সেনা শাসন? শেষ খেলা খেললেন ড. ইউনূস ! সহজ সরল ব্যক্তির জমি বিনাপণে জবর দখল করে মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানামাজার গড়ে তুলে তার মধ্যে দুই চারটা কুরআনা কিতাব স্তুপ করে রেখে বুঝাচ্ছেন তিনি ধমৃচর্চা করছেন আর সুযোগ পেলেই জড়াচ্ছেন-ব্যভিচার, বালাৎকারে। ধরা পড়বে এ ভেবে শুরু হয় হেত্বাভাস-খুন, ঘুষ। হেত্বাভাস মানে কুযুক্তি, কুপরামর্শ, বেআইনী কাজে জড়াতে আইনী সুযোগ ব্যবহার করে। ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাবলে যা যা করতে পারবে সেনাবাহিনী। ফৌজদারি আইনের ৪ ধারায় বলা আছে- যিনি আইন জানেন, এডভোকেট বা উকিল না হলেও আদালতে শুনানী করতে পারেন। বিচারক বা ম্যাজিস্ট্রেট তা গ্রহণ করতে বাধ্য। আইনজীবীর অঙ্গভঙ্গি, বিচারকের কাপুরুষতা, পুলিশে আইন অজ্ঞতার ভান করা বা অপরাধ প্রবণ হলে জনগণ চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে হত্যা করবে এটা স্বাভাবিক নিয়ম
অসাধারণ একটি মহৎ কাজ করেছেন মাননীয় সেনাবাহিনী প্রধান অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব তিনি অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সেনাবাহিনী প্রতিটি জেলায় সেনাবাহিনী মোতায়েন ওটহল অব্যহত থাকবে নৈরাজ্য সৃষ্টি কারী দের কঠোর হাতে দমন করবেন
আমি গবিত আমি একজন সৈনাবাহিনি ভাতিজা❤❤আমার কাকা সব সময় বলি যেন ভালো ব্যবহার করে, কোন অপরাধ করলে সেটা যেন আগে খুজে দেখে বিচার করে, সাধারন মানুষকে উপকার করে❤❤😊😊
আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের গর্ব বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আশাকরি দেশটাতে শান্তি আনতে পারবে।
😂
আরো এগিয়ে যাও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের সেরা সম্পদ, আশাকরি দেশটাতে শান্তি আনতে পারবে❤
আলহামদুলিল্লাহ সেনাবাহিনী এ দেশের গৌরব ❤❤❤❤❤❤❤❤
সেনাবাহিনী জনগণের সেবা আরও উন্নত করতে সক্ষম হবে।
সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের দায়িত্বশীলতা আরও বৃদ্ধি পাবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার ফলে সেনাবাহিনী দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবে।
জনগণের নিরাপত্তা বজায় রাখতে সেনাবাহিনী আরও সক্রিয় হবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার ফলে সেনাবাহিনীকে আরও দায়িত্বশীল করা হবে।
❤😢
ধন্যবাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ❤❤❤
ধন্যবাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে।
আমার মতে এই ক্ষমতা সবসময় দরকার ।
এটি জনগণের জন্য একটি আশাব্যঞ্জক পদক্ষেপ।
সেনাবাহিনী দেশের ও মানুষ এর সেবা মূলক যা দরকার তা করবে। ধন্যবাদ।
এটি জনগণের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।
সেনাবাহিনী স্থানীয় জনগণের সমস্যাগুলোকে গুরুত্ব সহকারে নেবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের অহংকার গর্ব এদেরকে হেদায়েত দান করেন ইসলামের সঠিক বুঝ দান করেন
দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসবে।
এটি দেশের জনগণের জন্য একটি নতুন আশা নিয়ে আসবে।
জনগণের মধ্যে আস্থা বাড়াতে এই পদক্ষেপ সহায়ক হবে।
এটি দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও মজবুত করবে।
এটি দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন ঘটাবে।
এটি আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার সূচনা করবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যদি ক্ষমতা দেওয়ার জন্য আইন উপদেষ্টা কে ধন্যবাদ এটা অফ বর থাকতে হবে সাধারণ মানুষ সুবিধা ভোগ করতে পারেন পারে
সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ আইন প্রয়োগে সহায়ক হবে।
সংকটময় পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
এটি দেশের আইন শৃঙ্খলার উন্নয়নে সহায়ক হবে।
এটি আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
এটি দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাবে।
জনগণের মাঝে নিরাপত্তার অনুভূতি বৃদ্ধি পাবে।
Alhamdolilla onek Valo news
সংকটকালীন সময়ে এটি সেনাবাহিনীর সক্রিয়তা বৃদ্ধি করবে।
এই সিদ্ধান্ত দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুদৃঢ় করবে।
সেনাবাহিনীর ভূমিকা দেশের অভ্যন্তরীণ সংকট মোকাবেলায় অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
সংকটকালীন সময়ে সেনাবাহিনী দ্রুত পদক্ষেপ নিতে পারবে।
সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ড স্থানীয় সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জনগণের সেবায় সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাবে।
এটি দেশের উন্নয়ন প্রকল্পে সহায়তা করবে।
জনগণের অধিকার রক্ষায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এটি সেনাবাহিনীর সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয় বাড়াবে।
এ দেশ নিরাপদ থাকবে এক হক্কানি ওলামায়ে কেরামের কাছে থাকলে দুই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে থাকলে
এটি একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ বলে মনে হচ্ছে।
এটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সহায়ক হবে।
জ্বলছে নগর; জ্বলছে মানবতা !!
সেনাবাহিনী আজ জাতির ভরসা।।
সেনা শাসন? শেষ খেলা খেললেন ড. ইউনূস ! সহজ সরল ব্যক্তির জমি বিনাপণে জবর দখল করে মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানামাজার গড়ে তুলে তার মধ্যে দুই চারটা কুরআনা কিতাব স্তুপ করে রেখে বুঝাচ্ছেন তিনি ধমৃচর্চা করছেন আর সুযোগ পেলেই জড়াচ্ছেন-ব্যভিচার, বালাৎকারে। ধরা পড়বে এ ভেবে শুরু হয় হেত্বাভাস-খুন, ঘুষ।
হেত্বাভাস মানে কুযুক্তি, কুপরামর্শ, বেআইনী কাজে জড়াতে আইনী সুযোগ ব্যবহার করে। ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাবলে যা যা করতে পারবে সেনাবাহিনী। ফৌজদারি আইনের ৪ ধারায় বলা আছে- যিনি আইন জানেন, এডভোকেট বা উকিল না হলেও আদালতে শুনানী করতে পারেন। বিচারক বা ম্যাজিস্ট্রেট তা গ্রহণ করতে বাধ্য। আইনজীবীর অঙ্গভঙ্গি, বিচারকের কাপুরুষতা, পুলিশে আইন অজ্ঞতার ভান করা বা অপরাধ প্রবণ হলে জনগণ চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে হত্যা করবে এটা স্বাভাবিক নিয়ম
সেনাবাহিনীর ভূমিকা সামাজিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে এবং শান্তি বজায় রাখতে অপরিহার্য।
এটি দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের দক্ষতা কাজে লাগানো হবে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে।
সেনাবাহিনী কে আরো ক্ষমতা দেয়া হোক দেশে এই বাহিনী চারা কোনো বাহীনীর উপর জনগনের আস্তা নেই
সেনাবাহিনীর ভূমিকা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় আরও বৃদ্ধি পাবে।
এটি দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করবে।
সেনাবাহিনীর কার্যক্রম স্থানীয় জনগণের জন্য কার্যকর হবে।
সেনাবাহিনী স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগী হয়ে কাজ করবে।
আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর দক্ষতা বাড়বে।
সংকটকালীন সময়ে সেনাবাহিনী স্থানীয় জনগণের সেবা করতে পারবে।
আইনশৃঙ্খলার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে।
জনগণের স্বার্থে সেনাবাহিনীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেশের আইন শৃঙ্খলার উন্নয়নে সহায়ক হবে।
জনগণের মধ্যে আইন শৃঙ্খলার প্রতি আস্থা বাড়বে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে তাদের প্রতি ভালোবাসা উঠে গেল ।
সেনাবাহিনীর কমিশন্ডপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
বয়কট প্রথম আলো
সেনাবাহিনী আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে দ্রুততা অর্জন করবে।
জনগণের কাছে সেনাবাহিনীর আস্থা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে।
আমরা এমনই একটি সোনার বাংলাদেশ চাই তা শুধু সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় সম্ভব, আলহামদুলিল্লাহ 👍💕🥳
আরো এগিয়ে যাও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী 💪
সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় অপরিহার্য।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার ফলে আইন প্রয়োগে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হবে।
এটি দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
অসাধারণ একটি মহৎ কাজ করেছেন মাননীয় সেনাবাহিনী প্রধান অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব তিনি অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সেনাবাহিনী প্রতিটি জেলায় সেনাবাহিনী মোতায়েন ওটহল অব্যহত থাকবে নৈরাজ্য সৃষ্টি কারী দের কঠোর হাতে দমন করবেন
সেনাবাহিনীর কার্যক্রম দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বজায় রাখতে সহায়ক।
সেনাবাহিনীর সাহায্যে সামাজিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে।
সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণের ফলে জনগণের মধ্যে নিরাপত্তা অনুভূতি বাড়বে।
সেনাবাহিনীর সাহায্যে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে।
সেনাবাহিনীর দায়িত্ব বৃদ্ধি পাওয়ায় জনগণের মধ্যে আস্থা বৃদ্ধি পাবে।
এটি সংকটকালীন সময়ে স্থানীয় প্রশাসনের কার্যক্রমকে সহায়তা করবে।
❤❤❤❤🎉🎉🎉ধন্যবাদ ❤❤সেনা ভালো ❤❤বন্ধু 🎉🎉
একদম ঠিক একমত।
এই সিদ্ধান্ত আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে আরও কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
সেনাবাহিনী ভাইয়েরা এগিয়ে যান আমরা আছি আপনাদের সাথে 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার ফলে স্থানীয় সমস্যার দ্রুত সমাধান হবে।
সেনাবাহিনী কি ম্যাজিস্ট্রি ক্ষমতা আরো আগেই দেওয়া উচিত ছিল।
এটি সেনাবাহিনীর কার্যক্রমকে আরও সফল করবে।
সংকটকালীন সময়ে সেনাবাহিনী দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার ফলে সেনাবাহিনী স্থানীয় প্রশাসনকে সমর্থন করবে।
সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এই সিদ্ধান্তের ফলে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় পরিবর্তন নিয়ে আসবে।
সেনাবাহিনীর ভূমিকা দেশের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এটি একটি স্বাগত পরিবর্তন যা দেশের উন্নয়ন নিয়ে আসবে।
এটি দেশের স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।
সেনাবাহিনীর কর্তৃত্ব জনমনে নিরাপত্তার অনুভূতি সৃষ্টি করবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা সেনাবাহিনীর কার্যকরী ভূমিকা নিশ্চিত করবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মাধ্যমে তারা স্থানীয় প্রশাসনকে সহায়তা করতে পারবেন।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মাধ্যমে সেনাবাহিনী দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারবে।
আমি গবিত আমি একজন সৈনাবাহিনি ভাতিজা❤❤আমার কাকা সব সময় বলি যেন ভালো ব্যবহার করে, কোন অপরাধ করলে সেটা যেন আগে খুজে দেখে বিচার করে, সাধারন মানুষকে উপকার করে❤❤😊😊
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার ফলে স্থানীয় সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা সেনাবাহিনীর কর্তৃত্বকে সুদৃঢ় করবে।
সেনাবাহিনীর দক্ষতার উন্নয়ন ঘটবে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে।
সংকটকালীন পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী জনসেবায় অবদান রাখবে।
জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনীর দক্ষতা বাড়বে।
সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় অপরিহার্য।