প্রিয় শায়েক আল্লামা মামুনুল হক সাহেব হুজুর বর্তমানের ওমর ।ইনশাআল্লাহ সব সময় দোয়া রইল ।এগিয়ে যান বাংলাদেশের 19কোটি জনগণ আপনার সাথে আছেন ।আপনারা থাকবেন তো?
মাদ্রাসা সম্পর্কে কিছু কথা (২য় অংশ): বাছাই/রেজিস্ট্রেশন/ভর্তি, পরীক্ষা, ফলাফল প্রকাশ, বাৎসরিক প্রমোশন, ডিগ্রী, সার্টিফিকেট, ডিগ্রী প্রদানের আনুষ্ঠানিকতা - এইগুলো বিধর্মীদের শিক্ষা পদ্ধতি থেকে নিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষায় যোগ করা হয়েছে। “দ্বীনি কাজের বিনিময় না নিয়ে, দ্বীনি কাজে ব্যবহৃত সময়ের বিনিময় নেওয়া” - এই কথার প্রচলনে, যারা টাকা নেন, তাদের মানরক্ষা হলেও, সাহাবাদের সাথে মিল হয়ে যায় নাই। কারণ, সাহাবারা (রাঃ) ঐ সময়টার বিনিময়ও নেন নাই (হায়াতুস সাহাবা, ৪র্থ খন্ড, পৃষ্ঠা ৬০০-৬০২ এবং মুন্তাখাব হাদিস, কুরআনে কারীমের ফাজায়েল, হাদিস নং ১১)] সমাজে প্রচলিত একটি ভুল ধারণা এই যে, পার্থিব উপার্জনের কাজ (যেমন, চাকরি, ব্যবসা, খেত-খামার) করে, তার পাশাপাশি দ্বীনের কাজ করাকে অপেক্ষাকৃত কম স্তরের দ্বীনদারী মনে করা হয় এবং যারা এমন করে, মনে করা হয় যে, তাদের তাওয়াক্কুল অপেক্ষাকৃত কম। অথচ, আশারায়ে মুবাশ্বারার যে দশজন সাহাবা (রাঃ), উনারা সবাই পার্থিব উপার্জনের কাজ করে, দ্বীনের কাজ করতেন। দেওবন্দ মাদ্রাসা সম্পর্কে ব্যাপকভাবে প্রচলিত যে, হজরত কাসেম নানুতবী (রহঃ) স্বপ্নে দেখেছিলেন যে, রসুল (সঃ) এই মাদ্রাসার পরিসর মাটিতে দেখিয়ে দিচ্ছেন। এখানে দুটি চরম ভুলের প্রথমটি হচ্ছে, হজরত কাসেম নানুতবী (রহঃ) নন, বরং মাওলানা রফিউদ্দিন সাহেব এই স্বপ্ন দেখার কথা বলেছিলেন। দ্বিতীয়তঃ, শুধুমাত্র একটি দাবিকৃত স্বপ্নের ভিত্তিতে মাদ্রাসার পদ্ধতিকে দ্বীন মনে করা যুক্তিযুক্ত নয়। এই উম্মতের প্রথম চারশত বৎসর - পৃথিবীতে মুসলমানদের কর্তৃত্ব ক্রমবর্ধমান ছিল। আর ততদিন, কিছুটা হলেও মসজিদ আবাদের মেহনতও চালু ছিল। চারশত হিজরীতে মাদ্রাসার উৎপত্তি হয় এবং ধীরে ধীরে মাদ্রাসার প্রচলন হয়। ফলে, মসজিদ থেকে তালিম মাদ্রাসায় স্থানান্তর হয়। এতে দুই নামাজের মাঝখানে মসজিদ বন্ধ করে রাখা শুরু হয় এবং মসজিদ আবাদের মেহনত বন্ধ হয়ে যায় (দাওয়াতের মেহনত অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল)। ইতিহাস স্বাক্ষী যে, এই সময় থেকেই (অর্থাৎ মাদ্রাসা চালু হওয়ার পর থেকে বা মসজিদ আবাদের মেহনত বন্ধ হওয়ার পর থেকে), পৃথিবীতে মুসলমানদের কর্তৃত্ব কমতে থাকে। এতো বড় কর্তৃত্ব কমে শেষ হতে দুশো বৎসরের মতো লেগে যায় এবং এই কর্তৃত্ব সম্পূর্ণ নিঃশেষ হয় ৬৫৬ হিজরীতে, হালাকু খানের আক্রমণের মধ্য দিয়ে।
মাদ্রাসা সম্পর্কে কিছু কথা (১ম অংশ): কালেমা - “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এর দ্বিতীয় অংশ থেকে দিলের একীন হওয়া চাই যে, রসূল (সঃ) এর তরীকা বা পদ্ধতি ব্যতীত দ্বীন হতে পারে না। রসূল (সঃ) শুধু শিক্ষা নিয়ে আসেন নাই, বরং শিক্ষা পদ্ধতিও নিয়ে এসেছেন এবং সাহাবা (রাঃ) সেই সুন্নাত পদ্ধতিতেই এলেমের মেহনত করতেন। ফলে, কোনো সাহাবা (রাঃ) একটা মাদ্রাসাও বানান নাই। নামাজ, তালিম এবং দাওয়াত ছিল মসজিদভিত্তিক। মসজিদ থেকে দুনিয়ার সুবিধা নেওয়া যায় না। চারশত হিজরীতে মাদ্রাসার উৎপত্তি হয়। সুন্নাত বা সাহাবাদের (রাঃ) পদ্ধতির পরিবর্তে মাদ্রাসার পদ্ধতিকে দ্বীন মনে করাটা চরম ভুল। মাদ্রাসা - “ইয়ে দ্বীন কি তালিম হ্যায়, লেকিন ইয়ে দ্বীন নেহি”। হ্যাঁ, অসুস্থ অবস্থায়, রোগী স্বাভাবিক খাবার খেতে পারে না - স্যালাইন নেয় অথবা তরল খাবার খায়। তেমনি, নাজুক পরিস্থিতিতে মাদ্রাসা চালু হয়েছে এবং চলেছে; কিন্তু একটা আশা এবং একটা চেষ্টা থাকা চাই - যাতে আবার স্বাভাবিক খাবারে রোগী ফিরে আসে (অর্থাৎ আবার সাহাবাদের পদ্ধতি ফিরে আসে)। মসজিদ হচ্ছে ফেরেশতাদের পরিবেশ এবং পুরুষের তালিমের আসল জায়গা। সাহাবা (রাঃ) কখনও সাক্ষাতে, সফরে বা ঘরে, শিখা-শিখানো করে থাকলেও, মসজিদের বাইরে তালিমের জন্য কোনো স্থাপনা (মাদ্রাসার মতো) নির্মাণ করেন নাই - যেমনিভাবে, রাস্তায় বা ঘরে নামাজ পড়ে থাকলেও, মসজিদের বাইরে নামাজের জন্য আলাদা স্থাপনা নির্মাণ করেন নাই। উল্লেখ্য, মাদ্রাসার সাথে সুফ্ফার যে মিলের দাবী করা হয়, তা সঠিক হলে, সারা পৃথিবী, সাহাবাদের সুফ্ফা দিয়ে ভড়িয়ে ফেলার কথা। অথচ, রসুল (সঃ) অথবা সাহাবারা, পৃথিবীর কোথাও দ্বিতীয় কোনো সুফ্ফা বানান নাই। মসজিদে নববী বড় করা লাগলেও, সুফ্ফাকে আর বড় করারও প্রয়োজন হয় নাই। সুফ্ফাতে গিয়ে রসুল (সঃ) বলেছেন, তালিম, মসজিদে গিয়ে করার জন্য (ফাজায়েলে কোরান, হাদিস নং ৩)। সুফ্ফা ছিল শুধু থাকার জায়গা, মাত্র প্রায় একশো সাহাবাদের, যাদের সবাই গরীব এবং মুহাজের ছিলেন, এবং এমন অবস্থায় ছিলেন, যে উনাদের কারো উপর কোনো মহিলা বা শিশুর সাংসারিক দায়িত্ব ছিল না। ‘মাদ্রাসা’ এবং ‘খানকাহ’ - এই শব্দদুটো অথবা একই অর্থবোধক শব্দ - কোরআনের কোনো আয়াতে অথবা কোনো হাদিসে অথবা সাহাবাদের কোনো ক্বওলের মধ্যে নাই।
হযরত আপনি এগিয়ে যান আপনার সাথে আছে সারা বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় তৌহিদী জনতা।
ভালোবাসার প্রিয় মানুষটা😍
*হুজুরের চোখে পানি দেখে কান্না ধরে রাখতে পারলাম না*
নেতা আগিয়ে যান সাথে আছি
*বাংলাদেশের গর্ব শ্রদ্ধেয় মামুনুল হক ভাইয়ের জন্য হৃদয় থেকে দোয়া ও ভালোবাসা রইলো, আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন*
❤️❤️❤️💕💕
Amin
আমার ভালোবাসার প্রিয় মানুষ আল্লামা মামুনুল হক - দাঃবাঃ
আমার প্রিয় শায়েখ আল্লামা মামুনুল হক,
আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত দান করেন এবং আরোও বেশি ঈমানি শক্তি দান করুন, আমিন
অসাধারণ ওয়াজ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যেন হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন সুম্মা আমিন
আমি ইসলামের জন্য ভালোবাসি আল্লামা মামুনুল হক আমি কোনদিন দেখি নাই মামুনুল হককে কিন্তু তার ওয়াজের মাধ্যমে যতটা জেনেছি যতটা যতটা
আমার প্রিয় হযরত
সুনদর ওয়াজ হুজুরের ওয়াজ কে কে ভালো বাসে
আল্লাহ হযরত আল্লামা মামুনুল হকের মুক্তির ব্যাবস্থা করে দাও আমিন
আমিন ছুমা আমিন
আললাহ হুজুরকে দীঘ্ নেক হায়াত দান করুক
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো একটা ওয়াজ। আপনার জন্য অন্তর খুলে দোয়া রইলো ভালো থাকেন আল্লাহ যেন আপনাকে সুস্থ রাখে।
ইয়া রাব্বুল আলামিন.!!😢
তুমি কলিজা টুকরা শায়েখ কে কোরআনের ময়দানে ফিরিয়ে দেও.!!😭🤲
-আমিন-🌸🤲😭
হুজুরের কথা গুলো শুনে, আমার কান্না চলে আসছে,
আপনাকে আল্লাহ হেফাজত করবেন, আমিন,
আমার প্রয় বক্তা তুমি
হে আল্লাহ আপনি জালেমের কারাগার থেকে মুক্তি করে দেন হুজুরকে হায় আল্লাহ আমরা যেন হুজুরের মুখে আপনার কুরআনের হক কথা শুনতে পারি
আল্লাহ হযরত কে নেক হায়াত দান করুন আমীন। আমার ভালোবাসার মানুষ।
কলিজার মানুষ আল্লামা মামুনুল হক
আল্লাহ তুমি আমার কলিজার টুকরো কে তুমি কবুল আর মঞ্জুর করে নাও,,
প্রিয় শায়েক আল্লামা মামুনুল হক সাহেব হুজুর বর্তমানের ওমর ।ইনশাআল্লাহ সব সময় দোয়া রইল ।এগিয়ে যান বাংলাদেশের 19কোটি জনগণ আপনার সাথে আছেন ।আপনারা থাকবেন তো?
খুব সুন্দার। আমিন
হযরত আপনি সামনে এগিয়ে যান আমরা আপনার সাথে আছি
all muslim
Amar priyo hujur Alhamdulillah ❤
মিস করি😭
♥️♥️♥️
আমি যদি আমার জীবন দিয়ে হলেও যদি মামুনুল হক সাহেবকে মুক্ত করতে পারতাম তাহলে আমার মনে হয় যে আমার এই জীবন সার্থক
mashaAllah
আল্লাহ হযরতকে জান্নাতবাসি করুক,এবং বাতিলকে ভয় না করে আপনাকে হকের কথা গুলু জাতির সামনে উপস্থাপন করার তৌফিক দান করুক
Alhamdolillh
Nice waz
মামুনুল হক ❤
মাশাল্লাহ
আল্লাহ, মা বাবাকে মাফ করুন।
আল্লাহু আকবর
😍😍😍😍😍😍😍😍😍😍
❤️❤️❤️❤️❤️
I love you hojor
মাশাআল্লাহ
এটা কোন জায়গার মাহফিল? জানাবেন প্লিজ
মাদ্রাসা সম্পর্কে কিছু কথা (২য় অংশ):
বাছাই/রেজিস্ট্রেশন/ভর্তি, পরীক্ষা, ফলাফল প্রকাশ, বাৎসরিক প্রমোশন, ডিগ্রী, সার্টিফিকেট, ডিগ্রী প্রদানের আনুষ্ঠানিকতা - এইগুলো বিধর্মীদের শিক্ষা পদ্ধতি থেকে নিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষায় যোগ করা হয়েছে।
“দ্বীনি কাজের বিনিময় না নিয়ে, দ্বীনি কাজে ব্যবহৃত সময়ের বিনিময় নেওয়া” - এই কথার প্রচলনে, যারা টাকা নেন, তাদের মানরক্ষা হলেও, সাহাবাদের সাথে মিল হয়ে যায় নাই। কারণ, সাহাবারা (রাঃ) ঐ সময়টার বিনিময়ও নেন নাই (হায়াতুস সাহাবা, ৪র্থ খন্ড, পৃষ্ঠা ৬০০-৬০২ এবং মুন্তাখাব হাদিস, কুরআনে কারীমের ফাজায়েল, হাদিস নং ১১)]
সমাজে প্রচলিত একটি ভুল ধারণা এই যে, পার্থিব উপার্জনের কাজ (যেমন, চাকরি, ব্যবসা, খেত-খামার) করে, তার পাশাপাশি দ্বীনের কাজ করাকে অপেক্ষাকৃত কম স্তরের দ্বীনদারী মনে করা হয় এবং যারা এমন করে, মনে করা হয় যে, তাদের তাওয়াক্কুল অপেক্ষাকৃত কম। অথচ, আশারায়ে মুবাশ্বারার যে দশজন সাহাবা (রাঃ), উনারা সবাই পার্থিব উপার্জনের কাজ করে, দ্বীনের কাজ করতেন।
দেওবন্দ মাদ্রাসা সম্পর্কে ব্যাপকভাবে প্রচলিত যে, হজরত কাসেম নানুতবী (রহঃ) স্বপ্নে দেখেছিলেন যে, রসুল (সঃ) এই মাদ্রাসার পরিসর মাটিতে দেখিয়ে দিচ্ছেন। এখানে দুটি চরম ভুলের প্রথমটি হচ্ছে, হজরত কাসেম নানুতবী (রহঃ) নন, বরং মাওলানা রফিউদ্দিন সাহেব এই স্বপ্ন দেখার কথা বলেছিলেন। দ্বিতীয়তঃ, শুধুমাত্র একটি দাবিকৃত স্বপ্নের ভিত্তিতে মাদ্রাসার পদ্ধতিকে দ্বীন মনে করা যুক্তিযুক্ত নয়।
এই উম্মতের প্রথম চারশত বৎসর - পৃথিবীতে মুসলমানদের কর্তৃত্ব ক্রমবর্ধমান ছিল। আর ততদিন, কিছুটা হলেও মসজিদ আবাদের মেহনতও চালু ছিল। চারশত হিজরীতে মাদ্রাসার উৎপত্তি হয় এবং ধীরে ধীরে মাদ্রাসার প্রচলন হয়। ফলে, মসজিদ থেকে তালিম মাদ্রাসায় স্থানান্তর হয়। এতে দুই নামাজের মাঝখানে মসজিদ বন্ধ করে রাখা শুরু হয় এবং মসজিদ আবাদের মেহনত বন্ধ হয়ে যায় (দাওয়াতের মেহনত অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল)। ইতিহাস স্বাক্ষী যে, এই সময় থেকেই (অর্থাৎ মাদ্রাসা চালু হওয়ার পর থেকে বা মসজিদ আবাদের মেহনত বন্ধ হওয়ার পর থেকে), পৃথিবীতে মুসলমানদের কর্তৃত্ব কমতে থাকে। এতো বড় কর্তৃত্ব কমে শেষ হতে দুশো বৎসরের মতো লেগে যায় এবং এই কর্তৃত্ব সম্পূর্ণ নিঃশেষ হয় ৬৫৬ হিজরীতে, হালাকু খানের আক্রমণের মধ্য দিয়ে।
😍😍😍
মাদ্রাসা সম্পর্কে কিছু কথা (১ম অংশ):
কালেমা - “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এর দ্বিতীয় অংশ থেকে দিলের একীন হওয়া চাই যে, রসূল (সঃ) এর তরীকা বা পদ্ধতি ব্যতীত দ্বীন হতে পারে না। রসূল (সঃ) শুধু শিক্ষা নিয়ে আসেন নাই, বরং শিক্ষা পদ্ধতিও নিয়ে এসেছেন এবং সাহাবা (রাঃ) সেই সুন্নাত পদ্ধতিতেই এলেমের মেহনত করতেন। ফলে, কোনো সাহাবা (রাঃ) একটা মাদ্রাসাও বানান নাই। নামাজ, তালিম এবং দাওয়াত ছিল মসজিদভিত্তিক। মসজিদ থেকে দুনিয়ার সুবিধা নেওয়া যায় না। চারশত হিজরীতে মাদ্রাসার উৎপত্তি হয়। সুন্নাত বা সাহাবাদের (রাঃ) পদ্ধতির পরিবর্তে মাদ্রাসার পদ্ধতিকে দ্বীন মনে করাটা চরম ভুল। মাদ্রাসা - “ইয়ে দ্বীন কি তালিম হ্যায়, লেকিন ইয়ে দ্বীন নেহি”। হ্যাঁ, অসুস্থ অবস্থায়, রোগী স্বাভাবিক খাবার খেতে পারে না - স্যালাইন নেয় অথবা তরল খাবার খায়। তেমনি, নাজুক পরিস্থিতিতে মাদ্রাসা চালু হয়েছে এবং চলেছে; কিন্তু একটা আশা এবং একটা চেষ্টা থাকা চাই - যাতে আবার স্বাভাবিক খাবারে রোগী ফিরে আসে (অর্থাৎ আবার সাহাবাদের পদ্ধতি ফিরে আসে)।
মসজিদ হচ্ছে ফেরেশতাদের পরিবেশ এবং পুরুষের তালিমের আসল জায়গা। সাহাবা (রাঃ) কখনও সাক্ষাতে, সফরে বা ঘরে, শিখা-শিখানো করে থাকলেও, মসজিদের বাইরে তালিমের জন্য কোনো স্থাপনা (মাদ্রাসার মতো) নির্মাণ করেন নাই - যেমনিভাবে, রাস্তায় বা ঘরে নামাজ পড়ে থাকলেও, মসজিদের বাইরে নামাজের জন্য আলাদা স্থাপনা নির্মাণ করেন নাই। উল্লেখ্য, মাদ্রাসার সাথে সুফ্ফার যে মিলের দাবী করা হয়, তা সঠিক হলে, সারা পৃথিবী, সাহাবাদের সুফ্ফা দিয়ে ভড়িয়ে ফেলার কথা। অথচ, রসুল (সঃ) অথবা সাহাবারা, পৃথিবীর কোথাও দ্বিতীয় কোনো সুফ্ফা বানান নাই। মসজিদে নববী বড় করা লাগলেও, সুফ্ফাকে আর বড় করারও প্রয়োজন হয় নাই। সুফ্ফাতে গিয়ে রসুল (সঃ) বলেছেন, তালিম, মসজিদে গিয়ে করার জন্য (ফাজায়েলে কোরান, হাদিস নং ৩)। সুফ্ফা ছিল শুধু থাকার জায়গা, মাত্র প্রায় একশো সাহাবাদের, যাদের সবাই গরীব এবং মুহাজের ছিলেন, এবং এমন অবস্থায় ছিলেন, যে উনাদের কারো উপর কোনো মহিলা বা শিশুর সাংসারিক দায়িত্ব ছিল না।
‘মাদ্রাসা’ এবং ‘খানকাহ’ - এই শব্দদুটো অথবা একই অর্থবোধক শব্দ - কোরআনের কোনো আয়াতে অথবা কোনো হাদিসে অথবা সাহাবাদের কোনো ক্বওলের মধ্যে নাই।
কুকুলীগ বুজবে কবে
💝💝💝
❤❤❤
❤❤❤