Hero Xtreme 125 (Is it a game changer?) 💎১৫০সিসি মার্কেট কিল করবে ? 💎দাম কি বেশি? নাকি পারফেক্ট? 🤔 💎 অনলি Balancer shaft engine ইন ১২৫ সিসি সেগমেন্ট। সো জিরো ভাইব্রেশন ❣️ 💎 হাইয়েস্ট কম্প্রেশন রেশিও ইঞ্জিন ইন দ্যা মার্কেট। 💎 থ্রিলার ১৬০ বাইকের সাস্পেন্সন সেটাপ। Softest in the BD market?? 🇧🇩 ❌ ⛔কিছু নেগেটিভ দিক হিরো এক্সট্রিম ১২৫ বাইকটা লঞ্চ হয়ে গিয়েছে। এই বাইকটা যেদিন ইন্ডিয়াতেই লঞ্চ হয়েছিল,সেদিনই বাংলাদেশে হই চই পড়ে গিয়েছিল। এই বাইকটা আমার কাছে মনে হচ্ছে একটা গেইম চেঞ্জার। এইটা অনেক ১৫০ সিসি বাইকের মার্কেট নস্ট করবে। ধন্যবাদ Hero Bangladesh এবং হিরোর ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব Abdul Ahmad ভাইকে। ইন্ডিয়ায় এই বাইকের যেই নাম ছিল,সেটাই দিয়েছেন,সাথে একটা ইফেক্টিভ প্রাইস দিয়েছেন। 💞 অনুরোধ করবো সামনের প্রতিটি বাইকের নাম যেন ইন্ডিয়াতে যেমন থাকে,তেমনই রাখা হয়। এই কাজ হিরো বাংলাদেশ কেন করেন আমি জানি না (Xtreme 160 এর নাম দিয়েছে Thriller 160! কোন দরকার ছিল না, এইগুলা মানুষের মধ্যে কনফিউশন বাড়ায়)
এক্সট্রিম ১২৫ ইঞ্জিনটি মুলত বাংলাদেশে এর আগেও এসেছে, যার নাম Hero Ignitor x-tec। তবে কিছু যায়গায় চেঞ্জ করেছে ঃ 🔸 ব্যালেন্সার শ্যাফট যুক্ত করেছে (বিস্তারিত পরে বলছি) 🔸 ক্লাচ সাইড কাভার ডিজাইন চেঞ্জ করেছে। অয়েল পরিমান মাপার জন্য ডিপ স্টিক বাদ করে,অয়েল উইন্ডো মানে জানালা দিয়ে দিয়েছে। একটা ছোট ক্লিয়ার গ্লাসের ছিদ্র রেখেছে।এতে জাস্ট তাকালেই অয়েল লেভেল বুজা যাবে।। ফ্যান্টাস্টিক চিন্তা ❤️🔥 Easy to check oil level 🔎 আমার কাছে যেই ফিচারের কারণে একে গেইম চেঞ্জার মনে হয়েছে ঃ 💪💪 🟪ব্যালেন্সার শ্যাফট যুক্ত করা। ১২৫ সিসি ইঞ্জিনে ব্যালেন্সার শ্যাফট যুক্ত করা একটা রেভোলিউশন 💞 (শুধু বিডিতে kawasaki ninja 125 ইঞ্জিনে আছে ১২৫ সিসিতে,যেটা রেসিং সেগমেন্ট) এইজন্য ইগনাইটর এক্সটেক ইঞ্জিন থেকেও এই ইঞ্জিন হাইলি রিফাইন্ড এবং জিরো ভাইব্রেশন ইঞ্জিন হবে। ব্যালেন্সার শ্যাফট মোটামুটি ১৫০+ সিসি সব বাইকেই আছে। এটা এমন একটা রোটেটিং শ্যাফট সেটায় অতিরিক্ত একটা ওজন দিয়ে ভাইব্রেশন কমায়। একটা পিস্টন টাইপ ইঞ্জিনে ২টা যায়গায় ইমব্যালেন্স জনিত ভাইব্রেশন হয়। ১। প্রাইমারি ইমব্যালেন্স ২।সেকেন্ডারি ইমব্যালেন্স। ব্যালেন্সার শ্যাফট মুলত সেকেন্ডারি ইমব্যালেন্স দূর করে,সাথে প্রাইমারি ইম্ব্যালেন্সো দূর করে। এতে ইঞ্জিন জিরো ভাইব্রেশন হয়ে যায়। আমি ছবি দিয়ে দিচ্ছি এই ইঞ্জিনের ব্যালেন্সার শ্যাফটের। এতটুকই বললাম,বিস্তারিত বলতে গেলে খাতা কলম নিয়ে আর্ট করে ত্রিকোনমিতি দিয়ে বুজাতে হবে 🤪 অইদিকে না গেলাম।
🟪এক্সট্রিম ১২৫ বাইকে থ্রিলার ৪ভি/২ভি এর সাস্পেন্সন সেটাপ ইউজ করা এটা অসাধারন ❤️🔥 এই জিনিসটা এই বাইককে ১৫০ সিসি বাইকের লেভেলে নিয়ে গেছে ফিচারের দিকে। ১২৫ সিসি বাইকে ফ্রন্ট সাস্পেন্সন এত মোটা দিবে এটা ভাবাই যায় না। ৩৭মি.মি.!! সাথে পিছে Showa কোম্পানির সাস্পেন্সন দিয়েছে। ইতোমধ্যে বলে রাখি থ্রিলার ২ভি/৪ভি কিন্ত মার্কেটে সফট সাস্পেন্সন হিসাবে টপ-২ তে আছে।। 🟪 হাই কম্প্রেশন রেশিও 9.9ঃ1। সাথে ফুয়েল ইঞ্জেকশন ( Fi) সিস্টেম : আমি জানি এই ইসুটা কেও খেয়াল করবে না। এটা হাইলি টেকনিকেল ইসু। টিপিকেলি মার্কেটের এয়ার কুল ইঞ্জিন গুলার কম্প্রেশন রেশিও 9.2 বা 9.5 বা 9.6 এর মত থাকে। বাট হিরো এখানে অসাধারন ইঞ্জিনিয়ারিং করেছে। 9.9 দিয়েছে,এবং সেটার হিট ম্যানেজমেন্ট এত চমৎকার ভাবে করেছে যে অয়েল কুলার ইন্সটল করা লাগে নাই ❤️🔥 মানে আপনি এই ইঞ্জিন থেকে অয়েল কুল ইঞ্জিনের মত পাওয়ার,মাইলেজ বের করছেন,বাট অয়েল কুলার দেন নাই।।(এই কাজটা হরনেট ১৬০ তে হোন্ডা অসাধারন ভাবে করেছিল) এই জিনিসের কারনে এবং সাথে এফ আই কারণে এর মাইলেজ অস্বাভাবিক বেশি দিবে 💚 🟪সিংগেল চ্যানেল এবিএস 💚💚 ঃ This is the most precious item!! ❣️❣️ একটা ১২৫ সিসি বাইকে এবিএস সহ দিবে এটা চিন্তাই করা যায় না জাস্ট ফ্যান্টাস্টিক। মানে সেফটি ইসুতে ফুল মার্ক্স পাবে 🟪ওয়াইড টায়ার, সামনে ৯০/৯০ পিছে ১২০/৮০ ঃ এই ফিচারের জন্যই প্রথম থেকে বলছি এইটা ১২৫ সিসি ইঞ্জিন হলেও বাইক চালিয়ে ফুল ১৫০ সিসির ফিল পাবেন।।অনেক ১৫০ সিসি বাইকেও এত মোটা টায়ার দেয় নাই,যেটা এক্সট্রিমে দিয়েছে।।সো ব্রেক ব্যালেন্স পাবেন টপ ক্লাস ❤️🔥 💞💞তাই সংক্ষেপে এই বাইকের ভাল দিক গুলো হলোঃ ✅জিরো ভাইব্রেশন আল্ট্রা স্মুথ ইঞ্জিন ফর এডিং ব্যালেন্সার শ্যাফট ✅ এক্সেলেন্ট ব্রেক এন্ড ব্যালেন্স যুক্ত বাইক ফর ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট সাস্পেন্সন সেটাপ ওয়াইড টায়ার হাই মাইলেজ বাইক ফর Fi সিস্টেম এবং হাই কম্প্রেশন রেশিও। আমার ধারনা সিটিতে ৫০-৫৫ এবং হাই ওয়ে ৫৮-৬৫ মাইলেজ দিবে। সাথে 11.4 bhp পাওয়া (যেটা বাজারের অনেক ১৫০ সিসি বাইকের সমান 😋 আরামসে কিছু ১৫০ সিসি বাইককে পাওয়ারে ধুয়ে দেয়া যাবে 🥴) ✅ সিংগেল চ্যানেল এবিএস ❤️🔥❤️🔥 ✅ওজন ১৩৬ কেজি হওয়াতে হাই ওয়েতে চালাতে গেলে স্ট্যাবিলিটি ভাল থাকবে। ✅ মাইলেজ দিবে দুই হাত ভরে।❣️ হাই কম্প্রেশন রেশিও, আন্ডার স্কয়ার ইঞ্জিন সাথে এফ আই হবার কারনে সিটিতে ৫০-৫৫ আর হাই ওয়েতে ৬০+ দিবে এই বাইক। ➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
❌❌এই বাইকের কিছু নেগেটিভ দিকঃ ⛔ পাওয়ার- ওয়েট রেশিওঃ ১২৫ সিসি বাইক,কিন্ত ওজন ১৩৬ কেজি। তাই পাওয়ার ওয়েট রেশিওতে কিছুটা পিছিয়ে থাকবে। এর ওজন ১২৫-১২৮ কেজি হলে ভাল হত। এতে আরো কুইক থ্রটল রেস্পন্স আসতো। ⛔ পুওর হেডলাইট।। হিরো এখনকার সব ইঞ্জিনে ফুল ওয়েভ ডিসি চার্জিং সিস্টেম দিয়েছে। সে ফ্যান্টাস্টিক ❤️🔥 কিন্ত হেডলাইট দিচ্ছে অনেক লো আলোর এলিডি। হ্যালজেন বালব হলেও মানুষ সেটা বদলিয়ে ভাল এলিডি লাগাতে পারতো। বাট দিয়েছে আবার বিল্ট ইন এলিডি। এইখানে হিরোরকে অবশ্যই কন্সার্ন হতে হবে। তাই এই বাইক কিনলে অতিরিক্ত ফগ লাইট লাগাতে হবে। ⛔পিলিওন সিটে অসুবিধা হতে পারে বউ বাচ্চা নিয়ে চালানোর সময়। কারন পিলিওন সিট অনেক উচু ⛔ থ্রটল বডিতে পিস্টন টাইপ সিস্টেম রেখেছে। এটা একদম উচিত হয় নাই। হিরো থ্রিলার ১৬০ বাইকে এই পিস্টনে স্ক্র্যাচ পড়লে অনেকেই সমস্যা ফেইস করেছেন অথচ বাটারফ্লাই সিস্টেম দিলে এমন কোন প্রবলেমই কখনো হয় না। এক্সট্রিম ১৬০ ৪ভিতে মানে থ্রিলার ৪ভিতে বাটারফ্লাই ভালভ সিস্টেম । 🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰 💵💵💵এইবার আসি দাম নিয়ে।💸💸💸💰💰 প্রাইস ১লক্ষ ৭১হাজার টাকা এই টাকা কি জাস্টিফাইড? সেটা জাজ করতে হলে বাজারে অন্যান্য ১২৫ সিসি বাইকের দিকে তাকাই ১। ডিস্কোভার ১২৫ (১ লক্ষ ৫৮ হাজার, নো এবিএস, নো এফ আই) ২। টিভিএস রাইডার (১লক্ষ ৬৫ হাজার, নো এবিএস, নো এফ আই) ৩। হোন্ডা এস্পি শাইন ১২৫ ( ১ লক্ষ ৬৩ হাজার , নো এবিএস,) তাই দেখা যায় বাজারে অন্যান্য বাইকের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে এক্সট্রিম ১২৫ বাইকে এবিএস, ওয়াইড টায়ার, সামনের মোটা সাসপেন্সন, এফ আই সিস্টেম , ব্যালেন্সার শ্যাফট ওয়ালা স্মুথ ইঞ্জিন পাওয়া যাচ্ছে। এফ আই অনলি শাইন ১২৫ এ পাওয়া গেলেও বাকি কিছুই অন্য কোন বাইকে পাওয়া যাচ্ছে না তাই অন্যান্য ১২৫ সিসি বাইক থেকে মাত্র ৫-৭ হাজার বেশি রেখেছে, সাথে প্রায় ৩০-৪০ হাজার টাকা মুল্যের উপর্যুক্ত ভ্যালুয়েবল আইটেম এড করে তার উপর এর লুকিং অত্যন্ত গর্জিয়াস। হিরো বাইক পছন্দ করে না,এমন বাইকারও এই বাইককে গর্জিয়াস বলবে। তাই ১ লক্ষ ৭১ হাজার দামটা যথেস্ট যৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে। (১৭০ হলে একটা প্লেইন দাম হতো আরকি 😋 ১ হাজার আবার কেন বাড়তি নিতে গেল 🤣) লিখাঃ ইঞ্জিনিয়ার Sahed Ahsan Abir টেকনিকেল ডিরেক্টর অফ এ গভট রেজিস্টার্ড ক্লাব Freewheelers Club BD Ltd. (FCB)
Hero Xtreme 125 (Is it a game changer?)
💎১৫০সিসি মার্কেট কিল করবে ?
💎দাম কি বেশি? নাকি পারফেক্ট? 🤔
💎 অনলি Balancer shaft engine ইন ১২৫ সিসি সেগমেন্ট। সো জিরো ভাইব্রেশন ❣️
💎 হাইয়েস্ট কম্প্রেশন রেশিও ইঞ্জিন ইন দ্যা মার্কেট।
💎 থ্রিলার ১৬০ বাইকের সাস্পেন্সন সেটাপ।
Softest in the BD market?? 🇧🇩
❌ ⛔কিছু নেগেটিভ দিক
হিরো এক্সট্রিম ১২৫ বাইকটা লঞ্চ হয়ে গিয়েছে। এই বাইকটা যেদিন ইন্ডিয়াতেই লঞ্চ হয়েছিল,সেদিনই বাংলাদেশে হই চই পড়ে গিয়েছিল।
এই বাইকটা আমার কাছে মনে হচ্ছে একটা গেইম চেঞ্জার।
এইটা অনেক ১৫০ সিসি বাইকের মার্কেট নস্ট করবে।
ধন্যবাদ Hero Bangladesh এবং হিরোর ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব Abdul Ahmad ভাইকে।
ইন্ডিয়ায় এই বাইকের যেই নাম ছিল,সেটাই দিয়েছেন,সাথে একটা ইফেক্টিভ প্রাইস দিয়েছেন। 💞
অনুরোধ করবো সামনের প্রতিটি বাইকের নাম যেন ইন্ডিয়াতে যেমন থাকে,তেমনই রাখা হয়।
এই কাজ হিরো বাংলাদেশ কেন করেন আমি জানি না (Xtreme 160 এর নাম দিয়েছে Thriller 160! কোন দরকার ছিল না, এইগুলা মানুষের মধ্যে কনফিউশন বাড়ায়)
এক্সট্রিম ১২৫ ইঞ্জিনটি মুলত বাংলাদেশে এর আগেও এসেছে, যার নাম Hero Ignitor x-tec। তবে কিছু যায়গায় চেঞ্জ করেছে ঃ
🔸 ব্যালেন্সার শ্যাফট যুক্ত করেছে (বিস্তারিত পরে বলছি)
🔸 ক্লাচ সাইড কাভার ডিজাইন চেঞ্জ করেছে। অয়েল পরিমান মাপার জন্য ডিপ স্টিক বাদ করে,অয়েল উইন্ডো মানে জানালা দিয়ে দিয়েছে। একটা ছোট ক্লিয়ার গ্লাসের ছিদ্র রেখেছে।এতে জাস্ট তাকালেই অয়েল লেভেল বুজা যাবে।।
ফ্যান্টাস্টিক চিন্তা ❤️🔥 Easy to check oil level 🔎
আমার কাছে যেই ফিচারের কারণে একে গেইম চেঞ্জার মনে হয়েছে ঃ 💪💪
🟪ব্যালেন্সার শ্যাফট যুক্ত করা।
১২৫ সিসি ইঞ্জিনে ব্যালেন্সার শ্যাফট যুক্ত করা একটা রেভোলিউশন 💞
(শুধু বিডিতে kawasaki ninja 125 ইঞ্জিনে আছে ১২৫ সিসিতে,যেটা রেসিং সেগমেন্ট)
এইজন্য ইগনাইটর এক্সটেক ইঞ্জিন থেকেও এই ইঞ্জিন হাইলি রিফাইন্ড এবং জিরো ভাইব্রেশন ইঞ্জিন হবে।
ব্যালেন্সার শ্যাফট মোটামুটি ১৫০+ সিসি সব বাইকেই আছে।
এটা এমন একটা রোটেটিং শ্যাফট সেটায় অতিরিক্ত একটা ওজন দিয়ে ভাইব্রেশন কমায়।
একটা পিস্টন টাইপ ইঞ্জিনে ২টা যায়গায় ইমব্যালেন্স জনিত ভাইব্রেশন হয়।
১। প্রাইমারি ইমব্যালেন্স
২।সেকেন্ডারি ইমব্যালেন্স।
ব্যালেন্সার শ্যাফট মুলত সেকেন্ডারি ইমব্যালেন্স দূর করে,সাথে প্রাইমারি ইম্ব্যালেন্সো দূর করে। এতে ইঞ্জিন জিরো ভাইব্রেশন হয়ে যায়।
আমি ছবি দিয়ে দিচ্ছি এই ইঞ্জিনের ব্যালেন্সার শ্যাফটের।
এতটুকই বললাম,বিস্তারিত বলতে গেলে খাতা কলম নিয়ে আর্ট করে ত্রিকোনমিতি দিয়ে বুজাতে হবে 🤪 অইদিকে না গেলাম।
🟪এক্সট্রিম ১২৫ বাইকে থ্রিলার ৪ভি/২ভি এর সাস্পেন্সন সেটাপ ইউজ করা
এটা অসাধারন ❤️🔥 এই জিনিসটা এই বাইককে ১৫০ সিসি বাইকের লেভেলে নিয়ে গেছে ফিচারের দিকে। ১২৫ সিসি বাইকে ফ্রন্ট সাস্পেন্সন এত মোটা দিবে এটা ভাবাই যায় না।
৩৭মি.মি.!!
সাথে পিছে Showa কোম্পানির সাস্পেন্সন দিয়েছে। ইতোমধ্যে বলে রাখি থ্রিলার ২ভি/৪ভি কিন্ত মার্কেটে সফট সাস্পেন্সন হিসাবে টপ-২ তে আছে।।
🟪 হাই কম্প্রেশন রেশিও 9.9ঃ1। সাথে ফুয়েল ইঞ্জেকশন ( Fi) সিস্টেম :
আমি জানি এই ইসুটা কেও খেয়াল করবে না। এটা হাইলি টেকনিকেল ইসু। টিপিকেলি মার্কেটের এয়ার কুল ইঞ্জিন গুলার কম্প্রেশন রেশিও 9.2 বা 9.5 বা 9.6 এর মত থাকে।
বাট হিরো এখানে অসাধারন ইঞ্জিনিয়ারিং করেছে।
9.9 দিয়েছে,এবং সেটার হিট ম্যানেজমেন্ট এত চমৎকার ভাবে করেছে যে অয়েল কুলার ইন্সটল করা লাগে নাই ❤️🔥
মানে আপনি এই ইঞ্জিন থেকে অয়েল কুল ইঞ্জিনের মত পাওয়ার,মাইলেজ বের করছেন,বাট অয়েল কুলার দেন নাই।।(এই কাজটা হরনেট ১৬০ তে হোন্ডা অসাধারন ভাবে করেছিল)
এই জিনিসের কারনে এবং সাথে এফ আই কারণে এর মাইলেজ অস্বাভাবিক বেশি দিবে 💚
🟪সিংগেল চ্যানেল এবিএস 💚💚 ঃ
This is the most precious item!! ❣️❣️
একটা ১২৫ সিসি বাইকে এবিএস সহ দিবে এটা চিন্তাই করা যায় না জাস্ট ফ্যান্টাস্টিক। মানে সেফটি ইসুতে ফুল মার্ক্স পাবে
🟪ওয়াইড টায়ার, সামনে ৯০/৯০
পিছে ১২০/৮০ ঃ
এই ফিচারের জন্যই প্রথম থেকে বলছি এইটা ১২৫ সিসি ইঞ্জিন হলেও বাইক চালিয়ে ফুল ১৫০ সিসির ফিল পাবেন।।অনেক ১৫০ সিসি বাইকেও এত মোটা টায়ার দেয় নাই,যেটা এক্সট্রিমে দিয়েছে।।সো ব্রেক ব্যালেন্স পাবেন টপ ক্লাস ❤️🔥
💞💞তাই সংক্ষেপে এই বাইকের ভাল দিক গুলো হলোঃ
✅জিরো ভাইব্রেশন আল্ট্রা স্মুথ ইঞ্জিন ফর এডিং ব্যালেন্সার শ্যাফট
✅ এক্সেলেন্ট ব্রেক এন্ড ব্যালেন্স যুক্ত বাইক ফর
ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট সাস্পেন্সন সেটাপ
ওয়াইড টায়ার
হাই মাইলেজ বাইক ফর Fi সিস্টেম এবং হাই কম্প্রেশন রেশিও। আমার ধারনা সিটিতে ৫০-৫৫ এবং হাই ওয়ে ৫৮-৬৫ মাইলেজ দিবে। সাথে 11.4 bhp পাওয়া (যেটা বাজারের অনেক ১৫০ সিসি বাইকের সমান 😋 আরামসে কিছু ১৫০ সিসি বাইককে পাওয়ারে ধুয়ে দেয়া যাবে 🥴)
✅ সিংগেল চ্যানেল এবিএস ❤️🔥❤️🔥
✅ওজন ১৩৬ কেজি হওয়াতে হাই ওয়েতে চালাতে গেলে স্ট্যাবিলিটি ভাল থাকবে।
✅ মাইলেজ দিবে দুই হাত ভরে।❣️ হাই কম্প্রেশন রেশিও, আন্ডার স্কয়ার ইঞ্জিন সাথে এফ আই হবার কারনে সিটিতে ৫০-৫৫ আর হাই ওয়েতে ৬০+ দিবে এই বাইক।
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
❌❌এই বাইকের কিছু নেগেটিভ দিকঃ
⛔ পাওয়ার- ওয়েট রেশিওঃ
১২৫ সিসি বাইক,কিন্ত ওজন ১৩৬ কেজি। তাই পাওয়ার ওয়েট রেশিওতে কিছুটা পিছিয়ে থাকবে। এর ওজন ১২৫-১২৮ কেজি হলে ভাল হত। এতে আরো কুইক থ্রটল রেস্পন্স আসতো।
⛔ পুওর হেডলাইট।।
হিরো এখনকার সব ইঞ্জিনে ফুল ওয়েভ ডিসি চার্জিং সিস্টেম দিয়েছে। সে ফ্যান্টাস্টিক ❤️🔥 কিন্ত হেডলাইট দিচ্ছে অনেক লো আলোর এলিডি। হ্যালজেন বালব হলেও মানুষ সেটা বদলিয়ে ভাল এলিডি লাগাতে পারতো। বাট দিয়েছে আবার বিল্ট ইন এলিডি।
এইখানে হিরোরকে অবশ্যই কন্সার্ন হতে হবে।
তাই এই বাইক কিনলে অতিরিক্ত ফগ লাইট লাগাতে হবে।
⛔পিলিওন সিটে অসুবিধা হতে পারে বউ বাচ্চা নিয়ে চালানোর সময়। কারন পিলিওন সিট অনেক উচু
⛔ থ্রটল বডিতে পিস্টন টাইপ সিস্টেম রেখেছে। এটা একদম উচিত হয় নাই। হিরো থ্রিলার ১৬০ বাইকে এই পিস্টনে স্ক্র্যাচ পড়লে অনেকেই সমস্যা ফেইস করেছেন
অথচ বাটারফ্লাই সিস্টেম দিলে এমন কোন প্রবলেমই কখনো হয় না। এক্সট্রিম ১৬০ ৪ভিতে মানে থ্রিলার ৪ভিতে বাটারফ্লাই ভালভ সিস্টেম ।
🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰🟰
💵💵💵এইবার আসি দাম নিয়ে।💸💸💸💰💰
প্রাইস ১লক্ষ ৭১হাজার টাকা
এই টাকা কি জাস্টিফাইড?
সেটা জাজ করতে হলে বাজারে অন্যান্য ১২৫ সিসি বাইকের দিকে তাকাই
১। ডিস্কোভার ১২৫ (১ লক্ষ ৫৮ হাজার, নো এবিএস, নো এফ আই)
২। টিভিএস রাইডার (১লক্ষ ৬৫ হাজার, নো এবিএস, নো এফ আই)
৩। হোন্ডা এস্পি শাইন ১২৫ ( ১ লক্ষ ৬৩ হাজার , নো এবিএস,)
তাই দেখা যায় বাজারে অন্যান্য বাইকের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে এক্সট্রিম ১২৫ বাইকে এবিএস, ওয়াইড টায়ার, সামনের মোটা সাসপেন্সন, এফ আই সিস্টেম , ব্যালেন্সার শ্যাফট ওয়ালা স্মুথ ইঞ্জিন পাওয়া যাচ্ছে।
এফ আই অনলি শাইন ১২৫ এ পাওয়া গেলেও বাকি কিছুই অন্য কোন বাইকে পাওয়া যাচ্ছে না
তাই অন্যান্য ১২৫ সিসি বাইক থেকে মাত্র ৫-৭ হাজার বেশি রেখেছে, সাথে প্রায় ৩০-৪০ হাজার টাকা মুল্যের উপর্যুক্ত ভ্যালুয়েবল আইটেম এড করে
তার উপর এর লুকিং অত্যন্ত গর্জিয়াস। হিরো বাইক পছন্দ করে না,এমন বাইকারও এই বাইককে গর্জিয়াস বলবে।
তাই ১ লক্ষ ৭১ হাজার দামটা যথেস্ট যৌক্তিক বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে। (১৭০ হলে একটা প্লেইন দাম হতো আরকি 😋 ১ হাজার আবার কেন বাড়তি নিতে গেল 🤣)
লিখাঃ ইঞ্জিনিয়ার Sahed Ahsan Abir
টেকনিকেল ডিরেক্টর অফ এ গভট রেজিস্টার্ড ক্লাব Freewheelers Club BD Ltd. (FCB)
দারুন রিভিউ
ধন্যবাদ
150 CC bike a 80 te jey poriman presser lagbe ai tao ki same lagbe ? koto ta tofat hote pare
150 cc er kon bike?
Nice review ❤
R o better korar jnne ki ki kora jete pare?
vai, ai bike ta neya ki thik hobe?
Full video dekhsen?
কন্টেন্ট ভাল ছিল ভাই।শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ ভাই ❤️
Yoo 🤘
❤️❤️
IAM KAFI ❤
Ok
abs safety baray,..non abs gari balute hard brake dhore deikhen taile bujhben,tobe ei garir switch quality faltu
Off road race a perticipate kore ovvosto ami 🙂
@@2WheelersLife abs safe vai ata mante hobe
🥰
❤️❤️
😘😘❤️❤️❤️
❤️❤️
বাইকের কোনো ড্রব্যাক নেই 😂
এটাই দালালি ভাইভ আসে।
Gear problem,, switch quality kharap other parts eu finishing er komti lokkhonio,
সবকিছু ঠিক আছে সেই সাথে টাকাটা কম নয়🤔১৭১০০০
Ji
Indian price 115000😂😂😂
Thanks for your feedback
Korah
❤️❤️
Vaki glamour 125 e age thekei ase balanceer
Amar janamote just ninja 125 a ase vai.
Big Fan 🪭
❤️❤️
Dost FZ V2 vs Hero 125 ar ar akta review de plsssssssssssssssssssssssssss
fz user pitabe ei kaj korle 😴
কোম্পানির টাকা খেয়ে রিভিও😅
Bike er vlo kichu bujo
Kto tk dise vai?
12 BHP Bhallagse bhai 🤣🤣🤣🤣🤣
😁😁