সংখ্যা গরিষ্ঠতা হকের মানদণ্ড নয়। ভারতের বিভিন্ন আশ্রম সমুহে প্রত্যহ কোটি ভক্তের সমাবেশ ঘটে ঐখানেও আরো উন্নতমানের খাবার পরিবেষণ করা হয়।লোকনাথ, ভোলানাথ ও শম্ভু নাথ ওরা কোন অলি।আসলে ঐ ব্যবসাটা তিনি ভারত থেকেই শিখে এসেছেন।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।
আটরশির পীর সাহেব সঠিক সত্য প্রকাশ করে গিয়েছন।মুমেনের অর্থ আদর্শিক ব্যক্তি।যিনি কৃতকার্য হযে আদর্শিকে পরিনত হন,তিনি যোগ্য হিসেবে অন্যদের জন্য অনুসরণীয়। তাঁর জন্য ইবাদত ফরয নহে।তিনি অন্যদের শেখানোর জন্য ইবাদত করে থাকেন।কিন্তু ইবাদতের কোন বাধ্যবাধকতা তাঁর উপর থাকে না। বিষয়টি সূরাতুল তওবাতে ঘোষিত হয়েছে(105)।মুমেনগনই দুনিয়াতে একমাত্র পবিত্র মহাসত্তার পবিত্র প্রতিনিধি।এজন্যই কুরআনের বহু আয়াতে মানুষকে পবিত্র হওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রভু।ইহাই পূর্নতার হাকিকত।পূর্নতার জন্যই সর্বপ্রকার ইবাদত।পূর্নতা প্রপ্তগন অন্য সবার অনুসরণ যোগ্য।
হুজুর আমি মনে করি যেই আলেম এইকথা বলেছেন তাহার বিরুদ্ধে আপনাদের দরবার থেকে ব্যাবস্তা নেওয়া দরকার যদি সঠিকভাবে ব্যাবস্তা নেন তাহলে আর কেহ সঠিকভাবে না জানিয়া মিথ্যা কথা বলে প্রচার প্রচারণা করার সাহস পাবেনা এটা আমার বিশ্বাস ধন্যবাদ
বিশ্ব ওলী খাজা বাবা ফরিদপুরী আটরশি জিন্দাবাদ ❤ দাদা হুজুর এনায়েতপুরী জিন্দাবাদ ❤ অলি আউলিয়ার দেশ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ❤ দয়াল নবীজীর সুন্নী ইসলাম জিন্দাবাদ ❤❤
আমি সহিদুলা বলছি এক বুযুরগোও বুরি বলেন, হযরত ওমর ফরুক রা, বরনিত করেছেন যে একজন সাধারন মানুষকে অনেক ইবাৃওদত করতে হয, তারচায তো বেশি ইবাদত করতে হয পীর অলিআললাহ দের যখন তারা ইবাদত করতে করতে শেষ পরযায চলেযায তখন তাদের সুরতে আললাহ ওরাসুলের সুরত দেখাযায রুহনি জগতের কথা
একজন আল্লাহর অলি মানুষের অন্তরে আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললাম এর মহব্বত শক্ত ভাবে সেট করে দেন। এতে সেই বান্দা আল্লাহ, রাসূলের জন্য মহব্বত এ কাঁদতে থাকে।তাই সে পীরের দরবারে পাগলের মত বার বার যায়।আর, একজন সাধারণ আলেম এর ওয়াজ শুনা মানে,,এমন,, চোখের আড়াল হলেই মনের আড়াল হয়। কিছু দিন গেলেই আর মনে থাকে না, কারণ এতে দিলে মহব্বত সৃষ্টি হয় নাই।ভন্ড, পথভ্রষ্ট জ্ঞান পাপী রা আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললাম কে মহব্বত করে না বলে অলি আউলিয়ার দরবার শরীফ নিয়ে ব্যঙ্গ করে বাজে মন্তব্য করে। এই সব মূর্খ দের ধিক্কার জানাই।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ অনেক ধন্যবাদ উচিত জবাব দেয়ার জন্য
হায়রে বিশ্বাস, অতি আবেগি হয়ে মক্কা বাসিরা আবু জাহেল কে ও হক মনে করে ছিলো।
মাশাল্লাহ প্রিয় কলিজার হুজুর খুব সুন্দর করে বুজান আপনি আলহামদুলিল্লাহ সুন্নিজামাত জিন্দাবাদ আল্লার কাছে দুয়া করি আপনাকে নেক হায়াত দান করতা আমিন
মাশা-আল্লাহ ❤❤সুন্দর বয়ান ❤
আটরশির খাজাবাবা ফরিদপুরি নিঃসন্দেহে একজন আল্লাহর অলী ছিলেন। খাজাবাবা ফরিদপুরি জিন্দাবাদ।
মহান আল্লাহ কি আপনাদের নিকট অহি করেছেন?আসলে ধর্ম ব্যবসায়ী আবু জাহেলকেও মক্কা বাসিরা হক ও আল্লাহর প্রিয় বান্দা মনে করে করতো।
Vondo oli
হক্কানী দরবার শরীফ বিশ্ব জাকের মঞ্জিল বিশ্ব অলি খাজা বাবা ফরিদপুরি জিন্দাবাদ
সংখ্যা গরিষ্ঠতা হকের মানদণ্ড নয়। ভারতের বিভিন্ন আশ্রম সমুহে প্রত্যহ কোটি ভক্তের সমাবেশ ঘটে ঐখানেও আরো উন্নতমানের খাবার পরিবেষণ করা হয়।লোকনাথ, ভোলানাথ ও শম্ভু নাথ ওরা কোন অলি।আসলে ঐ ব্যবসাটা তিনি ভারত থেকেই শিখে এসেছেন।
যতই মানুষ ভন্ড দরবার বলুক আমার জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত আমি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল যাব ❤❤❤
Moira dekho
❤❤❤❤❤❤হক কথা ❤❤❤❤❤❤❤
মারহাবা রেজা শাহ বাবা শাহ শম্ভু গন্জী এনায়েতপুরী জিন্দাবাদ আমি গুনাগার বিল্লাল হোসেন সৌদি আরবের থাকি 💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕💕
আটরশি দরবারে ভিগ্য ভিগ্য আলেম বের হয় আলহামদুলিল্লাহ,, ❤❤❤
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।।
বিশ্ব ওলী খাজাবাবা শাহ্ সূফী ফরিদপুরী কু ছে আ সাহেব জিন্দাবাদ জাকের পার্টি জিন্দাবাদ
মাশাললা ❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
মাসাআল্লাহ মারহাবা সুন্দর আলোচনার জন্য মারহাবা।
মারহাবা মারহাবা ইয়া মারহাবা। সাথে সাথে উচিত জবাব দেওয়ার জন্য।
আমি মনে করি জে কোনো চিন্তা করতে হবে আহলে সুনাত ওয়াল জামাত সটিক আললাহর দল ও আমাদের ণবির দল এটি সটিক কথা
হক্কানী দরকার বিশ্ব জাকের মঞ্জিল ,, বিশ্ব অলি খাজা বাবা ফরিদপুরী জিন্দাবাদ
আটরশির পীর সাহেব যে বিশ্ব অলি তা কি মহান আল্লাহ আপনাদের নিকট অহি করেছেন?
@@KhalilurRahman-u2uধুর পাগল পাপী
ফরিদপুর দরবার শরীফ জাতীয় ভন্ড এতে কোন সন্দেহ নাই
আর বক্তা নামের ছাগল বার বার বলতেছে পীর সাহেব কেবলা
কেবলা বলার দলিল দিতে বল
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।
বিশ্বওলী খাজা বাবা ফরিদপুরীর প্রেম বাগানের একটি ফুল।
মাশাল্লাহ। ❤🎉বিশ্বওলী খাজা বাবা ফরিদপুরী জিন্দাবাদ।
ওলামায়ে আহলে সুনাত ওয়াল জামাত হুজুর জিনদাবাত
বিশ্ব ওলি খাজা বাবা ফরিদপুরে জিন্দাবাদ
masaallah❤❤❤
Mushallah
আটরশির পীর সাহেব সঠিক সত্য প্রকাশ করে গিয়েছন।মুমেনের অর্থ আদর্শিক ব্যক্তি।যিনি কৃতকার্য হযে আদর্শিকে পরিনত হন,তিনি যোগ্য হিসেবে অন্যদের জন্য অনুসরণীয়। তাঁর জন্য ইবাদত ফরয নহে।তিনি অন্যদের শেখানোর জন্য ইবাদত করে থাকেন।কিন্তু ইবাদতের কোন বাধ্যবাধকতা তাঁর উপর থাকে না। বিষয়টি সূরাতুল তওবাতে ঘোষিত হয়েছে(105)।মুমেনগনই দুনিয়াতে একমাত্র পবিত্র মহাসত্তার পবিত্র প্রতিনিধি।এজন্যই কুরআনের বহু আয়াতে মানুষকে পবিত্র হওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রভু।ইহাই পূর্নতার হাকিকত।পূর্নতার জন্যই সর্বপ্রকার ইবাদত।পূর্নতা প্রপ্তগন অন্য সবার অনুসরণ যোগ্য।
❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ এটা কে বলে সত্যি ইসলাম
হুজুর আমি মনে করি যেই আলেম এইকথা বলেছেন তাহার বিরুদ্ধে আপনাদের দরবার থেকে ব্যাবস্তা নেওয়া দরকার যদি সঠিকভাবে ব্যাবস্তা নেন তাহলে আর কেহ সঠিকভাবে না জানিয়া মিথ্যা কথা বলে প্রচার প্রচারণা করার সাহস পাবেনা এটা আমার বিশ্বাস ধন্যবাদ
Bbbbbbbbbbbbbbbbu
বিশ্ব ওলী খাজা বাবা ফরিদপুরী আটরশি জিন্দাবাদ ❤ দাদা হুজুর এনায়েতপুরী জিন্দাবাদ ❤ অলি আউলিয়ার দেশ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ❤ দয়াল নবীজীর সুন্নী ইসলাম জিন্দাবাদ ❤❤
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল -জিন্দাবাদ
আমিন
আটরশিপীরজন্দাবাদ!
বিশ্ব ওলী খাজাবাবা ফরীদ পুরী জিন্দাবাদ বিশ্ব জাকের মঞ্জিল জিন্দাবাদ 😭😭😭
প্রত্যেক জেলা পর্যায়ে জাকের মঞ্জিলের ব্যানারে মাদ্রাসা করা হোক .সে মাদ্রাসায় তরিকার ভাইদের ছেলে মেয়েরা লেখা পড়া করবে এটা আসা করি .
একমত ভাই
Amio...acii..
পীর তন্ত্র হলো ইসলামের ঐক্য বিনষ্ট কারী ফেতনা। যা শয়তান দ্বারা পরিচালিত শেরেক বিদাতের কারখানা।
মাদারীপুর জেলা জাকের পার্টি J S F জিন্দা বাদ
Hokkani dorbar sorifer alem, soriyot torikoter shombolito Gaan gorbo sundor alochona koresen ,
Mashallah.
Alhamdulilah
❤❤❤❤
Nare takbir::::Allahu Akbar
বিশ্ব ওলী খাজা বাবা ফরিদপুরী জিন্দাবাদ ♥️
আমি সহিদুলা বলছি এক বুযুরগোও বুরি বলেন, হযরত ওমর ফরুক রা, বরনিত করেছেন যে একজন সাধারন মানুষকে অনেক ইবাৃওদত করতে হয, তারচায তো বেশি ইবাদত করতে হয পীর অলিআললাহ দের যখন তারা ইবাদত করতে করতে শেষ পরযায চলেযায তখন তাদের সুরতে আললাহ ওরাসুলের সুরত দেখাযায রুহনি জগতের কথা
১০০% সতি
আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ-----------
আসসালামু ওয়ালাইকুম,, রোস টিভি ওয়ান লাইন কে বলতেছি ভাই জান এই ওয়াজ টা কি আটরশিতে নাকি কোন খানে একটু জানাবেন❤❤❤❤
জিন্দা বাঁধ খাজাবাবা ফরিদপুরি
❤ 5:47
বিশ্ব ওলী খাজাবাবা ফরিদপুর জিন্দাবাদ
খাজা বাবা ফরিদপুরী জিন্দা বাদ
একজন আল্লাহর অলি মানুষের অন্তরে আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললাম এর মহব্বত শক্ত ভাবে সেট করে দেন। এতে সেই বান্দা আল্লাহ, রাসূলের জন্য মহব্বত এ কাঁদতে থাকে।তাই সে পীরের দরবারে পাগলের মত বার বার যায়।আর, একজন সাধারণ আলেম এর ওয়াজ শুনা মানে,,এমন,, চোখের আড়াল হলেই মনের আড়াল হয়। কিছু দিন গেলেই আর মনে থাকে না, কারণ এতে দিলে মহব্বত সৃষ্টি হয় নাই।ভন্ড, পথভ্রষ্ট জ্ঞান পাপী রা আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললাম কে মহব্বত করে না বলে অলি আউলিয়ার দরবার শরীফ নিয়ে ব্যঙ্গ করে বাজে মন্তব্য করে। এই সব মূর্খ দের ধিক্কার জানাই।
🎉
AbnD🐕🐕🦮
99 নং আয়াতের অর্থ কি
Boondo durbar zindabad
Bondo 🐄 picnic Kai😂
Bisso Jakar munjil jindabat
গাজা খাওয়া টা ও ত আছে। ওটা বলেন
কোন জায়গায় খাই গো ভাই আপনি কি দেখছেন
ভাই পির মুরিদী আর বেশি দিন বাংলাদেশে চলবেনা
তুর মত খ বিশ এই বাংলাদেশে বেশিদিন থাকবে
সামনে দিন আস্তে ছে বাজান, গাঞ্জা খোর
কই চলবে ভাই একটু বল বেন এ-ই সত্য তরিকার প্রচার
AtRasi Napak Sab mosrek
মাশাআল্লাহ
❤❤