আসসালামু আলাইকুম আমি আজ কয়েকদিন যাবত ফজরের নামাজ পড়তে পারি না গর্ভবস্থা সাত সপ্তাহ চলে ফজরের সময় উঠলে বমি আসে এবং মাথা ঘুরে পড়ে যেতে লাগে এবং শরীরের মধ্যে অস্থির থেকে এমন অবস্থায় আমি কিভাবে ফজরের নামাজ আদায় করব যদি বলতেন
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) হাদিস নম্বরঃ ১২৬৭ ৩০০. যদি কারো ফজরের সুন্নত বাদ পড়ে তবে সে তা কখন পড়বে? ১২৬৭. উসমান ইবন আবু শায়বা (রহঃ) ..... কায়েস ইবন আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেখতে পান যে, এক ব্যাক্তি ফজরের ফরয নামায আদায়ের পর দুই রাকাত নামায আদায় করছে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ফজরের নামায দুই রাকাত। তখন ঐ ব্যাক্তি বলেন, আমি ইতিপূর্বে ফজরের দুই রাকাত সুন্নাত আদায় করতে পারিনি, তা এখন আদায় করছি। তাঁর কথায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিরব থাকেন। (তিরমিযি, ইবন মাজা)। Narrated Qays ibn Amr: The Messenger of Allah (ﷺ) saw a person praying after the congregational prayer at dawn was over. The Messenger of Allah (ﷺ) said: There are two rak'ahs of the dawn prayer (i.e. the prescribed rak'ahs). The man replied: I did not pray the two rak'ahs before the dawn prayer. Hence I offered them now. The Messenger of Allah (ﷺ) kept silent. باب مَنْ فَاتَتْهُ مَتَى يَقْضِيهَا حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، عَنْ سَعْدِ بْنِ سَعِيدٍ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ قَيْسِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ رَأَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم رَجُلاً يُصَلِّي بَعْدَ صَلاَةِ الصُّبْحِ رَكْعَتَيْنِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " صَلاَةُ الصُّبْحِ رَكْعَتَانِ " . فَقَالَ الرَّجُلُ إِنِّي لَمْ أَكُنْ صَلَّيْتُ الرَّكْعَتَيْنِ اللَّتَيْنِ قَبْلَهُمَا فَصَلَّيْتُهُمَا الآنَ . فَسَكَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=33146
ভাই, ফরজ নামাজ বাধ্যতামূলক; সুন্নত বা নফলগুলো ঐচ্ছিক। এদের মধ্যে তো তুলনাই চলে না। সুন্নত বা নফলগুলো পড়তে পারেন বা না পারেন কিন্তু ফরজ সলাত সময়মতো আদায় করতেই হবে।
প্রতিদিন আমরা পাঁচবার ফরজ নামাজ আদায় করি। ফরজ নামাজের বাইরেও প্রত্যেক ওয়াক্তে কিছু সুন্নত নামাজ রয়েছে যা ফরজ-ওয়াজিবের মতো অপরিহার্য নয়, তবে তা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নিয়মিত আমল থেকে প্রমাণিত। নিয়মিত এই নামাজগুলো পড়তেন, বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কখনো ছাড়তেন না। এমন নামাজগুলোকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বলা হয়। প্রতিদিন ফরজ নামাজের আগে-পরের এমন সুন্নত নামাজ ১২ রাকাত। সেগুলো হলো- জোহরের আগে চার রাকাত। পরে দুই রাকাত। মাগরিবের পরে দুই রাকাত। এশার পরে দুই রাকাত। ফজরের আগে দুই রাকাত। এর বাইরে রমজান মাসে তারাবির নামাজ আদায় করাও সুন্নতে মুয়াক্কাদা। এ সম্পর্কে এক হাদিসে উম্মে হাবিবা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দিনে-রাতে ১২ রাকাত নামাজ পড়ে তার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানানো হয়। জোহরের আগে চার রাকাত। পরে দুই রাকাত। মাগরিবের পরে দুই রাকাত। এশার পরে দুই রাকাত। ফজরের আগে দুই রাকাত।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৬৩৬২) এ ধরনের সুন্নত নামাজগুলোর বিধান হলো, এসব সুন্নত কোনও কারণ ছাড়া নিয়মিত ছেড়ে দেওয়া গুনাহ, তবে হঠাৎ বিশেষ প্রয়োজনে ছাড়তে পারবে। কারণ ছাড়া এমন সুন্নত ছেড়ে দেওয়া ব্যক্তিকে তিরস্কার করা হবে, তবে তাকে ফাসিক বা কাফির বলা যাবে না। (আত-তাআরিফাতুল ফিক্বহিয়্যাহ : ৩২৮, আল-মুজিজ ফি উসুলিল ফিকহ : ৪৩৯-৪০)। সুন্নতে মুয়াক্কাদা ওয়াজিবের মতোই। অর্থাৎ ওয়াজিবের ব্যাপারে যেমন জবাবদিহি করতে হবে, তেমনি সুন্নতে মুয়াক্কাদার ক্ষেত্রে জবাবদিহি করতে হবে।
এইজন্যই আহমদুল্লাহ হুজুরের কথাগুলো সবথেকে ভালো লাগে। কত সুন্দর করে সমস্ত সমস্যার উত্তর দিয়ে থাকেন।
আমার পিয় বক্তা
আমিন
চমৎকার কথা সমাধান দিয়েছেন শায়েখ,,,,জাযাকাল্লাহ৷
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো একটা বিষয়
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। বৈশাখী টিভির সাথেই থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো ভাবে বুঝতে পারলাম ❤️🕋❤️🤲
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন প্রিয় হুজুর
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। বৈশাখীর সাথেই থাকুন।
আসাধারন বিশ্লেষণ, আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। বৈশাখী টিভির সাথেই থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ্,, সুন্দর উত্তর প্রিয় শায়েখ 😊
চমৎকার বিশ্লেষণ,,জাযাআল্লাহ খাইর
আলহামদুলিল্লাহ একটা মাসআলা শিখতে পারার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের। খুব চমৎকার ভাবে উঃ দিয়ে বুজালেন। আমার মন বলে এভাবেই বুঝে শুনে উঃ দেয়া ভাল।
অনেক সুন্দর কথা
জাজাকাল্লাহ খাইরান সুন্দর একটা তথ্য জানানোর জন্য
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, অসংখ্য ধন্যবাদ 😍
সুবহানআল্লাহ 💖💖💖
alhamdulillah, excellent delivery
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।.../////////////////
Thanks Boishakhi Tv. Very nice discus arrangement.Zajjakallaha
আপনাদের প্রশংসাই আমাদের প্রেরণার উৎস। বৈশাখী টিভির সাথেই থাকুন।
কালেমার দাওয়াত দিয়ে গেলাম.!😇
لا إله إلا الله محمد رسول اللّه
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"
🥰"𝐀𝐥𝐡𝐚𝐦𝐝𝐮𝐥𝐢𝐥𝐥𝐚𝐡"🥰
🖤🍁
লাইক পাওয়ার দাওয়াত দিয়েও লাভ হয় নাই। 🥱
আলহামদুলিল্লাহ
উত্তর পেয়ে গেলাম ❤
জরুরি একটা মাসয়ালা!
Alhamdu lillah. Ami 23 minutes por porhechi
সুবাহানআললাহ
সুন্দর উত্তর সায়েখ
ধন্যবাদ।
অসংখ্য ধন্যবাদ। হুজুর
ধন্যবাদ, বৈশাখী টিভির সাথেই থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ উত্তর টা পেলাম
ধন্যবাদ। বৈশাখীর সাথেই থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ।
সাথে সাথে পড়া উত্তম
এখানে শাফেয়ী আর হাম্বলিদের মতে সূর্যোদয়ের পূর্বে পড়বে হানাফী এবং মালেকি দের মতে সূর্যোদয়ের পরে পড়বে।
FOZOR NAMAJER FOZILOT | ফজরের নামাজ এর ফজিলত এবং গুরুত্ব
আলহামদুলিল্লাহ
ধন্যবাদ, বৈশাখী টিভির সাথেই থাকুন।
Zajakallah hojur
السلام عليكم ورحمه الله وبركاته
Mashallah
হুজুর ফজর নামাজ জদি কাজা হয়েজায় তাহলেকি জোহরের আগে ফজরের ছুনত এবং ফরজ একসাথে আদায় করতে পারবো।পিলিজ জানাবেন।
জি পারবেন
আসসালামু আলাইকুম আমি আজ কয়েকদিন যাবত ফজরের নামাজ পড়তে পারি না গর্ভবস্থা সাত সপ্তাহ চলে ফজরের সময় উঠলে বমি আসে এবং মাথা ঘুরে পড়ে যেতে লাগে এবং শরীরের মধ্যে অস্থির থেকে এমন অবস্থায় আমি কিভাবে ফজরের নামাজ আদায় করব যদি বলতেন
tnx
Good
♥️♥️♥️♥️
Hujur Samir jonno fojor Porte Kaja Hoy ki korbo
কেনো বোন?
শেখ আহমদ উল্লাহ কে বলছি শিয়া সুন্নি মতভেদ ভুলে গিয়ে ইরানের স্বপক্ষে সোচ্চার হোন।
হাদিস দেখেন সবাই,
আরিফ বিন হাবিব
জোহোরের নামাজ আর জুমার নামাজের আগে ফজরের নামাজ পড়া জাবে কি
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ১২৬৭
৩০০. যদি কারো ফজরের সুন্নত বাদ পড়ে তবে সে তা কখন পড়বে?
১২৬৭. উসমান ইবন আবু শায়বা (রহঃ) ..... কায়েস ইবন আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেখতে পান যে, এক ব্যাক্তি ফজরের ফরয নামায আদায়ের পর দুই রাকাত নামায আদায় করছে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ফজরের নামায দুই রাকাত। তখন ঐ ব্যাক্তি বলেন, আমি ইতিপূর্বে ফজরের দুই রাকাত সুন্নাত আদায় করতে পারিনি, তা এখন আদায় করছি। তাঁর কথায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিরব থাকেন। (তিরমিযি, ইবন মাজা)।
Narrated Qays ibn Amr: The Messenger of Allah (ﷺ) saw a person praying after the congregational prayer at dawn was over. The Messenger of Allah (ﷺ) said: There are two rak'ahs of the dawn prayer (i.e. the prescribed rak'ahs). The man replied: I did not pray the two rak'ahs before the dawn prayer. Hence I offered them now. The Messenger of Allah (ﷺ) kept silent. باب مَنْ فَاتَتْهُ مَتَى يَقْضِيهَا حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، عَنْ سَعْدِ بْنِ سَعِيدٍ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ قَيْسِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ رَأَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم رَجُلاً يُصَلِّي بَعْدَ صَلاَةِ الصُّبْحِ رَكْعَتَيْنِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " صَلاَةُ الصُّبْحِ رَكْعَتَانِ " . فَقَالَ الرَّجُلُ إِنِّي لَمْ أَكُنْ صَلَّيْتُ الرَّكْعَتَيْنِ اللَّتَيْنِ قَبْلَهُمَا فَصَلَّيْتُهُمَا الآنَ . فَسَكَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=33146
মাসের কয় একদিন ফজর নামাজ ছুটে যায় কী করনিও
আমি পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের ফরজ নামাজ আদায় করি সুন্নাত আদায় করি না বেশি ভাগ আমার সালাত হবে কিনা একটু জানতে চাই
ভাই, ফরজ নামাজ বাধ্যতামূলক; সুন্নত বা নফলগুলো ঐচ্ছিক। এদের মধ্যে তো তুলনাই চলে না।
সুন্নত বা নফলগুলো পড়তে পারেন বা না পারেন কিন্তু ফরজ সলাত সময়মতো আদায় করতেই হবে।
প্রতিদিন আমরা পাঁচবার ফরজ নামাজ আদায় করি। ফরজ নামাজের বাইরেও প্রত্যেক ওয়াক্তে কিছু সুন্নত নামাজ রয়েছে যা ফরজ-ওয়াজিবের মতো অপরিহার্য নয়, তবে তা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নিয়মিত আমল থেকে প্রমাণিত। নিয়মিত এই নামাজগুলো পড়তেন, বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কখনো ছাড়তেন না। এমন নামাজগুলোকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বলা হয়।
প্রতিদিন ফরজ নামাজের আগে-পরের এমন সুন্নত নামাজ ১২ রাকাত। সেগুলো হলো- জোহরের আগে চার রাকাত। পরে দুই রাকাত। মাগরিবের পরে দুই রাকাত। এশার পরে দুই রাকাত। ফজরের আগে দুই রাকাত। এর বাইরে রমজান মাসে তারাবির নামাজ আদায় করাও সুন্নতে মুয়াক্কাদা।
এ সম্পর্কে এক হাদিসে উম্মে হাবিবা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দিনে-রাতে ১২ রাকাত নামাজ পড়ে তার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানানো হয়। জোহরের আগে চার রাকাত। পরে দুই রাকাত। মাগরিবের পরে দুই রাকাত। এশার পরে দুই রাকাত। ফজরের আগে দুই রাকাত।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৬৩৬২)
এ ধরনের সুন্নত নামাজগুলোর বিধান হলো, এসব সুন্নত কোনও কারণ ছাড়া নিয়মিত ছেড়ে দেওয়া গুনাহ, তবে হঠাৎ বিশেষ প্রয়োজনে ছাড়তে পারবে। কারণ ছাড়া এমন সুন্নত ছেড়ে দেওয়া ব্যক্তিকে তিরস্কার করা হবে, তবে তাকে ফাসিক বা কাফির বলা যাবে না। (আত-তাআরিফাতুল ফিক্বহিয়্যাহ : ৩২৮, আল-মুজিজ ফি উসুলিল ফিকহ : ৪৩৯-৪০)। সুন্নতে মুয়াক্কাদা ওয়াজিবের মতোই।
অর্থাৎ ওয়াজিবের ব্যাপারে যেমন জবাবদিহি করতে হবে, তেমনি সুন্নতে মুয়াক্কাদার ক্ষেত্রে জবাবদিহি করতে হবে।
Sunnut onk important,, porte hube
হুজুর মেয়ের তো জামাত নাই তাহলে কি করবে ফযরের নামায হলে কিভাবে পরবো আগে ফরয নাকি আগে সুন্নত পরবো কাজা হলে দয়া করে জানাবেন
যদি আপনার ফজরের সুন্নত ও ফরয নামাজ দুইটাই কাযা হয়। তাহলে আগে সুন্নত পড়েই ফরজ পড়বেন।
আপনি ভুল ব্যাখ্যা করেছে সালাত নাই মানি এখানে মাকরূহ সময় সেটাই বলা হয়েছে ফজরের পর সূর্য উঠা পর্যন্ত আছরের পর সূর্য ডুবা পর্যন্ত
এট কোন হাদিস একটু বলবে প্লিজ
আসাধারন বিশ্লেষণ, আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্
ধন্যবাদ।
❤❤
❤❤❤
ধন্যবাদ, সাথেই থাকুন।
❤❤