Видео

ইবলিশ সেজদা না করার কারণে হলো কাফের,, হতাশে আনুগত্য করল না,, আজ মানবজাতি আল্লাহর আনুগত্য করছে না তারা ব্যক্তিগত জীবনে নামাজ রোজা হজ জাকাত করলেও, রাষ্ট্রীয় সামাজিক জীবনে মানসে ব্রিটিশদের হুকুম,

মানুষ দুই প্রকার হয় কেউ মোমেন না হয় কেউ কাফের

আমরা প্রতিনিয়ত আল্লাহর হুকুম অমান্য করছি

এই জাতিও কাফের হয়ে গেছে।

মাশাআল্লাহ, সতভাগ সত্য তুলে ধরেছেন।

বর্তমানে মুসলমান নামক পুরো জাতি আজ জানতে- অজান্তেই সিরিক কুফরে লিপ্ত।

আল্লাহর হুকুম বিধি বিধান না মানলে কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত।

আল্লাহর হুকুম অমান্য করলে কাফের। এই কথাগুলো কোন ওয়াজ মাহফিলে বলে না।

আল্লাহ সাথে শিরিক করাকে আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ তার পবিত্র কোরআনে ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন।

শিরকের গুনা আল্লাহ কখনো ক্ষমা করবেন না।

অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে মানুষ তো বুঝেনা

❤❤❤❤

"তোমরা কি মনে কর যে, তোমাদেরকে এমনিই ছেড়ে দেয়া হবে যে পর্যন্ত আল্লাহ জেনে না নেবেন তোমাদের মধ্যে কারা তাঁর পথে জিহাদ করেছে, আর আল্লাহ, তাঁর রসূল ও মু’মিনদের ছাড়া অন্য কাউকে বন্ধু ও অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করেন নি? তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ বিশেষভাবে অবহিত।" (QS. At-Tawbah 9: Verse 16)

কলেমার দাবি হচ্ছে আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার বদ্ধ হওয়া এক আল্লাহর হুকুম বিধান ছাড়া আর কারো হুকুম বিধান মানিনা।

শিরক যুক্ত আমল আল্লাহ গ্রহণ করবেন না।

কিছু আল্লাহর হুকুম মানা কিছু মানুষের তৈরি হুকুম বিধান মানা শিরক আল্লাহ অন্যান্য গুণাহ ক্ষমা করলেও শিরক করা ক্ষমা করবেন না।

সঠিক কথা বলেছেন। আপনার মতন করে এভাবে কেউ কখনো আগে শেরক বুঝিয়ে দেন নি আমি কারো কাছে কখনো এভাবে শুনিনি।

আপনি একদম ঠিক বলেছেন

খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন

সঠিক কথা বলে ছেন

সঠিক কথা বলেছেন। আলহামদুলিল্লাহ

আল্লাহর আদেশ মানাই ঈমানের মূল শর্ত। এই আদেশ কিছু মানা কিছু না মানা সবথেকে বড় শির্ক যা আল্লাহ ক্ষমা না করার জন্য অঙ্গীকারাবদ্ধ।

বর্তমান আমরা শিরিকি আমল করছি আমাদের কে এক আল্লার হুকুমে ঐক্যবদ্ধ হতে হব। সৃষ্টি করতার হুকুম মানার সাথে অন্যকারো হুকুম বিধান মানা জাবে না।

আল্লার হুকুম বিধান আইন বাদদিয়ে মানুষের তৈরি হুকুম বিধান আইন মেনে কিছু আল্লার হুকুম মানে নামাজ রুজা করে আবার মানুষের হুকুম বিধান আইন মানে এটা শিরিক জা আল্লাহ খমা করেন না।

আমাদেরকে উপলব্ধি করতে হবে আল্লাহর প্রত্যেকটি বিধিনিষেধ।

আল্লাহর হুকুম বিধান অমান্য করে ইবলিশ কাফের হয়েছে।

আপনার আলোচনা থেকে পরিষ্কার বুঝতে পারলাম আল্লাহর হুকুম অমান্য করলেই সে কাফের হয়ে যায়

Excellent discussion

দারুণ, এক্কেবারে হক কথা বলেছেন আপনি। অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি।

সমস্ত অন্যায়ের বিরুদ্ধে হেযবুত ত‌ওহীদ দাঁড়িয়েছে।

ইবলিশ একটা হুকুম অমান্য করার জন্য কাফের হয়েছে আর আমরা আল্লাহর কতো হুকুম অমান্য করি আল্লাহ খমা করুন

আল্লাহর আদেশ মেনে চলতে হবে তা না হলে সে কাফের হবে।

❤❤

আল্লাহর হুকুম না মানলেই কার্যত কাফের হয়ে যায়

আল্লাহ বলেছেন ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ কর। কিছু মানা আর কিছুই না মানা এগুলো হলো শিরিক করা। তাই এখনো সময় আছে ইসলাম পরিপূর্ণভাবে মানতে হবে।

রাইট

শিরিক যুক্ত আমল আল্লাহ কবুল করবেন না। আল্লাহর হুকুমের কিছু অংশ মানা এবং কিছু অংশ না মানা একই শিরক বলে।

ইবলিশ আল্লাহর হুকুম অমান্য করল তাই ইবলিশ কাফের হলো

আল্লাহর হুকুম অমান্য করার কারণে এই জাতি কাফের মুশরিক হয়ে আছে।

মাননীয় ইমাম আপনি খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন

100%সঠিক কথা বলেছেন মাননীয় এমাম

এত সুন্দর বক্তব্য শোনার পরেও যারা হেদায়ার অনুসরণ করবে না তাদের মত দুর্ভাগা আর কেউ হবে না।

বিশ্বাস করা এক জিনিস আর আদেশ মানা অন্য জিনিস।

ইবলিশ একটা হুকুম না মানার কারণে কাফের হয়েছে, আজ আমাদের সমাজে কোরআনের শাসন চলে না, তবুও আমরা কি করে মুসলিম দাবি করছি, বুঝে আসেনা।

আমলের অহংকার ভয়ংকর, ইবলিশ আমলের অহংকার করেছিল।

যথার্থ বলেছেন

একদম ঠিক বলেছেন আপনি। অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি আমি।

সমস্ত মানবজাতি ব্যক্তিগত জীবনে আল্লাহর হুকুম মানছেন কিন্তু জাতীয় জীবনে ইবলিশের হুকুম মানছেন এদেরকে কি বলা যায়?

আল্লাহ সকল পাপ ক্ষমা করে দিবেন কিন্তু শিরক, কুফর ক্ষমা করবেন না।

❤️❤️❤️❤️❤️