১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
Yes sir I am one of them,I feel proud,I fight for my native country not for cirtyficat not for other benefits that's why I love you sir my idol, still I feel small of 1971 ,in your strong voice, love you sir, one more thing if you don't mind how I can meet you or see you, please sir
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
এই স্যার গুলো বেঁচে থাকতে থাকতে সঠিক ইতিহাস টাকে তুলে ধরা উচিত এবং আমাদের আগামী প্রজন্মের কাছে সঠিক ইতিহাসকে তুলে ধরা উচিত। সঠিক ইতিহাস জেনে বই রচনা করা উচিত নিরপেক্ষভাবে।
গত ১৬ বছরে একধারে ক্ষমতায় থেকে এত জুলুম করে সত্যি কে দামাচাপা দিয়ে মজিব বন্দনা প্রতিষ্ঠা করতে পারে নাই। এখন এই নাপাক পান্নারা সতি ইতিহাস প্রতিষঠা করবে? এই প্রজন্ম তাদের নাপাকী উদ্দেশ্য সফল হবে না।
আপনার বংশের কে মুক্তিযোদ্ধা ছিল বলতে পারবেন। এই বিষয় আমার সাথে লাগতে আসবেন না। আমি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান এবং পরিবারের সাতজনের ভিতরে ছয় জন জীবিত মুক্তিযোদ্ধা।
স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যন্ত শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগ ভাল ছিল স্বাধীনতার পর্ক্ষমতায় গিয়ে এমন কেোন আকাম বাদ আঋে কি যা আওয়ামীলীগ করে নাই। আপনি ও একজন স্বৈরাচারী মানসিকতা সম্পন্ন লোক তাই এত উলঙ্গভাবে তাক সমর্থন করছেন। আপনি ও তাদের অন্যায়ের সহযোদ্ধা।
Sek Kamal Jamal mukty juddo korsey 2024 er sisu Jodi miseel Korey obodan Raktey parey tailey bongobondur pirebarer obodan ak Dakey itihaser patai leka taker porey O bobodan ki ta Akon bul biakka
যারা পাকিস্তানে বন্দী অবস্থায় ছিল তাদের পরিবার বাংলাদেশে অরক্ষিত ছিল এবং খেয়ে না খেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করেছে তাদের অবদানকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন। তাদের কথা কেউ বলছে না।
পারা খাওয়া আওয়ামী লীগার। শুনে রাখ মুর্তি ছবি নমনম মুসলিম আকিদা বিদ্বেষী সরাতে বা অপসারণ করতে বয়স লাগে না একটু সময় লাগে। এই আদর্শ আমরা লালন পালন করি হযরত ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ থেকে। এটা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব। ধন্যবাদ দেখা হবে রাজপথে
জেড পান্না সারের কথাগুলো, আমার শুনতে খুব ভালো লাগে। একজন বির মুক্তিযুদ্ব্যা,তাকে সেলুট জানাই। সত্যি কথা বলার জন্য। আল্লাহ যেন তাকে নেক হায়াত দান করেন আমীন।
স্যার প্রথমে আপনাকে জানাই আমার আন্তরিক সালাম ও মোবারকবাদ, স্যার আপনার প্রতিটা কথা রাষ্ট্রের আপনার প্রতিটা কথা জনগণের কল্যাণের ,, যুদ্ধের সময় যারা ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নিয়েছিল, ওই সময় সময় দেশের ভেতর থেকে যারা যুদ্ধ করছে তারাই ছিল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, ট্রেনিং এর পরে যারা যুদ্ধ করছে ও যে ব্যক্তির বাড়িতে থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করত পাক বাহিনীর সাথে, সে সময়, আমার বাবা মৃত মোবারক হোসেন সরকার ১১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে আমার বাবা ও বড় মা রান্না করে খাওয়াইতেন , যুদ্ধের বছরই আমার বাবা সাড়ে ৫ বিঘা জমিন বিক্রি করে ছিলেন স্বাধীন বাংলা মুক্ত করতে । দুঃখের বিষয় হল আমরা আজ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দাবি করতে পারছে না ? আমরা বীর বাঙালি ছিলাম তখনকার সময়! আজ আমারা মুজিব কি, চেতনা কি সবই যেন ভুলে যাচ্ছি ...? পরিশেষে আমি বলব দেশের শান্তি ফিরিয়ে আনতে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন। নির্বাচন যখনই দেওয়া হয়, দল বল নির্বিশেষে জনতার ভোটে নির্বাচিত হব আমার ইউনিয়নে, জনতার সেবক হতে চাই শাসক হয়ে, জয় হোক জনতার, জয় হোক মানবতার, শোষণ নয় । নিউইয়র্ক ।।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
জেড আই খান পান্না স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ! আওয়ামী লীগের ক্রান্তি লগ্নে, আপনি সাহসিকতার সাথে,৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধী দের, বিরুদ্ধে কথা বলে যাচ্ছেন! এটা অনেক বড়ো পাওয়া আওয়ামী লীগের জন্য! জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয়তু শেখ হাসিনা 🇧🇩✌️☝️
বাপ / মেয়ে একই ভূমিকা পালন করল- শুধু মাএ দেশ ও জনগনের স্বার্থে - শেখ হাসিনা জোর পূর্বক দেশে অবস্হান করলে লোলুপ আন্দোলন কারীরা আরো লাশের স্তুপ তৈরী করত,দেশ এ অবস্থিত সকল চিল্প কলকারখানা ধ্বংস হয়ে যেত,ক্ষমতার লোভ না দেশ ও জনগনের সম্পদ রক্ষা করতে তিনি দেশ ত্যাগ করেন।এটা আমার একান্ত ব্যক্তি চিন্তা।
তিনি যান নাই গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।পাকিস্তানে তার ফাসির রায় দেয়া হয়েছিল। আন্তর্জাতিক চাপে পাকিস্তান শেক মুজিবের ফাসি কার্যকর করতে পারে নাই।ইতিহাস পড়েন সব জানতে পরবেন।
Thank you very much for your informative, impressive and very interesting discussion in the new angle. We want to learn more from your valuable experience about Bangladesh. With best regards.
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আমার বাবার আপনার মতন মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট লয় নি। আমার বাবা ১৯৬৪ সালে পাকিস্তানি পুলিষে চাকরিতে জয়েন করেন। আর যুদ্ধ শুরু হয় ১৯৭১ সালে। আমার বাবা ও তখন রাজার বাগে ছিলেন। বাবার বেইচ নাম্বার ছিল ২৫৬১
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
শেখ হাসিনার প্রতি দেশের জনগনের আস্তা আছে ইনশাআল্লাহ এবার বিপুল ভোটে পাশ করবেন এবং একক চিডে আবারো ক্ষমতায় বসবেন জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ❤❤❤
সত্যিই উনি শ্রদ্বেয়, উনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ স্যার।
স্যার আপনাকে ধন্যবাদ জানাই সত্যি কথা বলছেন
সার আপনাকে ধন্যবাদ সত্য কথা তুলে ধরার জন্য
স্যার আপনাকে সত্যি কথা বলার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤❤
বালশাল জিন্দাবাদ
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আমার বয়স ৭৩ এখন আমি এগুলি যানি। তাই বলছি ওনার কথা ১০০% সঠিক। মুক্তি যুদ্ধার সার্টিফিকেট সঠিক হয়ে নাই।
Very well contextual analysis! This is a very important discussion for all of us who believes in real independence !
আপনাকে ধন্যবাদ।
অতি বড় সত্য কথা বলার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ মিয়া ভাই আপনাকে পাশাপাশি হিন্দুদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে কিছু বলুন
. কত বড় মনের মানুষ, ওনি খোব ভালো মানুষ, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
সময়কালিন সঠিক বিশ্লেষণ করার জন্য ধন্যবাদ স্যার,,,
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আপনাকে সত্য কথা বলার জন্য অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
He have narrated rightly.Thank you very much.
Yes sir I am one of them,I feel proud,I fight for my native country not for cirtyficat not for other benefits that's why I love you sir my idol, still I feel small of 1971 ,in your strong voice, love you sir, one more thing if you don't mind how I can meet you or see you, please sir
পান্না সাহেব কে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে তার কথা গুলো মুগ্ধ হয়ে শুনতে মন চায় তার প্রতি রইল অফুরন্ত ভালোবাসা
সন্ত্রারাসের কথাতো ভালোই লাগবে।
মুজিব, Mujib was a killer
পান্না একটা বাটপার , রাজাকার ।
সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাাই
ধন্যবাদ সত্যি বলার জন্য সৎ সাহস থাকতে হয় সত্যি কথা বলার জন্য
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
সার আপনাকে অনেক অনেক ধনোবাদ
আসসালামু আলাইকুম স্যার আপনাকে স্যালুট
এই স্যার গুলো বেঁচে থাকতে থাকতে সঠিক ইতিহাস টাকে তুলে ধরা উচিত এবং আমাদের আগামী প্রজন্মের কাছে সঠিক ইতিহাসকে তুলে ধরা উচিত। সঠিক ইতিহাস জেনে বই রচনা করা উচিত নিরপেক্ষভাবে।
গত ১৬ বছরে একধারে ক্ষমতায় থেকে এত জুলুম করে সত্যি কে দামাচাপা দিয়ে মজিব বন্দনা প্রতিষ্ঠা করতে পারে নাই। এখন এই নাপাক পান্নারা সতি ইতিহাস প্রতিষঠা করবে? এই প্রজন্ম তাদের নাপাকী উদ্দেশ্য সফল হবে না।
সময়োপযোগী আলোচনার জন্য ধন্যবাদ স্যার।
শেখ মজিবরের পরিবারে বা তার বংশের কারা কারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলেন?
আপনার বংশের কে মুক্তিযোদ্ধা ছিল বলতে পারবেন। এই বিষয় আমার সাথে লাগতে আসবেন না। আমি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান এবং পরিবারের সাতজনের ভিতরে ছয় জন জীবিত মুক্তিযোদ্ধা।
শেখ কামাল
স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যন্ত শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগ ভাল ছিল স্বাধীনতার পর্ক্ষমতায় গিয়ে এমন কেোন আকাম বাদ আঋে কি যা আওয়ামীলীগ করে নাই। আপনি ও একজন স্বৈরাচারী মানসিকতা সম্পন্ন লোক তাই এত উলঙ্গভাবে তাক সমর্থন করছেন। আপনি ও তাদের অন্যায়ের সহযোদ্ধা।
Sek Kamal Jamal mukty juddo korsey 2024 er sisu Jodi miseel Korey obodan Raktey parey tailey bongobondur pirebarer obodan ak Dakey itihaser patai leka taker porey O bobodan ki ta Akon bul biakka
@@mohammedkamruzzaman6354 শেখ কামাল প্রটেকশনে থাকতেন অফিসিয়ালি কাজ করতে আর বন্ধুক হাতে ছবি তুলতেন কিন্তু সরাসরি যুদ্ধ করেন নি।
Thank you sir Allah amaderke hedayet koren a....min
যারা পাকিস্তানে বন্দী অবস্থায় ছিল তাদের পরিবার বাংলাদেশে অরক্ষিত ছিল এবং খেয়ে না খেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করেছে তাদের অবদানকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন। তাদের কথা কেউ বলছে না।
আমার বাবা বন্দী ছিল তিনি সম্মানের ছিটে ফুটাও পাননি
রাইট
পারা খাওয়া আওয়ামী লীগার। শুনে রাখ মুর্তি ছবি নমনম মুসলিম আকিদা বিদ্বেষী সরাতে বা অপসারণ করতে বয়স লাগে না একটু সময় লাগে। এই আদর্শ আমরা লালন পালন করি হযরত ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ থেকে। এটা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব। ধন্যবাদ দেখা হবে রাজপথে
@@KabirHossen-qp7di... Apnio jatir pita hoya jan... Notun itihas likhchen.. Jamater moto
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে ন্যায় সংগত কথা বলার জন্য
জুলাইয়ের ২য় সপ্তাহেই ভারতীয় ট্রেনিং প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশে ঢুকেছে।
We Appreciate You Sir God bless you
আপনিই রিয়েল মুক্তিযোদ্ধা। স্যালুট আপনাকে❤❤❤
স্যার আপনি সঠিক কথা বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জয় বাংলা
স্যার আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন আমার বাবা কোনদিন কিছু চায়নি
Absolutely 100%kotha joy bangla
জেড পান্না সারের কথাগুলো, আমার শুনতে খুব ভালো লাগে। একজন বির মুক্তিযুদ্ব্যা,তাকে সেলুট জানাই। সত্যি কথা বলার জন্য। আল্লাহ যেন তাকে নেক হায়াত দান করেন আমীন।
পান্না সাহেব বাকশাল যখন তৈরি হয় তখন তো কিছুই বলেন নাই এখন এতকিছু জানেন সত্যটা তখন বলেন না কেন
Dalal
আমীন
স্যর আপনাকে স্যালুট ❤❤❤❤
স্যার আপনার সত্যি কথাগুল শুনে কিছু মানুষের গা জালা করে। আপনার কথাগুলো শুনেলে মন ভাল হয়ে যায়।
❤❤❤❤❤
স্যার প্রথমে আপনাকে জানাই আমার আন্তরিক সালাম ও মোবারকবাদ, স্যার আপনার প্রতিটা কথা রাষ্ট্রের আপনার প্রতিটা কথা জনগণের কল্যাণের ,, যুদ্ধের সময় যারা ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নিয়েছিল, ওই সময় সময় দেশের ভেতর থেকে যারা যুদ্ধ করছে তারাই ছিল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, ট্রেনিং এর পরে যারা যুদ্ধ করছে ও যে ব্যক্তির বাড়িতে থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করত পাক বাহিনীর সাথে, সে সময়, আমার বাবা মৃত মোবারক হোসেন সরকার ১১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে আমার বাবা ও বড় মা রান্না করে খাওয়াইতেন , যুদ্ধের বছরই আমার বাবা সাড়ে ৫ বিঘা জমিন বিক্রি করে ছিলেন স্বাধীন বাংলা মুক্ত করতে । দুঃখের বিষয় হল আমরা আজ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দাবি করতে পারছে না ? আমরা বীর বাঙালি ছিলাম তখনকার সময়! আজ আমারা মুজিব কি, চেতনা কি সবই যেন ভুলে যাচ্ছি ...? পরিশেষে আমি বলব দেশের শান্তি ফিরিয়ে আনতে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন। নির্বাচন যখনই দেওয়া হয়, দল বল নির্বিশেষে জনতার ভোটে নির্বাচিত হব আমার ইউনিয়নে, জনতার সেবক হতে চাই শাসক হয়ে, জয় হোক জনতার, জয় হোক মানবতার, শোষণ নয় । নিউইয়র্ক ।।
স্যালুট
সত্য বলার জন্য
সেটা কারো পক্ষে বিপক্ষে গেলেও
এই ভদ্রলোক সত্যিটাই বলে যাচ্ছেন
উনি মিথ্যাবাদী - স্বৈরাচারের দালাল
উনি হচ্ছেন স্বৈরাচারের দালাল ❌
ধন্যবাদ আপনাকে মোঃ জাহিদুর রহমান সিকদার বাবুগঞ্জ বরিশাল
বেয়াই এই টকসোতে ফারজানা ওহাব নূরু কমান্ডারের নাম বলেছে পান্না সাহেব ।
স্যলুট স্যার ❤
স্যার আপনাকে অনেক অভিনন্দন কিন্তু অনেক মুক্তিযুদ্ধা গরীব অসহায় শেষ বয়সে এসে কিছু ভাতা পেয়ে অনেক উপকার হয়েছে।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
ভাতা নতুন পায় না, স্বাধীনের কয়েক বছর পর থেকেই পাওয়া শুরু হয়েছে!শেখ মুজিবের পতনের পর!
Good luck good job sir❤
আমার আব্বাও একজন মুক্তিযোদ্ধা, আব্বার কাছে ছিল না মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট আলহামদুলিল্লাহ আফসোস নাই।
কিসের সার্টিফিকেট?
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
রাজাকারের
অসাধারণ বক্তব্য সাধুবাদ জানাই।
১০০% সঠিক।
শুভকামনা রইল এগিয়ে যা-ও আমরা আছি আপনার পাশে জয় বাংলা জয় শেখ হাসিনা
Ja hasinar pod chat😂
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
ধন্যবাদ স্যার❤❤❤
আপনার কথা গুলো চিরন্তন সত্য ও বাস্তবতা, আমার ব্যক্তিগতভাবে আপনার প্রতি রহিলশ্রদ্ধা।
ধন্যবাদ কাকা।
কে হিন্দু কে মুসলিম এটা হিসাবে ছিল না,রাষ্ট্র সবার
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আমার অনেক উপকার হল, আপনাকে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ঠিক বলেছেন
জয় বাংলা।
শতভাগ সঠিক বলেছেন।।
জেড আই খান পান্না স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ! আওয়ামী লীগের ক্রান্তি লগ্নে, আপনি সাহসিকতার সাথে,৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধী দের, বিরুদ্ধে কথা বলে যাচ্ছেন! এটা অনেক বড়ো পাওয়া আওয়ামী লীগের জন্য! জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয়তু শেখ হাসিনা 🇧🇩✌️☝️
সঠিক কথা বলার জন্য ধন্যবাদ
শেখ মজিব যদি দেশ স্বাধীনের পক্ষেই ছিলেন তাহলে মুক্তিকামী জনতাকে না জানিয়ে কেনো তিনি পাকিস্তানে গেল?
গিয়েছিল
নাকি
গ্রেফতার করে নিয়ে গিয়েছিল,,,?
যাই নাই। গ্রেফতার করে তাকে পাকিস্তানে নেওয়া হয়েছিল।
বাপ / মেয়ে একই ভূমিকা পালন করল- শুধু মাএ দেশ ও জনগনের স্বার্থে - শেখ হাসিনা জোর পূর্বক দেশে অবস্হান করলে লোলুপ আন্দোলন কারীরা আরো লাশের স্তুপ তৈরী করত,দেশ এ অবস্থিত সকল চিল্প কলকারখানা ধ্বংস হয়ে যেত,ক্ষমতার লোভ না দেশ ও জনগনের সম্পদ রক্ষা করতে তিনি দেশ ত্যাগ করেন।এটা আমার একান্ত ব্যক্তি চিন্তা।
তিনি যান নাই গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।পাকিস্তানে তার ফাসির রায় দেয়া হয়েছিল। আন্তর্জাতিক চাপে পাকিস্তান শেক মুজিবের ফাসি কার্যকর করতে পারে নাই।ইতিহাস পড়েন সব জানতে পরবেন।
ইতিহাস পড়েন।সব বুজতে পরবেন।
Thank you very much for your informative, impressive and very interesting discussion in the new angle.
We want to learn more from your valuable experience about Bangladesh.
With best regards.
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ শুনে খুব ভালো লাগছে
জয়, বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু সব কিছুর বিচার হবে ইনশাআল্লাহ
তরা প্রতিশোধের আগুন জ্বালিয়ে
আওয়ামী লীগ দলটারে শোষ করে দিলি।
সঠিক কথাগুলো তুলে ধরার জন্য স্যার আপনাকে ধন্যবাদ মহান আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াত দান করুন
ধ্যনবাদ স্যার
জয় বাংলা 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
ধন্যবাদ আপনাকে ❤❤❤❤
আপনার সাথে একমত
স্যার সেলুট আপনাকে, এই কথা এখনকার জেনারেশনের ছেলেপেলে বোঝেনা
জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
মাশাআল্লাহ চমৎকার কথা বলেছেন। স্যার আপনার প্রতি কথা সাথে আমি একমত ইনশাআল্লাহ ❤️ ধন্যবাদ ❤😂🎉
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
একটা লাইট সারা ঘর আলো করে... কিন্তু তার ঘর টুকু অন্দকার তাকে... তাই সমালোচনা না করে পান্না স্যারের টক শু গুলি মন দিয়ে শুনুন ❤️❤️❤️🙏
স্যারের মত এখনো হাজারো মুক্তিযোদ্ধা জীবিত আছে ডাঃ ইউনুস দেশের জন্য কি করেছে উনি কি মুক্তিযোদ্ধা দেশে তার কি অবদান আছে????
Americay silo
ডঃ ইউনুস আমেরিকায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজনসহ মার্কিন জনগনের মধ্যে বাংলাদেশের জনমত তৈরীতে কাজ করেছেন।
শেখ মুজিব নিজে ও তার পরিবারের কে কে মুক্তি যোদ্ধ করেছে?
আছে সুদের ব্যাবসা সারা দুনিয়ায় বিস্তার লাভে তার ভূমিকা প্রসন্সনীয়।
পড়াশোনা করো জানতে পারবে সে কি করছে ৭১ সালে
কথা ভালো লেগেছে। স্যার কে ধন্যবাদ জানাই
২৪ এর মত হাস,মরগি,মাছ,বদনা,সেন্ডেল চুরি করা মনমানসিকতা ছিল না।
তবে ধর্ষক ও ব্যাংক ডাকাত ছিল।
আমি আপনার সাথে একমত । আমিও যুদ্বে অংশ নিয়েও সনদ নেইনি ।
সাবাস এগিয়ে জাও
আপনি এতো দিন কোথায় প্রেম হাসিনার প্রতি।।। ভালো মানুষ হলে তো তাদের কথা বলা হতো না।।।।
এই মূল্যবান কথাগুলি বর্তমান প্রজন্মের গুরুত্বপূর্ণ ভাবে শুনা দরকার।
জয় বাংলা স্লোগান কোথায় থেকে আসচে হিন্দুস্তান থেকে আসচে জয় বাংলা স্লোগান কারণ জয় কালি,জয় মা,জয় তারা, এগুলো জন্য জয় বাংলা আসচে 😂😂😂😂
Pagoler vacca
@@RobinKhan-w1w এসে গেছে সর্ব জান্তা আজগবি আলায় সাল্লাম।।।
@@JagrotoHutashonসত্য শুনলে গা জ্বলে নাকি বাবু।
জয় বাংলা বললে গা জ্বলে ক্যান,,,রাজাকারের বাচ্ছারা জয় বাংলা শুনলে ভয় পায়,,,@@MouksesulHoque
Right..joy Bangla Hindu der Theke e ashche
স্যার আপনার কথা একদম সঠিক ১০০% সঠিক কথা বলেছেন
জেড আই খান সাহেব, আপনি বাংলাদেশের জন্য কি করেছেন।
হে দালালি করেছে ।
1971 a where you were ? রাজাকার ছিলেন?
সেই মানসিক রোগা
Bal cira ati banchay
উনি আওয়ামী লীগ এর দালালী করেছেন?
ধন্যবাদ সার সত্য বলার জন্য
মুজিবের শাসন নিয়ে কিছু বলেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ১০০% সঠিক ও সত্য কথা বলাব জন
আমার বাবার আপনার মতন মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট লয় নি। আমার বাবা ১৯৬৪ সালে পাকিস্তানি পুলিষে চাকরিতে জয়েন করেন। আর যুদ্ধ শুরু হয় ১৯৭১ সালে। আমার বাবা ও তখন রাজার বাগে ছিলেন। বাবার বেইচ নাম্বার ছিল ২৫৬১
You are Right
জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু এইটা ছিল স্বাধীনতার স্লোগান কিন্তু শয়তানেরা এইগুলা ভুলে যাইতেছে
😂😂😂
সহমত।
🍌
কোথায় নোবেল বিজয়ী ডা:ইউনুস আর কোথায় নাপিত??😅😅
ভারতের দালাল তুই
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস শুনতে খুবই ভালো লাগে। তার কাছথেকে আরও জানতে ইচ্ছে করে।
এতো বয়স হয়েছে, দেশের স্বার্থে কথা বলেন দলের স্বার্থে নয়।
জেড আই পান্না একজন বিএনপির সমর্থক লোক খুঁজ নিয়ে দেখেন
রাইট কথা।
বিভক্তির ইতি হওক নতুন বাংলাদেশ সফল হওক
পান্না ভাই আমরা চুয়াডাঙ্গার মুক্তি যোদ্ধা রা জুন মাসের ২৫ তাং ভারত থেকে ট্রেনিং নিয়ে ঢুকেছি বাংলাদেশে।৩০ শে জুন থানা আক্রমন করেছি।
জয় বাংলা জয় হবেই ইনশাআল্লাহ ✌ ✌ ✌ ✌
আপনার টকশো গুলো আমার কাছে ভাল লাগে, আপনি ১০০ বছর বেচে থাকবেন ❤,স্যার আপনি বাংলার টাইগার ,,
😊কোন বাদ নয়, ব্যক্তি
নয়,পরিবার নয়,৭১,৭২,৭৪ এবং ২৪ নিয়ে ভাবেন, দাদু ভাই।
ঠিক বলেছেন।
ধন্যবাদ পান্না ভাই ❤
বঙ্গবন্ধুর আরেক নাম স্বাধীন বাংলাদেশ❤
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা উচিত ।
আপনি ষোল বছর কথা বলেন নাই কেন..
.
তিনি তখন সৈরাচার এর সুবিধা ভোগ করতেন তা-ই এখন তো আর সুবিধা ভোগ করতে পারে না তাই জালাপোড়া লাগতেছে
পনেরো বছর আসিফ নাহিদ সার্জিস হাসনাত কোথায় ছিল ? উনি পনেরো বছর ধরেই আওয়ামীলীগের সমালোচনা করেছেন । আপনি জানেন না ।
@akr357-o5u 15 বছর যাবত আসিফ নাহিদ এবং সার্জিসরা এদেশেই ছিলো আর সৈরাচার শাসকের নিপীড়ন নির্যাতন দেখেতে দেখতেই বড় হয়ে আজকে তোমাদের পতন ঘটিয়েছে
স্যার আপনাকে অত্যন্ত ধন্যবাদ ও প্রশংসা করি সত্য কথা তুলে ধরার জন্য
Words of wisdom.. Joyyyyy Bangla ✊🇧🇩🛶