আল্লাহর রসূল(সাঃ) বলেছেন কেউ যেন কুকুরের মতন সেজদা না করে । তিনি বলেছেন তোমার ঐভাবেই নামাজ পড় যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো । দুই পবিত্র জায়গা মক্কা- মদিনা শায়েখ যারা আছেন তারাও বলেনি মহিলাদের আলাদা নামাজের কথা ।তবে মহিলারা পুরোপুরি পর্দা করতে হবে ।কোন পীর কোন আলেম কি বলেছে তা শুনার দরকার নেই । বরং একজনকেই অনুসরণ করবো তিনি হলেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)❤❤❤❤❤❤❤।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূল (সা:) পুরুষদেরকে সিজদারত অবস্থায় তার দুই হাত হিংস্র জন্তুর ন্যায় মাটিতে বিছিয়ে দিতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, সালাত, হা-১১১০/২৪০)। হানাফি মাযহাবের অভিমত হলো, 'নারীর বসার পছন্দনীয় নিয়ম হলো, তার দুই পা একপাশে মিলিয়ে রাখবে এবং পুরুষের মত এক পা দাঁড় করিয়ে রাখবে না'। (কিতাবুল আছার, পৃ-৬০৯)। রাসূল (সা:) নামাজরত দুই মহিলার নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, যখন তোমরা সিজদা করবে তখন দেহের কত অংশ গোশত জমিনের সাথে মিশিয়ে দিবে। কারণ নারী পুরুষের মতো নয়। (ইমাম আবু দাউদ, হা-৮০)। মহিলারা যখন অন্তঃসত্তা অবস্থায় থাকে তখন তারা পুরুষের মতো হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না। এজন্য রাসূল (সা:) বলে দিয়েছেন, নারী পুরুষের মতো নয়। আগামী ভিডিওতে নারী ও পুরুষের নামাজ কেন আলাদা, এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। আশা করি ভিডিওটি দেখলে সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষদের নামাজে কোন সমস্যা নেই। চার মাযহাবের অভিমত অনুসারে মহিলাদের ক্ষেত্রে হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। রাসূল (সা:) মহিলাদের শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নামাজে কিছুটা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। যখন তারা অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় থাকে তখন পুরুষদের মত হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না। ভালো থাকবেন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি? একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি। 🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক 👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇 সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা। - বুখারী ৮২২ আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই। নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায় কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"। (বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩) সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল। বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। - মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮ রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮) ‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো। -[সূরা আল ইমরান : ৩১] আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না। [ সুরা আল-আনআম :২২] মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত। - ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ) [আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪] নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
আপনি কি নিজের মতো রেফারেন্স বানিয়েছেন! আপনি কোন রেফারেন্স দিয়ে কথা বলছেন! বিশ্ব নবী বলেছেন তোমরা সেভাবেই নামাজ পড়ো যেভাবে আমাকে পড়তে দেখছো,,যতো গুলো বাংলাদেশি নামাজের ভিডিও দেখলাম সবার ই এক বয়ান অথচ মিজানুর রহমান আজহারি, শায়খ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান তারা বলেন বলেছেন খুব বেশি পার্থক্য নাই যদি থাকতো তবে সেটি উল্লেখ থাকতো,,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূলুল্লাহ (সা:) নামাযরত দুই মহিলার নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, তোমরা যখন সিজদা করবে তখন দেহের কতক অংশ গোশত জমিনের সাথে মিশিয়ে দিবে। কারণ নারী পুরুষের মতো নয়। (ইমাম আবূ দাউদ, কিতাবুল মারাসিল, হা-৮০)। যখন মহিলারা অন্তঃসত্ত্বা হয় তখন হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না পুরুষদের মত। তাই মহিলাদের এই তিনটি ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে। ভালো থাকবেন। আমিন।
hanafira vul niyom ber korce....vlo kore hadij ghatun ghete dekhun sothik hadis ghatun...mohila purus namaj ek kafoner kapor o ek kboro ek kborer ajabo ek alada to r nh.......... Mokkay mohila puruser namaj same
অনেক বিনীত ভাবে একটা কথা বলতে চাই , আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ ( সা:) বলেছেন , ' তোমরা নামাজ পড় সেভাবে , যেভাবে আমি নামাজ পড়ি 'অর্থাৎ তিনি তোমরা বলতে নারী পুরুষ উভয়কে বুঝিয়েছেন। তাই পুরুষ ও মহিলার নামাজের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। দয়া করে ভুল মাছালা দিবেন না। এতে গুনাহ হয় এবং অনেকে বিভ্রান্ত হয়। যাজাকাল্লাহ্ খাইরান।
@@sweetworld6825 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূলে পাক (সা:) আরেক হাদিস বলেছেন, নারী যখন সিজদা করবে তখন তারা যেন তাদের পেট উরুর সাথে মিশিয়ে দেয়। কারণ নারী এক্ষেত্রে পুরুষের মতো নয়। (আবু দাউদ, হা-৮০)। কোন মহিলা ইচ্ছে করলেই হুবহু পুরুষের মতো নামাজ আদায় করতে পারে না। ব্যতিক্রম থাকবে। আমার পরবর্তী ভিডিওতে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং হাদিস পড়তে হবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন একটি সূরার একটি আয়াত মুখস্ত করবেন। যেমন- সূরা ফাতিহার ৭ টি আয়াত। ৭ দিনে ৭টি আয়াত মুখস্ত করবেন আর সাথে সাথে লিখবেন। তাহলে দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে। সূরা না পারলে আপনি মসজিদে জামাতের সাথে নামাজ পড়বেন। এতে নামাজের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হবে। নামাজে ভুল হলেও নামাজ আদায় করতে হবে। যেহেতু আপনি নতুন মুসলমান আপনার ভয় পেলে চলবে না। ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন ইমামের সাথে। যতদিন না ওযু, নামাজের নিয়ম, সূরা না পারছেন ততদিন কোন অবস্থাতেই নামাজ বাদ দিবেন না। নামাজে ভুর হলে সাহু সিজদা করতে হয়। মহান আল্লাহ তায়ালা আপনার সহায় হউন। ভালো থাকবেন। আমিন।
ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, ছেলেদের পোশাক মেয়েরা কিংবা মেয়েদের পোশাক ছেলেরা পড়া হারাম। ছেলেরা প্যান্ট শার্ট পরতে পারবে, কোন সমস্যা নেই। তবে টাখনুর উপর পরতে হবে। আর মেয়েরা-সালোয়ার কামিজ যা সুন্নতি পোশাক পরিধান করবে। তবে টাখনুর নিচে পরতে হবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি? একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি। 🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক 👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇 সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা। - বুখারী ৮২২ আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই। নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায় কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"। (বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩) সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল। বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। - মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮ রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮) ‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো। -[সূরা আল ইমরান : ৩১] আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না। [ সুরা আল-আনআম :২২] মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত। - ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ) [আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪] নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়া বিদআত। মনের ইচ্ছা হলো মূল। আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ কত রাকআত পড়ছেন তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দেখছেন। সুতরাং মনে মনে এটুকু বললেই হবে, আমি এই ওয়াক্তের এত রাকআত এই নামাজ আদায় করছি। আল্লাহু আকবার। এভাবে মনে মনে বললেই হবে অথবা না বললেও হবে। কোন সমস্যা নেই। নাজ সহীহভাবে আদায় করাটাই মূল উদ্দেশ্য। সেখানে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, সহীহ হাদিসের কোথাও জায়নামাজে দাঁড়িয়ে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' কিংবা 'নাওয়াইতুয়ান' বলে নিয়ত করার ব্যাপারে উল্লেখ নেই। এগুলো পড়া বিদআত। শুধুমাত্র মনে মনে চিন্তা করলেই যথেষ্ট যে আপনি কোন ওয়াক্তের কোন নামাজ কত রাকআত আদায় করবেন। তবে না করলেও কোন সমস্যা নেই। কারন মহান আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক আদম সন্তানের মনের খবর জানেন। সুতরাং এ নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। সহীহভাবে ওযু করে জায়নামাজে দাঁড়িয়ে তাকবীর বলে নামাজ শুরু করবেন। মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার জন্য কষ্টদায়ক কোন কিছুই দেননি। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়া বিদআত। মনের ইচ্ছা হলো মূল। আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ কত রাকআত পড়ছেন তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দেখছেন। সুতরাং মনে মনে এটুকু বললেই হবে, আমি এই ওয়াক্তের এত রাকআত এই নামাজ আদায় করছি। আল্লাহু আকবার। এভাবে মনে মনে বললেই হবে অথবা না বললেও হবে। কোন সমস্যা নেই। নাজ সহীহভাবে আদায় করাটাই মূল উদ্দেশ্য। সেখানে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকবেন। আমিন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন তোমরা সেই ভাবে নামাজ পড়ো যেইভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো এখানে পুরুষ এবং মহিলার কোন পার্থক্য নেই..... বলেন নাই তাহলে আপনি পার্থক্য করার কে....?????
@@UnmaHabbeba আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষ ও মহিলাদের নামাজের ৮টি পার্থক্য নিয়ে আমার পরবর্তী ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে। ওটা দেখলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমিন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি? একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি। 🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক 👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇 সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা। - বুখারী ৮২২ আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই। নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায় কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"। (বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩) সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল। বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। - মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮ রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮) ‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো। -[সূরা আল ইমরান : ৩১] আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না। [ সুরা আল-আনআম :২২] মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত। - ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ) [আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪] নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজের শুরুতে নাওয়াইতুয়ান এভাবে নিয়ত করা সম্পূর্ণ বিদআত। যা কোন সহিহ হাদিসে উল্লেখ করা নেই। নামাজে নিয়ত মানে কোন ওয়াক্তের, কোন নামাজ, কত রাকাত ইত্যাদি মনে মনে সংকল্প করা। কিন্তু মুখে নাওয়াইতুয়ান উচ্চারণ করার কোন প্রয়োজন নেই। (মুজামুল ওয়াসীত, পৃ-৯৬৬)। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নারী ও পুরুষের নামাজ ভিন্ন। অতএব মহিলাদের হাত বাঁধা, রুকু, সিজদা এবং দুই সিজদার মাঝে বসা পুরুষদের থেকে ভিন্ন। নামাজ নিয়ে এতটা চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। মহিলারা যেভাবে হাত বাঁধে, রুকু ও সিজদা করে অর্থাৎ এই ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে সেভাবে পড়বেন। তাছাড়া আমার পরবর্তী ভিডিওতে নারী ও পুরুষের নামাজের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি সংশোধন হয়ে যাবে। ভালো থাকবেন। আমিন।
Vai apni bhul totto disen... Amr nobi chele meyeder nmz er kono parthokko kore nay.. Shudu meye der khetre ektu sotor dhakte hoy bas etai besi.. Apnr bola kotha gula bhul
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, সহীহ হাদিস থেকে নেয়া, চার মাযহাবের মতামত অনুসারে নেয়া, যা ভিডিওতে বলা হয়েছে। রাসূলে পাক (সা:) মহিলাদের নামাজে একটু ব্যতিক্রম করেছেন। কারণ তাদের শারীরিক গঠনের উপর বিবেচনা করে। সেজন্যে হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় ব্যতিক্রম। কোন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় পুরুষদের মতো রুকু ও সিজদা দিতে পারে না। সুতরাং হাদীস পড়বেন বেশি বেশি করে। আমিন। ভালো থাকবেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়া বিদআত। মনের ইচ্ছা হলো মূল। আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ কত রাকআত পড়ছেন তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দেখছেন। সুতরাং মনে মনে এটুকু বললেই হবে, আমি এই ওয়াক্তের এত রাকআত এই নামাজ আদায় করছি। আল্লাহু আকবার। এভাবে মনে মনে বললেই হবে অথবা না বললেও হবে। কোন সমস্যা নেই। নাজ সহীহভাবে আদায় করাটাই মূল উদ্দেশ্য। সেখানে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূলে পাক (সা:) নামাজের পর কখনও মুনাজাত করেছেন এমন কোন বিষয় হাদিসে নেই। তিনি দোয়া পড়েছেন, ইস্তেগফার, আয়াতুল কুরছি পাঠ করতেন। তবে কেউ ইচ্ছ করলে মুনাজাত করতে পারে, কিন্তু এটাকে বাধ্যতামূলক করা বিদআত। ইচ্ছে করলে করা যায় নাহলে নাই। তবে সহীহ নামাজের মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভ করা যায়। ভালো থাকবেন। আমিন।
Bukharii shorif a ache Muhammad (s.) er moto Kore salat aday Korte Muhammad (s) oh bolechen tar moto Kore salat aday Korte tai vul sikkha diben na in Sha allah
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, টিউব মেহেদীতে পিপিলি নামক ক্ষতিকারক পদার্থ রয়েছে, যা স্কীনের জন্য বিপদজনক। তাই এটা ব্যবহার না করাই উত্তম। নিয়মিত ব্যবহার করলে স্কীন ক্যন্সার পর্যন্ত হতে পারে। সুতরাং গাছের মেহেদী ব্যবহার করা উত্তম। তবে টিউব মেহেদী কিংবা গাছের মেহেদী লাগিয়ে নামাজ পড়া যাবে। কিন্তু নেইলপলিশ লাগালে ওযু ও নামাজ কোনটাই হবে না। আমিন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি? একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি। 🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক 👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇 সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা। - বুখারী ৮২২ আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই। নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায় কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"। (বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩) সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল। বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। - মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮ রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮) ‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো। -[সূরা আল ইমরান : ৩১] আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না। [ সুরা আল-আনআম :২২] মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত। - ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ) [আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪] নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, যদি পুরুষ ও মহিলাদের নামাজে তফাৎ না থাকে তাহলে মহিলারা কেন পুরুষদের মতো হাত বাঁধে না নাভির নিচে? যদি মহিলারা নাভির নিচে হাত বেঁধে নামাজ পড়ে, তাহলে কোন অন্তঃসত্ত্বা মহিলা কি অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় নামাজ পড়তে পারবে? যদি এই সময় মহিলারা বুকের উপর হাত বেঁধে নামাজ পড়ে, তাহলে একেক সময় একেক নিয়ম মানতে হচ্ছে তাদের? প্রশ্ন হচ্ছে একেক সময় একেক নিয়মে নামাজ পড়া যাবে কি? হাদীস বানানো যায় না। এজন্যই বেশি বেশি করে হাদীসের বই পড়তে হবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজের শুরুতে নাওয়াইতুয়ান এভাবে নিয়ত করা সম্পূর্ণ বিদআত। যা কোন সহিহ হাদিসে উল্লেখ করা নেই। নামাজে নিয়ত মানে কোন ওয়াক্তের, কোন নামাজ, কত রাকাত ইত্যাদি মনে মনে সংকল্প করা। কিন্তু মুখে নাওয়াইতুয়ান উচ্চারণ করার কোন প্রয়োজন নেই। (মুজামুল ওয়াসীত, পৃ-৯৬৬)। ভালো থাকবেন। আমিন।
@musfikaakther-xm6zi আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে দাঁড়িয়ে নাওয়াইতুয়ান কিংবা ইন্নি ওয়ায্যাহতু বলা সহীহ হাদিসের কোথাও উল্লেখ নেই। এগুলো পড়া সম্পূর্ণ বিদআত। শুধুমাত্র আল্লাহু আকবার বলে নামাজ শুরু করতে হবে। আর মহান আল্লাহ তায়ালা দেখছেন আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ আদায় করছেন। কারন তিনি সবার মনের খবর জানেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে হাত বাঁধার সময় মহিলারা বুকের উপর, পুরুষরা নাভির নিচে, রুকুতে পুরুষরা পুরো মাথা ঝুঁকাবে আর মহিলারা অল্প ঝুঁকাবে, সিজদায় পুরুষরা উপুড় হবে আর মহিলারা পুরো উপুড় হবে যাতে জমিনের সাথে দেহের কতক অংশ মিশে যায়। অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় কোন মহিলা পুরুষের মতো রুকু ও সিজদা করতে পারে না। তাহলে সন্তানের হতে হতে পারে। রাসূল (সা:) মহিলাদের দৈহিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে বলেছেন নারী-পুরুষের মতো নয়। (ইমাম আবু দাউদ-৮০)। আমিন। ভালো থাকবেন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, একটা পার্থক্যের কথা বলি- মহিলারা হাত বাঁধে বুকের উপর আর পুরুষরা নাভির নিচে। কোন মহিলা কি হাত নাভির নিচে বাঁধে? এটা কি সম্ভব? আরো কয়েকটি পার্থক্য আছে। পরবর্তী ভিডিওতে তা আলোচনা করা হবে। দেখার জন্য অনুরোধ করছি। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষ ও মহিলাদের নামাজে অবশ্যই পার্থক্য রয়েছে। আমার পরবর্তী ভিডিওতে ৮ টি পার্থক্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ভিডিওটি দেখলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আমার পরবর্তী ভিডিওটি পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কেন ভিন্ন? এ বিষয়ের উপর ৮টি কারণ দেয়া হয়েছে। ভিডিওটি দেখলে ইনশাআল্লাহ সকল সমস্যার অবসান ঘটবে। আর বেশি বেশি করে হাদীস অধ্যায়ন করবেন। তাহলে আপনার মধ্যে দ্বিধাবোধ থাকবে না। ভালো থাকবেন। আমিন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি? একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি। 🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক 👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇 সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা। - বুখারী ৮২২ আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই। নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায় কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"। (বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩) সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল। বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা। - মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮ রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮) ‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো। -[সূরা আল ইমরান : ৩১] আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না। [ সুরা আল-আনআম :২২] মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত। - ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ) [আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪] নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, তাদের উভয়ের নামাজ আলাদা। এজন্যই হাদীস পড়তে হবে। যারা সুন্নী সম্প্রদায়ের তারা রাসূলের সুন্নাহ মোতাবেক চলে। যারা শিয়া, আহলে হাদিস তারা ভিন্ন মতামতের অনুসারি। সুতরাং আমাদের সহীহ হাদিস জানতে হবে। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষদের নামাজে কোন সমস্যা নেই। চার মাযহাবের অভিমত অনুসারে মহিলাদের ক্ষেত্রে হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। রাসূল (সা:) মহিলাদের শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নামাজে কিছুটা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। যখন তারা অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় থাকে তখন পুরুষদের মত হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না। ভালো থাকবেন। আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথাগুলো মন দিয়ে শুনেছি অনেক কিছু শিখতে পারলাম আমিন
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আমিন।
পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে নামাজের কোনো পাথ্যক নেই আপনি ভুল বলেছেন
@@tosirahammed আপনি কী পৃথিবীতে নতুন নাকি পুরুষ নারী দু'জনেরই নামাজে পার্থক্য আছে বুঝলেন
সঠিক নিয়ম বুঝানোর জন্য ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ
আপনার কথা গুলো খুব মনোযোগ দিয়ে শুনলাম আর অনেক কিছু শিখলাম 🥰ধ্যনবাদ
গৌতম হলক বীজগণিতের হিসাবে কাজ তোমার আপু অনেক ❤😂🎉😢😮😅😊
আসলামুআলাই কুম প্রি আপু আসলামুআলাই কুম প্রি বড় আপু পারলে আমার মনে মনে হয় এক একটা ছোট চ হয়ে গেল বিডিও জুরে আছি
মনোযোগ দিয়ে দেখলাম ওশুনলাম অনেক ভালো লাগলো
SubhanAllah MashAllah . ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Hujur hmdan kasiron aei duata arbite din
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন ❤❤❤❤
মা শা আল্লাহ
মাশাাআল্লাহ
আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
Mashalla ❤❤❤
নামাজ পড়ে ❤❤❤❤❤❤❤❤
Onek kicu siklam massalaha
MashAllah❤❤❤❤❤❤❤❤
আমিন😊
আনেক সুন্দর হয়েছে মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আমিন❤❤❤
Donnobad vai
মাশা-আল্লাহ চমৎকার সুন্দর লাগছে
আল্লাহর রসূল(সাঃ) বলেছেন কেউ যেন কুকুরের মতন সেজদা না করে । তিনি বলেছেন তোমার ঐভাবেই নামাজ পড় যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো । দুই পবিত্র জায়গা মক্কা- মদিনা শায়েখ যারা আছেন তারাও বলেনি মহিলাদের আলাদা নামাজের কথা ।তবে মহিলারা পুরোপুরি পর্দা করতে হবে ।কোন পীর কোন আলেম কি বলেছে তা শুনার দরকার নেই । বরং একজনকেই অনুসরণ করবো তিনি হলেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)❤❤❤❤❤❤❤।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূল (সা:) পুরুষদেরকে সিজদারত অবস্থায় তার দুই হাত হিংস্র জন্তুর ন্যায় মাটিতে বিছিয়ে দিতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, সালাত, হা-১১১০/২৪০)। হানাফি মাযহাবের অভিমত হলো, 'নারীর বসার পছন্দনীয় নিয়ম হলো, তার দুই পা একপাশে মিলিয়ে রাখবে এবং পুরুষের মত এক পা দাঁড় করিয়ে রাখবে না'। (কিতাবুল আছার, পৃ-৬০৯)। রাসূল (সা:) নামাজরত দুই মহিলার নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, যখন তোমরা সিজদা করবে তখন দেহের কত অংশ গোশত জমিনের সাথে মিশিয়ে দিবে। কারণ নারী পুরুষের মতো নয়। (ইমাম আবু দাউদ, হা-৮০)। মহিলারা যখন অন্তঃসত্তা অবস্থায় থাকে তখন তারা পুরুষের মতো হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না। এজন্য রাসূল (সা:) বলে দিয়েছেন, নারী পুরুষের মতো নয়। আগামী ভিডিওতে নারী ও পুরুষের নামাজ কেন আলাদা, এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। আশা করি ভিডিওটি দেখলে সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
একমত
SubhanAllaah , very true, bless you Aameen
Amin❤❤❤😊😊😊
আমিন
Mashallah mashallah ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Jajakallahu khoiran😊
JazaakAllaah, thete no difference from man and women, ,
আলহামদুলিল্লাহ
নতুন নতুন গজল
আলহামদুলিললাহ
Masha allah..allah apnk vlo rakuk..upikar hoica
Alhamdulillh
আপু আমার ছোট বাচ্চা হয়েছে তার পর তোমাকে অনেক সুন্দর করে ❤❤❤❤
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
মেয়েদের নামাজ আলাদা, এটার সঠিক রেফারেন্স চাই।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, খুব শীঘ্রই পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কেন ভিন্ন, এ বিষয়ে ভিডিও পাবেন। ইনশাআল্লাহ।
সেজদার ব্যপারে আমি শুনেছি হাত মাটির সাথে বিছিয়ে দেওয়া যাবে না
Very true, SubhanAllaah, don't sit like a dog,
খুব সুন্দর ভিডিও
হে
Mash allah
Amin
আপনারা একেকজনে একেক ধরনের নিয়ম বলেন কার্ডটা শুনবো বলেন 5:35 5:35
জি ঠিক কথা বলছেন
আমি ন❤❤❤❤
Amin🥰🥰🥰
আমি শুনেছি পুরুষ নামাজ কোন পার্থক্য নেই। অনুগ্রহ করে উত্তর জানাবেন সঠিক উত্তর।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষদের নামাজে কোন সমস্যা নেই। চার মাযহাবের অভিমত অনুসারে মহিলাদের ক্ষেত্রে হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। রাসূল (সা:) মহিলাদের শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নামাজে কিছুটা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। যখন তারা অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় থাকে তখন পুরুষদের মত হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না। ভালো থাকবেন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি?
একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি।
🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক
👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇
সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা।
- বুখারী ৮২২
আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই।
নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায়
কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"।
(বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩)
সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল।
বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা।
- মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮
রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮)
‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো।
-[সূরা আল ইমরান : ৩১]
আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না।
[ সুরা আল-আনআম :২২]
মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত।
- ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ)
[আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪]
নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
Thnk u
আপনি কি নিজের মতো রেফারেন্স বানিয়েছেন! আপনি কোন রেফারেন্স দিয়ে কথা বলছেন! বিশ্ব নবী বলেছেন তোমরা সেভাবেই নামাজ পড়ো যেভাবে আমাকে পড়তে দেখছো,,যতো গুলো বাংলাদেশি নামাজের ভিডিও দেখলাম সবার ই এক বয়ান অথচ মিজানুর রহমান আজহারি, শায়খ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহা আদনান তারা বলেন বলেছেন খুব বেশি পার্থক্য নাই যদি থাকতো তবে সেটি উল্লেখ থাকতো,,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূলুল্লাহ (সা:) নামাযরত দুই মহিলার নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, তোমরা যখন সিজদা করবে তখন দেহের কতক অংশ গোশত জমিনের সাথে মিশিয়ে দিবে। কারণ নারী পুরুষের মতো নয়। (ইমাম আবূ দাউদ, কিতাবুল মারাসিল, হা-৮০)। যখন মহিলারা অন্তঃসত্ত্বা হয় তখন হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না পুরুষদের মত। তাই মহিলাদের এই তিনটি ক্ষেত্রে ভিন্নতা রয়েছে। ভালো থাকবেন। আমিন।
hanafira vul niyom ber korce....vlo kore hadij ghatun ghete dekhun sothik hadis ghatun...mohila purus namaj ek kafoner kapor o ek kboro ek kborer ajabo ek alada to r nh.......... Mokkay mohila puruser namaj same
এইটা দূর্বল হাদিস। @@Ujjibon
অনেক বিনীত ভাবে একটা কথা বলতে চাই , আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ ( সা:) বলেছেন , ' তোমরা নামাজ পড় সেভাবে , যেভাবে আমি নামাজ পড়ি 'অর্থাৎ তিনি তোমরা বলতে নারী পুরুষ উভয়কে বুঝিয়েছেন। তাই পুরুষ ও মহিলার নামাজের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। দয়া করে ভুল মাছালা দিবেন না। এতে গুনাহ হয় এবং অনেকে বিভ্রান্ত হয়। যাজাকাল্লাহ্ খাইরান।
@@sweetworld6825 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূলে পাক (সা:) আরেক হাদিস বলেছেন, নারী যখন সিজদা করবে তখন তারা যেন তাদের পেট উরুর সাথে মিশিয়ে দেয়। কারণ নারী এক্ষেত্রে পুরুষের মতো নয়। (আবু দাউদ, হা-৮০)। কোন মহিলা ইচ্ছে করলেই হুবহু পুরুষের মতো নামাজ আদায় করতে পারে না। ব্যতিক্রম থাকবে। আমার পরবর্তী ভিডিওতে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং হাদিস পড়তে হবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
Masha Allah
Mash alla ❤❤❤❤❤
4:08
❤❤❤
আমি নতুন মুসলমান, চেষ্টা করছি সুরা মুখস্থ করার হচ্ছে না। নামাজ পরতে চাই কিন্তু সুরা না পরলে কি নামাজ হবে? নামাজে ভুল হয়ে যাবে তাই আরো ভয় লাগে
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন একটি সূরার একটি আয়াত মুখস্ত করবেন। যেমন- সূরা ফাতিহার ৭ টি আয়াত। ৭ দিনে ৭টি আয়াত মুখস্ত করবেন আর সাথে সাথে লিখবেন। তাহলে দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে।
সূরা না পারলে আপনি মসজিদে জামাতের সাথে নামাজ পড়বেন। এতে নামাজের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হবে। নামাজে ভুল হলেও নামাজ আদায় করতে হবে। যেহেতু আপনি নতুন মুসলমান আপনার ভয় পেলে চলবে না। ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন ইমামের সাথে। যতদিন না ওযু, নামাজের নিয়ম, সূরা না পারছেন ততদিন কোন অবস্থাতেই নামাজ বাদ দিবেন না। নামাজে ভুর হলে সাহু সিজদা করতে হয়। মহান আল্লাহ তায়ালা আপনার সহায় হউন। ভালো থাকবেন। আমিন।
ইনশাল্লাহ পারবেন❤
আমার সাথে যোগাযোগ করুন
মাশাল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤👍👍👌
Amin
Assalamualaikum cheleder khetre naki meyder khetre sart pan porle hobe nna plz bolen
ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, ছেলেদের পোশাক মেয়েরা কিংবা মেয়েদের পোশাক ছেলেরা পড়া হারাম। ছেলেরা প্যান্ট শার্ট পরতে পারবে, কোন সমস্যা নেই। তবে টাখনুর উপর পরতে হবে। আর মেয়েরা-সালোয়ার কামিজ যা সুন্নতি পোশাক পরিধান করবে। তবে টাখনুর নিচে পরতে হবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
ভাইয়া থেকে উঠার সময় ,, সামি আল্লাহুলীমান হামিদাহ এটা হবে না,,, এটা পড়লে এর অর্থ ভুল হবে,,,, সামি আল্লাহ লীমান হামিদাহ ,,, এভাবে হবে ❤
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, 'সামিআল্লাহু লিমান হামিদা' তিনটি শব্দ, এভাবে হবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আমিন।
ভিডিওটির জন্য শুকরিয়া। তবে সামি আল্লাহু লিমান হামিদাহ, উচ্চারণটা কি এভাবে ভেঙে হবে না?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, উচ্চারণটা হবে-
সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ্। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আমিন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি?
একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি।
🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক
👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇
সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা।
- বুখারী ৮২২
আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই।
নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায়
কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"।
(বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩)
সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল।
বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা।
- মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮
রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮)
‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো।
-[সূরা আল ইমরান : ৩১]
আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না।
[ সুরা আল-আনআম :২২]
মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত।
- ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ)
[আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪]
নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
আমিন😂😂😂😂😂
amin❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️❤️হুজুর গো,আপনি আমাকে 💚💚শিকিয়,দিবেন আমি🤍🤍🤍 তো,বেশী,পারি না,গো,হুজুর ❤❤❤🎉🎉🎉
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, এই ভিডিওটি কয়েকবার মনোযোগ দিয়ে দেখলে পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে। ভালো থাকবেন। আমিন।
Tahole ki Inni wajjahtu na pore, Nawaitu an usalli Lillahi Ta'ala pore namaz shuru korbo? Uttor diben please.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়া বিদআত। মনের ইচ্ছা হলো মূল। আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ কত রাকআত পড়ছেন তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দেখছেন। সুতরাং মনে মনে এটুকু বললেই হবে, আমি এই ওয়াক্তের এত রাকআত এই নামাজ আদায় করছি। আল্লাহু আকবার। এভাবে মনে মনে বললেই হবে অথবা না বললেও হবে। কোন সমস্যা নেই। নাজ সহীহভাবে আদায় করাটাই মূল উদ্দেশ্য। সেখানে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকবেন। আমিন।
@Ujjibon Huzur, tahole ki Auzubillah, Bismillah pore tar por namaz er niot korbo mone mone?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, সহীহ হাদিসের কোথাও জায়নামাজে দাঁড়িয়ে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' কিংবা 'নাওয়াইতুয়ান' বলে নিয়ত করার ব্যাপারে উল্লেখ নেই। এগুলো পড়া বিদআত। শুধুমাত্র মনে মনে চিন্তা করলেই যথেষ্ট যে আপনি কোন ওয়াক্তের কোন নামাজ কত রাকআত আদায় করবেন। তবে না করলেও কোন সমস্যা নেই। কারন মহান আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক আদম সন্তানের মনের খবর জানেন। সুতরাং এ নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। সহীহভাবে ওযু করে জায়নামাজে দাঁড়িয়ে তাকবীর বলে নামাজ শুরু করবেন। মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার জন্য কষ্টদায়ক কোন কিছুই দেননি। ভালো থাকবেন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়া বিদআত। মনের ইচ্ছা হলো মূল। আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ কত রাকআত পড়ছেন তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দেখছেন। সুতরাং মনে মনে এটুকু বললেই হবে, আমি এই ওয়াক্তের এত রাকআত এই নামাজ আদায় করছি। আল্লাহু আকবার। এভাবে মনে মনে বললেই হবে অথবা না বললেও হবে। কোন সমস্যা নেই। নাজ সহীহভাবে আদায় করাটাই মূল উদ্দেশ্য। সেখানে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকবেন। আমিন।
❤
Rukur to purushder moto dite hobe
আমি শুনেছি পুরুষ এবং মহিলাদের নামাজে কোন পার্থক্য নাই
Ji nai to
হানাফী মাযহাব অনুযায়ী, ছেলে ও মেয়েদের নামাজের নিয়মে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।এটাই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মতবাদ...
Vul shunsen
Apni thik e soncen
Apni sothik shunechhen. Purush, mohila sobar jonno namazer ek e niyom.
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন তোমরা সেই ভাবে নামাজ পড়ো যেইভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো এখানে পুরুষ এবং মহিলার কোন পার্থক্য নেই..... বলেন নাই তাহলে আপনি পার্থক্য করার কে....?????
@@UnmaHabbeba আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষ ও মহিলাদের নামাজের ৮টি পার্থক্য নিয়ে আমার পরবর্তী ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে। ওটা দেখলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমিন।
খুব মনোযোগ দিয়ে শুনলাম কিন্তু যেগুলো বলছেন একদম সঠিক না ছেলে অথবা মেয়ে এক নামাজ একইভাবে পড়তে হয়
ছেলে মেয়েদের নামাজে অনেক পার্থক্য রয়েছে
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি?
একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি।
🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক
👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇
সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা।
- বুখারী ৮২২
আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই।
নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায়
কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"।
(বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩)
সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল।
বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা।
- মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮
রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮)
‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো।
-[সূরা আল ইমরান : ৩১]
আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না।
[ সুরা আল-আনআম :২২]
মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত।
- ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ)
[আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪]
নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
Tai buji chele r meyeder namajer nioma ak
অবশ্যই সঠিক
Paye moja pora lagbe
As salamu alaikum owa Rahmatullahi wa Barakatuhu, As your wish.
নাওইতুআান বলা বিদাত বললেন সঠিক বললেন না কেনো মানুষ শিখবে কেমনে
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজের শুরুতে নাওয়াইতুয়ান এভাবে নিয়ত করা সম্পূর্ণ বিদআত। যা কোন সহিহ হাদিসে উল্লেখ করা নেই। নামাজে নিয়ত মানে কোন ওয়াক্তের, কোন নামাজ, কত রাকাত ইত্যাদি মনে মনে সংকল্প করা। কিন্তু মুখে নাওয়াইতুয়ান উচ্চারণ করার কোন প্রয়োজন নেই। (মুজামুল ওয়াসীত, পৃ-৯৬৬)। ভালো থাকবেন। আমিন।
সহিহ হাদিসে উল্লেখ নেই তাই
আমরা কোন নিয়মে নামাজ পড়ব বুঝিনা কেউ বলে নারী পুরুষ এর নামাজ একই নিয়ম। আবার কেউ বলে মেয়েদের নামাজ অন্যভাবে। সঠিক নিয়ম জানাবেন প্লীজ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নারী ও পুরুষের নামাজ ভিন্ন। অতএব মহিলাদের হাত বাঁধা, রুকু, সিজদা এবং দুই সিজদার মাঝে বসা পুরুষদের থেকে ভিন্ন। নামাজ নিয়ে এতটা চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। মহিলারা যেভাবে হাত বাঁধে, রুকু ও সিজদা করে অর্থাৎ এই ভিডিওতে যেভাবে বলা হয়েছে সেভাবে পড়বেন। তাছাড়া আমার পরবর্তী ভিডিওতে নারী ও পুরুষের নামাজের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি সংশোধন হয়ে যাবে। ভালো থাকবেন। আমিন।
❤❤❤❤😂❤❤❤❤
Vai apni bhul totto disen... Amr nobi chele meyeder nmz er kono parthokko kore nay.. Shudu meye der khetre ektu sotor dhakte hoy bas etai besi.. Apnr bola kotha gula bhul
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, সহীহ হাদিস থেকে নেয়া, চার মাযহাবের মতামত অনুসারে নেয়া, যা ভিডিওতে বলা হয়েছে। রাসূলে পাক (সা:) মহিলাদের নামাজে একটু ব্যতিক্রম করেছেন। কারণ তাদের শারীরিক গঠনের উপর বিবেচনা করে। সেজন্যে হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় ব্যতিক্রম। কোন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় পুরুষদের মতো রুকু ও সিজদা দিতে পারে না। সুতরাং হাদীস পড়বেন বেশি বেশি করে। আমিন। ভালো থাকবেন।
নিয়ত না পড়লে কি করে বুঝবো কোন ওয়াক্ত নামাজ পড়ছি
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়া বিদআত। মনের ইচ্ছা হলো মূল। আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ কত রাকআত পড়ছেন তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দেখছেন। সুতরাং মনে মনে এটুকু বললেই হবে, আমি এই ওয়াক্তের এত রাকআত এই নামাজ আদায় করছি। আল্লাহু আকবার। এভাবে মনে মনে বললেই হবে অথবা না বললেও হবে। কোন সমস্যা নেই। নাজ সহীহভাবে আদায় করাটাই মূল উদ্দেশ্য। সেখানে 'ইন্নি ওয়ায্যাহতু' এবং 'নাওয়াইতুআন উসালিল্লাহি---' এগুলো পড়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকবেন। আমিন।
@Ujjibon আাসসালামু আলাইকুম
বলার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
জানা ছিলো না জানলাম
SubhanAllaah,your intension is your niyot, JazaakAllaah
আচ্ছা একটা প্রশ্ন ছিলো নামাজের পর মুনাজাত না দরলে নাকি নামাজ হয় না এটা কী সত্যি
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, রাসূলে পাক (সা:) নামাজের পর কখনও মুনাজাত করেছেন এমন কোন বিষয় হাদিসে নেই। তিনি দোয়া পড়েছেন, ইস্তেগফার, আয়াতুল কুরছি পাঠ করতেন। তবে কেউ ইচ্ছ করলে মুনাজাত করতে পারে, কিন্তু এটাকে বাধ্যতামূলক করা বিদআত। ইচ্ছে করলে করা যায় নাহলে নাই। তবে সহীহ নামাজের মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভ করা যায়। ভালো থাকবেন। আমিন।
ফরজ নামাজে মোনাজাত না ধরলে আল্লাহ অখুশি হয়। মোনাজাতে কান্না করলে আল্লাহ খুশি হন।
Bukharii shorif a ache Muhammad (s.) er moto Kore salat aday Korte Muhammad (s) oh bolechen tar moto Kore salat aday Korte tai vul sikkha diben na in Sha allah
দু পা এক করলে পরে যেতে চাই চার আঙুল ফাঁকে থাকে
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, কিছুটা ফাঁক থাকলে সমস্যা নেই। তবে পুরুষদের মতো এতটা ফাঁক করে দাঁড়ানো যাবে না। ভালো থাকবেন। আমিন।
❤❤❤❤❤❤😮😮😮😮😮
কোনটা ঠিক বুঝতে পারছি না
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আমার গতকালের ভিডিওটি দেখলে পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ।
আমি ন
পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই নামাজে
আসলামুআলায়কুমহুজুরটিউবমেহেদিপরেনামাজহবেনাকি
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, টিউব মেহেদীতে পিপিলি নামক ক্ষতিকারক পদার্থ রয়েছে, যা স্কীনের জন্য বিপদজনক। তাই এটা ব্যবহার না করাই উত্তম। নিয়মিত ব্যবহার করলে স্কীন ক্যন্সার পর্যন্ত হতে পারে। সুতরাং গাছের মেহেদী ব্যবহার করা উত্তম। তবে টিউব মেহেদী কিংবা গাছের মেহেদী লাগিয়ে নামাজ পড়া যাবে। কিন্তু নেইলপলিশ লাগালে ওযু ও নামাজ কোনটাই হবে না। আমিন।
কোনটা যে ঠিক হবে বুঝিনা
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি?
একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি।
🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক
👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇
সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা।
- বুখারী ৮২২
আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই।
নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায়
কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"।
(বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩)
সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল।
বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা।
- মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮
রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮)
‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো।
-[সূরা আল ইমরান : ৩১]
আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না।
[ সুরা আল-আনআম :২২]
মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত।
- ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ)
[আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪]
নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
এগুলা কি আপনার বানানো হাদিস আমি মক্কাশরিব গেছি আর দখছি সব মহিলা পুরুষের নেয় নামাজ পরে তা হলে িক সবাই ভুল পরছে আপনে একটু বলেন তো
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, যদি পুরুষ ও মহিলাদের নামাজে তফাৎ না থাকে তাহলে মহিলারা কেন পুরুষদের মতো হাত বাঁধে না নাভির নিচে? যদি মহিলারা নাভির নিচে হাত বেঁধে নামাজ পড়ে, তাহলে কোন অন্তঃসত্ত্বা মহিলা কি অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় নামাজ পড়তে পারবে? যদি এই সময় মহিলারা বুকের উপর হাত বেঁধে নামাজ পড়ে, তাহলে একেক সময় একেক নিয়ম মানতে হচ্ছে তাদের? প্রশ্ন হচ্ছে একেক সময় একেক নিয়মে নামাজ পড়া যাবে কি? হাদীস বানানো যায় না। এজন্যই বেশি বেশি করে হাদীসের বই পড়তে হবে। আমিন। ভালো থাকবেন।
তাহলে নিয়্যাত কি?
Kan dakha jache
আমিন❤
হানাফি মাযহাবে এভাবে পড়ে
আপনি মেয়েদের ও ছেলের সলাত আলাদা করে ফেললেন ভাই যা কোন অবস্থায় মেনে নেওয়া যাবে না
পার্থক্য আছে
নায়াইতুন না বলে কি বলতে হবে?
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজের শুরুতে নাওয়াইতুয়ান এভাবে নিয়ত করা সম্পূর্ণ বিদআত। যা কোন সহিহ হাদিসে উল্লেখ করা নেই। নামাজে নিয়ত মানে কোন ওয়াক্তের, কোন নামাজ, কত রাকাত ইত্যাদি মনে মনে সংকল্প করা। কিন্তু মুখে নাওয়াইতুয়ান উচ্চারণ করার কোন প্রয়োজন নেই। (মুজামুল ওয়াসীত, পৃ-৯৬৬)। ভালো থাকবেন। আমিন।
@Ujjibon তাইলে কি বলবে?
@musfikaakther-xm6zi আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে দাঁড়িয়ে নাওয়াইতুয়ান কিংবা ইন্নি ওয়ায্যাহতু বলা সহীহ হাদিসের কোথাও উল্লেখ নেই। এগুলো পড়া সম্পূর্ণ বিদআত। শুধুমাত্র আল্লাহু আকবার বলে নামাজ শুরু করতে হবে। আর মহান আল্লাহ তায়ালা দেখছেন আপনি কোন ওয়াক্তের নামাজ আদায় করছেন। কারন তিনি সবার মনের খবর জানেন। আমিন।
আপনি ভুল বলেছেন মহিলাদের এবং পুরুষের নামাজের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে হাত বাঁধার সময় মহিলারা বুকের উপর, পুরুষরা নাভির নিচে, রুকুতে পুরুষরা পুরো মাথা ঝুঁকাবে আর মহিলারা অল্প ঝুঁকাবে, সিজদায় পুরুষরা উপুড় হবে আর মহিলারা পুরো উপুড় হবে যাতে জমিনের সাথে দেহের কতক অংশ মিশে যায়। অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় কোন মহিলা পুরুষের মতো রুকু ও সিজদা করতে পারে না। তাহলে সন্তানের হতে হতে পারে। রাসূল (সা:) মহিলাদের দৈহিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে বলেছেন নারী-পুরুষের মতো নয়। (ইমাম আবু দাউদ-৮০)। আমিন। ভালো থাকবেন।
কে বলছে পার্থক্য নেই
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, একটা পার্থক্যের কথা বলি- মহিলারা হাত বাঁধে বুকের উপর আর পুরুষরা নাভির নিচে। কোন মহিলা কি হাত নাভির নিচে বাঁধে? এটা কি সম্ভব? আরো কয়েকটি পার্থক্য আছে। পরবর্তী ভিডিওতে তা আলোচনা করা হবে। দেখার জন্য অনুরোধ করছি। ভালো থাকবেন। আমিন।
পার্থক্য আছে
ভুল ধরার মানুষ এর অভাব নেই অথচ জানে না কিছু
একেক জন একেক রকম বলছে। কোনটা যে সঠিক
শুনেছি পুরুষ ও মহিলাদের নামাজের কোন পার্থক্য নেই
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষ ও মহিলাদের নামাজে অবশ্যই পার্থক্য রয়েছে। আমার পরবর্তী ভিডিওতে ৮ টি পার্থক্যের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ভিডিওটি দেখলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ। আমিন।
আপনি কি বেশি বোঝেন😅😅
আপনিও তো কিছু জানেন না পুরুষ আর মহিলার নামাজে কোন পার্থক্য নেই।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, নামাজে দাঁড়ানো, হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় পুরুষ ও মহিলার নামাজ ভিন্ন। ধন্যবাদ।
Not true, Allaah janen valo,
কে বলছে আপনাকে । পার্থক্য আছে আপনে ভালো করে জেনে নিবেন
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আমার পরবর্তী ভিডিওটি পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কেন ভিন্ন? এ বিষয়ের উপর ৮টি কারণ দেয়া হয়েছে। ভিডিওটি দেখলে ইনশাআল্লাহ সকল সমস্যার অবসান ঘটবে। আর বেশি বেশি করে হাদীস অধ্যায়ন করবেন। তাহলে আপনার মধ্যে দ্বিধাবোধ থাকবে না। ভালো থাকবেন। আমিন।
Ak ak jon ak ak Kotha bole ki akta obosta😢
right
Hadis ar refarens den NAI sob gulati
ভুল শিক্ষা দিচ্ছেন
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, এজন্যই হাদীস পড়তে হবে বেশি বেশি করে। ভালো থাকবেন। আমিন।
🟠আমরা কি বেহেশতের চাবি পেয়েছি?
একদিন পাশের বাড়ির কাকির নামাজ পড়া দেখে কৌতূহল জাগে কারণ তিনি পুরুষদের মত নামাজ পড়ছিলেন। পরে কাকির কাছে জানতে পারলাম তিনি সিঙ্গাপুরের একজন মহিলা অনলাইনে তাদের তালিম দেন সেখানে তারা সবকিছু শিখেছে। তারপর আমি অনলাইনে অনেক ঘাটাঘাটি করলাম নামাজ নিয়ে। সেখানে পেলাম সৌদির মহিলারাও ঠিক তাদের মতোই নামাজ পড়ে।যেসব দেশে নবীগণের আগমন ঘটেছে ও তারা ইসলামকে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরেছে সে সব দেশের মহিলারা নবীজি (সা:) এর মত ১৪০০ বছর আগে হতেই নামাজ পড়ে। তাছাড়া আম্মাজান আয়েশা রা: ২ হাজারেরও বেশি হাদিস রচনা করে গিয়েছিলেন কিন্তু নামাজের পার্থক্য তুলে কোন হাদিস রচনা করে যাইনি।
🔴পুরুষ ও মহিলাদের নামাজ কি এক? উত্তর : জি এক
👤ডা. জাকির নায়েকের বক্তব্য👇
সিজদায় কনুই মাটি ও হাটু থেকে পৃথক রাখা।
- বুখারী ৮২২
আমরা কি করি মহিলারা হাত সেজদার সময় মাটিতে বিছিয়ে দেই।
নবিজী (সা:)বলেছেন :সিজদা ঠিক মতো করবে, তোমাদের কেউ যেন সিজদায়
কুকুরের মতো জমীনে হাত বিছিয়ে না দেয়"।
(বুখারী-৮২২; মুসলিম-৪৯৩)
সিজদাহর অঙ্গ পাঁচটি ,২হাতের তালু,কপাল,নাক,দুই হাঁটু,দুই পায়ের আঙুল।
বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা। ডান পা সোজাভাবে খাড়া রাখা। উভয় পায়ের আঙুল সমূহ সাধ্যমত কিবলার দিকে মুড়িয়ে রাখা।
- মুসলিম ৪৯৮, নাসাঈ ১১২৮
রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি এমন আমল করল যাতে আমার কোন নির্দেশনা নেই, তা পরিত্যাজ্য’ (মুসলিম হা/১৭১৮)
‘‘যদি আল্লাহর ভালোবাসা পেতে চাও, তবে রাসূলের অনুসরণ করো।
-[সূরা আল ইমরান : ৩১]
আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব হচ্ছে যারা (হক্ব কথা শুনার ব্যাপারে) বধির এবং (হক্ব কথা বলার ব্যাপারে) বোবা, যারা কিছুই বোঝে না।
[ সুরা আল-আনআম :২২]
মানুষজন যেভাবে কুসংস্কারকে আঁকড়ে ধরে, সেভাবে যদি শরীয়তকে আঁকড়ে ধরত; তাহলে তাদের সব কিছু সংশোধন হয়ে যেত।
- ইবনু মুফলিহ (রহিমাহুল্লাহ)
[আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ: ৩/৩৮৪]
নামাজ বিষয়ে যেকোনো বোন আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন। ইং শা আল্লাহ উত্তর দিব।
@@Ujjibonapni hadis porun besi besi kore... Manus k vul sikkha dicchen evabe namaj vul
nari porous namaj same. onek bodo alem der motamot.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, তাদের উভয়ের নামাজ আলাদা। এজন্যই হাদীস পড়তে হবে। যারা সুন্নী সম্প্রদায়ের তারা রাসূলের সুন্নাহ মোতাবেক চলে। যারা শিয়া, আহলে হাদিস তারা ভিন্ন মতামতের অনুসারি। সুতরাং আমাদের সহীহ হাদিস জানতে হবে। আমিন।
Man and women pray in the same way
হাদিসের রেফারেন্স দেন। যতটা জানি, নারী পুরুষ এর একই মতো। তাছাড়া মানা যাবে না।
আপনি ভুল বলতাছেন সব
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুরুষদের নামাজে কোন সমস্যা নেই। চার মাযহাবের অভিমত অনুসারে মহিলাদের ক্ষেত্রে হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদায় কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। রাসূল (সা:) মহিলাদের শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নামাজে কিছুটা পরিবর্তন করে দিয়েছেন। যখন তারা অন্তঃসত্ত্ব অবস্থায় থাকে তখন পুরুষদের মত হাত বাঁধা, রুকু ও সিজদা করতে পারে না। ভালো থাকবেন। আমিন।
এটা ভুল
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, ভিডিওটি মনোযোগ দিয়ে দেখলে পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে। ভুল নয় এটাই শুদ্ধ। আমার পরবর্তী ভিডিওটি দেখলে আরও অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমিন। ভালো থাকবেন।
৯৯ % মহিলা জানে না আপনি জানলেই হলো তবে জানালেন যা ভালো ❤❤
ভণ্ড