মুহতারম! Mufti Nasiruddin Chandpuri কর্তৃক পরিচালিত Facebook Page , ইনস্টাগ্রাম ও টুইটার Follow করুন ও ভিডিওগুলি শেয়ার করে দ্বীন প্রচারে সাহায্য করুন। 👉Insatagram link - instagram.com/muftinasiruddinchandpuri/ User Name - muftinasiruddinchandpuri 👉Twitter link- twitter.com/MNChandpuri User Name- Mufti Nasiruddin Chandpuri 👉 Page Link- facebook.com/nasiruddinchandpuri Page Name- Mufti Muhammad Nasiruddin Chandpuri
সরি, ওস্তাদজী আপনার দরস্ থেকে সম্মিলিত মোনাজাত এর দলিল রসুল সঃ থেকে অকাট্য ভাবে প্রমানিত হলো না। সব হাদিস তো এককভাবে মোনাজাতের। ফরজ সালাতের পর তো নয়-ই। খুতবা অবস্থায় হাত তুলে দোয়া করেছেন। কবরের পাশে দাড়িয়ে এককভাবেই হাত তুলে দোয়া করেছেন। ফরজ সালাতের পর সম্মিলিত মোনাজাত রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেছেন বা করেননি, এই মর্মে কোন হাদিস আছে কি?
সব কিছুই ঠিক কিন্তু হাত তুলে দোয়া করা প্রায় ৩৮টিসহী হাদীস আছে। কিন্তু একটা হাদীস দেখান যে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরয এর পরে তিনি হাত তুলছেন আর সাহাবারা আমিন আমিন বলেছেন। একটা হাদীস দেখান প্রিজ।
সকল প্রশংসার মালিক আল্লাহ. ফাতাওয়া আল-লাজনাহ আল-দাইমাতে বলা হয়েছে: ফরয নামাযের পর দু'আ করা সুন্নত নয় যদি তা হাত উঠিয়ে করা হয়, তা ইমাম একাই করুক বা জামাতের কোনো সদস্য একাই করুক বা উভয়ে একসাথে করুক। বরং এটা বিদআত, কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা তাঁর কোন সাহাবী (রাঃ) তা করেছেন বলে বর্ণিত হয়নি। তা না করে (হাত উঠানো ইত্যাদি) দু'আ করার ক্ষেত্রে কোন দোষ নেই, কারণ এ সম্পর্কে কিছু হাদীছ রয়েছে। ফাতাওয়া আল-লাজনাহ আল-দাইমাহ, 7/103 পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর দু’আর জন্য হাত তোলার বিষয়ে কমিটিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল - নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাত তুলেছেন কি প্রমাণিত নাকি? প্রমাণিত না হলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর হাত তোলা জায়েয হবে কি না? তারা উত্তরে বললেনঃ আমরা যতদূর জানি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরয নামাযের পর দু'আতে দু'হাত তুলেছেন তা প্রমাণিত নয়, তাই ফরয নামাযের সালামের পর হাত উঠানো পরিপন্থী। সুন্নতের প্রতি। ফাতাওয়া আল-লাজনাহ, ৭/১০৪ কমিটি আরও বলেছে যে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বা নিয়মিত সুন্নত নামাজের পরে উচ্চস্বরে দুআ বলা বা নিয়মিত অনুশীলন হিসাবে একযোগে দুআ পাঠ করা একটি নিন্দনীয় বিদআত (বিদআত), কারণ এটি প্রমাণিত হয়নি। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বা তাঁর সাহাবীগণ এরূপ কিছু করতেন। যে ব্যক্তি ফরয বা নিয়মিত সুন্নত নামাযের পর একত্রে দুআ করে, সে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের পথের বিরুদ্ধে যায় এবং যারা তাদের সাথে একমত না তাদের কাফির এবং এর অন্তর্ভুক্ত নয় বলে অভিযুক্ত করা। আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের কাছে বিভ্রান্তি, অজ্ঞতা এবং সত্যের বিকৃতি। ফাতাওয়া ইসলামিয়া, 1/319 আর আল্লাহই ভালো জানেন।
নামাজের পর সম্মিলিত দোয়া এখন যে স্তরে পৌঁছে গেছে,এক ওয়াক্তে ও দোয়া ছাড়া কঠিন হয়ে গেছে।এটা কি মুস্তাহাব থাকবে না বেদায়াত হয়ে যাবে? ডা মাহবুব হোসেন শিরাকোল প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র দক্ষিণ ২৪ পরগণা পশ্চিম বঙ্গ।
মাশাআল্লাহ, হযরত, ফরজ নামাজের পর দোয়া করার বিষয়ে, কোরআন ও সুন্নাহর কে সামনে রেখে, স্পষ্ট ভাবে, ভালো করে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, যাদের অন্তরে হেদায়াতের নুর আছে, তাদের অবশ্যই বুঝে আসবে।
@@osmangony8156 অসম্মান নয়, বরং এটাই বস্তবতা, কারন রাসুল (সাঃ) বলেছেন আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে, তার মধ্যে ৭২ দল হবে ফেরকায়ে বাতেলা, জাহান্নামী দল, একটি মাত্র দল কিয়ামত পর্যন্ত হকের উপর থাকবে, তারা বিজয়ী হয়ে থাকবে। (বোখারী শরীফ)
সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ হুজুর আমরা কোন মোনাজাত আছে অনেক হুজুরে কয় মুনাজাত নাই নামাজের পরে বসে বসে কি আঙ্গুল চুইব কিছু করনীয় নাই আপনারা সমস্ত আলেম এক হন আপনি বদনাম কোন আরেকজনের আরেকজনের বদনাম কয় আপনার আমরা সাধারণ মানুষ কোথায় যাব আপনারা সাধারণ পাবলিককে জাহান্নামি বানাবেন না আপনারা সমস্ত আলেম এক হন সমস্ত কথা কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী বলেন আপনারা পাবলিকের ক্ষতি করিবেন না আপনারা কি পড়ে আলেম হইছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো কোরআন একটাই দিয়ে গেছেন আল্লাহ সুবাহানাতালা কোরআনে একটাই পাঠাইছেন আপনাদের মধ্যে এত বিবাদ কেন কাল হাশরে কেয়ামতের মাঠে আপনাদের জবাবদিহি করতে হবে আপনারা আর সাধারন মানুষকে ক্ষতি করিবেন না দয়া করে আমার কথায় রাগ করিবেন না আমরা সাধারণ পাবলিক দোয়া করি সমস্ত উন্নতি মহামতিতে এক কাতারে দাঁড়িয়ে জান্নাতুল ফেরদাউসে আল্লাহ সুবাহানাতালা মুসলমানদেরকে দাখিল করিবেন ইনশাআল্লাহ রাসুলের উছিলা করে আল্লাহু আকবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে শাফায়াত করিবেন ইনশাআল্লাহ
عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ يُصَلِّى مِنَ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى وَيُوْتِرُ بِرَكْعَةٍ. ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) রাত্রে দুই দুই রাক‘আত করে ছালাত আদায় করতেন এবং এক রাক‘আত বিতর পড়তেন।[1] রাসূল (ছাঃ) এক রাক‘আত বিতর পড়ার নির্দেশও দিয়েছেন। যেমন- عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ الْوِتْرُ رَكْعَةٌ مِنْ آخِرِ اللَّيْلِ. ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘বিতর এক রাক‘আত শেষ রাত্রে’।[2] عَنِ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ رَجُلًا سَأَلَ رَسُوْلَ اللهِ عَنْ صَلَاةِ اللَّيْلِ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَام صَلَاةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى فَإِذَا خَشِيَ أَحَدُكُمْ الصُّبْحَ صَلَّى رَكْعَةً وَاحِدَةً تُوْتِرُ لَهُ مَا قَدْ صَلَّى. ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বিতর ছালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন। উত্তরে তিনি বলেন, ‘রাত্রির ছালাত দুই দুই রাক‘আত করে। সুতরাং তোমাদের কেউ যখন সকাল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করবে, তখন সে যেন এক রাক‘আত পড়ে নেয়। তাহলে সে এতক্ষণ যা পড়েছে তার জন্য সেটা বিতর হয়ে যাবে’।[3] عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَاةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى وَالْوِتْرُ رَكْعَةٌ وَاحِدَةٌ. ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘রাত্রির ছালাত দুই দুই রাক‘আত। আর বিতর এক রাক‘আত’।[4] عَنْ أَبِىْ أَيُّوْبَ الأَنْصَارِىِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ الْوِتْرُ حَقٌّ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوْتِرَ بِخَمْسٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوْتِرَ بِثَلاَثٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوْتِرَ بِوَاحِدَةٍ فَلْيَفْعَلْ. আবু আইয়ুব আনছারী (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, বিতর পড়া প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির উপর বিশেষ কর্তব্য। সুতরাং যে পাঁচ রাক‘আত পড়তে চায়, সে যেন তাই পড়ে। আর যে তিন রাক‘আত পড়তে চায় সে যেন তা পড়ে এবং যে এক রাক‘আত পড়তে চায় সে যেন তাই পড়ে।[5] عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُوْدٍ عَنِ النَّبِىِّ قَالَ إِنَّ اللهَ وِتْرٌ يُحِبُّ الْوِتْرَ فَأَوْتِرُوْا يَا أَهْلَ الْقُرْآنِ. আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ বিজোড়। তিনি বিজোড়কে পসন্দ করেন। সুতরাং হে কুরআনের অনুসারীরা! তোমরা বিতর পড়’।[6]
রাসুল(স:) যেখানে যেভাবে দোয়া করেছেন আমরা সেখানে সেভাবে দোয়া করব ।এবং যেখানে তিনি যেরকম করেননি আমরা সেখানে সেরকম করবো না কারণ দোয়া একটি ইবাদত রসূল যেখানে যেভাবে দোয়া করেছেন আমরা সেখানে সেভাবেই দোয়া করব তার ব্যাতিক্রম কিছু করব না কেননা রসূল থেকে কোন ভাবেই বেড়ে গিয়ে দোয়া করলে তা আল্লাহর কাছে গৃহীত হবে না।
সাহেব সুন্দর রচনা করেছেন আপনাকে অসংখ্য সাক আপনি যে আলোচনা করেছেন তাতে বুঝেআছে দোয়া করলেও সমস্যা না করলেও সমস্যা সাহেব আমি মালয়েশিয়া প্রবাসী ইনশাআল্লাহ প্রত্যেক ফরজ নামাযের পরে প্রত্যেক মসজিদে দোয়া হয় মালয়েশিয়ার মসজিদে
মুহতারম!
Mufti Nasiruddin Chandpuri কর্তৃক পরিচালিত Facebook Page , ইনস্টাগ্রাম ও টুইটার Follow করুন ও ভিডিওগুলি শেয়ার করে দ্বীন প্রচারে সাহায্য করুন।
👉Insatagram link - instagram.com/muftinasiruddinchandpuri/
User Name - muftinasiruddinchandpuri
👉Twitter link- twitter.com/MNChandpuri
User Name- Mufti Nasiruddin Chandpuri
👉 Page Link- facebook.com/nasiruddinchandpuri
Page Name- Mufti Muhammad Nasiruddin Chandpuri
L
@@lutfunnaharsayma946 ķ⁷
Aa
Please your contact
MSALLH
নাসির উদদিন চাঁদপুরি সাহেবের কথাগুলি ভালোভাবে বোঝানোর জন্য ধন্যবাদ ।। কে কে আমার সাথে একমত একটা লাইক দিন 👍👌👌
আমি একমত
👍
8jhhhkkkkķnnnñ
আমি ও
আলহামদুলিল্লাহ্ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোছনা
হুজুর আপনার দলিল সহ উত্তর সুনে মনে খুব শান্তি পেলাম আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর কুভ সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েচেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন আমাদেরকে সঠিক পতে চলার তৌফিক দান করেন আমিন
আললামা মুফতি নাসির উদদিন চাদপুরী সাহেবের দলিল ভিত্তিক ওয়াজ আমি ব্যক্তিগত ভাবে হেদায়তের উত্তম রাস্তা মনে করি।আল্লাহ তার সার্বিক কল্যান করুন।
একমত
প
সরি, ওস্তাদজী আপনার দরস্ থেকে সম্মিলিত মোনাজাত এর দলিল রসুল সঃ থেকে অকাট্য ভাবে প্রমানিত হলো না। সব হাদিস তো এককভাবে মোনাজাতের। ফরজ সালাতের পর তো নয়-ই।
খুতবা অবস্থায় হাত তুলে দোয়া করেছেন। কবরের পাশে দাড়িয়ে এককভাবেই হাত তুলে দোয়া করেছেন।
ফরজ সালাতের পর সম্মিলিত মোনাজাত রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেছেন বা করেননি, এই মর্মে কোন হাদিস আছে কি?
Excellent explain. May Allah give you long life.
Chandpuri saheb faroj namajer por sammalito monajater khettre Sampurno vul bakkha deachhen ...
Ahale Hadis muhaddis hattule duaa kora jayej ba mujtahab bechhen kintu sammalito munajat Kee jayej ba mustahab bolechhen ....
Akhane protarana korechhen sadharon manuser sathe ...
Aami baktigato vabe chandpurisaheb K ghreena kori mn hote .......
চমৎকার আলোচনা ধন্যবাদ হযরত কে।
Alhamdulillah Hujur apanar baian amar khub valo lage.
ধন্নবাদ আপনাকে সময়ের ছাহিদায় আলোচনা করার জন্নে!
অনেক সুন্দর আলোচনা মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লহ ফরজ নামাজের পর সবাই একসাথে মোনাজাত জায়েজ । সবাই লাইক,,,,,,
মাশাআল্লাহ দলিল ভিত্তিক আলোচনা খুবই সুন্দর উত্তম।
মাশাআল্লাহ
Mashallah khoob Sundar Quran hadees diye Doli
মাশা-আল্লাহ হুজুরের প্রতিটা কথা অনেক স্পষ্ট ভাবে বুঝা যায়,, আল্লাহ হুজুরের এলমের মধ্যে জাজা দান করুন( আমিন)
আলোচনা সম্পূর্ণ শুনলাম খুব ভালো লাগলো।শুকরিয়া
It was a pre planned program but it wasn't clear to me about the dua after salam did ever rasulullah ( SAS ) did it with the muktadi by raising hands
আপনার কথা গুলো শুনে খুব খুশি হয়ে গেলাম।এটা প্রমাণ যে সম্মলিত মোনাজাত আছে। আলহামদুলিল্লাহ।
সব কিছুই ঠিক কিন্তু হাত তুলে দোয়া করা প্রায় ৩৮টিসহী হাদীস আছে। কিন্তু একটা হাদীস দেখান যে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরয এর পরে তিনি হাত তুলছেন আর সাহাবারা আমিন আমিন বলেছেন। একটা হাদীস দেখান প্রিজ।
@@SaifulIslam-vr3zh boka bojai thake oni to dolil dilen mystadrake hakim
Sa.toi.korisna.ja
আলোচনাটা দারুন কিনতু । ফরজ নামাযের পর সকলে একসাথে দুয়া করার বিষয় টা কৌশল ও যুকতি দিয়ে বোঝা গেলো
রবিউল সেখ ভাইজান। আপনি তো শুনতে ভুল করছেন। দয়া করে ভিডিওটি ভালো করে শুনুন,
@@m.sardarnurimedia ভাইজান সোজাভাবে বলুন ফরজ নামাজের পরে সকলে মিলে দুয়া করার হাদিস আছে কিনা
@@rabiulsekh1661 তাহলে আপনি বলুন তাশাহুদের পর দরুদ পড়তে হবে বুখারীতে কোথাও লেখা আছে কি
Too.aka.koris.ja
মাসা আল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
Ma Shaa Allah!alhamdu lillah!
Khub sundor bhabe bujhyechhen alhamdolillha
Mashallah khub valo laglo sune .
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
হুজুরের আলোচনা শুনে খুব ভাল লাগল। আল্লাহ হুজুরকে ভালো রাখুন আমিন।
Masahallah onek onek sundor jobab disen....
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ।আমরা এই ভিডিও থেকে কিছু জ্ঞান হাসিল করি ।
Ki pala vai
আল্লাহু পাক হযরত কে হায়াতে তয়ীবা নসীব করুন,আমীন।
হায়রে মুসলমান!
প্রশ্নও বুঝে না, জবাবও বুঝে না। সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ বলেই ইসলাম বুঝা হয়ে গেল।
মাশাআললাহ . খুব উপকারী বয়ান
Very important video. I nice this video and this group. Jazakallahu khairan ksheera.
শিক্ষিত লোকদের কথার মাধুর্য মনকে শান্তি করে
আল্লাহ পাক আমাকে হেদায়েতের পথের সন্ধান পাওয়ার জন্য রহমত দান করুন আমিন
Alhamdulillah Goto 29/01/2020 Amader ekhane apnar je jalsata holo sobai khub khusi apnar bayan sune.allah tayala apnar nek hayat dan korun.amin.
দোয়া বিষয়ে এতো সুন্দর আলোচনা কেউ করেনি।জাযাকাল্লাহ।
Vul guli besi sundor bojento tai topic ta sammalito munajat ...r okhane uni dhaner hate ol namiye chhe ....
Eto goja mil keodeynai. Doay hat Petri chaibo Mahan Allahar kachhe.amar chawa ki imam saheb janen?
Mijanur bhaijan 1dm right bolechhen ...
এ শায়েখের আলোচনা শুনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত হলাম।
মাশাল্লাহ! হুজুরের বয়ানে মাধুর্যতা আছে।
K jeno kee na khai
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ হজরতের নেক হায়াত দান করুন
মনে অসুখ না থাকলে, এই বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা/ দরস থেকে অবশ্যই সব সংশয়ের নিরসন হবে।
খুব সুন্দর ভাবে বুঝালেন হুজুর আল্লাহ আপনার হায়াত দারায করুন। আমিন💗💗💗
কি ঠিক আছে বলেন
❤ মাশাল্লাহ
কি সুন্দর জবাব
সঠিক এবং সুন্দর এবংদলীল সহ বর্ননার জন্য হুজুরকে অনেক ধন্যবাদ।
Kothai dolil dilo re bhai ....tomader moto lokder sathe chhilchaturi kora protarake alem ....
Alhamdulillah_Allahor Jonno Chandpuri shahebke bhalobasi.
আলহামদুলিল্লাহ
Masallah.hajrat k allah kobul koruk amin.
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ আগে এই সম্পর্কে আবেদন করে আজ সেই সম্পর্কে আলোচনা পেলাম।
সকল প্রশংসার মালিক আল্লাহ.
ফাতাওয়া আল-লাজনাহ আল-দাইমাতে বলা হয়েছে:
ফরয নামাযের পর দু'আ করা সুন্নত নয় যদি তা হাত উঠিয়ে করা হয়, তা ইমাম একাই করুক বা জামাতের কোনো সদস্য একাই করুক বা উভয়ে একসাথে করুক। বরং এটা বিদআত, কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা তাঁর কোন সাহাবী (রাঃ) তা করেছেন বলে বর্ণিত হয়নি। তা না করে (হাত উঠানো ইত্যাদি) দু'আ করার ক্ষেত্রে কোন দোষ নেই, কারণ এ সম্পর্কে কিছু হাদীছ রয়েছে।
ফাতাওয়া আল-লাজনাহ আল-দাইমাহ, 7/103
পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর দু’আর জন্য হাত তোলার বিষয়ে কমিটিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল - নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাত তুলেছেন কি প্রমাণিত নাকি? প্রমাণিত না হলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পর হাত তোলা জায়েয হবে কি না?
তারা উত্তরে বললেনঃ আমরা যতদূর জানি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরয নামাযের পর দু'আতে দু'হাত তুলেছেন তা প্রমাণিত নয়, তাই ফরয নামাযের সালামের পর হাত উঠানো পরিপন্থী। সুন্নতের প্রতি।
ফাতাওয়া আল-লাজনাহ, ৭/১০৪
কমিটি আরও বলেছে যে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বা নিয়মিত সুন্নত নামাজের পরে উচ্চস্বরে দুআ বলা বা নিয়মিত অনুশীলন হিসাবে একযোগে দুআ পাঠ করা একটি নিন্দনীয় বিদআত (বিদআত), কারণ এটি প্রমাণিত হয়নি। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বা তাঁর সাহাবীগণ এরূপ কিছু করতেন। যে ব্যক্তি ফরয বা নিয়মিত সুন্নত নামাযের পর একত্রে দুআ করে, সে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের পথের বিরুদ্ধে যায় এবং যারা তাদের সাথে একমত না তাদের কাফির এবং এর অন্তর্ভুক্ত নয় বলে অভিযুক্ত করা। আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের কাছে বিভ্রান্তি, অজ্ঞতা এবং সত্যের বিকৃতি।
ফাতাওয়া ইসলামিয়া, 1/319
আর আল্লাহই ভালো জানেন।
আল্লাহ আপনাদের খেদমতকে কবুল করুন, আমিন।
মাশাআল্লাহ।
নামাজের পর সম্মিলিত দোয়া এখন যে স্তরে পৌঁছে গেছে,এক ওয়াক্তে ও দোয়া ছাড়া কঠিন হয়ে গেছে।এটা কি মুস্তাহাব থাকবে না বেদায়াত হয়ে যাবে?
ডা মাহবুব হোসেন শিরাকোল প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র
দক্ষিণ ২৪ পরগণা
পশ্চিম বঙ্গ।
মাশাআল্লাহ, হযরত,
ফরজ নামাজের পর দোয়া করার বিষয়ে, কোরআন ও সুন্নাহর কে সামনে রেখে, স্পষ্ট ভাবে, ভালো করে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন, যাদের অন্তরে হেদায়াতের নুর আছে, তাদের অবশ্যই বুঝে আসবে।
Are bhai ekhane tho shommilito duar kuno do dolil dilenna shudu bollen j ita mustahab,ekti mustahab bishoy nia eto ekhtekaf 😂😂😂😂
ماشاء الله. بارك الله في حياته
শায়েখ আল্লাহ তায়ালা আপনার হায়াত দীর্ঘ করুন। আপনার বরকত বৃদ্ধি করুন
এই বেক্কলে কোথায় পাইছে যে সালাতের পরে সম্মিলিত মোনাজাত করা যাবে, তবে যার যার মন মতো এক একা মোনাজাত করছে
@@MdMusa-gg5mzআমার ভাই, আপনি কি সম্পুর্ন ভিডিওটা শুনেছেন?আমি আপনাকে অনুরোধ করবো পুরো ভিডিওটা মনোজোক সহকারে শোনার হন্য।
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ, মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি এমন গঠন মুলক আলোচনা পেশ কারার জন্য। আল্লাহ প্রিয় শায়েখ এর হায়াতে বরকত দান করুন
Chandpur saheb ko ALLAH Raham koruk.
الحمدلله
جزاك الله خيرا كثيرا
হজরতকে অসংখ্য ধন্যবাদ
হুযুরের ২০০ বছর হায়াত কামনা করি ____
আলহামদুলিল্লাহ, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত হক সঠিকের উপরেই আছে, আর বাকীর ফেরকায়ে বাতেলা।
এমন ফেরকায়ে বাতিল নয় যে,তারা অমুসলিম।তাই কখনও অন্যান্য দলগুলোকে অসম্মান করে কথা বলবেননা।
@@osmangony8156 অসম্মান নয়, বরং এটাই বস্তবতা, কারন রাসুল (সাঃ) বলেছেন আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে, তার মধ্যে ৭২ দল হবে ফেরকায়ে বাতেলা, জাহান্নামী দল,
একটি মাত্র দল কিয়ামত পর্যন্ত হকের উপর থাকবে, তারা বিজয়ী হয়ে থাকবে।
(বোখারী শরীফ)
Tumi thik acha dari koi?
আসাআ, মারহাবা, সঠিক সাবুদ, জওয়াব মজবুদ,যাযাউল্লাহু খয়রান কাছিরান।
সমগ্র মুসলিম উম্মাহর কাছে সঠিক টা তুলে ধরার জন্য আল্লাহর কাছে আন্তরিক ভাবে দোয়া রইল 🙏 আল্লাহ উত্তম বদলা দান করুন আমীন
جزاكاالله لك
সুন্দর আলোচনা! মাশাআল্লাহ! হুজুরের নেক হায়াত কামনা করছি!
মাশাআললাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান দোয়া করি আললাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন ছুমমা আমিন
আমি শায়েখকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি।
"ইবাদতের ক্ষেতে জায়েজ নাজায়েজ দেখতে হয় না, দেখতে হয় সুন্নাত কি না।"
ফাতওয়া দেওয়ার যোগ্যতা সবার থাকে না। আর যোগ্যতা না থাকলে চুপ থাকতে হয়। অতঃপর বিজ্ঞ মানুষের কথা শুনতে হয়।
@@Saifulmd1983কে বিগগ??
@@halalentertainment3178 নিশ্চিত তুমি নও।
Khubsurat lecture
Ma Sha Allah
মা শা আল্লাহ প্রিয় শায়েখ
ماشاءاللہ.الحَمْدُ ِلله. جزاك اللهُ.
❤masallhmarhaba
السلام علیکم ورحمتہ اللہ وبرکاتہ ۔جزاک اللہ تعالیٰ و احسن الجزاء ۔
ধন্যবাদ হযরত অনেক কিছু জানতে পারলাম।
কারন আগে মনে করতাম হাত তুলে দোয়া করা বেদাত।
আজকে জানতে পারলাম হাত তুলে দোয়া করা জায়েজ এবং উত্তম।
হাত তুলে একা দুআ করা যায়। সম্মিলিত দুআ করা যায় না
আগে বুঝতে হবে দোয়া এবং মুনাজাত সম্পর্কে। মুনাজাতে হাত তুলতে হবে। দোয়ার সময় হাত তোলার প্রয়োজন কী।
খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এর এই বিষয়ে ভিডিও দেখেন বুঝতে পারবেন
সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ হুজুর আমরা কোন মোনাজাত আছে অনেক হুজুরে কয় মুনাজাত নাই নামাজের পরে বসে বসে কি আঙ্গুল চুইব কিছু করনীয় নাই আপনারা সমস্ত আলেম এক হন আপনি বদনাম কোন আরেকজনের আরেকজনের বদনাম কয় আপনার আমরা সাধারণ মানুষ কোথায় যাব আপনারা সাধারণ পাবলিককে জাহান্নামি বানাবেন না আপনারা সমস্ত আলেম এক হন সমস্ত কথা কোরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী বলেন আপনারা পাবলিকের ক্ষতি করিবেন না আপনারা কি পড়ে আলেম হইছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো কোরআন একটাই দিয়ে গেছেন আল্লাহ সুবাহানাতালা কোরআনে একটাই পাঠাইছেন আপনাদের মধ্যে এত বিবাদ কেন কাল হাশরে কেয়ামতের মাঠে আপনাদের জবাবদিহি করতে হবে আপনারা আর সাধারন মানুষকে ক্ষতি করিবেন না দয়া করে আমার কথায় রাগ করিবেন না আমরা সাধারণ পাবলিক দোয়া করি সমস্ত উন্নতি মহামতিতে এক কাতারে দাঁড়িয়ে জান্নাতুল ফেরদাউসে আল্লাহ সুবাহানাতালা মুসলমানদেরকে দাখিল করিবেন ইনশাআল্লাহ রাসুলের উছিলা করে আল্লাহু আকবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে শাফায়াত করিবেন ইনশাআল্লাহ
মুকাম্মাল আলোচনা আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ শায়েখ।
মন ভরে ভালো লাগলো ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ্
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
Masha Allah
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলাপ আলোচনা,মনে হয় আমার কিছু কিছু ভায়েরা রেগে যাবে,
চমৎকার আলোচনা
রাসুলুল্লাহ সাঃ নামাজের পরে সম্মিলিতভাবে হাত তুলে মুনাজাত করেছেন এমন সহি হাদিস জানা প্রয়োজন।
নতুন করে বানাতে হবে ....কোথাও নাই সেজন্যই উনি বলতে পারেন নাই
@@elitequalitygeneraltrading1539 .
আলোচনা মন দিয়ে শুনুন
جزاك الله
খুব ভালো
হযরত আপনার আলোচনা গুলো খুব সুন্দর বর্তমান জামানায় এই ধরনের আলোচনা করার মানুষ খুব উপকৃত হবে
আল্লাহ হুজুরকে হাজার হাজার বছরের নেক হায়াত দান করুন আমিন
হুজুরের বাড়ি আমার বাড়ি এক জাগায়
খুব সুন্দর আলোচনা
আল্লাহ আপনার এই খেদমত কবুল করুন আমীন
প্রিয় শায়েখ
Alhamdulilah,, আল্লাহ শায়েখ কে উত্তম জাজা দান করুন। জী, আমি বনগাঁ থেকে সাইফুল মন্ডল বলছিলাম বেতের নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইছিলাম, যদি একটু কষ্ট করে বলতেন তাহলে উপকৃত হতাম। দোয়া করবেন জী!!!
এক রাক‘আত বিতর পড়ার ছহীহ হাদীছ সমূহ
عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ يُصَلِّى مِنَ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى وَيُوْتِرُ بِرَكْعَةٍ.
ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) রাত্রে দুই দুই রাক‘আত করে ছালাত আদায় করতেন এবং এক রাক‘আত বিতর পড়তেন।[1] রাসূল (ছাঃ) এক রাক‘আত বিতর পড়ার নির্দেশও দিয়েছেন। যেমন-
عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ الْوِتْرُ رَكْعَةٌ مِنْ آخِرِ اللَّيْلِ.
ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘বিতর এক রাক‘আত শেষ রাত্রে’।[2]
عَنِ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ رَجُلًا سَأَلَ رَسُوْلَ اللهِ عَنْ صَلَاةِ اللَّيْلِ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَام صَلَاةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى فَإِذَا خَشِيَ أَحَدُكُمْ الصُّبْحَ صَلَّى رَكْعَةً وَاحِدَةً تُوْتِرُ لَهُ مَا قَدْ صَلَّى.
ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বিতর ছালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন। উত্তরে তিনি বলেন, ‘রাত্রির ছালাত দুই দুই রাক‘আত করে। সুতরাং তোমাদের কেউ যখন সকাল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করবে, তখন সে যেন এক রাক‘আত পড়ে নেয়। তাহলে সে এতক্ষণ যা পড়েছে তার জন্য সেটা বিতর হয়ে যাবে’।[3]
عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَاةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى وَالْوِتْرُ رَكْعَةٌ وَاحِدَةٌ.
ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘রাত্রির ছালাত দুই দুই রাক‘আত। আর বিতর এক রাক‘আত’।[4]
عَنْ أَبِىْ أَيُّوْبَ الأَنْصَارِىِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ الْوِتْرُ حَقٌّ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوْتِرَ بِخَمْسٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوْتِرَ بِثَلاَثٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوْتِرَ بِوَاحِدَةٍ فَلْيَفْعَلْ.
আবু আইয়ুব আনছারী (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, বিতর পড়া প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির উপর বিশেষ কর্তব্য। সুতরাং যে পাঁচ রাক‘আত পড়তে চায়, সে যেন তাই পড়ে। আর যে তিন রাক‘আত পড়তে চায় সে যেন তা পড়ে এবং যে এক রাক‘আত পড়তে চায় সে যেন তাই পড়ে।[5]
عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُوْدٍ عَنِ النَّبِىِّ قَالَ إِنَّ اللهَ وِتْرٌ يُحِبُّ الْوِتْرَ فَأَوْتِرُوْا يَا أَهْلَ الْقُرْآنِ.
আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ বিজোড়। তিনি বিজোড়কে পসন্দ করেন। সুতরাং হে কুরআনের অনুসারীরা! তোমরা বিতর পড়’।[6]
এক রাকআত বেতের ছালাত এর দলিল।
[1]. বুখারী হা/৯৯৫, ১ম খন্ড, পৃঃ ১৩৬, (ইফাবা হা/৯৪১, ২/২২৭ পৃঃ), ‘বিতর’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-২; মুসলিম হা/১৭৯৭, ১/২৫৪ পৃঃ, (ইফাবা হা/১৫৮৮) ‘মুসাফিরের ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-২০; তিরমিযী হা/৪৬১; ইবনু মাজাহ হা/১১৭৪। [2]. ছহীহ মুসলিম হা/১৭৯৩-৯৯ (৭৫২), ১ম খন্ড, পৃঃ ২৫৭, (ইফাবা হা/১৬২৭-১৬৩৩), ‘মুসাফিরের ছালাত’ অধ্যায়-৭, ‘রাত্রির ছালাত দুই দুই রাক‘আত’ অনুচ্ছেদ-২০; মিশকাত হা/১২৫৫, পৃঃ ১১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১১৮৬, ৩য় খন্ড, পৃঃ ১৩১। [3]. মুত্তাফাক্ব আলাইহ; ছহীহ বুখারী হা/৯৯০, ১ম খন্ড, পৃঃ ১৩৫, (ইফাবা হা/৯৩৭, ২/২২৫ পৃঃ), ‘বিতর ছালাত’ অধ্যায়-২০, অনুচ্ছেদ-১; ছহীহ মুসলিম হা/১৭৮২, ১৭৮৪, ১৭৮৫, ১৭৮৬, ১/২৫৭ পৃঃ, (ইফাবা হা/১৬১৮-১৬২১); মিশকাত হা/১২৫৪, পৃঃ ১১১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১১৮৫, ৩য় খন্ড, পৃঃ ১৩০। [4]. ছহীহ নাসাঈ হা/১৬৯৩, ১/১৯০ পৃঃ, ‘রাতের ছালাত’ অধ্যায়, ‘এক রাক‘আত বিতর’ অনুচ্ছেদ। [5]. আবুদাঊদ হা/১৪২২, ১/২০১ পৃঃ; নাসাঈ হা/১৭১২, ১/১৯২ পৃঃ; ছহীহ ইবনু হিববান হা/২৪১১; মিশকাত হা/১২৬৫, পৃঃ ১১২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১১৯৬, ৩/১৩৫ পৃঃ, ‘বিতর ছালাত’ অনুচ্ছেদ। [6]. আবুদাঊদ হা/১৪১৬, ১/২০০ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/১১৭০; তিরমিযী হা/৪৫৩; মিশকাত হা/১২৬৬, পৃঃ ১১২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১১৯৭, ৩/১৩৫ পৃঃ।
@@babuldewan6173 3 রাকাত পড়াটা কী?
@@babuldewan6173 আপনি একরাকাত ই পড়েন । কিন্তু যে তিন রাকাত পড়ে তাকে এক রাকাতে নিয়ে আনতে চায়েন না।
আসসালামু আলাইকুম।হুজুর আপনাকে আমার অনেক ভালো লাগে। আমি আপনাকে ভালোবাসি।
সুবহানআল্লাহ বুজলাম, ও অন্য কে বুজবার তৌফিক দান করুক আল্লাহ,
মাশাল্লাহ অনেক অনেক শুকরিযা।
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা!
রাসুল(স:) যেখানে যেভাবে দোয়া করেছেন আমরা সেখানে সেভাবে দোয়া করব ।এবং যেখানে তিনি যেরকম করেননি আমরা সেখানে সেরকম করবো না কারণ দোয়া একটি ইবাদত রসূল যেখানে যেভাবে দোয়া করেছেন আমরা সেখানে সেভাবেই দোয়া করব তার ব্যাতিক্রম কিছু করব না কেননা রসূল থেকে কোন ভাবেই বেড়ে গিয়ে দোয়া করলে তা আল্লাহর কাছে গৃহীত হবে না।
আপনাকে আল্লাহ তায়ালা হায়াত দারাজ করুক
7585895452
আসসালামু আলাইকুম আল্ল হায়াত দারাজ করুক আপনার সম্মিলিত দোয়া সম্পর্কে আমার মন খুব
আলহামদুলিল্লাহ ঠিকবলেছেন
মাশাল্লাহ তাবারাকাল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান কাছির, আল্লাহ পাক আপনার হায়াত দরাজ করুক, আমার জন্য দোয়া করবেন।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমীন
Marshall very nice topic
New yerk u s a
মাশা আল্লাহ
আল্লাহ হুজুরের এই খেদমত কে কবুল আমিন
Sd6
হুজুরের কথা গুলো একেবারেই সত্য
মাশা-আল্লাহ
হকের ঝান্ডাকে সমুন্নত রাখার জন্য সর্বদা আল্লাহ তায়ালা এমন কিছু লোককে পাঠিয়ে থাকেন।
Mashallah
MASHA ALLAH,,SHAIKH AMI APNAKE VALO BASHI,,
আমি আপনার সাথে100% একমত আমি হাটহাজা দারুল উলুম হতে 1979 ফারেগ হয়ে আরব দেশে অনেক ইসলামী ম
সাহেব সুন্দর রচনা করেছেন আপনাকে অসংখ্য সাক আপনি যে আলোচনা করেছেন তাতে বুঝেআছে দোয়া করলেও সমস্যা না করলেও সমস্যা সাহেব আমি মালয়েশিয়া প্রবাসী ইনশাআল্লাহ প্রত্যেক ফরজ নামাযের পরে প্রত্যেক মসজিদে দোয়া হয় মালয়েশিয়ার মসজিদে
Alhamdulillah Allah amader sunnah torikay amol korar tawfik dan korun amin allahommah amin jajakallah khayran
মাশাআল্লাহ
Allah . hujurer sobsomay sustho rakhun ar nek hayat bariye din . aameen
মাশআললাহ