দুনিয়াবী স্বার্থ রক্ষা করে ইসলাম মানছি আমরা! দামি কথাগুলো আপনার হৃদয়কে আঘাত করবে Mau. Mozammel Haque

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 22 янв 2025

Комментарии • 41

  • @mdziaulhaque9706
    @mdziaulhaque9706 Год назад +4

    মোজাম্মেল হক সার আমার অতি প্রিয় বক্তা

  • @mohammednazmulhasan6993
    @mohammednazmulhasan6993 Год назад +4

    Thanks for your new lecture

  • @MizanurRahman-lx3te
    @MizanurRahman-lx3te Год назад +4

    ❤ you from Singapore

  • @mbrchyjontu4194
    @mbrchyjontu4194 Год назад +12

    মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
    পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,,,
    হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন আমিন,,,,,

  • @mdshahinur7206
    @mdshahinur7206 Год назад +6

    আলহামদুলিল্লাহ হিরব্বিল আলামিন

  • @smrashid8581
    @smrashid8581 Год назад +3

    Alhamdulillah...

  • @nargis9011
    @nargis9011 Год назад +5

    সম্মানিত হুজুর আপনার কথা গুলো একদমই সত্য। মহান মালিক আপনার সহায় হোন।

  • @mdomarfahad9128
    @mdomarfahad9128 Год назад +2

    আমি হুজুরের দীর্ঘ জীবন কামনা করি এবং সব আলেম ও যেন এভাবে কুরআন তাফসির করে মানুষ কে বুঝায় অনুরোধ করছি '

  • @mainulhasan8565
    @mainulhasan8565 Год назад +5

    আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান

  • @mohammadrashid2060
    @mohammadrashid2060 Год назад +3

    মাশাল্লাহ্ ❤❤

  • @mdlutfurrahman1678
    @mdlutfurrahman1678 Год назад +4

    Alhamdulillah.Allah bless you. Thanks for your new lecture ❤❤❤❤

  • @mdzsz1997
    @mdzsz1997 Год назад +4

    Alhamdulillah

  • @returntoislam2060
    @returntoislam2060 Год назад +7

    আলহামদুলিল্লাহ ❤ হুজুরের আলোচনা শুনি, এবং সঠিক ইসলাম জানতে পারছি। কিছু আলেম ওলামারা ফজিলতের আমল বয়ান করে সাধারণ মানুষকে আল্লাহর ইবাদত থেকে অলস বানিয়ে রেখেছে। অথচ আল্লাহ বলেছেন ঈমান ও সৎকর্ম করলে তার জন্য সফলতা। তারাই আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করলো। সূরা মূলক, আয়াতুল কুরসি, আজেরনী মিনান্নার, ইত্যাদি পড়ে যদি জান্নাত পাওয়া যায়, তাহলে মানুষ কেন অন্য সব আমল করবে? যেসব আলেমগণ ফজিলত চালু করে দিয়েছেন, জানিনা তাদের কি বিচার করবেন আল্লাহ, তা তিনিই জানেন।

  • @sumishikder9830
    @sumishikder9830 Год назад +1

    আলহামদুলিল্লাহ ।আল্লাহ্ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন

  • @RafiqulIslamRafiqulIslam-u6x
    @RafiqulIslamRafiqulIslam-u6x Год назад +10

    আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা শুনে ঈমান মজবুত হয় আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন আর আমি সহ সকল মুসলিম ভাইদের হেদায়েতের পথে রাখেন আমিন।

    • @a.b.k.siddik8324
      @a.b.k.siddik8324 Год назад

      *_السَّـــــــلَامُ عَلَيــْــكُمْ وَرَحْمَةُ اللّٰهِ وَبَرَكـَـاتُهُ._*

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej Год назад

      মাম সারাখসী (রহঃ) বলেন,
      قال السرخسي: ولا شيء على من قتل المرتدين قبل أن يدعوهم إلى الإسلام لأنهم بمنزلة كفار قد بلغتهم الدعوة] المبسوط 120/10[
      অর্থ: hinduttobadi islambirodhi Awami মুরতাদদেরকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়ার পূর্বে হত্যা করার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। কেননা, এরা ঐসকল কাফেরের পর্যায়ে, যার কাছে দাওয়াত পৌঁছে গেছে।
      (খ) ইমাম নববী (রহঃ) বলেন,
      قال الإمام النووي: وأما من لا عهد له، ولا أمان من الكفار: فلا ضمان في قتله على أي دين كان]روضة الطالبين 259/9[
      অর্থ: যেসকল কাফেরদের সন্ধিচুক্তি, আমান বা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা চুক্তি নেই, তাঁকে হত্যা করার ব্যাপারে কোন জিম্মাদারী নেই। চাই সে যেকোন ধর্মেরই হৌক না কেন। (রওজাতুত তালেবীন- ৯/২৫৯)
      (গ) ইবনু মুফলিহ (রহঃ) বলেন:
      ولا تجب بقتله ديّة ولا كفارة -أي الكافر من لا أمان له- لأنه مباح الدم على الإطلاق كالخنزير المبدع263/8
      কাফের এর সাথে যদি কোন ‘আমান’ না থাকে তাহলে তাঁকে হত্যা করলে কোন ধরনের দিয়ত বা কাফফারা ওয়াজিব হবে না। কেননা সাধারণভাবে তাঁর রক্ত শুকুরের রক্তের ন্যায় বৈধ। (মিবদা’-৮/২৬৩)
      (ঘ) ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন:
      الله تبارك وتعالى أباح دم الكافر وماله إلا بأن يؤدي الجزية أو يستأمن إلى مدة)[الأم 264/1(
      বরকতময় আল্লাহ তাআলা কাফেরের রক্ত ও মাল বৈধ করে দিয়েছেন, তবে যদি সে জিযিয়া প্রদান করে অথবা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা চুক্তিতে থাকে তাহলে নয়। ( আল-উম্ম ১/২৬৪)
      (ঙ) ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন,
      أما الكفار فدماؤهم على أصل الإباحة كما في آية السيف؛ فكيف إذا نصبوا الحرب…. السيل الجرار522/4].
      “আর কাফেরদের রক্ত মৌলিকভাবেই বৈধ, যেমনটা তরবারির আয়াতে রয়েছে। অধিকিন্তু যখন তারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হবে।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৫২২)
      তিনি আরো বলেন:
      والمشرك سواء حارب أم لم يحارب: مباح الدم ما دام مشركًا] السيل الجرار 369/4.[
      “মুশরিক চাই সে যোদ্ধা হোক বা না হোক যতক্ষণ সে মুশরিক থাকবে ততক্ষণ তাঁর রক্ত বৈধ।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৩৬৯)
      (চ) ইমাম মাওয়ারদী (রহঃ) “আহকামুস সুলতানিয়াহ” কিতাবে বলেন,
      “ويجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من مقاتلة المشركين ، محارباً وغير محارب” ] الأحكام السلطانية : الباب الرابع[
      মুশরিকদের মধ্যে যুদ্ধের উপযোগী যে কাউকে সুযোগ পেলেই হত্যা করা বৈধ। চাই তারা যুদ্ধরত হোক বা না হোক। (আহকামুস সুলতানিয়াহ”/চতুর্থ অধ্যায়)।
      (ছ) বিভ্রান্তিসৃষ্টিকারীদের জবাবে প্রখ্যাত ইমাম আল্লামা বদরুদ্দীন ইবনে জামাআহ (রহঃ) (যিনি ইবনে কাছীর ও আল্লামা যাহাবীর শিক্ষক)এর স্পষ্ট বক্তব্য হলোঃ
      “يجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من الكفار المحاربين سواء كان مقاتلاً أو غير مقاتل ، وسواء كان مقبلاً أو مدبراً ، لقوله تعالى “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5)
      যুদ্ধরত Awami কাফেরদের যাকেই পাবে তাকেই হত্যা করা মুসলমানদের জন্য বৈধ। চাই সরাসরি সে যোদ্ধা হোক অথবা না হোক। চাই সে যুদ্ধে গমনকারী হোক বা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকুক। দলিল হলো আল্লাহ তাআলার বানী:
      “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5)
      “অতঃপর napak Awami মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে বন্দী করো,অবরোধ করো এবং প্রত্যেক ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫)
      [تحرير الأحكام في تدبير أهل الإسلام ص 182
      বাস্তবতা: বাস্তবতা হচ্ছে, আমেরিকা ও ইসরাইল India, China. Russia আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে দিন-রাতে হত্যা করে যাচ্ছে। kashmir, Uighur তারা দখলদার India ইসরাইলের মাধ্যামে ৫০ বছরের ও বেশী সময় ধরে ফিলিস্তিনে আমাদের সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করে যাচ্ছে। তাদের ঘর বাড়ি বোমা মেরে, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আর আফগানিস্তান ও ইরাকের কথা কি বলবো! সেখানে তারা হাজার হাজার নিরপরাধ সাধারণ মুসলমানদেরকে হত্যা করেছে। তারা সোমালিয়ায় ১৩ হাজার মুসলমানকে হত্যা করেছে ও সুদানে গনহত্যা চালিয়েছে। এককথায় সারা বিশ্বে এই আমেরিকা O India আমাদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত। মুসলমান, মুজাহিদদেরকে হত্যা, গ্রেফতার ও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।
      তারা যেমন আমাদের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করেছে আমরাও তাদের ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করা বৈধ। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন:
      (فَمَنِ اعْتَدَى عَلَيْكُمْ فَاعْتَدُوا عَلَيْهِ بِمِثْلِ مَا اعْتَدَى عَلَيْكُمْ)
      “সুতরাং যে (feraun hasina) তোমাদের উপর সীমালঙ্ঘন করে তাদের উপরও তোমরা সীমালঙ্ঘন করো যেমন সীমালঙ্ঘন তারা (Modi) তোমাদের উপর করেছে”। (সূরা বাকারাহ-১৯৪)
      INDIA, আমেরিকার (pachata Kukur Hasina) সাধারণ জনগণ তাদের সরকারকে ট্যাক্স দিচ্ছে। সেই দেশে অবস্থান করে সেই দেশ ও শাসকদের স্বার্থে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় তাদের এই অসম্মতি তাদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট নয়, যতক্ষণ না তারা তাদের স্থান ও অবস্থান পরিত্যাগ করে।
      একটা বিষয় স্মর্তব্য যে, আলহামদুলিল্লাহ মুজাহিদরা যখন কোনো কাজ করেন তখন এটা শরয়ীভাবে যাচাই বাছাই করেই করে থাকেন।
      আর

    • @Abu_rushd-sh1ej
      @Abu_rushd-sh1ej Год назад

      ে না।[সহিহ বুখারী,৬৯১৫]
      -অর্থাৎ কোনো মুসলিম যদি কোনো (nikotborti awami) কাফেরকে হত্যা করে দেয়, যদিও সে কাফের চুক্তিবদ্ধ হয় তবুও ঐ কাফেরের বদলে উক্ত মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না বা ক্বিসাস (hudud) কার্যকর হবে না।
      • আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
      নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ কোন কাফির ও তার হত্যাকারী (মুসলিম) কখনও জাহান্নামে একত্র হবে না।[সুনানে আবু দাউদ,২৪৯৫]
      -অর্থাৎ কোনো মুসলিম কোনো (awami) কাফেরকে হত্যা করলে তাকে আল্লাহ উত্তম বিনিময় দান করবেন, এরজন্য সে জাহান্নামি হবে না, যেহেতু কাফেররা চিরস্থায়ী জাহান্নামি।
      • قال القرطبي: (والمسلم إذا لقي الكافر ولا عهد له: جاز له قتله).
      [تفسير القرطبي 338/5]
      "আর কোনো মুসলিমের সামনে যদি কোনো কাফের পড়ে যায়, যার সাথে কোনো চুক্তি নেইঃ তার জন্য জায়েয আছে একে হত্যা করে দেয়া।" [তাফছীরে কুরতবি ৩৩৮/৫]
      -সুতরাং উপরোক্ত দলিল থেকে স্পষ্ট যে কোনো কাফের,নাস্তিক,মুলহিদ বা শাতিমার রাসূলকে একজন মুসলিম ব্যাক্তিগতভাবে হত্যা করতে পারে।
      আর সে যদি নাস্তিক,মুলহিদ,শাতিমার রাসূল হয় তাহলে তো যেকোনো সামর্থ্যবান মুসলিমের উপর তাকে হত্যা করা ওয়াজিব, চাই শাসক অনুমতি দিক বা নিষেধ করুক।
      চিন্তা করুন! যেখানে খোদ রাসূল সা: শাসক থাকার পরও সাহাবারা এক্ষেত্রে তার অনুমতি নেন নি সেখানে বর্তমান জমানার শাসকদের অনুমতি কেন প্রয়োজন? তাদের মর্যাদা কি রাসূলুল্লাহ সা: থেকেও বেশি হয়ে গেল? নাউজুবিল্লাহ!!
      [বি:দ্র: বর্তমান জমানায় কোনো মুসলিম শাসক বা ইসলামিক রাষ্ট্র নেই। তাই শাসকের অনুমতির প্রশ্নেই ওঠে না(যেহেতু শাসকই নেই), আর এটা যেহেতু মুসলিমদের উপর ওয়াজিব, তাই সাধারণ মুসলিমদেরই এটা সম্পাদন করতে হবে ইনশাআল্লাহ]।
      পোষ্টটি বেশি বেশি কপি পেস্ট করুন যাতে সবাই দ্বীনের সঠিক ইল্ম অর্জন কর‍তে পারে ইনশাআল্লাহ।
      জাযাকাল্লাহু খাইরান।তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, তোমাদের হাত দিয়েই আল্লাহ তাদেরকে শাস্তি দিবেন, তাদেরকে অপমানিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদেরকে সাহায্য করবেন,আর মুমিনদের প্রাণ ঠান্ডা করবেন।
      ,সূরা তওবা আয়াত নং ১৪,,
      তবে শর্ত হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করাআল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) বলেনঃ
      ”هُوَ الَّذِيْٓ اَرْسَلَ رَسُوْلَهٗ بِالْهُدٰي وَدِيْنِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهٗ عَلَي الدِّيْنِ كُلِّهٖ ۙ وَلَوْ كَرِهَ الْمُشْرِكُوْنَ”
      “তিনিই হচ্ছেন সেই মহান সত্তা, যিনি তাঁর রসূলকে (যথার্থ) পথনির্দেশ ও সঠিক জীবন বিধান দিয়ে পাঠিয়েছেন, যাতে করে আল্লাহ’র রসূল (দুনিয়ার) অন্য সব বিধানের ওপর একে বিজয়ী করতে পারেন, (সত্যের পক্ষে) সাক্ষ্য দেয়ার জন্যে আল্লাহ ত’আলাই যথেষ্ট।”[সুরাঃ আল-ফাতহ; আয়াতঃ ২৮]
      আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) বলেনঃ
      “وَقَاتِلُوْهُمْ حَتّٰي لَا تَكُوْنَ فِتْنَةٌ وَّيَكُوْنَ الدِّيْنُ كُلُّهٗ لِلّٰهِ ۚ فَاِنِ انْتَهَـوْا فَاِنَّ اللّٰهَ بِمَا يَعْمَلُوْنَ بَصِيْرٌ”
      “(হে ইমানদারগণ) তোমরা কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো, যতক্ষণ না (আল্লাহ’র যমীনে কুফরির) ফিতনা বাকী থাকবে এবং দীন সম্পূর্ণভাবে আল্লাহ তা’আলার জন্যেই (নির্দিষ্ট) হয়ে যাবে, (হাঁ) তারা যদি (কুফর থেকে) নিবৃত্ত হয়, তাহলে আল্লাহ তা’আলাই হবেন তাদের কার্যকলাপের পর্যবেক্ষণকারী।” [সুরাঃ আল-আনফাল; আয়াতঃ ৩৯]
      আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) বলেনঃ
      وَلَوْلَا دَفْعُ اللّٰهِ النَّاسَ بَعْضَهُمْ بِبَعْضٍ ۙ لَّفَسَدَتِ الْاَرْضُ وَلٰكِنَّ اللّٰهَ ذُوْ فَضْلٍ عَلَي الْعٰلَمِيْنَ ٢٥١؁
      “(আসলে) আল্লাহ তা’আলা যদি (যুগে যুগে) একদল লোককে দিয়ে আরেকদল লোককে শায়েস্তা না করতেন, তাহলে এই ভূখণ্ড ফিতনা ফাসাদে ভরে যেতো, (কিন্তু আল্লাহ তা’আলা তা চাননি, কেননা) আল্লাহ তা’আলা এ সৃষ্টিকুলের প্রতি বড়োই অনুগ্রহশীল!” [সুরাঃ আল-বাকারা; আয়াতঃ ২৫১)

  • @ansaruddinmian5646
    @ansaruddinmian5646 3 дня назад

    আমিন, আমিন।

  • @AbdulHamid-hj7qz
    @AbdulHamid-hj7qz Год назад +2

    ALHAMDULILLAH.

  • @shamimaparvin4719
    @shamimaparvin4719 Год назад +2

    Jajakallahu khairan

  • @sketch16
    @sketch16 7 месяцев назад

    real tafseer alhamdulillah

  • @lokmanhossan7796
    @lokmanhossan7796 Год назад +8

    হে জনাব যারা বলে সমর্থ্য ছাড়া যুদ্ধ করতে নেই তাদের ব্যাপারে বলবেন আশা করি তাহলে আমরা সঠিক সমাধান বুঝতে পারবা।

    • @Allargolam-bh4nq
      @Allargolam-bh4nq Год назад

      তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।।।।।

  • @sayedearali8566
    @sayedearali8566 Год назад +3

    আলহামদুলিল্লাহ আমি এর বিপরীতে আছি চাঁদনী আমাকে ভয় করে চাকুরী ভয় পাই না

  • @dr.mahfuzara5930
    @dr.mahfuzara5930 Год назад +4

    Assalamualaikum
    Amra jara desher bahire thaki tara kibhabe book gulo pabo

  • @habibrahman9774
    @habibrahman9774 Год назад +4

    যথার্থ

  • @SaidulIslam-wi3kf
    @SaidulIslam-wi3kf Месяц назад

    Assalamualaikum hujur ❤

  • @Allargolam-bh4nq
    @Allargolam-bh4nq Год назад +4

    রব্বানাগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালি দাইয়া ওয়ালীল মুমিনিনা ইয়োমা ইয়াকুমুল হিসাব সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৪০ ইব্রাহিম আলাই সালাম তার পিতামাতার জন্য দোয়া করেছেন এই আয়াতই তার প্রমাণ করে

  • @pannashikder4084
    @pannashikder4084 Год назад +3

    প্রত্যেক দলের মধ্যেই ভালো লোক কম বেশি আছে,এই কথা সত্য নয়। আওয়ামীলীগ ছাড়া যদি বলেন তাইলে কথা ঠিক আছে।

  • @foeazulislam438
    @foeazulislam438 Год назад +3

    Alhamdulillah

  • @mozammelmozammel5886
    @mozammelmozammel5886 Год назад +4

    Alhamdulillah

  • @sarminmomo4492
    @sarminmomo4492 Год назад +3

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @akibhasan3435
    @akibhasan3435 Год назад +3

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @MdSalman4545-u8l
    @MdSalman4545-u8l Год назад +3

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @rafikulislam3880
    @rafikulislam3880 Год назад +2

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @akibhasan3435
    @akibhasan3435 Год назад +1

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @MdSahalam-f8h
    @MdSahalam-f8h 7 месяцев назад

    আলহামদুলিল্লাহ