রূপ সৌন্দর্যের সেরা হারবাল চন্দন এর আছে হাজারো ঔষুধি গুনাগুণ

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 10 сен 2024
  • চন্দন এর আছে হাজারো ঔষুধি গুনাগুণ :
    রূপ চর্চার জন্য চন্দনের খ্যাতি যুগ যুগ ধরে। বর্তমান সময়েও বিভিন্ন রকম কসমেটিক্স ও সুগন্ধীতে চন্দন ব্যবহৃত হয়। প্রাচীন কালে রূপ চর্চার অন্যতম একটি উপাদান ছিলো চন্দন। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় চন্দন বেশ উপকারী।
    এতে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
    ডিমের কুসুম বা মধু ও চন্দন গুড়া একসাথে মিক্সড করে এই পেস্ট মুখে লাগালে মুখের দাগ দূর হয়।
    রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করেঃ
    চন্দন অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান সমূহের সমন্বয়ে গঠিত যা আপনার মুখের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। এর বিরোধী প্রদাহজনক এজেন্ট আছে, যা বলি রেখা দূর করতে সাহায্য করে।
    রোদে পোড়া ভাব দূর করেঃ
    রোদে পোড়া ভাব দূর করতে চন্দন বেশ উপকারী। শসার রস, চন্দনের গুড়ো, দই ও গোলাপ জল একসাথে মিশিয়ৈ পেস্ট বানিয়ে রোদে পোড়া ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন।
    এই ফেস প্যাক রোদে পোড়া ভাব কমাবে এবং রোগের পোড়ার কারণে ত্বক জ্বালা কমাবে।
    উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ
    ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চন্দনের জুড়ি নেই। মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য হলুদ বাটা ও চন্দনের গুড়া মিশিয়ে লাগান।
    ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন । ব্যবহারে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হবে।
    ডার্ক সার্কেল রোধ করেঃ
    আপনার যদি ডার্ক সার্কেল থাকে তাহলে অল্প পরিমাণ চন্দনের গুড়ার সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগান। সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহের মধ্য চোখের চারপাশের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
    উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা সমাধানেঃ
    উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে এক চা চামচ সাদা চন্দের কাঠের পেস্ট নিয়ে আধা কাপ দুধের সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
    আবার এই চন্দনযুক্ত দুধ খালিপেটে পান করুন। এরপর ৭-৮ টি তুলসী পাতা চিবিয়ে নিন। কিছু সময়ের মধ্যেই রক্তচাপ কমে আসবে।

Комментарии •