যে তৃষা জাগিলে তোমারে হারাবো -সে তৃষা আমার জাগায়ো না , যে ভালবাসায় তোমারে ভুলিব- সে ভালবাসায় ভুলায়ো না যে জ্ঞানের দীপ তোমারে লুকায় - সে জ্ঞানের দীপ জ্বালায়ো না । যে যাতনা পেলে তোমারে লভিব - সে যাতনা মোর হরিও না - যে নেশা আমার তোমা ছাড়া করে- সে নেশা জাগায়ো না , যে সুখ লভিলে তোমারে ভুলিব- সে সুখ সাগরে ভাসায়ো না । যে কথার মাঝে তব কথা নাই- সে কথা আমারে শুনায়ো না । যে আঁখি ঝরিলে তোমারে লভিব- সে আঁখির ধারা মুছায়ো না । যে তৃষা জাগিলে তোমারে হারাবো - সে তৃষা আমার জাগায়ো না । যে ভালবাসায় তোমারে ভুলিব- সে ভালবাসায় ভুলায়ো না
Oh my God, it is just terrible. The mood, tune, ambience - all have gone for a toss. Being an ex-RKMV NDP alumni, I need to say that, I am disappointed. - Dr. Apu Chowdhury
Ei gaan rachona hoyeche jano Sukanta mjr jonnoi je jatoi valo gan Sukanta mj The Best. Ki bakulata mjr kanthe .jatobar shuni chokhe Jol ase jay. R anno karor kanthe ei gaan shunte ichhe korena.
@@mousumimajumdar9678 • একটি গানের প্রেক্ষাপট ------------------------ॐॐ-------------------- "যে তৃষা জাগিলে তোমায় হারাবো সে তৃষা আমার জাগায়ো না" গানটি আজ বহু মানুষের ভালো লাগে। প্রতিটা গানের সৃষ্টির পিছনে একটি ইতিহাস থাকে। আসুন একটু ফিরে দেখি সে ইতিহাস। পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী লোকেশ্বরানন্দজী মহারাজ তখন Ramakrishna Mission Institute of Culture এর অধ্যক্ষ। বর্তমান ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের এর অধ্যক্ষ স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজী মহারাজ এবং বর্তমান রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সহ সম্পাদক স্বামী বলভদ্রানন্দজী মহারাজ তখন ব্রহ্মচারী। ভাবে বিভোর হয়ে বলভদ্রানন্দজী নিত্য নতুন গানের সুর করতেন আর পূর্ণাত্মানন্দজী গান লিখতেন। এই গানটি তখন পূর্ণাত্মানন্দজী লেখেন এবং বলভদ্রানন্দজী সুর করেন। পরবর্তীকালে এটি Institute of Culture এ গাওয়া শুরু হয়।এই সৃষ্টির আর এক সাক্ষী সু বক্তা ও সাংবাদিক আমার বন্ধু এবং দাদা তরুন গোস্বামী জানান Institute of Culture এর একটি যুব সম্মেলনে প্রথম রেবতী বাবু গানটি করেন।এ প্রসঙ্গে বলা প্রয়োজন স্বামী বলভদ্রানন্দজী মহারাজ অত্যন্ত সুন্দর গান করেন। কিন্তু তাঁকে কোনো দিন অসংখ্য Public Program এ গান গাইতে দেখিনি। একজন শান্ত সংযত মিতভাষী সন্ন্যাসী হিসাবে তাঁকে আমি গভীর শ্রদ্ধা করি গত ৩০বছর ধরে। স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজী 'উদ্বোধন' পত্রিকার সফল সম্পাদক থাকাকালীন দীর্ঘ সময় তাঁর কাছে থাকার সুযোগ হয় তখনই তাঁর লেখা কবিতার একটি ডায়েরীতে লেখা গান আমাকে মুগ্ধ করে।আলোচ্য গানটি মহারাজই প্রথম আমাকে শোনান। তখনই ঠিক করি গানটি রেকর্ড করবো। ২০০২ সালে জনপ্রিয় Tv চ্যানেল Zee , Eastern India তে Zee Records নামে Audio কোম্পানী খোলেন। দুটি ভক্তি সঙ্গীতের Album সেখান থেকে প্রকাশিত হয়। একটি সুগায়ক শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়ের শ্যামাসঙ্গীত 'মাতিয়ে দে মা আনন্দময়ী' আর একটি আমার 'রামকৃষ্ণ শরণম্'। আলোচ্য গানটি এই Album এর। গানটির সুরকার স্বামী বলভদ্রানন্দজী গোলপার্কে গানটি আমায় শেখান। তখন বহু সংক্ষক সিডি এবং ক্যাসেট (দুটো Format এ প্রকাশিত হয়)বিক্রয় হয়। (তৎকালীন Sales Manager দেওয়া হিসাব অনুযায়ী)। এর কয়েক বছর পরে Zee Records কর্তৃপক্ষ Audio বিভাগ বন্ধ করে দেয়। এবং আবার গানটি আমার কন্ঠে প্রকাশিত হয় রামকৃষ্ণ মিশন সারদাপীঠ থেকে "যিনি রাম তিনি কৃষ্ণ" Album এ। সঙ্গীত পরিচালনা করেন দেবাশিস ব্যানার্জী । এখন সেটি পাওয়া যায়। পরে গানটি অনেকে গাইতে থাকেন। স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজী অসাধারন লেখেন গানটি। 2003 সাল আমি তখন আমেরিকায়, Vedanta Society of Sent Louis এর অধ্যক্ষ স্বামী চেতনানন্দজী মহারাজ Laguna Beach এ একটি ধর্ম সভায় আমার গলায় গানটি শোনেন তারপর গানটির বিষয়বস্তু নিয়ে এক ঘন্টা বক্তৃতা করেন। পরে আমার অনুরোধে তিনি গানটির ইংরাজী অনুবাদ করেন।পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী রঙ্গনাথানন্দজী মহারাজ এই গানটি শুনেছিলেন,ভালো লাগায় আমাকে আশীর্বাদও করেন। শ্রীশ্রীঠাকুরের অশেষ কৃপা এই গানের গীতিকার ও সুরকার আমাকে গানটি রেকর্ড করার জন্য অনুমতি ও উৎসাহ দিয়েছিলেন। দেশে বিদেশে যখনই অনুষ্ঠানে এ গান গেয়েছি তখন বহু মানুষ কে কাঁদতে দেখেছি অথবা দেখেছি নিশ্চুপ হয়ে যেতে। গানটির সঙ্গীতায়জন করেন দূর্বাদল চট্টোপাধ্যায়। HMV studio তে রেকর্ডিং। দাদরা তালে বাঁধা গানটি দূর্বাদলদা খুব সুন্দর Arrangement করে এনেছেন। হঠাৎ আমার মনে হলো এ গান বাঁধা ধরা তালে গাওয়ার গান নয় তালের বন্ধন থেকে মুক্ত হলে আবেদন আরও দৃঢ় হবে। প্রথমে সঙ্গীত আয়োজক বিরক্ত হলেও পরে বিষয়টা বোঝেন। একটি বেহালা (দূর্বাদল চট্টোপাধ্যায়) একটি সুরবাহার(রাহুল চট্টোপাধ্যায়, যদিও বিখ্যাত সেতার বাদক তবু সেদিন সুরবাহার ধরেছিলেন)। Recordist অভিমন্যু নিজেই একটি ছোট্ট আলো জ্বেলে রেখে Studioর সব আলো নিভিয়ে দেন। সেই দিনের সেই পরিবেশ আজীবন ভোলার নয় শুদ্ধ চিত্তে আমরা এক টেকে গানটি Record করি। একটা মানুষের জীবনে বহু ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু এত গুণী মানুষের সমন্বয়ে একটি সৃষ্টির ঘটনার স্মৃতি সে বড় মধূর এবং শ্রীশ্রী ঠাকুর মায়ের কৃপা। দেবাশিস দত্ত
কথা সুর ও গায়ক তিন মহারাজ কে ভক্তিপূর্ণ প্রণাম জানাই ।
যে তৃষা জাগিলে তোমারে হারাবো -সে তৃষা আমার জাগায়ো না ,
যে ভালবাসায় তোমারে ভুলিব- সে ভালবাসায় ভুলায়ো না
যে জ্ঞানের দীপ তোমারে লুকায় - সে জ্ঞানের দীপ জ্বালায়ো না ।
যে যাতনা পেলে তোমারে লভিব - সে যাতনা মোর হরিও না -
যে নেশা আমার তোমা ছাড়া করে- সে নেশা জাগায়ো না ,
যে সুখ লভিলে তোমারে ভুলিব- সে সুখ সাগরে ভাসায়ো না ।
যে কথার মাঝে তব কথা নাই- সে কথা আমারে শুনায়ো না ।
যে আঁখি ঝরিলে তোমারে লভিব- সে আঁখির ধারা মুছায়ো না ।
যে তৃষা জাগিলে তোমারে হারাবো - সে তৃষা আমার জাগায়ো না ।
যে ভালবাসায় তোমারে ভুলিব- সে ভালবাসায় ভুলায়ো না
Maharaj apnar gaan amar khub valo lage..but ei gaan ti apni ki kore ei vabe gailen? Bhatigiti onno dike chole gelo..
Who is the writer of this song, would you please tell me ? I want to know this. Thank you very much.
Oh my God, it is just terrible. The mood, tune, ambience - all have gone for a toss. Being an ex-RKMV NDP alumni, I need to say that, I am disappointed. - Dr. Apu Chowdhury
Oneker golay sunlam.tomar ta best.
Babareeee ki sunlammm
Sukanta maharaj er ta chokhe jol ene day.apnar form ta rock song hye galo
Ei gaan rachona hoyeche jano Sukanta mjr jonnoi je jatoi valo gan Sukanta mj The Best. Ki bakulata mjr kanthe .jatobar shuni chokhe Jol ase jay. R anno karor kanthe ei gaan shunte ichhe korena.
Pronaam Maharaj
ruclips.net/video/O_xS2PwUK4M/видео.html
@@mousumimajumdar9678 ruclips.net/video/O_xS2PwUK4M/видео.html
@@mousumimajumdar9678 • একটি গানের প্রেক্ষাপট
------------------------ॐॐ--------------------
"যে তৃষা জাগিলে তোমায় হারাবো সে তৃষা আমার জাগায়ো না" গানটি আজ বহু মানুষের ভালো লাগে। প্রতিটা গানের সৃষ্টির পিছনে একটি ইতিহাস থাকে। আসুন একটু ফিরে দেখি সে ইতিহাস। পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী লোকেশ্বরানন্দজী মহারাজ তখন Ramakrishna Mission Institute of Culture এর অধ্যক্ষ। বর্তমান ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের এর অধ্যক্ষ স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজী মহারাজ এবং বর্তমান রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সহ সম্পাদক স্বামী বলভদ্রানন্দজী মহারাজ তখন ব্রহ্মচারী। ভাবে বিভোর হয়ে বলভদ্রানন্দজী নিত্য নতুন গানের সুর করতেন আর পূর্ণাত্মানন্দজী গান লিখতেন। এই গানটি তখন পূর্ণাত্মানন্দজী লেখেন এবং বলভদ্রানন্দজী সুর করেন। পরবর্তীকালে এটি Institute of Culture এ গাওয়া শুরু হয়।এই সৃষ্টির আর এক সাক্ষী সু বক্তা ও সাংবাদিক আমার বন্ধু এবং দাদা তরুন গোস্বামী জানান Institute of Culture এর একটি যুব সম্মেলনে প্রথম রেবতী বাবু গানটি করেন।এ প্রসঙ্গে বলা প্রয়োজন স্বামী বলভদ্রানন্দজী মহারাজ অত্যন্ত সুন্দর গান করেন। কিন্তু তাঁকে কোনো দিন অসংখ্য Public Program এ গান গাইতে দেখিনি। একজন শান্ত সংযত মিতভাষী সন্ন্যাসী হিসাবে তাঁকে আমি গভীর শ্রদ্ধা করি গত ৩০বছর ধরে। স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজী 'উদ্বোধন' পত্রিকার সফল সম্পাদক থাকাকালীন দীর্ঘ সময় তাঁর কাছে থাকার সুযোগ হয় তখনই তাঁর লেখা কবিতার একটি ডায়েরীতে লেখা গান আমাকে মুগ্ধ করে।আলোচ্য গানটি মহারাজই প্রথম আমাকে শোনান। তখনই ঠিক করি গানটি রেকর্ড করবো।
২০০২ সালে জনপ্রিয় Tv চ্যানেল Zee , Eastern India তে Zee Records নামে Audio কোম্পানী খোলেন। দুটি ভক্তি সঙ্গীতের Album সেখান থেকে প্রকাশিত হয়। একটি সুগায়ক শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়ের শ্যামাসঙ্গীত 'মাতিয়ে দে মা আনন্দময়ী' আর একটি আমার 'রামকৃষ্ণ শরণম্'। আলোচ্য গানটি এই Album এর। গানটির সুরকার স্বামী বলভদ্রানন্দজী গোলপার্কে গানটি আমায় শেখান। তখন বহু সংক্ষক সিডি এবং ক্যাসেট (দুটো Format এ প্রকাশিত হয়)বিক্রয় হয়। (তৎকালীন Sales Manager দেওয়া হিসাব অনুযায়ী)। এর কয়েক বছর পরে Zee Records কর্তৃপক্ষ Audio বিভাগ বন্ধ করে দেয়। এবং আবার গানটি আমার কন্ঠে প্রকাশিত হয় রামকৃষ্ণ মিশন সারদাপীঠ থেকে "যিনি রাম তিনি কৃষ্ণ" Album এ। সঙ্গীত পরিচালনা করেন দেবাশিস ব্যানার্জী । এখন সেটি পাওয়া যায়। পরে গানটি অনেকে গাইতে থাকেন। স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজী অসাধারন লেখেন গানটি। 2003 সাল আমি তখন আমেরিকায়, Vedanta Society of Sent Louis এর অধ্যক্ষ স্বামী চেতনানন্দজী মহারাজ Laguna Beach এ একটি ধর্ম সভায় আমার গলায় গানটি শোনেন তারপর গানটির বিষয়বস্তু নিয়ে এক ঘন্টা বক্তৃতা করেন। পরে আমার অনুরোধে তিনি গানটির ইংরাজী অনুবাদ করেন।পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী রঙ্গনাথানন্দজী মহারাজ এই গানটি শুনেছিলেন,ভালো লাগায় আমাকে আশীর্বাদও করেন। শ্রীশ্রীঠাকুরের অশেষ কৃপা এই গানের গীতিকার ও সুরকার আমাকে গানটি রেকর্ড করার জন্য অনুমতি ও উৎসাহ দিয়েছিলেন। দেশে বিদেশে যখনই অনুষ্ঠানে এ গান গেয়েছি তখন বহু মানুষ কে কাঁদতে দেখেছি অথবা দেখেছি নিশ্চুপ হয়ে যেতে।
গানটির সঙ্গীতায়জন করেন দূর্বাদল চট্টোপাধ্যায়। HMV studio তে রেকর্ডিং। দাদরা তালে বাঁধা গানটি দূর্বাদলদা খুব সুন্দর Arrangement করে এনেছেন। হঠাৎ আমার মনে হলো এ গান বাঁধা ধরা তালে গাওয়ার গান নয় তালের বন্ধন থেকে মুক্ত হলে আবেদন আরও দৃঢ় হবে। প্রথমে সঙ্গীত আয়োজক বিরক্ত হলেও পরে বিষয়টা বোঝেন। একটি বেহালা (দূর্বাদল চট্টোপাধ্যায়) একটি সুরবাহার(রাহুল চট্টোপাধ্যায়, যদিও বিখ্যাত সেতার বাদক তবু সেদিন সুরবাহার ধরেছিলেন)। Recordist অভিমন্যু নিজেই একটি ছোট্ট আলো জ্বেলে রেখে Studioর সব আলো নিভিয়ে দেন। সেই দিনের সেই পরিবেশ আজীবন ভোলার নয় শুদ্ধ চিত্তে আমরা এক টেকে গানটি Record করি।
একটা মানুষের জীবনে বহু ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু এত গুণী মানুষের সমন্বয়ে একটি সৃষ্টির ঘটনার স্মৃতি সে বড় মধূর এবং শ্রীশ্রী ঠাকুর মায়ের কৃপা।
দেবাশিস দত্ত
ভালো গানটা বেশি বাড়তি কিছু করে মধুরতা টাই নষ্ট হয়ে গেছে। প্রনাম নেবেন মহারাজ।
Valo hoeche. Kintu sargam ta amar mote kono proyojon chilo na.
ভক্তিগীতিতে গণসঙ্গীতের আমেজ 😀
Sargam ta deya te gan ta aro sruti madhur hoache.apurbo.ma bolten jokon jemon takhan temon.
Vashay prokash karar Mato kono shabdo nei....
Pronaam Maharaj