মাশাল্লাহ ভাই দোয়া রইল অফুরন্ত তোমার জন্যে আমি তো আসতে পারে সেই থেকে দেখছেন লাইক কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লেগেছে যদিও ভোট পাবে আল্লাহর নবী ভোট টি পাবে তাই না কি হলো তার জন্য দোয়া করবেন যেন আল্লাহ তাদের এই মহান চেষ্টা কবুল ও মঞ্জুর করুন ইনশাআল্লাহ সর্বশেষ পরীক্ষা সকলের নিকট দোয়া চাই এবং টিপে রাখা যায় না এম বি নেই এই কিছু আগে শেষ করে বেলাইকন টিপে রাখুন ইনশাআল্লাহ সর্বশেষ পরীক্ষা সকলের নিকট দোয়া চাই এবং
প্রিয় শায়েখ দয়া করে সাবধানে থাকবেন, দয়া করে সাবধানে থাকবেন... দয়া করে আশপাশ খেয়াল রাখবেন.... দয়া করে একটু বেশি সতর্ক থাকবেন... আল্লাহ তাআলা আপনাকে নিজ কুদরতি হাতে হেফাজত করুন... আল্লাহুম্মা আমিন 🤲🤲🤲
আছ্ছালামু আলাইকুম, আপনার কাছে আমার প্রশ্ন ১/ প্রতি ওয়াক্তে কত রাকাত নামাজ আল্লাহ্ ফরজ করেছেন? রেফারেন্সঃ বুখারী শরীফ হাদীস নং - ৩৪৩। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ..... উম্মু’ল মু’মিনীন ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আল্লাহ তা’আলা মুকীম অবস্থায় ও সফরে দুই রাক’আত করে সালাত (নামায/নামাজ) ফরয করেছিলেন। পরে সফরে সালাত পূর্বের মত রাখা হল আর মুকীম অবস্থায় সালাত বৃদ্ধি করা হল। বুখারী শরীফ ইঃফাঃ ঐ হাদীস অনুযায়ী প্রথমে প্রতি ওয়াক্তে দুই রাকাত করে পাঁচ ওয়াক্তে দশ রাকাত নামাজ ফরজ ছিল পরবর্তীতে নামাজ বৃদ্ধি করা হয়েছে অর্থাৎ তাশাহুদের পরে যোহর আসর এশায় দুই রাকাত ও মাগরীবে এক রাকাত। এই বৃদ্ধি হওয়ার কোরআনিক দলিল কি? ফরজ নামাজ বৃদ্ধি করা হলে তো কোরআনের দলিল থাকতেই হবে। ২/ ফরজ নামাজের আগে ও পরে আমারা যে সুন্নত নামাজ পড়ি এর কোরআনিক দলিল কি? রেফারেন্স সুনানে আতদারাকুতনি হাদীস নং - ৮৬১(১). আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল আযীয (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলল, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর কতো ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন? তিনি বলেনঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামায। সে জিজ্ঞেস করলো, এগুলোর আগে-পরে কি কিছু আছে? তিনি বলেনঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন। অতঃপর সে আল্লাহর শপথ করে বলল যে, সে এগুলোতে কিছু কম-বেশি করবে না। সুনানে আতদারাকুতুনী। ঐ দেখেন ফরজের আগে পরে অন্য কোন সালাত নাই। নবী মোহাম্মদ সঃ বিদায় হজ্জের ভাষনে একমাত্র কোরআন আকড়ে ধরতে বলেছেন কোন সুন্নতের কথা বলেননি। সুরা হাক্কায় আল্লাহ্ নবীকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলেছেন নিজেকে কিছু সৃষ্টি না করতে তাহলে আমরা সুন্নত রাসুলুল্লাহ কোন দলিলে মানি? বলবেন আল্লাহ্ নবীকে অনুসরণ করতে বলেছেন। নবী সঃ একমাত্র কোরআন অনুসরণ করেছেন ও করতে বলেছেন এখন যেহেতু নবী নাই তাই কোরআন অনুসরণ করলে আল্লাহ্ ও নবীকে অনুসরণ করা হবে। ৩/ আল্লাহ্ কোরআনে কোথাও বলেননি আমি বিজোড় তাই তোমরা দিনের ও রাতের নামাজ বিজোড় করবা। *রেফারেন্স মুসনাদে আহম্মদ* হাদীস নং ৭৮৬ আলী (রাঃ) বলেছেন, বিতর বাধ্যতামূলক নয়। ওটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি সুন্নাত। আল্লাহ বেজোড় তাই বেজোড় অর্থাৎ বিতর ভালোবাসেন। [হাদীস নং ৬৫২ দ্রষ্টব্য] ঐ দেখেন বিতর সালাত বাধ্যতা মুলকনয় আর কোরআনেও এর কোন অস্তিত্ব নেই। আমরা মাগরিবে তাশাহুদের পরে এক রাকাত ফরজ নামাজ পড়ে দিনের ফরজ নামাজকে ফরজ দিয়ে বিতর করি। তাহলে রাতের ফরজ নামাজ ফরজ দ্বারা কেন বিতর করিনা? আল্লাহ্ র নামাজতো ফরজ। আমার প্রশ্নগুলো ও হাদীসের রেফারেন্স গুলো ভালোকরে পড়ে বুঝে উওর দেবেন। হয়তো বলবেন পৃথিবীর প্রায় সব মুসলিম তো ঐসব মানে। আমি বলব পৃথিবীর জন সংখ্যার চার ভাগের তিন ভাগ মুর্তী পুজা করে তাই ইসলামে অধিকাংশের কোন স্হান নেই। ইসলাম কোয়ানটিটি দেখেনা কোয়ালিটি দেখে। তাহলে ঐসব ক্ষেএে আমরা কি ভ্রান্তিতে আছি? নবীর প্রতি অতি ভক্তিতে শিরক করছিনাতো নবী সঃ কে আল্লাহ্ র কাঠগড়ায় দাড় করাচ্ছিনাতো?
নিসাব পরিমাণ এর মালের মালিক যিনি তার উপর কুরবানী করা ওয়াজিব আর জে নেসাব পরিমাণ মালের মালিক কোরবানি করবে না সে গুনাগার হবে, কোরবানি কে অস্বীকার করলেও কাফের হবে না।
প্রিয় শায়েখ দয়া করে সাবধানে থাকবেন, দয়া করে সাবধানে থাকবেন... দয়া করে আশপাশ খেয়াল রাখবেন.... দয়া করে একটু বেশি সতর্ক থাকবেন... আল্লাহ তাআলা আপনাকে নিজ কুদরতি হাতে হেফাজত করুন... আল্লাহুম্মা আমিন 🤲🤲🤲
প্রিয় শায়েখ দয়া করে সাবধানে থাকবেন, দয়া করে সাবধানে থাকবেন... দয়া করে আশপাশ খেয়াল রাখবেন.... দয়া করে একটু বেশি সতর্ক থাকবেন... আল্লাহ তাআলা আপনাকে নিজ কুদরতি হাতে হেফাজত করুন... আল্লাহুম্মা আমিন 🤲🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্ খুব ভাল আলোচনা।
পবিত্র ঈদ-উল-আযহা আমরা সকলের নিয়ত করি আজ থেকে আমরা সকলেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বো ইনশাআল্লাহ
Amin
Very Nice From India.
খুব সুন্দর আলোচনা
আল্লাহ পাকের অসাধ্য কিছু নাই, আল্লাহ পাকের সব সম্ভব।
জাযাকাল্লাহু খাইরান, মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
সুন্দর আলোচনা আমিন
মাশা-আল্লাহ খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ হুজুর সাহেবকে ❤
Mashallah খুব সুন্দর আলোচনা
Masha Allah
মাশাল্লাহ
আল্লামা আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ
মাশা-আল্লাহ্❤️❤️❤️
masaallah ❤️❣️❣️❤️❤️
হুজুর আমার সালাম নিবেন...
আমি মালদ্বীপ থেকে বলছি...
হুজুর আমি আপনার ওয়াজ সব সময় শুনি...
♥️♥️
অনেক অনেক সুন্দর আলোচনা শায়েখের
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর
Eid mubarak bhaiya. Assalamualaikum beautiful video go ahead my dear brother 👌👌👌
সুন্দর আলোচনা
২৩ সালে এসে কে কে বয়ানটি শুনেছেন লাইক দেন
প্রাণ প্রিয় শায়খ আল্লামা আব্বাসি হুজুর জিন্দাবাদ।
মারহাবা
Masa'allah
সবাইকে ঈদ মোবারক
ঈদ মুবারক ভালোবাসার শায়েখ 💛
সুন্দর আলোচনা শায়েখ💚💚💚
সুবহানাল্লাহ
আমিন
Alhamdulillah
Allah Hu akkbar ameen subhanallah
মাশায়াল্লাহ...... আমার প্রিয় শায়েখ হুজুরের নেক হায়াত কামনা করছি❣️
আমার প্রিয় হুজুর
মাশা-আল্লাহ
Alhamdullilah
Thank you ❤️
Great speech
মাশাল্লাহ ভাই দোয়া রইল অফুরন্ত তোমার জন্যে আমি তো আসতে পারে সেই থেকে দেখছেন লাইক কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লেগেছে যদিও ভোট পাবে আল্লাহর নবী ভোট টি পাবে তাই না কি হলো তার জন্য দোয়া করবেন যেন আল্লাহ তাদের এই মহান চেষ্টা কবুল ও মঞ্জুর করুন ইনশাআল্লাহ সর্বশেষ পরীক্ষা সকলের নিকট দোয়া চাই এবং টিপে রাখা যায় না এম বি নেই এই কিছু আগে শেষ করে বেলাইকন টিপে রাখুন ইনশাআল্লাহ সর্বশেষ পরীক্ষা সকলের নিকট দোয়া চাই এবং
❤️❤️
💙💙
প্রিয় শায়েখ দয়া করে সাবধানে থাকবেন,
দয়া করে সাবধানে থাকবেন...
দয়া করে আশপাশ খেয়াল রাখবেন....
দয়া করে একটু বেশি সতর্ক থাকবেন...
আল্লাহ তাআলা আপনাকে নিজ কুদরতি হাতে হেফাজত করুন...
আল্লাহুম্মা আমিন 🤲🤲🤲
আসসালমুআলাইকুম, হুজুর বাদ সালাম আরজ এই যে - আবা-কাবা জুব্বা পায়ের গিটের নিচে থাকলে নামাজ সহীহ হবে?
একটু দয়া করে জানাবেন এই আশা রাখি।
হুজুর আমার প্রশ্ন হলো কোন ইসলামিক বিষয়ে আলোচনা বা ওয়াজ এটা শুনাও কি ইবাদত?
হুম
আছ্ছালামু আলাইকুম,
আপনার কাছে আমার প্রশ্ন ১/ প্রতি ওয়াক্তে কত রাকাত নামাজ আল্লাহ্ ফরজ করেছেন?
রেফারেন্সঃ বুখারী শরীফ হাদীস নং - ৩৪৩। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ..... উম্মু’ল মু’মিনীন ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আল্লাহ তা’আলা মুকীম অবস্থায় ও সফরে দুই রাক’আত করে সালাত (নামায/নামাজ) ফরয করেছিলেন। পরে সফরে সালাত পূর্বের মত রাখা হল আর মুকীম অবস্থায় সালাত বৃদ্ধি করা হল। বুখারী শরীফ ইঃফাঃ
ঐ হাদীস অনুযায়ী প্রথমে প্রতি ওয়াক্তে দুই রাকাত করে পাঁচ ওয়াক্তে দশ রাকাত নামাজ ফরজ ছিল পরবর্তীতে নামাজ বৃদ্ধি করা হয়েছে অর্থাৎ তাশাহুদের পরে যোহর আসর এশায় দুই রাকাত ও মাগরীবে এক রাকাত। এই বৃদ্ধি হওয়ার কোরআনিক দলিল কি? ফরজ নামাজ বৃদ্ধি করা হলে তো কোরআনের দলিল থাকতেই হবে।
২/ ফরজ নামাজের আগে ও পরে আমারা যে সুন্নত নামাজ পড়ি এর কোরআনিক দলিল কি?
রেফারেন্স সুনানে আতদারাকুতনি হাদীস নং - ৮৬১(১). আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল আযীয (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলল, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর কতো ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন? তিনি বলেনঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামায। সে জিজ্ঞেস করলো, এগুলোর আগে-পরে কি কিছু আছে? তিনি বলেনঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন। অতঃপর সে আল্লাহর শপথ করে বলল যে, সে এগুলোতে কিছু কম-বেশি করবে না। সুনানে আতদারাকুতুনী।
ঐ দেখেন ফরজের আগে পরে অন্য কোন সালাত নাই।
নবী মোহাম্মদ সঃ বিদায় হজ্জের ভাষনে একমাত্র কোরআন আকড়ে ধরতে বলেছেন কোন সুন্নতের কথা বলেননি। সুরা হাক্কায় আল্লাহ্ নবীকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলেছেন নিজেকে কিছু সৃষ্টি না করতে তাহলে আমরা সুন্নত রাসুলুল্লাহ কোন দলিলে মানি? বলবেন আল্লাহ্ নবীকে অনুসরণ করতে বলেছেন। নবী সঃ একমাত্র কোরআন অনুসরণ করেছেন ও করতে বলেছেন এখন যেহেতু নবী নাই তাই কোরআন অনুসরণ করলে আল্লাহ্ ও নবীকে অনুসরণ করা হবে।
৩/ আল্লাহ্ কোরআনে কোথাও বলেননি আমি বিজোড় তাই তোমরা দিনের ও রাতের নামাজ বিজোড় করবা।
*রেফারেন্স মুসনাদে আহম্মদ* হাদীস নং ৭৮৬
আলী (রাঃ) বলেছেন, বিতর বাধ্যতামূলক নয়। ওটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি সুন্নাত। আল্লাহ বেজোড় তাই বেজোড় অর্থাৎ বিতর ভালোবাসেন। [হাদীস নং ৬৫২ দ্রষ্টব্য]
ঐ দেখেন বিতর সালাত বাধ্যতা মুলকনয় আর কোরআনেও এর কোন অস্তিত্ব নেই। আমরা মাগরিবে তাশাহুদের পরে এক রাকাত ফরজ নামাজ পড়ে দিনের ফরজ নামাজকে ফরজ দিয়ে বিতর করি। তাহলে রাতের ফরজ নামাজ ফরজ দ্বারা কেন বিতর করিনা? আল্লাহ্ র নামাজতো ফরজ।
আমার প্রশ্নগুলো ও হাদীসের রেফারেন্স গুলো ভালোকরে পড়ে বুঝে উওর দেবেন। হয়তো বলবেন পৃথিবীর প্রায় সব মুসলিম তো ঐসব মানে। আমি বলব পৃথিবীর জন সংখ্যার চার ভাগের তিন ভাগ মুর্তী পুজা করে তাই ইসলামে অধিকাংশের কোন স্হান নেই। ইসলাম কোয়ানটিটি দেখেনা কোয়ালিটি দেখে। তাহলে ঐসব ক্ষেএে আমরা কি ভ্রান্তিতে আছি?
নবীর প্রতি অতি ভক্তিতে শিরক করছিনাতো নবী সঃ কে আল্লাহ্ র কাঠগড়ায় দাড় করাচ্ছিনাতো?
কুরবানী না দিলে সে কি কাফের হবে?
নিসাব পরিমাণ এর মালের মালিক যিনি তার উপর কুরবানী করা ওয়াজিব আর জে নেসাব পরিমাণ মালের মালিক কোরবানি করবে না সে গুনাগার হবে, কোরবানি কে অস্বীকার করলেও কাফের হবে না।
Amin
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
মাশাল্লাহ
❤❤❤❤
💜💜
প্রিয় শায়েখ দয়া করে সাবধানে থাকবেন,
দয়া করে সাবধানে থাকবেন...
দয়া করে আশপাশ খেয়াল রাখবেন....
দয়া করে একটু বেশি সতর্ক থাকবেন...
আল্লাহ তাআলা আপনাকে নিজ কুদরতি হাতে হেফাজত করুন...
আল্লাহুম্মা আমিন 🤲🤲🤲
Amin
মাশা আল্লাহ
প্রিয় শায়েখ দয়া করে সাবধানে থাকবেন,
দয়া করে সাবধানে থাকবেন...
দয়া করে আশপাশ খেয়াল রাখবেন....
দয়া করে একটু বেশি সতর্ক থাকবেন...
আল্লাহ তাআলা আপনাকে নিজ কুদরতি হাতে হেফাজত করুন...
আল্লাহুম্মা আমিন 🤲🤲🤲