহুদী নিওন্ত্রিওত। কারণ ব্ল্যাক মাজিক/শিহর (কাব্বালা) এর চর্চা ইহুদিরা করত পূর্ব থেকেই;(কিতাব-যোহার)।
(6) ২টি World War ইহুদিরা ঘটায়। (তাদের ইচ্ছার বাইরে-১ম বিশ্ব যুধ্বের পর কামাল আতাতুরকের নেত্রিত্বে তুর্কিরা তাদের হারানো ভূমি (আনাতলিয়া ও ইস্তাম্বুল ও নিকটবর্তী ইউরোপীয় এলাকা)পনুরুধ্বার করে- গ্রীস, ইতালি, ব্রিতান, ফ্রান্স, আর্মেনিয়া, রাশিয়া - থেকে; ২য় বিশ্ব যুধ্বে হিটলারের জার্মানি ইহুদী হত্যা করে এবং গ্রীস দখল করে);
(7)ইহুদিরা 1979তে IRAN এ অভ্যুথ্থানে Shiaদের ক্ষমতায় আনে। বর্তমানে ইহুদীদের প্লান বিশ্বপরাশক্তি হিশেব ইরানের উত্থান।
(8) ইহুদিরা in USA যুক্তরাষ্ট্রে Homosexualityর মহামারী রূপি বিস্ফোরণ ঘটায়,পরে অনেক স্থানে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
(9) 2001-Taliban(White পতাকা) ছিল ইহুদীর শত্রু। আর ২০২০ সালের তালিবান(Black,Mixed পতাকার) ইহুদীর শত্রু নয় মনে হচ্ছে। অতীতে BlackFlagবাহী group অনেক Muslimকে হত্যাকরে।
(10) I.S.এর পতাকায় কালিমার দুটি অংশ দুইভাবে লেখা যাতে- Muhammad শব্দটি (ইহুদীদের কাছে ঘৃণিত) সবার lowest positione-এ থাকে;( I.S. ও AL-Queda- কি কোন ইহুদী হত্যা করেছে/ destroy ইহুদী সম্পদ?) সিরিয়ার ঘটনা অত্যন্ত জটিল।
(11) 15-16/7/2016:Turkey তে, ইহুদী কর্তৃক অভ্যুথথান+তা ব্যর্থ করন>Invisible Control->Hajie Sofiaকে Masjid (খ্রিস্তান্দের উত্তেজিত)>মাসজিদুল আকসা ভেঙ্গে ৩য় মন্দির তৈরী করলে->Muslimদের প্রতিবাদ কে illogical প্রমান করবে।
From Holy Quran>BanglaLanguage> “ হে মুমিনগণ! তোমরা ‘রায়িনা’ বলো না ‘উনযুরনা’ বলো এবং শুনতে থাক। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি।“ (2-সুরা Baqara -104)- (ইহুদীরা রায়িনা শব্দটি খারাপ অর্থ ব্যাবহার করত)
-আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না/5-সুরা Maida-82
-(বনি ইসরাইল সম্পর্কে)..তারা আল্লাহর রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা আল্লাহর বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তারকারণ,তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী।[2-61]
The Jews call 'Uzair a son of Allah, and the Christians call Christ the son of Allah..[9/At-Taubah-30]
পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন Masjidul Haram (Makkah) থেকে Masjidul Aksa, (Jerusalem) পর্যান্ত-. . . [ 17/Sura Bani Israel-1]
(12) ইহুদিরাWW2 তে যুধ্ব করেনি, ইচ্ছুক ছিলনা; বর্তমান- What Jews want- USA, UN, EU,RU, Cn, Jp-then world need it.(Few Exceptions)
(13) শত শত বৎসর পূর্বে বাজারে চালু স্বর্ণ মুদ্রাকে কাগজের নোট-[যাতে লেখা “ চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে --দিতে বাধ্য থাকিবে” নামক (ব্যাঙ্কের গভর্নর কর্তৃক ব্রাঞ্চ ব্যাঙ্কের ম্যানাজের কে করা হুকুম) স্বীকার উক্তি] এর মাধ্যমে তুলে নেয়া হয়। অনেক যুধ্ব-ও-ঘটনার প্রেক্ষিতে বর্তমানে ওই স্বর্ণমুদ্রার বেশির ভাগ ইহুদী ও তার বন্ধুদের দখলে।
@@@@ !!! @@#৳
বক্তব্য শুরু করার কোনো রকম সুন্নাহ আপনার মধ্যে পাচ্ছি না।
এই ভদ্রলোক ফেতনা ছড়াচ্ছেন।
৫০ ওয়াক্তের হাদীস না মানলে ৫ ওয়াক্ত পেলেন কই।একথা টা বলা কঠিন অপরাধ।কারন হাদীস খানা বোখারী শরীফে আছে।
বুখারী কি ??? বুখারীকে আপনি কি কোরআন মনে করেন নাকি ??
আপনি নিচের কোন হাদিস মানবেন,,,
কোনটা অস্বীকার করবেন,,??
নাকি সবগুলোই মানবেন,,,??
বুখারী শরীফ, সুলায়মান আঃ এর স্ত্রীর সংখ্যাঃ-
২৮১৯ নং হাদিসে ১০০ জন/ ৯৯ জন ।।
৩৪২৪ নং হাদিসে ৭০ জন ।।
৬৬৩৯ নং হাদিসে ৯০ জন ।।
৭৪৬৯ নং হাদিসে ৬০ জন ।।
রাসূল সাঃ সুলায়মান আঃ এর কতজন স্ত্রীর কথা বলেছিলেন। আর ৬০ থেকে ১০০ জন স্ত্রীর সঙ্গে একরাতে মিলিত হওয়া সম্ভব কি ?? সুলায়মান আঃ একজন নবী ছিলেন, তার সম্পর্কে রাসূল সাঃ এইরকম মন্তব্য করতে পারেন কি ??
নবীজী সাঃ বিদায় হজ্জের ভাষণে দুইটি জিনিসের কথা বলেছেন,, নাকি, একটা জিনিস, অাল্লাহর কিতাব অাকঁড়ে ধরার কথা বলেছেন ???
দুইটি জিনিস অাকঁড়ে ধরার হাদীসটি অাছে, মুয়াত্তা মালিক হাদীস গ্রন্থে,, অার একটি জিনিস অাকঁড়ে ধরার হাদীস এসেছে, সহীহ মুসলিম শরীফ এবং অাবু দাউদ শরীফে,,
কোন হাদীসটি সঠিক ???
নবীজী সাঃ বলেছেন, যে অামার নামে একটা মিথ্যা বলবে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে ।।
পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত সম্পর্কিত হাদিসের ভীন্ন ব্যাখ্যা আছে। নিজের বুদ্ধিতে না কুলালেঈ হাদিস অস্বীকার করা সঠিক নীতি নয়।
জি ভাই, ব্যাখ্যাটি বলুন। যেন আমরা জানতে পারি
যদি হাদিস টি সঠিক হয় তাহলে বলুন তো এক ওয়াক্ত নামাজ টড়তে কম সময় লাগে ধরেন ওজু আসা যাওয়া মিলে ৩০ মিনিট। তাহলে ৫০ ওয়াক্ত পড়তে সময় লাগবে ২৫ ঘন্টা।
এই তো হাদিস অসিকার কারি ভনড এর ওয়াজ কেও সুনবেননা
কুরআন ও রাসুল সা. এর জীবনীকে হুজুর প্রাধান্য দিয়ে গবেষণা মূলক বক্তব্য জাতির সামনে তুলে ধরছেন। আর কুরআনের সাথে যে হাদিসগুলো মিলেনা হুজুর সেই হাদিসগুলো নিয়ে আপত্তি করেন কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে “হুজুর সমগ্র হাদিসের বিপক্ষে”। তাই হুজুরের প্রতি ভ্রান্ত ধারণা না করে তাঁর গবেষণাধর্মী তাফসীরগুলো শুনতে থাকুন।
@Hafiz_Rahman এই মাদারচোদ তোরে কইছে এই হুজুর হাদীস অস্বীকার কারী,, আগে সব লেকচার শুন,,
Hafiz সাহেব, আপনি যদি কোরআন বিরোধী লোক হন, তাহলে আপনি মুসলিম নন। এবং কোরআন বিরোধী, সংগৃহীত যে কোন হাদীসই যঈফ।
সংগৃহীত হাদীস দিয়ে, কোরআনকে চ্যালেঞ্জ / অবিশ্বাস করলে সে কাফের হবে।
আল হমদো লিললাহ জিবনে কনো দিনএ কথা গুলাষুনি নই কুর আনে যে কথা গুলা বলচেন আললা বহু কিচচু জানলাম আমিন
আলহামদুলিল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ