প্রথম তিনটা আযান শুনে আমার মন বার বার কেপে উঠলো ভয়ে, জানিনা কেন, শুধু ভাবছি তারাও আল্লাহর ইবাদত করার চেষ্টা করছে কতো কষ্ট করছে, কিন্তু ভুল পথে। কারণ তারা পথ ভ্রষ্ট তাদের চিন্তা ভাবনা ভুল। মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের কতো ভালো রেখেছেন, আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা আমাকে এবং আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন।।।
@@aswinimitra5994আল্লাহর কাছে মানুষ সবাই সমান,,কিন্তু আপনাকে কি আল্লাহ বলেছে ভুল পথে যেতে,,,আল্লাহ তো কোরআন হাদিস প্রিয় নবীর কথা অনুসারে চলতে বলেছে,,,,
আলহামদুলিল্লাহ্। ওয়াসসালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্। আম্মাবা’দু : পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা প্রিয় নবী রাসূলে আরাবী মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)-কে বলেছেন : ‘ওয়া খাতামান্নাবিয়্যীন’। অর্থাৎ তিনি নবীগণের আগমনীধারা সমাপ্তকারী। (কুরআন/৩৩:৪০; অনুবাদ রূহানী খাযায়েন ৩/৪৩১)। কিন্তু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মনে করে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেও একজন নবী। নাউযুবিল্লাহ। তবে তারা সেটি দূর দিয়ে ঘুরিয়ে ‘বুরুজি’ বা ‘উম্মতি’ শব্দের আশ্রয় নিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করে। আর এই জন্য এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত ও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
আমি এই পুরো ভিডিও টা মনোযোগ সহকারে দেখলাম এবং প্রতি টা আজান ভালো করে শুনলাম আলহামদুলিল্লাহ মুসলমানদের আজান শুনলে মন অন্তর ঠান্ডা হয়ে যায়,,আমি আবারো আলহামদুলিল্লাহ বলি আমি মুসলিম এবং শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) উম্মত ❤️❤️ (বি: দ্র:)যে আমার এই মন্তব্য টা পড়বে সে যেন একটা লাইক দেয় কারণ আমি যাতে এই ভিডিও টা মনোযোগ সহকারে আবারো দেখতে পারি
আলহামদুলিল্লাহ্। ওয়াসসালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্। আম্মাবা’দু : পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা প্রিয় নবী রাসূলে আরাবী মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)-কে বলেছেন : ‘ওয়া খাতামান্নাবিয়্যীন’। অর্থাৎ তিনি নবীগণের আগমনীধারা সমাপ্তকারী। (কুরআন/৩৩:৪০; অনুবাদ রূহানী খাযায়েন ৩/৪৩১)। কিন্তু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মনে করে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেও একজন নবী। নাউযুবিল্লাহ। তবে তারা সেটি দূর দিয়ে ঘুরিয়ে ‘বুরুজি’ বা ‘উম্মতি’ শব্দের আশ্রয় নিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করে। আর এই জন্য এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত ও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
@@khokondatta2486 মহান আল্লাহর কথা মানতেই হবে, না হলে মৃত্যুর পর চিরকাল জাহান্নাম থাকতে হবে যাকে অনন্তকাল বলা হয় যার শেষ নেই । এটাই ফারাক তোমারা মানুষ আমরা মানুষ আল্লাহর কাছে গ্ৰহনযৌগ্ৰ আমরা অর্থাৎ মুসলমানরাই পাবে কারণ তারা আল্লাহ এবং আখেরি নবী মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ঈমান এনেছিল পাঁচ কালেমা শরিফের উপর , কেয়ামত দিবসের উপর অর্থাৎ কেয়ামত হবে , সমস্ত নবী রাসুল দের উপর, কোরআন শরীফ হাদীস শরীফের উপর , ফেরেস্তাগনের উপর , আল্লাহ যত দুনিয়াতে কিতাব পাঠিয়ে ছিলো অর্থাৎ সমগ্ৰ কিতাব সমূহের উপর ঈমান এনেছিল তারা ইনশাআল্লাহ নাজাত পাবে , যদি কেউ শিরক করে মূর্তী পূজা করে আল্লাহ তায়ালা এবং নবী রাসুল দের সাথে বেয়াদব করে , এবং মানুষ হত্যা করে, জিনা অর্থাৎ ধর্ষন করে মহিলাদের সাথে (একমাত্র সামী স্ত্রী সাথে সহবাস করা যাবে যেটা হালাল) তাদের জন্য ভয়ংকর আজাব অপেক্ষা করছে । ভাই ফিরে আসুন আল্লাহ এবং নবীর উপর ঈমান আনুন দুনিয়াতে কেউ চিরকাল থাকবে না মরে যাবেন একদিন না হলে অনন্তকাল কঠিন আজাবে অর্থাৎ শাস্তিতে ভুগবেন যেটাকে জাহান্নাম বলা হয় , জাহান্নামের সাতটি ভাগ অত্যান্ত ভয়াবহ। আল্লাহর কাছে মনোনিত ধর্ম ইসলাম । কতদিন ভাববেন একা এসেছেন পৃথিবীতে একা পৃথিবীতে ছেড়ে বিদায় নিবেন দাওয়াত দিচ্ছি ফিরে আসুন আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে মানুন সমগ্ৰ নবী রাসুল কে মানুন। মানা না মানা আপনার ব্যাপার কষ্ট পেলে ক্ষমা করবেন ভাই ।
শুধুমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালা চাইলেই কেউ হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পারবেন অন্যথায় মহান রব্বুল আলামীনের দোস্ত হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চাইলেও তার প্রাণপ্রিয় চাচা তার জীবনের সবথেকে আপনজন যার কাছে মহান রব্বুল আলামীন নবীজিকে আসলেই ঋণী করে রেখেছিলেন তবুও হেদায়েত লাভে ব্যর্থ হয়েছিলেন যদিও শেষ মুহূর্তে এসে তার প্রাণপ্রিয় চাচারও ভীষণ ইচ্ছা ছিল হেদায়েত লাভের কিন্তু দয়াময় নির্ভুল ন্যায়বিচারক মহান রব্বুল আলামীন আমাদেরকে শিক্ষা দান করার জন্য আদম সন্তানকে শিক্ষা দান করার জন্য তার প্রিয় দোস্তর আন্তরিক একটি নেক আশাবাদ কবুল করতে পারেননি!
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
শুনে অবাক হতে হয়, কাদিয়ানীরা কলেমা নিয়েও মুসলমানদের শুরু থেকেই ধোকা দিয়ে আসছে। কেননা তাদের পুস্তক সমূহে লিখা আছে : কলেমার “মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” এর মর্মার্থে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীও শামিল। এ সম্পর্কে জানতে পড়ুন ‘কালিমাতুল ফছল’ (উর্দূ) ষষ্ঠ অধ্যায় পৃষ্ঠা ৬৮ (হার্ডকপি); লিখক মির্যাপুত্র মির্যা বশির আহমদ এম.এ। উল্লেখ্য, মির্যা কাদিয়ানী তার এই পুত্রকে ‘নবীগণের চাঁদ’ উপাধী দিয়েছেন। ফলে তিনি কাদিয়ানী জামাতের নিকট খুবই গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিতে পরিণত হন। মির্যা কাদিয়ানীর কথিত ইলহামী পুস্তক ‘তাযকিরাহ’ (চতুর্থ এডিশন)’র ভুমিকাটিও তার উক্ত ছেলেরই লিখা। সীরাতে মাহদী (খন্ড ১-৫) সবটুকু ঐ ছেলেরই রচনা। অতএব, বুঝা গেল বাহ্যিকভাবে তাদের কলেমা আমাদের মতই মনে হলেও কিন্তু মর্মগতভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই তারা একই কলেমা পড়া সত্ত্বেও অমুসলিম।
@@QadianiSomachar Barechu (Hebrew: ברכו, also Borchu) is a part of the Jewish prayer service, functioning as a call to prayer. It is recited before the blessings over the Shema at Shacharit and Maariv, and before each aliyah in the Torah reading. Some congregations also recite it toward the end of both Shacharit and Maariv, for the benefit of those who arrived late to the service.[1] এই জুইশদের বাড়েছু/বর্ছু~ কমসেকম ১০০০ বিসি থেকে প্রচলিত আছে, অর্থাৎ ইস্লামের ১,৫০০ বছর আগে থেকেই চলে আসছে➤ যাকে একটু হেরফের করে, মুহম্মদের নাম ঢুকিয়ে আধান বা আযান করা হয়েছে~ যদিও জিউ "হাদান" শব্দটা ইসলামের মুয়াজ্জিন শব্দের সমতুল। কিন্তু কপি করতে গেলে, এতোটুকু গড়বড় হয়েই থাকে! 😂 👇👇 *A Hazan* (/ˈhɑːzən/;[1] Hebrew: [χaˈzan], lit. Hazan) or chazzan (Hebrew: חַזָּן ḥazzān, plural ḥazzānim; Yiddish khazn; Ladino Hasan) is a Jewish musician or precentor trained in the vocal arts who helps lead the congregation in songful prayer.[2] "" হাযান কে মুহম্মদ উর্ফ আল্লাহ, একটু বিকৃত করে আযান নাম দিয়েছে, যেমন আব্রাহাম কে ইব্রাহীম 😜 মেরী কে মরিয়ম, যীশু কে ঈসা..... বলে ফেক অরিজিনালিটি দেখানোর মতো মুর্খতা করেছে কুরানে! 😂 এখানে একটু পার্থক্য আছে~ একচুয়ালি মুয়াজ্জিনের নাম (হাযানিম) আযান রাখা উচিত ছিলো, কিন্তু এটা অশিক্ষিত খাতামে নবি~ শুধু লোকের মুখে শুনে, না বুঝেই কপি করার ফলাফল~ যা আজো মাদারেসের ছাগু অন্যের খাতা থেকে কপি মারতে গিয়ে করে ফ্যালে হামেশাই! 🤭 আজ মহা-চোরের চুরি ধরা খাচ্ছে!
আহা, আমাদের মুসলিম সুন্নি আজান পবিত্র আজান, যা হযরত বেলাল (রাঃ) দিয়েছিলেন সর্বপ্রথম, সুবাহান-আল্লাহ... মহান আল্লাহতালা'র দরবারে নামাজ পড়ে ফরিয়াত জানাই, যারা অমুসলিম রয়েছে এবং ইসলামের সহী সুন্নাহ'র মধ্যে নেই তাদের প্রত্যেক কে মহান আল্লাহ যেনো সঠিক পথে ফেরার তৌফিক দান করেন, আমিন,
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে শুকরিয়া আদায় করছি যে তিনি আমাকে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ দান করেছেন কত সুন্দর আমাদের আযান শুনলে মনটা ভরে যায়
আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলিম, আমি আমার ধর্ম কে ভিষণ ভালোবাসি এবং শ্রদ্ধা করি। মাশাল্লাহ আমাদের মুসলমানদের আজান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী এবং শ্রেষ্ঠ সুর বলেই মানি। আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলিম।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
ইসলামই শ্রেষ্ঠ। আর এটাই সত্য ধর্ম। আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন। আমি গর্বিত আমি মুসলিম। আমার ধর্ম ইসলাম। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক। তাহার কোন শরিক নাই এবং হযরত মুহাম্মদ (সা:) আল্লাহর প্রেরিত বান্দা এবং রাসুল।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
@@bmruhulamin1160 Barechu (Hebrew: ברכו, also Borchu) is a part of the Jewish prayer service, functioning as a call to prayer. It is recited before the blessings over the Shema at Shacharit and Maariv, and before each aliyah in the Torah reading. Some congregations also recite it toward the end of both Shacharit and Maariv, for the benefit of those who arrived late to the service.[1] এই জুইশদের বাড়েছু/বর্ছু~ কমসেকম ১০০০ বিসি থেকে প্রচলিত আছে, অর্থাৎ ইস্লামের ১,৫০০ বছর আগে থেকেই চলে আসছে➤ যাকে একটু হেরফের করে, মুহম্মদের নাম ঢুকিয়ে আধান বা আযান করা হয়েছে~ যদিও জিউ "হাদান" শব্দটা ইসলামের মুয়াজ্জিন শব্দের সমতুল। কিন্তু কপি করতে গেলে, এতোটুকু গড়বড় হয়েই থাকে! 😂 👇👇 *A Hazan* (/ˈhɑːzən/;[1] Hebrew: [χaˈzan], lit. Hazan) or chazzan (Hebrew: חַזָּן ḥazzān, plural ḥazzānim; Yiddish khazn; Ladino Hasan) is a Jewish musician or precentor trained in the vocal arts who helps lead the congregation in songful prayer.[2] "" হাযান কে মুহম্মদ উর্ফ আল্লাহ, একটু বিকৃত করে আযান নাম দিয়েছে, যেমন আব্রাহাম কে ইব্রাহীম 😜 মেরী কে মরিয়ম, যীশু কে ঈসা..... বলে ফেক অরিজিনালিটি দেখানোর মতো মুর্খতা করেছে কুরানে! 😂 এখানে একটু পার্থক্য আছে~ একচুয়ালি মুয়াজ্জিনের নাম (হাযানিম) আযান রাখা উচিত ছিলো, কিন্তু এটা অশিক্ষিত খাতামে নবি~ শুধু লোকের মুখে শুনে, না বুঝেই কপি করার ফলাফল~ যা আজো মাদারেসের ছাগু অন্যের খাতা থেকে কপি মারতে গিয়ে করে ফ্যালে হামেশাই! 🤭 আজ মহা-চোরের চুরি ধরা খাচ্ছে!
আমি জানিনা কতটা ভাগ্য ভালো হলে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হওয়া যায় আর শ্রেষ্ঠ ধর্ম মুসলিম ধর্ম পাওয়া যায় আল্লাহর কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া আল্লাহ আমাকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর উম্মত হিসেবে এই দুনিয়া পাঠাইছে আর সত্য ধর্ম মুসলিম ধর্ম আমাকে দান করছেন আমিন❤
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন। সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের। মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
শুনে অবাক হতে হয়, কাদিয়ানীরা কলেমা নিয়েও মুসলমানদের শুরু থেকেই ধোকা দিয়ে আসছে। কেননা তাদের পুস্তক সমূহে লিখা আছে : কলেমার “মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” এর মর্মার্থে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীও শামিল। এ সম্পর্কে জানতে পড়ুন ‘কালিমাতুল ফছল’ (উর্দূ) ষষ্ঠ অধ্যায় পৃষ্ঠা ৬৮ (হার্ডকপি); লিখক মির্যাপুত্র মির্যা বশির আহমদ এম.এ। উল্লেখ্য, মির্যা কাদিয়ানী তার এই পুত্রকে ‘নবীগণের চাঁদ’ উপাধী দিয়েছেন। ফলে তিনি কাদিয়ানী জামাতের নিকট খুবই গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিতে পরিণত হন। মির্যা কাদিয়ানীর কথিত ইলহামী পুস্তক ‘তাযকিরাহ’ (চতুর্থ এডিশন)’র ভুমিকাটিও তার উক্ত ছেলেরই লিখা। সীরাতে মাহদী (খন্ড ১-৫) সবটুকু ঐ ছেলেরই রচনা। অতএব, বুঝা গেল বাহ্যিকভাবে তাদের কলেমা আমাদের মতই মনে হলেও কিন্তু মর্মগতভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই তারা একই কলেমা পড়া সত্ত্বেও অমুসলিম।
আমরা কেউ কাফের না , সবাই মুসলিম ।সব ই ভাগ হয়ে গেলে পৃথিবীতে মুসলিম দাড়াবে 60 কোটি । শুনতে ভালো লাগবে না । আর অন্যরা যদি আমাদের কাফের বলে তখন কি মারামারি করবেন ? অবশ্য আপনারা এটা করতে পছন্দ করেন । ঠিক বললাম তো ?
প্রথম তিনটা আযান শুনে আমার মন বার বার কেপে উঠলো ভয়ে, জানিনা কেন, শুধু ভাবছি তারাও আল্লাহর ইবাদত করার চেষ্টা করছে কতো কষ্ট করছে, কিন্তু ভুল পথে। কারণ তারা পথ ভ্রষ্ট তাদের চিন্তা ভাবনা ভুল। মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আমাদের কতো ভালো রেখেছেন, আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা আমাকে এবং আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন।।।
🥺🥺🥺
পরম ত্রাতা সকলকে এক দৃষ্টিতে দেখেন। তার কাছে সকলেই সমান।
Kichu janar checta corun.,,,
কাদিয়ানী কাফের।
@@aswinimitra5994আল্লাহর কাছে মানুষ সবাই সমান,,কিন্তু আপনাকে কি আল্লাহ বলেছে ভুল পথে যেতে,,,আল্লাহ তো কোরআন হাদিস প্রিয় নবীর কথা অনুসারে চলতে বলেছে,,,,
মাশাআল্লাহ
কলিজা ঠান্ডা করা আযান
লক্ষকোটি শুকরিয়া জানাই আল্লাহ পাক আমাকে মুসলিম ঘরে জন্ম দিয়েছে
সুবহানাল্লাহি আলহামদুলিল্লাহি ওয়ালইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার। অবশ্যই মুসলমানদের আযান সবচেয়ে শ্রুতি মধুর, অনেক সুন্দর।
আলহামদুলিল্লাহ্। ওয়াসসালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্। আম্মাবা’দু :
পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা প্রিয় নবী রাসূলে আরাবী মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)-কে বলেছেন : ‘ওয়া খাতামান্নাবিয়্যীন’।
অর্থাৎ তিনি নবীগণের আগমনীধারা সমাপ্তকারী। (কুরআন/৩৩:৪০; অনুবাদ রূহানী খাযায়েন ৩/৪৩১)। কিন্তু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মনে করে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেও একজন নবী। নাউযুবিল্লাহ। তবে তারা সেটি দূর দিয়ে ঘুরিয়ে ‘বুরুজি’ বা ‘উম্মতি’ শব্দের আশ্রয় নিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করে। আর এই জন্য এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত ও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
আমি এতোই ভাগ্যবান!যে আমি হযরত মোহাম্মদ (স:) এর উম্মত হয়েছি। এবং ইসলাম ধর্মে জন্মগ্রহন করেছি। আল্লাহর দরবারে অশেষ শুকরিয়া জানাই আলহামদুলিল্লাহ
আমি মুসলিম বলে নয় , চার টি আযান শুনলাম মহান আল্লাহ রহমতেই বরকতে আমাদের মুসলমানদের আযান সব চেয়ে সুন্দর এবং মধুর আওয়াজ যতই শুনি ততই শুনতে মনে চায় ।
♥
ইহুদিডা ক্যাঙ্গারুর তিন নাম্বার বাচ্চার মতো লাফায় কেন??? 🤭🤭🤭
sia rao to musolman
@@QadianiSomachar kadianisomasar
@@QadianiSomachar ৯oo৯
আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া যে তিনি আমাকে আমার প্রিয় নবীর উম্মত বানিয়ে দুনিয়াতে পাঠিয়েছে -আমিন।
মহান রবের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আমি একটা মুসলিম পরিবারে জন্ম হয়ে সহি আকিদা পেয়েছি
মুসলমানদের আযান ❤️। কত সুন্দর , কত মনোমুগ্ধকর। কলিজা ঠান্ডা করে দেয়❤
এটা ভন্ডদের
মাশাআল্লাহ সব থেকে বেশি শ্রুতিমধুর লাগলো মুসলিমদের আযান।
আমি এই পুরো ভিডিও টা মনোযোগ সহকারে দেখলাম এবং প্রতি টা আজান ভালো করে শুনলাম আলহামদুলিল্লাহ মুসলমানদের আজান শুনলে মন অন্তর ঠান্ডা হয়ে যায়,,আমি আবারো আলহামদুলিল্লাহ বলি আমি মুসলিম এবং শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) উম্মত ❤️❤️
(বি: দ্র:)যে আমার এই মন্তব্য টা পড়বে সে যেন একটা লাইক দেয় কারণ আমি যাতে এই ভিডিও টা মনোযোগ সহকারে আবারো দেখতে পারি
চার টি আজান শুনলাম ভাই আমার মনে হলো মুসলমান দের আজান সবচেয়ে উত্তর ও সুন্দর অসাধারন সু মদুর দনি
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবহানআল্লাহ আল্লাহু আকবার
মুসলমানের আজান সেরা
আলহামদুলিল্লাহ্। ওয়াসসালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্। আম্মাবা’দু :
পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা প্রিয় নবী রাসূলে আরাবী মুহাম্মদ মুস্তফা (সা:)-কে বলেছেন : ‘ওয়া খাতামান্নাবিয়্যীন’।
অর্থাৎ তিনি নবীগণের আগমনীধারা সমাপ্তকারী। (কুরআন/৩৩:৪০; অনুবাদ রূহানী খাযায়েন ৩/৪৩১)। কিন্তু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মনে করে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেও একজন নবী। নাউযুবিল্লাহ। তবে তারা সেটি দূর দিয়ে ঘুরিয়ে ‘বুরুজি’ বা ‘উম্মতি’ শব্দের আশ্রয় নিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করে। আর এই জন্য এরা ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত ও কাফের জাতির অন্তর্ভুক্ত।
কাদিয়ানী শিয়া ইহুদি সব বাতিল মহান আল্লাহ বলেছেন মুসলিম হয়ে আমার কাছে আসো
Agee manus hou.
@@khokondatta2486 মহান আল্লাহর কথা মানতেই হবে, না হলে মৃত্যুর পর চিরকাল জাহান্নাম থাকতে হবে যাকে অনন্তকাল বলা হয় যার শেষ নেই । এটাই ফারাক তোমারা মানুষ আমরা মানুষ আল্লাহর কাছে গ্ৰহনযৌগ্ৰ আমরা অর্থাৎ মুসলমানরাই পাবে কারণ তারা আল্লাহ এবং আখেরি নবী মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লেল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ঈমান এনেছিল পাঁচ কালেমা শরিফের উপর , কেয়ামত দিবসের উপর অর্থাৎ কেয়ামত হবে , সমস্ত নবী রাসুল দের উপর, কোরআন শরীফ হাদীস শরীফের উপর , ফেরেস্তাগনের উপর , আল্লাহ যত দুনিয়াতে কিতাব পাঠিয়ে ছিলো অর্থাৎ সমগ্ৰ কিতাব সমূহের উপর ঈমান এনেছিল তারা ইনশাআল্লাহ নাজাত পাবে , যদি কেউ শিরক করে মূর্তী পূজা করে আল্লাহ তায়ালা এবং নবী রাসুল দের সাথে বেয়াদব করে , এবং মানুষ হত্যা করে, জিনা অর্থাৎ ধর্ষন করে মহিলাদের সাথে (একমাত্র সামী স্ত্রী সাথে সহবাস করা যাবে যেটা হালাল) তাদের জন্য ভয়ংকর আজাব অপেক্ষা করছে ।
ভাই ফিরে আসুন আল্লাহ এবং নবীর উপর ঈমান আনুন দুনিয়াতে কেউ চিরকাল থাকবে না মরে যাবেন একদিন না হলে অনন্তকাল কঠিন আজাবে অর্থাৎ শাস্তিতে ভুগবেন যেটাকে জাহান্নাম বলা হয় , জাহান্নামের সাতটি ভাগ অত্যান্ত ভয়াবহ। আল্লাহর কাছে মনোনিত ধর্ম ইসলাম ।
কতদিন ভাববেন একা এসেছেন পৃথিবীতে একা পৃথিবীতে ছেড়ে বিদায় নিবেন দাওয়াত দিচ্ছি ফিরে আসুন আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে মানুন সমগ্ৰ নবী রাসুল কে মানুন। মানা না মানা আপনার ব্যাপার কষ্ট পেলে ক্ষমা করবেন ভাই ।
সেই হিবেবে ক্বউমিও বাতিল
@@khokondatta2486 j
@@khokondatta2486 ~~€€€
আলহামদুলিল্লাহ
নিসন্দেহে আমাদের আযান দুনিয়ার সবচেয়ে সুমধুর ।। কারণ আমরা হযরত মোহাম্মদ( সঃ) এর উম্মত
মুসলমানদের আযান সবচেয়ে সুমধুর এবং শ্রেষ্ঠ আযান। আলহামদুলিল্লাহ! ❤️❤️❤️❤️❤️
আমি চারটি আযান শুনলাম সব চেয় নিকুত মধুর কণ্ঠ আমাদের মুসলমানদের আযান খুব সুন্দর ❤❤❤
হযরত বেলাল এর কন্ঠে যে আযান ছিলো হ্যা এটাই আমাদের মুসলমানদের আযান মাশাল্লাহ! ❤️
মুসলমানের আজান নিশ্চয়ই অনেক সুন্দর,,,, শুনলে হৃদয় শীতল হয়ে যায়।
right
মুসলিম সম্প্রদায়ের আযান অনেক অনেক সুন্দর আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন
চোখে পানি আর অন্তরে ভয় আসলো মুসলমানদের আজান শুনেই।
আলহামদুলিল্লাহ,,, আল্লাহ আপনি আমাকে মুসলিম হিসেবে পাঠিয়েছেন।
চোখে পানি আসা ভালো। অনেকেই চেষ্টা করেও আনতে পারে না
কলিজা ঠান্ডা হবার মতো আমাদের মোসলমামের আজান।আমি গরবীত হযরত মোহাম্মদ(স:)এর উম্মতহয়ে
হযরত মোহাম্মদ নিজেই শয়তানের পূজারি ছিলেন।
আলহামদুলিল্লাহ সবচাইতে মুসলমানদের আজান সহি এবং খুব সুন্দর হয়েছে
ধন্যবাদ। শেয়ার করে দ্বীন প্রচারে সহযোগী হোন। ♥
শুধুমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালা চাইলেই কেউ হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পারবেন অন্যথায় মহান রব্বুল আলামীনের দোস্ত হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চাইলেও তার প্রাণপ্রিয় চাচা তার জীবনের সবথেকে আপনজন যার কাছে মহান রব্বুল আলামীন নবীজিকে আসলেই ঋণী করে রেখেছিলেন তবুও হেদায়েত লাভে ব্যর্থ হয়েছিলেন যদিও শেষ মুহূর্তে এসে তার প্রাণপ্রিয় চাচারও ভীষণ ইচ্ছা ছিল হেদায়েত লাভের কিন্তু দয়াময় নির্ভুল ন্যায়বিচারক মহান রব্বুল আলামীন আমাদেরকে শিক্ষা দান করার জন্য আদম সন্তানকে শিক্ষা দান করার জন্য তার প্রিয় দোস্তর আন্তরিক একটি নেক আশাবাদ কবুল করতে পারেননি!
োোোলোলোোো
@@QadianiSomachar পাঁঠা কোথাকার
@@QadianiSomachar aaaaaaaaaaaaaa
সর্বশ্রেষ্ঠ আজান হচ্ছে আমাদের মুসলমানদের আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক এবং সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক আমিন
সবচেয়ে সুন্দর যে আযান আল্লাহর আরশ পৌঁছে যায় আমাদের বিল্লাহ এর আর মুসলিম বিশ্বের আযান আমীন
H!6
H!6
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মুসলিমদের আযান সবচাইতে সেরা যার কোন তুলুনা হয় না।
♥
Mosl man dar again baàst
মুসলিমদের আযানে যে কতোটা শান্তি সেটা ভোরের আযানের সুর কানে আসলেই বোঝা যায় প্রানটা জুরিয়ে যায় ❤️
আমি আগে জানতাম আযান ও নানা প্রকার থাকে তবে আমি মুসলিম এবং শেষ আজানটা শুনে প্রাণ জুড়িয়ে গেল 😊
আলহামদুলিল্লাহ
পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো ও শান্তির ধর্ম ইসলাম এবং খুব সুন্দর ও মধুর সুরের আজান হয়েছে ইসলাম ধর্মের আলহামদুলিল্লাহ
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
আমি গর্বিত আমি একজন মুসলিম আমার নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ঠিক
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ❤
আল্লাহর দরবারে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আমাকে সুন্নি মুসলিম পরিবারে প্রেরণ করেছেন,
আলহামদুলিল্লাহ আমি সুন্নি মুসলিম।
আমি একজন উপজাতি হয়ে বলতেছি, চারটি আযানের মধ্যে মুসলমানদের আযান অনেক সুন্দর লাগছে।
মুসলিমদের আযান শুনলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়🥰
আল্লাহ হেদায়েত দান করুন
সঠিক কথা বলেছেন, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
❤❤
❤❤@@MdHabib-vw6oy
❤
আলহামদুলিল্লাহ, সবথেকে সুন্দর মুসলমানদের আযান
♥
শুনে অবাক হতে হয়, কাদিয়ানীরা কলেমা নিয়েও মুসলমানদের শুরু থেকেই ধোকা দিয়ে আসছে। কেননা তাদের পুস্তক সমূহে লিখা আছে : কলেমার “মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” এর মর্মার্থে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীও শামিল। এ সম্পর্কে জানতে পড়ুন ‘কালিমাতুল ফছল’ (উর্দূ) ষষ্ঠ অধ্যায় পৃষ্ঠা ৬৮ (হার্ডকপি); লিখক মির্যাপুত্র মির্যা বশির আহমদ এম.এ। উল্লেখ্য, মির্যা কাদিয়ানী তার এই পুত্রকে ‘নবীগণের চাঁদ’ উপাধী দিয়েছেন। ফলে তিনি কাদিয়ানী জামাতের নিকট খুবই গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিতে পরিণত হন। মির্যা কাদিয়ানীর কথিত ইলহামী পুস্তক ‘তাযকিরাহ’ (চতুর্থ এডিশন)’র ভুমিকাটিও তার উক্ত ছেলেরই লিখা। সীরাতে মাহদী (খন্ড ১-৫) সবটুকু ঐ ছেলেরই রচনা। অতএব, বুঝা গেল বাহ্যিকভাবে তাদের কলেমা আমাদের মতই মনে হলেও কিন্তু মর্মগতভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই তারা একই কলেমা পড়া সত্ত্বেও অমুসলিম।
@@QadianiSomachar
Barechu (Hebrew: ברכו, also Borchu) is a part of the Jewish prayer service, functioning as a call to prayer. It is recited before the blessings over the Shema at Shacharit and Maariv, and before each aliyah in the Torah reading. Some congregations also recite it toward the end of both Shacharit and Maariv, for the benefit of those who arrived late to the service.[1]
এই জুইশদের বাড়েছু/বর্ছু~ কমসেকম ১০০০ বিসি থেকে প্রচলিত আছে, অর্থাৎ ইস্লামের ১,৫০০ বছর আগে থেকেই চলে আসছে➤ যাকে একটু হেরফের করে, মুহম্মদের নাম ঢুকিয়ে আধান বা আযান করা হয়েছে~ যদিও জিউ "হাদান" শব্দটা ইসলামের মুয়াজ্জিন শব্দের সমতুল। কিন্তু কপি করতে গেলে, এতোটুকু গড়বড় হয়েই থাকে! 😂
👇👇
*A Hazan* (/ˈhɑːzən/;[1] Hebrew: [χaˈzan], lit. Hazan) or chazzan (Hebrew: חַזָּן ḥazzān, plural ḥazzānim; Yiddish khazn; Ladino Hasan) is a Jewish musician or precentor trained in the vocal arts who helps lead the congregation in songful prayer.[2]
"" হাযান কে মুহম্মদ উর্ফ আল্লাহ, একটু বিকৃত করে আযান নাম দিয়েছে, যেমন আব্রাহাম কে ইব্রাহীম 😜 মেরী কে মরিয়ম, যীশু কে ঈসা..... বলে ফেক অরিজিনালিটি দেখানোর মতো মুর্খতা করেছে কুরানে! 😂 এখানে একটু পার্থক্য আছে~ একচুয়ালি মুয়াজ্জিনের নাম (হাযানিম) আযান রাখা উচিত ছিলো, কিন্তু এটা অশিক্ষিত খাতামে নবি~ শুধু লোকের মুখে শুনে, না বুঝেই কপি করার ফলাফল~ যা আজো মাদারেসের ছাগু অন্যের খাতা থেকে কপি মারতে গিয়ে করে ফ্যালে হামেশাই! 🤭 আজ মহা-চোরের চুরি ধরা খাচ্ছে!
আহা, আমাদের মুসলিম সুন্নি আজান পবিত্র আজান, যা হযরত বেলাল (রাঃ) দিয়েছিলেন সর্বপ্রথম, সুবাহান-আল্লাহ...
মহান আল্লাহতালা'র দরবারে নামাজ পড়ে ফরিয়াত জানাই, যারা অমুসলিম রয়েছে এবং ইসলামের সহী সুন্নাহ'র মধ্যে নেই তাদের প্রত্যেক কে মহান আল্লাহ যেনো সঠিক পথে ফেরার তৌফিক দান করেন, আমিন,
যত গুলো আযান শুনলাম এর মধ্যে আমাদের অর্থাৎ মুসলমানের আযান শুনে মন ভরে গেল, সুবহানাল্লাহ।
নিজের পায়খানার গন্ধ নাকে আসলেও ঘৃণা লাগে না,,,কারন সেটা নিজের গু৷ ,,
কিন্তু সেই গু যখন অন্যের হয় তখন ঠিকি নাকে গন্ধ লাগে,,,
।।
আলহামদুলিল্লাহ।(মুসলমান দের আজান সবথেকে সুন্দর)
আমারা মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত আর আমরা মুসলমান আমাদের আযানি সেরা আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্। আল্লাহ তায়ালার দরবারে লাখ লাখ শুকরিয়া যে ওনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম ধর্মে আমাকে মুসলমান হিসেবে পাঠিয়েছেন 🕋😇
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে শুকরিয়া আদায় করছি যে তিনি আমাকে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ দান করেছেন কত সুন্দর আমাদের আযান শুনলে মনটা ভরে যায়
আলহামদুলিল্লাহ আমি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত এবং ওনার ওয়াদা মোতাবিক চলার চেসটা কোরব আমিন আমিন আমিন সুম্মা আমীন
আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলিম, আমি আমার ধর্ম কে ভিষণ ভালোবাসি এবং শ্রদ্ধা করি। মাশাল্লাহ আমাদের মুসলমানদের আজান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী এবং শ্রেষ্ঠ সুর বলেই মানি। আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলিম।
ভাইআমি,আপনার,সাথে একমাত্র
Masaallah
মুসলিম হয়ে জম্নেছি এজন্য আমরা ধন্য এবং ধন্যবাদ মহান স্রষ্ঠাকে।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া আদায় করি আমাদের ধর্ম ইসলাম সুন্দর ধর্ম তাই এই ধর্মের আযান খুব সুন্দর মাশাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ, মহান আল্লার দরবারে লাখো কটি শুকরিয়া। আমি মুসলিম আমার নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)।আমার ধর্মই শ্রেষ্ঠ ধর্ম।
আমাদের মুসলমানদের আযানের চেয়ে সুন্দর আযান আর নেই ইনশাআল্লাহ
মুসলমানদের আজান সব থেকে বেশি সুন্দর,, 👌👌👌👌👌👌 এবং সুমধুর,,, যা শুনলে অন্তর শীতল হয়ে যায়,,,,👌👌👌👌👌
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
আমার কাছে শেশের আযানটা শুনে অনেক ভালো লাগছে এই জন্য লাইক দিলাম
একমাত্র সুন্নি মুসলিমদের আযান সত্য সু্ন্দর এবং সুস্পষ্ট 🥰🥰🥰🥰 আলহামদুলিল্লাহ আমরা সুন্নি মুসলিম 🥰🥰🥰🥰
কাদিয়ানীদের কাফের হওয়ার কারণসমূহ
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও তার অনুসারীরা কাফের হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কারণ হলো
১. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর নবুওয়ত দাবি করা। রেফা : এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ২২/৫০৩, রুহানী খাযায়েন ১৮/২৩১
২. হযরত ঈসা আঃ এর পিতা ব্যতিত জন্মগ্রহণ করার কথা অস্বীকার। রেফারেন্স: কিশতিয়ে নূহ, রুহানী খাযায়েন ১৯/১৮, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫৪ ও ২৫৫,
৩. হযরত ঈসা আ: কে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে পূনরায় দুনিয়াতে অবতরণ করা অস্বীকার করা। রেফারেন্স - হাক্বিকাতুল ওহী, রুহানী খাযায়েন ২২/২৬০, রুহানী খাযায়েন ১৯/৫৭৫৮, রুহানী খাযায়েন ১৯/১১৩
৪. হযরত ঈসা আ: ও হযরত মরিয়ম আ: এর শ্বানে কু-রুচিপূর্ণ বাক্য বয়ান। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ২০/৩৪৬, রুহানী খাযায়েন ২০/২৫, রুহানী খাযায়েন ২০/২৩৫ ও ২৩৬
৫. হযরত ঈসা আঃ ব্যতীত অন্য নবীদের ইহানত, বিশেষ করে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শানে বেয়াদবী মূলক কুরচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা। রেফারেন্: এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ১৭/২০৫, রুহানী খাযায়েন ২২/৫২১, রুহানী খাযায়েন ২২/৯৯
৬. হযরত ঈসাঃ আঃ এর মো’জেযার অস্বীকার করা। রেফারেন্স: আনযামে আতহুম. রুহানী খাযায়েন ১১/২৯০, রুহানী খাযায়েন ৩/২৬৩, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫
৭. ইসলামের ফরয হুকুম “জিহাদ” অস্বীকার করা। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ১৬/১৭, মাজমুয়ায়ে ইশতেহারত ৩/১৯, রুহানী খাযায়েন ৬/৩৮০
৮. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অস্বীকারকারীদের কাফের ফতুয়া দেওয়া। রেফারেন্স নুযুলুল মাসীহ, রুহানী খাযায়েন ১৮/৩৮২, তাযকেরা পৃ: ১৬৮, ৬০৭, কালিমাতুল ফছল পৃষ্ঠা ১১০; মির্যা বসির আহমদ এম. এ এর থেকে)
আল্লাহ আমাকে মুসলিম পরিবারে জন্ম দিয়েছেন বলে হাজার হাজার শুকরিয়া
আমি একজন মুসলমান সবার আজানের চেয়ে আমাদের আজান সবচেয়ে বেশি সুমধুর শুনলে কলিজা শীতল হয়ে আসে সুবহানাল্লাহ।
তুই মুসলমান?
লানত তোর জিন্দেগির প্রতি।
আরবি গোলামের ছা
অল হাম টু আল্লাহ 😂
আলহামদুলিল্লাহ, ইসলামের দাওয়াত দিয়ে গেলাম। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ❤❤
মুসলমানদের আজান মধুর, দোয়া ও ভালবাসা অবিরাম
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর আযান মুসলমানদের ও এটাই সবচেয়ে সঠিক। আমিন।
Hmm
সঠিক বলেছেন আপনাকে ধন্যবাদ জাজাকাল্লাহ খায়ের আলহামদুলিল্লাহ আমরা মুসলিম
@@amiruddinmolla6821 হ্র
Kadiani are siyara ki omoslim naki. Alada dol akta..
@@emanahmed6290
কাদিয়ানী সম্প্রদায় কাফের।
আলহামদুলিল্লাহ মুসলমানদের আজানের সাথে কারো তুলনা হয় না।
Shia ra ki muslim noi
কাদিয়ানীদের কাফের হওয়ার কারণসমূহ
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও তার অনুসারীরা কাফের হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কারণ হলো
১. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর নবুওয়ত দাবি করা। রেফা : এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ২২/৫০৩, রুহানী খাযায়েন ১৮/২৩১
২. হযরত ঈসা আঃ এর পিতা ব্যতিত জন্মগ্রহণ করার কথা অস্বীকার। রেফারেন্স: কিশতিয়ে নূহ, রুহানী খাযায়েন ১৯/১৮, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫৪ ও ২৫৫,
৩. হযরত ঈসা আ: কে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে পূনরায় দুনিয়াতে অবতরণ করা অস্বীকার করা। রেফারেন্স - হাক্বিকাতুল ওহী, রুহানী খাযায়েন ২২/২৬০, রুহানী খাযায়েন ১৯/৫৭৫৮, রুহানী খাযায়েন ১৯/১১৩
৪. হযরত ঈসা আ: ও হযরত মরিয়ম আ: এর শ্বানে কু-রুচিপূর্ণ বাক্য বয়ান। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ২০/৩৪৬, রুহানী খাযায়েন ২০/২৫, রুহানী খাযায়েন ২০/২৩৫ ও ২৩৬
৫. হযরত ঈসা আঃ ব্যতীত অন্য নবীদের ইহানত, বিশেষ করে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শানে বেয়াদবী মূলক কুরচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা। রেফারেন্: এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ১৭/২০৫, রুহানী খাযায়েন ২২/৫২১, রুহানী খাযায়েন ২২/৯৯
৬. হযরত ঈসাঃ আঃ এর মো’জেযার অস্বীকার করা। রেফারেন্স: আনযামে আতহুম. রুহানী খাযায়েন ১১/২৯০, রুহানী খাযায়েন ৩/২৬৩, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫
৭. ইসলামের ফরয হুকুম “জিহাদ” অস্বীকার করা। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ১৬/১৭, মাজমুয়ায়ে ইশতেহারত ৩/১৯, রুহানী খাযায়েন ৬/৩৮০
৮. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অস্বীকারকারীদের কাফের ফতুয়া দেওয়া। রেফারেন্স নুযুলুল মাসীহ, রুহানী খাযায়েন ১৮/৩৮২, তাযকেরা পৃ: ১৬৮, ৬০৭, কালিমাতুল ফছল পৃষ্ঠা ১১০; মির্যা বসির আহমদ এম. এ এর থেকে)
আহা মুসলিমদের আযান শুনলেই মনটা ভরে যায়, আমি মুসলিম আমি গর্বিত 🌹❣
আমি মুসলিম আমি আললাহুর কাছে হাজারো কুটি সালাম জানাই,,আমাকে মুসলিম হিসেবে বানিয়েছে,,আলহামদুলিল্লাহ,, আমাদের আযান সবার সেরা
আলহামদুলিল্লাহ আমরা মুসলিমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি
যেটা আল্লাহর বানী সেটাই উত্তম। মুসলমানদের আজান পৃথিবীর সৃষ্ট সুর।
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭)
মাশাআল্লাহ আমি গর্বিত হরযত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত হিসেবে ❤
কোনো সন্দেহ নেই যে মুসলমানদের আযান সবচেয়ে বেশি সুন্দর। মাশআল্লাহ
আল্লাহ জাহান্নাম পূর্ণ করবেন, তা কাদিয়ানী ও শিয়াদের দেখলে বোঝা যায়। আল্লাহ উনাদের হেদায়েত দিক। আমিন।
আল্লাহু আকবার, আমি মুসলিম । মুহাম্মাদ (স) আল্লাহ প্রেরিত রালূল। তিনিই শেষ নবী।
হে আমার মালিক তাদের এই ভুল পথ থেকে সঠিক পথ দেখান, আমিন 🤲🤲
ইসলামই শ্রেষ্ঠ। আর এটাই সত্য ধর্ম। আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন। আমি গর্বিত আমি মুসলিম। আমার ধর্ম ইসলাম। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক। তাহার কোন শরিক নাই এবং হযরত মুহাম্মদ (সা:) আল্লাহর প্রেরিত বান্দা এবং রাসুল।
আহা আহা মুসলমানের আজান শুনলে জীবন জুড়িয়ে যায় ও আত্মা শান্ত হয়ে যায়
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
আল্লাহ তোমার কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া যে আমাকে মুসলিম হিসাবে দুনিয়ায় পাঠিয়েছো
আলহামদুলিল্লাহ
কাদিয়ানীদের কাফের হওয়ার কারণসমূহ
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও তার অনুসারীরা কাফের হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কারণ হলো
১. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর নবুওয়ত দাবি করা। রেফা : এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ২২/৫০৩, রুহানী খাযায়েন ১৮/২৩১
২. হযরত ঈসা আঃ এর পিতা ব্যতিত জন্মগ্রহণ করার কথা অস্বীকার। রেফারেন্স: কিশতিয়ে নূহ, রুহানী খাযায়েন ১৯/১৮, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫৪ ও ২৫৫,
৩. হযরত ঈসা আ: কে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে পূনরায় দুনিয়াতে অবতরণ করা অস্বীকার করা। রেফারেন্স - হাক্বিকাতুল ওহী, রুহানী খাযায়েন ২২/২৬০, রুহানী খাযায়েন ১৯/৫৭৫৮, রুহানী খাযায়েন ১৯/১১৩
৪. হযরত ঈসা আ: ও হযরত মরিয়ম আ: এর শ্বানে কু-রুচিপূর্ণ বাক্য বয়ান। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ২০/৩৪৬, রুহানী খাযায়েন ২০/২৫, রুহানী খাযায়েন ২০/২৩৫ ও ২৩৬
৫. হযরত ঈসা আঃ ব্যতীত অন্য নবীদের ইহানত, বিশেষ করে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শানে বেয়াদবী মূলক কুরচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা। রেফারেন্: এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ১৭/২০৫, রুহানী খাযায়েন ২২/৫২১, রুহানী খাযায়েন ২২/৯৯
৬. হযরত ঈসাঃ আঃ এর মো’জেযার অস্বীকার করা। রেফারেন্স: আনযামে আতহুম. রুহানী খাযায়েন ১১/২৯০, রুহানী খাযায়েন ৩/২৬৩, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫
৭. ইসলামের ফরয হুকুম “জিহাদ” অস্বীকার করা। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ১৬/১৭, মাজমুয়ায়ে ইশতেহারত ৩/১৯, রুহানী খাযায়েন ৬/৩৮০
৮. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অস্বীকারকারীদের কাফের ফতুয়া দেওয়া। রেফারেন্স নুযুলুল মাসীহ, রুহানী খাযায়েন ১৮/৩৮২, তাযকেরা পৃ: ১৬৮, ৬০৭, কালিমাতুল ফছল পৃষ্ঠা ১১০; মির্যা বসির আহমদ এম. এ এর থেকে)
বার বার শুনতে ইচ্ছে করে মুসলমান দের আজান, সুবহান আল্লাহ্
আলহাদুল্লিলা সবচেয়ে সুন্দর মুসলমানদের আজান ।
Hmm
আলহামদুলিল্লাহ শব্দের বানান ঠিক করে দিয়েন।
@@masudmia353 AllHamToAllah 🤭
সুবহানাল্লাহ শ্রষ্ঠ আজান
@@bmruhulamin1160
Barechu (Hebrew: ברכו, also Borchu) is a part of the Jewish prayer service, functioning as a call to prayer. It is recited before the blessings over the Shema at Shacharit and Maariv, and before each aliyah in the Torah reading. Some congregations also recite it toward the end of both Shacharit and Maariv, for the benefit of those who arrived late to the service.[1]
এই জুইশদের বাড়েছু/বর্ছু~ কমসেকম ১০০০ বিসি থেকে প্রচলিত আছে, অর্থাৎ ইস্লামের ১,৫০০ বছর আগে থেকেই চলে আসছে➤ যাকে একটু হেরফের করে, মুহম্মদের নাম ঢুকিয়ে আধান বা আযান করা হয়েছে~ যদিও জিউ "হাদান" শব্দটা ইসলামের মুয়াজ্জিন শব্দের সমতুল। কিন্তু কপি করতে গেলে, এতোটুকু গড়বড় হয়েই থাকে! 😂
👇👇
*A Hazan* (/ˈhɑːzən/;[1] Hebrew: [χaˈzan], lit. Hazan) or chazzan (Hebrew: חַזָּן ḥazzān, plural ḥazzānim; Yiddish khazn; Ladino Hasan) is a Jewish musician or precentor trained in the vocal arts who helps lead the congregation in songful prayer.[2]
"" হাযান কে মুহম্মদ উর্ফ আল্লাহ, একটু বিকৃত করে আযান নাম দিয়েছে, যেমন আব্রাহাম কে ইব্রাহীম 😜 মেরী কে মরিয়ম, যীশু কে ঈসা..... বলে ফেক অরিজিনালিটি দেখানোর মতো মুর্খতা করেছে কুরানে! 😂 এখানে একটু পার্থক্য আছে~ একচুয়ালি মুয়াজ্জিনের নাম (হাযানিম) আযান রাখা উচিত ছিলো, কিন্তু এটা অশিক্ষিত খাতামে নবি~ শুধু লোকের মুখে শুনে, না বুঝেই কপি করার ফলাফল~ যা আজো মাদারেসের ছাগু অন্যের খাতা থেকে কপি মারতে গিয়ে করে ফ্যালে হামেশাই! 🤭 আজ মহা-চোরের চুরি ধরা খাচ্ছে!
আমি জানিনা কতটা ভাগ্য ভালো হলে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হওয়া যায় আর শ্রেষ্ঠ ধর্ম মুসলিম ধর্ম পাওয়া যায় আল্লাহর কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া আল্লাহ আমাকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর উম্মত হিসেবে এই দুনিয়া পাঠাইছে আর সত্য ধর্ম মুসলিম ধর্ম আমাকে দান করছেন আমিন❤
আলহামদুলিল্লাহ
Alhmdulila
আল্লাহর কোরআনের কথা বলেছেন মননিত ধর্ম ইসলাম। তাই মুসলমানদের আযান সব চাইতে সুন্দর আমিন।
আমিন
সবচেয়ে সুন্দর মুসলমানদের আযান, আলহামদুলিল্লাহ।
আমার সৃষ্টিকর্তা এক আল্লাহ। হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে আমার নবী হিসেবে পেয়ে আমি গর্বিত।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের আযান কত সুন্দর (মুসলমান দের আযান)
আমি গর্বিত আমি প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হতে পেরে। আল্লাহুর কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া
🤣🤣🤣🤣🤣🤣
@@mohitdas9764 why are you laughing 🙄🙄
সব আজানের ছেড়ে মুসলমানের আজান , অনেক সুন্দর। আলহামদুলিল্লাহ
নবির পরে নবি নাই।
হযরত মুহাম্মদ (সা) ই শেষ নবি।
আলহামদুলিল্লাহ মুসলমানদের আযান সবচেয়ে বেশি সুন্দর
Marhaba
আমি গর্বিত আমি মুসলমান আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ, মুসলমানদের আযান শুনলে হৃদয় ঠান্ডা হয়ে যায়।
আলহামদুলিল্লাহ সব চেয়ে সুন্দর মুসলমানদের আযান
কত আযানের ধ্বনি শুনতে পাই কিন্তু নামাজে যাই না আল্লাহ আমাদের প্রত্যেক ভাই কে নামায আদায় করার তৌফিক দেন।
আমিন।
এখানেই পার্থক্য মাশাআল্লাহ কি সুমধুর আমাদের মুসলমানদের আযানের ধ্বনি।
♥
মুসলিমদের আজান শুনে কলিজা ঠান্ডা হয়ে গেল। আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ,, আমার বাবা-মা মুসলিম আমি মুসলমানের সন্তান।
মুসলমানের আযান টা খুব সুন্দর হয়েছে আমি আমি গর্বিত আমি মুসলমান❤❤❤
মুসলিম হয়ে জন্ম নেওয়ার কারণে আল্লাহর কাছে হাজার হাজার শুকরিয়া
কিছু মনে করবেননা ভাই আপনি কোন জাতের মুসলমান
নিশ্চয়,যারা, ধর্ম নিয়ে ভাগাভাগি করছেন, তারই জাহান্নামের বাসিন্দা , হুসাইনি মুসলিম, আল্লাহ পাকের জাত
মানুষ মুসলিম হয়ে জন্ম নেয়,না মুসলিম হয়ে মৃত্যুবরণ করে?
কলিজাটা ঠান্ডা হয়ে গেলো মুসলমানদের আজান শুনে।🥰
সব চাইতে বেশী সুন্দর মুসলমানদের আযান।
♥
মানুষের বিবেক কে যদি সামান্যতমও খাটায় তাহলে বুঝতে পারবে যে সহী পথ সঠিক ধর্ম কোনটা - আমীন।
কাদিয়ানীদের কাফের হওয়ার কারণসমূহ
মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী ও তার অনুসারীরা কাফের হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কারণ হলো
১. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর নবুওয়ত দাবি করা। রেফা : এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ২২/৫০৩, রুহানী খাযায়েন ১৮/২৩১
২. হযরত ঈসা আঃ এর পিতা ব্যতিত জন্মগ্রহণ করার কথা অস্বীকার। রেফারেন্স: কিশতিয়ে নূহ, রুহানী খাযায়েন ১৯/১৮, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫৪ ও ২৫৫,
৩. হযরত ঈসা আ: কে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া এবং কেয়ামতের পূর্বে পূনরায় দুনিয়াতে অবতরণ করা অস্বীকার করা। রেফারেন্স - হাক্বিকাতুল ওহী, রুহানী খাযায়েন ২২/২৬০, রুহানী খাযায়েন ১৯/৫৭৫৮, রুহানী খাযায়েন ১৯/১১৩
৪. হযরত ঈসা আ: ও হযরত মরিয়ম আ: এর শ্বানে কু-রুচিপূর্ণ বাক্য বয়ান। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ২০/৩৪৬, রুহানী খাযায়েন ২০/২৫, রুহানী খাযায়েন ২০/২৩৫ ও ২৩৬
৫. হযরত ঈসা আঃ ব্যতীত অন্য নবীদের ইহানত, বিশেষ করে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শানে বেয়াদবী মূলক কুরচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা। রেফারেন্: এক গালতি কা এযালা, রুহানী খাযায়েন ১৮/২০৭, রুহানী খাযায়েন ১৭/২০৫, রুহানী খাযায়েন ২২/৫২১, রুহানী খাযায়েন ২২/৯৯
৬. হযরত ঈসাঃ আঃ এর মো’জেযার অস্বীকার করা। রেফারেন্স: আনযামে আতহুম. রুহানী খাযায়েন ১১/২৯০, রুহানী খাযায়েন ৩/২৬৩, রুহানী খাযায়েন ৩/২৫
৭. ইসলামের ফরয হুকুম “জিহাদ” অস্বীকার করা। রেফারেন্স রুহানী খাযায়েন ১৬/১৭, মাজমুয়ায়ে ইশতেহারত ৩/১৯, রুহানী খাযায়েন ৬/৩৮০
৮. মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী অস্বীকারকারীদের কাফের ফতুয়া দেওয়া। রেফারেন্স নুযুলুল মাসীহ, রুহানী খাযায়েন ১৮/৩৮২, তাযকেরা পৃ: ১৬৮, ৬০৭, কালিমাতুল ফছল পৃষ্ঠা ১১০; মির্যা বসির আহমদ এম. এ এর থেকে)
কে কে ইসলাম ধর্ম পেয়ে গর্বিত লাইক দিন❤❤❤
আমি
আল্লাহুআকবার,,,
মুসলমানদের আজানই সঠিক
স্রুতিমধুর সর্বশ্রেষ্ঠ
আলহামদুলিল্লাহ আমি হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এক জন উম্মত ও মুসলিম আল্লাহর বান্দা
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম, আর মুসলমানদের আযান অনেক ভালো জার কোনো তুলনা হয় না
কাদিয়ানীদের লিফলেট ও উপাসনালয় কিংবা আযান, যে কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ দেখা যায় বা শোনা যায় এটা বাহ্যিকভাবে আমাদের কালিমার সাথে মিল থাকলেও উদ্দেশ্য ভিন্ন। কেননা মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আজ থেকে ১৪০০ বছর পূর্বে আরবের মক্কা নগরিতে যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ও ইন্তেকালের পর থেকে মদিনার তাইয়েবায়ে রওজা মোবারকের অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে কাদিয়ানীরা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ থেকে উদ্দেশ্য নেয় ও বিশ্বাস করে যিনি আজ থেকে প্রায় ১৮০ বছর পূর্বে ১৮৩৯ বা ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ হিসাবে ভারতের কাদিয়ানী জন্মেছেন এবং ১৯০৮ সালে কাদিয়ানে দাফন হয়েছেন।
সুতারা কাদিয়ানীরা কালিমার সাক্ষ্য দিলেও তারা অমুসলিম এবং কাফের।
মির্যা কাদিয়ানি লিখিত ‘এক গলতি কা ইঝালা’ কিতাবে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর ঐ কিতাবে ঐ কথাবার্তার সাথেই রয়েছে আল্লাহর এই ওহিতে (কুরআনের আয়াত) আমার নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মাদ এবং রাসুলও।’ (এক গলতি কা ইযালা, পৃষ্ঠা৩, রুহানি খাযায়েন ১৮/২০৭) অর্থাৎ মির্যা গোলাম কাদিয়াননী নিজেকে মুহাম্মদ হওয়ার দাবি করেছেন।
আমি গর্বিত কারণ আমি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত আমি মুসলমান
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তোমার কাছে অসংখ্য শুকরিয়া তুমি আমাকে মুসলিম বানিয়ে দুনিয়াতে পাঠিয়েছো আলহামদুলিল্লাহ
মসুলমান দের আযান সবচেয়ে সুন্দর লাগছে , মাশাআল্লাহ
♥
আলহাদুলিল্লাহ সবার মাঝে মুসলিমদের আযান সর্ব সেরা🥰
শুনে অবাক হতে হয়, কাদিয়ানীরা কলেমা নিয়েও মুসলমানদের শুরু থেকেই ধোকা দিয়ে আসছে। কেননা তাদের পুস্তক সমূহে লিখা আছে : কলেমার “মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” এর মর্মার্থে মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীও শামিল। এ সম্পর্কে জানতে পড়ুন ‘কালিমাতুল ফছল’ (উর্দূ) ষষ্ঠ অধ্যায় পৃষ্ঠা ৬৮ (হার্ডকপি); লিখক মির্যাপুত্র মির্যা বশির আহমদ এম.এ। উল্লেখ্য, মির্যা কাদিয়ানী তার এই পুত্রকে ‘নবীগণের চাঁদ’ উপাধী দিয়েছেন। ফলে তিনি কাদিয়ানী জামাতের নিকট খুবই গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিতে পরিণত হন। মির্যা কাদিয়ানীর কথিত ইলহামী পুস্তক ‘তাযকিরাহ’ (চতুর্থ এডিশন)’র ভুমিকাটিও তার উক্ত ছেলেরই লিখা। সীরাতে মাহদী (খন্ড ১-৫) সবটুকু ঐ ছেলেরই রচনা। অতএব, বুঝা গেল বাহ্যিকভাবে তাদের কলেমা আমাদের মতই মনে হলেও কিন্তু মর্মগতভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই তারা একই কলেমা পড়া সত্ত্বেও অমুসলিম।
আলহামদুলিল্লাহ সব চেয়ে মুসলিমদের আজান সেরা
শিয়ারা বাতিল, কাদিয়ানিরা কাফির যারা না বলবে তারাও কাফির,ইহুদিরাও বাতিল।আমরা নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুসারী । আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন-আমিন।
আমরা কেউ কাফের না , সবাই মুসলিম ।সব ই ভাগ হয়ে গেলে পৃথিবীতে মুসলিম দাড়াবে 60 কোটি । শুনতে ভালো লাগবে না । আর অন্যরা যদি আমাদের কাফের বলে তখন কি মারামারি করবেন ? অবশ্য আপনারা এটা করতে পছন্দ করেন । ঠিক বললাম তো ?
Thank you brother you teach him very well there is no word কাউকে কাফের বলতে মানা করেছে আল্লাহই ভালো জানে কে বেহেশতে যাবে কে দুজো কে যাবে❤
আপনি কাফির বল্লেন জেনে বুঝেইতো?
কারন আপনি যাদের কাফির বল্লেন তারা যদি কাফির না হয় আপনি কিন্তু সেই আওতায় চলে আসবেন।
Pppggç😮😅@@WeAreRed-kt7kc
Jajak allah Khair
ভাই প্রথম আযার গুলো শুনে খুব ভয় পাইছি কেমন জানি মনে মনে একটা আতংক অনুভব হচ্ছিল। শেষ এর টা শুনে কলিজা ডান্ডা হয়ে গিয়েছে ❤