বাড়লো মজুরি, তবুও আন্দোলন কেন? | রাজকাহন | DBC NEWS
HTML-код
- Опубликовано: 6 окт 2024
- সঞ্চালনা: শারমিন চৌধুরী
অতিথি: মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক, আওয়ামী লীগ সাবেক সভাপতি, বিজিএমইএ | অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষ, সভাপতি, গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র | ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষণা পরিচালক, সিপিডি।
-----------------------------------------------------------------
Social Media Links:
Website: dbcnews.tv
Facebook: / dbcnews.tv
RUclips: / dbcnewstv
Twitter: / dbcnews_tv
Phone: +88 02 9852431-5, +88 09666777322
Fax: +88 02 9852380
Address:
Dhaka Bangla Media & Communication Ltd.
Ahsan Tower, 76 Bir Uttam A.K Khandakar Sarak,
Mohakhali C/A, Dhaka -1213, Bangladesh
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | ঢাকা বাংলা মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশন লিমিটেড
#dbcnews
#livetv
#banglalivetv
#dbcnewsbd
#dbcnewstv
#dbc_news_bd
গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারের কথা শোনে মুগ্ধ হয়ে গেলাম, এরাই গরীবের পক্ষ নিয়ে কথা বলে,সত্যিই অসাধারণ বক্তব্য রাখলেন
❤
গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারের যুক্তি দিয়ে কথা বলা খুবই ভালো ছিলো।
গার্মেন্টসের শ্রমিকরা যে পরিমাণ কষ্ট করে তার থেকে অন্য সেক্টরে কষ্ট অনেক
@@RashedulIslam-ss4zd কখনো করছিলি গামেন্সে চাকরি?
সালা গার্মেন্টসে এক ঘন্টা প্রডাকশন দিয়ে দেখিস
মুন্টুঘোষ স্যার,, মোয়াজ্জেম স্যার কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ,,, মুন্টুঘোষ স্যার,, আর মোয়াজ্জেম স্যার একদম সত্যি কথা বলছেন।
😀
মন্টুঘোষ স্যার ও গুলাম মোয়াজ্জেম স্যার কে ধন্যবাদ কথাগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ আর সিদ্দিকুর রহমান স্যার যা বললেন তার নিজের স্বার্থের জন্য
মালিক এর কাছ থেকে ঘুস খেয়েছে
সিদ্দিকুর রহমান উনি নিজেই একটি কোম্পানির মালিক তিনি এমনটা বলছেন
Right
এক মত ভাই
@@IslamicEducationalCartoon+😊++1১11++
গোলাম মোয়াজ্জেম স্যার কে অনেক ধন্যবাদ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করেন ❤❤❤❤
জনাব ড মোয়াজ্জেম স্যার আপনার প্রতি সর্বোচ্চ সন্মান ও দোয়া হইলো.. শ্রমিকদের পক্ষে আপনার অবস্থানকে আমি সন্মানের সাথে দেখছি
মোয়াজ্জম স্যারের কথা গুলি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওনাকে অনেক ধন্যবাদ
মন্টু ঘোষ স্যার আর মোয়াজ্জেম স্যার বাস্তব সম্মত কথা বলছেন ধন্যবাদ ❤❤
মন্টুঘোষ স্যারের কথা গুলো একশতে একশ সঠিক,,,আমি একজন শ্রমিক হয়ে বলছি যে,,,স্যারকে অনেক ধন্যবাদ
সিদ্দিকুর রহমান রাজনৈতিক পক্ষে বক্তব্য দিচ্ছেন আর মোয়াজ্জেম স্যার সাধারণ জণগের পক্ষে কথা বলছেন ধন্যবাদ
ঘি ইভ গড়
ন্যায়ের পক্ষে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ স্যার❤
❤
ধন্যবাদ //খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারকে ❤❤❤
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আলোচনার সকলকেই শ্রমিকদের পক্ষ অভিনন্দ জানায়,
আলোচনাটা খুবই ভালো লগছে,
এ
৮ সালে ১৭শো টাকায় সংসার চালানো সম্ভব ছিল।এখন ১২৫০০টাকাতেও চলছে না। তাহলে দেশ কতটা উন্নত হয়েছে?
মন্টু দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বেতন বারার সময় প্রত্যেক বারই আন্দোলনের পথে যেতে হয় শ্রমিকদের কেন।
মোয়াজম স্যারকে ধন্যবাদ
একজন হেলপারের বেতন 12500 আর 5 বছর চাকরি করার পরও তার বেতন 13000 টাকা এটা কিভাবে মেনে নেয়া সম্ভব।
Tahole helparer beton koto howa uchit 5 bosor pore bolen........
5 বসরে 2500 টাকা বাড়বে এটাই নিয়ম বাৎসরিক 5%হারে বেতন বারে।
এখানে বড় সমস্যা হলো অপরেটর এর বেতন বাড়ছে 1300 টাকা কিন্তু একটা হেল্পার এর 4500 টাকা এটাই বড় সমস্যা,, কিন্তু কতৃপক্ষ সেটা বুঝতে পারছে না,,,
মালিকপক্ষ যতই চাপা মারুক ৫%বেশি বাড়ে না। শতকরা ৯৯ % গার্মেন্ট মালিকেরা এ কাজ করে থাকে।
সেটা হলো ইনক্রেমেন্ট
Right
Right
গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ
বাজার দরের সাথে মিল রেখে বেতন হওয়া উচিত। সাথে শ্রমিকদের রেশন চালু করা হোক।
😀😀😀😀😀😄😄😄😄😄😃😃😃😃😃🙂🙂🙂🙂🙂🙂😂😂😂😂😂😂
এখন আন্দোলনের ফলে ৫৬% বেতন বা জনপ্রতি ৪০০০ টাকা বাড়াতে পারল, তাহলে গত কয়েক বছর যে টাকা শ্রমিকদের কম দেয়া হয়েছ এই টাকা কার পকেট গিয়েছে ?
ধন্যবাদ মন্টু ঘোষ স্যারকে আপনার কথা শুনে আমার মনের মত হয়েছে
মন্টু স্যার আপনার সবকথাই সঠিক
মেম আপনার হয়তো জানা নাই যে বর্তমানে গার্মেন্টসে শতকরা ৮০ ভাগ লোক শিক্ষিত।
প্রধানমন্ত্রী যদি বলে 30000 হাজার টাকা তাহলে মালিকদের অভিযোগ নেই। শ্রমিকরা চাইলে মালিকদের এলার্জি।প্রধান স্বপ্ন শিল্পপতি কোটি পতি হবে শ্রমিক গরিব হবে।
আপনার উপস্থাপনা দেখে আমি মুগ্ধ 🎉
Amar bow er upostona dekhe Apni mughdo.
সত্যোটা বলার জন্যো স্যারকে অনেক অনেক সেলুট জানাই
মালিকপক্ষ সব সময় ফায়দা লুটে, মালিকপক্ষ কখনো চায়না যে একজন শ্রমিক ভালোভাবে খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকুক
ডক্টর গোলাম মোয়াজ্জেম স্যার কে আমার পক্ষ থেকে সালাম অনেক ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো শুনে
বর্তমান সময়ের ফ্যাক্টরীতে একজনের চাকরি আগ্রহী প্রার্থীদের 32 বছর হলে তাকে নিয়োগদান করা হয় না। তাছাড়া যে সকল শ্রমিকদের বয়স যখন 30-40 বছর হয় তখন তার কাজের গতি কমিয়ে যাওয়ায় তাকে বিভিন্ন কৌশলে চাকরিচ্যুত করা হয়।মিডিয়ার সামনে তারা সত্যি কথা বলতে চায় না বলতে দেয় না। আরো অনেক ঘটনা ঘটে যা বাহিরে কেউ জানে না।
ঠিক বলেছেন মোয়াজ্জেম স্যার
অনেক ধন্যবাদ সকল গার্মেন্টস মালিকদের বোঝা উচিত
শারমিন চৌধুরী আপনাকে ধন্যবাদ ভালো লাগে আপনার উপস্থাপনা❤❤❤
Amar bow Sharmin er upostapona bhalo lage
পেটের দায়ে আমরা কম মুজুরিতে কাজ করি। আললাহ একদিন বিচার করবেন ।
মন্টু ঘোষ একদম সত্যি কথা বলেছে ওনার প্রতিটি কথা চরম সত্যি
মোয়াজ্জম স্যারের কথা গুলো শুনে অনেক ভালো লাগছে ধন্যবাদ
আপনি কেমনে বলেন শ্রমিক ভালো আছে সত্যি আপনারা সার্থপর
মন্টু ভায়ের কথা গুলো ঠিক আছে
বাজার দরের সাথে মিল রেখে মুজুরি নির্ধারণ করা উচিৎ।
সিদ্দিকুর রহমান সাহেব যে কথা বলছে তার যুক্তি সমর্থনে আগের তুলনায় বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হবে।
সিদ্দিকুর রহমান খুব কৌশলে এড়িয়ে গেছেন। ধিক্কার জানাই এমন কৌশল।
চোর তো এমন
মন্টু ঘোষ স্যারের কথা অন্তর ছুয়ে গেল
মন্টু ঘোষ স্যারের কথাগুলো 100% সত্যি কথা
আপনার প্রশ্ন করার আমার ধরন খুব ভালো লাগে ধন্যবাদ ।
মোজাম্মেল স্যার কে অনেক অনেক ধন্যবাদ
মোয়াজ্জেম স্যার যে জ্ঞানী একজন মানুষ তার প্রমাণ পেলাম, স্যালুট স্যার।
শিক্ষা কোনো বিষয় না কাজের দক্ষতা বড় বিষয়।
আমি যদি শিক্ষিত হই কিন্তু কাজ না করি তাহলে কোম্পানি কি টাকা দিবে,সবক্ষেত্রে শিক্ষার বিষয় আনতে হয় না।
মন্টু ঘোষ স্যার যা বলছেন তা ১০০% সত্য এবং গোলাম মোয়াজ্জেম স্যার যে তথ্য তুলে ধরছেন সত্যতা বলার জন্য তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং সিদ্দিকুর রহমান স্যারকে বলবো আপনি এসি রুম থেকে বেরিয়ে আসেন তাহলে পরিপূর্ণতা বুঝতে পারবেন আপনি এখনো অনেক কিছু জানেন না একজন শিল্পপতি হিসেবে আপনার জানা বাঞ্ছনীয় ।
তাহলে গার্মেন্টেসে কেন সার্টিফিকেট চাইতেছে হেল্পারদের জন্য এবং কোয়ালিটির জন্য। তাহলে কি পড়াশুনার দরকার নেই । একজন শ্রমিক যে শ্রম দেয়, 10 জন অফিস স্টাফ সেই শ্রম দিতে পারেনা।
মোয়াজ্জেম সারের কথা গুলো অনেক ভালো লাগলো
শ্রমিকের কষ্টগুলা বুঝেনা
হেলপার ১৫ হাজার ও নূনতম অপারেটর ২৩ হাজার টাকা বেতন করা হোক।
সিদ্দিকুর রহমানের মত স্বার্থান্বেষী মানুষ আমাদের সমাজে আছে বিধায়-ই দেশের শ্রমিক-মালিকদের মধ্যে দূরত্ব ও বৈষম্য বিদ্যমান।
মোয়াজ্জেম স্যারের কথায় মুগ্ধ হলাম
স্যার ঠিক বলেছেন, অনেক ফ্যাক্টরি আছে বছরে তো নাই ,দুই বছরেও বাড়ায়না । পাঁচ বছর পর পর দুই হাজার টাকা বাড়ায় ।যারা একদিনে ১২হাজার টাকা একদিনে খরচ করে তারা কি করে বুজবে নিম্ন আয়ের মানুষের কথা । একজন গার্মেন্টস শ্রমিক ১৬/১৮ঘন্টা কাজ করে ,পেটের দ্বায়ে এমনও আছে ওভার ডিউটি ১৮/১৯ঘন্টা ।কথায় কথায় গার্মেন্টস মালিকরা এই টাকায় পোষালে থাকেন না হলে চলে যান ।যাদের জন্য তারা বেঁচে আছে ,এত লাভবান হোন, দামী বাড়ী-গাড়ীতে চলেন তাদেরকেই তুচ্ছ ভাবেন । অবশ্যই শুষে খাচ্ছেন
মালিকদের র্টারগেট প্রতি বছর ১ টি করে ফ্যক্টরী বাড়াবে তাতে শ্রমিক খেয়ে থাক বা না খেয়ে থাক তাতে তাদের কিছু আসে জায় না
শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন কেন শ্রম র্নিনয় করুন কে কত টুকু শ্রম দেয়
১২৫০০ নয় ১৬০০০ টাকা হাতে দিয়ে ৩ জনের ফ্যামিলি চালাতে দেওয়া হোক, কয় দিন চলে, জনগণের টাকা মেরে পকেট ভরে
আপনাদের বারিতে বাজার করে কে এখনো কি বাবার টাকায় খান বুঝতে পারেন না দেশের কি অবস্থা। 😢😢😢
গোলাম সাহেব যেটা বলেছে তা পছন্দ হয়েছে ১৭৫০০ বেতন হলে ওভার টাইম দিয়ে ২৫/৩০ হাজার টাকা হতে পারে আমি একমত
বর্তমানে যারা কাজ জানে না তারা তো গার্মেন্টসের দরজা পর্যন্ত যেতে পারে না উনি বললেন যারা কাজ জানে না তাদের বেতন ৮ হাজার আর যারা কাজ জানে দশ বার বছরের সিনিয়র
ওদের বেতন ৯,৩০০ থেকে ১০ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত
আমি মনে করি দক্ষ শ্রমিকের বেতন আর কিছুটা বাড়ানো হক। তাহলো এত ঝামেলা হবে না
মোয়াজ্জেম , স্যারকে অনেক ধন্যবাদ শ্রমিকদের মনের কথাগুলো বলার জন্য ,এই কথাগুলো শ্রমিকদের কথা,আমরা শ্রমিকরা গুছিয়ে বলতে পারি না, এটি আমাদের মনের দুঃখ,, 😔😔
মন্টু ঘোস স্যার ও মোয়াজ্জেম স্যার
১০০% সটিক কথা বলছে
সহমত
সাংবাদিক আপু আপনে শিক্ষিত বিশ হাজার টাকা পায় ঠিক আছে তবে পাচঁ বছর পর শিক্ষিত সাংবাদিকের বেতন কতো হয় সেম সময়ে শ্রমিক বেতন কতো বাড়ে
শ্রমিকদের যেমন বাচতে হবে ঠিক তেমনি আমাদের এই শিল্প ও টিকিয়ে রাখতে হবে সব কিছু সমন্বয় করে কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং শ্রমিক ভবিষ্যৎ এর দিকে তাকাতে হবে এবং পারিবারিক সামাজিক দিক খেয়াল রাখতে হবে।
সাধারণ দরিদ্র শ্রমিক কে বেঁচে থাকার পারিস্রমিক দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দয়ার কি প্রয়োজন এটাই বুঝলাম না! 🤔
গোলাম মোয়াজ্জেম কথা গুলি সত্যি কলিজায় জুরে গেছে স্যারের আমি একমত কে কার ভালো লাগছে কথা গুলি ধন্যবাদ স্যার
সবচেয়ে বড় কথা হয়েছে যে যারা অপারেটর পুরাতন আছে তাদের কোন লাভই হলো না
এখানে তো নতুন শ্রমিকদের নিয়ে ভাবা হয়েছে পুরাতন কোনো শ্রমিকদের নিয়ে তো ভাবা হয় নাই।
মন্টু স্যারকে হাজার সালাম শ্রমিকের প্রতিটি রক্ত বিন্দুর কণায় কণায় যে দুঃখ কষ্ট গাঁথা সব কিছু তিনি বলে দিলেন ।
এধরনের নেতাদের জন্যই তো দেশের এ অবস্থা।
সঠিক তথ্য দিয়েছে মন্টু স্যার
কেন শ্রমিকরা অতিরিক্ত ডিইটি করতে চাই কারন তাদের এই বেতন চলে না তাই শ্রমিকরা অতিরিক্ত ডিউটি করে নিজেকে সামলায় নিতে চায়
মোয়াজ্জেম সাহবে সঠিক কথা বলেছেন
জনাব সিদ্দিকুর এর মতন মালিক আমাদের দরকার নেই এর মতন মালিক আমাদের দরকার নেই
মালিকের যদি সক্ষমতা নাই থাকে বা লাভ নাই থাকে তাহলে কিভাবে ১ ফ্যাক্টরি থেকে আরও অনেক ফ্যাক্টরি তৈরি করে বা মালিক কিভাবে হয়,শুধু শ্রমিককে দিতে গেলেই তখন কষ্ট লাগে
সরকারি চাকুরিজীবী খাবে বাসমতি চাল আর শ্রমিক খাবে টিসিবির চাল। এটাই নিয়ম, হয় মানো নাহলে মরো। দেশে এখন এই নিয়ম চলছে
সরকারি চাকরি বেতোন যখন বারে কোনো কাখ পক্কি ও জানেনা,,,আন্দলোন লাগেনা শ্রমিক দের বেতন দিতে গেলে তাদের নিচে জলে😢😢😢
মন্টু স্যার ও মোয়াজ্জেম স্যার বাস্তবসম্মত কথা বলেছেন উনাদের কথা লঝিক ।
সিদ্দিক স্যার কে বলছি।আপনি ৪জন্য সদস্য খাওয়ার মত যাবতীয় খরচ আপনি বহন করেন তারপর কত বেতন আসবে তারপর দিন।
ধন্যবাদ মোয়াজ্জেম স্যারকে,
ধন্যবাদ খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমকে
একজন শ্রমিকের বক্তব্য, তাদের যে বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে মালিকপক্ষ বা অন্য কেউ যদি চলতে পারেন তবে তাদের কোন দাবি বা বক্তব্য নেই।
গার্মেন্টস মালিকরা শ্রমিকদের কষ্ট বোঝে না।
শারমিন গ্রুপে ফুল এক বছর থেকে এক ঘন্টা ওভারটাইম হয় নেই তাহলে তাহলে কি মালিকে তাদেরকে প্রতি মাসে ১২০০০ দেবে আট হাজার দিবে
শ্রমিকরা কারিগরীর পারস্পেকটিভে স্কীলড্, শিক্ষা দিয়ে এটার সাথে মূজুরীর পরিমাণ তুলনা করবে না।
দেওয়ার ক্ষমতা নাই কিন্তুএকটা ফ্যাক্টরি থেকে চল্লিশটা ফ্যাক্টরি করতে পারে বিদেশে গাড়ি বাড়ি করতে পারে বিভিন্ন জায়গায় হাজার হাজার বিঘা জমি কিনতে পারে বাংলাদেশে এমনও ফ্যাক্টরি মালিক আছে কত জমি জমা টাকা সোনা দানা দেশ-বিদেশে গাড়ি বাড়ি আছে নিজেও জানেনা এসব করার ক্ষমতা কোথায় থেকে আসে
গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারকে ধন্যবাদ
সেলুট গোলাম মোয়াজ্জেম স্যারকে
মুন্টু স্যার 100% ঠিক বলছে
মোয়াজ্জেম স্যারের কথা শুনে মুগ্ধ হয়ে গেলাম এরাই গরিবের পক্ষে কথা বলতে পারে
আমাদের শ্রমিক ছারবিয়া গিয়ে বেতন পাই 70 হাজার টাকা। অথচ ছারবিয়া এক টাকা। বাংলাদেশের 70পয়শা। দুর্নীতি আসল কারণ।একটা মালিক এক বছর গার্মেন্টসে চালাইলে।পড়ে বছর দুই টা গার্মেন্টস বানাই। আমি ও গার্মেন্টসে সুপার ভাইজার ছিলাম।মাএ 13হাজার টাকা বেতন ছিল। এজন্যই আজ আমি প্রবাস আছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনা কে ছার
সঠিক কাজের মজুরি কেউই পায় না
ন্যায়ের পক্ষে কথা বলার জন্য ধন্যবাত মন্টু স্যার
দেশ দুর্নীতির এমন পর্যায়ে চলে গেছে বলার মত কিছু নেই যেমন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি তেমনি ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট সাধারণ মানুষের যাওয়ার কোন জায়গা নেই
সিদ্দিকুর রহমান স্যার আপনি শ্রমিকের কষ্ট বুঝেন না। নিজের সার্থ বুঝেন ।মোয়াজ্জেম স্যার আপনি শ্রমিকের কষ্ট বুঝতে পারলেন। আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক।
আপনি প্রথম কি ছিলেন এখন কি হইছেন আংগুল ফুলে কলা গাছ
1662 টাকা যখন বেতন ছিল তখন দ্রব্যমূল্যের দাম কত ছিল চালের দাম কত ছিল আর এখন 2023 সালের চালের দাম কত টাকা ,এটা বিবেচনা করে টকশোতে কথা বলবেন ধন্যবাদ
সিদ্দিকুর রহমানকে বলছি, এই ভাবে বৃদ্ধ লোকটি, মিন্টুঘোষকে মিথ্যা বলতে পারে না, যা বলেছেন সত্যো বলেছেন ধন্যবব
মন্টু ঘোষ স্যারের কথা অন্তরণ ছুয়ে গেল
২০১৮ সালে যখন বেতন বৃদ্ধি করে তখন মাথা পিছু ১০০ ডলার ছিলো,, তখন ডলার ছিলো ৮০টাকা,১০০×৮০=৮০০০ টাকা।আর এখন সেই ডলার১১৬ টাকা,১০০×১১৬=১১৬০০ আমার কথা তাহলে মালিকরা কত টাকা বৃদ্ধি করলো,,,
শুভংকরের ফাকি.....
গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন সর্বনিম্ন ৩০০ ডলার করার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি। এখন থেকে শ্রমিকদের বেতন ডলার এ নির্ণয় করা হোক,গার্মেন্টস মালিক যেহেতু ডলারের মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারণ এবং মুনাফা অর্জনের সেহেতু কর্মচারী দের বেতন ভাতা ডলারের মাধ্যমে প্রদান করা হোক।
ধন্যবাদ মন্টু স্যার কে সঠিক কথা বলার জন্য