মাশাল্লাহ মারহাবা তিনজন আলেমই আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আল্লাহর তিনজনকে কবুল করুন আল্লাহএক জন কে নিয়ে গেছেন আর দুই জন আলেম আছেন আল্লাহ তাদের দুজনকে কবুল মঞ্জুর করুক আল্লাহ ওলী হিসাবে কবুল করুক আমিন
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর যুগোপযোগী আলোচনা করেছেন ,,সুন্নিয়তের এই নক্ষত্র গুলোকে ভূলার মত নয় ,,সুন্নিয়তের বীর সিফাহ সালার শহিদ নুরুল ইসলাম ফারুকির জন্য সমস্ত আওলিআয়ে কেরামের দোয়া রয়েছে আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাতুল ফেরদাঊস নসিব করুক আমিন।
Masaallah allama sahid nurul Islam Farooki hojur k Allah pak jannatul Ferdaus Dan korun Amin Ami Amar Baba md Abul Kashem awolad md Mahmud Hassan Fatema Khatun Md Noor Hossain muksud sonny al Kaderi Murad nagar Comilla Probashi Saudi Arabia ahlesunnat wal jamat jindabad
||||||||||||||||লাইলাতুল বারাআত ||||||||||||||| __________মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মান্নান "শবে বরাত" শব্দটি ফার্সি। 'শব' অর্থ রাত আর 'বরাত' অর্থ সৌভাগ্য। সুতরাং "শবে বরাত" শব্দের অর্থ দাড়ায় "সৌভাগ্যের রজনি।" অপর দিকে লাইলাতুল বারাআত ( ليلۃ البراءۃ ) শব্দটি আরবি শব্দ। সূরা আদ-দুখানে উল্লখিত "লাইলাতুল মুবারাকাত" অর্থ মুফাসসিররা ৪ টি অর্থ করেছেন। (যা হাদীসের ভাষায়- ( ليلۃ النصف من شعبان- যেমন- ১। الليلۃ المباركۃ(পবিত্র রজনি) ২। وليلۃ البراءۃ (সৌভাগ্য রজনী)@ ৩।وليلۃالصك( ছাড় পত্রের রজনী) ৪। واليلۃ الرحمۃ,(করুনার রাত) আল্লামা জমখশরী(রা.) তাফসিরুল কাশশাফ-এ লিখেছেন- ثم ان ليلۃ النصف من شعبان لهااربعۃ اسماء: الليلۃ المباركۃ,وليلۃ البراءۃ, وليلۃالصك, واليلۃ الرحمۃ, وقيلانما سميت بليلۃ البراءۃ, وليلۃ الصك, لان البندار اذا استوفي الخراج من اهله كتب لهم البراءۃ, كذلك الله عز وجل يكتب لعبادۃ الموءمنين البراءۃ في هذهالليلۃ ( تفسيرالكشاف) - ইমামুল আউলিয়া শাইখুল মাশায়েখ সৈয়দ পীর মীর মুহিউদ্দীন আবদুল কাদের জিলানী( রা.) তার স্বীয় লিখিত কিতাব গুনিয়াতুত তালেবীন - এ উল্লেখ করেন- "وقيلانما سميت ليلۃ البراءۃ لان فيها براءتين - براءۃللاشقياءمن الرحمن وبراءۃ للاوليلءمن الخذلان-" অর্থাৎ, এ রাতকে লাইলাতুল বারাআত বলা হয় - কেননা এ রাতে দু'ধরনের বরাআত হাছিল হয়। একটি হল আল্লাহর রহমত হতে বঞ্চিত হওয়ার বারাআত, অপরটি হলো আল্লাহর প্রিয়জনদের অপমান থেকে রক্ষা পাওয়ার বারাআত। শবে বারাআত সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলে অনেকে নিজেকে সচেতন তথা বিদআত বিরোধী বলে আত্মপ্রকাশ করতে চায়। যারা কথায় কথায় সিহাহ সিত্তার দলিল দেখতে চায় বা দেখাতে চান তাদের উদ্দেশেই বলবো, সিহাহ সিত্তা ছাড়াও সহিহ হাদীসের আরো বিশাল ভান্ডার আছে। কিন্তু শবে বরাআত এর দলিল এর জন্য সে দিকে যেতে হবেনা,সিহাহ সিত্তাতেই রয়েছে। যেমন তিরমিযী শরীফের كتاب الصوم عن رسولالله صلی الله عليه وسلم- অধ্যায়ে باب ما جاء في ليلۃ النصف من شعبان- নামে আলাদা পরিচ্ছেদ রয়েছে। "সুনানে ইবনে মাযাহ" শরীফে ১৫ শাবানের ফজিলত নিয়ে كتاب اقامۃ الصلاۃ والسنۃ فيها- অধ্যায়ে باب ما جاء في ليلۃ النصف من شعبان- নামে আলাদা পরিচ্ছেদ রচনা করেছেন। উপরোক্ত আলোচনা থেকে বুঝতে পারি ليلۃ النصف من شعبان- তথা শাবানের ১৫ তারিখ যা শবে বারাআত হিসেবে সর্বজন গৃহীত তা উওরোক্ত সিহাহ সিত্তার কিতাব দ্বারা প্রমানিত।
Nurul Islam Faruki , apni Allahu subhanahu wa talar darbar e shahadat kamona korten ,Khushir bishoy hocche, Allah apnke shahadat er morjada daan korechen. Aro bolte chai , ajk 2021 shaal e amra emon ekta poristhitite obosthan korchi jekhane Batil derke r dolil diye lav nai , hoqqani alemra Jodi dolil diye shob fetna door korte pare Tahole Allah Imam Mahadi(A) kno pathaben? Tai bole hoqqani alemra thakbena , tara tader deeni kaj oboshshoi chaliye jaben , Batil der jonno dolil nai Imam Mahadi (A) torbari ache.
Around 7 yrs back such informative & very useful discussion was presented by Mr Nurul Islam Faruqi. Jajakallah kairan. The syndicate who are against shob-e-barat, they may kill Nurul Islam Faruqi.
Tafseer ibn kathir : হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রাত্রে সূরায়ে হা-মীম আদ দুখান পাঠ করে, সকাল পর্যন্ত তার জন্যে সত্তর হাজার ফেরেশতা ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন।" (এ হাদীসটি ইমাম তিরমিযী (রঃ) বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি গারীব। এর আমর ইবনে খুশউম নামক একজন বর্ণনাকারী দুর্বল। ইমাম বুখারী (রঃ) তাকে মুনকারুল হাদীস বলেছেন)হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি হা-মীম আদ দুখান জুমআর রাত্রে পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।” (এ হাদীসটিও ইমাম তিরমিযী বর্ণনা করেছেন। এটাও গারীব হাদীস। এর আবুল মিকদাম হিশাম নামক একজন বর্ণনাকারী দুর্বল এবং দ্বিতীয় বর্ণনাকারী হাসানের হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে শোনা সাব্যস্ত নয়)হযরত যায়েদ ইবনে হারেসা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) একদা ইবনে সাইয়াদের সামনে সূরায়ে দুখানকে নিজের অন্তরে গোপন রেখে তাকে জিজ্ঞেস করেনঃ “আমার অন্তরে কি আছে বল তো?” উত্তরে সে বললোঃ (আরবী) রয়েছে।” তখন রাসূলুল্লাহ (সঃ) তাকে বলেনঃ “তুমি ধ্বংস হও। তুমি ব্যর্থ মনোরথ হয়েছে। আল্লাহ যা চান তাই হয়। অতঃপর তিনি সেখান হতে ফিরে আসেন।” (এ হাদীসটি মুসনাদে বাযযারে বর্ণিত হয়েছে) ১-৮ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা বলেন যে, এই কুরআন কারীমকে তিনি কল্যাণময় রাত্রিতে অর্থাৎ কদরের রাত্রিতে অবতীর্ণ করেন। যেমন তিনি বলেছেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “আমি এটা অবতীর্ণ করেছি মহিমান্বিত রজনীতে।”(৯৭:১) অন্য জায়গায় রয়েছেঃ (আরবী) অর্থাৎ “ঐ রমযান মাস যাতে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়।”(২:১৮৫) সূরায়ে বাকারায় এর তাফসীর গত হয়েছে। সুতরাং এখানে পুনরাবৃত্তি নিষ্প্রয়োজন।কোন কোন লোক এ কথাও বলেছেন যে, যে মুবারক রজনীতে কুরআন কারীম অবতীর্ণ হয় তা হলো শাবান মাসের পঞ্চদশ তম রাত্রি। কিন্তু এটা সরাসরি কষ্টকর উক্তি। কেননা, কুরআনের স্পষ্ট ও পরিষ্কার কথা দ্বারা কুরআনের রমযান মাসে নাযিল হওয়া সাব্যস্ত হয়েছে। আর যে হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, শা'বান মাসে পরবর্তী শা'বান মাস পর্যন্ত সমস্ত কাজ নির্ধারণ করে দেয়া হয়, এমনকি বিবাহ হওয়া, সন্তান হওয়া এবং মৃত্যু বরণ করাও নির্ধারিত হয়ে যায়, ঐ হাদীসটি মুরসাল। এরূপ হাদীস দ্বারা কুরআন কারীমের স্পষ্ট কথার বিরোধিতা করা যায় না।আল্লাহ পাক বলেনঃ “আমি তো সতর্ককারী অর্থাৎ আমি মানুষকে ভাল ও মন্দ এবং পাপ ও পুণ্য সম্পর্কে অবহিতকারী, যাতে তাদের উপর যুক্তিপ্রমাণ। সাব্যস্ত হয়ে যায় এবং তারা শরীয়তের জ্ঞান লাভ করতে পারে। এই রজনীতে প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়। অর্থাৎ লাওহে মাহফুয হতে লেখক ফেরেশতাদের দায়িত্বে অর্পণ করা হয়। সারা বছরের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন বয়স, জীবিকা ইত্যাদি স্থিরীকৃত হয়।
নিশ্চয় আমি এ (কুরআন) অবতীর্ণ করেছি এক বরকতময় (আশিসপূত শবেকদর) রাতে;[১] নিশ্চয় আমি সতর্ককারী। [২] [১] (لَيْلَةٌ مُبَارَكَةٌ) বরকতময় বা আশিসপূত রাত বলতে (لَيْلَةُ الْقَدْرِ) কদরের রাত (শবেক্বদরকে) বুঝানো হয়েছে। যেমন, অন্যত্র পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে, {اِنَّا أَنْزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ} অর্থাৎ, আমি এ কুরআন শবেক্বদরে (মহিয়সী রাতে) অবতীর্ণ করেছি। (সূরা কদর) আর এই শবেক্বদর রমযানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোর মধ্যে কোন একটি রাত; যেমন হাদীসে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। সুতরাং কুরআন অবতীর্ণ হয় রমযান মাসে। যেমন মহান আল্লাহ বলেন, {شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِيْ أُنْزِلَ فِيْهِ الْقُرْآنُ} অর্থাৎ, রমযান মাসে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে। (সূরা বাক্বারাহ ২:১৮৫) এই আয়াতে কদরের এই রাতকে বরকতময় রাত গণ্য করা হয়েছে। আর এই বরকতময় হওয়াতে সন্দেহই বা কি? প্রথমতঃ এ রাতে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয়তঃ এ রাতে বহু ফিরিশতা সহ জিবরীল আমীনও অবতরণ করেন। তৃতীয়তঃ সারা বছরে সংঘটিত হবে এমন ঘটনাবলীর ফায়সালা করা হয়। (যে কথা পরে আসছে।) চতুর্থতঃ এই রাতের ইবাদত হাজার মাস (৮৩ বছর ৪ মাস) এর ইবাদতের থেকেও উত্তম। শবেকদর বা বরকতময় রাতে কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার অর্থ হল, এই রাত থেকে নবী (সাঃ)-এর উপর কুরআন অবতীর্ণ হওয়া আরম্ভ হয়। অর্থাৎ, সর্বপ্রথম এই রাতেই তাঁর উপর কুরআন অবতীর্ণ হয়। অথবা অর্থ হল, এই রাতে 'লাওহে মাহফুয' থেকে কুরআনকে 'বায়তুল ইয্যাহ'তে অবতীর্ণ করা হয়, যা নিকটতম আসমানে অবস্থিত। অতঃপর সেখান থেকে প্রয়োজন ও ঘটনাঘটনের চাহিদা অনুযায়ী ২৩ বছরের বিভিন্ন সময়ে নবী করীম (সাঃ)-এর উপর অবতীর্ণ করা হয়। কেউ কেউ لَيلَة مُبارَكَة 'বরকতময় রাত' বলতে শা'বান মাসের ১৫ তারীখের রাত (শবেবরাত)-কে বুঝিয়েছেন। কিন্তু এ কথা সঠিক নয়। যখন কুরআনের স্পষ্ট উক্তি দ্বারা এ কথা সুসাব্যস্ত যে, কুরআন শবেক্বদরে অবতীর্ণ হয়েছে, তখন এ থেকে শবেবরাত অর্থ নেওয়া কোনভাবেই ঠিক নয়। তাছাড়া শবেবরাত (শা'বান মাসের ১৫ তারীখের রাত) এর ব্যাপারে যতগুলো বর্ণনা এসেছে, যাতে এ রাতের মাহাত্ম্য ও ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে অথবা যাতে এ রাতকে ভাগ্য নির্ধারণের রাত বলা হয়েছে, সে সমস্ত বর্ণনাগুলো সনদের দিক দিয়ে জাল অথবা দুর্বল। অতএব সে (বর্ণনা)গুলো কুরআনের সুস্পষ্ট বর্ণনার মোকাবেলা কিভাবে করতে পারে?[২] অর্থাৎ, কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার উদ্দেশ্য হল, মানুষকে শরয়ী উপকার-অপকার সম্পর্কে অবহিত ও সতর্ক করা, যাতে তাদের উপর হুজ্জত কায়েম হয়ে যায়।(tafseer fathul majeed)
যে কারণে ইয়াজিদ ইমাম হোসেন কে শহীদ করেছিলো,আবু জাহেল রসুলের সাথে দুশমনী করেছিলো। কি কারণ ব্যাখ্যা দিবেন আপনি???একদিকে আমি বলি এরা মানসিক ও জ্ঞান প্রতিবন্ধী। আর সব চেয়ে বড় দিকটি হলো এদের না মানা নছিব/তগদির। এই মানা এবং না মানাটাওযে আপনার আমার সবার তগদির ভাই। এখানেই সসব আটকিয়ে যায়।হাইরে লীলা।
আস্লেও আহালে হাদিসের লোকদের কথা আমার পসন্দনা।এরা রাসুলে সাল্লাহু আলাইহে সাল্লামের বেপারে জাবলে, আবার বাবা মা মারাগেলে চোল্লিসদিন পরে কাউকে খানা খাওয়াইতো পারবেনা।একথা গুলো আহালে হাদিসের লোকেরা বোলে।একথসগুলো আমার পস্নদনা।
নিশ্চয় আমরা এটা নাযিল করেছি এক মুবারক রাতে ; নিশ্চয় আমরা সতর্ককারী। (surah dukhan : verse 3) Indeed, ˹it is˺ We ˹Who˺ sent this ˹Quran˺ down on the Night of Glory. নিশ্চয় আমরা কুরআন নাযিল করেছি ‘লাইলাতুল কদরে’ (Surah al-qadr : verse1) Footnote: It is also believed that the angels descend with all decreed matters for the whole year during that night (al-qadr also means ordainment or destiny). রমাদান মাস, এতে কুরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের হেদায়াতের জন্য এবং হিদায়াতের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারীরূপে। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সিয়াম পালন করে । তবে তোমাদের কেউ অসুস্থ থাকলে বা সফরে থাকলে অন্য দিনগুলোতে এ সংখ্যা পূরণ করবে । আল্লাহ্ তোমাদের জন্য সহজ চান এবং তোমাদের জন্য কষ্ট চান না। আর যাতে তোমরা সংখ্যা পূর্ণ কর এবং তিনি তোমাদেরকে যে হিদায়াত দিয়েছেন সে জন্য তোমরা আল্লাহ্র মহিমা ঘোষণা কর এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। (Surah baqarah : verse 185)
jei reference gula dise segula sob i sotti. asole nachte na janle uthan vanga ekta probad ase. parle jukti proman de. esob ahle khobis gula theke sobai beche thakben. rasul er proti kono adob nai. manush re aste aste rasul er prem theke duree nia jaoai eder agenda.
অত্যন্ত মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা শুনে উপকৃত হলাম । ইয়া আল্লাহ আপনি মৌঃ নূরুল ইসলাম ফারুকী সাহেবকে দান করেন জান্নাতুল ফেরদৌস - আমিন ।
মাশাল্লাহ মারহাবা তিনজন আলেমই আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আল্লাহর তিনজনকে কবুল করুন আল্লাহএক জন কে নিয়ে গেছেন আর দুই জন আলেম আছেন আল্লাহ তাদের দুজনকে কবুল মঞ্জুর করুক আল্লাহ ওলী হিসাবে কবুল করুক আমিন
আল্লাহ পাক নুরুল ইসলাম ফারুকী আপনাকে জান্নাতের সর্বউচ্চ মাকাম দান করুন সেই সাথে আমাদের কেও কবুল করুন।
Md Jaher amin
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা করতেন হুজুর আল্লাহ জেন হুজুর কে বেহেস্তের উচ্চ মাকাম দান করেন আমিন
আল্লামা ফারুকি হুজুরের মোতো চেরাগ আরো বেশি বেশি দরকার ছুন্নিওতের জন্য আল্লাহ দয়া করে বিক্কা দাও আমিন আমিন আমিন
আজ হুজুর আপনাকে অনেক মিচ করছি, হে আল্লা আপনি আমাদের হুজুরকে জানাত দান করোন।
শবে বরাত মানব। আলহামদুলিল্লাহ
ফারুকি হুজুর একজন ভাল মানুষ চিলেন,,আল্লাহ হুজুরকে জান্নাত দান করুন,
হে শহিদ মৌলানা আপনাকে আল্লাহ জান্নাত এ ফেরদউস এ স্থান দিন !
আমিন।
আল্লাহ উনাকে জান্নাত দান করুন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর যুগোপযোগী আলোচনা করেছেন ,,সুন্নিয়তের এই নক্ষত্র গুলোকে ভূলার মত নয় ,,সুন্নিয়তের বীর সিফাহ সালার শহিদ নুরুল ইসলাম ফারুকির জন্য সমস্ত আওলিআয়ে কেরামের দোয়া রয়েছে আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাতুল ফেরদাঊস নসিব করুক আমিন।
আপনাকে সুন্নি জনতা কখনো ভুলবেনা।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে জান্নাতে আলা মকাম নছিব করুন
Masaallah allama sahid nurul Islam Farooki hojur k Allah pak jannatul Ferdaus Dan korun Amin Ami Amar Baba md Abul Kashem awolad md Mahmud Hassan Fatema Khatun Md Noor Hossain muksud sonny al Kaderi Murad nagar Comilla Probashi Saudi Arabia ahlesunnat wal jamat jindabad
❤❤ আসসালামু আলাইকুম ❤❤
❤❤আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে
Amin
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আমিন
Khub sundor alochona
ওয়ায়ালাইকুমাসসালাম
Allah Apne Nurul Islam faruqi ke Jannat Naseeb koran amin
Allah hoakber yea rashoolollah s.a.w.s subhanallah alhamdulillah mashallah kallam Sunni jammat zindabad
Mashallah, awesome alochona. Allama Nurul Islam Faruqi Saheb nisshondehe jannaati.
Zindabad Zindabad Nurul Islam faruqi zindabad
মাসাআল্লাহ
Sunni jamat jindabad. ❤💪❤❤❤❤❤💖💖💖💖
শহীদ♥♥নূরুলইসলাম ফারুকিসাহেব, আপনাকে ভুলাজাইনা ♥♥ আহলে সুন্নাত♥♥ ওয়ালজামায়াত রিদয়ের ইসপনদন♥♥♥♥♥♥♥♥
আল্লাহ পাক তাকে যেন জাহান্নত দান করে
||||||||||||||||লাইলাতুল বারাআত |||||||||||||||
__________মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মান্নান
"শবে বরাত" শব্দটি ফার্সি। 'শব'
অর্থ রাত আর 'বরাত' অর্থ সৌভাগ্য। সুতরাং "শবে বরাত" শব্দের অর্থ দাড়ায় "সৌভাগ্যের রজনি।"
অপর দিকে লাইলাতুল বারাআত ( ليلۃ البراءۃ ) শব্দটি আরবি শব্দ।
সূরা আদ-দুখানে উল্লখিত "লাইলাতুল মুবারাকাত" অর্থ মুফাসসিররা ৪ টি অর্থ করেছেন। (যা হাদীসের ভাষায়-
( ليلۃ النصف من شعبان-
যেমন-
১। الليلۃ المباركۃ(পবিত্র রজনি)
২। وليلۃ البراءۃ (সৌভাগ্য রজনী)@
৩।وليلۃالصك( ছাড় পত্রের রজনী)
৪। واليلۃ الرحمۃ,(করুনার রাত)
আল্লামা জমখশরী(রা.) তাফসিরুল কাশশাফ-এ লিখেছেন-
ثم ان ليلۃ النصف من شعبان لهااربعۃ اسماء: الليلۃ المباركۃ,وليلۃ البراءۃ, وليلۃالصك, واليلۃ الرحمۃ, وقيلانما سميت بليلۃ البراءۃ, وليلۃ الصك, لان البندار اذا استوفي الخراج من اهله كتب لهم البراءۃ, كذلك الله عز وجل يكتب لعبادۃ الموءمنين البراءۃ في هذهالليلۃ ( تفسيرالكشاف) -
ইমামুল আউলিয়া শাইখুল মাশায়েখ সৈয়দ পীর মীর মুহিউদ্দীন আবদুল কাদের জিলানী( রা.) তার স্বীয় লিখিত কিতাব গুনিয়াতুত তালেবীন - এ উল্লেখ করেন-
"وقيلانما سميت ليلۃ البراءۃ لان فيها براءتين - براءۃللاشقياءمن الرحمن وبراءۃ للاوليلءمن الخذلان-"
অর্থাৎ, এ রাতকে লাইলাতুল বারাআত বলা হয় - কেননা এ রাতে দু'ধরনের বরাআত হাছিল হয়। একটি হল আল্লাহর রহমত হতে বঞ্চিত হওয়ার বারাআত, অপরটি হলো আল্লাহর প্রিয়জনদের অপমান থেকে রক্ষা পাওয়ার বারাআত।
শবে বারাআত সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলে অনেকে নিজেকে সচেতন তথা বিদআত বিরোধী বলে আত্মপ্রকাশ করতে চায়। যারা কথায় কথায় সিহাহ সিত্তার দলিল দেখতে চায় বা দেখাতে চান তাদের উদ্দেশেই বলবো, সিহাহ সিত্তা ছাড়াও সহিহ হাদীসের আরো বিশাল ভান্ডার আছে।
কিন্তু শবে বরাআত এর দলিল এর জন্য সে দিকে যেতে হবেনা,সিহাহ সিত্তাতেই রয়েছে।
যেমন তিরমিযী শরীফের
كتاب الصوم عن رسولالله صلی الله عليه وسلم-
অধ্যায়ে
باب ما جاء في ليلۃ النصف من شعبان-
নামে আলাদা পরিচ্ছেদ রয়েছে।
"সুনানে ইবনে মাযাহ" শরীফে ১৫ শাবানের ফজিলত নিয়ে
كتاب اقامۃ الصلاۃ والسنۃ فيها-
অধ্যায়ে
باب ما جاء في ليلۃ النصف من شعبان-
নামে আলাদা পরিচ্ছেদ রচনা করেছেন।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে বুঝতে পারি
ليلۃ النصف من شعبان-
তথা শাবানের ১৫ তারিখ যা শবে বারাআত হিসেবে সর্বজন গৃহীত তা উওরোক্ত সিহাহ সিত্তার কিতাব দ্বারা প্রমানিত।
Koto nice bojanor system.onek valo laglo program ti.allah apnadar jannath bashi koroq.saudi arab a akhon cenema hall Chalo korsay kharap shashok golo.
Reaally reaally miss u hojor
Apnar janno sara bisser sunni alem hafez walamader o sadharon loker dowa roheche Allah onake kobul krun
good speech by allahma nurul islam faruqi.
আল্লাহ পাক তাকে জানাতে নসিপ করুক
আলহামদুলিল্লা
ফারুকি কে আল্লাহ জান্নাত দান করুন
Alhamdulillah
MISS YOU FARUKI HUJUR
এই আনুষ্ঠানটি ২০২০ কে কে দেখছেন
2021
Subhanallah masallah 💚 💜 ♥ ❤ 💖
আল্লাহ নুর ইসলাম ফারুকী হুযুর কে জান্নাতে নুর নবিজির কাছে স্থান দিয়েন
খুব সুনদর ভাবে দলিল দিয়েছেন। আললাহ্ সবাইকে বুজার ঘেন দান করুন
আল্লাহ আমাদেরকে হেপাজাত করুন
❤❤❤
Nurul Islam Faruki , apni Allahu subhanahu wa talar darbar e shahadat kamona korten ,Khushir bishoy hocche, Allah apnke shahadat er morjada daan korechen. Aro bolte chai , ajk 2021 shaal e amra emon ekta poristhitite obosthan korchi jekhane Batil derke r dolil diye lav nai , hoqqani alemra Jodi dolil diye shob fetna door korte pare Tahole Allah Imam Mahadi(A) kno pathaben? Tai bole hoqqani alemra thakbena , tara tader deeni kaj oboshshoi chaliye jaben , Batil der jonno dolil nai Imam Mahadi (A) torbari ache.
মাশা'আল্লাহ
ইসলাম শান্তির ধর্মের
Osadaron alosona.
আলহাদুমহলিলা
Al hamdulilla
সুন্দর আলোচানা।
Mashall Allah akbr
alhamdulillha
Ameen
Around 7 yrs back such informative & very useful discussion was presented by Mr Nurul Islam Faruqi. Jajakallah kairan. The syndicate who are against shob-e-barat, they may kill Nurul Islam Faruqi.
সহীদ ফারুকী 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌹🌻🌹🌹🌹🌻🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
He said that 100% right talk:
Assalam o Alaikum today is shabe barat please pray for my long life prosperity marriage Allah bless all muslim ummah always ameen
Nice
Amra r Nurul Islam faruqi Moton ullamae Karam pabo na
আমার অনুরোধ আপনারা আরও ভালো করে দেখন কোরআন হাদিস
Amn a akjon k hariye amra hotas. Allah jeno gore gore alem dan kren.amn alem na thakle sotto islam thakbe na.
Tafseer ibn kathir :
হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রাত্রে সূরায়ে হা-মীম আদ দুখান পাঠ করে, সকাল পর্যন্ত তার জন্যে সত্তর হাজার ফেরেশতা ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন।" (এ হাদীসটি ইমাম তিরমিযী (রঃ) বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি গারীব। এর আমর ইবনে খুশউম নামক একজন বর্ণনাকারী দুর্বল। ইমাম বুখারী (রঃ) তাকে মুনকারুল হাদীস বলেছেন)হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি হা-মীম আদ দুখান জুমআর রাত্রে পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।” (এ হাদীসটিও ইমাম তিরমিযী বর্ণনা করেছেন। এটাও গারীব হাদীস। এর আবুল মিকদাম হিশাম নামক একজন বর্ণনাকারী দুর্বল এবং দ্বিতীয় বর্ণনাকারী হাসানের হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে শোনা সাব্যস্ত নয়)হযরত যায়েদ ইবনে হারেসা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) একদা ইবনে সাইয়াদের সামনে সূরায়ে দুখানকে নিজের অন্তরে গোপন রেখে তাকে জিজ্ঞেস করেনঃ “আমার অন্তরে কি আছে বল তো?” উত্তরে সে বললোঃ (আরবী) রয়েছে।” তখন রাসূলুল্লাহ (সঃ) তাকে বলেনঃ “তুমি ধ্বংস হও। তুমি ব্যর্থ মনোরথ হয়েছে। আল্লাহ যা চান তাই হয়। অতঃপর তিনি সেখান হতে ফিরে আসেন।” (এ হাদীসটি মুসনাদে বাযযারে বর্ণিত হয়েছে) ১-৮ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা বলেন যে, এই কুরআন কারীমকে তিনি কল্যাণময় রাত্রিতে অর্থাৎ কদরের রাত্রিতে অবতীর্ণ করেন। যেমন তিনি বলেছেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “আমি এটা অবতীর্ণ করেছি মহিমান্বিত রজনীতে।”(৯৭:১) অন্য জায়গায় রয়েছেঃ (আরবী) অর্থাৎ “ঐ রমযান মাস যাতে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়।”(২:১৮৫) সূরায়ে বাকারায় এর তাফসীর গত হয়েছে। সুতরাং এখানে পুনরাবৃত্তি নিষ্প্রয়োজন।কোন কোন লোক এ কথাও বলেছেন যে, যে মুবারক রজনীতে কুরআন কারীম অবতীর্ণ হয় তা হলো শাবান মাসের পঞ্চদশ তম রাত্রি। কিন্তু এটা সরাসরি কষ্টকর উক্তি। কেননা, কুরআনের স্পষ্ট ও পরিষ্কার কথা দ্বারা কুরআনের রমযান মাসে নাযিল হওয়া সাব্যস্ত হয়েছে। আর যে হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, শা'বান মাসে পরবর্তী শা'বান মাস পর্যন্ত সমস্ত কাজ নির্ধারণ করে দেয়া হয়, এমনকি বিবাহ হওয়া, সন্তান হওয়া এবং মৃত্যু বরণ করাও নির্ধারিত হয়ে যায়, ঐ হাদীসটি মুরসাল। এরূপ হাদীস দ্বারা কুরআন কারীমের স্পষ্ট কথার বিরোধিতা করা যায় না।আল্লাহ পাক বলেনঃ “আমি তো সতর্ককারী অর্থাৎ আমি মানুষকে ভাল ও মন্দ এবং পাপ ও পুণ্য সম্পর্কে অবহিতকারী, যাতে তাদের উপর যুক্তিপ্রমাণ। সাব্যস্ত হয়ে যায় এবং তারা শরীয়তের জ্ঞান লাভ করতে পারে। এই রজনীতে প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়। অর্থাৎ লাওহে মাহফুয হতে লেখক ফেরেশতাদের দায়িত্বে অর্পণ করা হয়। সারা বছরের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন বয়স, জীবিকা ইত্যাদি স্থিরীকৃত হয়।
Navir niche hat badhar sohi dolil ki
He is not only good but also better and best, best, best:
নিশ্চয় আমি এ (কুরআন) অবতীর্ণ করেছি এক বরকতময় (আশিসপূত শবেকদর) রাতে;[১] নিশ্চয় আমি সতর্ককারী। [২]
[১] (لَيْلَةٌ مُبَارَكَةٌ) বরকতময় বা আশিসপূত রাত বলতে (لَيْلَةُ الْقَدْرِ) কদরের রাত (শবেক্বদরকে) বুঝানো হয়েছে। যেমন, অন্যত্র পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে, {اِنَّا أَنْزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ} অর্থাৎ, আমি এ কুরআন শবেক্বদরে (মহিয়সী রাতে) অবতীর্ণ করেছি। (সূরা কদর) আর এই শবেক্বদর রমযানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোর মধ্যে কোন একটি রাত; যেমন হাদীসে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। সুতরাং কুরআন অবতীর্ণ হয় রমযান মাসে। যেমন মহান আল্লাহ বলেন, {شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِيْ أُنْزِلَ فِيْهِ الْقُرْآنُ} অর্থাৎ, রমযান মাসে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে। (সূরা বাক্বারাহ ২:১৮৫) এই আয়াতে কদরের এই রাতকে বরকতময় রাত গণ্য করা হয়েছে। আর এই বরকতময় হওয়াতে সন্দেহই বা কি? প্রথমতঃ এ রাতে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয়তঃ এ রাতে বহু ফিরিশতা সহ জিবরীল আমীনও অবতরণ করেন। তৃতীয়তঃ সারা বছরে সংঘটিত হবে এমন ঘটনাবলীর ফায়সালা করা হয়। (যে কথা পরে আসছে।) চতুর্থতঃ এই রাতের ইবাদত হাজার মাস (৮৩ বছর ৪ মাস) এর ইবাদতের থেকেও উত্তম। শবেকদর বা বরকতময় রাতে কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার অর্থ হল, এই রাত থেকে নবী (সাঃ)-এর উপর কুরআন অবতীর্ণ হওয়া আরম্ভ হয়। অর্থাৎ, সর্বপ্রথম এই রাতেই তাঁর উপর কুরআন অবতীর্ণ হয়। অথবা অর্থ হল, এই রাতে 'লাওহে মাহফুয' থেকে কুরআনকে 'বায়তুল ইয্যাহ'তে অবতীর্ণ করা হয়, যা নিকটতম আসমানে অবস্থিত। অতঃপর সেখান থেকে প্রয়োজন ও ঘটনাঘটনের চাহিদা অনুযায়ী ২৩ বছরের বিভিন্ন সময়ে নবী করীম (সাঃ)-এর উপর অবতীর্ণ করা হয়। কেউ কেউ لَيلَة مُبارَكَة 'বরকতময় রাত' বলতে শা'বান মাসের ১৫ তারীখের রাত (শবেবরাত)-কে বুঝিয়েছেন। কিন্তু এ কথা সঠিক নয়। যখন কুরআনের স্পষ্ট উক্তি দ্বারা এ কথা সুসাব্যস্ত যে, কুরআন শবেক্বদরে অবতীর্ণ হয়েছে, তখন এ থেকে শবেবরাত অর্থ নেওয়া কোনভাবেই ঠিক নয়। তাছাড়া শবেবরাত (শা'বান মাসের ১৫ তারীখের রাত) এর ব্যাপারে যতগুলো বর্ণনা এসেছে, যাতে এ রাতের মাহাত্ম্য ও ফযীলতের কথা বর্ণিত হয়েছে অথবা যাতে এ রাতকে ভাগ্য নির্ধারণের রাত বলা হয়েছে, সে সমস্ত বর্ণনাগুলো সনদের দিক দিয়ে জাল অথবা দুর্বল। অতএব সে (বর্ণনা)গুলো কুরআনের সুস্পষ্ট বর্ণনার মোকাবেলা কিভাবে করতে পারে?[২] অর্থাৎ, কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার উদ্দেশ্য হল, মানুষকে শরয়ী উপকার-অপকার সম্পর্কে অবহিত ও সতর্ক করা, যাতে তাদের উপর হুজ্জত কায়েম হয়ে যায়।(tafseer fathul majeed)
Thanks..........
Shab e barat palon kora bidat
apne scholar naki? esob bidat bidat bola kar theke sikhsen? jodi bidat hoy taile proman koren.
আনজালনাহু মানে হচ্ছে নাযিল করেছি। তাহলে বুঝাই যাচ্ছে সূরাহ আদ দুখান এ আল্লাহ কোরআন নাযিল হওয়া রাতের কথা বলছে, মানে লাইলাতুলকদর কদর। এখানে বরাতের কথা কোথায় পেলেন?
Salehi saheb to mittha reference dilen....
Mashallah♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
Dear Moulana, why SALAFI's don't want to follow even it is from Qur'an?
যে কারণে ইয়াজিদ ইমাম হোসেন কে শহীদ করেছিলো,আবু জাহেল রসুলের সাথে দুশমনী করেছিলো। কি কারণ ব্যাখ্যা দিবেন আপনি???একদিকে আমি বলি এরা মানসিক ও জ্ঞান প্রতিবন্ধী। আর সব চেয়ে বড় দিকটি হলো এদের না মানা নছিব/তগদির। এই মানা এবং না মানাটাওযে আপনার আমার সবার তগদির ভাই। এখানেই সসব আটকিয়ে যায়।হাইরে লীলা।
wrong approach and interpretation. Your argument and approach is not convincing.
আস্লেও আহালে হাদিসের লোকদের কথা আমার পসন্দনা।এরা রাসুলে সাল্লাহু আলাইহে সাল্লামের বেপারে জাবলে, আবার বাবা মা মারাগেলে চোল্লিসদিন পরে কাউকে খানা খাওয়াইতো পারবেনা।একথা গুলো আহালে হাদিসের লোকেরা বোলে।একথসগুলো আমার পস্নদনা।
জিনদাবাদ সুননি
উনি নিজেই বললেন,কোরান ও হাদিসে শবে বরাতের কথা উল্লেখ নাই, বাস এটাই উত্তর। শবে বরাত নেই।
ইজমা কিয়াস,তাফসিরের দরকার নাই নাকি?
islam e shobe borat bole kisu nai
Apni gan protibondi....rege jaben na vi,apni ki kono scholar? boro kotha scholar holeo temon kisu noy nosib jodi poth vrosto thake ami apni kisuy korte parbona vijan.Nosib...nosib.Ay mana na manatao j nosib....ki chomotkar lila.
Eto গুছিয়ে মিথ্যা
আপনারা কেনো এক দল কে
ইংগিত করে কথা বলছেন
নিরপেক্ষ তাকেন কোরআন
আর হাদিস দিয়ে কথা বলেন
আপনাদিকে আমি পাগাল বল্লাম না !!!!
এইখানে কোরআন আর হাদীসের বাইরে কি বলেছে?
aeita hocce kafela soytan.
Rasel ahmed.... hera soytan ar tmi feresta tai na???????
ami boli nai ami feresta.apnare chulkaite boli nai
Rasel ahmed..... sotti bolle apnar sorir jolete to tai ekto chulkaia dilam
Rasel ahmed torai to jobai kore dili. Ar ki bolbi ekhon
নিশ্চয় আমরা এটা নাযিল করেছি এক মুবারক রাতে ; নিশ্চয় আমরা সতর্ককারী। (surah dukhan : verse 3)
Indeed, ˹it is˺ We ˹Who˺ sent this ˹Quran˺ down on the Night of Glory.
নিশ্চয় আমরা কুরআন নাযিল করেছি ‘লাইলাতুল কদরে’
(Surah al-qadr : verse1)
Footnote:
It is also believed that the angels descend with all decreed matters for the whole year during that night (al-qadr also means ordainment or destiny).
রমাদান মাস, এতে কুরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের হেদায়াতের জন্য এবং হিদায়াতের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারীরূপে। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সিয়াম পালন করে । তবে তোমাদের কেউ অসুস্থ থাকলে বা সফরে থাকলে অন্য দিনগুলোতে এ সংখ্যা পূরণ করবে । আল্লাহ্ তোমাদের জন্য সহজ চান এবং তোমাদের জন্য কষ্ট চান না। আর যাতে তোমরা সংখ্যা পূর্ণ কর এবং তিনি তোমাদেরকে যে হিদায়াত দিয়েছেন সে জন্য তোমরা আল্লাহ্র মহিমা ঘোষণা কর এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
(Surah baqarah : verse 185)
Amin
❤❤❤❤
Salehi saheb to mittha reference dilen....
jei reference gula dise segula sob i sotti. asole nachte na janle uthan vanga ekta probad ase. parle jukti proman de. esob ahle khobis gula theke sobai beche thakben. rasul er proti kono adob nai. manush re aste aste rasul er prem theke duree nia jaoai eder agenda.