ভাই ভয়েজ অফ মুসলিম,ফরজ সলাতের আকামত হয়ে যাওয়ার পরে যদি কেউ সুন্নাত সলাতের উদ্দেশ্য দাঁড়ায় তাহলে ঐ ব্যক্তি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চোর সাব্যস্ত হবেনা তো? কারণ, আমার জানি যে, পৃথিবীর সব চেয়ে বড় চোর হলো সেই ব্যক্তি যে নামাজের মধ্যে চুরি করে। ফজরের ফরজ সলাত হলো দুই রাকাত, আর সুন্নাত ও দুই রাকাত । তাহলে কি করে সে, ফরজের আকামত হয়ে যাওয়ার পরে সুন্নাত দুই রাকাত পড়ে আবার ফরজের সলাতে সামিল হবে? আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে ভাই ভয়েজ অফ মুসলিম।।
উনাদের দাদা হুজুর রা এভাবেই শিক্ষা দিয়েছেন তবে মামুন সাহেব কিছু পড়াশুনা করে মসিবিতে আছেন, নাইলে বলতেন ফরজ নামাজ ছেরে হলেও এই দুরাকাত সুন্নাত আদায় করতে হবে, কিছুটা জানার কারণে কট্টর হানাফীদের মতো উনি সরাসরি না বলে মাঝামাঝি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
আল্লাহ হেদায়াত দান করুন।আমিন।ফরজ নামাজের একামত পরে গেলে। সুনত পরা যাবে না। আগে ফরজ নামাজ পরতে হবে তার পর।সূর্য ওঠার পর ফজরের সুননত পরতে হবে।অথবা ফরজ নামাজ পরার পরও ও পরতে পারবে।
রসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ইকামত হয়ে গেলে ফরজ সলাত ছাড়া আর কোন সলাত নেই। তাহলে মাজহাব টিকিয়ে রাখতে কি হাদিসের বিরোধিতা করতে হবে? আপনি তো আপনার স্বপক্ষে দলিল দেন নি। বলেছেন, হানাফি মাযহাব মতে। হানাফি মাযহাব কি হাদিসের বিপরীত?
ভালো প্লেয়ার যেমন ভালো কোচ হতে পারে না, ঠিক তেমনি হইল।আপনাকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা করি এবং ভালোবাসি। আপনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি আপনি ভালো বক্তা কিন্তু ভালো বুঝাইতে পারলেন না।
আগে জামায়াতে ফরজ নামাজ আদায় করে পরে সময় থাকলে সূর্য ওঠার আগে বা পরে পড়ে নিবে। যে কোন ফরজ নামাজের একামত হয়েগেলে অন্য কোন নামায পড়া যাবে না। এটাই মূল মাসয়ালা। আগে ফরজ। প্রধানের উপর অন্য কাউকে প্রাধান্য দেওয়া যাবে না
In that scenarios pray sunnah after the Fard Salaah. Praying sunnah at home is sunnah. The Prophet (s.a.w) did say: “When a Prayer is established (ie Iqamah is done), there is no prayer except the prescribed (compulsory) one.” Ref: Sahih Muslim
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৬১৯ ৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত। ৬১৯। আবূল ইয়ামান (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, জামা’আতের সালাত (নামায/নামাজ) তোমাদের কারো একাকি সালাত থেকে পঁচিশ গুণ বেশি মর্তবা রাখে। আর ফজরের সালাতে রাতের ও দিনের ফিরিশতারা সম্মিলিত হয়। তারপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলতেন, তোমরা চাইলে (এর প্রমান স্বরূপ)إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا ফজরের সালাতে উপস্থিত হয় (ফিরিশতাগণ) এ আয়াত পাঠ কর। শুয়াইব (রহঃ) বলেন, আমাকে নাফি (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ননা করে শুনিয়েছেন যে, জামা’আতের সালাত একাকী সালাত থেকে সাতাশ গুণ বেশি মর্তবা রাখে। Narrated Abu Salama bin `Abdur Rahman: Abu Huraira said, "I heard Allah's Messenger (s) saying, 'The reward of a prayer in congregation is twenty five times greater than that of a prayer offered by a person alone. The angels of the night and the angels of the day gather at the time of Fajr prayer.' " Abu Huraira then added, "Recite the Holy Book if you wish, for "Indeed, the recitation of the Qur'an in the early dawn (Fajr prayer) is ever witnessed." (17:78). Narrated `Abdullah bin `Umar: The reward of the congregational prayer is twenty seven times greater (than that of the prayer offered by a person alone). باب فَضْلِ صَلاَةِ الْفَجْرِ فِي جَمَاعَةٍ حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، قَالَ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ، وَأَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " تَفْضُلُ صَلاَةُ الْجَمِيعِ صَلاَةَ أَحَدِكُمْ وَحْدَهُ بِخَمْسٍ وَعِشْرِينَ جُزْءًا، وَتَجْتَمِعُ مَلاَئِكَةُ اللَّيْلِ وَمَلاَئِكَةُ النَّهَارِ فِي صَلاَةِ الْفَجْرِ ". ثُمَّ يَقُولُ أَبُو هُرَيْرَةَ فَاقْرَءُوا إِنْ شِئْتُمْ (إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا) قَالَ شُعَيْبٌ وَحَدَّثَنِي نَافِعٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ تَفْضُلُهَا بِسَبْعٍ وَعِشْرِينَ دَرَجَةً. Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=626গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৬২০ ৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত। ৬২০। উমর ইবনু হাফস (রহঃ) ... উম্মে দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আবূ দারদা (রাঃ) রাগান্বিত অবস্থায় আমার নিকট আসলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কিসে তোমাকে রাগান্বিত করেছে? তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! মুহাম্মদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতের মধ্যে জামা’আতে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা ব্যতিত তাঁর তরীকার আর কিছুই দেখছি না। (এখন এতেও ত্রুটি দেখছি) Narrated Salim: I heard Um Ad-Darda' saying, "Abu Ad-Darda' entered the house in an angry mood. I said to him. 'What makes you angry?' He replied, 'By Allah! I do not find the followers of Muhammad doing those good things (which they used to do before) except the offering of congregational prayer." (This happened in the last days of Abu Ad-Darda' during the rule of `Uthman) . باب فَضْلِ صَلاَةِ الْفَجْرِ فِي جَمَاعَةٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، قَالَ سَمِعْتُ سَالِمًا، قَالَ سَمِعْتُ أُمَّ الدَّرْدَاءِ، تَقُولُ دَخَلَ عَلَىَّ أَبُو الدَّرْدَاءِ وَهْوَ مُغْضَبٌ فَقُلْتُ مَا أَغْضَبَكَ فَقَالَ وَاللَّهِ مَا أَعْرِفُ مِنْ أُمَّةِ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا إِلاَّ أَنَّهُمْ يُصَلُّونَ جَمِيعًا. Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=627গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৬২০ ৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত। ৬২০। উমর ইবনু হাফস (রহঃ) ... উম্মে দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আবূ দারদা (রাঃ) রাগান্বিত অবস্থায় আমার নিকট আসলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কিসে তোমাকে রাগান্বিত করেছে? তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! মুহাম্মদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতের মধ্যে জামা’আতে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা ব্যতিত তাঁর তরীকার আর কিছুই দেখছি না। (এখন এতেও ত্রুটি দেখছি) Narrated Salim: I heard Um Ad-Darda' saying, "Abu Ad-Darda' entered the house in an angry mood. I said to him. 'What makes you angry?' He replied, 'By Allah! I do not find the followers of Muhammad doing those good things (which they used to do before) except the offering of congregational prayer." (This happened in the last days of Abu Ad-Darda' during the rule of `Uthman) . باب فَضْلِ صَلاَةِ الْفَجْرِ فِي جَمَاعَةٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، قَالَ سَمِعْتُ سَالِمًا، قَالَ سَمِعْتُ أُمَّ الدَّرْدَاءِ، تَقُولُ دَخَلَ عَلَىَّ أَبُو الدَّرْدَاءِ وَهْوَ مُغْضَبٌ فَقُلْتُ مَا أَغْضَبَكَ فَقَالَ وَاللَّهِ مَا أَعْرِفُ مِنْ أُمَّةِ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا إِلاَّ أَنَّهُمْ يُصَلُّونَ جَمِيعًا. Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=627গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৬২১ ৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত। ৬২১। মুহাম্মদ ইবনু আলা (রহঃ) ... আবূ মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন (মসজিদ থেকে) যে যত বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে সালাতে আসে, তার তত বেশি সাওয়াব হবে। আর যে ব্যাক্তি ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তার সাওয়াব সে ব্যাক্তির চাইতে বেশি, যে একাকী সালাত আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ে। Narrated Abu Musa: The Prophet (s) said, "The people who get tremendous reward for the prayer are those who are farthest away (from the mosque) and then those who are next farthest and so on. Similarly one who waits to pray with the Imam has greater reward than one who prays and gَ
আজ থেকে প্রায় 13oo বছর আগে যিনারা মাসয়ালা বের করেছেন তিনারা ছিলেন কোরআন অবতীর্ণ হওয়ার নিকটবর্তী সময় তো তিনারা যে ভাবে কোরআন পেয়েছেন ১৩০০ বছর পরে আমরা তেমননিরীক্ষক কোরআন হাদিস পাইনি এজন্য তিনারা যেটা বলেছেন ওটা বুঝে শুনে বলেছে অতএব আমরা মাযহাব মানি আমাদের উচিত ওই মাযহাবের ঐ মাযহাবেরমাসালা অনুসরণ করা আর আমাদের যারা মুরুব্বী আছেন যারা বড় আছেন তাদেরকে শ্রদ্ধা করা তাদের ব্যাপারেএরকমটা না বলা যে উত্তর হয় হয়নি আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে সত্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন
@@mdalmamun2385আমি যতদূর জানি দুনিয়ার প্রায় সবকিছুই কোরআন এবং হাদিসে আছে, আর এটাতো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটা থাকবে না কেন? ফতোয়া দেওয়ার আগে উনার এটা সমন্ধে ভালো করে জেনে আসা উচিৎ ছিলো।
মূল প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে উনি পুরুটা সময় সুন্নত এর গুরুত্ত্ব কথা বুঝালেন. তারপর কোন হাদীস এর প্রসঙ্গ না টেনে হানাফী মাযহাবের রীতির কথা বলে সমাধান দিলেন .
সুন্নতের গুরুত্ব বুঝাতে অনেক গুলো হাদিস বললেন। কিন্তু ফরজে দাড়িয়ে গেলে কি করনীয় তা নিজের মন মত উত্তর দিয়ে দিলেন। আমার জানা মতে ফরজ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সবচেয়ে বড় ইবাদত। আর আপনি বলতে বলতে সুন্নতকে ফরজের চেয়ে উঁচু করে দিলেন।
শায়েখের উত্তর সঠিক হয়নি কারণ ফজরের সুন্নত অনেক ফজিলত পূর্ণ কিন্তু ফরজ নামাজ চলছে আপনি সুন্নত পড়বেন এটা হাদিস বিরোধী ফতুয়া কারণ আল্লাহর রাসূল বলেছেন যখন একামত শুরু হবে তখন অন্য কোন নামাজ পড়বে না ফরয শেষ করে সুন্নত পড়ে নেবেন এটাই সঠিক
আপনাদের মতেই হচ্ছে ফরজ নামাজে সুরা ফাতেহা পড়া যাবে না জামাত এ। যেখানে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সেখানে চুপ থাকতে বলা হয়েছে তাহলে কি করে সুন্নত নামাজের আবার অনুমতি দেয়া হয় যেখানে কি রাত চলছে। এক্ষেত্রে চুপ থাকার বিধান কি?
এই জন্যই কোওমি আলেমদের ফতুয়া লোকজন খাইয়া না। উনি যে ভাবে সুন্নতের গুরুত্ব দিচ্ছেন এতে মনে হসছে ফরজের চেয়ে সুন্নতের গুরুত্বই বেসি। অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাম বলেছেন ইকামত শুরু হয়ে গেলে আর কোন সুন্নত নামাজ নেই তখন ফরজ নামাজ পড়তে হবে। আমি এই বিষয়ে অনেক আলেম এর লেকচার শুনেছি তারা সবাই বলেছেন কেও যদি ইকামতের আগেই সুন্নতের নিয়ত করে তাহলে সে সুন্নত শেষ করে জামাতে অংশগ্রহণ করবে আর যদি মসজিদে এসেদেখে ইকামত হচ্ছে তাহলে সে ফরজ সালাতে অংশগ্রহণ করবে সুন্নত পরে আদায় করবে।
*এই হাদিসের ব্যাখ্যায় ই আছে যেহেতু ফজরের নামাজের গুরুত্ব অত্যাধিক তাই যদি ১ রাকাত নামাজ পাওয়ার ও নিশ্চয়তা থাকে তাহলে সুন্নত পড়া বৈধ...ব্যাখা না পড়ে হাদিস দিয়ে দিলেন! এটা কেমন হলো!*
মোহাম্মদ তানভীর তোমাকে বলতে ছি গাধার দলের সদস্য আকামত শুরু হয়ে গেলে কিসের দুন্নাতে দাড়বে এটা কি আবাল কোথাকার আর যে গাধা বাংলা ভাষা ভাল করে লেখতে পারেনা সে বলে হাদিস দিয়ে কথা বলার জন্য গাধা কোথাকার হাদিস কাকে বলে সেইটা জান হুজুরের সাথে বেতদবির কারণে তোমাকে মানুষ আবাল গাধা ডাকা শুরু করে দিয়েছে
@@mujahidislam3252 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।শরীয়ত সম্পর্কে কোন কথা বলতে গেলে একটু হিসাব করে কথা বলতে হয় আপনি কি রফউল ইয়াদাইন করাকে নামাজের ভিতরে লাফালাফি বলছেন? যদি তাই বলে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সুন্নাহকে অবজ্ঞা করলেন এ কারণে আপনার ঈমান চলে যেতে পারে। সুতরাং আপনাকে তওবা করতে হবে। আমি আপনাকে রফউল ইয়াদাইন করতে বলি না।কিন্ত আপনি এর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না।এটা রাসূল (সাঃ) সারা জীবনের সুন্নাহ।
@@mujahidislam3252 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।শরীয়ত সম্পর্কে কোন কথা বলতে গেলে একটু হিসাব করে কথা বলতে হয় আপনি কি রফউল ইয়াদাইন করাকে নামাজের ভিতরে লাফালাফি বলছেন? যদি তাই বলে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সুন্নাহকে অবজ্ঞা করলেন এ কারণে আপনার ঈমান চলে যেতে পারে। সুতরাং আপনাকে তওবা করতে হবে। আমি আপনাকে রফউল ইয়াদাইন করতে বলি না।কিন্ত আপনি এর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না।এটা রাসূল (সাঃ) সারা জীবনের সুন্নাহ।
আমার মনে হচ্ছে হুজুর হানাফি মাযহাব এর পক্ষে বলার চেষ্টা করতেছে সঠিক সহি হাদীস থেকে দুরে অবস্থান করতেছে।কেননা রাসুল সঃ বলেছেন যখন একামত দিবে তখন ফরজ ব্যতীত অন্য সালাত নাই।
সহী হাদীসে আছে ইকামত শুরু সকল সুন্নত নামাজ নিষিদ্ধ,,, আর উনি বলতেছেন ফজরের সুন্নত গুরুত্বপূর্ণ,, আরে গুরুত্বপূর্ণ ঠিক আছে,,,কিন্তু ফরজ নামাজের চেয়েও তো বড় নয়,,,
@@mdabusalehsalehmdabusalehs9924 আবদুল্লাহ ইব্ন সারজিস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেনঃ এক ব্যক্তি আগমন করল রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তখন ফজরের সালাত আদায় করছিলেন। সে ব্যক্তি দুই রাকআত সালাত আদায় করে সালাতে শরীক হলো। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর সালাত শেষ করে বললেনঃ হে অমুক! তোমার সালাত কোন্টি, তুমি যে সালাত আমাদের সাথে আদায় করেছ সেটি, না যে সালাত একা আদায় করেছ? সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৮৬৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সুজা কথা একামত হয়ে গেলে অন্য কোন নামাজ হবে না আপনার ফেকা মেকা গুললি মারি জেই খানে নবি মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সহিহ হাদিস আছে সেই খানে আবার কিসের মতামতো
ইকামত হয়ে গেলে আর ফরজ সলাত ছাড়া আর কোন সলাত নেই..
সহী মুসলিম ১৫৩১
দলিল দেন,ভাই।না দিতে পারলে চুপ থাকেন।
@@movieloversworld2198 وَحَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ حَبِيبٍ الْحَارِثِيُّ، حَدَّثَنَا رَوْحٌ، حَدَّثَنَا زَكَرِيَّاءُ بْنُ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ، قَالَ سَمِعْتُ عَطَاءَ بْنَ يَسَارٍ، يَقُولُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " إِذَا أُقِيمَتِ الصَّلاَةُ فَلاَ صَلاَةَ إِلاَّ الْمَكْتُوبَةُ " .
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ফরয সলাতের ইক্বামাত দেয়া হলে তখন উক্ত ফরয ব্যতীত অন্য কোন সলাত আদায় করা যাবে না। (ই.ফা. ১৫১৬, ই.সে. ১৫২৩-খ)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৫৩১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@@AbdurRahman-tj9bs আপনি কাকে দলিল দিলেন, এরাতো চোখ থাকতেও অন্ধ এবং দেখে ও দেখে না।
@@movieloversworld2198 এখন আপনি জবাব দেন
@@jasimuddin-rj4pl 😂🤣
সারাজীবন যত গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আর নফল নামাজ আছে তা সঠিক ভাবে পড়লেও মাত্র এক রাকাত ফরজ নামাজের সমতুল্য হবে না।
তোমার বুঝায় ভুল আছে তুমি সঠিক বুঝ অবলম্বন করো
@@voiceofmuslim98 মানে আপনি কি বোঝাতে চাইছেন যে ফরজ নামাজের থেকে সুন্নত নামাজের বেশি গুরুত্ব?
আপনি একটা দলীল দেখান যেখানে বলা হয়েছে ফরজ নামাজের জামাত চলাকালীন ফরজ নামাজে সামিল না হয়ে সুন্নত পড়া যাবে?
আর আমি আপনাকে একাধিক দলীল উল্লেখ করতে পারি যেখানে বলা হয়েছে ফরজ নামাজ চলাকালীন সুন্নাত পড়া যাবে না।
১৫৩১-(৬৪/...) ইয়াহইয়া ইবনু হাবীব আল হারিসী (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ফারয (ফরয) সালাতের ইকামাত দেয়া হলে তখন উক্ত ফারয (ফরয) ব্যতীত অন্য কোন সালাত আদায় করা যাবে না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৫১৬. ইসলামীক সেন্টার ১৫২৩-খ)
باب كَرَاهَةِ الشُّرُوعِ فِي نَافِلَةٍ بَعْدَ شُرُوعِ الْمُؤَذِّنِ
وَحَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ حَبِيبٍ الْحَارِثِيُّ، حَدَّثَنَا رَوْحٌ، حَدَّثَنَا زَكَرِيَّاءُ بْنُ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ، قَالَ سَمِعْتُ عَطَاءَ بْنَ يَسَارٍ، يَقُولُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " إِذَا أُقِيمَتِ الصَّلاَةُ فَلاَ صَلاَةَ إِلاَّ الْمَكْتُوبَةُ " .
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
আহমাদ ইবনু হাম্বাল (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সালাতের ইকামাত দেয়া হলে ফারয (ফরয) সালাত ছাড়া অন্য কোন সালাতের নিয়্যাত করা যাবে না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৫১৪, ইসলামীক সেন্টার ১৫২৩)
باب كَرَاهَةِ الشُّرُوعِ فِي نَافِلَةٍ بَعْدَ شُرُوعِ الْمُؤَذِّنِ
وَحَدَّثَنِي أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ وَرْقَاءَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا أُقِيمَتِ الصَّلاَةُ فَلاَ صَلاَةَ إِلاَّ الْمَكْتُوبَةُ " .
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
ভাই ভয়েজ অফ মুসলিম,ফরজ সলাতের আকামত হয়ে যাওয়ার পরে যদি কেউ সুন্নাত সলাতের উদ্দেশ্য দাঁড়ায় তাহলে ঐ ব্যক্তি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চোর সাব্যস্ত হবেনা তো? কারণ, আমার জানি যে, পৃথিবীর সব চেয়ে বড় চোর হলো সেই ব্যক্তি যে নামাজের মধ্যে চুরি করে। ফজরের ফরজ সলাত হলো দুই রাকাত, আর সুন্নাত ও দুই রাকাত । তাহলে কি করে সে, ফরজের আকামত হয়ে যাওয়ার পরে সুন্নাত দুই রাকাত পড়ে আবার ফরজের সলাতে সামিল হবে? আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে ভাই ভয়েজ অফ মুসলিম।।
@@babumunshi1912 একদম আপনার কথায় যুক্তি আছে।
একামত হয়ে গেলে ফরজ সালাত ব্যতীত অন্য কোনো সালাত নেই-আবু দাউদ।
ভাই হাদিস নাম্বার দিলে জানতে পারতাম
@@মাওরাকিবআলহাসান মুসলিম ১৫২৯, ১৫৩১,আবু দাউদ ১২৬৬...
বাংলা হাদিস।
শুধু ফজর কেন মসজিদে আকামত হয়ে গেলে কোন নামাজেরই সুন্নত পড়া যায় না।
জনাব, ফিকহে হানাফী আমরা শুনতে চাই নি, শুনতে চেয়েছি, রাসুলের সুন্নাহ। ইকামত হয়ে গেলে আর ফরজ সলাত ছাড়া আর কোন সলাত নেই..
সহী মুসলিম ১৫৩১
ইবনে মাজাহ -১১৫১ নম্বরেও হাদীসেও পাওয়া গেছে।
ফরজ নামাজের একামত হয়েগেলে অন্য কোন নামায পড়া যাবে না
মাযহাব কি মনগড়া। মাযহাব মানা মানে সুন্নত ই মানা।
ফিকহে হানাফি কি হাদীসের বাহিরে?
কিরে তোর হানাফি মাযহাব নিয়ে এতো চুলকানি কেন? এখনো সময় আছে,ভালো হয়ে যা,,,,,,,
@@Mahdi-zc8utমাযহাব অর্থ কি, ব্যাখ্যা কি
মোহতারম আপনি যে ভাবে বললেন মনে হল ফরয থেকে সুন্নতের গুরুত্ব অনেক বেশি,,,
Fozorer sunnot onk gurupto
উনাদের দাদা হুজুর রা এভাবেই শিক্ষা দিয়েছেন তবে মামুন সাহেব কিছু পড়াশুনা করে মসিবিতে আছেন, নাইলে বলতেন ফরজ নামাজ ছেরে হলেও এই দুরাকাত সুন্নাত আদায় করতে হবে, কিছুটা জানার কারণে কট্টর হানাফীদের মতো উনি সরাসরি না বলে মাঝামাঝি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
হাহা
উনি বলছে আমাদের হানাফিদের ফতোয়া হলো
@@tanveerenayetsvlog1515 হানাফিদের বড় গুন হল মানুষকে আমলে জুড়ানো। আর লামযহাবী দের কাজ হল মানুষকে আমল থেকে বিতাড়িত করা।
আল্লাহ হেদায়াত দান করুন।আমিন।ফরজ নামাজের একামত পরে গেলে। সুনত পরা যাবে না। আগে ফরজ নামাজ পরতে হবে তার পর।সূর্য ওঠার পর ফজরের সুননত পরতে হবে।অথবা ফরজ নামাজ পরার পরও ও পরতে পারবে।
একামতের পর কোন নামাজ নাই।
আপনি কি ইমাম ? বুজুর্গ ? খুব বেশি জানেন? আর যদি তা না হন তাহলে চুপ থাকেন, যা বলল তা মেনে চলেন ! এটাই রাইট...
একজন ভাল আলেম এর কাজ হলো কোরআন ও হাদীসের আলোকে কথাগুলো বুঝিয়ে দেওয়া
আহলে খবিস দের মত
সত্যকে লুকানোর জন্য কতো কাহিনী...?আলহামদুলিল্লাহ মানুষ এখন হক্ব বুঝে।
হে আল্লাহ তায়ালা হযরতকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
হুজুর আমার নামাজ প্রথম রাকাত না পেলাম তার জন্য তিন রাকাত পেলাম এরপরে কি এটার জন্য সো সেজদা ব্যবহার করা লাগবে
ভিডিওটির শুরুতে বাদ্যযন্ত্র কেন? বাদ্যযন্ত্র হারাম বলে আলেমদের মুখে শুনেছি।
ঠিক বলছেন
অবশ্যই হারাম।
এই ভিডিও কপি করে অন্য মানুষ তার চ্যামনলে ছেড়েছে। আলেমদের অরিজিনাল চ্যানেল বা পেজ এ কোনো মিউজিক নেই
এটা ইউ টুবারের কাজ
আমিও আপনার সাথেএকমত পোষন করছি ভিডিওর শুরুতে বাদ্য ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এটা তো আলেমদের মতে হারাম বলা হয়েছে।ভাই প্লিজ এটা ত্যাগ করন।
Allah hu Akbar Amin Summamin Amin Summamin.
অথচ রাসূল সাঃ বলেছেন ফরজ শুরু হয়ে গেলে কোন সুন্নাত সালাত নাই।
আপনার কাছে এমন উত্তর আশা করিনি।
সহিহ বুখারির হাদীস. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ইকামাতের পরে অন্য কোন নামাজ নাই।
@@kazialamin3189হাদিসের আলোকে হুকুমাত না হলে কিসের ভিত্তিতে হবে ভাই???
তার গাছ টি ঠিকই আমার
@@sharifulislam5178😅
ruclips.net/user/shortskT0LDuj2XpQ?si=EkTJffSAW9VuXbAj
@@sharifulislam5178ruclips.net/user/shortskT0LDuj2XpQ?si=EkTJffSAW9VuXbAj
হাদীস যেদিকেই যাক রাসূল সাঃ এর কথা ।সহীহ হাদীসের কথা যেদিকেই যাক। যদি মাযহাবের উল্টে যায় তাহলে মাজহাব মানতে হবে। এইধরনের কথা। আল্লাহ মাফ করুন
ইবনে মাঝহা ১১৫১ নং হাদিস ।।
একামত হয়ে গেলে কোন নামাজ নাই ফরজ ছাড়া
এর চেয়ে আরও সহিহ হচ্ছে - সহীহ মুসলিম
আল্লাহ এই হুজুররে হেদায়েত দান করুন।ভ্রান্ত আকিদায় আছে
গ্রন্থঃ সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ১২৬৬
২৯৪. ফজরের সুন্নাত আদায়ের পূর্বে ইমামকে জামা‘আতে পেলে
১২৬৬। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সলাতের ইক্বামাত(ইকামত/একামত) দেয়া হলে উক্ত ফারয সলাত ছাড়া অন্য কোন সলাত আদায় করা যাবে না।[1]
সহীহ : মুসলিম।
Narrated Abu Hurairah: The Messenger of Allah (ﷺ)as saying: When the iqamah is pronounced for prayer, no prayer is valid except the obligatory prayer. باب إِذَا أَدْرَكَ الإِمَامَ وَلَمْ يُصَلِّ رَكْعَتَىِ الْفَجْرِ حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، ح وَحَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ وَرْقَاءَ، ح وَحَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، ح وَحَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُتَوَكِّلِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا زَكَرِيَّا بْنُ إِسْحَاقَ، كُلُّهُمْ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا أُقِيمَتِ الصَّلَاةُ فَلَا صَلَاةَ إِلَا الْمَكْتُوبَةُ". - صحيح : م [1] মুসলিম (অধ্যায় : মুসাফিরের সলাত ও ক্বাসর করা, অনুঃ মুযাজ্জিন যখন ইক্বামাত বলেন তখন কোন নফল সলাতের নিয়্যাত করা মাকরূহ), তিরমিযী (অধ্যায় : সলাত, অনুঃ ইক্বামাত হয়ে গেলে ফারয সলাত ব্যাতীত কোন সলাত নেই, হাঃ ৪২১), নাসায়ী (অধ্যায় : ইমামাত, অনুঃ ইক্বামাতের পর ফারয সলাত ব্যতীত অন্য সলাত আদায় মাকরূহ, হাঃ ৮৬৪), দারিমী (হাঃ ১৪৪৮), ইবনু মাজাহ (অধ্যায় : সলাত ক্বায়িম, অনুঃ ইক্বামাত হয়ে গেলে ফারয সলাত ব্যাতীত কোন সলাত নেই, হাঃ ১১৫১), আহমাদ (২/৩৩১), ইবনু খুযাইমাহ (হাঃ ১১২৩) সকলে ইবনুল মুবারক হতে। Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=58584
রসুলুল্লাহ সা. বলেছেন,
ইকামত হয়ে গেলে ফরজ সলাত ছাড়া আর কোন সলাত নেই।
তাহলে মাজহাব টিকিয়ে রাখতে কি হাদিসের বিরোধিতা করতে হবে?
আপনি তো আপনার স্বপক্ষে দলিল দেন নি।
বলেছেন, হানাফি মাযহাব মতে।
হানাফি মাযহাব কি হাদিসের বিপরীত?
ইন্ট্রোতে মিউজিক ব্যবহার না করলে ভালো হতো!
মাশা আল্লাহ,,,, অনেক ভালো ভাবে বুঝিছেন,,,,,❤️❤️❤️
শেষ নবীর উম্মত হয়ে কি লাভ যখন নবী সাঃ কে অমান্য করে মাজহাব মতে ইবাদত করে।
ঠিক বলেছেন ভাই
মাশাআল্লাহ সঠিক নিয়ম টা বুঝতে পারলাম
ভালো প্লেয়ার যেমন ভালো কোচ হতে পারে না, ঠিক তেমনি হইল।আপনাকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা করি এবং ভালোবাসি। আপনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি আপনি ভালো বক্তা কিন্তু ভালো বুঝাইতে পারলেন না।
Masaallah Subhan Allah Allahuakbar khub sundor alochona
এককোনে মুসলমান হন এককেনে পাঁচ অক্ত নামাজ পরেন এককোনে বড় বড় দাড়ি রাখেন ফজরের চার রাকাত নামাজ এককোনে পরেন এককোনে ফজর যহর আসর মাগিব এসার নামাজ এককোনে পরেন এককোনে আগাদা দুরদা গালেদা ঠুটের নিচেদা দাড়ি আল্লাহ যেমনে দিছে এককোনে এমনে রাখেন
جزكالله خير
আগে জামায়াতে ফরজ নামাজ আদায় করে পরে সময় থাকলে সূর্য ওঠার আগে বা পরে পড়ে নিবে।
যে কোন ফরজ নামাজের একামত হয়েগেলে অন্য কোন নামায পড়া যাবে না।
এটাই মূল মাসয়ালা।
আগে ফরজ।
প্রধানের উপর অন্য কাউকে প্রাধান্য দেওয়া যাবে না
ফজরের ২ রাকাত সুন্নাত বাসা থেকে পড়ে যান। তাহলে জামায়াত যেভাবেই পান সমস্যা নাই।।।
In that scenarios pray sunnah after the Fard Salaah. Praying sunnah at home is sunnah. The Prophet (s.a.w) did say: “When a Prayer is established (ie Iqamah is done), there is no prayer except the prescribed (compulsory) one.”
Ref: Sahih Muslim
জাযাকাল্লাহ খায়ের।
নবীৱ (সঃ)হাদীস দিয়ে উত্তৱ দিতে পাৱলেননা হুজুৱ?
আপনার মত এমন আলের কাছে এটা আসা করিনি, আরো ভালবাবে গবেসনা করেন
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان)
হাদিস নম্বরঃ ৬১৯
৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত।
৬১৯। আবূল ইয়ামান (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, জামা’আতের সালাত (নামায/নামাজ) তোমাদের কারো একাকি সালাত থেকে পঁচিশ গুণ বেশি মর্তবা রাখে। আর ফজরের সালাতে রাতের ও দিনের ফিরিশতারা সম্মিলিত হয়। তারপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলতেন, তোমরা চাইলে (এর প্রমান স্বরূপ)إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا ফজরের সালাতে উপস্থিত হয় (ফিরিশতাগণ) এ আয়াত পাঠ কর।
শুয়াইব (রহঃ) বলেন, আমাকে নাফি (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ননা করে শুনিয়েছেন যে, জামা’আতের সালাত একাকী সালাত থেকে সাতাশ গুণ বেশি মর্তবা রাখে।
Narrated Abu Salama bin `Abdur Rahman: Abu Huraira said, "I heard Allah's Messenger (s) saying, 'The reward of a prayer in congregation is twenty five times greater than that of a prayer offered by a person alone. The angels of the night and the angels of the day gather at the time of Fajr prayer.' " Abu Huraira then added, "Recite the Holy Book if you wish, for "Indeed, the recitation of the Qur'an in the early dawn (Fajr prayer) is ever witnessed." (17:78). Narrated `Abdullah bin `Umar: The reward of the congregational prayer is twenty seven times greater (than that of the prayer offered by a person alone). باب فَضْلِ صَلاَةِ الْفَجْرِ فِي جَمَاعَةٍ حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، قَالَ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ، وَأَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " تَفْضُلُ صَلاَةُ الْجَمِيعِ صَلاَةَ أَحَدِكُمْ وَحْدَهُ بِخَمْسٍ وَعِشْرِينَ جُزْءًا، وَتَجْتَمِعُ مَلاَئِكَةُ اللَّيْلِ وَمَلاَئِكَةُ النَّهَارِ فِي صَلاَةِ الْفَجْرِ ". ثُمَّ يَقُولُ أَبُو هُرَيْرَةَ فَاقْرَءُوا إِنْ شِئْتُمْ (إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا) قَالَ شُعَيْبٌ وَحَدَّثَنِي نَافِعٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ تَفْضُلُهَا بِسَبْعٍ وَعِشْرِينَ دَرَجَةً. Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=626গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان)
হাদিস নম্বরঃ ৬২০
৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত।
৬২০। উমর ইবনু হাফস (রহঃ) ... উম্মে দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আবূ দারদা (রাঃ) রাগান্বিত অবস্থায় আমার নিকট আসলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কিসে তোমাকে রাগান্বিত করেছে? তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! মুহাম্মদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতের মধ্যে জামা’আতে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা ব্যতিত তাঁর তরীকার আর কিছুই দেখছি না। (এখন এতেও ত্রুটি দেখছি)
Narrated Salim: I heard Um Ad-Darda' saying, "Abu Ad-Darda' entered the house in an angry mood. I said to him. 'What makes you angry?' He replied, 'By Allah! I do not find the followers of Muhammad doing those good things (which they used to do before) except the offering of congregational prayer." (This happened in the last days of Abu Ad-Darda' during the rule of `Uthman) . باب فَضْلِ صَلاَةِ الْفَجْرِ فِي جَمَاعَةٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، قَالَ سَمِعْتُ سَالِمًا، قَالَ سَمِعْتُ أُمَّ الدَّرْدَاءِ، تَقُولُ دَخَلَ عَلَىَّ أَبُو الدَّرْدَاءِ وَهْوَ مُغْضَبٌ فَقُلْتُ مَا أَغْضَبَكَ فَقَالَ وَاللَّهِ مَا أَعْرِفُ مِنْ أُمَّةِ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا إِلاَّ أَنَّهُمْ يُصَلُّونَ جَمِيعًا. Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=627গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان)
হাদিস নম্বরঃ ৬২০
৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত।
৬২০। উমর ইবনু হাফস (রহঃ) ... উম্মে দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন আবূ দারদা (রাঃ) রাগান্বিত অবস্থায় আমার নিকট আসলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কিসে তোমাকে রাগান্বিত করেছে? তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! মুহাম্মদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতের মধ্যে জামা’আতে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা ব্যতিত তাঁর তরীকার আর কিছুই দেখছি না। (এখন এতেও ত্রুটি দেখছি)
Narrated Salim: I heard Um Ad-Darda' saying, "Abu Ad-Darda' entered the house in an angry mood. I said to him. 'What makes you angry?' He replied, 'By Allah! I do not find the followers of Muhammad doing those good things (which they used to do before) except the offering of congregational prayer." (This happened in the last days of Abu Ad-Darda' during the rule of `Uthman) . باب فَضْلِ صَلاَةِ الْفَجْرِ فِي جَمَاعَةٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، قَالَ سَمِعْتُ سَالِمًا، قَالَ سَمِعْتُ أُمَّ الدَّرْدَاءِ، تَقُولُ دَخَلَ عَلَىَّ أَبُو الدَّرْدَاءِ وَهْوَ مُغْضَبٌ فَقُلْتُ مَا أَغْضَبَكَ فَقَالَ وَاللَّهِ مَا أَعْرِفُ مِنْ أُمَّةِ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا إِلاَّ أَنَّهُمْ يُصَلُّونَ جَمِيعًا. Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=627গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان)
হাদিস নম্বরঃ ৬২১
৪২৩। জামা’আতে ফজরের সালাত আদায়ের ফযীলত।
৬২১। মুহাম্মদ ইবনু আলা (রহঃ) ... আবূ মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন (মসজিদ থেকে) যে যত বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে সালাতে আসে, তার তত বেশি সাওয়াব হবে। আর যে ব্যাক্তি ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তার সাওয়াব সে ব্যাক্তির চাইতে বেশি, যে একাকী সালাত আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ে।
Narrated Abu Musa: The Prophet (s) said, "The people who get tremendous reward for the prayer are those who are farthest away (from the mosque) and then those who are next farthest and so on. Similarly one who waits to pray with the Imam has greater reward than one who prays and gَ
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
আজ থেকে প্রায় 13oo বছর আগে যিনারা মাসয়ালা বের করেছেন তিনারা ছিলেন কোরআন অবতীর্ণ হওয়ার নিকটবর্তী সময় তো তিনারা যে ভাবে কোরআন পেয়েছেন ১৩০০ বছর পরে আমরা তেমননিরীক্ষক কোরআন হাদিস পাইনি এজন্য তিনারা যেটা বলেছেন ওটা বুঝে শুনে বলেছে অতএব আমরা মাযহাব মানি আমাদের উচিত ওই মাযহাবের ঐ মাযহাবেরমাসালা অনুসরণ করা আর আমাদের যারা মুরুব্বী আছেন যারা বড় আছেন তাদেরকে শ্রদ্ধা করা তাদের ব্যাপারেএরকমটা না বলা যে উত্তর হয় হয়নি আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে সত্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন
উস্তাদ খুশি হতে পারলাম না। ফতোয়াতো কুরআন ও হাদীসের ভিত্তিতে হবে। হাদীসের বাহিরে ফতুয়া দেওয়ার অধিকার কারো নেই।
ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
উনিতো হাদিসের কথাই বলতেছে...!
শুধু উল্লেখ করতে পারছেন না....!
উনি কি Dr.Jakir Nayek নাকি..?
আর হাদিসে যদি না থাকে উত্তর না থাকে, তাহলে তো ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমেই উত্তর দিবে 🙄
@@mdalmamun2385আমি যতদূর জানি দুনিয়ার প্রায় সবকিছুই কোরআন এবং হাদিসে আছে, আর এটাতো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটা থাকবে না কেন?
ফতোয়া দেওয়ার আগে উনার এটা সমন্ধে ভালো করে জেনে আসা উচিৎ ছিলো।
মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
মূল প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে উনি পুরুটা সময় সুন্নত এর গুরুত্ত্ব কথা বুঝালেন. তারপর কোন হাদীস এর প্রসঙ্গ না টেনে হানাফী মাযহাবের রীতির কথা বলে সমাধান দিলেন .
ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
THIK BOLCHEN
ভাই ডঃ আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া,শাইখ মতিউর রহমান মাদানী, ডঃ মুনজুরে এলাহি এদের কাছ থেকে কোরআন এবং হাদিসের আলোকে অবশ্যই উওর পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
মাশা আল্লাহ খুব ভালো লাগলো
মাশাল্লাহ
Music. Dibenna
সুন্নতের গুরুত্ব বুঝাতে অনেক গুলো হাদিস বললেন। কিন্তু ফরজে দাড়িয়ে গেলে কি করনীয় তা নিজের মন মত উত্তর দিয়ে দিলেন।
আমার জানা মতে ফরজ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সবচেয়ে বড় ইবাদত। আর আপনি বলতে বলতে সুন্নতকে ফরজের চেয়ে উঁচু করে দিলেন।
ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
শায়েখের উত্তর সঠিক হয়নি কারণ ফজরের সুন্নত অনেক ফজিলত পূর্ণ কিন্তু ফরজ নামাজ চলছে আপনি সুন্নত পড়বেন এটা হাদিস বিরোধী ফতুয়া কারণ আল্লাহর রাসূল বলেছেন যখন একামত শুরু হবে তখন অন্য কোন নামাজ পড়বে না ফরয শেষ করে সুন্নত পড়ে নেবেন এটাই সঠিক
আমারও খটকা লাগছে।
হুজুর অবশেষে ফরজের গুরত্বের কথা বল্লেন।
উনি বলছে আমাদের হানাফিদের ফতোয়া
এইটা ইমাম আবু হানিফার ফতুয়া আপনার ভালো লাগলে মানবেন না লাগলে হুজুরের দোষ দিয়া লাভ নাই
Mashallah jajakallah kahir
ধন্যবাদ হুজুর আপনাকে
সুন্নতের সময় না পেলে জামাত ধরবো।কিন্তু ওই সুন্নত টা কখন পড়বো
সহীহ হাদিস হলো,,আপনার ফজরের সুন্নাত ছঁটে গেলে সূর্য উঠার পর হতে যোহরের ওয়াক্তের আগ পর্যন্ত যে কোন সময় সুন্নাত আদায় করে নেবেন,,
ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
@@tajuddintajuddin7733 somoy thakle sorjo otar age porte parbe.(hadish nirborjoggo).
পরে
جزاك الله احسن الجزا
এই ইউটুবারদের জাতের দোষ আছে এত গুরুত্বপূর্ণ বয়ানে বাজনা ডুকিয়ে দিয়েছে
জামায়াত চলা কালিন ছুননতপড়া এই শুনলাম আর কোনদিন শুনিনাই দুদুললমান কথা কোনহুজুর ওবলেনি
আপনাদের মতেই হচ্ছে ফরজ নামাজে সুরা ফাতেহা পড়া যাবে না জামাত এ। যেখানে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সেখানে চুপ থাকতে বলা হয়েছে তাহলে কি করে সুন্নত নামাজের আবার অনুমতি দেয়া হয় যেখানে কি রাত চলছে। এক্ষেত্রে চুপ থাকার বিধান কি?
এই জন্যই কোওমি আলেমদের ফতুয়া লোকজন খাইয়া না। উনি যে ভাবে সুন্নতের গুরুত্ব দিচ্ছেন এতে মনে হসছে ফরজের চেয়ে সুন্নতের গুরুত্বই বেসি। অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাম বলেছেন ইকামত শুরু হয়ে গেলে আর কোন সুন্নত নামাজ নেই তখন ফরজ নামাজ পড়তে হবে। আমি এই বিষয়ে অনেক আলেম এর লেকচার শুনেছি তারা সবাই বলেছেন কেও যদি ইকামতের আগেই সুন্নতের নিয়ত করে তাহলে সে সুন্নত শেষ করে জামাতে অংশগ্রহণ করবে আর যদি মসজিদে এসেদেখে ইকামত হচ্ছে তাহলে সে ফরজ সালাতে অংশগ্রহণ করবে সুন্নত পরে আদায় করবে।
ভাইজান,মার্জিত ভাষায় কথা বলতে পারা মহত্বের পরিচায়ক।
বলদের মত কমেন্ট করার কি দরকার
রাইট
জাজাকাল্লাহ
প্রিয় উস্তাদ
Mashallah jazakallahu khair allahu Akbar
মনগরা ফতোয়া না দিয়ে হাদীস দিয়ে কথা বলবেন, যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলেনা, বড় হুজুরের কথায় ইসলাম চলেনা!
Mashaallah
❤❤❤
Alhamdulillah
এটা মানতে পারলাম না,ফরজের চেয়ে চেয়ে সুন্নাত বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়।
ফরজ নামাজের জন্যে মোয়াজ্জিন যখন ইকামত দিবে তখন ইমামের পিছনে ফরজ নামাজ ছাড়া অন্য কোনো নামাজের নিয়েত করা নিষেধ। নিচের হাদীস দারা প্রমাণিত।
أَخْبَرَنَا سُوَيْدُ بْنُ نَصْرٍ، قَالَ: أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ زَكَرِيَّا قَالَ: حَدَّثَنِي عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ قَالَ: سَمِعْتُ عَطَاءَ بْنَ يَسَارٍ يُحَدِّثُ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا أُقِيمَتِ الصَّلَاةُ فَلَا صَلَاةَ إِلَّا الْمَكْتُوبَةُ»
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যখন ইকামত বলা হয় তখন ফরয সালাত ব্যতীত আর কোন সালাত নেই।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৮৬৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
*এই হাদিসের ব্যাখ্যায় ই আছে যেহেতু ফজরের নামাজের গুরুত্ব অত্যাধিক তাই যদি ১ রাকাত নামাজ পাওয়ার ও নিশ্চয়তা থাকে তাহলে সুন্নত পড়া বৈধ...ব্যাখা না পড়ে হাদিস দিয়ে দিলেন! এটা কেমন হলো!*
@@muhibkhan567
সেই হাদিস টি দিন
@@JalalUddin-ds4br *রি হাদিস এর ই ব্যাখ্যা... কিতাব তো পড়েন নাই...আল হাদিস মোভাইল অ্যাপ এ দেখেন... ওইখানে ও আছে ব্যাখ্যা টা*
@@muhibkhan567
ভাই আমিতো পাইনি আপনার কাছে চাইছি দলিল সহ
@@JalalUddin-ds4br*ব্যাখ্যা টা দেখেন হাদিসের বললাম তো*
হাদিস দিয়ে উত্তর দিন, মিন মিন করে কি বুঝালেন আকামত শুরু হয়ে গেলেও কি দুন্নাতে দাড়বে সে কথা ক্লিয়ার করে বললেন না কেনো?
মোহাম্মদ তানভীর তোমাকে বলতে ছি গাধার দলের সদস্য আকামত শুরু হয়ে গেলে কিসের দুন্নাতে দাড়বে এটা কি আবাল কোথাকার আর যে গাধা বাংলা ভাষা ভাল করে লেখতে পারেনা সে বলে হাদিস দিয়ে কথা বলার জন্য গাধা কোথাকার হাদিস কাকে বলে সেইটা জান হুজুরের সাথে বেতদবির কারণে তোমাকে মানুষ আবাল গাধা ডাকা শুরু করে দিয়েছে
@@duniyamusafirkhana1257 ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
Akamot soro hole onno salat nai(hadish ase).
চাকুরীর দায়িত্বের হ্মেএে যদি নামাজ কাজা হয়ে যায় সেহ্মেএে ঐ চাকুরী করাটা কী ইসলামের নিয়মঅনুযায়ী সঠিক হবে কিনা দয়াকরে জানাবেন??
না সঠিক হবে না,,,আপনি চাকরী রত অবস্থ্যায় নামাজের সঠিক সময় নামাজে রওয়ানা করবেন,,এতে যদি আপনাকে বাধা প্রদান করা হয় তখন আপনি চাকরী ছেড়ে দিবেন
ফিকহী হানাফির মত মানুষকে না শুনিয়ে এটা বলুন এটা বলুন যে সহী হাদীসে আছে ইকামত শুরু হয়ে গেলে সব ফরজ নামাজ ছাড়া বাকি সব নিষিদ্ধ
মাশা আল্লাহ, হুজুর ফজিলত সহ বুঝিয়ে দিয়েছেন, হ্যা আমরা হানাফিরা এরকম করি। ❤🇮🇳❤
Jajak Allah kayar
❤❤❤❤❤❤❤❤
যতগুলা হাদিসের ব্যাখ্যা দিলেন কোনোটাতেই স্পষ্টভাবে আসলোনা একামতের পরে নামাজ পড়া যাবে।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার আম্মু আব্বু নামাজ করে না আমি এখন কি করবো 😢
মন গরা কথা
এই সব ভুল ফতোয়া আর কতদিন দিয়ে জাতীকে গোমড়াহী করবেন?আপনার ফতোয়া সম্পুর্ন সহীহ্ হাদিস বিরুদ্ধী।
জনাব, আপ্নারা (আহ্লে হাদিস নামে) জারা জাতিকে ভাল পথে পরিচালিত করছেন তা নামাজের মধে এত লাফালাফি করেন কেন?
@@mujahidislam3252 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।শরীয়ত সম্পর্কে কোন কথা বলতে গেলে একটু হিসাব করে কথা বলতে হয় আপনি কি রফউল ইয়াদাইন করাকে নামাজের ভিতরে লাফালাফি বলছেন? যদি তাই বলে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সুন্নাহকে অবজ্ঞা করলেন এ কারণে আপনার ঈমান চলে যেতে পারে। সুতরাং আপনাকে তওবা করতে হবে। আমি আপনাকে রফউল ইয়াদাইন করতে বলি না।কিন্ত আপনি এর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না।এটা রাসূল (সাঃ) সারা জীবনের সুন্নাহ।
@@mujahidislam3252 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।শরীয়ত সম্পর্কে কোন কথা বলতে গেলে একটু হিসাব করে কথা বলতে হয় আপনি কি রফউল ইয়াদাইন করাকে নামাজের ভিতরে লাফালাফি বলছেন? যদি তাই বলে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সুন্নাহকে অবজ্ঞা করলেন এ কারণে আপনার ঈমান চলে যেতে পারে। সুতরাং আপনাকে তওবা করতে হবে। আমি আপনাকে রফউল ইয়াদাইন করতে বলি না।কিন্ত আপনি এর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন না।এটা রাসূল (সাঃ) সারা জীবনের সুন্নাহ।
ভাই আপনার কাছ থেকে সহি মাসালা টা শুনতে চাই?
হানাফি ফতুয়া বাদ দিয়ে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ফতুয়া দিন
হানাফি ফতুয়া কি রাসুলুল্লাহ সাঃ এর ফতুয়ার বাইরে?
Allah hu Akbar
proshnottorer purbe baddo ba music dea jayej kina?
@@rainbowcolorfruits dhonnobad.
আমার মনে হচ্ছে হুজুর হানাফি মাযহাব এর পক্ষে বলার চেষ্টা করতেছে সঠিক সহি হাদীস থেকে দুরে অবস্থান করতেছে।কেননা রাসুল সঃ বলেছেন যখন একামত দিবে তখন ফরজ ব্যতীত অন্য সালাত নাই।
Boloder dole akta Hadis Dalkla Hoba aro dakta hoba tor moto ki hujra gash Kha poralaka korca boloder dol
সহী হাদীসে আছে ইকামত শুরু সকল সুন্নত নামাজ নিষিদ্ধ,,,
আর উনি বলতেছেন ফজরের সুন্নত গুরুত্বপূর্ণ,, আরে গুরুত্বপূর্ণ ঠিক আছে,,,কিন্তু ফরজ নামাজের চেয়েও তো বড় নয়,,,
শুরুতে মিউজিকটা দিয়েন না
Mia hanafi bad diye hadis valokore parun
এখানে বাজনা/ দেয়া মিউজিক কেন দিয়েছিস?
জামাত শুরু হলে ফরয নামাজ আগে! পরে সুন্নত, যত যুক্তি দেখান না কেন! হাজার হাজার সুন্নত নামাজ পরলেও ১ রাকাত ফরয নামাজের সমান হবে না।
Bangladesh dewbandis tara baf dadar dolil use korey ai mamunul hoq gulu asey hanafi madhabey
হজুর আমি সৌদি আরব থাকি, হজুর আমি আপনার কাছে দোয়া চাই, যাতে আমি তারা তারি বাংলাদেশে আসতে পারি, হজুর আপনি হাচ নিয়তে দোয়া করুন প্লিজ
কার কাছ থেকে দোয়া চান?
❤
ভাই,, আপনি ভিডিওর শুরুতে বাদ্যযন্ত্র দিয়েছেন,,এটা টিক না দয়াকরে কোন ভিডিওতে দিবেন না,,,
জামাতে ফরজ নামাজ আদায় করার পর শুন্যত নামাজ অন্যত্র সরে গিয়ে আদায় করলে, এই সরে যাওয়ার জন্য কি আলাদা ভাবে কোন সোয়াব হবে?
বাজনা বাদ দিয়ে ভিডিও সুরু করেন।
নয় ছয় বুঝ দিয়ে মানুষকে সঠিকটা থেকে দুরেই রাখলেন
কোন সঠিক থেকে দূরে রাখছে? নয় ছয় বুঝ দিলো কোথায়? উনি ভালোভাবে বুঝিয়ে বলছেন
আপনি সঠিকটা বুঝিয়ে দেন!!
😡😡😡😡😡
পিছনে পিছনে ফালতু কথা না বলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রাখেন ভাই
পরের জিবনের জন্য তৈরি করেন
চশমা খোল বেটা
যেই ভাবে গুরিয়ে পেছিয়ে বলছেন। আমি তখনি মনে করেছি জামায়াত চলা অবস্থায় ও সুন্নত পড়তে বলবে।তাই হলো।।
রসুল ( সাঃ)এর হাদিস ওনার পচন্দ হলোনা ফিক্হে হানাফী পছন্দ হলো।।
সহমত
আপনি টানা হেচড়া না করে হুজুরের কথা আগে মন দিয়ে শুনেন তারপর মন্তব্য করেন
@@mdabusalehsalehmdabusalehs9924
ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
@@mdabusalehsalehmdabusalehs9924
আবদুল্লাহ ইব্ন সারজিস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেনঃ এক ব্যক্তি আগমন করল রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তখন ফজরের সালাত আদায় করছিলেন। সে ব্যক্তি দুই রাকআত সালাত আদায় করে সালাতে শরীক হলো। রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর সালাত শেষ করে বললেনঃ হে অমুক! তোমার সালাত কোন্টি, তুমি যে সালাত আমাদের সাথে আদায় করেছ সেটি, না যে সালাত একা আদায় করেছ?
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৮৬৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আমি জামাতে দারিয়ে গেলাম তো সুন্নত কখন পড়ব
পরে পড়ে নিবেন,, না হয় সূর্য ওঠার পরে
ruclips.net/video/u6VNya9xfCs/видео.html
মিউজিক দেন কেনো ভাই?
❤️❤️🥰🥰🥰
আপনি এতো বড় হুজুর আথচ রাসূল (সা) এর সহীহ হাদিস টা না মেনে বললেন হানাফিদের মতে .. এইটা কেমন হল?????
কাজা বলতে কিছু নেই ভাই। নামাজ নামাজই, এটা কাজা হয়না,আগে পরে হয় তাই কাজা শব্দ বাদ দিন জীবন থেকে।
জামার পরে কি আবার সুন্নাত পড়া যাবে? সেক্ষেত্রে কাজা পড়তে হবে নাকি যেভাবে পড়া হয় সেভাবে
মাযহাবী গোড়ামী নয়, কুরআন সুন্নাহভিত্তিক এই আলোচনা শুনুন এখান থেকে
ruclips.net/video/lT0LHrw5IzI/видео.html
আসসালামু আলাইকু আমার ঘরে একটি টিবি আছে, এটা কি বিক্রি করা যাবে।
হানাফিদের গুরুত্ব দিতে গিয়ে, এমন করলে হুজুরের বিরুদ্ধে যাওয়া হলনা কি?
আল্লাহ কে ভয় করুন
সুজা কথা একামত হয়ে গেলে অন্য কোন নামাজ হবে না আপনার ফেকা মেকা গুললি মারি জেই খানে নবি মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সহিহ হাদিস আছে সেই খানে আবার কিসের মতামতো
শুরুতে মিউজিক কেন