জ্বী। পঞ্চগড়ে কোন দাওরায় হাদিস মাদরাসা নেই। নেই উচ্চতর কোন গবেষণা কেন্দ্র। অথচ এখানে কাদিয়ানীদের জামেয়া আহমদিয়া নামে গবেষণাকেন্দ্র রয়েছে। যেখান ৭ বছর মেয়াদি কাদিয়ানী মুয়াল্লিম প্রশিক্ষন দেয়া হয়।
“আমরা আহমদী মুসলিমরা ঈমান রাখি যে, খোদা তা’লা ব্যতীত কোন মা’বুদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহ আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসুল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি যে, ফিরিশ্তা, হাশর, জান্নাত এবং জাহান্নাম সত্য এবং আমরা আরও ঈমান রাখি যে, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা’লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম হতে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত হতে বিন্দু মাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধ করণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা’তকে উপদেশ দিচ্ছি যে, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কালেমা “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্” এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যূ বরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের উপর ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা’লা এবং তাঁর রসূল কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূহকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে, আর যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোটকথা, যে সমস্ত বিষয়ের উপর আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুযুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহ্লে সুন্নত জামাতের সর্ববাদী-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
@@QadianiSomachar ভাই কাদীয়ানিরা মুসলমান নাকি মুসলমান না এই সার্টিফিকেট আপনাকে কে দিতে বলেছে? আপনি কি আল্লাহ নাকি নবী? আমরা এখনও মিলাদ পরি, মানুষ মরলে কোরআন খতম দিয়ে চল্লিশা করি আবার সবেবরাত পালন করি, কবর পূজা করি, আল্লাহর রসূলের কথা বলার জন্য চুক্তিসহকারে টাকা নেই। মসজিদের নাম করে রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করি সেখান থেকে % গ্রহন করি। এতিম খানার নাম করে বাচ্চাদের রাস্তায় নামিয়ে দেই অর্থ সংগ্রহ করার জন্য ইত্যাদি ইত্যাদি। আমরাই মুসলমান হতে পেরেছি কি না তারই ঠিক নাই আর আপনি মুসলমানের সার্টিফিকেট নিয়ে বসে আছেন। আসলে আমি আপনি আসলে মুসলমান না মুসলমানের লেবাস পরে বসে আছি?
কাদিয়ানিদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন জরুরি। কাদিয়ানিদের কাছে ইসলামের শাশ্বত বানী পৌঁছে দিতে বিনামূল্যে ইসলামী বই প্রদান, আর্থসামাজিক মান উন্নয়নে সংগঠিত ভাবে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া সহ একগুচ্ছ পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার। পশ্চিমবঙ্গে গুটিকয় কাদিয়ানি বসবাস করে এবং তাদের মধ্যে এই কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে ফলে তাদের একটা অংশ বেইমান থেকে ইমানের পথে ফিরছে।
কাদিয়ানী রা আল্লাহ কসম খেয়ে বলে থাকেন যে, এক আল্লাহ ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই, এবং হযরত মুহাম্মদ সাঃ সর্বশেষ ও সর্ব উত্তম মানুষ, মির্যা সাহেব মুহাম্মাদ সাঃ এর একজন কৃতদাস সমতুল্য, তাহলে কেনো মিথ্যা কথা বলছেন, আমি বলছি এটা আমি বিশ্বাস করি আর আপনি বলছেন আমি মানি না এটা যুক্তিযুক্ত। যাই হোক মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন। আর মিথ্যাচার করার আগে অবশ্যই একবার চিন্তা করবেন আপনি মানুষ মৃত্যু মানুষের জন্য চরম সত্য। পরকাল কে ভয় করুন অন্যের কথায় না নিজে যাচাই করে তারপর মতামত প্রকাশ করুন।
কাদিয়ানীরা অনেক মানুষ তৈরি করতে পারে খ্রিস্টান মিশনারীরা যেভাবে তৈরি করছে পার্বত্য জেলাগুলোতে পার্বত্য জেলা থেকে অনেক গরীব দুঃখী মানুষ তাদেরকে কাদিয়ানী মুসলিম করা উত্তম
পঞ্চগরের আলেমরা খুনাখুনিই করতো জানে,, কোরআন হাদিসে পারে না,, যেটা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.)নিশেদ করেছেন আমাদের হুজুরা সেটাই করে,, কোনটা বিশ্বাস করবো?
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
ভাই আপনি যে বল্লেন মানুষকে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে কাদিয়ানী বানায়। আমি যতটুকু তাদের সাথে মিশেছি এবং দেখেছি তারা টাকার প্রলোভন দেখারতো দূরের কথা বরং তাদের কছে চাদা দিতে হয়। তাও আবার রিসিট কেটে। তাহলে আপনি বলেন কেও চাইবে কাদিয়ানী হতে? এসব উদ্ভট কথা কার কাছ থিকে শিখেছেন? আমি তাদের একজন প্রতিবেশী অতএব আমার চেয়ে আপনারা ভাল জানবেন না।
ভাই আপনি যদি এতই জানেন তাহলে মুসলিম না হয়ে কাদিয়ানী হলেন কেন? যাদের কার্যক্রম মতবাদ বিতর্কিত. এসব বিতর্কিত ফেতনায় যাওয়ার দরকার কি? হেদায়েতের পথ সোজা। প্যাঁচালো পথ বাদ দিয়ে কোরআন সুন্নাহর পথ ধরুন।
আমি একজন আহমদী মুসলমান। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে শেষ নবী রাসুল হিসেবে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ কালিমায় বিশ্বাসী। আর আপনারা বলেন আমরা এসব কোনকিছুতেই বিশ্বাসী না। যেখানে এসবকিছু স্বীকৃতি আমি নিজেই দেই। আরেকজন মনেপ্রাণে ইসলাম ধারি মুসলমানকে আপনারা কাফের বলছেন। আমরা আজীবন কেউ ই বেঁচে থাকব না । এইসব ভুলভাল তথ্য না ছরিয়ে মৃত্যুর পরে আল্লাহকে কি জবাব দিবেন তা প্রস্তুত করুন।
ভাই আপনারা কারা একটু বুজিয়ে বলতে পারবেন। কেনো আপনাদের বিরুদ্ধে সবাই কথা বলে।আমার জানার খুব ইচ্ছা। আপনারা হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মানেন, তা হলে কিসের এতো বিভাজন 🤔🤔🤔
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
১৮৮২ ইং সনে হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আল্লাহ্ তা’লার কাছ থেকে প্রত্যাদিষ্ট হয়ে সংস্কারক (মুজাদ্দিদ) হবার সুসংবাদ লাভ করেন এবং ১৮৮৯ ইং মোতাবেক ১৩০৬ হিজরী (অর্থাৎ হিজরী চতুর্দশ শতাব্দীর প্রারম্ভে) আল্লাহ্ তা’লার সুস্পষ্ট নির্দেশে প্রতিশ্রুত মসীহ্ এবং প্রতিক্ষীত ইমাম মাহ্দী হওয়ার দাবী করেন এবং বয়’আত গ্রহণ আরম্ভ করেন। তাঁর দাবীর সত্যতার প্রমাণ স্বরূপ পবিত্র কৃরআন ও হাদীসের ভিক্তিতে বহু নিদর্শনাবলীর মধ্যে একই রমযান মাসে (১৮৯৪ খৃষ্টাব্দে পূর্ব গোলার্ধে ও ১৮৯৫ খৃষ্টাব্দে পশ্চিম গোলার্ধে) চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের ঘটনা বিশেষভাবে উল্ল্যেখযোগ্য। তাছাড়া ভয়াবহ প্লেগের প্রাদুর্ভাব, রাশিয়ার জারের পতন, প্রথম ও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের মহা প্রলয়ংকারী ঘটনাবলী, ঘন ঘন বন্যা প্লাবন ও ভূমিকম্প এবং বঙ্গ-ভঙ্গ রদ ঘোষণার মাধ্যমে বাঙ্গালীদের বিশেষতঃ তৎকালীন হিন্দু সম্প্রদায়ের মনঃসন্তুষ্টি সাধনের ঘটনাগুলো উল্ল্যেখযোগ্য। হযরত ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আগমন সংবাদ কোন মামুলি বার্তা নয়। কেননা হযরত মুহাম্মদ (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন, ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর খবর পেলে বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যদি যেতে হয় যাবে, তাঁর বয়’আত গ্রহণ করবে এবং তাঁকে আমার সালাম পৌঁছাবে। (সুনান ইবনে মাজা, মসনদ আহ্মদ বিন হাম্বল দ্রষ্টব্য) আমরা অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আগমনের শুভ সংবাদ আপনার কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। আল্হাদুলিল্লাহ্।" ahmadiyyabangla.org/index.htm
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
ভারতবর্ষে পাঞ্জাব প্রদেশের গুরুদাসপুর জেলার কাদিয়ান গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ আলায়হেস সাল্লাম আল্লাহ্তাআলার আদেশে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ দাবী করেন। বিশেষ করে সমস্ত মুসলিম উম্মতকে এবং সাধারণভাবে সারা মানব মন্ডলীকে একই কলেমা,“লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এর পতাকাতলে সমবেত করার লক্ষ্যে তিনি ১৮৮৯ সনে এ জামাতের প্রবর্তন করেন ঐশী নির্দেশনায়। হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা আহ্মদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লামের জামালী অর্থাৎ সৌন্দর্য বিকাশক ‘আহ্মদ’ নাম অনুযায়ী ১৯০১ সনে তিনি (আঃ), এর নাম রাখেন ‘মুসলিম ফিরকা আহ্মদীয়া’। বিরুদ্ধবাদীরা এর অন্যান্য নাম দেয়। কেউ কেউ আপত্তি করে থাকেন যে, হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আঃ) এর নামানুযায়ী এ জামাতের নাম আহ্মদীয়া জামা'ত রাখা হয়েছে। এটা ঠিক নয়। শেষ যুগে হেদায়াত প্রাপ্ত জামাতের নাম যে আহ্মদীয়া জামা'ত হবে তা ইসলামের অনেক বুযুর্গ ঐশী ইঙ্গিতে তাদের পুস্তকে লিখে গেছেন। (যেমন হযরত মুজাদ্দিদ আলফে সানী (রহঃ) লিখিত মাবদা ওয়া মা’আদ পুস্তক ৫৮ পৃষ্ঠা এবং হযরত মুল্লা আলী আল্ কারী (রহঃ) লিখিত মেশ্কাতের শরাহ্ মিরকাত প্রথম খন্ড, ২৪৬ পৃষ্ঠা)। নবী করীম (সাঃ) এর বক্তব্য ‘ওয়া হিয়াল জামা'ত’ অনুযায়ী তা হবে একটি জামা'ত। আহ্মদী জামা'তই প্রকৃত পক্ষে সেই জামা'ত, আহ্মাদীয়াত ই সেই মহান আধ্যাত্মিক বিপ্লব। আহ্মদীয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতা সারা জীবন আরবী, ঊর্দূ ও ফার্সী ভাষায় ইসলাম ও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)- এর সত্যতা ও মাহাত্ম্য প্রভৃতি বিষয়ে বহু পুস্তক-পুস্তিকা লিখে সারা বিশ্বে এ আধ্যাত্মিক বিপ্লবের সূচনা করে গেছেন। ১৯০৮ সনে তাঁর (আঃ) ইন্তেকালের পরে প্রতিশ্রুত ঐশী খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়। এখন এ খেলাফতের পঞ্চম পর্যায় চলছে। প্রত্যেক খলীফার যুগেই আহ্মাদীয়াত আল্লাহ্র ফযলে আশ্চর্য ধরনের অগ্রগতিসাধন করেছে। বর্তমানে এ জামা'ত বিশ্বের প্রায় ১৮৯ টি দেশে স্থানীয় পর্যায়ে হাজার হাজার কেন্দ্র, হাজার হাজার মসজিদ ও মিশন প্রতিষ্ঠা করেছে। পৃথিবীর ৬৫ টির অধিক ভাষায় পবিত্র কুরআনের তরজমা তফসীর, ১২০ টির অধিক ভাষায় পবিত্র কুরআন, হাদীস ও মসীহ্ মাওউদ (আঃ)-এর কালামের নির্বাচিত অংশসমুহের অনুবাদ এবং বিভিন্ন ইসলামী সাহিত্যের প্রচুর সমাবেশ ঘটিয়ে সারা বিশ্বে একটি নব জাগরণ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে মুসলিম টেলিভিশন আহ্মদীয়া ইন্টারন্যাশনাল (এম.টি.এ)-এর মাধ্যমে দিনরাত্র ইসলামের প্রচারের এক নব-দিগন্তের উন্মোচন করেছে আহ্মদীয়া জামা'ত। ইসলামের সৌন্দর্যপুর্ণ শিক্ষার বিস্তৃতিদান কার্যক্রমের অংশ হিসাবে পশ্চাৎপদ মানবগোষ্ঠীতে বিশেষতঃ আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে স্কুল, কলেজ প্রতিষ্ঠা এবং সেবামুলক কাজে বহু হাসপাতাল, ক্লিনিক ইত্যাদি নির্মাণ করে চলেছে এই জামা'ত। আহ্মদীয়াত এরূপ এক বৃক্ষ, যাতে সদা বসন্ত বিরাজমান। এটা সেই বৃক্ষ, যাকে প্রকৃত মালিক খোদা তা’আলা নিজ হাতে রোপন করেছেন। এর ফল-ফলাদি সুমিষ্ট ও বিশ্বজনীন। এটা ইসলামের নবজীবন দানকারী বৃক্ষ। যে একে কাটতে চায় সে নিজেই কাটা পড়ে। যে এর ক্ষতি করার চেষ্টা করে সে নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং বিফল ও অকৃতকার্য হয়ে যায়। এটা সেই পবিত্র বৃক্ষ, যার মালী স্বয়ং খোদা। বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকে ভিজিট করুন ahmadiyyabangla.org/index.htm
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।। কিন্তু পবিত্র কোরআন এর ভাষা বর্তমানে ৭২ টি করা হয়েছে। আল্লাহ যাতে এদের আহমদীয়াত সম্পর্কে ভালো কিছু জানার ও বোঝার তৌফিক দান করেন আমীন ।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
Dhormer name sontrash badi sikha islam deina. Age moha nobi salalla he wa alihe wa sallam er sikha nin tar por manus ke islam sikhan.. islam santi o manobotar dhormo. Sontras noi.
ভাই আমাদের কওমি মাদ্রাসা স্থাপন করলে কি হবে কাদিয়ানীদের সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হলে ভালো কোরআনের তরজমা জানতে হবে,,,, যা পেট ভরে খাওয়ালাম আর দেশ ভরে জন্ম দিলো মোল্লা,, কোরআন নিয়ে পারে না লাঠি শোটায় পারে,, শুধু একটা প্রমান চাই ছিলাম,, কাদিয়ানী মিথ্যা প্রমান করতে,,
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু আপনি কি কথা বলার আগে সালাম দিয়েছে আরেকটা কথা মনে রাখেন আমরা কাদিয়ানীরা অর্থাৎ আহমদিরা বিশ্বাস করেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম শেষ নবী ও রাসুল খাতামুন নবী এইটা আহমদিদের বিশ্বাস এখন আমরা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী কে ইমাম মাহদী মানি মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছেন কেন mta সত্য সন্ধান প্রোগ্রাম দেখুন প্রশ্ন করুন আশা করি উত্তর পাবেন ইনশাল্লাহ
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
ভিডিও টা ভালো লাগলো কাদিয়ানীদের স্থানটা, অনেক সুন্দর লাগলো ড্রনশুটটা, তাদের বিষয় সম্পর্কে আমার খুব জানার ইচ্ছা আমি ইনশাআল্লাহ তাদের ওখানে যাবো দেখবো আপনার ভিডিও অর সাথে কথা গুলোর মিল আছে কিনা, কাদিয়ানী দের স্থানের ড্রোন শুট টা বাদে বাকি যায়গা গুলোর যেই ভিডিও করেছেন তা তো কোনো মিল পাচ্ছি না। কিন্তু একটা বিষয় বুজলাম না আপনি যেই যেই জায়গা গুলা দেখা লেন সেই জায়গার সাথে আপনার কথা গুলোর সাথে মিল খুজে পাচ্ছি না।তাদের এলাকায় আমি গিয়ে তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানে, ওই এলাকার ভিডিও বানানো। দেখা যাক কবে যাওয়া যায়।
ইনশাআল্লাহ আমি ও কাদিয়ানীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো ্্ যিনি ভিডিওটা তৈরি করেছে তার কথার সাথে কোনো মিলনেই ্্ কোনটা সত্য কোনটা মিত্যা নিজের চোখে না দেখে বুঝা যায় না ্্ চিলে কান নিছেগা চিলের পিছনে ঘুরলে হবে না
@RN RONY..... তোমরা কি বলতে চাও কাদিয়ানি হক?তাহলে তুমি ভুল,কোরআন থেকে জ্ঞান নাও তাহলে বুঝবে কাদিয়ানিরা কাফের,আর কাফেরের সংগ দিও না,তোমাদের সতর্ক করা আলেম দের কাজ তাই তারা সর্তক করতেছে,
সে যদি মিথ্যে বলে তাহলে সত্য কে বলছে তুমি,তোমার কাদিয়ানিদের পরিকল্পনার কোন জ্ঞান নেই তাই তুমি আবোল তাবোল বলতেছ,কাদিয়ানিরা কাফের কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী,কারন তারা কালিমা মানে না,আর কালিমা না মানলে সে অবশ্বই কাফের,
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীর সুদুরপ্রসারী নীলনকশায় কাদিয়ানী মতবাদের জন্ম। মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ইংরেজদের ফর্মুলা অনুযায়ী মিথ্যা নবুওয়তের দাবি করে। তার অনুসারীদের কাদিয়ানী সম্প্রদায় বলা হয়। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন নস্যাৎ করা এবং মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্যের বীজ বপন করাই হচ্ছে কাদিয়ানী মতবাদের উদ্দেশ্য।
Hathazari madrashar motor madrasha gorar ekti project hate nin ebong sara desh theke fund songroher Dakota nin. Sylhet theke jota sadhyo fund songroho kore debo, inshaallah.
আমাদের কাছে তথ্য আছে - কাদিয়ানীরা সিলেটে দিঘিরপাড় এলাকায় ১০ শতাংশ জমিরর উপর তাদের আস্তানা গড়ার লক্ষ্যে জমি ক্রয় করেছে। আপনারা সিলেটবাসী উদ্যোগ নিতে পারেন এ ব্যাপারে।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
mittha bola moha pap.. allah sobaike sotto janar abong bojhar towfik dan korun..... দোয়া hocce ahmodiyat er boro osro... allah sobai ke hedawat dan korun.. amin
মির্যা কাদিয়ানীর দাবি অনুযায়ী- ক. সে নবী এবং রাসূল। খ. তার উপর ওহী অবতীর্ণ হয়েছে। গ. সে স্বতন্ত্র শরীয়তের অধিকারী। ঘ. তার মাধ্যমে মুজিযা প্রকাশিত হয়েছে। ঙ. তার নিকট হযরত জিবরীল আ. আগমন করতেন। চ. ফিরিশতাগণ ওহী নিয়ে তার নিকট আসতেন। ছ. সে তার দাবিকৃত ওহীকে কুরআন মাজীদের ন্যায় অকাট্য ঘোষণা করেছে। জ. তার অস্বীকারকারীদেরকে সে কাফের ঘোষণা করেছে।৪ ঝ. আর যে একবার তাকে মানার পর তাকে প্রত্যাখ্যান করে পুনরায় ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আশ্রয় গ্রহণ করেছে সে তাকে মুরতাদ (ধর্মান্তরিত বা ধর্মত্যাগী) আখ্যা দিয়েছে। [দ্রষ্টব্য : হাকীকতুল ওহী, লেখক, মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, পৃ. ১২৪; রূহানী খাযায়েন ২২/১২৭; হাকীকতুল ওহী (বাংলা), পৃ. ৯৪]
আলহামদুলিল্লাহ্। ওয়াসসালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্। আম্মাবা’দু : পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা প্রিয় নবী রাসূলে আরাবী মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)-কে বলেছেন : ‘ওয়া খাতামান্নাবিয়্যীন’। অর্থাৎ তিনি নবীগণের আগমনীধারা সমাপ্তকারী। (কুরআন/৩৩:৪০; অনুবাদ রূহানী খাযায়েন ৩/৪৩১)। কিন্তু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মনে করে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেও একজন নবী। নাউযুবিল্লাহ। তবে তারা সেটি দূর দিয়ে ঘুরিয়ে ‘বুরুজি’ বা ‘উম্মতি’ শব্দের আশ্রয় নিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করে। আর এই জন্য এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত ও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)। রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো। ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি। বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ। এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন। এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
পঞ্চগড় জেলায় কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের অপতৎপরতার প্রতিবেদন।
ruclips.net/video/25MwO2XWbPQ/видео.html&lc=UgwlKoCf0x8SeyUZ-MF4AaABAg
কাদিয়ানি কারা বা এদের কাজ বা দাবী সম্পর্কে জানলে জানাবেন।।
পঞ্চগড় জেলায় চরমোনাইর নমুনায় মাহফিল দেওয়া উচিত।।
এবং কওমী মাদ্রাসা গড়ে তোলা উচিত।।
যেই নমুনায় দিন - দাওয়াতী কাজের উপর গুরুত্ব বেশি দিতে হবে। সমাবেশ হয় বছরে একবার। দাওয়াতী কাজের কোন সময় নেই।
পঞ্চগড়ে কওমী মাদ্রাসা স্থাপন দরকার
জ্বী। পঞ্চগড়ে কোন দাওরায় হাদিস মাদরাসা নেই। নেই উচ্চতর কোন গবেষণা কেন্দ্র। অথচ এখানে কাদিয়ানীদের জামেয়া আহমদিয়া নামে গবেষণাকেন্দ্র রয়েছে। যেখান ৭ বছর মেয়াদি কাদিয়ানী মুয়াল্লিম প্রশিক্ষন দেয়া হয়।
@@QadianiSomachar মনে হয় আপনার তথ্য ভূল রয়েছে। আপনি না যেনে লিখছেন কেন?
@@QadianiSomachar কি ভয়ানক
আমরা গর্বিত আহমদী মুসলমান হয়ে, গর্বিত মুহাম্মদ (স) এর উম্মত এবং ইমাম মাহদীর সৈনিক হয়ে। আল্লাহ আপনাদের সত্য বোঝার তৌফিক দিন।
জঙ্গী তৈরির কারখানা এসব মাদ্রাসা। আর হুজুরদের রাতারাতি বড়লোক হওয়া রাস্তা। যত মাদ্রাসা তত ওয়াজ মাহফিল তত টাকা।তত হবে হুজুরদের ধর্ম ব্যবসা রমরমা।
আপনি হয়তো না জেনে কিছু মিত্যা বলেছেন ওরা মুহাম্মদ সাঃ কে শেষ নবি মানে
আপনি কিছুই জানেন না।
@@TuhinMahmud-pq9ut আপনা কি জানেন??। কোন আহমদীর সাথে আপনি কি সরাসরি কথা বলেছেন।
ইসলামী দল গুলো এগিয়ে আসতে হবে
আল্লাহ আমাদের সকলকে সমস্ত ফিতনা থেকে হিফাজাত করে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন।।
আমিন
পঞ্চগড়ে কাদিয়ানী সম্প্রদায় এক মহামারি ও ফিতনার নাম। এদের ফিতনা ও ষড়যন্ত্রে পঞ্চগড় বাসী অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেছে।
আপনারা ব্যাবস্থা করুন,,এইখানে বড়ো বড়ো আলেম দের পাঠান
কোন লাভ নেই। ইসলামের শেষ বিজয় হযরত ইমাম মাহদী আ: মাধ্যমে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
জাযাকাল্লাহ
পঞ্চগড় ভিতরগড় এলাকায় বিভিন্ন বাড়িতে কাদিয়ানীরা দাওয়াতি কাজ করতেছে । বিভিন্ন মানুষকে পথভষ্ট্র করতেছে। কয়েকজন দ্বায়িত্ব শীলদায়ী আমাদেরকে জানিয়েছেন। তথ্যসুত্র ৩১/১২/২০২১
কিছু পদক্ষেপ নেন এলাকাবাসী মিলে।
লোকেশন দিতে পারবেন??
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক চেতনার জন্য ধন্যবাদ
পঞ্চগরে বেশি বেশি কওমি মাদ্রাসা করা দরকার...
“আমরা আহমদী মুসলিমরা ঈমান রাখি যে, খোদা তা’লা ব্যতীত কোন মা’বুদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহ আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র রসুল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি যে, ফিরিশ্তা, হাশর, জান্নাত এবং জাহান্নাম সত্য এবং আমরা আরও ঈমান রাখি যে, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা’লা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম হতে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত হতে বিন্দু মাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধ করণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা’তকে উপদেশ দিচ্ছি যে, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কালেমা “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্” এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যূ বরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের উপর ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা’লা এবং তাঁর রসূল কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূহকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে, আর যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোটকথা, যে সমস্ত বিষয়ের উপর আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুযুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহ্লে সুন্নত জামাতের সর্ববাদী-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
আপনারা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীকে ইমাম মাহদী বলে দাবি করেন, যা সম্পূর্ণ কুফর।
মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর অভিসম্পাত
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
আল্লাহ সবাইকে হিদায়াত দান করুন
এই মিথ্যা কথা গুলো বলার জন্য আল্লাহর অভিসম্পাত অচিরেই আপনার উপর আসবে ইনশাআল্লাহ।।
লানতকারী কখনো মুমিন হতে পারে না - মির্জা গুলাম কাদিয়ানী। আপনাদের বস এর ভাষায় আপনি মুমিন নন। আগে মুমিন হয়ে আসুন।
@@QadianiSomachar ভাই কাদীয়ানিরা মুসলমান নাকি মুসলমান না এই সার্টিফিকেট আপনাকে কে দিতে বলেছে? আপনি কি আল্লাহ নাকি নবী? আমরা এখনও মিলাদ পরি, মানুষ মরলে কোরআন খতম দিয়ে চল্লিশা করি আবার সবেবরাত পালন করি, কবর পূজা করি, আল্লাহর রসূলের কথা বলার জন্য চুক্তিসহকারে টাকা নেই। মসজিদের নাম করে রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করি সেখান থেকে % গ্রহন করি। এতিম খানার নাম করে বাচ্চাদের রাস্তায় নামিয়ে দেই অর্থ সংগ্রহ করার জন্য ইত্যাদি ইত্যাদি। আমরাই মুসলমান হতে পেরেছি কি না তারই ঠিক নাই আর আপনি মুসলমানের সার্টিফিকেট নিয়ে বসে আছেন। আসলে আমি আপনি আসলে মুসলমান না মুসলমানের লেবাস পরে বসে আছি?
কাদিয়ানিদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন জরুরি। কাদিয়ানিদের কাছে ইসলামের শাশ্বত বানী পৌঁছে দিতে বিনামূল্যে ইসলামী বই প্রদান, আর্থসামাজিক মান উন্নয়নে সংগঠিত ভাবে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া সহ একগুচ্ছ পরিকল্পনা গ্রহণ করা দরকার। পশ্চিমবঙ্গে গুটিকয় কাদিয়ানি বসবাস করে এবং তাদের মধ্যে এই কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে ফলে তাদের একটা অংশ বেইমান থেকে ইমানের পথে ফিরছে।
@@QadianiSomachar আমি শুধু আপনাকে কোরআন এর অনুবাদ স্বরন করিয়া দিলাম।
May " Allah " blessed.
May " Muhammad " ( sm ) pbuh beloved.
May ' Auwleia ' decivel.
কাদিয়ানীদের কাফের হওয়ার কারণসমূহ
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও তার অনুসারীরা কাফের হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কারণ হলো
১. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর নবুওয়ত দাবি করা। রেফা : এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ২২/৫০৩, রুহানী খাযায়েন ১৮/২৩১
২. হযরত ঈসা আঃ এর পিতা ব্যতিত জন্মগ্রহণ করার কথা অস্বীকার। রেফারেন্স: কিশতিয়ে নূহ, রুহানী খাযায়েন ১৯/১৮, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫৪ ও ২৫৫,
৩. হযরত ঈসা আ: কে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে পূনরায় দুনিয়াতে অবতরণ করা অস্বীকার করা। রেফারেন্স - হাক্বিকাতুল ওহী, রুহানী খাযায়েন ২২/২৬০, রুহানী খাযায়েন ১৯/৫৭৫৮, রুহানী খাযায়েন ১৯/১১৩
৪. হযরত ঈসা আ: ও হযরত মরিয়ম আ: এর শ্বানে কু-রুচিপূর্ণ বাক্য বয়ান। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ২০/৩৪৬, রুহানী খাযায়েন ২০/২৫, রুহানী খাযায়েন ২০/২৩৫ ও ২৩৬
৫. হযরত ঈসা আঃ ব্যতীত অন্য নবীদের ইহানত, বিশেষ করে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শানে বেয়াদবী মূলক কুরচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা। রেফারেন্: এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ১৭/২০৫, রুহানী খাযায়েন ২২/৫২১, রুহানী খাযায়েন ২২/৯৯
৬. হযরত ঈসাঃ আঃ এর মো’জেযার অস্বীকার করা। রেফারেন্স: আনযামে আতহুম. রুহানী খাযায়েন ১১/২৯০, রুহানী খাযায়েন ৩/২৬৩, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫
৭. ইসলামের ফরয হুকুম “জিহাদ” অস্বীকার করা। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ১৬/১৭, মাজমুয়ায়ে ইশতেহারত ৩/১৯, রুহানী খাযায়েন ৬/৩৮০
৮. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অস্বীকারকারীদের কাফের ফতুয়া দেওয়া। রেফারেন্স নুযুলুল মাসীহ, রুহানী খাযায়েন ১৮/৩৮২, তাযকেরা পৃ: ১৬৮, ৬০৭, কালিমাতুল ফছল পৃষ্ঠা ১১০; মির্যা বসির আহমদ এম. এ এর থেকে)
বিরোধীতা তো কোম করলেন না কি লাভ পেয়েছেন
আহমাদিরা প্রকৃত মুসলমান, তারা যেভাবে হযরত মোহাম্মদ সা কে ভালোবাসেন সম্মান করেন, তা অতুলনীয়।
মুহাম্মদ সাঃ এর থেকে মির্জার আলোচনা কাদিয়ানীরা বেশি করে
কাদিয়ানী রা আল্লাহ কসম খেয়ে বলে থাকেন যে, এক আল্লাহ ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই, এবং হযরত মুহাম্মদ সাঃ সর্বশেষ ও সর্ব উত্তম মানুষ, মির্যা সাহেব মুহাম্মাদ সাঃ এর একজন কৃতদাস সমতুল্য, তাহলে কেনো মিথ্যা কথা বলছেন, আমি বলছি এটা আমি বিশ্বাস করি আর আপনি বলছেন আমি মানি না এটা যুক্তিযুক্ত।
যাই হোক মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন।
আর মিথ্যাচার করার আগে অবশ্যই একবার চিন্তা করবেন আপনি মানুষ
মৃত্যু মানুষের জন্য চরম সত্য। পরকাল কে ভয় করুন অন্যের কথায় না নিজে যাচাই করে তারপর মতামত প্রকাশ করুন।
ভাই আপনি মনে হয় কাফের
কাদিয়ানীরা অনেক মানুষ তৈরি করতে পারে খ্রিস্টান মিশনারীরা যেভাবে তৈরি করছে পার্বত্য জেলাগুলোতে পার্বত্য জেলা থেকে অনেক গরীব দুঃখী মানুষ তাদেরকে কাদিয়ানী মুসলিম করা উত্তম
কাদিয়ানীরা কাফের
সব তথ্য ঠিক আছে আমার বাড়ি পঞ্চগড়।ওখানে অনেকবার যাওয়া হয়েছে। আমার বাড়ি হতে দু কিলোমিটার দূরে।
পঞ্চগড়ে আলেমদের সক্রিয় হওয়া দরকার
পঞ্চগরের আলেমরা খুনাখুনিই করতো জানে,, কোরআন হাদিসে পারে না,, যেটা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.)নিশেদ করেছেন আমাদের হুজুরা সেটাই করে,, কোনটা বিশ্বাস করবো?
কাদিয়ানি সমাচার আপনি ভুল ভাল তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। লোক কথা না শুনে , নিজে গিয়ে যাচাই-বাছাই এর আহ্বান জানাচ্ছি
@NH official কোনটি ভূল তথ্য?
@@QadianiSomachar jeta apni jana abong video upload koran sai sob totho
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
ভাই আপনি যে বল্লেন মানুষকে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে কাদিয়ানী বানায়। আমি যতটুকু তাদের সাথে মিশেছি এবং দেখেছি তারা টাকার প্রলোভন দেখারতো দূরের কথা বরং তাদের কছে চাদা দিতে হয়। তাও আবার রিসিট কেটে। তাহলে আপনি বলেন কেও চাইবে কাদিয়ানী হতে? এসব উদ্ভট কথা কার কাছ থিকে শিখেছেন? আমি তাদের একজন প্রতিবেশী অতএব আমার চেয়ে আপনারা ভাল জানবেন না।
তাদের মিশন সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা নেই।
বুঝে শুনে বলছেন নাকি মানুষ কে ঠকাচছেন?
@@QadianiSomachar আপনার বড্ড বেশি ধারনা আছে। আগে নিজে সত্য জানেন পরে এই সব ভিডিও বানাবেন। শুধু শুধু মানুষকে ভুল বুজাবেন না।
ভাই আপনি যদি এতই জানেন তাহলে মুসলিম না হয়ে কাদিয়ানী হলেন কেন?
যাদের কার্যক্রম মতবাদ বিতর্কিত. এসব বিতর্কিত ফেতনায় যাওয়ার দরকার কি?
হেদায়েতের পথ সোজা। প্যাঁচালো পথ বাদ দিয়ে কোরআন সুন্নাহর পথ ধরুন।
@@mostafakamal3444 নিশ্চয়ই তিনি কাদীয়ানি তার কাছে মনে হয়েছে কাদীয়ানিরা ভাল তাই তাদের কাছে গেছেন।
২০২৩
আজ শুক্রবার সকালে একই ঘটনা ঘটেছে
আমি একজন আহমদী মুসলমান। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে শেষ নবী রাসুল হিসেবে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ কালিমায় বিশ্বাসী। আর আপনারা বলেন আমরা এসব কোনকিছুতেই বিশ্বাসী না। যেখানে এসবকিছু স্বীকৃতি আমি নিজেই দেই। আরেকজন মনেপ্রাণে ইসলাম ধারি মুসলমানকে আপনারা কাফের বলছেন। আমরা আজীবন কেউ ই বেঁচে থাকব না । এইসব ভুলভাল তথ্য না ছরিয়ে মৃত্যুর পরে আল্লাহকে কি জবাব দিবেন তা প্রস্তুত করুন।
ঠিক আছে আপনার কথা, তবে মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানীর স্হান আপনার বিশ্বাসে কি, ক্লিয়ার করে বলেন প্লিজ
কাদিয়ানীরা কাফের কাফের এবং ১০০% কাফের
ভাই আপনারা কারা একটু বুজিয়ে বলতে পারবেন। কেনো আপনাদের বিরুদ্ধে সবাই কথা বলে।আমার জানার খুব ইচ্ছা। আপনারা হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মানেন, তা হলে কিসের এতো বিভাজন 🤔🤔🤔
আহমদী মুসলমান মানে কি ? কোরআনে আহমদী মুসলমানের কোন উল্লেখ আছে কি ?? নাকি গোলাম আহমদের উপাধি বয়ে বেড়াচ্ছেন ?
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
১৮৮২ ইং সনে হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আল্লাহ্ তা’লার কাছ থেকে প্রত্যাদিষ্ট হয়ে সংস্কারক (মুজাদ্দিদ) হবার সুসংবাদ লাভ করেন এবং ১৮৮৯ ইং মোতাবেক ১৩০৬ হিজরী (অর্থাৎ হিজরী চতুর্দশ শতাব্দীর প্রারম্ভে) আল্লাহ্ তা’লার সুস্পষ্ট নির্দেশে প্রতিশ্রুত মসীহ্ এবং প্রতিক্ষীত ইমাম মাহ্দী হওয়ার দাবী করেন এবং বয়’আত গ্রহণ আরম্ভ করেন। তাঁর দাবীর সত্যতার প্রমাণ স্বরূপ পবিত্র কৃরআন ও হাদীসের ভিক্তিতে বহু নিদর্শনাবলীর মধ্যে একই রমযান মাসে (১৮৯৪ খৃষ্টাব্দে পূর্ব গোলার্ধে ও ১৮৯৫ খৃষ্টাব্দে পশ্চিম গোলার্ধে) চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের ঘটনা বিশেষভাবে উল্ল্যেখযোগ্য। তাছাড়া ভয়াবহ প্লেগের প্রাদুর্ভাব, রাশিয়ার জারের পতন, প্রথম ও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের মহা প্রলয়ংকারী ঘটনাবলী, ঘন ঘন বন্যা প্লাবন ও ভূমিকম্প এবং বঙ্গ-ভঙ্গ রদ ঘোষণার মাধ্যমে বাঙ্গালীদের বিশেষতঃ তৎকালীন হিন্দু সম্প্রদায়ের মনঃসন্তুষ্টি সাধনের ঘটনাগুলো উল্ল্যেখযোগ্য।
হযরত ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আগমন সংবাদ কোন মামুলি বার্তা নয়। কেননা হযরত মুহাম্মদ (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন,
ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর খবর পেলে বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যদি যেতে হয় যাবে, তাঁর বয়’আত গ্রহণ করবে এবং তাঁকে আমার সালাম পৌঁছাবে। (সুনান ইবনে মাজা, মসনদ আহ্মদ বিন হাম্বল দ্রষ্টব্য)
আমরা অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আগমনের শুভ সংবাদ আপনার কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। আল্হাদুলিল্লাহ্।"
ahmadiyyabangla.org/index.htm
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
জুতাপেটা করে সাইজ করা উচিত
কি রে কাফের মুসলিম নাম বেসি চললস
ভারতবর্ষে পাঞ্জাব প্রদেশের গুরুদাসপুর জেলার কাদিয়ান গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ আলায়হেস সাল্লাম আল্লাহ্তাআলার আদেশে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ দাবী করেন। বিশেষ করে সমস্ত মুসলিম উম্মতকে এবং সাধারণভাবে সারা মানব মন্ডলীকে একই কলেমা,“লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এর পতাকাতলে সমবেত করার লক্ষ্যে তিনি ১৮৮৯ সনে এ জামাতের প্রবর্তন করেন ঐশী নির্দেশনায়। হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা আহ্মদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লামের জামালী অর্থাৎ সৌন্দর্য বিকাশক ‘আহ্মদ’ নাম অনুযায়ী ১৯০১ সনে তিনি (আঃ), এর নাম রাখেন ‘মুসলিম ফিরকা আহ্মদীয়া’। বিরুদ্ধবাদীরা এর অন্যান্য নাম দেয়। কেউ কেউ আপত্তি করে থাকেন যে, হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আঃ) এর নামানুযায়ী এ জামাতের নাম আহ্মদীয়া জামা'ত রাখা হয়েছে। এটা ঠিক নয়। শেষ যুগে হেদায়াত প্রাপ্ত জামাতের নাম যে আহ্মদীয়া জামা'ত হবে তা ইসলামের অনেক বুযুর্গ ঐশী ইঙ্গিতে তাদের পুস্তকে লিখে গেছেন। (যেমন হযরত মুজাদ্দিদ আলফে সানী (রহঃ) লিখিত মাবদা ওয়া মা’আদ পুস্তক ৫৮ পৃষ্ঠা এবং হযরত মুল্লা আলী আল্ কারী (রহঃ) লিখিত মেশ্কাতের শরাহ্ মিরকাত প্রথম খন্ড, ২৪৬ পৃষ্ঠা)। নবী করীম (সাঃ) এর বক্তব্য ‘ওয়া হিয়াল জামা'ত’ অনুযায়ী তা হবে একটি জামা'ত। আহ্মদী জামা'তই প্রকৃত পক্ষে সেই জামা'ত, আহ্মাদীয়াত ই সেই মহান আধ্যাত্মিক বিপ্লব। আহ্মদীয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতা সারা জীবন আরবী, ঊর্দূ ও ফার্সী ভাষায় ইসলাম ও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)- এর সত্যতা ও মাহাত্ম্য প্রভৃতি বিষয়ে বহু পুস্তক-পুস্তিকা লিখে সারা বিশ্বে এ আধ্যাত্মিক বিপ্লবের সূচনা করে গেছেন। ১৯০৮ সনে তাঁর (আঃ) ইন্তেকালের পরে প্রতিশ্রুত ঐশী খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়।
এখন এ খেলাফতের পঞ্চম পর্যায় চলছে। প্রত্যেক খলীফার যুগেই আহ্মাদীয়াত আল্লাহ্র ফযলে আশ্চর্য ধরনের অগ্রগতিসাধন করেছে। বর্তমানে এ জামা'ত বিশ্বের প্রায় ১৮৯ টি দেশে স্থানীয় পর্যায়ে হাজার হাজার কেন্দ্র, হাজার হাজার মসজিদ ও মিশন প্রতিষ্ঠা করেছে। পৃথিবীর ৬৫ টির অধিক ভাষায় পবিত্র কুরআনের তরজমা তফসীর, ১২০ টির অধিক ভাষায় পবিত্র কুরআন, হাদীস ও মসীহ্ মাওউদ (আঃ)-এর কালামের নির্বাচিত অংশসমুহের অনুবাদ এবং বিভিন্ন ইসলামী সাহিত্যের প্রচুর সমাবেশ ঘটিয়ে সারা বিশ্বে একটি নব জাগরণ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে মুসলিম টেলিভিশন আহ্মদীয়া ইন্টারন্যাশনাল (এম.টি.এ)-এর মাধ্যমে দিনরাত্র ইসলামের প্রচারের এক নব-দিগন্তের উন্মোচন করেছে আহ্মদীয়া জামা'ত। ইসলামের সৌন্দর্যপুর্ণ শিক্ষার বিস্তৃতিদান কার্যক্রমের অংশ হিসাবে পশ্চাৎপদ মানবগোষ্ঠীতে বিশেষতঃ আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে স্কুল, কলেজ প্রতিষ্ঠা এবং সেবামুলক কাজে বহু হাসপাতাল, ক্লিনিক ইত্যাদি নির্মাণ করে চলেছে এই জামা'ত।
আহ্মদীয়াত এরূপ এক বৃক্ষ, যাতে সদা বসন্ত বিরাজমান। এটা সেই বৃক্ষ, যাকে প্রকৃত মালিক খোদা তা’আলা নিজ হাতে রোপন করেছেন। এর ফল-ফলাদি সুমিষ্ট ও বিশ্বজনীন। এটা ইসলামের নবজীবন দানকারী বৃক্ষ। যে একে কাটতে চায় সে নিজেই কাটা পড়ে। যে এর ক্ষতি করার চেষ্টা করে সে নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং বিফল ও অকৃতকার্য হয়ে যায়। এটা সেই পবিত্র বৃক্ষ, যার মালী স্বয়ং খোদা।
বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকে ভিজিট করুন
ahmadiyyabangla.org/index.htm
আলহামদুলিল্লাহ
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।।
কিন্তু পবিত্র কোরআন এর ভাষা বর্তমানে ৭২ টি করা হয়েছে।
আল্লাহ যাতে এদের আহমদীয়াত সম্পর্কে ভালো কিছু জানার ও বোঝার তৌফিক দান করেন আমীন ।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
ছায়া নবী ,উমমতি নবী আর কাউকে বিশ্বাস করলেই সে আর মুসলমান থাকে না।
শয়তান কখনো সফল হয় না হবে না
আল্লাহ আপনাকেসহ সবাইকে ধর্ম ব্যবসা আর ধর্মের তথা ইসলামের পার্থক্য বুঝার ও প্রকৃত ইসলাম বুঝার তৌফিক দিন।
কাদিয়ানীদের জন্য উপরিক্ত দোয়া রইলো
@@QadianiSomachar আপনাদের ভিডিও বানানো ব্যবসা কাদিয়ানীদের কারণে ভালোই চলছে। কি বলেন ভাই। রাস্তায় হাত পাতানোর চেয়ে ব্যবসাটা ভালোই।
@@md.rashedmia3647 আপনিও যোগ দিন
@@QadianiSomachar আমার ওমন স্বভাব নেই ভাই।
@@md.rashedmia3647 আপনার স্বভাব এতোটাই খারাপ তাহলে
পঞ্চগরে কয়মি মাদ্রাসা শিক্ষা দরকার
Madrasa baniye ki sontras banabe.
এই জেলার হক্কানি আলেমদের উপর অনেক দ্বায়িত্ব আছে -এদের থেকে সাধারণ মানুষের ঈমান রক্ষা করার,
Allah tadar A Shorojotoo Bartoh koruk..Allah Muslim dar Kadiyani Fetnaa tika Rokkha koruk..Amin
আমিন। আল্লাহ তায়াল সবাইকে খতমে নবু্ওয়তেরর মুযাহিদ বানিয়ে দিক
পঞ্চগড়ে দাওয়াত ও তাবলীগ এর দাওয়া অতি জরুরি হয়ে পড়েছে
রাইট
Dhormer name sontrash badi sikha islam deina. Age moha nobi salalla he wa alihe wa sallam er sikha nin tar por manus ke islam sikhan.. islam santi o manobotar dhormo. Sontras noi.
মাসলাক এ আলা হযরতের মাদ্রাসা প্রয়োজন
কওমি মাদ্রাসা স্থাপন করা হোক
ভাই আমাদের কওমি মাদ্রাসা স্থাপন করলে কি হবে কাদিয়ানীদের সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হলে ভালো কোরআনের তরজমা জানতে হবে,,,, যা পেট ভরে খাওয়ালাম আর দেশ ভরে জন্ম দিলো মোল্লা,, কোরআন নিয়ে পারে না লাঠি শোটায় পারে,, শুধু একটা প্রমান চাই ছিলাম,, কাদিয়ানী মিথ্যা প্রমান করতে,,
ধন্যবাদ ভাই,,, এভাবে এগিয়ে যান
ধন্যবাদ। সাথে থাকুন
Hats off you guys for awareness
আমি যতটুকু জানি সঠিক অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে ।
হুম। সব তথ্যগুলো সঠিক
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু আপনি কি কথা বলার আগে সালাম দিয়েছে আরেকটা কথা মনে রাখেন আমরা কাদিয়ানীরা অর্থাৎ আহমদিরা বিশ্বাস করেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম শেষ নবী ও রাসুল খাতামুন নবী এইটা আহমদিদের বিশ্বাস এখন আমরা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী কে ইমাম মাহদী মানি মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছেন কেন mta সত্য সন্ধান প্রোগ্রাম দেখুন প্রশ্ন করুন আশা করি উত্তর পাবেন ইনশাল্লাহ
আপনারা মির্যা কাদিয়ানিকে মাহদি মানেন অথচ তিনি নিজেই মাহদি হওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন।
ইমাম মাহদীর আগমন শীঘ্রই হবে
আপনারা যে ইমাম মাহাদী হিসেবে মানেন এটা কি সঠিক???
Kadiyanira nirshondahe kafir kafir kafir ja kadiyanider kafir bolbe na sao kafir.........😡😡😡
আপনার প্রতিবেদন ভুল তথ্যে ভরা।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
ভিডিও টা ভালো লাগলো কাদিয়ানীদের স্থানটা, অনেক সুন্দর লাগলো ড্রনশুটটা, তাদের বিষয় সম্পর্কে আমার খুব জানার ইচ্ছা আমি ইনশাআল্লাহ তাদের ওখানে যাবো দেখবো আপনার ভিডিও অর সাথে কথা গুলোর মিল আছে কিনা, কাদিয়ানী দের স্থানের ড্রোন শুট টা বাদে বাকি যায়গা গুলোর যেই ভিডিও করেছেন তা তো কোনো মিল পাচ্ছি না। কিন্তু একটা বিষয় বুজলাম না আপনি যেই যেই জায়গা গুলা দেখা লেন সেই জায়গার সাথে আপনার কথা গুলোর সাথে মিল খুজে পাচ্ছি না।তাদের এলাকায় আমি গিয়ে তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানে, ওই এলাকার ভিডিও বানানো। দেখা যাক কবে যাওয়া যায়।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। আমরা অদক্ষ হাতে একটি প্রতিবেদন করেছি। আপনি আরো ভালে কিছু তৈরী করুন। ধন্যবাদ
ইনশাআল্লাহ আমি ও কাদিয়ানীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো ্্ যিনি ভিডিওটা তৈরি করেছে তার কথার সাথে কোনো মিলনেই ্্ কোনটা সত্য কোনটা মিত্যা নিজের চোখে না দেখে বুঝা যায় না ্্ চিলে কান নিছেগা চিলের পিছনে ঘুরলে হবে না
Mass Allah post
Kadianira iman k jagroto korte asheche, age janun tarpor protibedun koron...
আর কতো মিথ্যাচার করবেন
*live & let live...
?
কওমি মাদ্রাসা হওয়া খুব দ্রত কাজ করার সকলকেই উদুক্তা নিতে হবে
Vi ato din a apnar subscriber ato bashi keno?
@RahitaSiddiqueLinda আমি তো জানি না ভাই।
Apni vaiy muslim na!apni kivabe kadiani nia bania bania kotha bolsen.dowa kore kadiani ra kemon ektu a bepare idea nin.tarpor nanus k sottota bolun.
কাদিয়ানী কাফের i
সাথে থাকুন
মিথ্যা আর কতো কাল
আপনি তো আজীবন এই এক কথা বলে আসছেন.
@RN RONY..... তোমরা কি বলতে চাও কাদিয়ানি হক?তাহলে তুমি ভুল,কোরআন থেকে জ্ঞান নাও তাহলে বুঝবে কাদিয়ানিরা কাফের,আর কাফেরের সংগ দিও না,তোমাদের সতর্ক করা আলেম দের কাজ তাই তারা সর্তক করতেছে,
সে যদি মিথ্যে বলে তাহলে সত্য কে বলছে তুমি,তোমার কাদিয়ানিদের পরিকল্পনার কোন জ্ঞান নেই তাই তুমি আবোল তাবোল বলতেছ,কাদিয়ানিরা কাফের কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী,কারন তারা কালিমা মানে না,আর কালিমা না মানলে সে অবশ্বই কাফের,
তা হলে অর্থ ইসব কিছুর কারণ। তাই বেচে থাকার জন্য অর্থ কে প্রধান্য দেয়া দরকার।
আহমদীয়াত পবিত্র ❤❤❤❤
মিথ্যা ভিডিও বানিয়ে অপপ্রচারকারীদের উপর আল্লাহর অভিশাপ
আপনি সত্য তুলে ধরেন...
faltu video....
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
ওদের ওখান থেকে বের করে দেয়া হোক
Report is great lier
ভাই কাদিয়ানী মানে কি??
ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীর সুদুরপ্রসারী নীলনকশায় কাদিয়ানী মতবাদের জন্ম। মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ইংরেজদের ফর্মুলা অনুযায়ী মিথ্যা নবুওয়তের দাবি করে। তার অনুসারীদের কাদিয়ানী সম্প্রদায় বলা হয়। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন নস্যাৎ করা এবং মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্যের বীজ বপন করাই হচ্ছে কাদিয়ানী মতবাদের উদ্দেশ্য।
Ahmodiya moslim jamat ki kadiyani please bolben
@@wonderraha2379 hoy
মিথ্যাবাদির উপর আল্লাহ'র লানত
False news.
Hathazari madrashar motor madrasha gorar ekti project hate nin ebong sara desh theke fund songroher Dakota nin. Sylhet theke jota sadhyo fund songroho kore debo, inshaallah.
আসসালামু আলাইকুম। আপনার্ গুরুত্বপূর্ণ কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের কাছে তথ্য আছে - কাদিয়ানীরা সিলেটে দিঘিরপাড় এলাকায় ১০ শতাংশ জমিরর উপর তাদের আস্তানা গড়ার লক্ষ্যে জমি ক্রয় করেছে। আপনারা সিলেটবাসী উদ্যোগ নিতে পারেন এ ব্যাপারে।
@@QadianiSomachar dighir par (!) Kon dighir par? Bistarito janaben, please.
Kadianira 100 parsent kafer
Sob mittha..
মুসলমান হিসেবে সবাই এক ই কাজ করে
কাপের কাপের কাদিয়ানী রা কাপের
ধন্যবাদ। বানান গুলো ঠিক করে নিন।
কাফের ,কাফের, কাদিয়ানী সম্প্রদায় কাফের
Real Muslim kadiyani
হাস্যকর
@@QadianiSomachar Sunni mosolman encourages Islamic terrorism
কাফের কাদিয়ানি
ভাই আগে সত্য যাচাই করুন
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
Kadiyanider k besh sara korte hbe
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
mittha bola moha pap.. allah sobaike sotto janar abong bojhar towfik dan korun..... দোয়া hocce ahmodiyat er boro osro... allah sobai ke hedawat dan korun.. amin
মির্যা কাদিয়ানীর দাবি অনুযায়ী-
ক. সে নবী এবং রাসূল।
খ. তার উপর ওহী অবতীর্ণ হয়েছে।
গ. সে স্বতন্ত্র শরীয়তের অধিকারী।
ঘ. তার মাধ্যমে মুজিযা প্রকাশিত হয়েছে।
ঙ. তার নিকট হযরত জিবরীল আ. আগমন করতেন।
চ. ফিরিশতাগণ ওহী নিয়ে তার নিকট আসতেন।
ছ. সে তার দাবিকৃত ওহীকে কুরআন মাজীদের ন্যায় অকাট্য ঘোষণা করেছে।
জ. তার অস্বীকারকারীদেরকে সে কাফের ঘোষণা করেছে।৪
ঝ. আর যে একবার তাকে মানার পর তাকে প্রত্যাখ্যান করে পুনরায় ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আশ্রয় গ্রহণ করেছে সে তাকে মুরতাদ (ধর্মান্তরিত বা ধর্মত্যাগী) আখ্যা দিয়েছে। [দ্রষ্টব্য : হাকীকতুল ওহী, লেখক, মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী, পৃ. ১২৪; রূহানী খাযায়েন ২২/১২৭; হাকীকতুল ওহী (বাংলা), পৃ. ৯৪]
Right insa allah.sotto ta akdin opore asbei.. Tobe sobai. Hedayed pabe na jemon ai chennel er malik munafik ra
ভাই এই ভাবে মিথ্যা কি ভাবে বলেন।
আলহামদুলিল্লাহ্। ওয়াসসালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্। আম্মাবা’দু :
পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা প্রিয় নবী রাসূলে আরাবী মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)-কে বলেছেন : ‘ওয়া খাতামান্নাবিয়্যীন’।
অর্থাৎ তিনি নবীগণের আগমনীধারা সমাপ্তকারী। (কুরআন/৩৩:৪০; অনুবাদ রূহানী খাযায়েন ৩/৪৩১)। কিন্তু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মনে করে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেও একজন নবী। নাউযুবিল্লাহ। তবে তারা সেটি দূর দিয়ে ঘুরিয়ে ‘বুরুজি’ বা ‘উম্মতি’ শব্দের আশ্রয় নিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করে। আর এই জন্য এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত ও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
কোনটি মিথ্যা
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। মহান আল্লাহর ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ, মুফতি শুয়াইব ইবরাহিম এবং মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
এই কাফের কাদিয়ানীরা তাদের কাফের কাদিয়ানীকে না মানার কারণে আমাদের কোটি কোটি মুসলমানকে কাফের বলে, শুধু কাফের নয়, পাক্কা কাফের বলে। অতএব, অবলিলায় আমরা কাদিয়ানীদেরকে কাফের বলবো।
Batpar
কাদিয়ানীদের শুধু বাটপার বললেই হবে না।
Oder sudu pitoni dete hobe
কাদিয়ানীদের কাফের হওয়ার কারণসমূহ
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও তার অনুসারীরা কাফের হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কারণ হলো
১. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর নবুওয়ত দাবি করা। রেফা : এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ২২/৫০৩, রুহানী খাযায়েন ১৮/২৩১
২. হযরত ঈসা আঃ এর পিতা ব্যতিত জন্মগ্রহণ করার কথা অস্বীকার। রেফারেন্স: কিশতিয়ে নূহ, রুহানী খাযায়েন ১৯/১৮, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫৪ ও ২৫৫,
৩. হযরত ঈসা আ: কে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে পূনরায় দুনিয়াতে অবতরণ করা অস্বীকার করা। রেফারেন্স - হাক্বিকাতুল ওহী, রুহানী খাযায়েন ২২/২৬০, রুহানী খাযায়েন ১৯/৫৭৫৮, রুহানী খাযায়েন ১৯/১১৩
৪. হযরত ঈসা আ: ও হযরত মরিয়ম আ: এর শ্বানে কু-রুচিপূর্ণ বাক্য বয়ান। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ২০/৩৪৬, রুহানী খাযায়েন ২০/২৫, রুহানী খাযায়েন ২০/২৩৫ ও ২৩৬
৫. হযরত ঈসা আঃ ব্যতীত অন্য নবীদের ইহানত, বিশেষ করে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শানে বেয়াদবী মূলক কুরচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা। রেফারেন্: এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ১৭/২০৫, রুহানী খাযায়েন ২২/৫২১, রুহানী খাযায়েন ২২/৯৯
৬. হযরত ঈসাঃ আঃ এর মো’জেযার অস্বীকার করা। রেফারেন্স: আনযামে আতহুম. রুহানী খাযায়েন ১১/২৯০, রুহানী খাযায়েন ৩/২৬৩, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫
৭. ইসলামের ফরয হুকুম “জিহাদ” অস্বীকার করা। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ১৬/১৭, মাজমুয়ায়ে ইশতেহারত ৩/১৯, রুহানী খাযায়েন ৬/৩৮০
৮. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অস্বীকারকারীদের কাফের ফতুয়া দেওয়া। রেফারেন্স নুযুলুল মাসীহ, রুহানী খাযায়েন ১৮/৩৮২, তাযকেরা পৃ: ১৬৮, ৬০৭, কালিমাতুল ফছল পৃষ্ঠা ১১০; মির্যা বসির আহমদ এম. এ এর থেকে)