- সূরা মারইয়াম ৩০-৩৫ | Sura Maryam | mu_safir | official
HTML-код
- Опубликовано: 4 окт 2024
- সূরা মারইয়াম ৩০-৩৫
সূরা নম্বর: ১৯
قَالَ اِنِّىْ عَبْدُ اللّٰهِ ؕ اٰتٰٮنِىَ الْكِتٰبَ وَجَعَلَنِىْ نَبِيًّا ۙ
সে বলিল, 'আমি তো আল্লাহ্র বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়াছেন, আমাকে নবী করিয়াছেন,
আয়াত নম্বর: ৩০
وَّجَعَلَنِىْ مُبٰـرَكًا اَيْنَ مَا كُنْتُ وَاَوْصٰنِىْ بِالصَّلٰوةِ وَالزَّكٰوةِ مَا دُمْتُ حَيًّا ۖ
'যেখানেই আমি থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করিয়াছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়াছেন যত দিন জীবিত থাকি তত দিন সালাত ও যাকাত আদায় করিতে-
আয়াত নম্বর: ৩১
وَّبَرًّۢابِوَالِدَتِىْ وَلَمْ يَجْعَلْنِىْ جَبَّارًا شَقِيًّا
-'আর আমাকে আমার মাতার প্রতি অনুগত করিয়াছেন এবং তিনি আমাকে করেন নাই উদ্ধত ও হতভাগ্য;
আয়াত নম্বর: ৩২
وَالسَّلٰمُ عَلَىَّ يَوْمَ وُلِدْتُّ وَيَوْمَ اَمُوْتُ وَيَوْمَ اُبْعَثُ حَيًّا
'আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মলাভ করিয়াছি, যেদিন আমার মৃত্যু হইবে এবং যেদিন জীবিত অবস্থায় আমি উত্থিত হইব।'
আয়াত নম্বর: ৩৩
ذٰ لِكَ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ ۚ قَوْلَ الْحَـقِّ الَّذِىْ فِيْهِ يَمْتَرُوْنَ
এই-ই মারইয়াম-তনয় 'ঈসা। আমি বলিলাম সত্য কথা, যে বিষয়ে উহারা বিতর্ক করে।
আয়াত নম্বর: ৩৪
مَا كَانَ لِلّٰهِ اَنْ يَّتَّخِذَ مِنْ وَّلَدٍۙ سُبْحٰنَهٗؕ اِذَا قَضٰٓى اَمْرًا فَاِنَّمَا يَقُوْلُ لَهٗ كُنْ فَيَكُوْنُؕ
সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহ্র কাজ নহে, তিনি পবিত্র মহিমময়। তিনি যখন কিছু স্থিরকরেন তখন সেই সম্পর্কে বলেন 'হও' এবং উহা হইয়া যায়।
আয়াত নম্বর: ৩৫
=========================================
*সূরা মারিয়াম, আয়াত ৩০ থেকে ৩৫ এর গুরুত্ব ও ফজিলত:*
এই আয়াতগুলোতে আল্লাহ তাআলা ঈসা (আ.)-এর জন্ম এবং তার গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এসব আয়াতের মূল বিষয়বস্তু হলো:
*১. ঈসা (আ.)-এর নবুওয়তের ঘোষণা (আয়াত ৩০):*
ঈসা (আ.) শৈশবকালেই কথা বলেছিলেন এবং ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি আল্লাহর প্রেরিত রাসূল। এটি তার অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ। তার কথা থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাকে জ্ঞান, হিকমত ও দায়িত্ব দিয়েছেন।
*২. আল্লাহর ইবাদতের গুরুত্ব (আয়াত ৩১):*
ঈসা (আ.) স্পষ্টভাবে বলেন, তাকে আল্লাহ ইবাদত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নির্দেশ করে যে, একমাত্র আল্লাহই উপাস্য, এবং ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, যার দায়িত্ব হলো আল্লাহর নির্দেশ প্রচার করা।
*৩. মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতা (আয়াত ৩২):*
এই আয়াতে ঈসা (আ.) তার মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতার কথা উল্লেখ করেন। এটি নির্দেশ করে যে, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য পালন করা একজন মুমিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
*৪. অহংকারের নিন্দা (আয়াত ৩২):*
ঈসা (আ.) উল্লেখ করেছেন, তিনি অহংকারী বা অবাধ্য নন। এটি আমাদেরকে অহংকার ও অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয়।
*৫. ঈসা (আ.)-এর জন্ম, মৃত্যু ও পুনরুত্থান (আয়াত ৩৩):*
এই আয়াতে তার জন্ম, মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের উল্লেখ করা হয়েছে। এটি পরকালে বিশ্বাস এবং মানুষের জীবন-জীবনের চক্রের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
*৬. আল্লাহর একত্ব (আয়াত ৩৪-৩৫):*
এই আয়াতগুলোতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, আল্লাহর কোনো পুত্র নেই। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, আর তার স্থান আল্লাহর বান্দা এবং প্রেরিত রাসূল হিসেবে।
*ফজিলত:*
এই আয়াতগুলোতে ঈসা (আ.)-এর নবুওয়ত, একত্ববাদ এবং আল্লাহর ক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এসব আয়াত পাঠ করা ঈমান মজবুত করে, তাওহিদের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস আনে এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
=========================================
Facebook Page 👇
/ profile
Telegram Channel 👇
t.me/Musafir_05
Instagram ID 👇
/ musafir__0506
WhatsApp channel 👇
whatsapp.com/c...
Allahu akbar... ❤❤❤
Allahu Akbar
sobhanallahi obihamdihi ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
💚
awsome 😢😢
এই ভিডিওটি দাওয়াত কাজের জন্য ব্যবহার করা যাবে কি?
জি ভাই অবশ্যই ব্যবহার করতে পারবেন ।
❤❤❤❤❤❤❤
মাশা আল্লাহ
💚❤️
❤❤❤
❤
Ai ayat porle ki hoy pls jante cai ami
**সূরা মারিয়াম, আয়াত ৩০ থেকে ৩৫ এর গুরুত্ব ও ফজিলত:**
এই আয়াতগুলোতে আল্লাহ তাআলা ঈসা (আ.)-এর জন্ম এবং তার গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এসব আয়াতের মূল বিষয়বস্তু হলো:
**১. ঈসা (আ.)-এর নবুওয়তের ঘোষণা (আয়াত ৩০):**
ঈসা (আ.) শৈশবকালেই কথা বলেছিলেন এবং ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি আল্লাহর প্রেরিত রাসূল। এটি তার অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ। তার কথা থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাকে জ্ঞান, হিকমত ও দায়িত্ব দিয়েছেন।
**২. আল্লাহর ইবাদতের গুরুত্ব (আয়াত ৩১):**
ঈসা (আ.) স্পষ্টভাবে বলেন, তাকে আল্লাহ ইবাদত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নির্দেশ করে যে, একমাত্র আল্লাহই উপাস্য, এবং ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, যার দায়িত্ব হলো আল্লাহর নির্দেশ প্রচার করা।
**৩. মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতা (আয়াত ৩২):**
এই আয়াতে ঈসা (আ.) তার মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতার কথা উল্লেখ করেন। এটি নির্দেশ করে যে, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য পালন করা একজন মুমিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
**৪. অহংকারের নিন্দা (আয়াত ৩২):**
ঈসা (আ.) উল্লেখ করেছেন, তিনি অহংকারী বা অবাধ্য নন। এটি আমাদেরকে অহংকার ও অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয়।
**৫. ঈসা (আ.)-এর জন্ম, মৃত্যু ও পুনরুত্থান (আয়াত ৩৩):**
এই আয়াতে তার জন্ম, মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের উল্লেখ করা হয়েছে। এটি পরকালে বিশ্বাস এবং মানুষের জীবন-জীবনের চক্রের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
**৬. আল্লাহর একত্ব (আয়াত ৩৪-৩৫):**
এই আয়াতগুলোতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, আল্লাহর কোনো পুত্র নেই। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, আর তার স্থান আল্লাহর বান্দা এবং প্রেরিত রাসূল হিসেবে।
**ফজিলত:**
এই আয়াতগুলোতে ঈসা (আ.)-এর নবুওয়ত, একত্ববাদ এবং আল্লাহর ক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এসব আয়াত পাঠ করা ঈমান মজবুত করে, তাওহিদের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস আনে এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
Please tell me the name of the reciter.
هادي توري
pls can anyone tell me name of the reactor???
هادي توري
❤❤❤❤❤❤
❤️💚
❤❤
💚