জনাব।শফিকুল ইসলাম। মাসুদ ভাই। শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতার। ।করা রিমান্ডে নেয়ার। বাংলাদেশের মুসলিম দের। মানুষিক ভাবে। কষ্ট দিচ্ছে আর আলেমদের।অত্যচার সহয়্যকরা কঠিন হয়ে পড়েছে।। সরকার।। সুনজর। আশাকরি। সকলের আলেমদের উপর ।আন্তরিক। দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ ।
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে । তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই । আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ । ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে । একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য । পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে । দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত । ৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ? রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ? আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে । সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় । যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ? সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই । ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে । ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই । ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ । সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে । শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) । যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে । তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই । আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ । ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে । একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য । পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে । দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত । ৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ? রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ? আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে । সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় । যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ? সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই । ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে । ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই । ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ । সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে । শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) । যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে । তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই । আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ । ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে । একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য । পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে । দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত । ৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ? রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ? আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে । সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় । যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ? সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই । ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে । ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই । ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ । সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে । শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) । যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে । তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই । আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ । ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে । একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য । পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে । দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত । ৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ? রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ? আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে । সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় । যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ? সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই । ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে । ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই । ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ । সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে । শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) । যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন আমিন
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক-লাখো কণ্ঠে মহান আল্লাহ আপনার প্রতি আনুগত্য যারা প্রকাশ করছেন তাদের সাথে আমাদেরকেও কবুল করুন
🤲আমিন🤲
মাশা-আল্লাহ ।
খুব সুন্দর আলোচনা ।
প্রিয় ভাই কে জ্ঞানের পরিধি আল্লাহ্ তায়ালা আরো বারিয়ে দিন।💖💖💖
Amin
আল্লাহ ইসলামী আন্দোলনের জন্য এই ভাইকে নেক হায়াত দান করুন
আমার ভালবাসার মানুষ মাসুদ ভাই। আল্লাহ পাক আপনাকে হেফাজত করুক আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।
আল্লাহ জামায়াত ইসলামীকে সাহায্য করুন
আলহামদুলিল্লাহ বিজয় আসবে ইনশাআল্লাহ ❤বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম জিন্দাবাদ❤ 🤲🤲🤲🤲🤲
আল্লাহ সবাইকে এই কথাগুলা বুঝবার তৌফিক দান করুন
Masallah ❤️✅
Alhamdulillah ❤️✅
(ইনশাআল্লাহ মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ইক্বামতে দ্বিনের কাজ করে যাবো)
প্রিয় ভাইয়ের আলোচনা সবসময় ই ভিন্ন...❤️❤️🔥🔥
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার দ্বিনের এলেম বারিয়ে দেন আমি যেন মানুষ কে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দিতে পারি
Ameen I
আমিন সুম্মা আমিন
আমিন। তবে নিজেকে ইসলামী আন্দোলনের কর্মী বানাতে হবে
Amin❤
কঠিন পরিস্থিতিতে কিভাবে ধৈর্য্য ধারন করা যায়, তার বড় উদাহরণ আমাদের প্রিয় মাসুদ ভাই
এই দুর্যোগে এই দুর্ভোগে আজ,জাগতেই হবে, জাগতেই হবে তোমাকে!!জীবনের এই মরুবিয়া বানে,প্রান আনতেই হবে, আনতেই হবে তোমাকে।।
আলহামদুলিল্লাহ। অনেক সুন্দর কথা
হে আল্লাহ, বাংলার জমিনে কোরআনের রাজ কায়েমের জন্য ইসলামী ছাত্রশিবির ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে পূর্ন যোগ্যতা দান করুন
Ameen
ইয়া আল্লাহতায়ালা মাঝলুমদের পরিয়াদ তোমার শাহীদরবরে মন্জুরকরো।আমিন।
আল্লাহ আমাদেরকে এই কথাগুলো আমল করার তৌফিক দান করুন।
দোয়া করি ভালো থাকেন ভাই
প্রিয় মুজাহিদকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
Ameen Jajakalla khair ❤
সুন্দর আলোচনা প্রিয় দ্বীনি ভাই।
আলহামদুলিল্লাহ
ইনশাআল্লাহ জয় একদিন হবেই।
প্রকৃত প্রকৃত প্রকৃত মুমিন ব্যক্তির কথা
জনাব।শফিকুল ইসলাম। মাসুদ ভাই। শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতার। ।করা রিমান্ডে নেয়ার। বাংলাদেশের মুসলিম দের। মানুষিক ভাবে। কষ্ট দিচ্ছে আর আলেমদের।অত্যচার সহয়্যকরা কঠিন হয়ে পড়েছে।। সরকার।। সুনজর। আশাকরি। সকলের আলেমদের উপর ।আন্তরিক। দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ
।
Osadoron i love you brother, Alhamdulillah
Go ahead, Insha Allah will win.
জীবনে এ রকম একজন আত্মবিশ্বাসী মন বল জোগানো ব্যাক্তি যখন মোটিভেট করে তখন দ্বিনের জন্য ক্ষতি কে আর ক্ষতি বলে মনে হয় না
সঠিক আলোচনা সঠিক সমায়ে ভাই
Allah give your hayate tarns
And Increase more your knowledge.
আমি মাসুদ ভাইর কথা মনদিয়ে শুনি
মাশাআল্লাহ চমৎকার
হে করুনাময়,মেহেরবান আল্লাহ তোমার দয়া থেকে আমাকে একটু জ্ঞান দাও, তোমার তো অনেক আমাকে একটু দিলে কী হয়🤲?
মাশাল্লাহ ❤
ইনশাআল্লাহ
মাশআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
আপনি ঠিক কথা বলেছেন ভাই
আলহামদুলিল্লাহ।
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে ।
তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই ।
আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ ।
ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে ।
একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য ।
পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে ।
দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত ।
৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ?
রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ?
আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে ।
সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় ।
যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ?
সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই ।
ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে ।
ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই ।
ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ ।
সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে ।
শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) ।
যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
মাশাআল্লাহ
Mashalla
Jazakallah khairan
💖💖💖💖✌✌✌✌✌✌✌✌
আমিন
Masa allah zaza kallahul kiran London taki tumar sylhete viya thanks
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে ।
তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই ।
আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ ।
ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে ।
একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য ।
পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে ।
দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত ।
৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ?
রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ?
আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে ।
সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় ।
যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ?
সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই ।
ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে ।
ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই ।
ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ ।
সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে ।
শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) ।
যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
Inshallah
ভাইয়ের সঙ্গে আমার সরাসরি দেখা ও কথা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ
বাংলাদেশের জন্য
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Mashy allah
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে ।
তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই ।
আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ ।
ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে ।
একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য ।
পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে ।
দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত ।
৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ?
রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ?
আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে ।
সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় ।
যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ?
সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই ।
ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে ।
ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই ।
ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ ।
সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে ।
শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) ।
যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
👌👌❤️❤️💪💪🤲
❤️❤️❤️
😊😊😊😊😊
😢😢😢
Nice
💖💖💖💖💖
আগে তো মুমিন হতে হবে।।যে দেশে এক আলেমের অপমানে সব আলেম কষ্ট পায় কিন্তু যে আলেম শিশু বলাৎ করে তার দ্বায়িত্ব কেউ নিতে চায়না। আর মুমিন!!😢
🥰😍🤩😘🤩😍🥰
মাসুদ ভাই এর মোবাইল নাম্বারটা দিয়েনন
নবীয়ে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্মানিত হযরত সাহাবায়ে কেরাম এর শানে "দরবেশগিরী'' শব্দ চয়ন সমিচিন কিনা একটু ভাবা দরকার।
Apni kon madrasar chhatra , teacher hole valo korben
উনি ডাক্টার, শিভির সভাপতি
@@jasimahommodsohan42 no he is not professional doctor he is phd holder
জামায়াত ইসলাম ছাত্র শিবির সরকার হলে এই দেশের জন গন সুখে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
মাশা-আল্লাহ ।
খুব সুন্দর আলোচনা ।
আল্লাহ জামায়াত ইসলামীকে সাহায্য করুন
আলহামদুলিল্লাহ
❤️❤️❤️
পুরুষদের মনে রাখতে হবে তাদের ছোট বোনদের দায়িত্বও তাদের ঘাড়ে আসতে পারে ।
তাদের ছোট বোনরা যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে কারো সংসার করতে থাকে সেটা গুনাহ । বাবা-ভাইরা ভরণ-পোষণ দিতে পারবে না সেই জন্য অপ্রিয় স্বামীর সংসার করার কোনো সুযোগ নেই ।
আল্লাহ আর মোহাম্মদের মধ্যে যে সম্পর্ক স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে একই সম্পর্ক । যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা নেই তেমন স্বামী-স্ত্রীর দরকার নেই । এমন সম্পর্ক থাকা গুনাহ ।
ইসলামে একজন নারীর অধিকার তার স্বামীর খাদ্য, বস্ত্র এবং বাসস্থান (স্বামী যা খায় তাই তাকে খাওয়াবে, স্বামী যে কাপড় পরে তাই তাকে পরাবে এবং স্বামী যেখানে থাকে সেখানে তাকে রাখবে) । বাসস্থানে দেবর, ননদ, শশুর-শাশুড়ি বা অন্য কাউকেই সে থাকতে দিতে বাধ্য নয় । তবে থাকতে দিলে সে পুরস্কৃত হবে ।
একজন মহিলা শুধু তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে বাধ্য, শুধু তার স্বামীর জন্যে রান্না করতে বাধ্য ।
পুরুষদের একাধিক বাসা ভাড়া করা লাগতে পারে মা-বাবা-ভাই-বোনদের জন্য সেটা কি বুঝতে পারছেন ? ইসলাম মেনে নেওয়া অত সহজ নয় । একজন পুরুষের মা-বাবা-ভাই-বোনের প্রতি যেমন দায়িত্ব আছে ঠিক তেমনি স্ত্রীর প্রতিও দায়িত্ব আছে ।
দুই রুমের বাসায় থাকা সুন্নত ।
৩ বেড-ড্রইং-ডাইনিং বৌ এর জন্যে বরাদ্দ রাখতে গিয়ে মা-বাবা-ভাই-বোনের দায়িত্ব না করলে আল্লাহ ছাড়বে ?
রাসূল (সা) কেন "ধর্ম" দেখে বিয়ে করতে বলেছেন তা বুঝতে পারছেন ? যে নারী নিজের অধিকারের সীমা জানে না সে আপনাকে সুখী করবে কিভাবে ?
আমাদের পরিবেশের সবকিছুই প্রতি মুহূর্তেই ঢুকছে আমাদের ভেতরে ।
সমাজে কেউ যখন কোনো অশান্তিতে আক্রান্ত হয় তখন সমাজের অন্যদের মাঝেও তা সংক্রমিত হয় ।
যাকে ঘৃনা করে তার সঙ্গে সংসার করছে এই মুহূর্তে কতজন নারী ? অভিনেত্রীদের সাথে, পতিতাদের সাথে এইসব নারীদের তফাৎ কি ? এই ধরণের প্রতারণা, অভিনয়, জোরপূর্বক মিলনের মাধ্যমে যাদের জন্ম তারাই কি চোর, ডাকাত, লুইচ্চা, লাফাঙ্গা হবে না ?
সমাজে এখন এত সন্ত্রাসী কেন ? জঙ্গি কেন ? এই কারণেই ।
ভালোবাসা ছাড়াই দাম্পত্য চলছে । এটা পাপ । সব ধর্মেই ভালোবাসাকে সবার ওপরে স্থান দেওয়া হয়েছে ।
ইসলামের বেশ কয়েকজন ইমাম (আ) দাসীর সন্তান ছিলেন । ইমাম জাফর সাদিক (আ) যখন হামিদ আল বারবারিয়াকে (রা) বিবাহ করেন তখন তিনি ছিলেন একজন "উম ওয়ালাদ" বা দাসী । ইমাম মাহদীর (আ) মাও ছিলেন একজন দাসী । দাসপ্রথাকে রাসূল (সা) বা ইসলামের ১২ জন সব দিক দিয়ে পবিত্র ইমামের কেউই "হারাম" বলেন নাই ।
ইমাম আলী রেজা (আ), ইমাম মুসা কাজিম (আ), ইমাম জাওয়াদ (আ), ইমাম হাসান আল আসকারী (আ), ইমাম আল হাদী (আ) ছিলেন দাসীর সন্তান । হযরত ইসমাইল (আ) এর মা হযরত হাজেরা (আ) ছিলেন বাবা ইব্রাহিমের (আ) দাসী । ভুলে গেলে চলবে না রাসূল (সা) তাঁরই আওলাদ ।
সূরা মু'মিনুনে আল্লাহ স্ত্রী এবং মিলকালইয়ামিনদের সাথে সঙ্গমের অনুমতি দিয়েছেন । এর বাইরে সবার থেকেই নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখতে হবে ।
শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন সহ বহু আলেম বহু আগেই মিলকালইয়ামিনের পক্ষে ফতওয়া দিয়েছিলেন । তিনি এবং তাঁর ছাত্ররা মুসলিম গ্রাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন যেখানে কোনো নারী (বিধবা, ডিভোর্সি, অবিবাহিতা) গেলে ওই গ্রামের কোনো না কোনো ছেলে ওই নারীকে বিয়ে করতে বাধ্য থাকবে অথবা মিলকালইয়ামিন হিসেবে রাখতে বাধ্য থাকবে । কাগজে লেখার কাজটি করে ফেললে আর ইঁদুরের মতো মিলকালইয়ামিনকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতে হবে না, আলোতেই আনা যাবে (শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন এই উপযুক্ত উদহারণটি দিয়েছেন মজা করেই) ।
যুদ্ধের পরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে নারীদের নিয়ে । তারা অনেকেই পতিতাবৃত্তিতে নামে বা নামতে বাধ্য হয় নিজের এবং নিজের পরিবারের জন্যে টাকা আয় করার জন্যে ।----সূত্র : ডক্টর সৈয়দ আম্মার নাক্সাওয়ানি, শায়খুল ইসলাম ইমরান নজর হোসেইন
❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
❤❤❤❤