[আল বাকারাঃ আয়াত নং ৭৯] فَوَيْلٌ لِّلَّذِينَ يَكْتُبُونَ الْكِتٰبَ بِأَيْدِيهِمْ ثُمَّ يَقُولُونَ هٰذَا مِنْ عِندِ اللَّهِ لِيَشْتَرُوا بِهِۦ ثَمَنًا قَلِيلًا ۖ فَوَيْلٌ لَّهُم مِّمَّا كَتَبَتْ أَيْدِيهِمْ وَوَيْلٌ لَّهُم مِّمَّا يَكْسِبُونَ অর্থঃ অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্য এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আদেশ ছাড়া আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোনো বিবাহ করেন নাই। এখন,আল্লাহ এর চেয়ে যারা নিজেকে knowledgeable মনে করে.....তারা যেনো নিজেকেই মাবুদ মনে করলো যেনো। আল্লাহ হুআকবর মানে, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। সুতরাং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সিদ্ধান্ত ১০০% সঠিক। আর এতে তাই বিতর্কের অবকাশ নাই। আর আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর তো কোনো complain ছিলো না, তাঁর স্বামী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বয়স নিয়ে???? তাহলে আপনাদের এতো চুলকায় কেনো। হযরত মুহম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সকল স্ত্রীর কাছে ই ছিলেন সর্বোত্তম ব্যাক্তি। যেখানে তাঁর স্ত্রী রা প্রত্যেকেই তাঁর(হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর সন্তুষ্ট, তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় যে বিয়ের বয়স নিয়ে হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর কোনো সমস্যা ছিলো না। আর ইসলামে বিয়ে মানে স্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ, শুধু sex করা নয়। একজন শিশু বিবাহ করা হলেই তাঁকে sex করতে হবে.....ইসলাম এমনটা নয়। ইসলামে স্ত্রী, শিশু হলে তাঁর দায়িত্ব নিয়ে তাঁকে বড়ো করতে হবে এবং পরে aduld হলে তাঁকে তাঁর সম্মতি সহকারে স্ত্রীর অধিকার দেয়া যাবে। মুসলিমরা কামুক জাতী নয়। যারা কামুক জাতী তারা ই তাদের মতোই মনে করে সবাইকে। চোরের কাছে সবাই চোর। কামুকের কাছে,সবাই কামুক। এই ব্যাক্তি নিজেকে ইলাহ মনে করছে। পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ মানুষ সম্পর্কে এসব কথা তারাই বলতে পারে যারা নিজেরা বিকৃত চিন্তার অধিকারি। আমি দোয়া করি আপনি নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্পর্কে যেভাবে বিকৃত কথা বলছেন..... মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেনো আপনার চরিত্র কে উম্মোচন করে আপনাকে উপযুক্ত শাস্তি দেন এই দুনিয়াতে। আপনি একজন বিকৃত চিন্তার মানুষ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন.... আমি এই ব্যাক্তির শাস্তি দাবি করি আপনার নিকট। হে আল্লাহ, আপনি যদি নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভালোবেসে থাকেন....তো সেই ভালোবাসার দাবি আমার.....এই লোকের জ্বিহবাকে paralised করে দিয়ে আপনার শাস্তির উদাহরণ দেখিয়ে দিন,যাতে আর কেউ এধরনের উস্কানিমূলক অনুস্ঠান করার সাহস না পায়। আল্লাহ আপনার কাছে বিচার দিলাম। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, আমাকে মাফ করুন.....আমার আপনাকে বিচার দেওয়া ছাড়া আর কিছু ই করার নাই। একে শাস্তি দিন। এর কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ৭৯]
فَوَيْلٌ لِّلَّذِينَ يَكْتُبُونَ الْكِتٰبَ بِأَيْدِيهِمْ ثُمَّ يَقُولُونَ هٰذَا مِنْ عِندِ اللَّهِ لِيَشْتَرُوا بِهِۦ ثَمَنًا قَلِيلًا ۖ فَوَيْلٌ لَّهُم مِّمَّا كَتَبَتْ أَيْدِيهِمْ وَوَيْلٌ لَّهُم مِّمَّا يَكْسِبُونَ
অর্থঃ অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্য এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।
Support brother.
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আদেশ ছাড়া আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোনো বিবাহ করেন নাই।
এখন,আল্লাহ এর চেয়ে যারা নিজেকে knowledgeable মনে করে.....তারা যেনো নিজেকেই মাবুদ মনে করলো যেনো।
আল্লাহ হুআকবর মানে, আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ।
সুতরাং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সিদ্ধান্ত ১০০% সঠিক।
আর এতে তাই বিতর্কের অবকাশ নাই।
আর আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর তো কোনো complain ছিলো না, তাঁর স্বামী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বয়স নিয়ে????
তাহলে আপনাদের এতো চুলকায় কেনো।
হযরত মুহম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সকল স্ত্রীর কাছে ই ছিলেন সর্বোত্তম ব্যাক্তি।
যেখানে তাঁর স্ত্রী রা প্রত্যেকেই তাঁর(হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর সন্তুষ্ট, তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় যে বিয়ের বয়স নিয়ে হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর কোনো সমস্যা ছিলো না।
আর ইসলামে বিয়ে মানে স্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ, শুধু sex করা নয়।
একজন শিশু বিবাহ করা হলেই তাঁকে sex করতে হবে.....ইসলাম এমনটা নয়।
ইসলামে স্ত্রী, শিশু হলে তাঁর দায়িত্ব নিয়ে তাঁকে বড়ো করতে হবে এবং পরে aduld হলে তাঁকে তাঁর সম্মতি সহকারে স্ত্রীর অধিকার দেয়া যাবে।
মুসলিমরা কামুক জাতী নয়।
যারা কামুক জাতী তারা ই তাদের মতোই মনে করে সবাইকে।
চোরের কাছে সবাই চোর।
কামুকের কাছে,সবাই কামুক।
এই ব্যাক্তি নিজেকে ইলাহ মনে করছে।
পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ মানুষ সম্পর্কে এসব কথা তারাই বলতে পারে যারা নিজেরা বিকৃত চিন্তার অধিকারি।
আমি দোয়া করি আপনি নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্পর্কে যেভাবে বিকৃত কথা বলছেন..... মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেনো আপনার চরিত্র কে উম্মোচন করে আপনাকে উপযুক্ত শাস্তি দেন এই দুনিয়াতে।
আপনি একজন বিকৃত চিন্তার মানুষ।
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন.... আমি এই ব্যাক্তির শাস্তি দাবি করি আপনার নিকট।
হে আল্লাহ, আপনি যদি নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভালোবেসে থাকেন....তো সেই ভালোবাসার দাবি আমার.....এই লোকের জ্বিহবাকে paralised করে দিয়ে আপনার শাস্তির উদাহরণ দেখিয়ে দিন,যাতে আর কেউ এধরনের উস্কানিমূলক অনুস্ঠান করার সাহস না পায়।
আল্লাহ আপনার কাছে বিচার দিলাম।
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, আমাকে মাফ করুন.....আমার আপনাকে বিচার দেওয়া ছাড়া আর কিছু ই করার নাই।
একে শাস্তি দিন।
এর কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত।
Tumi ke Allah ki decide koreche sheta decide korar.
Tomra scientist ar doctor der theke beshi jano?
Tahole moron kale doctor er kache jeo na.