আপনি যদি রকমারি আয়োজিত পডকাস্টগুলোর নিয়মিত দর্শক হয়ে থাকেন এবং রিভিউ/কমেন্ট লিখে সেরা কমেন্টকারী হতে চান, তাহলে এই ফর্মটি ফিল-আপ করুন। docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSe2GNm_bZ5bEIVKBpWlNl978l_BLlFlg8CRUsOAMCEl-PoFNA/viewform
আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব আর বিজ্ঞানের বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব এক নয়, আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব ভুল ও হাস্যকর। বিজ্ঞানের মহাবিশ্বের সূচনা বিগ ব্যাংয়ের সাথে কোরআনের ২১ঃ৩০ আয়াত উল্লেখ করে গাঁজাখুরি গোলমেলে গোঁজামিল দিয়ে ইসলামী মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজদের বিগ ব্যাংয়ের কোনো মিল নাই৷ কোরআনে উল্লেখ থাকা আল্লাহর মহাবিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব মনগড়া ভুলে ভরা গালগপ্পো মাত্র। কোরআন অনুযায়ী মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহর আরশ ছিলো পানির উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহ, আল্লাহর আরশ, পানি ও ভবিষ্যৎ বিশ্বজগতে কী কী ঘটবে সেসব লেখা থাকা একখানা কিতাব ছাড়া অন্য কোনো কিছুরই অস্তিত্ব ছিলোনা (কোরআন--১১ঃ০৭ ও ৫৭ঃ২২)। মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বেই যদি পানি, কালি-কলম, ধুম্রকুঞ্জের অস্তিত্ব থেকে থাকে, এবং তার পরে মহাবিশ্বের সৃষ্টি করার দাবী করা হয়, তাহলে কি মহাবিশ্ব সৃষ্টি করা দাবী করা আল্লাহর ভাঁওতাবাজিমূলক মিথ্যাচার নয় কি? পানির উপরেই আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করে পৃথিবী যেনো নড়াচড়া করে হেলে না পড়ে স্থির থাকে তাই পৃথিবীর উপরে পাহাড় দিয়ে পেরেক করে রেখেছে। এবং পৃথিবীর উপরে (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩) সাত আসমান সৃষ্টি করে তার আরশ সাত আসমানের উপরে ট্রান্সফার করেছে৷ অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা ও গ্রহ মাত্র সাতটা (কোরআন -- ৬৫ঃ১২)। এবং আল্লাহর মহাবিশ্বের একপ্রান্ত হলো আমাদের এই পৃথিবী ও অন্যপ্রান্ত হলো সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ (কোরআন -- ১৭ঃ৪৪)। আবার কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে 'জ্বলন্ত উল্কা'রাজীকে প্রদীপমালার ন্যায় সুশোভিত করে রেখেছে। অর্থাৎ পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার উপরে হলা আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের প্রথম আসমান। মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠে, ভূপৃষ্ঠ থেকে দেখে আমরা তাকে উল্কা বলি। সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানে তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশের ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদের দূরত্ব পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার। (কমেন্টের বাকী অংশ নিচের কমেন্ট বক্সে)
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ) আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব আর বিজ্ঞানের বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব বা বিগব্যাং এক নয়। আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব ভুল ও হাস্যকর। ২১. সূরা আম্বিয়া ৩০. কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না? বন্ধ থাকা আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ খুলে দিলেই কি তা বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে মিলে গেলো? বন্ধ থাকা আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ যে খুলে দেয়, সে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ হয়ে থাকলে, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করে যে মুখ বন্ধ করে রেখেছিলো সে কে? সে কি কোরআনের আল্লাহর উপরওয়ালা আরেক বড় আল্লাহ? আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করেছে আগে (কোরআন - ০২ঃ২৯, ৪১ঃ০৯-১২) পরে সাত আসমান বা মহাকাশ ও সূর্য সৃষ্টি করেছে, এ যেনো দাদীর আগে নাতনীর জন্ম। কিন্তু বিজ্ঞান মতে প্রায় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর পূর্বে বিগ ব্যাং ঘটেছে। আজ থেকে প্রায় ৯ বিলিয়ন বছর পূর্বে আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সী গঠিত হয়। আর আমাদের পৃথিবী গঠিত হয় আজ থেকে মাত্র প্রায় ৪৫৬ কোটি বছর আগে। চাঁদ গঠিত হয় প্রায় ৩৮০ কোটি বছর আগে। অথচ ০৯ঃ৩৬ আয়াতে বলা হয়েছে "নিশ্চয় আল্লাহ্র বিধান ও গণনায় মাস বারটি, আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে।" আমরা জানি পৃথিবী নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে আবর্তন করে করে বলেই দিবারাত্র হয়, অথচ কোরআনের ১৮ঃ১৭ আয়তে আল্লাহ পৃথিবীর উপরে সূর্যকে ভ্রমণ করিয়ে দিবা করার কথা বলেছে। কোরআনের কিছু আয়াতে আল্লাহ দাবী করেছে শুষ্ক মাটি দিয়ে একটি মূর্তি বানিয়ে তার মধ্যে ফুঁক দিয়ে রূহ ঢুকিয়ে দিয়ে প্রাণবন্ত করে নাম দিয়েছে আদম। কিন্তু ২১ঃ৩০ আয়াতের শেষে আল্লাহ বলেছে "প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম।" ২১ঃ৩০ আয়াত সত্য হলে, প্রাণবন্ত সবকিছু পানি থেকে সৃষ্টি করা হয়ে থাকলে আদম কোনো প্রাণবন্ত মানুষ ছিলোনা, মাটির একটি মূর্তি মাত্র ছিলো। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম। অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
In this session the most touching part that intrigued me and I learned was: 1. If there is a rule, there is a rule maker. 2. If there is a design, there is a purpose. 3. If there is a cycle of creation. What was before creation? Nothingness! If it is nothing, can nothing create something? 4. Questions come from doubt and we have to question until it comes to the truth. All answers are in the way. Lastly, Purpose of life is a life long question and this session helped me to rethink that I/we should have to understand about our lord rather than just believe. It is sufficient enough for being our purpose.
First of all. rule is not objective as well as purpose. There is no cycle of creation as we can't create anything from nothing. Therefore if god exists existence needs a reason if he doesnt existence doesnt need a reason. Since from that point of view we can either say god exists or doesnt as well as existence needs a reason or doesnt. Kalam's cosmological argument has many counter arguments which you guys dont discuss.
Brother i would like to know about kalam's cosmological argument. Coming to the first point how I think, rule is not an object but it is something that is applied in every object that serves a purpose. On your second point, there may be no cycle of creation but the phenomena of creations you can assume as a cycle of creation. Science starts on the basics of assumptions. And coming to your last point if gods existence needed reasons then it would be a nice reasonable god. Brother god doesn't need reason by any means that is we who are serving a purpose. But yes if you think firstly about the reasons for creation then see what it leads to. it would be more helpful.
@@universeZ1 I said Rule is not objective (assumptions, making interpretations based on personal opinions without any verifiable facts) . I am not saying god doesn't exist I tried to say that god might exist or not exist we don't know since both cases is non-evidence asserted. Also you didn't understand my point on cycle of creation. It's actually my fault that I didn't use any punctuation.
I apologize brother for my misunderstanding. If you take some humble words, i agree my words were assumptions but those assumptions were based on some theoretical knowledge. I'm sorry i didn't mention how i assumed. Brother not every fact are eastublished truth according to science. Secondly brother that's not we that is appropriate word here it's science that is in dilemma about god. I still didn't get the cycle part of yours.
@@universeZ1 Actually what I tried to say is, when we say cycle of creation. We mean that atoms formed together and created material. Material created cells, cells created us. When you look at the reason of atoms existence you can find that they are formed by strings and so on. We will never reach the end. So we assume that God is the one which is the reason behind first objects existence since we believe something cant come out of nothing. This is kalam cosmological theory of God. But there are some flaws here. Mainly I will present 2 problems behind this argument. 1.When you say something needs a reason to come out of existence. like my parents are the reason I exist. So you assume since something cant come out of nothing god is the one who created something out of nothing. but here is the problem since the argument says there should be always a reason for something to exist. Then, What is the reason god exist? who created god?then you might answer that god always existed and always will be. He didnt start to exist, he always existed. But why give the trump card to god? you can say universe always existed. Why bring god to answer the question of reason to exist? 2.Another problem is, When you say something needs a reason to come out of existence. like my parents are the reason I exist. So you assume since something cant come out of nothing god is the one who created something out of nothing. but here is another problem. My parents are not THE reason I exist. Like if atoms didnt formed together the right way my mom and dad couldnt have existed then I also wouldnt have existed. So,is atom the reason of my existence?of course not. Since atoms also cant form me without the help of energy. You can go with this cycle until you come to god. So is the reason of my existence god? the answer is still no. Because only way my existence needs a reason is if god exists, otherwise my existence doesn't need a reason. So, there is a possibility that universe and me always existed. We dont need a reason to exist. Many people get this fundamental reasoning wrong when proving god's existence. there are many more arguments about why god doesn't exist. I hope I was able to clear out the understanding.
0:00 - রিক্যাপ 0:50 - পরিচিতি পর্ব 04:54 - বইয়ের সিলেকশন 09:57 - বইটি পড়ার জন্য যে বিভাগের হতে হবে 11:32 - আস্তিক বিজ্ঞান 13:37 - বাস্তব আর কল্পনার বিশ্বাস 17:26 - সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব আর বিজ্ঞানের সংঘর্ষ 23:12 - সৃষ্টিকর্তার স্বপক্ষে প্রমাণ 26:35 - বিগ ব্যাং থিওরি 32:10 - আমাদের চিন্তার চিন্তা 35:13 - কোরআন বিজ্ঞান কে যেভাবে দেখবো 39:21 - DNA কী? 41:40 - DNA বানানোর কী দরকার ছিল 47:53 - সবাই যে কারণে বোঝে না 54:50 - God Hypothesis 01:00:22 - কবিতার বর্ণনা 01:06:43 - দর্শকদের উদ্দেশ্যে বার্তা 01:07:29 - মজার গল্প 01:09:37 - উপসংহার
এই ভিডিওটা আমাকে সত্যিই wisdom দিয়েছে! আমরা সবসময় knowledge এর মধ্যে থাকি, কিন্তু wisdom এর অভাব অনেক বেশি। Darwinism নিয়ে জানার পর যখন বুঝলাম যে সবকিছুর একটা beginning আছে, তখন থেকেই আমি আরও research করতে inspire হয়েছি। এটা আমার জীবনকে পুরোপুরি transform করে দিয়েছে। এমন insightful content এর জন্য অনেক ধন্যবাদ!
প্রকৃতি এর কাছ থেকে সূত্র বা ধারণা নিয়ে আগের বিজ্ঞানীরা গবেষণা করতো। তাই তাদের গবেষণা এতো উন্নত ছিলো। এই বিষয়ে আল-কোরআনের সূরা আল-মু্মিনুন এর ১৪ তম আয়াত পড়লেই আমি মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম। এর পরে যখন আমার মাথায় এই চিন্তা আসছিলো যে প্রকৃতির মাধ্যমে মানুষ কিভাবে এতো উন্নত গবেষণা করতো। তখন আমি আল-কোরআনের সূরা জাছিয়ার ১৩ তম আয়াত, সূরা আলে-ইমরানের ১৯০-১৯১ তম আয়াত এবং সূরা বাকারার ১৬৪ তম আয়াত পড়ে আমার মনের মধ্যে থাকা প্রকৃতি বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছিলাম।
I'm also coming closer to Islam by asking questions, and SubhanAllah, I get answers that bring me even closer to Allah (Subhanahu wa ta'ala). I believe everyone should question and try to find answers with a conscious mind. InshaAllah, God will help them find the truth.
আছছালামু আলাইকুম সোহাগ ভাই, আপনার কাছে একটি অনুরোধ, দয়া করে এইরকম গবেষণা মুলক আলোচনা থেকে দুরে সরে জাবেন না, অনেক মানুষ আছে জাদের জানার ইচ্ছা আছে কিন্তু মেধা আর রিসার্চ এর অভাবে অনেক কিছু জানতে পাড়ে না, আপনার এই ধরনের আলোচনা কোটি মানুষ কে সাহায্য করে আমার বিশ্বাস,, তাই অনুরোধ রইলো এই ধরনের আলোচনা অব্যাহত রাখবেন,, জাযাকাল্লাহ খাইরান ফিদ দাড়াইন,
১ ডিএনএ নিয়ে আলোচনাটা থেকে অনেক ডেপ্তে অনুভব করেছি। ২৷ সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের শরীরের ডিজাইন,আমাদের প্রথম সেল,পুনরায় আমাদেরকে তৈরি কিভাবে করবে এই প্রশ্নগুলো নিজের ব্রেইকে করলেই সৃষ্টিকর্তার যে অস্তিত্ব আছে তা বুঝতে পারবো। ৩৷ বাচ্চাদের প্রশ্ন করার ব্যাপারে আমরা যে বিরক্ত হই,সেটা যে সয়তান আমাদের করায়। ৪৷ বিজ্ঞান আস্তে আস্তে যে বুঝতে পারতেছে কুরআনের বাণীগুলা সত্য এবং তাদের এনালাইসিস এর রেজাল্টগুলো কুরআনের বাণীগুলার সাথে মিলর যাচ্ছে। ৫৷ কোন বই বা কোন বিষয়ে বিস্তারিত বুঝতে হলে নিজের ব্রেইনকে বার-বার প্রশ্ন করতে হবে। ৬৷ ফেরাউন এর সময় মূর্তি আর এখকার সময়ের ছবি এই বিষয়টার অনেক মিল বর্তমানে। এই আলোচনারা মাধ্যমে আরও অনেকগুলো বিষয় বিস্তারিত জানতে পারছি। আলহামদুলিল্লাহ
আমরা আমাদের conciseness দিকে লক্ষ করলে আললাহর অস্তিত্ব পাই। কারন বস্তুুর নিজের কোনো conciseness নাই, কিন্তু আমরা বস্তু দিয়ে দিয়ে মানুষ conciseness কোথায় থেকে আসলো।
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
sorry bro বিজ্ঞানের কোন দায় পড়েনি ধর্মগ্রন্থ থেকে দীক্ষা নেওয়ার। বরং চো ধর্মগুলোই এখন বুঝে নিছে বিজ্ঞান ছাড়া তারা অচল। যেভাবে কুরান থেকে আপনারা বিজ্ঞান খুজে বের করে দেখান। একই ভাবে আমি যেকোন ধর্মগ্রন্থ বা রুপকথার বই থেকে বিজ্ঞান বের করে দেখাতে পারবো।
Parallel Universe/ Dimensions/ Time নিয়ে আপনার Podcast বা লেকচার এর অপেক্ষায় আছি… Please এই বিষয়গুলোর উপড় ভিডিও বানান যেন আমরা Basic Clear একটু হলেও ধারণা পাই। এই বিষয়ে অনেক Questions আছে, কিভাবে আপনার কাছে question পাঠাতে পারি?
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আমার যে বিষয় টা সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে আর উপকার করেছে সেটা হলো প্রশ্ন করার ব্যপার টা। আমাদের নিজেদের কে ও প্রতিনিয়ত প্রশ্ন করা উচিত কেন এই কাজ টা করবো।।প্রতিটি কাজের আগেই চিন্তা করা উচিত এটা করলে আমার কি উপকার হবে।তাহলে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলাতা পেতে সহায়ক হবে ইন শা আল্লাহ।
গড বিলং করার যে মেথমেটিকাল এক্সাম্পল টা সেটা আমার কাছে সবচেয়ে দারুন মনে হয়েছে! If we consider the creation has a cycle than at the beginning point there is nothing! Can nothing create anything? Answer is no! By this point we are clearly accept that someone is always behind all the creation! ভিডিও টা তে আমি মূলত আমার পছন্দের ২ জন ব্যাক্তিকে (আমার ভার্সিটির ভিসি স্যার এবং আমার অফিস অন্যরকম গ্রুপের চেয়ারম্যান) একসাথে দেখে ক্লিক করেছি। এটা থেকে এত দারুন কিছু লার্নিং হবে সেটা ধারনাই ছিলো না। শ্রদ্ধেয় ২ জনকেই অসংখ্য ধন্যবাদ ।🌸
creation er kono cycle nei. Karon amra kokhono nothing theke kono kichu toiri korte pari na. Shei jukti te apni jodi believe koren god exist kore tarmane existence er reason proyojon. Jodi na kore tahole existence er reason lage nah. Since amra jani na je god exist kore kinba kore na abar eitao jani na je existence er reason lage naki lage nah. Apni na jene bolte parben na je god exist kore. kalam cosmological argument er onek counter ache. Apni shegulo dekte paren.
@@romehoz the biggest fault of your thought is ‘creation has no cycle!’ পৃথীবির প্রতিটা সৃষ্টির ধারাবাহিকতা আছে। সেটা বুঝার জন্য সহজ কিছু উদাহরন দেখা যেতে পারে, যেমন ধরেন মানুষের জন্ম অবশ্যই আরেকজন মানুষের থেকেই হয়(আল্লাহর ইচ্ছায়)। আপনি আপনার বাবা থেকে জন্ম নিয়েছেন আপনার পরবর্তী প্রজন্ম আপনার থেকে জন্ম হবে এটা কখনোই সম্ভব না যে আপনি আপনার পূর্ববর্তী প্রজন্মকে জন্ম দিবেন। ঠিক এরকম প্রতিটা ক্ষেত্রেই উদ্ভিদ থেকে উদ্ভিদ, প্রানী থেকে প্রানী কিংবা জীব থেকে জীব জড় থেকে জড়! বাঘের পেট থেকে কখনো সাপ কিংবা গাছ হওয়া সম্ভব না অবশ্যই বাঘ ই হবে, আম গাছ থেকে তরমুজ হওয়া সম্ভব না, জড় বস্তুর রিপ্লেসমেন্ট কখনো জীব দিয়ে হবে না কিংবা জীবের বিকল্প জড়! তাই এটা বলাই বাহুল্য প্রতিটা সৃষ্টিতে অবশ্যই নির্দিষ্ট সাইকেল বিদ্যমান! যার সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ।
@@romehoz সৃষ্টি কর্তার সাথে উদ্দ্যেশ্যর কি সম্পর্ক? কোনো সৃষ্টি যার কোনো উদ্দেশ্য নেই এর মানে তার কি কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই? একটা বাচ্চা যদি খাতায় আঁকিবুকি করে তাহলে যদি ধরি তার আঁকিবুকির কোনো উদ্দেশ্যে নেই মানে সেটা এমনি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে সবকিছুর উদ্দেশ্য আছে কারণ সবকিছু ই কোনো না কোনোভাবে কানেক্টেড। আর সৃষ্টি কর্তা থাকা না থাকার প্রমাণ ষাট থাকলেও সৃষ্টিকর্তা আছে এটা বিশ্বাস করা বেশি যৌক্তিক। আর সৃষ্টিকর্তা আছে এর প্রমাণ সৃষ্টি স্বয়ং। পক্ষান্তরে বিজ্ঞান কি প্রমাণ করতে পারবে সৃষ্টিকর্তা নেই? সৃষ্টিকর্তা তিনি যার সক্ষমতা আছে সৃষ্টি করার এবং তিনি বিধান নির্ধারণ করেন।
@@romehozসৃষ্টি কর্তার সাথে উদ্দ্যেশ্যর কি সম্পর্ক? কোনো সৃষ্টি যার কোনো উদ্দেশ্য নেই এর মানে তার কি কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই? একটা বাচ্চা যদি খাতায় আঁকিবুকি করে তাহলে যদি ধরি তার আঁকিবুকির কোনো উদ্দেশ্যে নেই মানে সেটা এমনি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে সবকিছুর উদ্দেশ্য আছে কারণ সবকিছু ই কোনো না কোনোভাবে কানেক্টেড। আর সৃষ্টি কর্তা থাকা না থাকার প্রমাণ না থাকলেও সৃষ্টিকর্তা আছে এটা বিশ্বাস করা বেশি যৌক্তিক। আর সৃষ্টিকর্তা আছে এর প্রমাণ সৃষ্টি স্বয়ং। পক্ষান্তরে বিজ্ঞান কি প্রমাণ করতে পারবে সৃষ্টিকর্তা নেই? সৃষ্টিকর্তা তিনি যার সক্ষমতা আছে সৃষ্টি করার এবং তিনি বিধান নির্ধারণ করেন।
স্যার এতো বড়ো বিদ্বান কিন্তু তাঁর বক্তব্য এতো সরল সহজ যে সাধারণ জনতার বুঝতে খুব সহজ হচ্ছে। একজন স্কলার এখানেই তার সফলতা যে তিনি কঠিন বিষয় সহজ করে উপস্থাপন করতে পারেন। রকমারি অনেক ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।
I am a Muslim girl and also আমি একজন স্টুডেন্ট, তো আমার কাছে লাস্ট এর টপিক টা হিট করছে যে বেঁচে থাকার জন্যে proper goal দরকার without this আমাদের কোনো একজায়গায় থেমে যেতে হবে and then আমরা কী করবো?? তেমনি আমাদের জীবন ও একসময় শেষ হবে আমাদের death হবে cause it's true , এর পরে কী হবে??? নেক্সট life এ কী হবে যদি পরকাল থেকেই থাকে তবে আমাদের সেই পরকালের জন্য প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে।। এই থেকে বুজা যায় যে our whole life is an exam! And আল্লাহ is the examiner! এবং আমাদের এই পরীক্ষায় পাশ করতেই হবে for the next life! আর আরেকটা জিনিস আমি আজকে রিয়ালিজ করতে পারলাম যে • প্রশ্ন টা থামিয়ে দেওয়া হয় • হা এটা হচ্ছে প্রতিনিয়ত!
গোল যদি এক্সিস্ট ই না করত তাহলে আমাদের প্রকৃতির নিয়মে মৃত্যু কখনো হতোই না। আমরা চিরকাল এই পৃথিবীতে অমর হয়ে থাকতাম কোনো উদ্দেশ্য ছাড়াই। আর উদ্দেশ্য ছাড়া চলার পথে আমরা একটা প্রশ্নে অবশ্যই থেমে যেতাম,, সামনে তো কিছু নেই, কোনো উদ্দেশ্য নেই তাহলে আমরা সামনে কেন এগোবো।এক পর্যায়ে সেখানেই থেমে যেতাম এবং এই ধরণের মানসিকতা তৈরি হলে ঘরে ঘরে সুইসাইডের ঘটনা ঘটতো।যা অনেক দেশেই মারাত্মক পর্যায়ে চলে গেছে। প্রকৃতপক্ষে সবকিছুর পেছনেই উদ্দেশ্য থাকে ( মৃত্যুর পেছনেও আছে ) ।সেই উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্যই আমরা গোল সেট করি।আর সেটা অবশ্যই এক্সিস্ট করে।@@abidmohammeddip9466
চমৎকার আলোচনা। মনে হয় বার বার শুনি। আরো লম্বা হলে ভালো হতো। দুই জনই ইসলাম প্রিয় মানুষদের প্রিয়। দুই জনকে একসাথে দেখে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। জাযাকাল্লাহ খাইর - দয়াময় আল্লাহ তায়ালা দুজন প্রিয় মানুষকে উত্তম প্রতিদান দান করুন- আমীন। ১। জীবনের উদ্দেশ্য কি - এই বিষয়টি সুন্দর ভাবে আলোচিত হয়েছে। প্রতিটি সৃষ্টির ভেতর আল্লাহর সুনির্দিষ্ট প্ল্যান আছে, প্রতিটি সেলের DNA- এর ভেতর লুকিয়ে আছে সকল প্রোগ্রাম, কোনকিছুই এমনি এমনি (Randomly ) তৈরি হয়নি, যদি এমনি এমনি তৈরি হতো তাহলে গোলমাল বেঁধে সব শেষ হয়ে যেত - এই তথ্যটি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। ২। "সত্যানুসন্ধান " - এই মানসিকতা নিয়ে কুরআন তেলওয়াত, বাংলা অর্থ এবং তাফসীর পড়া উত্তম - এই বিষয়টি সুন্দর ভাবে আলোচিত হয়েছে। কুরআন এবং ইসলাম বিরোধীদের প্রশ্নের উত্তর এবং ওয়েস্টার্ন ফিলোসফির বিরুদ্ধে বা তাদের দর্শনের বিরুদ্ধে তুলে ধরা যুক্তি গুলো সুন্দর হয়েছে। ৩। সত্যানুসন্ধান দৃষ্টিভঙ্গিকে মানুষের থেকে সরিয়ে নিয়েছে ইহুদী ও তার দোসররা। প্রচন্ড শক্তিশালী মিডিয়া তাদের হাতে । তারা ন্যারেটিভ তৈরী করেছে এই ভাবে - ক্যারিয়ার তৈরি করো, খাও -দাও - ফূর্তি করো এবং একদিন শেষ হয়ে যাও। আল্লাহকে চেনার দরকার নেই। এই প্যারাডাইম নিয়ে যদি মানুষ এগিয়ে যায়, তাহলে তাদের লাভ। এইভাবে মানুষের সংখ্যা কমে যাবে। তাহলে এই পৃথিবীর মানুষের টোটাল সংখ্যা কম হবে; ফলে এই পৃথিবী তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসবে। পুরো পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে চলে যাবে। দুনিয়াতে আল্লাহর নিয়ম নয়, কায়েম হবে উজায়েরের নিময়। আপনি মিডিয়া ইত্যাদি উচ্চারণ করেছিলে, কিন্তু স্যার এই দিকে সেভাবে মনোযোগটা দিতে পারেননি। এখানে আপনার প্রশ্নগুলো আরো জোরালো হলে ভালো হতো। বইটির বাংলা অনুবাদ করলে ভালো হয়। ধন্যবাদ। অধ্যাপক ডাঃ মুহম্মদ মাহবুব হোসেন লিভার রোগ বিশেষজ্ঞ, পপুলার ডায়াগস্টিক সেন্টার - ১ মিরপুর, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭১১৩৩৮৫৮৬
আস-সালামু-আলাইকুম । আলোচনা টা খুব চমৎকার ছিল । আমার কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যেটা মনে হইছে যে (Video 1:08:42 Second) " প্রশ্নটা এক সময় থামিয়ে দেয়া হয়" । আর এ জন্যই আমরা আমাদের মূল লক্ষ্য থেকে দূরে সরে যাই ।
ভাই সালাম নিবেন। আপনাদের আলোচনার পুরো সময়টা জুড়ে মহাশূন্যে কাটালাম, কেননা আলোচনা টা আমাকে মাটিত থাকতে দেয়নি। ধন্যবাদ আপনাদের দুজনকে।বিশেষ ধন্যবাদ স্যারকে,এমন সুন্দর ছোট ছোট এবং আস্তে আস্তে কথা বলা যায় এবং তা সোনার জন্য এমন ব্যাকুল হয়ে থাকতে হবে তা আগে জানা ছিল না, জোরে কথা বলার থেকে আস্তে কথা বলার মধ্যে এত শক্তি! আবারও ধন্যবাদ, স্যারকে।
From this video I found some beautiful lesson like 1. Nothing can be created without a creator 2. Allah created everything for purpose 3. Science can't proof all the unseen 4. It's the Shaitan who provoke us to think otherwise about our creator. 5. Allah created us rationally and made his signature in our DNA like the structured building human does.
@@romehoz you cant get the main point here .God has created you as if you can think about the creation ..But you cant give any ideology about god as it is beyond your capability...
পুরো আলোচনা থেকে শিখলাম যে আমাদের সৃষ্টির পিছনে একটি সুন্দর ডিজাইন আছে, এবং উদ্যেশ্য আছে। আমাদের সেই উদ্যেশ্য পুরণ করার চেষ্টাই আজীবন করে যাওয়া উচিত। সেই উদ্যেশ্যকে বাস্তবে রূপ থেকে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে প্রশ্ন করে যাওয়া যতদিন পর্যন্ত উত্তর না পাবো। প্রশ্নই সকল জ্ঞানের শুরু, তাই আমাদের প্রশ্ন করা থামানো যাবেনা। কোন বই পড়তে হলেও একটি প্রশ্ন মাথায় নিয়েই পড়তে হবে।
1, নিজের প্রশ্ন থাকা। আমাদের সোহাগ ভাই জাপান ইস্কুলে পড়াশোনা করতো তখন খুব প্রশ্ন করতো। তো প্রশ্ন করার গুনটা সব মানুষের ভিতরেই থাকা উচিত। সেটা যে কোন বিষয়ই হোক। প্রশ্ন না থাকলে নিজের থেকে শেখার বিষয়টা থাকে না। তখন অন্যের দেওয়া শিক্ষার ওপর নির্ভর হয়ে জীবন চালাতে হয়। মানে সেল্ফ ডেভেলপমেন্টের জন্য নিজের প্রশ্ন থাকা বাধ্যতামূলক। 2, এটা জেনে খুশি হলাম যে আগেকার বিজ্ঞানী তারা সৃষ্টিকর্তাই বিশ্বাসী বিজ্ঞানী ছিল। এর মানে তারা সৃষ্টিকর্তার অনুকূলেই গবেষণা করতো। যার কারণে কাল্পনিক চিন্তা থেকে তারা অনেক দূরে ছিল। কিন্তু এখনকার সাইন্টিস্ট সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বীকার করে গবেষণা করে। আমি জানিনা কেন তারা এটা করে। সম্ভবত ইলুমিনাতির হাত হতে পারে এর ভিতরে। তারা হয়তো এটা বুঝে যে মানুষ সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করলে তাদের মস্তিষ্ককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। যেমন নারী স্বাধীনতা, ট্রান্সজেন্ডার ইত্যাদি এগুলো হলো মস্তিষ্ক কন্ট্রোল করছে তার কিছু নমুনা। 3, তৃতীয় যেটা বুঝলাম সেটা হল প্রাকৃতিক নিয়ম। যেমন গ্রাভিটি, মৌমাছির ঘর, গ্রহ সূর্যের অরবিট, পানিচক্র, সৃষ্টির জগৎ এর ব্যাখ্যা এবং শুধুমাত্র মানুষের মস্তিষ্ক সেটা বোঝার ক্ষমতা ধারণ করা। খেতে শস্য ফলা এবং সময়সীমা এবং তার পদ্ধতি সংরক্ষণ এক কথায় চাষবাস। পশুদের খাদ্য সাইকেল। মানব শরীরে দেখতে গেলে অনেক কিছু। ডিএনএ, পরিপাকতন্ত্র, হার্ট এবং রক্ত প্রবাহ, শ্বাস-প্রশ্বাসের পুরো সিস্টেম ইত্যাদি সব হলো এমন এমন নিয়ম যেগুলো আপনি আপনি হয়নি। একজন ডিজাইনার এর প্রয়োজন হয়েছে। 4, ডিএনএ হলো একটা ডিজাইন। এবং সেটা প্রাকৃতিক ভাবে সম্ভব না। বিষয়টা কিছুটা এমন, আমি লক্ষ্য প্লাস্টিকের কিছু এলোমেলো অক্ষর একটা এলোমেলো, উন্মাদ মানে যেখানে উল্টোপাল্টা ঝড় পানি বজ্রপাত হয় সেখানে রেখে আসলাম। পরে গিয়ে দেখলাম সেই অক্ষর গুলো পরস্পর সাজিয়ে খুবই সুন্দর একটা অর্থপূর্ণ বিজ্ঞানসম্মত উপন্যাস তৈরি হয়েছে। এমন কি এত সুন্দর উপন্যাস তৈরি হয়েছে যেটা পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষের দ্বারাও লেখা সম্ভব না। 5, বিগ ব্যাং সম্পর্কে বলতে গেলে, সর্বপ্রথম প্রশ্ন হলো বিগ ব্যাং এর শুরুতে যে সিঙ্গুলারিটি টা ছিল সেটা কোথা থেকে এলো। সিঙ্গুলারিটিকে কে সৃষ্টি করলো? তবে যদি এমন হয় সিঙ্গুলারিটি সৃষ্টি হয়েছে অন্য কিছু থেকে। সেটা সৃষ্টি হয়েছে অন্য কিছু থেকে। এভাবে যদি এই সাইকেলটা চলতে থাকে। তাহলে এটা ইনফিনিটি রিগ্রেসের সমস্যা হবে। এখান থেকেই প্রমাণ পাওয়া যায় সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ অবশ্যই আছে। এবং অবশ্যই তাকে স্বনির্ভর হতে হবে কারণ তার আগে কেউ নেই। অবশ্যই তাকে স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি সম্পন্ন এবং বুদ্ধিমান হতে হবে তা না হলে সে সৃষ্টি করতে পারবে না। কারণ কারো যদি স্বাধীন ইচ্ছাটাই না থাকে পাথরের মতন, তাহলে সে কিভাবে কোন কিছু পরিকল্পনা করবে এবং সৃষ্টি করবে।
একমাত্র সত্য, একমাত্র রিয়েল হচ্ছে স্রষ্ঠা... বিজ্ঞান প্রকৃতি বা সকল সৃষ্টি হচ্ছে এই পরম সত্তাকে খুজে পাওয়ার পথমাত্র... আমাদের বুঝে শুনে সৃষ্টির সৃষ্টি হওয়ার সত্যিকারের উদ্দেশ্য অর্জনে এগিয়ে যেতে হবে... স্রষ্ঠার প্রতি অগাধ বিশ্বাসের বিন্দুতে আরেক ধাপ এগিয়ে দেয়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ...
প্রিয় ভাই এবং স্যারের আলোচনা থেকে শিখা অনেকগুলা পয়েন্টের মধ্যে ২ মুল পয়েন্ট হলো: ১. আপনি যদি বিশ্বাস করেন কোনো জিনিস সৃষ্টি হইছে। তাহলে অবশ্যই সেটার সৃষ্টিকর্তা থাকবেন। যেমন: আমি বললাম এই গাড়িটা বানানো হইছে , তাহলে অবশ্যই এটার পিছনে একজন আছে যে এটা বানিয়েছে। আর যদি মনে করেন সব এমনি এমনি হইছে তাইলে সবকিছুকে array হিসেবে চিন্তা করুন বা সার্কল হিসেবে ও চিন্তা করুন তাইলে 0 তম ইনডেক্সে পাবেন নাথিং। নাথিং কি কিছু বানাতে পারে? উ: অবশ্যই না। ২য় পয়েন্ট হলো : আল্লাহ যে বলছেন আমাদের শরীর ক্ষয় বা পচে যাওয়ার পরে ও বিচারদিবসে আমাদের পুর্নশরীরে আবার পুনরায় হাজির করানো হবে। এই বিশ্বাসটা আরো দৃড় হলো । কারন মানুষ ক্ষয় হলেও ডিএনএ এর মধ্যে থাকা সাইন ক্ষয় হচ্ছেনা। সো এটা দিয়ে আবার আগের মতো আমাদের বানানো কোনো ব্যাপার না। আল্লাহ কিভাবে করবেন আল্লাহ ভালো জানেন । বি দ্র: বেশিরভাগ মুসলিম এগুলার ব্যাখা না জানলেও মনে প্রানে বিশ্বাস করে। কেন? কারন আল্লাহ বলেছেন। আমিও তাদের মধ্যে একজন। আল্লাহ এবং উনার রাসুলের কথা বিশ্বাস করার জন্য কোনো ব্যাখ্যার দরকার নাই। কিন্তু ব্যাখ্যা শুনলে ঈমান বাড়ে , যার জন্য ব্যাখা শুনা। যেমন: অনেকের বড় একটা প্রশ্ন কিভাবে গলে যাওয়া মানুষ আবার স্বশরীরের কবর থেকে উঠবে। উ: সিম্পল। ডিনএ সিগনেচার। আল্লাহ কিভাবে করবেন আল্লাহ ভালো জানেন।
প্রশ্ন করতে হবে এবং জানতে হবে। প্রশ্নকে উত্তরে পরিণত করতে হবে। আর নিজেকে সঠিকভাবে আবিষ্কার করতে হবে। এই দুনিয়া ও পরবর্তী জীবনকে কীভাবে সমৃদ্ধ করতে হবে।
🤣🤣🤣ei sentence er meaning ki? eita ki kono competetion je ekta arektar hceye better hobe?age terminology bujhen science ki god ki...hashokor senseless kotha bolben na
That speech is actually reliable that our Questions were stopped in life because at the point of life People became disturbed to answer the questions . But to find out the Truth, you have to be curious and have to search the question's answer . Ma sha Allah ,very nice episode..May Allah bless us and guide us to the Right path.
Indeed it was a very good discussion. I enjoyed a lot❤. Lesson learned: 1. Every one should have a purpose to lead a peaceful life here & here after. 2.Ever one is unique and should have self esteem. 3.The purpose of acquiring knowledge should not be only getting handsome job or advanced materialistic things but also serve the universe the way Allah wants. We have to remember that we are the representatives of our God .We are created to make the world the living one for all the creatures.
Video ta dekhe mone porlo onar Kotha gula Uni maybe onar sir der k asholei onek question Korto Prochur question Korto Ma Sha allaaah Vai Dekhe Valo laglo
এ আলোচনা থেকে এতটুকু শিখতে পেরেছি আমার জীবনের পার পাস কি ইহকাল নাকি পরকাল। আলহামদুলিল্লাহ পুরোটা শুনেছি খুবই চমৎকার আলোচনা। ধন্যবাদ সোহাগ ভাই এবং স্যার কে😍
মাশাআল্লাহ চমৎকার একটা আলোচনা শুনলাম। স্যারের হাসিটা খুব ভালো লাগলো বিশেষ করে তিনি যখন নাস্তিকদের বিভিন্ন প্রযুক্তির বিপক্ষে কাউন্টার যুক্তি দিলেন তার পরে যে কয়েকবার হাসিটা দিলেন খুব চমৎকার
It is clear from this episode of Boi Kotha that it is not right to find the creator of the creator.Because our knowledge is limited.But the creator is infinite in knowledge.Another thing that is clear from this episode is that questioning is not always bad because logical questioning brings out the truth.Request Rokomari to organize more such episodes in future.Thanks.
Everything has a purpose. So, what is the purpose of Allah of creating us. If we worship Him, His power will not increase or decrease. Similarly, if we we don’t worship him, His power will also not increase or decrease. What kind of benefit will he receive by giving us Jannat or Jahannam as He is above any want? Besides, everything that has beginning has also ending according to science or religion. Now, the question is what is the ending of our afterlife as it has also beginning, which is after our death. Could you please explain?
once heaven and world were together😍 milky way is moving towards the virgo cluster💥 similarities between ferawon and usa finally we should be grateful to allah for everything and we should always say subhanallah while realizing his wonderful creation
Aal-e-Imran ৩:৬৪ বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না করি। আর তার সাথে কোন কিছুকে শরীক না করি এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব হিসাবে গ্রহণ না করি’। তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’😊 Aal-e-Imran ৩:১৯ নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত। Aal-e-Imran ৩:৮৫ আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায় তবে তার কাছ থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। An-Nahl ১৬:৩৬ আর আমি অবশ্যই প্রত্যেক জাতিতে একজন রাসূল প্রেরণ করেছি যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর এবং পরিহার কর তাগূতকে। অতঃপর তাদের মধ্য থেকে আল্লাহ কাউকে হিদায়াত দিয়েছেন এবং তাদের মধ্য থেকে কারো উপর পথভ্রষ্টতা সাব্যস্ত হয়েছে। সুতরাং তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর অতঃপর দেখ, অস্বীকারকারীদের পরিণতিক Al-Baqarah ২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। Al-Anbiya ২১:১০৭ আর আমি তো তোমাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবেই প্রেরণ করেছি। Al-Hijr ১৫:৯ নিশ্চয় আমি কুরআন* নাযিল করেছি, আর আমিই তার হেফাযতকারী। ❤❤
আমার উপলব্ধি : বিজ্ঞানের কথাগুলো কুরআনের সাথে হুবহু মিলে যায়। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। এখনো কুরআনের যে বিষয়গুলো বিজ্ঞানের সাথে মিলে না সেগুলো হয়ত ভবিষ্যতে বিজ্ঞান পরিবর্তন হওয়ার ফলে মিলে যাবে!!!!
Professor প্রথমে একটা ভুল বললেন, কোনো জিনিস জানতেই বই পড়া লাগে, অবশ্যই ঠিক কিন্তু ওখানে উনি কুরআন mention করলেন , কিন্তু প্রফেসর বাবু কুরআন তো guidance এর বুক, IQRA.....
এই পডকাস্ট থেকে আমার উপলব্ধিবোধ: 1. যেই সব সাইন্টিস্ট ' গড নাই ' এটা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন তারা আসলে জেনে শুনে নিজের সাথে , ধর্মের সাথে এবং সাইন্স এর সাথে ভন্ডামো করেন । 2. প্রত্যেক সৃষ্টির পেছনে যেমন পারপাস আছে ঠিক তেমনি আমাদের জীবনঘনিষ্ট সব কাজের পারপাস ক্লিয়ার করে নিতে হবে । যাতে আমাদের কাজ, সিদ্ধান্ত এবং ফোকাস প্রানবন্ত হয়। 3 . প্রশ্ন নিয়ে পৃথিবীকে দেখতে হবে , জানতে হবে , বুঝতে হবে ।
আপনি যদি রকমারি আয়োজিত পডকাস্টগুলোর নিয়মিত দর্শক হয়ে থাকেন এবং রিভিউ/কমেন্ট লিখে সেরা কমেন্টকারী হতে চান, তাহলে এই ফর্মটি ফিল-আপ করুন।
docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSe2GNm_bZ5bEIVKBpWlNl978l_BLlFlg8CRUsOAMCEl-PoFNA/viewform
আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব আর বিজ্ঞানের বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব এক নয়, আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব ভুল ও হাস্যকর।
বিজ্ঞানের মহাবিশ্বের সূচনা বিগ ব্যাংয়ের সাথে কোরআনের ২১ঃ৩০ আয়াত উল্লেখ করে গাঁজাখুরি গোলমেলে গোঁজামিল দিয়ে ইসলামী মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজদের বিগ ব্যাংয়ের কোনো মিল নাই৷ কোরআনে উল্লেখ থাকা আল্লাহর মহাবিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব মনগড়া ভুলে ভরা গালগপ্পো মাত্র।
কোরআন অনুযায়ী মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহর আরশ ছিলো পানির উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহ, আল্লাহর আরশ, পানি ও ভবিষ্যৎ বিশ্বজগতে কী কী ঘটবে সেসব লেখা থাকা একখানা কিতাব ছাড়া অন্য কোনো কিছুরই অস্তিত্ব ছিলোনা (কোরআন--১১ঃ০৭ ও ৫৭ঃ২২)। মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বেই যদি পানি, কালি-কলম, ধুম্রকুঞ্জের অস্তিত্ব থেকে থাকে, এবং তার পরে মহাবিশ্বের সৃষ্টি করার দাবী করা হয়, তাহলে কি মহাবিশ্ব সৃষ্টি করা দাবী করা আল্লাহর ভাঁওতাবাজিমূলক মিথ্যাচার নয় কি?
পানির উপরেই আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করে পৃথিবী যেনো নড়াচড়া করে হেলে না পড়ে স্থির থাকে তাই পৃথিবীর উপরে পাহাড় দিয়ে পেরেক করে রেখেছে। এবং পৃথিবীর উপরে (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩) সাত আসমান সৃষ্টি করে তার আরশ সাত আসমানের উপরে ট্রান্সফার করেছে৷ অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা ও গ্রহ মাত্র সাতটা (কোরআন -- ৬৫ঃ১২)। এবং আল্লাহর মহাবিশ্বের একপ্রান্ত হলো আমাদের এই পৃথিবী ও অন্যপ্রান্ত হলো সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ (কোরআন -- ১৭ঃ৪৪)।
আবার কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে 'জ্বলন্ত উল্কা'রাজীকে প্রদীপমালার ন্যায় সুশোভিত করে রেখেছে। অর্থাৎ পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার উপরে হলা আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের প্রথম আসমান।
মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠে, ভূপৃষ্ঠ থেকে দেখে আমরা তাকে উল্কা বলি। সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানে তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশের ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদের দূরত্ব পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার।
(কমেন্টের বাকী অংশ নিচের কমেন্ট বক্সে)
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ)
আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব আর বিজ্ঞানের বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব বা বিগব্যাং এক নয়। আল্লাহর বিশ্বসৃষ্টিতত্ত্ব ভুল ও হাস্যকর।
২১. সূরা আম্বিয়া
৩০. কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?
বন্ধ থাকা আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ খুলে দিলেই কি তা বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে মিলে গেলো? বন্ধ থাকা আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মুখ যে খুলে দেয়, সে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ হয়ে থাকলে, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করে যে মুখ বন্ধ করে রেখেছিলো সে কে? সে কি কোরআনের আল্লাহর উপরওয়ালা আরেক বড় আল্লাহ?
আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করেছে আগে (কোরআন - ০২ঃ২৯, ৪১ঃ০৯-১২) পরে সাত আসমান বা মহাকাশ ও সূর্য সৃষ্টি করেছে, এ যেনো দাদীর আগে নাতনীর জন্ম। কিন্তু বিজ্ঞান মতে প্রায় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর পূর্বে বিগ ব্যাং ঘটেছে। আজ থেকে প্রায় ৯ বিলিয়ন বছর পূর্বে আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সী গঠিত হয়। আর আমাদের পৃথিবী গঠিত হয় আজ থেকে মাত্র প্রায় ৪৫৬ কোটি বছর আগে। চাঁদ গঠিত হয় প্রায় ৩৮০ কোটি বছর আগে। অথচ ০৯ঃ৩৬ আয়াতে বলা হয়েছে "নিশ্চয় আল্লাহ্র বিধান ও গণনায় মাস বারটি, আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে।" আমরা জানি পৃথিবী নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে আবর্তন করে করে বলেই দিবারাত্র হয়, অথচ কোরআনের ১৮ঃ১৭ আয়তে আল্লাহ পৃথিবীর উপরে সূর্যকে ভ্রমণ করিয়ে দিবা করার কথা বলেছে।
কোরআনের কিছু আয়াতে আল্লাহ দাবী করেছে শুষ্ক মাটি দিয়ে একটি মূর্তি বানিয়ে তার মধ্যে ফুঁক দিয়ে রূহ ঢুকিয়ে দিয়ে প্রাণবন্ত করে নাম দিয়েছে আদম। কিন্তু ২১ঃ৩০ আয়াতের শেষে আল্লাহ বলেছে "প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম।" ২১ঃ৩০ আয়াত সত্য হলে, প্রাণবন্ত সবকিছু পানি থেকে সৃষ্টি করা হয়ে থাকলে আদম কোনো প্রাণবন্ত মানুষ ছিলোনা, মাটির একটি মূর্তি মাত্র ছিলো।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম।
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
ATO add kno ashe,rokomari ki ata off korte parena ?
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
From fill up করলে কি পুরস্কার দেওয়া হবে?
মাহমুদুর রহমান সোহাগ স্যারের ইসলামী দাওয়াত সম্পুর্ণ ব্যাতিক্রম। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমীন।
Knowledge is God so we need to think bigger way not only Islam rather than God is for everyone .
বড় ধরিবাজ
@@selinaakhter3220 একজন মানুষ তো সবধর্ম একসাথে পালন করতে পারবেনা।তাই যার যেই ধর্ম সেরা মনে হবে সে সেটা পালন করবে এবং দাওয়াত দিবে।
Prof Yusuf Mahbub sir was my teacher in programming. He used to push us to increase our thinking. May Allah accept him & us!
He was my teacher in programming
Professor mentioned : DNA does not get destroyed by heat ..
Suggestion is that just ask ChatGPT.. and see the answer.
Chatgpt is not reliable...@@MawlanaTarekSayed
In this session the most touching part that intrigued me and I learned was:
1. If there is a rule, there is a rule maker.
2. If there is a design, there is a purpose.
3. If there is a cycle of creation. What was before creation? Nothingness! If it is nothing, can nothing create something?
4. Questions come from doubt and we have to question until it comes to the truth. All answers are in the way.
Lastly, Purpose of life is a life long question and this session helped me to rethink that I/we should have to understand about our lord rather than just believe. It is sufficient enough for being our purpose.
First of all. rule is not objective as well as purpose. There is no cycle of creation as we can't create anything from nothing. Therefore if god exists existence needs a reason if he doesnt existence doesnt need a reason. Since from that point of view we can either say god exists or doesnt as well as existence needs a reason or doesnt. Kalam's cosmological argument has many counter arguments which you guys dont discuss.
Brother i would like to know about kalam's cosmological argument.
Coming to the first point how I think, rule is not an object but it is something that is applied in every object that serves a purpose.
On your second point, there may be no cycle of creation but the phenomena of creations you can assume as a cycle of creation. Science starts on the basics of assumptions.
And coming to your last point if gods existence needed reasons then it would be a nice reasonable god. Brother god doesn't need reason by any means that is we who are serving a purpose. But yes if you think firstly about the reasons for creation then see what it leads to. it would be more helpful.
@@universeZ1 I said Rule is not objective (assumptions, making interpretations based on personal opinions without any verifiable facts) . I am not saying god doesn't exist I tried to say that god might exist or not exist we don't know since both cases is non-evidence asserted. Also you didn't understand my point on cycle of creation. It's actually my fault that I didn't use any punctuation.
I apologize brother for my misunderstanding.
If you take some humble words, i agree my words were assumptions but those assumptions were based on some theoretical knowledge. I'm sorry i didn't mention how i assumed. Brother not every fact are eastublished truth according to science.
Secondly brother that's not we that is appropriate word here it's science that is in dilemma about god.
I still didn't get the cycle part of yours.
@@universeZ1 Actually what I tried to say is, when we say cycle of creation. We mean that atoms formed together and created material. Material created cells, cells created us. When you look at the reason of atoms existence you can find that they are formed by strings and so on. We will never reach the end. So we assume that God is the one which is the reason behind first objects existence since we believe something cant come out of nothing. This is kalam cosmological theory of God. But there are some flaws here. Mainly I will present 2 problems behind this argument.
1.When you say something needs a reason to come out of existence. like my parents are the reason I exist. So you assume since something cant come out of nothing god is the one who created something out of nothing. but here is the problem since the argument says there should be always a reason for something to exist. Then, What is the reason god exist? who created god?then you might answer that god always existed and always will be. He didnt start to exist, he always existed. But why give the trump card to god? you can say universe always existed. Why bring god to answer the question of reason to exist?
2.Another problem is, When you say something needs a reason to come out of existence. like my parents are the reason I exist. So you assume since something cant come out of nothing god is the one who created something out of nothing. but here is another problem. My parents are not THE reason I exist. Like if atoms didnt formed together the right way my mom and dad couldnt have existed then I also wouldnt have existed. So,is atom the reason of my existence?of course not. Since atoms also cant form me without the help of energy. You can go with this cycle until you come to god. So is the reason of my existence god? the answer is still no. Because only way my existence needs a reason is if god exists, otherwise my existence doesn't need a reason. So, there is a possibility that universe and me always existed. We dont need a reason to exist. Many people get this fundamental reasoning wrong when proving god's existence.
there are many more arguments about why god doesn't exist. I hope I was able to clear out the understanding.
0:00 - রিক্যাপ
0:50 - পরিচিতি পর্ব
04:54 - বইয়ের সিলেকশন
09:57 - বইটি পড়ার জন্য যে বিভাগের হতে হবে
11:32 - আস্তিক বিজ্ঞান
13:37 - বাস্তব আর কল্পনার বিশ্বাস
17:26 - সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব আর বিজ্ঞানের সংঘর্ষ
23:12 - সৃষ্টিকর্তার স্বপক্ষে প্রমাণ
26:35 - বিগ ব্যাং থিওরি
32:10 - আমাদের চিন্তার চিন্তা
35:13 - কোরআন বিজ্ঞান কে যেভাবে দেখবো
39:21 - DNA কী?
41:40 - DNA বানানোর কী দরকার ছিল
47:53 - সবাই যে কারণে বোঝে না
54:50 - God Hypothesis
01:00:22 - কবিতার বর্ণনা
01:06:43 - দর্শকদের উদ্দেশ্যে বার্তা
01:07:29 - মজার গল্প
01:09:37 - উপসংহার
Thanks vhai
এই ভিডিওটা আমাকে সত্যিই wisdom দিয়েছে! আমরা সবসময় knowledge এর মধ্যে থাকি, কিন্তু wisdom এর অভাব অনেক বেশি। Darwinism নিয়ে জানার পর যখন বুঝলাম যে সবকিছুর একটা beginning আছে, তখন থেকেই আমি আরও research করতে inspire হয়েছি। এটা আমার জীবনকে পুরোপুরি transform করে দিয়েছে। এমন insightful content এর জন্য অনেক ধন্যবাদ!
প্রকৃতি এর কাছ থেকে সূত্র বা ধারণা নিয়ে আগের বিজ্ঞানীরা গবেষণা করতো। তাই তাদের গবেষণা এতো উন্নত ছিলো। এই বিষয়ে আল-কোরআনের সূরা আল-মু্মিনুন এর ১৪ তম আয়াত পড়লেই আমি মুগ্ধ হয়ে গেছিলাম। এর পরে যখন আমার মাথায় এই চিন্তা আসছিলো যে প্রকৃতির মাধ্যমে মানুষ কিভাবে এতো উন্নত গবেষণা করতো। তখন আমি আল-কোরআনের সূরা জাছিয়ার ১৩ তম আয়াত, সূরা আলে-ইমরানের ১৯০-১৯১ তম আয়াত এবং সূরা বাকারার ১৬৪ তম আয়াত পড়ে আমার মনের মধ্যে থাকা প্রকৃতি বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছিলাম।
মন্ত্রমুগ্ধের মত শুনছিলাম, এই বিজ্ঞ মানুষটি কথা। সুবহান আল্লাহ। ভাই সোহাগ আপনার জন্য অনেক দোয়া এত সুন্দর উপস্হাপনার জন্য।
I'm also coming closer to Islam by asking questions, and SubhanAllah, I get answers that bring me even closer to Allah (Subhanahu wa ta'ala). I believe everyone should question and try to find answers with a conscious mind. InshaAllah, God will help them find the truth.
আছছালামু আলাইকুম সোহাগ ভাই, আপনার কাছে একটি অনুরোধ, দয়া করে এইরকম গবেষণা মুলক আলোচনা থেকে দুরে সরে জাবেন না, অনেক মানুষ আছে জাদের জানার ইচ্ছা আছে কিন্তু মেধা আর রিসার্চ এর অভাবে অনেক কিছু জানতে পাড়ে না, আপনার এই ধরনের আলোচনা কোটি মানুষ কে সাহায্য করে আমার বিশ্বাস,, তাই অনুরোধ রইলো এই ধরনের আলোচনা অব্যাহত রাখবেন,, জাযাকাল্লাহ খাইরান ফিদ দাড়াইন,
১ ডিএনএ নিয়ে আলোচনাটা থেকে অনেক ডেপ্তে অনুভব করেছি।
২৷ সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের শরীরের ডিজাইন,আমাদের প্রথম সেল,পুনরায় আমাদেরকে তৈরি কিভাবে করবে এই প্রশ্নগুলো নিজের ব্রেইকে করলেই সৃষ্টিকর্তার যে অস্তিত্ব আছে তা বুঝতে পারবো।
৩৷ বাচ্চাদের প্রশ্ন করার ব্যাপারে আমরা যে বিরক্ত হই,সেটা যে সয়তান আমাদের করায়।
৪৷ বিজ্ঞান আস্তে আস্তে যে বুঝতে পারতেছে কুরআনের বাণীগুলা সত্য এবং তাদের এনালাইসিস এর রেজাল্টগুলো কুরআনের বাণীগুলার সাথে মিলর যাচ্ছে।
৫৷ কোন বই বা কোন বিষয়ে বিস্তারিত বুঝতে হলে নিজের ব্রেইনকে বার-বার প্রশ্ন করতে হবে।
৬৷ ফেরাউন এর সময় মূর্তি আর এখকার সময়ের ছবি এই বিষয়টার অনেক মিল বর্তমানে।
এই আলোচনারা মাধ্যমে আরও অনেকগুলো বিষয় বিস্তারিত জানতে পারছি।
আলহামদুলিল্লাহ
আমরা আমাদের conciseness দিকে লক্ষ করলে আললাহর অস্তিত্ব পাই। কারন বস্তুুর নিজের কোনো conciseness নাই, কিন্তু আমরা বস্তু দিয়ে দিয়ে মানুষ conciseness কোথায় থেকে আসলো।
এই আলোচনার মাধ্যমে এটাই বুঝতে পারলাম যে, সকল সৃষ্টির পিছনে একজন সৃষ্টিকর্তা আছে, একটা ডিজাইন আছে,সময় আছে।
সো আল্লাহ এক,তিনি ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন।
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
sorry bro বিজ্ঞানের কোন দায় পড়েনি ধর্মগ্রন্থ থেকে দীক্ষা নেওয়ার। বরং চো ধর্মগুলোই এখন বুঝে নিছে বিজ্ঞান ছাড়া তারা অচল। যেভাবে কুরান থেকে আপনারা বিজ্ঞান খুজে বের করে দেখান। একই ভাবে আমি যেকোন ধর্মগ্রন্থ বা রুপকথার বই থেকে বিজ্ঞান বের করে দেখাতে পারবো।
Parallel Universe/ Dimensions/ Time নিয়ে আপনার Podcast বা লেকচার এর অপেক্ষায় আছি… Please এই বিষয়গুলোর উপড় ভিডিও বানান যেন আমরা Basic Clear একটু হলেও ধারণা পাই। এই বিষয়ে অনেক Questions আছে, কিভাবে আপনার কাছে question পাঠাতে পারি?
lol
Dark-ei netflix series ta deikhen,apnar bhalo lagbe.Parallel universe,time travel er concept er upor based.
Dark energy
@@mindsplayback9596 Thank you!
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আমার যে বিষয় টা সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে আর উপকার করেছে সেটা হলো প্রশ্ন করার ব্যপার টা। আমাদের নিজেদের কে ও প্রতিনিয়ত প্রশ্ন করা উচিত কেন এই কাজ টা করবো।।প্রতিটি কাজের আগেই চিন্তা করা উচিত এটা করলে আমার কি উপকার হবে।তাহলে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলাতা পেতে সহায়ক হবে ইন শা আল্লাহ।
গড বিলং করার যে মেথমেটিকাল এক্সাম্পল টা সেটা আমার কাছে সবচেয়ে দারুন মনে হয়েছে!
If we consider the creation has a cycle than at the beginning point there is nothing!
Can nothing create anything?
Answer is no!
By this point we are clearly accept that someone is always behind all the creation!
ভিডিও টা তে আমি মূলত আমার পছন্দের ২ জন ব্যাক্তিকে (আমার ভার্সিটির ভিসি স্যার এবং আমার অফিস অন্যরকম গ্রুপের চেয়ারম্যান) একসাথে দেখে ক্লিক করেছি।
এটা থেকে এত দারুন কিছু লার্নিং হবে সেটা ধারনাই ছিলো না।
শ্রদ্ধেয় ২ জনকেই অসংখ্য ধন্যবাদ ।🌸
creation er kono cycle nei. Karon amra kokhono nothing theke kono kichu toiri korte pari na. Shei jukti te apni jodi believe koren god exist kore tarmane existence er reason proyojon. Jodi na kore tahole existence er reason lage nah. Since amra jani na je god exist kore kinba kore na abar eitao jani na je existence er reason lage naki lage nah. Apni na jene bolte parben na je god exist kore. kalam cosmological argument er onek counter ache. Apni shegulo dekte paren.
@@romehoz the biggest fault of your thought is ‘creation has no cycle!’
পৃথীবির প্রতিটা সৃষ্টির ধারাবাহিকতা আছে।
সেটা বুঝার জন্য সহজ কিছু উদাহরন দেখা যেতে পারে, যেমন ধরেন মানুষের জন্ম অবশ্যই আরেকজন মানুষের থেকেই হয়(আল্লাহর ইচ্ছায়)।
আপনি আপনার বাবা থেকে জন্ম নিয়েছেন আপনার পরবর্তী প্রজন্ম আপনার থেকে জন্ম হবে এটা কখনোই সম্ভব না যে আপনি আপনার পূর্ববর্তী প্রজন্মকে জন্ম দিবেন।
ঠিক এরকম প্রতিটা ক্ষেত্রেই উদ্ভিদ থেকে উদ্ভিদ, প্রানী থেকে প্রানী কিংবা জীব থেকে জীব জড় থেকে জড়!
বাঘের পেট থেকে কখনো সাপ কিংবা গাছ হওয়া সম্ভব না অবশ্যই বাঘ ই হবে, আম গাছ থেকে তরমুজ হওয়া সম্ভব না, জড় বস্তুর রিপ্লেসমেন্ট কখনো জীব দিয়ে হবে না কিংবা জীবের বিকল্প জড়!
তাই এটা বলাই বাহুল্য প্রতিটা সৃষ্টিতে অবশ্যই নির্দিষ্ট সাইকেল বিদ্যমান! যার সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ।
@@romehoz সৃষ্টি কর্তার সাথে উদ্দ্যেশ্যর কি সম্পর্ক? কোনো সৃষ্টি যার কোনো উদ্দেশ্য নেই এর মানে তার কি কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই? একটা বাচ্চা যদি খাতায় আঁকিবুকি করে তাহলে যদি ধরি তার আঁকিবুকির কোনো উদ্দেশ্যে নেই মানে সেটা এমনি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে সবকিছুর উদ্দেশ্য আছে কারণ সবকিছু ই কোনো না কোনোভাবে কানেক্টেড। আর সৃষ্টি কর্তা থাকা না থাকার প্রমাণ ষাট থাকলেও সৃষ্টিকর্তা আছে এটা বিশ্বাস করা বেশি যৌক্তিক। আর সৃষ্টিকর্তা আছে এর প্রমাণ সৃষ্টি স্বয়ং। পক্ষান্তরে বিজ্ঞান কি প্রমাণ করতে পারবে সৃষ্টিকর্তা নেই?
সৃষ্টিকর্তা তিনি যার সক্ষমতা আছে সৃষ্টি করার এবং তিনি বিধান নির্ধারণ করেন।
@@romehozসৃষ্টি কর্তার সাথে উদ্দ্যেশ্যর কি সম্পর্ক? কোনো সৃষ্টি যার কোনো উদ্দেশ্য নেই এর মানে তার কি কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই? একটা বাচ্চা যদি খাতায় আঁকিবুকি করে তাহলে যদি ধরি তার আঁকিবুকির কোনো উদ্দেশ্যে নেই মানে সেটা এমনি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে সবকিছুর উদ্দেশ্য আছে কারণ সবকিছু ই কোনো না কোনোভাবে কানেক্টেড। আর সৃষ্টি কর্তা থাকা না থাকার প্রমাণ না থাকলেও সৃষ্টিকর্তা আছে এটা বিশ্বাস করা বেশি যৌক্তিক। আর সৃষ্টিকর্তা আছে এর প্রমাণ সৃষ্টি স্বয়ং। পক্ষান্তরে বিজ্ঞান কি প্রমাণ করতে পারবে সৃষ্টিকর্তা নেই?
সৃষ্টিকর্তা তিনি যার সক্ষমতা আছে সৃষ্টি করার এবং তিনি বিধান নির্ধারণ করেন।
@@romehozbig bang theory ke scientist Ra nothing bole na something bole tmi dawah wish channel Aso tmr Sathe Kotha boli Aso 🙂
স্যার এতো বড়ো বিদ্বান কিন্তু তাঁর বক্তব্য এতো সরল সহজ যে সাধারণ জনতার বুঝতে খুব সহজ হচ্ছে। একজন স্কলার এখানেই তার সফলতা যে তিনি কঠিন বিষয় সহজ করে উপস্থাপন করতে পারেন। রকমারি অনেক ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।
আমি কে?
কেন এসেছি?
কি করছি?
কি নিয়ে যাব?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর তালাশ করা। এই আলোচনা থেকে এটা উপলব্ধি হলো।
সোজ উঃ, যে ভাবে এসেছো সেই ভাবে যাবে কোনো কিছু নিয়ে যেতে হবে না 😂😂,, এটাই প্রকৃতির নিয়ম।।
@@munafhikmomin7881প্রকৃতি তৈরি করছে আল্লাহ আর জন্ম ও মৃত্যু আল্লাহর হাতে
@@munafhikmomin7881 tai naki nature ki tomar pukti thakhe creat hoise? Bokacuda lame knowledge 😂 because you are assist😂
I am a Muslim girl and also আমি একজন স্টুডেন্ট, তো আমার কাছে লাস্ট এর টপিক টা হিট করছে যে বেঁচে থাকার জন্যে proper goal দরকার without this আমাদের কোনো একজায়গায় থেমে যেতে হবে and then আমরা কী করবো?? তেমনি আমাদের জীবন ও একসময় শেষ হবে আমাদের death হবে cause it's true , এর পরে কী হবে??? নেক্সট life এ কী হবে যদি পরকাল থেকেই থাকে তবে আমাদের সেই পরকালের জন্য প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে।। এই থেকে বুজা যায় যে our whole life is an exam! And আল্লাহ is the examiner! এবং আমাদের এই পরীক্ষায় পাশ করতেই হবে for the next life!
আর আরেকটা জিনিস আমি আজকে রিয়ালিজ করতে পারলাম যে • প্রশ্ন টা থামিয়ে দেওয়া হয় • হা এটা হচ্ছে প্রতিনিয়ত!
লল, গোল থাকা লাগবে এটা কখনো প্রমান করে না যে সত্যি সত্যি গোলটা এক্সিস্ট করে।
গোল যদি এক্সিস্ট ই না করত তাহলে আমাদের প্রকৃতির নিয়মে মৃত্যু কখনো হতোই না। আমরা চিরকাল এই পৃথিবীতে অমর হয়ে থাকতাম কোনো উদ্দেশ্য ছাড়াই। আর উদ্দেশ্য ছাড়া চলার পথে আমরা একটা প্রশ্নে অবশ্যই থেমে যেতাম,, সামনে তো কিছু নেই, কোনো উদ্দেশ্য নেই তাহলে আমরা সামনে কেন এগোবো।এক পর্যায়ে সেখানেই থেমে যেতাম এবং এই ধরণের মানসিকতা তৈরি হলে ঘরে ঘরে সুইসাইডের ঘটনা ঘটতো।যা অনেক দেশেই মারাত্মক পর্যায়ে চলে গেছে। প্রকৃতপক্ষে সবকিছুর পেছনেই উদ্দেশ্য থাকে ( মৃত্যুর পেছনেও আছে ) ।সেই উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্যই আমরা গোল সেট করি।আর সেটা অবশ্যই এক্সিস্ট করে।@@abidmohammeddip9466
@Sabi-zi1ho What the f are you talking about! গোল এক্সিস্ট না করলে মৃত্যু হতো না? You think people are dumb or what!
@@abidmohammeddip9466science bole ei world ek din destroyed hobe tmi ki Jano
আলহামদুলিল্লাহ।
ইংরেজি ভাষার অনুদিত আল কোরআন এর যে রেফারেন্স উক্ত আলোচনায় আমরা পেলাম তাঁর অনুবাদক সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।
চমৎকার আলোচনা। মনে হয় বার বার শুনি। আরো লম্বা হলে ভালো হতো। দুই জনই ইসলাম প্রিয় মানুষদের প্রিয়। দুই
জনকে একসাথে দেখে অনেক অনেক ভালো লেগেছে।
জাযাকাল্লাহ খাইর - দয়াময় আল্লাহ তায়ালা দুজন প্রিয় মানুষকে উত্তম প্রতিদান দান করুন- আমীন।
১। জীবনের উদ্দেশ্য কি - এই বিষয়টি সুন্দর ভাবে আলোচিত হয়েছে। প্রতিটি সৃষ্টির ভেতর আল্লাহর সুনির্দিষ্ট প্ল্যান আছে, প্রতিটি সেলের DNA- এর ভেতর লুকিয়ে আছে সকল প্রোগ্রাম, কোনকিছুই এমনি এমনি (Randomly ) তৈরি হয়নি, যদি এমনি এমনি তৈরি হতো তাহলে গোলমাল বেঁধে সব শেষ হয়ে যেত - এই তথ্যটি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
২। "সত্যানুসন্ধান " - এই মানসিকতা নিয়ে কুরআন তেলওয়াত, বাংলা অর্থ এবং তাফসীর পড়া উত্তম - এই বিষয়টি সুন্দর ভাবে আলোচিত হয়েছে।
কুরআন এবং ইসলাম বিরোধীদের প্রশ্নের উত্তর এবং ওয়েস্টার্ন ফিলোসফির বিরুদ্ধে বা তাদের দর্শনের বিরুদ্ধে তুলে ধরা যুক্তি গুলো সুন্দর হয়েছে।
৩। সত্যানুসন্ধান দৃষ্টিভঙ্গিকে মানুষের থেকে সরিয়ে নিয়েছে ইহুদী ও তার দোসররা। প্রচন্ড শক্তিশালী মিডিয়া তাদের হাতে । তারা ন্যারেটিভ তৈরী করেছে এই ভাবে - ক্যারিয়ার তৈরি করো, খাও -দাও - ফূর্তি করো এবং একদিন শেষ হয়ে যাও। আল্লাহকে চেনার দরকার নেই। এই প্যারাডাইম নিয়ে যদি মানুষ এগিয়ে যায়, তাহলে তাদের লাভ। এইভাবে মানুষের সংখ্যা কমে যাবে। তাহলে এই পৃথিবীর মানুষের টোটাল সংখ্যা কম হবে; ফলে এই পৃথিবী তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসবে। পুরো পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে চলে যাবে। দুনিয়াতে আল্লাহর নিয়ম নয়, কায়েম হবে উজায়েরের নিময়।
আপনি মিডিয়া ইত্যাদি উচ্চারণ করেছিলে, কিন্তু স্যার এই দিকে সেভাবে মনোযোগটা দিতে পারেননি। এখানে আপনার প্রশ্নগুলো আরো জোরালো হলে ভালো হতো।
বইটির বাংলা অনুবাদ করলে ভালো হয়।
ধন্যবাদ।
অধ্যাপক ডাঃ মুহম্মদ মাহবুব হোসেন
লিভার রোগ বিশেষজ্ঞ,
পপুলার ডায়াগস্টিক সেন্টার - ১
মিরপুর, ঢাকা।
মোবাইল: ০১৭১১৩৩৮৫৮৬
আস-সালামু-আলাইকুম । আলোচনা টা খুব চমৎকার ছিল । আমার কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যেটা মনে হইছে যে (Video 1:08:42 Second) " প্রশ্নটা এক সময় থামিয়ে দেয়া হয়" । আর এ জন্যই আমরা আমাদের মূল লক্ষ্য থেকে দূরে সরে যাই ।
এই আলোচনার পর কুরআন থেকে বিজ্ঞান শেখার জন্য আরো বেশি উৎসাহিত হলাম।
Big bang is false. Quran and hadith says Earth created first and then heaven from water in six days. But big bang says instantly.
আস্সালামুআলাইকুম
আমি মনে করি এই বই টার খুব সহজ একটা অনুবাদ বের করা দরকার
যেটা সবাই পড়ে বুঝতে পারবে
স্যার কে বেশি বেশি দেখতে চাই podcast এ
ভাই সালাম নিবেন।
আপনাদের আলোচনার পুরো সময়টা জুড়ে মহাশূন্যে কাটালাম, কেননা আলোচনা টা আমাকে মাটিত থাকতে দেয়নি। ধন্যবাদ
আপনাদের দুজনকে।বিশেষ ধন্যবাদ স্যারকে,এমন সুন্দর ছোট ছোট এবং আস্তে আস্তে কথা বলা যায় এবং তা সোনার জন্য এমন ব্যাকুল হয়ে থাকতে হবে তা আগে জানা ছিল না, জোরে কথা বলার থেকে আস্তে কথা বলার মধ্যে এত শক্তি! আবারও ধন্যবাদ, স্যারকে।
From this video I found some beautiful lesson like
1. Nothing can be created without a creator
2. Allah created everything for purpose
3. Science can't proof all the unseen
4. It's the Shaitan who provoke us to think otherwise about our creator.
5. Allah created us rationally and made his signature in our DNA like the structured building human does.
Uss❤
You just said nothing can be created without a creator then who created the creator? since you literally said nothing can just pop into existence.
@@romehoz you cant get the main point here .God has created you as if you can think about the creation ..But you cant give any ideology about god as it is beyond your capability...
@@unseensports3165 then, dont say that every existence needs a creator.
@@romehozCreator ke keu kivabe creat korbe?? Ei khanei to sristykorta r manush er moddhe parthokko......
Ei holo Bangladeshi Scientist ar Intellectual er nomuna. Hats off to your country and religion.
দুই মাতাব্বর সেলুট আপনাদের যেমন প্রশ্ন তেমন উত্তর ❤❤❤
ভাই আপনার এই প্রোগ্রাম অনেক বেশি ভালো লাগে,, যতগুলো করা যায় করেন ভাই, এক দুই দিন গ্যাপ দিয়ে যেভাবেই হোক❤❤
পুরো আলোচনা থেকে শিখলাম যে আমাদের সৃষ্টির পিছনে একটি সুন্দর ডিজাইন আছে, এবং উদ্যেশ্য আছে। আমাদের সেই উদ্যেশ্য পুরণ করার চেষ্টাই আজীবন করে যাওয়া উচিত। সেই উদ্যেশ্যকে বাস্তবে রূপ থেকে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে প্রশ্ন করে যাওয়া যতদিন পর্যন্ত উত্তর না পাবো। প্রশ্নই সকল জ্ঞানের শুরু, তাই আমাদের প্রশ্ন করা থামানো যাবেনা। কোন বই পড়তে হলেও একটি প্রশ্ন মাথায় নিয়েই পড়তে হবে।
1, নিজের প্রশ্ন থাকা।
আমাদের সোহাগ ভাই জাপান ইস্কুলে পড়াশোনা করতো তখন খুব প্রশ্ন করতো। তো প্রশ্ন করার গুনটা সব মানুষের ভিতরেই থাকা উচিত। সেটা যে কোন বিষয়ই হোক। প্রশ্ন না থাকলে নিজের থেকে শেখার বিষয়টা থাকে না। তখন অন্যের দেওয়া শিক্ষার ওপর নির্ভর হয়ে জীবন চালাতে হয়। মানে সেল্ফ ডেভেলপমেন্টের জন্য নিজের প্রশ্ন থাকা বাধ্যতামূলক।
2, এটা জেনে খুশি হলাম যে আগেকার বিজ্ঞানী তারা সৃষ্টিকর্তাই বিশ্বাসী বিজ্ঞানী ছিল। এর মানে তারা সৃষ্টিকর্তার অনুকূলেই গবেষণা করতো। যার কারণে কাল্পনিক চিন্তা থেকে তারা অনেক দূরে ছিল। কিন্তু এখনকার সাইন্টিস্ট সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বীকার করে গবেষণা করে। আমি জানিনা কেন তারা এটা করে। সম্ভবত ইলুমিনাতির হাত হতে পারে এর ভিতরে। তারা হয়তো এটা বুঝে যে মানুষ সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করলে তাদের মস্তিষ্ককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। যেমন নারী স্বাধীনতা, ট্রান্সজেন্ডার ইত্যাদি এগুলো হলো মস্তিষ্ক কন্ট্রোল করছে তার কিছু নমুনা।
3, তৃতীয় যেটা বুঝলাম সেটা হল প্রাকৃতিক নিয়ম। যেমন গ্রাভিটি, মৌমাছির ঘর, গ্রহ সূর্যের অরবিট, পানিচক্র, সৃষ্টির জগৎ এর ব্যাখ্যা এবং শুধুমাত্র মানুষের মস্তিষ্ক সেটা বোঝার ক্ষমতা ধারণ করা। খেতে শস্য ফলা এবং সময়সীমা এবং তার পদ্ধতি সংরক্ষণ এক কথায় চাষবাস। পশুদের খাদ্য সাইকেল। মানব শরীরে দেখতে গেলে অনেক কিছু। ডিএনএ, পরিপাকতন্ত্র, হার্ট এবং রক্ত প্রবাহ, শ্বাস-প্রশ্বাসের পুরো সিস্টেম ইত্যাদি সব হলো এমন এমন নিয়ম যেগুলো আপনি আপনি হয়নি। একজন ডিজাইনার এর প্রয়োজন হয়েছে।
4, ডিএনএ হলো একটা ডিজাইন। এবং সেটা প্রাকৃতিক ভাবে সম্ভব না। বিষয়টা কিছুটা এমন, আমি লক্ষ্য প্লাস্টিকের কিছু এলোমেলো অক্ষর একটা এলোমেলো, উন্মাদ মানে যেখানে উল্টোপাল্টা ঝড় পানি বজ্রপাত হয় সেখানে রেখে আসলাম। পরে গিয়ে দেখলাম সেই অক্ষর গুলো পরস্পর সাজিয়ে খুবই সুন্দর একটা অর্থপূর্ণ বিজ্ঞানসম্মত উপন্যাস তৈরি হয়েছে। এমন কি এত সুন্দর উপন্যাস তৈরি হয়েছে যেটা পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষের দ্বারাও লেখা সম্ভব না।
5, বিগ ব্যাং সম্পর্কে বলতে গেলে, সর্বপ্রথম প্রশ্ন হলো বিগ ব্যাং এর শুরুতে যে সিঙ্গুলারিটি টা ছিল সেটা কোথা থেকে এলো। সিঙ্গুলারিটিকে কে সৃষ্টি করলো? তবে যদি এমন হয় সিঙ্গুলারিটি সৃষ্টি হয়েছে অন্য কিছু থেকে। সেটা সৃষ্টি হয়েছে অন্য কিছু থেকে। এভাবে যদি এই সাইকেলটা চলতে থাকে। তাহলে এটা ইনফিনিটি রিগ্রেসের সমস্যা হবে। এখান থেকেই প্রমাণ পাওয়া যায় সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ অবশ্যই আছে। এবং অবশ্যই তাকে স্বনির্ভর হতে হবে কারণ তার আগে কেউ নেই। অবশ্যই তাকে স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি সম্পন্ন এবং বুদ্ধিমান হতে হবে তা না হলে সে সৃষ্টি করতে পারবে না। কারণ কারো যদি স্বাধীন ইচ্ছাটাই না থাকে পাথরের মতন, তাহলে সে কিভাবে কোন কিছু পরিকল্পনা করবে এবং সৃষ্টি করবে।
দুইজনের কপালেই একেবারে সেইম জায়গায় সেজদার চিহ্ন। মাশা আল্লাহ দেখে খুব ভাল লাগল। আল্লাহ ওনাদের মঙ্গল করুন।
SubhanaAllah. The mind blowing explanation is on 52 minutes. What is the value of our life and why it is so worth more than the complete universe.
একমাত্র সত্য, একমাত্র রিয়েল হচ্ছে স্রষ্ঠা... বিজ্ঞান প্রকৃতি বা সকল সৃষ্টি হচ্ছে এই পরম সত্তাকে খুজে পাওয়ার পথমাত্র... আমাদের বুঝে শুনে সৃষ্টির সৃষ্টি হওয়ার সত্যিকারের উদ্দেশ্য অর্জনে এগিয়ে যেতে হবে... স্রষ্ঠার প্রতি অগাধ বিশ্বাসের বিন্দুতে আরেক ধাপ এগিয়ে দেয়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ...
আলহামদুলিল্লাহ, এই ধরনের আলোচনা বেশি বেশি হওয়া দরকার।
Prof Yusuf Mahbub sir, excellent Man. Very much helpful.
সোহাগ ভাই
আপনি আমার অত্যান্ত পছন্দের মানুষ, দোয়া ও শুভ কামনা রইলো, আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু দান করুক এবং দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম জীবন দান করুক আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ অভিজ্ঞতা। বই টি বাংলা ভাষায় অনুবাদ করার জন্য অনুরোধ করছি।
প্রিয় ভাই এবং স্যারের আলোচনা থেকে শিখা অনেকগুলা পয়েন্টের মধ্যে ২ মুল পয়েন্ট হলো: ১. আপনি যদি বিশ্বাস করেন কোনো জিনিস সৃষ্টি হইছে। তাহলে অবশ্যই সেটার সৃষ্টিকর্তা থাকবেন। যেমন: আমি বললাম এই গাড়িটা বানানো হইছে , তাহলে অবশ্যই এটার পিছনে একজন আছে যে এটা বানিয়েছে। আর যদি মনে করেন সব এমনি এমনি হইছে তাইলে সবকিছুকে array হিসেবে চিন্তা করুন বা সার্কল হিসেবে ও চিন্তা করুন তাইলে 0 তম ইনডেক্সে পাবেন নাথিং। নাথিং কি কিছু বানাতে পারে? উ: অবশ্যই না।
২য় পয়েন্ট হলো : আল্লাহ যে বলছেন আমাদের শরীর ক্ষয় বা পচে যাওয়ার পরে ও বিচারদিবসে আমাদের পুর্নশরীরে আবার পুনরায় হাজির করানো হবে। এই বিশ্বাসটা আরো দৃড় হলো । কারন মানুষ ক্ষয় হলেও ডিএনএ এর মধ্যে থাকা সাইন ক্ষয় হচ্ছেনা। সো এটা দিয়ে আবার আগের মতো আমাদের বানানো কোনো ব্যাপার না। আল্লাহ কিভাবে করবেন আল্লাহ ভালো জানেন ।
বি দ্র: বেশিরভাগ মুসলিম এগুলার ব্যাখা না জানলেও মনে প্রানে বিশ্বাস করে। কেন? কারন আল্লাহ বলেছেন। আমিও তাদের মধ্যে একজন। আল্লাহ এবং উনার রাসুলের কথা বিশ্বাস করার জন্য কোনো ব্যাখ্যার দরকার নাই। কিন্তু ব্যাখ্যা শুনলে ঈমান বাড়ে , যার জন্য ব্যাখা শুনা। যেমন: অনেকের বড় একটা প্রশ্ন কিভাবে গলে যাওয়া মানুষ আবার স্বশরীরের কবর থেকে উঠবে। উ: সিম্পল। ডিনএ সিগনেচার। আল্লাহ কিভাবে করবেন আল্লাহ ভালো জানেন।
স্যারের কথাগুলো এতো সুন্দর, নরম আর যৌক্তিক। হৃদয় ছুঁয়ে যায় আলহামদুলিল্লাহ ❤
My favorite teacher and feeling lucky that I did my 3 months of training where he was the trainer.
অন্যরকম গ্রুফ এর পডকাস্টগুলো অন্যরকম; জাজাকাল্লাহ খাইরান পুরো টিম এর জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ
নিজের মনের প্রশ্নগুলোর, উত্তরের কিছু ধারনা পেলাম❤️
আলহামদুলিল্লাহ সম্পূর্ণ আলোচনা মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ করলাম।আমার নিজের মধ্যেই সকল জ্ঞান সেটাপ করে দেওয়া আছে।শুধু আমাকে প্রশ্ন করে জানার চেস্টা করতে হবে
আসাধারণ আলোচনা শুনলাম ❤❤❤ আপনাদের ধন্যবাদ
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অনেক জ্ঞানগর্ভ আলোচনা।। অনেক সুন্দর একটা উপস্থাপন।। এইরকম আলোচনা আরও বেশী চাই।।❤❤❤❤❤❤
প্রশ্ন করতে হবে এবং জানতে হবে। প্রশ্নকে উত্তরে পরিণত করতে হবে। আর নিজেকে সঠিকভাবে আবিষ্কার করতে হবে। এই দুনিয়া ও পরবর্তী জীবনকে কীভাবে সমৃদ্ধ করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা সোহাগ ভাই এর ইলমে বারাকাহ দান করুক।
সাথে স্যারেরও❤❤❤
আল কুরআন বিজ্ঞানের অসীম উর্ধ্বে।
Yes❤
🤣🤣🤣ei sentence er meaning ki? eita ki kono competetion je ekta arektar hceye better hobe?age terminology bujhen science ki god ki...hashokor senseless kotha bolben na
@@asathelogiclaman637 na haysa details a bakha den suni
অধ্যাপক ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম আমাদের সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। আমি স্যারের একটা ক্লাস করেছিলাম।
মাশাআল্লাহ!!! অসাধারন আলোচনা। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
বিজ্ঞান বা ফিলোসোফি তো কোশ্চেন করতে উৎসাহিত করেই,ধর্মই বরং প্রশ্ন করতে নিরুৎসাহিত করে।
অসাধারণ আলোচনা আর স্যারের জন্য শুভকামনা, জাযাকাল্লাহ খাইরান!
মহান আল্লাহর সৃষ্টি পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব নিয়ে একজন লেখকের বই থেকে দুজনের সুন্দর কথোপকথন।
ইউসুফ স্যার!!!
Thanks to see you,sir.
That speech is actually reliable that our Questions were stopped in life because at the point of life People became disturbed to answer the questions . But to find out the Truth, you have to be curious and have to search the question's answer . Ma sha Allah ,very nice episode..May Allah bless us and guide us to the Right path.
I enjoyed it. Learning and motivating. Apnar jonne doa Roilo
Indeed it was a very good discussion. I enjoyed a lot❤.
Lesson learned:
1. Every one should have a purpose to lead a peaceful life here & here after.
2.Ever one is unique and should have self esteem.
3.The purpose of acquiring knowledge should not be only getting handsome job or advanced materialistic things but also serve the universe the way Allah wants.
We have to remember that we are the representatives of our God .We are created to make the world the living one for all the creatures.
Video ta dekhe mone porlo onar Kotha gula
Uni maybe onar sir der k asholei onek question Korto
Prochur question Korto
Ma Sha allaaah Vai
Dekhe Valo laglo
এ আলোচনা থেকে এতটুকু শিখতে পেরেছি আমার জীবনের পার পাস কি ইহকাল নাকি পরকাল। আলহামদুলিল্লাহ পুরোটা শুনেছি খুবই চমৎকার আলোচনা। ধন্যবাদ সোহাগ ভাই এবং স্যার কে😍
আলোচকের আলোচনা তথ্য সমৃদ্ধ ছিল। ধন্যবাদ সোহাগ ভাইকে। 😊
এরকম ভিডিও গুলো ভালো লাগে। আলহামদুলিল্লাহ
Mashaallah perio sir Mahmudul Hasan Shohag ❤
Suhag Bhai Favourite for eternity❤🥹🧲💗💗
আলহামদুলিল্লাহ
সোহাগ ভাইয়া আবার এসেছেন
আশা করি রেগুলার podcast করবেন ❤
মাশাআল্লাহ চমৎকার একটা আলোচনা শুনলাম।
স্যারের হাসিটা খুব ভালো লাগলো বিশেষ করে তিনি যখন নাস্তিকদের বিভিন্ন প্রযুক্তির বিপক্ষে কাউন্টার যুক্তি দিলেন তার পরে যে কয়েকবার হাসিটা দিলেন খুব চমৎকার
আমি শিখতে পারছি যে, প্রশ্ন করার বা অনুধাবন করার মাধ্যমে মানুষ সত্যিকারের জ্ঞান অর্জন করতে পারে।
My favourite person mahmudul hasan shohag❤
Same bhai 🧲💗🥹🥹🥹🥹
মিজানুর রহমান আযহারীকে নিয়ে একটি এপিসোড চাই।
Kno vai
Mizanur Rahman for believers..this episode for non believers
In sha Allah ভাই আসবেন
absolutely
@@mdnoor6713yes right, zader theology ba shob sector er ei valo gan ase tader jonno.
A rokom alochona aro chaiiii❤
খুব এনজয় করলাম আলোচনা।
অসাধারন আলোচনা চনা আল্লাহ আপনাদিকে উওম যায়া দান করুন
সুন্দর যুক্তিযুক্ত আলোচনা 👍
খুবই সুন্দর আলোচনা।
Tremendous discussion!
স্যার, অসাধারণ আলোচনা, আল্লাহ মহান।
Many thanks to both of you. This discussion is very thoughtful provoking.
মাশাআল্লাহ ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন যা বলছেন তাই এখনকার বিজ্ঞান গবেষণা করে বাহির করতেছে 😮
দু'জনকেই অসংখ্য ধন্যবাদ। এই বইয়ের বাংলা অনুবাদ প্রয়োজন।
amazing discussion. Thanks for doing this.
It is clear from this episode of Boi Kotha that it is not right to find the creator of the creator.Because our knowledge is limited.But the creator is infinite in knowledge.Another thing that is clear from this episode is that questioning is not always bad because logical questioning brings out the truth.Request Rokomari to organize more such episodes in future.Thanks.
Everything has a purpose. So, what is the purpose of Allah of creating us. If we worship Him, His power will not increase or decrease. Similarly, if we we don’t worship him, His power will also not increase or decrease. What kind of benefit will he receive by giving us Jannat or Jahannam as He is above any want? Besides, everything that has beginning has also ending according to science or religion. Now, the question is what is the ending of our afterlife as it has also beginning, which is after our death. Could you please explain?
আল্লাহ সকল কিছুর ঊর্ধ্বে ❤❤
1. Nothing can be create something
2. DNA is the signature of Creator (Allah (swt))
Salute sir🫡
once heaven and world were together😍
milky way is moving towards the virgo cluster💥
similarities between ferawon and usa
finally we should be grateful to allah for everything and we should always say subhanallah while realizing his wonderful creation
সৃষ্টিকর্তা মানুষ সৃষ্টি করেছেন তার সৃষ্টি উপলব্ধি করতে এবং হুকুম মানতে
Golden episode vai jazak allah
অসাধারন একটা এপিছোট
Yousuf sir my best faculty I have ever met.
ভীষণ সুন্দর আলোচনা
চিন্তার পরিধি বৃদ্ধি পেলো, আলহামদুলিল্লাহ❤
চমৎকার একটি পডকাস্ট।
Aal-e-Imran ৩:৬৪
বল, ‘হে কিতাবীগণ, তোমরা এমন কথার দিকে আস, যেটি আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে সমান যে, আমরা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত না করি। আর তার সাথে কোন কিছুকে শরীক না করি এবং আমাদের কেউ কাউকে আল্লাহ ছাড়া রব হিসাবে গ্রহণ না করি’। তারপর যদি তারা বিমুখ হয় তবে বল, ‘তোমরা সাক্ষী থাক যে, নিশ্চয় আমরা মুসলিম’😊
Aal-e-Imran ৩:১৯
নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত।
Aal-e-Imran ৩:৮৫
আর যে ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দীন চায় তবে তার কাছ থেকে তা কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
An-Nahl ১৬:৩৬
আর আমি অবশ্যই প্রত্যেক জাতিতে একজন রাসূল প্রেরণ করেছি যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর এবং পরিহার কর তাগূতকে। অতঃপর তাদের মধ্য থেকে আল্লাহ কাউকে হিদায়াত দিয়েছেন এবং তাদের মধ্য থেকে কারো উপর পথভ্রষ্টতা সাব্যস্ত হয়েছে। সুতরাং তোমরা যমীনে ভ্রমণ কর অতঃপর দেখ, অস্বীকারকারীদের পরিণতিক
Al-Baqarah ২:৭৯
সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
Al-Anbiya ২১:১০৭
আর আমি তো তোমাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবেই প্রেরণ করেছি।
Al-Hijr ১৫:৯
নিশ্চয় আমি কুরআন* নাযিল করেছি, আর আমিই তার হেফাযতকারী। ❤❤
The discussion was extraordinary, one does not usually see such discussions
আমার উপলব্ধি :
বিজ্ঞানের কথাগুলো কুরআনের সাথে হুবহু মিলে যায়। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। এখনো কুরআনের যে বিষয়গুলো বিজ্ঞানের সাথে মিলে না সেগুলো হয়ত ভবিষ্যতে বিজ্ঞান পরিবর্তন হওয়ার ফলে মিলে যাবে!!!!
ইউসুফ স্যার। অনেক ভাল্লাগে স্যার কে।
অসাধারণ আলোচনা ❤❤
Professor প্রথমে একটা ভুল বললেন, কোনো জিনিস জানতেই বই পড়া লাগে, অবশ্যই ঠিক
কিন্তু ওখানে উনি কুরআন mention করলেন , কিন্তু প্রফেসর বাবু কুরআন তো guidance এর বুক,
IQRA.....
Khub shundor alochona abong bishoita interesting. Please ai dhor0ner bushier upor ar0 beshi sch0larder anben. Apnake onek dh0nn0bad.
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো
চমৎকার একটি পর্ব
পরীক্ষারথী এবং শিক্ষারথী এই দুয়ের মাঝে সমান্তরাল দুরত্ব জানা ছিল কিন্তু উপলব্ধি ছিল না।
আলহামদুলিল্লাহ।
কথাগুলো শুনে ঈমান আজ একটু ইনক্রিসড ফিল করছি।
আলহামদুলিল্লাহ
এই পডকাস্ট থেকে আমার উপলব্ধিবোধ:
1. যেই সব সাইন্টিস্ট ' গড নাই ' এটা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন তারা আসলে জেনে শুনে নিজের সাথে , ধর্মের সাথে এবং সাইন্স এর সাথে ভন্ডামো করেন ।
2. প্রত্যেক সৃষ্টির পেছনে যেমন পারপাস আছে ঠিক তেমনি আমাদের জীবনঘনিষ্ট সব কাজের পারপাস ক্লিয়ার করে নিতে হবে । যাতে আমাদের কাজ, সিদ্ধান্ত এবং ফোকাস প্রানবন্ত হয়।
3 . প্রশ্ন নিয়ে পৃথিবীকে দেখতে হবে , জানতে হবে , বুঝতে হবে ।
একপাক্ষিক আলোচনা শুনলে এমনই মনে হবে