চণ্ডীদাস-রজকিনীর পৈতৃক বাড়ি মাগুরায় | জানুন প্রেমের প্রকৃত কাহিনী | chondi das rojokini love story
HTML-код
- Опубликовано: 4 окт 2024
- চণ্ডীদাস আর রজকিনীর পৈতৃক বাড়ি | জানুন তাদের অমর প্রেমের প্রকৃত কাহিনী | chondi das & rojokini love story | @khulnar khobor
#চন্ডিদাস
#রজকিনী
#love
চণ্ডীদাস আর রজকিনী তারা প্রেমের শিরোমনী গোওওও ! এই গানের লাইনটি কারও অপরিচিত নয় ! নানাবিধ গানের লাইনে স্থান পেয়েছে এই দুটি নাম ! প্রেম ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে জনপ্রিয় শিরি ফরহাদ , লাইলি মজনু, পাশ্চাত্যে রোমিও জুলিয়েট তেমনি বাংলাদেশে চণ্ডীদাস আর রজকিনী জনপ্রিয় !
অনেকেই ভেবে থাকে চণ্ডীদাস আর রজকিনী নিছক রুপকথা অথবা পৌরানিক পুথীর অংশ ! আবার অনেকে বর্তমান যুগে চণ্ডীদাস আর রজকিনী এর নামই শুনেন নাই !
কিন্তু আজ অপনাদের বলছি চণ্ডীদাস আর রজকিনী নিছক রুপকথা নয় ! প্রাচীন বাংলার সত্যি ইতিহাস যা জনপ্রিয়তার শির্ষে পৌছে কিংবদন্তি অমর প্রেমের ইতিহাসে পরিনত হয়েছে ! তাই তো কবি লেখকগন তাদের লেখায় চণ্ডীদাস আর রজকিনী নাম দুটিকে উপস্থাপন করে থাকেন উপমা হিসেবে !
কে ছিলো চণ্ডীদাস আর রজকিনী ? কোথায় ছিলো তাদের বাস ? বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে তাদের বাড়ি ?
জনশ্রুতি আছে ঘটনাটি ১৪ শতকের শেষ ভাগের দিকের।বর্তমান মাগুরা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে শালিখা উপজেলার শতখালি ইউনিয়নের ধোপাখালী গ্রাম। চণ্ডীদাসের বাবা ছিলেন এ এলাকার একজন ছোটখাটো ব্রাহ্মণ জমিদার আর রজকিনী ছিল ধোপার মেয়ে।
নিচুজাতের মেয়ে হলে কি হবে ! রজকিনী রুপে গুনে ছিলো অনন্যা এক নারী !অপরূপা রজকিনীকে দেখে চণ্ডীদাস জাতপাত ভুলে তার প্রেমে পড়ে যায়।
ধোপার মেয়ে রজকিনী প্রতিদিন নদীতে কাপর ধোলাই করতে আসে, আর সেই নদীর অপর পারে চণ্ডীদাস মাছ ধরার ছলে বড়শি নিয়ে বসে তাকে দেখত। কিন্তু দুজনের মধ্যে চোখাচোখি হলেও কোনদিন কথা হয়নি এভাবে কেটে গেলো ১২ বছর !
ঠিক ১২ বছর পরে একদিন রজকিনী ছোট্ট নদীর অপর পাশে বসা চন্ডীদাসকে প্রশ্ন করলো। “ ওহে রাজ পুত্র বরশিতে মাছ খোট ধরে ? রজকিনীর প্রশ্ন শুনে চন্ডীদাস উত্তর দিলো ” এই মাত্র খোট দিলো “
এই ছিলো তাদের প্রথম প্রেমের কথোপকথন ! চন্ডীদাস এর উত্তরের মর্ম বুঝে নিয়েছিলো রজকিনী ! এরপর থেকে তাদের নিয়মিত দেখা স্বাক্ষাৎ আর আলাপ হতে লাগলো ! কিন্তু ব্রাম্মন এর ছেলে হয়ে ধোপার মেয়ের সাথে প্রেম !!!
পরিবার ও সমাজ তাদের মেনে নিতে চাইলো না ! নানা অপবাদে জর্জরিত হয়ে প্রেমিক-প্রেমিকা একদিন সব ছেড়ে পালিয়ে যায় ভারতের বাকুরা ছাতনা গ্রামে।
এই ঘটনা থেকে রচিত হয়েছে ‘ গোলেমালে গোলেমালে পিরিত করো না.... ব্রাম্মনের ছেলে পিরিত করে ধোপার মেয়ে পা ধুয়ে খেলে ‘
যাই হোক ঘটনার এখানেই শেষ নয় , ছাতনা গ্রামের সাধারন লোকেরাও যখন জেনে গেলো তাদের আসল পরিচয় তখন সেখানেও তারা টিকতে পারলো না ! তখন তারা মনের বেদনায় বৃন্দাবনে চলে যান ! আর সেখানে গিয়ে তারা নাম পরিচয় বদলে ফেলে যে কারনে তাদের আর কোন তথ্য পাওয়া যায়নি !
বাংলাদেশের সরকারের প্রতি অনুরোধ করবো এই প্রেম কাহিনী টি বাঁচিয়ে রাখার জন্য
ধন্যবাদ
এমন কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা নাই যেখানে চন্ডী দাসরে নিয়া প্রশ্ন হয়না।
দাদা,আপনাৱ উপস্থাপিত ভিডিওটি আমাকে মুগ্ধ কৱেছে ।আমি অনুৱোধ কৱি ঐ জায়গাৱ ইতিহাস যেন অমৱ হয়ে থাকে । ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভিডিও দেখার জন্য
চন্ডিদাস অযোগিনী প্রেম কাহিনী সারা জীবন অমর হয়ে থাকবে এর জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ রইলো এই কাহিনীটা ধরে রাখার জন্য 🇧🇩🇧🇩❤️❤️
অসাধারণ উপস্থাপনা , ধন্যবাদ আপনাকে উৎসাহিত হয়ে দোয়া প্রার্থনা রইল খোদার কাছে, আপনার জন্য।
সরকারের উচিত স্মৃতি স্বরূপ কিছু করা, এত বছর পরেও কিছু হয়নি।
দারুন উপস্থাপনা
ধন্যবাদ বাংলা দেশ সরকার আজও চন্ডীদাস ও রজকিনীর স্মৃতি ধরে রাখেছে।
দারুন প্রেমকাহিনী
উপস্থাপন খুবই সুন্দর হয়েছে, বক্তার আন্তরিকতা লক্ষ করার মতো। তবে চন্ডিদাস সম্পর্কে আরো একটু বিস্তারিত বললে ভালো লাগতো। বাংলা সাহিত্যে চন্ডিদাসের বিরাট অবদান রয়েছে, বিশেষ করে বৈষ্ণব সাহিত্যে। ইনি কবি চন্ডিদাস হিসাবে বাংলা সাহিত্যে পরিচিত। অনেক কীর্তনের পদকর্তা ইনি। তার একটি অসাধারণ ঐতিহাসিক উক্তি উল্লেখযোগ্য, " শুনে রে মানুষ ভাই সবার উপরে মানুষ শ্রেষ্ঠ তাহার উপরে নাই"। বাংলাদেশের মানুষ গর্ব করতে পারে এমন একজন কালজয়ী কবির জন্মস্থান এই বাংলা দেশে।
দুঃখের বিষয় হচ্ছে এদের কোন চিহ্ন রাখেনি নদীর দুই পাড়ে দুটো ঘাট বেধে রাখতে পারতো
ঘাট ছিলো এখনো আছে,তবে মাটির নিচে।আর কিছু ভুমি দশ্যু আছে যারা এটাকে গ্রাস করে ফেলেছে।
বাংলাদেশে অনেক এইরকম প্রেম কাহিনী আছে চন্ডীদাস রজকিনী সাজু রুপাই মিয়া নকশী কাঁথার মাঠ এদের প্রেম চির অমর এদের মধ্যে কাম ছিল না
হাসি পেলো ভাই
চন্দীদাস ও রজকিনী কিভাবে মারা যায় তা জানালে খুশি হবো ভাই দয়া করে বলবেন পরের পর্বে।
আসলে তারা দুজন যখন সমাজের কারনে নিজেদের নাম পরিচয় গোপন করে জায়গা পরিবর্তন করে তখন থেকে তাদের আর কোন খবর পাওয়া যায়না।তাই কিভাবে মৃত্যু হয়েছিলো সেটা বলা সম্ভব না।
Brindabone jawar pore tader r kno khoj mileni
এই ইতিহাষ সারা জিবন থাকবে
বৃন্দাবন কোথায় জানতে চাওয়া আমার নিষ্পাপ মন কারন আমি . আমার হারানো রজকিনী কে নিয়ে বৃন্দাবনে চন্ডীদাশ কে খোজ করি
জয় শ্রী রাম🙏🙏🙏🙏🙏💔💔💔💔
Very nice presentation and very very good place ooooooooh
ভালো লগলো ভাই
ভাইজান এই ভিডিও টা দেখে অনেক ভাল লাগলো,আরো এরকম ভিডিও চাই।
এই ভিডিওতে একটা টিউন এড করা হয়েছে ওটার নাম যদি বলতেন।
আসলে টিউনটি আমরা এড করিনি।আমরা যখন শুটিংয়ে যাই,তখন ঐখানে হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান হচ্ছিলো।সেখানকার টিউনটি অটো সেট হয়ে গেছে।
Osadaron bonona dilan vai
ধন্যবাদ
ভালো লাগলো
দেখতে গেছি অনেক বার কি কিছু নাম ফলোক বানানো হলে ভালো হতো তরুণ প্রজন্মের জন্য ❤😢😢
Thank for sharing 😢
Darun upostapona
ভাই আপনার প্রস্তাবনা খুবই সুন্দর
ধন্যবাদ
Love pulls everything into the light.
উপস্থাপনা টা অসাধারণ
ধন্যবাদ
Amader magur te a rokom onek Prem kahini aca ❤
আমাদের এই কাহিনী জানান আমরা ভিডিও করবো
It is called real love histrory
Amader magura 😊
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নানুরে চন্ডীদাসের বাড়ি।
Khub shok silo dekar nij chuke dekar
যান ঘুরে আসুন
এসব নাকি পবিত্র ভালবাসা😂😂
Tarparer gatana ti holo joydeb padmabati .eni hochhen rami chandi das. Rami chandidas birbhum dist joydeb kenduli.
বাকি খবর দেখার জন্য বিন্দাবনে চলে যেতে হবে
হুম
আপনার জানা থাকলে গল্পাকারে লিখুন।
Khulnar khoborer joy hok.
এটা গল্প ছাড়া কিছু না
আমাদের এলাকায় বাডির পাসে
ধন্যবাদ ভিডিও দেখার জন্য।শেয়ার করে সবাইকে দেখাবেন
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমি মাস তিনেক আগে গিয়েছিলাম দেখার মত কিছুই নাই এখানে
Fake story chandidash in India not in Bangladesh
আপনার জানার কিছু ভুল আছে।এটা বাংলাদেশের চন্ডিদাস। এনি কোন কবি বা লেখক ছিলেন না।ইনি কোন গানও রচনা করেনি।
বিয়ের আগে ভালোবাসা বৈধ নয় এটাকে ভালোবাসা বলে না ইটিশ পিটিশ
এটা মিথ্যা। চন্ডীদাস রজকিনীর জন্মস্থান বীরভূম জেলার নানুর গ্রামে
এই চন্ডিদাস আর ইন্ডিয়ার চন্ডিদাস সম্পূর্ন আলাদা।বীরভুমের চন্ডিদাস একজন কবি ছিলেন,আর ইনি ছিলেন রাজার ছেলে।
Waiting for reply
ভারতের নায়ক জিদ একটা সিনেমায় বলেছিলো ভালোবাসা একটা অদ্ভুত অনুভূতি যেটা কোনো ভাসা দিয়ে প্রকাশ করা যায়না
নদীটির নাম কি ছিল?