আমি আগে জানতাম না ধর্মের কাজ করে টাকা পয়সা নেওয়া যাবে না, আপনার মাধ্যমেই জানতে পেরেছি, দিনের কাজ করে ধর্মের কাজ করে বিনিময় নেওয়া যাবে না, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন হারাম বলে ঘোষণা দিয়েছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ❤❤❤
দিনের বিনিময় নেওয়া আল্লাহ বলছেন আগুন খাওয়া সূরা বাকারাহ ১৭৪/১৭৬ আমি মনে করি এ প্রশ্নটা যারা করেন যে আলেমরা খাবে কি করে আমি মনে করি তারা আল্লাহর চেয়ে বড় জ্ঞানী এ প্রশ্নটা আল্লাহকে করে দেখেন আল্লাহ কেন বলেছেন দিনের বিনিময় নেওয়া হারাম আগুন খাওয়া তাহলে আল্লাহ কি বুঝেননি তারা খাবে কি করে যেখানে যুগে যুগে নবী-রাসূলরা শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম পর্যন্ত সকলেই নিজে ইনকাম করে হালাল রিজিক উপার্জন করে খেয়েছেন তাহলে বর্তমানে যারা ওর দিনের বিনিময় অর্থ নেই তারা কি করে নেই
যেখানে আল্লাহ ধর্মীয় কাজের বিনিময়ে নিতে সম্পূর্ণ নিষেধ করেছেন। সেখানে আর কোন অজুহাত চলে না যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করাই সঠিক।
মাশাআল্লাহ অত্যন্ত চমৎকারভাবে যথার্থ উত্তর দিয়েছেন আসলেই তারা কি করে খাবে সেটা তো মহান আল্লাহ তাদেরকে বলে দিয়েছেন ফজরের সালাহ কায়েম করে জমিনে ছড়িয়ে পড়ার জন্য।
❤❤❤IMAM KOTHAR ORTHO GENI , JAR UCHIT AKTA SOMAJ PORICHALONA KORA , R TAR MAINI HOA UCHIT KOMKORE 60 HAJAR TAKA❤ TOBEI ISLAM ABAR CHANGA HOBE❤ INS ALLAH❤
ধর্মব্যবসা হারাম আল্লাহর বিধান রয়েছে, আমিও ধর্ম ব্যবসায় বিরোধিতা করি। আপনার জবাব আমার পছন্দ হয়েছে, বিশেষ করে ডাকাতি যে উদাহরণটা দিয়েছেন। আল্লাহ আপনাকে জ্ঞানও দিয়েছেন মাশাল্লাহ।
কোনো কালেই ধর্ম নিয়ে ব্যবসা হালাল ছিল না। যুগযুগ ধরে যত নবী-রাসুল এসেছেন সবাই সত্যের দিকে ডেকেছেন, ধর্মের দিকে ডেকেছেন। কিন্তু কেউই বিনিময় নেননি, তারা বলেছেন বিনিময় নেব আল্লাহর কাছ থেকে।
আল্লাহ তার পবিত্র কোরআনে বলেছেন ধর্মের বিনিময় নেওয়া যাবে না। এবং তাদের অনুসরণ করা যাবে না। এই জন্যই আল্লাহ তার পবিত্র কোরআনে আরও বলেছেন তোমরা হালাল উপার্জনের জন্য জমিনে ছড়িয়ে পড়। এবং রসুল সাঃ বলেছেন তোমরা ফজরের সালাহ অর্থাৎ নামাজ শেষ হলে আল্লাহর জমিনে ছড়িয়ে পড় হালাল রিজিকের অন্বেষণ করতে।
সালামুআলাইকুম, ধন্যবাদ। হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম সাহেবের কাছে আমি একটা বিষয় জানতে চাই বিশেষ করে বলবেন কিনা জানিনা আমার প্রশ্ন। বাঙালি মুসলিমদের কাছে সমাধিক পরিচিত সূরা বাকারার ২৫৫নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসী হিসেবে। ইবনে কাসীর নামে পরিচিত যে তাফসীর বা ব্যাখ্যা গ্রন্থ , তা থেকে থেকে এই আয়াতের তাফসীর বা ব্যাখ্যা জনগণের কাছে শোনানোর জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি। আসসালামু আলাইকুম।
হেজবুত তৌহিদ এরা কোরান বিরোধী দল যেমন মিথ্যা হাদীস মিথ্যা দাজজাল মিথ্যা ইমাম মাহদী মিথ্যা ইসা নবীর ফিরে আসার গল্প বলে এসব কোরআনে নেই এগুলো সবই মিথ্যা এরা জানে না নবী মুহাম্মদ এবং চার জন খলিফা তারা কেন হাদিস ব ই লেখেননি তারা কি বোঝেনি যে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য হাদিস ব ই লাগবে এরা জানে না ইমাম বুখারী তিরমিযি নাসাই আবু দাউদ ইবনে মাজাহ বায়হাকি মিশকাত মুসলিম এদেরকে কে হাদিস লেখতে বলেছিল অর্থাৎ এদের পিছনে গেলে ইমান আমল অর্থ পরিবার সব হারাবে অর্থাৎ দাস দাসী হয়ে যাবেন তাই এদের থেকে সাবধান থাকুন বিস্তারিত জানতে কোরান এবং কাবার পথে লিখে এবং আপনার জানার কি চাহিদা সেটা লিখে সার্চ দিন
যেখানে আল্লাহ ধর্মীয় কাজের বিনিময়ে নিতে সম্পূর্ণ নিষেধ করেছেন। সেখানে আর কোন অজুহাত চলে না যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করাই সঠিক।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন মাননীয় ইমাম 🌺🌺
খুব সুন্দর ভাবে প্রশ্নের সঠিক জবাব দিয়েছেন আপনি। আপনার কথাগুলো বাস্তবসম্মত ও যুক্তিক।
আপনি একেবারে গঠনমূলক যৌক্তিক আলোচনা করেছেন আপনাকে জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আপনি সঠিক বলেছেন, দ্বীনের বিনিময় চলে না, দ্বীনের কাজ করলে বিনিময় দিবে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, ❤❤❤
দ্বীনের বিনিময় একমাত্র আল্লাহর কাছ থেকে ছাড়া কারো কাছ থেকে নেয়া সম্ভব নয়।
❤❤❤❤
আমি আগে জানতাম না ধর্মের কাজ করে টাকা পয়সা নেওয়া যাবে না, আপনার মাধ্যমেই জানতে পেরেছি, দিনের কাজ করে ধর্মের কাজ করে বিনিময় নেওয়া যাবে না, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন হারাম বলে ঘোষণা দিয়েছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ❤❤❤
দিনের বিনিময় নেওয়া আল্লাহ বলছেন আগুন খাওয়া সূরা বাকারাহ ১৭৪/১৭৬
আমি মনে করি এ প্রশ্নটা যারা করেন যে আলেমরা খাবে কি করে আমি মনে করি তারা আল্লাহর চেয়ে বড় জ্ঞানী এ প্রশ্নটা আল্লাহকে করে দেখেন আল্লাহ কেন বলেছেন দিনের বিনিময় নেওয়া হারাম আগুন খাওয়া তাহলে আল্লাহ কি বুঝেননি তারা খাবে কি করে
যেখানে যুগে যুগে নবী-রাসূলরা শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম পর্যন্ত সকলেই নিজে ইনকাম করে হালাল রিজিক উপার্জন করে খেয়েছেন তাহলে বর্তমানে যারা ওর দিনের বিনিময় অর্থ নেই তারা কি করে নেই
মাশাআল্লাহ অত্যন্ত চমৎকারভাবে প্রশ্নের সুন্দর উত্তর দিয়েছেন তারা খাবে কি করে সেটা আল্লাহর কাছ থেকেই তারা জিজ্ঞাসা করো।
তোমরা আমার আয়াতসমূহের বিনিময়ে তুচ্ছ মূল্য গ্রহণ করো না এবং শুধু আমাকেই ভয় করো।
- (সূরা আল-বাকারা, আয়াত ৪১)
যেখানে আল্লাহ ধর্মীয় কাজের বিনিময়ে নিতে সম্পূর্ণ নিষেধ করেছেন। সেখানে আর কোন অজুহাত চলে না যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করাই সঠিক।
খুব সুন্দর এবং বাস্তবমুখি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন আপনি মাননীয় ইমাম অনেক অনেক জাযাকাল্লাহ আপনাকে পুরোটা বিষয় ক্লিয়ার করে দেওয়ার জন্য।
উত্তরটা খুব যুক্তিসঙ্গত হয়েছে ভালো লাগলো
ধর্মব্যবসা হারাম!! কথাটা বলার সাথে সাথে মানুষ এই প্রশ্নটাই করে। খুব সুন্দর ও যৌক্তিক উত্তর দিয়েছেন। ভালো লাগলো।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর উত্তর ❤
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন মাননীয় ইমাম।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। মাশাআল্লাহ, মান সম্মত উত্তর দিয়েছেন।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো বলেছেন মাননীয় এমাম।
জাতির কল্যাণে এই পবিত্র কার্যক্রম চলতে থাকবে।
হেযবুত তওহীদ মাননীয় এমাম সঠিক কথাই বলেছেন।
আল্লাহ আপনাকে আমাদের জন্য হেদায়েত ও রহমত সরুপ পাঠিয়েছেন
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন মাননীয় ইমাম।
আপনার উত্তর টা ভালো লাগলো জনাব।
খুবই বাস্তব এবং যুক্তিসংগত কথা বলেছেন জাযাকাল্লাহ খাইরান
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য।
দিনের বিনিময় নেওয়া যাবে না কারণ আল্লাহ এটা হারাম করেছেন।
আপনি খুব সহজে সুন্দর ভাবে জবাব দিয়েছেন আপনার বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করছি।
মহান আল্লাহ্ পাক এক রাস্তা বন্ধ করলে দশ রাস্তা খুলে দেন। দ্বীনের বিনিময় না নিয়ে কর্মের সন্ধান করলেই আল্লাহ সাহায্য করবেন।
মাশাআল্লাহ অত্যন্ত চমৎকারভাবে যথার্থ উত্তর দিয়েছেন আসলেই তারা কি করে খাবে সেটা তো মহান আল্লাহ তাদেরকে বলে দিয়েছেন ফজরের সালাহ কায়েম করে জমিনে ছড়িয়ে পড়ার জন্য।
💛💛💛
আল্লাহ ধর্ম ব্যবসা হারাম করেছেন।
আল্লাহ বলেছেন, অনুসরণ কর তাদের যারা বিনিময় নেয় না এবং হেদায়েত প্রাপ্ত( সুরা ইয়াসিন ২১)
অনুসরণ করো তাদের, যারা কোনো বিনিময় আশাই করেনা। সূরা ইয়াসিন
❤❤❤IMAM KOTHAR ORTHO GENI , JAR UCHIT AKTA SOMAJ PORICHALONA KORA , R TAR MAINI HOA UCHIT KOMKORE 60 HAJAR TAKA❤ TOBEI ISLAM ABAR CHANGA HOBE❤ INS ALLAH❤
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন
মাশাআল্লাহ, অনেক ভালো লাগলো।
💙💙💙💙
প্রকৃত ইসলামে ধর্মের বিনিময় নেওয়ার কোন সুযোগ নাই।
Excellent answer
কেউ যদি আল্লাহর নিষেধাকে অমান্য করে তাহলে তার জবাব সে একদিন আল্লাহর কাছে দিতেই হবে হেযবুত তওহীদের কাজ হল স্পষ্টভাবে উপস্থাপনা করা।
ভাইয়ের প্রশ্ন টি ভালো লাগলো
এবং সুন্দর একটা জবাব পাইলাম
সুরা বাকারার 174 ও 175 নং আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট করেই বলেছেন।
রাইট,দ্বিনের বিনিময় নেওয়া যাবে না।
সঠিক বলছেন উনি
অনেক সুন্দর জবাব দিয়েছেন আপনি।
সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী আল্লাহর বার্তা বাহক আল্লাহর মনোনীত নেতা চলে এসেছেন, সত্যকে আর গোপন করে রাখতে পারবে না।
আপনি খুবই যৌক্তিক জবাব দিয়েছেন।
যতদিন যাবে অত ধর্মব্যবসায়ীর মুখোশ খুলে সয়ে যাবে সবাই চিনতে পারবে কে ধর্মব্যবসায়ী কথা ঠিক বলেছেন মাননীয় ইমাম
হেযবুত তওহীদের মাননীয় এমামের কথা সঠিক।
অনেক সুন্দর যুক্তি
দ্বীনের বিনিময় নেওযা আল্লাহ নিষেধ করেছেন, তাই ধর্মীয় কাজের কোন বিনিময় চলে না,
ইসলামী ধর্মের বিনিময় নেয়ার কোন সুযোগ নাই
ঠিক বলেছেন আপনি।
ধর্মব্যবসা হারাম আল্লাহর বিধান রয়েছে, আমিও ধর্ম ব্যবসায় বিরোধিতা করি।
আপনার জবাব আমার পছন্দ হয়েছে, বিশেষ করে ডাকাতি যে উদাহরণটা দিয়েছেন।
আল্লাহ আপনাকে জ্ঞানও দিয়েছেন মাশাল্লাহ।
হাদিয়া = ঐচ্ছিক উপহার (জায়েজ)
বেতন = নির্ধারিত বিনিময় (নি/ষি/দ্ধ)
সাধারণ মানুষ যা করে খায় ইমাম সাহেব তাই করে খাবে
অনুসরণ কর তাদের, যারা তোমাদের কাছে কোন বিনিময় কামনা করে না, অথচ তারা 2:26 সুপথ প্রাপ্ত।
কর্ম করে খেতে না পারলে ভিক্ষা করবে তবুও ধর্মব্যবসা করা যাবে না
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ স্পষ্টভাবে বলেছেন ধর্ম ব্যবসা হারাম।
একদম সঠিক কথা বলেছেন
আর দশজন সাধারণ মানুষের মতো ধর্মব্যবসায়ীদেরও তো চার হাত পা আছে। তারাও অন্যদের মতো কর্ম করে খাবে।
বিরাট সংকটের সুন্দর সমাধান দিয়েছেন।এখন আলেম সাহেবদের মানার উপর নির্ভর কোরছে।
আপনি গঠনমূলক যৌক্তিক জবাব দিয়েছেন।
সঠিক কথা বলেছেন
Right bolchen uni
সঠিক সত্য কথা বলেছেন
ধর্মনিয়ে ব্যবসা, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি, ধর্মকে ব্যবহার করে সুদের ব্যবসা সবই হারাম।
সহমত পোষণ করছি।
এই একই প্রশ্নের জবাব আর কিভাবে দিলে ওনারা বুঝতে পারবেন যে, দীনের বিনিময় নেওয়া আল্লাহর নিষেধ।
আল্লাহর দ্বীনের বিনিময়কে হারাম করেছেন।
ধর্ম নিয়ে বাণিজ্য আর চলবে না মানুষ এখন সচেতন মানুষ এখন এদের চরিত্র সম্পর্কে জানে
দ্বীনের কাজ করে বিনিময়ে নিলে অন্যায়কারীরা অর্থের বিনিময়ে অন্যায় কাজ করার সুযোগ পেয়ে যায়।
কোনো কালেই ধর্ম নিয়ে ব্যবসা হালাল ছিল না। যুগযুগ ধরে যত নবী-রাসুল এসেছেন সবাই সত্যের দিকে ডেকেছেন, ধর্মের দিকে ডেকেছেন। কিন্তু কেউই বিনিময় নেননি, তারা বলেছেন বিনিময় নেব আল্লাহর কাছ থেকে।
সূরা জুম্মার 10 নম্বর আয়াতে আল্লাহ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছেন।
দিনের বিনিময় নেওয়া আল্লাহ বলছেন আগুন খাওয়া সূরা বাকারাহ ১৭৪/১৭৬
আল্লাহ বলেছেন সালাহ্ সমাপ্ত করে রিজিকের অন্বেষণ করো জমিনে।
Ekmot
আসলে হাদিয়া হলো উপহার, কিন্তু তারা কি করে খাবেন সকলে মিলে যে কোন সিদ্ধান্তঃ নিতে পারেন।
যৌক্তিক আলোচনা করেছেন,,
আল্লাহ তার পবিত্র কোরআনে বলেছেন ধর্মের বিনিময় নেওয়া যাবে না। এবং তাদের অনুসরণ করা যাবে না। এই জন্যই আল্লাহ তার পবিত্র কোরআনে আরও বলেছেন তোমরা হালাল উপার্জনের জন্য জমিনে ছড়িয়ে পড়। এবং রসুল সাঃ বলেছেন তোমরা ফজরের সালাহ অর্থাৎ নামাজ শেষ হলে আল্লাহর জমিনে ছড়িয়ে পড় হালাল রিজিকের অন্বেষণ করতে।
যৌক্তিক কথাগুলো।
দ্বীনের মিনিময় নিতে হারাম।
উনারা কি করে খাবেন এটা কেমন যুক্তি সাহাবীরা কি করে খেয়েছেন নিজের উপার্জন করে খেয়েছেন বর্তমান আলেমরা কি সাহাবীদের চেয়ে বড় হয়ে গেল
ধর্মব্যবসা বাদ দিয়ে কামলা দিয়ে খাবে
কোরানের নবী ভিন্ন হাদিস ও ইতিহাসের নবী ভিন্ন পার্থক্য করা শিখুন বিস্তারিত জানতে কোরান এবং কাবার পথে লিখে এবং আপনার জানার কি চাহিদা সেটা লিখে সার্চ দিন
আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা হলে, বৈধ পথে ইনকাম করতে পারবে! হাদিয়া আর দ্বীনের বিনিময় এক বিষয় নয়! যেমন ব্যবসা আর সুদ এক নয়!
সালামুআলাইকুম, ধন্যবাদ। হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম সাহেবের কাছে আমি একটা বিষয় জানতে চাই বিশেষ করে বলবেন কিনা জানিনা আমার প্রশ্ন। বাঙালি মুসলিমদের কাছে সমাধিক পরিচিত সূরা বাকারার ২৫৫নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসী হিসেবে। ইবনে কাসীর নামে পরিচিত যে তাফসীর বা ব্যাখ্যা গ্রন্থ , তা থেকে থেকে এই আয়াতের তাফসীর বা ব্যাখ্যা জনগণের কাছে শোনানোর জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি। আসসালামু আলাইকুম।
আল্লাহ দ্বীনের বিনিময় নিষেধ করছেন।
কাজ করে খাবে
হেজবুত তৌহিদ এরা কোরান বিরোধী দল যেমন মিথ্যা হাদীস মিথ্যা দাজজাল মিথ্যা ইমাম মাহদী মিথ্যা ইসা নবীর ফিরে আসার গল্প বলে এসব কোরআনে নেই এগুলো সবই মিথ্যা এরা জানে না নবী মুহাম্মদ এবং চার জন খলিফা তারা কেন হাদিস ব ই লেখেননি তারা কি বোঝেনি যে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য হাদিস ব ই লাগবে এরা জানে না ইমাম বুখারী তিরমিযি নাসাই আবু দাউদ ইবনে মাজাহ বায়হাকি মিশকাত মুসলিম এদেরকে কে হাদিস লেখতে বলেছিল অর্থাৎ এদের পিছনে গেলে ইমান আমল অর্থ পরিবার সব হারাবে অর্থাৎ দাস দাসী হয়ে যাবেন তাই এদের থেকে সাবধান থাকুন বিস্তারিত জানতে কোরান এবং কাবার পথে লিখে এবং আপনার জানার কি চাহিদা সেটা লিখে সার্চ দিন
❤❤❤❤
আপনি একেবারে গঠনমূলক যৌক্তিক আলোচনা করেছেন আপনাকে জাযাকাল্লাহ খাইরান।
যেখানে আল্লাহ ধর্মীয় কাজের বিনিময়ে নিতে সম্পূর্ণ নিষেধ করেছেন। সেখানে আর কোন অজুহাত চলে না যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করাই সঠিক।
❤❤❤
❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
❤❤❤
❤❤❤