সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
@Hamza Rehman জাপানী ভাষা লিখার জন্য ৩ ধরনের বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়। তা হলোঃ হিরাগানা,কাতাকানা আর চীনা বর্ণমালা। হিরাগানা এবং কাতাকানার মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। একটি চিকন বেশি প্যাঁচানো আরেক টি কম। অনেক আগে জাপানি ভাষা চীনা বর্ণমালায় লেখা হতো। চীনা অক্ষর গুলো বুঝতে ও শিখতে বাচ্চাদের এবং মহিলাদের জন্য বেশি কষ্ট হতো। তাই পরবর্তীতে চীনা অক্ষরকে অনুকরণ করে জাপানিরা (হিরাগানা/Hiragana) নামক নতুন বর্ণমালার সৃষ্টি করে। যেমনঃ সিলটী নাগরী লিপি কে অনুকরণ করে বাংলা লিপি তৈরী করা হয়েছিলো। তার মানে এই না যে বাংলা সিলটী ভাষায় আঞ্চলিক ভাষা। বাংলা একসময় সিলটী ভাষার আঞ্চলিক ভাষা ছিল যখন তার ব্যাকরণ এবং নিজস্ব কোন বর্ণমালা ছিলনা। কালের বিবর্তনে চর্চা করার ফলে বাংলা একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষায় রূপ নিয়েছে। সিলটী ভাষাকে পূর্ণাঙ্গ ভাষার স্বীকৃতি বাংলাদেশে না দিলে কি হবে ভারত এবং ইংল্যান্ডে দেওয়া হয়েছে। সিলটী ভাষা কে বাংলার আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে। এটা নতুন কিছু না কিন্তু এটাই সত্যি সিলটী ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলা ভাষা থেকে জন্ম হওয়া কোন কথ্য ভাষা বা উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা। সিলটী ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা এবং ব্যকরণ রয়েছে। একটি ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষা হতে হলে যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা সবই সিলটী ভাষার মধ্যে আছে। তাই সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা।
@Hamza Rehman চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষা মূল্যহীন কারণ চাটগাঁইয়া ভাষা টা হলো আঞ্চলিক ভাষা। আলাদা হক আর নাই হক চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষার নিজস্ব কোন বর্ণমালা নেই কিন্তু সিলটী ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা আছে। তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। তো সিলটী ভাষার সাথে চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষার তুলনা করে লাভ নেই। বাংলাদেশে চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষার মতো আরো আঞ্চলিক ভাষা রয়েছে যেমনঃ রাজবংশী, নুয়াখাইল্লা, রংপুরিয়া, পুরান ঢাকাইয়া। এই ভাষা গুলোরও আধুনিক বাংলার সাথে কম মিল রয়েছে। তার মানে এই না যে সব আঞ্চলিক ভাষা এখন পূর্ণাঙ্গ ভাষায় রূপ নেবে। সিলটী ভাষার বয়স ২ হাজার বছর আর বাংলা ভাষার বয়স ১৩শত বছর। সিলটী ভাষা কে বাংলাদেশের ২য় রাষ্টীয় ভাষার সৃকৃতি দেওয়া উচিৎ। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে সিলটী ভাষা এতো দিনে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার সৃকৃতি পেতো।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
আমি ভারতীয়,কিন্তু বাঙাল।।তোরে আমি কই, আমার আদি বাড়ি পাবনা আসে।।দেশভাগের লগে আমাদের পূর্বপুরুষ হেথা আইসে।।আমি কই এই ভিডিও টা দারুন হইসে।।মন ভইরা গেল।।আজও বাংলাদেশকে নিজের বাড়িই লাগে।। বাঙাল ভাষা শুনতে ভালো।। জয় ইলিশ👍 জয় বাংলা🇧🇩🇧🇩🇧🇩 জয় ভারত 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Shyleti der jara Assam o Meghalaya te thake othoba tripura o Kolkata basi sokole e bangla babohar koren. Er age sanskrit babohar hoto. Ullekho shylet te onek sanskrit tol chilo
@@amazon2051 সর্ব শেষ কথা হলো। সিলটী ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয়। একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষা হওয়ার জন্য যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা সবই সিলটী ভাষার মধ্যে আছে। সিলটী ভাষা কে জোর করে বাংলার আঞ্চলিক ভাষা বানানোর অপচেষ্টা কেন চলছে তাও আমাদের জানা আছে। বাংলা ভাষি যতো মানুষ আছেন তারা মনে করেন সিলটী ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষার সৃকৃতি দিলে মানুষের মধ্যে সিলট বিভাগ কে পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার প্রবনতা সৃষ্টি হতে পারে এবং একটি দেশে দুটি ভাষা থাকলে মানুষের যোগাযোগের মাধ্যম আরো কঠিন হতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থা কঠিন হতে পারে। এই সব কিছু চিন্তা করে বাংলাদেশে সিলটী ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষার সৃকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। সমস্যা নেই সিলটীরা নিজের মাতৃভাষা ভাষা কে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য আরো অগ্রসর হচ্ছে। সিলটে অনেক বেসরকারি সিলটী নাগরী লিপি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমি নিজেও সিলটী ভাষা নিয়ে কাজ করছি। ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হবো। সিলটীঃ ꠀꠝꠞꠣ ꠢꠇ꠆ꠇꠟ ꠡꠤꠟꠐꠤ⁕ ꠝꠧꠞ ꠝꠣꠖꠞꠤ ꠎꠛꠣꠘ ꠡꠤꠟꠐꠤ ꠜꠣꠡꠣ⁕ ꠁꠘꠡꠣꠀꠟ꠆ꠟꠣꠢ ꠝꠧꠞꠣ ꠈꠣꠝꠤꠅꠣꠛ ꠄꠝꠥ⁕
Darun bolechen Hassan saheb. Shyleti ancholik bhasa noi purnango bhasha.Assam er raja bhaskar Barman rajotto korten shylet a . Panchakanda gram er Nidhan pur a inscription pawa jai ta sanskrit bhasai Raja mahendra Barman er Raja Bhaskar Barman er purbapurush .Akhane Jara Ucchobarna Hindu Brahmin Baidya o kayestha ra Adore sattlers from either west bengal or Dhacca. And about muslims are too outsider like sayad pathan Mughal. Tobe actual shyleti ra holo Dimasa tribes jara upper Assam cachar Karimganj Hailakandi Shylet abong tripura r dharmanagar Kailashar a bosobash roto chilo. Exemp Raja Gaur Gobinda of shylet and Achak Narayan both were Dimasa by language. But they never imposed their language over others. They developed the local language as shyleti . In the same way they developed the Bengali language in and kamrupaiya language at upper Assam. Which later known as Assamese language. The name of the tribe is theTiboto Barman which formed maximum hindu dinesties in shylet tripura and Assam. ar ami upare ja tatha dilam ta Apnara 1History of Assam by Edward Gait 2 History of Assam by Debabrata Datta 3 Ahom burunji by Dr barpujari 4 Srihotter itibritta by Achutacharan Choudhary.
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
What the heck, did he say komola shundori is from Kishorgonj, or did I hear wrong? Nah mate, it’s from Assam and a big part of the Sylheti culture. Next time please for the sake of Allah do bring a Sylheti person :)
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
আসুন জেনে নেই বৃহত্তর চট্টগ্রামে কি আছে 🥰চট্টগ্রামের মানুষ 80% ব্যবসায়ী। 😍চট্টগ্রামের মানুষ 96% ধনী 😍যাহা বাংলাদেশের মধ্যে সেরা ধনী জেলা চট্টগ্রাম 😍চট্টগ্রামে মানুষ পৃথিবীর সব দেশেই ব্যবসা বানিজ্য সাথে জড়িত আছে😍chittagong business capital of Bangladesh 😍chittagong people per capita income &6000 Dollar top of Bangladesh 😍 chittagong GDP growth 21%😍বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি remittance আসে চট্টগ্রামে 🥰 কারন বাংলাদেশীদের মধ্যে বিদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবসায়ী চট্টগ্রামের মানুষ, ব্যবসা ছাড়া বেশি টাকা আয় করা কোন ভাবেই সম্ভব নয় 🥰 *চট্টগ্রাম বার আউলিয়ার পূন্যভূমি * চট্টগ্রাম দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর * চট্টগ্রামকে সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা হয় * চট্টগ্রাম দেশের বানিজ্যিক রাজধানী * চট্টগ্রামে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম শিল্পজোন সহ একাধিক শিল্প জোন *চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের বিজনেস হাব বলা হয় * চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড বলা হয় * চট্টগ্রাম পর্যটন শিল্পে সবসময় নং- ১ *দেশের সিংহভাগ আমদানি রপ্তানি হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই *চট্টগ্রামে রয়েছে লক্ষ লক্ষ প্রবাসী * চট্টগ্রামে রয়েছে হাজার হাজার গার্মেন্টস কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক বিশ্বমানের জাহাজ নির্মাণ কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক গাড়ী নির্মাণ কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক ঔষধ নির্মাণ কারখানা *চট্টগ্রাম রয়েছে তেল শোধনাগার ও সরবরাহ কারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা মেঘনা যমুনা *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক সিমেন্ট কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক সার কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক অর্থনৈতিক জোন *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক ইস্পাত/ষ্টীল মিল ও স্পিনিং মিল *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক রি রোলিং মিল *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক পেপার মিল *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক লবণ প্রক্রিয়াজাত কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে মেইড ইন চট্টগ্রাম নামে মোটরসাইকেল কারখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে শত শত বিদেশি প্রজেক্ট *চট্টগ্রামে রয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক গভীর সমুদ্র বন্দর *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক সমুদ্র সৈকত *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট/বিমানবন্দর *চট্টগ্রামে রয়েছে দেশের বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ (কাপ্তাই) ও ফয়েজ লেক. *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক চিড়িয়াখানা *চট্টগ্রামে রয়েছে সাফারি পার্ক ও থিম পার্ক *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক ক্যান্টনমেন্ট *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটি * চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক মানের ফাইভষ্টার হোটেল *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র *চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক জুটমিল * আলহামদুলিল্লাহ চট্টগ্রামে দরিদ্রের হার মাত্র 4% *চট্টগ্রাম এমন একটা শহর যেখানে একসাথে রয়েছে শহর-নগর-বন্দর- নদী-পাহাড়- সাগর ইত্যাদি * চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক রাবার বাগান, চা বাগান শাল সেগুনের বাগান সহ বিভিন্ন ফল মুলের শত শত বাগান... *এছাড়া ও রয়েছে বীচ রোড-রিং রোড ও লিংক রোড,আক্তারুজ্জামান ফ্লাই ওভার সহ একাধিক ফ্লাই ওভার রোড *রয়েছে এশিয়ান হাইওয়ের-এক্সপ্রেস ওয়ে-রেল ওয়ে ইত্যাদি,এখন চলমান নির্মানাধীন রয়েছে কর্ণফুলী টানেল রোড. *চট্টগ্রামের ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি ও অতিথি পরায়নতা বিশ্বমানের *আমি গর্বিত আমার জন্ম চট্টগ্রামে *যাহোক এভাবে লিখলে শেষ হবেনা ভাই.তো বাইরের জেলার সবার দাওয়াত রইলো একবার চট্টগ্রাম বেড়াতে আসেন.
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
আপনাদের জন্য কিছু সহজ সিলটী ভাষা শিক্ষা। বাংলা থেকে সিলটী। বাংলাঃ শুভ সকাল। সিলটীঃ শুবো বিয়ান। বাংলাঃ দুপুর। সিলটীঃ মাদান। বাংলাঃ কেমন আছ? সিলটীঃ বালা নী? বাংলাঃ তোমার বয়স কতো? সিলটীঃ তোমার উমর খতো? বাংলাঃ অনেক দিন পর কথা হলো।সিলটীঃ বাক্কা দিন বাদে মাত ঐলো। বাংলাঃ ভুলে গেছি। সিলটীঃ ফাউরিলিছি। বাংলাঃ কি করছ? সিলটীঃ কিতা খররায়? বাংলাঃ জানালা খুলি। সিলটীঃ খেরকী খুলি। বাংলাঃ এটা তো অনেক সহজ কাজ। সিলটীঃ ইগু বহুত আসান খাম। বাংলাঃ এটা অনেক কঠিন। সিলটীঃ ইগু বহুত মুসকিল। বাংলাঃ আমি অনেক চিন্তিত। সিলটীঃ আমি বহুত ফেরেসান। বাংলাঃ সত্যি বলছো? সিলটীঃ হাসা নী? বাংলাঃ বাড়িতে সবাই কেমন আছে? সিলটীঃ বাড়িত হক্কল বালা নী? বাংলাঃ আমার সাথে কী তোমার কথা বলতে খারাপ লাগে? সিলটীঃ মোর লগে কিতা তোমার মাত্তে বুরা লাগে নী? বাংলাঃ আকাশে অনেক মেঘ জমেছে।সিলটীঃ আসমানো বাক্কা হাজ দলা ঐছে। বাংলাঃ মাঠে কেমন পানি হয়েছে? সিলটীঃ বন্দো কিমানতে ফানি ঐছে? বাংলাঃ ভূমিকম্প হয়েছে। সিলটীঃ বইছাল ঐছে। বাংলাঃ সন্ধ্যা হয়েছে। সিলটীঃ হাইন্জা ঐছে। বাংলাঃ ভোর হলে কবুতর ডাকে। সিলটীঃ রাইত ফুয়াইলে ফারয় ডাখে। বাংলাঃ ভয় পেয়েছি। সিলটীঃ তরানি খাইছি। বাংলাঃ অনেক দিন পর এসেছেন কেদারায় বসেন! সিলটীঃ রাইজ্জের দিন বাদে আইছইন কুরছিত বউক্কা। বাংলাঃ রাগ করেছ মন খারাপ? সিলটীঃ গুসা খরছো দিল বেজার? বাংলাঃ আমার কথা বিশ্বাস করো! সিলটীঃ মোর মাত একিন খরো! বাংলাঃ বিচার করো? সিলটীঃ ইনছাফ খরো? বাংলাঃ বহু দূর যেতে হবে। সিলটীঃ রাইজ্জের দূরা যায়ন লাগবো। বাংলার সাথে ১০০% এর মধ্যে ৪০% মিল আছে কিন্তু ৬০% অমিল রয়েছে। সিলটী ভাষায় ৫০% শব্দ ফার্সি,তুর্কিস,আরবি আর বাকি ৫০% শব্দ সংস্কৃত শব্দ থেকে এসেছে।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Sylhoti is a independent language its own. It's not a dialect or accent of Bengali language ! Sylhoti language also have its own letters called Sylhoti Nagri lipi. Sylhoti letters are totally different than Modern Bangla letters. Sylhoti Nagri language : ꠀꠝꠤ ꠡꠤꠟꠐꠤ ꠛꠣꠋꠣꠟꠤ ꠄꠛꠋ ꠛꠣꠋꠟꠣꠖꠦꠡꠧ ꠕꠣꠇꠤ⁕ Bengali language : আমি সিলটী বাঙালী এবং বাংলাদেশে থাকি। Look at the difference between Bengali language and Sylhoti Nagri language. It's totally different. Sylhoti language is 900 hundred yeras old and Bengali language is only 500 years old. Based on the history Bengali language came from Sylhoti language. Before 1947 Sylhot use to be part of Assam. After 1947 Sylhot became part of East Pakistan (Bangladesh) by voting.Sylhoti people vote to Pakistan to become part of East Pakistan (Bangladesh) because Sylhoti people was Muslim. Sylheti people didn’t vote to become part of Assam because they were Hindu. The main reason for Sylhot being separated from Assam is only religion. But Assamese and Sylhoti people share the same culture and language except for religion. When the European, Middle eastern traders and Islamic saints came to Sylhot to preach the Islam religion to the Native Sylhoti Hindu people. A lots of Native Hindu Sylhoti people converted to Islam 700 hundred years ago and got married with those Foreigner people. That’s how Islam came to Bangladesh. Sylhoti people are very mix race. Sylhot's old name use to be (Sri Hatta) means (gorgeous market) cuz Sylhot was a one of the best Beautiful business place for all foreign traders in the Indian subcontinent. Then they change the name into Sylhot to make it easy for everyone. Then Dhakaiya people officially misnamed it (Sylhet) like they want to call. The real and correct name is Sylhot. If you have time, go through this website so you can learn the real history of Sylhoti language and Bengali language.. ruclips.net/video/bchdNNIq2Dg/видео.html
জাপানী ভাষা লিখার জন্য ৩ ধরনের বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়। তা হলোঃ হিরাগানা,কাতাকানা আর চীনা বর্ণমালা। হিরাগানা এবং কাতাকানার মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। একটি চিকন বেশি প্যাঁচানো আরেক টি কম। অনেক আগে জাপানি ভাষা চীনা বর্ণমালায় লেখা হতো। চীনা অক্ষর গুলো বুঝতে ও শিখতে বাচ্চাদের এবং মহিলাদের জন্য বেশি কষ্ট হতো। তাই পরবর্তীতে চীনা অক্ষরকে অনুকরণ করে জাপানিরা (হিরাগানা/Hiragana) নামক নতুন বর্ণমালার সৃষ্টি করে। যেমনঃ সিলটী নাগরী লিপি কে অনুকরণ করে বাংলা লিপি তৈরী করা হয়েছিলো। তার মানে এই না যে বাংলা সিলটী ভাষায় আঞ্চলিক ভাষা। বাংলা একসময় সিলটী ভাষার আঞ্চলিক ভাষা ছিল যখন তার ব্যাকরণ এবং নিজস্ব কোন বর্ণমালা ছিলনা। কালের বিবর্তনে চর্চা করার ফলে বাংলা একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষায় রূপ নিয়েছে। সিলটী ভাষাকে পূর্ণাঙ্গ ভাষার স্বীকৃতি বাংলাদেশে না দিলে কি হবে ভারত এবং ইংল্যান্ডে দেওয়া হয়েছে। সিলটী ভাষা কে বাংলার আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে। এটা নতুন কিছু না কিন্তু এটাই সত্যি সিলটী ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলা ভাষা থেকে জন্ম হওয়া কোন কথ্য ভাষা বা উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা। সিলটী ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা এবং ব্যকরণ রয়েছে। একটি ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষা হতে হলে যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা সবই সিলটী ভাষার মধ্যে আছে। তাই সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Sylheti is a language its own. It's not a dialect or accent of a division ! Sylheti language also have its own alphabet. Sylheti Alphabet is totally different than Modern Bangla Alphabet also. It's call (Sylheti Nagri Language) Sylheti Nagri language : ꠀꠝꠤ ꠡꠤꠟꠐꠤ ꠛꠣꠋꠣꠟꠤ ꠄꠛꠋ ꠛꠣꠋꠟꠣꠖꠦꠡꠧ ꠕꠣꠇꠤ⁕ Bengali language : আমি সিলটী বাঙালী এবং বাংলাদেশে থাকি। Look at the difference between Bengali language and Sylheti Nagri language. It's totally different.
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস। সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলোটি কোয়াই ♥❤❤
আমরার ভালো বাসার ভুমি সিলেট
আমি আমি
আমি সিলেটি ফুয়া সিলেট আমার অহংকার সিলেট আমার গর্ব 💚💓💚🥰🥰🥰🥰🥰💚💓💚 আই লাভ সিলেট 💓💚💚
Sylhetes are great...i am from india
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
@@hasanahmed7972 amio sylheti Tai gorbobud kori love sylhet 😍😘❤️
Me too hasaw koisoin
@Hamza Rehman
জাপানী ভাষা লিখার জন্য ৩ ধরনের বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়। তা হলোঃ হিরাগানা,কাতাকানা আর চীনা বর্ণমালা।
হিরাগানা এবং কাতাকানার মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। একটি চিকন বেশি প্যাঁচানো আরেক টি কম।
অনেক আগে জাপানি ভাষা চীনা বর্ণমালায় লেখা হতো। চীনা অক্ষর গুলো বুঝতে ও শিখতে বাচ্চাদের এবং মহিলাদের জন্য বেশি কষ্ট হতো। তাই পরবর্তীতে চীনা অক্ষরকে অনুকরণ করে জাপানিরা (হিরাগানা/Hiragana) নামক নতুন বর্ণমালার সৃষ্টি করে। যেমনঃ সিলটী নাগরী লিপি কে অনুকরণ করে বাংলা লিপি তৈরী করা হয়েছিলো। তার মানে এই না যে বাংলা সিলটী ভাষায় আঞ্চলিক ভাষা। বাংলা একসময় সিলটী ভাষার আঞ্চলিক ভাষা ছিল যখন তার ব্যাকরণ এবং নিজস্ব কোন বর্ণমালা ছিলনা। কালের বিবর্তনে চর্চা করার ফলে বাংলা একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষায় রূপ নিয়েছে। সিলটী ভাষাকে পূর্ণাঙ্গ ভাষার স্বীকৃতি বাংলাদেশে না দিলে কি হবে ভারত এবং ইংল্যান্ডে দেওয়া হয়েছে। সিলটী ভাষা কে বাংলার আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে। এটা নতুন কিছু না কিন্তু এটাই সত্যি সিলটী ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলা ভাষা থেকে জন্ম হওয়া কোন কথ্য ভাষা বা উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা। সিলটী ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা এবং ব্যকরণ রয়েছে। একটি ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষা হতে হলে যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা সবই সিলটী ভাষার মধ্যে আছে। তাই সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা।
@Hamza Rehman
চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষা মূল্যহীন কারণ চাটগাঁইয়া ভাষা টা হলো আঞ্চলিক ভাষা।
আলাদা হক আর নাই হক চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষার নিজস্ব কোন বর্ণমালা নেই কিন্তু সিলটী ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা আছে। তার নাম সিলটী নাগরী লিপি। তো সিলটী ভাষার সাথে চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষার তুলনা করে লাভ নেই। বাংলাদেশে চাটগাঁইয়া আঞ্চলিক ভাষার মতো আরো আঞ্চলিক ভাষা রয়েছে যেমনঃ রাজবংশী, নুয়াখাইল্লা, রংপুরিয়া, পুরান ঢাকাইয়া। এই ভাষা গুলোরও আধুনিক বাংলার সাথে কম মিল রয়েছে। তার মানে এই না যে সব আঞ্চলিক ভাষা এখন পূর্ণাঙ্গ ভাষায় রূপ নেবে। সিলটী ভাষার বয়স ২ হাজার বছর আর বাংলা ভাষার বয়স ১৩শত বছর। সিলটী ভাষা কে বাংলাদেশের ২য় রাষ্টীয় ভাষার সৃকৃতি দেওয়া উচিৎ। বাংলাদেশ ছারা অন্য কোন দেশ হলে সিলটী ভাষা এতো দিনে একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষার সৃকৃতি পেতো।
চাটগাঁইয়া জিন্দাবাদ👏👏
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
আমি ভারতীয়,কিন্তু বাঙাল।।তোরে আমি কই, আমার আদি বাড়ি পাবনা আসে।।দেশভাগের লগে আমাদের পূর্বপুরুষ হেথা আইসে।।আমি কই এই ভিডিও টা দারুন হইসে।।মন ভইরা গেল।।আজও বাংলাদেশকে নিজের বাড়িই লাগে।।
বাঙাল ভাষা শুনতে ভালো।।
জয় ইলিশ👍
জয় বাংলা🇧🇩🇧🇩🇧🇩
জয় ভারত 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
পাবনার পাগল এহন ভারতে পলাইছে।এহনি পাবনার পাগলাগারগে ভরা লাগবি তোমারে
Kazi Zarif তুই কোন কাংলাদেশী রে ??😂😂
আমার বাড়ি পাবনার পাশে কুষ্টিয়ায়।সে হিসেবে পাবনার লোক দেখে পাগলাগারদ এর কথা বললাম।এতে বাংলাদেশের নাম বিক্রিত করার তো কিছু দেখি না।
Kazi Zarif আমার কিছু যায় আসে না
।
আমি ভারতমাতার সন্তান ।।
জয় হিন্দ 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
Snehangshu Majumdar pabnar kothae chhilo bati apnar?
আরার কক্সবাজার সেরার সেরা,,
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
BARISAL AND SYLHET ARE GREAT.
sylhet koi?
বাসা গুলো আনেক ভালো লাগল
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Chittagong is always best
আমরা নরসিংদীবাসী-রা.......
কখনোই নিজের ভাষা ভুলি না।❤️🇧🇩❤️👑
Cox's Bazar is best✌️✌️❤️😊😊🙋♀️🙋♀️
Love from Narsingdi!
নাইস
খইলায়নু ভাইছাব,,,ছিলটি এখজন আছইন....কোয়াইতে....
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Best language & best place in ctg bro
moja pailm😆😆😆
এই সিলেট কইলি কিন্তু সিলেট কেউ তো কথা কইলো না তাহলে কেনে নাম দিলি বেইমান
Right Sylhet kutay
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Shyleti der jara Assam o Meghalaya te thake othoba tripura o Kolkata basi sokole e bangla babohar koren. Er age sanskrit babohar hoto. Ullekho shylet te onek sanskrit tol chilo
@@amazon2051
সর্ব শেষ কথা হলো। সিলটী ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয়। একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষা হওয়ার জন্য যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা সবই সিলটী ভাষার মধ্যে আছে। সিলটী ভাষা কে জোর করে বাংলার আঞ্চলিক ভাষা বানানোর অপচেষ্টা কেন চলছে তাও আমাদের জানা আছে। বাংলা ভাষি যতো মানুষ আছেন তারা মনে করেন সিলটী ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষার সৃকৃতি দিলে মানুষের মধ্যে সিলট বিভাগ কে পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার প্রবনতা সৃষ্টি হতে পারে এবং একটি দেশে দুটি ভাষা থাকলে মানুষের যোগাযোগের মাধ্যম আরো কঠিন হতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থা কঠিন হতে পারে। এই সব কিছু চিন্তা করে বাংলাদেশে সিলটী ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষার সৃকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। সমস্যা নেই সিলটীরা নিজের মাতৃভাষা ভাষা কে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য আরো অগ্রসর হচ্ছে। সিলটে অনেক বেসরকারি সিলটী নাগরী লিপি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমি নিজেও সিলটী ভাষা নিয়ে কাজ করছি। ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হবো।
সিলটীঃ ꠀꠝꠞꠣ ꠢꠇ꠆ꠇꠟ ꠡꠤꠟꠐꠤ⁕ ꠝꠧꠞ ꠝꠣꠖꠞꠤ ꠎꠛꠣꠘ ꠡꠤꠟꠐꠤ ꠜꠣꠡꠣ⁕ ꠁꠘꠡꠣꠀꠟ꠆ꠟꠣꠢ ꠝꠧꠞꠣ ꠈꠣꠝꠤꠅꠣꠛ ꠄꠝꠥ⁕
Darun bolechen Hassan saheb. Shyleti ancholik bhasa noi purnango bhasha.Assam er raja bhaskar Barman rajotto korten shylet a . Panchakanda gram er Nidhan pur a inscription pawa jai ta sanskrit bhasai Raja mahendra Barman er Raja Bhaskar Barman er purbapurush .Akhane Jara Ucchobarna Hindu Brahmin Baidya o kayestha ra Adore sattlers from either west bengal or Dhacca. And about muslims are too outsider like sayad pathan Mughal. Tobe actual shyleti ra holo Dimasa tribes jara upper Assam cachar Karimganj Hailakandi Shylet abong tripura r dharmanagar Kailashar a bosobash roto chilo. Exemp Raja Gaur Gobinda of shylet and Achak Narayan both were Dimasa by language. But they never imposed their language over others. They developed the local language as shyleti . In the same way they developed the Bengali language in and kamrupaiya language at upper Assam. Which later known as Assamese language. The name of the tribe is theTiboto Barman which formed maximum hindu dinesties in shylet tripura and Assam. ar ami upare ja tatha dilam ta Apnara 1History of Assam by Edward Gait 2 History of Assam by Debabrata Datta 3 Ahom burunji by Dr barpujari 4 Srihotter itibritta by Achutacharan Choudhary.
I am from sylhet
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
What the heck, did he say komola shundori is from Kishorgonj, or did I hear wrong? Nah mate, it’s from Assam and a big part of the Sylheti culture.
Next time please for the sake of Allah do bring a Sylheti person :)
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Patuakhalir to barishaler bhasha.
চাটগাইয়া রা কখনো ভুলবে না। চট্টগ্রামের ভাষাতে
কক্সবাজারের ভাষা চাটগা ভাষা না,ওদের টা রোহিঙ্গাদের টার সাথে মিল আছে।
Supper vai
আসুন জেনে নেই বৃহত্তর
চট্টগ্রামে কি আছে
🥰চট্টগ্রামের মানুষ 80% ব্যবসায়ী। 😍চট্টগ্রামের মানুষ 96% ধনী 😍যাহা বাংলাদেশের মধ্যে সেরা ধনী জেলা চট্টগ্রাম 😍চট্টগ্রামে মানুষ পৃথিবীর সব দেশেই ব্যবসা বানিজ্য সাথে জড়িত আছে😍chittagong business capital of Bangladesh 😍chittagong people per capita income &6000 Dollar top of Bangladesh 😍 chittagong GDP growth 21%😍বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি remittance আসে চট্টগ্রামে 🥰 কারন বাংলাদেশীদের মধ্যে বিদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবসায়ী চট্টগ্রামের মানুষ, ব্যবসা ছাড়া বেশি টাকা আয় করা কোন ভাবেই সম্ভব নয় 🥰
*চট্টগ্রাম বার আউলিয়ার পূন্যভূমি
* চট্টগ্রাম দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর
* চট্টগ্রামকে সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা হয়
* চট্টগ্রাম দেশের বানিজ্যিক রাজধানী
* চট্টগ্রামে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম শিল্পজোন সহ একাধিক শিল্প জোন
*চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের বিজনেস হাব বলা হয়
* চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড বলা হয়
* চট্টগ্রাম পর্যটন শিল্পে সবসময় নং- ১
*দেশের সিংহভাগ আমদানি রপ্তানি হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই
*চট্টগ্রামে রয়েছে লক্ষ লক্ষ প্রবাসী
* চট্টগ্রামে রয়েছে হাজার হাজার গার্মেন্টস কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক বিশ্বমানের জাহাজ নির্মাণ কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক গাড়ী নির্মাণ কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক ঔষধ নির্মাণ কারখানা
*চট্টগ্রাম রয়েছে তেল শোধনাগার ও সরবরাহ কারী প্রতিষ্ঠান পদ্মা মেঘনা যমুনা
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক সিমেন্ট কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক সার কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক অর্থনৈতিক জোন
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক ইস্পাত/ষ্টীল মিল ও স্পিনিং মিল
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক রি রোলিং মিল
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক পেপার মিল
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক লবণ প্রক্রিয়াজাত কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে মেইড ইন চট্টগ্রাম নামে মোটরসাইকেল কারখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে শত শত বিদেশি প্রজেক্ট
*চট্টগ্রামে রয়েছে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক গভীর সমুদ্র বন্দর
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক সমুদ্র সৈকত
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট/বিমানবন্দর
*চট্টগ্রামে রয়েছে দেশের বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ (কাপ্তাই) ও ফয়েজ লেক.
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক চিড়িয়াখানা
*চট্টগ্রামে রয়েছে সাফারি পার্ক ও থিম পার্ক
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক ক্যান্টনমেন্ট
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটি
* চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক মানের ফাইভষ্টার হোটেল
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র
*চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক জুটমিল
* আলহামদুলিল্লাহ চট্টগ্রামে দরিদ্রের হার মাত্র 4%
*চট্টগ্রাম এমন একটা শহর যেখানে একসাথে রয়েছে শহর-নগর-বন্দর- নদী-পাহাড়- সাগর ইত্যাদি
* চট্টগ্রামে রয়েছে একাধিক রাবার বাগান, চা বাগান শাল সেগুনের বাগান সহ বিভিন্ন ফল মুলের শত শত বাগান...
*এছাড়া ও রয়েছে বীচ রোড-রিং রোড ও লিংক রোড,আক্তারুজ্জামান ফ্লাই ওভার সহ একাধিক ফ্লাই ওভার রোড
*রয়েছে এশিয়ান হাইওয়ের-এক্সপ্রেস ওয়ে-রেল ওয়ে ইত্যাদি,এখন চলমান নির্মানাধীন রয়েছে কর্ণফুলী টানেল রোড.
*চট্টগ্রামের ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি ও অতিথি পরায়নতা বিশ্বমানের
*আমি গর্বিত আমার জন্ম চট্টগ্রামে
*যাহোক এভাবে লিখলে শেষ হবেনা ভাই.তো বাইরের জেলার সবার দাওয়াত রইলো একবার চট্টগ্রাম বেড়াতে আসেন.
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Very nice languages
আরার জেলা হাসসবাজাইজ্জা সেরা।
Ctg seraaa
good one ...
আপনাদের জন্য কিছু সহজ সিলটী ভাষা শিক্ষা।
বাংলা থেকে সিলটী।
বাংলাঃ শুভ সকাল। সিলটীঃ শুবো বিয়ান।
বাংলাঃ দুপুর। সিলটীঃ মাদান।
বাংলাঃ কেমন আছ? সিলটীঃ বালা নী?
বাংলাঃ তোমার বয়স কতো? সিলটীঃ তোমার উমর খতো?
বাংলাঃ অনেক দিন পর কথা হলো।সিলটীঃ বাক্কা দিন বাদে মাত ঐলো।
বাংলাঃ ভুলে গেছি। সিলটীঃ ফাউরিলিছি।
বাংলাঃ কি করছ? সিলটীঃ কিতা খররায়?
বাংলাঃ জানালা খুলি। সিলটীঃ খেরকী খুলি।
বাংলাঃ এটা তো অনেক সহজ কাজ। সিলটীঃ ইগু বহুত আসান খাম।
বাংলাঃ এটা অনেক কঠিন। সিলটীঃ ইগু বহুত মুসকিল।
বাংলাঃ আমি অনেক চিন্তিত। সিলটীঃ আমি বহুত ফেরেসান।
বাংলাঃ সত্যি বলছো? সিলটীঃ হাসা নী?
বাংলাঃ বাড়িতে সবাই কেমন আছে? সিলটীঃ বাড়িত হক্কল বালা নী?
বাংলাঃ আমার সাথে কী তোমার কথা বলতে খারাপ লাগে? সিলটীঃ মোর লগে কিতা তোমার মাত্তে বুরা লাগে নী?
বাংলাঃ আকাশে অনেক মেঘ জমেছে।সিলটীঃ আসমানো বাক্কা হাজ দলা ঐছে।
বাংলাঃ মাঠে কেমন পানি হয়েছে? সিলটীঃ বন্দো কিমানতে ফানি ঐছে?
বাংলাঃ ভূমিকম্প হয়েছে। সিলটীঃ বইছাল ঐছে।
বাংলাঃ সন্ধ্যা হয়েছে। সিলটীঃ হাইন্জা ঐছে।
বাংলাঃ ভোর হলে কবুতর ডাকে। সিলটীঃ রাইত ফুয়াইলে ফারয় ডাখে।
বাংলাঃ ভয় পেয়েছি। সিলটীঃ তরানি খাইছি।
বাংলাঃ অনেক দিন পর এসেছেন কেদারায় বসেন! সিলটীঃ রাইজ্জের দিন বাদে আইছইন কুরছিত বউক্কা।
বাংলাঃ রাগ করেছ মন খারাপ? সিলটীঃ গুসা খরছো দিল বেজার?
বাংলাঃ আমার কথা বিশ্বাস করো! সিলটীঃ মোর মাত একিন খরো!
বাংলাঃ বিচার করো? সিলটীঃ ইনছাফ খরো?
বাংলাঃ বহু দূর যেতে হবে। সিলটীঃ রাইজ্জের দূরা যায়ন লাগবো।
বাংলার সাথে ১০০% এর মধ্যে ৪০% মিল আছে কিন্তু ৬০% অমিল রয়েছে। সিলটী ভাষায় ৫০% শব্দ ফার্সি,তুর্কিস,আরবি আর বাকি ৫০% শব্দ সংস্কৃত শব্দ থেকে এসেছে।
Ctg is best❤️
Kew to parena vai
Hahahaha lol ctg sera
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
কক্সবাজারের ছেলেটা কক্সবাজারের ভাষা সঠিক ভাবে বলতে না পারলেও অন্যের সাথে রাগান্বিত হওয়া দেখে নিজ জেলার প্রতি ভালবাসা আছে বলে মনে হয়েছে।
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Ctg is best
নাম দিলেন সিলেট এর ভাষা৷ কিন্তু ভিডিওতে নাই
আরে ওরা হলো ফালতু ছেলে ওদের কাজ আর কি দুই নাম্বার কাজ ছারা কিছু নেই
nice one
support us....thank you
Good one
Sylhety koi ...???
Ami asii keta koitam ja vala l ager
#youth ভাষার প্রাচুর্যে মন ভরে গেলো ।
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
❤️
Nice bro
Wow! 👌
Carry one
funny 😂😂😂😂......
কক্সবাজারে ভাষা হয় নাই ওর ভাষাটা হলো নোয়াখালীর সাথে মিক্স
আপনি ভুল
কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি এখানের ভাষা হল চিটাগাং এর ভাষা
@Robiul hasan
ছিলটি ভাষা কোনো আনচলিক ভাষা না। ছিলটি এখটি সতন্ত্র ভাষা যার নিজস্ব রুপ নিজস্ব ইতিহাস রয়েছে।
good chittagong
Chttagong is the best
Sylhoti is a independent language its own. It's not a dialect or accent of Bengali language ! Sylhoti language also have its own letters called Sylhoti Nagri lipi. Sylhoti letters are totally different than Modern Bangla letters.
Sylhoti Nagri language : ꠀꠝꠤ ꠡꠤꠟꠐꠤ ꠛꠣꠋꠣꠟꠤ ꠄꠛꠋ ꠛꠣꠋꠟꠣꠖꠦꠡꠧ ꠕꠣꠇꠤ⁕
Bengali language : আমি সিলটী বাঙালী এবং বাংলাদেশে থাকি।
Look at the difference between Bengali language and Sylhoti Nagri language. It's totally different. Sylhoti language is 900 hundred yeras old and Bengali language is only 500 years old. Based on the history Bengali language came from Sylhoti language. Before 1947 Sylhot use to be part of Assam. After 1947 Sylhot became part of East Pakistan (Bangladesh) by voting.Sylhoti people vote to Pakistan to become part of East Pakistan (Bangladesh) because Sylhoti people was Muslim. Sylheti people didn’t vote to become part of Assam because they were Hindu. The main reason for Sylhot being separated from Assam is only religion. But Assamese and Sylhoti people share the same culture and language except for religion. When the European, Middle eastern traders and Islamic saints came to Sylhot to preach the Islam religion to the Native Sylhoti Hindu people. A lots of Native Hindu Sylhoti people converted to Islam 700 hundred years ago and got married with those Foreigner people. That’s how Islam came to Bangladesh. Sylhoti people are very mix race. Sylhot's old name use to be (Sri Hatta) means (gorgeous market) cuz Sylhot was a one of the best Beautiful business place for all foreign traders in the Indian subcontinent. Then they change the name into Sylhot to make it easy for everyone. Then Dhakaiya people officially misnamed it (Sylhet) like they want to call. The real and correct name is Sylhot. If you have time, go through this website so you can learn the real history of Sylhoti language and Bengali language..
ruclips.net/video/bchdNNIq2Dg/видео.html
Saylet koi
এইহানো একজন তো আমারার কিশোরগঞ্জের। তে এইলারে সিলেটি মার্ক করছুইন কেরে?
Atikul Islam oyo ba eta amrar sylhety mat nay.thora sylhetyr lakhan.
oi goru sylheti koi
জাপানী ভাষা লিখার জন্য ৩ ধরনের বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়। তা হলোঃ হিরাগানা,কাতাকানা আর চীনা বর্ণমালা।
হিরাগানা এবং কাতাকানার মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। একটি চিকন বেশি প্যাঁচানো আরেক টি কম।
অনেক আগে জাপানি ভাষা চীনা বর্ণমালায় লেখা হতো। চীনা অক্ষর গুলো বুঝতে ও শিখতে বাচ্চাদের এবং মহিলাদের জন্য বেশি কষ্ট হতো। তাই পরবর্তীতে চীনা অক্ষরকে অনুকরণ করে জাপানিরা (হিরাগানা/Hiragana) নামক নতুন বর্ণমালার সৃষ্টি করে। যেমনঃ সিলটী নাগরী লিপি কে অনুকরণ করে বাংলা লিপি তৈরী করা হয়েছিলো। তার মানে এই না যে বাংলা সিলটী ভাষায় আঞ্চলিক ভাষা। বাংলা একসময় সিলটী ভাষার আঞ্চলিক ভাষা ছিল যখন তার ব্যাকরণ এবং নিজস্ব কোন বর্ণমালা ছিলনা। কালের বিবর্তনে চর্চা করার ফলে বাংলা একটি পূর্ণাঙ্গ ভাষায় রূপ নিয়েছে। সিলটী ভাষাকে পূর্ণাঙ্গ ভাষার স্বীকৃতি বাংলাদেশে না দিলে কি হবে ভারত এবং ইংল্যান্ডে দেওয়া হয়েছে। সিলটী ভাষা কে বাংলার আঞ্চলিক ভাষা বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে। এটা নতুন কিছু না কিন্তু এটাই সত্যি সিলটী ভাষা কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলা ভাষা থেকে জন্ম হওয়া কোন কথ্য ভাষা বা উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা। সিলটী ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা এবং ব্যকরণ রয়েছে। একটি ভাষা কে পূর্ণাঙ্গ ভাষা হতে হলে যা যা বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা সবই সিলটী ভাষার মধ্যে আছে। তাই সিলটী ভাষা একটি আলাদা পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ভাষা।
only পটুয়াখালী is real 😪
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
ভাই এডিট ভুল
সিলেট নাম দিয়া নাম কামাইলায়
Sylheti is a language its own. It's not a dialect or accent of a division ! Sylheti language also have its own alphabet. Sylheti Alphabet is totally different than Modern Bangla Alphabet also. It's call (Sylheti Nagri Language)
Sylheti Nagri language : ꠀꠝꠤ ꠡꠤꠟꠐꠤ ꠛꠣꠋꠣꠟꠤ ꠄꠛꠋ ꠛꠣꠋꠟꠣꠖꠦꠡꠧ ꠕꠣꠇꠤ⁕
Bengali language : আমি সিলটী বাঙালী এবং বাংলাদেশে থাকি।
Look at the difference between Bengali language and Sylheti Nagri language. It's totally different.
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
Koi sylheti mat nai kne koilay sylheti akn deka jay nai ita kita
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
😂😂😂😂
Hala nijer khotho mojjar basha
Sylheti he buley fawri lai se
Egu tho dekha jar sylheti namey
Kholonko
চট্টগ্রামের ভাষা হয়নি
অ বা বালর তলর ভাই, এগুয়েও তো সিলেটি মাত মাতলানা তে লেখলে কেনে সিলেটি।
sorowyar himel ita abbadi hokkle views faibar lagi amrar “Sylheti“ naam use khoroin, ar kunta nay
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
সিলটী ইতিহাস।
সিলটীদের মাতৃভাষা বাংলা নয়। সিলটীদের মাতৃভাষা হলো সিলটী ভাষা আর লিখার জন্য যে লিখিত রূপে বর্ণমালা বা অক্ষর গুলোর ব্যাবহার করা হয় তার নাম সিলটী নাগরী লিপি।
সিলটের প্রাচীণ নাম ছিলো (শ্রী হট্ট) মানে (ঐশ্বর্যের হাট) বা সৌন্দর্যের হাট। তখন সিলট ছিল ভারতের আসাম রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই জন্য আসামিদের সাথে সিলটীদের ভাষার এবং সংস্কৃতির অনেক মিল আছে। সিলটীরা মুসলমান হওয়ায় ১৯৪৭ সালে সিলটীদের গনভোটের মাধ্যমে আসাম রাজ্য থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়। পরে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ সিলট কে সাথে নিয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। এভাবে বাংলাদেশ সিলট কে জয় করে বাংলাদেশের অংশ বানিয়ে নেয়। আসাম এবং মেঘালয়ের অধিকাংশ মানুষ সিলটী ভাষায় কথা বলেন এবং সিলটী নাগরী লিপিতে লিখেন। দেশ ভাগের পর নতুন নাম দেওয়া হয় সিলট। যাকে ঢাকাইয়ারা বানিয়ে বইয়ে নাম দিয়েছে *সিলেট*। আসল নাম হলো (সিলট)। সিলট কে ঐশ্বর্যের হাট বলার কারণ ছিল ইরান, ইরাক, ইয়ামান, তুর্কি, আরবদেশের মতো অনেক দেশ থেকে বিদেশীরা সিলটে এসে ব্যাবসা বাণিজ্য এবং ইসলাম ধর্ম প্রচার করতেন। সিলটিদের কারো পূর্ব পুরুষরা আসল বাংলাদেশি ছিলেন না। সিলটীদের পূর্ব পুরুষরাই ঐসব দেশের বিদেশিরা যারা সিলটে বানিজ্য করতে এসে জায়গা কিনে থাকা শুরু করে দিয়েছিলেন। আমার নানুর মুখ থেকে শোনেছি আমার পূর্ব পুরুষরা ২০০ বছর আগে (ইরাকের রাজধানী) বাগদাদ থেকে এসেছিলেন জাহাজ দিয়ে বাংলাদেশে বানিজ্য করার জন্য। সিলটী ভাষায় ৫০ ভাগ শব্দ আছে যা হলো ফারসি, তুর্কিস এবং আরবি। বাকি ৫০ ভাগ সংস্কৃত শব্দ থেকে আবিষ্কার হয়েছিল। সিলটী ভাষা ৯০০ বছরের ও পুরনো প্রাচীণ একটি ভাষা। সিলটী নাগরী লিপি হলো সিলটী বর্ণমালা যা বাংলা বর্ণমালা থেকে অনেক আলাদা। সিলটী ভাষা বলা এবং লিখার অক্ষর গুলো বাংলা থেকে পুরোই আলাদা। সিলটী ভাষা বাংলা নয়, বা বাংলার থেকে উৎপত্তি হওয়া কোন আঞ্চলিক ভাষা নয় বা বাংলার উপভাষা নয়। সিলটী ভাষা নিজেই একটি ভাষা। সিলটী ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে। সিলট অঞ্চলের ইতিহাস অনেক প্রাচীণ। সিলটের ইতিহাস আমাদের সবার জানা জরুরী কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে বাংলাদেশে বিদ্যালয়ে আমাদেরকে এসব শিখানো হয় না। সব বাংলাদেশিদের উচিৎ সিলটের মতো একটি প্রাচীণ, ধনী, ঐতিহাসিক, সমৃদ্ধশালী, ঐশ্বর্যীক, পবিত্র এবং সুন্দর অঞ্চল কে নিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্ব করা। সিলট আমাদের সবার গর্ব। আমি সিলটী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
এগুলা হয়েছে ফালতু ছেলে ওদের তো খাইয়া কোন কাজ নেই সিলেট,,নাম লাগিয়ে ফাজলামি করতেছে,,আমি ওদেরকে কাছে পাইলে জুতা দিয়ে গালে কয়টা দিলাম ওনে,,আমরা সিলেটিরা উল্টা পাল্টা কথা শুনতে পারি না,,যে বাস্তব সেটা শুনতে পছন্দ করি,,
Hahaha
Halr hala sylheti koy
ᴢᴏᴅɪ ꜱyʟʜᴇᴛɪ ᴛᴇ ᴍᴀᴛɪ ᴛᴏ ᴛᴀy ᴋᴜɴᴏ ɢᴜ ᴀꜱᴜᴅᴀ ʙᴀɴɢᴀʟɪ ʜᴏᴋʟʟᴇ ʙᴜᴢᴇʟᴏ ɴᴀ ᴏɴᴇ ᴍᴏᴛʜᴇʀ ᴄʜᴜᴅ
vlo to vlona
Faltu video sylhety nay ekane